Golder Tours & Travels

Golder Tours & Travels The best way to go on a trip. Let’s see the world. Traveling agency gives the wings you want to put on to yourself to fly to places. Hajj.

Umrah Tickets, Visa Processing , tours, Transfers, Guide or travel related anything. Best service, Low price always

🇪🇺 ইউরোপের জন্য যা কখনো করবেন  না 🙏১. লোন করে বা সুদের উপরে টাকা নিয়ে এডভান্স করবেন না।২.ভিসা না হওয়া অব্দি কর্ম/চাকরি ছ...
24/11/2024

🇪🇺 ইউরোপের জন্য যা কখনো করবেন না 🙏
১. লোন করে বা সুদের উপরে টাকা নিয়ে এডভান্স করবেন না।
২.ভিসা না হওয়া অব্দি কর্ম/চাকরি ছেড়ে দিবেন না ।
৩.এজেন্সি যে সময় দিবে তার থেকে কিছু দিন কম বেশি লাগতে পারে। ধৈর্য না থাকলে ফাইল জমা দিবেন না।
৪. ভিসা পাবার আগে পুরো টাকা দিবেন না।
৫.সাগর পথে যাবেন না ।
৬.বাংলাদেশ থেকে গেইম দিয়ে এশিয়ার কোন দেশে গিয়ে ইউরোপ গেইম দিবেন না ।
৭.ভিসা এবং ম্যান পাওয়ার হাতে না পাওয়া পর্যন্ত এজেন্টকে ১/২ লাখ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখবেন ।
৮.যে দে-শ গুলোর ভিসা কঠিন সেই দেশে জন্য আবেদন করবেন না ।
৯.বেশি লোভ করবেন না।

অনেকের কাছেই আমরা শুনে থাকি, আমেরিকায় যাওয়া খুবই কঠিন, এমনকি সহজে ভিসা পাওয়া যায় না! 🤔👉 আসলে বাস্তবতা হলো আমেরিকার ৫ (পা...
24/11/2024

অনেকের কাছেই আমরা শুনে থাকি, আমেরিকায় যাওয়া খুবই কঠিন, এমনকি সহজে ভিসা পাওয়া যায় না! 🤔

👉 আসলে বাস্তবতা হলো আমেরিকার ৫ (পাঁচ) বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা (B1-B2) বাংলাদেশ থেকে পাওয়া খুবই সহজ, যদি আপনি সঠিক পন্থায় এবং সঠিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করেন! 🇺🇸🇺🇸🇺🇸

✨ আমরা অনেকেই আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করতে ভয় পাই, কারণ আমরা মনে করে থাকি অন্য সব উন্নত দেশগুলোর মতো ট্যুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং এর সময় অনেক ডকুমেন্টস সাবমিট করতে হয়, পূর্বেই বায়োমেট্রিক্স নেয়া হয় এবং পরে ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসা ইস্যু অথবা রিফিউস করা হয়।

কিন্তু আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার (B1-B2) ক্ষেত্রে পদ্ধতিটি সম্পূর্ণই ভিন্ন এবং সহজ! 💖
এই ভিসা পাওয়ার জন্য অনেক বেশী কাগজপত্র দরকার নেই! এমনকি আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা এসেট ভ্যালুয়েশনও চাইবে না! এছাড়াও আপনার যদি একাধিক দেশ ভিজিট করা থাকে তাহলে সেটা নিঃস্বন্দেহে ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে একটা সহায়ক ভূমিকা পালন করবে, কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে বিভিন্ন দেশ ভিজিট করা থাকলেই আপনি আমেরিকার ভিসা পেয়ে যাবেন। 🇺🇸 🗽

✅ আপনার যদি সঠিক কৌশল জানা থাকে তাহলে সাদা পাসপোর্টেও সহজেই আপনি আমেরিকার ভিসা পেতে পারেন!🇺🇸💖

🗽 আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসার প্রথম দুইটি ধাপ হলোঃ
১। সিজিআই প্রোফাইল তৈরি করা।
২। ভিসা ফি এর রিসিপ্ট প্রিন্ট আউট করে ইস্টার্ন ব্যাংকের (EBL) যে কোনো ব্রাঞ্চে অফলাইনে জমা দেওয়া |আর আপনার যদি (EBL) ব্যাংকে একাউন্ট থাকে তাহলে (EBL) ব্যাংকের APP-এর মাধ্যমে অনলাইন-এ ভিসা ফি জমা দিতে পারবেন।

