দূরবীন

দূরবীন ভ্রমন পিপাসী মনের খোড়াক জোগাতেই দূরবীন,চলুন বেড়িয়ে পড়ি নতুন এক রোমাঞ্চকর যাত্রায়,দূরবীনের সাথে A warm welcome to the travel group "দূরবীন".

" দূরবীন " is a non for profit & non commercial travel & tourism group.It's operating under an aim to explore and discover new places."দূরবীন" is the best platform for those who, seek to travel for tourism, are interested in adventurous activities, photography & are motivated to reach out to nature's scenic beauty. If you are the one then " দূরবীন " is a platform for you. To keep yourself connecte

d and updated kindly join our page.

স্বাগতম আপানাকে ভ্রমন পেজ “ দূরবীন ''-এ
"দূরবীন-Durbin Travel & Tourism" একটি নন কমার্শিয়াল ভ্রমণ গ্রুপ।
সমুদ্র যাত্রা, ভ্রমণ এবং স্থান পরিবর্তন জীবনে প্রাণশক্তি এনে দেয়।
আপনার ভ্রমন পিপাসী মনের একটু খোড়াক জোগাতে আমাদের এই প্রয়াস।সল্প খরচে ভ্রমণের মাধ্যমে যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান ও ভ্রমণের সবটুকু আনন্দ লুফে নিতে চান, তাদের জন্যই " দূরবীন "।
আমরা চেষ্টা করি শালীনতা এবং শৃংখলা বজায় করে সর্বোচ্চ আনন্দ করতে । প্রতিটি ট্যুরকে এক একটি সপ্নের মত সাজিয়ে তুলতে......
এখানে সবাই নিজের ভ্রমন বিষয়ক অভিজ্ঞতা,ঘটে যাওয়া স্মরনীয় কিছু স্মৃতি, ছবি শেয়ার করতে পারবেন।
এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই আমাদের পথ চলা।এই গ্রুপে আমরা এই "দূরবীন" নিয়েই শুধু গল্প করবো। হবে দূরবীনের নানা বিষয়ে আলোচনা-সমালোচনা। এখানে আমরা এক সাথে পড়ব, দেখব, জানব, শিখব আর শিখাব...
চলুন বেড়িয়ে পড়ি নতুন এক রোমাঞ্চকর যাত্রায়; দূরবীনের সাথে.....
শুভ হোক সকলের ভ্রমণ।
ধন্যবাদ
টিম দূরবীন।

দূরবীনের ফেসবুক পেইজের লিঙ্ক https://www.facebook.com/travelwithdurbin/?ref=bookmarks
দূরবীনের ফেসবুক গ্রুপের লিঙ্ক https://www.facebook.com/groups/1930979667165820/?ref=bookmarks
দূরবীনের ফেসবুক পেইজ ও গ্রুপে সাবস্ক্রাইব করে দূরবীনের সাথে থাকুন।

05/03/2020

COVID-19
🚨
করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। ঘর থেকে বের হতে চান না মানুষজন। কিন্তু তবুও আতঙ্ক থামছে না। বিজ্ঞানীরা, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। তারা বলছেন, কিছু নিয়ম মেনে চললেই এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। এছাড়া ঘরে বসেই জানা যাবে করোনায় আক্রান্ত কীনা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ভাইরাসে কেউ আক্রান্ত হলে তার দেহে এর চিহ্ন বা লক্ষণ খুঁজে পেতে অনেকদিন সময় লেগে যায়। সাধারণত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে জ্বর বা কাশি নিয়ে হাসপাতালে যাওয়ার আগেই তার ফুসফুসের ৫০% ফাইব্রোসিস (সূক্ষ্ম অংশুসমূহের বৃদ্ধি) তৈরি হয়ে যায়, যার মানে অনেক দেরি হয়ে গেছে।

তাইওয়ানের বিশেষজ্ঞরা কেউ আক্রান্ত হয়েছেন কি না, সেটা নিজে নিজেই পরীক্ষা করার একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন, যেটা কেউ প্রতিদিন সকালে উঠেই কয়েক সেকেন্ডে একবার পরীক্ষা করে নিশ্চিন্ত হতে পারেন। পরীক্ষাটা হলো:

পরিচ্ছন্ন পরিবেশে লম্বা একটা শ্বাস নিয়ে সেটাকে দশ সেকেন্ডের কিছুটা বেশি সময় ধরে আটকে রাখুন। যদি এই দম ধরে রাখার সময়ে আপনার কোনো কাশি না আসে, বুকে ব্যথা বা চাপ অনুভব না হয়, মানে কোনো প্রকার অস্বস্তি না লাগে, তার মানে আপনার ফুসফুসে কোনো ফাইব্রোসিস তৈরি হয়নি অর্থাৎ কোনো ইনফেকশন হয়নি, আপনি সম্পূর্ণ ঝুঁকিমুক্ত আছেন।

জাপানের ডাক্তাররা আরেকটি অত্যন্ত ভালো উপদেশ দিয়েছেন যে, সবাই চেষ্টা করবেন যেন আপনার গলা ও মুখের ভেতরটা কখনো শুকনো না হয়ে যায়, ভেজা ভেজা থাকে। তাই প্রতি পনেরো মিনিট অন্তর একচুমুক হলেও পানি পান করুন।

