Rawzah Aviation Hajj & Umrah Group

Rawzah Aviation Hajj & Umrah Group Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rawzah Aviation Hajj & Umrah Group, Travel Agency, House: 24, Road: 02, Block: B, Section: 06, Mirpur, Dhaka Mobile: 01819-189945, 01626-777444, 01841-838392, 01841-838391, Dhaka.

শবে বরাত সম্পর্কে বিভ্রান্ত হতে হবে না। এই লেখাটি সুন্দর সমাধান দেবে, ইনশাআল্লাহ। ☑ শবে বরাত কি মর্যাদাপূর্ণ?রাসুল (ﷺ) ব...
25/02/2024

শবে বরাত সম্পর্কে বিভ্রান্ত হতে হবে না। এই লেখাটি সুন্দর সমাধান দেবে, ইনশাআল্লাহ।
☑ শবে বরাত কি মর্যাদাপূর্ণ?
রাসুল (ﷺ) বলেন, ‘‘আল্লাহ তা‘আলা শাবানের মধ্যরাতে (১৪ তারিখ দিবাগত রাত, যা শবে বরাত নামে প্রচলিত) তাঁর সৃষ্টির প্রতি (দয়ার) দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও হিংসুক/বিদ্বেষপোষনকারী ব্যতীত সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’’ [ইমাম ইবনু হিব্বান, আস-সহিহ: ৫৬৬৫; বিভিন্ন সম্পূরক ও শাহিদ হাদিসকে সামনে রেখে এই হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন—শায়খ আলবানি (সিলসিলা সহিহাহ: ১১৪৪), শায়খ শুয়াইব আরনাউত্ব (তালিক মুসনাদে আহমাদ: ৬৬৪২) এবং অন্যান্য অনেক মুহাদ্দিস]
এই হাদিস অনুযায়ী, আল্লাহ সকল মুসলিমের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন—দুই শ্রেণি ছাড়া। তারা হলো: হিংসা-বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যক্তি ও আল্লাহর সাথে শির্ককারী (মুশরিক)। অতএব, শবে বরাতে আল্লাহ কর্তৃক ঘোষিত সাধারণ ক্ষমার অন্তর্ভুক্ত হতে চাইলে এই দুটো (হিংসা ও শির্ক) জঘন্য কাজ ত্যাগ করা অপরিহার্য। তবে, এই হাদিসটির অন্যান্য বর্ণনাসূত্রে আরও কিছু গুনাহের সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তির কথা এসেছে, যারা এই ক্ষমার আওতায় আসতে পারবে না। তারা হলো: মদপানকারী, আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী, আত্মহত্যাকারী, পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান, অহংকারবশত টাখনুর নীচে কাপড় পরিধানকারী (পুরুষ)। সুতরাং, এই রাতের সাধারণ ক্ষমার অন্তর্ভুক্ত হতে এই গুনাহগুলো থেকেও বেঁচে থাকা জরুরি।
🕗 শবে বরাতের রোজা:
অত্যন্ত দুর্বল হাদিসে এই রাতের রোজার কথা এসেছে। এরকম দুর্বল হাদিসের দলিল দিয়ে এই রাতে রোজা রাখাকে সুন্নাত বলা যাবে না। তবে, যেহেতু নবিজি শাবান মাসে খুব বেশি পরিমাণে রোজা রাখতেন (সহিহ বুখারি: ১৯৬৯), সেহেতু এই মাসের যেকোনো দিনেই রোজা রাখা উত্তম। আর, প্রতি চন্দ্রমাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ (আইয়ামে বীযের) রোজা রাখা তো সুন্নাত। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে যারা রোজা রাখতে ইচ্ছুক, তাদের নিয়ত থাকবে—তাঁরা আইয়ামে বীযের নফল রোজা অথবা শাবান মাসের সাধারণ কোনো নফল রোজা রাখছেন।

⚠️ যে বিষয়গুলো জানা দরকার:
(১) খুব ভালো করে বুঝুন—শবে বরাতে পালনের জন্য নির্দিষ্ট কোনো আমল সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়। তবে, এই রাতটির ফজিলত বা মর্যাদা সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। যেহেতু রাতটির মর্যাদা আছে, সেহেতু এই রাতে যেকোনো নফল ইবাদত করা বৈধ এবং মুস্তাহাব (উত্তম); এমনটিই বলেছেন—ইমাম শাফিঈ, ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল, ইমাম আউযাঈ, ইমাম নববি, ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ, ইমাম ইবনু রজবসহ অন্যান্য আলিমগণ। রাহিমাহুমুল্লাহ। এজন্য, কেউ চাইলে এই রাতে দু‘আ, দরুদ, নামাজ, রোজা, যিকর, তিলাওয়াত, ইস্তিগফার, কবর যিয়ারত ইত্যাদি নফল আমল করতে পারেন। কিন্তু এগুলোর কোনোটিকেই নির্দিষ্ট করে ‘‘শবে বরাতের আমল’’ মনে করে করা যাবে না।
বিপরীতে, অনেক ইমাম এই রাতকে আলাদা গুরুত্ব দিয়ে ইবাদত করা বিদ‘আত মনে করতেন। তাঁদের মাঝে অন্যতম হলেন—ইমাম আত্বা, ইমাম ইবনু আবি মুলাইকা, ইমাম মালিক, ইমাম আবদুর রহমান প্রমুখ রহিমাহুমুল্লাহ। সালাফদের অনেকের কাছে এই রাতটির বিশেষত্ব ছিলো না। তাঁরা এ সংক্রান্ত হাদিসকে দুর্বল সাব্যস্ত করতেন।
তাহলে আলিমগণের মাঝে দুটো মত পেলাম।
প্রথম মত: শবে বরাতের কোনো বিশেষ আমল সহিহ হাদিস দ্বারা সাব্যস্ত নয়, কিন্তু এই রাতটির মর্যাদা সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। এজন্য এই রাতে “শবে বরাতের আমল” মনে না করে যেকোনো নেক আমল করা যাবে। এটিই অধিকাংশ আলিমের মত।
দ্বিতীয় মত: এই রাতের বিশেষ আমল নেই এবং এই রাতটিও বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ নয়। তাঁদের মতে, এ সংক্রান্ত সব হাদিস দুর্বল। আলিমগণের একটি অংশ মত দিয়েছেন।
যেহেতু দুটো মতের পক্ষেই নির্ভরযোগ্য আলিমগণের অবস্থান ছিলো এবং আছে, সেহেতু এ নিয়ে কারও উপর আক্রমণাত্মক হওয়া উচিত নয়। এটি এমন ইখতিলাফ (মতভিন্নতা), যেটি নিন্দনীয় নয়।
(২) এই রাতে গোসল করার ফজিলতের কথা হাদিসে আসেনি। ‘‘সওয়াব হবে’’ মনে করে এই রাতে গোসল করলে তা বিদ‘আতি কাজ হবে।
(৩) এই রাত ভাগ্যরজনী নয়। ভাগ্যরজনী বা ভাগ্যের রাত হলো, লাইলাতুল কদর। প্রত্যেক যুগের আলিমগণ স্পষ্টভাবে বলেছেন, ভাগ্যরজনী হলো লাইলাতুল কদর, যাকে আমরা শবে কদর বলি। শবে কদর শব্দের অর্থই হলো, “কদরের রাত”। শব অর্থ রাত আর কদর অর্থ: ভাগ্য। সুরা কদরের তাফসিরে এ ব্যাপারে বিস্তারিত পাবেন।
আলিমগণ বলেন, মূলত “শবে বরাত” পরিভাষাটি হওয়া উচিত ছিলো ‘‘শবে বারাআত’’ বা ‘‘লাইলাতুল বারাআত’’। শব/লাইলাতুন অর্থ রাত আর বারাআত অর্থ মুক্তি। অর্থাৎ ‘‘মুক্তির রাত’’। যেহেতু এই রাতে অসংখ্য মুসলিমের (গুনাহ থেকে) মুক্তির সুসংবাদ দেওয়া হয়, তাই এই নামকরণ যৌক্তিক। কিন্তু ‘‘শবে বারাআত’’-এর জায়গায় ‘‘শবে বরাত’’ পরিভাষাটি প্রসিদ্ধ হয়ে গেছে। সুতরাং ‘শবে বরাত’ মানে ভাগ্যরজনী ভেবে বিভ্রান্ত হবেন না। ভাগ্যরজনী একটিই, তা হলো—লাইলাতুল কদর বা শবে কদর।
আমরা যেটিকে “শবে বরাত” বলি, হাদিসে সেটিকে ‘‘লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান’’ বা “মধ্য শাবানের রাত” বলা হয়েছে।
(৪) এই রাত উপলক্ষে হৈ-হুল্লোড় করা, আতশবাজি ফোটানো, হালুয়া-রুটি করা—এগুলোর কোনোটিই হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়। কোনো সওয়াব বা ইবাদতের নিয়ত ব্যতীত কেবল এই অঞ্চলের দীর্ঘদিনের মুসলিম সংস্কৃতির অংশ হিসেবে কেউ যদি হালুয়া-রুটি বা অন্য কোনো খাবারের আয়োজন করে, তবে সেটি বিদ‘আত কিংবা নিন্দনীয় হবে না। কিন্তু সমস্যা হলো: মানুষ সংস্কৃতি আর ইবাদতের পার্থক্য বুঝে না। তারা এসব কাজকেও ইবাদত মনে করে। তাই, এগুলো থেকে দূরে থাকাই সতর্কতার দাবি।
(৫) ‘‘শবে বরাতের নামাজ’’ বলতে বিশেষ পদ্ধতির নির্দিষ্ট সংখ্যক রাকাতের কোনো নামাজ নেই। তবে, যেহেতু এই রাতের বিশেষ মর্যাদা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত, তাই কেউ চাইলে সাধারণভাবে নফল নামাজ পড়তে পারেন, অন্য সময় যেভাবে পড়েন। আরেকটি কাজ করা যেতে পারে। সেটি হলো: ইশা এবং ফজরের নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা। হাদিসে এসেছে, এই দুই নামাজ জামাতে পড়লে সারা রাত নামাজ আদায়ের নেকি হয়। [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ১৩৭৭]
সারকথা: শবে বরাতের নির্দিষ্ট কোনো আমল সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়, তবে শবে বরাত (মধ্য শাবানের রাত)-এর বিশেষত্ব ও মর্যাদা সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং রাতটি মর্যাদাপূর্ণ হওয়ায় কেউ চাইলে যেকোনো নফল আমল করতে পারেন। এটি মুস্তাহাব (উত্তম) হিসেবে গণ্য হবে। তবে, এগুলোর কোনোটিকেই ‘‘শবে বরাতের রোজা’’ বা “শবে বরাতের নামাজ” হিসেবে নির্দিষ্ট বা সংজ্ঞায়িত করা যাবে না। অধিকাংশ ইমাম এই মতই দিয়েছেন।
আল্লাহু আলামু বিস সওয়াব।

