08/04/2024
মানুষ শ্রেষ্ঠ আবার সেই মানুষই নিকৃষ্ট.. 💔💔💔
tour & travel
মানুষ শ্রেষ্ঠ আবার সেই মানুষই নিকৃষ্ট.. 💔💔💔
দেশকে স্বনির্ভর করতে বিদেশী পণ্য বাদ দিয়ে স্বদেশী পণ্য কিনুন পণ্য কিনলেই মান বাড়বে, কোম্পানী বাড়বে, প্রতিযোগীতা বাড়বে
সাবান - মেরিল, কেয়া, সেপনিল, তিব্বত, তিব্বত ৭৭৭, Lifeguard, Cute
বাথরুম পরিষ্কার – Shakti, Clean Master, Finis, Amana, Xtreme
টুথপেষ্ট - Magic Harbal, White Plus, Cute, Active Toothpaste
চুলের তৈল - জুঁই, মায়া, কলম্বো, মেরিল অলিভ অয়েল, Cute
গুড়োদুধ – Pusti, ACI, Pure Milk, AMA, Mars, Starship
ডিটারজেন্ট - কেয়া, তিব্বত, White Plus, Chaka, Jet
চা-ইস্পাহানি, Bengal, Kazi, Cylon (আবুল খায়ের)
শ্যাম্পু-কেয়া, Cute, Revive, Meril, Select Plus
সয়াবিন তৈল – পুষ্টি, বসুন্ধরা, সেনা, Teer, Fresh
Petrolium Jelly - Meril, Tibet, Cute, SMC,
মশা নিরোধ সামগ্রী – Xpel, Sepnil, Xtreme -
Room Freshner - Spring, Basundhara
ময়দা, আটা – Teer, Basundhara, Fresh
নুডলস - কোকোলা, বসুন্ধরা, Foodi
চাল - পুষ্টি, চাষী, চিনিগুড়া, Teer
চিনি - Teer, Fresh, আখের চিনি
সরিষার তৈল - রাধুনি, পুষ্টি, Teer
বিস্কুট - Radisho, Olympic
লবণ- Teer, ACI, Fresh
পানি - Jibon, MUM
টিস্যু - বসুন্ধরা, Fresh
আমি বাহির থেকে দেখতে কলা গাছ হলেও মনে মনে কিন্তু খেজুর গাছ😄😄
একজন পুরুষ মানুষ যখন ভেঙ্গে পড়ে পুরো সংসার টাই ভেঙ্গে পড়ে। তাই ভেঙ্গে পড়া চলবে না। কিন্তু কি বা করার আছে সবই তো কপাল!
এক চাচা ভোট কেন্দ্রে গিয়ে এজেন্ট কে জিজ্ঞেস করল, বেটা তোমার চাচি কি ভোট দিয়ে চলে গেছে?🥺
এজেন্ট লিস্ট চেক করে বললো, হা চাচা 🙂
একথা শুনার পর চাচা কেঁদে দিল😭
চাচার কান্না দেখে এজেন্ট জিজ্ঞেস করল, চাচা আপনি কান্না করছেন কেন😩⁉️
চাচা বললো, আর একটু আগে আসলে তো তোমার চাচির সাথে দেখা টা হয়ে যেত😭💔
একথা শুনার পর এজেন্ট আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করল,
কেন চাচা চাচি কি আপনার সাথে থাকে না😳⁉️
চাচা বললো বেটা তোমার চাচি আজ থেকে ১৫ বছর আগে মারা গেছে। কিন্তু প্রতিবার ভোটের সময় এসে ভোট দিয়ে চলে যায়, অল্পের জন্য দেখা হয় না💔❤️🥺😭
অতঃপর এজেন্ট 🧐🧐
??😬😬
কালেক্টেড🙂
৭ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২৬.৭ শতাংশ: ইসি সচিব, সত্যি কি তাই???
