দেখি বাংলার মুখ (Face of Bangladesh)

দেখি বাংলার মুখ (Face of Bangladesh) It is bordered by India on all sides except for a small border with Burma (Myanmar) to the far southeast and by the Bay of Bengal to the south.

দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হইতে শুধু দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শিষের উপর একটি শিশির বিন্দু...

Bangladesh (Bengali: বাংলাদেশ), officially the People's Republic of Bangladesh (Bangla: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ Gônoprojatontri Bangladesh) is a country in South Asia. Together with the Indian state of West Bengal, it makes up the ethno-linguistic region of Bengal. The name Bangladesh means "Country of

Bengal" in the official Bengali language. Understand

British India was partitioned by joint leaders of the Congress, All India-Muslim League and Britain in the summer of 1947, creating the commonwealth realms of the Islamic Republic of Pakistan and a Republic of India. Bangladesh came into existence in 1972 when Bengali-speaking East Pakistan seceded from its union with Punjabi dominated West Pakistan after a 9 month bloody war. Although Bangladesh emerged as an independent country only in 1972, its history stretches back thousands of years and it has long been known as a crossroads of history and culture. Here you will find the world's longest sea beach, countless mosques, the largest mangrove forest in the world, interesting tribal villages and a wealth of elusive wild life. Although relatively impoverished compared to its burgeoning South Asian neighbour India, Bangladeshis are very friendly and hospitable people, putting personal hospitality before personal finances. Ready-made garments, textiles, pharmaceuticals, agricultural goods, ship building and fishing are some of the largest industries. The gap between rich and poor is increasingly obvious and the middle-class is fast-shrinking, as in the rest of Asia, especially in cities such as Dhaka and Chittagong as you move around between the working class old city and affluent neighborhoods like Gulshan and Baridhara. Climate

Bangladesh has a sub tropical monsoon climate. There are six seasons in a year; Winter (Dec-Jan), spring (Feb-Mar), Summer (Apr-May), Monsoon (June-July), Autumn (Aug-Sep) and Late Autumn (Oct-Nov). The average temperature across the country usually ranges between 9 C - 29 C in winter months and between 21 C - 34 C during summer months. Annual rainfall varies from 160 cm to 200 cm in the west, 200 cm to 400 cm in the south-east and 250 cm to 400 cm in the north-east. Cyclones above category three/four are uncommon (especially in the deep winter January through March)-- but while rare, can still bring widespread disruption as expected to infrastructure and power outages, especially in the coastal areas. The weather pattern is akin to the Gulf Coast in the United States (Alabama, Mississippi and Louisiana). Landscape

The country is primarily a low-lying plain of about 144,000 km2, situated on deltas of large rivers flowing from the Himalayas: the Ganges unites with the Jamuna (main channel of the Brahmaputra) and later joins the Meghna to eventually empty into the Bay of Bengal. It’s fertile and mostly flat farmland and, with the exception of Chittagong Hill Tracts, rarely exceeds 10 meters above sea level, making it dangerously susceptible to a rise in sea level. Highest point: Bijoy (1,231 meters). Talk

The national language is Bengali (Bangla) and is spoken everywhere. It's an Indo-Aryan language derived from Prakit, Pali and Sanskrit and written in its own script. Many Bangladeshis understand only limited English such as basic affirmatives, negatives, and some numbers. This is especially so in rural areas and among the lower socio-economic classes. Learning a few Bengali words ahead of your trip will prove very useful. Two centuries of British colonisation lead people to identify most foreigners as either British or Americans, and to view them with curiosity. The first question you will probably be asked is "What is your country?" ("Desh kothay?" in Bangla). If hawkers or rickshaw-wallahs are over-zealous in selling you their products or services, simply say "Amar dorkar nai" ("I don't need [this item]") or "Lagbey nah" ("No need") as a colloquial way of saying "No, thanks." If you don't wish to give money to beggars and other unfortunates, simply tell them "Maaf koro" (with informal you) or "Maaf koren" (with polite/formal you), which means "Pardon me"; or you can apply a tricky concept by saying "Amar bangthi poisha nai", meaning "I have no change." Above all, if you're refusing a service or product, don't linger. Walk on as you say these phrases. Otherwise, your lingering may be misinterpreted by peddlers as your uncertainty about refusal. See

Bangladesh as a vacation land has many facets. Her tourist attractions include archaeological sites, historic mosques and monuments, resorts, beaches, picnic spots, forest and wildlife. Bangladesh offers opportunities for angling, water-skiing, river cruising, hiking, rowing, surfing, yachting and sea bathing as well as bringing one in close touch with Mother Nature. She is also rich in wildlife and game birds.

* Sundarbans — UNESCO world heritage site, largest Mangrove forest of the earth
* Cox's Bazar — world’s longest uninterrupted natural sandy sea beach
* St. Martins Island — Bangladesh’s only coral island
* Keokradong peak - The highest peak of the country
* Nafa-khum Waterfall - The largest waterfall of Bangladesh also a place to enjoy rafting on local boats
* Lawachara National Park- IUCN category V protected landscape, a tropical forest of Bangladesh

If you arrive at a historic monument after it has already closed for the day, it may be possible to "pay" a security guard an "after hours tour fee" to be quickly taken around a site.

