উল্লাস - Ullash

উল্লাস - Ullash It is all about Tourism. The goal of the Ullash Traveler Group is to find out the hidden beauty of our Lovable country with some adventurer People.
(19)

https://www.youtube.com/watch?v=JP5hYk--tYM
16/08/2022

https://www.youtube.com/watch?v=JP5hYk--tYM

Oddly Satisfying Video And Original Asmr That Makes You Calm.I am not claiming these clips as my own. I always write sources where I got them.This video is ...

14/03/2022
মাত্র ৪২০০/- টাকায় সাজেক ও খাগড়াছড়ি ভ্রমণ।   যোগাযোগ 01948628638৪৮তম সাজেক ইভেন্ট😍ভ্রমণ তারিখঃ ১৬ই মার্চ,বুধবার রাতে যাত...
07/03/2022

মাত্র ৪২০০/- টাকায় সাজেক ও খাগড়াছড়ি ভ্রমণ। যোগাযোগ 01948628638
৪৮তম সাজেক ইভেন্ট😍
ভ্রমণ তারিখঃ ১৬ই মার্চ,বুধবার রাতে যাত্রা শুরু (গাবতলি/সায়াদাবাদ থেকে)।
যাত্রা শেষঃ ১৯ই মার্চ,শনিবার ভোরে ঢাকায়।
(২দিন,৩রাত)
বুকিং শেষ : আসন খালি থাকা সাপেক্ষে।
ট্যুর ফিঃ-
👨‍👨‍👦‍👦 ১ রুমে ৪ জন
জনপ্রতিঃ ৪২০০/- ননএসি বাস।
👩‍❤️‍👨 ১ রুমে ২ জন (কাপল প্যাকেজ)
জনপ্রতি--৫০০০/- ননএসি বাস।
=বুকিং মানি-১০২০/= বিকাশে করলে খরচ সহ ১০২০ টাকা।(অফেরত যোগ্য)।
যা যা দেখব আমরাঃ
♦রুইলুই পাড়া
♦কংলাক পাড়া
♦হ্যালিপ্যাড
♦স্টোন গার্ডেন
♦লুসাই গ্রাম
♦ আলুটিলা গুহা
♦রিচাং ঝর্ণা
♦ঝুলন্ত ব্রিজ
♦ হাজাছড়া ঝর্ণা (অনুমতি সাপেক্ষে)
***ইভেন্ট প্লান:
প্রথম দিনঃ
ভোর সকালে খাগড়াছড়ি/জালিয়াপাড়া নেমে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা করে নিব । এরপর সাজেকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবো চান্দের গাড়িতে । দুপুরের মধ্যে সাজেকে রিসোর্টে চেক-ইন করে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের লাঞ্চ করে নিব। সারাদিন সাজেক এবং তার আশেপাশের স্পট ঘুরে দেখব। রাতে সাজেকেই BAR-B-Q পার্টি,পার্টি শেষে ফানুস উড়িয়ে উড়িয়ে দিবো আকাশে।
২য় দিনঃ
পরদিন খুব ভো্রে উঠে সকালে চলে যাব চান্দের গাড়ি করে কংলাক পাহাড়ে সূর্যাদোয় দেখতে ও মেঘ ধরতে। সেখান থেকে ফিরে সকালের নাস্তার পর খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবো। সারাদিন ঘুরবো রিসাং ঝর্না, আলুটিলা গুহা, তারেং ও ঝুলন্ত ব্রিজ। তারপর রাতের বাসে রওনা দিয়ে ভোরে ঢাকায় থাকবো।
ইভেন্ট হোস্ট-
01948628638 (সাইফ উদ্দিন (সাগর )
01716464555 (আনিসুর রহমান)
যা যা থাকছে :-
>যাওয়া আসা বাস ভাড়া।
>২ দিনের জন্য চান্দের গাড়ি ভাড়া ।
>সাজেকের রিসোর্ট ভাড়া।
>খাবার মোট ৬বেলা।
>ব্যাম্বু চিকেন দিয়ে দুপুরের খাবার।
>রাতে বারবিকিউ পার্টি।
>ফানুস উৎসব।
> রেফেল ড্র
খাবার :
সকালেঃ পরোটা, ডিম,ভাজি, ডাল, চা।
দুপুরেঃ সাদা ভাত,ব্যাম্বু চিকেন,
ব্যাম্বু সবজি,ভর্তা, ডাল, সবজি।
রাতেঃ Bar-B-Q পার্টি।
২য় দিনঃ
সকালেঃ ডিম খিচুড়ি, চাটনি, সালাত।
দুপুরেঃ সাদা ভাত(গরুর/হাস/খাসি/দেশি মুরগী )সবজি,ভর্তা,ডাল।
রাতেঃ ভাত,মাছ,ভর্তা, সবজি,ডাল,সালাত।
যা যা থাকছে না:
১. কোনো প্রকার ব্যক্তিগত খরচ ।
২। মেডিসিন
৩।অতিরিক্ত মিনিরালের ওয়াটার বিল।
বিকাশঃ 01682531622
নগদঃ 01682531622
Office-
#উল্লাস_Ullash ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস গ্রুপ।
অধ্যক্ষ ইরশাদুল্লাহ সড়ক, রোড নং - ১, বাসা নং - ৭, শনির আখড়া, ঢাকা 1236।
-বুকিং বাতিল পলিসি নাই, তবে রিপ্লেসমেন্ট পাওয়া গেলে বুকিং মানি ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
- সম্পূর্ণ ইভেন্ট বিস্তারিত পড়ে অংশ গ্রহন করবেন সবাই।
- উন্নত গ্রাহক সেবা এবং নিরপত্তার কারনে আমাদের সাথে প্রচুর নারী ট্রাভেলার ভ্রমণ করে থাকেন তাই বরাবরের মতই মেয়েদের থাকার রুম আলাদা থাকবে।
- গ্রুপ ট্যুর তাই সবার সাথে একত্রে থেকে সময়টাকে উপভোগ করার মানসিকতা থাকতে হবে।
💗আমরা যেই কোন কর্পোরেট ট্যুর,ফ্যামিলি ট্যুর, স্টুডেন্ট ট্যুর স্বল্প খরচে উন্নত সেবায় আয়োজন করে থাকি।যে কেও ট্যুর কনফার্ম করতে চাইলে সরাসরি যোগাযোগ করুন 01948628638
আমাদের গ্রুপে ভ্রমণ সংক্রান্ত আড্ডা বা পোস্ট দিতে এখনই জয়েন করুন।
https://www.facebook.com/groups/ullastravelsgroupমাত্র ৪২০০/- টাকায় সাজেক ও খাগড়াছড়ি ভ্রমণ। যোগাযোগ 01948628638
৪৮তম সাজেক ইভেন্ট😍
ভ্রমণ তারিখঃ ১৬ই মার্চ,বুধবার রাতে যাত্রা শুরু (গাবতলি/সায়াদাবাদ থেকে)।
যাত্রা শেষঃ ১৯ই ফেব্রুয়ারী,শনিবার ভোরে ঢাকায়।
(২দিন,৩রাত)
বুকিং শেষ : আসন খালি থাকা সাপেক্ষে।
ট্যুর ফিঃ-
👨‍👨‍👦‍👦 ১ রুমে ৪ জন
জনপ্রতিঃ ৪২০০/- ননএসি বাস।
👩‍❤️‍👨 ১ রুমে ২ জন (কাপল প্যাকেজ)
জনপ্রতি--৫০০০/- ননএসি বাস।
=বুকিং মানি-১০২০/= বিকাশে করলে খরচ সহ ১০২০ টাকা।(অফেরত যোগ্য)।
যা যা দেখব আমরাঃ
♦রুইলুই পাড়া
♦কংলাক পাড়া
♦হ্যালিপ্যাড
♦স্টোন গার্ডেন
♦লুসাই গ্রাম
♦ আলুটিলা গুহা
♦রিচাং ঝর্ণা
♦ঝুলন্ত ব্রিজ
♦ হাজাছড়া ঝর্ণা (অনুমতি সাপেক্ষে)
***ইভেন্ট প্লান:
প্রথম দিনঃ
ভোর সকালে খাগড়াছড়ি/জালিয়াপাড়া নেমে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা করে নিব । এরপর সাজেকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবো চান্দের গাড়িতে । দুপুরের মধ্যে সাজেকে রিসোর্টে চেক-ইন করে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের লাঞ্চ করে নিব। সারাদিন সাজেক এবং তার আশেপাশের স্পট ঘুরে দেখব। রাতে সাজেকেই BAR-B-Q পার্টি,পার্টি শেষে ফানুস উড়িয়ে উড়িয়ে দিবো আকাশে।
২য় দিনঃ
পরদিন খুব ভো্রে উঠে সকালে চলে যাব চান্দের গাড়ি করে কংলাক পাহাড়ে সূর্যাদোয় দেখতে ও মেঘ ধরতে। সেখান থেকে ফিরে সকালের নাস্তার পর খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা করবো। সারাদিন ঘুরবো রিসাং ঝর্না, আলুটিলা গুহা, তারেং ও ঝুলন্ত ব্রিজ। তারপর রাতের বাসে রওনা দিয়ে ভোরে ঢাকায় থাকবো।
ইভেন্ট হোস্ট-
01948628638 (সাইফ উদ্দিন (সাগর )
01716464555 (আনিসুর রহমান)
যা যা থাকছে :-
>যাওয়া আসা বাস ভাড়া।
>২ দিনের জন্য চান্দের গাড়ি ভাড়া ।
>সাজেকের রিসোর্ট ভাড়া।
>খাবার মোট ৬বেলা।
>ব্যাম্বু চিকেন দিয়ে দুপুরের খাবার।
>রাতে বারবিকিউ পার্টি।
>ফানুস উৎসব।
> রেফেল ড্র
খাবার :
সকালেঃ পরোটা, ডিম,ভাজি, ডাল, চা।
দুপুরেঃ সাদা ভাত,ব্যাম্বু চিকেন,
ব্যাম্বু সবজি,ভর্তা, ডাল, সবজি।
রাতেঃ Bar-B-Q পার্টি।
২য় দিনঃ
সকালেঃ ডিম খিচুড়ি, চাটনি, সালাত।
দুপুরেঃ সাদা ভাত(গরুর/হাস/খাসি/দেশি মুরগী )সবজি,ভর্তা,ডাল।
রাতেঃ ভাত,মাছ,ভর্তা, সবজি,ডাল,সালাত।
যা যা থাকছে না:
১. কোনো প্রকার ব্যক্তিগত খরচ ।
২। মেডিসিন
৩।অতিরিক্ত মিনিরালের ওয়াটার বিল।
বিকাশঃ 01682531622
নগদঃ 01682531622
Office-
#উল্লাস_Ullash ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস গ্রুপ।
অধ্যক্ষ ইরশাদুল্লাহ সড়ক, রোড নং - ১, বাসা নং - ৭, শনির আখড়া, ঢাকা 1236।
-বুকিং বাতিল পলিসি নাই, তবে রিপ্লেসমেন্ট পাওয়া গেলে বুকিং মানি ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
- সম্পূর্ণ ইভেন্ট বিস্তারিত পড়ে অংশ গ্রহন করবেন সবাই।
- উন্নত গ্রাহক সেবা এবং নিরপত্তার কারনে আমাদের সাথে প্রচুর নারী ট্রাভেলার ভ্রমণ করে থাকেন তাই বরাবরের মতই মেয়েদের থাকার রুম আলাদা থাকবে।
- গ্রুপ ট্যুর তাই সবার সাথে একত্রে থেকে সময়টাকে উপভোগ করার মানসিকতা থাকতে হবে।
💗আমরা যেই কোন কর্পোরেট ট্যুর,ফ্যামিলি ট্যুর, স্টুডেন্ট ট্যুর স্বল্প খরচে উন্নত সেবায় আয়োজন করে থাকি।যে কেও ট্যুর কনফার্ম করতে চাইলে সরাসরি যোগাযোগ করুন 01948628638
আমাদের গ্রুপে ভ্রমণ সংক্রান্ত আড্ডা বা পোস্ট দিতে এখনই জয়েন করুন।
https://www.facebook.com/groups/ullastravelsgroup

