সফর-Sofor

সফর-Sofor Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from সফর-Sofor, Tourist Information Center, Dhaka.

26/03/2024

একটি বিজ্ঞাপনে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করা হয় এম্বাসেডরের পিছনে, আপনিও যদি সে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেন তাহলে কি সেই এম্বাসেডর আপনারও বিজ্ঞাপন করবে?

উত্তর হইলো: না। করবে না। রিলেশনশিপ ম্যাটার করে।

Promotion, a Marketer's tool.

08/03/2024

রমজানের ইফতার সাহরি তৈরিতে কষ্ট!

এই যে এত কষ্ট! আমাদের হলের মসজিদে ৩০/৪০ জনের ইফতার ম্যানেজমেন্ট কয়েকজন ভাই মিলেই করে ফেলে। মাঝেমধ্যে বাকিরা একটু আধটু হেল্প করে;

এখন কথা হলো, এরা সবাই সিনিয়র জুনিয়র, অন্য কোনো পারিবারিক সম্পর্ক নেই, কোনোদিন হয়তো হবেও না। তাহলে একজন সিনিয়র কোন লাভে বিনে পয়সায় জুনিয়র কে শরবত করে খাওয়াবে?

লাভ আছে, যেটা সাধারণ মানুষের চোখে কামলা খাটা, সেটা ইসলাম মহিমান্বিত করে দিয়েছে। যার জন্য হাসিমুখে কষ্টটা মেনে নেয় অনেকে। তারা এটাকে সওয়াবের মনে করে। ইবাদত মনে করে। এবং এসব করা নিয়ে সারাজীবনে কোনোদিন কাউকে বলবেও না এসব এসব করছি। আখিরাত গুছিয়ে নেয়া। দ্বীনকে সামনে রেখে, প্রতিদান আল্লাহর কাছে পাওয়ার আশা রেখে যারা কাজ করবে তারা প্রফুল্ল থাকবে, আনন্দ নিয়ে কাজ করবে। কষ্ট তো হবেই, কিন্তু সেটা আল্লাহর ওয়াদার সামনে কিছুই না। আমি আমার মুসলিম ভাইয়ের জন্য কষ্ট করতেছি এর চাইতে আর কতবড় কারণ থাকতে হবে? আমার মুসলিম ভাই, এই পরিচয় কেয়ামত পর্যন্ত, এবং এর চাইতে বড় পরিচয় দুনিয়াতে নাই।

এখন তাহলে আমাদের পারিবারিক জীবনে যারা এরকম কষ্ট করে এবং যাদের জন্য কষ্ট করে দুইজনের একজনেও যদি দ্বীন সামনে রাখে তাহলে কোনো রাগ, শ্বশুরবাড়ির প্রতি অভিমান, ঘরে ছেলের বউয়ের প্রতি মনোঃকস্ট কিছুই থাকবে না। সমস্যা হলো আমরা আল্লাহর জন্য শরবত বানাই না, অন্য কাজগুলা করিনা। দায়িত্বের তলে পড়ে, সমাজে সম্মান বাঁচাতে, কথা থেকে বাচতে, নিজের গৌরব বাড়াতে কাজ করি। আল্লাহ এজন্য এতে মনের আসল প্রশান্তি দেননা! পেরেশানির মাঝে রেখে দেন! সব কিছু অসহ্য মনে হয়। অথচ রমজান মানুষকে তাকওয়া শেখাতে আসে।

আসছে রমজান আমাদের পরিশুদ্ধ করুক।।

কাঁটা মুকুটটি। সূর্যসেন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
08/03/2024

কাঁটা মুকুটটি।
সূর্যসেন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

05/03/2024

সাম্প্রতিক অনেকে মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছে, আরেহ, বাহ! শাব্বাস! এই হলো গিয়ে টাকার তেজ! গেটস, বার্গ, খান সব এক প্লেটে!

এই মুগ্ধতা শেষে পোস্ট হচ্ছে, টাকা থাকলে সব করা যায়! জীবনে প্রচুর টাকা লাগবে! আল্লাহ, দুই বস্তুা টেকা দাও! টাকাই টাকা! ইত্যাদি। ডলার বা টাকার পুজো করাকে গ্লোরিফাই করা! যেভাবেই হোক, চাই আরো টাকা, আরো ডলার!

