SilkCity

SilkCity this is first time we are going to prompt online update service for sodorghat ,

ট্যুর ক্যাটাগরীঃ ফ্যামিলি/সিঙ্গেল/চাকুরী জীবি (ডে ট্যুর)
02/09/2023

ট্যুর ক্যাটাগরীঃ ফ্যামিলি/সিঙ্গেল/চাকুরী জীবি (ডে ট্যুর)

নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার মেঘালয় ও টাঙ্গুয়ার হাওরের মিলন মেলা সহ (ট্যাকেরঘাট,নীলাদ্রি-শহীদ সিরাজ লেক,লাকমাছড়া,...
02/09/2023

নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার মেঘালয় ও টাঙ্গুয়ার হাওরের মিলন মেলা সহ (ট্যাকেরঘাট,নীলাদ্রি-শহীদ সিরাজ লেক,লাকমাছড়া,রাজৈই ঝর্ণা,বারিক্কা টিলা,যাদুকাটা নদী,শিমুল বাগান, ওয়াচ-টাওয়ার)
ঘুরে আসুন মাত্র ১৮৯৯ টাকায়......

বন্য জীবন(Wildlife)  এবং সমূদ্র
02/09/2023

বন্য জীবন(Wildlife) এবং সমূদ্র

▪ আনন্দদায়ক নৌ ভ্রমণ ▪️প্রকৃতি▪️বন্য জীবন(Wildlife)  এবং সমূদ্র।সাথে থাকছে প্রতিদিন ৩ বেলা বৈচিত্রময় খাবারের সাথে ২ বেলা...
02/09/2023

▪ আনন্দদায়ক নৌ ভ্রমণ ▪️প্রকৃতি
▪️বন্য জীবন(Wildlife) এবং সমূদ্র।
সাথে থাকছে প্রতিদিন ৩ বেলা বৈচিত্রময় খাবারের সাথে ২ বেলা স্নাক্স এবং পর্যাপ্ত চা/কফির ব্যাবস্থা।

ট্যুর স্পট :
আন্ধার মানিক,কটকা অফিসপাড়,টাইগার টিলা,টাইগার পয়েন্ট,জামতলা সী বীচ,কচিখালী অভায়ারন্য,ডিমের চর, করমজল (মিনি জু ও কুমির প্রজনন কেন্দ্র)।

ভ্রমণ তথ্য (বিস্তারিত):

১ম দিন:
🌿আন্ধারমানিক: অনিন্দ্য সুন্দর ইকো-ট্যুরিজম পার্ক

২য় দিন:
🌿কটকা অভয়ারণ্যঃ
* জামতলা সী বিচ, কটকা সৈকত,টাইগার টিলা, ক্যানেল ক্রুজ।
🌿কচিখালি;
কচিখালি খাল, অফিস পাড়, টাইগার পয়েন্ট, ডিমেরচর।

৩য় দিন:
🌿করমজল: কুমির, হরিণ এবং বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ প্রজনন কেন্দ্র, সুন্দরবনের বৃহৎ মানচিত্র, কাছ থেকে হরিণ, কাঠের ফুট ট্রেইল দিয়ে জঙ্গল সাফারি, পর্যবেক্ষণ টাওয়ার।
🌿মোংলা বন্দর, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং খুলনা শিপইয়ার্ড এর পাশ দিয়ে খুলনার পথে যাত্রা।
✅প্যকেজে যা যা থাকছে :
০১|তিন দিনের সকল প্রকার খাবার (ব্রেকফাষ্ট + লাঞ্চ + ডিনার ও প্রতিদিন ২ টি স্ন্যাক্স)
০২|ট্যুর আইটেনারী অনুযায়ী সকল স্পট পরিদর্শন
০৩|ছোট বোটে করে ক্যানেল ক্রুজিং
০৪|প্রথম বা শেষ রাতে বার-বি-কিউ ডিনার
০৫|২৪ ঘন্টা খাবার পানি সরবরাহ
০৬|ফরেষ্ট পারমিশন ও সকল প্রকার এন্ট্রি ফি
০৭|নিরাপওার জন্য ফরেষ্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে ২ জন অস্ত্রধারী গার্ড
০৮|অভিজ্ঞ সার্ভিস বয়
০৯|দক্ষ ক্রু
১০|১ জন অভিজ্ঞ গাইড
১১|কোন রকম হিডেন চার্জ নাই

