09/02/2024
এক মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি নির্জনে বসে পবিত্র কোরআন তেলওয়াত করছে,কি সুন্দর সূর আলহামদুলিল্লাহ্।
Travel
এক মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি নির্জনে বসে পবিত্র কোরআন তেলওয়াত করছে,কি সুন্দর সূর আলহামদুলিল্লাহ্।
আপনি যদি দিনে একবার পড়েন ..!! আস্তাগফিরুল্লাহ ইন্নাল্লাহা হা গাফুরুর রাহিম যত বড় সমস্যাই থাকুক না কেন সব ঠিক হয়ে যাবে।
ইনশাআল্লাহ!❤️🩹
অস্কার বিজয়ী অভিনয়,, নায়ক নাইকা একসাথে 😜
- তোরাই আছস সুখে। তোগো ব্রেইনও নাই লজ্জা শরমও নাই, খাটেরটা ভালো চিলো,🫣
মাশাআল্লাহ হাসি.
প্রিয় বউ 😁
শুনলাম ইনি নাকি জাতির ক্রাশ.. 🙂👀
লিজেন্ডরা কি বুঝলা 🤣
তুমি গরীব নয় বোন...! 🖤
তুমি ইসলাম ধর্মের রাজকুমারী...! ❤️
খুব পেকে গেছে।😎
Alhamdulillah
আজকে পুরা জানটা দিয়ে খেলার পর, র্যাংকিং অনেক আগায়ে থাকা টিমের বিরুদ্ধে দশজনের টিমরে জিতানোর পর, বিশ্বনাথ ঘোষ নামের লোকটা পুরা মাঠ চক্কর দিলো ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে।
মুসলমান না হইলে ফিলিস্তিনীদের অন্যায়ে যারা ফিরেও তাকাইতেন না আর ফিলিস্তিনীরা মুসলমান বইলাই যারা ওদের সাথে হওয়া অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলতেসেন না, তাঁরা এই হিন্দু লোকটারে মনে রাইখেন।
কিছুটা হইলেও মানুষ হইতে পারবেন 🖤
#আকসা_আমাদের
দিন দিন এই বাচ্চা মেয়েটা বিরক্তির কারণ হয়ে উঠছে। ইগনোরও করা যাচ্ছে না, দেশের থার্ডক্লাস মিডিয়াগুলোর কারণে কোনো না কোনোভাবে এই মেয়ে চোখের সামনে এসেই পড়ে আর মানুষের মন মেজাজ মস্তিষ্ক খারাপ হবার কারণ হচ্ছে; মানুষের কান গরম হওয়ার কারণ হচ্ছে!
আচ্ছা দেশে কি শিশুশিল্পী আর নেই? ছিলো না?
শিশুরা শিশুসুলভ আচরণেই সুন্দর, শিশুসুলভ কথাবার্তাতেই সুন্দর। একটা শিশু যখন সাংবাদিকদের মাইক্রোফোনের সামনে এসে লজিকের কথা বলে, লজিক নিয়ে জ্ঞান দিয়ে যায়; তখন সেটা অবশ্যই বেমানান।
হ্যাঁ বুঝলাম এই মেয়ে তার পাকনামি দিয়ে মাসে লাখ লাখ টাকা কামাচ্ছে, কিন্তু দিনশেষে এই মেয়ে কখনোই সফল নয়।
টিকটক,ফেসবুক দাপিয়ে বেড়ালেই সে জ্ঞানী হয় না,ম্যানারফুল মানুষ হয় না। সুশিক্ষিত পরিপূর্ণ একটা মানুষ হতে গেলে নির্দিষ্ট একটা বয়স অবশ্যই পার করা দরকার। ম্যানারফুল মানুষ না হয়ে লাখ লাখ টাকা কামালে তাকে সফল আমি বলতে পারছি না,স্যরি।
বরঞ্চ এই মেয়ে বর্তমান সমাজের একটা ভাইরাস, সমাজে অসুস্থতা ছড়াচ্ছে; শিশুদেরকে শিশু অবস্থায় পাকনামি করতে উৎসাহ জুগিয়ে যাচ্ছে।
বাচ্চা বয়সে পাকা পাকা কথা কমবেশি সব বাচ্চারাই বলতে পারে আজকাল, তবে সেগুলোকে লিমিটেশনে রাখা, সেগুলোর তদারকি করার দায়িত্বটা কিন্তু পরিবারের উপরেই থাকে।
কিন্তু এই মেয়ের পরিবার কিংবা তার গার্ডিয়ানদের কথা আর না-ই বা বলি!!
