Tour Lover's of BD

Tour Lover's of BD মন ভালো করার জন্য ভ্রমণ অত্যাবশ্যক। ব?

কিশোরগঞ্জ জেলার দিগন্ত বিস্তৃত হাওরের জলরাশির বুকে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে নতুন নির্মিত  বিলাসবহুল অবকাশ যাপন কেন্দ্র ...
04/08/2021

কিশোরগঞ্জ জেলার দিগন্ত বিস্তৃত হাওরের জলরাশির বুকে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে নতুন নির্মিত বিলাসবহুল অবকাশ যাপন কেন্দ্র ‘প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট’। আগামী ৬ এ আগষ্ট উদ্ভোদন হতে যাচ্ছে ব্যক্তি উদ্যোগে নির্মিত এই বিলাসবহুল রিসোর্টটি। প্রত্যন্ত হাওর অঞ্চল ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রামের নতুন নির্মিত অলওয়েদার রোড কে কেন্দ্র করে এবং হাওরের পর্যটন শিল্প কে বিকশিত করা লক্ষে কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার হোসেনপুরে হাওরের সুবিশাল জলরাশির বুকে প্রায় ৩০ একর জায়গায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি হয়েছে নান্দনিক অবকাশ যাপন কেন্দ্র ‘প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট’,। পাখির চোখে দেখলে যা অনেকটা দ্বীপের মতো দেখায়।

হাওর অঞ্চলের প্রথম বানিজ্যিক রিসোর্ট হিসেবে এই বর্ষা মৌসুমেই আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে রিসোর্টটি।

বিশাল জলরাশির বুকে বিচ্ছিন্ন ছোট ছোট গ্রাম। যেন একেকটা ছোট ছোট দ্বীপ। হাওরজুড়ে গলা ডুবিয়ে ভেসে থাকা হিজল গাছের সারি কিংবা পানির নিচ থেকে জেগে ওঠা সারি সারি গাছ।

নৌকা চলতে শুরু করা মাত্রই হারিয়ে যেতে হবে জলরাশির রাজ্যে। যতো দূরে চোখ যাবে, স্নিগ্ধ গ্রামের মতোই শান্ত অথৈ পানি জুড়িয়ে দেবে প্রাণ। জলের সীমানা শেষ হতেই বিস্তৃত নীলাকাশ। জলের মাঝে ছোট ছোট গ্রাম। যে গ্রামের চারপাশে সবুজের আবরণ। দূর থেকে মনে হবে বিস্তীর্ণ জলের বুকে ভাসছে কাগজের ঘরবাড়ি।

বর্ষা মৌসুমে প্রেসিডেন্ট রিসোর্টের নান্দনিক কটেজ গুলোর দক্ষিনে প্রায় ১০-১৫ কিলোমিটার বিস্তীর্ণ জলরাশি রিসোর্টে আগত হাওর প্রেমিকদের চোখ জুড়াবে। রিসোর্টের কটেজগুলো থেকেই উপভোগ করা যাবে এই নান্দনিক দৃশ্য।

রুম ভাড়া (প্রতি রাত):
প্রিমিয়াম স্যুট ৮ হাজার টাকা, ভিআইপি স্যুট ১২ হাজার টাকা, ভিভিআইপি স্যুট ২০ হাজার টাকা, প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুট ৪০ হাজার (উক্ত টাকায় শুধুমাত্র একরাত থাকা এবং সকালের নাস্তা অন্তর্ভুক্ত)

যাতায়াতের মাধ্যমঃ
কমলাপুর থেকে সকাল ৭.১৫ তে এগারোসিন্ধুর ট্রেন ছাড়ে কিশোরগঞ্জের এর উদ্দেশে। সময় লাগবে ৪ ঘণ্টার মতো ।বুধবার এগারোসিন্ধুর বন্ধ থাকে। কিশোরগঞ্জ নেমে স্টেশন থেকে সিএনজি তে করিমগঞ্জের চামড়াবন্দর তারপর চামড়াবন্দর থেকে নৌকায় করে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট অথবা ঢাকার সায়েদাবাদ এর গোলাপবাগ বাসস্ট্যান্ড থেকে (অন্যান্য সুপার বা যাতায়াত পরিবহন) বাসে কিশোরগঞ্জ, সময় ৪ ঘণ্টা। কিশোরগঞ্জ নেমে সিএনজি তে চামড়াবন্দর তারপর চামড়াবন্দর থেকে নৌকায় করে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট অথবা সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসে করে কুলিয়ারচর তারপর কুলিয়ারচর থেকে লঞ্চে করে অষ্টগ্রাম। অষ্টগ্রাম থেকে সিএনজি বা অটোতে করে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট। তাছাড়াও ট্রেনে বা বাসে করে কটিয়াদি নেমে সিএনজি করে নিকলি তারপর নিকলী থেকে নৌকায় করে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট যাওয়া যাবে। একই সাথে বাজিতপুর থেকে ও নৌকায় করে যাওয়া যাবে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট। ব্যক্তিগত গাড়ীতে গেলেও একই নিয়মে যেতে হবে। বর্ষা মৌসুমে যাতায়াতের মাধ্যম নৌকা ও স্পিডবোট। তবে শুকনা মৌসুমে মোটর সাইকেল বা গাড়িযোগ অনায়েসে যাওয়া যাবে এই প্রেসিডেন্ট রিসোর্টে।

