MK Hossain Aviation Services

MK Hossain Aviation Services Online Travel Service
Air Ticketing
Tourist Visa
Medical Visa
Student Visa
Umrah Visa
Tour Package
Hotel Booking

07/01/2025

যারা থাইল্যান্ডের ই-ভিসার জন্য আবেদন ঘরে বসেই করতে চান তাদের জন্য নিচে পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো:
প্রথম ধাপ:
প্রথমে আপনাকে নীচের এই ওয়েবসাইট তে ভিজিট করতে হবে: [https://www.thaievisa.go.th](https://www.thaievisa.go.th)
১. এখান থেকেই আপনাকে রেজিস্ট্রেশন এবং আবেদন সম্পুর্ণ করতে হবে।
২. একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন:
- একটি অ্যাকাউন্ট (email) থেকে সর্বোচ্চ ১০ জনের আবেদন জমা দেওয়া যাবে।
- পাসপোর্ট বায়োডাটা পেজ এবং ছবি আপলোড করুন (jpg File 3 MB এর মধ্যে হতে হবে)।
- পাসপোর্ট থেকে তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফর্মে আসবে। এর পরেও তথ্য সঠিকভাবে যাচাই করে নিবেন।
৩. তথ্য এবং ডকুমেন্টস আপলোড করুন:
- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস (বর্তমান অবস্থানের প্রমাণের জায়গায় অবশ্যই Bank Statement) আপলোড করুন।
৪. ভিসার ধরন নির্বাচন করুন:
ভিসা ফি (টাকা):
- ট্যুরিস্ট ভিসা (সিঙ্গেল এন্ট্রি): 4,000 (Visa Fee) + 1,000 (Convenience Fee) +150 (Vat) = BDT 5,150/-
- ট্যুরিস্ট ভিসা (মাল্টিপল এন্ট্রি): 17,000 (বাকী amount জানি না কতো হবে)
আপনি যদি অন্য ধরণের ভিসার আবেদন করতে চান যেমন মেডিকেল / বিজনেস ইত্যাদি তবে সেখানেই অর্থাৎ অন্যান্য সেই সকল ভিসার বিস্তারিত ফি ও তথ্য ওয়েবসাইটে পাবেন।
৫. এম্বেসি নির্বাচন করুন:
- বাংলাদেশ থেকে আবেদনকারীরা শুধুমাত্র ঢাকার রয়্যাল থাই এম্বেসির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২য় ধাপ: পেমেন্ট প্রক্রিয়া
১. পেমেন্ট ইনফো সামারি (P*S) শীট:
- আবেদন জমা দেওয়ার পর QR কোড এবং রেফারেন্স নাম্বার সম্বলিত একটি শীট পাবেন।
২. পেমেন্ট করুন: [Commercial Bank of Ceylon](https://www.combank.net.bd/thaievisa)-এর ওয়েবসাইটে যান।
- ভিসা ফি জমা দেওয়ার পর P*S শীটটি পেমেন্ট প্ল্যাটফর্মে আপলোড করুন।
- পেমেন্ট নিশ্চিত হলে ই-রিসিপ্ট ই- মেইলে পাঠানো হবে।
৩য় ধাপ: ভিসা অনুমোদন
১. প্রসেসিং সময়:
- আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য মিনিমাম ১০ কার্যদিবস সময় লাগবে।
- এম্বাসি প্রয়োজন মনে করলে অতিরিক্ত ডকুমেন্ট চাইতে হতে পারে।
২. ই-ভিসা গ্রহণ:
- যদি আবেদন এপ্রোভাল হয় তবে ই- মেইলের মাধ্যমে অনুমোদিত ভিসা পেয়ে যাবেন।
- ই-ভিসা প্রিন্ট করে থাই ইমিগ্রেশনে দেখান।
আবেদন পত্র সম্পুর্ণ হলো কিনা তা নিশ্চিত হতে পারবেন।
কী প্রাপ্তি ও সময়সূচি (পয়েন্ট আকারে)
★রেজিস্ট্রেশন:
- অ্যাকাউন্ট এবং পাসওয়ার্ড পাবেন।
★আবেদন জমা দেওয়ার পর:
- P*S শীট (QR কোড এবং পেমেন্ট তথ্য সহ) পাবেন।
★পেমেন্টের পর: ই-রিসিপ্ট
★অনুমোদনের পর:
- ই-ভিসা / অতিরিক্ত তথ্যের অনুরোধ / আবেদন প্রত্যাখ্যান সংক্রান্ত ই-মেইল পাবেন।
Important Topic:
পেমেন্টের সময় সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।
প্রতিদিন ৪০০ টি Application (আপাতত) এর জন্য পেমেন্ট নিচ্ছে, পরবর্তিতে এই সংখ্যা আরও বাড়বে (Embassy থেকে বলা হয়েছে)।

Welcome to electronic visa application system. The official website by ministry of foreign affairs of kingdom thailand.

রেস্টুরেন্ট শেফ পদে চাকরী!👷পদের নাম:-রেস্টুরেন্ট শেফ: ৫ জন।💰 বেতন ও সুযোগ সুবিধা ও শর্তাবলি:-বেতন: ২১০০ ইউরো(মাসিক)-ডিউট...
07/01/2025

রেস্টুরেন্ট শেফ পদে চাকরী!

👷পদের নাম:
-রেস্টুরেন্ট শেফ: ৫ জন।

💰 বেতন ও সুযোগ সুবিধা ও শর্তাবলি:
-বেতন: ২১০০ ইউরো(মাসিক)
-ডিউটি: ১০ ঘন্টা / ৫ দিন + ওভারটাইম
-থাকা, যাতায়াত, চিকিৎসা, ভিসা নবায়ন: কোম্পানী
-খাবার : নিজ
-চাকুরীর মেয়াদ ২ বছর (নবায়ন যোগ্য)
-অনান্য সুযোগ-সুবিধা আয়ারল্যান্ডের শ্রম আইন অনুযায়ী
-বয়স: ১৮-৪০ বছর হতে হবে।
-সুস্থ সবল কর্মঠ হতে হবে।
-বেসিক ইংরেজি জানতে হবে।
-দেখতে সুদর্শন ও ৫.৭” ইন্ঞি হতে হবে।

✅প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
-পাসপোর্ট
-৬ কপি ল্যাবপ্রিন্ট ছবি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড
-পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
-মেডিকেল ফিট সার্টিফিকেট
-কমপক্ষে ৬ মাসের অভিজ্ঞতা সহ কাজের ভিডিও দিতে হবে

⏲️প্রসেসিং সময়:
- সর্বমোট: ৭ মাস।

💻আবেদনের নিয়ম :
সিভি পাঠান: [email protected]
সাবজেক্টে লিখুন: "Application for Chef Position in Ireland"

অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার নতুন সুযোগ.. স্কিল  ইন ডিমান্ড ভিসা: একটি সহজ গাইডঅস্ট্রেলিয়া বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশ যেখানে কাজের...
03/01/2025

অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার নতুন সুযোগ..
স্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা: একটি সহজ গাইড

অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশ যেখানে কাজের সুযোগ এবং উচ্চমানের জীবনযাত্রার সমন্বয় রয়েছে। যারা দক্ষ কর্মী হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করতে চান, তাদের জন্য ৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা এক বিশেষ সুযোগ। এই ভিসা আপনাকে নির্দিষ্ট শিল্প বা পেশায় কাজের অনুমতি দেয় যেখানে দক্ষ কর্মীর অভাব রয়েছে।

আজ আমরা এই ভিসার বিস্তারিত এবং কীভাবে আবেদন করবেন তা জানবো।

৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা কী?

৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা (Temporary Work Skilled Visa Subclass 457) মূলত অস্থায়ী কাজের জন্য দেওয়া হতো। যদিও এটি এখন সরাসরি উপলব্ধ নয় এবং পরিবর্তিত হয়েছে Subclass 482 (TSS) ভিসায়, অনেকের জন্য এটি ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিসা ছিল। বর্তমানে, ডিমান্ডভিত্তিক স্কিলড ভিসাগুলি Subclass 482 বা অন্যান্য স্কিলড ভিসার মাধ্যমে দেওয়া হয়।

এই ভিসার আওতায়:

1. আপনার পেশাটি "Skilled Occupation List"-এ থাকতে হবে।
2. একজন অনুমোদিত স্পনসর আপনাকে নিয়োগ দিতে হবে।
3. আপনি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করতে পারবেন।

এই ভিসার সুবিধা
1. কাজের সুযোগ: অস্ট্রেলিয়ায় বিভিন্ন চাহিদাসম্পন্ন পেশায় কাজের সুযোগ।
2. পরিবার নিয়ে যাওয়ার সুবিধা: ভিসার অধীনে আপনার পরিবারকেও নিয়ে যেতে পারবেন।
3. স্থায়ী বাসিন্দার পথ: এই ভিসা থেকে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ (PR) পাওয়ার সম্ভাবনা।

ডিমান্ড পেশাগুলোর তালিকা
৪৫৭ ভিসা বা বর্তমান TSS ভিসার জন্য বেশ কিছু পেশা নির্ধারিত:
নির্মাণ (Construction Workers)
নার্সিং (Nurses)
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ (IT Professionals)
ইঞ্জিনিয়ারিং (Engineers)
হসপিটালিটি (Chefs & Cooks)
আপনার পেশা তালিকায় আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে "Skilled Occupation List" চেক করুন।

আবেদন প্রক্রিয়া
১. যোগ্যতা যাচাই:
আপনার পেশা তালিকায় আছে কিনা তা যাচাই করুন।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২. স্পনসর খুঁজুন:
একজন অনুমোদিত অস্ট্রেলিয়ান নিয়োগকর্তা আপনাকে স্পনসর করতে হবে।
স্পনসরশিপ নিশ্চিত হলে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
৩. নথি প্রস্তুত করুন:

পাসপোর্ট

প্রাসঙ্গিক সার্টিফিকেট এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণ
ইংরেজি ভাষার দক্ষতার প্রমাণ (IELTS/PTE) Ielts 5 all
স্বাস্থ্য এবং চরিত্র সনদ
৪. অনলাইন আবেদন:
ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে ফর্ম পূরণ করে আবেদন জমা দিন।

আবেদন ফি প্রদান করুন।

৫. প্রসেসিং এবং অনুমোদন:
আবেদন জমা দেওয়ার পর বায়োমেট্রিক এবং ইন্টারভিউ দিতে হতে পারে।

সফল হলে আপনি আপনার ভিসা অনুমোদনের চিঠি পাবেন।

ভিসা রিজেকশনের কারণ
1. ভুল নথি বা অসম্পূর্ণ তথ্য।
2. স্পনসরের অযোগ্যতা।
3. পেশার তালিকার সাথে মিল না থাকা।
4. ফান্ডের পর্যাপ্ত প্রমাণ না থাকা।


🌍 আপনার ভিসা আবেদন সফল করতে কভার লেটারের গুরুত্ব 🌍🤩আপনার ভিসা আবেদন কি এখনো জমা দেওয়া হয়নি? জেনে নিন, একটি কভার লেটার ...
03/01/2025

🌍 আপনার ভিসা আবেদন সফল করতে কভার লেটারের গুরুত্ব 🌍
🤩আপনার ভিসা আবেদন কি এখনো জমা দেওয়া হয়নি? জেনে নিন, একটি কভার লেটার আপনার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার একটি অপরিহার্য অংশ। এটি আপনার পরিচয়, ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং ভিসার জন্য আপনার যোগ্যতার উপর আলোকপাত করে।
📑 কভার লেটারের প্রকারভেদ ও তাদের গুরুত্ব:
১️. পরিচিতি লেটার (Introduction Letter):
✅ উদ্দেশ্য: আপনার পরিচয়, ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং আবেদন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা প্রদান।
✨ গুরুত্ব: এটি আপনার আবেদন পর্যালোচনার জন্য দূতাবাস বা কনস্যুলেটকে প্রয়োজনীয় প্রসঙ্গ দেয়।
২️. আমন্ত্রণ পত্র (Invitation Letter):
✅ উদ্দেশ্য: আমন্ত্রণকারীর কাছ থেকে ভ্রমণের উদ্দেশ্য ও থাকার জায়গার প্রমাণ প্রদান।
✨ গুরুত্ব: এটি আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করে।
৩️. স্পন্সরশিপ লেটার (Sponsorship Letter):
✅ উদ্দেশ্য: আর্থিক সহযোগিতার জন্য স্পন্সরের নিশ্চয়তা প্রদান।
✨ গুরুত্ব: প্রমাণ করে যে ভ্রমণের সময় আপনার আর্থিক সামর্থ্য রয়েছে।
৪️. চাকরির প্রমাণপত্র (Employment Letter):
✅ উদ্দেশ্য: আপনার চাকরির অবস্থা, পদবি এবং বেতন নিশ্চিত করা।
✨ গুরুত্ব: আর্থিক স্থিতিশীলতার প্রমাণ হিসেবে কাজ করে।
৫️. শিক্ষার্থী পত্র (Student Letter):
✅ উদ্দেশ্য: আপনার শিক্ষার্থীর অবস্থা এবং একাডেমিক প্রোগ্রামের তথ্য প্রদান।
✨ গুরুত্ব: আপনার শিক্ষাগত লক্ষ্যকে নিশ্চিত করে।
৬️. ব্যবসায়িক লেটার (Business Letter):
✅ উদ্দেশ্য: ব্যবসায়িক সফরের উদ্দেশ্য, মিটিং, কনফারেন্স বা ট্রেড শো সম্পর্কে ব্যাখ্যা।
✨ গুরুত্ব: আপনার ব্যবসায়িক সফরের বৈধতা নিশ্চিত করে।
৭️. অবসরপ্রাপ্ত পত্র (Retirement Letter):
✅ উদ্দেশ্য: অবসরকালীন অবস্থা এবং আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ প্রদান।
✨ গুরুত্ব: আপনার আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
💡 সফল কভার লেটারের জন্য টিপস:
✅ফরমাল টোন ও ভাষা ব্যবহার করুন।
✅সংক্ষিপ্ত ও স্পষ্ট লেখার চেষ্টা করুন।
✅বিশেষ তথ্য ও উদাহরণ দিন যা আপনার আবেদনকে সমর্থন করবে।
✅ভুল সংশোধনের জন্য প্রুফরিড করুন।
✅অবশ্যই সই করুন এবং আপনার যোগাযোগের তথ্য যোগ করুন।
📌 একটি সুন্দর কভার লেটার আপনার ভিসা আবেদনকে আরও বিশ্বাসযোগ্য ও কার্যকর করে তুলতে পারে। এখনই আপনার কভার লেটার প্রস্তুত করুন।
বিঃদ্রঃ আমি কোন ভিসা প্রসেসিং করি,যতটুকু পাড়ি ইনফরমেশন দেই এর চেয়ে বেশি কিছু না।
ধন্যবাদ।

