Beauty with EFTY

Beauty with EFTY Travel, Tour guide, Explore Beauty

09/04/2024

শুকনো মৌসুমে হাওরের রূপ, অসাধারণ!
কন্ঠঃ রুবেল
স্থানঃ কিশোরগঞ্জ

07/04/2024
06/04/2024

বিদেশির ইফতারি নিয়ে অভিজ্ঞতা, Next video coming soon.

আমি কেন  #এডমিন_ক্যাডার চাকরি ছাড়লাম...একটা চাকরি মানেই আপনি সব পেয়ে যাবেন এমন টা না।ঐভাবে কোন চাকরিকে সাজানো হয়নি।দিনশে...
06/04/2024

আমি কেন #এডমিন_ক্যাডার চাকরি ছাড়লাম...
একটা চাকরি মানেই আপনি সব পেয়ে যাবেন এমন টা না।ঐভাবে কোন চাকরিকে সাজানো হয়নি।দিনশেষে যেখানেই চাকরি করেন কিছু ঘাটতি, হতাশা থাকবেই।মানিয়ে নিয়ে চলাটাই জীবন।

৪০তম বিসিএস এডমিন ক্যাডারের এই লেখাটায় সরকারি চাকরি নামক সোনার হরিণের এপিঠ ওপিঠ অনেকটাই ফুটে উঠেছে।

আমি কেন #এডমিন_ক্যাডার চাকরি ছাড়লাম...

আনুমানিক কয়েক মাস আগে আমি এডমিন ক্যাডার এ ৮০ দিন কাজ করে স্বেচ্ছায় অব্যহতি নিয়ে চলে আসি। আমি ৪০ তম বিসিএস থেকে গত ডিসেম্বর এ জয়েন করেছিলাম।
আমি এই পোস্ট এ আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং ৮০ দিন এর রিভিউ শেয়ার করার চেষ্টা করব।

#ব্যাকগ্রাউন্ডঃ
আমার এটাই প্রথম এবং একমাত্র সরকারী চাকরী এবং বিসিএস। তাই আমার অভিজ্ঞতায় যা কিছু অদ্ভুত লেগেছে, সেটা হয়ত অনেকদিন ধরেই দেশে সরকারী চাকরী করতেসে এমন একজনের কাছে খুব ই স্বাভাবিক। এটা মাথায় রেখেই বাকী পোস্ট পরার অনুরোধ করছি।
পোস্ট কিছুটা বড়। আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

#ছুটি নাইঃ ... ব্যাক্তিগত জীবন নাইঃ
এইটা যে কত বড় সমস্যা তা নিজে না গেলে কল্পনাই করা যায়না। প্রতিদিন অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রাত ৮-৯ টা এমনকি কিছু কালেক্টরেট এ ১২ টা পর্যন্ত অফিসে থাকা লাগে।
এরপরেও শুক্র শনি ছুটি নাই। কিছু কালেক্টরেট এ মাসে একবার, আর কিছু ক্ষেত্রে ২-৩ মাসেও একবার পাওয়া যায়না। সবচেয়ে খারাপ যেটা লাগসে সেটা হল, এমন না যে কোন স্পেসিফিক কাজে আটকায় রাখসে।
- ছুটি নিলে নাকি ভালো অফিসার হওয়া যায়না তাই ছুটি নাই।

আমি ইভেন ইউএনও স্যার দেরকেও দেখসি জাস্ট একদিন স্টেশন লিভ এর জন্য স্যার এর সামনে কাঁচুমাচু করতে।
আমাদের কালেক্টরেট এর ডিডিএলজি স্যার একজন অসাধারণ সৎ অফিসার। আমি যেদিন রিজাইন দেই সেদিন উনি বলতেসিলেন, দেখ ফয়সাল আমি আমার বাবার একমাত্র ছেলে। উনি মৃত্যুশয্যায়। অথচ আমি যে যাব এইটাই বলতে পারতেসিনা, (একটা কথা ক্লিয়ার করি, এমন না যে ডিসি স্যার কে বললে উনি দিবেনা, পরিস্থিতিটাই সবসময় এমন থাকে যে ডিসি স্যার কে বলাই যায়না। সারাদিন আপনি শুনবেন যে ছুটি নিলে ভালো অফিসার হয়না, আর ছুটি চাইলে একটু বাঁকা চাহনি, বা রিজেকশন। এই কারণে ছুটি চাওয়াই অনেকটা পাপ)।
উনি ছুটি শেষমেশ পাইসিলেন। উনার বাবা মারা যাওয়ার পর। কিন্তু ঐ ছুটি দিয়ে লাভ কি?

