বগুড়া পাসপোর্ট হেল্পলাইন

বগুড়া পাসপোর্ট হেল্পলাইন বগুড়ায় সূক্ষ্ম এবং নির্ভুলভাবে নিশ্চিন্তে পাসপোর্ট আবেদন করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদন কার্যক্রম শুরুর পর থেকে পাসপোর্ট পাওয়া নিয়ে ঝক্কি-ঝামেলা অনেকটা কমে এসেছে। ঘরে বসেই স্বল্প সময়ের ...
20/02/2023

অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদন কার্যক্রম শুরুর পর থেকে পাসপোর্ট পাওয়া নিয়ে ঝক্কি-ঝামেলা অনেকটা কমে এসেছে। ঘরে বসেই স্বল্প সময়ের মধ্যেই আবেদন ফি পরিশোধসহ পুরো আবেদন প্রক্রিয়াটি শেষ করা যায়।

সহজ ব্যাপার হলেও আবেদন ফর্মে তথ্য দেওয়ার সময় ভুল হচ্ছে কিনা এর প্রাথমিক সতর্কতা সংকেত পাসপোর্ট ওয়েব ইন্টারফেস থেকেই দেওয়া হয়। তথ্যগুলোর পরিপূর্ণভাবে সঠিক হওয়ার দিকে লক্ষ্য রাখতে হয় আবেদনকারী নিজেকেই।

এই জায়গাটিতেই বিশেষ করে নতুনদের অনেকের তাড়াহুড়া বা অসাবধানতাবশত ভুল হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আজকের নিবন্ধে আলোচনা করা হবে ই-পাসপোর্ট আবেদনের সেই ভুলগুলোর সংশোধন নিয়ে।

জমা দেওয়ার আগে ই-পাসপোর্ট আবেদনে কোনো ভুল ধরা পড়লে করণীয়

ই-পাসপোর্ট আবেদনের জন্য অভিবাসন ও পাসপোর্ট অনুষদের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করলে আবেদনকারীর নামে অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়। অ্যাকাউন্টটিতে আবেদনকারীর সব তথ্য সংরক্ষিত থাকে।

আবেদনের মুহূর্তে অনলাইন আবেদনের ফর্মের প্রতিটি পেজ আলাদাভাবে সংরক্ষিত হয়। তাই আবেদনকারী পুরো আবেদনটি সম্পন্ন করে সাবমিট বাটনে ক্লিক না করেও তার অসমাপ্ত আবেদনটি নিজের অ্যাকাউন্টে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।

চূড়ান্তভাবে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে আবেদন জমা দেওয়ার আগ পর্যন্ত আবেদনপত্রের যেকোনো ভুল আবেদনকারী যতবার ইচ্ছে ততবার সংশোধন করতে পারবেন।

একবার সাবমিট বাটনে প্রেস করে ফেলার পর আবেদনটি আর আগের মতো সংশোধনের উপায় থাকবে না। জমা দেওয়া আবেদনের তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদনকারীকে সশরীরে তার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হতে হবে। সেসময় জমা দেওয়া ই-পাসপোর্ট আবেদন সংশোধনের জন্য কী কী পদ্ধতি মেনে চলতে হবে চলুন তা জেনে নেওয়া যাক।

জমা দেওয়ার পর ই-পাসপোর্ট আবেদনে ভুল চোখে পড়লে করণীয়

ই-পাসপোর্ট আবেদন পরিপূর্ণভাবে শেষ করে তা ডাউনলোড করে প্রিন্ট করার পর দেখা গেল তাতে ছোট্ট একটি ভুল আছে। এ অবস্থায় মূলত ২ পদ্ধতিতে ভুল সংশোধনের চেষ্টা করা যেতে পারে।

(১) নিতান্ত উপেক্ষণীয় ভুলের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে সেখানকার দায়িত্বপ্রাপ্ত কম্পিউটার অপারেটরকে অনুরোধ করে ভুলটি সংশোধন করে নেওয়া যেতে পারে। ছোট ছোট ভুল নিয়ে তেমন সমস্যা সৃষ্টি হবে না। তবে বড় ভুল হলে পাসপোর্ট অফিস আবেদনই গ্রহণ করতে চাইবে না। সেক্ষেত্রে অবলম্বন করতে হবে দ্বিতীয় উপায়।

(২) বড় ভুলটি সংশোধনের জন্যও পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তাকে অনুরোধ করে দেখা যেতে পারে। যদি তিনি সংশোধন করে দেন তাহলে তো ভালোই, আর তা না হলে শেষ উপায় হচ্ছে আবেদনপত্র বাতিল করা। অতঃপর নতুন করে আবেদন ফরম পূরণ করা। চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক ই-পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার পদ্ধতি।

অনলাইনে জমা দেওয়া ই-পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার নিয়ম

প্রক্রিয়াটির শুরু পাসপোর্ট অফিসের সহকারী উপ-পরিচালক বরাবর দরখাস্ত লেখা দিয়ে। ই-পাসপোর্ট আবেদন বাতিল বিষয়ের এই দরখাস্তে প্রথমেই নিজের নাম ও মা-বাবার নামের পর আবেদনের তারিখ উল্লেখ করতে হবে।

এরপর দিতে হবে অনলাইনে নিবন্ধিত আবেদনের আইডি নম্বর। এটি পাওয়া যাবে আবেদনের পর অ্যাপ্লিকেশন সামারিতে, যার শুরু হয়েছে OID দিয়ে।

এরপর আবেদন বাতিলের কারণ হিসেবে আবেদনের যে অংশে ভুল হয়েছে তার কথা লিখতে হবে। এই মূল অংশগুলোর মাধ্যমে দরখাস্তটি শেষ করে এর সঙ্গে অনলাইন আবেদনের সেই অ্যাপ্লিকেশন সামারির প্রিন্ট করা কপিটি সংযুক্ত করে দিতে হবে।