✅জাপানে ভিসার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :জাপান বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশ এবং উচ্চমানের জীবনযাত্রার জন্য পরিচিত। চাকরি, শিক্ষা, কি...
02/01/2025

✅জাপানে ভিসার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :

জাপান বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশ এবং উচ্চমানের জীবনযাত্রার জন্য পরিচিত। চাকরি, শিক্ষা, কিংবা ব্যবসার উদ্দেশ্যে প্রতিবছর বহু বাংলাদেশি জাপানে যাওয়ার চেষ্টা করেন। সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা সময়সাপেক্ষ, তবে সঠিক তথ্য ও প্রস্তুতি আপনাকে লক্ষ্য পূরণে সহায়তা করতে পারে।

🟢জাপান ভিসা প্রসেসিং পদ্ধতি ২০২৫

১. ভিসার ধরন এবং প্রক্রিয়া
জাপান যাওয়ার জন্য প্রথম ধাপ হলো সঠিক ভিসা নির্বাচন করা। আপনার উদ্দেশ্যের ওপর ভিত্তি করে ভিসার ধরন নির্ধারণ করতে হবে।

ক. কর্মসংস্থান ভিসা (Work Visa)
- কারা আবেদন করতে পারেন?
যারা জাপানের কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেয়েছেন।
- প্রয়োজনীয় শর্ত:
- জাপানি ভাষার দক্ষতা (JLPT N2 বা N3 পর্যায়ের প্রমাণ থাকতে পারে)।
- স্পনসরশিপ লেটার বা চাকরির অফার লেটার।
- পেশাগত দক্ষতার প্রমাণপত্র (ডিগ্রি, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি)।

খ. শিক্ষা ভিসা (Student Visa)
- কারা আবেদন করতে পারেন?
যারা জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে চান।
- প্রয়োজনীয় শর্ত:
- জাপানের কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে।
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া COE (Certificate of Eligibility)।
- অর্থনৈতিক সক্ষমতার প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট)।

গ. স্কলারশিপ প্রোগ্রাম
- কীভাবে আবেদন করবেন?
- MEXT স্কলারশিপ: জাপান সরকারের অন্যতম জনপ্রিয় প্রোগ্রাম।
- আবেদন ফর্ম পূরণ ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দিয়ে পরীক্ষা দিতে হবে।
- নির্বাচিত হলে পূর্ণ স্কলারশিপের আওতায় পড়াশোনা করা যাবে।

ঘ. ব্যবসা ভিসা (Business Manager Visa)
- কারা আবেদন করতে পারেন?
যারা জাপানে নতুন ব্যবসা শুরু করতে চান।
- প্রয়োজনীয় শর্ত:
- একটি কার্যকরী ব্যবসা পরিকল্পনা।
- ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ (প্রায় ৫ মিলিয়ন ইয়েন)।

২. কাগজপত্র প্রস্তুতি
জাপান যাওয়ার জন্য যে কোনো ভিসার আবেদন করার সময় আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে।

1. পাসপোর্ট:
- বৈধ পাসপোর্ট, যার মেয়াদ ভিসার মেয়াদের পরও কমপক্ষে ৬ মাস থাকবে।
2. ভিসা আবেদন ফর্ম:
- সঠিকভাবে পূরণ করে জমা দিতে হবে।
3. জাপানি ভাষার সনদ:
- কর্মসংস্থান বা স্কলারশিপের ক্ষেত্রে JLPT সনদ গুরুত্বপূর্ণ।
4. অফার লেটার বা ভর্তি প্রমাণপত্র:
- চাকরি বা শিক্ষার জন্য প্রাসঙ্গিক প্রতিষ্ঠানের অফার লেটার।
5. ব্যাংক স্টেটমেন্ট:
- আপনার আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ।

৩. সরকারি সহযোগিতা এবং স্কলারশিপ**
জাপান সরকার বাংলাদেশিদের জন্য বিভিন্ন স্কলারশিপ এবং প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করেছে।

- MEXT স্কলারশিপ:
- ফ্রি পড়াশোনা এবং অন্যান্য সুবিধা।
- JICA প্রোগ্রাম:
- পেশাগত উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি।
- JET প্রোগ্রাম:
- বিদেশি শিক্ষকদের জন্য ইংরেজি শিক্ষা এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়।

৪. কম খরচে জাপানে যাওয়ার উপায়
- স্কলারশিপ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করুন।
- আন্তর্জাতিক ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে আবেদন করুন।
- জাপানের সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলো সম্পর্কে জানুন।

৫. কিছু প্রয়োজনীয় টিপস
- সব ডকুমেন্ট ঠিকভাবে প্রস্তুত করুন।
- নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।
- নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন সম্পন্ন করুন।
- জাপানি ভাষা শেখার চেষ্টা করুন—এটি আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াবে।

জাপান যাওয়ার সরকারিভাবে বিভিন্ন পথ রয়েছে—স্কলারশিপ, চাকরি, ব্যবসা বা পর্যটনের মাধ্যমে। আপনার লক্ষ্য যদি স্পষ্ট হয় এবং আপনি সঠিক প্রস্তুতি নেন, তাহলে সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব।

সরকারের দেওয়া সুযোগগুলোর সঠিক ব্যবহার এবং পদ্ধতিগতভাবে আবেদন করলে আপনার জাপানে যাওয়ার পথ সহজ হবে। নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে জাপানি ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন।

🟢আরো তথ্য যাচাই বাছাই করে নিন।



যুক্তরাষ্ট্রে ছাত্র ভিসায় (F-1 বা M-1) গিয়ে বৈধভাবে স্থায়ী হওয়ার প্রক্রিয়া (legal immigration process) ধাপে ধাপে করা যায়...
22/12/2024

যুক্তরাষ্ট্রে ছাত্র ভিসায় (F-1 বা M-1) গিয়ে বৈধভাবে স্থায়ী হওয়ার প্রক্রিয়া (legal immigration process) ধাপে ধাপে করা যায়। তবে এটি সরাসরি সহজ নয় এবং নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হয়। নিচে প্রক্রিয়াটি তুলে ধরা হলো:

১. ভিসার নিয়ম মেনে চলা

ছাত্র ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর প্রথমেই আপনাকে ভিসার শর্ত মেনে চলতে হবে। নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া এবং SEVIS (Student and Exchange Visitor Information System)-এ আপডেট থাকা গুরুত্বপূর্ণ।

২. OPT (Optional Practical Training) গ্রহণ করা

F-1 ভিসার অধীনে পড়াশোনা শেষ করার পর ১ বছর (STEM ক্ষেত্রে ৩ বছর পর্যন্ত) OPT এর মাধ্যমে কাজ করার সুযোগ পাবেন। এই সময়ের মধ্যে অভিজ্ঞতা অর্জন করা এবং ভালো চাকরি পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

৩. H-1B ভিসার জন্য আবেদন করা

OPT-এর মাধ্যমে কাজ করার সময়, আপনার স্পনসরশিপ পাওয়ার সুযোগ থাকবে। কোনো কোম্পানি যদি আপনাকে স্পন্সর করে, তাহলে আপনি H-1B ভিসা (অস্থায়ী কর্মী ভিসা) পেতে পারেন। H-1B ভিসার মেয়াদ ৩ বছর (যা ৬ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যায়)।

৪. গ্রিন কার্ডের জন্য আবেদন

H-1B ভিসায় কাজ করার পর, আপনি গ্রিন কার্ড (Permanent Residency) এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এটি সাধারণত স্পন্সর কোম্পানির মাধ্যমে করা হয়। তবে নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির আওতায় (যেমন: Employment-Based Green Card) আবেদন করতে হয়।

৫. পরিবার বা বিশেষ সুযোগের মাধ্যমে স্থায়ী হওয়া

অনেক সময় পরিবারভিত্তিক পদ্ধতিতে (Family-Based Green Card) স্থায়ী হওয়া সম্ভব হয়। এছাড়া, যদি আপনি STEM বা গবেষণার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন, তাহলে EB-2 বা EB-3 ক্যাটাগরিতে গ্রিন কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন।

গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:
• ইমিগ্রেশন আইনজীবীর সাহায্য নিন: পুরো প্রক্রিয়াটি জটিল হতে পারে। তাই অভিজ্ঞ একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিন।
• নিয়ম মেনে চলুন: ছাত্র ভিসার নিয়ম ভাঙবেন না। ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে অবস্থার পরিবর্তন (Status Change) করুন।

আপনার ভিসা পরিস্থিতি ও দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে প্রক্রিয়াটি ভিন্ন হতে পারে। নির্দিষ্ট দিকনির্দেশনার জন্য একজন ইমিগ্রেশন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

Follow: MK Hossain Aviation Services🔥🔥



 #ডেনমার্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা:নিজেই করুন আবেদনডেনমার্কের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য দালালের উপর নির্ভরশীল হওয়া একদমই প্রয়ো...
20/12/2024

#ডেনমার্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা:
নিজেই করুন আবেদন
ডেনমার্কের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য দালালের উপর নির্ভরশীল হওয়া একদমই প্রয়োজন নেই। সঠিক তথ্য জানলে আপনি নিজেই সহজে আবেদন করতে পারবেন।
কোথায় কাজ খুঁজবেন
ডেনমার্কে চাকরি খুঁজতে নিম্নলিখিত ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহার করতে পারেন:
1. Work in Denmark – ডেনমার্ক সরকারের অফিসিয়াল চাকরি পোর্টাল। https://www.workindenmark.dk

2. Jobindex – ডেনমার্কের অন্যতম জনপ্রিয় চাকরি সন্ধানের প্ল্যাটফর্ম। https://www.jobindex.dk

3. LinkedIn – প্রোফাইল তৈরি করে সরাসরি নিয়োগকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন।

4. EURES – ইউরোপীয় ইউনিয়নের চাকরি প্ল্যাটফর্ম।

আবেদন প্রক্রিয়া
1. চাকরি নিশ্চিত করুন: চাকরি পাওয়ার পর নিয়োগকর্তার কাছ থেকে একটি অফার লেটার সংগ্রহ করুন।

2. ডকুমেন্ট প্রস্তুত করুন: পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, চুক্তিপত্র, বেতন স্টেটমেন্ট, এবং প্রয়োজনীয় যোগ্যতার প্রমাণপত্র।

3. অনলাইনে আবেদন করুন: ডেনমার্কের অভিবাসন বিভাগের ওয়েবসাইট Ny i Danmark https://www.nyidanmark.dk -এ ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করুন।

4. ফি পরিশোধ করুন: আবেদন জমা দেওয়ার সময় নির্ধারিত ফি জমা দিন।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
ইংরেজিতে দক্ষতা থাকলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
স্কিলড ওয়ার্কারদের জন্য Positive List Scheme সুবিধা আছে।
সমস্ত প্রক্রিয়া স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন করলে ডেনমার্কে চাকরি এবং স্থায়ী হওয়া সহজ হবে।


অস্ট্রেলিয়া ৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা: একটি সহজ গাইডঅস্ট্রেলিয়া বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশ যেখানে কাজের সুযোগ এবং উচ্...
19/12/2024

অস্ট্রেলিয়া ৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা: একটি সহজ গাইড

অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশ যেখানে কাজের সুযোগ এবং উচ্চমানের জীবনযাত্রার সমন্বয় রয়েছে। যারা দক্ষ কর্মী হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করতে চান, তাদের জন্য ৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা এক বিশেষ সুযোগ। এই ভিসা আপনাকে নির্দিষ্ট শিল্প বা পেশায় কাজের অনুমতি দেয় যেখানে দক্ষ কর্মীর অভাব রয়েছে।

আজ আমরা এই ভিসার বিস্তারিত এবং কীভাবে আবেদন করবেন তা জানবো।

৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা কী?

৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা (Temporary Work Skilled Visa Subclass 457) মূলত অস্থায়ী কাজের জন্য দেওয়া হতো। যদিও এটি এখন সরাসরি উপলব্ধ নয় এবং পরিবর্তিত হয়েছে Subclass 482 (TSS) ভিসায়, অনেকের জন্য এটি ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিসা ছিল। বর্তমানে, ডিমান্ডভিত্তিক স্কিলড ভিসাগুলি Subclass 482 বা অন্যান্য স্কিলড ভিসার মাধ্যমে দেওয়া হয়।

এই ভিসার আওতায়:

1. আপনার পেশাটি "Skilled Occupation List"-এ থাকতে হবে।

2. একজন অনুমোদিত স্পনসর আপনাকে নিয়োগ দিতে হবে।

3. আপনি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করতে পারবেন।

এই ভিসার সুবিধা

1. কাজের সুযোগ: অস্ট্রেলিয়ায় বিভিন্ন চাহিদাসম্পন্ন পেশায় কাজের সুযোগ।

2. পরিবার নিয়ে যাওয়ার সুবিধা: ভিসার অধীনে আপনার পরিবারকেও নিয়ে যেতে পারবেন।

3. স্থায়ী বাসিন্দার পথ: এই ভিসা থেকে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ (PR) পাওয়ার সম্ভাবনা।