06/03/2022
প্রথম দেখায় সুইজারল্যান্ড মনে হলেও ছবিটা চট্টগ্রাম ভাটিয়ারী গল্ফ এন্ড কান্ট্রি ক্লাবের 💙📷: রাজিব
28/02/2022

প্রথম দেখায় সুইজারল্যান্ড মনে হলেও ছবিটা চট্টগ্রাম ভাটিয়ারী গল্ফ এন্ড কান্ট্রি ক্লাবের 💙
📷: রাজিব

26/02/2022
ব্যস্ততা যখন আপনাকে আর ছাড়ছে না, জীবন তখন বিষাক্ত হবেই! তাই প্রকৃতির সাথে আপনার মেলবন্ধন যেন হয়ে উঠে বিষাক্ত জীবনে একটু ...
03/10/2021

ব্যস্ততা যখন আপনাকে আর ছাড়ছে না, জীবন তখন বিষাক্ত হবেই! তাই প্রকৃতির সাথে আপনার মেলবন্ধন যেন হয়ে উঠে বিষাক্ত জীবনে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস।পাহাড়, নদী ও ঝর্ণার মিলনে অপরূপ সুন্দর বান্দরবান জেলা।

মাত্র ২৪৯৯/- টাকার সহজ প্যাকেজে
উল্লাসের সাথে ঘুরে আসুন বান্দরবান (২ রাত ১ দিন ) এর নান্দনিক ভ্রমণে।

★রওয়ানার তারিখ:
ঢাকা থেকে: ২১ অক্টোবর রাত ০৯:৩০, ২০২১. (বৃহস্পতিবার)
কুমিল্লা থেকে : ২১ অক্টোবর রাত ১১:৩০, ২০২১ (বৃহস্পতিবার)

★ফেরা:
বান্দরবান হতে : ২২ তারিখ রাত ০৯:০০ (শুক্রবার)

★দর্শনীয় স্থানঃ
১. নীলগিরি
২. নীলাচল
৩. চিম্বুক পাহাড়
৪. শৈলপ্রপাত ঝর্ণা
৫. স্বর্ণ মন্দির
৬. মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র
৭. মিলনছড়ি

★ প্যাকেজ মূল্য : ২৪৯৯/- (জনপ্রতি)

এর মধ্যে যা যা পাবেন:
০১.
*যাওয়া-আসা নন এসি বাস টিকেট
০২.
*সকালের নাস্তা
*দুপুরের খাবার
*রাতের খাবার
* স্ন্যাক (১ বার)

যা যা পাবেন না:
১. পকেট খরচ।
২. কেনাকাটার খরচসহ যেকোন ব্যক্তিগত খরচ।
৩. যাত্রা বিরতী খাবার।

বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুণ :

01948628638 Saifuddin Shagor
01822255566 Atikur Rahman Dhrubo

★ আমাদের ব্যস্ততা না থাকার শর্তে দেখা করে বুকিং করতে চাইতে পারেন, কিন্তু কথা বলার জন্য দেখা করতে চাইবেন না। আমাদের ব্যক্তিগত কাজ আছে।
★মৌখিক কনফার্মেশন গ্রহণযোগ্য নয়।
★ বিকাশ/রকেটের মাধ্যমে অফেরতযোগ্য বুকিং মানি খরচসহ ১০২০/- পরিশোধ করে বুকিং নিশ্চিত করতে হবে।

বিকাশ: 01682531622 (পারসোনাল)
রকেট: 016825316227 (পারসোনাল)

★ বুকিং এর শেষ তারিখ: ০৮ অক্টবর, ২০২১ ।
★টাকা বিকাশ করার পর নাম্বারে কল করে আপনার বুকিং বুঝে নিন। এবং ম্যাসেঞ্জারে আপনার নাম, টিশার্ট সাইজ, এবং মোবাইল নাম্বার লিখে পাঠাবেন।
★ ভ্রমনের জন্য যে কেউ আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
ছেলে/ মেয়ে/পরিবার সকলেই যেতে পারবেন।
একমাত্র আমরাই দিচ্ছি কম খরচে সুন্দর ভ্রমণের নিশ্চয়তা!

