Success & Trusted Travel Agency International

Success & Trusted Travel Agency International ট্রাভেল এজেন্সি সম্পর্কিত সকল প্রকার সহয়তা এবং সহযোগিতা পেতে চাইলে এখনই যোগাযোগ করুন।

কানাডার ভিসা দালাল ছারা কিভাবে নিজে নিজে আবেদন করবেন 🇨🇦🇨🇦আপনি যদি নিজে নিজে কানাডার ভিসা আবেদন করতে চান তবে এই গাইডটি আপ...
19/11/2024

কানাডার ভিসা দালাল ছারা কিভাবে নিজে নিজে আবেদন করবেন 🇨🇦🇨🇦

আপনি যদি নিজে নিজে কানাডার ভিসা আবেদন করতে চান তবে এই গাইডটি আপনার জন্য। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে সহজেই আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।

১. প্রাথমিক প্রস্তুতি

প্রথমে, আপনার ব্রাউজার (Chrome, Firefox, Safari) ওপেন করুন এবং সার্চ বারে "IRCC" লিখে সার্চ করুন। IRCC (Immigration Refugees and Citizenship Canada) ওয়েবসাইটে যান এবং GCKey বাটনে ক্লিক করে GCKey একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট খোলার সময় আপনাকে ইমেইল অ্যাড্রেস, পাসওয়ার্ড এবং সিকিউরিটি কোশ্চেন সেভ করে রাখতে হবে। একাউন্ট ক্রিয়েট করার পর এই তথ্যগুলো দিয়ে আপনি লগইন করবেন।

২. অ্যাপ্লিকেশন শুরু

আপনার GCKey একাউন্টে লগইন করুন এবং "Start an application" বাটনে ক্লিক করুন। তারপর "Apply to come to Canada" ক্লিক করুন। ভিসা ক্যাটাগরি থেকে "Visitor Visa, Study and Work Permit" সিলেক্ট করুন। তারপর যে প্রশ্ন আসবে তার উত্তর দিন, যেমন "What is your current country/territory of residence?" এখানে "Bangladesh" সিলেক্ট করুন।

৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড

সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পর আপনাকে ডকুমেন্ট রিকোয়ারমেন্ট এর তালিকা দেওয়া হবে। নিচের তিনটি PDF ফর্ম সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে পূরণ করতে হবে:
1. Application Form (IMM5257)
2. Family Information (IMM5245)
3. Schedule 1 (IMM5227)

আপলোড করতে হবে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট:
1. অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম
2. ট্রাভেল হিস্ট্রি (ভিসা ও ইমিগ্রেশন এন্ট্রি এক্সিট সিল)
3. পাসপোর্ট কপি
4. ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও ব্যাংক সলভেন্সি
5. সাম্প্রতিক ছবি
6. ট্রাভেল ইটিনারি, হোটেল রিজার্ভেশন, ইনভাইটেশন বা স্পন্সরশিপ
7. ফ্যামিলি ইনফরমেশন
8. শিডিউল ১ ফর্ম
9. ক্লায়েন্ট ইনফরমেশন বা কাভার লেটার
10. কর্মচারী সার্টিফিকেট বা অফিস আইডি কার্ড বা NOC

সব ডকুমেন্ট স্ক্যান করে আপলোড করুন।

৪. পেমেন্ট

ডকুমেন্ট আপলোড করার পর পেমেন্ট অপশন আসবে। ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করুন।
অ্যাপ্লিকেশন ফি: 100 CAD
বায়োমেট্রিক্স ফি: 85 CAD
মোট: 185 CAD

৫. বায়োমেট্রিক্স

পেমেন্ট করার পর বায়োমেট্রিক রিকোয়েস্ট ইমেইল আসবে। বায়োমেট্রিক দেওয়ার জন্য VFS গ্লোবাল থেকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন। অ্যাপয়েন্টমেন্ট অনুযায়ী VFS আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি নেবে। বায়োমেট্রিক সম্পন্ন হলে আপনাকে পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া হবে।

৬. রেজাল্টের জন্য অপেক্ষা

আপনার ইমেইলে নোটিশ আসলে IRCC পোর্টালে GCKey একাউন্ট চেক করুন। ভিসা রিকুয়েস্ট ডাউনলোড করে পুনরায় VFS অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে পাসপোর্ট সাবমিট করুন। ভিসা অনুমোদন হলে ২ সপ্তাহের মধ্যে পাসপোর্ট ভিসাসহ ফেরত পাবেন।

৭. রিজেকশন ও পুনরায় আবেদন

যদি কোন কারণে ভিসা রিজেক্ট হয়, তাহলে GCKey একাউন্টে রিজেকশন লেটার আসবে। বায়োমেট্রিক দিলে তা ১০ বছর মেয়াদে রিজার্ভ থাকে। পুনরায় আবেদন করার সময় বায়োমেট্রিক্স ফি দিতে হবে না, শুধু 100 CAD ভিসা ফি দিয়ে আবেদন করতে পারবেন।
লেখাটি পড়ে ভালো লাগলে শেয়ার করে দিবেন,ধন্যবাদ
আর
প্রয়োজন হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যোগাযোগ ঠিকানাঃ- আকরাম টাওয়ার, ১৯৯, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, বিজয়নগর, ঢাকা-১০০০।
মোবাইলঃ- +8801813191843
WhatsApp Number +8801813-191843

