Victory Tourism

Victory Tourism দেশ ও দেশের বাহিরে কম টাকায় নিরাপদ ভ্র
(1)

26/08/2021

আপনাদের যে কোন ভ্রমনের ছবি শেয়ার করুন আমাদের সাথে

09/08/2021
বিধিনিষেধে কুমিল্লা নগরীতে বেড়েছে যানবাহন
06/08/2021

বিধিনিষেধে কুমিল্লা নগরীতে বেড়েছে যানবাহন

বিধিনিষেধে কুমিল্লা নগরীতে বেড়েছে যানবাহনবিস্তারিত: https://www.natuncumilla.com/archives/52683

বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হাশেম খাঁন এমপি
25/06/2021

বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হাশেম খাঁন এমপি

কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবুল .....

ব্রেকিং নিউজ: খসরুর আসনে বিনা ভোটে এমপি হচ্ছেন হাশেম খাঁন
20/06/2021

ব্রেকিং নিউজ: খসরুর আসনে বিনা ভোটে এমপি হচ্ছেন হাশেম খাঁন

কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনের উপ-নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন আওয়ামী লীগের প্রার...

বিজ্ঞাপন:>>>
21/04/2021

বিজ্ঞাপন:>>>

করোনার ২য় হানা। সকলে সাবধান হউন
26/03/2021

করোনার ২য় হানা। সকলে সাবধান হউন

>>>সুন্দরবন ভ্রমন
09/11/2020

>>>সুন্দরবন ভ্রমন

রূপসাগরকুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট 😍
23/09/2020

রূপসাগর
কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট 😍

07/08/2020
সেরা ১০ দর্শনীয় স্থান। সময় পেলে ঘুরে আসতে পারেন...সেন্টমার্টিন:সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ যা দেশের মূল...
17/07/2020

সেরা ১০ দর্শনীয় স্থান। সময় পেলে ঘুরে আসতে পারেন...

সেন্টমার্টিন:
সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ যা দেশের মূলভূখণ্ডের সর্ব দক্ষিণে এবং কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে ১৭ বর্গ কিলোমিটারের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ। স্থানীয় ভাষায় সেন্টমার্টিনকে নারিকেল জিঞ্জিরা বলেও ডাকা হয়। অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত এ দ্বীপটি বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্থান হিসাবে জায়গা করে নিয়েছে।

কক্সবাজার:
সারি সারি ঝাউবন, বালুর নরম বিছানা, সামনে বিশাল সমুদ্র। ছুটিতে বেড়িয়ে আসার জন্য পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের তুলনাই হয় না। রয়েছে নীল জলরাশির গর্জন। মহেশখালী, কুতুবদিয়া, সোনাদিয়া, শাহপরী, সেন্টমার্টিন কক্সবাজারকে করেছে দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয়। এখানে গিয়ে বেড়াতে পারেন হিমছড়ি ও ইনানী বিচেও।

সুন্দরবন:
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্যের লীলাভূমি এই বিশ্বের ঐতিহ্য (ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ) সুন্দরবন। দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে সরাসরি খুলনা শহরে এসে হোটেলে অবস্থান করে পছন্দের ট্যুর অপারেটরের সঙ্গে যোগাযোগ করে সুন্দরবন যাত্রা করা যায়।

সাজেক:
সাজেক ভ্যালি বা সাজেক উপত্যকা বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাই উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের একটি বিখ্যাত পর্যটন স্থল। রাঙামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এই সাজেক ভ্যালিতে রয়েছে দুটি পাড়া- রুইলুই এবং কংলাক। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়া ১,৭২০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত।

রাতারগুল:
রাতারগুল সিলেটের গোয়াইনঘাটে অবস্থিত। এখানে হিজলে ফল ধরে আছে শয়ে শয়ে। বটও চোখে পড়বে মাঝেমধ্যে, মুর্তা গাছ কম। বড়ই অদ্ভুত এই জলের রাজ্য। কোনো গাছের হাঁটু পর্যন্ত ডুবে আছে পানিতে। একটু ছোট যেগুলো, সেগুলো আবার শরীরের অর্ধেকই ডুবিয়ে আছে জলে। কোথাও চোখে পড়বে মাছ ধরার জাল পেতেছে জেলেরা।

নাফাকুম:
বান্দরবানের বিস্ময়কর সৌন্দর্য্যের নাম নাফাকুম জলপ্রপাত। বাংলাদেশের তিনটি পার্বত্য জেলার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বান্দরবান জেলা। ভ্রমণপিয়াসী মানুষদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে এর অবস্থান। বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের উপজেলার নাম থানচি। এই উপজেলার একটি এলাকার নাম রেমাক্রি।

নিঝুম দ্বীপ:
নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার পুরো দ্বীপটিকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে।

