Green Hopper Bd

Green Hopper Bd A New Point Of View

শাহ মাহমুদ মসজিদ ও বালাখানাঅবস্থানঃ কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দুর গ্রামে।
19/01/2025

শাহ মাহমুদ মসজিদ ও বালাখানা

অবস্থানঃ কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দুর গ্রামে।

শত শত সিনেমার শুটিং স্পট বোধহয় এই রাজবাড়ী... 🎥🎞🎬জঙ্গলাকীর্ণ কালিকাপুর রাজবাড়ী। কে না আসেননি এখানে? অমিতাভ বচ্চন, নাসিরুদ...
19/01/2025

শত শত সিনেমার শুটিং স্পট বোধহয় এই রাজবাড়ী... 🎥🎞🎬
জঙ্গলাকীর্ণ কালিকাপুর রাজবাড়ী।
কে না আসেননি এখানে?
অমিতাভ বচ্চন, নাসিরুদ্দিন শাহ থেকে বাংলার তাবড়-তাবড় অভিনেতা অভিনেত্রীদের সিনেমার দৃশ্যে দেখা গেছে এই রাজবাড়ীতে। বহু গণ্যমান্য চিত্রপরিচালকের প্রথম পছন্দ এই রাজবাড়ী। শুটিং হওয়া সিনেমার নামের তালিকা শুরু করলে আর শেষ হবে না।

আমাদের পূর্ব বর্ধমান জেলার গৌরব কালিকাপুর রাজবাড়ী। যারা ছবি তোলার ব্যাপারে আগ্রহী বা ছবি তুলতে ভালোবাসেন, তাদের কাছে এক উল্লেখযোগ্য গন্তব্য এই রাজবাড়ী। হয়তো কখনো এখানে এসে জানতে পারলেন আজই শুটিং চলছে...
বেশ একটা আভিজাত্য, প্রাচীনত্ব আছে এই রাজবাড়ীতে। যদিও একে রাজবাড়ী বলা ভুল আসলে এটি একটি জমিদার বাড়ি। বর্ধমান রাজার দেওয়ান ছিলেন পরমানন্দ রায়। তিনি ৪০০ বছর আগে দেওয়ান ছিলেন রাজবাড়ির। রাজার সুনজরে পড়ায় তিনি কাঁকসার এক বড় অঞ্চলের জমিদারিত্ব পান। তখন তিনি সেখানে সমস্ত জঙ্গল, ইত্যাদি কেটে বাড়ি বানিয়ে সেখানে থাকতে শুরু করেন। তিনিই সেখানে তৈরি করেন দুর্গামন্দির থেকে পুকুর, বাগান, সমস্ত কিছুই। পরবর্তীকালে এই বাড়ি কালিকাপুর রাজবাড়ি নামে খ্যাতি অর্জন করে।
কিভাবে আসবেন বলি....
হাওড়া থেকে ট্রেনে আসুন পানাগড়। পানাগড় বাসস্ট্যান্ডে এসে বাস ধরুন ১১ মাইল যাবার। ১১ মাইল বাসস্ট্যান্ডে নেমে টোটো রিসার্স করে কালিকাপুর রাজবাড়ী। সবচেয়ে ভালো হয় বোলপুরে ভ্রমণে এলে সেখান থেকে একটা গাড়ি ভাড়া করে এখানে আসা। সেক্ষেত্রে যারা দূর থেকে আসবেন তাদের সুবিধা হবে। বোলপুর থেকেও আপনি ১১ মাইল যাবার বাস পেয়ে যাবেন। আর থাকার ব্যবস্থা তো বোলপুরে প্রচুর আছে। কালিকাপুর রাজবাড়ী একটা বেলা দিলেই যথেষ্ট। এখানে এসে ১০ টাকা মাথা পিছু টিকিট কেটে প্রবেশ। জমিদার বাড়ি দেখে একটু আশপাশে গ্রামটাও দেখে নিন, বেশ লাগবে।

ঐতিহাসিক লালবাগ কেল্লা...
18/01/2025

ঐতিহাসিক লালবাগ কেল্লা...

জমিদার রেবতী মোহন দাসের বাড়িসূত্রাপুর জমিদার বাড়ি নামে পরিচিত :)
18/01/2025

জমিদার রেবতী মোহন দাসের বাড়ি
সূত্রাপুর জমিদার বাড়ি নামে পরিচিত :)

শত শত সিনেমার শুটিং স্পট বোধহয় এই রাজবাড়ী... 🎥🎞🎬কে না আসেননি এখানে? অমিতাভ বচ্চন, নাসিরুদ্দিন শাহ থেকে বাংলার তাবড়-তাবড় ...
16/01/2025

শত শত সিনেমার শুটিং স্পট বোধহয় এই রাজবাড়ী... 🎥🎞🎬
কে না আসেননি এখানে?
অমিতাভ বচ্চন, নাসিরুদ্দিন শাহ থেকে বাংলার তাবড়-তাবড় অভিনেতা অভিনেত্রীদের সিনেমার দৃশ্যে দেখা গেছে এই রাজবাড়ীতে। বহু গণ্যমান্য চিত্রপরিচালকের প্রথম পছন্দ এই রাজবাড়ী। শুটিং হওয়া সিনেমার নামের তালিকা শুরু করলে আর শেষ হবে না।

আমাদের পূর্ব বর্ধমান জেলার গৌরব কালিকাপুর রাজবাড়ী। যারা ছবি তোলার ব্যাপারে আগ্রহী বা ছবি তুলতে ভালোবাসেন, তাদের কাছে এক উল্লেখযোগ্য গন্তব্য এই রাজবাড়ী। হয়তো কখনো এখানে এসে জানতে পারলেন আজই শুটিং চলছে...
বেশ একটা আভিজাত্য, প্রাচীনত্ব আছে এই রাজবাড়ীতে। যদিও একে রাজবাড়ী বলা ভুল আসলে এটি একটি জমিদার বাড়ি। বর্ধমান রাজার দেওয়ান ছিলেন পরমানন্দ রায়। তিনি ৪০০ বছর আগে দেওয়ান ছিলেন রাজবাড়ির। রাজার সুনজরে পড়ায় তিনি কাঁকসার এক বড় অঞ্চলের জমিদারিত্ব পান। তখন তিনি সেখানে সমস্ত জঙ্গল, ইত্যাদি কেটে বাড়ি বানিয়ে সেখানে থাকতে শুরু করেন। তিনিই সেখানে তৈরি করেন দুর্গামন্দির থেকে পুকুর, বাগান, সমস্ত কিছুই। পরবর্তীকালে এই বাড়ি কালিকাপুর রাজবাড়ি নামে খ্যাতি অর্জন করে।
কিভাবে আসবেন বলি....
হাওড়া থেকে ট্রেনে আসুন পানাগড়। পানাগড় বাসস্ট্যান্ডে এসে বাস ধরুন ১১ মাইল যাবার। ১১ মাইল বাসস্ট্যান্ডে নেমে টোটো রিসার্স করে কালিকাপুর রাজবাড়ী। সবচেয়ে ভালো হয় বোলপুরে ভ্রমণে এলে সেখান থেকে একটা গাড়ি ভাড়া করে এখানে আসা। সেক্ষেত্রে যারা দূর থেকে আসবেন তাদের সুবিধা হবে। বোলপুর থেকেও আপনি ১১ মাইল যাবার বাস পেয়ে যাবেন। আর থাকার ব্যবস্থা তো বোলপুরে প্রচুর আছে। কালিকাপুর রাজবাড়ী একটা বেলা দিলেই যথেষ্ট। এখানে এসে ১০ টাকা মাথা পিছু টিকিট কেটে প্রবেশ।

ফরাশগঞ্জ বড়বাড়ি ফরাশগঞ্জের ‘বড়বাড়ি’। সৌন্দর্যে একসময় সেরা ছিল দেখেই বোঝা যায়। সে সৌন্দর্য ক্ষয়ে ক্ষয়ে পড়ছে। দিনদিন শ্রীহ...
16/01/2025

ফরাশগঞ্জ বড়বাড়ি

ফরাশগঞ্জের ‘বড়বাড়ি’। সৌন্দর্যে একসময় সেরা ছিল দেখেই বোঝা যায়। সে সৌন্দর্য ক্ষয়ে ক্ষয়ে পড়ছে। দিনদিন শ্রীহীন হচ্ছে

আম্বর শাহ (র.) শাহী জামে মসজিদ, কারওয়ানবাজার🕌🇧🇩ঢাকা শহরের কারওয়ান বাজার এলাকার মুঘল সুবাহদার শায়েস্তা খান এর প্রধান খো...
13/01/2025

আম্বর শাহ (র.) শাহী জামে মসজিদ, কারওয়ানবাজার🕌🇧🇩

ঢাকা শহরের কারওয়ান বাজার এলাকার মুঘল সুবাহদার শায়েস্তা খান এর প্রধান খোজা/খাজা আম্বর কর্তৃক ১৬৮০ খিষ্টাব্দে নির্মিত একটি মসজিদ।

মসজিদটিতে দুটি শিলালিপি আছে। কেন্দ্রীয় মিহরাবের উপরে স্থাপিত প্রথম শিলালিপিতে রয়েছে কুরআনের একটি আয়াত। আর কেন্দ্রীয় প্রবেশপথের উপরে বাইরের দিকে স্থাপিত দ্বিতীয় শিলালিপিতে নির্মাণ সাল উল্লেখ আছে। ভিত্তিমঞ্চের পূর্বদিকে রয়েছে খাজা আম্বরের সমাধি। আদিতে এখানে শুধু পাথরের তৈরি কবর ফলক দৃশ্যমান ছিল। তবে বর্তমানে এর উপরে ইট দিয়ে একটি ইমারত নির্মাণ করা হয়েছে।

পুরান ঢাকার লালবাগে অবস্থিত একটি পুরানো বাড়ি।
11/01/2025

পুরান ঢাকার লালবাগে অবস্থিত একটি পুরানো বাড়ি।

কারুকার্য ও নির্মাণশৈলীর বিবেচনায় মোগল স্থাপত্যের নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের  মুড়াপাড়ার শাহি মসজিদ...
11/01/2025

কারুকার্য ও নির্মাণশৈলীর বিবেচনায় মোগল স্থাপত্যের নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের মুড়াপাড়ার শাহি মসজিদ। প্রায় সাড়ে ৫০০ বছরের পুরোনো এই মসজিদ।বরবক শাহের নাম অনুসারে এ
মসজিদটির নামকরণ করা হয় শাহি মসজিদ।

"ঢাকার কাছাকাছি এক দিনে ভ্রমনের ১০ টি জায়গা"যারা ঢাকায় থাকেন করোনাকালীন সময়ে বাসায় থেকে থেকে অনেকেরই, বিশেষ করে মেয়ে ও ব...
11/01/2025

"ঢাকার কাছাকাছি এক দিনে ভ্রমনের ১০ টি জায়গা"

যারা ঢাকায় থাকেন করোনাকালীন সময়ে বাসায় থেকে থেকে অনেকেরই, বিশেষ করে মেয়ে ও বাচ্চাদের নাভিঃশ্বাস অবস্থা। দূরে কোথাও যাওয়াও এখন অনেকের জন্য কঠিন। তাই সাপ্তাহিক ছুটিতে পরিবার নিয়ে ঢাকার কাছাকাছি কোথাও ঘুরে আসতে পারেন।

# পানাম সিটি ও বাংলাদেশ লোকশিল্প জাদুঘর :

হারিয়ে যাওয়া শহর হিসাবে পরিচিত পানাম নগর বা পানাম সিটি ঢাকার পার্শবর্তী নারায়ণগঞ্জ জেলায় অবস্থিত। পৃথিবীর ১০০টি ধ্বংসপ্রায় ঐতিহাসিক শহরের একটি এই পানাম নগর।

এর পাশেই শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের উদ্যোগে বিশাল এলাকা জুরে নির্মিতি বাংলাদেশ লোকশিল্প জাদুঘর অবস্থিত। এখানে ঐতিহাসিক সব নিদর্শন দেখার পাশাপাশি সল্পমূল্যে কিনতে পাবেন জামদানি শাড়ি।

যাতায়াত :
গুলিস্তান থেকে স্বদেশ, বোরাক ও সোনারগাঁ নামক বাসে উঠে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোনারগাঁ মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় নামতে হবে। মোগরাপাড়া থেকে পানাম সিটি বা লোকশিল্প জাদুঘরের দূরত্ব প্রায় ২ কি.মি.। চাইলে রিক্সা অথবা সিএনজি তে করে যেতে পারেন।

# বালিয়াটি জমিদার বাড়ি:

ঢাকা থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলায় বালিয়াটি গ্রামে বালিয়াটি জমিদার বাড়ি অবস্থিত । এই জমিদার বাড়ির বিশাল সব স্থাপনা আপনাকে নি:সন্দেহে অবাক করবে । বালিয়াটি জমিদারবাড়ির স্থাপত্যশৈলী প্রাচীন, উপনিবেশিক ধাঁচের। বাড়ির প্রতিটি প্রাসাদে সূক্ষ্ম কারুকাজ ও নকশা সহজেই পর্যটকের দৃষ্টি কাড়ে। বিশেষ করে সামনের সারির প্রাসাদের থামগুলোর ওপরের দিকে সর্পাকৃতি ও মানুষের ‍মাথার অপূর্ব নকশা সবাইকে মোহিত করে।

বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের বড় জমিদার বাড়িগুলোর একটি। মোট সাতটি স্থাপনা নিয়ে এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। এছাড়াও রয়েছে সান বাধানো পুকুর ঘাট। জমিদার বাড়ির পুরোটাই মনোরম পরিবেশে ঘেরা! প্রতি সপ্তাহে রোববার ও সোমবার অর্ধবেলা ছাড়া প্রতিদিনই সকাল ৯.০০টা থেকে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত গেট দর্শনার্থীদের জন্য গেট উন্মুক্ত থাকে।

যাতায়াত :
ঢাকার গাবতলী থেকে এসবি লিংক ও জনসেবা বাসে সাটুরিয়া যাওয়া যাবে। জনপ্রতি ভাড়া পড়বে ৭০-৮০ টাকা। সাটুরিয়া পৌঁছে সেখান থেকে রিকশা বা ভ্যানে করেও যাওয়া যায়।

# জিন্দা পার্ক:

সবুজ প্রাকৃতিক পরিবেশের ছোয়া পেতে নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত জিন্দা পার্ক হতে পারে একটি আদর্শ জায়গা। ঢাকা থেকে দুরত্ব মাত্র ৩৫ কিলোমিটার। ১৫০ একর জায়গা নিয়ে এই জিন্দা পার্কটি গড়ে উঠেছে। দশ হাজারের বেশি গাছ, ৫টি জলধার ও অসংখ্য পাখি রয়েছে। এছাড়া রয়েছে ক্যান্টিন , লাইব্রেরি, মিনি চিড়িয়াখানা ও জলাধারে ঘোরার জন্য নৌকা। খাওয়া দাওয়ার জন্য পার্কের ভিতরেই রেস্টুরেন্ট আছে।
প্রবেশমূল্যঃ প্রাপ্তবয়স্ক ১০০ টাকা, ছোটোদের ৫০ টাকা।

যাতায়াত :
জিন্দা পার্ক যাবার সবচেয়ে সহজ উপায় হল ৩০০ ফিট দিয়ে। সেখান থেকে যেতে হবে কাঞ্চন ব্রিজ। এরপর ঢাকা সিটি বাইপাস ধরে কিছু দুরেই জিন্দা পার্ক।

অথবা ঢাকা হতে টঙ্গী মীরের বাজার হয়ে বাইপাস রাস্তা দিয়েও যাওয়া যায়। এছাড়া কাঁচপুর ব্রিজ দিয়ে ভুলতা গাওছিয়া হয়ে বাইপাস দিয়ে কাঞ্চন ব্রিজ হয়ে জিন্দা পার্কে যাওয়া যায়।

# গোলাপ গ্রাম:

একটু মুক্ত হাওয়া আর স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে ছুটির দিনে ঘুরে আসতে পারেন ঢাকার অদূরে সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের ‘গোলাপ গ্রামে’। এই ইউনিয়নের সাদুল্লাহপুর, শ্যামপুর, মোস্তাপাড়া গ্রামজুড়ে আছে গোলাপের রাজ্য। যতদূর চোখ যায়, শুধু গোলাপ আর গোলাপ। তাই এ গ্রামগুলো এখন ‘গোলাপ গ্রাম’ নামেই বেশি পরিচিত।
গোলাপ গ্রামের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় মূলত গোলাপের সিজনে, শীতে। পুরো গ্রামেই রয়েছে গোলাপ সহ রজনীগন্ধা, চন্দ্রমল্লিকার ক্ষেত।

যাতায়াত :
মিরপুর দিয়াবাড়ি বটতলা ঘাট থেকে সাহদুল্লাহপুর ঘাটের উদ্দেশ্যে ৩০ মিনিট পরপর ইঞ্জিনচালিত বোট ছাড়ে। সাদুল্লাহপুর যেতে যেতে ৪৫ মিনিট- ১ ঘণ্টা লাগবে।
এছাড়া মিরপুর শাহআলী মাজার এর সামনে কোনাবাড়ী বাসষ্ট্যান্ড থেকে বাসে করে আকরান বাজার। আকরান বাজার থেকে অটোতে করে ফুলের বাজারে কিংবা সাদুল্লাহপুর গ্রাম।

# মহেড়া জমিদার বাড়ি:

টাঙ্গাইলে ঘোরার মত অনেক জায়গা আছে যা এক দিনে ঘুরে শেষ করা কঠিন। তার মধ্যে মহেরা জমিদার বাড়ি সবচেয়ে সুন্দর। বর্তমানে এটি পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি তিনটি স্থাপনা নিয়ে তৈরি। বাড়ির ভেতরের দিকে বিশাল খাঁচায় বিভিন্ন রকম পাখি পালা হয়। রয়েছে একটি সুদৃশ্য কয়েকটি পুকুরও।

যাতায়াত :
টাঙ্গাইল গামী বাসে "নাটিয়া পাড়া” বাস স্ট্যান্ডে নামতে হবে। সময় লাগবে ২-২.৩০ ঘন্টার মত। এরপর একটা অটো রিকশা নিয়ে সহজেই মহেরা জমিদার বাড়ি যেতে পারবেন। (এছাড়া মহাখালি থেকে “ঝটিকা সার্ভিস” নামে একটি বাস যায়)

# মৈনট ঘাট:
দোহারের মৈনট ঘাট গিয়ে দেখা পাবেন প্রমত্তা পদ্মা নদীর। পদ্মা পারের বিস্তৃত প্রান্তর সময় কাটনোর জন্য এক দারুন জায়গা। যাওযার পথে রুটে পাশাপাশি দেখে যেতে পারবেন নবাবগঞ্জের জজবাড়ি, উকিলবাড়ি, আনসার ক্যাম্প, খেলারাম দাতার বাড়ি সহ আরও কিছু দর্শনীয় স্থান।

যাতায়াত :
ঢাকা থেকে মৈনট ঘাটে আসার সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায়টি হচ্ছে গুলিস্তানের গোলাপ শাহের মাজারের সামনে থেকে সরাসরি মৈনট ঘাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা যমুনা পরিবহনে চেপে বসা। ফেরার সময় একই বাসে আবার ঢাকা চলে আসবেন। মৈনট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে শেষ বাসটি ছেড়ে যায় সন্ধ্যা ৬ টায়।

# তাজমহল ও পিরামিড :

চলচিত্র নির্মাতা আহসানুল্লাহ মনি আগ্রার তাজমহলের আদলে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে নির্মান করেছেন তাজমহল। রেপ্লিকা হলেও প্রায় ৫৬ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে নির্মান করা হয়েছে।

যাতায়াত :
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক দিয়ে ভৈরব, নরসিংদী কিংবা কিশোরগঞ্জগামী বাসে বরপা বাসস্ট্যান্ডে নেমে সিএনজিতে করে বাংলার তাজমহল দেখতে যেতে পারবেন।

# মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি:

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ১৮৮৯ সালে প্রায় ৬২ বিঘা জমির উপর বাবু রামরতন ব্যানার্জী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই জমিদার বাড়িটিও ঐতিহাসিক নিদর্শন ধারন করে আছে। বর্তমানে এটি একটি কলেজ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে যা সরকারি মুড়াপাড়া কলেজ নামে পরিচিত।

যাতায়াত : ঢাকার সায়েদাবাদ, গুলিস্তান বা যাত্রাবাড়ি বাস টার্মিনাল থেকে বাসে করে (মেঘলা, আসিয়ান বা গ্লোরি) করে ভুলতা বা রূপসী বাসস্ট্যান্ডে যেতে হবে। নরসিংদী ও ভৈরবগামী বাসে ভুলতা এসে সেখান থেকে রিকশা বা সিএনজিতে (জনপ্রতি ২০ টাকা ভাড়া) দিয়ে সরাসরি মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি যাওয়া যায়।

# বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক:

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে প্রায় ৩,৬৯০ একর জায়গা জুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কটি। পার্কের ভিতরের অংশকে আবার ৫টি অংশে ভাগ করা হয়েছে – কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভার্সিটি পার্ক, এক্সটেনসিভ এশিয়ান ডাইভার্সিটি পার্ক ও বঙ্গবন্ধু স্কয়ার। এছাড়াও এখানে রয়েছে পাখি শালা, প্রজাপতি সাফারি, জিরাফ ফিডিং স্পট, অর্কিড হাউজ, শকুন ও পেঁচা কর্নার, এগ ওয়ার্ল্ড, বোটিং, লেইক জোন, আইল্যান্ড, প্রকৃতিবীক্ষণ কেন্দ্র, ফ্যান্সি কার্প গার্ডেন আরো অনেক বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীর সমারোহ।

যাতায়াত :
ঢাকা - গাজীপুরের বাসে গেলে বাঘের বাজার নামতে হবে। সেখান থেকে খুব সহজে সিএনজি বা অটোরিকশা নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে যেতে পারবেন।

# নুহাশ পল্লী :

জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ তার অবকাশযাপন ও শ্যুটিং করার জন্য নির্মান করেছিলেন নুহাশ পল্লী। প্রাকৃতিক আর কৃত্রিমতার মিশ্রণে তৈরি জায়গাটিতে ঘুরতে মন্দ লাগবেনা।

যাতায়াত :
ঢাকা গাজীপুর রাস্তার হোতাপাড়া বাস স্ট্যান্ডে নেমে অটো রিকশা বা সিএনজিতে করে নুহাশ পল্লী যাওয়া যায়।

ধ্বংসের পথে মহাকবি মধুসূদনের মামার বাড়ি।কাটিপাড়া,পাইকগাছা, খুলনা।মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাবা রাজনারায়ণ দত্ত ছিলেন ...
09/01/2025

ধ্বংসের পথে মহাকবি মধুসূদনের মামার বাড়ি।
কাটিপাড়া,পাইকগাছা, খুলনা।

মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাবা রাজনারায়ণ দত্ত ছিলেন যশোর জেলার কেশবপুর থানার কপোতাক্ষ তীরের সাগরদাঁড়ী গ্রামের প্রভাবশালী জমিদার। মা জাহ্নবী দেবী ছিলেন খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার রাড়ুলী ইউনিয়নের কাটিপাড়া গ্রামের গৌরীচরণ ঘোষের মেয়ে। মামার নাম বংশী লাল ঘোষ। বেশির ভাগ সূত্রমতে সাগরদাঁড়ীকেই কবির জন্মস্থান হিসেবে দাবি করা হয়। তবে স্থানীয়দের মতে মামার বাড়িতেই কবি জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

এলাকায় প্রচলন আছে, খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করায় মামার বাড়ির নারীরা তাকে বাড়িতে ঢুকতে দেয়নি। কাছারি বাড়িতেই কবিকে বসতে এবং খেতে দেওয়া হয়। বর্তমানে কবির মামাদের মূলবাড়িটি যেখানে ছিল সেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। তবে এখনও অরক্ষিত অবস্থায় কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে স্মৃতি বিজড়িত ৩টি মন্দিরের অংশ বিশেষ।

১৭২০ খ্রিষ্টাব্দে স্থাপিত হয় মন্দির ৩টি। যার একদিকে রয়েছে দোল মন্দির এটি সবচেয়ে সু-উচ্চ। মাঝে রয়েছে শিব মন্দির ও তার পরেই রয়েছে চণ্ডী মন্দির। সংরক্ষণের অভাবে মন্দিরগুলোও ধ্বংস হতে চলেছে।

করটিয়া জমিদার বাড়ি টাঙ্গাইল শহরের পুটিয়া নদীর তীর ঘেঁষে আতিয়ারচাঁদ খ্যাত জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর জমিদার বাড়ি!( ...
09/01/2025

করটিয়া জমিদার বাড়ি

টাঙ্গাইল শহরের পুটিয়া নদীর তীর ঘেঁষে আতিয়ারচাঁদ খ্যাত জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর জমিদার বাড়ি!

( সংরক্ষিত এলাকা, অনুমতি থাকলে রওনা হবেন )

সাতগম্বুজ মসজিদ,মোহাম্মদপুর🕌🇧🇩ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত মুঘল আমলে নির্মিত একটি মসজিদ। এই মসজিদটি চারটি মিনারসহ তিনটি গম...
09/01/2025

সাতগম্বুজ মসজিদ,মোহাম্মদপুর🕌🇧🇩

ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত মুঘল আমলে নির্মিত একটি মসজিদ। এই মসজিদটি চারটি মিনারসহ তিনটি গম্বুজের কারণে মসজিদের নাম হয়েছে 'সাতগম্বুজ মসজিদ'। এই মসজিদটি মুঘল আমলের অন্যতম নিদর্শন। ১৬৮০ সালে মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁর আমলে তার পুত্র উমিদ খাঁ মসজিদটি নির্মাণ করান। মসজিদটি লালবাগ দুর্গ মসজিদ এবং খাজা আম্বর মসজিদ এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।

গুনাহার জমিদার বাড়ি বা সাহেব বাড়ি বগুড়া জেলার প্রত্যন্ত এলাকাতে অবস্থিত একটি জমিদার বাড়ি। ১৯৪১ সালে এই বাড়িটি নির্ম...
06/01/2025

গুনাহার জমিদার বাড়ি বা সাহেব বাড়ি বগুড়া জেলার প্রত্যন্ত এলাকাতে অবস্থিত একটি জমিদার বাড়ি। ১৯৪১ সালে এই বাড়িটি নির্মাণ করা হয়।

ঐতিহাসিক বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলা হতে প্রায় সাত কিলোমিটার উত্তরে গুনাহার ইউনিয়নে অবস্থিত এই জমিদার বাড়িটি।

প্রায় ২শ' বছর আগে ভারতের উত্তর প্রদেশ থেকে ব্রিটিশ সরকারের তরফে জমিদার হিসেবে মরহুম সুন্দর আলী খান গুনাহার অত্র এলাকায় বসবাস এবং জমিদারি শুরু করেন। তার মৃত্যুর পর তাহার একমাত্র পুত্র রমযান আলী খান জমিদারি প্রাপ্ত হন। তিনি তার স্ত্রী জাহানুন নেছার নামে জমিদারি জাহানুন নেছা স্টেট নামে নামকরণ করেন। রমযান আলী খান এবং জাহানুন নেছার দুই পুত্র মিয়াযান খান ও মেহেরজান খান।

মিয়াযান খানের ৩ পুত্র কওছর আলী খান,আব্দুল মজিদ খান ও মমতাজ আলী খান। অপরদিকে মেহেরজান খানের ৩ পুত্র আব্দুল লতিফ খান,
মোতাহার হোসেন খাঁন "পরবর্তীতে ব্রিটিশ সরকার তাকে খাঁন বাহাদুর উপাধি প্রদান করেন" ও মহসিন আলী খান এবং ৩ কন্যা জোবেদা খাতুন,আমেনা খাতুন ও আখতারুন্নেছা।

খাঁন বাহাদুর মোতাহার হোসেন খাঁন তিনি তার জীবনদ্দশায় তালুচ উচ্চ বিদ্যালয়_তালুচ হাট_গুনাহার ইউনিয়ন পরিষদ ভবন_ডাকঘর_গুনাহার প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। খাঁন বাহাদুর মোতাহার হোসেন খাঁন ব্রিটিশ সরকার অধীনে বাংলা বিহার উড়িষ্যার এক্সসাইজ কমিশনার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৪১ ইং সালে তিনি গুনাহার গ্রামে এ বিশাল বাড়িটি নির্মাণ করেন। উল্লেখ্য,তিনি ১৮৯৪ সালে এই গুনাহার গ্রামেই জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৫২ সালের ২ জুলাই নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন।

গুনাহার ইউনিয়নের প্রত্যন্ত এলাকাতে অবস্থিত এই বাড়িটি দুপচাঁচিয়া উপজেলাবাসীর কাছে "সাহেব বাড়ি" হিসেবে সুপরিচিত একটি নাম। এখানে ব্রিটিশ পিরিয়ডে টেলিফোন সংযোগ,কেরোসিন তেলে ফ্যান সহ নানা শৌখিন আসবাবপত্র ছিল দর্শনীয় বিষয়। নির্মিত বাড়িটির নান্দনিক কাঠামোগত সৌন্দর্য এবং লোকগাথা সবার মুখেমুখে ছড়িয়ে পরার কারণে এটি স্থানীয় পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।

🔹

বিথঙ্গল আখড়াচমৎকার নির্মাণ শৈলীর বিথংগল আখড়া, হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার সর্বশ্রেষ্ঠ আকর্ষণ। যার ভেতরের অংশ মুঘল স্থাপত্...
06/01/2025

বিথঙ্গল আখড়া

চমৎকার নির্মাণ শৈলীর বিথংগল আখড়া, হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার সর্বশ্রেষ্ঠ আকর্ষণ। যার ভেতরের অংশ মুঘল স্থাপত্য রীতি ও বাইরের অংশ জোড়বাংলা স্থাপত্য রীতির সম্ভারে পরিপূর্ণ। রামকৃষ্ণ গোস্বামী হবিগঞ্জের রিচি পরগনার বাসিন্দা ছিলেন। তিনিই বিথঙ্গল আখড়া প্রতিষ্ঠা করেন। আখড়ার বয়স আনুমানিক সাড়ে চারশ বছর। আখড়াটি আর্কিওলজি বিভাগের অধীন!

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ার এগারসিন্দুর গ্রামে ঈসা খাঁর দুর্গ থেকে ১ কিলোমিটার দূরত্বে প্রসিদ্ধ ব্যবসায়ী শেখ মাহমুদ শাহ ও শে...
05/01/2025

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ার এগারসিন্দুর গ্রামে ঈসা খাঁর দুর্গ থেকে ১ কিলোমিটার দূরত্বে প্রসিদ্ধ ব্যবসায়ী শেখ মাহমুদ শাহ ও শেখ সাদি দুই ভাই নিজ নিজ নামে দুটি মসজিদ নির্মাণ করেন।
এরমাঝে শেখ সাদি মসজিদ টি অপেক্ষাকৃত ছোট যা নির্মিত হয় সম্রাট শাহজাহানের আমলে ১৬৫১ সালে এবং শেখ মাহমুদ শাহ মসজিদ টি নির্মিত হয় শায়েস্তা খাঁর আমলে ১৬৬৪ সালে।মাহমুদ শাহ মসজিদের সামনেই রয়েছে ছোট্ট দিঘি ও দো-চালা একটি বালাখানা।

30/12/2024

দেখুন তাঁত শিল্পের অনন্য উপাদান রেশম থেকে সুতা কিভাবে সংগ্রহ করা হয় | Yarn from silk | Green Hopper

22/12/2024

নাটোরের শীত ও জনজীবন | Nator | Green Hopper

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Green Hopper Bd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Green Hopper Bd:

Videos

Share