Travel With Five Fingers

Travel With Five Fingers স্বল্প খরচে পৃথিবী ভ্রমণ
এটাই যদি হয় ব্রত
তবে অবশ্যই এ গ্রুপে আপনাকে নিমন্ত্রণ
(3)

18/12/2023

বান্দরাবনের মায়াবী শত সৌন্দর্য্যের মাঝে এক প্রশান্তির পরশের নাম হল ঝিরিপথ। যারাই এখানে ভ্রমণে গিয়েছে, তাদেরই এটা মুগ্ধ করেছে।

#থানচি #বান্দরাবন #আমিয়াখুম #নাফাখুম #রেমাক্রি #বান্দরবান

14/12/2023

নাফাখুম জলপ্রপাত বান্দরবান জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত। রেমাক্রী নদীতে এক ধরনের মাছ পাওয়া যায়, যার নাম নাফা মাছ। এই মাছ সবসময় স্রোতের ঠিক বিপরীত দিকে চলে। বিপরীত দিকে চলতে চলতে মাছগুলো যখন লাফিয়ে ঝর্ণা পার হতে যায় ঠিক তখনই আদিবাসীরা লাফিয়ে ওঠা মাছগুলোকে জাল বা কাপড় দিয়ে ধরে ফেলে।

পাহাড়িদের ভাষায় সমতল আর আমাদের ভাষায় পাথুরে রাস্তা। দুপাশে পাহাড়, মাঝখানে রেমাক্রি খাল। পানির গভীরতা নেই, হাঁটু পানি খুব বেশি হলে। পাহাড়ের গা ধরে এগিয়ে গেলাম আমরা। প্রায় পনে দুঘণ্টা পর পৌঁছালাম নাফাখুম ঝর্ণায়। জীবনের প্রথম নিজের চোখে দেখা প্রাকৃতিক ঝর্ণা, এক কথায় অসাধারণ। অনেকদূর থেকেই ঝর্ণার আওয়াজ পাওয়া যায়। সবাই সেখানে হালকা খাওয়া দাওয়া সারলাম। কেউ কেউ গোসল করল ঝর্ণার পানিতে। শীতকালে নাফাখুম বেশ ছোট দেখালেও বর্ষায় এর আসল রূপ দেখা যায়।

#নাফাখুম #থানচি #রেমাক্রি #বান্দরাবন #আমিয়াখুম # #বান্দরবান #থানচি #রেমাক্রি

12/12/2023

বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে এই জলপ্রপাতটি অবস্থিত[১]। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি একটি মারমা অধু্যসিত এলাকা। বান্দরবান হতে ৭৯ কি.মি. দুরে অবস্থিত থানচি। সাঙ্গু নদীর পাড়ে অবস্থিত থানচি বাজার। এই সাঙ্গু নদী ধরে রেমাক্রীর দিকে ধীরে ধীরে উপরে উঠতে হয় নৌকা বেঁয়ে। কারণ নদীটি রেমাক্রী হতে থানচির দিকে ধীরে ধীরে ঢালু হয়ে এসেছে এবং এই জন্য এখানে অনেক স্রোত থাকে। নদীর কিছুদূর পর পর ১-২ ফুট এমন কি কোথাও কোথাও ৪/৫ ফুট পর্যন্ত ঢালু হয়ে নিচে নেমেছে। নদীর দুপাশে সবুজে মোড়ানো উচু উচু পাহাড় রয়েছে। কোন কোন পাহাড় এতই উচু যে তার চূড়া ঢেকে থাকে মেঘের আস্তরে। সবুজে ঘেরা সে পাহাড়ে মাঝে মাঝে দু একটি উপজাতী বসতঘর দেখা যায়। পাহাড়ের ঢালুতে টিন আর বেড়ার ঘর গুলো মারমা ভাষায় বলে ‘খুম’ মানে হচ্ছে জলপ্রপাত। রেমাক্রি থেকে তিন ঘণ্টার হাঁটা পথ দূরত্বে এই জলপ্রপাত।
বান্দরবান শহর থেকে থানচি উপজেলা সদরের দূরত্ব ৭৯ কি.মি.। রিজার্ভ চাঁদের গাড়ীতে বান্দরবান থেকে থানচি যেতে সময় লাগে ৩ ঘণ্টা। বর্ষায় ইঞ্জিনবোটে থানচি থেকে তিন্দু যেতে সময় লাগে আড়াই ঘণ্টা। তিন্দু থেকে রেমাক্রি যেতে লাগবে আরও আড়াই ঘণ্টা। শীতের সময় ইঞ্জিন বোট চলার মত নদীতে যথেষ্ট গভীরতা থাকেনা। তখন ঠ্যালা নৌকাই একমাত্র বাহন। রেমাক্রি বাজার থেকে দুইভাবে নাফাখুম-এ যাওয়া পথ আছে। এক ঘণ্টা উঁচু-নিচু পাহাড়ী পথ মাড়িয়ে (পাহাড় ডিঙিয়ে) তারপর রেমাক্রি খালের পাড় ধরে বাকিটা হেঁটে এই পথে চার ঘণ্টা লাগে নাফাখুমে পৌঁছাতে। এতে রেমাক্রি খাল ক্রস করতে হয় তিন বার এবং শেষের দিকে সাঁতার পানি পেরুতে হয়। অপরদিকে আবার পাহাড় না ডিঙিয়ে গোটা পথই রেমাক্রি খালের পাশ দিয়েও যাওয়া যায়।
#নাফাখুম #থানচি #বান্দরবান #রেমাক্রি

10/12/2023

নাফাখুম জলপ্রপাত বান্দরবান জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত। রেমাক্রী নদীতে এক ধরনের মাছ পাওয়া যায়, যার নাম নাফা মাছ। এই মাছ সবসময় স্রোতের ঠিক বিপরীত দিকে চলে। বিপরীত দিকে চলতে চলতে মাছগুলো যখন লাফিয়ে ঝর্ণা পার হতে যায় ঠিক তখনই আদিবাসীরা লাফিয়ে ওঠা মাছগুলোকে জাল বা কাপড় দিয়ে ধরে ফেলে। এ থেকে এই ঝর্ণার নাম দেওয়া হয়েছে নাফাখুম ঝর্ণা। এটিকে আমিয়াখুম জলপ্রপাতের পরই বাংলাদেশের দ্বিতীয় বড় জলপ্রপাত হিসেবে ধরা হয়। অনিন্দ্য সুন্দর এই জলপ্রপাতটি রেমাক্রি থেকে মাত্র আড়াই ঘণ্টা হাঁটার পথ দূরত্বে অবস্থিত।

বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে এই জলপ্রপাতটি অবস্থিত[১]। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি একটি মারমা অধু্যসিত এলাকা। বান্দরবান হতে ৭৯ কি.মি. দুরে অবস্থিত থানচি। সাঙ্গু নদীর পাড়ে অবস্থিত থানচি বাজার। এই সাঙ্গু নদী ধরে রেমাক্রীর দিকে ধীরে ধীরে উপরে উঠতে হয় নৌকা বেঁয়ে। কারণ নদীটি রেমাক্রী হতে থানচির দিকে ধীরে ধীরে ঢালু হয়ে এসেছে এবং এই জন্য এখানে অনেক স্রোত থাকে। নদীর কিছুদূর পর পর ১-২ ফুট এমন কি কোথাও কোথাও ৪/৫ ফুট পর্যন্ত ঢালু হয়ে নিচে নেমেছে। নদীর দুপাশে সবুজে মোড়ানো উচু উচু পাহাড় রয়েছে। কোন কোন পাহাড় এতই উচু যে তার চূড়া ঢেকে থাকে মেঘের আস্তরে। সবুজে ঘেরা সে পাহাড়ে মাঝে মাঝে দু একটি উপজাতী বসতঘর দেখা যায়। পাহাড়ের ঢালুতে টিন আর বেড়ার ঘর গুলো মারমা ভাষায় বলে ‘খুম’ মানে হচ্ছে জলপ্রপাত। রেমাক্রি থেকে তিন ঘণ্টার হাঁটা পথ দূরত্বে এই জলপ্রপাত।

বান্দরবান শহর থেকে থানচি উপজেলা সদরের দূরত্ব ৭৯ কি.মি.। রিজার্ভ চাঁদের গাড়ীতে বান্দরবান থেকে থানচি যেতে সময় লাগে ৩ ঘণ্টা। বর্ষায় ইঞ্জিনবোটে থানচি থেকে তিন্দু যেতে সময় লাগে আড়াই ঘণ্টা। তিন্দু থেকে রেমাক্রি যেতে লাগবে আরও আড়াই ঘণ্টা। শীতের সময় ইঞ্জিন বোট চলার মত নদীতে যথেষ্ট গভীরতা থাকেনা। তখন ঠ্যালা নৌকাই একমাত্র বাহন। রেমাক্রি বাজার থেকে দুইভাবে নাফাখুম-এ যাওয়া পথ আছে। এক ঘণ্টা উঁচু-নিচু পাহাড়ী পথ মাড়িয়ে (পাহাড় ডিঙিয়ে) তারপর রেমাক্রি খালের পাড় ধরে বাকিটা হেঁটে এই পথে চার ঘণ্টা লাগে নাফাখুমে পৌঁছাতে। এতে রেমাক্রি খাল ক্রস করতে হয় তিন বার এবং শেষের দিকে সাঁতার পানি পেরুতে হয়। অপরদিকে আবার পাহাড় না ডিঙিয়ে গোটা পথই রেমাক্রি খালের পাশ দিয়েও যাওয়া যায়।

#নাফাখুম #থানচি #বান্দরবান #রেমাক্রি

Requirements for Indian Medical Visa:01. Application Form 02. National ID card or Birth certificate 03. Copy of electric...
10/12/2023

Requirements for Indian Medical Visa:

01. Application Form
02. National ID card or Birth certificate
03. Copy of electricity bill
04. Bank statement or Dollar Endorsement [150] $ Minimum
05. Medical appointment
06. All Medical papers original
07. Professional credentials NOC
08. Passport copy
09. Passport photocopy 2-3 pages
10. 2/2 White background colour picture
11. The person must be physically present

09/12/2023

পাহাড়ি এমন আতিথিয়তা কজনের ভাগ্যে জোটে | রেমাক্রি থেকে নাফাখুম
Take the Lunch at Remakri
Travelers should take their lunch at Remakri. There are some good restaurants in Remakri and single lunch may cost around BDT. 120 Taka.

Where to stay for the first night at Remakri
The travelers should stay for the night at Remakri and the tour guide will help the travelers to find a good place. There are some Tribal houses in Remakri. It will cost around 70/= Taka (BDT) for staying for a single traveler and the dinner will cost about 80/- Taka (BDT) per meal. Dinner items are usually beef, fish, egg, etc but travelers can discuss the cost and menu items with the tour guide.

Second day planning and visit the desired place, Nafakhum
The Next day the travelers should start their journey very early. They should start the trip for Nafakhum at 5.00am. Travelers have to start their walk to travel from Remakri to reach Nafakhum. It will take about 2-2.5 hours through walking to reach Nafakhum. At Nafakhum travelers can stay about 2-3 hours. At Nafakhum travelers have to hire another tour guide and he will help you to visit other fantastic travel places. That particular tour guide will also take around 600/= Taka (BDT) for the first day and 500/= Taka (BDT) (exclude his food and accommodation) for any additional day. The natural beauty of Nafakhum is really amazing and mind blowing.

#নাফাখুম #থানচি #রেমাক্রি #বান্দরবান

06/12/2023

দেশের সবচেয়ে বড় ও দৃষ্টিনন্দন জলপ্রপাত বা প্রাকৃতিক ঝরনা কোনটি? উত্তরে অল্পসংখ্যক মানুষই বলবেন ‘নাফাখুম’ বা ‘রেমাক্রি’। বেশির ভাগ মানুষের বলতে না পারার কারণ হচ্ছে, জায়গাটা অপরিচিত ও দুর্গম এলাকা।

এখন দুর্গম পথের সেই রেমাক্রি-নাফাখুমও টানছে বিপুল পর্যটক। ঝরনা দুটির অবস্থান কক্সবাজার শহর থেকে ১৬৬ কিলোমিটার ও বান্দরবান সদর থেকে ১১৮ কিলোমিটার দূরে থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে। যাতায়াতের প্রধান ও অন্যতম পথ হচ্ছে পাহাড় থেকে নেমে আসা সাঙ্গু নদ। সকাল ছয়টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত সাঙ্গু নদে চলাচল করে পর্যটকবাহী চার শতাধিক ইঞ্জিনচালিত নৌকা।