টাঙ্গুয়ার হাওর:
টাঙ্গুয়ার হাওর সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা ও তাহিরপুর উপজেলার মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। মেঘালয় পাহাড় থেকে ৩০টিরও বেশি ঝরা (ঝরনা) এসে মিশেছে এই হাওরে। দুই উপজেলার ১৮টি মৌজায় ৫১টি হাওরের সমন্বয়ে ৯,৭২৭ হেক্টর এলাকা নিয়ে টাঙ্গুার হাওর জেলার সবচেয়ে বড় জলাভূমি।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক বা সংক্ষেপে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বাংলাদেশের গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন মাওনা ইউনিয়নের বড় রাথুরা মৌজা ও সদর উপজেলার পীরুজালী ইউনিয়নের পীরুজালী মৌজার খণ্ড খণ্ড শাল বনের ৪৯০৯.০ একর বন ভূমি ছোট বড় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণির জন্য নিরাপদ আবাসস্থল হিসাবে পরিচিত।

কুয়াকাটা:
কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটনকেন্দ্র। পর্যটকদের কাছে কুয়াকাটা ‘সাগর কন্যা’ হিসেবে পরিচিত। ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সৈকত বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক সমুদ্র সৈকত। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়।

 #সোশ্যাল_মিডিয়া_একাউন্ট_হ্যাক_হলে_করণীয়BANGLADESH POLICE MEDIA, PHQ প্রথমেই http://www.facebook.com/hacked  লিঙ্কে প্র...
17/07/2020

#সোশ্যাল_মিডিয়া_একাউন্ট_হ্যাক_হলে_করণীয়

BANGLADESH POLICE MEDIA, PHQ

 প্রথমেই http://www.facebook.com/hacked লিঙ্কে প্রবেশ করুন।

 এরপর “My account is compromised”-এ ক্লিক করুন। হ্যাক হওয়া একাউন্টটির তথ্য চাওয়া হলে সেখানে উল্লেখ করা ২ টি অপশনের (ইমেইল বা ফোন নাম্বার) যেকোন একটির ইনফরমেশন দিন।

 প্রদত্ত তথ্য সঠিক হলে প্রকৃত একাউন্টটিই দেখাবে এবং আপনার বর্তমান অথবা পুরাতন পাসওয়ার্ড চাইবে; এখানে আপনার পুরাতন পাসওয়ার্ড টি দিয়ে “Continue” করুন।

 হ্যাকার যদি ইমেইল এড্রেস পরিবর্তন করে না থাকে তাহলে আপনার ইমেইলে রিকভারি অপশন পাঠানো হবে। এর মাধ্যমে হ্যাকড ফেসবুক একাউন্ট উদ্ধার করা সম্ভব।

 হ্যাকার যদি ইমেইল এড্রেস, ফোন নাম্বারসহ লগইন এর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য পরিবর্তন করে থাকে তাহলে, Need another way to authenticate? -> Submit a request to Facebook এ ক্লিক করলে ফেসবুক প্রোফাইলটি উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও আইডি সরবরাহের ফর্ম পূরণের মাধ্যমে হ্যাকড ফেসবুক একাউন্ট উদ্ধার করা সম্ভব।

 সোশ্যাল মিডিয়ায় হ্যাকিং-এর শিকার হলে সিআইডি’র সাইবার পুলিশ সেন্টারে আপনি সরাসরি নিজে এসে অভিযোগ জানাতে পারেন। এছাড়াও নিম্নবর্ণিত যে কোন মাধ্যমে অভিযোগ পাঠাতে পারেন।
হটলাইন ঃ ০১৭৩০৩৩৬৪৩১
ইমেইল ঃ [email protected]
ফেসবুক পেইজ ঃ https://www.facebook.com/cpccidbdpolice/

এছাড়াও, সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট হ্যাকের মাধ্যমে ব্ল্যাকমেইলিং এর শিকার হলে কালক্ষেপণ না করে নিকটস্থ থানা পুলিশকে অবহিত করুন।

নিজে সচেতন হই
অন্যকে সচেতন করি
নিরাপদ জীবন গড়ি

রূপ সাগর
14/06/2020

রূপ সাগর

21/04/2020

জেনেনিন কুমিল্লা জেলা পরিচিতি

নিজস্ব প্রতিবেদক।।
কুমিল্লা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। ঢাকা থেকে ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত কুমিল্লা।

কুমিল্লায় ২৭ ওয়ার্ড বিশিষ্ট ১টি সিটি কর্পোরেশন।
উপজেলা ১৭টি, থানা ১৮টি, পৌরসভা ৮টি, ১৯২টি ইউনিয়ন, ৩,৬৮৭টি গ্রাম এবং ১১টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।

আয়তন ও জনসংখ্যা :>
কুমিল্লা জেলার মোট আয়তন ৩০৮৫.১৭ বর্গ কিলোমিটার। জনসংখ্যা ৫৬,০২৬২৫ (২০১১ আদম সুমারী) মোট জনসংখ্যার ৯৪.৬২% মুসলিম, ৫.২৬% হিন্দু এবং ০.১২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মের অনুসারী।

ঢাকা ও চট্টগ্রামের পর কুমিল্লা বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর। জেলাটি খাদি কাপড় ও রসমালাইয়ের জন্য বিখ্যাত।

১৯৬০ সালে এই জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৪ সালে কুমিল্লার দু'টি মহকুমা চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে পৃথক জেলা হিসেবে পুনর্গঠন করা হয়।