এরপর কাগজগুলো নিয়ে সশরীরে গিয়ে জমা দিতে হবে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে।

অনলাইন থেকে ই-পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার পদ্ধতি

পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের জন্য দরখাস্ত জমা দেওয়ার দিনই আবেদনকারীর মোবাইলে ই-পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের বিষয়ে এসএমএস চলে আসবে। এবার আবেদনকারীকে পাসপোর্ট আবেদনের ওয়েবসাইটে তার নিজের অ্যাকাউন্টে লগইন করতে হবে।

ই-পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের এসএমএস যেহেতু চলে এসেছে, সেহেতু অ্যাকাউন্টে আবেদনের অংশে লাল অক্ষরে স্ট্যাটাস ক্যানসেল দেখাবে। এরপরই থাকবে ডিলিট অপশন, যেটি প্রেস করার মাধ্যমে পুরো আবেদনটি নিজের অ্যাকাউন্ট তথা অনলাইন থেকে সরিয়ে ফেলা যাবে। এরপর সঠিক তথ্য দিয়ে নতুন করে আবার ই-পাসপোর্টের জন্য অনলাইন আবেদন করা যাবে।

এখানে উল্লেখ্য যে, ই-পাসপোর্ট আবেদন বাতিল হতে প্রায়ই একটু সময় নিতে পারে। কখনো কখনো ২৪ ঘণ্টার মতো দীর্ঘ সময়ও লেগে যেতে পারে। আবেদন ডিলিট করার পরও প্রায় সময় নতুনভাবে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা যায় না। মূলত পাসপোর্ট সার্ভারের ত্রুটির কারণে এরকমটা হয়ে থাকে।

এই সমস্যাগুলোর বেলায় বার বার চেষ্টা না করে একটু বেশি সময় অপেক্ষা করে চেষ্টা করতে হবে। এই সময়টি ৩ থেকে শুরু করে কখনো কখনো ৭ দিন লেগে যেতে পারে।

এই সময়ে ই-পাসপোর্ট আবেদন বাতিল হয়েছে কিনা তা নিয়মিত অনলাইনে যাচাই করা যেতে পারে। এর জন্য পাসপোর্ট আবেদনের ওয়েবসাইটের চেক স্ট্যাটাস মেন্যুতে যেতে হবে।

এরপর অনলাইন পাসপোর্ট আবেদনের অ্যাপ্লিকেশন সামারির সেই OID নম্বর অথবা অ্যাপ্লিকেশন আইডি অথবা ইমেইল আইডি ও জন্ম তারিখ দিয়ে আবেদনের বাতিলের ব্যাপারে জানা যাবে।

ই-পাসপোর্ট আবেদন ফি পরিশোধের আগে আবেদনে ভুল ধরা পড়লে করণীয়

এ ধরনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীদের টাকা জমা দেওয়ার সময়সীমাটিকে খেয়াল রাখতে হবে। ই-পাসপোর্টের আবেদনটি অনলাইনে জমা দেওয়ার পর থেকে ২০০ কার্যদিবস বা ৬ মাস পর্যন্ত সময় থাকে টাকা জমা দেওয়ার।

এই সময়টি ছবি তোলা ও আঙুলের ছাপ দেওয়ার জন্য আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হওয়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

৬ মাস পর পাসপোর্ট আবেদনটি এমনিতেই পাসপোর্ট অফিসের পাশাপাশি পাসপোর্ট সার্ভার থেকেও সরিয়ে ফেলা হয়। তাড়া না থাকলে ৬ মাস পর বাতিল হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে তারপর নতুন করে আবেদন করা যেতে পারে।

জরুরি প্রয়োজনের ক্ষেত্রে একমাত্র উপায় হলো তাৎক্ষণিকভাবে পাসপোর্ট অফিসের সহকারী উপ-পরিচালকের কাছে আবেদনটি বাতিল করার জন্য দরখাস্ত করা। দরখাস্ত গ্রহণের পর থেকে একদিনের মধ্যেই আবেদনটি সার্ভার থেকে বাতিল হয়ে যায়।

কারিগরি জটিলতা থাকলে সর্বোচ্চ ৭ দিন লাগতে পারে। এসব নিয়মে ই-পাসপোর্ট আবেদনটি ডিলিট করে দেওয়া যায়।

ই-পাসপোর্ট আবেদন ফি পরিশোধের পর আবেদনে ভুল ধরা পড়লে করণীয়

যারা ইতোমধ্যে আবেদনের সঙ্গে টাকাও জমা দিয়ে ফেলেছেন, তাদের আবেদনে কোনো ভুল বের হলেও একই নিয়মে পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করতে হবে। এর সঙ্গে সঙ্গে তাদের আবেদন ফি বাতিল হয়ে যাবে না। তারা আগের আবেদনের সঙ্গে যে ব্যাংক রশিদ বা চালান দিয়েছিলেন, সেই একই রশিদ বা চালান নতুন পাসপোর্ট আবেদনের সময় জমা দিতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন।

আগের বার আবেদনে ই-পাসপোর্টের যে মেয়াদ, পৃষ্ঠা ও সরবরাহের ধরণ উল্লেখ করা হয়েছিল, এবারও তা অপরিবর্তিত রাখতে হবে। যেমন: আগেরবার আবেদনের সময় যদি মেয়াদ ১০ বছর এবং পৃষ্ঠা সংখ্যা ৬৪ হয়, এবং সরবরাহের ধরণ রেগুলার হয়, তবে এবারের আবেদনের বেলাতেও তথ্যগুলো একই রাখতে হবে।

পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের পর নতুন করে আবেদন না করা হলে আগের আবেদনের জন্য ব্যাংকে জমা দেওয়া টাকা ফেরৎ পাওয়া যাবে না।

ই-পাসপোর্ট আবেদন ফির এই ব্যাংক রশিদ বা চালান ইস্যু করা হয় মূলত আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র ও নাম দিয়ে। এই চালানের মেয়াদ থাকে ৬ মাস; অর্থাৎ ৬ মাস পর আবেদন করলে নতুন করে আবেদন ফি দিতে হবে।

