আপনি কি কখনও ঝিরির পানিতে পা ভিজিয়েছেন ! কখনও যদি না পা ভিজিয়ে থাকেন, একবারের জন্য হলেও ঘুরে আসুন। সত্যিই বলছি, জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন।
আমি বলছি, বান্দরবানের কথা। বলছি নাফাখুম থেকে থুইছাপাড়া যাাবর সময় ঝিরিপথের কথা। কষ্ট তো হবেই। কিন্তু সারাটা জীবন মনে থাকবে এমন ঝিরিপথের কথা। মনে পড়বে আবার কবে যাবো।
#waterfall #Travelwithfivefingers #travel #থানচি #আমিয়াখুম #travelling #নাফাখুম #remakri #journey #tourist #বান্দরাবন #amiakhum #BDTraveller #বান্দরবান #Bangladesh #রেমাক্রি #bangladesh #Water #bdtiktok #chittagong #alirguha #nafakhum #alikodom #beautyofbangladesh #Bandarban
বান্দরাবনের মায়াবী শত সৌন্দর্য্যের মাঝে এক প্রশান্তির পরশের নাম হল ঝিরিপথ। যারাই এখানে ভ্রমণে গিয়েছে, তাদেরই এটা মুগ্ধ করেছে।
#waterfall #থানচি #bangladesh #Bangladesh #বান্দরাবন #আমিয়াখুম #remakri #নাফাখুম #water #travel #রেমাক্রি #amiakhum #বান্দরবান #sanguriver #travelling #Travelwithfivefingers #sangue #tourist #journey #BDTraveller #Water #bdtiktok #chittagong #alirguha #nafakhum #alikodom #beautyofbangladesh #Bandarban #alirsurongo #fun
বান্দরাবনের মায়াবী শত সৌন্দর্য্যের মাঝে এক প্রশান্তির পরশের নাম হল ঝিরিপথ
বান্দরাবনের মায়াবী শত সৌন্দর্য্যের মাঝে এক প্রশান্তির পরশের নাম হল ঝিরিপথ। যারাই এখানে ভ্রমণে গিয়েছে, তাদেরই এটা মুগ্ধ করেছে।
#waterfall #থানচি #bangladesh #Bangladesh #বান্দরাবন #আমিয়াখুম #remakri #নাফাখুম #water #travel #রেমাক্রি #amiakhum #বান্দরবান #sanguriver #travelling #Travelwithfivefingers #sangue #tourist #journey #BDTraveller #Water #bdtiktok #chittagong #alirguha #nafakhum #alikodom #beautyofbangladesh #Bandarban #alirsurongo #fun
নাফাখুম জলপ্রপাত বান্দরবান জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত। রেমাক্রী নদীতে এক ধরনের মাছ পাওয়া যায়, যার নাম নাফা মাছ। এই মাছ সবসময় স্রোতের ঠিক বিপরীত দিকে চলে। বিপরীত দিকে চলতে চলতে মাছগুলো যখন লাফিয়ে ঝর্ণা পার হতে যায় ঠিক তখনই আদিবাসীরা লাফিয়ে ওঠা মাছগুলোকে জাল বা কাপড় দিয়ে ধরে ফেলে।
পাহাড়িদের ভাষায় সমতল আর আমাদের ভাষায় পাথুরে রাস্তা। দুপাশে পাহাড়, মাঝখানে রেমাক্রি খাল। পানির গভীরতা নেই, হাঁটু পানি খুব বেশি হলে। পাহাড়ের গা ধরে এগিয়ে গেলাম আমরা। প্রায় পনে দুঘণ্টা পর পৌঁছালাম নাফাখুম ঝর্ণায়। জীবনের প্রথম নিজের চোখে দেখা প্রাকৃতিক ঝর্ণা, এক কথায় অসাধারণ। অনেকদূর থেকেই ঝর্ণার আওয়াজ পাওয়া যায়। সবাই সেখানে হালকা খাওয়া দাওয়া সারলাম। কেউ কেউ গোসল করল ঝর্ণার পানিতে। শীতকালে নাফাখুম বেশ ছোট দেখালেও বর্ষায় এর আসল রূপ দেখ
এমন আনন্দে শেষ কবে গোসল করেছেন? | নাফাখুম ঝর্ণা | বান্দরবান জেলা
নাফাখুম জলপ্রপাত বান্দরবান জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত। রেমাক্রী নদীতে এক ধরনের মাছ পাওয়া যায়, যার নাম নাফা মাছ। এই মাছ সবসময় স্রোতের ঠিক বিপরীত দিকে চলে। বিপরীত দিকে চলতে চলতে মাছগুলো যখন লাফিয়ে ঝর্ণা পার হতে যায় ঠিক তখনই আদিবাসীরা লাফিয়ে ওঠা মাছগুলোকে জাল বা কাপড় দিয়ে ধরে ফেলে।
পাহাড়িদের ভাষায় সমতল আর আমাদের ভাষায় পাথুরে রাস্তা। দুপাশে পাহাড়, মাঝখানে রেমাক্রি খাল। পানির গভীরতা নেই, হাঁটু পানি খুব বেশি হলে। পাহাড়ের গা ধরে এগিয়ে গেলাম আমরা। প্রায় পনে দুঘণ্টা পর পৌঁছালাম নাফাখুম ঝর্ণায়। জীবনের প্রথম নিজের চোখে দেখা প্রাকৃতিক ঝর্ণা, এক কথায় অসাধারণ। অনেকদূর থেকেই ঝর্ণার আওয়াজ পাওয়া যায়। সবাই সেখানে হালকা খাওয়া দাওয়া সারলাম। কেউ কেউ গোসল করল ঝর্ণার পানিতে। শীতকালে নাফাখুম বেশ ছোট দেখালেও বর্ষায় এর আসল রূপ দেখ