প্রতিটি নৌকার ধারণক্ষমতা সর্বোচ্চ পাঁচজন। আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে ভাড়া গুনতে হয় চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। জীবনে যাঁদের সাঙ্গু নদ ভ্রমণের সুযোগ হয়েছে, তাঁরাই বলতে পারবেন—এত রূপ লাবণ্য প্রকৃতির সমাহার অন্য কোথাও আছে কি না।

রেমাক্রির ঝরনার ঠান্ডা জলে গা ভাসাচ্ছেন অর্ধশতাধিক পর্যটক, তাঁরা তুলছেন ছবি। কিন্তু স্মৃতির এই ছবি-ভিডিও ফেসবুক বা সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে আপলোড করতে না পারায় হতাশ সবাই। কারণ, থানচিতে মুঠোফোন নেটওয়ার্ক পাওয়া খুবই কষ্টকর।

রেমাক্রি ঝরনার পাশ দিয়েই পায়ে হেঁটে যেতে হয় নাফাখুম জলপ্রপাতে। সময় লাগে আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা।

#নাফাখুম #রেমাক্রি #থানচি

01/12/2023

আলীর সুড়ঙ্গ নামকরণের সঠিক কোনো তথ্য কারো জানা নেই। পাহাড়ি ঝিরি থেকে গুহায় উঠতে খুবই কষ্টকর। পাথর বেষ্টিত এই গুহায় কিছুদিন আগেও উঠতে হলে দড়ি বা পাহাড়ের লতা ধরে আস্তে আস্তে উঠতে হতো। পর্যটকদের এই সমস্যার সমাধানে আলীকদম সেনা জোনের উদ্যোগে তিনটি সিঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে। ফলে পর্যটকদের বড় কোনো সমস্যা পোহাতে হয় না। অনায়াসেই যেতে পারেন গুহার দর্শনে। দেখতে অনেকটা ভয়ংকর! পাহাড়ের মাঝখানে লম্বাকৃতির এই গুহাটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা। তার পাশেই আরও দু‘টি গুহা রয়েছে। যাদের দৈর্ঘ্য প্রায় একই রকম। গুহার ভেতরে অন্ধকার! টর্চ লাইট বা আগুনের মশাল নিয়ে প্রবেশ করতে হয়। তবে সতর্কতা, গুহার ভেতরে রয়েছে ছোট বড় চাপা বাদুড় রয়েছে। এই বাদুড় গুলো এদিক থেকে ওদিক উড়ে যাওয়ার সময় ভয় পেতে পারেন। তবে এরা কারো কোনো ক্ষতি করে না।

#রেমাক্রি #নাফাখুম #বান্দরবান #থানচি

30/11/2023

আলীর সুড়ঙ্গ নামকরণের সঠিক কোনো তথ্য কারো জানা নেই। পাহাড়ি ঝিরি থেকে গুহায় উঠতে খুবই কষ্টকর। পাথর বেষ্টিত এই গুহায় কিছুদিন আগেও উঠতে হলে দড়ি বা পাহাড়ের লতা ধরে আস্তে আস্তে উঠতে হতো। পর্যটকদের এই সমস্যার সমাধানে আলীকদম সেনা জোনের উদ্যোগে তিনটি সিঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে। ফলে পর্যটকদের বড় কোনো সমস্যা পোহাতে হয় না। অনায়াসেই যেতে পারেন গুহার দর্শনে। দেখতে অনেকটা ভয়ংকর! পাহাড়ের মাঝখানে লম্বাকৃতির এই গুহাটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা। তার পাশেই আরও দু‘টি গুহা রয়েছে। যাদের দৈর্ঘ্য প্রায় একই রকম। গুহার ভেতরে অন্ধকার! টর্চ লাইট বা আগুনের মশাল নিয়ে প্রবেশ করতে হয়। তবে সতর্কতা, গুহার ভেতরে রয়েছে ছোট বড় চাপা বাদুড় রয়েছে। এই বাদুড় গুলো এদিক থেকে ওদিক উড়ে যাওয়ার সময় ভয় পেতে পারেন। তবে এরা কারো কোনো ক্ষতি করে না।

ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে আপনাকে প্রথমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনালে নামতে হবে।

ঢাকা থেকে শ্যামলী পরিবহন ও হানিফ এন্টারপ্রাইজ বাস সরাসরি আলীকদমে চলাচল করে। ঢাকা থেকে আলীকদম বাস ভাড়া ৮৫০ টাকা। এছাড়া কক্সবাজারগামী বাসেও যাওয়া সম্ভব। এজন্য আপনাকে কক্সবাজার হতে প্রায় দক্ষিণে চকোরিয়া বাস টার্মিনালে নামতে হবে। অপরদিকে কক্সবাজার হতে আলীকদমে যেতে চাইলে কক্সবাজার হতে শুরুতে চকোরিয়া যেতে হবে। কক্সবাজার হতে চকোরিয়া বাস ভাড়া ৫০/৬০ টাকা। চকোরিয়া হতে এরপর যেতে আলীকদম। চকোরিয়া হতে আলীকদম যাওয়ার জন্য জিপ এবং বাস সার্ভিস রয়েছে। জিপে ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ৭০ টাকা আর বাসে ৫০ টাকা। প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে সন্ধ্যা ৬.৩০ পর্যন্ত এই রুটে বাস পাওয়া যায়।

আলীকদম বাস স্ট্যান্ড নেমে প্রথমে মংচুপ্রু পাড়ায় যেতে হবে। হেঁটে বা অটো করে যাওয়া যাবে এই ৩ কি.মি. এর মত পথ। অটো রিজার্ভ ভাড়া পড়বে ৫০ টাকা। মংচুপ্রু পাড়ার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে তৈন খাল। তৈন খাল পার হয়েই আলীর সুড়ঙ্গ যেতে হবে। মংচুপ্রু পাড়া থেকে প্রথম গুহার কাছে যেতে ২০ মিনিটের মত সময় লাগবে।