✨ বর্তমানে জনপ্রতি ভিসা ফি হচ্ছে $১৮৫ ডলার যা বর্তমান বাজারের ডলার মূল্য অনুযায়ী হচ্ছে ২১,০৯০ টাকা। 💵

✅ আমেরিকান মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা বাংলাদেশ থেকে সাধারণত ৫ বছরের জন্য দেওয়া হয় এবং এই ভিসাটি মূলতো ২টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এর উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।
✨ প্রথমত : DS-160: Online Nonimmigrant এপ্লিকেশন ফর্ম এর উপর।
✨ দ্বিতীয়ত : ভিসা অফিসারের সাথে একটি শর্ট ইন্টারভিউ এর উপর।

✅ DS -160 ফর্ম কেন গুরুত্বপূর্ণ ?
- যেহেতু আমেরিকান ট্যুরিস্ট ভিসা ব্যক্তিগত তথ্য ও ইন্টারভিউ ভিত্তিক, তাই DS-160 ফর্মে সকল ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য নির্ভুল ও সঠিকভাবে প্রদান করতে হয়। একটা বিষয় মনে রাখবেন, সঠিকভাবে DS-160 এপ্লিকেশন ফর্মটি পূরণ করলে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা ৭০% নিশ্চিত হয়ে যাবে।

✅ ভিসা অফিসারের সাথে ইন্টারভিউ কেমন হবে?
- ভিসা অফিসারদের বেশিরভাগ প্রশ্ন আপনাদের দেওয়া DS-160 ফর্ম এর উপর ভিত্তি করেই হয়ে থাকে। ইন্টারভিউয়ের উপর মূলত বাকী ৩০% সম্ভবনা নির্ভর করে। এছাড়া সাক্ষাৎকারের সময়কাল মূলত ২-৩ মিনিটের হয়ে থাকে (কারো কারো ক্ষেত্রে ৫-১০ মিনিট পর্যন্ত দীর্ঘ হয়)। এই অল্প সময়ে ভিসা অফিসারগণ মূলত আপনাদের সাইকোলজিকালি পরীক্ষা করে। আপনার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ, বাচনভঙ্গি, ড্রেস আপ থেকে শুরু করে আপনি কিভাবে কনসুলার অফিসারদের প্রতিটি প্রশ্নের সু-ব্যাখ্যা সংক্ষেপে দিতে পারছেন সবকিছুর উপর বিবেচনা করে তারা তাৎক্ষণিকভাবে একটি সিদ্ধান্ত নেয়। এছাড়াও আপনি কেন আমেরিকা যাবেন তার সুনির্দিষ্ট কারণ দেখাতে হবে। ইন্টারভিউ এর সময় ভিসা অফিসারদের বুঝাতে হবে যে, আপনার আমেরিকা যাওয়ার সুনির্দিষ্ট কারণ আছে এবং আপনি আমেরিকায় যাবেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফিরে আসবেন, তাহলেই আপনার ভিসা হবে।

✅ তাই, আপনি যখন আমেরিকার ট্যুরিস্ট ভিসার (B1+B2) জন্য আবেদন করবেন, তখন অবশ্যই আপনার DS-160 ফর্মটি কোন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ হাতে পূরণ করতে হবে। কেননা, DS-160 ফর্ম সঠিকভাবে পূরণ করতে না পারলে এটি শুধুমাত্র আপনার রিফিউজ এর কারণই হবেনা, বরং পরবর্তীতে আবেদন করার সময়েও জটিলতা সৃষ্টি করবে।

🇧🇳🇧🇳নিজে নিজে ব্রুনাই ভিসা করুন🇧🇳🇧🇳ভিসা ফাইল জমা থেকে শুরু করে ডেলিভারি পুরো অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি।ভিসা ফাইল সাবমিট করতে গ...
23/11/2024