কারণ, কোনোভাবে ভাইরাসটি আপনার মুখ দিয়ে শরীরে প্রবেশ করলেও সেটি পানির সাথে পাকস্থলীতে চলে যাবে, আর পাকস্থলীর এসিড মুহূর্তেই সেই ভাইরাসকে মেরে ফেলবে।

সূত্রঃ যমুনা টেলিভিশন।

16/12/2018

২৬ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সেন্ট মার্টিনে জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকবে।

15/12/2018
সকলকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

বিজয় দিবস, বাঙালি জাতির হাজার বছরের শৌর্যবীর্য এবং বীরত্বের এক অবিস্মরণীয় দিবস। বীরের জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার দিন। পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন ভূখন্ডের নাম জানান দেওয়ার দিন।
সকলকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

23/10/2018

আগামী ১লা নভেম্বর থেকেই চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে টেকনাফ – সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ।
গত ২০ই অক্টোবর, ২০১৮ ইং তারিখে পরিস্থিতির সার্বিক বিবেচনা করে উর্দ্ধতন কতৃপক্ষ জাহাজ চলাচলের অনুমতি প্রদান করে থাকে।
এদিকে পর্যটকবাহী জাহাজ কেয়ারী সিন্দাবাদ ও ক্রুজ এন্ড ডাইন জাহাজের টেকনাফ ইনচার্জ শাহা আলম জানান, উর্দ্ধতন কতৃপক্ষ হতে অনুমতি পেয়েছি। আগামী ১লা নভেম্বর থেকেই প্রাথমিকভাবে কেয়ারী সিন্দাবাদ জাহাজটি চলাচল শুরু করবে। তবে ১লা নভেম্বরের জন্য অগ্রীম কোন টিকেট বিক্রি হবেনা। সার্বিক পরিস্থিতি ভাল থাকলে ২ই নভেম্বর থেকে অগ্রীম টিকেট বিক্রি শুরু হবে। যাত্রীদের চাহিদার উপর নির্ভর করে পর্যায়ক্রমে কেয়ারী ক্রুজ এন্ড ডাইন জাহাজটিও চলাচল শুরু করবে।
অন্যদিকে বে ক্রুজ, কুতুবদিয়া,অন্যান্য জাহাজগুলোও ধারাবাহিকভাবে চলাচল শুরু করবে বলে জানা যায়।

01/08/2018

৪৬ বছর বয়সী "বাংলাদেশ" তার কৈশোরে ফিরে গিয়েছে......

15/06/2018

সকলকে পবিত্র ইদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা।
🌙ইদ মোবারক🌙

17/05/2018

Ramadan is a time for reflection and purification.
Allah is the most great and most sensible.
Allah sees it all… and sure rewards where reward is due.
I’m wishing you to all be showered with loads of blessings come from our almighty creator Allah.
Ramadan Kareem

14/04/2018

এই নববর্ষে -
আপনার জীবন আন্দোলিত হোক
বন্ধু-পরিজনে মহাহর্ষে।
১৪২৫ স্বাক্ষর হয়ে থাকুক 'অনিন্দ্য সুন্দরের'।

"দূরবীন" Travel & Tourism পরিবারের পক্ষ থেকে -
সবাইকে বাংলা নববর্ষ-১৪২৫ এর অনাবিল শুভেচ্ছা।

#নববর্ষ #বাংলানববর্ষ #দূরবীন

09/04/2018

A simple photo can speak thousand words.

08/04/2018

নাফ নদী, টেকনাফ

13/03/2018

দূরবীন's cover photo

24/11/2017

মরমিয়া বাঁশির সুরে, লোকগীতির তানে যিনি ছড়িয়েছেন হাজারো হৃদয়ে সুরের ভেলা সেই সুরের জাদুকর বারী সিদ্দিকী আর নেই। আজ আমরা হারালাম আরেক সুর বোদ্ধা- সুর যোদ্ধাকে। আজও চোখ বন্ধ করলে আপনি শুনতে পাবেন চিরচেনা সেই গান… “আমার গাঁয়ের যত দুঃখ সব’’......আজও হয়তো কোথাও ব্যাকুল সুরে গাইবে শুঁয়া চান পাখি...। কিন্তু তা আর উঠে আসবে না শিল্পী বারী সিদ্দীকির কণ্ঠে। সকলকে কাঁদিয়ে, জাতিকে স্তদ্ধ করে তিনি আজ চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
দূরবীন পরিবারের পক্ষ থেকে শিল্পীর চিরবিদায়ে প্রকাশ করছি গভীর শোক ও তার পরিবারের প্রতি জানাচ্ছি আন্তরিক সমবেদনা।

09/11/2017

পর্যটকদের জন্য সুখবর !!!!!
ইনশাআল্লাহ্‌ ১০ নভেম্বর থেকে টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন রুটে আপনাদের স্বপ্নের জাহাজ কেয়ারী ক্রুজ এন্ড ডাইন ও কেয়ারী সিন্দবাদ চলাচল করবে।

31/10/2017

বিকল্প পথে চালু হচ্ছে সেন্টমার্টিনের পর্যটকবাহী জাহাজ পরিদর্শনে আসছেন নৌ মন্ত্রাণালয়ের টিম