সাদারণত এখানে দিনের বেলায় নিয়মিত দর্শনার্থীদের যাতায়াত থাকে। তাদের অনুসরণ করে বা ঝিরি ধরে হাঁটলে সহজেই গুহাগুলি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও সবচেয়ে দীর্ঘ গুহাটির মুখ খুব ছোট হওয়ায় চেনা একটু কষ্টকর। সেক্ষেত্রে গাইড থাকলে একটু সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।

#বান্দরবান #রেমাক্রি #নাফাখুম #থানচি

26/11/2023

আলীর গুহা বা আলীর সুড়ঙ্গ পার্বত্য জেলা বান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরেই মাতামুহুরী-তৈন খাল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা দু‘পাহাড়ের চূঁড়ায় অবস্থিত। এটি প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট, ঝিরি থেকে দেড়শত ফুট উপরে এই গুহা। প্রকৃতির অপরূহ এই গুহাকে ঘিরে রহস্যের শেষ নেই।

আলীর সুড়ঙ্গ নামকরণের সঠিক কোনো তথ্য কারো জানা নেই। পাহাড়ি ঝিরি থেকে গুহায় উঠতে খুবই কষ্টকর। পাথর বেষ্টিত এই গুহায় কিছুদিন আগেও উঠতে হলে দড়ি বা পাহাড়ের লতা ধরে আস্তে আস্তে উঠতে হতো। পর্যটকদের এই সমস্যার সমাধানে আলীকদম সেনা জোনের উদ্যোগে তিনটি সিঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে। ফলে পর্যটকদের বড় কোনো সমস্যা পোহাতে হয় না। অনায়াসেই যেতে পারেন গুহার দর্শনে। দেখতে অনেকটা ভয়ংকর! পাহাড়ের মাঝখানে লম্বাকৃতির এই গুহাটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা। তার পাশেই আরও দু‘টি গুহা রয়েছে। যাদের দৈর্ঘ্য প্রায় একই রকম। গুহার ভেতরে অন্ধকার! টর্চ লাইট বা আগুনের মশাল নিয়ে প্রবেশ করতে হয়। তবে সতর্কতা, গুহার ভেতরে রয়েছে ছোট বড় চাপা বাদুড় রয়েছে। এই বাদুড় গুলো এদিক থেকে ওদিক উড়ে যাওয়ার সময় ভয় পেতে পারেন। তবে এরা কারো কোনো ক্ষতি করে না।

ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে আপনাকে প্রথমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনালে নামতে হবে।

ঢাকা থেকে শ্যামলী পরিবহন ও হানিফ এন্টারপ্রাইজ বাস সরাসরি আলীকদমে চলাচল করে। ঢাকা থেকে আলীকদম বাস ভাড়া ৮৫০ টাকা। এছাড়া কক্সবাজারগামী বাসেও যাওয়া সম্ভব। এজন্য আপনাকে কক্সবাজার হতে প্রায় দক্ষিণে চকোরিয়া বাস টার্মিনালে নামতে হবে। অপরদিকে কক্সবাজার হতে আলীকদমে যেতে চাইলে কক্সবাজার হতে শুরুতে চকোরিয়া যেতে হবে। কক্সবাজার হতে চকোরিয়া বাস ভাড়া ৫০/৬০ টাকা। চকোরিয়া হতে এরপর যেতে আলীকদম। চকোরিয়া হতে আলীকদম যাওয়ার জন্য জিপ এবং বাস সার্ভিস রয়েছে। জিপে ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ৭০ টাকা আর বাসে ৫০ টাকা। প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে সন্ধ্যা ৬.৩০ পর্যন্ত এই রুটে বাস পাওয়া যায়।

আলীকদম বাস স্ট্যান্ড নেমে প্রথমে মংচুপ্রু পাড়ায় যেতে হবে। হেঁটে বা অটো করে যাওয়া যাবে এই ৩ কি.মি. এর মত পথ। অটো রিজার্ভ ভাড়া পড়বে ৫০ টাকা। মংচুপ্রু পাড়ার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে তৈন খাল। তৈন খাল পার হয়েই আলীর সুড়ঙ্গ যেতে হবে। মংচুপ্রু পাড়া থেকে প্রথম গুহার কাছে যেতে ২০ মিনিটের মত সময় লাগবে।

সাদারণত এখানে দিনের বেলায় নিয়মিত দর্শনার্থীদের যাতায়াত থাকে। তাদের অনুসরণ করে বা ঝিরি ধরে হাঁটলে সহজেই গুহাগুলি খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও সবচেয়ে দীর্ঘ গুহাটির মুখ খুব ছোট হওয়ায় চেনা একটু কষ্টকর। সেক্ষেত্রে গাইড থাকলে একটু সুবিধা পাওয়া যেতে পারে।

#বান্দরবান

23/11/2023

নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
থানচি থেকে রেমাক্রি যেতে নৌকায় অসাধারন দৃশ্য
দুপুর ১২/১ টার মধ্যে রেমাক্রি ফেরত এসে নৌকায় করে বিকেল ৩-৪টার মধ্যে থানচি ব্যাক করে পূর্বে ঠিক করে রাখা চান্দের গাড়ি করে ৭-৮ টার মধ্যে বান্দরবান শহরে ফেরত এসে ডিনার করে রাত ১০টার গাড়িতে ঢাকা ব্যাক করার গাড়ি ধরলেন। এতে সময় বাচবে এবং দ্রুত সব কভার করতে পারবেন।

নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
বিকেলে রেমাক্রি পৌছেই আগে গোসল সেরে নেই ফলসে
কিভাবে যাবেন?