নাফাখুম জলপ্রপাত বান্দরবান জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত। রেমাক্রী নদীতে এক ধরনের মাছ পাওয়া যায়, যার নাম নাফা মাছ। এই মাছ সবসময় স্রোতের ঠিক বিপরীত দিকে চলে। বিপরীত দিকে চলতে চলতে মাছগুলো যখন লাফিয়ে ঝর্ণা পার হতে যায় ঠিক তখনই আদিবাসীরা লাফিয়ে ওঠা মাছগুলোকে জাল বা কাপড় দিয়ে ধরে ফেলে। এ থেকে এই ঝর্ণার নাম দেওয়া হয়েছে নাফাখুম ঝর্ণা। এটিকে আমিয়াখুম জলপ্রপাতের পরই বাংলাদেশের দ্বিতীয় বড় জলপ্রপাত হিসেবে ধরা হয়। অনিন্দ্য সুন্দর এই জলপ্রপাতটি রেমাক্রি থেকে মাত্র আড়াই ঘণ্টা হাঁটার পথ দূরত্বে অবস্থিত।
বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে এই জলপ্রপাতটি অবস্থিত[১]। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি একটি মারমা অধু্যসিত এলাকা। বান্দরবান হতে ৭৯ কি.মি. দুরে অবস্থিত থানচি। সাঙ্গু নদীর পাড়ে অবস্থিত থানচি বাজার। এই স
নাফাখুম অভিযান | Nafakhum Ovijan
বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে এই জলপ্রপাতটি অবস্থিত[১]। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি একটি মারমা অধু্যসিত এলাকা। বান্দরবান হতে ৭৯ কি.মি. দুরে অবস্থিত থানচি। সাঙ্গু নদীর পাড়ে অবস্থিত থানচি বাজার। এই সাঙ্গু নদী ধরে রেমাক্রীর দিকে ধীরে ধীরে উপরে উঠতে হয় নৌকা বেঁয়ে। কারণ নদীটি রেমাক্রী হতে থানচির দিকে ধীরে ধীরে ঢালু হয়ে এসেছে এবং এই জন্য এখানে অনেক স্রোত থাকে। নদীর কিছুদূর পর পর ১-২ ফুট এমন কি কোথাও কোথাও ৪/৫ ফুট পর্যন্ত ঢালু হয়ে নিচে নেমেছে। নদীর দুপাশে সবুজে মোড়ানো উচু উচু পাহাড় রয়েছে। কোন কোন পাহাড় এতই উচু যে তার চূড়া ঢেকে থাকে মেঘের আস্তরে। সবুজে ঘেরা সে পাহাড়ে মাঝে মাঝে দু একটি উপজাতী বসতঘর দেখা যায়। পাহাড়ের ঢালুতে টিন আর বেড়ার ঘর গুলো মারমা ভাষায় বলে ‘খুম’ মানে হচ্ছে জলপ্রপাত। রেমাক্রি থেকে তিন ঘণ্টার হ
নাফাখুম জলপ্রপাত বান্দরবান জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত। রেমাক্রী নদীতে এক ধরনের মাছ পাওয়া যায়, যার নাম নাফা মাছ। এই মাছ সবসময় স্রোতের ঠিক বিপরীত দিকে চলে। বিপরীত দিকে চলতে চলতে মাছগুলো যখন লাফিয়ে ঝর্ণা পার হতে যায় ঠিক তখনই আদিবাসীরা লাফিয়ে ওঠা মাছগুলোকে জাল বা কাপড় দিয়ে ধরে ফেলে। এ থেকে এই ঝর্ণার নাম দেওয়া হয়েছে নাফাখুম ঝর্ণা। এটিকে আমিয়াখুম জলপ্রপাতের পরই বাংলাদেশের দ্বিতীয় বড় জলপ্রপাত হিসেবে ধরা হয়। অনিন্দ্য সুন্দর এই জলপ্রপাতটি রেমাক্রি থেকে মাত্র আড়াই ঘণ্টা হাঁটার পথ দূরত্বে অবস্থিত।
বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে এই জলপ্রপাতটি অবস্থিত[১]। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি একটি মারমা অধু্যসিত এলাকা। বান্দরবান হতে ৭৯ কি.মি. দুরে অবস্থিত থানচি। সাঙ্গু নদীর পাড়ে অবস্থিত থানচি বাজার। এই স
নাফাখুম অভিযান | Nafakhum Ovijan
নাফাখুম জলপ্রপাত বান্দরবান জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত। রেমাক্রী নদীতে এক ধরনের মাছ পাওয়া যায়, যার নাম নাফা মাছ। এই মাছ সবসময় স্রোতের ঠিক বিপরীত দিকে চলে। বিপরীত দিকে চলতে চলতে মাছগুলো যখন লাফিয়ে ঝর্ণা পার হতে যায় ঠিক তখনই আদিবাসীরা লাফিয়ে ওঠা মাছগুলোকে জাল বা কাপড় দিয়ে ধরে ফেলে। এ থেকে এই ঝর্ণার নাম দেওয়া হয়েছে নাফাখুম ঝর্ণা। এটিকে আমিয়াখুম জলপ্রপাতের পরই বাংলাদেশের দ্বিতীয় বড় জলপ্রপাত হিসেবে ধরা হয়। অনিন্দ্য সুন্দর এই জলপ্রপাতটি রেমাক্রি থেকে মাত্র আড়াই ঘণ্টা হাঁটার পথ দূরত্বে অবস্থিত।
বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে এই জলপ্রপাতটি অবস্থিত[১]। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি একটি মারমা অধু্যসিত এলাকা। বান্দরবান হতে ৭৯ কি.মি. দুরে অবস্থিত থানচি। সাঙ্গু নদীর পাড়ে অবস্থিত থানচি বাজার। এই স
