Concrete Tours & Travels

Concrete Tours & Travels Modern Holidays Ltd
Tour package (Domestic & International) Air Ticketing, Visa Processing & Student

03/01/2020

ঈদ স্পেশাল প্যাকেজ
সিংগাপুর-ল্যাংকাওয়ি
কুয়ালালামপুর-ঢাকা
ঈদের আগে ৩ দিন,পরে ৫ দিন,মোট ০৮ দিন

মালায়েশিয়া কর্নফার্ম ট্যুরিস্ট ভিসা01724 77 24 23(imo & WhatsApp)
03/01/2020

মালায়েশিয়া কর্নফার্ম ট্যুরিস্ট ভিসা
01724 77 24 23
(imo & WhatsApp)

★Modern Holidays Ltd এর পরবর্তী ০৬ মাস (১ জানুয়ারি  থেকে ৩০ জুন,২০২০) অফিশিয়াল ইভেন্ট:১.সিংগাপুর + মালায়েশিয়া (৫ দিন)তার...
01/01/2020

★Modern Holidays Ltd এর পরবর্তী ০৬ মাস (১ জানুয়ারি থেকে ৩০ জুন,২০২০) অফিশিয়াল ইভেন্ট:

১.সিংগাপুর + মালায়েশিয়া (৫ দিন)
তারিখ:০৩ থেকে ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০,
ইভেন্ট ফি:৬০ হাজার টাকা

২.ভূটান (৪ দিন),
তারিখ:তারিখ:২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ০৩ মার্চ,২০২০,
ইভেন্ট ফি: ৪০ হাজার টাকা,বাই এয়ার

৩.ভিয়েতনাম+সিংগাপুর(৭ দিন)
তারিখ:১৪ থেকে ২১ মার্চ ২০২০,
ইভেন্ট ফি: ৮০ হাজার টাকা

৪.ক্যান্টন ফেয়ার,(১২ দিন) গুয়াংজু,চায়না,বিজনেজ ট্যুর,
তারিখ:১৩ থেকে ২৫ এপ্রিল,
ইভেন্ট ফি: ৯০ হাজার টাকা

৫.রমজানে ওমরাহ্‌ প্যাকেজ(১৫ দিন)
তারিখ:১১ থেকে ২৫ রমজান,
প্যাকেজ:১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা,সৌদি এয়ারলাইন্স

৬.ঈদ স্পেশাল প্যাকেজ ৩ টা
★সিংগাপুর+ মালায়েশিয়া, রিলাক্স ট্যুর
তারিখ:ঈদের আগে ৩ দিন,পরে ৫ দিন-মোট ০৮ দিন,
ইভেন্ট ফি:১ লক্ষ টাকা,সিংগাপুর এয়ার লাইন্স

★মালায়েশিয়া(ল্যাংকাওয়ি+কুয়ালালামপুর) রিলাক্স ট্যুর
তারিখ:ঈদের ২য় দিন থেকে ০৫ দিন
ইভেন্ট ফি:৬০ হাজার টাকা

★ভিয়েতনাম রিলাক্স ট্যুর
তারিখ:ঈদের ২য় দিন থেকে ০৭ দিন
ইভেন্ট ফি: ৮০ হাজার টাকা

৭.ফিলিপাইন(৫) দিন
তারিখ:১৮ থেকে ২৩ জুন,২০২০,
ইভেন্ট ফি:৬০ হাজার টাকা

#যোগাযোগঃ
Omar bin Hadi
Director
Modern Holidays Ltd
0175 0000 308(imo,WhatsApp)
E-mail:[email protected]

#বি_দ্র:-যে কোন যৌক্তিক কারনে ট্যুরের ডেট এবং বাজেট পরিবর্তন হতে পারে।

আমরা ৪ জন ভূটান যাচ্ছি,১২ জানুয়ারি বাই এয়ারআমাদের সাথে কেও যেতে চাইলে নক দিয়েন01724 772423
31/12/2019

আমরা ৪ জন ভূটান যাচ্ছি,
১২ জানুয়ারি বাই এয়ার
আমাদের সাথে কেও যেতে চাইলে নক দিয়েন
01724 772423

শুভ সকাল #সিংগাপুর_ইউনিভারসাল_স্টিডিওদক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে রিলাক্স ছুটি কাটানোর জন্য আমার পছন্দ  সিংগাপুর, এখানে সব কিছু অ...
30/12/2019