রাওদাহ এভিয়েশন এর গতকাল অনুষ্ঠিত হওয়া বোর্ড মিটিংয়ের খন্ডচিত্র...
17/02/2024

রাওদাহ এভিয়েশন এর গতকাল অনুষ্ঠিত হওয়া বোর্ড মিটিংয়ের খন্ডচিত্র...

Approximately 23 days to Go Insha'Allah ❤️🥰
16/02/2024

Approximately 23 days to Go Insha'Allah ❤️🥰

মহান আল্লাহ সুবহানাহুয়া তা'য়ালা এরশাদ করেন, وَ اَتِمُّوا الۡحَجَّ وَ الۡعُمۡرَۃَ لِلّٰهِতোমরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন...
12/02/2024

মহান আল্লাহ সুবহানাহুয়া তা'য়ালা এরশাদ করেন,

وَ اَتِمُّوا الۡحَجَّ وَ الۡعُمۡرَۃَ لِلّٰهِ

তোমরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য হজ্ব এবং উমরাহ পালন করো।
(সূরা বাকারাহ আয়াত নং ১৯৬)

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন,

তোমরা ধারাবাহিকভাবে হজ্ব ও ওমরাহ আদায় করতে থাকো। এ দুটি আমল দারিদ্র্য ও গুনাহ বিদূরিত করে দেয়। যেমন—ভাটার আগুনে লোহা ও সোনা-রুপার ময়লা-জং দূরীভূত হয়ে থাকে.. সুবহানাল্লাহ!
(সুনান তিরমিজি হাদিস নং : ৮১০)

আপনারা কি আসন্ন মাহে রামাদানুল মুবারাকে পবিত্র উমরাহ পালনের নিয়্যাত করেছেন? পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক শিরক বিদআত মুক্ত পবিত্র উমরাহ পালনের জন্য বিশ্বস্ত কোন কাফেলার সন্ধান করছেন?

রব্বে কা'বার মেহমান হিসেবে আপনার আগ্রহ কে বরাবরই মূল্যায়ন করে রাওদাহ এভিয়েশন।
তবে দেরি না করে আজই রেজিষ্ট্রেশন করে সাশ্রয়ী খরচে রাওদাহ এভিয়েশনের সাথে উমরাহ করুন।

☎️ 01819-189945 ☎️ 01841-838391
☎️ 01841-838392 ☎️ 01713-891516
☎️ 01626-777444 ☎️ 01928-068537

🏢 বাড়ি নং-২৪, রোড নং -২, ব্লক-বি, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

এক উমরাহ থেকে আরেক উমরাহ পর্যন্ত মধ্যবর্তী সময়ে গুনাহের ক্ষতিপূরণ হয়ে যায়, আর হজ্জে মাবরুরের প্রতিদান তো জান্নাত ছাড়...
24/01/2024

এক উমরাহ থেকে আরেক উমরাহ পর্যন্ত মধ্যবর্তী সময়ে গুনাহের ক্ষতিপূরণ হয়ে যায়, আর হজ্জে মাবরুরের প্রতিদান তো জান্নাত ছাড়া আর কিছুই নয়।

( সহীহ বুখারী-১৭৭৩, সহীহ মুসলিম-১৩৪৯, মুসনাদে আহমাদ-৭৩৫৪, সহি ইবনে হিব্বান-৩৬৯৫)

নিরাপদ ও বিশ্বস্ত বাইতুল্লাহ সফরের জন্য আপনার একান্ত সহযোগী "রাওদাহ এভিয়েশন" আসন ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই আপনার সফর নিশ্চিত করুন।

** আগামী ফেব্রুয়ারি-২৪ এবং পবিত্র মাহে রমজানের জন্য বুকিং চলছে..

☎️ 01819-189945 ☎️ 01841-838391
☎️ 01841-838392 ☎️ 01713-891516
☎️ 01626-777444 ☎️ 01928-068537

🏢 বাড়ি নং-২৪, রোড নং -২, ব্লক-বি, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

নিরাপদ ও বিশ্বস্ত বাইতুল্লাহ সফরের জন্য আপনার একান্ত সহযোগী "রাওদাহ এভিয়েশন" আসন ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই আপনার সফর নিশ্চিত...
22/01/2024

নিরাপদ ও বিশ্বস্ত বাইতুল্লাহ সফরের জন্য আপনার একান্ত সহযোগী "রাওদাহ এভিয়েশন" আসন ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই আপনার সফর নিশ্চিত করুন।