৪ঠা জুন ১৯৪৭ ডেইলি হেরাল্ডের প্রথম পাতায় এই ম্যাপটা ছাপা হয়েছিলো। কীভাবে ভারত ভাগ হতে পারে তার একটা রিপ্রেজেন্টেশন ছিলো এই ম্যাপটা। তখনো পার্টিশনে কোন অংশ কোথায় যাবে তা পুরোপুরি নিশ্চিত হয়নি।
অবিভক্ত বাংলা, আর পাঞ্জাব তখনো চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিলেট, বেলুচিস্তান, সিন্ধ আর নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্স সিদ্ধান্ত নেয়নি যে তারা ভারত নাকি পাকিস্তানে যাবে। প্রিন্সলি স্টেটগুলো যেমন ছিলো তেমনই থাকবে, সিদ্ধান্ত ছিলো তাই।
এখানে বলে রাখি প্রিন্সলি স্টেট কী !!
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান যখন স্বাধীন হয়, তখন উপমহাদেশে ২ ধরনের অঞ্চল ছিল।
১. সরাসরি ব্রিটিশ শাসনাধীন অঞ্চল, যেমন বাংলা।
২. ব্রিটিশদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ প্রায় স্বাধীন রাজ্য সমুহ। এদেরকে প্রিন্সলি স্টেট বলা হত।
রাজ্য গুলো ব্রিটিশদের নির্দিষ্ট পরিমান কর দিত, প্রায় স্বাধীনতা ভোগ করত। প্রতিটি রাজ্য ব্রিটিশদের সাথে আলাদা আলাদা চুক্তিতে আবদ্ধ ছিল, শর্তেরও ভিন্নতা ছিল।
এ ধরনের রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫৬৫ টি। এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য নেপাল, ভূটান, সিকিম, হায়দ্রাবাদ, ত্রিপুরা, কাশ্মীর, জুনাগড়, কোচবিহার ইত্যাদি। এর মধ্যে নেপাল ও ভূটান স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে টিকে আছে।ব্রিটিশরা ভারত ত্যাগের পর কিছুকাল স্বাধীন ছিল হায়দ্রাবাদ ও কাশ্মীরসহ অনেকগুলো রাজ্য
ভারত নিতান্তই আজকের ভারতের অর্ধেকের মতো ভুমির অধিকারী ছিলো। কিন্তু ভারত প্রথমেই চুক্তির শর্ত ভেঙ্গে প্রিন্সলি স্টেটগুলোকে গ্রাস করে।
প্রথমে করা হয় হায়দারাবাদ, তারপরে একে একে সবগুলো। কোথাও প্রলোভন দেখিয়ে, কোথাও ভাতা দিয়ে, কোথাও শক্তি প্রয়োগ করে আর কোথাও চাতুরী করে। এই গ্রাস করার সর্বশেষ ঘটনা ছিলো কাশ্মীর।
আজকের ইতিহাসে প্রিন্সলি স্টেটগুলোকে চুক্তি ভেঙ্গে গ্রাস করার ঘটনাগুলো একেবারেই মুছে দেয়া হয়েছে।
Collected from
ইতিহাসের পাঠশালা
বুদ্ধি খাটান একটু👈
👉হুজুরের বাড়িতে মিলাদ হয় না,
👉ডাক্তারের বউয়ের সিজার লাগে না,,
👉গনক তার ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে না,,,
👉পীরদের কোনো মাজারে টাকা দিতে হয় না,,,
👉আবেগের পিছনে না ছুটে বিবেক খাটান👈
*F
M*F
#কক্সবাজার যেতে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন
১. বাস থেকে নামার পর নিজেদের ইচ্ছামত অটোতে উঠবেন, অবশ্যই গন্তব্যস্থল উল্লেখ করে ভাড়া ঠিক করে উঠবেন। প্রশাসন থেকে ভাড়া ঠিক করা থাকলেও অনেকে সেটা ফলো করেন না।