আগেই বলেছি অবশ্যই রাতের ৯-১০টার গাড়িতে (কলাবাগান, গাবতলি, ফকিরাপুল থেকে শ্যামলি, ইউনিক, হানিফ সহ অনেক বাস ছেড়ে যায় প্রতিদিন।) রওনা দিন যাতে জ্যামে পরলেও সকালে ৬-৭টার মধ্যে বান্দরবান পৌছে যান। সেখান থেকে থানচি বাস স্ট্যান্ড যেতে পারেন ১০-১৫টাকা সিএনজি ভাড়া। তবে ১০জন হলে চান্দের গাড়ি নিয়ে যাওয়া বেস্ট হবে। কারন, থানচির বাস গুলো স্লো এবং অনেক সময় লাগায় পৌছাতে। চান্দের গাড়িতে ১০জন আরামে বসা যায়। একটু কষ্ট হলেও সর্বোচ্চ ১২জন আর সামনে ১জন সহ ১৩ জন যেতে পারবেন। ঢাকা থেকেই থানচি গাইড ঠিক করে যাবেন তাহলে ঝামেলা কমবে।

নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
অবশেষে ক্লান্তিকর ট্রেকিং শেষে দেখা পাই নাফাখুম ঝর্ণার
খরচাপাতিঃ

১০জনের একটা দলের জন্য ১রাত – ২দিনের ট্যুরের পুরো খরচ তুলে ধরছি।
বাস ভাড়া ৬২০*২ = ১২৪০ আপডাউন।
চান্দের গাড়ি ৬০০০ * ২ = ১২,০০০ (জনপ্রতি ১২০০ টাকা)
থানচি গাইড খরচ ৮০০ টাকা ১ম দিন, ৭০০ টাকা ২য় দিন = ১৫০০ টাকা (জনপ্রতি ১৫০টাকা)
রেমাক্রি গাইড খরচ ৫০০ টাকা (জনপ্রতি ৫০ টাকা)
রেমাক্রি থাকার খরচ জনপ্রতি ২০০ টাকা।
১ম দিনের খাবার খরচ ৮০+১৫০+১৫০ = ৩৮০ টাকা জনপ্রতি।
২য় দিনের খাবার খরচ ৮০+১৫০+২০০=৪৩০ টাকা জনপ্রতি।
থানচি – রেমাক্রি – থানচি নৌকার খরচ ৩টা = ১২,০০০ টাকা (জনপ্রতি ১২০০ টাকা)
সর্বমোট খরচ = ৪৮৫০ টাকা জনপ্রতি ( ~৫০০০ টাকা)

#নাফাখুম #রেমাক্রি #বান্দরবান

22/11/2023

নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
বিকেলে রেমাক্রি পৌছেই আগে গোসল সেরে নেই ফলসে
কিভাবে যাবেন?

আগেই বলেছি অবশ্যই রাতের ৯-১০টার গাড়িতে (কলাবাগান, গাবতলি, ফকিরাপুল থেকে শ্যামলি, ইউনিক, হানিফ সহ অনেক বাস ছেড়ে যায় প্রতিদিন।) রওনা দিন যাতে জ্যামে পরলেও সকালে ৬-৭টার মধ্যে বান্দরবান পৌছে যান। সেখান থেকে থানচি বাস স্ট্যান্ড যেতে পারেন ১০-১৫টাকা সিএনজি ভাড়া। তবে ১০জন হলে চান্দের গাড়ি নিয়ে যাওয়া বেস্ট হবে। কারন, থানচির বাস গুলো স্লো এবং অনেক সময় লাগায় পৌছাতে। চান্দের গাড়িতে ১০জন আরামে বসা যায়। একটু কষ্ট হলেও সর্বোচ্চ ১২জন আর সামনে ১জন সহ ১৩ জন যেতে পারবেন। ঢাকা থেকেই থানচি গাইড ঠিক করে যাবেন তাহলে ঝামেলা কমবে।

নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
অবশেষে ক্লান্তিকর ট্রেকিং শেষে দেখা পাই নাফাখুম ঝর্ণার
খরচাপাতিঃ

১০জনের একটা দলের জন্য ১রাত – ২দিনের ট্যুরের পুরো খরচ তুলে ধরছি।
বাস ভাড়া ৬২০*২ = ১২৪০ আপডাউন।
চান্দের গাড়ি ৬০০০ * ২ = ১২,০০০ (জনপ্রতি ১২০০ টাকা)
থানচি গাইড খরচ ৮০০ টাকা ১ম দিন, ৭০০ টাকা ২য় দিন = ১৫০০ টাকা (জনপ্রতি ১৫০টাকা)
রেমাক্রি গাইড খরচ ৫০০ টাকা (জনপ্রতি ৫০ টাকা)
রেমাক্রি থাকার খরচ জনপ্রতি ২০০ টাকা।
১ম দিনের খাবার খরচ ৮০+১৫০+১৫০ = ৩৮০ টাকা জনপ্রতি।
২য় দিনের খাবার খরচ ৮০+১৫০+২০০=৪৩০ টাকা জনপ্রতি।
থানচি – রেমাক্রি – থানচি নৌকার খরচ ৩টা = ১২,০০০ টাকা (জনপ্রতি ১২০০ টাকা)
সর্বমোট খরচ = ৪৮৫০ টাকা জনপ্রতি ( ~৫০০০ টাকা)

21/11/2023

থানচি থেকে রেমক্রি যাওয়ার পুরা পানি পথটার বোট জার্নিটা বরাবরই অসাধারন। আর এই পথে তিন্দুর পর সবচেয়ে সুন্দর হল বড় পাথর বা রাজা পাথর জায়গাটা। সাঙ্গু নদীর মাঝখানে বড় বড় পাথরের অবস্থান এবং তার ফাঁক গলে নৌকা চলাচলের দৃশ্য সত্যিই দেখার মতন। রাজা পাথর স্থানটা পার হওয়ার আরো ঘন্টা দেড়েক পর হল রেমাক্রি ইউনিয়ন। রেমাক্রি বাজার সাগু নদীর উপরেই আর এর ঠিক নিচেই হল অনিন্দ্য সুন্দর রেমাক্রি জল প্রপাত। বিশাল কিছু সিড়ির মতন তাক থেকে ধাপে ধাপে পানি নেমে আসার কলকল শব্দ আপনাকে মোহিত করবেই।

যেভাবে যাবেনঃ

বান্দরবান শহর থেকে থানচি’র বাস অথবা রিজার্ভ চান্দের গাড়ি নিয়েও সরাসরি থানচি চলে যেতে পারেন। বাস ভাড়া ২০০ টাকা (জনপ্রতি) চান্দের গাড়ি ৪০০০-৫০০০ টাকা।

থানচি পৌঁছে গাইড ঠিক করবেন, দিন প্রতি সে নিবে ৫০০-৬০০ টাকা অথবা কন্ট্রাক্ট হিসাবে ২০০০ টাকার মতন। গাইড বোট ঠিক করবে রেমাক্রি যাওয়ার জন্য। ভাড়া ৪০০০-৫০০০ টাকা। এক নৌকায় ৬ জন উঠা যায়, তবে নদীতে পানির প্রবল স্রোত না থাকলে কখনো কখনো ৭-৮ জনও বোটে উঠা সম্ভব।