-----------
Disclaimer: This information is collected from WikiTravel (http://wikitravel.org/en/Bangladesh). A lot more information about Bangladesh is also available on that page. To see more please visit also http://en.wikipedia.org/wiki/Bangladesh

শেষ গোধুলী যমুনা সেতু পুর্ব পাড়
07/08/2022

শেষ গোধুলী
যমুনা সেতু পুর্ব পাড়

বান্দরবান শহর থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে জীপ ভাড়ার বর্তমান তালিকা।।
10/02/2022

বান্দরবান শহর থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে জীপ ভাড়ার বর্তমান তালিকা।।

দেখি বাংলার মুখফটো ক্রেডিটঃ ছোট ভাই Provat Das
09/02/2022

দেখি বাংলার মুখ
ফটো ক্রেডিটঃ ছোট ভাই Provat Das

অপরুপ রুপের অধিকারী সিলেটস্থানঃ লালাখাল,সারিঘাট,জৈন্তাপুর।
06/02/2022

অপরুপ রুপের অধিকারী সিলেট
স্থানঃ লালাখাল,সারিঘাট,জৈন্তাপুর।

সেন্ট মার্টিন ,,,,,,দক্ষিন এশিয়ার একমাত্র প্রবাল দ্বীপ।এই দ্বীপটি বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অ...
27/10/2021

সেন্ট মার্টিন ,,,,,,দক্ষিন এশিয়ার একমাত্র প্রবাল দ্বীপ।
এই দ্বীপটি বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি ছোট প্রবাল দ্বীপ (মাত্র ৮ বর্গকিলোমিটার)। এটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ হতে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে ও মায়ানমার-এর উপকূল হতে ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে নাফ নদীর মোহনায় অবস্থিত। প্রচুর নারিকেল পাওয়া যায় বলে স্থানীয়ভাবে একে নারিকেল জিঞ্জিরাও বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের সমুদ্রপ্রেমীদের কাছে এটি ব্যাপক পরিচিত একটি নাম। বিখ্যাত লেখক, কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের দারুচিনি দ্বীপ নামের পূর্ণদৈর্ঘ্য ছায়াছবি দ্বারা এই দ্বীপটির পরিচিতি আরো বেড়ে যায়।

ফটো ক্রেডিটঃ বড় ভাই Anowarul Haque

বৃষ্টির দিনের ছবি ফটো ক্রেডিটঃ Imr An
02/07/2021

বৃষ্টির দিনের ছবি
ফটো ক্রেডিটঃ Imr An

কুয়াকাটা ♥ক্রেডিটঃ  MD Tanvir
16/03/2021

কুয়াকাটা ♥
ক্রেডিটঃ MD Tanvir

সেন্টমার্টিন নিয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপনঃ
02/01/2021

সেন্টমার্টিন নিয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপনঃ

কক্সবাজারে চালু হতে যাচ্ছে “ফ্লায়িং রেস্টুরেন্ট"।আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে পর্যটন শহর কক্সবাজারে শূন্যে ভেসে খাবার উপভ...
14/12/2020

কক্সবাজারে চালু হতে যাচ্ছে “ফ্লায়িং রেস্টুরেন্ট"।

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে পর্যটন শহর কক্সবাজারে শূন্যে ভেসে খাবার উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকরা।পর্যটকদের এই সুযোগ দিতে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে “ফ্লাই ডাইনিং” নামের একটি রেস্তোরাঁ সুগন্ধা সৈকতের কাছে চালু হতে যাচ্ছে।এনিয়ে বহুজাতিক কোম্পানি ইয়োর ট্রাভেল এবং রেস্তোরাঁর জমির মালিক জোবায়ের চৌধুরী মানিকের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। জাতীয় প্রেসক্লাবে এ চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়।

এই রেস্তোরাঁয় পর্যটকরা ভূমি থেকে ১৫০ ফুট ওপরে ভেসে থেকে তাদের খাবার গ্রহণ করতে পারবেন।জানা গেছে, আকাশে ভাসমান অবস্থায় একটি টেবিল ঘিরে ২২টি চেয়ার থাকবে।
(কালেক্টেড)

সুখবর! সুখবর!! সুখবর!!! বাংলাদেশের পর্যটন খাতে যোগ হতে যাচ্ছে ছাঁদখোলা বাস।এটাতে চড়ে প্রকৃতির সৌন্দর্য্য আরো ভালোভাবে উপ...
28/11/2020

সুখবর! সুখবর!! সুখবর!!!

বাংলাদেশের পর্যটন খাতে যোগ হতে যাচ্ছে
ছাঁদখোলা বাস।এটাতে চড়ে প্রকৃতির সৌন্দর্য্য আরো ভালোভাবে উপভোগ করা যাবে।

এইরকম মোট ৬ টি বাস চলবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার রুটে। কক্সবাজার মেরিনড্রাইভ হয়ে টেকনাফ যাওয়ার সময় চারপাশের সৌন্দর্য্য দারুণভাবে উপভোগ করা যাবে।

সন্ধ্যা যখন নামেফটো ক্রেডিটঃ বড় ভাই  Hasan
12/11/2020

সন্ধ্যা যখন নামে
ফটো ক্রেডিটঃ বড় ভাই Hasan

শ্রীরাম রাজার দীঘির দক্ষিণ পাশে পাশাপাশি তিনটা কবর। মাঝের বড় কবরটি গাজীর, পশ্চিম দিকে কালুর কবর আর পূর্ব দিকের ছোট কবরটি...
21/10/2020

শ্রীরাম রাজার দীঘির দক্ষিণ পাশে পাশাপাশি তিনটা কবর। মাঝের বড় কবরটি গাজীর, পশ্চিম দিকে কালুর কবর আর পূর্ব দিকের ছোট কবরটি চম্পাবতীর।

পুরো মাজার ঘিরে আছে বিশাল একটি বটগাছ। বটবৃক্ষটির ঝুলন্ত শেকরগুলোতে অসংখ্য প্লাস্টিক ফয়েল দিয়ে গিট্টু বাঁধা আছে। এটি নিয়ে প্রচলিত একটি মিথ চালু আছে যে, নিয়ত করে বটবৃক্ষের শেকরে গিট্টু দিলে তাহার মনোবাঞ্ছা গাজি-কালু পুরন করে দেন। ভক্ত-আশেকগনের বিশ্বাস নিয়ে নাড়াচাড়া আমার মত ক্ষুদ্র ব্যাক্তির কাজ নয়, চলুন সামনে হাটি.....