পাহাড়ি এমন আতিথিয়তা কজনের ভাগ্যে জোটে | রেমাক্রি থেকে নাফাখুম
Take the Lunch at Remakri
Travelers should take their lunch at Remakri. There are some good restaurants in Remakri and single lunch may cost around BDT. 120 Taka.
Where to stay for the first night at Remakri
The travelers should stay for the night at Remakri and the tour guide will help the travelers to find a good place. There are some Tribal houses in Remakri. It will cost around 70/= Taka (BDT) for staying for a single traveler and the dinner will cost about 80/- Taka (BDT) per meal. Dinner items are usually beef, fish, egg, etc but travelers can discuss the cost and menu items with the tour guide.
Second day planning and visit the desired place, Nafakhum
The Next day the travelers should start their journey very early. They should start the trip for Nafakhum at 5.00am. Travelers have to start their walk to travel from Remakri to reach Nafakhum. It will take about 2-2.5 hours through walking to reach Nafakhum. At Nafakhum travelers can stay about 2-3 hours. At Nafakhum travelers have to hire another tour guide and he will help you to visit other fantastic travel places. That particular tour guide will also take around 600/= Taka (BDT) for the first day and 500/= Taka (BDT) (exclude his food and accommodation) for any additional day. The natural beauty of Nafakhum is really amazing and mind blowing.
#bangladesh #chittagong #BDTraveller #tourist #travel #sangue #water #Water #নাফাখুম #থানচি #journey #waterfall #Bangladesh #রেমাক্রি #bdtiktok #বান্দরবান #Travelwithfivefingers #sanguriver #travelling #amiakhum #fun #thanchi #tiktok #poddomukh #nafakhumthanchi #amiakhumtour #waterkingdom #happyisland #BDtour #bandarbantour
পাহাড়ি এমন আতিথিয়তা কজনের ভাগ্যে জোটে | রেমাক্রি থেকে নাফাখুম
পাহাড়ি এমন আতিথিয়তা কজনের ভাগ্যে জোটে | রেমাক্রি থেকে নাফাখুম
Take the Lunch at Remakri
Travelers should take their lunch at Remakri. There are some good restaurants in Remakri and single lunch may cost around BDT. 120 Taka.
Where to stay for the first night at Remakri
The travelers should stay for the night at Remakri and the tour guide will help the travelers to find a good place. There are some Tribal houses in Remakri. It will cost around 70/= Taka (BDT) for staying for a single traveler and the dinner will cost about 80/- Taka (BDT) per meal. Dinner items are usually beef, fish, egg, etc but travelers can discuss the cost and menu items with the tour guide.
Second day planning and visit the desired place, Nafakhum
The Next day the travelers should start their journey very early. They should start the trip for Nafakhum at 5.00am. Travelers have to start their walk to travel from Remakri to reach Nafakhum. It will take about 2-2.5 hours through walking to reach Nafakhum. At Nafakhum travelers can stay about 2-3 hours. At Nafakhum travelers have to hire another tour guide and he will help you to visit other fantastic travel places. That particular tour guide will also take around 600/= Taka (BDT) for the first day and 500/= Taka (BDT) (exclude his food and accommodation) for any additional day. The natural beauty of Nafakhum is really amazing and mind blowing.