বিজিবি ক্যাম্প থেকে অনুমতি নিয়ে আপনার যাত্রা শুরু হবে রেমাক্রির উদ্দেশ্যে। থানচি থেকে রেমাক্রি পৌঁছাতে সময় লাগবে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা।

রেমক্রিতে থাকার জন্য পাহাড়ি কটেজের ব্যাবস্থা আছে, ভাড়া ১২০ টাকা (জনপ্রতি) অথবা পাহাড়ি ঘর গুলতেও থাকতে পারেন সেক্ষেত্রে ভাড়া কিছুটা কম পড়বে।

#রেমাক্রি #থানচি #বান্দরবান #নাফাখুম

19/11/2023

বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি ও নাফাখুম ভ্রমণ গাইডলাইন

কথায় আছে “থানছি যে দেখে নাই সে বাংলাদেশ দেখে নাই”। তাই ছুটির এডভেঞ্চার প্রিয় ১৫জন ট্রাভেলার নিয়ে ঘুরে আসলাম বাংলার ভূস্বর্গ বান্দরবান, থানচি, তিন্দু, রাজাপাথর, রেমাক্রি ও নাফাখুম। নাফাখুম মূলত বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় অবস্থিত। প্রায় ৩০ ফুট জলপ্রপাতটি রেমাক্রি হয়ে সাঙ্গু নদীতে মিলেছে যেখানে মিলনস্থলে প্রাকৃতিক ভাবেই কয়েকধাপ সিঁড়ির মত করে হেলে দুলে নৃত্যের ছন্দে সাঙ্গু তে মিশে গেছে। আর এই নৃত্যের দলে এখানে সৃষ্টি হয়েছে আরেকটি ফলস যার নাম রেমাক্রি খুম। খুবই দৃষ্টিনন্দন দুটি ফলস দেখাই একমাত্র উদ্দেশ্যে হলেও বান্দরবান থেকে থানচি তারপর নৌকায় করে তিন্দু, রেমাক্রি যাওয়া সেখান থেকে ২ ঘন্টা ট্রেকিং করে নাফাখুম যাওয়ার পথ যেনো স্বর্গের থেকে সুন্দর, তার থেকেও মনোরম।

ট্যুর প্ল্যানঃ

ট্যুর প্ল্যান আসলে নিজেদের সময় ও সুবিধে মতো সাজিয়ে নিতে হয়। যেভাবে সময় বাচবে এবং অর্থ সাশ্রয় হবে আমি সেভাবে প্ল্যান করে দিচ্ছি। যদি আপনাদের বান্দরবান ঘুরার উদ্দেশ্যে থাকে তাহলে প্ল্যান একরকম হবে আর যদি বান্দরবান বাদ দিয়ে সরাসরি নাফাখুমের পথ ধরতে চান তাহলে প্ল্যান আরেক রকম হবে।

অবশ্যই রাত ১০টার বাসে রওনা দিন তাহলে জ্যাম না থাকলে সকাল ৬ টায় পৌছে যাবেন বান্দরবান শহরে।বান্দরবান শহরে ঘুরার মতো নীলাচল, মেঘলা, শৈলপ্রপাত যা ১২টার মধ্যে ঘুরা শেষ হয়ে যাবে। তারপর শহরে ব্যাক করে লাঞ্চ করে থানচির পথে রওনা হবেন। থানচি পৌছতে সন্ধ্যা হবে তাই এখানে থানচি কুটির / বিজিবি কটেজ এ রাত কাটিয়ে দিন। পরদিন সকালে থানচি ঘাট থেকে নৌকা নিয়ে রওনা দিন রেমাক্রির পথে।

রেমাক্রি পৌছাতে কমপক্ষে ৩ঘন্টা। আর যদি তিন্দু এবং রাজাপাথর সময় ব্যয় করে তাহলে ৪ঘন্টার মতো। সকাল ৬টায় রওনা দিলে ১০টার মধ্যে রেমাক্রি। এবার চাইলে এখনি ট্রেকিং করে নাফাখুম যেতে পারেন এবং সন্ধ্যার মধ্যে ফিরে আসবেন। অথবা, রাত রেমাক্রি থেকে পরদিন সকালে নাফাখুম ঘুরে আসলেন। রেমাক্রি থেকে নাফাখুম ঘুরে আসতে আসা যাওয়া দুই ঘন্টা করে চার ঘন্টা আর, যতক্ষন থাকবেন ততক্ষন সময়। মোট ৬ ঘন্টা ধরলেই হবে। নিজেদের মতো সাজিয়ে নিন সময়। তবে এই প্ল্যানটা খুব একটা ভালো প্ল্যান নয়।

নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
থানচি থেকে রেমাক্রি যেতে নৌকায় অসাধারন দৃশ্য
দুপুর ১২/১ টার মধ্যে রেমাক্রি ফেরত এসে নৌকায় করে বিকেল ৩-৪টার মধ্যে থানচি ব্যাক করে পূর্বে ঠিক করে রাখা চান্দের গাড়ি করে ৭-৮ টার মধ্যে বান্দরবান শহরে ফেরত এসে ডিনার করে রাত ১০টার গাড়িতে ঢাকা ব্যাক করার গাড়ি ধরলেন। এতে সময় বাচবে এবং দ্রুত সব কভার করতে পারবেন।

নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
বিকেলে রেমাক্রি পৌছেই আগে গোসল সেরে নেই ফলসে
কিভাবে যাবেন?