২. সম্ভব হলে আগেই হোটেল বুকিং দিয়ে যাবেন। তবে বুকিং দেবার আগে ভাড়া ঠিক করে নেবেন। আগে থেকে বুকিং মানি পেমেন্ট করা থাকলে তার জন্য মোবাইল এস এম এসে হলেও একটা কনফার্মেশন নিয়ে রাখবেন যাতে অপ্রত্যাশিত যে কোন পরিস্থিতি এড়াতে পারেন।
যারা কক্সবাজার এসে হোটেল ঠিক করতে চান তারা অবশ্যই অটো চালকের কথায় কোন হোটেলে যাবেন না। নিজেরা যাচাই করে, রুম দেখে ভাড়া ঠিক করে হোটেলে উঠবেন।
৩. হোটেলে উঠার সময় অবশ্যই এনআইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন কার্ড সাথে আনবেন এবং হোটেলে কপি জমা দেবেন।
৪. বিচে নামার সময় মূল্যবান জিনিসপত্র হোটেলে রেখে আসাই উত্তম।
৫. বিচে চেয়ারে (কিটকট) শুয়ে বসে কোন ম্যাসেজ বয়'কে দিয়ে ম্যাসেজ করাবেন না,
ম্যাসেজ বয় দেখলে কিটকটের দায়িত্বে থাকা কর্মিকে সরিয়ে দিতে বলবেন অথবা ট্যুরিস্ট পুলিশকে জানাবেন।
( ম্যাসেজের আড়ালে তারা আপনার মোবাইল, মানিব্যাগ নিয়ে যেতে পারে), ট্যুরিস্ট পুলিশ ম্যাসেজ বয়দের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
৬. কোন ভিক্ষুক, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ দেখলে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবহিত করুন। তাদের সাথে তর্কে লিপ্ত হইয়েন না, তাতে আপনার ভ্রমণের মানসিকতা এবং সময় দুটোই নস্ট হবে।
৭. বিচে ভ্রাম্যমাণ হকার থেকে কেনাকাটা থেকে বিরত থাকুন (জানি থাকবেন না)
৮. ফটোগ্রাফার থেকে ছবি তোলার ক্ষেত্রে আগে থেকেই দরদাম ঠিক করে নিন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটা রেট নির্ধারণ করে দেয়া আছে , বেশীরভাগ ক্ষেত্রে তারা সেটা মানে না।
বিচ ফটোগ্রাফারের সাথে মতানৈক্য দেখা দিলে তার সাথে মারামারি বা ঝগড়ায় লিপ্ত না হয়ে সম্ভব তার লাইসেন্স আছে কিনা সেটা যাচাই করে নিবেন এবং মোবাইল নাম্বার ও ফটোগ্রাফারের ছবি তুলে রাখবেন। পরে ট্যুরিস্ট পুলিশের সাহায্য নিবেন।
৯. বিচবাইক, ওয়াটার বাইকে চড়ার ক্ষেত্রে তাদের রেইট নির্ধারণ করে দেয়া আছে, এরা সেটা মানে না প্রায় সময় ই। তাই যাচাই করে, দাম ঠিক করে উঠবেন।
১০. পানিতে নামার ক্ষেত্রে যেখানে লাইফ গার্ড রয়েছে তার আশেপাশে নামার চেষ্টা করবেন। সাঁতার জানা না থাকলে আগে তাদেরকে একটু বলে নামুন , অনুরোধ করুন যেন একটু খেয়াল রাখে।
১১. কোন ধরনের হয়রানি হবার সম্ভাবনা হলে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিবেন। আমার অভিজ্ঞতায় তারা বেশ হেল্পফুল সেখানে।
১২. হোটেলে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে মূল্য তালিকা দেখে নিবেন। কক্সবাজারে খাবারের দাম একটু বেশী, তাই আগেই জিজ্ঞাসা করে খেতে বসা ভাল।