শিক্ষা বোর্ড :>
বাংলাদেশের ৯টি শিক্ষা বোর্ড এর একটি হচ্ছে কুমিল্লা।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা ১৯৬২ সালে স্থাপিত হয়।

শিক্ষা :>
কুমিল্লা জেলার সাক্ষরতার হার ৬০.০২%।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :>
বিশ্ববিদ্যালয় (সরকারি) - ১টি
বিশ্ববিদ্যালয় (বেসরকারি) - ২টি
বিশ্ববিদ্যালয় (আর্মি নিয়ন্ত্রিত) - ১টি
মেডিকেল কলেজ (সরকারি) - ১টি
মেডিকেল কলেজ (বেসরকারি) - ৩টি
মেডিকেল কলেজ (আর্মি নিয়ন্ত্রিত) - ১টি
কামিল মাদ্রাসা - ১০টি
ক্যাডেট কলেজ - ১টি
সরকারি পলিটেকনিক - ১টি
কলেজ (সরকারি) - ১০টি
বাণিজ্যিক কলেজ (সরকারি) - ২টি
কলেজ (বেসরকারি) - ৩১টি
ফাজিল মাদ্রাসা - ৬৩টি
শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ - ১টি
পিটিআই - ১টি
এইচএসটিটিআই - ১টি
মেডিকেল এসিসটেন্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (সরকারি) - ১টি
মেডিকেল এসিসটেন্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বেসরকারি) - ১টি
স্কুল এন্ড কলেজ - ৯০টি
আলিম মাদ্রাসা - ৭৫টি
মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সরকারি) - ৯টি
মাধ্যমিক বিদ্যালয় (অন্যান্য) - ৫৮০টি
দাখিল মাদ্রাসা - ২৩৩টি
নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় - ৫৫টি
প্রাথমিক বিদ্যালয় - ১৩৩০টি
ইবতেদায়ী মাদ্রাসা - ৭১টি

যোগাযোগ :>
কুমিল্লা জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত।
দেশের প্রধান জাতীয় সড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক কুমিল্লা শহরের উপর দিয়ে গেছে।

এছাড়া এ জেলার সাথে সংযুক্ত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোর মধ্যে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক, কুমিল্লা-বিবিরবাজার স্থল বন্দর সংযোগ সড়ক, কুমিল্লা-লালমাই-চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুর-বেগমগঞ্জ সড়ক, লালমাই-লাকসাম-সোনাইমুড়ি সড়ক উল্লেখযোগ্য।

ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট সহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে রেলযোগেও কুমিল্লা জেলায় যাতায়াত করা যায়। কুমিল্লা জেলায় রয়েছে ৯টি রেলওয়ে স্টেশন।

এ জেলার একমাত্র নদীবন্দর দাউদকান্দি বাউশিয়া নদীবন্দর এবং এ জেলায় মোট ৩৪টি ফেরীঘাট রয়েছে।

অর্থনীতি :>
কুমিল্লা জেলার অর্থনীতি মূলত কৃষিভিত্তিক। এ অঞ্চলের দারিদ্রতার হার ৫৬.৬%। এই জেলার অর্থনীতি ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছে কৃষির মাধ্যমে। এ জেলার প্রায় ১১.৬% মানুষ ব্যবসার সাথে জড়িত। এখানে ২টি শিল্প নগরী রয়েছে। কুমিল্লায় রয়েছে বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেমস লিমিটেড এর মূল স্থাপনা এবং গ্যাস ফিল্ড।

স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা :>
মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল - ১টি
জেনারেল হাসপাতাল - ১টি
পুলিশ হাসপাতাল - ১টি
কেন্দ্রীয় কারা হাসপাতাল - ১টি
সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল - ১টি
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র - ২১টি
ডায়াবেটিক হাসপাতাল - ২টি
চক্ষু হাসপাতাল - ২টি
পল্লী স্বাস্থ্য কেন্দ্র - ১৩টি
টিবি ক্লিনিক - ১টি
স্কুল হেলথ ক্লিনিক - ১টি
উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র - ৪৮টি
ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র - ১২৩টি