আমাদের গ্রুপ লিংক : https://www.facebook.com/groups/ullashtravelgroup/


্লাস

"দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শিষের ওপরে একটি শিশিরবিন্দু" - রবীন্দ্রনাথের এই চয়নের উপর...
29/09/2021

"দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শিষের ওপরে একটি শিশিরবিন্দু" - রবীন্দ্রনাথের এই চয়নের উপর ভর করে ভ্রমণপিপাসু মানুষ অনবরত ছুটে চলেছে প্রকৃতির অনিন্দ্য সুন্দর কিছু স্থাপত্য ও সৌন্দর্যের উদ্দেশে। ভ্রমণপিপাসু বাঙালি যেন কবিগুরু রবীন্দ্ৰনাথের এই পংক্তিগুলোর মাঝেই প্রকৃতিকে খুঁজে পায় ।
অনেকেই আমরা বিদেশ ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। কিন্তু এই করোনাকালে সময়ে বৈদেশিক ভ্রমণে রয়েছে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা। কিন্তু সৌন্দর্য পিপাসু এই বাঙালি জাতি আমরা ভুলে যাই, আমাদের দেশেই রয়েছে কতশত সৌন্দর্যের আঁধার। ঋতু বৈচিত্র্য দেশ বাংলাদেশ ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশের আছে পাহার,নদী ও সমুদ্রসৈকত। কক্সবাজার, সাজেক, সিলেট অথবা সুন্দরবন ছাড়াও আমাদের রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আরো অগণিত নিদর্শন, যেগুলো অনেক সময়ে রয়ে গেছে লোকচক্ষুর আড়ালে অথবা, ঠাঁই পায়নি আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের আলোচনায় । এমনই কিছু স্বল্পকথিত ভ্রমণের জায়গা নিয়ে, বিশ্ব পর্যটন দিবসে উল্লাসের এই আয়োজন।

13/08/2021

২৩ থেকে ৩০ বছর বয়স !

05/07/2021

রাতারগুল, সিলেট

04/07/2021

জীবন আসলেই অনেক সুন্দর,
যদি তা উপভোগ করা যায়....❤️❤️

ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর, সিলেট.

23/06/2021

অপূর্ব সুন্দর্যের লীলাভূমি সুনামগঞ্জের নিলাদ্রি লেক।
Iqbal Hossain Jibon ভাই এর ইয়া রুহি ইসলামিক সংগীতের মাধ্যমে।

12/06/2021

এন-গোলো কান্তে এক অনবদ্য ফুটবলারের নাম।
এক অনুপ্রেরণার নাম।❤️❤️❤️

Mt. Fuji, Japan 💟💟💟💟
05/05/2021

Mt. Fuji, Japan 💟💟💟💟

22/03/2021

Best Action Scene 2021

19/12/2020

কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন রুটে পর্যটকদের জন্য অত্যাধুনিক ক্রুজশিপ এনেছে চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী শি...

আজ থেকে শুরু হচ্ছে চাঁদপুর টু কক্সবাজার সরাসরি বিআরটিসি বাস সার্ভিস। যখন ইচ্ছা তখনই যাওয়া যাবে কক্সবাজার!❤️কেমন দিলাম ব...
02/12/2020

আজ থেকে শুরু হচ্ছে চাঁদপুর টু কক্সবাজার সরাসরি বিআরটিসি বাস সার্ভিস। যখন ইচ্ছা তখনই যাওয়া যাবে কক্সবাজার!❤️

কেমন দিলাম বন্ডুরা! 😀

23/10/2020

this is my first vlog at Chandranath Temple | চন্দ্রনাথ পাহাড় সীতাকুণ্ড । Chandranath Hill Complete Travel Guide | vlog 1 Chandranath Hills is the eastern p...

16/03/2020

হাত বারবার ধুতে বলা হচ্ছে!
⚫প্রশ্ন হচ্ছে হাত কতবার ধোবেন? কতক্ষণ পরপর ধোবেন?
🔵এক ঘন্টা পরপর? দুই ঘন্টা পরপর? ইন্টারভাল কত হবে?

🎤সিম্পল হিসাব মনে রাখেন। করোনা ছড়ানোর কমন রুট হচ্ছ আপনার ফেইস।

পুরো ফেইস না। আপনার মুখ গহ্বর (Oral cavity) , নাসারন্ধ্র (Nasal cavity) আর চোখ।

🌕⚫আপাতত এই তিন স্পেসিফিক এরিয়া সেফ রাখেন। আরো সহজভাবে বলি - ফেইসটাকে সেইফ রাখেন।

⚫🔵কিভাবে রাখবেন। এখানে হাত ধোয়ার ব্যাপারটা চলে আসে।

⚫🔵সিম্পল হিসাব - প্রতিবার ফেইসে হাত দেবার আগে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার কথা মাথায় রাখা লাগবে।

🤔কখন আমরা ফেইসে হাত দেই।

⚫🌕ওয়েল, কখন যে হাত ফেইসে যাচ্ছে এটা আমরাও জানি না। অজান্তেই যাচ্ছে।

⚫নাক চুলকালে যাচ্ছে, কাশতে গেলে যাচ্ছে (যারা কাশি দেবার ম্যানার মেইনটেইন করেন), ঘেমে গেলে ঘাম মুছতে গিয়ে যাচ্ছে।

আরো অনেক অনেক কারণে হাত ফেইসে যাচ্ছে।

🔴সমস্যা হচ্ছে জন্মের পর থেকে ফেইসে হাত যাবার যে রিফ্লেক্স ডেভেলপ করেছে সেটা চট করে বদলাবে না। সময় লাগবে।

But, it is high time you changed this reflex.

এখন রিফ্লেক্স ডেভেলপ করেন - ফেইসে হাত দিতে গেলেই যেন করোনার আতঙ্ক কাজ করে।

😢😭ঘেমে যাবেন, চুলকাবে, নাক পরিষ্কার করবেন - বাট হাত দেওয়ার আগেই যেন মাথায় কাজ করে হাত ধুয়ে নেওয়াটা জরুরি।

হাত ধোয়ার স্পেস পাচ্ছেন না। কষ্ট করে চুলকানি, ঘাম টলারেট করেন। টাফ মনে হতে পারে। বাট জীবন বাঁচানো যখন আটমোস্ট প্রায়োরিটি, আমি জানি আপনি পারবেন।

🔴⚫🔵যাদের বাসায় ছোট বাচ্চা আছে। তাদের বলি, বাচ্চারা এগুলো মেইনটেইন করতে পারবেনা। মেইনটেইন আপনি করবেন।

🔵ঘরে ফিরে পোষাক পুরোপুরি চেঞ্জ করে সাবান দিয়ে হাত না ধুয়ে বাচ্চাকে স্পর্শ করবেন না। মনে রাখবেন বাচ্চার করোনা হবার চান্স আপনার থেকেই আসবে।

🔴⚫বাচ্চাকে কোলে নেন, আদর করেন। বাট আবেগ কন্ট্রোল করে আগে নিজে ক্লিন হয়ে নেন।

বাচ্চাকে চুমু দেবেন? নিজের ফেইস আগে সাবান দিয়ে ধুয়ে নেন। এখানে শুধু হাত ধুলেই হবে না।

🔴এটা মনে করার কোন কারণ নাই যে আপনি ফরেনারদের কন্টাকে নাই, আপনি করোনা থেকে সেইফ আছেন।

আরো বেশ কিছু বিদেশ ফেরত বাংলাদেশে এসে গেছে আজই। তারা হোম কোয়ারেন্টাইনে আছে।

🔵🔴এবং আপনি ভাল করেই জানেন আমার দেশের হোম কোয়ারেন্টাইন বলতে কি বোঝে মানুষ। কতটা মেইনটেইন হবে কোয়ারেন্টাইন। সরকারের ঘাড়ে দোষ চাপালেই আপনি করোনা মুক্ত হয়ে যাবেন না। আপনার সেইফটি আপনার হাতেই।

🔵⚫সো, কার থ্রোতে কন্টামিনেটেড হচ্ছেন আপনি জানবেন না। পাবলিক ট্রান্সপোর্টে আপনার পাশের জন হতে পারে কন্টাক্ট কেইস।

🌕রিয়েক্টিভ হওয়ার চেয়ে প্রোএক্টিভ হন।

আপনার এই হাত ধোয়া, এই প্রসিডিউর দেখে পাশের লোকে হাসবে। কিন্তু দিন শেষে বিজয় কিন্তু আপনারই।

🔴⚫আবারও বলি। কতবার হাত ধোবেন?