নতুন জাপান ভিসা আবেদন পদ্ধতিবাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি লাগবেনা শুধু vfs ১৯০০ টাকা সার্ভিস ফি নিবে।সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে ...
08/11/2024

নতুন জাপান ভিসা আবেদন পদ্ধতি
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি লাগবেনা শুধু vfs ১৯০০ টাকা সার্ভিস ফি নিবে।
সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে ইন্টারভিউ ফেস করতে হবেনা এবং ভিসা ইস্যু হবে ডকুমেন্টস বেজড্। আমি এটাকে সুখবর ই বলবো ।
৩ নভেম্বর, ২০২৪ থেকে, ভিএফএস গ্লোবাল (VFS Global) জাপান দূতাবাসের পক্ষ থেকে ভিসা আবেদন পরিষেবা প্রদান করবে। জাপান দূতাবাস এর পর সরাসরি ভিসার আবেদন গ্রহণ করবে না।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস :
১. এপ্লিকেশন ফর্ম
২. ভেলিড পাসপোর্ট ও ফটোকপি
৩ .পুরনো পাসপোর্ট ও ফটোকপি
৪ .ছবি ২ কপি – ৩৫*৪৫
৫ .এয়ারলাইন্স বুকিং কপি
৬ .হোটেল বুকিং কপি
৭ . ট্যাক্স পেমেন্ট রিসিপ্ট ( লাস্ট ৩ বছরের )
৮ .ব্যাংক স্টেমেন্ট ( বিগত ছয় মাসের )
৯ . ভিজিট শিডিউল
১০ .এন ও সি
১১ কাভার লেটার
** এক্সট্রা বৈধ ডকুমেন্টস
যদি গ্যারান্টার থাকে
১ .ইনভাইটেশন লেটার গ্যারান্টেরের কাছ থেকে
২ .গ্যারান্টারের সাথে সম্পর্কের প্রত্যয়িত বা ব্যাখ্যা করার নথি
৩ .ব্যাংক স্টেটমেন্ট 6 মাসের সর্বশেষ (ব্যক্তিগত/কোম্পানী) যদি ভ্রমণ খরচ জাপানে বসবাসকারী একজন গ্যারান্টার দ্বারা বহন করা হয়
৪ .গ্যারান্টি লেটার
কারোও কোন তথ্য লাগলে নক দিতে পারেন।

04/11/2024

সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য একটা বিশ্বস্ত এজেন্সি নাম প্রয়োজন কিংবা দরকার। যেখানে প্রতারিত হওয়ার চিন্তা-ভাবনা নাই।
তাহলে শুধুমাত্র আমাদের সাথেই যোগাযোগ করুন।

এজেন্সির সাহায্য ছাড়া নিজে যেভাবে ফিলিপাইনের ভিসা করবেন - স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন  :-১ - ট্যুরিস্ট ভিসায় আপনার আগ্রহ ...
28/09/2024

