হজ্ব ও ওমরাহ বুকিং চলছে

20/08/2024

24/06/2024

2025 2026 সালের বড় হজের রেজিষ্টেশন চলছে। শুধু মাত্র NID কার্ড দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে। কলদিন 01820550906Passport লাগবেনা।

08/03/2024

06/03/2024

I have reached 3K followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

26/11/2023

পৃথিবীতে সরাসরি জান্নাত দেখতে চান তাহলে মদিনা শরিফে জান।

16/11/2023

আমার স্বরণে পটিয়ার আহমদর রহমান ১০৩ বছর বয়সে আমার সাথে চার বছর আখে ওমরা পালন করেছেন । বেশি বেশি মনে পড়ে ।

20/09/2023

2024 সালের বড় হজের রেজিষ্ট্রেশন শেষের পথে কল করুন 01820550906

24/08/2023

01820550906 এ ফোন করুন।

30/07/2023

ওমরা বুকিং চলছে।
চট্টগ্রাম টু চট্টগ্রাম সমস্ত দ্বায়িত্ব আমাদের । ফুল প্যাকেজ । এয়ার টিকিট ভিসা খানা অতি নিকটে উন্নত মানের হোটেল মক্কা মদিনার পূন্যস্থান সমুহ জিয়ারা সহ যাবতীয় দ্বাযিত্ব আমাদের । ১৯৯৮ সাল থেকে হাজি ও ওমরা পালনকারিদের সেবায় নিয়োজিত । পুরুষ ব্যতীত মহিলা যাত্রীদের দ্বায়িত্ব নেওয়া হয় । মোবাইল 01820550906 খাদেমুল হুজ্জাজ আলহাজ নুরুল হুদা। চট্টগ্রাম ফটিকছড়ি রাউজান সহ সমগ্র বাংলাদেশ । গাউছিয়া হজ গ্রুপ । গাউছিয়া টুরস এন্ড ট্রাভেলস ।