বাস এ কত ঘন্টা জার্নি করার অভিজ্ঞতা আছে...?
আমার 17 ঘন্টা........ আপনার....?
Today Best Photo
Today Best Photo
Best Picture💞
🤙
🤙 PhotochallengemoodchallengeToday
's Best
আপনাকে যদি ফিলিস্তিন যাওয়ার আহ্বান করা হয় বা সুযোগ দেওয়া হয়, আপনি কী করবেন?
“বাবাদের ক্ষমতা থাকলে হয়তো সন্তানকে জান্নাতেও বেড়াতে নিয়ে যেত”
ঘরে বসে তৈরি করুন মজা তারা রসগোল্লা
প্রেমিকার চিঠি ও ছবি পকেটে নিয়ে ৫০ বছর...
মাঘের শেষ দিন। মুন্সিগঞ্জের একটি রিসোর্টে বসে আমরা অপেক্ষা করছিলাম বীর মুক্তিযোদ্ধা তানেসউদ্দিন আহমেদের জন্য। ৭৫ বছর বয়সী মানুষটি যখন এলেন, মনে হলো, এখনো ঝকঝকে তরুণ। আমরা কথা শুরু করলাম। ততক্ষণে গাছের ফাঁক গলে রোদ উঁকিঝুঁকি দিতে শুরু করেছে।
কমলারঙের জামার বুকপকেট থেকে একটা পাসপোর্ট সাইজের ছবি বের করে আমাদের দেখালেন তানেসউদ্দিন। হেসে বললেন, ‘ওর নাম জোহরা।’ ১৯৭১ সালে জোহরাকে রেখে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন তিনি। যুদ্ধ শেষে স্বাধীন দেশ পেয়েছেন, কিন্তু ভালোবাসার মানুষটিকে আর পাওয়া হয়নি তাঁর। দুষ্কৃতকারীর হাতে তাঁর মৃত্যু হয়েছিল। সেই থেকে ৫০ বছর ধরে প্রেমিকার ছবি বুকপকেটে নিয়ে বেঁচে আছেন তানেসউদ্দিন। তবে বিয়ে করেননি তিনি। ছবির মধ্যেই তিনি প্রয়াত জোহরাকে খুঁজে পান। তানেসউদ্দিন বলছিলেন, ‘স্বপ্নে আজও তাকে দেখি। জোহরার মতো সুন্দর আমার কখনো কাউকে লাগেনি। আর লাগার প্রশ্নই ওঠে না। ও এত ভালো, এত ভালো!’
১৯৬৭ সালে ঢাকার বোম্বে স্টুডিও থেকে জোহরার সাদাকালো ছবিটি তোলা। সেই থেকে ছবিটি তানেসউদ্দিনের পকেটে। ‘ছবি দেখেই আপনারা বুঝবেন, জোহরা কত সুন্দর ছিল, আদরের ছিল। সম্ভ্রান্ত পরিবারে ওর জন্ম,’ বলছিলেন তানেসউদ্দিন। কীভাবে ভালোবাসা এত প্রবল হল? চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে তানেসউদ্দিন আমাদের ফিরিয়ে নিয়ে যান ১৯৬৪ সালে।
তানেসউদ্দিন আহমেদ তখন ক্লাস টেনে পড়েন। ফুফাতো বোন জোহরার সঙ্গে তাঁর প্রেম। জোহরা পড়তেন ক্লাস এইটে। কিশোর মনের চঞ্চলতা, ভীরুতা নিয়েই হয়েছিল সম্পর্কের শুরু।
তানেসউদ্দিনের এক চাচাতো ভাইয়ের বিয়ের আয়োজনে পরিবারের সঙ্গে বউভাতের অনুষ্ঠানে এসেছিলেন জোহরা। তখন সুযোগ বুঝে বন্ধুর কথা বলে জোহরাকে গোপনে একটা চিঠি দেন তানেস। চিঠি দেওয়ার পর তাঁর বুক ধুকপুক করতে থাকে। কী জানি কী হয়! জোহরা যদি বাড়ির লোকদের বলে দেয়, তাহলে কপালে দুঃখ আছে!