আমাদের এডিএম স্যার, আমি আসার আগে বলতেসিলেন, ফয়সাল আমার বাবার বাসা এই খুলনা বিভাগেই অথচ কত দশ বছরে আমি ৮-৯ বার দেখতে যাইতে পারসি।
ইভেন আমাদের ডিসি স্যার নিজেই ডিসি হওয়ার ২.৫ বছরের মাথায় নিজের গ্রামের বাড়িতে একবার গেসেন।
সমস্যা টা কোন ব্যাক্তি নির্ভর না। সবাই সাফার করে। কিন্তু কেউ ই চেঞ্জ করেনা। এভাবেই চলতেসে এবং নিকট ভবিষ্যতেও চলবে বলে মনে হইসে। ২৫০ বছর ধরেই চলতেসে।

দেখেশুনে যা মনে হইসে, আমি যদি ইভেন বিদেশেও যাই তাহলেও আমি পরিবার কে বেশি সময় দিতে পারব। আর নিজের জন্য সময় এর জন্যও একি কথা প্রযোজ্য।

#দেশের বাইরে ঘুরাফেরাঃ
প্রথমত আপনার টাকা নাই। যদিবা টাকা থাকে তাহলে সময় নাই। যদি টাকা সময় দুইটাই থাকে তাহলে যাওয়ার পারমিশন নাই। আমি প্রথমে শুনে বেকুব হয়য়ে গেসি যে আপনি নিজের টাকায় ঘুরতে যাওয়ার জন্য ও পারমিশন দিতেসেনা এখন সরকার।
হ্যাঁ, মেডিক্যাল ইমার্জেন্সি দেখিয়ে যাওয়া যায়। তবে সবসময় পার্মিশন পাবেন কিনা সেটা নিশ্চিত না। তবে স্ট্রং লবিং থাকলে অনেক কিছুই সম্ভব।

#বাজে পোস্টিং
আপনার লবিং না থাকলে ম্যাক্সিমাম সময় ই বাজে যায়গায় পোস্টিং পাবেন। পরিবারের সাথে থাকা অনেক চ্যালেঞ্জিং।
ব্যাক্তিগত ভাবে মনে হইসে, একবার শহুরে জীবনে অভ্যস্ত হয়য়ে গেলে গ্রামে গিয়ে থাকা খুব কঠিন। ঢাকা যতই গালি দেন, দিনশেষে সবাই ঢাকা আসতে চায়।
বাট একজন সাধারণ লোকের জন্য এডমিন ক্যাডার এ থেকে অন্তত ১০-১২ বছর এর আগে ঢাকা আসা কঠিন। ঐ সময় পরিবার এক যায়গায় আর আপনি আরেক যায়গায় । কারণ বাচ্চাকাচ্চার পড়াশুনার খাতিরে হোক বা আপনার স্পাউস এর চাকরীর সুবাদে হোক, একসাথে থাকা খুব কঠিন।

#তেলবাজিঃ
সব চাকরীর কমন সমস্যা। আপনি কোন অবস্থানে যাবেন তা অনেকটাই বসের উপর। আর বস কতটা খুশি তার অনেকটাই আপনার তেল এর উপর। প্রত্যেকটা ভাষণ, আলোচনায় প্রয়োজনে, অপ্রয়োজনে সিনিয়র কে তেল দেওয়া লাগে।

মানে আমি নাহয় আমার বস কে তেল দিলাম। সেখানেই শেষ না। তার বউরেও তেলানো লাগবে (অধিকাংশ ক্ষেত্রে বস এর চেয়ে বেশি)। তার বাচ্চা পোলাপান থাকলে তাদের কে পর্যন্ত গিয়ে সময় দেওয়া লাগে। তার আত্ম্যীয় স্বজন রে তেলানো লাগে।

বুয়েটিয়ানদের কে এই ব্যাপার এ বেশি সাফার করতে দেখসি। তেল দিতে দিতে নিচে নামা যায়, কিন্তু কতটা?
এইটা একটা বড় হতাশার কারণ হয়ে দাড়ায় এক সময়। কারণ আপনি দিনরাত খেটেও যখন দেখতেসেন আরেকজন স্যার এর সামনে ঘুর ঘুর করে আপনার চেয়ে অনেক আগায় গেসে তখন মন দিয়ে কাজ করা কঠিন, স্পেশালি চাকরিটা যদি এডমিন ক্যাডার এর মত হয়, যেখানে চাকরীটাই জীবন।

#বেতন কমঃ
বেতন কত সেটা জেনেই আমি গিয়েছিলাম। আমার আশা ছিল, যেহেতু আমার কাজটা ফ্রিল্যান্সিং টাইপের, আমি পাশাপাশি ইনকাম করে এইটা কভার দিব। তবে সময়ের ওভাবে ঐটা করা কঠিন। প্লাস স্কিল আপডেটেড রাখা একটা চ্যালেঞ্জ। সারাদিন নথি হাতাহাতি করে বাসায় এসে প্রোগ্রামিং করার মত মানসিক অবস্থা ধরে রাখতে আমার কষ্ট হইসে।
তবে মুদ্রার আরেকটা পিঠ আছে। যেমন জুনিয়র থাকা কালে, ম্যাজিস্ট্রেসি, এক্সাম এগুলার ডিউটি করে কিছু ক্ষেত্রে ১০-৩০ হাজার পর্যন্ত এক্সট্রা ইনকাম করা সম্ভব। গাড়ী, বাড়ির সুবিধা থাকে কিছু। অনেক দাওয়াত থাকায় খাওয়ার খরচ ও হয়ত কিছুটা বাঁচে।
তবে ব্যাক্তিগত ভাবে আমার মনে হইসে "টাকার সমস্যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পাওয়ার বা সম্মান দিয়ে সল্ভ হয়না। টাকার সমস্যা টাকা দিয়েই সল্ভ করা লাগে"। অনেক সিনিয়র (স্পেশালি যারা সৎ থাকতে চায়) তাদের কথায় ও চলাফেরায় আমি টাকার অভাব টা স্পষ্ট দেখসি।
কারো যদি নিজের পাশাপাশি বাবা-মা এর পরিবারে কন্ট্রিবিউট করা লাগে তাহলে এই বেতনে (সৎ ভাবে) চলা অসম্ভব।
তবে এইটা এডমিন ক্যাডার এর সমস্যা না। সব সরকারী চাকরীর কমন সমস্যা।