যতবার ফেইসে হাত দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে।

এবং ফেইস ধোয়ার প্রয়োজন পড়লে আগে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেবেন। হাত ধোয়া হয়ে গেলে ফেইস ধোবেন। এক সেটিংয়ে সাবান লাগিয়ে হাত ফেইস একসাথে ধোবেন না।

🔵🌕কোন সাবান ভাল হবে?

সৌন্দর্য সাবানের কথা ভুলে যান। কাপড় কাচার সাবান ইউজ করেন। যত ক্ষারীয় সাবান তত এন্টিভাইরাল ইফেক্ট ভাল।

🙄হাতের স্কিন তো নষ্ট হবে!

ক্ষারীয় সাবানে হাত ধুতে ধুতে টারমিনেটরের মত চামড়া ক্ষয়ে কঙ্কাল হয়ে যাক। বেঁচে থাকেন আগে। আবার স্কিন গজাবে। স্কিন ওয়ান টাইম কোন এলিমেন্ট না।

🔵🔴কতক্ষণ সাবান হাতে লাগিয়ে হ্যান্ড রাবিং করব?

গুণে গুণে বিশ সেকেন্ড। লাইফবয়ের ফাস্ট সাবানের সেই দশ সেকেন্ডের থিওরি আপনাকে সেফটি দেবে না।

বান্টি ওয়াজ রাইট। হাত ধুতেই থাকো, ধুতেই থাকো।

( ডাক্তার যুবায়ের আহমেদ এর টাইমলাইন থেকে)
*দুয়া ইস্তিগফার, আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া অব্যাহত রাখুন।আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে ফিরে আসি আমরা।

 #উল্লাস_Ullash পরিবারের পক্ষ থেকে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
20/02/2020

#উল্লাস_Ullash পরিবারের পক্ষ থেকে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

ময়মনসিংহ বিভাগ বাংলাদেশের অষ্টম প্রশাসনিক বিভাগ। মূলত এটি জামালপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলা নিয়ে গঠিত। ১৮২৯ ...
08/02/2020

ময়মনসিংহ বিভাগ বাংলাদেশের অষ্টম প্রশাসনিক বিভাগ। মূলত এটি জামালপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলা নিয়ে গঠিত। ১৮২৯ সালে ঢাকা বিভাগ প্রতিষ্ঠার সময় থেকে ২০১৫ সালের ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত এই বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চল ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে ঢাকা বিভাগ ভেঙ্গে নতুন ময়মনসিংহ বিভাগ গঠনের ঘোষণা দেন। বিভাগটির আয়তন ১০,৪৮৫ বর্গকিলোমিটার ও জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ১৩ লাখ। ময়মনসিংহ বিভাগ মূলত সোনালি আঁশ পাট, নকশিকাঁথা সহ নানাবিধ লোকগীতি এর জন্য বিখ্যাত।

ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহঃ

ময়মনসিংহ- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, আনন্দ মোহন কলেজ, গার্লস ক্যাডেট কলেজ, ময়মনসিংহ টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, আলেকজান্ডার ক্যাসেল, স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভ (বলাশপুর), জয়নুল আবেদীন সংগ্রহ শালা, ময়মনসিংহ যাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর, বিজয় ৭১ (বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যাল সংলগ্ন), শহীদ মিনার (টাউন হল মোড়), ব্রহ্মপুত্র নদ, বোটানিক্যাল গার্ডেন (বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়), ডিসি পার্ক, বিপীন পার্ক (জুবিলী ঘাট) ,মধুবন পার্ক, বুড়া পীরের মাজার, লালকুঠি দরবার শরীফ, হযরত বুরহান উদ্দিন আওলিয়ার মাজার শরীফ, রামকৃষ্ণ মিশন, ধর্মপ্রদেশ মিশন হাউজ, চকবাজার জামে মসজিদ (বড় মসজিদ), ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজ, রিভার প্যালেস (ঢোলাদিয়া খাগডহর), ময়মনসিংহ রেল ব্রীজ, ময়মনসিংহ পাওয়ার ষ্টেশন, ময়মনসিংহ জুট মিল (শম্ভুগঞ্জ)।

জামালপুর- হযরত শাহ জামাল রহঃ পবিত্র মাজার শরীফ, হযরত শাহ কামাল রহঃ এর পবিত্র মাজার শরীফ, গান্ধী আশ্রম, মালঞ্চ মসজিদ (মেলান্দহ), ঝিনাই নদীর উৎসমুখ (জঙ্গলদি), দয়াময়ী মন্দির, দেওয়ানগঞ্জের সুগার মিলস।

শেরপুর- পানিহাটা-তারানি পাহাড়, কলা বাগান, গজনী অবকাশ কেন্দ্র, মধুটিলা, রাজার পাহাড় ও বাবেলাকোনা, সুতানাল দীঘি।

নেত্রকোনা- বিজয়পুর (দূর্গাপুর), বিরিশিরি কালচারাল একাডেমী, রাণীমাতা রাশমণি স্মৃতি সৌধ, কমলা রাণী দিঘী, সাত শহীদের মাজার, হযরত শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমী (রাঃ)-এঁর মাজার শরীফ, রানীখং মিশন, টংক শহীদ স্মৃতি সৌধ, রোয়াইলবাড়ি দূর্গ।

বাংলাদেশের বিভাগগুলোর দর্শনীয় স্থান নিয়ে সাজানো এই সিরিজের আগামী ও সর্বশেষ পর্বে থাকছে রংপুর বিভাগ। থাকুন উল্লাস এর সাথেই!

বাংলাদেশের বিভাগগুলো নিয়ে চকবোর্ডের নিয়মিত আয়োজনের শেষ পর্বে আজ থাকছে রংপুর বিভাগ।বাংলাদেশের ৩য় বৃহত্তর বিভাগ রংপুর উত্ত...
08/02/2020

বাংলাদেশের বিভাগগুলো নিয়ে চকবোর্ডের নিয়মিত আয়োজনের শেষ পর্বে আজ থাকছে রংপুর বিভাগ।

বাংলাদেশের ৩য় বৃহত্তর বিভাগ রংপুর উত্তরে নীলফামারী এবং লালমনিরহাট, দক্ষিণে গাইবান্ধা, পূর্বে কুড়িগ্রাম এবং পশ্চিমে দিনাজপুর জেলা দ্বারা সীমাবদ্ধ। ২০১০ সালের ২৫শে জানুয়ারি রংপুর বিভাগ গঠিত হয়। এই বিভাগের ৩টি প্রধান শহর হচ্ছে রংপুর, সৈয়দপুর এবং দিনাজপুর। রংপুরে আছে বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম নদী তিস্তা যার উৎপত্তিস্থল ভারতের সিকিম। এছাড়াও সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক দিক থেকেও রংপুর অনেক সমৃদ্ধ।

রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহঃ

রংপুর: তাজহাট প্যালেস, ভিন্ন জগৎ, টাউন হল, রংপুর চিড়িয়াখানা, যাদু নিবাস,কারমাইকেল কলেজ, পীরগাছা জমিদার বাড়ি, দেবী চৌধুরানীর জমিদার বাড়ি, ইটাকুমারী জমিদার বাড়ী।