এজেন্সির সাহায্য ছাড়া নিজে যেভাবে ফিলিপাইনের ভিসা করবেন - স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন :-
১ - ট্যুরিস্ট ভিসায় আপনার আগ্রহ প্রকাশ করে ফিলিপাইন দূতাবাসে একটি ইমেল পাঠাবেন - ([email protected])
২ - ফিডব্যাক মেইলে ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সহ যে সকল ডকুমেন্টস লাগবে তার একটি চেকলিস্ট পাবেন। এবং তারা আপনাকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়ার জন্য একটি লিংক দিবে‌। ওই লিংকে গিয়ে আপনার বেসিক ইনফরমেশন গুলো দিবেন এবং অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি ফিল আপ করে ওখানে সাবমিট করবেন।
৩ - এখন আসি আপনার যে সকল ডকুমেন্টস লাগবে -
#️⃣ #️⃣➡️‌ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম নির্ভুলভাবে পূরণ করবেন
➡️২*২" সাইজের ছবি; অবশ্যই ল্যাব প্রিন্ট হতে হবে।
➡️ ভিসা রিকোয়েস্ট লেটার - আপনি কে, কি করেন, কেন যেতে চান, কত দিন থাকবেন, কোন শহরগুলিতে যাবেন, আপনার সাথে পরিবারের কে কে যাচ্ছে - এসব লিখবেন, আপনার পূর্বের ট্রাভেল হিস্টোরি উল্লেখ করবেন।
➡️ ব্যাংক স্টেটমেন্ট : এক জনের জন্য মিনিমাম ২ লক্ষ টাকা ব্যালেন্স সহ লাস্ট ছয় মাসের স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে। অবশ্যই প্রতিমাসে ৫/১০ টা লেনদেন থাকতে হবে।
যদি ৩ জন ফ্যামিলি মেম্বার আবেদন করেন তাহলে একজনের স্টেটমেন্ট দেখালেই হবে এবং কমপক্ষে ৬ লক্ষ প্লাস ব্যালেন্স দেখাতে হবে। যদি সল্ভেন্সি সার্টিফিকেট থাকে তাহলে সেটাও দিবেন।
➡️ ফ্লাইট বুকিং: শেয়ারট্রিপ অথবা গো জায়ান থেকে নন পেইড টিকেট বুক করবেন আর পেমেন্ট মেথড দিবেন ক্যাশ অন ডেলিভারি। এটা প্রিন্ট করে নিলেই হবে।
➡️ হোটেল বুকিং: বুকিং ডট কম অথবা অ্যাগোডা থেকে একটা ননপেইড বুকিং দিবেন; ফিল্টার থেকে বুক উইদআউট ক্রেডিট কার্ড সিলেক্ট করে।
➡️ ট্রাভেল আইটেনারি : যেহেতু আপনাকে ম্যানিলাতেই ল্যান্ড করতে হবে আপনি সহজে ভিসা পাওয়ার জন্য শুধু মাত্র ম্যানিলারই ৪/৫ দিনের ট্রাভেল আইটেনারি দিবেন। ধরেন আপনার অন্য সিটিতে যাওয়ার প্লান আছে, আপনি ট্রাভেল আইটেনারিতে উল্লেখ করলেন কিন্তু ওই সিটিতে যাওয়ার এয়ার টিকেট/বাস টিকেট দিলেন না, এ কারনেই আপনার ভিসা রিজেক্ট হয়ে যাবে। আপনি ভিসা পাওয়ার পর যেখানে মন চায় যান সমস্যা নেই।
➡️ পেশাগত প্রমান : আপনি জব হোল্ডার হলে অবশ্যই এনওসি, অফিস আইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
আর বিজনেস করলে ট্রেড লাইসেন্স এর নোটারাইজড কপি এবং ভিজিটিং কার্ড লাগবে।
➡️ সঙ্গে বাচ্চা থাকলে অবশ্যই বাচ্চার বার্থ সার্টিফিকেট লাগবে এবং পাসপোর্ট ইনফরমেশন পেজ ফটোকপি।
➡️স্পাউস সঙ্গে থাকলে স্পাউসের নাম যদি পাসপোর্টে মেনশন না থাকে তাহলে ম্যারেজ সার্টিফিকেট নোটারাইজড কপি লাগবে।
৪- সকল ডকুমেন্টস রেডি হলে ফিলিপাইন দূতাবাসের মেইলের রিপ্লাই করবেন ডকুমেন্টস গুলো অ্যাটাচ করে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাইবেন। ওরা ৭/১০ দিনের মধ্যেই আপনাকে মেইল করবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট ডেট দিবে।
৫- ফ্যামিলি হলে যে কোন একজন গিয়ে সকলের পাসপোর্ট এবং ডকুমেন্টস জমা দিয়ে আসতে পারবেন।
৬- ভিসা ফি: আগে ৪৬০০ ছিলো রিসেন্টলি ৫০০০ হয়েছে ।

যেকোন দেশের ভিসা প্রসেসিং নিজে নিজেই করা সম্ভব।
আলহামদুলিল্লাহ নিজে অ্যাপ্লাই করেই এপর্যন্ত ছয় টা দেশের ভিসা পেয়েছি ।
কোন হেল্প প্রয়োজন হলে পোষ্টে কমেন্ট করবেন।

সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুনমঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির ম...
27/09/2024

সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস

১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুন

মঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির মধ্যে একটি। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস সাধারণত মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭:০০ টায় তাদের বুকিং সিস্টেম আপডেট করে। কারণ এয়ারলাইনস জানে যে বেশিরভাগ যাত্রী শুধুমাত্র সপ্তাহের দিনগুলোতে টিকিট বুক করার সময় পান। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের বেশিরভাগই সাধারণত শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার টিকিটের দাম দেখেন।

২. আগে বুক করুন, তবে খুব বেশি আগে নয়

অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে, ভ্রমণের তারিখের কমপক্ষে ২১ দিন আগে টিকিট বুক করা উচিত। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস তাদের সিস্টেমগুলো এমনভাবে সেট করেছে যাতে যত বেশি সম্ভব টিকিট বিক্রি করতে পারে। তাই, সিস্টেমের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট কোটা থাকে সস্তা টিকিটের জন্য। উদাহরণস্বরূপ, কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডনের ফ্লাইটের জন্য সিস্টেমে নির্ধারণ করা হয় যে প্রথম ২০ জন যাত্রী সবচেয়ে কম দাম পাবেন। পরবর্তী ২০০ জন মাঝারি দাম পাবেন, এবং বাকিরা সম্ভবত আরও বেশি মূল্য দিতে হতে পারে। সংক্ষেপে, এয়ারলাইন্সের সিস্টেম কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডন যাওয়ার সময় তারা যে মার্জিন চায় তার উপর ভিত্তি করে টিকিটের দাম নির্ধারণ করবে।