🇧🇳🇧🇳নিজে নিজে ব্রুনাই ভিসা করুন🇧🇳🇧🇳

ভিসা ফাইল জমা থেকে শুরু করে ডেলিভারি পুরো অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি।
ভিসা ফাইল সাবমিট করতে গিয়ে বেশ ভালোই অভিজ্ঞতা হয়েছে। প্রতিটা ডকুমেন্টস খুটিয়ে খুটিয়ে দেখেছে। ভ্রমন রিলেটেড নানা প্রশ্ন ও পাসপোর্ট এর প্রতি পাতা উল্টিয়ে দেখেছে। মোটামুটি ২ ঘন্টা সময় নিয়েছে এবং ফাইনালি আরো ১ঘন্টা পর টাকা জমা নিয়ে ডেলিভারি স্লিপ দিয়েছে। ফ্রেশ পাসপোর্ট এ ভিসা দেয় কিনা কনফিউজড কেননা ইন্টারভিউ এর মর্মার্থ অনেক কঠিন।

ভিসা ফাইল প্রসেসিং:
ব্রুনাই ভিসা একেবারেই সহজ। কিছু দেশ ট্র‍্যাভেল থাকলে ভালো। ফ্রেশ পাসপোর্ট এ ভিসা দেয় কিনা কনফিউজড। যেভাবে ফাইল স্টেপ বাই স্টেপ দেখে সেখেত্রে সব গুছানো অনেক জরুরি।

১। ভিসা ফর্ম কম্পিউটারে ফিলাপ করলে ভালো কেননা হাতে ফিলাপ করার পর কয়েকজনের সাথে ঝামেলা করেছে।
(ভিসা ফর্ম ব্রুনাই ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যায়)
২। পাসপোর্ট সাইজ ছবি ২ কপি (রিসেন্ট তোলা)
৩। জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্মসনদ
৪। সকল পাসপোর্ট কপি এবং অন্যান্য দেশের এন্ট্রি/এক্সিট সিলের কপি (অন্যান্য দেশের ভিসা কপি ও ইভিসা কপিও জমা দিলে ভালো)
৫। রিসেন্ট পাসপোর্ট অবশ্যই ৬ মাসের ভ্যালিডিটি থাকা লাগবে এবং ৪টা ব্ল্যাংক পেইজ থাকা লাগবে।
৬। ফাইনানসিয়াল প্রুফ: ব্যাবসায়ী হলে কারেন্ট একাউন্ট এর স্ট্যাটমেন্ট ও ব্যাংক সলভেন্সী এবং সেভিংস একাউন্ট এর স্ট্যাটমেন্ট ও ব্যাংক সলভেন্সী। ব্যাংক সলভেন্সী ডলার এ কনভার্ট করে নিলে ভালো, এটা ব্যাংক এ বললেই করে দিবে। মনে রাখবেন স্ট্যাটমেন্ট যেনো ট্রাঞ্জেকশান থাকে এবং অবশ্যই সাথে করে অরিজিনাল চেকবই নিয়ে আসতে হবে। চেকবই মিলিয়ে দেখে।
৭। কনফার্ম ফ্লাইট টিকেট কপি ২টা লাগবে (PNR Active থাকা লাগবে)। এটার জন্য কয়েকজনকে রিটার্ন করে দিয়েছে। এখানে টিপ্স হচ্ছে যাওয়ার ১ ঘন্টা আগে ফ্লাইট বুক করবেন এবং মোটামুটি অনেকটা সময় PNR এক্টিভ থাকে। এটা নাকি উনাদের পলিসি।
৮। কনফার্ম হোটেল বুকিং লাগবে। এগুলো উনারা বসে বসে চেক করে। ফ্রি ক্যান্সেলেশান এ বুকিং ডট কম থেকে হোটেল বুকিং করলেই হবে।
৯। চাকুরীজীবিদের NOC, Job Certificate, ID Card, Visiting Card, Salary Certificate লাগবে।
১০। একটা সুন্দর কাভার লেটার
১১। টিন সার্টিফিকেট, ট্যাক্স রিটার্ন আপডেট
১২। ১৪০০ টাকা খুচরা নিয়ে যেতে হবে কেননা ভাংতির জন্য আপনাকে দৌড়ঝাঁপ করতে হবে।

এছাড়া অন্যান্য কোন ডকুমেন্টস লাইক এসোশিয়েশান মেম্বারশীপ ইত্যাদি।কোন এপয়েন্টমেন্ট লাগেনা। সরাসরি এম্বাসী গিয়েই জমা দেওয়া যায়।