আগেই বলেছি অবশ্যই রাতের ৯-১০টার গাড়িতে (কলাবাগান, গাবতলি, ফকিরাপুল থেকে শ্যামলি, ইউনিক, হানিফ সহ অনেক বাস ছেড়ে যায় প্রতিদিন।) রওনা দিন যাতে জ্যামে পরলেও সকালে ৬-৭টার মধ্যে বান্দরবান পৌছে যান। সেখান থেকে থানচি বাস স্ট্যান্ড যেতে পারেন ১০-১৫টাকা সিএনজি ভাড়া। তবে ১০জন হলে চান্দের গাড়ি নিয়ে যাওয়া বেস্ট হবে। কারন, থানচির বাস গুলো স্লো এবং অনেক সময় লাগায় পৌছাতে। চান্দের গাড়িতে ১০জন আরামে বসা যায়। একটু কষ্ট হলেও সর্বোচ্চ ১২জন আর সামনে ১জন সহ ১৩ জন যেতে পারবেন। ঢাকা থেকেই থানচি গাইড ঠিক করে যাবেন তাহলে ঝামেলা কমবে।

নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
অবশেষে ক্লান্তিকর ট্রেকিং শেষে দেখা পাই নাফাখুম ঝর্ণার
খরচাপাতিঃ

১০জনের একটা দলের জন্য ১রাত – ২দিনের ট্যুরের পুরো খরচ তুলে ধরছি।
বাস ভাড়া ৬২০*২ = ১২৪০ আপডাউন।
চান্দের গাড়ি ৬০০০ * ২ = ১২,০০০ (জনপ্রতি ১২০০ টাকা)
থানচি গাইড খরচ ৮০০ টাকা ১ম দিন, ৭০০ টাকা ২য় দিন = ১৫০০ টাকা (জনপ্রতি ১৫০টাকা)
রেমাক্রি গাইড খরচ ৫০০ টাকা (জনপ্রতি ৫০ টাকা)
রেমাক্রি থাকার খরচ জনপ্রতি ২০০ টাকা।
১ম দিনের খাবার খরচ ৮০+১৫০+১৫০ = ৩৮০ টাকা জনপ্রতি।
২য় দিনের খাবার খরচ ৮০+১৫০+২০০=৪৩০ টাকা জনপ্রতি।
থানচি – রেমাক্রি – থানচি নৌকার খরচ ৩টা = ১২,০০০ টাকা (জনপ্রতি ১২০০ টাকা)
সর্বমোট খরচ = ৪৮৫০ টাকা জনপ্রতি ( ~৫০০০ টাকা)

প্রয়োজনীয় তথ্যাবলীঃ

থানচি গাইড – 01849556340 (হারুন ভাই), 01833846234 (হাসান), 01885088796 (নথি ক্রিপুরা)।

চান্দের গাড়ি – বান্দরবান পৌছে জীপ সমিতি থেকে নিবেন।
বাসের ফিরতি টিকেট – ১ম দিন পৌছে নাস্তা করেই টিকেট কেটে নিবেন।
রেমাক্রি থাকা – থানচি গাইড ঠিক করে দিবে।
রেমাক্রি গাইড – থানচি গাইড ঠিক করে দিবে।
নৌকা ভাড়া – থানচি গাইড ঠিক করে দিবে।

বিশেষ নির্দেশনাঃ

১/ জাতীয় পরিপত্রের বা, পাসপোর্টের ১টা ফটোকপি নিবেন।

২/ Cap Doxycycline 100 mg এই ওষুধটি ৩০টা (৩পাতার মতো) কিনে নিবেন ট্যুরের ৪-৫দিন আগেই। এটি ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করে এবং যেকোন ফার্মেসীতে পাবেন। ট্যুরে যাওয়ার ২ দিন আগে থেকে রাতের খাবার খাওয়ার পর প্রতিরাতে একটি করে খাওয়া শুরু করবেন এবং ট্যুরের দিনগুলোতেও রাতের খাবার খেয়ে প্রতিদিন একটি ক্যাপসুল খাবেন এবং ট্যুর থেকে ফিরে আসার টানা ২৮ দিন পর্যন্ত প্রতি রাতে খাবার খাওয়ার পর একটি করে ঔষধ খাবেন। ওডোমস, মোজা, গ্লোভস, গামছা, শীতের কাপড়, হাফপ্যান্ট।

৩/ কেউ যদি সাতার না জানেন তাহলে লাইফ জ্যাকেট নিতে পারেন। তবে লাইফ জ্যাকেট ম্যান্ডাটরি নয় কারন শীতে সাঙ্গু শান্ত থাকে। তবে কারো নিজের এক্সট্রা সিকিউরিটি লাগলে অবশ্যই নিবেন। শীত ছাড়া গেলে অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট লাগবে। থানচিতে ৫০ টাকা দৈনিক ভাড়া পাওয়া যায়।




#বান্দরবান
#থানচি



#রেমাক্রি
#নাফাখুম









#আমিয়াখুম

#নাফাখুম #আমিয়াখুম

#থুইসাপাড়া

হরিচন্দ্র পাড়া, আমিয়াখুম, বান্দরবান
19/11/2023

হরিচন্দ্র পাড়া, আমিয়াখুম, বান্দরবান

18/11/2023

হ্যাপি আইল্যান্ড
রাঙ্গামাটি জেলার ভেদভেদী এলাকা সংলগ্ন কাপ্তাই হৃদের কোল ঘেঁষে হ্যাপি আইল্যান্ড (Happy Island) গড়ে তোলা হয়েছে। মনোরম সবুজ প্রকৃতি ও চমৎকার নির্মাণশৈলীর এই দ্বীপটি মূলত একটি ওয়াটার পার্ক। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩০৫ ইনফ্যান্ট্রি ব্রিগেডের উদ্যোগে প্রায় দুই বছরের দীর্ঘ প্রচেষ্টায় কাপ্তাই লেক পরিবেষ্টিত একটি টিলার উপর ২০১৮ সালের ২৩ এপ্রিল এই অসাধারণ ওয়াটার আইল্যান্ডটি উদ্বোধন করা হয়।

প্রায় ৪৫ একর জায়গা জুড়ে একটি বিশালাকৃতির মাছের আদলে বিনোদনের ভিন্নধর্মী আয়োজন নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে হ্যাপি আইল্যান্ড। এই পার্কে আছে ওয়াটার রাইড, লেক ভিউ সুইমিং পুল এবং বোট রাইডিং সহ আকর্ষণীয় নানা উপকরণ। সারি সারি ফুলের গাছ দিয়ে সুশোভিত হ্যাপি আইল্যান্ড পার্ক সব বয়সী মানুষের ভালো লাগার মতো একটি জায়গা। এছাড়াও এখানে আছে পিকনিক করার যাবতীয় সু-ব্যবস্থা, কফি শপ ও মৎস্য কন্যার ভাস্কর্য। বর্তমানে শিশু কিশোরসহ সকল বয়সী মানুষের বিনোদনের অন্যতম স্থান হিসেবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