** আগামী ফেব্রুয়ারি-২৪ এবং পবিত্র মাহে রমজানের জন্য বুকিং চলছে

☎️ 01819-189945 ☎️ 01841-838391
☎️ 01841-838392 ☎️ 01713-891516
☎️ 01626-777444 ☎️ 01928-068537

🏢 বাড়ি নং-২৪, রোড নং -২, ব্লক-বি, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

১৪ দিনের উমরাহ প্যাকেজ --------------------------------------উমরাহ আপনার সম্পদের পরিমাণ কমায় না। বরং বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে।...
19/11/2023

১৪ দিনের উমরাহ প্যাকেজ
--------------------------------------

উমরাহ আপনার সম্পদের পরিমাণ কমায় না। বরং বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। তাই উমরাহ ও যেকোনো ইবাদত দুনিয়া ও আখিরাতে আপনার জন্য বিনিয়োগ স্বরূপ। আল্লাহ আমাদের সকলকে উমরাহ আদায় করার তৌফিক দান করুক। আমিন
- - - - - - - - - - - -
সফরের তারিখ: ১৬ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩

ইকোনমি প্যাকেজ প্রাইজ
- - - - - - - - - - - - - - - - - - - -
১,৫৫,০০০/- টাকা। (৪/৫ জনের শেয়ারিং রুম।)
১,৬৫,০০০/- টাকা। (৩ জনের শেয়ারিং রুম।)
১,৭৫,০০০/- টাকা। (২ জনের শেয়ারিং রুম।)

মক্কায় হোটেল: কাবা শরিফ থেকে ৫মিনিট হাঁটার দুরত্বে।
থ্রি স্টার মানের হোটেল।
মদিনায় হোটেল: মসজিদে নববী থেকে ৫মিনিট হাঁটার দুরত্বে। থ্রি স্টার মানের হোটেল।

উক্ত প্যাকেজে যা পাচ্ছেন:
১. উমরাহ ভিসা।
২. ট্রানজিট/ডাইরেক্ট ফ্লাইট।
৩. তিন বেলা রুচিসম্মত খাবার।
৪. থ্রি স্টার মানের হোটেল।
৫. মক্কায় ৮দিন এবং মদিনায় ৬দিন অবস্থান।
৬. সকল ট্রান্সপোর্টেশনস: জেদ্দা-মক্কা, মক্কা জেয়ারাহ, মক্কা-মদিনা যাওয়া, মদিনা জেয়ারাহ, মদিনা এয়ারপোর্ট।
৭. মক্কায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জাবালে ছুর, জাবালে নুর, জাবালে রহমত, মিনা, আরাফাহ, মুজদালিফা, জামারাহ, মসজিদে নামিরাহ, মসজিদে খাইফ, মসজিদে জ্বীন, জান্নাতুল মুয়াল্লা, জাবালে আবু কুবাইস, নবিজির বাড়ি, আবু জেহেলের বাড়ি। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
৯. মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জান্নাতুল বাক্বী, মসজিদে গামামাহ, মসজিদে কুবা, মসজিদে ক্বিবলাতাইন, ওহুদ প্রান্তর, খন্দক প্রান্তর, খেজুর বাগান, মসজিদে আবু বক্কর, মসজিদে আলী। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
১০. রিয়াজুল জান্নাতে নামায আদায়।

নিয়ম এবং শর্তাবলী:
১. যাত্রীদের পাসপোর্টের মেয়াদ অবশ্যই ন্যূনতম ৬ মাসের থাকতে হবে।
২. বিক্রি করা প্যাকেজ সম্পূর্ণরূপে অ-ফেরতযোগ্য, অ-পরিবর্তনযোগ্য এবং অ-হস্তান্তরযোগ্য।
৩. খাবার সুবিধা না নিলে প্যাকেজ মূল্য থেকে ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা কম দিবেন।

প্যাকেজ মূল্যের সাথে যা অর্ন্তভুক্ত নয়:
১. বাংলাদেশ বিমানবন্দরে যাওয়া ও আশা।
২. সৌদি আরবে মোবাইল সিম ও ইন্টারনেট।
৩. লন্ড্রি বিল।
৪. যে কোন ধরনরে মেডিক্যাল বিল।
৫. যাতায়াতের খাবার বিল।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
রিয়াল বা ডলারের মূল্য বৃদ্ধি বা সৌদি সরকার কর্তৃক কোন ধরনের ফি বৃদ্ধি হলে, কতৃপক্ষ প্যাকেজের যে কোনো পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে পারবে।

---------------------------------
ভি আই পি প্যাকেজ
---------------------------------

সফরের সম্ভাব্য তারিখ: ১৬ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩

প্যাকেজ প্রাইজ: ২,১৫,০০০/- টাকা। (৪/৫ জনের শেয়ারিং রুম।)
২,৩০,০০০/- টাকা। (৩ জনের শেয়ারিং রুম।)
২,৪০,০০০/- টাকা। (২ জনের শেয়ারিং রুম।)

মক্কায় হোটেল: পবিত্র কাবা শরিফ থেকে ০ মিটার দুরত্বে ফাইভ স্টার মানের হোটেল।
মদিনায় হোটেল: মসজিদে নববী থেকে ৫মিনিট হাঁটার দুরত্ব। থ্রি স্টার মানের হোটেল।

উক্ত প্যাকেজে যা পাচ্ছেন:
১. উমরাহ ভিসা।
২. ট্রানজিট/ডাইরেক্ট ফ্লাইট।
৩. তিন বেলা রুচিসম্মত খাবার এবং প্রত্যেক বেলায় ড্রিংকস বা জুসের ব্যাবস্থা।
৪. মক্কায় ফাইভ স্টার মানের হোটেল।
৫. মদিনায় থ্রি স্টার মানের হোটেল।
৬. মক্কায় ৮দিন এবং মদিনায় ৬দিন অবস্থান।
৭. সকল ট্রান্সপোর্টেশনস: জেদ্দা-মক্কা, মক্কা জেয়ারাহ, তায়েফ জেয়ারাহ, মক্কা-মদিনা যাওয়া, মদিনা জেয়ারাহ, জ্বীন পাহাড়, মদিনা এয়ারপোর্ট।
৮. মক্কায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জাবালে ছুর, জাবালে নুর, জাবালে রহমত, মিনা, আরাফাহ, মুজদালিফা, জামারাহ, মসজিদে নামিরাহ, মসজিদে খাইফ, তায়েফ ভ্রমন, মসজিদে জ্বীন, জান্নাতুল মুয়াল্লা, জাবালে আবু কুবাইস, নবিজির বাড়ি, আবু জেহেলের বাড়ি। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
৯. মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জান্নাতুল বাক্বী, মসজিদে গামামাহ, মসজিদে কুবা, মসজিদে ক্বিবলাতাইন, ওহুদ প্রান্তর, খন্দক প্রান্তর, জিন পাহাড়, খেজুর বাগান, মসজিদে আবু বক্কর, মসজিদে আলী। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
১১. রিয়াজুল জান্নাতে নামায আদায়।

নিয়ম এবং শর্তাবলী:
১. যাত্রীদের পাসপোর্টের মেয়াদ অবশ্যই ন্যূনতম ৬ মাস থাকতে হবে।
২. বিক্রি করা প্যাকেজ সম্পূর্ণরূপে অ-ফেরতযোগ্য, অ-পরিবর্তনযোগ্য এবং অ-হস্তান্তরযোগ্য।
৩. খাবার সুবিধা না নিলে প্যাকেজ মূল্য থেকে ১৩,০০০/- (তের হাজার) টাকা কম দিবেন।