গাজী কালু চম্পাবতীর পরিচয় নিয়ে রয়েছে নানা রকম কাহিনি। প্রচলিত আছে বৈরাট নগরের রাজা ছিলেন দরবেশ শাহ সিকান্দর। তারই সন্তান বরখান গাজী। কালু হলেন রাজা দরবেশ শাহ সিকান্দরের পালিত পুত্র। কালুর সঙ্গে গাজীর দারুণ ভাব ছিল। কালু গাজীকে খুব ভালোবাসতেন। যেখানেই গাজী সেখানেই কালু, বিষয়টা এরকমই ছিল। চম্পাবতীর ভালোবাসার টানে গাজী ছুটে এসেছিলেন ছাপাই নগর। এই ছাপাই নগরই পরবর্তিতে বারোবাজার নামে পরিচিতি লাভ করে। সামন্ত রাজা রামচন্দ্র ওরফে মুকুট রাজার মেয়ে চম্পাবতীর প্রেমে পড়েন গাজী। হিন্দুরাজার মেয়ের প্রেম গাজীকে ভুলিয়ে দিল সে মুসলমান। গাজী ছাপাই নগর চলে আসার পর কালুও নিয়ম মতো বা গাজীর ভলোবাসার টানে তার সঙ্গী হয়ে ছিলেন। এখানে বলিহর বাওরের তমাল গাছতলায় গাজী নিয়মিত অবস্থান করতেন, আর অপেক্ষা করতেন চম্পাবতীর। এদিকে মুকুট রাজা তো রেগেমেগে আগুন। গাজীকে শায়েস্তার করার ভার দিলেন তার সেনাপতিকে। কিন্তু সেনাপতি দক্ষিণা রাও যুদ্ধে পরাজিত হয়ে গাজীর কাছে ইসলাম ধর্মের দীক্ষা নেন। অন্যদিকে রাজা রামচন্দ্র যুদ্ধে পরাজিত হয়ে চলে আসেন ঝিনাইদহের বাড়িবাথান। এখানে গাজীর সঙ্গী হয় কালু। শেষ পর্যন্ত চম্পাবতীকে উদ্ধার করে নিজের বাড়ি নিয়ে আসলেও বিষয়টা রাজা সিকান্দর মেনে নিতে পারলেন না, তিনি গাজীকে তার বাড়িতে উঠতে তো দিলেনই না। বিতারিত করলেন বলা চলে। শেষ পর্যন্ত গাজী প্রেমের জন্য দরবেশ হলেন। চম্পাবতীকে নিয়ে পথে নামলেন। এভাবেই শেষ পর্যন্ত গাজীর আস্তানা হয় সুন্দরবন এলাকায়। এখানে তার সঙ্গী যথারীতি কালু ও দক্ষিণা রাও। লেখার শুরুতেই বারোবাজারের গাজী কালু চম্পাবতীর মাজারে আরেকটি কবরের কথা বলেছিলাম। ধারনা করা হয়, সে কবরটি দক্ষিণা রাওয়ের।

গাজী-কালুর কথা দেশের দক্ষিণ অঞ্চলে শোনেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল। জনশ্রুতি আছে গাজী কালুর আধ্যাত্মিক প্রভাবে বাঘে ও কুমির একঘাটে জল খেত! গাজী কালু এমনই স্বনামধন্য ঐতিহাসিক চরিত্র। হিন্দু ধর্মবলম্বলীরা বনদূর্গার বদলে যাদের পূজা করে তাদের মধ্যে গাজী-কালু অন্যতম। গাজী-কালুকে নিয়ে অনেক মিথ বা গল্প প্রচলিত। অনেক কবিতা ও পুঁথির মাধ্যমে তার ভাব প্রকাশ হয়েছে যুগে যুগে আসলে ইতিহাস সন্ধান আমার কাজ না হলেও সে সব বাদ দিয়ে চলা মুস্কিল।
এখানে এলে গাজী কালু চম্পাবতীর মাজার দর্শনের সঙ্গে সঙ্গে শ্রীরাম রাজার দীঘিটির সৌন্দর্যেও মুগ্ধ হবেন।
(কালেক্টেড)

১৯৩৮ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটি ব্যক্তিগত উদ্যোক্তাদের অধীনে স্থাপিত হয়। সে সময় এর অধীনে একটি চিনি কারখানা, একটি ডিষ্ট...
21/10/2020

১৯৩৮ সালে এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটি ব্যক্তিগত উদ্যোক্তাদের অধীনে স্থাপিত হয়। সে সময় এর অধীনে একটি চিনি কারখানা, একটি ডিষ্টিলারী ইউনিট ও একটি ওষুধ কারখানা যাত্রা শুরু করে। স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার এই প্রতিষ্ঠানটিকে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করে।

অবকাঠামোঃ
এই বৃহদায়তন শিল্প-কমপ্লেক্সটি চিনি কারখানা, ডিষ্টিলারি ওয়াটার, বাণিজ্যিক খামার ও জৈব সারকারখানার সমন্বয়ে গঠিত। এর ভুমির পরিমান ৩ হাজার ৫৭২ একর। যার ২ হাজার ৪৫০ একর কৃষিজমি। এসব কৃষিজমিতে আখ চাষ করা হয়।

উৎপাদন ক্ষমতাঃ
প্রতিষ্ঠার সময় কেরু এ্যান্ড কোং (বাংলাদেশ) লিঃ এর দৈনিক আখ মাড়াই ক্ষমতা ছিল ১০১৬ মেট্রিক টন। জাতীয়করণের পরে ১৯৭৮-৮৫ সাল এই সময়ে অস্ট্রেলীয় কারিগরি সহযোগিতায় এর দৈনিক আখ মাড়ায় ক্ষমতা বেড়ে দাঁড়ায় ১১৫০ মেট্রিক টন এবং চিনি উৎপাদন ক্ষমতা প্রতি অর্থবছরে ১১৫০ মেট্রিক টনে উন্নীত হয়।

