A.K. Tours & travels

A.K. Tours & travels Whether you want to know where to go, how to get there, the finest places to stay or what to avoid at all costs, this list is a treasure trove of info.....

25/04/2024

ভিসা ছাড়া মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কায় ঘুরে আসুন |
যোগাযোগ : ০১৮১৭৫০৮৮৯৫

22/04/2024
10/04/2024

Job seeker visa in Sweden without any job offer, only if you're higher educated, I.g. master pass certificate or it professional or heavy weight driving license. Please contact. 01817508895

01/04/2024

সেনজেন ভিসার আবেদন করতে আমাদের সাহায্য নিতে পারেন। আমরা অতি যত্ন সহকারে আপনার ফাইলটি রেডি করে দিব। ইনশাআল্লাহ।
যোগাযোগ : 01817508895

24/03/2024

মালয়েশিয়ায় পিআর পাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ।

মালয়েশিয়ায় দুই বছরের রিনিউয়েবল ভিসার মাধ্যমে আপনি এবং আপনার পরিবার পিআর পেতে পারেন। আকর্ষণীয় বিষয় হলো, লোকাল পার্টনার ছাড়াই Labuan Offshore Financial Services এর মাধ্যমে আপনি একা অথবা সর্বোচ্চ ৪ জন ডিরেক্টর মিলে একটি কোম্পানি রেজিষ্ট্রেশন করে এই সুবিধা পেতে পারেন। মালয়েশিয়ান সরকার বিদেশি বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে এই বিলাসবহুল ভিসা চালু করেছে।

সুবিধা:
* আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য আজীবন ভিসা
* কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর/ডিরেক্টর হিসেবে বেতন ও ট্যাক্স প্রদান
* স্ত্রী/স্বামী, সন্তান, পিতা-মাতার জন্য ভিসা
* একজন হাউস মেইড, ড্রাইভার ও ব্যক্তিগত পিএস-এর জন্য ভিসা
* দুইবার রিনিউ করার পর মালয়েশিয়ান পিআর-এর জন্য আবেদন
* Labuan Offshore Financial Services লাইসেন্সের মাধ্যমে ২৪টি দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য
* মালয়েশিয়ার সরকারি স্কুলে আপনার সন্তানদের বিনামূল্যে শিক্ষা
* লাবুয়ান থেকে ট্যাক্স ফ্রি গাড়ি ও শুল্কমুক্ত পণ্য পরিবহনের সুবিধা

এই সুবর্ণ সুযোগটি হাতছাড়া করবেন না! আজই আবেদন করুন!
বিস্তারিত জানতে হোয়াটস্যাপ করুনঃ 01817508895



স্বপ্নের দেশ আমেরিকা!আপনি যদি  🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়ত...
19/02/2024

স্বপ্নের দেশ আমেরিকা!
আপনি যদি 🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো নিয়ে এত খোলামেলা কথা বলেনি যা আজকে আমরা বলতে যাচ্ছি। তাই ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়বেন আশা করি। যা আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে কাজ করবে, আর আপনি পেতে পারেন আমেরিকার পাঁচ বছরের মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা ইনশাল্লাহ।
আমেরিকার ভিসা নিয়ে আমাদের অনেক কৌতূহল থাকে। আবার আমাদের অনেকের ড্রিম কান্ট্রি আমেরিকা। সবার একবার হলেও আমেরিকা যাওয়ার ইচ্ছা থাকে। তাই হয়তো আমাদের সবার চেষ্টা থাকে আমেরিকা যাওয়ার। আর সত্যি কথা হচ্ছে আমরা চাইলেই আমেরিকা যেতে পারি, হ্যাঁ আমরা সত্যি বলছি, চাইলে আপনিও যেতে পারেন। এখন আপনি বলতে পারেন এতই কি সহজ আমেরিকা যাওয়া? আমরা বলবো হ্যাঁ আসলেই সহজ আমেরিকা যাওয়া। যদি আপনি আমেরিকা যাওয়ার একজন যোগ্য ব্যক্তি হন। আমরা কিন্তু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার কথা বলছি।
এখন বলি সঠিক যোগ্যতার মাপকাঠি কি? আসলে এই ব্যাপারে কোন দিক নির্দেশনা নেই, ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটেও এর কোন চেকলিস্ট বা ক্রাইটেরিয়াও নেই। যেইটা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে এই এই ক্রাইটেরিয়া ও চেকলিস্ট গুলো ফুলফিল করলে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি বলতে পারেন আমি তাহলে কোন যোগ্যতার কথা বলছি? আসলে যোগ্যতার কোন মাপকাঠি নেই এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি যেহেতু আমরা অনেক ফাইল প্রসেস করেছি তাই কেন ভিসা পেয়েছে বা রিফিউজ হয়েছে তা বুঝতে পারছি, তাই একজন ব্যক্তি বা একটি পরিবার যে বিষয় গুলো মেনে তার প্রোফাইল গুলো ঘুছাতে পারলে তার কাঙ্খিত ভিসাটি পেতে পারে, তার একটি বিস্তর ধারণা দিচ্ছি।
আর হ্যাঁ, মাঝখানে ছোট করে একটি কথা বলি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসাটি মূলত ইন্টারভিউ নির্ভর একটি ভিসা। ৫ থেকে ৭ মিনিটের ছোট একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসাটি হয়ে থাকে। অন্যান্য দেশের মতো ডকুমেন্ট ভিত্তিক ভিসা নয়। ইন্টারভিউটি আপনি বাংলা অথবা ইংলিশে দিতে পারবেন।
যাক আগের কথায় আসি, আমরা প্রথমেই যে ভুল কাজটি করে থাকি সেটি হলো সঠিক যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলি। যে কারণে রিফিউজও হয়ে যাই। তাহলে অল্প করে ধারণা দিচ্ছি কি কি যোগ্যতা না থাকার কারণে ভিসা রিফিউজ হয়।