প্যাকেজ মূল্যের সাথে যা যা অর্ন্তভুক্ত নয়:
১. বাংলাদেশ বিমানবন্দরে যাওয়া ও আশা।
২. সৌদি আরবে মোবাইল সিম ও ইন্টারনেট।
৩. লন্ড্রি বিল।
৪. যে কোন ধরনরে মেডিক্যাল বিল।
৫. যাতায়াতের খাবার বিল।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
রিয়াল বা ডলারের মূল্য বৃদ্ধি বা সৌদি সরকার কর্তৃক কোন ধরনের ফি বৃদ্ধি হলে, কতৃপক্ষ প্যাকেজের যে কোনো পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে পারবে।

ঠিকানা:
-----------
বাসা-২৪, রোড -০২, ব্লক:- বি, সেকশন -০৬, মিরপুর, ঢাকা -১২১৬
যোগাযোগ: ০১৬২৬-৭৭৭৪৪৪, ০১৯১৫- ৮৬২০২৫, ০১৮১৯-১৮৯৯৪৫
আগ্রহীগণ ২৭ নভেম্বরের মধ্যে পাসপোর্ট জমা দিয়ে আসন কনফার্ম করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।

আমাদের পরবর্তী কাফেলা।আগ্রহীগণ দ্রুত যোগাযোগ করুন এবং আপনার সিট কনফার্ম করুন।
13/11/2023

আমাদের পরবর্তী কাফেলা।
আগ্রহীগণ দ্রুত যোগাযোগ করুন এবং আপনার সিট কনফার্ম করুন।

24/10/2023

উমরাহ: স্টান্ডার্ড গ্রুপ

উমরাহ আপনার সম্পদের পরিমাণ কমায় না। বরং বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। তাই উমরাহ ও যেকোনো ইবাদত দুনিয়া ও আখিরাতে আপনার জন্য বিনিয়োগ স্বরূপ। আল্লাহ আমাদের সকলকে উমরাহ আদায় করার তৌফিক দান করুক। আমিন
সফরের সম্ভাব্য তারিখ: ১৬ নভেম্বর থেকে ২৯ নভেম্বর ২০২৩ এবং ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩
উমরাহ প্যাকেজ: ১৪ দিন।
প্যাকেজ প্রাইজ: ১,৫৫,০০০/- টাকা। (৪/৫ জনের শেয়ারিং রুম।)
১,৬৫,০০০/- টাকা। (৩ জনের শেয়ারিং রুম।)
১,৭৫,০০০/- টাকা। (২ জনের শেয়ারিং রুম।)

মক্কায় হোটেল: কাবা শরিফ থেকে ৫মিনিট হাঁটার দুরত্বে।
থ্রি স্টার মানের হোটেল।
মদিনায় হোটেল: মসজিদে নববী থেকে ৫মিনিট হাঁটার দুরত্বে। থ্রি স্টার মানের হোটেল।

উমরাহ প্যাকেজে যা পাচ্ছেন
১. উমরাহ ভিসা।
২. ট্রানজিট/ডাইরেক্ট ফ্লাইট।
৩. তিন বেলা রুচিসম্মত খাবার।
৪. থ্রি স্টার মানের হোটেল।
৫. মক্কায় ৮দিন এবং মদিনায় ৬দিন অবস্থান।
৬. সকল ট্রান্সপোর্টেশনস: জেদ্দা-মক্কা, মক্কা জেয়ারাহ, মক্কা-মদিনা যাওয়া, মদিনা জেয়ারাহ, মদিনা এয়ারপোর্ট।
৭. মক্কায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জাবালে ছুর, জাবালে নুর, জাবালে রহমত, মিনা, আরাফাহ, মুজদালিফা, জামারাহ, মসজিদে নামিরাহ, মসজিদে খাইফ, মসজিদে জ্বীন, জান্নাতুল মুয়াল্লা, জাবালে আবু কুবাইস, নবিজির বাড়ি, আবু জেহেলের বাড়ি। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
৯. মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জান্নাতুল বাক্বী, মসজিদে গামামাহ, মসজিদে কুবা, মসজিদে ক্বিবলাতাইন, ওহুদ প্রান্তর, খন্দক প্রান্তর, খেজুর বাগান, মসজিদে আবু বক্কর, মসজিদে আলী। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
১০. রিয়াজুল জান্নাতে নামায আদায়।

নিয়ম এবং শর্তাবলী
১. যাত্রীদের পাসপোর্টের মেয়াদ অবশ্যই ন্যূনতম ৬ মাসের থাকতে হবে।
২. বিক্রি করা প্যাকেজ সম্পূর্ণরূপে অ-ফেরতযোগ্য, অ-পরিবর্তনযোগ্য এবং অ-হস্তান্তরযোগ্য।
৩. খাবার সুবিধা না নিলে প্যাকেজ মূল্য থেকে ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা কম দিবেন।

প্যাকজে মূল্যরে সাথে যা অর্ন্তভুক্ত নয়-
১. বাংলাদেশ বিমানবন্দরে যাওয়া ও আশা।
২. সৌদি আরবে মোবাইল সিম ও ইন্টারনেট।
৩. লন্ড্রি বিল।
৪. যে কোন ধরনরে মেডিক্যাল বিল।
৫. যাতায়াতের খাবার বিল।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: রিয়াল বা ডলারের মূল্য বৃদ্ধি বা সৌদি সরকার কর্তৃক কোন ধরনের ফি বৃদ্ধি হলে, কতৃপক্ষ প্যাকেজের যে কোনো পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে পারবে।

উমরাহ ভি আই পি গ্রুপ

উমরাহ আপনার সম্পদের পরিমাণ কমায় না। বরং বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। তাই উমরাহ ও যেকোনো ইবাদত দুনিয়া ও আখিরাতে আপনার জন্য বিনিয়োগ স্বরূপ। আল্লাহ আমাদের সকলকে উমরাহ আদায় করার তৌফিক দান করুক। আমীন
সফরের সম্ভাব্য তারিখ: ১৬ নভেম্বর থেকে ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩

উমরাহ প্যাকেজ: ১৪ দিন।
প্যাকেজ প্রাইজ: ২,১৫,০০০/- টাকা। (৪/৫ জনের শেয়ারিং রুম।)
২,৩০,০০০/- টাকা। (৩ জনের শেয়ারিং রুম।)
২,৪০,০০০/- টাকা। (২ জনের শেয়ারিং রুম।)

মক্কায় হোটেল: পবিত্র কাবা শরিফ থেকে ০ মিটার দুরত্বে ফাইভ স্টার মানের হোটেল।
মদিনায় হোটেল: মসজিদে নববী থেকে ৫মিনিট হাঁটার দুরত্ব। থ্রি স্টার মানের হোটেল।

উমরাহ প্যাকেজে যা পাচ্ছেন
১. উমরাহ ভিসা।
২. ট্রানজিট/ডাইরেক্ট ফ্লাইট।
৩. তিন বেলা রুচিসম্মত খাবার এবং প্রত্যেক বেলায় ড্রিংকস বা জুসের ব্যাবস্থা।
৪. মক্কায় ফাইভ স্টার মানের হোটেল।
৫. মদিনায় থ্রি স্টার মানের হোটেল।
৬. মক্কায় ৮দিন এবং মদিনায় ৬দিন অবস্থান।
৭. সকল ট্রান্সপোর্টেশনস: জেদ্দা-মক্কা, মক্কা জেয়ারাহ, তায়েফ জেয়ারাহ, মক্কা-মদিনা যাওয়া, মদিনা জেয়ারাহ, জ্বীন পাহাড়, মদিনা এয়ারপোর্ট।
৮. মক্কায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জাবালে ছুর, জাবালে নুর, জাবালে রহমত, মিনা, আরাফাহ, মুজদালিফা, জামারাহ, মসজিদে নামিরাহ, মসজিদে খাইফ, তায়েফ ভ্রমন, মসজিদে জ্বীন, জান্নাতুল মুয়াল্লা, জাবালে আবু কুবাইস, নবিজির বাড়ি, আবু জেহেলের বাড়ি। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
৯. মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জান্নাতুল বাক্বী, মসজিদে গামামাহ, মসজিদে কুবা, মসজিদে ক্বিবলাতাইন, ওহুদ প্রান্তর, খন্দক প্রান্তর, জিন পাহাড়, খেজুর বাগান, মসজিদে আবু বক্কর, মসজিদে আলী। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
১১. রিয়াজুল জান্নাতে নামায আদায়।