তার দু দিন আগেই, বান্দা নাখোশ! কেন? কারণ, বেইলি রোডে ৪৬টা লাশ পড়ে গেছে, পুরো ঢাকা শহর মৃত্যুকূপ হয়ে আছে। পৃথিবীর সবথেকে দূষিত বাতাসে শ্বাস নেয় এখানকার মানুষ। পৃথিবীর সবথেকে ব্যায়বহুল শহর এটা। সন্ধ্যায় ধানমন্ডি এরিয়ায় রেস্টুরেন্ট, রেস্তোরাঁর যে ঝলকানি! অসাধারণ!

কিন্তু রাজউকের উপর ব্যাপক ক্ষোভ, সরকারের উপর আরো বেশি ক্ষোভ! সরকারের যারা দায়িত্বে তাঁরা তো প্রচন্ড খারাপ! থানা-পুলিশ, অধিদপ্তর, মন্ত্রণালয় সব শালা হারামজাদা! এদের অনিয়মের কারণেই তো এতসব দুর্ঘটনা। সিলগালা করো, তালা মারো! মহা বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত!

খেয়াল করে দেখবেন, এরাই কিন্তু শুরুতে টাকা আর ডলারের উপাসনা করছিলো। এখন যাদের উপর ক্ষোভ, এরাও সবাই কিন্তু টাকা ওয়ালা। রেস্টুরেন্টের মালিক তো আর আমার মতো গরিব কেউ নয়। সে ওই আগের জিনিস টাকা দিয়েই সরকার, কতৃপক্ষ, মন্ত্রী, আমলা সব পক্ষরে ম্যানেজ করে চুপ করিয়ে দিছিলো এতদিন। এরা সবাই কিন্তু টাকাই কামাচ্ছিলো, টাকা থেকে ডলার হচ্ছিলো! ৪৬ সহ চকবাজার, সবখানে যদি ঘটনার শুরুতে যান, দেখবেন যে কিছু ব্যাংক নোট, নতুবা ডলার।

আবার যার যতবেশি ডলার আছে তারে আমার তত বেশি পছন্দ। তার সাথে দুটা ফটো তুলতে পারলে ১০ বছর সেগুলা দিয়েই কাটিয়ে দিই আমি। একবারও প্রশ্ন করি না, "কোথা থেকে তুমি এলে? কিভাবে এলে?"

প্রশ্ন করতে না পারি, তাকে প্রমোট করা থেকেই নিজেকে নিবৃত্ত রাখতে পারি না। এরপর আবার প্রশ্ন তুলি নিলজ্জের মতো! দেশটা রসাতলে গেলো! হাঁক ডাকি, গেলো গেলো! সব শালা ঘুষখোর, সুদখোর! রাজউক, পুলিশ, মন্ত্রী, কতৃপক্ষ! এদের সবার প্রতি মনে কত কষ্ট, আহা! আবার কেউ সেইম পজিশনে গেলে, শুভকামনা ভাই, যেভাবেই পারেন টাকা কামান। যে ভাই কম কামায়, সে ভাইকে আর শুভকামনা নয়, যার ট্রান্সফার হয়ে যায়, অনুদান কম দেয় তাকে আর ভালো লাগে না। অথচ ১ম টাকাওয়ালারা কিন্তু তত খারাপ নয়, ডাবল স্ট্যান্ড বাজ নয় আমাদের মত। ওরা জাস্ট একটা কাজে মনোনিবেশ করছে; টাকা কামানো।

যেটা আপনি আমি শুরুতে চাচ্ছিলাম, টাকা হলে তিন খানকে নাচাবো। আপনি জানেন? ওই খানরা যে টাকায় নাচছিল সে টাকায় বাংলাদেশের টাকাও ছিল? বিদ্যুৎ প্রকল্পে ওর কত বড় বিজনেস? বাংলার কত কোটি টাকা তার পকেটে ঢুকেছে কোনো আইডিয়া আছে? রক্তচোষা টাকার ঝনঝনানিতে আপনি লাভ রিয়েক্ট দিচ্ছেন। আবার ন্যাকা কান্না করে বলতেছেন, বেইলি রোডে আগুন কেন!