ডিমান্ড পেশাগুলোর তালিকা

৪৫৭ ভিসা বা বর্তমান TSS ভিসার জন্য বেশ কিছু পেশা নির্ধারিত:

নির্মাণ (Construction Workers)

নার্সিং (Nurses)

প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ (IT Professionals)

ইঞ্জিনিয়ারিং (Engineers)

হসপিটালিটি (Chefs & Cooks)

আপনার পেশা তালিকায় আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে "Skilled Occupation List" চেক করুন।

আবেদন প্রক্রিয়া

১. যোগ্যতা যাচাই:

আপনার পেশা তালিকায় আছে কিনা তা যাচাই করুন।

প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

২. স্পনসর খুঁজুন:

একজন অনুমোদিত অস্ট্রেলিয়ান নিয়োগকর্তা আপনাকে স্পনসর করতে হবে।

স্পনসরশিপ নিশ্চিত হলে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।

৩. নথি প্রস্তুত করুন:

পাসপোর্ট

প্রাসঙ্গিক সার্টিফিকেট এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণ

ইংরেজি ভাষার দক্ষতার প্রমাণ (IELTS/PTE) Ielts 5 all

স্বাস্থ্য এবং চরিত্র সনদ

৪. অনলাইন আবেদন:

ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে ফর্ম পূরণ করে আবেদন জমা দিন।

আবেদন ফি প্রদান করুন।

৫. প্রসেসিং এবং অনুমোদন:

আবেদন জমা দেওয়ার পর বায়োমেট্রিক এবং ইন্টারভিউ দিতে হতে পারে।

সফল হলে আপনি আপনার ভিসা অনুমোদনের চিঠি পাবেন।

ভিসা রিজেকশনের কারণ

1. ভুল নথি বা অসম্পূর্ণ তথ্য।

2. স্পনসরের অযোগ্যতা।

3. পেশার তালিকার সাথে মিল না থাকা।

4. ফান্ডের পর্যাপ্ত প্রমাণ না থাকা।

B3 VISA for Bangladeshi - EB3 ভিসাতে আমেরিকায় স্থায়ীভাবে থাকার সুযোগ✅এই ভিসা তাদের কে দেয়া হয় যারা ভিন্ন ভিন্ন কাজে এক্স...
19/12/2024

B3 VISA for Bangladeshi - EB3 ভিসাতে আমেরিকায় স্থায়ীভাবে থাকার সুযোগ
✅এই ভিসা তাদের কে দেয়া হয় যারা ভিন্ন ভিন্ন কাজে এক্সপেরিয়েন্সড, অথবা যারা কোনো বিশেষ কাজে অত্যন্ত দক্ষ অথবা, যাদের কোনো বিশেষ দক্ষতা নেই । খেয়াল করবেন বিষয়টা, তিন ধরনের সাব ক্যাটাগরি রয়েছে এই ইবি ৩ ভিসার:
✅নাম্বার ওয়ান: যারা স্কিলড ওয়ার্কার
✅নাম্বার টূ: যারা প্রফেশনাল ওয়ার্কার
✅এবং নাম্বার থ্রি: যারা আনস্কিলড ওয়ার্কার (in other words যাদের কিছু বিশেষ কাজ করার স্বল্প এক্সপেরিয়েন্স আছে, অথবা নেই)
✅প্রথমে বলছি স্কিলড ওয়ার্কার সম্পর্কে,
✅স্কিলড ওয়ার্কার হচ্ছে যারা স্পেশালাইজড প্রফেশনাল না কিন্তু কোনো বিশেষ কাজের দক্ষতা রয়েছে বা স্কিল রয়েছে তারা।
✅তাহলে এই স্কিলড ওয়ার্কার কারা? কোন পেশার মানুষজন স্কিলড ওয়ার্কার সাব ক্যাটাগরিতে পড়বেন?
✅এদের পেশা হতে পারে উদাহরন সরূপ, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, জার্নালিস্ট, ওয়েব ডেভেলপার, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি
✅এসব কাজে যাদের ২ বছর বা তার চেয়ে বেশিদিনের অভিজ্ঞতা রয়েছে তারা এই স্কিলড ওয়ার্কার সাব ক্যাটাগরিতে ইবি থ্রি ভিসায় অ্যাপ্লাই করতে পারবেন।
✅এখানে শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন কমপক্ষে ইন্টারমিডিয়েট পাশ অর্থ্যাৎ HSC পাশ। উচ্চতর ডিগ্রি থাকলে আরও ভালো।
✅আচ্ছা এবার বলছি প্রফেশনাল কারা:
✅অর্থ্যাৎ প্রফেশনাল ওয়ার্কার। এরা হচ্ছে শিক্ষক, স্কুলের শিক্ষক, ইউনিভার্সিটির শিক্ষক, তারপর লইয়ার, ডাক্তার, আর্কিটেক্ট, ইত্যাদি।
✅প্রফেশনাল ওয়ার্কার হচ্ছে এমন একজন ব্যক্তি যার কিনা কোনো একটি বিশষ কাজের এক্সপেরিয়েন্স রয়েছে, যে কাজের স্পেশালিটি অর্জনের জন্য প্রয়োজন উচ্চতর পড়াশোনা এবং ট্রেইনিং এর।
✅তো এরকম পেশায় যারা ইতোমধ্যে নিয়োজিত আছেন কমপক্ষে ২ বছর ধরে অথবা তার চেয়ে বেশি, তারা চাইলে. আমেরিকার EB-3 ভিসার জন্য প্রফেশনাল ওয়ার্কার সাব ক্যাটাগরিতে অ্যাপ্লাই করতে পারেন।
✅শিক্ষাগত যোগ্যতা এখানে কমপক্ষে ব্যাচেলরস থাকতেই হবে, এছাড়া বিশেষ সনদপত্র প্রয়োজন হবে যেমন যারা ডাক্তার তাদের সার্টিফিকেশন প্রয়োজন হবে, এর পর আরও উচ্চতর ডিগ্রি যদি থাকে আরও ভালো হবে।
✅আচ্ছা তিন নম্বর যেটা রয়েছে সেটা হচ্ছে আনস্কিকলড ওয়ার্কার
✅আনস্কিলড ওয়ার্কার হচ্ছে তারা যাদের কাজের অভিজ্ঞতা নেই অথবা থাকলেও সেটা ২ বছরের নিচে।
✅কোন পেশার মানুষদের আনস্কিলড ওয়ার্কার ক্যাটাগরিতে ফেলা হয়?
✅উদারহন সরূপ বলছি, ন্যানি - যারা বিভিন্ন বাসায় গিয়ে ছোট বাচ্চাদের টেক কেয়ার দেখাশোনা করে থাকে, তারপর হচ্ছে কেয়ার গিভার - যারা অসুস্থ অথবা বয়স্ক মানুষদের বাসায় গিয়ে তাদের সেবা যত্ন করে থাকেন, তারপর হতে পারে ক্লিনার - যে বাসায় গিয়ে সবকিছু ক্লিন করে থাকে, হতে পারে একজন রাধুনী - যে বাসায় গিয়ে কোনো পরিবারের জন্য নিয়মিত রান্নবান্না করে থাকে, অথবা হতে পারে বাড়ির লনে যারা ঘাস আগাছা কেটে পরিষ্কার করে তারা। ইত্যাদি কাজগুলো এই আনস্কিলড ওয়ার্কার সাব ক্যাটাগরির মধ্যে পড়ে।
✅তো এই গেলো ভিন্ন ভিন্ন সাব ক্যাটাগরি নিয়ে বিস্তারিত। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ভিসা কীভাবে পাবো?
✅ইবি থ্রি ভিসা অ্যাপ্লাই করার জন্য সবকিছু আপনার ঠিক ঠাক থাকার পরে প্রয়োজন হবে একটি জব অফারের। অর্থ্যাৎ আপনার সব কিছু মিলে যাওয়ার পরেও যদি জবের অফার না আসে তাহলে আপনি অ্যাপ্লাই করতে পারবেন না।
✅এই জব অফার আমেরিকায় অবস্থিত ব্যক্তি যে কিনা একটি কোম্পানির মালিক সে পাঠাবে। অথবা কোম্পানীর এইচ আর বা অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ডিপার্টমেন্ট থেকে আপনার জব অফারের ব্যবস্থা করা হবে। আপনার নামে তারা একটি পিটিশন করবে যেটার নাম “ইমিগ্রেশন পিটিশন ফর ফরেন ওয়ার্কার”। কোম্পানিটিকে আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অফ লেবারের কাছে প্রমান করতে হবে, যে ওয়ার্কারের কাজের জন্য পিটিশন করা হচ্ছে সে কাজের জন্য যোগ্য কোনো লোকাল ব্যক্তি (অর্থ্যাৎ আমেরিকায় অবস্থিত ব্যক্তি) বর্তমান সময়ে আমেরিকাতে নেই অথবা পাওয়া কষ্টসাধ্য। এটা প্রমানের মাধ্যমে সেই কোম্পানি আপনার কাছে জব অফার পাঠাবে। এই পিটিশনের জন্য যে ফর্মটি আপনার এমপ্লয়ার কে অর্থ্যাৎ যে কিনা জব অফার পাঠাচ্ছে তাকে পূরন করতে হবে সেটা হচ্ছে, I-140 এবং এটা সাবমিট করতে হবে ইউ এস ডিপার্টমেন্ট অফ লেবারের কাছে। তারা যদি এটাকে অ্যাপ্রুভ করে তাহলে তারা এই আবেদনটি পাঠিয়ে দিবে USCIS এর কাছে। USCIS তখন ওই সাবমিট করা ফর্মের উপর আরেকটি পেপারের অ্যাপ্রুভাল দিবে যেটার নাম ETA 9089.
✅তো এই form I-140 এবং ETA 9089 আপনার নামে ইস্যু হয়ে গেলে ধরে নিতে হবে আপনার ভিসা অলমোস্ট হয়ে গেছে। এর পর বাকি কাজ হচ্ছে আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো কে আমেরিকান অ্যাম্বেসিতে জমা দেয়া। ওখান থেকে আপনার পাসপোর্টে ইবি৩ ভিসার সিল মারা হবে।