❌কি কি খরচ ট্যুরের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ
সকল প্রকার ব্যাক্তিগত খরচ,পারর্সোনাল মেডিসিন,সফট বা হার্ড ড্রিংস,ক্যামেরা এন্ট্রি ফি,টিপস।

নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের দুইজন সশস্ত্র নিরাপত্তাকর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে VSF এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ ।
সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয় :
🔹উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।
🔹কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
🔹পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।
🔹এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
🔹জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
🔹যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
🔹জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাঁটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
প্রাণী বা জন্তু দেখলে চিৎকার চেচামেচি না করা।
🔹গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেঁড়া যাবে না।
🔹পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
🔹স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
🔹গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।
✅আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

সাথে কি কি নিবেন:
▪প্রয়োজনীয় ঔষধ।
▪টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
▪ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
▪ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক
▪ সাবান,শ্যাম্পু
▪রেইন কোর্ট বা ছাতা
▪ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।

বি.দ্র. জাহাজে ওঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই। এবং বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।

নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার মেঘালয় ও টাঙ্গুয়ার হাওরের মিলন মেলা সহ (ট্যাকেরঘাট,নীলাদ্রি-শহীদ সিরাজ লেক,লাকমাছড়া,...
30/08/2023

নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার মেঘালয় ও টাঙ্গুয়ার হাওরের মিলন মেলা সহ (ট্যাকেরঘাট,নীলাদ্রি-শহীদ সিরাজ লেক,লাকমাছড়া,রাজৈই ঝর্ণা,বারিক্কা টিলা,যাদুকাটা নদী,শিমুল বাগান, ওয়াচ-টাওয়ার)
ঘুরে আসুন মাত্র ১৮৯৯ টাকায়......

ট্যুর ক্যাটাগরীঃ ফ্যামিলি/সিঙ্গেল/চাকুরী জীবি (ডে ট্যুর)
ভিডিও চিত্রটি গত সপ্তাহে ডকুমেন্টারি তৈরী করতে গিয়ে অনেকগুলো ফুটেজ থেকে একটি ফুটেজ ব্যবহৃত হয়েছে।
শ্রীপুর ঘাট থেকে টাঙ্গুয়ার হাওড় ও মেঘালয়ের মিলনমেলা হিসেবে।
সত্যি বলতে বাজেট ও সময়ের সাথে সমন্বয় করে ময়মনসিংহ জোন থেকে ভ্রমনের জন্য এর চেয়ে উৎকৃষ্ট আর কিছু হতে পারে না।
ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকদের অপার সৌন্দর্য মন্ডিত ভ্রমণ স্পট ও সমৃদ্ধ ইতিহাস দেখানো ও জানানোর ভিন্ন প্রয়াস নিয়ে ব্যতিক্রম ধর্মী উদ্যোগ সিল্ক সিটি ট্রাভেলস এর।

30/08/2023
25/06/2022

যোগ্য জবাব ♦

হিতেশবাবু ক'মাস ধরেই কিছু আঁচ করছিলেন। উনি তিন বছর রিটায়ার করেছেন। সরকারী উচ্চপদে ছিলেন। ভাল অঙ্কের পেনশন পান। স্ত্রী গত হয়েছেন বহুদিন আগে।

দুটি ছেলেকে বড় যত্নে মানুষ করেছেন বাবা মার দুজনের স্নেহ দিয়ে ভালভাবে লেখাপড়া করে তারা প্রতিষ্ঠিত হল। তারপর বড় ছেলের বিয়ে দিলেন। একটি নাতি হল। হিতেশের মনে আনন্দ ধরে না ।