কৃতি ব্যক্তিত্ব :>
আ হ ম মোস্তফা কামাল –– রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশের বর্তমান অর্থমন্ত্রী।
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত--- ভাষা সৈনিক
খালেক ভূঁইয়া-- বাংলাদেশের প্রথম পুলিশ প্রদান।
আখতার হামিদ খান –– প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী।
আতিকুল ইসলাম –– মেয়র, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন।
আপেল মাহমুদ –– বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রাক্তন মহাপরিচালক।
আব্দুল গণি –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা।
আলম আরা মিনু –– সঙ্গীতশিল্পী।
আসিফ আকবর –– সঙ্গীতশিল্পী।
ইকবাল করিম ভূঁইয়া –– প্রাক্তন সেনা প্রধান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
এ কে এম সামসুল হক খান –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
কাজী জাফর আহমেদ –– রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশের ৮ম প্রধানমন্ত্রী।
কামাল উদ্দিন আহাম্মদ –– উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
গাজী মাজহারুল আনোয়ার –– চলচ্চিত্র পরিচালক, গীতিকার এবং সুরকার।
তাফাজ্জাল ইসলাম –– বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি।
নঈম নিজাম –– সাংবাদিক এবং দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক।
নার্গিস আসার খানম –– বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম স্ত্রী এবং তার কয়েকটি রচনার কেন্দ্রীয় চরিত্র।
প্রাণগোপাল দত্ত –– প্রাক্তন উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।
ফজলুল হালিম চৌধুরী –– প্রাক্তন উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
ফরিদ উদ্দিন আহমেদ –– উপাচার্য, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
ফেরদৌস আহমেদ –– চলচ্চিত্র অভিনেতা।
মঈনুল হোসেন –– বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা।
মনসুর আলী –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।।
রঙ্গু মিয়া –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
শিবনারায়ণ দাস –– বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার প্রথম রূপকার।
সুফিয়া কামাল –– কবি এবং নারী নেত্রী।।
সৈয়দ মাহমুদ হোসেন –– বাংলাদেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি।
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দৈর্ঘ্যঃ ১০৬ কিলোমিটার ভারতের সঙ্গে।

দর্শনীয় স্থান :>
শালবন বৌদ্ধ বিহার
ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বার্ড)
শাহ সুজা মসজিদ
বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন
উটখাড়া মাজার
বায়তুল আজগর জামে মসজিদ
নূর মানিকচর জামে মসজিদ
কবি তীর্থ দৌলতপুর (জাতীয় কবি কাজী নজরুলের স্মৃতি বিজড়িত স্থান)
গোমতী নদী সহ আরও অনেক কিছু।

সর্বোপরি কুমিল্লা জেলা একটি অত্যন্ত সুন্দর ও উন্নত জেলা। এ জেলার মানুষ কঠোর পরিশ্রমী।

[ - অসমাপ্ত তথ্য ]

করোনা সংক্রান্ত চিকিৎসা এবং সাহায্যের জন্য কুমিল্লা জেলার উপজেলা ভিত্তিক মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল
24/03/2020

করোনা সংক্রান্ত চিকিৎসা এবং সাহায্যের জন্য কুমিল্লা জেলার উপজেলা ভিত্তিক মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল

হে মহান ‌''রব'' আমার দেশের ১৬ কোটি মানুষকে আপনি রক্ষা করুন...
19/03/2020

হে মহান ‌''রব'' আমার দেশের ১৬ কোটি মানুষকে আপনি রক্ষা করুন...

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ভ্রমণে যারা কনফার্ম করেছেন আগামী কাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টার মধ্যে আপনাদের পাসপোর্ট ভিক্টোরি ট্যুরিজম...
09/03/2020

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ভ্রমণে যারা কনফার্ম করেছেন আগামী কাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টার মধ্যে আপনাদের পাসপোর্ট ভিক্টোরি ট্যুরিজম অফিসে জমা করার অনুরোধ রইল।

সংবাদপত্রে ভিক্টোরি ট্যুরিজম
26/02/2020

সংবাদপত্রে ভিক্টোরি ট্যুরিজম

>>>ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ভ্রমন
24/02/2020

>>>ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ভ্রমন

>>>কম খরচে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ভ্রমণ
17/02/2020

>>>কম খরচে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য ভ্রমণ

14/02/2020

নিঝুম দ্বীপে ইলিশ বারবিকিউ সন্ধ্যায় "ভিক্টোরি ট্যুরিজম" দল

নিঝুম দ্বীপ অভিমুখে ভিক্টোরি ট্যুরিজম দলের একাংশ
14/02/2020

নিঝুম দ্বীপ অভিমুখে ভিক্টোরি ট্যুরিজম দলের একাংশ

হরিণের রাজ্য নিঝুম দ্বীপ ট্যুর >>>আজই কনফার্ম করুন
10/02/2020

হরিণের রাজ্য নিঝুম দ্বীপ ট্যুর >>>আজই কনফার্ম করুন

22/01/2020
২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম। ই-পাসপোর্ট করতে যা লাগবেই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) বা জন্মনি...
20/01/2020

২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম। ই-পাসপোর্ট করতে যা লাগবে

ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) বা জন্মনিবন্ধন সনদ(বিআরসি) অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। অপ্রাপ্ত বয়স্ক(১৮ বছরের কম) আবেদনকারী, যার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেই, তার পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

======== ই-পাসপোর্টের ফি ========

বাংলাদেশে আবেদনকারীদের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৩৫০০ টাকা, জরুরি ফি ৫৫০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ৭৫০০ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৫০০০ টাকা, জরুরি ফি ৭০০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ৯০০০ টাকা।
এছাড়া বাংলাদেশে আবেদনকারীদের জন্য ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৫৫০০ টাকা, জরুরি ফি ৭৫০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ১০ হাজার ৫০০ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ৭০০০ টাকা, জরুরি ফি ৯০০০ টাকা ও অতীব জরুরি ফি ১২০০০ টাকা।