#ছবি এবং লেখা কালেক্টেড*

শিগগিরই টরিস্ট ভিসা চালু করতে যাচ্ছে ভারত।ট্যুরিস্ট ভিসার আবেদনকারী প্রথম  পাঁচ লাখ পর্যটককে বিনামূলে অর্থাৎ ফ্রি তে ভিস...
01/07/2021

শিগগিরই টরিস্ট ভিসা চালু করতে যাচ্ছে ভারত।

ট্যুরিস্ট ভিসার আবেদনকারী প্রথম পাঁচ লাখ পর্যটককে বিনামূলে অর্থাৎ ফ্রি তে ভিসা দেওয়ার পরিকল্পনা..!!

সুত্র-ইত্তেফাক

ব্রেকিং নিউজ আগামী ৯ তারিখ থেকে প্রিয় কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস চলাচল করতে পারে 😍😍😍😍 ০৯-০৬-২০২১ তারিখ হতে আরো কিছু আন্তঃনগর,...
06/06/2021

ব্রেকিং নিউজ

আগামী ৯ তারিখ থেকে প্রিয় কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস চলাচল করতে পারে 😍😍😍😍

০৯-০৬-২০২১ তারিখ হতে আরো কিছু আন্তঃনগর, কমিউটার ও লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হবে।সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে।

❒ যে সকল আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবেঃ

★ পূর্বাঞ্চল রেলওয়েঃ
➽ ৭১৭ (জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস)
➽ ৭৪০ (উপবন এক্সপ্রেস)
➽ ৭৮৭/৭৮৮ (সোনার বাংলা এক্সপ্রেস)
➽ ৭৩৭/৭৩৮ (অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস)
➽ ৭১৯ (পাহাড়িকা এক্সপ্রেস)
➽ ৭২৪ (উদয়ন এক্সপ্রেস)

★ পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়েঃ
➽ ুড়িগ্রাম_এক্সপ্রেস
➽ ৭৩১/৭৩২ (বরেন্দ্র এক্সপ্রেস)
➽ ৭৪৭/৭৪৮ (সীমান্ত এক্সপ্রেস)
➽ ৭৯৩/৭৯৪ (পঞ্চগড় এক্সপ্রেস)
➽ ৮০৩/৮০৪ (বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস)

❒ যে সকল কমিউটার/লোকাল ট্রেন চলাচল করবেঃ
➽ ১-আপ ঢাকা মেইল
➽ ২-ডাউন চট্টগ্রাম মেইল
➽ ৯/১০ (সুরমা মেইল)
➽ ৩৩/৩৪/৩৫/৩৬ (তিতাস কমিউটার)
➽ ৩৭/৩৮ (ময়মনসিংহ এক্সপ্রেস)
➽ ৪৭/৪৮ (দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার)
➽ ৪৩/৪৪ (মহুয়া কমিউটার)
➽ ১,২,৩,৪ (রাজবাড়ী এক্সপ্রেস)
➽ ৬১/৬২ (বিরল কমিউটার)
➽ ১৯/২৯ (বগুড়া কমিউটার)
➽ ৪৯১/৪৯২ লোকাল

©

আগামি ২৬ শে মার্চ চালু হচ্ছে ঢাকা-শিলিগুড়ি ট্রেন চলাচল।ফলে ঢাকা হতে সহজেই যাওয়া যাবে দার্জিলিং ও সিকিম।ট্রেনটি ঢাকা থেকে...
27/02/2021

আগামি ২৬ শে মার্চ চালু হচ্ছে ঢাকা-শিলিগুড়ি ট্রেন চলাচল।ফলে ঢাকা হতে সহজেই যাওয়া যাবে দার্জিলিং ও সিকিম।