১৩. স্ট্রিট ফুড খাওয়া এড়িয়ে চলুন, এখানে আপনার মত হাজার লাখো মানুষ বাইরে থেকে আসে। তাদের উদ্দেশ্য করে অনেক সুযোগ সন্ধানী লোক অনেকভাবে প্রতারণার ফাঁদ বসিয়ে রেখেছে। তাই প্রাথমিকাবে আপনার সচেতন থাকার কোন বিকল্প নেই।
১৪. কক্সবাজার বিচ এলাকা ও এর আশপাশ নিরাপদ তবে সন্ধ্যার পর ঝাউবন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন এলাকা এভয়েড করাই উত্তম। সেখানে নানান ধরনের বিপদে পড়ে যেতে পারেন।
১৫। দিনের বেলা ঝাউবনে যেতেও একটু ভেবেচিনতে যাবেন, কে আসলে কখন কোন রুপে ধরা দিবে আপনার সামনে সেটা আপনি জানবেন না।
১৬। বার্মিজ মার্কেট বা কক্সবাজারের স্থানীয় যে কোন মার্কেট থেকে শুটিকি , আচার, চকলেট, গয়না সামগ্রী যাই কিনে থাকেন না কেন দেখেশুনে দরদাম করে কিনবেন।
এখানে আপনার ঠকে যাওয়ার বিষয়ে প্রশাসনে পদক্ষেপ নেয়ার সুযোগ কম ই।
১৭। কক্সবাজারে ভ্রমণে যাওয়ার আগে যে কোন আইনী সহায়তা ও হয়রানি থেকে বাঁচতে এ নাম্বারগুলো সাথে রাখতে পারেন...
ডিউটি অফিসার ০১৩২০১৫৯০৮৭
এএসপি ০১৩২০১৫৯২০৯,
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ০১৩২০১৫৯০৩৫
ধন্যবাদান্তে
টইটই এবং কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ
ToiToi - টইটই
*F
আগে প্রতিবেশী রা এক জন আরেক জনের বাসা থেকে একটু লবন, চিনি, দুধ, পিয়াজ এই সব ধার নিতো। এটা খুব কমন প্র্যাক্টিস ছিলো।
এটা তে ধনী বা গরীব এই সব কখনোই জাজ করা হতো না। এটা এক ধরনের আন কন্ডিশনাল রিলেশন।
ইভেন নব্বই এর দশকে আমাদের বাসায় পাতলা ডাল রান্না না হলে আমি পাশের বাড়ি থেকে বাটি করে ডাল নিয়ে আসতাম।
আবার ওরা আমাদের বাসা থেকে দুই টা ডিম বা এক কৌটা চিনি নিতে আসতো। এই নেয়া দেয়ার মাঝে আম্মা পাশের বাসার খালাম্মার সাথে গল্প জুড়ে দিতো। (সেই সময় আমরা খালু, খালাম্মা - এই সব ডাক এ অভ্যস্ত ছিলাম। আন্টি, আঙ্কেল না)
টেলিফোন শেয়ার খুব কমন ছিলো। আমাদের টেলিফোনে পাশের বাসার ফোন আসতো। আমি ডেকে নিয়ে আসতাম
কথা শেষ হলে আম্মা চা নাস্তা দিতো।
শবে বরাতে ট্রে ভর্তি করে বিভিন্ন প্রতিবেশী দের কাছ থেকে হালুয়া, রুটি আসতো।
আমরাও দিতাম।
এরপর একেক জনের বাড়ির হালুয়া চেখে চেখে দেখতাম।
আলিফ লায়লা, সিন্দবাদ বা ম্যাকগাইভার সিরিজ গুলা কখনোই একা দেখা হয় নাই। মিনিমাম সাত আট জন প্রতিবেশী বন্ধু বান্ধবী মিলে দেখতাম।
ছাদে আড্ডা মারা, ছাদ টু ছাদ টাংকি মারা ছিলো খুব কমন একটা ব্যাপার। আসরের পর থেকে মাগরিবের আজান পর্যন্ত চলতো আড্ডা। দূরের মেয়ে দের সাথে টাংকি মারা, অথচ চেহারাও বোঝা যেতো না। তাতেই কী আনন্দ!!