নিয়ম এবং শর্তাবলী
১. যাত্রীদের পাসপোর্টের মেয়াদ অবশ্যই ন্যূনতম ৬ মাস থাকতে হবে।
২. বিক্রি করা প্যাকেজ সম্পূর্ণরূপে অ-ফেরতযোগ্য, অ-পরিবর্তনযোগ্য এবং অ-হস্তান্তরযোগ্য।
৩. খাবার সুবিধা না নিলে প্যাকেজ মূল্য থেকে ১৩,০০০/- (তের হাজার) টাকা কম দিবেন।

প্যাকজে মূল্যরে সাথে যা যা অর্ন্তভুক্ত নয়-
১. বাংলাদেশ বিমানবন্দরে যাওয়া ও আশা।
২. সৌদি আরবে মোবাইল সিম ও ইন্টারনেট।
৩. লন্ড্রি বিল।
৪. যে কোন ধরনরে মেডিক্যাল বিল।
৫. যাতায়াতের খাবার বিল।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: রিয়াল বা ডলারের মূল্য বৃদ্ধি বা সৌদি সরকার কর্তৃক কোন ধরনের ফি বৃদ্ধি হলে, কতৃপক্ষ প্যাকেজের যে কোনো পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে পারবে।
ঠিকানা: বাসা-২৪, রোড -০২, ব্লক:- বি, সেকশন -০৬, মিরপুর, ঢাকা -১২১৬
যোগাযোগ: ০১৬২৬-৭৭৭৪৪৪, ০১৯১৫- ৮৬২০২৫, ০১৮১৯-১৮৯৯৪৫

আল্লাহ আমাদের কে তার ঘরের মেহমান হিসেবে কবুল করুক..আমীন।২০২৪ সালের হজ্ব এবং ওমরাহ এর রেজিস্ট্রেশন চলছে, যারা আল্লাহর ঘর ...
05/10/2023

আল্লাহ আমাদের কে তার ঘরের মেহমান হিসেবে কবুল করুক..আমীন।

২০২৪ সালের হজ্ব এবং ওমরাহ এর রেজিস্ট্রেশন চলছে, যারা আল্লাহর ঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন রাওজাহ এভিয়েশন আপনার সদিচ্ছা পূরণে অঙ্গীকারবদ্ধ।

যোগাযোগ, বাড়ি নং-২৪, রোড নং-২, ব্লক-বি, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

📞 +880 17 1100 5355
📞 +880 18 1918 9945

Rawzah Aviation এর পরিচালকদের গুরুত্বপূর্ণ মিটিং এবং পরবর্তী সফরের সময় নিয়ে আলোচনা।
24/09/2023

Rawzah Aviation এর পরিচালকদের গুরুত্বপূর্ণ মিটিং এবং পরবর্তী সফরের সময় নিয়ে আলোচনা।

2024 সালের হজ্জের নির্দেশনা
21/09/2023

2024 সালের হজ্জের নির্দেশনা

আমাদের উমরাহ সফরের ভালোলাগার মুহূর্ত। পরবর্তী তে ইনশাআল্লাহ নভেম্বর এবং ডিসেম্বর কাফেলা যাবে।
21/09/2023

আমাদের উমরাহ সফরের ভালোলাগার মুহূর্ত।
পরবর্তী তে ইনশাআল্লাহ নভেম্বর এবং ডিসেম্বর কাফেলা যাবে।

06/08/2023

العمرة إلى العمرة كفارة لما بينهما، والحج المبرور ليس له جزاء إلا الجنة
এক উমরা আরেক উমরা পর্যন্ত মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহর ক্ষতিপূরণ হয়ে যায়। আর হজে মাবরূরের প্রতিদান তো জান্নাত ছাড়া আর কিছুই নয়। (সহিহ বুখারি:: ১৭৭৩; সহিহ মুসলিম: ১৩৪৯; মুসনাদে আহমদ: ৭৩৫৪; সহিহ ইবনে হিববান: ৩৬৯৫)

হজ্জকে অনেকেই শেষ বয়সের ইবাদত ভেবে ভুল করে থাকেন। চাকরী থেকে রিটায়ার্ড, সন্তানদের বিয়ে, কিছু স্থায়ী সম্পদ বৃদ্ধি— এসব দু...
05/08/2023

হজ্জকে অনেকেই শেষ বয়সের ইবাদত ভেবে ভুল করে থাকেন। চাকরী থেকে রিটায়ার্ড, সন্তানদের বিয়ে, কিছু স্থায়ী সম্পদ বৃদ্ধি— এসব দুনিয়াবী কাজ শেষ করার পর শেষ জীবনের জন্য হজ্জটাকে রেখে দেন। অথচ কোনো ইবাদত ফরজ হয়ে যাওয়ার পর আদায় করতে দেরী করা উচিত না।

‎من أطاق الحج فلم يحج فسواء عليه مات يهوديا أونصرانيا
যে ব্যক্তি হজ করার সামর্থ্য রাখে, তবুও হজ করে না, সে ইহুদি হয়ে মৃত্যুবরণ করল কি খ্রিস্টান হয়ে, তার কোনো পরোয়া আল্লাহর নেই। (ইবনে কাসির: ১/৫৭৮)

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, তোমরা দেরী না করে হজ্জ আদায় কর. কারণ, তোমাদের কেউ জানে না, কী বিপদাপদ তার সামনে আসবে। [মুসনাদে আহমদ : ৭৬৮২]

বিপদ বলতে আপনি অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন, মারাও যেতে পারেন। হজ্জ একটি শারীরিক পরিশ্রমের ইবাদত আপনি বয়স হওয়ার কারণে হজ্জ করার শারীরিক সক্ষমতাও হারাতে পারেন।

এজন্য হজ্জ করুন, ফরজ হয়ে যাওয়ার পর হজ্জকে শেষ বয়সের জন্য ফেলে রাখবেন না।

২০২৪ সালের হজ্বের রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে, যারা আল্লাহর ঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন রাওজাহ এভিয়েশন আপনার সদিচ্ছা পূরণে অঙ্গীকারবদ্ধ।

যোগাযোগ, বাড়ি নং-২৪, রোড নং-২, ব্লক-বি, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

📞 +880 17 1100 5355
📞 +880 18 1918 9945

আসসালামু আলাইকুম, রাওজাহ এভিয়েশন এর পক্ষ থেকে শুভ কামনা। ওমরা ভিসা চালু হয়েছে, যারা এই পবিত্র মহাররম মাসে ওমরা পালন করা...
27/07/2023

আসসালামু আলাইকুম, রাওজাহ এভিয়েশন এর পক্ষ থেকে শুভ কামনা। ওমরা ভিসা চালু হয়েছে, যারা এই পবিত্র মহাররম মাসে ওমরা পালন করার ইচ্ছা রাখছেন সকলেই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।

মহাররম একটি মহান বরকতময় মাস। হিজরি সনের প্রথম মাস। এটি ‘আশহুরে হুরুম’ তথা হারামকৃত মাস চতুষ্টয়ের অন্যতম।