#কাজের স্যাটিসফেকশন
বলা হয় "জুতা সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ" সবকিছুই এডমিন ক্যাডার দের করা লাগে। কথা সত্য। তাই সব কাজ ভালো লাগবেনা আবার সব কাজ খারাপ ও লাগবেনা।
আপনার অনেক কিছুই করার সুযোগ আছে। কিন্তু ইনোভেশন এর সুযোগ নাই। কাজ কিভাবে হয় সব ২৫০ বছর ধরে ঠিক করা আছে। এটা মেনে নিতে পারলে খারাপ না।
সবচেয়ে ভাল দিক হইল আপনি সব জায়গায় নেতা হবেন। তবে সমস্যা হইল ভালো কাজের রিকগনিশন অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আপনার বস পাবে।

#হিপোক্রেসিঃ
শুনতে হাস্যকর লাগলেও সত্য যে এডমিন এ প্রথম ৫ দিন আমি সবচেয়ে বেশি যেই শব্দ গুলা শুনসি সেগুলা হইল - "সততা, ন্যায়পরায়ণতা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান, হজরত উমর (রাঃ) কিভাবে দেশ চালাইতেন", এগুলা।
যেসব স্যার রা এগুলা বলত উনারা কে কি আকাম করসে তা কিন্তু গোপন নাই। কিন্তু তারপরেও এগুলা বলে সারাদিন।
এবং যখন দেখবেন যেসব অফিসার রা এগুলা বলে তারাই অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইম্পরট্যান্ট পোস্ট গুলায় আছে, তখন একটু হতাশ লাগতে পারে।

#বাজে কালচারঃ
কিছু বাজে কালচার আছে যেগুলা শুধু এডমিন ক্যাডার স্পেসিফিক। যেমন বাংলো কালচার। রাতের বেলায় ডিসি স্যার কে গিয়ে সময় দেওয়া। ডিসি ভাবিকে লেডি অফিসার রা সময় দেয়। তাদের বাচ্চা কাচ্চা ঘুরতে নিয়ে যাওয়া। তাদের আত্ম্যীয় স্বজন আসলে তাদের নিয়ে ঘুরা। এছাড়া অনেক কিছু আছে যা লিখতে গেলে পোস্ট অনেক বড় হয়য়ে যাবে।
মনে হইতে পারে এইগুলা করার জন্যই কি এত পড়াশুনা করলাম?
সিচুয়েশন আস্তে আস্তে চেঞ্জ হচ্ছে। হয়ত সামনে হবে আরও। বাট বর্তমান বাস্তবতা অনেক ক্ষেত্রেই এইরকম।
সব ই কি খারাপ?
না অনেক কিছুই অনেক চাকরীর চেয়ে ভালো।

#সম্মানঃ
সামাজিক যে সম্মান আপনি পাবেন (অন্তত বাংলাদেশ এ) সেটা আর কিছুর সাথেই তুলনা চলেনা। সবাই আপনাকে গুনবে। আপনার ফ্যামিলি কে গুনবে। অফিসে বা প্রাত্যাহিক জীবনে সারাক্ষণ স্যার স্যার শুনবেন। তবে মাথায় রাখা ভালো যে যতদিন চেয়ার এ আছেন ততদিন ই সম্মান। এরপরে সাধারণত ঐ সম্মান থাকেনা।

#ক্ষমতাঃ
যদি অনেক অফিসার বলে এইটা ক্ষমতা না দায়িত্ব 😛 । তবে দিনশেষে আপনি যদি ক্ষমতা নাও দেখান, আপনাকে অন্তত কেউ ঘাঁটাইতে আসবেনা। প্রাত্যাহিক চলাফেরায় বা দাপ্তরিক বিভিন্ন কাজে আপনি আপনার অবস্থান কাজে লাগাতে পারবেন।
সবচেয়ে প্রতিবাদী চেতনার ভালো লোকটাও নিজে অবৈধ সুবিধা পাইলে সাধারণত কমপ্লেইন করেনা।

#গুরুত্বঃ
আপনি সরকারী অন্য যেই অফিসেই যান ফিল করতে পারবেন যে অন্য দপ্তরের অফিসাররা আপনাকে নিয়ে কিছুটা জেলাস। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হতাশা মুখে প্রকাশ করেও ফেলে। কারণ এডমিন সব বড় পোস্ট নিয়ে রাখসে। এইকারনে আপনি কিছুটা গুরুত্ব সবজায়গায় পাবেন।
বিষয়টা নিষ্ঠুর কিন্তু আপনার জন্য না, অন্যদের জন্য।

#কলিগঃ
যারা এডমিন এ টিকে, সবাই প্রচণ্ড মেধাবী। তাই আপনার যারা কলিগ হবে তারা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই খুব জোস লোকজন। তাই তাদের সাথে মানায় নিতে আমার কোন সমস্যাই হয়নাই এবং আমার সমস্ত কলিগদের সম্পর্কে আমার ধারনা খুব ই উঁচু।