মাত্র ১ থেকে ১.৮০ লক্ষ টাকা করে খরচ করে, আপনি ইতালির স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেস করতে পারবেন । ইতালির পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোত...
17/12/2024

মাত্র ১ থেকে ১.৮০ লক্ষ টাকা করে খরচ করে, আপনি ইতালির স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেস করতে পারবেন । ইতালির পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবেন, এবং ইতালির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কোন টিউশন ফিস দিতে হয় না । পাশাপাশি প্রতিবছর সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে ।

ইতালিতে যারা স্টুডেন্ট ভিসায় অ্যাপ্লিকেশন করতে চান, তাদের বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে অ্যাপ্লিকেশনের জন্য যে যে ডকুমেন্টসগুলো দরকার হবে |

যারা ব্যাচেলর ডিগ্রী এর জন্য অ্যাপ্লিকেশন করতে চান, তাদের যে যে ডকুমেন্টসগুলো দরকার হবে:
১. পাসপোর্ট
২. অরিজিনাল সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট(SSC & HSC)
৩. IELTS সার্টিফিকেট, মিনিমাম 6.0 |
৪. TOLC(যদি কোন ইউনিভার্সিটিতে অথবা কোন সাবজেক্টে TOLC এক্সামের রিকোয়ারমেন্ট না থাকে, তাহলে ওরা আপনার কাছ থেকে এন্ট্রি টেস্ট নিতে পারে ।)
৫. এডুকেশনাল সিবি(Europass CV Recommended)

যারা মাস্টার্স ডিগ্রী এর জন্য অ্যাপ্লিকেশন করতে চান, তাদের চেয়ে যে ডকুমেন্টগুলো দরকার হবে:
১. পাসপোর্ট
২. অরিজিনাল সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট(Bachelor)
যদি কারো কাছে অরজিনাল সার্টিফিকেট না থাকে, শুধু প্রভিশনাল সার্টিফিকেট থাকে, তাহলে অ্যাপ্লিকেশনের সময় কোন প্রবলেম হবে না । কিন্তু আপনার অরজিনাল ট্রান্সক্রিপ্ট অবশ্যই লাগবে ।(জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা অরজিনাল ট্রান্সক্রিপ্ট ছাড়া অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন না ।)
৩. MOI/IELTS(যাদের MOI আছে, তাদের IELTS এর দরকার নাই)
৪. রিকমেন্ডেশন লেটার(দুইটি)
৫. মোটিভেশন লেটার ।(প্রতিটি সাবজেক্টের জন্য আপনাকে একটি করে মোটিভেশন লেটার দিতে হবে ।)
৬. এডুকেশনাল সিবি(Europass CV Recommended)

কেউ যদি অ্যাপ্লিকেশন করতে চান, তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন (প্রথমে ইনবক্স করুন)।আমি আপনাদের সম্পূর্ণ প্রসেসিং করে দিব ।

সম্পূর্ণ প্রসেসিং করতে যে ১ থেকে ১.৮০ লক্ষ টাকা খরচ হবে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছি:

১) বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে আবেদন করতে আপনার ০ থেকে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি আছে যেখানে এপ্লিকেশন ফি নাই অথবা অ্যাপ্লিকেশন ফি ফ্রি যদি আপনি ওরকম ইউনিভার্সিটি তে এপ্লাই করেন তাহলে আপনার কোন ফিস লাগবে না। কিন্তু ওরকম ইউনিভার্সিটি সংখ্যা খুব কম। আবার কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি আছে যেখানে এপ্লিকেশন ফি ১০ থেকে ৩০ ইউরো।ওরকম যদি আপনি ৩টি ইউনিভার্সিটিতে এপ্লিকেশন করেন তাহলে আপনার ৫০থেকে ৬০ ইউরোর মত খরচ হতে পারে, আবার আরো কিছু ইউনিভার্সিটি আছে যেখানে এপ্লিকেশন ফি ৫০ ইউরো বা তারও বেশি। যদি আপনি তিনটি ইউনিভার্সিটিতে এপ্লাই করেন তাহলে আপনার খরচ ১০ হাজার টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়।