ট্রেনটি ঢাকা থেকে ছাড়বে- মঙ্গল ও শুক্রবার রাত ১ টায়।
শিলিগুড়ি থেকে ছাড়বে- সোম ও বৃহস্পতিবার দুপুর ২ টায়।

যাত্রাপথে সময় লাগবে ৯ ঘন্টা। আর ভাড়া শুরু- ১২০০ থেকে (সম্ভবত)
©

নীলাচলকে বাংলার দার্জিলিং বললে বোঝা যায় এর সৌন্দর্য। ২০০৬ সালের পহেলা জানুয়ারি এই প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়। এ প্রকল্পে ...
22/10/2020

নীলাচলকে বাংলার দার্জিলিং বললে বোঝা যায় এর সৌন্দর্য। ২০০৬ সালের পহেলা জানুয়ারি এই প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়। এ প্রকল্পে রয়েছে শুভ্রনীলা,‘ঝুলন্ত নীলা’, ‘নীহারিকা’ এবং ‘ভ্যালেন্টাইন পয়েন্ট’ নামে পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় বিশ্রামাগার। কমপ্লেক্সের মাঝে বাচ্চাদের খেলাধুলার ব্যবস্থা এবং বসার ব্যবস্থা রয়েছে। পাহাড়ের ঢালে ঢালে সাজানো হয়েছে এ জায়গাগুলো। ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে সামনের পাহাড়ের দৃশ্যও ভিন্ন ভিন্ন রকম। একটি থেকে আরেকটি একেবারেই আলাদা, স্বতন্ত্র। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৬শ’ ফুট উঁচু এই জায়গায় বর্ষা, শরৎ কি হেমন্ত— তিন ঋতুতে ছোঁয়া যায় মেঘ।

নীলাচল থেকে সমগ্র বান্দরবান শহর একনজরে দেখা যায়। মেঘমুক্ত আকাশে কক্সবাজারর সমুদ্রসৈকতের অপুর্ব দৃশ্য নীলাচল থেকে পর্যটকেরা উপভোগ করতে পারেন। নীলাচলে বাড়তি আকর্ষণ হল এখানকার নীল রং এর রিসোর্ট। নাম নীলাচল স্কেপ রিসোর্ট। সাধারণ পর্যটকদের জন্য এ জায়গায় সূর্যাস্ত পর্যন্ত অনুমতি আছে।

দেবতাখুম বান্দরবান জেলার রোয়াংছড়ি উপজেলায় অবস্থিত। নৈসর্গীক বান্দরবানকে বলা হয় খুমের স্বর্গরাজ্য আর এই রাজ্যের শ্রেষ্ঠত্...
19/10/2020

দেবতাখুম বান্দরবান জেলার রোয়াংছড়ি উপজেলায় অবস্থিত। নৈসর্গীক বান্দরবানকে বলা হয় খুমের স্বর্গরাজ্য আর এই রাজ্যের শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট নিঃসন্দেহে দেবতাখুম এর কাছেই যাবে। স্থানীয়দের মতে প্রায় ৫০-৭০ ফুট গভীর এই খুমের দৈর্ঘ্য ৬০০ ফুট যা ভেলাখুম থেকে অনেক বড় এবং অনেক বেশী বন্য। দেবতাখুম যেতে হলে আপনাকে প্রথমে রোয়াংছড়ি থেকে কচ্ছপতলী আর্মি ক্যাম্প যেয়ে অনুমতি নিয়ে ট্রেক করে শীলবাঁধা পাড়া (লিরাগাঁও) যেতে হবে। অবশ্যই শীলবাঁধা পাড়া থেকে বাঁশের মজবুত ভ্যালা বানিয়ে নিতে হবে। শীলবাঁধা গিয়ে প্রথমে পং সু আং খুম পার হতে হবে। পং সু আং খুম পার হওয়ার পর দেবতাখুমের শুরু। স্থানীয়দের কাছে এটা হল সোনাখুম। অনেকে আবার মারমা ভাষায় থংচিখুম নামেও ডাকেন।