চলতি বৎসর পর্যটন মৌসুম শুরু হলেও শুরু হয়নি দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনের সাথে জাহাজ চলাচল ব্যবস্থা। দেশি-বিদেশি পর্যটকদের প্রধান আকর্ষন সেন্টমার্টিনের সাথে প্রতি বৎসর অক্টোবর মাসের প্রথমদিকে টেকনাফ সেন্টমার্টিন নৌপথের মাধ্যমে পর্যটকবাহি জাহাজ চলাচল শুরু হয়ে থাকে। কিন্তু বর্তমানে উখিয়া-টেকনাফ সীমান্তবর্তী এলাকায় স্থল ও নৌপথে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ অব্যহত থাকার কারণে এই বৎসর এখনো জাহাজ চলাচলের অনুমতি মেলেনি। অনুমতি প্রাপ্তিতে বিলম্বের কারণে দেখা যায়- বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের মধ্যকার নৌ সীমানা। নাফনদী এবং বঙ্গোপসাগর মিলে চৌত্রিশ নটিক্যাল মাইল পাড়ি দিয়ে টেকনাফ হতে জাহাজ সমূহ সেন্টমার্টিন যাতায়ত করত। যাতায়ত পথে নাফনদীর মোহনায় একাধিক চর জাগায় জাহাজসমূহ কয়েকবার মায়ানমারের জলসীমার ভিতর প্রবেশের মাধ্যমে সেন্টমার্টিন পৌছাঁত এবং একইভাবে ফেরত আসত। এইসব চরের কারণে জাহাজ আটকে যাওয়ার ঘটনাও প্রায় ঘটে থাকে। গত বৎসর এইপথে কেয়ারী সিন্দাবাদ, বে ক্রুজার, কেয়ারী ক্রুজ, এম ভি বাঙ্গালী, গ্রীণলাইন ওয়াটার ওয়েজ, এলসিটি কুতুবদিয়া ও এলসিটি কাজলসহ সাতটি জাহাজ চলাচল করেছে। প্রতিদিন এইসব জাহাজের মাধ্যমে গড়ে চার হাজার পর্যটক সেন্টমার্টিন ভ্রমনে যেত।
চলমান রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে এই পথে জাহাজ চলাচল করা ঝুকিপূর্ণ এবং অসম্ভব অবস্থায় রয়েছে। এমনকি সেন্টমার্টিনের স্থানীয় জনগণের যাতায়তের জন্য ব্যবহৃত বোটসমূহ পর্যন্ত জীবনের ঝুকিঁ নিয়ে যাতায়ত করছে। পর্যটনের এমন ভরা মৌসুমে সেন্টমার্টিন পর্যটক পারাপার বন্ধ থাকায় অত্যন্ত ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন দ্বীপের জনগণ। হতাশায় দিন গুনছে সেন্টমার্টিন পর্যটনে বিনিয়োগকারিরা। এভাবে আর কিছুদিন চললে অর্ধাহারে- অনাহারে দ্বীপের জনগণের দিনাপাত করতে হবে। এদিকে সেন্টমার্টিন পর্যটক পারাপার বন্ধ থাকায় কক্সবাজারের পর্যটনখাতও মন্দাবস্থার শিকার হচ্ছে। সেন্টমার্টিনকে উদ্দেশ্য করে আগত পর্যটকদের বেশিরভাগ কক্সবাজার অবস্থান করে এবং পরে সেন্টমার্টিন ভ্রমনে যায়।
জাহাজ অপারেটর প্রতিষ্ঠান বে ক্রুজার ইন্টারন্যাশনাল লিঃ এর বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার আসাফ উদ্ দৌলা (আশেক) জাহাজ চলাচল বিষয়ে বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটক পারাপারের জন্য বে ক্রুজারকে নতুন আঙ্গিকে সাজানো হয়েছে। অনুমতি পেলেই আমরা জাহাজ চলাচল শুরু করব। মায়ানমারের সাথে কুটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে জলসীমা ব্যবহারের বিষয়ে সম্মতি আদায় করে জাহাজ চলাচলের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। উক্ত প্রক্রিয়ায় বিলম্ব হলে বিকল্প পথে জাহাজ চলাচলের ব্যবস্থা উদ্যোগ গ্রহন করতে হবে।
জাহাজ চলাচল শুরু না হওয়ায় ট্যুর অপারেটরদের প্রতিক্রিয়া বিষয়ে টুয়াকের সাবেক সভাপতি এস এম কিবরিয়া খানঁ বলেন কক্সবাজরের ভ্রমন সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহ বৎসরে ছয়মাস ব্যবসা করার সুযোগ পেয়ে থাকে। এই ছয়মাসও যদি ব্যবসা করার সুযোগ না পেয়ে থাকি তবে আমরা চরম সংকটের সম্মুখীন হব।
জাহাজ চলাচলের সার্বিক বিষয়ে ট্যুর অপারেটরস্ এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) ভূমিকা প্রসঙ্গে টুয়াক আহবায়ক এম এ হাসিব বাদল জানান, জাহাজ চলাচল চালুর বিষয়ে টুয়াক দেড়মাস যাবত প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ে কাজ করে যাচ্ছে। পুরোনে পথে সম্ভব না হলে টেকনাফের সাবরাং হতে বঙ্গোপসাগর দিয়ে বাংলাদেশের জলসীমা ব্যবহার করে সেন্টমার্টিন চলাচলের একটি প্রস্তাবনা নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী শাহাজান খাঁন মহোদয়কে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে সম্ভাবনা যাচাইয়ের জন্য একটি জরিপদল স্থান পরিদর্শনে যাবেন। উক্ত বিষয়ে টুয়াক প্রতিনিধিদল গত ২২ অক্টোবর উখিয়া-টেকনাফের সাংসদ আবদুর রহমান বদির সাথে ঢাকাস্থ ন্যাম ভবনে সাক্ষাত করেন, ২৩ অক্টোবর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব সাইফুজ্জামান শেখর এর সাথে সাক্ষাত করেন টুয়াকের যুগ্ম সমন্বয়ক তোফায়েল আহমেদ এবং টুয়াকের যুগ্ম আহবায়ক হোসাইন ইসলাম বাহাদুর। উনারা ২৪ অক্টোবর বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান এবং নৌ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহোদয়ের মাধ্যমে নৌ পরিবহন মন্ত্রী বরাবর ট্যুর অপারেটরস্ এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) এর পক্ষ থেকে আবেদনপত্র প্রদান করেন। আশাকরি টুয়াকের প্রচেষ্টায় দ্রুত সেন্টমার্টিনের সাথে জাহাজ চলাচল শুরু হবে।
বিষয়টি নিয়ে টুয়াকের যুগ্ম আহবায়ক এস এ কাজল বলেন, দেশের সার্বভৌমত্ব এবং পর্যটকদের নিরাপত্তাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে সরকার সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। সেন্টমার্টিনের সাথে জাহাজ চলাচলের বিষয় নিয়ে যারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার পায়তারা করছে তাদের ব্যাপারে প্রশাসনকে সজাগ থাকার অনুরোধ জানাচ্ছি। রোহিঙ্গাকে ইস্যু বানিয়ে চিহ্নিত একটি নব্য সংগঠন পর্যটন শিল্পে অশান্তির পরিকল্পনা করে যাচ্ছে। তাদের হাত থেকে পর্যটন শিল্পকে রক্ষা করতে পর্যটন সংশ্লিষ্ট সকলের একযোগে কাজ করে যেতে হবে। টুয়াক কক্সবাজারের পর্যটন নিয়ে সৃষ্ট সমস্যায় সবসময় ভূমিকা রেখেছে ভবিষতেও রাখবে।
জাহাজ অপারেটর প্রতিষ্ঠান কেয়ারী ট্যুরস্ এন্ড সার্ভিস লি. এর প্রধান নির্বাহী এম এম নোমান বলেন, পর্যটন মৌসুম ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু রোহিঙ্গা সমস্যার কারণে জাহাজ চলাচল হয়নি। পর্যটক ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের অশনি সংকেত। এটা যেকোনো উপায়ে সমাধান করতে হবে। এই জন্য বিকল্প হিসেবে সাবরাং ও টেকনাফ বীচ দিয়ে অস্থায়ী জেটি করা যায়। দু’দিকই উপযোগী। অনুসন্ধান করে যেদিকে অপেক্ষাকৃত উপযোগী সেদিকে জেটি করা যাবে।