উৎপাদিত পণ্যঃ
এখানকার মূল পণ্য হচ্ছে আখ থেকে উৎপাদিত চিনি। তবে আখ থেকে চিনি বের করে নেওয়ার পর যে উপজাত-দ্রব্য (চিটাগুড়, ব্যাগাস ও প্রেসমাড) পাওয়া যায় তা থেকেও বিভিন্ন পণ্য উৎপাদিত হয়। উপজাত-দ্রব্য হতে উৎপাদিত পণ্যের মধ্যে উলেখযোগ্য হচ্ছে দেশি মদ, বিদেশি মদ, ভিনেগার, স্পিরিট ও জৈব সার। এখানে নয়টি ব্র্যান্ডের ‘ফরেন লিকার’ বা বিদেশি মদ তৈরী হয়।

কিভাবে যাওয়া যায়:
১. চুয়াডাঙ্গা শহর হতে বাস/সিএনজি যোগে দর্শনা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত যাওয়া যায়।
২. চুয়াডাঙ্গা স্টেশন হতে ট্রেনযোগে দর্শনা স্টেশন তারপর হেটে/ভ্যানে করে দর্শনা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত যাওয়া যায়। বাসস্ট্যান্ড হতে অটো/ভ্যান/পাখি ভ্যানে করে দর্শনা কেরু এন্ড কোং এ যাওয়া যায়। যা রাস্তার ডান পাশে পড়ে।
(সংগৃহীত)

গোকুল মেধ (Gokul Medh) বগুড়া সদরের গোকুল গ্রামে অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। মহাস্থানগড় থেকে মাত্র দেড় কিলোম...
20/10/2020

গোকুল মেধ (Gokul Medh) বগুড়া সদরের গোকুল গ্রামে অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। মহাস্থানগড় থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দক্ষিণ অবস্থিত এই স্থানটি জনসাধারণের কাছে বেহুলা-লক্ষ্মিন্দরের বাসর ঘর (Lakhindar Behular Basar Ghar) হিসাবেও পরিচিত। অনেকে আবার এটিকে লক্ষ্মিন্দরের মেধ নামেও আখ্যায়িত করেছেন। এন জি মজুমদার কর্তৃক ১৯৩৪-৩৬ সাল পর্যন্ত চালানো খননকার্যের ফলে এখানে একটি মন্দিরের ভিত্তি উন্মোচিত হয়। ১৭২ টি কুঠুরিকে বিভিন্ন তলে মাটি দিয়ে ভরাট করে নিচ থেকে উপরের দিকে ক্রমহ্রাসমান করে মূল ভিত্তিকে স্তরে স্তরে উর্ধগামী কুঠুরি নির্মাণ রীতিতে সাজানো হয়েছিল যেন এগুলিকে সুউচ্চ মন্দির বা স্তূপের ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এই মন্দিরে গুপ্তযুগ অর্থাৎ ছয়-সাত শতকের কিছু পোড়ামাটির ফলক পাওয়া যায়। পরবর্তীতে সেন যুগে গোকুল মেধে একটি মন্দির নির্মাণ করা হয়েছিল। মন্দির থেকে প্রাপ্ত একটি সোনার পাত ধারনা করা হয় এটি একটি শীব মন্দির ছিলো।

বেহুলার বাসরঘর বা গোকুল মেধ একটি অসাধারণ স্থাপনা। যা ৮০৯ থেকে ৮৪৭ খ্রিস্টাব্দে দেবপাল কতৃক নির্মিত একটি বৈদ্যমঠ। মূল স্তূপের পশ্চিমার্ধে প্রচলিতে বাসরঘরের স্মৃতিচিহ্ন রয়েছে। পূর্বার্ধে আছে ২৪ কোণ বিশিষ্ট একটি চৌবাচ্চার ন্যায় দেখতে একটি গোসলের স্থান।

কিভাবে যাবেন
মহাস্থানগড় বাস স্ট্যান্ড থেকে গোকুল গ্রামের দূরত্ব মাত্র ২ কিলোমিটার। তাই ঢাকা থেকে বগুড়া (Bogra) শহর কিংবা মহাস্থানগড় বাস স্ট্যান্ড এসে সেখান থেকে সিএনজি বা অটো রিকশাযোগে বেহুলার বাসরঘর খ্যাত গোকুল মেধ যাওয়া যায়।

বাসে ঢাকা থেকে বগুড়া: রাজধানী ঢাকার গাবতলী, মহাখালী, শ্যামলী, আবদুল্লাহপুর, কল্যাণপুর থেকে বগুড়া যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। বগুড়াগামী বাস সার্ভিসের মধ্যে শ্যামলী পরিবহন, এস আর ট্রাভেলস, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, একতা পরিবহন, বাবুল এন্টারপ্রাইজ, এস এ পরিবহন, শাহ ফতেহ আলী পরিবহন উল্লেখযোগ্য।
(কালেক্টেড)

নিকলী টু মিঠামইন ভ্রমনকারীদের কাজে লাগতে পারে।
08/09/2020

নিকলী টু মিঠামইন ভ্রমনকারীদের কাজে লাগতে পারে।

শরতের নীলাকাশক্লিক বাই মামুন রশিদমোবাইল ক্লিকপ্লেসঃ টাংগাইল।
07/09/2020

শরতের নীলাকাশ
ক্লিক বাই মামুন রশিদ
মোবাইল ক্লিক
প্লেসঃ টাংগাইল।

নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলাক্লিক বাই মুশাররাত হাসিন মিস্টিস্থানঃ টাংগাইল।
06/09/2020

নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা
ক্লিক বাই মুশাররাত হাসিন মিস্টি
স্থানঃ টাংগাইল।

ঢাকা-বরিশাল রুটের যাত্রীদের জন্যঃ
01/09/2020

ঢাকা-বরিশাল রুটের যাত্রীদের জন্যঃ

30/08/2020

দেশের সবচেয়ে সুন্দর এবং আকর্ষনীয় ভ্রমণ স্পট হচ্ছে - সেন্টমার্টিন।

ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়ার উপায় হচ্ছে তিনটি-

১)ঢাকা থেকে ট্রেনে চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম থেকে বাসে টেকনাফ।