৩. উড়ার জন্য উপযুক্ত দিন

মঙ্গলবার বা বুধবার উড়ার জন্য টিকিট বুক করার চেষ্টা করুন। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস এই দুই দিনকে ‘কম ব্যস্ত দিন’ হিসেবে নির্ধারণ করে বুকিং সিস্টেমের জন্য। এয়ারপোর্টও সাধারণত এই দুই দিন অন্যান্য দিনের তুলনায় কম ব্যস্ত থাকে, বিশেষ করে শুক্রবার এবং রবিবার যখন বুকিং সিস্টেম এবং এয়ারপোর্ট অনেক ব্যস্ত হয়ে ওঠে।

৪. আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য 'বেস্ট ডিল' খুঁজুন

বেশিরভাগ এয়ারলাইনস আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য প্রায় ১১ থেকে ১২ সপ্তাহ আগে 'বেস্ট ডিল' অফার করে। তাই, এই সময়ের মধ্যে নিয়মিত টিকিটের দাম পরীক্ষা করুন।

৫. ছোট এয়ারপোর্ট বেছে নিন

এই পদ্ধতি চেষ্টা করতে পারেন, যা হল প্রধান এয়ারপোর্টে না নেমে গন্তব্যের কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্টে নামা। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি লন্ডনে যেতে চান, অনেকেই সাধারণত হিথ্রোতে নামেন। পরের বার, হিথ্রোতে না নেমে, হিথ্রোর কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্ট যেমন ম্যানচেস্টারের এয়ারপোর্টে নামার চেষ্টা করুন। তারপর ম্যানচেস্টার থেকে আপনি ট্রেনে করে লন্ডনে যেতে পারেন। এই পদ্ধতি চেষ্টা করুন, এটি সস্তা হওয়া

11/09/2024

"ঢাকা থেকে করাচি" ফ্লাইট চালু করতে চায় পাকিস্তান

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা নিয়ে এসেছি আপনাদের জন্য ইমার্জেন্সি সৌদি আরবের ভিসা এবং সৌদি ফ্রি ভিসা লাগলে য...
06/08/2024

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা নিয়ে এসেছি আপনাদের জন্য ইমার্জেন্সি সৌদি আরবের ভিসা এবং সৌদি ফ্রি ভিসা লাগলে যোগাযোগ করুন।

15/06/2024
সৌদি ভিসা, ম্যানপাওয়ার, বিমান টিকেট এবং সৌদি আরবের তিন মাসের আকামা ইনশাআল্লাহ এগুলো নিয়ে প্যাকেজ।(কাফালার জন্য কফিল তলবে...
09/05/2024

সৌদি ভিসা, ম্যানপাওয়ার, বিমান টিকেট এবং সৌদি আরবের তিন মাসের আকামা ইনশাআল্লাহ এগুলো নিয়ে প্যাকেজ।

(কাফালার জন্য কফিল তলবে নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন গ্যারান্টি আমরা ইনশাআল্লাহ)

কাফেলা করতে ১থেকে ২হাজার সৌদি রিয়াল, বাংলা টাকায় ৩০থেকে ৫০হাজার টাকা।
তাহলে এই হিসাব করে দেখেন, ৩লক্ষ মাঝে আপনি আপনার নিজের মনমতো করে সব কিছুই পরিপূর্ণ ভাবে ঠিকঠাক করে নিতে পারেন কিন্তু কাহারো কাছে কিংবা কোন ট্রাভেল অথবা রিক্রুটিং এজেন্সির এত কমদামের মধ্যে বর্তমানে আপনি সৌদি ভিসা পাইবেন?
কখনোই নাহ

19/10/2023
সৌদি গামী শ্রমিকদের ভোগান্তি আরো এক দফা বাড়লো।সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে,সৌদি আরবে কর্মসংস্থানের জন্য ...
03/10/2023

সৌদি গামী শ্রমিকদের ভোগান্তি আরো এক দফা বাড়লো।

সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে,
সৌদি আরবে কর্মসংস্থানের জন্য সকল ভিসার ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

আগামী ৮ই অক্টোবর, ২০২৩ ইংরেজি থেকে যে কোনো পাসপোর্ট বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট ছাড়া সৌদি দূতাবাস জমা গ্রহণ করবে না বলে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।

কর্মসংস্থান (কাজের) ভিসা পেতে আগ্রহী ব্যক্তিদের অবশ্যই যমুনা ফিউচার পার্কে (বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, ঢাকা) অবস্থিত সৌদি ভিসা সলিউশনস অ্যান্ড ট্রাভেল (তাশির) সেন্টারে সংশ্লিষ্ট যাত্রীর পাসপোর্ট সাথে নিয়ে বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্টের জন্য যেতে হবে।

অতঃপর, অনুমোদিত অফিসের মাধ্যমে পাসপোর্টটি দূতাবাসের কনস্যুলার বিভাগে জমা দিতে হবে। অনুমোদিত অফিসের জন্য (চলমান নিয়মে) নির্ধারিত দিনে ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকল কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আন্তরিকভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।