21/10/2017

অবশেষে খুঁজে পাওয়া গেল বহুল আলোচিত সেই “সুবোধ” কে
গুলিস্তানের গোলাপশাহ মাজারের পাশেই থাকতেন পারভীন আক্তার নাম এক অন্তঃসত্ত্বা মহিলা। স্বামী তাকে ছেড়ে গেছে অনেক আগেই। সোমবার রাতে তার প্রসব বেদনা ওঠে। পরিচিত একজন তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখেন তার গর্ভের সন্তানের অবস্থা ভালো নয়। সঙ্গে সঙ্গে তাকে ভর্তির জন্য জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসারকে লেখেন।
এরই মধ্যে একজন জানান, রোগীর সিজার করতে হবে। বেশ কিছু টাকা খরচপাতি লাগবে। কিন্তু হাতে টাকা নেই শোনার পর তিনি পারভীন আক্তারকে নিয়ে দ্রুত অন্য কোথাও যাওয়ার পরামর্শ দেন।
পরে তাকে নিয়ে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে সেখানে তার কাছে ১৫শ’ টাকা চাওয়া হয়। টাকা না দেয়ায় সেখান থেকে পারভীন আক্তারকে অন্য কোথাও যেতে বলা হয়।
সকাল ৮টার দিকে পারভীনকে আজিমপুর মাতৃসদনে নেয়া হয়। সেখানে তার নামে কোনো কার্ড কিংবা রেজিস্ট্রেশন না থাকায় কর্তৃপক্ষ ভর্তি করতে অস্বীকৃতি জানায়। বারবার অনুরোধের পর তাকে দ্বিতীয় তলার লেবার রুমে নিয়ে যান এক নারী চিকিৎসক। তিনি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বের হয়ে যেতেই আয়া শাহিদা সেখানে যান।
এ হাসপাতালে চিকিৎসা হবে না বলেই শাহিদা তাকে টেনে দোতলা থেকে নিচে নামান। পারভীন তখন ব্যথায় ছটফট করছিলেন। অন্য একটি হাসপাতালের ঠিকানা দিয়ে আয়া তাকে বের করে দেন।
ম্যাটারনিটি হাসপাতাল থেকে বের হতেই প্রসব বেদনায় রাস্তার ওপর বসে পড়েন পারভীন। সেখানেই সন্তান প্রসব করেন তিনি। প্রথমে নড়াচড়া করলেও কিছুক্ষণের মধ্যেই নবজাতক নিস্তেজ হয়ে পড়ে।
… এবং সন্ধ্যার পর নবজাতককে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়।
তবুও ভালো শিশুটার দাফনটা অন্তত করা গেছে। যাবেই তো।
মধ্যম আয়ের এই দেশ রাস্তায় নবজাতকের জন্ম দেবার দৃশ্য সহ্য করতে পারে – কিন্তু রাস্তায় পড়ে থাকা লাশের গন্ধ সহ্য করতে পারে না যে।
কিছুই বলার নেই- শুধু একটা কথা ছাড়া।
শুনলাম গোয়েন্দারা নাকি সুবোধ সিরিজের সেই গ্রাফিতিগুলোর স্রষ্টাকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন।
গোয়েন্দাদের বলছি আজিমপুর গোরস্থানে যান – দেখবেন একজন সদ্যজাত শিশু গোরস্থানের দেওয়ালে বসে হাসতে হাসতে বলছে –
“আমিই সুবোধ – পালিয়ে এসেছি – মানুষ ভালোবাসতে ভুলে গেছে।”