শুভ সকাল
#সিংগাপুর_ইউনিভারসাল_স্টিডিও

দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে রিলাক্স ছুটি কাটানোর জন্য আমার পছন্দ সিংগাপুর, এখানে সব কিছু অনেক সাজানো-গুছানো,সবাই আইন মানে,কোন চাঁদাবাজি বা ছিন্তাই হয়না এখানে,সময় করে ঘুরে আসতে পারেন সিংগাপুর থেকে

28/12/2019
28/12/2019
এবার আমরা বৈসাবি উৎযাপন করবো বান্দরবন শহরে সাথে ঘুরবো নাফাখুম। ভ্রমণ তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৯বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার র...
06/04/2019

এবার আমরা বৈসাবি উৎযাপন করবো বান্দরবন শহরে সাথে ঘুরবো নাফাখুম।
ভ্রমণ তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৯

বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি স্থানটি সাঙ্গু নদীর উজানে একটি মারমা বসতী। মারমা ভাষায় ‘খুম’ মানে হচ্ছে জলপ্রপাত। মারমা ভাষায় খুম মানে হল জলপ্রপাত। পাহাড়ী নদী সাঙ্গু তার বয়ে চলার পথে অজস্রে স্থানে ছোট ছোট জলপ্রাপাতের সৃষ্টি করেছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে নাফাখুম।

এটি একটি ট্রেকিং ট্রিপ, সেক্ষেত্রে আপনাকে অনেক কিছুই মানিয়ে নিতে হবে। এডভেঞ্চার প্রেমীদের জন্য মূলত আমাদের এই ট্যুরটি করা। আপনার এর আগে এমন কোন অভিযান না করে থাকলেও আপনি অংশগ্রহন করতে পারবেন। তবে মনে রাখতে হবে, যাদের কষ্ট করার মত শারীরিক বা মানসিক দৃঢ়তা নেই, তেমন কোন কষ্ট সহিঞ্ছুতা নেই তাদের না আসার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

তাই যারাই আমাদের সাথে এই ট্রিপে যেতে আগ্রহী, তারা অবশ্যই ইভেন্ট এ গোয়িং দেয়ার পূর্বে এই বিষয়গুলো আরো একবার ভেবে দেখবেন।

ভ্রমণ বিস্তারিত:
সময় কালঃ ১১ এপ্রিল রাত ১০টা থেকে ১৫ এপ্রিল ভোর ৬ টা পর্যন্ত
যাত্রা শুরুর স্থান : সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল
ভ্রমণের খরচ : ৭০০০ টাকা জনপ্রতি

এই ভ্রমন খরচে যা যা থাকছেঃ
# ঢাকা - বান্দরবান - ঢাকা নন এসি বাসে যাওয়া আসা।
# বান্দরবন – থানচি - বান্দরবান চাঁন্দের গাড়িতে যাওয়া আসা।
# থানচি - রেমাক্রি - থানচি নৌকায় যাওয়া আসা।
# সকল প্রকার লোকাল ট্রান্সপোর্ট খরচ।
# নাফাকুম বান্দরবন নিলাচল নীলগিরি
# স্থানীয় পাড়ার মধ্যে শেয়ার বেসিসে রাত্রিযাপন।
# ৩ দিনের সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার ও রাতের খাবার
# সকল ধরনের গাইড খরচ।

যা যা থাকছেনাঃ
# কোনো ধরণের ব্যক্তিগত খরচ।
# মধ্যরাতের হাইওয়ে বিরতিতে কোন খাবার।
# ব্যাক্তিগত ঔষধ।
খাবারঃ
# সকাল: পরোটা, ভাজি/ডাল, ডিম, চা।
# দুপুর: চিকেন বিরিয়ানি / ভাত, মুরগী, সবজি, পানি।
# রাত: ভাত, মুরগী, সবজি , পানি।

চাইল্ড_পলিসিঃ ০ থেকে ৩ বছর ফ্রি।
-৩+ থেকে ৫ বছর ৫০% । (যদি অভিবাবকের সাথে সিট শেয়ার করে।)

বুক দেওয়ার শেষ তারিখঃ ০৯ এপ্রিল ২০১৯ এর মধ্যে ৩০০০ (অফেরত যোগ্য) টাকা প্রদান করে আসন বুক করতে হবে। বাকি টাকা যাওয়ার দিন প্রদান করতে হবে।

বুকিং পদ্ধতিঃ বিকাশ, প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক একাউন্ট ডিপোজিট অথবা সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা করা যাবে।