#bangladesh #chittagong #BDTraveller #tourist #travel #sangue #water #Water #নাফাখুম #থানচি #journey #waterfall #Bangladesh #রেমাক্রি #bdtiktok #বান্দরবান #Travelwithfivefingers #sanguriver #travelling #amiakhum #fun #thanchi #tiktok #poddomukh #nafakhumthanchi #amiakhumtour #waterkingdom #happyisland #BDtour #bandarbantour
দৃষ্টিনন্দন রেমাক্রি জলপ্রপাত:
দেশের সবচেয়ে বড় ও দৃষ্টিনন্দন জলপ্রপাত বা প্রাকৃতিক ঝরনা কোনটি? উত্তরে অল্পসংখ্যক মানুষই বলবেন ‘নাফাখুম’ বা ‘রেমাক্রি’। বেশির ভাগ মানুষের বলতে না পারার কারণ হচ্ছে, জায়গাটা অপরিচিত ও দুর্গম এলাকা।
এখন দুর্গম পথের সেই রেমাক্রি-নাফাখুমও টানছে বিপুল পর্যটক। ঝরনা দুটির অবস্থান কক্সবাজার শহর থেকে ১৬৬ কিলোমিটার ও বান্দরবান সদর থেকে ১১৮ কিলোমিটার দূরে থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে। যাতায়াতের প্রধান ও অন্যতম পথ হচ্ছে পাহাড় থেকে নেমে আসা সাঙ্গু নদ। সকাল ছয়টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত সাঙ্গু নদে চলাচল করে পর্যটকবাহী চার শতাধিক ইঞ্জিনচালিত নৌকা।
প্রতিটি নৌকার ধারণক্ষমতা সর্বোচ্চ পাঁচজন। আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে ভাড়া গুনতে হয় চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। জীবনে যাঁদের সাঙ্গু নদ ভ্রমণের সুযোগ হয়েছে, তাঁরাই বলতে পারবেন—এত রূপ লা
প্রকৃতির টানে রেমাক্রি
দেশের সবচেয়ে বড় ও দৃষ্টিনন্দন জলপ্রপাত বা প্রাকৃতিক ঝরনা কোনটি? উত্তরে অল্পসংখ্যক মানুষই বলবেন ‘নাফাখুম’ বা ‘রেমাক্রি’। বেশির ভাগ মানুষের বলতে না পারার কারণ হচ্ছে, জায়গাটা অপরিচিত ও দুর্গম এলাকা।
এখন দুর্গম পথের সেই রেমাক্রি-নাফাখুমও টানছে বিপুল পর্যটক। ঝরনা দুটির অবস্থান কক্সবাজার শহর থেকে ১৬৬ কিলোমিটার ও বান্দরবান সদর থেকে ১১৮ কিলোমিটার দূরে থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নে। যাতায়াতের প্রধান ও অন্যতম পথ হচ্ছে পাহাড় থেকে নেমে আসা সাঙ্গু নদ। সকাল ছয়টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত সাঙ্গু নদে চলাচল করে পর্যটকবাহী চার শতাধিক ইঞ্জিনচালিত নৌকা।
প্রতিটি নৌকার ধারণক্ষমতা সর্বোচ্চ পাঁচজন। আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে ভাড়া গুনতে হয় চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। জীবনে যাঁদের সাঙ্গু নদ ভ্রমণের সুযোগ হয়েছে, তাঁরাই বলতে পারবেন—এত রূপ লাবণ্য প্রকৃতির সমাহার অন্য কোথাও
সাঙ্গু নদী (Sangu River) বাংলাদেশের দক্ষিণে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে অবস্থিত একটি পাহাড়ি নদী। শঙ্খ নদী নামেও এটি পরিচিত। এটি কর্ণফুলীর পর চট্টগ্রাম বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে কয়টি নদীর উৎপত্তি তার মধ্যে সাঙ্গু নদী অন্যতম।
মিয়ানমার সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার মদক এলাকার পাহাড়ে এ নদীর জন্ম। বান্দরবান জেলা ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, আনোয়ারা ও বাঁশখালীর ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে।
১৮৬০ সালে চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের গেজেটিয়ার প্রকাশকালে ব্রিটিশ শাসকরা ইংরেজিতে এটিকে সাঙ্গু নাম দেন। তবে মারমা সম্প্রদায়ের ভাষায় সাঙ্গুকে ‘রিগ্রাই থিয়াং’ অর্থাৎ স্বচ্ছ পানির নদ বলা হয়।
বান্দরবানের সাঙ্গু-তীরবর্তী লোকজনের মধ্যে শতকরা ৯০ জনই মারমা। জীবন-জীবিকাসহ দৈনন্দিন কাজে এরা নদী