২) ঢাকা থেকে বাসে সরাসরি টেকনাফ।

৩)ঢাকা থেকে বাসে কক্সবাজার এবং কক্সবাজার থেকে সি এন জি তে বিশ্বের দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভের পথ ধরে টেকনাফ।

এছাড়াও, কক্সবাজারের নুনিয়ার ছড়া বি আই ডব্লিউ টি সি ঘাট থেকে কর্ণফূলী এক্সপ্রেস জাহাজে সরাসরি সেন্টমার্টিন যেতে পাড়বেন। তবে,টেকনাফ হয়ে সেন্টমার্টিন যাওয়াটাই সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় এবং প্রসিদ্ধ মাধ্যম। টেকনাফের দমদমিয়া ঘাট থেকে সেন্টমার্টিনের জাহাজগুলো ছেড়ে যায়। সেন্টমার্টিনগামী সকল জাহাজ শুধুমাত্র অন সিজনে চলাচল করে।

অন সিজন হল- নভেম্বর থেকে মার্চ মাস। কক্সবাজার থেকে কর্ণফুলী এক্সপ্রেস জাহাজ সকাল ৭ টায় এবং টেকনাফ থেকে কেয়ারী সিন্দাবাদ,কেয়ারী বে ক্রুজ এন্ড ডাইন, এম ভি বে ক্রুজ ১, এম ভি গ্রীন লাইন,দ্যা আটলান্টিক ক্রুজ জাহাজগুলো সকাল ৯ টা থেকে ৯'৩০ এর মধ্যে যাত্রা শুরু করে।

জাহাজ ভাড়া - সেন্টমার্টিনের সকল জাহাজ ভাড়া আপডাউন অর্থাৎ, টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়া এবং সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফ আসার টিকিট একসাথেই। কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন গামী কর্ণফূলী এক্সপ্রেস জাহাজ ভাড়া:

২য় শ্রেনির চেয়ার ভাড়া আপডাউন -২০০০ টাকা।

১ম শ্রেণির চেয়ার ভাড়া আপডাউন -২৫০০ টাকা।

২য় শ্রেণির কেবিন ভাড়া আপডাউন -১২,০০০ টাকা।

টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনগামী জাহাজগুলোর ভাড়া-

কেয়ারী সিন্দাবাদ আপডাউন- ৬৫০ টাকা থেকে শ্রেনিভেদে ৯০০ টাকা।www.kearitourismbd.com এই ওয়েবসাইট থেকে এই শীপের টিকিট সংগ্রহ করতে পাড়বেন।

কেয়ারী বে ক্রুজ এন্ড ডাইন : টিকিট মূল্য আপডাউন ১০০০ টাকা থেকে শ্রেনিভেদে ১৪০০ টাকা।www.kearitourismbd.com এই ওয়েবসাইট থেকে এই শীপের টিকিট সংগ্রহ করতে পাড়বেন।

বে ক্রুজ ১-আপডাউন ১৩০০-১৬০০ টাকা।

দ্যা আটলান্টিক ক্রুজ- আপডাউন ৭৫০ টাকা থেকে শ্রেনিভেদে ১৩৫০ টাকা। এম ভি ফারহান - আপডাউন ৬৫০ টাকা থেকে ৯০০ টাকা।

ওম ভি গ্রীন লাইন -আপডাউন ১৫০০ টাকা থেকে ১৮০০ টাকা। ট্রলারে সেন্টমার্টিনের ভাড়া জনপ্রতি ২০০-৩০০ টাকা।

সেন্টমার্টিন পৌছে প্রথমেই যেকোনও একটি হোটেল অথবা রিসোর্টে উঠতে হবে। প্রায় ১২ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের সেন্টমার্টিনে ১৩০ টি হোটেল এবং রিসোর্ট রয়েছে।

সায়রী ইকো রিসোর্ট : সেন্টমার্টিন থেকে ২ কিলোমিটার দক্ষিণে সায়রী ইকো রিসোর্ট অবস্থিত। সায়রী ইকো রিসোর্টের বিভিন্ন ক্যাটাগরির ১৮ টি রুমে ১৫০০ থেকে ৩০০০ টাকায় রাত্রিযাপনের সুযোগ রয়েছে। এখানে ৪ জন থাকারমত প্রতিটি রুমের ভাড়া পড়বে প্রায় ২৫০০-৩৫০০ টাকা।যোগাযোগঃ 01610 555500

সমুদ্র কুটির রিসোর্ট : সেন্টমার্টিনের দক্ষিণ বীচের কোণাপাড়ায় সমুদ্র কুটির রিসোর্টটি অবস্থিত।এখানে ১৮ টিও টুইন বেডের রুম রয়েছে। এই রিসোর্টে রাত্রিযাপনের জন্য ২০০০ টাকা থেকে ৩৫০০ টাকা খরচ করতে হবে। যোগাযোগঃ 01858 222521

প্রিন্স হ্যাভেন রিসোর্ট- প্রাসাদ প্যারাডাইজের আরো কিছুটা উত্তরে নর্থ বীচের পাশে এই রিসোর্টটির অবস্থান। এখান থেকে সমুদ্রের বেশ ভালো ভিউ পাওয়া যায়। রিসোর্টে ২৪ টি কক্ষ আছে, নিজস্ব রেস্ট্যুরেন্টও আছে। কক্ষগুলোর ভাড়া ২,০০০-৪,০০০ টাকা। যোগাযোগঃ ০১৮৩৩-৩৬০৩৩৩

সীমানা পেড়িয়ে রিসোর্ট - এর অবস্থান ওয়েস্ট বিচে, ভ্যানে করে যেতে হয়। এতে ১৪টি রুম ও একটি রেস্টুরেন্ট আছে। বিচের কাছাকাছি বলে কয়েকটি রুম থেকে সমুদ্র দেখা যায়। এর ভাড়া ১,৫০০-২,৫০০ টাকা। যোগাযোগ: ০১৯১১১২১২৯২, ০১৮১৯০১৮০২৭।