18/10/2017
The beauty of the Chandronath Mountain & it's Temple.

The beauty of the the Chandronath Mountain & it's Temple.
নভেম্বর মাসের ২ তারিখ রাতে পাহাড় ও সমুদ্র দেখতে আমরা যাচ্ছি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অবস্থিত চন্দ্রনাথ পাহাড় ও গুলিয়াখালি সি বিচ। এই ট্যুরটি অলাভজনক ও নন কমার্শিয়াল। নিচে ইভেন্ট লিংক দেওয়া আছে।
ইভেন্ট লিংক ঃ https://www.facebook.com/events/1648023531934856

14/10/2017

নভেম্বর মাসের ২ তারিখ পাহাড় ও সমুদ্র দেখতে আমরা যাচ্ছি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অবস্থিত চন্দ্রনাথ পাহাড় ও গুলিয়াখালি সি বিচ। মেইল ট্রেন অথবা বাসে করে যাব আমরা।
মেইল ট্রেনে গেলে আনুমানিক খরচ ৬০০-৭০০ টাকা।(৩ বেলা খাবার খরচ সহ)
বাসে গেলে আনুমানিক খরচ ১০০০ টাকা।(৩ বেলা খাবার খরচ সহ)
দূরবীন একটি অলাভজনক ও নন কমার্শিয়াল গ্রুপ, তাই আমাদের এই ট্যুরটাও নন প্রফিট ও নন কমার্শিয়াল ট্যুর।
যে কেও আমাদের এই ট্যুরে অংশগ্রহন করতে পারবেন।বিস্তারিত জানার জন্য ট্যুর হোস্টের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
ট্যুর হোস্টঃ Muhammad Javed Kawser
ফোনঃ 01711-87 19 06.
চলুন বেড়িয়ে পড়ি নতুন এক রোমাঞ্চকর যাত্রায়; দূরবীনের সাথে.....
শুভ হোক সকলের ভ্রমণ।
ধন্যবাদ
টিম দূরবীন।

★ট্যুরের ইভেন্ট লিংক কমেন্টে দেওয়া আছে★

12/10/2017

কুমিল্লা ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি বা কমনওয়েলথ সমাধি ক্ষেত্র

বাংলাদেশের কুমিল্লাতে অবস্থিত একটি কমনওয়েলথ যুদ্ধ সমাধি।স্থানীয় লোকদের কাছে এটা ইংরেজদের কবরস্থান হিসেবে পরিচিত। ১৯৪১-১৯৪৫ সালে বার্মায় সংঘটিত যুদ্ধে যে ৪৫০০০ কমনওয়েলথ সৈনিক নিহত হন, তাদের স্মৃতি রক্ষার্থে মায়ানমার (তৎকালীন বার্মা), আসাম, এবং বাংলাদেশের ৯টি রণ সমাধিক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশে দুটি কমনওয়েলথ রণ সমাধিক্ষেত্র আছে, যার অপরটি চট্টগ্রামে অবস্থিত। প্রতিবছর প্রচুর দর্শনার্থী যুদ্ধে নিহত সৈন্যদের প্রতি সম্মান জানাতে এসকল রণ সমাধিক্ষেত্রে আসেন।

ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯-১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও বৃটিশ সৈন্যদের কবরস্থান। এটি ১৯৪৩-১৯৪৪ সালে তৈরি হয়েছে। কুমিল্লা শহর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের খুব কাছেই এই যুদ্ধ সমাধির অবস্থান। এই সমাধিক্ষেত্রটি Commonwealth War Graves Commission (CWGC) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ও তারাই এই সমাধিক্ষেত্র পরিচালনা করেন। প্রতি বছর নভেম্বর মাসে সকল ধর্মের ধর্মগুরুদের সমন্বয়ে এখানে একটি বার্ষিক প্রার্থণাসভা অনুষ্ঠিত হয়।