আলীর সুড়ঙ্গ নামকরণের সঠিক কোনো তথ্য কারো জানা নেই। পাহাড়ি ঝিরি থেকে গুহায় উঠতে খুবই কষ্টকর। পাথর বেষ্টিত এই গুহায় কিছুদিন আগেও উঠতে হলে দড়ি বা পাহাড়ের লতা ধরে আস্তে আস্তে উঠতে হতো। পর্যটকদের এই সমস্যার সমাধানে আলীকদম সেনা জোনের উদ্যোগে তিনটি সিঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে। ফলে পর্যটকদের বড় কোনো সমস্যা পোহাতে হয় না। অনায়াসেই যেতে পারেন গুহার দর্শনে। দেখতে অনেকটা ভয়ংকর! পাহাড়ের মাঝখানে লম্বাকৃতির এই গুহাটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা। তার পাশেই আরও দু‘টি গুহা রয়েছে। যাদের দৈর্ঘ্য প্রায় একই রকম। গুহার ভেতরে অন্ধকার! টর্চ লাইট বা আগুনের মশাল নিয়ে প্রবেশ করতে হয়। তবে সতর্কতা, গুহার ভেতরে রয়েছে ছোট বড় চাপা বাদুড় রয়েছে। এই বাদুড় গুলো এদিক থেকে ওদিক উড়ে যাওয়ার সময় ভয় পেতে পারেন। তবে এরা কারো কোনো ক্ষতি করে না।
#beautyofbangladesh #alirguha #bangladesh #Bangladesh #বান্দরবান
দেখতে অনেকটা ভয়ংকর! পাহাড়ের মাঝখানে লম্বাকৃতির এই গুহাটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা
আলীর সুড়ঙ্গ নামকরণের সঠিক কোনো তথ্য কারো জানা নেই। পাহাড়ি ঝিরি থেকে গুহায় উঠতে খুবই কষ্টকর। পাথর বেষ্টিত এই গুহায় কিছুদিন আগেও উঠতে হলে দড়ি বা পাহাড়ের লতা ধরে আস্তে আস্তে উঠতে হতো। পর্যটকদের এই সমস্যার সমাধানে আলীকদম সেনা জোনের উদ্যোগে তিনটি সিঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে। ফলে পর্যটকদের বড় কোনো সমস্যা পোহাতে হয় না। অনায়াসেই যেতে পারেন গুহার দর্শনে। দেখতে অনেকটা ভয়ংকর! পাহাড়ের মাঝখানে লম্বাকৃতির এই গুহাটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা। তার পাশেই আরও দু‘টি গুহা রয়েছে। যাদের দৈর্ঘ্য প্রায় একই রকম। গুহার ভেতরে অন্ধকার! টর্চ লাইট বা আগুনের মশাল নিয়ে প্রবেশ করতে হয়। তবে সতর্কতা, গুহার ভেতরে রয়েছে ছোট বড় চাপা বাদুড় রয়েছে। এই বাদুড় গুলো এদিক থেকে ওদিক উড়ে যাওয়ার সময় ভয় পেতে পারেন। তবে এরা কারো কোনো ক্ষতি করে না।
#রেমাক্রি #নাফাখুম #tourist #journey #alikodom #trav
আলীর সুড়ঙ্গ নামকরণের সঠিক কোনো তথ্য কারো জানা নেই। পাহাড়ি ঝিরি থেকে গুহায় উঠতে খুবই কষ্টকর। পাথর বেষ্টিত এই গুহায় কিছুদিন আগেও উঠতে হলে দড়ি বা পাহাড়ের লতা ধরে আস্তে আস্তে উঠতে হতো। পর্যটকদের এই সমস্যার সমাধানে আলীকদম সেনা জোনের উদ্যোগে তিনটি সিঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে। ফলে পর্যটকদের বড় কোনো সমস্যা পোহাতে হয় না। অনায়াসেই যেতে পারেন গুহার দর্শনে। দেখতে অনেকটা ভয়ংকর! পাহাড়ের মাঝখানে লম্বাকৃতির এই গুহাটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা। তার পাশেই আরও দু‘টি গুহা রয়েছে। যাদের দৈর্ঘ্য প্রায় একই রকম। গুহার ভেতরে অন্ধকার! টর্চ লাইট বা আগুনের মশাল নিয়ে প্রবেশ করতে হয়। তবে সতর্কতা, গুহার ভেতরে রয়েছে ছোট বড় চাপা বাদুড় রয়েছে। এই বাদুড় গুলো এদিক থেকে ওদিক উড়ে যাওয়ার সময় ভয় পেতে পারেন। তবে এরা কারো কোনো ক্ষতি করে না।
ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে আপনাকে
আলীর সুড়ঙ্গ | কী আছে এই আলীর গুহায়? | আলীর গুহা ভ্রমণ