২) তারপর আপনি যখন এডমিশন লেটার/ অফার লেটার রিসিভ করবেন, কিছু কিছু ইউনিভার্সিটিতে আপনার এনরোলমেন্ট ফি দিতে হতে পারে। ফিস ১৫০-২৫০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে,কিন্তু মনে রাখবেন এই ফিসটি প্রতিটি ইউনিভার্সিটিতে দেওয়া লাগেনা।

৩)প্রতিটি স্টুডেন্টকে CIMEA অথবা DOV করতে হয়, তবে বেশিরভাগ স্টুডেন্ট CIMEA করে থাকে, কারণ এই প্রসেস ইজি।CIMEA করতে আপনার ৩০০ ইউরো খরচ হবে।

৪) ১বছরের ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স প্রতিটি স্টুডেন্টদের জন্য ম্যান্ডেটরি।ইন্সুরেন্সটা যদি আপনি ইতালি থেকে কিনেন তাহলে ১৩৫ ইউরো খরচ হবে, যদি বাংলাদেশ থেকে কিনেন তাহলে ২৫/৩০ হাজার টাকা খরচ হবে।

৫) একোমোডেশন ১টি ইম্পোরটেন্ট ফ্যাক্টর ভিসা পাওয়ার জন্য।প্রতিটি স্টুডেন্টকে ১বছরের জন্য একোমোডেশন দেখাতে হবে। এখানে আপনার ২০-৫০ হাজার+ টাকা খরচ হতে পারে। কিন্তু অনেক স্টুডেন্ট হোটেল বুকিং দিয়েও ভিসা পায়।হোটেল বুকিং দিলে আপনার কোনো খরচ নাই। For Example: এই বছর আমার ৭জন স্টুডেন্ট এর ভিসা হয়েছে যার মধ্যে ৩জন হোটেল বুকিং দিয়ে ভিসা পেয়েছে। কিন্তু আমি সবাইকে রিকমেন্ড করি সবাই যাতে ১বছরের একোমোডেশন দেখায়।

৬) সর্বশেষ VFS & VISA FEES দিতে হবে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা।

পরিশেষে আমি বলতে পারি, সর্বনিম্ম ১লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১লক্ষ ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।



আমেরিকার 🇺🇸স্টুডেন্ট ভিসা (F-1 ভিসা) পাওয়ার জন্য আবেদন প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করা সম্ভব এবং এটি তুলনামূলকভাবে সহজ। নি...
07/12/2024

আমেরিকার 🇺🇸স্টুডেন্ট ভিসা (F-1 ভিসা) পাওয়ার জন্য আবেদন প্রক্রিয়াটি নিজে সম্পন্ন করা সম্ভব এবং এটি তুলনামূলকভাবে সহজ। নিচে ধাপে ধাপে প্রক্রিয়াটি তুলে ধরলাম:
১. একটি অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া
বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ নির্বাচন করুন: আমেরিকার যে কোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ নির্বাচন করুন।
ভর্তির আবেদন করুন: প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত ফি প্রদান করে তাদের আবেদন ফর্ম পূরণ করুন।
I-20 ফরম প্রাপ্তি: ভর্তির পর প্রতিষ্ঠান থেকে একটি I-20 ফরম (Certificate of Eligibility) পাবেন, যা ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজন।
২. SEVIS ফি পরিশোধ করুন
SEVIS (Student and Exchange Visitor Information System) ফি হলো $355।
ফি প্রদান করার জন্য FMJFEE.com ওয়েবসাইটে যান এবং I-20 ফরমের তথ্য ব্যবহার করে ফি জমা দিন।
জমার প্রমাণপত্র সংরক্ষণ করুন।
৩. DS-160 ফর্ম পূরণ করুন
এটি ভিসা আবেদন ফর্ম, যা অনলাইনে পূরণ করতে হয়।
ফর্মটি পূরণ করার জন্য Consular Electronic Application Center (CEAC) ওয়েবসাইটে যান।
প্রয়োজনীয় তথ্য: আপনার পাসপোর্ট, ছবি, I-20 ফরমের তথ্য, এবং পূর্ববর্তী শিক্ষাগত ডকুমেন্টস।
সাবমিট করার পর DS-160 ফর্মের কনফার্মেশন পেজটি প্রিন্ট করুন।
৪. ভিসা ফি জমা দিন
F-1 ভিসার জন্য আবেদন ফি $185।
ফি জমা করার পর রসিদটি সংরক্ষণ করুন।
৫. ভিসা ইন্টারভিউ অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন
ইন্টারভিউ অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়ার জন্য U.S. Travel Docs ওয়েবসাইটে যান।
DS-160 কনফার্মেশন নম্বর এবং ফি জমার রসিদ ব্যবহার করে ইন্টারভিউ অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন।
৬. ইন্টারভিউ প্রস্তুতি নিন এবং ইন্টারভিউর দিন সাথে করে কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে যেতে হবেঃ
পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)
I-20 ফরম
SEVIS ফি রসিদ
DS-160 কনফার্মেশন পেজ
ভিসা ফি জমার রসিদ
পূর্ববর্তী শিক্ষাগত ডকুমেন্টস
ফিন্যান্সিয়াল ডকুমেন্টস (ব্যাংক স্টেটমেন্ট, স্পন্সরের চিঠি ইত্যাদি)
স্টাডি প্ল্যান এবং ভর্তির কারণ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা।
৭. ভিসা ইন্টারভিউ দিন
ইন্টারভিউয়ের সময় আত্মবিশ্বাসী থাকুন।
আপনার স্টাডি প্ল্যান এবং ফিন্যান্সিয়াল সাপোর্ট সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে বলুন।
ইন্টারভিউ শেষে আপনার আবেদন অনুমোদিত হলে তারা পাসপোর্টটি রেখে দেবে এবং কিছু দিনের মধ্যে ভিসা সহ পাসপোর্ট ফেরত দেবে।
F1 ভিসা পেতে হলে ইন্টারভিউয়ের জন্য ভালো প্রস্তুতি নিতে হয়। ইন্টারভিউতে বেশ কিছু সাধারণ প্রশ্ন করা হয়, যা আপনার পড়াশোনার উদ্দেশ্য, আর্থিক সক্ষমতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর ভিত্তি করে তৈরি। কিছু প্রশ্ন আপনার স্পনসর বা পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কেও হতে পারে। নিচে ইন্টারভিউতে প্রায়শই জিজ্ঞাসিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দিলাম (আমিও Interview Training এর সময় same ব্যাপার follow করি)
1. Why did you choose this particular university?
2. Have you applied to any other universities? If so, which ones?
3. Why this major?
4. Who is your sponsor?
5. What does your father/mother do?
6. Do you have any friends or relatives living in the United States?
7. Have you ever traveled outside of your home country before?
8. What do you plan to do after completing your studies?
9. What courses are you taking this semester?
10. Why did you choose to study in the United States instead of your home country? Why not choose Canada or Australia?
11. Have you been awarded any scholarships or financial aid? How did you manage that?
12. Do you have any brothers or sisters? If yes, what are they doing?
13. What will you specialize in for your degree? What will be your major?
14. How did you find this university?
15. Have your sponsor ever been outside Bangladesh?
16. Have you researched the city and state where your university is located?
17. If I issue your F1 visa today, when do you plan to travel to the US to start your studies?
18. Do you plan to pursue additional education in the US after completing your program?
19. What was your score on the SAT or IELTS/DET/TOEFL?
20. Are you planning to visit your home country during breaks or holidays?
21. Do you plan to live off-campus or on-campus?
22. What extracurricular activities have you been involved in?
23. How does your academic background relate to your chosen field of study?
24. What were your grades in school?
25. What are you doing at present? What have you done last 1 year?
26. Tell me, was it always your plan to pursue a Bachelor’s degree in the United States?
27. How do you plan to stay in touch with your family and friends while in the US?
28. What aspects of the local culture and environment are you most excited to experience?
29. Are you planning to pursue Optional Practical Training (OPT) or Curriculum Practical Training (CPT) after completing your studies?
30. Do you understand the importance of maintaining your legal status in the US?
31. Are you familiar with the rules and regulations for F1 visa holders?
32. How do you plan to cope with homesickness?
33. How do you plan to handle cultural differences?
34. Do you know your professors at that university? What are your professors' names?
35. How did you prepare for your English proficiency test?
36. Do you understand the restrictions on employment for F1 visa holders?
37. Why your parents are spending all of their savings on you?
38. Why should I give you visa?
39. What will you do if I reject your visa?
ইন্টারভিউর সফলতার জন্যঃ
-আত্মবিশ্বাসী থাকুতে হয়, ইন্টারভিউতে স্বাভাবিক ভঙ্গিতে উত্তর দিন এবং অপ্রয়োজনীয় চাপ এড়িয়ে চলুন।
-উত্তর সৎ এবং সঠিক রাখুন, ভিসা অফিসারদের প্রতিটি প্রশ্নের পেছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে। সুতরাং সঠিক তথ্য দিন।
-তথ্য নিয়ে প্রস্তুত থাকুন, আপনার বিশ্ববিদ্যালয়, মেজর, স্পনসর, এবং ক্যারিয়ার প্ল্যান সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে ইন্টারভিউয়ে যান।
-প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সঙ্গে রাখুন, আর্থিক কাগজপত্র, অ্যাডমিশন লেটার, এবং স্কলারশিপ সংক্রান্ত ডকুমেন্ট সঙ্গে রাখুন।
-কঠিন প্রশ্নের উত্তর চিন্তা করে দিন, যেমন, "Why should I give you a visa?" বা "What will you do if I reject your visa?"—এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে প্রস্তুত রাখুন।
F1 ভিসাধারীদের কিছু নিয়ম মানতে হয়:
-ক্লাসে নিয়মিত উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
-সীমিত সময়ের জন্য কাজ করার অনুমতি রয়েছে।
-OPT বা CPT-এর নিয়ম সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
-আইনি অবস্থান বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় নথি সব সময় আপডেট রাখতে হবে।