বিকাশ - ০১৯১৪১১২৩৪৬ (পারসোনাল)
রকেট- ০১৭৬৫১৩৯০৭০ (পারসোনাল)

# এগুলো নিয়েছেন কিনা একবার দেখুন।
১) ব্যাগ ২) গামছা ৩) টাওজার ৪) ছাতা ৫) টুথপেষ্ট+ সাবান+শ্যম্পু
৬) সেন্ডেল ৭) ক্যামেরা+ব্যাটারী+চার্জার ৮) পলিথিন ৯) সানক্যাপ
১০) সানগ্লাস ১১) সানব্লক ১২) টিস্যু ১৩) ব্যক্তিগত ঔষধ

আপনি কেনো আমাদের সাথেই ট্রাভেল করবেনঃ
==================================
# আমাদের রেজিস্টার কম্পানি।
# ফ্যামিলি ফ্রেন্ডলি সার্ভিস।
# সপ্তাহে ৭ দিন অনলাইন সাপোর্ট এবং অফিস টাইমে অফিসিয়াল সাপোর্ট।
# যেকোনো দেশের এয়ার টিকেট সাপোর্ট।
# যেকোনো ট্যুরিস্ট স্পটের রিসোর্ট বা রুম সার্ভিস দিয়ে থাকি।
# যেকোনো রুটের বাস/গাড়ি সার্ভিস দিয়ে থাকি।

যোগাযোগ করুনঃ
ইমেইলঃ [email protected]
ওয়েব সাইটঃ www.concretetoursbd.com
# যেকোনো তথ্যর জন্য যোগাযোগ করুনঃ
০১৭০৮৪৮৮৯৯২, ০১৭৫০০০০৩০৮,

Special Package Tour January To March - 2019  FOR DETAILS : 0175 0000 308, 01708488992
13/01/2019

Special Package Tour January To March - 2019
FOR DETAILS : 0175 0000 308, 01708488992