আশহুরে হুরুম সম্বন্ধে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন — ‘আল্লাহ যেদিন আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন, সেদিন থেকেই মাসসমূহের গণনা আল্লাহ তায়ালার নিকট তার বিধান মতে বারোটি। এর মধ্যে চারটি হলো সম্মানিত মাস। এটাই সুপ্রতিষ্ঠিত দ্বীন। কাজেই এ মাসগুলোতে তোমরা নিজেদের প্রতি জুলুম করো না।’ (সুরা আত-তাওবা, আয়াত নং ৩৬)

মহররম মাসে সিয়াম রাখা সম্পর্কে অনেক বিশুদ্ধ হাদিস বর্ণিত হয়েছে। বিশেষভাবে আশুরা, অর্থাৎ মহাররমের ১০ তারিখে সিয়াম রাখার ফজিলত সম্পর্কে অনেক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। একটি হাদিস থেকে প্রতীয়মান হয়, রমাদান মাসের সিয়াম ফরজ হওয়ার আগে আশুরার সিয়াম উম্মতে মুহাম্মাদীর ওপর ফরজ ছিল। পরবর্তী সময়ে অবশ্যই ওই বিধান রহিত হয়ে যায় এবং তা নফলে পরিণত হয়।

হাদিস শরিফে হজরত জাবের (র.) সূত্রে বর্ণিত আছে, হজরত রসূলুল্লাহ (সাঃ) আমাদের আশুরার সিয়াম রাখার নির্দেশ দিতেন এবং এর প্রতি উৎসাহিত করতেন। এ বিষয়ে নিয়মিত তিনি আমাদের খবরাখবর নিতেন। যখন রমদানের সিয়াম ফরজ করা হলো, তখন আশুরার সিয়ামের ব্যাপারে তিনি আমাদের নির্দেশও দিতেন না এবং নিষেধও করতেন না। আর এ বিষয়ে তিনি আমাদের খবরাখবরও নিতেন না। [সহিহ মুসলিম শরিফ: ১১২৮]

ওই হাদিসের আলোকে আশুরার সিয়ামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতীয়মান হয়। এমনকি ওই সময়ে তা ফরজ ছিল। বর্তমানে এই সিয়াম যদিও নফল, কিন্তু অন্যান্য নফল সিয়ামের তুলনায় অধিক গুরুত্বপূর্ণ।

হজরত ইবনে আব্বাস (র.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, হজরত রসূলুল্লাহ (সাঃ) আশুরা ও রমদানের সিয়াম সম্পর্কে যেরূপ গুরুত্ব প্রদান করতেন, অন্য কোনো সিয়াম সম্পর্কে সেরূপ গুরুত্বারোপ করতেন না। [সহিহ বুখারি ও মুসলিম]

নবীজী (সাঃ) এর বাণী: “আমি আল্লাহর নিকট প্রতিদান প্রত্যাশা করছি আরাফার সিয়াম বিগত বছর ও আগত বছরের গুনাহ মার্জনা করবে। আরও প্রত্যাশা করছি আশুরার সিয়াম বিগত বছরের গুনাহ মার্জনা করবে।”[সহিহ মুসলিম: ১১৬২]

এটি আমাদের উপর আল্লাহ তা‘আলার অনুগ্রহ একদিনের রোজার মাধ্যমে বিগত বছরের সব গুনাহ মার্জনা হয়ে যাবে। নিশ্চয় আল্লাহ মহান অনুগ্রহকারী।

বায়তুল্লাহ‘র মেহমানবৃন্দ, আমরা আগামী আগষ্ট মাস থেকে প্রথম কাফেলা ওমরাহ পাঠানোর উদ্যোগ গ্রহন করেছি।
হজ্ব এবং ওমরা সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের তথ্য এবং সহযোগিতার জন্য যোগাযোগ করুন;

যোগাযোগ, বাড়ি নং-২৪, রোড নং-২, ব্লক-বি, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

📞 +880 17 1100 5355
📞 +880 18 1918 9945

🕋 সম্মানিত উমরাহ যাত্রীগণ আসসালামু আলাইকুম ৷  ★ হজ্জ্ব ও ওমরাহ পাপ মোচনের পাশাপাশি হজ্জ্ব ওমরাকারী ব্যক্তির অভাব-অনটন দূ...
26/07/2023

🕋 সম্মানিত উমরাহ যাত্রীগণ আসসালামু আলাইকুম ৷

★ হজ্জ্ব ও ওমরাহ পাপ মোচনের পাশাপাশি হজ্জ্ব ওমরাকারী ব্যক্তির অভাব-অনটন দূর হয় এবং তার সম্পদ বৃদ্বি পায়।

★আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন - রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, তোমারা হজ্জ্ব ও ওমরাহ্ পরপর করতে থাকো কেননা তা অভাব ও গোনাহ থেকে মুক্তি দান করে। (সুবহানআল্লাহ)

হজ্ব পালন শেষে জুলাই-২০২৩ হতে ওমরাহ ভিসা পুনরায় চালু হয়েছে তাই হজ্বের পরপরই আমরা আল্লাহর মেহমানদের জন্য ভিআইপি সুবিধা সহ ওমরাহ প্যাকেজ (স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ) আয়োজন করতে যাচ্ছি ৷ যারা ওমরাহ পালন করতে ইচ্ছুক তারা অতি সত্বর আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

🏷 স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজ : ১,৫৫,০০০ টাকা।

⛳️ যাদের পাসপোর্ট হাতে নেই তাদেরকে পাসপোর্ট পেতে সহযোগিতা করা হবে।

▶️ সফরের সম্ভাব্য তারিখ: ১৬ নভেম্বর থেকে ২৯ নভেম্বর ২০২৩ এবং ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩

উমরাহ প্যাকেজ: ১৪ দিন।

প্যাকেজ প্রাইজ:
১,৫৫,০০০/- টাকা। (৪/৫ জনের শেয়ারিং রুম।)
১,৬৫,০০০/- টাকা। (৩ জনের শেয়ারিং রুম।)
১,৭৫,০০০/- টাকা। (২ জনের শেয়ারিং রুম।)

মক্কায় হোটেল: কাবা শরিফ থেকে ৫মিনিট হাঁটার দুরত্বে।
থ্রি স্টার মানের হোটেল।
মদিনায় হোটেল: মসজিদে নববী থেকে ৫মিনিট হাঁটার দুরত্বে। থ্রি স্টার মানের হোটেল।

উমরাহ প্যাকেজে যা পাচ্ছেন
১. উমরাহ ভিসা।
২. ট্রানজিট/ডাইরেক্ট ফ্লাইট।
৩. তিন বেলা রুচিসম্মত খাবার।
৪. থ্রি স্টার মানের হোটেল।
৫. মক্কায় ৮দিন এবং মদিনায় ৬দিন অবস্থান।
৬. সকল ট্রান্সপোর্টেশনস: জেদ্দা-মক্কা, মক্কা জেয়ারাহ, মক্কা-মদিনা যাওয়া, মদিনা জেয়ারাহ, মদিনা এয়ারপোর্ট।
৭. মক্কায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জাবালে ছুর, জাবালে নুর, জাবালে রহমত, মিনা, আরাফাহ, মুজদালিফা, জামারাহ, মসজিদে নামিরাহ, মসজিদে খাইফ, মসজিদে জ্বীন, জান্নাতুল মুয়াল্লা, জাবালে আবু কুবাইস, নবিজির বাড়ি, আবু জেহেলের বাড়ি। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
৯. মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন ও জিয়ারাহ: জান্নাতুল বাক্বী, মসজিদে গামামাহ, মসজিদে কুবা, মসজিদে ক্বিবলাতাইন, ওহুদ প্রান্তর, খন্দক প্রান্তর, খেজুর বাগান, মসজিদে আবু বক্কর, মসজিদে আলী। (সৌদি আরবের স্থানীয় পরিবেশ এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তনযোগ্য)।
১০. রিয়াজুল জান্নাতে নামায আদায়।