দেবতাখুম এর ট্রেইল যেমন সুন্দর তেমনি ভয়ংকর। বর্ষায় গেলে ট্রেইলের ঝিরি/পাহাড়ের রূপে যেমন আপনার চোখ আটকাবে তেমনি পিচ্ছিল পাথুরে পথে পা ফসকে বড় ধরনের বিপদে পড়ার আশঙ্কাও থাকে পদে পদে। কোন কোলাহল নেই, নেটওয়ার্কের বাহিরে। চারিপাশে নিস্তব্ধ সুনসান নিরাবতা, যেন এক ভূতুড়ে পরিবেশ। ফোটা ফোটা পানির শব্দে আরো ভূতুড়ে মনে হবে পরিবেশটা। বিশাল দুটি পাহাড়ের মাঝ দিয়েই চলে গেছে পথ যা ভেলায় করে পারি দিতে হবে। প্রকৃতিকে খুব কাছে থেকে উপভোগ করতে পারবেন এখানটায়। যেন মিশে যাবেন প্রকৃতির সাথে। যাওয়ার পথই আপনাকে বলে দিবে – স্বর্গের পথ কতটা সুন্দর হতে পারে।

অসম্ভব রকমের এডভেঞ্চার, একেবারে মনকে ভয়ার্ত করে দেয়ার জন্যে পারফেক্ট দেবতাখুম। ট্রেকিং, এডভেঞ্চার, রিস্ক, ভেলার কায়াকিং সবকিছুর একটি কম্বো প্যাকেজ এই দেবতাখুম। একেবারে নেটওয়ার্ক এর বাইরে, ভিন্ন এক পরিবেশ। আশেপাশের সব সুনসান। শব্দ হিসেবে থাকবে উপর থেকে পানির ফোটা পরার শব্দ, নিজেদের ভেলার আওয়াজ এবং আপনার কথারই প্রতিধ্বনি! আশেপাশের পরিবেশটা এত ভুতুড়ে আর নিরবতার যে এটা আপনাকে সত্যি সত্যিই রিয়্যল এডভেঞ্চারের ফিল এন দিবে। বড় বড় দুই পাহাড়ের মাঝখানের এই খুম (গর্ত/যেখানে পানি জমে) ভিতরের দিকে একদমই অন্ধকার। সূর্যের আলো খুবই সংকীর্ণ।

দেবতাখুমের রুট প্ল্যান: বান্দরবান > রোয়াংছড়ি বাজার > কচ্ছপতলী > শীলবাধা পাড়া > দেবতাখুম

সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, এটি বাংলাদেশের মূলভূখন্ডের সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত। কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১...
15/10/2020

সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ, এটি বাংলাদেশের মূলভূখন্ডের সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত। কক্সবাজার জেলা শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে ১৭ বর্গ কিলোমিটারের একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ সেন্টমার্টিন। স্থানীয় ভাষায় সেন্টমার্টিনকে নারিকেল জিঞ্জিরা বলেও ডাকা হয়। অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত এ দ্বীপটি বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্থান হিসাবে জায়গা করে নিয়েছে। অসীম নীল আকাশের সাথে সমুদ্রের নীল জলের মিতালী, সারি সারি নারিকেল গাছ এ দ্বীপকে করেছে অনন্য, যা ভ্রমণ পিয়াসী মানুষকে দুর্নিবার আকর্ষনে কাছে টেনে নেয়।

সেন্টমার্টিন যেতে হলে প্রথমে কক্সবাজার জেলার টেকনাফে আসতেই হবে। টেকনাফ থেকে জাহাজে অথবা ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে যেতে চাইলে সরাসরি বাসে টেকনাফ গিয়ে সেখান থেকে জাহাজে/ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন যাওয়া সুবিধাজনক। কক্সবাজার ভ্রমণ পরিকল্পনায় থাকলে ঢাকা থেকে কক্সবাজার হয়ে তারপর টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন। সেন্টমার্টিন যাওয়ার সাম্ভাব্য সকল উপায় নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ
ঢাকা থেকে বাসে করে সরাসরি টেকনাফে যেতে পারবেন। ঢাকার ফকিরাপুল ও সায়েদাবাদ থেকে শ্যামলী, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ঈগল, এস আলম, মডার্ন লাইন, গ্রীন লাইন ইত্যাদি বাস সরাসরি টেকনাফ যায়। ১০-১২ ঘন্টার এই ভ্রমণ ভাড়া বাস ও ক্লাস অনুযায়ী সাধারণত ৯০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। যদি শুধু সেন্টমার্টিন যেতে চান তাহলে ঢাকা থেকে সরাসরি বাসে টেকনাফ চলে যাওয়াটাই সবচেয়ে ভালো। রাত ৮-১০ টার মধ্যে বাসে রওনা দিয়ে সকাল ৮টার মধ্যে টেকনাফ পৌঁছে যায়।
আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে থাকুন অথবা ম্যাসেজ দিয়ে জানতে পারেন ☺

15/10/2020

মেঘ পাহাড় আর চান্দের গাড়ি আহ কি অনুভূতি ❤

কম-বেশি বৃষ্টি হচ্ছে পাহাড়ে। আর এমন সময়ে সবুজ পাহাড়ে ডানা মেলেছে মেঘ। সবুজের বেষ্টনীতে কেবলই বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা! ভোরে ...
13/10/2020

কম-বেশি বৃষ্টি হচ্ছে পাহাড়ে। আর এমন সময়ে সবুজ পাহাড়ে ডানা মেলেছে মেঘ। সবুজের বেষ্টনীতে কেবলই বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা! ভোরে বৃষ্টি হওয়ায় মেঘে প্রবেশ করে শোয়ার ঘর পর্যন্ত। পাহাড়ের মেঘ কখনো ধরা দেয় সমুদ্রের রূপে। সবুজ উপত্যকা, অপার্থিব সূর্যোদয়, জোছনায় ছড়িয়ে পড়া মেঘের দল, আকাশের মেঘের অনেক রং মিলিয়ে সাজেক যেন অন্য জনপদের গল্পমালা। এক জাদুকরী প্রকৃতির রহস্য ঘেরা উপত্যকা।
ঢাকা থেকে রওনা হয়ে প্রথমে যেতে হবে খাগড়াছড়ি। খাগড়াছড়ি থেকে রওনা হয়ে যেতে হয় দীঘিনালার পথে। রাস্তার দুই পাশে রাবার বাগান। সাজানো সবুজ মিশ্র ফলের বাগান। পাহাড়ের বুকে বসবাস করা আদিবাসীদের বসতি। আঁকাবাঁকা সর্পিল পথের বাঁক পেরোতে পেরোতে স্বাগত জানাবে পাহাড়ি-বৃষ্টি। যাওয়ার পথে গাড়ি থামিয়ে রাস্তার পাশের দীঘিনালা বন বিহারে একটু ঘুরে দেখাতে পারেন। দীঘিনালার পথ পাড়ি দিয়ে কিছুটা সামনে গেলেই বাঘাইহাট বাজার। বলতে গেলে এখান থেকেই রাঙামাটির সীমানা শুরু। ছোটখাটো ছিমছাম পাহাড়ি বাজার। প্রয়োজনীয় খাবার এখান থেকে কিনে নিতে পারবেন। সময় থাকলে বাজারের আশপাশটা ঘুরে দেখবেন।

বাঘাইহাট বাজার ছেড়ে যেতেই বড় বড় সব পাহাড়ি রাস্তা।চান্দের গাড়ির ছাদে বসে মনে হবে এই যেন রোলার কোস্টার। এক পাহাড় থেকে নেমে তীব্র গতিতে উঠতে হয়ে আরেকটি পাহাড়ে। দুই পাশে তাকালে চোখে পড়বে কেবল সবুজ আর সবুজ
বাঘাইহাট থেকে ছোট-বড় পাহাড় ডিঙিয়ে বৃষ্টি আর মেঘমল্লার সঙ্গে পৌঁছাতে হয় মাচালং বাজারে। এর পরেই শুরু হয় সাজেকের প্রধান পথ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৮০০ ফুট ওপরে সাজেক। অসংখ্য পাহাড়ের বন্ধনে সবুজে ঢাকা অপরূপ সাজেকের রাস্তা! বৃষ্টিতে সবুজে ঢাকা এই পথ আরও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। কালো মেঘ বারবার হাতছানি দেয় বৃষ্টি। ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি নামে প্রায়শ। দারুণ বৃষ্টিমুখরে খুঁজে পাবেন সাজেকের প্রকৃত সৌন্দর্য।

সবুজ পাহাড়ের চূড়া ঘিরে রয়েছে সাদা মেঘের আবরণ। দিগন্ত বিস্তৃত উপত্যকা মিশে গেছে মিজোরামের নীল পাহাড়ে (ব্লু মাউন্টেইন)। বর্ষায় সাদা তুলোর মতো ছোট ছোট মেঘের স্তূপ ভেসে বেড়ায় পাহাড়ের বুকে। উপত্যকার সামনে দাঁড়িয়ে মনে হবে এই কী অপার্থিব সৌন্দর্য!

13/10/2020

আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন।
মন ভালো করার জন্য ভ্রমণের বিকল্প কিছু নাই। আজকাল আমরা সবাই কম বেশি ঘুরতে পছন্দ করি। এই ভ্রমণ পিপাসুদের নিয়ে আমাদের অগ্রযাত্রা।

Address

Dhaka

Telephone

+8801637813138

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tour Lover's of BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tour Lover's of BD:

Videos

Share