সেন্টমার্টিনের বেশ কিছু হোটেল ও রিসোর্টের নাম ও টেলিফোন নম্বর –

অবকাশ পর্যটন লি। পশ্চিম বিচ, ভাড়া ১৫০০-৩০০০ যোগাযোগ : ০১৭১৬৭৮৯৬৩৪

কিংসুক ইকো রিসোর্ট, গলাচিপা, ভাড়া ১৫০০-৩০০০ যোগাযোগ : ০১৭৫৩২২২২৮৬,

ব্লু মেরিন রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ জেটির পাশে, ভাড়া ১৫০০-৫০০০ যোগাযোগ : ০১৭১৩৩৯৯০০১

সিটিভি রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ১০০০-৩০০০ যোগাযোগ :০১৮১৫৬৩২০৩৭

হোটেল সী ইন, বাজার এলাকা, ভাড়া ১৫০০-২৫০০ যোগাযোগ : ০১৭২২১০৯৬৭০

ফরহাদ রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ১২০০-২৫০০ যোগাযোগ: ০১৯১২৭৬০০১০

কোকোনাট কোরাল রিসোর্ট, বিলাইকান্ধা, ভাড়া ১৫০০-৩০০০ যোগাযোগ : ০১৭৯০৫০৫০৫০

লাবিবা বিলাস রিসোর্ট, ওয়েস্ট বীচ, ভাড়া ৩০০০-১২০০০ যোগাযগ: ০১৭১৪৬৩৪৭৬২

লাইট হাউজ রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ১৫০০-৩০০০ যোগাযোগ :০১৮১৯০৩৬৩৬৩

নীল দিগন্তে রিসোর্ট, কনা পাড়া, ভাড়া ২০০০-৪০০০ যোগাযোগ : ০১৭৩০০৫১০০৪

মিউজিক ইকো রিসোর্ট, দক্ষিণ প্রান্তে, ভাড়া ২৫০০-৪০০০ যোগাযোগ : ০১৬১৩৩৩৯৬৯৬

প্রাসাদ প্যারাডাইজ, উত্তর বীচ, বাজারের নিকটে, ভাড়া ১৫০০-৪০০০ যোগাযোগ : ০১৭৯৬৮৮০২০৭
(সংগৃহিত)

লাউচাপড়া অবসর বিনোদন কেন্দ্র বা লাউচাপড়া পিকনিক স্পট (Lauchapra Picnic Spot) বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত ঘেষা জামালপুর জেলার ...
24/08/2020

লাউচাপড়া অবসর বিনোদন কেন্দ্র বা লাউচাপড়া পিকনিক স্পট (Lauchapra Picnic Spot) বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত ঘেষা জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের পশরা সাজিয়ে থাকা লাউচাপড়ার পাহাড়, অরণ্য, লেক এবং আদিবাসীদের স্বতন্ত্র জীবনধারা দেশি বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করে। পর্যটকদের সুবিধার জন্য জামালপুর জেলা পরিষদ ১৯৯৬ সালে গারো পাহাড়ে ২৬ একর জায়গা জুড়ে ‘নিকা’ পিকনিক স্পট নির্মাণ করে। পিকনিট স্পটের প্রায় ১৫০ ফুট উঁচু পাহাড়ের উপর আরও ৬০ ফুট উঁচু একটি ওয়াচ টাওয়ার রয়েছে। এই ওয়াচ টাওয়ারের উপর থেকে সারি সারি সবুজ পাহাড়, মেঘের লুকোচুরি খেলা এবং অপূর্ব প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করা যায়। আর লাউচাপড়া পিকনিক স্পটে শিশুদের জন্য রয়েছে দোলনা, স্লিপার সহ বেশকিছু রাইড এবং গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। পার্কে প্রবেশ করতে দশ টাকা দিয়ে টিকেট সংগ্রহ করতে হয়।

কিভাবে যাবেন
লাউচাপড়া পিকনিক স্পট জামালপুর জেলায় অবস্থিত হলেও ঢাকা থেকে ভ্রমণ করতে চাইলে শেরপুর জেলা হয়ে যাওয়া সবচেয়ে সুবিধাজনক। ঢাকা থেকে ড্রীমল্যান্ড পরিবহন বা আপনার সুবিধামত বাসে চড়ে শেরপুর এসে সেখান থেকে অন্য বাসে বকশীগঞ্জ চলে আসুন। বকশীগঞ্জ থেকে রিকশা বা ভ্যানে করে সহজে লাউচাপড়া পিকনিক স্পট যাওয়া যায়।
(সংগৃহিত)

নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা,,,,লোকেশনঃ টাংগাইল ফটো ক্রেডিটঃ Muniya Muni
06/08/2020

নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা,,,,
লোকেশনঃ টাংগাইল
ফটো ক্রেডিটঃ Muniya Muni

স্বপ্নের বংগবন্ধু যমুনা সেতু
11/07/2020

স্বপ্নের বংগবন্ধু যমুনা সেতু

চলনবিল ♥ফটো ক্রেডিটঃ বড় ভাই
01/06/2020

চলনবিল ♥
ফটো ক্রেডিটঃ বড় ভাই

আতিয়া মসজিদ,টাংগাইল (পুরনো ১০ টাকার নোটের মসজিদটি)ঃটাংগাইলের দেলদুয়ারে আতিয়া মসজিদ অবস্থিত। এটি প্রাচীন একটি ঐতিহাসিক স্...
04/05/2020

আতিয়া মসজিদ,টাংগাইল (পুরনো ১০ টাকার নোটের মসজিদটি)ঃ

টাংগাইলের দেলদুয়ারে আতিয়া মসজিদ অবস্থিত। এটি প্রাচীন একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা। সাঈদ খান পন্নী এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। এই মসজিদ সম্পর্কে দেশের সব জেলার মানুষের আছে অনেক আগ্রহ। প্রতিদিন অনেক মানুষ এই স্থাপনাটি দেখতে আসে। আতিয়া শব্দের অর্থ হলো দান কৃত।