প্রসেসিং টাইম ১ সপ্তাহ সময় নেয়। এছাড়া ছোটখাট ভাবগাম্ভীর্যপূর্ন ইন্টারভিউ দিতে হয়।

সিল ভিসা না দিয়ে স্টিকার ভিসা দিলে ভালো লাগতো। ফাইল জমা নেওয়া মানে মোটামুটি ১০০% ভিসা নিশ্চিত। সকাল ৯:৩০ থেকে ১১:৩০ পর্যন্ত জমা।

এম্বাসী ঠিকানা: রোড-৬, বাড়ী-২৬, বারিধারা, ঢাকা-১২১২

https://www.mfa.gov.bn/bangladesh-dhaka/Shared%20Documents/Editable%20Visa%20Application%20Form%20-%20Brunei%2029092024.pdf

পাসপোর্টের ভুল সংশোধন করবেন যেভাবেযারা পাসপোর্ট করেছেন কিন্তু তাতে কোনো ভুল তথ্য সন্নিবেশিত হলে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, ...
23/11/2024

পাসপোর্টের ভুল সংশোধন করবেন যেভাবে
যারা পাসপোর্ট করেছেন কিন্তু তাতে কোনো ভুল তথ্য সন্নিবেশিত হলে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা হয়তো জানেন না। তবে এ নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। খুব সহজেই আপনি আপনার ই-পাসপোর্টের ভুল সংশোধন করতে পারবেন।

পাসপোর্টের ভুল তথ্য সংশোধন করতে প্রথমেই আপনার যে বিষয়টি জানতে হবে তা হলো পাসপোর্ট সংশোধন করতে হলে আপনার ইস্যু করা পাসপোর্টে নতুন করে তথ্য সংশোধনের সুযোগ নেই। বরং ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আপনাকে পুনরায় নতুন পাসপোর্ট ইস্যু করতে হবে।

আপনার যদি প্রথম করা পাসপোর্টেই ভুল তথ্য আসে তবে সে ভুল তথ্য দেয়া পাসপোর্ট দেখিয়ে নতুন পাসপোর্ট ইস্যু করতে হবে। ভুল সংশোধনের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনাকে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে পাসপোর্ট রিনিউ অপশনে ক্লিক করতে হবে।

অনলাইনে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট https://www.epassport.gov.bd ঠিকানায় পাসপোর্ট রিনিউ করার সুযোগ রয়েছে। ভুল তথ্যের পাসপোর্টটি তৈরি করতে আপনাকে যতটি ধাপ পেরোতে হয়েছে পাসপোর্ট সংশোধনীর জন্য ঠিক ততটি ধাপই আপনাকে পেরোতে হবে।

তবে অপ্রাপ্তবয়স্কদের (অনূর্ধ্ব ১৮ বছর) ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদ বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে জেএসসি বা জেডিসি বা এসএসসি বা দাখিল বা উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বা কারিগরি ও সমমানের যেকোনো একটি সনদপত্র ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া তথ্য সংশোধনের জন্য লিখিত আবেদন ও অঙ্গীকারনামা লাগবে।

আবেদন ও অঙ্গীকারনামার ফরম এই ওয়েবসাইটের ফরম ও ফি অপশনে পাওয়া যাবে। এছাড়া আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসেও এই ফরমগুলো পাওয়া যাবে। তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদনকারীকে নিজ হাতে ফরমগুলো পূরণ করতে হবে। এরপর সেগুলো পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে।

প্রয়োজনীয় যেসব কাগজপত্র লাগবে
এনআইডি।

অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদ। জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি জমাদানকারীদের ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের এনআইডির ফটোকপিও জমা দিতে হবে।

অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদ। জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি জমাদানকারীদের ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের এনআইডির ফটোকপিও জমা দিতে হবে।

জেএসসি, জেডিসি, এসএসসি, দাখিল, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, কারিগরি ও সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদগুলো থেকে যেকোনো একটি সনদপত্র।

অভিবাসীদের ক্ষেত্রে পার্মানেন্ট রেসিডেন্ট বা জব আইডি বা স্টুডেন্ট আইডি কার্ড বা ড্রাইভিং লাইসেন্স লাগবে।