#তাহলে আমি কেন ছাড়লাম?
আমি এডমিনে ঢুকে দেখসি অনেকেই ভিতরে হতাশ, হতাশ মানে ঢং এর হতাশ না, জেনুইন ডিপ্রেশন... কোনওরকমে টিকে আছে এমন।
কেউ হতাশ নিজের কাজের মূল্যায়ন না পেয়ে, কেউ হতাশ সিস্টেম এর সাথে মানায় নিতে না পেরে। কেউ হতাশ জাস্ট ছাড়তে পারতেসেনা এই কারণে।
এই ব্যাপার টায় আমি কিছুটা ভীত ছিলাম। একটা বই পড়সিলাম “Top 5 regrets of dying”. ঐখানে লেখা ছিল মানুষের মৃত্যুর আগে এক নম্বর রিগ্রেট হইল "I wish I led a life that I wanted, not what society wanted of me".
আমার মনে হইসে এডমিন ক্যাডার এক্স্যাক্টলি তাই। মানুষ চায় আমি এডমিন হই। কারণ আমি এডমিন হইলে সে কিছু সুবিধা (হয়ত) পাবে। কিন্তু এর বিনিময়ে আমার জীবন থেকে যে জিনিসগুলা আমার স্যাক্রিফাইস করা লাগতেসে তা worth it মনে হয়নাই।
আমি চাই আমার কাজ দিয়েই প্রমোশন হোক, আমি চাই অফিস শেসে আমার মেয়েকে সময় দিতে, আমি চাই আমার বাবা মায়ের সাথে থাকতে। আমি চাই আর্থিক অনিশ্চয়তায় না থাকতে।

পাওয়ার প্র্যাকটিস না করেও যেহেতু জীবনের এই পর্যন্ত আমার চলে গেসে বাকিটাও চলে যাবে। আর অনেক ক্ষেত্রেই টাকা থাকলে পাওয়ার রিলেটেড প্রব্লেম (হয়ত) সল্ভ করা সম্ভব। যাদের কে আমি চিনিনা তাদের কাছ থেকে সম্মান না পেলেও চলবে। স্যার ডাক না শুনেও জীবন চলে যাবে।

কিন্তু অনর্থক তেলবাজি করে, হিপোক্রেসি করে, ব্যাক্তিগত ও পারিবারিক জীবন বিসর্জন দিয়ে সারা লাইফ শেষে যখন দেখব যে চেয়ার যাওয়ার পরে কেউ গুনতেসেনা তখন আফসোস করব হয়ত।

প্লাস আমি ভাগ্যবান যে আমি চাকরিরত অবস্থায় বিসিএস দেওয়াতে নিজের প্রফেশন এ আমি খুব একটা পিছিয়ে যাইনাই। তাই ব্যাক করতে পারসি। একি সাথে আমার ফ্যামিলি ও সাপোর্টিভ।

সবশেষে আমি কাউকে উৎসাহিত বা নিরুৎসাহিত করার জন্য পোস্ট দেইনি। একান্ত ব্যাক্তিগত ভাবে আমার যা উপলব্ধি সেটা শেয়ার করলাম। ভিন্নমত থাকতেই পারে, আর আমার অভিজ্ঞতা বাকিদের মত হবে তাও না।
আমার কথায় মনে হইতে পারে যারা এডমিন ক্যাডার এ আছে তারা সবাই খুব কষ্টে আছে। বিষয়টা তা না। অনেকেই খুব ভালো আছে। আমার কাছে যেগুলা খারাপ সেগুলা আরেকজনের কাছে হয়ত কোন সমস্যাই ই না।
তবে সবচেয়ে খারাপ ব্যাপার হইল এডমিন এর চাকরী ছাড়া টা একটা ট্যাবু। কোন কারণে ভালো না লাগলে ছাড়া টা খুব কঠিন।

যেহেতু বুয়েটিয়ান দের হাতে সাধারণত একাধিক অপশন থাকে তাই যেদিকেই যাই আরেকটু জেনেশুনে যাওয়ার বেলায় বা সিদ্ধান্ত নেবার বেলায় এই পোস্ট যদি কিছুটা উপকারে আসে তাহলেই সার্থক।

-৪০ তম বিসিএসের একজন সাবেক কর্মকর্তা।
©️

01/04/2024

এক ভারতীয় লোক জাপানে ঘুরতে গিয়ে সেখানকার এক ফাইভ স্টার হোটেলে উঠেছে। সে যখন সুইমিংপুলে নেমেছে, তখন আর কোনো গেস্ট ছিলো না। একা সুইমিংপুলে সাঁতার দিতে গিয়ে ইন্ডিয়ান বদমাইশটার মাথায় চ্যাগান দিয়ে উঠলো শয়তানি। ভাবলো, "একটা ফাইভ স্টার হোটেলের সুইমিংপুলে হিসু করে রেখে যাই। আমার মূত্রে বাকি গেস্টরা অবগাহন করবে, অনেক মজা হবে।"

মজা পাওয়ার জন্য ভাইটি মূত্রবিসর্জন করামাত্র দেখলেন, পুলের ওই অংশের পানি গোলাপি হয়ে গেছে এবং এলার্ম বেজে উঠেছে। হোটেল স্টাফরা এসে সাথে সাথে তাকে পুল থেকে তুলে ফেললো। কারণ, এখন পুরা সুইমিংপুলের পানি ফেলে দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এরপর নতুন করে পানি ভরা হবে।