প্রবেশ মূল্য ও সময়সূচী
সেনা রিজিয়নের তত্ত্বাবধানে থাকা আরণ্যক হলিডে রিসোর্টের অধীনে হ্যাপি আইল্যান্ড পরিচালিত হচ্ছে। ফলে হ্যাপি আইল্যান্ডে যেতে হলে প্রথমে আরণ্যক রিসোর্টে ঢুকতে হবে। আরণ্যক রিসোর্টে জনপ্রতি প্রবেশ মূল্য 4০ টাকা এবং বোট ভাড়াসহ হ্যাপি আইল্যান্ডের প্রবেশ টিকেট ফি জনপ্রতি ২০০ টাকা। সোমবার ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ১0 টা থেকে পার্কটি দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে।

রাঙ্গামাটি ক্যান্টনমেন্ট নেমে মেইন রোড দিয়ে অটো বা সিএনজি নিয়ে আরণ্যক রিসোর্টের হ্যাপি আইল্যান্ড যেতে পারবেন।

কোথায় খাবেন
হ্যাপি আইল্যান্ডে ফাস্টফুড জাতীয় খাবারের ব্যবস্থা আছে। তবে রিসোর্টে অবস্থান করলে রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করে থাকে। চাইলে বনরুপা বাজার বা ভেদভেদীতে খাবার হোটেল পারেন। এছাড়া রাঙ্গামাটি শহরের স্পাইস রেস্তোরা, পাজন রেস্টুরেন্ট, ইরিশ রেস্টুরেন্ট ও সাবারাং রেস্টুরেন্টের খাবার বেশ জনপ্রিয়।

Happy Island
Happy Island has been built near the heart of Kaptai near Bhedvedi area of Rangamati district. This island with beautiful green nature and beautiful architecture is basically a water park. This extraordinary water island was inaugurated on April 23, 2018, on a hillock surrounding Kaptai Lake, with the initiative of Bangladesh Army's 305 Infantry Brigade.

Spread over an area of about 45 acres, Happy Island has been built in the shape of a giant fish with a variety of entertainment. The park has various attractions including water rides, lake view swimming pool and boat riding. Adorned with rows of flowering trees, Happy Island Park is a place to be enjoyed by people of all ages. It also has picnic facilities, a coffee shop and a mermaid sculpture. Nowadays it has become very popular as one of the places of entertainment for people of all ages including children.

Entrance fee and schedule
Happy Island is managed under Aranyak Holiday Resort under the supervision of Sena Region. As a result, to go to Happy Island, you have to enter Aranyak Resort first. Aranyak Resort entry fee is Tk 40 per person and Happy Island ticket fee is Tk 200 per person including boat rental. The park is open to visitors from 10 am every day except Monday.

You can go to Aranyak Resort's Happy Island by auto or CNG from Rangamati Cantonment via the main road.

where to eat
Happy Island offers fast food. However, if you stay at the resort, the resort authority arranges food. If you want, you can eat at Banrupa Bazar or Bhedbhedi. Besides, the food of Spice Restaurant, Pajan Restaurant, Irish Restaurant and Sabarang Restaurant in Rangamati city is very popular.

15/11/2023

রাঙ্গামাটি জেলার সেনানিবাস এলাকায় মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে নির্মিত পারিবারিক বিনোদন কেন্দ্রের নাম আরণ্যক হলিডে রিসোর্ট (Aronnak Holiday Resort)। কাপ্তাই হ্রদে ঘেরা শান্ত ও ছিমছাম পরিবেশের আরণ্যক রিসোর্টটি সুনিপুণ ভাবে ছবির মত সাজানো গোছানো। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কতৃক পরিচালিত আকর্ষনীয় এই রিসোর্টে রয়েছে ছোটদের জন্য বিভিন্ন রাইড, হ্যাপি আইল্যান্ড, ওয়াটার ওয়ার্ল্ড, পেডেল বোট, সুইমিং পুল, রেস্টুরেন্ট এবং খেলাধুলার ব্যবস্থা।

কাপ্তাই হৃদের পাড়ে সবুজ ঘাসে মোড়ানো আরণ্যক রিসোর্টের প্রথম অংশে আছে নান্দ্যনিক ফুলের বাগান, নানা রকম ভাস্কর্য, রিসোর্ট, স্পিডবোট ও প্যাডেল বোটে চড়ার সুবিধা এবং কফি শপ। রিসোর্ট রুম বুকিং ছাড়াও চাইলে আপনি আরণ্যক রিসোর্ট এর সবকিছু ঘুরে দেখতে পারবেন। এজন্যে প্রবেশ টিকেট মূল্য ৫০ টাকা। আরণ্যক হলিডে রিসোর্টের দ্বিতীয় অংশের হ্যাপি আইল্যান্ডে আছে ওয়াটার ওয়ার্ল্ড, পার্ক, রাইডার, বোট রাইডিং এবং লেকভিউ সুইমিং পুল। হ্যাপি আইল্যান্ডের ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে প্রবেশ টিকেটের মূল্য ১৫০ টাকা। প্রতি সোমবার শুধুমাত্র দর্শনার্থীদের জন্যে প্রবেশ বন্ধ থাকে।

আরণ্যক রিসোর্টে থাকার জন্যে কয়েক ধরণের রুম রয়েছে। কমপ্লিমেন্টারি ব্রেকফাস্ট, ফ্রি ওয়াইফাই ও আরও বেশ কিছু সুবিধাসহ গাংশালিক লাক্সারি, আরণ্যক লাক্সারি, টুইন বাংলো কটেজ ও স্ট্যান্ডার্ড নামের এই রুম গুলোতে থাকতে প্রতি রাতের জন্যে খরচ হবে ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা।

এছাড়া রিসোর্টে যদি শুধুমাত্র ঘোরার জন্যে যান এবং অন্য কোথাও থাকতে চান রাঙ্গামাটি শহরের অবস্থিত অন্যান্য হোটেল কিংবা রিসোর্টে রাত্রিযাপন করতে পারবেন। রাঙ্গামাটির উল্লেখযোগ্য হোটেলের মধ্যে রয়েছে পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্স, হোটেল সুফিয়া ইন্টারন্যাশনাল, হোটেল প্রিন্স, মোটেল জজ, গ্রিন ক্যাসেল, হোটেল সাংহাই।

Address

Mirpur
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel With Five Fingers posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel With Five Fingers:

Videos

Share

Nearby travel agencies