পঞ্চগড়: ভিতরগড় দুর্গ, মহারাজের পুকুর, মির্জাপুর শাহী মসজিদ, বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট, রকস মিউজিয়াম।

নীলফামারী: নীলসাগর, তিস্তা ব্যারেজ, চিনি মসজিদ, বিষ্ণু মন্দির, ধর্মপালের গড়, ময়নামতির দুর্গ, জেলা জাদুঘর।

দিনাজপুর: রামসাগর জাতীয় উদ্যান, নয়াবাদ মসজিদ, কান্তজীর মন্দির, সীতাকোট বিহার।

ঠাকুরগাঁও: ঠাকুরগাঁও সুগার মিল, ফানসিটি এমিউজমেন্ট পার্ক, বীরেন্দ্রনাথ রাজবাড়ী, হরিপুর রাজবাড়ী, রাজা টংকনাথের রাজবাড়ী, জমিদারবাড়ি জামে মসজিদ।

কুড়িগ্রাম: চান্দামারী মসজিদ, শাহী জামে মসজিদ, ভেতরবন্দ জমিদার বাড়ি, নাওডাঙ্গা জমিদার বাড়ি, ধরলা ব্রিজ।

বাংলাদেশের বিভাগগুলোর দর্শনীয় স্থান নিয়ে সাজানো এই সিরিজের সমাপ্তি আজ। এখানেই শেষ নয়, আরো এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট নিয়ে শীঘ্রই উল্লাস আসছে আপনাদের কাছে। সাথেই থাকুন!

বরিশাল সম্পর্কিত একটি বিখ্যাত উক্তি হচ্ছে, “ধান, নদী, খাল- এই তিনে বরিশাল”। আসলেই যেন তাই। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রচু...
08/02/2020

বরিশাল সম্পর্কিত একটি বিখ্যাত উক্তি হচ্ছে, “ধান, নদী, খাল- এই তিনে বরিশাল”। আসলেই যেন তাই। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে প্রচুর ছোট-বড় নদী আর খাল-বিল রয়েছে বরিশালকে ঘিরে। জীবনানন্দ দাসের ধানসিঁড়ি নদীটিও কিন্তু এই বরিশালেই। বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ নিয়ে চকবোর্ডের নিয়মিত আয়োজনে আজ থাকছে বরিশাল বিভাগ।

বরিশাল বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের একটি। এটি দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অবস্থিত। ১৯৯৩ সালে তৎকালীন খুলনা বিভাগের ছয় জেলা নিয়ে এই বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। ধনধান্যে পরিপূর্ণ এ বিভাগকে 'বাংলার ভেনিস' বলা হয়। এ বিভাগে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে।

বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ:
ঝালকাঠি: কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়ি, গালুয়া পাকা মসজিদ, ধানসিঁড়ি ইকোপাক,সাতুরিয়া জমিদার বাড়ি, সিদ্ধকাঠী জমিদার বাড়ি।

পটুয়াখালী: কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, কুয়াকাটা ইকোপার্ক, কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান, দয়াময়ী দেবী মন্দির, মহেন্দ্র রায়ের জমিদার বাড়ি, শ্রীরামপুর জমিদার বাড়ি, সোনারচর বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য।

বরগুনা: টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য।

পিরোজপুর: রায়েরকাঠী জমিদার বাড়ি।

বরিশাল: অশ্বিনীকুমার টাউন হল, কড়াপুর মিয়াবাড়ি মসজিদ, কমলাপুর মসজিদ, কসবা মসজিদ, কালেক্টরেট ভবন, নসরত গাজীর মসজিদ
নাটু বাবুর জমিদার বাড়ি, বিবির পুকুর, সরকার মঠ।

ভোলা: জ্যাকব ওয়াচ টাওয়ার, বোরহানউদ্দিন চৌধুরীর জমিদার বাড়ি, সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক।

আসুন জানি আমাদের এই দেশটিকে, ঘুরে উপভোগ করি দেশের অপরূপ সৌন্দর্যকে। আগামী পর্বে থাকছে ময়মনসিংহ বিভাগ। থাকুন উল্লাস সাথেই।

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হলো সিলেট। এই অঞ্চলটি মূলত সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও হ...
07/02/2020

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হলো সিলেট। এই অঞ্চলটি মূলত সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ - এই চারটি জেলা নিয়ে গঠিত। সিলেট বিভাগ শিল্পদ্রব্য (সার, সিমেন্ট, সিলেট পাল্পস এন্ড পেপার মিলস, ছাতক, বিদ্যুৎ), প্রাকৃতিক সম্পদ, খনিজ সম্পদ (গ্যাস, তেল, পাথর, চুনাপাথর) ইত্যাদিতে বেশ সমৃদ্ধ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও এ বিভাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সিলেট বিভাগের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ-

মৌলভীবাজার: আদমপুর বন, পরিকুন্ড ঝর্ণা, পৃত্থিমপাশা জমিদার বাড়ি, মাধবকুন্ড জলপ্রপাত, মাধবপুর হ্রদ, লাউয়াছড়া জামে মসজিদ।

সিলেট: ইরাবতী পান্থশালা, উৎমাছড়া, কুলুমছড়া, কৈলাশটিলা, খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান, গাজী বুরহান উদ্দীনের মাজার, জাফলং, জিতু মিয়ার বাড়ী, টিলাগড় ইকোপার্ক, ডিবির হাওর, ড্রিমল্যান্ড পার্ক, নাজিমগড় রিসোর্ট,পাংতুমাই, বঙ্গবীর ওসমানী শিশু উদ্যান, বর্ষিজোড়া ইকোপার্ক, বিছানাকান্দি, ভোলাগঞ্জ, মশাজানের, দঘী, মাধবকুন্ড ইকোপার্ক, রাতারগুল জলাবন, রামপাশার জমিদার বাড়ি, লালাখাল, লোভাছড়া, শাহ পরাণের মাজার, শাহী ঈদগাহ, সংগ্রামপুঞ্জি জলপ্রপাত, সাজিদ রাজার বাড়ি, সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, হযরত শাহজালালের দরগাহ।

সুনামগঞ্জ: টাঙ্গুয়ার হাওর, নলুয়ার হাওর, পাইলগাঁও জমিদারবাড়ি, পানাইল জমিদার বাড়ি, বারেক টিলা, রাধারমণ দত্তের সমাধি, শিমুল বাগান, সুখাইড় জমিদার বাড়ি, হাওলি জমিদার বাড়ি।

হবিগঞ্জ: আদাঐর জমিদার বাড়ি, কমলারাণীর দীঘি, রাধানন্দ জমিদার বাড়ি, লক্ষী বাওড় জলাবন।

বাংলাদেশের ৮ টি বিভাগের দর্শনীয় স্থান নিয়ে সাজানো এই সিরিজের আগামী পর্বে থাকছে 'বরিশাল' বিভাগ। থাকুন উল্লাস এর সাথেই!

বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর খুলনা। বাংলাদেশের আটটি প্রশাসনিক বিভাগের মধ্যে খুলনা বিভাগ অন্যতম। বাংলাদেশের দ্বিতীয় সমুদ্...
06/02/2020

বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর খুলনা। বাংলাদেশের আটটি প্রশাসনিক বিভাগের মধ্যে খুলনা বিভাগ অন্যতম। বাংলাদেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দর অর্থাৎ মংলা সমুদ্র বন্দরের অবস্থান এই খুলনা বিভাগেই। শুধু তাই নয়, পৃথিবী বিখ্যাত উপকূলীয় বন, সুন্দরবন এই খুলনা জেলার দক্ষিণাংশে অবস্থিত। খুলনাকে বলা হয় "সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার"। এছাড়াও নানা ধরনের অনেক দর্শনীয় স্থানে সমৃদ্ধ এই খুলনা বিভাগ।

খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ -

বাগেরহাট: ষাট গম্বুজ মসজিদ, খানজাহান আলীর (রহ.) মাজার, সিঙ্গাইর মসজিদ, বিবি বেগনী মসজিদ, চুনখোলা মসজিদ, পীর আলী মুহাম্মদ তাহেরের সমাধি, এক গম্বুজ মসজিদ, নয় গম্বুজ মসজিদ, সাবেক ডাঙ্গা পুরাকীর্তি, রণবিজয়পুর মসজিদ, খানজাহানের বসতভিটা, ঢিবি, নীলসরোবর, শাহ আউলিয়াবাগ মাজার, হজরত খানজাহান আলীর (রহ.) সহচর পীর শাহ আউলিয়ার মাজার, নাটমন্দির, রামজয় দত্তের কাছারিবাড়ি। ব্রিটিশ সেনাদের পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। কৃষ্ণমূর্তি, লাউপালা, যাত্রাপুর, দুবলার চর, কটকা, কচিখালি, সুন্দরবন।

চুয়াডাঙ্গা: তিয়রবিলা বাদশাহী মসজিদ, আলমডাঙ্গা রেলস্টেশন, দর্শনা রেলস্টেশন, দর্শনা শুল্ক স্টেশন, নাটুদহ আটকবর, নাটুদহ, মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তস্ব, চারুলিয়া, কার্পাসডাঙ্গা, তালসারি, দত্তনগর কৃষি খামার, ধোপাখালী মুক্তিযোদ্ধা কবরস্থান, কাশিপুর জমিদারবাড়ি।

যশোর: হাজী মুহাম্মদ মহসিনের ইমামবাড়ী, মীর্জানগর হাম্মামখানা, মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি, ভাতভিটা, গাজী-কালু-চম্পাবতীর কবর, মীর্জানগর মসজিদ।

ঝিনাইদহ: মিয়ার দালান, দত্তনগর কৃষি খামার, শৈলকুপা শাহী মসজিদ ও মাজার, শৈলকুপা রামগোপাল মন্দির, মরমি কবি পাঞ্জু শাহের মাজার, শৈলকুপা শাহী মসজিদ, কামান্না ২৭ শহীদের মাজার, সিরাজ সাঁইয়ের মাজার, ঢোলসমুদ্র দীঘি, মল্লিকপুরের এশিয়ার বৃহত্তম বটগাছ।

খুলনা: সুন্দরবন, মিস্টার চার্লির কুঠিবাড়ি, দক্ষিণডিহি, পিঠাভোগ, রাড়–লী, সেনহাটি, বকুলতলা, শিরোমণি, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি সৌধ, চুকনগর, গল্লামারী, খানজাহান আলী কর্তৃক খননকৃত বড় দীঘি, মহিম দাশের বাড়ি, খলিশপুর সত্য আশ্রম।

কুষ্টিয়া: শিলাইদহ কুঠিবাড়ী, লালন শাহের মাজার, মীর মশাররফ হোসেনের বস্তভিটা, ঝাউদিয়ার শাহী মসজিদ, জর্জবাড়ী, মুহিষকুন্ডি নীলকুঠি, কালীদেবী মন্দির, মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য ‘মুক্তবাংলা’।

মাগুরা: রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ, সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা আঠারখাদা মঠবাড়ি, সিদ্ধেশ্বরী মঠ, ভাতের ভিটা পুরাকীর্তি, শ্রীপুর জমিদারবাড়ি, মোকাররম আলী (রহ.) দরগাহ।

মেহেরপুর: মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ ও ঐতিহাসিক আম্রকানন, মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স, পৌর ঈদগাহ, মেহেরপুর শহীদ স্মৃতিসৌধ, আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন, আমঝুপি নীলকুঠি, ভাটপাড়ার নীলকুঠি, সাহারবাটি।

নড়াইল: বাধাঘাট, নিরিবিলি পিকনিক স্পট, অরুনিমা ইকো পার্ক, চিত্রা রিসোর্ট, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স।

সাতক্ষীরা: সুন্দরবন, মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত, যশোরেশ্বরী মন্দির, হরিচরণ রায়চৌধুরীর জমিদারবাড়ি ও জোড়া শিবমন্দির, যিশুর গির্জা, মোজাফফর গার্ডেন অ্যান্ড রিসোর্ট।

বাংলাদেশের বিভাগগুলোর দর্শনীয় স্থান নিয়ে সাজানো এই সিরিজের আগামী পর্বে থাকছে সিলেট। থাকুন উল্লাস এর সাথেই!

ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে ১৮২৯ সালে প্রথমবারের মত ৩ টি বিভাগ গঠন করা হয়। তারমধ্যে রাজশাহী বিভাগ অন্যতম। এটি...
05/02/2020

ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে ১৮২৯ সালে প্রথমবারের মত ৩ টি বিভাগ গঠন করা হয়। তারমধ্যে রাজশাহী বিভাগ অন্যতম। এটি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। প্রায় ২ কোটি জনসংখ্যার এই বিভাগের আয়তন ১৮,১৫৪ বর্গ কিলোমিটার। ৮ টি জেলা, ৬৬টি উপজেলা, ৫৯টি পৌরসভা এবং ৫৬৪টি ইউনিয়ন নিয়ে এই বিভাগ গঠিত। বাংলাদেশের অন্যতম ভ্রমন অঞ্চল হিসাবে এ বিভাগ অত্যন্ত সুপরিচিত। দর্শনীয় স্থানগুলোর দিক থেকেও রাজশাহী বিভাগ বেশ সমৃদ্ধ। বাংলাদেশের বিভাগগুলোর দর্শনীয় স্থান নিয়ে আমাদের নিয়মিত আয়োজনে আজ থাকছে রাজশাহী বিভাগ।

রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহঃ

রাজশাহী: পুঠিয়া শিবমন্দির, হাওয়াখানা, পুঠিয়া রাজবাড়ী, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, শহীদ কামারুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা, পদ্মার পাড়, শাহ্ মখদুমের মাজার, রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বাঘা মসজিদ ইত্যাদি।

সিরাজগঞ্জ: নবরত্ন মন্দির, কবি রজনী কান্ত সেন এবং ছায়া ছবির কিংবদন্তী নায়িকা সূচিত্রা সেনের জন্ম স্থান সেন ভাঙ্গাবাড়ী গ্রাম, জয়সাগর দিঘি, ইলিয়ট ব্রীজ, সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাধ, ইকো পার্ক, মুক্তির সোপান, যাদব চক্রবর্তীর বাড়ী, সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর বাড়ী, মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাষানীর বাড়ী, ধুবিল কাটার মহল জমিদার বাড়ী, ভোলা দেওয়ানের মাজার, আটঘরিয়া জমিদার বাড়ী, রবিন্দ্র কাচারী বাড়ী।

পাবনা: হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, ক্ষেতুপাড়া জমিদার বাড়ী, ভাড়ারা শাহী মসিজদ, সুজানগর আজিম চৌধুরী জমিদার বাড়ী, তাঁতীবন্দ জমিদার বাড়ী, ঈশ্বরদী রেল জংশন ইত্যাদি।

বগুড়া: মহাস্থানগড়, ঐতিহাসিক যোগীর ভবনের মন্দির, পাঁচপীর মাজার কাহালু, সারিয়াকান্দির পানি বন্দর, বাবুর পুকুরের গণকবর, শাজাহানপুর, জয়পীরের মাজার, দুপচাচিয়া, সান্তাহার সাইলো, দেওতা খানকাহ্ মাজার শরিফ, নন্দীগ্রাম, বেহুলা লক্ষিণদ্বর (গোকুল মেধ)।

নাটোর: উত্তরা গণভবন, রাণী ভবানী রাজবাড়ী, দয়ারামপুর রাজবাড়ি, বনপাড়া লুর্দের রাণী মা মারিয়া ধর্মপল্লী, ফকিরচাঁদ বৈষ্ণব গোঁসাইজির আশ্রম, শহীদ সাগর, চলন বিল, হালতি বিল, চাপিলা শাহী মসজিদ, চলন বিল জাদুঘর।