ঘটনা ঘটার দশ মিনিটের মাথায় লোকটাকে রিসেপশনে ডেকে আনা হলো। তার হাতে পাসপোর্ট ধরিয়ে দিয়ে হোটেল থেকে বিদায় করে দেয়া হলো। লোকটা ভাবলো, সে সম্মানিত ট্যুরিস্ট এবং তার প্রচুর পয়সা আছে। অন্য হোটেলে গিয়ে উঠলেই হবে।

এখান থেকেই মূল খেলাটা শুরু। লোকটা প্রথমদিকে আশপাশের ফাইভ স্টার হোটেলগুলায় উঠার চেষ্টা করলো। মজা হলো, যেই হোটেলেই সে উঠার চেষ্টা করে, রিসেপশনিস্ট তার পাসপোর্টের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে বলে ফেলে, "আচ্ছা, আপনিই সেই লোক যে সুইমিংপুলে.... আহ্, সরি স্যার, আপনাকে গেস্ট হিসেবে আমরা নিতে পারতেসি না। অন্য হোটেল দেখেন।"

লোকটা হোটেল দেখা শুরু করলো। প্রথমে সবগুলো ফাইভ স্টার, এরপরে ফোর স্টার, এরপর থ্রি স্টার.... প্রত্যেকটা হোটেলেই সেইম ঘটনা ঘটতেছে। কেউই তাকে গেস্ট হিসেবে নিচ্ছে না। সারাদিন ঘুরে জাপানের কোনো হোটেলেই থাকার জায়গা না পেয়ে লোকটা শেষমেশ নিজের এমব্যাসিতে আশ্রয় নিলো।

সেখানে তাকে পরামর্শ দেয়া হলো, জাপানের এমন কোনো হোটেলেই তুমি আর কোনোদিন উঠতে পারবা না, যেখানে সুইমিংপুল আছে। তারচেয়ে বড় কথা, তোমার এই অপরাধের ছাপ্পা তোমার পাসপোর্টের সাথে লেগে গেছে। তোমার জাপান ভ্রমণ এখানে সমাপ্ত করাটা হবে বুদ্ধিমানের সিদ্ধান্ত।

লোকটার অপমান সেখানেই শেষ হয় নাই। চলে যাওয়ার সময় এয়ারপোর্টে পাসপোর্ট অফিসার তার পাসপোর্টে সিল মারতে মারতে বললো, "আশা করি আপনি আপনার শিক্ষা পেয়েছেন। অন্য দেশে যাওয়ার সময় শিক্ষাটা ভুইলেন না।"

ইন্ডিয়া ফিরে গিয়ে লোকটা পুরো ঘটনাটা তার ফেসবুকে লিখেছে। সেই স্ট্যাটাসের লাস্ট লাইন ছিলো, "পুরো জাপান জেনে গেছিলো যে আমি ওদের হোটেলের সুইমিংপুলে হিসু করেছি।”

….এদিকে আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে কারা আমাদের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার চুরি করে নিয়ে গেছে, সেটা আমাদের সরকার এখন পর্যন্ত বের করতে পারে নাই।
©️

আমার এক বড় ভাই। খুব ধনী না, আবার অস্বচ্ছলও না। ভালই চাকুরি করেন। তার অনেক দিনের শখ একটি গাড়ি কিনবেন। বেশ কয়েক বছর টাকা জ...
30/03/2024

আমার এক বড় ভাই। খুব ধনী না, আবার অস্বচ্ছলও না। ভালই চাকুরি করেন। তার অনেক দিনের শখ একটি গাড়ি কিনবেন। বেশ কয়েক বছর টাকা জমিয়ে তিনি তা কিনেও ফেললেন। যেদিন গাড়ি ডেলিভারি নেবেন সেদিন আমাকে বললেন, বাদল, চলো গাড়িটা নিয়ে আসি। বাসায় বলিনি গাড়ি কিনেছি। সেটা তাদের সামনে হাজির করে অবাক করে দেবো। দুজনে মিলে গাড়ি ডেলিভারি নিয়ে তাঁর বাসার দিকে রওনা দিলাম। চালাচ্ছেন তাঁর অফিসের ড্রাইভার। কিছুদূর আসার পর আচমকা একটি সিএনজি এসে গাড়িটিকে মেরে দিলো। সেটির সামনে দুমড়েমুচড়ে গেলো। পরিষ্কার সিএনজি চালকের দোষ। আমার এই ভাই খুব বদরাগী। ভাবলাম তিনি রাগে ফেটে পড়বেন। আশ্চর্য ব্যাপার হলো, তিনি সিএনজিচালককে কিছুই বললেন না। ঠান্ডা গলায় নিজের ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলেন, গাড়ি চলবে? উত্তর এলো, চলবে, স্যার। বাইরে ক্ষতি হয়েছে, ইঞ্জিন ঠিক আছে। তিনি বললেন, তাহলে কোনো গ্যারেজে নিয়ে যান। ঠিক হলে বাড়ি নিয়ে যাবো। তাঁর চোখে হালকা জলের রেখা। এত্ত শখের গাড়ি!
আমরা রিকশা করে বাড়ি ফিরলাম। তিনি একটি কথাও বললেন না। বিদায় নেওয়ার সময় বললাম, ভাইয়া, আপনি সিএনজিওয়ালাকে কিছু বললেন না কেন?
তিনি উত্তর দিলেন, আমার তিনটি ছেলেমেয়ে আছে।আমি রাস্তায় ঝগড়া করলে কার দোষ তা লোকজন বিবেচনা করবে না, বরং আমার ছেলেমেয়েদের নাম করে বলবে, 'অমুকের' বাপ তো রাস্তাঘাটে ঝগড়া করে। ফালতু মানুষ'। এ শহরে অনেকেই আমাকে চেনে। তারা আমাকে ঝগড়া করতে দেখলে এভাবেই অন্যদের বলবে। আমি তো আমার বাচ্চাদের অপমান করতে পারি না। বাবা হলে বাচ্চাদের মানসম্মানের কথা ভাবতে হয়।