22/07/2023

সৌদির ফায়ারসার্ভিস ও সিটি কর্পোরেশন (বলদিয়ার) ভিসা এভেলেবেল,
রেটিং ৩ লক্ষ ৬০ হাজার
Success & Trusted Travel Agency International

দীর্ঘ অপেক্ষার পর আবার যখন রোমানিয়ার ভিসা দিচ্ছে, 🇷🇴🇪🇺দয়া করে এখন যারা ভিসা পাচ্ছেন এবং পাবেন কেউ গেম দিবেন না 🙏🇪🇺আপনা...
19/07/2023

দীর্ঘ অপেক্ষার পর আবার যখন রোমানিয়ার ভিসা দিচ্ছে, 🇷🇴🇪🇺
দয়া করে এখন যারা ভিসা পাচ্ছেন এবং পাবেন কেউ গেম দিবেন না 🙏🇪🇺

আপনাদের উপর নির্ভর করে পরবর্তী ইউরোপ স্বপ্নবাজদের ভবিষ্যৎ!
দয়া করে এই শ্রমবাজার টা কেউ নষ্ট করবেন না, স্বপ্নবাজদের স্বপ্নগুলো নষ্ট করবেন না, আস্তে আস্তে সকলের স্বপ্নগুলো পূরণ হোক!🇷🇴🇪🇺

রোমানিয়াতে আসুন ছয় মাস এক বছর স্ট্রে করুন! আপনি চেষ্টা করলে লিগ্যাল ভাবে ওয়ার্ক পারমিটে/ টুরিস্ট এ রোমানিয়া থেকে সেনজেনেও যেতে পারবেন! অবৈধ পথ বেছে নিবেন না, একটু ধৈর্য ধরুন সফলতা পাবেন!✅🇪🇺

রোমানিয়াতে এসে ৬/১২ মাস রোমানিয়াকে উপভোগ করুন, সৌন্দর্যে ভরপুর রোমানিয়া!এখানকার পাহাড় পর্বত গ্রাম শহর গুলোর সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে! 💃🇪🇺

অনেকেই বলতে পারেন ভাই কাজ না পেলে থাকবো কিভাবে?
আগে আপনি বলুন আপনি কি মাগনা আসতেছেন রোমানিয়া? এজেন্টকে টাকা দিবেন না? কিসের জন্য টাকা দেবেন? লিগ্যাল ভাবে বৈধ ভিসায় এসে কেন অবৈধ হবেন?✍🤷‍♂️✅

আর হ্যাঁ গেম দেওয়ার আগে অবশ্যই ভেবেচিন্তে গেম দিবেন ধরতে পারলে সোজা শ্বশুরবাড়ি পাঠিয়ে দিবে ✈️🫶😊

এজেন্টের টাকা পরিশোধ করার আগে তার সাথে ভালোভাবে এগ্রিমেন্ট করুন স্ট্যাম্পে! আপনাকে রোমানিয়াতে পৌঁছে দেওয়া কোম্পানিতে কাজ দেওয়া এবং টিআরসি করে দেওয়া পর্যন্ত! যদি তার আপনাকে কাজ এবং টিআরসি করে না দিতে পারে, তাহলে পরে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন এমন ভাবে এগ্রিমেন্ট করেন ! আপনারা কেউ মাগনা বা চুরি করে রোমানিয়া আসতেছেন না, টাকা দিয়ে বৈধভাবে আসতেছেন! ✅🇪🇺🇷🇴

সর্বশেষ একটাই অনুরোধ সবাই রোমানিয়াতে থাকবেন রোমানিয়ার শ্রমবাজার টা ধরে রাখবেন! আপনাদের উপর নির্ভর করে রোমানিয়ার ভবিষ্যৎ, ভিসা দিবে বাংলাদেশীদের নাকি বন্ধ করে দিবে!
আস্তে আস্তে সকলের ইউরোপ স্বপ্ন পূরণ করতে সহায়তা করুন!

লেখক : Success & Trusted Travel Agency International ✍️

সবার জন্য শুভকামনা রইল!🇪🇺🇷🇴

রোমানিয়া এবং ইউরোপের আপডেট তথ্য পেতে ফলো করুন আমাদের পেজ এবং গ্রুপ ⬅️🇪🇺🇷🇴
Success & Trusted Travel Agency International 🇪🇺🇷🇴✈️

অভিবাসন প্রত্যাশীদের কাছে বিশ্বের পঞ্চম জনপ্রিয় ও নিরাপদ দেশ হচ্ছে জার্মানি। এর পেছনের কারণ হচ্ছে ইউরোপের এই দেশটির শক্...
18/07/2023