এরপরই ছোট ছেলে নিজের পছন্দের মেয়ে খুঁজে বাবাকে জানালে তিনি সানন্দে সেই মেয়েকে ঘরে নিয়ে এলেন। রিটায়ারের আগেই বড় ছেলের বিয়ে হয়েছিল। তারপর ছোট বৌমা এল।

হিতেশ এখন নাতিকে নিয়ে বেশ সময় কাটান। সংসারের অনেকটা ব্যয় ভার বহন করেন।

একদিন ইজি চেয়ারে বসে সকালে কাগজ পড়ছেন বড় বৌমার গলা পেলেন, আজ বাজার শর্ট আছে.রাতে রান্না হবে না। সে চাকরী করে। বলছে জা কে।

এ বাড়ীতে ছেলেদের জন্মের আগে থেকে কাজের মেয়ে জবা আছে। সে তাঁর ছেলেদের থেকে বেশ কিছুটা বড়। জবা এই মাতৃহারা দুই ছেলেকে দিদির স্নেহে আগলে রেখেছিল।

সে বলল--দাদারা কেউ এনে দেবে। বড় বৌ বলল--কেন বাবা তো বসে আছেন বাজারটা রোজ করলেই পারেন। হিতেশের কানে কথাটা বাজল। বুঝলেন সংসারে তাঁর প্রয়োজন ফুরিয়েছে।

নিজের মনকে বললেন--মন তুই তৈরী থাক।

এরপর থেকে বৌদের নানা আচরণে তাঁর প্রতি বিরূপতা প্রকাশ পেতে থাকল।

একদিন সকালে বড় ছেলে রাগত গলায় বৌকে বলছে--আমার শার্টটা লণ্ড্রী থেকে আনা হয়নি?
বড় বৌ বললো না যাবার সময় হয়নি। বড় ছেলে -বাবা একটু আনতে পারল না ? সারাদিন তো বসেই থাকে। হিতেশের কানে গেল ভাবলেন--যুগধর্ম!

এরপর এক রবিবারে সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলে এসে দেখলেন--সবাই আগে ভাগেই উপস্থিত।
জবা প্লেটে গরম লুচি, আলু ছেঁচকি আর সন্দেশ
পরিবেশন করছে।

বড় ছেলে বলল --বাবাএকটা কথা ছিল। হিতেশ বুঝলেন এরা সকলে কিছু প্ল্যান করেছে। বললেন বল। বড় ছেলে বললো জানো বাবা কাল অফিসের কাজে টাকি গিয়েছিলাম। ওখানকার দর্শনীয় জায়গা দেখলাম। নদীর ধারে স্বাস্থ্যকর পরিবেশে একটা সুন্দর বৃদ্ধাশ্রম চালু হয়েছে। দেখেই ভাবলাম তুমি ওখানে মনোরম পরিবেশে শেষ জীবনটা থাকতে পারো। আমরা যাব আসব। কিরে ভাই কি বলিস? ছোট ছেলে বলল বেশ ভালো হবে।

হিতেশ হেসে বললেন--সব তো শুনলাম। কিন্তু বাবারা--আমার একটা প্রস্তাব আছে। তোমরা বরং
একটা যুতসই যৌবনাশ্রমের খোঁজ করে সেখানেই থাকনা কেন। বাড়ীও আমার,পেনশনও পাই। জবা মাকে নিয়ে বাপ বেটিতে ভালই থাকব। তোমরাও আসবে যাবে।

এই ভাবে তিনি একটা ছক্কায় বাজীমাত করে দিলেন। জবাকে বললেন--জবা মা, লুচিগুলো
ঠাণ্ডা হয়ে গেল। গরম গরম নিয়ে আয় তো।
ছেলে বৌয়েরা হতভম্ব হয়ে বসে রইল.....!!

দিন কাল পালটাচ্ছে। তাই যোগ্য জবাব দেবার জন্য তৈরী থাকা উচিৎ ....নাহলে বড়ই বিপদে পড়তে হতে পারে। ©

30/05/2022

Address

Sodorghat
Dhaka
1100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SilkCity posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category