নতুন পাসপোর্টের ক্ষেত্রে অতীব জরুরিতে ৩ দিনে, জরুরিতে ৭ দিনে ও সাধারণ পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে ২১ দিনের পাসপোর্ট পাওয়া যাবে। তবে পুরনো অথবা মেয়দোত্তীর্ণ পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার ক্ষেত্রে অতীব জরুরি পাসপোর্ট ২ দিনে, জরুরি পাসপোর্ট ৩ দিনে ও সাধারণ পাসপোর্ট ৭ দিনের মধ্যে দেওয়া হবে।

এছাড়া, বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারী, শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা আলাদা ই-পাসপোর্ট ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারীদের জন্য ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১০০ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ১৫০ মার্কিন ডলার। ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১২৫ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ১৭৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে সাধারণ আবেদনকারীদের জন্য ৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১৫০ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ২০০ মার্কিন ডলার এবং ১০ বছর মেয়াদি সাধারণ ফি ১৭৫ মার্কিন ডলার ও জরুরি ফি ২২৫ মার্কিন ডলার ধার্য করা হয়েছে।

 #নিঝুম দ্বীপে চিত্রা হরিণের দল আর হাজারো পাখির  মেলা উপভোগ করার সময় এখনি! নিজস্ব প্রতিবেদক: বঙ্গোপসাগরের কোলে উত্তর ও প...
25/12/2019

#নিঝুম দ্বীপে চিত্রা হরিণের দল আর হাজারো পাখির মেলা উপভোগ করার সময় এখনি!

নিজস্ব প্রতিবেদক:
বঙ্গোপসাগরের কোলে উত্তর ও পশ্চিমে মেঘনার শাখা নদী, আর দক্ষিণ এবং পূর্বে সৈকত ও সমুদ্র বালুচরবেষ্টিত ছোট্ট সবুজ ভূখণ্ড নিঝুম দ্বীপ.। অগণিত শ্বাসমূলে ভরা কেওড়া বাগানের এক সবুজ এই দ্বীপকে। দিনে দুবার জোয়ার-ভাটার এই দ্বীপের এক পাশ ঢেকে আছে সাদা বালুতে, আর অন্য পাশে সৈকত।

এখানে শীতকালে বসে হাজার পাখির মেলা, বন্য কুকুর আর সাপের অভয়ারণ্য এই বনের সবুজ ঘাস চিরে সারা দিন দৌড়ে বেড়ায় চিত্রা হরিণের দল। এই হলো নিঝুম দ্বীপ।নিঝুম দ্বীপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো মাইলের পর মাইল জুড়ে কেওড়া বন আর সেই বনের পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা চিত্রা হরিণ।

এখানে সমুদ্রের বুকে হেলে পড়ে অস্তগামী সূর্য, হাজার পাখির কলতান নিস্তব্দতার ঘুম ভাঙ্গায়, মায়াবী হরিনের পদচারনায় মুখরিত হয় জনপদ, সারি সারি কেওড়া গাছের কোল ঘেষে বয়ে চলে নদী, চুপিসারে কাছে ডাকে, মায়াবী ইন্দ্রজানে বেধে ফেলে মনুষ্যপ্রজাতীকে। সমুদ্রকোল হতে সরু খাল সবুজের বুক চিরে চলে গেছে গহীন বনে।

সে যে সবুজ আর নোনা জলের কি এক প্রেমকাব্য না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। যেন সবুজ গালিচা বিছিয়ে দেয়া হয়েছে সমুদ্রের তলানী পর্যন্ত। স্বচ্ছ পানির নিচে সবুজ ঘাষ আর মাছেরা খেলা করে আপন খেয়ালে। দেখলেই মন চাইবে ঝাপিয়ে পড়ে পরাণ জুড়াই।

এ এমনই এক মায়াবী প্রকৃতি যা শহুরে কর্মচঞ্চল মানুষক নতুন এক জীবন দেয়। নিঝুম দ্বীপ- সত্যিই নিঝুম। একবারই অলাদা। সব কিছুর বাহিরে। এখানে নেই পর্যটনের চাকচিক্য, রং বেরং এর বাতির ঝলক কিংবা যান্ত্রিক কোন বাহনের বিকট শব্দ। নিঝুম- সত্যিই নিঝুম, নিশ্চুপ। এ যেন প্রকৃতির একটি আলাদা সত্ত্বা। যা আর কোথাও নেই।

বঙ্গোপসাগরের কোলে সম্প্রতি আরো একটি অনিন্দসুন্দর সমুদ্র সৈকত জেগে উঠেছে। সৈকতটি একেবারে আনকোরা, কুমারী। স্থানীয়ভাবে যাকে এখন ডাকা হচ্ছে 'ভার্জিন সি বিচ' বলে।হাতিয়া উপজেলার বঙ্গোপসারের কোল ঘেঁষা নিঝুম দ্বীপ সংলগ্ন দমার চরের দক্ষিণপ্রান্তে অবস্থিত।

নিঝুম দ্বীপের লোকজন এবং মাছ ধরতে যাওয়া লোকেরা এই নয়নাভিরাম সৈকতকে বলে ‘দেইলা’ বা বালুর স্তুপ। তাদেরকে আজ পর্যন্ত কেউ বলেনি যে আসলে এটা একটা সমুদ্র সৈকত।