নিয়ম এবং শর্তাবলী
১. যাত্রীদের পাসপোর্টের মেয়াদ অবশ্যই ন্যূনতম ৬ মাসের থাকতে হবে।
২. বিক্রি করা প্যাকেজ সম্পূর্ণরূপে অ-ফেরতযোগ্য, অ-পরিবর্তনযোগ্য এবং অ-হস্তান্তরযোগ্য।
৩. খাবার সুবিধা না নিলে প্যাকেজ মূল্য থেকে ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা কম দিবেন।

প্যাকজে মূল্যরে সাথে যা অর্ন্তভুক্ত নয়-
১. বাংলাদেশ বিমানবন্দরে যাওয়া ও আশা।
২. সৌদি আরবে মোবাইল সিম ও ইন্টারনেট।
৩. লন্ড্রি বিল।
৪. যে কোন ধরনরে মেডিক্যাল বিল।
৫. যাতায়াতের খাবার বিল।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: রিয়াল বা ডলারের মূল্য বৃদ্ধি বা সৌদি সরকার কর্তৃক কোন ধরনের ফি বৃদ্ধি হলে, কতৃপক্ষ প্যাকেজের যে কোনো পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে পারবে।

যোগাযোগ, বাড়ি নং-২৪, রোড নং-২, ব্লক-বি, সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬

📞 +880 17 1100 5355
📞 +880 18 1918 9945

আলহামদুলিল্লাহ আজ জুমাবার ২১ জুলাই বিকেল ৩:৩০ এ রাওজাহ এভিয়েশন এর হজ্জ-ওমরাহ গ্রুপ এর প্রথম বিজনেস ডেভেলপমেন্ট মিটিং অনু...
21/07/2023

আলহামদুলিল্লাহ আজ জুমাবার ২১ জুলাই বিকেল ৩:৩০ এ রাওজাহ এভিয়েশন এর হজ্জ-ওমরাহ গ্রুপ এর প্রথম বিজনেস ডেভেলপমেন্ট মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। মিটিং এর কছু স্থির চিত্র। ইনশাআল্লাহ আগামী আগস্ট এর শেষে প্রথম ওমরা গ্রুপ সফরে যাবে।

17/08/2022
17/08/2022
15/03/2022

ওলামায়ে সালাফের উক্তির আলোকে শবে বরাত
মার্চ ১৫, ২০২২ ১১:৪৫ পূর্বাহ্ণ

।।মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল মালেক।।

শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (আবুল আব্বাস আহমাদ ইবনে আব্দুল হালীম ৭২৮ হি.): শায়েখ ইবনে তাইমিয়া রাহ. বলেন, ‘পনেরো শাবানের রাতের ফযীলত সর্ম্পকে একাধিক ‘মারফূ’ হাদীস ও ‘আসারে সাহাবা’ বর্ণিত রয়েছে। এগুলো দ্বারা ওই রাতের ফযীলত ও মর্যাদা প্রমাণিত হয়। সালাফে সালেহীনের কেউ কেউ এ রাতের নফল নামাযের ব্যাপারে যত্নবান হতেন। আর শাবানের রোযার ব্যাপারে তো সহীহ হাদীসসমূহই রয়েছে।

কোনো কোনো আলেম যদিও এই রাতের ফযীলত অস্বীকার করেন; কিন্তু হাম্বলী ও গায়রে হাম্বলী অধিকাংশ আলেমই এই রাতের ফযীলতের কথা স্বীকার করে থাকেন। ইমাম আহমাদ রাহ.-এর মতও তাই। কেননা এর ফযীলত সম্পর্কে একাধিক হাদীস বর্ণিত হয়েছে এবং এগুলোর সমর্থনে সালাফ (সাহাবী ও তাবেয়ী)-এর ‘আসার’ও বিদ্যমান আছে; যেগুলো ‘সুনান’ ও ‘মুসনাদ’ শিরোনামে সংকলিত হাদীসের কিতাবে [বরং কতক ‘সহীহ’ শিরোনামের কিতাবেও যেমন সহীহ ইবনে খুযাইমা (কিতাবুত তাওহীদ) সহীহ ইবনে হিব্বান প্রভৃতিতে] রয়েছে।

অবশ্য শুধু পনেরো তারিখের দিনে রোযা রাখার ব্যাপারে যত্নবান হওয়া মাকরূহ। (ইবনে তাইমিয়া রাহ.-এর মত এটিই। তাঁর মতে পনেরো তারিখের সাথে দু-একদিন মিলিয়ে নেওয়া উত্তম।) আর এই দিন বা রাতে বিশেষ খাবারের ব্যবস্থা করা এবং সাজ-সজ্জার ব্যাপারে যত্নবান হওয়া ইত্যাদি বিদআত ও ভিত্তিহীন। তেমনি এই রাতে ‘সালাতে আলফিয়া’ নামের মনগড়া নামাযের জন্যে সমবেত হওয়াও বিদআত।’ -ইকতিযাউস সিরাতিল মুস্তাকীম ২/৬৩১-৬৩২

ইবনে তাইমিয়া রাহ.-এর যুগে ‘সালাতে আলফিয়া’-এর রেওয়াজ ছিল। লোকেরা একটি জাল রেওয়ায়াতের ভিত্তিতে মনে করত যে, শবে বরাতে প্রতি রাকাতে ১০ বার করে সূরা ইখলাস পড়ে ১০০ রাকাত নফল নামায পড়া উচিত।

উক্ত রেওয়ায়াতটি সম্পূর্ণই জাল। (আললাআলিল মাসনূআ, ইমাম সুয়ূতী ২/৫৮-৬০; আলফাওয়াইদুল মাজমূআ, ইমাম শাওকানী ১/৭৬) আমার জানা মতে আজ কোথাও এর রেওয়াজ নেই।

তবে এর স্থলে ‘মকসূদুল মুমিনীন’-এর বাতানো পদ্ধতির মনগড়া একটি নামায কতিপয় লোকের মাঝে প্রচলিত রয়েছে। মনে রাখতে হবে, ‘মকসূদুল মুমিনীন’-এর ওই বিশেষ পদ্ধতির নামায ও এর রেওয়ায়াতসমূহ সবই ভিত্তিহীন। (দেখুন, চলতি সংখ্যার প্রচলিত ভুল বিভাগ) এসব পরিহার করে এই রাতে ব্যক্তিগত পর্যায়ে সাধারণ নফল নামাযের মত নফল নামায পড়া উচিত।

হাদীস দ্বারা শুধু এতটুকুই প্রমাণিত হয় যে, এই রাতের নফল হবে লম্বা, সেজদা হবে দীর্ঘ দীর্ঘ। দু রাকাত করে যত ইচ্ছা পড়া যাবে; রাকাত সংখ্যাও নির্দিষ্ট নেই; কোনো নির্দিষ্ট সূরার সীমাবদ্ধতাও নেই। -আলআসারুল মারফূআ, আল্লামা আব্দুল হাই লাখনোভী ৮০-৮৫; মারাকিল ফালাহ শরহে নূরুল ইযাহ ২১৯

২. ইমাম যাইনুদ্দীন ইবনে রজব দামেস্কী (৭৯৫ হি.)
ইমাম ইবনে রজব রাহ. তাঁর ‘লাতায়িফুল মাআরিফ ফীমা লিমাওয়াসিমিল ‘আমি মিনাল ওয়াযায়েফ’- এ শবে বরাত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তাঁর আলোচনার সার-সংক্ষেপ হচ্ছে-
“শাবান মাসের পনেরো তারিখে রোযা নিষেধ হওয়ার প্রশ্নই আসে না। কেননা ওই দিন তো ‘আইয়ামে বীজ’ (চান্দ্র মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ)-এর অন্তর্ভুক্ত। আর প্রতি মাসেই আইয়ামে বীজ-এ রোযা রাখা মুস্তাহাব। তাছাড়া ১৫ শাবানের রোযা সম্পর্কে একটি স্বতন্ত্র হাদীসও রয়েছে; যদিও এর ‘সনদ’ দুর্বল।