আলীর সুড়ঙ্গ নামকরণের সঠিক কোনো তথ্য কারো জানা নেই। পাহাড়ি ঝিরি থেকে গুহায় উঠতে খুবই কষ্টকর। পাথর বেষ্টিত এই গুহায় কিছুদিন আগেও উঠতে হলে দড়ি বা পাহাড়ের লতা ধরে আস্তে আস্তে উঠতে হতো। পর্যটকদের এই সমস্যার সমাধানে আলীকদম সেনা জোনের উদ্যোগে তিনটি সিঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে। ফলে পর্যটকদের বড় কোনো সমস্যা পোহাতে হয় না। অনায়াসেই যেতে পারেন গুহার দর্শনে। দেখতে অনেকটা ভয়ংকর! পাহাড়ের মাঝখানে লম্বাকৃতির এই গুহাটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা। তার পাশেই আরও দু‘টি গুহা রয়েছে। যাদের দৈর্ঘ্য প্রায় একই রকম। গুহার ভেতরে অন্ধকার! টর্চ লাইট বা আগুনের মশাল নিয়ে প্রবেশ করতে হয়। তবে সতর্কতা, গুহার ভেতরে রয়েছে ছোট বড় চাপা বাদুড় রয়েছে। এই বাদুড় গুলো এদিক থেকে ওদিক উড়ে যাওয়ার সময় ভয় পেতে পারেন। তবে এরা কারো কোনো ক্ষতি করে না।
ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে আপনাকে
ভয়ংকর আলীর গুহা বা আলীর সুড়ঙ্গ
আলীর গুহা বা আলীর সুড়ঙ্গ পার্বত্য জেলা বান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরেই মাতামুহুরী-তৈন খাল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা দু‘পাহাড়ের চূঁড়ায় অবস্থিত। এটি প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট, ঝিরি থেকে দেড়শত ফুট উপরে এই গুহা। প্রকৃতির অপরূহ এই গুহাকে ঘিরে রহস্যের শেষ নেই।
আলীর সুড়ঙ্গ নামকরণের সঠিক কোনো তথ্য কারো জানা নেই। পাহাড়ি ঝিরি থেকে গুহায় উঠতে খুবই কষ্টকর। পাথর বেষ্টিত এই গুহায় কিছুদিন আগেও উঠতে হলে দড়ি বা পাহাড়ের লতা ধরে আস্তে আস্তে উঠতে হতো। পর্যটকদের এই সমস্যার সমাধানে আলীকদম সেনা জোনের উদ্যোগে তিনটি সিঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে। ফলে পর্যটকদের বড় কোনো সমস্যা পোহাতে হয় না। অনায়াসেই যেতে পারেন গুহার দর্শনে। দেখতে অনেকটা ভয়ংকর! পাহাড়ের মাঝখানে লম্বাকৃতির এই গুহাটি প্রায় ১০০ ফুট লম্বা। তার পাশেই আরও দু‘টি গুহা রয়েছে। য
The first way is to trek for about 6-7 hours only in Padmajhiri and many times you may have to trek even at night. Although many people go through the first route, the second route is relatively convenient. Besides, you can go through Padmajhiri and become a remake.
It takes about 4-5 hours to reach Thanchi Upazila by bus or jeep from Bandarban city. When you reach Thanchi Upazila, you must find a guide. You will not be allowed to go to Amiakhum without a guide. You have to take permission from the administration with the guide. Then take the boat reserve from Thanchi to Romakri market. If you can reach Romakri by noon, you can start walking towards Nafakhum waterfall without wasting any more time. If you trek for about two to two and a half hours from Romakri, you will see Nafakhum waterfall. Spend some time there and head out to Thuisa Para. If you think it will take more night to reach Thuisa Para, you can spend the night in Jinapara, the previous Para.
The location of Thuisa Para is 3-4 hours trekking distance from Nafakhum Jharna. Spend the night there and leave early in the morning with Thanchi Guide and another local guide on the Amiyakhum ride. About 3 to 3 and a half hours to see the primitive beauty of the nature of Bandarban, the gods will reach the Amiyakhum waterfall through the mountains. Velakhum and Satbhaikhum are near the Omiyakhum springs. So plan accordingly. Make arrangements in advance for lunch. On the way back from Omiakhum to Thuisa Para, return to Thanchi as before or take a different route. Come to Bandarban from Thanchi and come to your destination.