©️

Big shout out to my newest top fans! 💎Ai Habib
27/03/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎

Ai Habib

মেস লাইফ ❤️ছবিতে মিলিয়ে দেখুন, মনে কি পড়ে?
24/03/2024

মেস লাইফ ❤️
ছবিতে মিলিয়ে দেখুন, মনে কি পড়ে?

24/03/2024

মেট্রোরেল

21/03/2024

পদ্মা সেতু

21/03/2024

এক্সপ্রেস ওয়ে

21/03/2024

বঙ্গবন্ধুর সমাধি

কি মাথা রে ভাই 🤔শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড একটা মারাত্মক মাস্টারস্ট্রোক খেলে দিয়েছে গতকাল....ওয়ানিন্দু হাসারাংগা গতকালই টে...
20/03/2024

কি মাথা রে ভাই 🤔

শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড একটা মারাত্মক মাস্টারস্ট্রোক খেলে দিয়েছে গতকাল....

ওয়ানিন্দু হাসারাংগা গতকালই টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর ভেঙে ফিরে এসেছেন এবং বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট স্কোয়াডে তাকে দলে নেওয়া হয়েছে।
যে প্লেয়ারটা ৩ বছর আগে টেস্ট ম্যাচ খেলেছিলেন
এবং লাল বলের ক্রিকেটে যার কোন প্রয়োজনই নেই তাকে কেন স্কোয়াডে রাখা হয়েছিল তা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু আসল কারন জানা গেলো গতকাল।

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩য় ও শেষ ওয়ানডেতে আম্পায়ারের সাথে কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে কথা চালাচালির জের ধরে আইসিসির কোড অব কন্ডাক্ট অনুযায়ী তাকে আগামী ২ ম্যাচ নিষিদ্ধ করা হলো। শ্রীলঙ্কান বোর্ড আগেই বুঝতে পেরেছিল এমন একটা সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তাই হাসারাংগাকে অবসর ভেঙে স্কোয়াডে রাখা হলো। যেন আগামী ২ টেস্ট ম্যাচ বেঞ্চে বসেই কাটিয়ে দেওয়া যায়।

কেননা আগামী টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম দুই ম্যাচ বাংলাদেশ এবং সাউথ আফ্রিকার সাথে। তখন যেন খেলতে পারে তাই এখনি শাস্তির পার্ট চুকিয়ে নেওয়া হলো।

এ যেন অন্য লেভেলের মাস্টারস্ট্রোক 😮

18/03/2024

রিশাদ সম্পর্কে কি বলবেন?
🇧🇩😱🤞

হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি আর তাজমহল দুইটাই কিন্তু একই সময়ে করা। তো, ওদের ধনকুবেররা যখন একের পর এক ইউনিভার্সিটি বানাতে ব্যস...
17/03/2024

হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি আর তাজমহল দুইটাই কিন্তু একই সময়ে করা।

তো, ওদের ধনকুবেররা যখন একের পর এক ইউনিভার্সিটি বানাতে ব্যস্ত ছিলেন, আমাদেরগুলা তখন তাজমহল বা শৌখিন সব উদ্যান বানাতে ব্যস্ত ছিলো।

তাও আবার জনগণের ট্যাক্সের টাকা ইউজ করেই।

অথচ এক তাজমহলের খরচ দিয়ে কতটা ইউনিভার্সিটি করা যাইতো? হিসাব নাই।

ঐ ধারাটা কেন জানি এখনও চলতেসে।

ওয়েস্টের ধনকুবেরদের একটা জিনিস আমার খুব ভালো লাগে। এরা ধন সম্পদ বানায়। তবে সেই সম্পদ দিয়ে এরা নায়ক নায়িকা নাচায় না। এরা মরার আগে আগে সব টাকা পয়সা দান করে দিয়ে চলে যায়।

আমাদের উপমহাদেশের ধনকুবেরদের মধ্যে এই ট্রেন্ড একেবারেই নাই।

এইজন্যই দেখবেন, আমেরিকার বহু ইউনিভার্সিটিই ব্যক্তির নামে। বাট বাংলাদেশ বা ভারতে এমন কোন ধনকুবের দেখাইতে পারবেন, যে নিজের সম্পত্তি দিয়ে একটা ইউনিভার্সিটি বা হাসপাতাল বানাইয়া দিসে?