শেষাংশ

অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদনে কোনো ভুল হলে প্রয়োজনীয় শর্তগুলো খেয়াল রেখে উপরোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করলে তা সংশোধন নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। তবে অতিরিক্ত সময় ও শ্রম নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা পেতে অনলাইনে আবেদনের সময় চূড়ান্তভাবে সাবমিট বাটনে ক্লিক করার আগেই সাবধান হওয়া উচিত।

ইন্টারনেট পরিষেবার সহজলভ্যতার ও পাসপোর্ট আবেদন ডিজিটাল করার কারণে আবেদনের সময় অনেকটা বাঁচে। এরপরও নাগরিক জীবনের জন্য অতি দরকারি এই নথিটি তৈরি করার প্রাথমিক ধাপে যথেষ্ট সময় দেওয়া উচিত। এই ধাপে অতিরিক্ত সময় দেওয়া হলে তা ভবিষ্যতে শত বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

-source daily star

ই-পাসপোর্ট আবেদনের নির্দেশাবলী:১। ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে।২। ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত...
01/02/2023

ই-পাসপোর্ট আবেদনের নির্দেশাবলী:

১। ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে।
২। ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না।
৩। ই-পাসপোর্ট ফরমে কোন ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।
৪। জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) অনুযায়ী আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
৫। অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারী যার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নাই, তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
৬। জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) নিম্নোক্ত বয়স অনুসারে দাখিল করতে হবে-
(ক) ১৮ বছরের নিম্নে হলে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version).
(খ) ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version)
(গ) ২০ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক । তবে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) গ্রহণযোগ্য হবে।
৭। তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়।
৮। দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।
৯। আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ঠ বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস/বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দাখিল করতে হবে।
১০। ১৮ বছরের নিম্নের এবং ৬৫ বছরের ‍উর্ধ্বে সকল আবেদনে ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ০৫ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার।
১১। প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে।
১২। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি (NOC)/ প্রত্যয়নপত্র/ অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Order)/ পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ Website এ আপলোড থাকতে হবে।
১৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
১৪। দেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট (VAT) সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদেয় হবে।
১৫। কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং (Consular and Welfare Wing) অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
১৬। বৈদেশিক মিশন হতে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
১৭। অতি জরুরী পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে (নতুন ইস্যু) নিজ উদ্যোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ পূর্বক আবশ্যিকভাবে আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে।
১৮। (ক) দেশের অভ্যন্তরে অতি জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ২ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
(খ) দেশের অভ্যন্তরে জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
(গ) দেশের অভ্যন্তরে রেগুলার পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
১৯। আবেদনের সময় মূল জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID), অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ (GO)/অনাপত্তি (NOC) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
২০। পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে।
২১। হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
২২। ০৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনের ক্ষেত্রে ৩ আর (3R Size) সাইজের ( ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড ) ছবি দাখিল করতে হবে।
২৩। পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং জিডি কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে ।

পাসপোর্ট করতে কী কী প্রয়োজন?বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পাসপোর্ট করতে যা যা লাগবে তা হলো১) জাতীয় পরিচয় পত্র / জাতীয় সনদ পত্রে...
22/12/2022

পাসপোর্ট করতে কী কী প্রয়োজন?

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পাসপোর্ট করতে যা যা লাগবে তা হলো

১) জাতীয় পরিচয় পত্র / জাতীয় সনদ পত্রের ২ কপি ফটোকপি ( সাথে মূল কপি অবশ্যই রাখতে হবে, প্রয়োজন হবে)।

২) সদ্য তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙীন ছবি। ছবি অবশ্যই সত‍্যয়িত করে নিতে হবে।

৩) ২ কপি পাসপোর্টের পূরণ করা ফর্ম ।

৪) ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার রশিদ।

৫) নাগিরকত্বের সার্টিফিকেট (খুব বেশি প্রয়োজনীয় না, তবে সঙ্গে রাখতে পারেন) ।

এগুলোই হলো পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট।

ট্যাগ-
e passport
পাসপোর্ট চেক
পাসপোর্ট চেকিং
ই পাসপোর্ট
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক
ই পাসপোর্ট চেক
ই পাসপোর্ট চেকিং
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২১
পাসপোর্ট চেকিং করার নিয়ম
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২১
এ পাসপোর্ট চেক
পাসপোর্ট তথ্য
অনলাইনে পাসপোর্ট চেক
বাংলাদেশ পাসপোর্ট চেক
অনলাইনে পাসপোর্ট চেকিং
mrp পাসপোর্ট চেক
অনলাইন পাসপোর্ট চেক
ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২১
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২১
পাসপোর্ট করার নিয়ম
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২২
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট চেক ২০২২
ই পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
বাংলাদেশ পাসপোর্ট
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২১
নতুন পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক
পাসপোর্ট চেক অনলাইন
পুরাতন পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্টের তথ্য যাচাই
অনলাইনে পাসপোর্ট যাচাই
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২২
mrp পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট কি
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২
পাসপোর্ট কি
পাসপোর্ট ডেলিভারি সময় ২০২১
অনলাইনে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২১
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২২
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে 2022
পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম
কিভাবে পাসপোর্ট চেক করব
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে
ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২
passport korar niom
পাসপোর্ট আবেদন করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট তৈরি হয়েছে কিনা জানার উপায়
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা কিভাবে দেখবো
passport করার নিয়ম
পাসপোর্ট রেডি হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম 2022

ই-পাসপোর্ট এবং মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (MRP)-এর মধ্যে পার্থক্য কী?মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) আর ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট (ই...
14/12/2022

ই-পাসপোর্ট এবং মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (MRP)-এর মধ্যে পার্থক্য কী?

মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) আর ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) এর মধ্যে পার্থক্যকে তুলনা করা যেতে পারে অনেকটা চেকবই আর এটিএম কার্ডের মতো।

চেকবই যেভাবে স্বাক্ষর যাচাইবাছাই করে ব্যাংক কর্মকর্তারা অনুমোদন করে টাকা প্রদান করেন। কিন্তু এটিএম কার্ড দিয়ে যে কেউ নিজে থেকেই টাকা তুলতে পারেন।

তেমনি এমআরপি পাসপোর্টে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা তথ্য যাচাই বাছাই করে পাসপোর্টে সিল দিয়ে থাকেন।

কিন্তু ই-পাসপোর্টধারী যন্ত্রের মাধ্যমে নিজে থেকেই ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করতে পারেন। তবে পরবর্তী ধাপে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারাই পাসপোর্টে আগমণ অথবা বর্হিগমন সিল দেবেন।

ই-পাসপোর্টের সুবিধা—

সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো যে, খুব দ্রুত ও সহজে ভ্রমণকারীরা যাতায়াত করতে পারবেন। ই-গেট ব্যবহার করে তারা যাতায়াত করবেন। ফলে বিভিন্ন বিমানবন্দরে তাদের ভিসা চেকিংয়ের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হবে না। এর মাধ্যমে দ্রুত তাদের ইমিগ্রেশন হয়ে যাবে।

তবে যখন একজন ভ্রমণকারী ই-পাসপোর্ট ব্যবহার করে যাতায়াত করবেন, সঙ্গে সঙ্গে সেটি কেন্দ্রীয় তথ্যাগারের (পাবলিক কি ডাইরেক্টরি-পিকেডি) সঙ্গে যোগাযোগ করে তার সম্পর্কে তথ্য জানতে পারবে।

ই-গেটের নির্দিষ্ট স্থানে পাসপোর্ট রেখে দাঁড়ালে ক্যামেরা ছবি তুলে নেবে। থাকবে ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাইয়ের ব্যবস্থাও। সব ঠিক থাকলে তিনি ইমিগ্রেশন পেরিয়ে যেতে পারবেন।

তবে কোন গরমিল থাকলে লালবাতি জ্বলে উঠবে। তখন সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা হস্তক্ষেপ করবেন।

কারো বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা থাকলে, সেটিও সঙ্গে সঙ্গে জানা যাবে।

ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশন (আইসিএও) এই পিকেডি পরিচালনা করে। ফলে ইন্টারপোলসহ বিমান ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এসব তথ্য যাচাই করতে পারে।

এখানে ৩৮টি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য থাকায় এ ধরণের পাসপোর্ট জাল করা সহজ নয়।

e passport
পাসপোর্ট চেক
পাসপোর্ট চেকিং
ই পাসপোর্ট
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক
ই পাসপোর্ট চেক
ই পাসপোর্ট চেকিং
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২১
পাসপোর্ট চেকিং করার নিয়ম
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২১
এ পাসপোর্ট চেক
পাসপোর্ট তথ্য
অনলাইনে পাসপোর্ট চেক
বাংলাদেশ পাসপোর্ট চেক
অনলাইনে পাসপোর্ট চেকিং
mrp পাসপোর্ট চেক
অনলাইন পাসপোর্ট চেক
ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২১
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২১
পাসপোর্ট করার নিয়ম
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২২
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট চেক ২০২২
ই পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
বাংলাদেশ পাসপোর্ট
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২১
নতুন পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক
পাসপোর্ট চেক অনলাইন
পুরাতন পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্টের তথ্য যাচাই
অনলাইনে পাসপোর্ট যাচাই
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২২
mrp পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট কি
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২
পাসপোর্ট কি
পাসপোর্ট ডেলিভারি সময় ২০২১
অনলাইনে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২১
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২২
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে 2022
পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম
কিভাবে পাসপোর্ট চেক করব
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে
ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২
passport korar niom
পাসপোর্ট আবেদন করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট তৈরি হয়েছে কিনা জানার উপায়
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা কিভাবে দেখবো
passport করার নিয়ম
পাসপোর্ট রেডি হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম 2022

বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে বিনা ভিসায় কোন কোন দেশ ভ্রমণ করা যায়?  বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের সর্বোচ্চ ৫০-টি দেশে ভিসা ছাড়াই...
14/12/2022

বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে বিনা ভিসায় কোন কোন দেশ ভ্রমণ করা যায়?


বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের সর্বোচ্চ ৫০-টি দেশে ভিসা ছাড়াই প্রবেশের অনুমতির কথা বলা থাকলেও আপাতত ৪২-টি দেশের অনুমতি রয়েছে- বিভিন্ন পত্রপত্রিকা এ কথাই বলছে।

এশিয়ার মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-
ভুটান, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও পূর্ব তিমুর।

আফ্রিকার মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-
বেনিন, কেপ ভার্দ, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গাম্বিয়া, গিনি বিসাউ, কেনিয়া, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রয়ান্ডা, সিসেলস, সোমালিয়া, টোগো ও উগান্ডা।

আমেরিকার মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-
বলিভিয়া
বিশেষ অনুমোদনে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার মধ্যস্থলে অবস্থিত দেশ—
কিউবা

ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-
কুক আইল্যান্ডস, ফিজি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউই, সামোয়া, টুভালু ও ভানুয়াতু।

ক্যারিবীয় অঞ্চলের মধ্যে অনুমতিপ্রাপ্ত দেশসমূহ-
বাহামা, বার্বাডোজ, ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডস, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাত, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও ত্রিনিদাদ ও টোব্যাগো।

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম কী?ই-পাসপোর্ট ফরম পূরণের নির্দেশাবলী:১। ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে অথবা PDF ফরমে...
14/12/2022

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম কী?