পাড়ার কোনো বাড়িতে বিয়ে, হলুদ লাগলে মনে হতো পুরা পাড়া জেগে উঠেছে। সবাই হৈচৈ, আনন্দে সারা রাত পার করতো। ব্যান্ড, নাচ, গান সব হতো। পাড়ার প্রতিবেশীর বিয়ের অনুষ্ঠানে নতুন জামা কেনা হতো! কল্পনা করা যায়!
প্রতি টা পাড়ার ছেলে মেয়ের নাম আমার এখনো মনে আছে।
অথচ,
আমি আমার নিজের এই বাড়িতে ২৩ বছর ধরে আছি। পাশের বাড়ির লোক টা আমার নাম জানেন না, জাস্ট ইঞ্জিনিয়ার সাহেব ডাকেন।
পাশের আরেক বাড়ির পিচ্চি মেয়ে টা কবে বড় হয়ে বিয়ে করে মা হয়ে গেছে, আমি জানিও না!!
এই জীবন টা সত্যিই খুব অদ্ভুত লাগে।
জুম্মা পড়ে বাসায় একা একা চলে আসি, তখন ভাবি, সেই নব্বই এর দশকে যখন জুম্মা পড়ে মসজিদ থেকে বের হতাম, কখনো ই দশ পনেরো জনের গ্রুপ ছাড়া বের হই নাই।
মাঝে মাঝে মনে হয়, এ এক অন্য গ্রহ। এ এক অন্য সভ্যতা।
সংগ্রহীত
ভালোলাগার মত একটা গল্প♥️
স্ত্রী তার স্বামীকে পরীক্ষা করার জন্য একটা চিঠি লিখল -
"দেখো, আমি তোমার প্রতি এবং আমাদের লাইফ নিয়ে প্রচন্ড বিরক্ত। আমি আর তোমার সাথে থাকতে চাই না। আমি সারা জীবনের জন্য চলে গেলাম।"
স্ত্রী এই চিঠিটা লিখে টেবিলের উপর রাখল এবং নিজে খাটের নিচে লুকিয়ে রইলো।
সন্ধ্যায় বেচারা স্বামী বাসায় আসল। আসার পরে স্বামী প্রথমে চিঠিটা হাতে নিয়ে পড়ল। তারপর কলম দিয়ে চিঠিতে একটা লাইন কি যেন লিখল। আবার চিঠিটা টেবিলে রেখে দিলো। একটু দুঃ*খ ভা*রাক্রান্ত থেকে কয়েক মিনিট পর, স্বামীর নীরবতা থেকে হঠাৎ খুব খুশি হলো। শিস বাজাতে লাগলো। গান ছেড়ে ধামাক নৃত্য শুরু করলো। তারপর টেলিফোন সেটটাকে বিছানার উপর আনল। আনার পর তার স্বামী তার কোনো এক বান্ধবীকে ফোন দিলো। ফোনে ঐ প্রান্তকে বলছে--
"আজ অটোম্যাটিক্যালি আমার লাইফ থেকে আমার আপদ দূর হয়েছে। ডার্লিং তুমি আমার জীবনে আগের মতই থাকবে। আমার স্ত্রী আমাদের মাঝে আর বাঁ*ধা হয়ে থাকবে না। তুমি এনিটাইম আমার বাসায় চলে আসবে। বেবী , তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না।"
এমন অনেকক্ষন কথা বলার পর স্বামী ফোন রেখে বাসার বাইরে চলে গেলো হাসতে হাসতে। হয়তো তার
ফোনের ঐ প্রান্তের বান্ধবীকে বা অন্য কাউকে আনতে গেছে।
এদিকে তার স্ত্রী তো খাটের নিচে থেকে কাঁদতে কাঁদতে বের হলো। এমন কুলা*ঙ্গার স্বামীর সাথে সংসার করেছে এতোদিন এই ভেবে কপাল চাপ*ড়াচ্ছিল । হঠাৎ তার মনে হলো, দেখিতো স্বামী চিঠিতে কি লিখছে। তাই তাড়াতাড়ি টেবিলের কাছে এসে চিঠিটা হাতে নিলো । চিঠির ভাঁজ খুলে স্বামীর লেখাটা বের করলো।
স্বামী যে এক লাইন লিখে রাখছে , তা হলো -
"আমার জীবন থেকে চলে গেছো ভালো কথা, কিন্তু খাটের নিচে থেকে কেন তোমার পা দেখা যাচ্ছে?