পুরাতন দশ টাকার নোটের একপ্বার্শে এই মসজিদের ছবি আছে। আর এই কারণেই সব মানুষের কাছে আতিয়া মসজিদ ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে। দেশের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ এটিকে প্রাচীন নিদর্শন স্বীকৃতি দেয়াতে এর গুরুত্ব আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।

মসজিদটি লাল ইট দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। এর আয়তনও ছোট। কিন্তু তৈরিতে আছে সুলতানি ও মুঘল আমলের নির্মাণ শৈলী। দেখতে সুন্দর এই মদজিদটির পাশেই একটি পুকুর আছে। খুব যত্নে ও দক্ষ প্রকৌশলীরা এটা নির্মাণ করেছে যা দেখেই অনুধাবন করা যায়।

সময়ের কারণে মসজিসটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। তাই সংস্কার করা অতীব জরুরী। এই মসজিদটিকে অধিক সুন্দর করার জন্য একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করলে ভালো হবে। মসজিদটির চারিদিকে সীমানা প্রাচীর নাই। চারপাশে সুন্দর ফুল ও ফলের গাছ রোপণ করে, ছাউনিসহ একাধিক বসার ব্যবস্থা থাকা উচিত। ভিতরে বাথরুমের ব্যবস্থা করতে হবে। এবং ছোট হলেও একটি খাবারের দোকান দিতে হবে। আর পুকুরটিকে সংস্কার করে মাছ চাষ করলে আকর্ষণ বাড়বে। সামনে যে মাঠটি আছে সেখানে বাচ্চাদের জন্য পার্ক করা যেতেই পারে।

দেশের মানুষের কাছে সুন্দর একটি পর্যটন কেন্দ্র হতে পারে এই স্থাপনাটি। এতে টাংগাইল জেলার ইতিহাস আরও সমৃদ্ধ হবে। প্রাচীন এই মসজিদটি কালের স্রোতে হারিয়ে না যায় সেই প্রত্যাশা টাংগাইলবাসীর। এমন স্থাপনা বারবার নির্মাণ করা সম্ভব নয় তাই এর সংরক্ষণ করাই একমাত্র পথ।
(কালেক্টেড)

টাংগাইলের করটিয়া হাটঃটাংগাইলের করটিয়া হাটের সুনাম বিশ্বব্যাপি। টাংগাইলের তাঁতের শাড়ীর জন্যই এই হাটের রয়েছে বিশেষ খ্যাতি...
03/05/2020

টাংগাইলের করটিয়া হাটঃ

টাংগাইলের করটিয়া হাটের সুনাম বিশ্বব্যাপি। টাংগাইলের তাঁতের শাড়ীর জন্যই এই হাটের রয়েছে বিশেষ খ্যাতি। তবে এখন সব ধরণের শাড়িই পাওয়া যায়। শাড়ির সাথে শাল ও থ্রি পিসের বিশাল বাজার এখন করটিয়া হাট। আরো পাবেন বেড কভার , কম্বল, বাচ্চা ও বড়দের নানা রকম পোষাক।

এই হাট শতবর্ষ পার করেছে। করটিয়ার জমিদার ওয়াজেদ আলী পন্নী এই হাট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তখন কলকাতায় হাট বসতো এবং আমাদের দেশের মানুষ নদী পথে সেই হাটে পণ্য বিক্রি করতে যেতো। তিনি ভাবলেন যদি এখানে হাট প্রতিষ্ঠা করা যায় তাহলে মানুষদের কষ্ট করে এত দূরে যেতে হবে না।

সপ্তাহের মঙ্গলবার বিকাল থেকে হাট শুরু হয়। বুধবার ও বৃহস্পতিবার চলে বেচাকেনা। মজার ব্যাপার হলো তিন দিন হাটের রুপ তিন রকম। পাল্টে যায় দোকনদার ও পণ্য। চেনা জায়গা লাগবে অচেনা। ঘুরেঘুরে ক্লান্ত হয়ে যাবেন যদি না থাকে জানা।
মঙ্গলবার ও বুধবার পোষাকের হাট মূলত। আর বৃহস্পতিবার হলো কাঁচা বাজার,মাছ,মাংস ও অন্যান্য খাদ্য বেশি বিক্রি হয়। পোষাক একটু কম পাবেন এই দিন। নানা রকম হস্তশিল্প ও কামাড়দের তৈরি জিনিসপত্র পাবেন বৃহস্পতিবার।

হাটের দুই পাশে কয়েকটি খাবারের দোকান আছে। দোকানগুলো দেখতে অতটা ভালো নয় কিন্তু রান্না করা খাবার মজার হয়। খাবারের দাম বেশি নয়। হাটের বেলের শরবত , জিলাপি, ও দই চিড়া কম দামে ভালো খাবার।
এখানে আরো পাবেন ঘি ও মিষ্টি। তবে এগুলো কেনার সময় দেখে কিনতে হবে।

সস্তায় মহিলা ও বাচ্চাদের প্রায় সব রকম পোষাক কিনতে চাইলে করটিয়া হাটের বিকল্প নাই। করটিয়া হাটে মানুষের ঢল দেখে ভয় পাবার কিছু নেই। এখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুবই ভালো। চুরি বা ছিনতাই হয় না। লক্ষ টাকা নিয়ে মানুষ ঘোরাফেরা করে স্বাভাবিকভাবে।

লক্ষ মানুষের জীবিকার এই হাট টাংগাইলের মানুষের খুব প্রিয়। দেশের অর্থনীতিতে এই হাটের রয়েছে বিশেষ অবদান। শুনেছি কোটি টাকা রাজস্ব জমা দেয় হাটের ব্যবসায়ীরা সরকারী তহবিলে। তাই এই হাটকে আরো সুন্দর ও কার্যকরী কিভাবে করা যায় তা কর্তৃপক্ষ ভেবে দেখবে প্রত্যাশা করি।