26/11/2017

কি আছে কক্সবাজার এ
জেনে নিন মোটামুটি বেশ কিছু তথ্য

০১। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পৃথিবীর দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত। এর দৈর্ঘ্য ১২০ কি:মি:
০২। খোলা জীপে, স্পীড বোটে বা ঘোড়ায় চড়ে বেড়ানো
০৩। লাবনী পয়েন্ট, কলাতলী পয়েন্ট, ডায়বেটিক হাসপাতাল পয়েন্টসহ আরো কয়েকটি পয়েন্ট
০৪। হিমছড়ি: কক্সবাজার হতে প্রায় ১০ কি:মি: দক্ষিণে
০৫। হিমছড়ি যাওয়ার পথে বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক ঝর্ণা রয়েছে।
০৬। হিমছড়িতে কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের উদ্যোগে একটি পিকনিক স্পট তৈরী করা হয়েছে।
০৭। রাডার ষ্টেশন: হিলটপ সার্কিট হাউসের দক্ষিণ পাশের চূঁড়ায় কক্সবাজার রাডার ষ্টেশনের অবস্থান। এখান থেকেই দেশব্যাপী ঝড়ঝাঞ্জা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছাসের পূর্বাভাস দেয়া হয়। রাডার যন্ত্রটি সুইডিশ শিশুকল্যাণ সংস্থা ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সহযোগিতায় ১৯৬৮ সালে স্থাপন করা হয়।
০৮। বদর মোকাম: বদর মোকাম মসজিদটি শহরের সবচেয়ে প্রাচীন মসজিদ। স্থানীয়ভাবে জনশ্রুতি আছে পীর বদরশাহ’র নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়েছে। বাঁকখালী নদীর দক্ষিণ তীরে কক্সবাজার সদর থানার পার্শ্বে মসজিদটি অবস্থিত।
০৯। হিলটপ সার্কিট হাউস:জেলা পরিষদ ভবনের পশ্চিম দক্ষিণে পাহাড়ের চুঁড়ায় মনোরম পরিবেশে হিলটপ সার্কিট হাউসের অবস্থান। অল্পক্ষণের জন্য হলেও ভারতের দার্জিলিং এর মত মনে হবে। এর চূঁড়া থেকে বঙ্গোপসাগরের উত্তাল তরঙ্গ ও পর্যটন নগরীর টপভিউ অবলোকন করা সম্ভব।
১০। লাইট হাউস: রাডার ষ্টেশনের দক্ষিণে অপর একটি পাহাড়ের চূঁড়ায় এর অবস্থান।
১১। প্রাচীন ঐতিহ্য:১৬০০-১৭০০ খৃষ্টাব্দে শাহ সুজার আমলে একটি মসজিদ তৈরী হয়েছিল। এটি চৌধুরী পাড়া মসজিদ বা আজগবি মসজিদ নামে পরিচিত। এটি কক্সবাজার সদরের বি.ডি.আর ক্যাম্পের উত্তর দিকে অবস্থিত।
১২। হ্যাচারী জোন:আনবিক শক্তি কমিশন থেকে দক্ষিণে কলাতলী হ্যাচারী এখান থেকে বছরে হাজার কোটি টাকা আয় হয়।
১৩। প্যাগোড়া (জাদী): ১৭৯০ ইংরেজী সালের দিকে বার্মিজরা আরাকান বিজয়ের পর কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় রাখাইন সম্প্রদায় এটি নির্মাণ করে। তারা এটিকে স্মৃতিচিহ্ন বলে। কক্সবাজার সদর, রামু ও টেকনাফের পাহাড় বা উচুঁ টিলায় এ ধরনের প্যাগোড়া দেখা যায়।
১৪। অগ্গ মেধা বৌদ্ধ ক্যাং: কক্সবাজার সদরে ছোট বড় মিলিয়ে ৭টিরও বেশী বৌদ্ধ ক্যাং রয়েছে। আগ্গা মেধা ক্যাং ও মাহাসিংদোগীক্যাং সবচেয়ে বড়। এ সবে স্থাপিত বৌদ্ধ মুর্তিগুলো দেখবার মতো। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব বৌদ্ধ পূর্ণিমা, প্রবারণা পূর্ণিমা ও বিষু উৎসব ক্যাং এ উদযাপন হয়।
১৫। শুটকী রপ্তানী ও প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা:পুরো এলাকা জুড়ে বেশ কয়েকটি শুটকী রপ্তানী ও প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
১৬। শুটকী মহাল (জিরো পয়েন্ট): এখানে বঙ্গোপসারে থেকে আহরিত মৎসকে প্রাকৃতিক উপায়ে শুকানো হয়। স্থানটি নাজিরার টেক নামে পরিচিত এবং এটি কক্সবাজারের জিরো পয়েন্ট।১৭। মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র:বঙ্গোপসাগর থেকে আহরিত মৎস্য এখানেই নামানো হয়। এটি ফিসারীজ ঘাট নামেও পরিচিত। বাঁকখালী নদীর তীরে অবস্থিত উক্ত স্থানটি