অভিবাসন প্রত্যাশীদের কাছে বিশ্বের পঞ্চম জনপ্রিয় ও নিরাপদ দেশ হচ্ছে জার্মানি। এর পেছনের কারণ হচ্ছে ইউরোপের এই দেশটির শক্তিশালী অর্থনীতি, অভিবাসীদের জন্য উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা এবং চাকুরি ও কর্মসংস্থার ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা। এজন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের স্বপ্ন থাকে জার্মানিতে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার। জেনে নেয়া যাক কী উপায়ে ঐতিহ্যবাহী জার্মানি যেতে হবে, ভিসার খরচ কেমন হবে এবং ভিসা পেতে কী কী কাগজ-পত্র (ডকুমেন্ট) লাগবে। সেই সঙ্গে দেশটির সাধারণ অভিবাসন নীতিমালা সম্পর্কেও জানা যাবে।
https://globaltree.in/articles/easiest-ways-to-immigrate-to-germany/

জার্মানির ভিসা আবেদনের নিয়ম
শিক্ষা-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যপূর্ণ এই দেশটিতে যেতে হলে অবশ্যই যৌক্তিক কারণ ও বৈধ ভিসা থাকতে হবে। বৈধ ভিসা ছাড়া কেউই জার্মানিতে যেতে পারবেন না। জার্মানি যাওয়ার কয়েক ধরনের ভিসা রয়েছে। এদের মধ্যে ট্যুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (কাজের ভিসা)। কর্মসংস্থানের সুযোগ, শিক্ষা, উদ্যোক্তা, পরিবারের সঙ্গে মিলিত হওয়া এবং বাসিন্দা হওয়া এসব কারণে মূলত দেশটিতে যেতে চায় অভিবাসন প্রত্যাশীরা। ভিসা প্রত্যাশীর অর্থনৈতিক সক্ষমতা, হেলথ ইন্সুরেন্স ও জার্মান ভাষায় ন্যূনতম দক্ষতা থাকতে হবে।
পাঁচ ধরনের ভিসার আবেদনের পদ্ধতি আলাদা। প্রথমত, আপনাকে নির্দিষ্ট করতে হবে ভিসার ধরণ, অর্থাৎ কোন ভিসার মাধ্যমে আপনি যেতে চান।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
আপনি যদি দক্ষ কর্মী হয়ে থাকেন তবে জার্মানির উদ্যোক্তা বা চাকরিদাতা আপনাকে স্পন্সরের মাধ্যমে স্বপ্নের দেশটিতে নিয়ে যেতে পারেন। এভাবে আপনি মর্যাদাকর ‘জার্মান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা’র মাধ্যমে দেশটিতে যেতে পারবেন। জার্মানিতে ব্যবসা পরিচালনা করে এমন কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ পাবেন আপনি। এই ভিসার আওতায় সেই দেশটিতে থাকা ও কাজ করার অনুমতি পাবেন আপনি। এই ক্ষেত্রে ওই কোম্পানির দেয়া অফার লেটারটা সঙ্গে থাকা ভীষণ জরুরি। জার্মানিতে প্রায়ই দক্ষ অভিবাসী কর্মীর প্রয়োজন হয়৷ তাই জার্মান সরকার এই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু করে। বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে বাংলাদেশি নাগরিক দেশটিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে যেতে পারেন।

জার্মানিতে ভালো বেতনের পাশাপাশি ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা নিচে দেয়া হলো। জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার আগে নির্দিষ্ট কাজের ওপর দক্ষতা থাকতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্রের (এনআইডি কার্ড) ফটোকপি থাকতে হবে।

ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা যাচাই পরীক্ষা আইএলটিএসে ভালো স্কোর থাকতে হবে। নির্দিষ্ট কাজের উপরে প্রশিক্ষণ সনদ থাকতে হবে।

বিভাগীয় চেয়ারম্যানের সাক্ষরিত সনদপত্র ও বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয় পত্রের (এনআইডি কার্ড) ফটোকপি লাগবে।
জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে এই সব ডকুমেন্ট/ নথিপত্র প্রয়োজন হয়। তাছাড়া, আপনি যদি জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট বা ওয়ার্ক ভিসা পেতে চান তাহলে আপনাকে ন্যূনতম সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পাস হতে হবে। তাছাড়া জার্মান ভাষায় দক্ষতা অর্জনের পর জার্মানিতে যেতে হবে। এই সব যৌগ্যতার সমন্বয়ে আপনি হাতে পেয়ে যেতে পারবেন স্বপ্নের ওয়ার্ক পারমিট ভিসাটি।

চাকরিপ্রার্থী ভিসা (জব সিকার ভিসা)
চাকরিপ্রার্থী ভিসার (জব সিকার ভিসা) মাধ্যমে দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তি জার্মানিতে এসে চাকরি/কাজ খোঁজার অনুমতি পেয়ে থাকে। এই বিশেষ ভিসার মেয়াদ ৬ মাস। এই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তিনি যদি চাকরি বা কর্মসংস্থান করে ফেলতে পারেন তবে তাহলে জব সিকার ভিসাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় উন্নীত হবে। অন্যদিকে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি তিনি কর্মসংস্থান খুঁজে নিতে ব্যর্থ হন তাহলে তাকে নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে।