পুরোনো ই-পাসপোর্টের মূল কপি এবং যে পৃষ্ঠাগুলোতে পাসপোর্টধারীর ব্যক্তিগত ও ইমিগ্রেশনের তথ্য দেওয়া আছে সেগুলোর ফটোকপি।

ই-পাসপোর্ট নবায়নের জন্য অনলাইন আবেদনের রঙিন মুদ্রিত কপি|

অ্যাপয়েন্টমেন্টসহ ই-পাসপোর্ট নবায়নের জন্য আবেদনের সারাংশের মুদ্রিত কপি।

ব্যাংকের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করলে ফি জমার রশিদ।

ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট অথবা পাসপোর্ট অফিসে প্রদর্শিত নমুনা ফর্মে লিখিত আবেদন ও অঙ্গীকারনামা।

সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে সরকারি অনাপত্তি বা অধ্যাদেশ সনদপত্র।

বৈবাহিক অবস্থা সংযোজন, পরিবর্তন বা সংশোধনের ক্ষেত্রে কাবিননামা।

স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন বা সংশোধনের ক্ষেত্রে আপনি যে বাসায় থাকেন তার বিদ্যুৎ বা গ্যাস বিলের কপি।

যাদের কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ নেই, তাদের নাম, বয়স, বাবা-মায়ের নাম আংশিক বা সম্পূর্ণ পরিবর্তন করতে হলে আদালতের হলফনামা লাগবে।


অনলাইনে আবেদন করবেন যেভাবে 🌻

পুরোনো ই-পাসপোর্ট নবায়ন বা সংশোধনের জন্য অনলাইনে ই-পাসপোর্ট নবায়নের জন্য আবেদন করতে হবে। দুই ক্ষেত্রেই একইভাবে অনলাইন ফরম পূরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে আইডি ডকুমেন্টস সেকশনে- Yes, I have an Electronic Passport (ePP) অপশন সিলেক্ট করতে হবে। এরপর পুরোনো ই-পাসপোর্টের তথ্য দিতে হবে। আবেদনের সময় অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে, যেন এনআইডিতে দেওয়া তথ্যের সাথে মিল থাকে।

যেহেতু আপনি ই-পাসপোর্ট নিয়েছেন, সেহেতু ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট বিভাগের ওয়েবসাইটে আপনার নিজস্ব একটি অ্যাকাউন্ট আছে। তাই আগের ইমেইল ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করতে হবে। এরপর ডিরেক্টলি টু অনলাইন অ্যাপ্লিকেশনে ক্লিক করুন।
এরপর নতুন ই-পাসপোর্ট করার মতো একে একে পাসপোর্ট টাইপ থেকে শুরু করে ঠিকানা পর্যন্ত সব সেকশনগুলো পূরণ করতে হবে। আইডি ডকুমেন্টসে বর্তমান ই-পাসপোর্টের সব তথ্য দেওয়ার পর প্যারেন্টাল ইনফরমেশন থেকে ডেলিভারি অপশন অ্যান্ড অ্যাপয়েন্টমেন্ট পর্যন্ত নতুন ই-পাসপোর্ট আবেদনের মতো করে পূরণ করতে হবে। এরপর পুরো আবেদনপত্র পূরণের পর সাবমিট করুন। এরপর আবেদনের কপি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিন।

সংশোধন ফি 💸

নতুন ই-পাসপোর্টের আবেদনের জন্য যে ফি দিতে হয়েছিল, নবায়ন বা ভুল তথ্য সংশোধনের জন্যও সেই একই ফি। এর বাইরে নাম অথবা বয়স সংশোধনের ক্ষেত্রে কোর্ট হলফনামা বাবদ দুই থেকে তিন হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে। অবশ্যই জমা রশিদটি নিয়ে আসতে হবে।
৪৮ পাতা ৫ বছর মেয়াদ:
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৪ হাজার ২৫ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৬ হাজার ৩২৫ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৬২৫ টাকা।

৪৮ পাতা ১০ বছর মেয়াদ:
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৫ হাজার ৭৫০ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৫০ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১০ হাজার ৩৫০ টাকা।

৬৪ পাতা ৫ বছর মেয়াদ:
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৬ হাজার ৩২৫ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৬২৫ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১২ হাজার ৭৫ টাকা।