আমি ডিম আনতে বাইরে গেলাম।"
#সংগৃহীত
টাকার মান
১০০০ টাকার নোট প্রথম ছাপানো হয় ২০০৮ সালে। আর ২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ছিলো ২৬০০০ টাকা (প্রায়)। অর্থাৎ আপনি ২০০৮ সালে ২৬ টি ১০০০ টাকার নোট দিয়ে এক ভরি স্বর্ণ পেতেন।
আজকে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ১০৮০০০ টাকা (প্রায়)। অর্থাৎ আজকে আপনাকে ১০৮ টি ১০০০ টাকার নোট লাগবে এক ভরি স্বর্ণ কিনতে।
এবার আসুন এই ১০০০ টাকার মান এখন কত ?
২৬০০০ ÷ ২৬ = ১০০০ টাকা
২৬০০০ ÷ ১০৮ = ২৪০.৭৪ টাকা
অর্থাৎ আপনার ২০০৮ সালের ১০০০ টাকার নোটটির আজকের মূল্য ২৪০.৭৪ টাকা।
এখানে চালাকি করে বলা হয় যে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। আমি বা আপনিও সেটা ধরে নিই। কিন্তু প্রকৃত ব্যাপার হলো আমাদের পকেটের/ ব্যাংকের টাকার মূল্যমান কমেছে। যা আমাদের বুঝতে দেওয়া হয়না এবং আমরাও বুঝি না।
স্বর্ণ ১ ভরি, ১ ভরিই আছে।
কিন্তু ২৬টা ১০০০ টাকার নোট থেকে বেড়ে ১০৮টা ১০০০ টাকার নোটে পরিণত হয়েছে।
জান্তার কাছ থেকে রাখাইন ছিনিয়ে নিলো আরাকান আর্মি
বিস্তারিত কমেন্টে...
Top of the news
প্রিয় নোয়াখালীবাসী!
একটি সর্তক বার্তাঃ
ভয়ংকর বিষধর রাসেল ভাইপারের দেখা মিলেছে সুবর্ণচরে
সুবর্ণচর উপজেলায় ভূমিহীন বাজারের পাশে ধানখেতে ভয়ংকর বিষধর রাসেল ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) সাপের দেখা মিলেছে। তবে স্থানীয়রা প্রথমে অজগর সাপ মনে করলেও বন বিভাগের কর্মকর্তারা পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর সাপ রাসেল ভাইপার বলে শনাক্ত করেন।
সাপটিকে চট্টগ্রাম ভেনম রিসার্চ সেন্টারে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় উপজেলায় নদীপাড় এলাকায় গ্রামগুলোতে বিষধর রাসেল ভাইপার সাপের আতঙ্ক বিরাজ করছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপকূলীয় বন বিভাগ নোয়াখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, সুবর্ণচর উপজেলায় ভূমিহীন বাজারের পাশে ধানখেতে রাসেল ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) সাপের দেখা মেলে। স্থানীয়দের কাছে খবর পেয়ে বন্যপ্রাণী ইউনিটের সদস্যরা ৪ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি রাসেল ভাইপার সাপ উদ্ধার করেন। ধারণা করা হয়, পানির সঙ্গে মেঘনা নদী দিয়ে থেকে সুবর্ণচর উপজেলার নদীর তীরবর্তী এলাকায় এ সাপ নেমে এসেছে।