ময়নামতি তখনকার সময়ে একটি ক্ষুদ্র গ্রাম হলেও তৎকালিন সেনাবাহিনীর একটি বড় ঘাঁটিতে পরিনত হয়। এখানে স্থাপিত হয় বড় একটি হাসপাতাল। এছাড়া কুমিল্লা ছিল যুদ্ধ-সরঞ্জাম সরবরাহের ক্ষেত্র, বিমান ঘাঁটি, আর ১৯৪৪ সালে ইম্‌ফলে স্থানান্তরিত হবার আগে চতুর্দশ সেনাবাহিনীর সদরদপ্তর। এই সমাধিক্ষেত্রের ৭৩৮টি কবর আছে। এর মধ্যে অধিকাংশ হলেন সেসময়কার হাসপাতালের মৃত সৈনিকরা। তাছাড়াও যুদ্ধের পর বিভিন্ন স্থান থেকে কিছু লাশ স্থানান্তর করেও এখানে সমাহিত করা হয়। বাহিনী অনুযায়ী এখানে এর মধ্যে রয়েছেন ৩জন নাবিক, ৫৬৭জন সৈনিক এবং ১৬৬জন বৈমানিক,সর্বমোট ৭২৩ জন নিহতের পরিচয় জানা সম্ভব হয়েছিল।এখানে চিরনিদ্রায় শায়িত রয়েছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ৭৩৭ সৈন্য। এখানে সমাধির সংখ্যা ছিল ৭৩৮টি। ১৯৬২ সালে এ সমাধিস্থল থেকে একজন সৈনিকের আত্মীয়স্বজন তার দেহাবশেষ যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যান। বর্তমানে এ সমাধি সংখ্যা ৭৩৭টি। এরমধ্যে ১৪জন সৈনিকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। এখানে যাদের সমাহিত করা হয়েছে তাদের লাশ আনা হয়েছে ঢাকা, ফরিদপুর, সৈয়দপুর ও সিরাজগঞ্জ থেকে।এ সমাধি ক্ষেত্রে রয়েছে- বৃটেনের ৩৫০ জন, কানাডার ১২ জন, অস্ট্রেলিয়ার ১২ জন, নিউজিল্যান্ডের ৪ জন, দক্ষিণ আফ্রিকার ১ জন, ভারতের ১৭২ জন, পূর্ব আাফ্রিকার ৫৬ জন, পশ্চিম আফ্রিকার ৮৬ জন, বার্মার ১ জন, দক্ষিণ রোডেশিয়ার ৩ জন, বেলজিয়ামের ১ জন, পোলান্ডের ১ জন এবং জাপানের ২৪ জনের কবর। কুমিল্লা কমনওয়েলথ সমাধির পাহাড়ের প্রথম ধাপে রয়েছে ইউরোপিয়ানদের কবর। উপরের ধাপে রয়েছে এ উপমহাদেশের যোদ্ধাদের কবর। সমাধিগুলো সারিবদ্ধভাবে সাজানো রয়েছে। ১৪টি বাদে প্রত্যেক সমাধিতে লেখা আছে নিহত সৈনিকের নাম, বয়স, পদবী, নিহত হবার তারিখ ও ঠিকানা। সমাধিক্ষেত্রের আগে সেখানে ছিল বৌদ্ধ বিহার মন্দির। সেখানে নির্মাণ করা হয়েছে শ্বেত পাথরের একটি ক্রশ। বর্গাকার এ সমাধি ক্ষেত্রের প্রত্যেকটির দৈর্ঘ্য প্রায় আড়াইশ ফুট। সমাধি ক্ষেত্রের মোট আয়তন সাড়ে ৪ একর। সমাধি ক্ষেত্রের চারদিক বাউন্ডারি দেওয়া।

যেভাবে যেতে হবেঃ
ঢাকার কমলাপুর ও আরামবাগ থেকে ১০ মিনিট পর পর বাস ছেড়ে যায় কুমিল্লার উদ্দেশে, এশিয়া এয়ারকন, ও রয়েল উপকূল, ভাড়া নিবে ২৫০ টাকা, এছাড়া সায়দাবাদ থেকেও কিছু লোকাল গাড়ি ছাড়ে। নামতে হবে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট. ওখান থেকে রিকশায় করে ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি বা কমনওয়েলথ সমাধি ক্ষেত্র যেতে লাগে ১৫ মিনিট, ভাড়া নিবে ৩০-৪০ টাকা।

কুমিল্লা শহর থেকে ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের টিপরা বাজার। টিপরা বাজার ও ময়নামতি সাহেবের বাজারের মাঝামাঝি কুমিল্লা-সিলেট সড়কের বাম পাশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাড়ে চার একর পাহাড়ি ভূমি জুড়ে বাংলাদেশে অবস্থিত দ্বিতীয় এ কমনওয়েলথ সমাধি ক্ষেত্র। কুমিল্লা শহর হতে বাস অথবা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। ঈদের দুদিন ছাড়া বছরের প্রতিদিনই সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১২টা এবং দুপুর ১টা হতে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এ যুদ্ধ সমাধিস্থল সর্ব সাধারণের জন্য উম্মুক্ত থাকে। এ সমাধি ক্ষেত্র দেখতে প্রতিদিন দেশ-বিদেশের শত শত দর্শনার্থী ভিড় করে। প্রতিবছরের ৫ নভেম্বর কমনওয়েলথভুক্ত দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররা এই সিমেট্রিতে উপস্থিত হয়ে নিজ নিজ দেশের পক্ষে স্মৃতিফলকে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন।