26/07/2023

আগস্ট এ ওমরাহ হজের পেকেজের দাম কমে গেছে। call imo whatsapp botam
01820550906

19/07/2023

কাবা ঘরে ব‍্যাবিচারের পরিনতি।
ইসাফ ও নায়েলা ইয়েমেনের অধিবাসী ছিল। নায়েলা দুর্হাম ও ইসাফ তেহেরা গোত্রে বসবাস করত। নায়েলা অত‍্যান্ত সুন্দরী রমণী ছিল। তার প্রতিটি কোশে কোশে রশে ভরপুর যৌবনের বাহার ছিল। নায়েলা সবসময় তার সৌন্দর্য প্রদর্শন করত। সে অশ্লীল পোষাক পড়ে ঘর থেকে বের হত। সমস্ত যুবকেরা তার পিছু পিছু ঘুরত এবং সবাই তার সাথে সম্পর্ক গড়তে চাইত। সেই যুবকদের মধ্যে তেহেরা গোত্রের এক নেতার ছেলে ছিল। তার নাম ইছাফ বিন ইয়ার। ইছাফ ও নায়েলা এক সময় প্রেমে পড়ে যায়। অতপর তাদের এ প্রেম অচিরেই ব‍্যাবিচারে পরিনত হয়। যেহেতু তাদের একে অপরের সাথে হারাম সম্পর্কে ছিল তাই সময় পেলে তারা ব‍্যাবিচারে লিপ্ত হত। এভাবে ধারাবাহিক ভাবে তাদের পাপ চলতে থাকে।অতপর তাদের পরিবার বিষয়টি জানতে পারে তখন তারা তাদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেয়। যার কারণে তাদের মিলিত হওয়া নিষিদ্ধ হয়ে যায়। একবার বনী দোরহাম গোত্রের একটি কাফেলা হজ করতে মক্কার দিকে রওয়ানা হয়। তারা সুযোগ পেয়ে ঐ কাফেলার সাথে রওয়ানা দেয়। কাফেলাটি যখন মক্কায় পৌছে তখন হজের দিন ছিল। কাকতলীয় ভাবে সেদিন কাবাব আশেপাশে লোকজন খুবই কম ছিল। সে সময়ে শয়তান তাদের অন্তরে কু-প্রস্তাব করতে থাকে। ফলে তারা কাবায় প্রবেশ করে এ অবস্থায় তারা ব‍্যাবিচারে লিপ্ত হয়। পবিত্র কাবার ভিতরে সংঘটিত এ পাপে গোটা পৃথিবী সহ আল্লাহর সমস্ত জগৎ কেপে উঠে এবং আল্লাহ্ তালা তাদের উপর শাস্তি নাজিল করে। শাস্তিটি এমন ভয়ানক হয়েছিল তারা যখন কাবার ভিতর ব‍্যাভিচার করছিল তখন তাদের যান কবজ করা হয় এবং তাদের দেহ পাথরে পরিনত হয়ে যায়। এ মূহুর্তটি খুবই ভয়ংকর ও ভয়াবহ ছিল। কারন আল্লাহ্ তালার আযাবে দুইটি জিবন্ত মানুষ পাথরের মূর্থিতে পরিনত হয়ে গিয়েছিল। কিছুক্ষণ পর যখন বনী দুর্হামের লোকেরা কাবার কাছে এসে দরজা খোলে তখন তারা দেখে উলঙ্গ অবস্থায় পাথরের মত দাড়িয়ে ছিল দুইজন অসহায় মানুষ। লোকেরা সহজে বুঝতে পারে তারা কি অপরাধ করেছে। অতপর মানুষেরা মূর্তি দুইটিকে বহিরে নিয়ে আসে এবং মাটিতে পুতে দিয়ে দাড় করিয়ে দেয়। যাতে এটা মানুষের জন্য শিক্ষার নিদর্শন হয়ে থাকে। কিছুদিন পর মক্কাবাসীরা ইসাফের মূর্তি সাফা পাহাড়ে ও নায়েলার ভূর্তিটি মারওয়া পাহাড়ে স্থাপন করে। যখন সাফা ও মারওয়া পাথাড়ে মূর্তি দুটি স্থাপন করা হয় তখন তাদের শাস্তির বিধান ছিল যে ব‍্যক্তি সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে যাবে তখন এ দুটি মূর্তিকে জুতা দিয়ে একটি করে আঘাত করে। অতপর এ প্রক্রিয়া কয়েক প্রজন্ম ধরে চলতে থাকে। অতপর লোকেরা শয়তানের প্ররোচনায় জুতার পরিবর্তে চর দিতে থাকে। সময়ের পর পর ওদের শাস্তি কমতে কমতে চরের পরিবর্তে হাতের স্পর্শ করতে থাকে। এক সময় আরবের লোকেরা তাদের অজ্ঞতার কারনে তাদেরকে ভালবাসার প্রতিক বলতে শুরু করে। সমাজে তাদের প্রেমের গল্প গর্বের সাথে বলতে শুরু করে। ধীরে ধীরে তারা প্রেমের দেবতা ও দেবী হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠে। পঞ্জম শতাব্দী পযর্ন্ত এ গুলো ইসাফ ও নায়েলার মূর্তি হিসাবে বিবেচিত ছিল এবং এ মূর্তিগুলি আরবের ঐ প্রধান মূর্তিগুলোর সাথে সেজদা করত এবং কোরবানি দিত। হজরত যায়েদ বিন হারেস (রা:)বর্ননা করেন' আমি একদিন নবী (স:) সাথে যখন বাইতুল্লাহ শরীফ তাওয়াফ করছিলাম অতপর আমি যখন ঐ মূর্তিগুলোর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম তখন আমি সেগুলো স্পর্শ করেছিলাম। এতে রসুল (স:) এগুলি স্পর্শ করতে নিষেধ করেন। তখন আমি মনে মনে বললাম মূর্তিগুলিকে স্পর্শ করলে কি হয়। অতপর মূর্তিগুলিকে আবারও স্পর্শ করলাম। তখন নবী (স:) বললেন হে জায়েদ আমি কি তোমাকে মূর্তিগুলি স্পর্শ করতে নিষেধ করিনি। হয়রত জায়েদ (রা:) বলেন আল্লাহর কসম এরপর থেকে আমি কোনদিন কোন মূর্তি স্পর্শ করিনি। দশম হিজরীতে যখন মক্কা বিজয় করেন সমস্ত মূর্তি ভেঙ্গে ফেলেন। অতপর তিনি সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে আরোহন করেন এবং পবিত্র হাতে ইসাফ ও নায়েলার মূর্তি দুটি ভেঙ্গে ফেলেন।

04/01/2023

ওমরা হজের বুকিং চলছে।
Imo. WhatsAPP. CALL 01820550906

09/12/2022

মিনা ১নং রেল স্টেশন এর পাশে পাহাড়ের উপরে হযরত ইসমাইল (আ:)কোরবনীর স্থান।

04/12/2022

হযরত ইসমাইল (আ:) কে কোরবানীর স্থান।

04/12/2022

আজ তাওয়াফের মাঠে।

27/11/2022

আলহামদুলিল্লাহ ৩৬ জনের ওমরা হাজী নিয়ে যাত্রা শুরু করলাম । দোয়া করবেন।

09/11/2022