সুনানে ইবনে মাজাহ-এ হযরত আলী রা. এর মাধ্যমে বর্ণিত, “যখন ১৫ শাবানের রাত আসে তখন তোমরা রাত জেগে নামায পড় এবং সামনের দিনে রোযা রাখ…।”

এরপর শবে বরাতের ফযীলত সর্ম্পকে একাধিক হাদীস উল্লেখ করার পর তিনি লেখেন- “সঠিক কথা হচ্ছে এই রাতের ইবাদত ব্যক্তিগতভাবে করা উচিত। এ রাতে নফল নামাযের জন্য মসজিদে ভিড় করা বা মাহ্ফিল করা মাকরূহ।”

তিনি আরো বলেন, “একজন মুমিন বান্দার উচিত, এ রাতে যিকির ও দুআর জন্য পুরোপুরি অবসর হওয়া। প্রথমে খাঁটি মনে তওবা করবে; এরপর মাগফেরাত ও ক্ষমা প্রার্থনা করবে; আপদ-বিপদ দূর হওয়ার জন্য দুআ করবে এবং নফল নামায পড়বে। সবসময় সেসব গুনাহ থেকে বিরত থাকবে যেগুলো ওই রাতের বিশেষ ফযীলত (ব্যাপক ক্ষমা) থেকে মানুষকে বঞ্চিত করে। যেমন শিরক, হত্যা, যিনা, হিংসা ইত্যাদি।”

তিনি আরো বলেন, “(ওই রাতের ফযীলত স্বীকৃত তবে) একথা সঠিক নয় যে, সূরা দুখান-এর আয়াতে যে ‘লায়লাতুম মুবারকা’-এর উল্লেখ এসেছে তার দ্বারা উদ্দেশ্য এই শবে বরাত। কেননা সঠিক এটাই যে, তা দ্বারা শবে কদর উদ্দেশ্য।” -লাতায়িফুল মাআরিফ ১৫১/১৫৭

৩. ইমাম ইবনুল হাজ্জ (আলমাদখাল গ্রন্থকার ৭৩৭হি.)
শায়েখ ইবনুল হাজ্জ রাহ. যাঁর গ্রন্থ ‘আলমাদখাল’ বিভিন্ন রসম-রেওয়াজ ও বিদআত খ-নে এবং সুন্নত জিন্দা ও প্রচার প্রসারে উৎকৃষ্ট গ্রন্থাবলির অন্তর্ভুক্ত, তিনি এই গ্রন্থের ১ম খ-ের শেষাংশে শবে বরাতের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। অন্তরের অত্যন্ত দরদ নিয়ে ওইসব বিদআত ও কুসংস্কার সম্পর্কে সবিস্তারে সতর্ক করেছেন, যেগুলো মানুষ শয়তানের ধোঁকা ও প্ররোচনায় এই রাতের ফযীলত লাভের বৈধ পদ্ধতি ছেড়ে অবলম্বন করেছে এবং এখনো করছে।

তিনি বলেন, “এ রাত যদিও শবে কদরের মত নয়; কিন্তু এর অনেক ফযীলত ও বরকত রয়েছে। আমাদের পূর্বসূরি পুণ্যাত্মারা এই রাতের যথেষ্ট মর্যাদা দিতেন এবং এর যথাযথ হক আদায় করতেন। কিন্তু আজ সাধারণ লোকেরা বিষয়টিকে সম্পূর্ণ উল্টো করে ফেলেছে। তারা রসম-রেওয়াজ ও কুসংস্কারের পেছনে পড়ে (মনের অজান্তেই) এর খায়ের বরকত ও কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

একে তো ওরা এ রাতে আলোকসজ্জার নিকৃষ্টতম রসম যা অগ্নিপূজকদের প্রতীক, তা আবিষ্কার করেছে; অপরদিকে মসজিদসমূহে সমবেত হয়ে শোরগোল করে পবিত্র পরিবেশকে নষ্ট করেছে। তাছাড়া মহিলাদের কবরস্থানে যাওয়া, তা-ও আবার বেপর্দা অবস্থায়, পাশাপাশি পুরুষদেরও কবর যিয়ারতের নামে ওখানে ভিড় সৃষ্টি করা- এ সব কিছুই নব-আবিষ্কৃত বিদআত এবং নববী সুন্নত ও সলফে সালেহীনের পথ ও পদ্ধতির পরিপন্থী। -আলমাদখাল ১/২৯৯-৩১৩

৪. শায়েখ আব্দুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভী রাহ. (১০৫২ হি.)
তিনি তাঁর ‘মা সাবাতা বিস্সুন্নাহ ফী আইয়ামিস সানাহ’ (যার উর্দূ অনুবাদ ‘মুমিন কে মাহ ও সাল’ নামে করাচি থেকে আরবীসহ প্রকাশিত হয়েছে)-এ যেখানে তিনি এই রাতের ফযীলত তুলে ধরেছেন, পাশাপাশি এই রাত সম্পর্কে কিসসা-কাহিনীকারদের বানানো মিথ্যা ও বাতিল বিষয়াবলির খ-ন করেছেন এবং সেসব গর্হিত বিষয়েও সতর্ক করেছেন যেগুলো পরবর্তী লোকেরা আবিষ্কার করেছে।

তিনি বলেন, “এই রাতের নিকৃষ্টতম বিদআতসমূহের মাঝে নিচের বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত-
ঘর-বাড়ি, দোকান-পাটে আলোকসজ্জা করা, খেলাধুলা ও আতশবাজির উদ্দেশ্যে সমবেত হওয়া ইত্যাদি। এগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং এগুলোর সপক্ষে কোনো জাল রেওয়ায়েতও কোথাও নেই। প্রবল ধারণা যে, এগুলো হিন্দুদের ‘দেওয়ালী’ প্রথা থেকে গ্রহণ করা হয়েছে।” -মা সাবাতা বিস্সুন্নাহ ৩৫৩/৩৬৩

শবে বরাত সম্পর্কে পূর্বসূরিদের বহু উক্তি রয়েছে। এখানে উদাহরণস্বরূপ কিছু উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো গভীর মনোযোগের সঙ্গে পড়লে একদিকে যেমন এই রাতের ফযীলত, এ রাতে ব্যক্তিগত ইবাদত যথা নফল নামায, যিকির ও দুআ, তওবা ইস্তেগফার, দরূদ শরীফের অযিফা ও কুরআন তিলাওয়াত প্রভৃতির গুরুত্ব জানা যাবে; তেমনি এ রাতের সেসব রসম-রেওয়াজ ও কুসংস্কার সম্পর্কেও জানা যাবে, যেগুলো মূলত লোকদের এই রাতের প্রভূত কল্যাণ থেকে বঞ্চিত করার উদ্দেশ্যে শয়তানের ধোঁকা ও প্ররোচনায় আবিষ্কৃত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে কল্যাণের তাওফীক দান করুন এবং সর্বপ্রকার অকল্যাণ থেকে নিরাপদ রাখুন- আমীন। সূত্র: মাসিক আকাউসার।

Address

House: 24, Road: 02, Block: B, Section: 06, Mirpur, Dhaka Mobile: 01819-189945, 01626-777444, 01841-838392, 01841-838391
Dhaka
1216

Telephone

+8801915862025

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rawzah Aviation Hajj & Umrah Group posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category



You may also like