বাংলাদেশ থেকে স্লোভেনিয়া যাওয়ার উপায়স্লোভেনিয়া যাওয়ার ধাপবাংলাদেশ থেকে স্লোভেনিয়া যেতে হলে আপনাকে শেনজেন ভিসার জন্...
06/12/2024

বাংলাদেশ থেকে স্লোভেনিয়া যাওয়ার উপায়

স্লোভেনিয়া যাওয়ার ধাপ
বাংলাদেশ থেকে স্লোভেনিয়া যেতে হলে আপনাকে শেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে, কারণ স্লোভেনিয়া শেনজেন অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। নিচে যাওয়ার ধাপগুলো দেওয়া হলো:

1. শেনজেন ভিসার আবেদন:
- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট: পাসপোর্ট, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, চাকরির প্রমাণপত্র (যদি থাকে), ভ্রমণ বীমা, এবং ভ্রমণ পরিকল্পনা।
- আবেদন স্থান: ঢাকার ভিএফএস সেন্টার বা স্লোভেনিয়ার দূতাবাস।

2. ফ্লাইট বুকিং:
- ঢাকা থেকে স্লোভেনিয়ার লুজব্লিয়ানা (Ljubljana) সরাসরি ফ্লাইট নেই। সাধারণত দুবাই বা ইস্তানবুল হয়ে যেতে হয়।

3. পৌঁছানোর পর ব্যবস্থা:
- লুজব্লিয়ানাতে পৌঁছে কাজ বা থাকার জায়গা ঠিক করতে হবে।

কাজের সুযোগ
স্লোভেনিয়ায় বিভিন্ন খাতে কাজের সুযোগ রয়েছে। প্রবাসীদের জন্য প্রধানত নিম্নোক্ত ক্ষেত্রগুলোতে কাজের সুযোগ বেশি:

1. কৃষি খাত:
- ফসল সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ।
2. শিল্প কারখানা:
- উৎপাদন এবং প্যাকেজিং।
3. পর্যটন ও আতিথেয়তা:
- হোটেল এবং রেস্তোরাঁতে কাজ।
4. কনস্ট্রাকশন (নির্মাণ):
- নির্মাণশ্রমিক ও টেকনিশিয়ান।

কোথায় খুঁজবেন:
- EURES Portal https://ec.europa.eu/eures/ : ইউরোপীয় ইউনিয়নের চাকরি প্ল্যাটফর্ম।
- MojeDelo https://www.mojedelo.com/ : স্লোভেনিয়ার চাকরি খোঁজার স্থানীয় ওয়েবসাইট।
- স্থানীয় রিক্রুটমেন্ট এজেন্সি।

বেতন কাঠামো
স্লোভেনিয়ায় গড় মাসিক বেতন ১,১০০ থেকে ১,৪০০ ইউরো। তবে, কাজের ধরন এবং দক্ষতার ওপর নির্ভর করে বেতন বাড়তে বা কমতে পারে। সাধারণ শ্রমিকদের বেতন প্রায় ৭০০-১,০০০ ইউরো।

যাওয়ার আনুমানিক খরচ
1. শেনজেন ভিসা ফি: ৮,০০০-১০,০০০ টাকা।
2. ফ্লাইট খরচ: প্রায় ৭০,০০০-১,২০,০০০ টাকা।
3. থাকার খরচ: স্লোভেনিয়ায় মাসিক থাকার খরচ ২০০-৫০০ ইউরো।
4. খাওয়ার খরচ: দৈনিক প্রায় ১০-২০ ইউরো।

প্রয়োজনীয় লিংক
- ভিসার আবেদন: VFS Global https://www.vfsglobal.com/
- স্লোভেনিয়ায় চাকরি: EURES https://ec.europa.eu/eures/ | MojeDelo https://www.mojedelo.com/
- স্লোভেনিয়ার সরকারী তথ্য: Slovenia Official https://www.gov.si/en/

নিত্য নতুন খবরের জন্য MK Hossain Aviation Services এর পাশে থাকুন।

Address

North Badda
Badda
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MK Hossain Aviation Services posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MK Hossain Aviation Services:

Videos

Share

Category