ই-পাসপোর্ট ফরম পূরণের নির্দেশাবলী:

১। ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে অথবা PDF ফরমেটে ডাউনলোড করেও এ ফরমটি পূরণ করা যাবে।

২। ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না।

৩। ই-পাসপোর্ট ফরমে কোন ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।

৪। জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ অনুযায়ী আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।

৫। অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারি যার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নাই, তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

৬। জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ নম্নোক্ত বয়স অনুসারে দাখিল করতে হবে-

(ক) ১৮ বছরের নিম্নে হলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ।

(খ) ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ

(গ) ২০ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক । তবে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ গ্রহণযোগ্য হবে।

৭। তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়।

৮। দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।

৯। আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ঠ বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস/বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দাখিল করতে হবে।

১০। ১৮ বছরের নিম্নের এবং ৬৫ বছরের ‍উর্ধ্বে সকল আবেদনে ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ০৫ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার।

১১। প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে।

১২। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি (NOC)/ প্রত্যয়নপত্র/ অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Order)/ পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ Website এ আপলোড থাকতে হবে।

১৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।

১৪। দেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট (VAT) সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদেয় হবে।

১৫। কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং (Consular and Welfare Wing) অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।

১৬। বৈদেশিক মিশন হতে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।

১৭। অতি জরুরী পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে (নতুন ইস্যু) নিজ উদ্যোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ পূর্বক আবশ্যিকভাবে আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে।

১৮। (ক) দেশের অভ্যন্তরে অতি জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ২ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।

(খ) দেশের অভ্যন্তরে জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।

(গ) দেশের অভ্যন্তরে রেগুলার পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।

১৯। আবেদনের সময় মূল জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID), অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ (GO)/অনাপত্তি (NOC) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।

২০। পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদশন করতে হবে।

২১। হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।

২২। ০৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট সাইজের ( ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড ) ছবি দাখিল করতে হবে।

২৩। পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জানাতে হবে। নতুন পাসপোর্টের ক্ষেত্রে পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি, জিডি কপিসহ আবেদন দাখিল করতে হবে ।

তথ্য সূত্রঃ Bangladesh e-Passport Portal

বহিরাগমন শাখা ১ , সুরক্ষা সেবা বিভাগ , স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

Tag: e passport
পাসপোর্ট চেক
পাসপোর্ট চেকিং
ই পাসপোর্ট
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক
ই পাসপোর্ট চেক
ই পাসপোর্ট চেকিং
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২১
পাসপোর্ট চেকিং করার নিয়ম
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২১
এ পাসপোর্ট চেক
পাসপোর্ট তথ্য
অনলাইনে পাসপোর্ট চেক
বাংলাদেশ পাসপোর্ট চেক
অনলাইনে পাসপোর্ট চেকিং
mrp পাসপোর্ট চেক
অনলাইন পাসপোর্ট চেক
ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২১
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২১
পাসপোর্ট করার নিয়ম
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২২
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট চেক ২০২২
ই পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
বাংলাদেশ পাসপোর্ট
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২১
নতুন পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক
পাসপোর্ট চেক অনলাইন
পুরাতন পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্টের তথ্য যাচাই
অনলাইনে পাসপোর্ট যাচাই
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২২
mrp পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট কি
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২
পাসপোর্ট কি
পাসপোর্ট ডেলিভারি সময় ২০২১
অনলাইনে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২১
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২২
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে 2022
পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম
কিভাবে পাসপোর্ট চেক করব
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে
ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২
passport korar niom
পাসপোর্ট আবেদন করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট তৈরি হয়েছে কিনা জানার উপায়
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা কিভাবে দেখবো
passport করার নিয়ম
পাসপোর্ট রেডি হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম 2022

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে আপনি যদি এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক সহ...
12/12/2022

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে?

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে আপনি যদি এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক সহায়ক হতে পারে। পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে অর্থাৎ কি ধরনের ডকুমেন্ট, কি টাইপের ছবি ইত্যাদি সকল বিষয় সম্পর্কে জানব এই আর্টিকেলটি থেকে। যা আপনাকে পাসপোর্ট করতে অনেকখানি সহয়তা করতে পারবে।

তাই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে নিয়ে লেখা এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনযোগ দিয়ে পড়ুন। তাহলেই এই বিষয়ে অনেক ভালোভাবে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরি কেন এখনি এই বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

এই সম্পর্কে জানার আগে চলুন পাসপোর্ট সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেই।

পাসপোর্ট আবেদন কিভাবে করব?
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এই সম্পর্কে জানার আগে আমাদের অবশ্যই আগে জেনে নেওয়া প্রয়োজন কিভাবে পাসপোর্ট আবেদন করব। আপনি বর্তমান সময়ে দুইভাবে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

অনলাইনে আবেদন এবং
অফলাইনে বা সরাসরি পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আবেদন।
তবে আপনি যেভাবে আবেদন করে না কেন আপনাকে অবশ্যই কিছু ডকুমেন্ট সাবমিট করে পাসপোর্ট নিতে হবে।

অনলাইনে আবেদন করা পাসপোর্টকে আমরা সাধারণত ই পাসপোর্ট বলে থাকি এবং অফলাইনে আবেদন করা পাসপোর্টকে সাধারণত পাসপোর্ট। ই পাসপোর্ট ও সাধারণত পাসপোর্টের মধ্যে বর্তমানে তেমন বড় কোন তফাত নেই।

ই পাসপোর্টের আবেদন আপনি ঘরে বসে করতে পারবেন সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট এর নাম্বার বা তাদের স্ক্যান কপি আবেদনের সময় দিতে হবে এবং অন্যদিন সাধারণত পাসপোর্টের আবেদনের জন্য আপনাকে পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে ও সেখানে ডকুমেন্টের ফটোকপি দিতে হবে।