যা কিনা কক্সবাজরের সমুদ্র সৈকতের চেয়েও অনেক বেশী সুন্দর এবং আকর্ষনীয়। যা এখনো অনেক ট্যুরিস্ট এর কাছেই অজানা।

যে ভাবে যাওয়া যায়:
নোয়াখালী জেলা সদর মাইজদী হতে প্রথমে সোনাপুর বাসস্ট্যান্ড যেতে হবে। সেখান থেকে চেয়ারম্যান ঘাট গামী যেকোন লোকাল বাস সার্ভিস/ সিএনজি অটোরিক্সা যোগে চেয়ারম্যান ঘাটে নামতে হবে।

অতঃপর সীট্রাক/লঞ্চ সার্ভিসে নলচিরা ঘাটে নেমে সিএনজি অটোরিক্সা যোগে জাহাজমারা ঘাটে গিয়ে নৌকাযোগে জাহাজমারা চ্যানেল পার হয়ে নিঝুম দ্বীপ পৌঁছা যাবে।

www.victorytourism.com

ব্রেকিং নিউজ :কুমিল্লায় স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণ, আটক ৫
23/12/2019

ব্রেকিং নিউজ :
কুমিল্লায় স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণ, আটক ৫

কুমিল্লায় স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার (২২ ডিসেম্বর) রাতে জেলার...

Happy Victory Day
16/12/2019

Happy Victory Day

30/11/2019

⏹ ভ্রমণ তারিখ : ৫-৭ ডিসেম্বর ২০১৯ খ্রি. ⏹ যাত্রার স্থান: ঐতিহাসিক কুমিল্লা টাউন হল মাঠ । ⏹ ভ্রমণ শুভেচ্ছা ফি : ৩৮০০/- টা...

ভিক্টোরি ট্যুরিজমের পক্ষ থেকে মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালী ট্যুর অায়োজন / আজই কনফার্ম করুন  ⏹ ভ্রমণ তারিখ : ৫-৭ ডিসেম্বর ২০১...
22/11/2019

ভিক্টোরি ট্যুরিজমের পক্ষ থেকে মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালী ট্যুর অায়োজন / আজই কনফার্ম করুন

⏹ ভ্রমণ তারিখ : ৫-৭ ডিসেম্বর ২০১৯ খ্রি.
⏹ যাত্রার স্থান: ঐতিহাসিক কুমিল্লা টাউন হল মাঠ ।
⏹ ভ্রমণ শুভেচ্ছা ফি : ৩৮০০/- টাকা।
⏹কনফার্ম করতে হবে ৩০ নভেম্বর এর মধ্যে।
⏹কনফার্ম করার জন্য ৫০% টাকা এডভান্স দিতে হবে।

⭕ প্যাকেজে যা যা অন্তর্ভুক্ত থাকবেঃ
☑ কুমিল্লা থেকে আসা যাওয়াসহ সকল দর্শনীয় স্থানে যাতায়াত ফি।
☑ আবাসিক হোটেলে থাকার ফি।
☑ সকাল-বিকাল নাস্তা ৩ বেলা : দুপুরের ও রাতের খাবার ৪ বেলা।
☑একটি টি-শার্ট।

⭕ বিশেষ আর্কষণ:
★ লাকী কুপন ড্র।
★ খোলা-ধুলা।
★ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
★ নতুন কাপলদের জন্যে সংবর্ধন অয়োজন।
★ DSLR ক্যামেরায় ছবি তোলার বিশেষ ব্যবস্থা।

➡ ট্যুর সম্পর্কে যে কোন বিষয়ে জানতে চাইলে ফোন করতে পারেন: 01713-553080

⏹ অফিস :
সমবায় মার্কেট (৩য় তলা), কান্দিরপাড়, কুমিল্লা।
E-mail: [email protected]
web: www.victorytourism.com
01713-553097

19/11/2019
জাহাপুর জমিদার বাড়ি, কুমিল্লানিজস্ব প্রতিবেদক:কালের বিবর্তনে বাংলার মাটি থেকে অনেক আগেই জমিদার ও জমিদারী প্রথা উঠে গেছে,...
17/11/2019

জাহাপুর জমিদার বাড়ি, কুমিল্লা

নিজস্ব প্রতিবেদক:
কালের বিবর্তনে বাংলার মাটি থেকে অনেক আগেই জমিদার ও জমিদারী প্রথা উঠে গেছে, কিন্তু মুছে যায়নি তাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য।

জমিদারদের নির্মিত বাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনা গুলো আজো কালের সাক্ষি হয়ে দাড়িয়ে আছে। তেমনি একটি জমিদার বাড়ি হচ্ছে কুমিল্লার মুরাদনগরের জাহাপুর জমিদার বাড়ি।