৬৪ পাতা ১০ বছর মেয়াদ:
১৫-২১ কার্যদিবসের মধ্যে সাধারণ ডেলিভারিতে ফি ৮ হাজার ৫০ টাকা।
৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১০ হাজার ৩৫০ টাকা।
২ কার্যদিবসের মধ্যে অতি জরুরি ডেলিভারিতে ফি ১৩ হাজার ৮০০ টাকা।

আবেদন যেখানে জমা দেবেন 👥

বর্তমান ই-পাসপোর্টটি আপনি যেই অফিস থেকে নিয়েছিলেন, সেই অফিসে প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্ট নিয়ে অনলাইনে পাওয়া নির্ধারিত তারিখে উপস্থিত থাকবেন। এরপর দায়িত্বরত কর্মকর্তা আপনার কাগজপত্র পরীক্ষা করে আপনাকে একটি ডেলিভারি স্লিপ দেবেন। স্লিপে সংশোধিত পাসপোর্ট সরবরাহের সম্ভাব্য তারিখ উল্লেখ থাকবে। তাই সেটি যত্নসহকারে সংরক্ষণ করুন।

এছাড়া সংশোধিত হয়ে ই-পাসপোর্ট আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে এলে ওয়েবসাইট থেকেই জানা যাবে। ‘চেক স্ট্যাটাস’ অপশনে গিয়ে অ্যাপ্লিকেশন আইডি অথবা অনলাইন নিবন্ধন আইডি নাম্বার, জন্ম তারিখ এবং ক্যাপচা পূরণ করে চেক-এ ক্লিক করলেই ই-পাসপোর্ট স্ট্যাটাস দেখাবে। ই-পাসপোর্ট তৈরি হলেই লেখা থাকবে Your passport ready for issuance। এরপর আপনি পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।

সংশোধিত ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ 🧾
সংশোধিত ই-পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য আবেদনকারীকে সশরীরে পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে। পাসপোর্ট সংগ্রহের সময় ডেলিভারি স্লিপ, এনআইডি এবং পুরোনো ই-পাসপোর্ট লাগবে। আবেদনকারীকে সংশোধিত ই-পাসপোর্ট দেওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা আবেদনকারীর আঙ্গুলের ছাপ যাচাই করে নেবেন।

Serbia আমাদের ডেলিগেট ইন্টারভিউ তে ১১২ জন প্রাথমিকভাবে সিলেক্ট হয়েছে। Go On Travel desk
18/11/2024

Serbia আমাদের ডেলিগেট ইন্টারভিউ তে ১১২ জন প্রাথমিকভাবে সিলেক্ট হয়েছে।

Go On Travel desk

12/10/2024
29/09/2024

মাল্টা দিয়ে ইউরোপের ভিসা এপলাই করলে ভিসার চান্স অনেক বেশি।ঘুরতে পারবেন সারা ইউরোপের ২৭ টি দেশে।

টুরিস্ট ভিসার আবেদন এর জন্য এখনই হচ্ছে গোল্ডেন টাইম ✨ "আপনার ভিসা নিশ্চিত করতে আমাদের দক্ষ ভিসা এক্সপার্টরা আপনার ফাইল প...
01/06/2024

টুরিস্ট ভিসার আবেদন এর জন্য এখনই হচ্ছে গোল্ডেন টাইম ✨
"আপনার ভিসা নিশ্চিত করতে আমাদের দক্ষ ভিসা এক্সপার্টরা আপনার ফাইল প্রসেস করবেন 🗂️। তাই আপনার ট্যুরিস্ট ভিসাকে ঝামেলামুক্ত করুন - আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন! 🏖️
আমরা ত্রুটিহীন এবং সুনির্দিষ্ট ভিসা প্রক্রিয়াকরণে গুরুত্ব দেই 🔍। একটি ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে সঠিক ও নির্ভুল পথ অনুসরণ করুন এবং এখনই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন

28/05/2024

এই ঈদে ৬৫,৯০০/- টাকা খরচ করে ৫ দিনে মালদ্বীপ শ্রীলঙ্কা ঘুরে আসুন। প্যাকেজে সবকিছু অন্তর্ভুক্ত।

28/05/2024

ঢাকা ব্যাংকক ঢাকা
এয়ার টিকেট মাত্র ৩০৪৯০/-টাকা

কানাডার ১০ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম!!কিভাবে কানাডার ভিসার জন্য আবেদন করবেন।প্রথমে আপনাকে Immigr...
20/05/2024

কানাডার ১০ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিজিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম!!