সাহস করে তানেস কিছুক্ষণ পর আবার জোহরার সামনে গেলেন। বললেন, ‘চিঠিটা কি দেখেছ?’ জোহরা শুধু হাসি দিয়েই যা বোঝানোর বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। আর তানেসউদ্দিনও পেয়ে গিয়েছিলেন একের পর এক চিঠি লেখার সাহস।
জোহরার ছোট ভাই বজলুর রহমানকে দিয়ে তানেস নিয়ম করে চিঠি পাঠাতে লাগলেন। জোহরা চিঠির উত্তর দিতেন না ঠিকই, কিন্তু চিঠি পেলে খুশি হয়ে ভাইকে টাকা দিতেন। এভাবে টানা ছয় মাস চিঠি চালাচালির পর তানেস একদিন জোহরাকে বললেন, ‘জেলখানার কয়েদি কি আহারও পায় না? সৌখিন আহার নয়, যতটুকু তার বরাদ্দে আছে, ততটুকু তো দেওয়া উচিত।’ এ কথার পর জোহরার কাছ থেকেও উত্তর আসতে শুরু করল।
জোহরার সঙ্গে দেখা করার জন্য প্রায়ই সন্ধ্যায় তানেসকে মেঘনা নদী পার হতে হতো নৌকায় করে। দেখা করে আবার নৌকায়ই ফিরতেন তিনি। একদিন তাঁদের সন্ধ্যায় দেখা হওয়ার কথা। আগে থেকেই জোহরাকে খবর দেওয়া হয়ে গেছে। সন্ধ্যায় মেঘনা নদীর ওপারে জোহরা অপেক্ষা করছিলেন। এদিকে পারাপারের জন্যও নেই কোনো নৌকা। কীভাবে ওপারে যাবেন তানেস?
উপায় না পেয়ে সাঁতরে মেঘনা পার হয়েছিলেন তিনি। ওপারে উঠে জোহরার সঙ্গে দেখা করেন তিনি। সেই রাতে উত্তাল জোয়ারের মধ্যে উন্মত্তের মতো ছুটে গিয়েছিলেন বলে জেহরার বকাও খেয়েছেন। তাতে কী, সম্পর্কের গভীরতাটুকু দুজন ঠিকই বুঝেছিলেন।
যুদ্ধের শুরু
১৯৬৭ সাল। শয্যাশায়ী বাবার পাশে বসে জোহরা কথা দিয়েছিলেন, কোনোদিন ছেড়ে যাবেন না। এরই মধ্যে তানেস-জোহরার প্রেমের ঘটনা দুই পরিবারে জানাজানি হয়ে গেল। জোহরার পরিবারের লোকেরা ক্ষেপে উঠলেন। তানেসের ফুফু এমন সম্পর্কে রাজি হতে পারলেন না। ততদিনে তানেসের বাবাও মারা গিয়েছেন। ফুফু তানেসের ওপর ভরসা করতে পারছিলেন না। সবার চাওয়ার বিরুদ্ধেও চলছিল তাঁদের প্রেম। জোছনার নরম আলোয় মেঘনা নদীর পাড়ের ঘাসের ওপর বেড়ে উঠছিল তাঁদের ভালোবাসার চারাগাছ।
একসময় ঘনিয়ে এল মুক্তিযুদ্ধের বছর, ১৯৭১। চারদিকে যুদ্ধের ডাক। সেই ডাকে সাড়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন তানেস। এ কথা শুনে কেঁদে বুক ভাসিয়েছিলেন জোহরা। প্রথমে আপত্তি করেছিলেন, কিন্তু পরে সম্মতি দিলেন ঠিকই।