নওগাঁ: কুসুম্বা মসজিদ, পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার, বলিহার রাজবাড়ী, পতিসর কাচারীবাড়ী, জবাইবিল, জগদ্দল বিহার, ভীমের পান্টি, দিব্যক জয় , মাহি সন্তোষ, আলতাদিঘী, কুশুম্বা মসজিদ, ঠাকুর মান্দা মন্দির, হাপানিয়া খেয়া ঘাট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ: ছোট সোনা মসজিদ, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সমাধি, দারসবাড়ী মসজিদ, খঞ্জনদীঘির মসজিদ, চামচিকা মসজিদ, তাহখানা কমপ্লেক্স, তিন গম্বুজ মসজিদ, শাহ্ নেয়ামতউল্লাহ (রহঃ) ও তাঁর মাজার, কোতোয়ালী দরওয়াজা, বাবু ডাইং, ষাঁড়বুরুজ, ঐতিহাসিক আলী শাহপুর মসজিদ।

জয়পুরহাট: ঐতিহাসিক নান্দাইল দিঘী, আছরাঙ্গা দিঘী, হিন্দাকসবা শাহী জামে মসজিদ, গোপীনাথপুর মন্দির, বার শিবালয় মন্দির।

আগামী পর্বে থাকছে খুলনা বিভাগ! থাকুন উল্লাস এর সাথেই

চট্টগ্রাম কে আখ্যায়িত করা হয় “সাগরিকা” নামে। কারণটি নিশ্চয়ই সবার জানা। বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে অবস্থিত এই অঞ্চলটি সেই শত ...
04/02/2020

চট্টগ্রাম কে আখ্যায়িত করা হয় “সাগরিকা” নামে। কারণটি নিশ্চয়ই সবার জানা। বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে অবস্থিত এই অঞ্চলটি সেই শত শত বছর ধরেই সুপরিচিত। এখানেই রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর।দেশের বিভাগসমূহের পরিচিতি নিয়ে চকবোর্ডের নিয়মিত আয়োজনে আজ থাকছে চট্টগ্রাম বিভাগ।

চট্টগ্রাম বিভাগ বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রশাসনিক বিভাগ। এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বিভাগ, যা দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই এই বিভাগটি গঠিত হয়। এর উত্তরে ঢাকা ও সিলেট বিভাগ, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর ও মায়ানমারের আরাকান প্রদেশ, পূর্বে ভারতের মিজোরাম, ত্রিপুরা ও মায়ানমারের চীন প্রদেশ এবং পশ্চিমে ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের অবস্থান। চট্টগ্রাম বিভাগ বনজ সম্পদ, মৎস্য সম্পদ, খনিজ সম্পদ ইত্যাদিতে ভরপুর এবং প্রচুর দর্শনীয় স্থান রয়েছে এখানে।

চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ:

চট্টগ্রাম: আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ, আলওয়াল মসজিদ, ওয়ালী খান মসজিদ,কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাচীন মৃৎভবন ও পার্বতী চরণ দীঘি, গুপ্ত জমিদার বাড়ি, চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং, চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘর, চাকমা রাজবাড়ি, ডিসি হিল, দুধপুকুরিয়া-ধোপাছড়ি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, পতেঙ্গা, ফতেহপুর শিলালিপি, ফয়েজ লেক,বখশী হামিদ মসজিদ, বদর আউলিয়ার দরগাহ, বাঁশখালী ইকোপার্ক, বাংলাদেশ রেলওয়ে জাদুঘর, বাটালি পাহাড়, বাড়ৈয়াঢালা জাতীয় উদ্যান, বায়েজদ বোস্তামীর মাজার, বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকো-পার্ক-সীতাকুন্ড, ভুজপুর জমিদার বাড়ি, ভৈরব সওদাগরের জমিদার বাড়ি, মঘাদিয়া জমিদার বাড়ি, লালদীঘি, শেখ রাসেল পক্ষিশালা ও ইকোপার্ক, হাজারিখিল বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য।
এছাড়া ও মীরসরাই উপজেলায় রয়েছে- খৈয়াছড়া ঝর্ণা, নাপিত্তাছড়া ঝর্ণা, মহামায়া হ্রদ।

কক্সবাজার: ইনানী সমুদ্র সৈকত, ইলিশিয়া জমিদার বাড়ি, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, ফাসিয়াখালি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য, মেরিন ড্রাইভ কক্সবাজার, রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার, হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান, সেন্টমার্টিন দ্বীপ; ছেঁড়া দ্বীপ, শাহপরীর দ্বীপ, তৈঙ্গা চূড়া, টেকনাফ বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য, সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক, টেকনাফ সমুদ্র সৈকত, মাথিনের কূপ, বাংলাদেশ-মায়ানমার ট্রানজিট জেটিঘাট, শীলখালী চিরহরিৎ গর্জন বাগান, মারিশবনিয়া সৈকত।

কুমিল্লা: শালবন বৌদ্ধ বিহার, ময়নামতি ওয়ার সিমেট্র, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বার্ড), শাহ সুজা মসজিদ, বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন, উটখাড়া মাজার, বায়তুল আজগর জামে মসজিদ, নূর মানিকচর জামে মসজিদ, কবি তীর্থ দৌলতপুর (জাতীয় কবি কাজী নজরুলের স্মৃতি বিজড়িত স্থান, গোমতী নদী, নওয়াব ফয়জুন্নেছার স্বামী গাজী চৌধুরীর বাড়ী সংলগ্ন মসজিদ, ধর্ম সাগর, খৃষ্টান কবরস্থান।

খাগড়াছড়ি: কমলক ঝর্ণা, তৈদুছড়া ঝর্ণা, মং রাজবাড়ি, রিছাং ঝর্ণা।

চাঁদপুর: ছোট হলুদিয়া এক গম্বুজ মসজিদ,অঙ্গীকার স্মৃতিসৌধ, আলমগীরী মসজিদ, ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য, কড়ৈতলী জমিদার বাড়ি, গজরা জমিদার বাড়ি, চৌধুরী বাড়ি, তুলাতুলী মঠ, পর্তুগীজ দুর্গ, সাহেবগঞ্জ, বখতিয়ার খান মসজিদ, বড়কুল জমিদার বাড়ি, বলাখাল জমিদার বাড়ি, মনসা মুড়া, মিনি কক্সবাজার, চাঁদপুর, রক্তধারা স্মৃতিসৌধ, রূপসা জমিদার বাড়ি, লোহাগড় জমিদার বাড়ি, লোহাগড় মঠ, শহীদ রাজু ভাস্কর্য (চাঁদপুর), শাহাবুদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ, শোল্লা জমিদার বাড়ি, সত্যরাম মজুমদারের মঠ, সাহাপুর রাজবাড়ি
এছাড়া ও হাজীগঞ্জ উপজেলায় রয়েছে- ঐতিহাসিক হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ।

নোয়াখালী: কল্যান্দি জমিদার বাড়ি, নিঝুম দ্বীপ,নোয়াখালী জেলা জামে মসজিদ, বজরা শাহী মসজিদ, ভাসানচর, মাইজদী কোর্ট বিল্ডিং দীঘি, রমজান মিয়া জামে মসজিদ, পৈার পার্ক।

ফেনী: সোনাগাজী মুহুরী সেচ প্রকল্প, শিলুয়ার শীল, শুভপুর ব্রীজ, চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ।

লক্ষীপুর: কামানখোলা জমিদার বাড়ি, শ্রীরামপুর রাজবাড়ী।

বান্দরবান: বুদ্ধ ধাতু জাদি, নাফাখুম জলপ্রপাত, ঋজুক জলপ্রপাত, আলীর সুরঙ্গ, রূপমোহরী ঝর্ণা, স্বর্ন মন্দির, নীলাচল, ঋজুক ঝর্ণা, তিন্দু, তিনাফ সাইতার, দেবতাপুকুর লেক, শৈল প্রপাত, মেঘলা, নীলাচল, রাজবিহার, উজানিপাড়া বিহার, চিম্বুক পাহাড়, উপজাতীয় গ্রাম, নীলগিরি, থানচি, বগালেক।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া: বাড়িউড়া প্রাচীন পুল, রূপসদী জমিদার বাড়ি, হরষপুর জমিদার বাড়ি, হরিপুর বড়বাড়ি।