গোমতি বিধৌত জাহাপুরে এ জমিদার বাড়িটি অবস্থিত বলে এর নাম জাহাপুর জমিদার বাড়ি। জমিদার বাড়িটির বয়স ৪০০ বছর হলেও তাদের জমিদারীর বয়স এত দিনের নয়। মূলত ১২৮০ বঙ্গাব্দের ৭ মাঘ (১৮৬২ খিস্টাব্দ) জমিদারীর গোড়াপত্তন হয়।

ঢাকা জেলার সরোজী মহালের জমিদার রাধিকা মোহন দাস হতে শ্রী গৌরি মোহন রায় এ বংশের জমিদারী শুরু হয়। একই সময়ে জমিদারী লাভ করেন তার ভাই রাম দয়াল ও কমলাকান্ত রায়। তারা দীর্ঘদিন থেকে ব্যবসায়ের সাথে জড়িত ছিলেন। প্রজাদের নিকট থেকে খাজনা আদায় করে তারা ঢাকার নবাবদের নিকট জমা দিতেন।

জমিদার বাড়িতে ঢুকতে বাড়ির প্রথম ফটকে দুইটি সিংহের মূর্তি রয়েছে। এই জমিদার বাড়িতে মোট ১০টি প্রাসাদ বা ভবন আছে। প্রথম ভবনটি তিনতলা আর সবগুলোই দুইতলা বিশিষ্ট। এর মধ্যে দুইটি ভবন প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে। আর কয়েকটি লতাপাতায় জরাজীর্ণ হয়ে রয়েছে। বাকীগুলো মোটামুটি এখনো ভালো আছে।

জমিদার বাড়ির সর্বশেষ ভবনটি তৈরি করেন বর্তমান বংশধর প্রফেসর অঞ্জন কুমার রায়ের দাদা জমিদার অশ্বীনি কুমার রায়। এছাড়াও তিনি এখানে জগন্নাথ দেবের রথ ও মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। সবগুলো ভবনেই বিভিন্ন ধরণের ফুলের নকশা রয়েছে।

এমনকি জানালার গ্রীলগুলোতেও নকশা রয়েছে। জানা যায় বাড়িগুলোর নকশা তৈরি করতে ঢাকার বিক্রমপুরের মিস্ত্রিদের আনা হয়েছিল। ভবনগুলোর নকশাগুলো মুঘল রীতিতে তৈরি করা হয়েছে। ভবনগুলো ইংরেজি বর্ণ I এবং L টাইপে করা হয়েছে।

প্রধান গেট দিয়ে প্রবেশ করেই একটি মন্দির দেখতে পাবেন। এটি নাট মন্দির। দুর্গা পূজার সময় এখানে ভক্তরা সমবেত হন। পাশেই রয়েছে দুর্গাদেবীর প্রতিমা। প্রতিমাটি স্থায়ীভাবে নির্মাণ করা হয়েছে।

এখান থেকে সোজা চলে যাবেন অন্দর মহলে। এ মহলেই বর্তমান বংশধররা বসবাস করছে। এখানে দেখা হবে ১১তম বংশধর শ্রী আশীষ কুমার রায়, সমরেন্দ্র রায় ও অজিত কুমার রায়ের সঙ্গে। এছাড়া রয়েছেন প্রফেসর অঞ্জন কুমার রায়, অধ্যক্ষ রঞ্জন কুমার রায় ও তাদের পরিবারবর্গ।

তারাই বর্তমানে এ বিশাল বাড়িটি দেখাশোনা করছেন। জমিদারদের আরও ২টি পরিবার এখানে বসবাস করছে। তাদের কারও সঙ্গে আপনার দেখা নাও হতে পারে।

আপনার চোখের সামনের ভবনটির দরজার ওপরে খোদাই করা লেখা ‘১৩৩৪ বঙ্গাব্দ’ দেখবেন। এটি তৈরি করেছন অঞ্জন কুমার রায়ের দাদা অশ্বিনী কুমার রায়। এটি জমিদার বাড়ির সর্বশেষ ভবন। এর সামনে প্রশস্ত বারান্দা রয়েছে। ফ্লোর থেকে ছাদের উচ্চতা ১৪ ফুট। ছাদের নিচের অংশে কাঠের এবং লোহার তৈরি কারুকার্যময় সিলিং দেখতে পাবেন।

দোতলায় ওঠার জন্য সরু সিঁড়ি দেখতে পাবেন।একটু ওঠে মাঝখানে দাঁড়াবেন। দোতলায় ৮ থেকে ১০টি কক্ষ। ইচ্ছে করলে ছাদ থেকে প্রায় ৩ একর আয়তনবিশিষ্ট পুরো জমিদার বাড়িটি দেখতে পারেন।

বাড়ির বাইরের অংশে সুউচ্চ দেয়াল দেখবেন। একদিকে কাঁটা তারের বেড়া রয়েছে। একে একে সবগুলো ভবন ঘুরে দেখুন।

এবার প্রবেশ করুন রানী মহলে। সেখানে গিয়ে রানী নন্দ রানী, মহামায়া রায়, ও শ্যামা সুন্দরী দেবীর স্মৃতি মনে পড়বে। রানী মহলের সামনে একটি পুকুর ছিল। ওই পুকুরের পানিতে জাফরান মিশিয়ে রানীরা গোসল করতেন। এছাড়া হস্তচালিত পাম্পের মাধ্যমে ৩ তলায় পানি উঠিয়ে রানীরা গৃহকর্ম সম্পাদন করতেন।