সবকিছুর পেছনে অবৈধভাবে এই টাকা কামানোই দায়ী। সেরকম কাউকে আপনি যেহেতু মন থেকে প্রত্যাখান করতে পারেন না তাই আপনিও সমান অংশীদার। দোষ টাকার নয়, দোষ তরিকার। উসমান (র.), আব্দুর রহমান ইবনে আউফ (র.)দের টাকা আরো বেশি ছিল, বিলিয়ন ডলারের মালিক ছিলেন, তবে আপনি যেভাবে হতে চাচ্ছেন, সেভাবে নয়।

যেদিন কেউ বিসিএস ক্যাডার হওয়া মাত্রই আমরা তাকে অন্তঃস্থল থেকে সালাম করা শুরু না করে তার স্টাইল দেখা সাপেক্ষে সালাম করার সিদ্ধান্ত নিতে পারবো সেদিনই বেইলি রোড, চকবাজার, রানা প্লাজার জন্য কান্না সাজবে।

২৩শে শাবান, ১৪৪৫।

28/02/2024
Dhaka Metro🚔
29/01/2024

Dhaka Metro🚔

26/12/2023

"সালাম ভাইকে ভাড়া মিটিয়ে দেয়ার সময় বলতেছিলেন, ভাই আমি প্রতিদিনই ২/৩ জনরে বিনা টাকায় পৌঁছে দিচ্ছি, আজকেও একজনকে ৪০/৫০টাকার ভাড়া ২০টাকায় নিয়ে দিছি, কইলো যে ২০ টাকা আছে, আমি কইলাম যা আছে তা দিয়েন সমস্যা নাই। যে যা বলতেছে তাতেই নিচ্ছি। ফ্রি হইলে ফ্রি। আমি একদিন তারে উপকার করলে আরেকদিন সে আমার রিকশাতেই উঠবে অন্য রিকশায় না উঠে।.... এরকম আরো অনেক কিছু বললো।

উনার স্টোরিটা আরো দু লাইন শোনার নিয়তে অংশগ্রহণ করলাম গল্পে। শুরুতেই মনে হইলো নোয়াখালীর নয় উনি, হলেও অন্য এলাকার বা প্রফেশনাল নয়। জিগ্যেস করলাম আপনি থাকেন কোথায়, রংপুরের কোথায়! কয়দিন হয়! এই সার্ভিস ধরে রাখুন...ইত্যাদি।

সালাম ভাই আসছে রংপুরের পীরগাছা থেকে, ৩দিন হয় নোয়াখালী শহরের প্রধান সড়কে রিকশা চালাচ্ছে। ২-১ জনকে ফ্রি তে নেয়া বা যে যেমন রেট বলছে তাতে রাজি হওয়ার দুইটা কারণের একটা কারণ এই শহর উনার অপরিচিত। সবগুলা জায়গা উনার ছিনতে হচ্ছে। তাছাড়া নোয়াখালীর রিকশা ভাড়া রেট আর রংপুরের রিকশা ভাড়ার মাঝে অবশ্যই পার্থক্য আছে। তাই এখানে যতটুকু দূরত্বে আমি উনাকে স্বাভাবিক ভাড়া ১০টাকা দিলাম ততটুকু দূরত্বে উনি কখনো রংপুরে ১০টাকা পায়নি। অর্থাৎ ডিসকাউন্ট এবং কিছু মানুষকে ফ্রি সার্ভিস দিলেও সালাম ভাইয়ের সন্তুষ্টি আছে টোটাল ইনকামে। লোভী হইলে অবশ্য উনি কখনো সন্তুষ্ট হতে পারতেন না।

অর্থাৎ মানুষের জীবনে মানবসৃষ্ট এক্সট্রিম কোনো তত্ত্ব কাজ করবে না, প্রত্যেকটা মানুষ স্বতন্ত্র। সে কেমন থাকতে চায় এটা সে নির্ধারণ করতে পারে। এজন্যই দেখা যায় অনেক বিপদের মূখে একজন ধ্বংস্ব হয়ে যাচ্ছে আরেকজন সবর এবং শুকরিয়ার মাধ্যমে সুখে আছে। যারা অসুখী, তারা যখন অভিযোগ, অভিমান, অভাব দেখানো ছেড়ে দিবে, নিজেরে তুলনামূলক নির্ভুল প্রমাণ করা ছেড়ে দিবে তখন তারাও একটি প্রশান্তময় জীবন পেতে পারে।"

-দিনলিপি

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সফর-Sofor posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Tourist Information Centers in Dhaka

Show All