টিম দূরবীন ।

10/10/2017
পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার তাহিরপুরে

পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার তাহিরপুরে

সুনামগঞ্জ: সুনামগঞ্জের তাহিপুর উপজেলাটি জেলার অন্য ১০ উপজেলার চেয়ে একটু ব্যতিক্রম।প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য সারা দেশে ছড়িয়ে আছে সীমান্তবর্তী এই উপজেলাটির খ্যাতি।

04/10/2017

ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ভারতের ভিসা ফি জমা দেয়া যাবে

ভারতীয় ভিসার আবেদনের জন্য নগদে ভিসা ফি দিতে হবে না। ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে জমা দেয়া যাবে এ ফি।
বুধবার স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার চালু করা ‘ক্যাশলেস ভিসা সার্ভিস’ নামের এই সেবার উদ্বোধন করেন ভারতের সফররত অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এই অনুষ্ঠান হয়। নতুন এই সেবা চালু হওয়ায় ভিসাপ্রার্থীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ফি জমা দিয়ে আবেদনপত্রটি যেকোনো ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রে (আইভিএসি) জমা দিতে পারবেন। সোনারগাঁও হোটেলের অনুষ্ঠানস্থল থেকে রাজধানীর শ্যামলী ও সিলেটের আইভিএসিতে এই সেবা উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, গত বছর ১৪ লাখ বাংলাদেশী ভিসা নিয়ে ভারতে গেছেন। ভিসাপ্রক্রিয়া সহজ করতেই এই সেবাটি চালু করা হয়েছে।
একই অনুষ্ঠানে ভারতের এক্সিম ব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি শ্রীরাম ও ভারতের এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডেভিড রাসকিনহা।
সুত্রঃ ইন্ডিয়ান হাই কমিশন ,বাংলাদেশ।

30/09/2017

এশিয়ান ট্যুরিজম মেলা উপলক্ষে বিমান বাংলাদেশের বিশেষ ছাড়।

28/09/2017
banglanews24.com

ইন্দোনেশিয়া ভ্রমণে ফ্রি ৩০ দিনের অন-অ্যারইভাল ভিসা।

ইন্দোনেশিয়া ভ্রমণে ৩০ দিনের ফ্রি অন অ্যারাইভাল ভিসা

26/09/2017

Tourism For All.
Happy World Tourism Day.😊
Team দূরবীন

26/09/2017

১৮৭০ সালের স্থানটি ছিল আমাদের অতি পরিচিত লালবাগ কেল্লা।
প্রায়ই লালবাগ কেল্লায় হয়ে থাকে আলোক প্রদর্শনী। এসময় ঐতিহ্যবাহী স্থানটি হয়ে উঠে অপূর্ব একটি দৃশ্য।

26/09/2017

A man travels the world over in search of what he needs and returns home to find it. George A. Moore

26/09/2017

সহস্রধারা ক্যাম্পিং পর্ব
-----------------------------
ভ্রমণ পাগল তরুণ সমাজের কাছে ক্যাম্পিং ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। একটা সময় ছিলো যখন নিরাপত্তার কথা ভেবে অনেকেরই আগ্রহ থাকা সত্তেও সাহস পেত না ক্যাম্পিংএ। এই সমস্যা গুলোর সমাধান করে যেন বন বিভাগ ইউএসএইডের সাথে মিলে স্থানিয়দের সাথে নিয়ে বারিয়াঢালা, খাদিমনগর,হাজারিখিলে শুরু করেছে ক্যাম্পিং এর ব্যবস্থা যেখানে বন বিভাগ দিচ্ছে নিরাপত্তা এবং ক্যাম্পিংএর স্থান। প্রত্যেক্টি স্থানেই রয়েছে ন্যাচার হাইকের ভাল মানের তাবু এবং এর আনুসাঙ্গিক জিনিশ পত্র যেমন ল্যাম্প,স্লিপিং ব্যাগ, হ্যামক।এখানে ১২ মাসের যেকোন সময় ক্যাম্প করা সম্ভব। প্রতিটি তাবু ভাড়া পাওয়া যায় ৩০০/- টাকায়।

গত ৫ই সেপ্টেম্বর গিয়েছিলাম সহস্রধারা লেক ক্যাম্পিং এ।দায়িত্তে যারা আছেন তারা ভীষণ আন্তরিক এবং দায়িত্ববান। যারা তাবু খাটতে যানেনা, তারা বললেই দেখিয়ে দেবে কিভাবে কি করতে হয়। ওয়াসরুমের ব্যাবস্থা থাকায় ক্যাম্পিং এ এই বিষয়ে যাদের খুতখুতানি ছিলো তাদের একটা ব্যাবস্থা হলো।

প্রতিটি তাবু ভাড়া পাওয়া যায় ৩০০/- টাকায়।একটি তাবুতে ২ জন করে থাকা যায়।উনাদের কিছু হিডেন চার্জ আছে।সিকিউরিটি চার্জ ৩০০ টাকা (হিডেন চার্জ)।প্রতিটি তাবু খাটানো চার্জ ৫০ টাকা (হিডেন চার্জ)। গাইড চার্জ ৫০০ টাকা, এই চার্জ তখনি ধরবে , যখন আপনি গাইড নিয়ে ঘুরতে বের হবেন। তবে নিজে নিজে ঘুরাটাই ভাল ও শ্রেয়।