১৮। লবণ উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা:ইসলামপুর, নাপিতখালী এলাকা থেকে বাংলাদেশের চাহিদার ৮৫% লবণ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপনন হয়ে থাকে। কক্সবাজার শহর থেকে ৩৫ কি:মি: দূরে এর অবস্থান। টেক্সী কিংবা মাইক্রোবাস যোগে বেড়ায়ে আসা যাবে।
১৯। বার্মিজ মার্কেট:রাখাইন রমনীদের পরিচালিত বিভিন্ন রকম হস্তশিল্প ও মনোহরী দ্রব্যাদির দোকান। পূর্ব বাজারঘাটার দিকে।
২০। ঝিনুক মার্কেট: ঝিনুক শিল্পের রকমারি জিনিসপত্রের প্রধান বিক্রয় ও বিপনন কেন্দ্র। এর অবস্থান প্রধান সড়কে হোটেল হলিডের মোড়ের পশ্চিমে।
২১। শাহ ওমর শাহ (রা – এর দরগাহ:কাকারা ইউনিয়নে একটি নাম করা দরগাহ এবং ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র স্থান রয়েছে। এ’ছাড়া কাকারায় প্রতি বছর একটি ঐতিহাসিক ঘোড় দৌঁড়ের মেলাও অনুষ্ঠিত হয়। কাকারার পাশে মানিকপুর ‘মহিষের দই’ এর জন্য বিখ্যাত।
২২। গোলাপ চাষ প্রকল্প:প্রায় ৫০ একর জায়গা জুড়ে ব্যক্তিগত উদ্যোগে গোলাপ ফুলের চাষ করা হয়েছে। উক্ত ফুলের বাগানটি চকরিয়াউপজেলার হারবাং এলাকায় অবস্থিত।
২৩। দুলাহাজরা সাফারী পার্ক: সাফারী পার্ক হলো সরকার ঘোষিত এলাকা। সাফারী পার্ক চিড়িয়াখানা থেকে ভিন্নতর। চিড়িয়াখানায় জীব-জন্তু আবদ্ধ অবস্থায় থাকে আর সাফারী পার্কে মুক্ত অবস্থায় বিচরণ করে। এর আয়তন ৯০০ হেক্টর। কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে ডুলাহাজারা রিজার্ভ ফেরেষ্টে মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য সম্বলিতবনাঞ্চলে সাফারী পার্কটি অবস্থিত।কক্সবাজার জেলা সদর হতে উত্তরেপার্কটিরদূরত্ব ৫০ কি:মি: এবং চকরিয়া সদর হতে দক্ষিণে ১০ কি:মি:।ভূতাত্ত্বিকভাবে এ অঞ্চল টারসিয়ারি পিরিয়ডের প্লিওসিন যুগের অন্তর্ভূক্ত যা ২৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে গঠিত হয়েছে। এটি ডুপিটিলা সিরিজের অন্তর্গত যা সেন্ডস্টোন, সিল্টস্টোন ও স্যালন দ্বারা গঠিত।প্রাকৃতিক শোভামন্ডিত নির্জন উঁচুনিচু টিলা, প্রবাহমান ছড়া, হ্রদ, বিচিত্র গর্জন এর মত সু-উচ্চ ঐতিহ্যবাহী প্রাকৃতিক বৃক্ষ চিরসবুজ বনের জানা-অজানা গাছ-গাছালি, ফল-ভেষজ উদ্ভিদ, লতার অপূর্ব উদ্ভিদ রাজির সমাহার ও ঘন আচ্ছাদনে গড়ে উঠেছে সাফারী পার্ক।
২৪। প্রকৃতি বীক্ষণ কেন্দ্র:সাফারী পার্কের অভ্যন্তরেই স্থাপিত হয়েছে বাংলাদেশের সর্বপ্রথম প্রকৃতি বীক্ষণ কেন্দ্র। বাংলাদেশের প্রায় সবধরণের বনাঞ্চলের গাছপালা, বন্যপ্রাণীর মডেল, মুরাল ও ষ্টাফিং করে আলো ও শব্দ প্রবাহের মাধ্যমে বন্যপ্রাণী ও বনাঞ্চল সম্পর্কে দর্শকদের সম্যক ধারণাদেয়া হয়। এখানে প্রায় ১০০ ধরণের বন্যপ্রাণী ও অসংখ্য গাছপালারমডেল মুরাল তৈরী করা হয়েছে। প্রায় ২৫ মিনিটের দীর্ঘ স্বব্যখ্যায়িত অডিও-ভিস্যুয়াল প্রোগ্রামের
২৫। কৃত্রিম হ্রদ: ডুলাহাজারা সাফারী পার্কের অভ্যন্তরে বন্যপ্রাণীর পানীয় জলের জন্য ২টি কৃত্রিম হ্রদ রয়েছে।২৬। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম: ১৯৬০ সনে কক্সবাজারের বনাঞ্চল হতে রয়েল বেঙ্গল টাইগার বিলুপ্ত হয়ে গেছে।মিঠাপানির কুমির সুন্দরবন হতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এটি বাংলাদেশের প্রথম বন্যপ্রাণী মিউজিয়াম। এটি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহা সড়কের পূর্ব পার্শে ডুলাহাজারা সাফারী পার্কের গেটের পাশে অবস্থিত।
পরিদর্শন ফি:
১। প্রাপ্ত বয়স্ক (১৫ বৎসরের উর্ধে): ১০/=
৭। প্রকৃতি বীক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন: ১০/=
৮। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম পরিদর্শন: ৫/=
৯। ব্যক্তিগত পরিবহনে পার্ক পরিদর্শন: ৫০/=
১০। গাড়ী পার্কিং ফি:-১৫/=
পরিদর্শনের সময় সূচী:
প্রতিদিন সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
২৭। রামকোট তীর্থধাম: এটি রামকোট বনাশ্রমের পার্শ্বের পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত। ৯০১ বাংলা সনে স্থাপিত। কথিত আছে রাম-সীতা বনবাস কালে এই রামকোটে অবস্থান করেছিল। তীর্থধামে মন্দিরের পাশাপাশি আলাদা একটি বৌদ্ধ বিহারে ধ্যানমগ্ন ছোট একটি বৌদ্ধমূর্তিও রয়েছে। জনশ্রুতি আছে, দু’টি ধর্ম পাশাপাশি শান্তিতেসহাবস্থানের প্রমাণ স্বরূপ সম্রাট অশোকের সময়ে এইমূর্তি স্থাপিত হয়।
২৮। ছেংখাইব ক্যাং: রামুর শ্রীকুলস্থ বাঁকখালী নদীর তীরে ছেংখাইব ক্যাং (বৌদ্বিহার টি) অবস্থিত। এ বৌদ্ধ বিহারে নানা রকম নক্সা খচিত আসন ও কাঁচের পাত্রে সংরক্ষিত ১০টিরও বেশী পিতল এবং আরো অনেক শ্বেত পাথরের মূর্তি শোভা পাচ্ছে। সব মিলে রামু থানায় ২৩টি বৌদ্ধ বিহারে শতাধিক মূল্যবান বৌদ্ধ মূর্তি রয়েছে।
২৯। আধাঁর মানিক:রামু থানার কাউয়ার খোপ ইউনিয়নে উখিয়ার ঘোনায় একটি রহস্যময় গর্ত আছে। যার শেষ কোথায় কেউ জানে না। তাই একে কেন্দ্র করে জন্ম নিয়েছে অনেক কিংবদন্তী।
৩০। লামার পাড়া বৌদ্ধ বিহার:ফতেখাঁর কুল ইউনিয়নে লামার পাড়া গ্রামে অপূর্ব সৌন্দর্য্য মন্ডিত বৌদ্ধ বিহারটি অবস্থিত। এ ক্যাং এ পিতল নির্মিতবৌদ্ধমূর্তিটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বৌদ্ধ মূর্তি। এত কারুকার্য খচিত বৌদ্ধ বিহার কক্সবাজার জেলায় আর কোথাও নেই।
৩১। রামকোট: রামু থানার রাজারকুল ইউনিয়নে পাহাড়ের চুঁড়ায় রামকোট বৌদ্ধ বিহার অবস্থিত। মন্দিরটি ২০০০ বৎসর পূর্বে (খৃ:পূ: ৩০৮) নির্মিত হয়। কলিঙ্গ যুদ্ধের পর সম্রাট অশোক অস্ত্র ত্যাগ করে হিন্দু ধর্মথেকে বৌদ্ধ ধর্মে দীক্ষিত হয়ে মুর্তিটি প্রতিষ্ঠা করেন। রামকোট বনাশ্রমেছোট বড় আরো অনেক বৌদ্ধমূর্তিরয়েছে। রামু চৌমুহনী থেকে রামকোট বনাশ্রমেরিক্সায় যাওয়া যায়।
৩২। রাবার বাগান: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের মধ্যে রামু রাবার বাগান ভিন্ন আমেজের অপরূপ দর্শনীয় স্থান। ২৮,৮৮৬ একর জায়গার উপর বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন সংস্থার পরিকল্পনায় স্থাপিত কক্সবাজার জেলা তথা বাংলাদেশের মধ্যে সর্ববৃহৎ রাবার বাগান।
৩৩। নাইক্ষ্যংছড়ি লেক ও ঝুলন্ত ব্রীজ:এটি একটি প্রাকৃতিক জলাশয়। এখানে রয়েছে একটি ঝুলন্ত ব্রীজ। এর উপর দিয়ে লেকের এপাড় ওপড় যাওয়া যায়। কক্সবাজার শহর হতে সরাসরি গাড়ি যোগে নাইক্ষ্যংছড়ি যাওয়া যায় এবং দিনে দিনেই ঘুরে আসা যায়। কক্সবাজার থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দূরত্ব ২৮ কি:মি:
৩৪। আইসোলেটেড নারিকেল বাগান: রামু চৌমুহনী হতে দক্ষিণে ৫ কি:মি: দুরে রাজারকুলের পাহাড়ে মনোরম পরিবেশে ২৫০ একর জায়গায় এটি অবস্থিত। বাগানটি ‘এ’ এবং ‘বি’ ব্লকে বিভক্ত। প্রত্যেকটি ব্লকে ৪টি করে সাব ব্লক রয়েছে। বাগানে নারিকেল গাছের সংখ্যা প্রায় ৯,১১২টি।
৩৫। ইনানী: ইনানীতে যেতে হলে কক্সবাজার থেকে উখিয়া কোটবাজার হয়ে জীপে পশ্চিমে প্রায় তিন মাইল গেলেই ইনানী সৈকত।

20/11/2017

Address

41/1 Zennath Bhaban, Kawran Bazar
Dhaka
1215

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801750000308

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Concrete Tours & Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Concrete Tours & Travels:

Share

Modern Holidays Ltd

Welcome to our Page