উল্লেখ্য, মারাত্মক বিষধর প্রজাতির এ রাসেল ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) সাপ নিচু জমির ঘাসযুক্ত উন্মুক্ত পরিবেশে এবং কিছুটা শুষ্ক পরিবেশে বাস করে। এরা নিশাচর, এরা খাদ্য হিসেবে ইঁদুর, ছোট পাখি, টিকটিকি ও ব্যাঙ ভক্ষণ করে। অন্যান্য সাপ সাধারণত ডিম পাড়ে এবং ডিম ফুটে বাচ্চা হয়। তবে রাসেল ভাইপার সাপ ডিম পাড়ার পরিবর্তে সরাসরি বাচ্চা দেয়। এরা বছরের যে কোনো সময় প্রজনন করে।
একটি স্ত্রী সাপ গর্ভধারণ শেষে ২০ থেকে ৪০টি বাচ্চা দেয়। তবে কোনো কোনো রাসেল ভাইপার সাপের ৭৫টি পর্যন্ত বাচ্চা দেওয়ার রেকর্ড আছে। এরা প্রচণ্ড আক্রমণাত্মক হয়ে থাকে।
পৃথিবীতে প্রতি বছর যত মানুষ সাপের কামড়ে মারা যায়, তার উল্লেখযোগ্য একটি অংশ এই রাসেল ভাইপারের কামড়ে মারা যায়। অন্যান্য সাপ মানুষকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করলেও এ সাপটির স্বভাব ঠিক তার উল্টো। আক্রমণের ক্ষিপ্রগতি ও বিষের তীব্রতার কারণে ‘কিলিংমেশিন’ হিসেবে বদনাম রয়েছে সাপটির। এদের বিষদাঁত বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃহৎ। এরা প্রচণ্ড জোরে হিস হিস শব্দ করতে পারে।
রাসেল ভাইপারের বিষ হোমটক্সিন, যার কারণে কামড় দিলে মানুষের মাংস পচে যায়। কামড়ের ক্ষিপ্রগতির দিক দিয়ে সব সাপকে হারিয়ে রাসেল ভাইপার প্রথম স্থান দখল করেছে।
দুর্লভ প্রজাতির একটি সাপ। আগে শুধু বাংলাদেশের রাজশাহী অঞ্চলে এ সাপ পাওয়া গেলেও বর্তমানে এরা পদ্মা নদীর তীরবর্তী জেলা ও চরগুলোতেও বিস্তার লাভ করেছে।
অবশেষে পাওয়া গেলো..........
চাপরাশিরহাট পশ্চিম বাজারে মা মনি জুয়েলার্স ও নুর জুয়েলার্সে ভয়া*বহ ডাকাতি ও বাজারে থাকা নৈশপ্রহরী সহিদ উল্লাহ্ নি*হত হওয়ার ঘটনায় ডাকাত দল আটক এবং স্বর্ন রূপা ও নগদ টাকা জব্দ করেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।
তাজা খবর বিস্তারিত 🫵
Top of the news
নোয়াখালীর চাপরাশিরহাটে স্বর্ণের দোকান ডাকাতির ঘটনায় ডাকাত এবং স্বর্ণ সহ লক্ষ্মীপুরের কমলনগর লরেন্স বাজারে কৃষ্ণ স্বর্ণ ব্যবসায়ীসহ ডাকাত আটক।
top of the news
৯২৫ দিন পর কারামুক্ত হলেন মাওলানা আমির হামজা।
আবার শুনাতে পাবো সেই কন্ঠে আাল্লাহর বাণী।
পেঁয়াজ কিনলে নতুন পেয়াজ কিনুন।
লাভ করলে দেশের কৃষক করুক।
মজুদদারের পেঁয়াজ পচুক।
কৃষক বাঁচবে,,,বাঁচবে দেশ
পুরোনো আর আমদানি একেবারেই না।
২০২৪ সালের এস এস সি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত..!!
নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
✓ সাপ্তাহিক ছুটি ২ দিন।
✓ ক্লাস টেনের আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষা নেই।
✓ ক্লাস 3 এর আগে কোনো পরীক্ষাই নেই!
✓ এসএসসি -তে মাত্র ৫ বিষয়ের পরীক্ষা। বাংলা, ইংলিশ, ম্যাথ, সায়েন্স ও সোশ্যাল সায়েন্স। কোনো পত্র নেই। মাত্র ৫ দিনেই শেষ।
✓ সায়েন্স, আর্টস, কমার্স গ্রুপিং হবে ইন্টারমিডিয়েটে।
® হাইস্কুল লেভেলে বিষয় থাকবে ১০ টি:
কিন্তু এস এস সি তে পরীক্ষা হবে ৫ টি
- বাংলা
- ইংরেজি
- গণিত
- জীবন ও জীবিকা
- বিজ্ঞান
- সামাজিক বিজ্ঞান
- ডিজিটাল প্রযুক্তি
- ধর্মশিক্ষা
- ভালো থাকা
- শিল্প ও সংস্কৃতি
২০২৬ এ এইচএসসি
২০২৪ এ নবম শ্রেণি
✓✓✓ ইন্টারমিডিয়েটে সাবজেক্ট ৬টা। প্রত্যেকটার পত্র ৩ টা করে। ফার্স্ট ইয়ারে সবগুলোর প্রথম পত্রের পাবলিক এক্সাম। সেকেন্ড ইয়ারে সেকেন্ড ও থার্ড পার্টের। তারপর ২ এক্সাম মিলিয়ে চূড়ান্ত এইচএসসির রেজাল্ট।
*F
বুড়ো বয়সে টাকা-পয়সা দিয়ে কী হবে যদি যৌবনকালে এমন চোখ জুরানো প্রকৃতির রস না নিতে পারি!!
তখন না থাকবে ইচ্ছা, না থাকবে শক্তি।তাই সুযোগ বা সামর্থ্য হলে প্রকৃতিতে ঘুরতে হবে, মন ভালো রাখতে হবে।
চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের বিপক্ষে খেলবে আর্জেন্টিনা। ম্যাচটি শুরু হবে আগামীকাল ভোর ৬:৩০ মিনিটে।
শুভকামনা আর্জেন্টিনার জন্য♥️♥️♥️
৭ বছর হয়ে গেলো ফেসবুক চালাই
কিন্তু আজকে জানলাম, লাইক বাটনে
তিনবার চাপ দিলে স্কিনশট হয় 🤔😃😅
মুখোমুখি দু'দেখায় দুইবার'ই হেরেছিলো বাংলাদেশ
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সেই দুটো ম্যাচে (হোম ও এওয়ে) মোট ৯ গোল হজম করতে হয়েছিলো
এবারের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের খেলায় সবচেয়ে বড় বাধা সেই অস্ট্রেলিয়া।
তবে ৮ বছর আগের বাংলাদেশ দল আর বর্তমান এ দলের মাঝে অনেক পার্থক্য
বিগত কয়েকবছরের মধ্যে বাংলাদেশ ফুটবল দল সবচেয়ে ধারাবাহিক ছিলো এই বছরে। দলে তরুণ তুর্কী রাকিব ফাহিম মোরসালিনরা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। অভিজ্ঞ জামাল ভূঁইয়ার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
কোচ ক্যাবরেরা ও জামাল ভূঁইয়ার সুরে বলতেই হচ্ছে, এক নতুন বাংলাদেশ দেখবে অস্ট্রেলিয়া। যারা হারার আগে হেরে যাবার মানসিকতা থেকে বের হয়ে লড়াই করে বুক চিতিয়ে। শেষটা সুন্দর হোক বা খারাপ হোক হারার আগে হারেনা এই বাংলাদেশ। এমন নতুন বাংলাদেশ এর অপেক্ষায় ই ত দেশবাসী ।
*f
Companiganj
3850
Be the first to know and let us send you an email when MOF posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.