ক্যাম্পিংএর পাশেই লেকে ২ টা প্যাডেল চালিত নৌকা আছে, ইচ্ছে করলে নৌকা নিয়ে সহস্রাধারা ১ ঝর্ণা ঘুরে আসতে পারেন। যেহেতু প্যাডেল চালিত সেক্ষেত্রে মাঝি না নেওয়াটাই ভাল, নিজেরা চালিয়ে যাবেন। নৌকা ভাড়া জনপ্রতি ৪০ টাকা।

ক্যাম্পিং এর পাশেই খাবারের একটা খাবারের হোটেল আছে, আগে থেকেই খাবার অর্ডার করে দিতে হয়,তবে খাবারের মান খুবই খারাপ।আপনি ইচ্ছা হলে বার বি কিউ করতে পারেন, ওরা বার বি কিউ চুলা ও কাঠ-কয়লার ব্যবস্থা করে দিবে, তার জন্য উনারা ২০০ টাকা চার্জ নিবে। মুরগী ও অনন্যা বার বি কিউ মশলা আপনাকে ছোটদারোগাহাট বাজার থেকে কিনে নিয়ে যেতে হবে।

নিরদিধায় ঘুরে আসতে পারেন। চাঁদনী রাত দেখে প্ল্যান করলে সরণীও হয়ে থাকবে কোন সন্ধেহ নেই।

বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করতে পারেন
সারোয়ার- ০১৮১৫৫৭৮০৯৩
জাহেদ / ইমরান- ০১৮৩২৭৪১৫২৩
বন বিভাগ থেকে দায়িত্ব প্রাপ্ত।

স্থান: সহস্রধারা লেক,সিতাকুন্ড।
যেভাবে যাবেন :- ঢাকা থেকে চিটাগাংগামী বাসে উঠে ছোটদারোগাহাট বাজারে নেমে যাবেন। এখান থেকে যে কাউকে বললে সহস্রধারা লেকের রাস্তা বলে দেবে। অর্ধেক রাস্তা চাইলে সি,এন,জি তে করে যেতে পারেন। বাকিটা অর্থাৎ প্রায় ৩০ মিনিট পথ হেটে যেতে হবে,যার এই মুহুর্তে কোন বিকল্প নাই।

আশেপাশে যা ঘুরে আসতে পারেন:
-সহস্রধারা লেক।
-সহস্রধারা ঝর্না ( ঝর্নার উপরেও সুন্দর কিছু ক্যাস্কেট রয়েছে)।
-আগ্নি কুন্ড (ট্রেইল টা সুন্দর,শুষ্ক মৌসুমে এর একটা বিশেষ জায়গায় আগুন জ্বলে)।

টিম দূরবীন

22/09/2017

যেকোন প্রয়োজনে ট্যুরিস্ট পুলিশ আপনার পাশেই আছে। কল দিন 01769690734 (ASP) নাম্বারে অথবা বাংলাদেশ ট্যুরিষ্ট পুলিশের কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে ফেইসবুক পেজ ভিজিট করুন।
www.facebook.com/touristpolice.bd

টিম দূরবীন

21/09/2017

Millions of people across the globe held their breath as American skydiver Luke Aikins jumped out of a plane to fall into a net 25,000 feet (7,620 m) below. The daring stunt is now in the history books as the first complete jump without a parachute.

20/09/2017

দূরবীনের নতুন লোগো
ধন্যবাদ সবাইকে দূরবীনের সাথে থাকার জন্য।

19/09/2017
প্রবল বিস্ফোরণে কেপে উঠল ভারতের দার্জিলিং | কালের কণ্ঠ

যারা দার্জিলিং যাওয়ার প্ল্যান করছেন, তাদের সকলকে সতরকতা অবলম্বন করা উচিত।

প্রবল বিস্ফোরণে কেপে উঠল ভারতের পাহাড়ে শহর দার্জিলিং। মঙ্গলবার রাতে দার্জিলিং সদর থানার অদূরে বিস্ফোরণ হয়।

19/09/2017
২ মাসের মধ্যে ফের ভারত ভ্রমণে বাধা বাংলাদেশিদের জন্য নয় :: BanglaNews24.com mobile

২ মাসের মধ্যে ফের ভারত ভ্রমণে বাধা বাংলাদেশিদের জন্য নয় :: BanglaNews24.com mobile

ঢাকা: ভ্রমণভিসায় (ক্যাটাগরি টি-১, টি-২) একবার ভারত ভ্রমণের পর দুই মাসের মধ্যে ফের ভারত যেতে পারা না পারা নিয়ে বিভ্রান্তি দূর হয়েছে। দুই মাসের মধ্যে ফের ভারত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, তবে তা বাংলাদেশিদের জন্য নয়, পাকিস্তান, সুদানসহ কয়েকটি দেশের জন্য। :: BanglaNews24.com mobile

Address

Japan Garden City, Ring Road, Mohammadpur
Dhaka
1207

Opening Hours

Monday 10:00 - 23:00
Tuesday 10:00 - 23:00
Wednesday 10:00 - 23:00
Thursday 10:00 - 23:00
Friday 10:00 - 23:00
Saturday 10:00 - 23:00
Sunday 10:00 - 23:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দূরবীন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to দূরবীন:

Videos

Share