নবাব সলিমুল্লাহ করসিলেন বলেই ঢাবি হইসিলো।

বাট এরপর আর কেউই করে নাই।

পাক ভারত বা উপমহাদেশের কেউ ধনকুবের হলে অনেকেই খুশি হলেও সত্যি কথা হলো, এই টাকাটা ওয়েস্টের কেউ কামাইলে বরং আপনার লাভ হলেও হতে পারতো। বাট উপমহাদেশের লোকজন এতোটাই স্থূল যে, এরা ছেলেরে সোনার জামা পরাবে, বাট একটা ইউনিভার্সিটি কখনোই করে দেবে না।

সেদিন এক বিলিয়নিয়ার মহিলা এসে নিজের সমস্ত সম্পদ আইনস্টাইন মেডিকেল স্কুলে দান করে গেলেন। ফলাফল? ঐ ছাত্রদের আর শিক্ষা ঋণ নিয়ে পড়তে হবে না। ওরা ফ্রি পড়তে পারবে।

মহিলা চাইলেই হলিউডের নায়ক নায়িকা এনে নাচাইতে পারতেন। বাট ঐটা কয়দিন আর মনে রাখতো মানুষ?

তাই তিনি এমন ব্যবস্থা করে গেলেন, এই ডাক্তার ছেলে মেয়েগুলা সারাজীবন এই মহিলারে মনে রাখতে বাধ্য। দোআ করতেও বাধ্য।

আমাদের উপমহাদেশের মানুষ বা কালচার নিয়ে আমাদের অনেকের মধ্যেই এক ধরণের অহেতুক গর্ব আছে।

আর পাশ্চাত্যের প্রতি আছে অহেতুক বিদ্বেষ।

অথচ সত্যি কথা হলো, আপনার দেশের বা উপমহাদেশের একশোটা ধনকুবের থাকলে বড়জোর সালমান, শাহরুখের লাভ হবে। আপনার জন্য ফ্রি ওষুধের ব্যবস্থা শেষ মেশ ঐ বিল গেটস বা ওয়ারেন বাফেটের দান করা টাকা থেকেই আসবে।

আপনার দেশের কোন ধনকুবের আপনার জন্য স্কলারশিপের ব্যবস্থা করবে না। বরং ওয়েস্টের কোন ধনকুবেরের দান করে যাওয়া টাকাতেই আপনি হয়তো একদিন পড়তে পারবেন।

এবং ওয়েস্টের লোকজনের চিন্তা ভাবনা বলেন আর কাজ কর্মই বলেন, তারা আমাদের চে অনেক বেশি মানবিক, অনেক কম স্বার্থপর।।

আলফ্রেড নোবেল শেষবয়সে নিজের বড় অংশের সম্পদ দিয়ে গেলেন বিজ্ঞান এবং অর্থনীতির জন্য। সেই আলফ্রেড নোবেল যদি এই উপমহাদেশের হতো, তাহলে ছেলের বিয়েতে খরচ করতেন অর্ধেক, মেয়ের বিয়েতে খরচ করতেন অর্ধেক।

শেষ বয়সে এসে মসজিদ বা মন্দির করে দিয়ে সমাজসেবক উপাধি নিয়ে মরে যেতেন।

মরার পর ছেলে, বৌ, মেয়ে, মেয়ের জামাই আর ভাই-ভাতিজা মিলে শুরু হতো সম্পদের ভাগ বাটোয়ারা। মামলা হতো, হামলা হতো। ভাইয়ে ভাইয়ে মারামারি লেগে শেষে মরা বাপরে গালিগালাজ করতো।

বাংলাদেশের বেশিরভাগ ধনকুবেরের মৃত্যুর পরের চিত্র কিন্তু এটাই হয়।

তুলনা করছি না। কে কার টাকায় কী করবে, সেইটা অবশ্যই যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার।

বাট পার্সোনালি ওয়েস্টের ধনকুবেরদের এই মানবিক দিকটা আমার খুব ভালো লাগে।

আমাদের ধনকুবেরদের চিন্তাভাবনা ঐ পর্যায়ে উঠতে আর কত হাজার বছর লাগবে, সেটাই এখন দেখার।

©️

17/03/2024

তেলাপোকা ফ্রাই 😛

16/03/2024
বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকার সবচেয়ে বড় কষ্ট, ঘর থেকে দুই পা ফেলতে চাইলেও ভিসার জন্য শরণার্থীর মতো ঘুরতে হয়। যদিও বেশি টাকা প...
15/03/2024

বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকার সবচেয়ে বড় কষ্ট,
ঘর থেকে দুই পা ফেলতে চাইলেও ভিসার জন্য শরণার্থীর মতো ঘুরতে হয়। যদিও বেশি টাকা পয়সার মালিক হলে এজেন্সি দিয়ে ডাবল খরচ করে কাজ সারা যায়। কিন্তু সেই সামর্থ্য সবার থাকে না। ভিসা ফ্রী যে কয়টা দেশ আছে তা দুনিয়ার আরেক মাথায়। ওদিকে যেতে খরচ এবং সময় দুইটাই ম্যানেজ করা বড্ড কঠিন!