স্টুডেন্ট ভিসা
জার্মান সরকার বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা সুবিধা দিয়ে থাকে। কেউ যদি দেশটিতে পড়তে যেতে চান, তাহলে তারা সরাসরি জার্মানির স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। স্টুডেন্ট ভিসায় গিয়ে সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি ভালো অর্থ আয় করা যায়।

স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করলে, ভিসা ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে পাওয়া যেতে পারে। জার্মানির স্টুডেন্ট ভিসার মেয়াদ মাত্র তিন মাস। এর পর এটি বৈধতা হারাবে। তবে ওই শিক্ষার্থী জার্মানিতে আসার পর যদি আরও বেশি সময় তার শিক্ষা কার্যক্রম সেখানে চালিয়ে যেতে চায় তবে তাকে আলাদাভাবে রেসিডেন্স পারমিটের (বসবাসের অনুমতি) জন্য আবেদন করতে হবে। এর পর সেই নির্ধারিত কোর্সের (শিক্ষা কার্যক্রম) মেয়াদ শেষ হবার পর চাকরি খোঁজার জন্য রেসিডেন্স পারমিটে উল্লেখিত নির্দিষ্ট সময় জার্মানিতে অবস্থান করা যাবে। চাকরি পাওয়ার পর ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে।

স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হলে জার্মানির যে ইউনিভার্সিটিতে আপনি ভর্তি হয়েছেন তাদের দেয়া ‘অ্যাডমিশন লেটার’ হাতে থাকতে হবে। সেই সঙ্গে পড়াশোনা চালানোর মতো যথেষ্ট আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

উদ্যোক্তা হিসেবে অভিবাসন ভিসা
আপনার যদি অভিনব ও দুর্দান্ত ব্যবসায়িক আইডিয়া/প্রস্তাব থাকে তবে আপনি এন্ট্রাপ্রেনিউর ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে সেই ব্যবসাকে জার্মানিতে চালু করার মতো অর্থনৈতিক সামর্থ্য ও নগদ অর্থ থাকতে হবে। এর সর্বনিম্ন পরিমাণ হচ্ছে ১০ লাখ ইউরো। শুরুতে অন্তত ১০ জার্মান নাগরিককে আপনার নতুন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দিতে হবে।


ফ্যামিলি স্পন্সরশিপ ভিসা
আপনি যদি জার্মান বাসিন্দার পরিবারের সদস্য অথবা তার ওপর নির্ভরশীল (স্পাউজ বা সন্তান) হয়ে থাকেন তবে ফ্যামিলি স্পন্সরশিপ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। জার্মানিতে বসবাসরত পরিবারের মূল সদস্যের সঙ্গে থাকার আবেদন করতে হলে সন্তানদের বয়স ১৬ বছরের নীচে হতে হবে। তবে এমন নির্ভরশীল সদস্যের বয়স ১৬ এর বেশি হলে তাকে জার্মান ভাষার ওপর দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে।

ট্যুরিস্ট ভিসা
যারা জার্মানি পর্যটক হিসেবে ভ্রমণ করতে চান তাদের অবশ্যই জার্মানির ট্যুরিস্ট ভিসা (পর্যটক) নিতে হবে। জার্মানির ট্যুরিস্ট ভিসাকে অনেকেই ভিজিট ভিসা বলে থাকেন। জার্মান ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে প্রায় ১৫ দিন সময় লাগে৷ জার্মান দূতাবাস থেকে সরাসরি এই ভিসার জন্য আবেদন করা যেতে পারে।

কোন কাজে কত বেতন
জার্মানিতে একজন কর্মীকে কত বেতন দেয়া হয়ে থাকে তা জানার আগ্রহ অনেকেরই আছে। জার্মানিতে একজন কর্মী মাসে সর্বনিম্ন দুই থেকে ৫ লাখ টাকার সমপরিমাণ বেতন পান। অর্থাৎ সেখানে ন্যূনতম মাসিক বেতন বাংলাদেশি মুদ্রায় দুই লাখ টাকা। জার্মানিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা খণ্ডকালীন কাজ (পার্টটাইম) করেও মাসে এক লাখ টাকার বেশি আয় করতে পারেন।
জার্মানিতে মোট কাজের সময় ৮ ঘণ্টা এবং অনেকেই এই সময়ে দুই থেকে তিন লাখ টাকা আয় করতে পারেন।

যেসব কাজের চাহিদা বেশি
বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি এই দেশটিতে কাজ করছেন। সেখানে দক্ষ শ্রমিক ও কর্মীর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে বেশি চাহিদা রয়েছে এমন কিছু উল্লেখযোগ্য চাকরি হলো সিকিউরিটি গার্ড, ফুড প্যাকেজিং, শপিং মল, ড্রাইভিং, মেকানিক্যাল, নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, পরিচ্ছন্নতা কর্মী ও ক্লিনিং ম্যানের।
অন্যদিকে আপনি যদি জার্মানিতে যেয়ে থাকেন, আপনাকে প্রথমে এই সমস্ত কাজে প্রশিক্ষণ থাকা জরুরি। আপনি ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারেন যদি আপনি নির্দিষ্ট কিছু চাকরি বা কর্মে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন।