প্রথম উপায় হল শুধুমাত্র পদ্মঝিরিতে প্রায় 6-7 ঘন্টা ট্রেক করা এবং অনেক সময় আপনাকে রাতেও ট্রেক করতে হতে পারে। প্রথম রুট দিয়ে অনেকেই গেলেও দ্বিতীয়
How to go Remakri Nafakhum and Amiakhum | বান্দরবানের নাফাখুম এবং আমিয়াখুমের পূর্ণাঙ্গ গাইড লাইন
ট্যুরিস্টদের মাঝে বান্দরবান যেতে চায় না এমন মানুষের সংখ্যা বোধহয় খুব কম । প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ বান্দরবানের গহীনে এক্সপ্লোর করতে যায় । লাখ লাখ মানুষ যেতে চায়,কিন্তু সঠিক রুট প্ল্যান আর গাইডলাইনের অভাবে যেতে পারে না । সেই সমস্ত ভ্রমণ পিপাসু মানুষের জন্য এই ভিডিও । এই ভিডিও তে বান্দরবানের থানচি উপজেলার আমিয়াখুম,নাফাখুম, ভেলাখুম, রেমাক্রি ফলস,থুইসা পাড়া,সাঙ্গু নদী সহ বেশ কিছু জায়গা ঘুরে দেখার সম্পূর্ণ গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করেছি ৷
নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
বান্দরবানের আলীকদম নাফাখুম এবং আমিয়াখুম | Alikadam of Bandarban Nafakhum & Amiakhum
নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
থানচি থেকে রেমাক্রি যেতে নৌকায় অসাধারন দৃশ্য
দুপুর ১২/১ টার মধ্যে রেমাক্রি ফেরত এসে নৌকায় করে বিকেল ৩-৪টার মধ্যে থানচি ব্যাক করে পূর্বে ঠিক করে রাখা চান্দের গাড়ি করে ৭-৮ টার মধ্যে বান্দরবান শহরে ফেরত এসে ডিনার করে রাত ১০টার গাড়িতে ঢাকা ব্যাক করার গাড়ি ধরলেন। এতে সময় বাচবে এবং দ্রুত সব কভার করতে পারবেন।
নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
বিকেলে রেমাক্রি পৌছেই আগে গোসল সেরে নেই ফলসে
কিভাবে যাবেন?
আগেই বলেছি অবশ্যই রাতের ৯-১০টার গাড়িতে (কলাবাগান, গাবতলি, ফকিরাপুল থেকে শ্যামলি, ইউনিক, হানিফ সহ অনেক বাস ছেড়ে যায় প্রতিদিন।) রওনা দিন যাতে জ্যামে পরলেও সকালে ৬-৭টার মধ্যে বান্দরবান পৌছে যান। সেখান থেকে থানচি বাস স্ট্যান্ড যেতে পারেন ১০-১৫টাকা সিএনজি ভাড়া। তবে ১০জন হলে চান্দের গাড়ি নিয়ে যাওয়া বেস্ট হ
নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
বিকেলে রেমাক্রি পৌছেই আগে গোসল সেরে নেই ফলসে
কিভাবে যাবেন?
আগেই বলেছি অবশ্যই রাতের ৯-১০টার গাড়িতে (কলাবাগান, গাবতলি, ফকিরাপুল থেকে শ্যামলি, ইউনিক, হানিফ সহ অনেক বাস ছেড়ে যায় প্রতিদিন।) রওনা দিন যাতে জ্যামে পরলেও সকালে ৬-৭টার মধ্যে বান্দরবান পৌছে যান। সেখান থেকে থানচি বাস স্ট্যান্ড যেতে পারেন ১০-১৫টাকা সিএনজি ভাড়া। তবে ১০জন হলে চান্দের গাড়ি নিয়ে যাওয়া বেস্ট হবে। কারন, থানচির বাস গুলো স্লো এবং অনেক সময় লাগায় পৌছাতে। চান্দের গাড়িতে ১০জন আরামে বসা যায়। একটু কষ্ট হলেও সর্বোচ্চ ১২জন আর সামনে ১জন সহ ১৩ জন যেতে পারবেন। ঢাকা থেকেই থানচি গাইড ঠিক করে যাবেন তাহলে ঝামেলা কমবে।
নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
অবশেষে ক্লান্তিকর ট্রেকিং শেষে দেখা পাই নাফাখুম ঝর্ণার
খরচাপাতিঃ
১০জনের একটা
নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর
নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
বিকেলে রেমাক্রি পৌছেই আগে গোসল সেরে নেই ফলসে
কিভাবে যাবেন?
আগেই বলেছি অবশ্যই রাতের ৯-১০টার গাড়িতে (কলাবাগান, গাবতলি, ফকিরাপুল থেকে শ্যামলি, ইউনিক, হানিফ সহ অনেক বাস ছেড়ে যায় প্রতিদিন।) রওনা দিন যাতে জ্যামে পরলেও সকালে ৬-৭টার মধ্যে বান্দরবান পৌছে যান। সেখান থেকে থানচি বাস স্ট্যান্ড যেতে পারেন ১০-১৫টাকা সিএনজি ভাড়া। তবে ১০জন হলে চান্দের গাড়ি নিয়ে যাওয়া বেস্ট হবে। কারন, থানচির বাস গুলো স্লো এবং অনেক সময় লাগায় পৌছাতে। চান্দের গাড়িতে ১০জন আরামে বসা যায়। একটু কষ্ট হলেও সর্বোচ্চ ১২জন আর সামনে ১জন সহ ১৩ জন যেতে পারবেন। ঢাকা থেকেই থানচি গাইড ঠিক করে যাবেন তাহলে ঝামেলা কমবে।
নাফাখুম, বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি, ট্যুর, ভ্রমণ
অবশেষে ক্লান্তিকর ট্রেকিং শেষে দেখা পাই নাফাখুম ঝর্ণার
খরচাপাতিঃ
১০জনের একটা
থানচি থেকে রেমক্রি যাওয়ার পুরা পানি পথটার বোট জার্নিটা বরাবরই অসাধারন। আর এই পথে তিন্দুর পর সবচেয়ে সুন্দর হল বড় পাথর বা রাজা পাথর জায়গাটা। সাঙ্গু নদীর মাঝখানে বড় বড় পাথরের অবস্থান এবং তার ফাঁক গলে নৌকা চলাচলের দৃশ্য সত্যিই দেখার মতন। রাজা পাথর স্থানটা পার হওয়ার আরো ঘন্টা দেড়েক পর হল রেমাক্রি ইউনিয়ন। রেমাক্রি বাজার সাগু নদীর উপরেই আর এর ঠিক নিচেই হল অনিন্দ্য সুন্দর রেমাক্রি জল প্রপাত। বিশাল কিছু সিড়ির মতন তাক থেকে ধাপে ধাপে পানি নেমে আসার কলকল শব্দ আপনাকে মোহিত করবেই।
যেভাবে যাবেনঃ
বান্দরবান শহর থেকে থানচি’র বাস অথবা রিজার্ভ চান্দের গাড়ি নিয়েও সরাসরি থানচি চলে যেতে পারেন। বাস ভাড়া ২০০ টাকা (জনপ্রতি) চান্দের গাড়ি ৪০০০-৫০০০ টাকা।
থানচি পৌঁছে গাইড ঠিক করবেন, দিন প্রতি সে নিবে ৫০০-৬০০ টাকা অথবা কন্ট্রাক্ট হিসাবে ২০০০ টাকার মতন। গাইড বোট ঠিক করবে রেমাক্র
থানচি থেকে রেমক্রি যাওয়ার পুরা পানি পথটার বোট জার্নিটা বরাবরই অসাধারন। আর এই পথে তিন্দুর পর সবচেয়ে সুন্দর হল বড় পাথর বা রাজা পাথর জায়গাটা। সাঙ্গু নদীর মাঝখানে বড় বড় পাথরের অবস্থান এবং তার ফাঁক গলে নৌকা চলাচলের দৃশ্য সত্যিই দেখার মতন। রাজা পাথর স্থানটা পার হওয়ার আরো ঘন্টা দেড়েক পর হল রেমাক্রি ইউনিয়ন। রেমাক্রি বাজার সাগু নদীর উপরেই আর এর ঠিক নিচেই হল অনিন্দ্য সুন্দর রেমাক্রি জল প্রপাত। বিশাল কিছু সিড়ির মতন তাক থেকে ধাপে ধাপে পানি নেমে আসার কলকল শব্দ আপনাকে মোহিত করবেই।
যেভাবে যাবেনঃ
বান্দরবান শহর থেকে থানচি’র বাস অথবা রিজার্ভ চান্দের গাড়ি নিয়েও সরাসরি থানচি চলে যেতে পারেন। বাস ভাড়া ২০০ টাকা (জনপ্রতি) চান্দের গাড়ি ৪০০০-৫০০০ টাকা।
থানচি পৌঁছে গাইড ঠিক করবেন, দিন প্রতি সে নিবে ৫০০-৬০০ টাকা অথবা কন্ট্রাক্ট হিসাবে ২০০০ টাকার মতন। গাইড বোট ঠিক করবে রেমাক্
বান্দরবান, থানচি, রেমাক্রি ও নাফাখুম ভ্রমণ গাইডলাইন
কথায় আছে “থানছি যে দেখে নাই সে বাংলাদেশ দেখে নাই”। তাই ছুটির এডভেঞ্চার প্রিয় ১৫জন ট্রাভেলার নিয়ে ঘুরে আসলাম বাংলার ভূস্বর্গ বান্দরবান, থানচি, তিন্দু, রাজাপাথর, রেমাক্রি ও নাফাখুম। নাফাখুম মূলত বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় অবস্থিত। প্রায় ৩০ ফুট জলপ্রপাতটি রেমাক্রি হয়ে সাঙ্গু নদীতে মিলেছে যেখানে মিলনস্থলে প্রাকৃতিক ভাবেই কয়েকধাপ সিঁড়ির মত করে হেলে দুলে নৃত্যের ছন্দে সাঙ্গু তে মিশে গেছে। আর এই নৃত্যের দলে এখানে সৃষ্টি হয়েছে আরেকটি ফলস যার নাম রেমাক্রি খুম। খুবই দৃষ্টিনন্দন দুটি ফলস দেখাই একমাত্র উদ্দেশ্যে হলেও বান্দরবান থেকে থানচি তারপর নৌকায় করে তিন্দু, রেমাক্রি যাওয়া সেখান থেকে ২ ঘন্টা ট্রেকিং করে নাফাখুম যাওয়ার পথ যেনো স্বর্গের থেকে সুন্দর, তার থেকেও মনোরম।
ট্যুর প্ল্যানঃ
ট্যুর প্ল