তানেস জোহরাকে বলেছিলেন, ‘দেশ স্বাধীন করে তবেই তোমাকে বিয়ে করব। তুমি অপেক্ষা কইরো।’ বিদায় দেওয়ার সময় জোহরা তানেসকে ১০০ টাকার একটি নোট দিয়েছিলেন। আর বলেছিলেন, ‘রাখো, তোমার কাজে লাগবে। আর সঙ্গে আমার ভালোবাসাও রাইখো।’ দুই চোখে তখন অশ্রু গড়াচ্ছে জোহরার। তারপরও হাসিমুখে তানেসকে যুদ্ধযাত্রার জন্য বিদায় দিলেন তিনি।
জোহরাকে রেখে যুদ্ধে গেলেন তানেস । কলকাতা-আগরতলায় থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফেরেন তিনি।
তানেস লোকেশন রেকি করতে যান। মিটিং করেন। শত্রুপক্ষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। এভাবেই মুক্তিযুদ্ধের দিন কাটতে থাকে তাঁর। জোহরা কেমন আছে, কী করছে—এসব ভেবে মাঝেমধ্যে আনমনা হয়ে পড়েন। স্টেনগান মাথায় ঠেকিয়ে ভবিষ্যতের কথা ভাবতেন তানেসউদ্দিন। রণক্ষেত্রে বসেও মন পড়ে থাকত জোহরার কাছে। মেঘনার ওপার; যেখানে উত্তাল স্রোত ঠেলে যেতে হয়। যেখানে চাঁদের আলোর নিচে জোহরার আঁচল বিছানো থাকে।
ফেরা
যুদ্ধে অংশ নেওয়ার তিন মাস পর একবার তানেস গ্রামে এলেন। বাড়িতে পৌঁছেই তিনি ছুটে গেলেন জোহরাকে দেখতে। জোহরাদের বাড়িতে তখন বহু লোকের আনাগোনা। দূর থেকে জোহরা ও তানেসের দেখা হলো, কিন্তু কথা হলো না। একজন আরেকজনকে বুক ভরে শুধু দেখলেন, কাছে যেতে পারলেন না।
সময় সীমিত হওয়ায় তানেস সেদিন ফিরে এসেছিলেন। রণাঙ্গনে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন। এরই মধ্যে একদিন খবর এল, জোহরা আর তাঁর বাবাকে দুষ্কৃতকারীরা গুলি করে হত্যা করেছে। তানেস বলেন, ‘শুনে আমি জ্ঞান হারাইছিলাম। জ্ঞান ফেরার পর একা একা খুব কাঁদছিলাম।’
এরপরের গল্পটা বিজয়ের। যুদ্ধ শেষে বিজয়ী হয়ে তানেস গ্রামে ফিরে আসেন। জোহরার স্মৃতি আঁকড়ে বেঁচে থাকতে শুরু করেন। বাকি জীবনও তিনি এমনিভাবেই কাটাতে চান। ছবি ও চিঠি আঁকড়ে রেখেই তানেসউদ্দিন আহমেদ তাঁর জোহরাকে কাছে পান।
সূত্রঃ প্রথম আলো
ভারতের অলিতেগলিতে ইঞ্জিনিয়ার, চীনের অলিতেগলিতে উদ্ভাবক, জার্মানির অলিতেগলিতে বিজ্ঞানী, আর আমাদের অলিতেগলিতে...???
আগে ধনী লোকেরা পয়সার বিনিময়ে গরীব মেয়েদের নাচ দেখতো..
এখন সেই ধনী লোকদের মেয়েরাই টিকটকে নেচে তাদের বাপ-দাদার ঋণ শোধ করছে-
ভুল ধরতে পারলে আপনি লিজেন্ড🙂
আপনারা সবাই লিজেন্ড 🙂✌️
Chandpur Faridgong
3650
Be the first to know and let us send you an email when Travel Bappy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Travel Bappy: