19/01/2022
************ সুন্দরবন ভ্রমণ প্যাকেজ ************
সুন্দরবনের দর্শনীয় স্থান সমূহ:
🌳 হাড়বাড়িয়া 🌳 কটকা অফিস 🌳 জামতলা ওয়াচ টাওয়ার 🌳 বাদাম তলা সী বীচ 🌳 হিরোন পযেন্ট 🌳 দুবলার চর 🌳 করমজল
সময় : ২রাত ৩দিন ; খুলনা – সুন্দরবন – খুলানা
------------------------------------------------------------------------
🌴🌳🌴🌳🌴🌳🌴🌳🌴🌳🌴
ফরেস্ট গার্ড ও ট্যুর গাইডের কথা মেনে চলুন. আপনার সুন্দরবন ভ্রমনকে আনন্দিত করুন।
-------------------------------------------------------------------
ভ্রমনের সময়সূচী :
১ম দিন:
সকাল ৭:৩০ ৪নং ঘাট থেকে আমাদের গাইড আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে। রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে আমাদের শীপ চলবে হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে। দুপুরের খাবাএ খেয়ে নামবো "হাড়বাড়িয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে । আগে পিছে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো। শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।
২য়দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের জামতলা ওয়াচ টাওয়ার এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান। এরপর যাবো টাইগার টিলার (অফিস পাড়) উদ্দেশ্যে। কাঁদা,শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান।যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে। এরপর ফিরবো শীপে সকালের নাস্তা করবো ৷ শীপ যাবে হিরণ পয়েন্ট " উদ্দেশ্যে। হিরণ পয়েন্ট গা,ছমছমে ছন বনের ভিতর দিয়ে হাটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে ভাব নিয়েই ফিরবো শীপে। শীপে করে যাবো দুবলার চর,মনরম সুন্দর সী বীচে থাকবো সন্ধার পর পর্যন্ত। তারপর ফিরবো শীপে। শীপ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।
৩য় দিনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।
খাবার সময় সূচী ও খাবার বিবরণ:
প্রথম দিন সকালের নাস্তা
(৭.৩০মিঃ থেকে ৮.৩০মিঃ) পাউরুটি, জেলি, বাটার, ডিম ও সুন্দরবনের মধু।
সকালের স্নাক্স :
(১০.৩০মিঃ থকে ১১.৩০মিঃ) আপেল, কলা , বিস্কুট ও চা ।
দুপুরের খাবার :
(১.৩০মিঃ থেকে ২.৩০মিঃ) সাদা ভাত, আলু ভর্তা, সবজি, মাছ ভাজি, খাসির রেজালা,ডাল ও সালাত।
বিকালের স্নাক্স :
(৪.০০মিঃ থেকে ৪.৩০মিঃ) নুডুলস, সস, সালাত ও চা।
রাতের খাবার : (৮.৩০মিঃ থেকে ৯.৩০মিঃ) পোলাও , বেগুন ভাজি, মাছ দোপিয়াজা, হাসেঁর মাংসের রেজালা, ডাল ভুনা, সালাদ ও কোমল পানীয় ।
দ্বিতীয় দিন সকালের নাস্তা
(৭.৩০মিঃ থেকে ৮.৩০মিঃ) খিচুড়ি, ডিম মালাই কারি, বেগুন ভাজি, আচার ও সালাত।
সকালের স্নাক্স :
(১০.৩০মিঃ থেকে ১১.৩০মিঃ) বীচ : বিস্কুট, কমলা, বোতল পানি, বীচ থেকে ফিরে এসে ডাবের পানি ।
দুপুরের খাবার :
(১.৩০মিঃ থেকে ২.৩০মিঃ) সাদা ভাত, বেগুন ভর্তা, সবজি, ফাইসা মাছ ভাজি, মুরগি কারি, ডাল ও সালাত।
বিকালের স্নাক্স :
(৪.০০মিঃ থেকে ৪.৩০মিঃ) কেক, আপেল ও চা,।
স্পেশাল বারবিকিউ ডিনার
(৮.৩০মিঃ থেকে ৯.৩০মিঃ) স্পেশাল পরোটা, চাইনিজ ভেজিটবেল, মুরগির বারবিকিউ, মাছের বারবিকিউ, রশিয়ান সালাত ও কোমল পানীয়।
তৃতীয় দিন সকালের নাস্তা
(৭.৩০মিঃ থেকে ৮.৩০মিঃ) পরোটা, সবজি, ডাল ভুনা, ডিম ভাজি, সুন্দরবনের মধু ও সালাত।
সকালের স্নাক্স :
(১০.৩০মিঃ থেকে ১১.৩০মিঃ) সিজনাল ফল, বিস্কুট ও চা ।
দুপুরের খাবার ঃ
(১.৩০মিঃ থেকে ২.৩০মিঃ) সাদা ভাত, আলু ভর্তা, সবজী, সাগরের মাছ মাসাল্লা, মুরগি কারি, ডাল ও সালাদ।
বিকালের স্নাক্স :
(৪.০০মিঃ থেকে ৪.৩০মিঃ) পাকুরা, সস, সালাত ও চা।
------------------------------------------------------------
প্যাকেজ মূল্যঃ ৬৯০০** (জন প্রতি)
প্যাকেজে ফ্যামিলি ও গ্রুপ ট্যুর বুকিং চলছে...
আজই বুকিং করুন
* শর্ত প্রযোজ্য *
Booking is running....
-------------------------------------
যোগাযোগ/বুকিং 👇🏻
Make My Plan
Mobile: 01888008041-2
Email: [email protected]
Web: www.makemyplan.net