আশেপাশে যেতে চাইলে,
চাতক পাখির মতো অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর আশায় বসে থাকা লাগে। নিজে নিজে দুনিয়ার সব ডকুমেন্ট জড়ো করা লাগে। বহুদূর পারি দিয়ে নির্দিষ্ট অফিসের সামনে গিয়ে লাইন ধরা লাগে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকা লাগে। একরাশ উৎকণ্ঠা নিয়ে কাজ শেষ হয়। দুই একটা ডকুমেন্ট মিসিং থাকলে দৌড়ানি শুরু। সেই রিপিটেড প্রোসেস।

সবুজ পাসপোর্ট নিয়ে যতো আবেগ ততোই জটিলতা। আগে একদিন বলেছিলাম, পাসপোর্ট হচ্ছে একমাত্র বই যার কভার দেখে মান বিচার করা হয়। এটা কেউ মানুক বা না মানুক। ভ্রমণ করার জন্য এক ভিসা করতে যা টাকা খরচ হয়, তা দিয়ে একটা হলিডে ট্যুর অনায়াসে দিয়ে ফেলা যায়।

এরপরেও ভাগ্য ভালো যে ভিসা পাচ্ছি। কিন্তু যারা পায় না, রিজেক্ট খায় তাদের ভাগ্য কেমনতর! আমার মনে হয় তারা ডিপ্রেশনে চলে যায়। এইজন্য না যে ভিসা রিফিউজ হয়েছে বরং এইজন্য যে শুধুমাত্র বাংলাদেশি পাসপোর্ট দেখে তাদের রিফিউজ করে দিয়েছে।

অনেকের মনে হতে পারে, তা এত কষ্ট করে ইংল্যান্ডের বাইরে ঘুরতে যাওয়ার দরকার কি?

ঘুরাঘুরি পছন্দ বটে। এর বাইরে আর একটা কারণ আছে। যন্ত্রের মতো একটানা কাজ করা। কাজ করা ছাড়া উন্নত দেশে টিকে থাকা যায় না। এখানে কেউ অলস সময় কাটায় না। কেউ কেউ ছলেবলে কৌশলে কাটায়। কিন্তু তাতে আত্মসম্মান বোধ বলে কিছু থাকে না। সে পথে না হেঁটে বরং দু'চার দিন আল্লাহর দুনিয়ার সৌন্দর্য যদি কিছু দেখা যায় তা একটা বড় রকমের ব্যক্তিগত অর্জন বলে মনে হয়।

সবুজ পাসপোর্ট নিয়ে আবেগ নেই তা নয়। কিন্তু আবেগের চেয়ে কষ্ট বহুগুণ বেশি। অন্তত আমাদের মতো ছাপোষা মানুষদের। তবুও সবজায়গা যুদ্ধ করতে করতে গা সওয়া হয়ে গেছে আরকি!

এই হলো আমাদের পাসপোর্টের ইতিকথা

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Uthan Kumar Saha, মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, Ai Habib, MD Khai...
12/03/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Uthan Kumar Saha, মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, Ai Habib, MD Khairul Islam, Sumon Shariyer, Md. Sakander Ali, Md Daud Hossain, Anwar Hossain, Muhammad Zakir, Kousik Dolui, Ashraful Islam, Monsur Ali, Mohmmed Shahin, Md Azhad Shopon, Akash Vai, Sheuli Akter, MD Movarak, Md. Mïjãñ Ñ, Akbar Hossin, MD Riyaz Uddin, Rubel Mia, Juwel Rana, Ru Mon, অনুরাধা রাই, Mohammad Masud, Nusrat Raz, Jointo Roy, Ahammad Islam Atikul, Mariom Siddika, RB Rouf, Uttam Dey, M M Samrat, Md Noralom Khan, Bishes Das

12/03/2024

আজ টাকার অভাব নেই
আজ বাড়ির অভাব নেই
আজ খাবারের অভাব নেই
আজ মানুষের অভাব নেই.....

তবুও কেউ শান্তিতে নেই

কারন আজ ভালোবাসার অভাব
আজ বিবেকের অভাব
আজ শ্রদ্ধার অভাব....

🍀☘️

11/03/2024

১ বছরে ১০ টি বন্ধু বানানো কোন কঠিন কাজ নয়, বরং ৭ বছর ধরে ১ টি বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখাই হলো কঠিন কাজ... ✅

Now click on Follow button, Ok 👆 🔥
11/03/2024

Now click on Follow button, Ok 👆 🔥

09/03/2024

একদিন মাটির ভিতরে হবে ঘর 😥

Ok 🔥
08/03/2024

Ok 🔥

পুরুষ; সফল হতে চায় মা-বাবার জন্য...!কখনো সফল হতে চায় প্রিয়তমা কে পাওয়ার জন্য। আবার কখনো খেটে মরে স্ত্রী সন্তানের জন্...
08/03/2024

পুরুষ;
সফল হতে চায় মা-বাবার জন্য...!
কখনো সফল হতে চায় প্রিয়তমা কে পাওয়ার জন্য। আবার কখনো খেটে মরে স্ত্রী সন্তানের জন্য,
যখন নিজের জন্য বাঁচতে চায় তখন আর
সময় থাকে না।
পুরুষ বাঁচে অন্যের জন্য 😥

ব্রেকিং নিউজ 🚫শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩য় টি-২০ তে ডাক পেয়েছেন সাইফুদ্দিন। শরিফুলের ইনজুরির কারণে তিনি সুযোগ পেয়েছেন। শুভকামনা...
08/03/2024

ব্রেকিং নিউজ 🚫

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩য় টি-২০ তে ডাক পেয়েছেন সাইফুদ্দিন।

শরিফুলের ইনজুরির কারণে তিনি সুযোগ পেয়েছেন।
শুভকামনা Mohammad Saifuddin

07/03/2024

আল্লাহ এখন যে আমিন লিখবে তুমি তার মনের আশা পুরন করে দাও
আমিন,,❤️🤲😔

Address

119 C, East Rajabazar
Dhaka
1215

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Beauty with EFTY posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Beauty with EFTY:

Videos

Share

Category