কিভাবে কানাডার ভিসার জন্য আবেদন করবেন।

প্রথমে আপনাকে Immigration,Refugees and Citizenship Canada(IRCC)

ওয়েবসাইটে গিয়ে GCKey তে একাউন্ট খুলতে হবে।তারপর আপনি আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার পর। Start an application
এ যাবেন। Apply to come to Canada
ক্লিক করবেন। অপশন দেখাবে ভিসার ক্যাটাগরি
যেমন:

1)Visitor visa,Study and/Work permit
2)Express Entry(EE)
3)International experience Canada(IEC)

আপনি যে ক্যাটাগরির ভিসার জন্য আবেদন করতে চান সেই অপশনে ক্লিক করুন।

What is your current country/territory of residence? এখানে Bangladesh সিলেক্ট করুন।

তারপর আপনাকে একটা ডকুমেন্টস রিকোয়ারমেন্ট এর তালিকা দেওয়া হবে ভিসার ক্যাটাগরী অনুযায়ী।

ঐ অনুযায়ী আপনাকে আপলোড করতে হবে।
Paragon Trip
কানাডার ভিসার ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের তুলনায় মোটামুটি সহজ। আবেদন ফরম ফ্যামিলি ইনফর্মেশন ফর্ম। ইলেকট্রনিক সিস্টেম। আবেদন ফরম ডাউনলোড করে। টাইপিং করে ফিলাপ করে আপলোড করে দিন।

1)Application from (IMM5257)
2)Family Information (IMM5245)
3)Schedule 1(IMM5227)

★ Required Documents:

Note It’s depends on visa catagory

1)Application from
2)Travel history visa and Immigration entry exit stamps.
3)Passport copy
4)Bank statement bank solvency.

If student Certificate of enrollment and Student ID card.

Certificate of employee.Satff ID card,NOC

5)Digital photo.
6)Purpose of Travel/flight booking,hotel reservation/Travel itinerary
If invitation or sponsorship
7)family information
8)Schedule 1 from
9)Client information/Cover lettter

সবগুলা ডকুমেন্টস।স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে অরজিনাল কোন ডকুমেন্টস লাগবে না। আপলোড করার পর পেমেন্ট অপশন আসবে।ক্রেডিট কার্ড অথবা ইন্টারন্যাশনাল ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।

আবেদন ফি।100 CAD Biometrics fee (VFS) global 85 CAD total 185 CAD

পেমেন্ট করার পর biomimetic request
আসবে। তারপর VFS global এ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি তুলে রাখবে।অরজিনাল পাসপোর্ট বায়োমেট্রিক্স নেওয়ার পর সাথে সাথেই রিটার্ন করবে।
paragon Trip Funs club
প্রসেসিং টাইম।কারও ক্ষেত্রে দেখা যায় 10 দিনের মধ্যে রেজাল্ট আবার কারো দুই মাস সময় লেগে যায়।মোটামুটি ভাবে তিন সপ্তাহের মত সময় লাগে।

বাংলাদেশ থেকে আবেদন করলে সিঙ্গাপুর অথবা ইন্ডিয়া থেকে ভিসা ইস্যু হয়।যদি Visa Application approved করে তাহলে পাসপোর্ট রিকুয়েস্ট করবে।তখন আবার VFS global এ পাসপোর্ট সাবমিশন করতে হবে। দশ দিন থেকে দুই সপ্তার মধ্যে হাতে ভিসা সহকারে পাসপোর্ট পাবেন।যদি কোন কারণে রিজেক্ট করা হয়।তাহলে GCkey একাউন্টে রিজেকশন লেটার দেওয়া হবে।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে মেডিকেল টেস্টের প্রয়োজন হয়।
তবে আগে থেকে করতে হয় না ircc থেকে যখন মেডিকেল রিকুয়েস্ট করবে তখনই করতে হবে।

Address

625/A West Kazipara, Mirpur 10
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Golder Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Golder Tours & Travels:

Videos

Share

Category