আশা করছি বুঝতে পেরেছেন আপনি যেভাবেই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন না কেন আপনাকে কিছু ডকুমেন্ট দিতে হবে। তাহলে চলুন বর্তমান ২০২৩ এ কি কি লাগে পাসপোর্ট করতে তা জেনে নেই।

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৩

আপনি অনলাইনে বা অফলাইনে যেভাবেই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন না কেন এই সকল ডকুমেন্ট আপনাকে অবশ্যই দেখাতে হবে। তা না হলে আপনার পাসপোর্ট করা হবে না।

১. জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ
পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম নিবন্ধন সনদ (Birth Certificate) এর প্রয়োজন পড়বে। এই দুইটির কোন একটি ছাড়া আপনি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। আর জন্ম নিবন্ধন সনদটি অবশ্যই অনলাইন কপি হতে হবে।

আপনার যদি NID কার্ড না থাকে তাহলে জন্ম নিবন্ধন সনদের মাধ্যমে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সাধারণত ১৮ বছর বয়সের নিচে যাদের বয়স তাদের জন্য এই সুবিধাটি। অনেকের ১৮ বছর হওয়া সত্যেও তাদের কাছে NID নেই। তবে সেক্ষেত্রে তারাও জন্ম নিবন্ধন সনদের ব্যবহার করতে পারবে। তবে ২১ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় পরিচয় আবশ্যক।

অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে আবেদনের সময় শুধুমাত্র NID number বা Birth Certificate Number আবেদন ফর্মে বসিয়ে দিতে হবে। কিন্তু অফলাইনে সরাসরি আবেদনের ক্ষেত্র NID কার্ড বা Birth Certificate এর ফটোকপি লাগবে।

আরো পড়তে পারেন ...
পাসপোর্ট হেল্প লাইন নাম্বার, ইমেইল, অফিস ঠিকানা
পাসপোর্ট নবায়ন করার নিয়ম ২০২২
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা ২০২২
ঢাকা আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসের মোবাইল নাম্বার
২. পিতা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
আপনার যদি NID না থাকে অর্থাৎ আপনি যদি জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে চান তাহলে সেক্ষেত্র পিতা কিংবা মাতার অথবা উভয়েই NID কার্ডে প্রয়োজন পড়বে।

অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র NID Number আবেদন ফর্মে বসাতে হবে। আর যদি অফলাইনে সরাসরি করতে চান তাহলে আইডি কার্ডের ফটোকপির প্রয়োজন পড়বে।

৩. নাম ও ঠিকানা পূরণ
অনলাইন বা অফলাইন আপনি যেভাবেই আবেদন করেন না কেন আপনাকে নিজে থেকে নাম ও ঠিকানা পূরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যেন বানান ভুল না হয়। বানান ভুল হলে বাড়তি সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।

আর জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদে যে ঠিকানা আছে অবশ্যই সেই ঠিকানা আপনাকে দিতে হবে। আর একটা বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার NID বা Birth Certificate যে এলাকা থেকে ইস্যু করা সেই এলাকা থেকে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন।

৪. প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ
যদি আপনি ডাক্তার/ ইঞ্জিনিয়ার হন বা এজন্য বিদেশে যেতে চান অথবা আপনি পাসপোর্টের সাথে আরো কিছু যেমনঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স সংযোজন করতে চান তাহলে এই সকল কিছু কাগজপত্র লাগবে এবং পাসপোর্ট আবেদনের সময় আপনাকে তা অবশ্যই সংযোজন করতে হবে।

৫. বিবাহ সনদ/ তালাকনাম দাখিল
যদি আপনি বিবাহিত হন বা তলাখপ্রাপ্ত হন তাহলে আপনাকে অবশ্যই ক্ষেত্র বিশেষে এই সনদগুলো পাসপোর্ট আবেদনের সময় সংযুক্ত করতে নিতে হবে।

৬. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ
পাসপোর্ট পেতে হলে আপনার অবশ্যই পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদের প্রয়োজন হবে। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ ছাড়া আপনি পাসপোর্ট পাবেন না।

৭. আপনার ছবি
পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি সাথে রাখবেন আর ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড যেন গ্রে হয়। সরাসরি আবেদনের ক্ষেত্রে ল্যাব প্রিন্টের প্রয়োজন হবে। আর অনলাইনে আবেদন ক্ষেত্রে আবেদনের সময় আপনাকে ছবি সিলেক্ট করে দিতে হবে।

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এক নজরে
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে তা চলুন এক নজরে দেখে নেই আপনি চাইলে এর একটি স্কিনশট তুলে রাখতে পারেন।

পাসপোর্ট করতে যা লাগবেঃ
১ পাসপোর্ট সাইজের ছবি (গ্রে ব্যাকগ্রাউন্ড ৪ কপি)
২ জন্ম নিবন্ধন বা ভোটার আইডি কার্ড
৩ পিতা ও মাতার ভোটার আইডি কার্ড
৪ প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ
৫ নাগরিক সনদ (ক্ষেত্র বিশেষে)
৬ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ
৭ অন্যান্য প্রত্যয়ন পত্র
কিছু কথা
পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই সঠিম তথ্য দিয়ে আবেদন করুন এবং পাসপোর্ট আবেদনের ফরমের বানানের দিকে খেয়াল রাখুন। বানান ভুল হলে আপনাকে বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হবে।

অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদনের সময় যেসকল ডকুমেন্টস লাগবে সেগুলো শুধু আইডি নাম্বার হলেই চলবে। তবে সরাসরি অফিসে গিয়ে আবেদন করলে সেই সকল ডকুমেন্টকে সত্যায়িত করে নিতে হবে।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে আর্টিকেলটি সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর চলুন জেনে নেই।

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে?
পাসপোর্ট আবেদন করতে কি কি লাগবে তা এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এই সম্পর্কে জানার জন্য আপনি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।