এবার চলে আসুন বেডরুমে। জমিদারদের ব্যবহৃত শৌখিন খাট, নকশা করা চেয়ার, গা এলিয়ে দেয়া ইজি চেয়ার, কারুকার্যখচিত ফুলদানি সবকিছুই দেখতে পাবেন। কাউকে জিজ্ঞেস করলে জানবেন, সেগুন কাঠের তৈরি নকশা করা আসবাবপত্রগুলো শতাধিক বছরের পুরনো।

এবার আয়নামহলের দিকে এগিয়ে যান। এখানে প্রতিদিন সন্ধ্যায় নাচ-গানের আসর বসত। ওই সময় ব্যবহৃত দু-একটি হ্যাজাক লাইট দেখতে পাবেন।শৌখিন জমিদাররা জারবাতি ব্যবহার করতেন।

তবে বিদ্যুতের ব্যবস্থা না থাকায় সেগুলোতে মোমবাতি ব্যবহার করা হতো। তখন কোন বৈদ্যুতিক পাখা না থাকায় হাতেটানা পাখা ব্যবহার করা হতো। এমন পাখা রঞ্জন বাবুর কাছে সন্ধান করলে দেখতে পাবেন।

বসতঘরের সামনে একটি ছোট্ট বাগান দেখতে পাবেন। এ বাগানে এক সময় শোভা পেত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আনা রঙ-বেরঙের ফুল গাছ। উড়িষ্যা থেকে আনা গোলাচি গাছটি দীর্ঘ দিন জীবিত ছিল। এখনও আছে নয়নাভিরাম পারিজাত, চাপা, ম্যাগনেশিয়াম ও কনকচাঁপা।এছাড়া পৃথক ফলবাগানও ছিল।

এবার আপনি চলুন ডাইনিং রুমে। এখানে নিয়মিত কয়েকজন পাকা রাঁধুনি থাকত। জমিদার পরিবারের সদস্য ছাড়াও খাওয়া-দাওয়া করত পাইক-পেয়াদা ও খাজনা আদায়ে নিয়োজিত কর্মচারীরা। জমিদারদের ব্যবহৃত শ্বেত পাথরের একটি প্লেট দেখে নিজের চোখকে ধন্য করতে পারেন।

ডাইনিং রুমের চারদিকে চোখ রাখুন, দুর্লভ অনেক কিছু চোখে পড়বে। বর্তমানে আমরা পানি বিশুদ্ধ করার জন্য ফিল্টার ব্যবহার করি। আজ থেকে ১শ’ বছর আগেও জমিদাররা যে কতটা স্বাস্থ্যসচেতন ছিলেন তা দরজার পাশে রাখা ফিল্টারটির দিকে তাকালেই বুঝতে পারবেন। ফিল্টারটির নিচের অংশে চোখ নিলে দেখতে পাবেন ছোট্ট করে লেখা রয়েছে, ‘মেইড ইন লন্ডন’।

এবার খাওয়ার ঘর থেকে বেড়িয়ে আসুন। বের হওয়ার রাস্তায় দেখবেন একটি ছাতা। তবে এটি যেনতেন ছাতা নয়, রুপার হাতলের ছাতা।জমিদার বাবুরা যখন প্রজাদের সুখ-দুঃখ দেখার জন্য বের হতেন তখন দু’জন লোক এটি বয়ে বেড়াত।

মূল বাড়ি থেকে বের হয়ে এবার শ্মশানে চলে আসুন। এখানে সমাহিত রয়েছেন জমিদার রাম মোহন রায়, কৃষ্ণমোহন রায়, গৌরি মোহন রায়সহ বহু জমিদার। তবে হিন্দুরীতি অনুযায়ী আগুনে দাহ না করে মাটি দেয়া হয় সাধু পুরুষ কমলাকান্ত রায়কে। এখানে প্রতিদিন সন্ধ্যায় মোমবাতি জালানো হয়। হিন্দু-মুসলমান সবাই তাকে সম্মান করত।

যে ভাবে যাবেনঃ
ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে কুমিল্লা অথবা কোম্পানীগঞ্জগামী বিভিন্ন বাস ছাড়ে। ময়নামতি সংলগ্ন ক্যান্টেনমেন্টে পৌঁছবেন কুমিল্লা শহরের আগে মাত্র ২ ঘণ্টায়। কোম্পানীগঞ্জের বাসে উঠলে আর বাস পরিবর্তন করতে হবে না।

কুমিল্লার বাসে উঠলে ময়নামতিতে নামতে হবে। এখান থেকে আবার কোম্পানীগঞ্জের বাসে উঠে দেবিদ্বারের পান্নারপুলে নামতে হয়। সেখান থেকে বাখরাবাদ রোডে ১০ কিলোমিটার গেলেই জাহাপুর জমিদার বাড়ির অবস্থান।

Address

.Somobay Market (3rd Floor), Kander Par
Cumilla
3500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Victory Tourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Victory Tourism:

Videos

Share

Category