রাঙ্গামাটি: কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান, কাপ্তাই হ্রদ, ধুপপানি ঝর্ণা, মুপ্পোছড়া ঝর্ণা, শুভলং ঝর্ণা, সাজেক, হাজাছড়া ঝর্ণা।

আগামীকাল থাকছে 'রাজশাহী' বিভাগ। থাকুন উল্লাস এর সাথেই।

জাদুর শহর "ঢাকা"। এই শহর কারো কাছে যেমন ভীষণ আবেগের, কারো কাছে আবার একদমই বিপরীত। তবুও জীবনের টানে, জীবিকার টানে, এ দেশে...
03/02/2020

জাদুর শহর "ঢাকা"। এই শহর কারো কাছে যেমন ভীষণ আবেগের, কারো কাছে আবার একদমই বিপরীত। তবুও জীবনের টানে, জীবিকার টানে, এ দেশের বহু মানুষ ঢাকাকে বানিয়েছে আশ্রয়স্থল। যেহেতু ঢাকা বাংলাদেশের একেবারে কেন্দ্রে অবস্থিত, আর বহু আগে থেকেই অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়ে এসেছে এ শহরটিকে কেন্দ্র করেই, তাই ঢাকাকেই বেছে নেয়া হয়েছে এদেশের রাজধানী হিসেবে। আর এ কারণেই প্রতিদিন হাজারো মানুষ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পাড়ি জমাচ্ছে ঢাকার উদ্দেশ্যে। ঢাকা তাই বর্তমানে বিশ্বের মেগাসিটিগুলোর মধ্যে হয়ে উঠেছে অন্যতম। ঢাকা একাধারে একটি জেলা, রাজধানী এবং বিভাগ। ১৩ টি জেলার সমন্বয়ে গঠিত এই বিভাগের জেলাগুলোর প্রতিটিই নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ও ঐতিহ্যে অনন্য। বাংলাদেশের আটটি বিভাগের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান নিয়ে চকবোর্ডের নিয়মিত আয়োজনে আজ থাকছে "ঢাকা বিভাগ"

ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহঃ

ঢাকা: ঢাকা জাতীয় জাদুঘর, আড়াপাড়া জমিদার বাড়ি, আহসান মঞ্জিল, কলম্বো সাহিব সমাধি, কাটরা (ঢাকা), কার্জন হল, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, কোকিলপেয়ারি জমিদার বাড়ি, খান মোহাম্মদ মৃধা মসজিদ, খেলারাম দাতার মন্দির, চন্দ্রিমা উদ্যান, ছোট কাটারা, জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জিনজিরা প্রাসাদ, ঢাকা শিশু পার্ক, তারা মসজিদ, তিন নেতার মাজার, দেওয়ানবাড়ি মসজিদ (সাভার), ধানমন্ডি লেক, নন্দন পার্ক, নর্থব্রুক হল, নিমতলী কুঠি, ফ্যান্টাসী কিংডম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার, বড় কাটরা, বলধা গার্ডেন, বাংলাদেশ সামরিক জাদুঘর, বাহাদুর শাহ পার্ক, মৈনট ঘাট, রোজ গার্ডেন, লালবাগের কেল্লা, সূত্রাপুর জমিদার বাড়ি, সেন্ট থমাস চার্চ, স্বাধীনতা জাদুঘর, হাজী শাহাবাজের মাজার ও মসজিদ।

ফরিদপুর: চাঁদড়া জমিদার বাড়ি, পাতরাইল মসজিদ, বাইশ রশি জমিদার বাড়ি, মথুরাপুর দেউল।

গাজীপুর: দত্তপাড়া জমিদার বাড়ি, নুহাশ পল্লী, বড়ই বাড়ি ঢোল সমুদ্র প্রত্নস্থল, বলধা জমিদার বাড়ি, বলিয়াদী জমিদার বাড়ী, ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান, ভাওয়াল রাজবাড়ী, শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ী।

গোপালগঞ্জ: উলপুর জমিদার বাড়ি, গিরীশ চন্দ্র সেনের জমিদার বাড়ি, ছোট বনগ্রাম, জমিদার বাড়ি, বাটিকামারী জমিদার বাড়ি, হরিনাহাটি জমিদার বাড়ি।

কিশোরগঞ্জ: আওরঙ্গজেব মসজিদ, কুতুব মসজিদ, গুড়ই মসজিদ,চন্দ্রাবতী মন্দির, জঙ্গলবাড়ি দূর্গ, শাহ মোহাম্মদ মসজিদ, সাদী মসজিদ, সাহেব বাড়ি জামে মসজিদ, শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান।

মাদারীপুর: খালিয়া জমিদার বাড়ি, চরমুগুরিয়া ইকোপার্ক, মিঠাপুর জমিদার বাড়ি, রাজারাম মন্দির, শকুনি দীঘি, সেনাপতি দীঘি।

মানিকগঞ্জ: তেওতা জমিদার বাড়ি, ধানকোড়া জমিদার বাড়ি, বালিয়াটি প্রাসাদ, বেতিলা জমিদারবাড়ি।

মুন্সীগঞ্জ: ইদ্রাকপুর কেল্লা, জগদীশ চন্দ্র বসু স্মৃতি জাদুঘর, বাবা আদম মসজিদ, বিক্রমপুর বিহার, হরিশচন্দ্রের দীঘি।

নারায়ণগঞ্জ: ঈসা খাঁ জমিদার বাড়ি, গোপালদী জমিদার বাড়ি, গোয়ালদী হুসেন শাহর মসজিদ, জিন্দা পার্ক, পানাম নগর, মহজমপুর শাহী মসজিদ, মুড়াপাড়া রাজবাড়ি, সাতগ্রাম জমিদার বাড়ি, সোনাকান্দা দুর্গ, হাজিগঞ্জ দুর্গ, হাজী বাবা সালেহ মাজার।

নরসিংদী: উয়ারী-বটেশ্বর, পারুলিয়া শাহী মসজিদ, লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ি।

রাজবাড়ী: মুকুন্দিয়া জমিদার বাড়ি।

শরীয়তপুর: কার্তিকপুর জমিদার বাড়ি, ছয়গাঁও জমিদার বাড়ি, মনসা মন্দির, শরীয়তপুর রুদ্রকর জমিদার বাড়ি।

টাঙ্গাইল: আতিয়া মসজিদ, আদম কাশ্মিরী, করটিয়া জমিদার বাড়ি, কাদিমহামজানি মসজিদ, টাঙ্গাইল ডিসি লেক, টাঙ্গাইল পৌর উদ্যান, ধনবাড়ি জমিদার বাড়ি, ধনবাড়ি মসজিদ, নাগরপুর চৌধুরীবাড়ি, পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি, বঙ্গবন্ধু সেতু, মধুপুর জাতীয় উদ্যান, মহেরা জমিদার বাড়ি, সাগরদীঘি, হেমনগর জমিদার বাড়ি এবং গোপলপুর উপজেলায় রয়েছে ২০১ গম্বুজ মসজিদ যা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ।

আসুন জানি আমাদের এই দেশটাকে, উপভোগ করি এদেশের অপার সৌন্দর্য। পরবর্তী পর্বে থাকছে চট্টগ্রাম বিভাগ। থাকুন উল্লাস এর সাথেই।

Address

দক্ষিন শেখদি, অধ্যক্ষ ইরশাদুল্লাহ সড়ক, রোড নং/১, শনির আখড়া, ঢাকা
Chandpur
1236

Opening Hours

Monday 10:00 - 19:00
Wednesday 10:00 - 19:00
Thursday 10:00 - 19:00
Saturday 10:00 - 19:00
Sunday 10:00 - 19:00

Telephone

+8801682531622

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when উল্লাস - Ullash posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to উল্লাস - Ullash:

Videos

Share

Category

Over view of Ullash

It is all about Tourism. The goal of the Ullash is to find out the hidden beauty of our Lovable country with some adventurer People.

We provide Inbound and Outbound services. And also your satisfaction is our goal.