NID কার্ড ছাড়া কি পসপোর্ট করা যাবে?
হ্যাঁ। আপনি NID কার্ড ছাড়া জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমে পাসপোর্ট করতে পারবেন। তবে ২১ বছরের উর্ধে হলে অবশ্যই NID কার্ডের প্রয়োজন পড়বে।

পাসপোর্ট করতে কত দিন সময় লাগবে?
পাসপোর্ট করতে সর্বনিম্ন ৭ থেকে ৩০ দিন সময় লাগবে। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে এর থেকে বেশি সময় লাগতে পারে।

উপসংহারঃ

এই ছিল পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে তা নিয়ে লেখা আমাদের আর্টিকেল। আশা করছি এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে গেছেন। অনলাইনে ই পাসপোর্টের আবেদনের সময় আপনি সহজেই দেখে নিতে পারবেন কি লাগবে পাসপোর্ট আবেদনের সময়।

আর যদি অফলাইনে আবেদন করতে চান তাহলে আর্টিকেলে যেসকল জিনিসের কথা বলা হয়েছে সেগুলো সাথে নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যাবেন পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য।

এতক্ষণ আমাদের সাথে থেকে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। পাসপোর্ট সম্পর্কিত আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করতে পারেন অথবা আমাদের ওয়েবসাইট পাসপোর্ট চেক এ প্রকাশিত হওয়া অন্যান্য তথ্যগুলোও দেখতে পারেন।

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে আপনি যদি এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক সহায়ক হতে পারে। পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে অর্থাৎ কি ধরনের ডকুমেন্ট, কি টাইপের ছবি ইত্যাদি সকল বিষয় সম্পর্কে জানব এই আর্টিকেলটি থেকে। যা আপনাকে পাসপোর্ট করতে অনেকখানি সহয়তা করতে পারবে।

তাই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে নিয়ে লেখা এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনযোগ দিয়ে পড়ুন। তাহলেই এই বিষয়ে অনেক ভালোভাবে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরি কেন এখনি এই বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

এই সম্পর্কে জানার আগে চলুন পাসপোর্ট সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেই।

পাসপোর্ট আবেদন কিভাবে করব?
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এই সম্পর্কে জানার আগে আমাদের অবশ্যই আগে জেনে নেওয়া প্রয়োজন কিভাবে পাসপোর্ট আবেদন করব। আপনি বর্তমান সময়ে দুইভাবে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

অনলাইনে আবেদন এবং
অফলাইনে বা সরাসরি পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আবেদন।
তবে আপনি যেভাবে আবেদন করে না কেন আপনাকে অবশ্যই কিছু ডকুমেন্ট সাবমিট করে পাসপোর্ট নিতে হবে।

অনলাইনে আবেদন করা পাসপোর্টকে আমরা সাধারণত ই পাসপোর্ট বলে থাকি এবং অফলাইনে আবেদন করা পাসপোর্টকে সাধারণত পাসপোর্ট। ই পাসপোর্ট ও সাধারণত পাসপোর্টের মধ্যে বর্তমানে তেমন বড় কোন তফাত নেই।

ই পাসপোর্টের আবেদন আপনি ঘরে বসে করতে পারবেন সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট এর নাম্বার বা তাদের স্ক্যান কপি আবেদনের সময় দিতে হবে এবং অন্যদিন সাধারণত পাসপোর্টের আবেদনের জন্য আপনাকে পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে ও সেখানে ডকুমেন্টের ফটোকপি দিতে হবে।

আশা করছি বুঝতে পেরেছেন আপনি যেভাবেই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন না কেন আপনাকে কিছু ডকুমেন্ট দিতে হবে। তাহলে চলুন বর্তমান ২০২২ এ কি কি লাগে পাসপোর্ট করতে তা জেনে নেই।

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৩

আপনি অনলাইনে বা অফলাইনে যেভাবেই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন না কেন এই সকল ডকুমেন্ট আপনাকে অবশ্যই দেখাতে হবে। তা না হলে আপনার পাসপোর্ট করা হবে না।

১. জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ
পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম নিবন্ধন সনদ (Birth Certificate) এর প্রয়োজন পড়বে। এই দুইটির কোন একটি ছাড়া আপনি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। আর জন্ম নিবন্ধন সনদটি অবশ্যই অনলাইন কপি হতে হবে।

আপনার যদি NID কার্ড না থাকে তাহলে জন্ম নিবন্ধন সনদের মাধ্যমে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সাধারণত ১৮ বছর বয়সের নিচে যাদের বয়স তাদের জন্য এই সুবিধাটি। অনেকের ১৮ বছর হওয়া সত্যেও তাদের কাছে NID নেই। তবে সেক্ষেত্রে তারাও জন্ম নিবন্ধন সনদের ব্যবহার করতে পারবে। তবে ২১ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় পরিচয় আবশ্যক।

অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে আবেদনের সময় শুধুমাত্র NID number বা Birth Certificate Number আবেদন ফর্মে বসিয়ে দিতে হবে। কিন্তু অফলাইনে সরাসরি আবেদনের ক্ষেত্র NID কার্ড বা Birth Certificate এর ফটোকপি লাগবে।


২. পিতা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
আপনার যদি NID না থাকে অর্থাৎ আপনি যদি জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে চান তাহলে সেক্ষেত্র পিতা কিংবা মাতার অথবা উভয়েই NID কার্ডে প্রয়োজন পড়বে।

অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র NID Number আবেদন ফর্মে বসাতে হবে। আর যদি অফলাইনে সরাসরি করতে চান তাহলে আইডি কার্ডের ফটোকপির প্রয়োজন পড়বে।

৩. নাম ও ঠিকানা পূরণ
অনলাইন বা অফলাইন আপনি যেভাবেই আবেদন করেন না কেন আপনাকে নিজে থেকে নাম ও ঠিকানা পূরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যেন বানান ভুল না হয়। বানান ভুল হলে বাড়তি সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।

আর জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদে যে ঠিকানা আছে অবশ্যই সেই ঠিকানা আপনাকে দিতে হবে। আর একটা বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার NID বা Birth Certificate যে এলাকা থেকে ইস্যু করা সেই এলাকা থেকে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন।

৪. প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ
যদি আপনি ডাক্তার/ ইঞ্জিনিয়ার হন বা এজন্য বিদেশে যেতে চান অথবা আপনি পাসপোর্টের সাথে আরো কিছু যেমনঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স সংযোজন করতে চান তাহলে এই সকল কিছু কাগজপত্র লাগবে এবং পাসপোর্ট আবেদনের সময় আপনাকে তা অবশ্যই সংযোজন করতে হবে।

৫. বিবাহ সনদ/ তালাকনাম দাখিল
যদি আপনি বিবাহিত হন বা তলাখপ্রাপ্ত হন তাহলে আপনাকে অবশ্যই ক্ষেত্র বিশেষে এই সনদগুলো পাসপোর্ট আবেদনের সময় সংযুক্ত করতে নিতে হবে।

৬. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ
পাসপোর্ট পেতে হলে আপনার অবশ্যই পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদের প্রয়োজন হবে। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ ছাড়া আপনি পাসপোর্ট পাবেন না।

৭. আপনার ছবি
পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি সাথে রাখবেন আর ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড যেন গ্রে হয়। সরাসরি আবেদনের ক্ষেত্রে ল্যাব প্রিন্টের প্রয়োজন হবে। আর অনলাইনে আবেদন ক্ষেত্রে আবেদনের সময় আপনাকে ছবি সিলেক্ট করে দিতে হবে।

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে এক নজরে
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে তা চলুন এক নজরে দেখে নেই আপনি চাইলে এর একটি স্কিনশট তুলে রাখতে পারেন।

করতে যা লাগবে:
১ পাসপোর্ট সাইজের ছবি (গ্রে ব্যাকগ্রাউন্ড ৪ কপি)
২ জন্ম নিবন্ধন বা ভোটার আইডি কার্ড
৩ পিতা ও মাতার ভোটার আইডি কার্ড
৪ প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ
৫ নাগরিক সনদ (ক্ষেত্র বিশেষে)
৬ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ
৭ অন্যান্য প্রত্যয়ন পত্র
কিছু কথা
পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই সঠিম তথ্য দিয়ে আবেদন করুন এবং পাসপোর্ট আবেদনের ফরমের বানানের দিকে খেয়াল রাখুন। বানান ভুল হলে আপনাকে বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হবে।

অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদনের সময় যেসকল ডকুমেন্টস লাগবে সেগুলো শুধু আইডি নাম্বার হলেই চলবে। তবে সরাসরি অফিসে গিয়ে আবেদন করলে সেই সকল ডকুমেন্টকে সত্যায়িত করে নিতে হবে।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে আর্টিকেলটি সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর চলুন জেনে নেই।

পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে?
পাসপোর্ট আবেদন করতে কি কি লাগবে তা এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এই সম্পর্কে জানার জন্য আপনি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনযোগ সহকারে পড়ুন।

NID কার্ড ছাড়া কি পসপোর্ট করা যাবে?
হ্যাঁ। আপনি NID কার্ড ছাড়া জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমে পাসপোর্ট করতে পারবেন। তবে ২১ বছরের উর্ধে হলে অবশ্যই NID কার্ডের প্রয়োজন পড়বে।

পাসপোর্ট করতে কত দিন সময় লাগবে?
পাসপোর্ট করতে সর্বনিম্ন ৭ থেকে ৩০ দিন সময় লাগবে। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে এর থেকে বেশি সময় লাগতে পারে।

উপসংহার
এই ছিল পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে তা নিয়ে লেখা আমাদের আর্টিকেল। আশা করছি এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে গেছেন। অনলাইনে ই পাসপোর্টের আবেদনের সময় আপনি সহজেই দেখে নিতে পারবেন কি লাগবে পাসপোর্ট আবেদনের সময়।

আর যদি অফলাইনে আবেদন করতে চান তাহলে আর্টিকেলে যেসকল জিনিসের কথা বলা হয়েছে সেগুলো সাথে নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যাবেন পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য।

এতক্ষণ আমাদের সাথে থেকে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। পাসপোর্ট সম্পর্কিত আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করতে পারেন অথবা আমাদের ওয়েবসাইট পাসপোর্ট চেক এ প্রকাশিত হওয়া অন্যান্য তথ্যগুলোও দেখতে পারেন।

Tag: পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট চেক ২০২২
ই পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
বাংলাদেশ পাসপোর্ট
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২১
নতুন পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক
পাসপোর্ট চেক অনলাইন
পুরাতন পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
পাসপোর্টের তথ্য যাচাই
অনলাইনে পাসপোর্ট যাচাই
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২২
mrp পাসপোর্ট হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট কি
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২
পাসপোর্ট কি
পাসপোর্ট ডেলিভারি সময় ২০২১
অনলাইনে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২১
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২২
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে 2022
পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম
কিভাবে পাসপোর্ট চেক করব
নতুন পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২২
ই পাসপোর্ট বানাতে কি কি লাগে
ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২
passport korar niom
পাসপোর্ট আবেদন করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট তৈরি হয়েছে কিনা জানার উপায়
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা কিভাবে দেখবো
passport করার নিয়ম
পাসপোর্ট রেডি হয়েছে কিনা
পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম 2022

Address

Gadget Biponi, Sohid Chandu Stadium Road, Opposite Of Bogra Weather Office
Bogura
5800

Opening Hours

Monday 08:00 - 21:00
Thursday 08:00 - 21:00
Sunday 08:00 - 21:00

Telephone

+8801557718644

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বগুড়া পাসপোর্ট হেল্পলাইন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বগুড়া পাসপোর্ট হেল্পলাইন:

Videos

Share


Other Passport & Visa Services in Bogura

Show All

You may also like