জার্মানিতে কোন ভিসায় যাওয়া সহজ
অনেকেই জানতে চান কোন ভিসায় দ্রুততম সময়ে জার্মানিতে যাওয়া যায় এবং কোন ভিসা সহজে পাওয়া যায়। বর্তমানে, জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খুব কঠিন হয়ে উঠেছে। তবে বাংলাদেশ থেকে সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা বা জব সিকার ভিসার মাধ্যমে জার্মানিতে যেতে পারেন।

অনার্স বা মাস্টার্স শেষ করার পর আপনি সহজেই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করে জার্মানিতে যেতে পারেন। তবে জার্মানিতে যাওয়ার আগে আপনার ইংরেজি এবং জার্মান ভাষায় ভালো অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, তাহলে সেখানে ভালো করতে পারবেন। শিক্ষার্থীরা চাইলে স্টুডেন্ট ভিসায় জার্মানিতে পার্ট-টাইম কাজ করে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

বাংলাদেশ থেকে জার্মানি যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে আগে জার্মানি যেতে হলে অনেক কষ্ট করতে হতো। কিন্তু এখন ট্যুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও স্টুডেন্ট ভিসায় যে কেউ সহজেই জার্মানিতে যেতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে জার্মান দূতাবাসে কিছু ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে এবং তারপর ভিসা পেতে পারেন।

আপনার পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র, ব্যাংক স্টেটমেন্টসহ সমস্ত তথ্য নিয়ে সরাসরি জার্মান দূতাবাসে যেতে হবে এবং আপনি যে ধরণের ভিসা চান সে সম্পর্কে তাদের জানাতে হবে। তারপর তাদের শর্তানুযায়ী সব কাজ শেষ করে কিছু দিনের মধ্যেই পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্খিত জার্মান ভিসা। এতো ঝামেলার মধ্যে দিয়ে যেতে না চাইলে বাংলাদেশে অনেক ভিসা এজেন্সি আছে তাদের কাছে যেতে পারেন যারা গ্রাহকদের কোনো ঝামেলা ছাড়াই যেকোনো দেশের ভিসা দিয়ে থাকে।

আপনি সরাসরি এই সংস্থাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে জার্মানির ভিসা পেতে পারেন।


জার্মানির ভিসা পেতে লাগে যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
জার্মানি ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে অর্থাৎ জব ভিসার মাধ্যমে জার্মানি যেতে হলে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
এই কাগজপত্রগুলো জার্মান দূতাবাসে জমা দেওয়ার পরে তারা কোম্পানির কাছে পাঠাবে এবং সবকিছু যাচাই করার পরে কোম্পানি আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য যোগ্য বিবেচনা করলে ভিসা ইস্যু করবে।

জার্মানি ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতার সার্টিফিকেট, ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং চেয়ারম্যানের সত্যায়িত সনদ। জার্মান দূতাবাসে সত্যায়িত করা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠাতে হবে।

সর্বনিম্ন ছয় মাস মেয়াদ রয়েছে এরকম একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। নিজের এনআইডি কার্ডের ফটোকপি ছাড়াও বাবা-মার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে। জার্মান দূতাবাস থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সেটি পূরণ করতে হবে। উপরে উল্লিখিত সমস্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করার পরে, জার্মান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর কোন কিছুতে ভুল থাকলে তা সংশোধন করে নিতে হবে।

জার্মানির ভিসা প্রসেসিং হতে কতদিন সময় লাগে
জার্মানির ভিসা প্রক্রিয়াকরণে সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ দিন সময় লাগে। তবে কারো কারো জন্য সময় বেশি লেগে যেতে পারে।

জার্মানি যেতে কত টাকা লাগতে পারে
জার্মানিতে যেতে কত খরচ হয় বা জার্মানিতে ভিসার জন্য বর্তমানে কত টাকা নেওয়া হচ্ছে সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা থাকা জরুরি। যারা ওয়ার্ক ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে জার্মানি যেতে চান তাদের খরচ হবে ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা। কেউ স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে জার্মানিতে যেতে চাইলে প্রায় ৫ লাখ টাকা খরচ হবে।

আপনি জার্মানিতে থাকার সময় প্রতি মাসে ৩০০ থেকে ৪০০ ইউরো অতিরিক্ত খরচ হবে৷ খাবার এবং বাসস্থানসহ মাসে খরচ হতে পারে সর্বোচ্চ ৪০০ ইউরো।

ঢাকার জার্মান সাংস্কৃতিক সেন্টার গ্যেটে ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন সংস্থায় জার্মান ভাষা শেখার পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে।

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 10:00 - 23:00
Tuesday 10:00 - 23:00
Wednesday 10:00 - 23:00
Thursday 10:00 - 23:00
Friday 10:00 - 23:00
Saturday 10:00 - 23:00
Sunday 10:00 - 23:00

Telephone

+8801813191843

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Success & Trusted Travel Agency International posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Success & Trusted Travel Agency International:

Videos

Share

Category