শুধু কেনার জন্য নয়, ঘুরার জন্যও যেতে পারেন করটিয়া হাটে। মন ভালো হয়ে যাবে , হবে নতুন কিছু জানা। হাজার হাজার পণ্যের দোকান একসাথে দেখার সুযোগ। লক্ষ মানুষের চলাফেরা ও জীবনযাত্রা। জীবন থেকেই বোঝা যায় দেশকে , ভালোবাসা যায় দেশ ও মানুষকে।
(কালেক্টড)

গত ১২ ই মার্চ উদ্বোধন হলো 😍ছোট-বড় যানের জন্য আলাদা আলাদা লেন, লেন ধরে একদিকেই সব গাড়ির চলাচল, ক্রসিং এড়াতে উঠেছে ফ্লাইওভ...
14/03/2020

গত ১২ ই মার্চ উদ্বোধন হলো 😍

ছোট-বড় যানের জন্য আলাদা আলাদা লেন, লেন ধরে একদিকেই সব গাড়ির চলাচল, ক্রসিং এড়াতে উঠেছে ফ্লাইওভার, রয়েছে আন্ডারপাস- আধুনিক ট্রাফিক সুবিধার সঙ্গে দৃষ্টিনন্দন দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে (ঢাকা-ভাঙ্গা)।

বরিশাল বিভাগের ছয় জেলা, খুলনা বিভাগের ১০টি জেলা এবং ঢাকা বিভাগের ছয় জেলাসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২২টি জেলার মানুষ সরাসরি এই এক্সপ্রেসওয়েতে উপকৃত হবেন।

ঢাকা টু মাওয়া ২৭ মিনিট😎
মাওয়া টু ভাঙ্গা ৩২ মিনিট

(সংগ্রহীত)

28/02/2020

বেঁচে থাকুক মানুষত্ব, মানবতা। দিন শেষে সবাই ফিড়ে যাক প্রিয়জনের কাছে। ভাল থাকুক সবাই।

দিল্লিতে কেউ কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে, জাতি ধর্ম নির্বিশেষ, যোগাযোগ করুন!

উদ্ধারকার্যের জন্য --
পরাগ - +919013472380
অবিনাশ - +918010833325
নবীন - +919013074978
গিরি ভাই - 919010262718
রাহুল - +919810395589
সাবা পারভীন - +919910465161
ইরতিজা - +918750046017

গাড়ি এবং এম্বুলেন্সের জন্য ...
খালিদ - +919810210877
নাজমা - +919953479211
গিলানি সাহেব - +919899448968
নবীন - +919013074978

বিনা খরচে আশ্রয় এবং খাদ্যের জন্য...
খালিদ - +919810210877
প্রিয়া- +919911525155 (গুরুদ্বার)
গিরি ভাই-9010262718 (আর্য সমাজ)

চিকিৎসার জন্য --
সাবা - +919910465161
ডাঃ ভাট্টি - +918802161816
ডাঃ সুফিয়া, ডাঃ নার্গিস - +919953478211

আইনি সহায়তা --
এ্যড, তামান্না পঙ্কজ - +919873510910
বিলাল - +919811604487
মারিয়া -- +918826926884

এছাড়া যে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে...
আশুতোষ - +919999150812
নীলেশ - +919503979599
রাহুল - +919810395589
নাদিম - +919911525155
পামেলা - +919810503021
উসমান - +919953947739
যোগেন্দ্র - +919560092986
এদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন!

এরা ২৪ ঘন্টা সাহায্য এবং সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে প্রস্তুত রয়েছেন।
(কপি ও পেস্ট করা)

এবার বাংলাদেশেই থাইল্যান্ডের ফিল দিতে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভে চালু হতে যাচ্ছে টুরিস্ট ক্যারাভ্যান। আগামীকাল থেকে চালু হয়...
25/02/2020

এবার বাংলাদেশেই থাইল্যান্ডের ফিল দিতে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভে চালু হতে যাচ্ছে টুরিস্ট ক্যারাভ্যান।

আগামীকাল থেকে চালু হয়ে এটি চলাচল করবে কলাতলী থেকে টেকনাফ জিরো পয়েন্ট হয়ে আবার কলাতলী পর্যন্ত।

ভাড়া ধরা হয়েছে ২০০০ টাকা জনপ্রতি সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার, বিকেলের স্ন্যাক্স আর এন্ট্রি টিকেট আর সাইটসিন সহ। যদিও ভাড়াটা একটু বেশিই মনে হচ্ছে।

এটাতে ওয়াইফাই, লাইব্রেরী, ওয়াশরুমও থাকছে।

কালকে থেকেই প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে যাত্রা শুরু করবে এই ক্যারাভ্যান।
লেখা- Nahidul Alam Neel

থানচি হতে বিভিন্ন রুটের আপডেটেড ভাড়ার তালিকাঃ
24/02/2020

থানচি হতে বিভিন্ন রুটের আপডেটেড ভাড়ার তালিকাঃ

টেকনাফগামী যাত্রীদের জন্য সুখবর।কক্সবাজার ডলফিন চত্তর থেকে সরাসরি টেকনাফ বাজারে যাচ্ছে "নীল দরিয়া" এই সার্ভিসটি। এটি মের...
20/02/2020

টেকনাফগামী যাত্রীদের জন্য সুখবর।
কক্সবাজার ডলফিন চত্তর থেকে সরাসরি টেকনাফ বাজারে যাচ্ছে "নীল দরিয়া" এই সার্ভিসটি। এটি মেরিন ড্রাইভ রাস্তা দিয়ে সরাসরি চলে যায়।
সময় লাগেঃ১-২০ ঘন্টা।
ভাড়াঃ ১৭০/= প্রতি জন
(ছবি ও তথ্য সংগৃহীত)

Address

Dhaka
1000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দেখি বাংলার মুখ (Face of Bangladesh) posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category