🔮প্রথমত আমরা একেবারে সাদা পাসপোর্টে কোন দেশ ট্রাভেল করা ছাড়া ইউএস ভিজিট ভিসার জন্য দাঁড়িয়ে যাই, যেই ভুলটি আমরা অনেকে করে থাকি। আবার অনেকে আপনার ফাইল প্রসেস করার জন্য বলে, সাদা পাসপোর্টে ভিসা হয় এটি একবারে ভুল কথা। আপনি ভিসা অফিসারের কাছে একজন ট্রাভেলার হিসেবে কিভাবে প্রমাণ করবেন যে আপনি আমেরিকা গিয়ে আবার ফিরে আসবেন? যেহেতু এটি একটি টুরিস্ট ভিসা আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি একজন ট্রাভেলার। আর প্রমাণ করার একটি ভালো মাধ্যম হলো আমাদের দেশের পার্শ্ববর্তী দেশগুলো টুরিস্ট ভিসায় ভিজিট করা। আপনি নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী দেশগুলো ট্রাভেল না করে আমেরিকার মতো প্রথম সারির দেশে কেন ঘুরতে যাবেন? হয়তো আপনি উত্তরটি পেয়ে গেছেন।
তবে আপনার যদি বয়স বেশী থাকে বা নিজ পরিবার ও আত্মীয়র মধ্যে কেউ যদি আমেরিকায় থাকে সেক্ষেত্রে তেমন একটা ভিজিট না থাকলেও হবে, যেমন ধরেন আপনার বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, কাজিন কেউ যদি আমেরিকায় থাকেন সেখানে ওনাদের দেখতে যাবেন বা ওনারা কোন প্রোগ্রাম এরেঞ্জ করেছেন সেখানে আপনি উপস্থিত থাকার কারণ দেখিয়ে আমেরিকা ভিজিট ভিসায় যেতে পারেন যদিও তার যুক্তিযুক্ত কারণ থাকতে হবে।
অনেকে বলে আমেরিকা থেকে আপনার জন্য ইনভাইটেশন এনে ভিসা করিয়ে দিবে, এটিও ভুল কথা। আপনি চিন্তা করে দেখেন অচেনা লোক বা দূর সম্পর্কের কেউ কেন আপনাকে ইনভাইটেশন দিবেন? যদি দিয়েও দেন সেই ইনভাইটেশনে কোন কাজে আসবে না। আর ইনভাইটেশন ব্যাপারটি শুধুমাত্র মেডিকেল ইমারজেন্সি, বিজনেস, কনফারেন্স, বিয়ে, জন্মদিন এবং ট্রেড ফেয়ার এর ক্ষেত্রে কিছুটা কার্যকর হয়।
🔮 দ্বিতীয়ত আপনি আপনার দেশে প্রতিষ্ঠিত, প্রতিষ্ঠিত মানে হচ্ছে আপনি বাংলাদেশে একজন ব্যবসায়ী বা ভালো কোন জব করেন, আর্থিকভাবে যথেষ্ট সচ্ছল আপনার আমেরিকাতে গিয়ে টাকা পয়সা খরচ করার মতো সামর্থ্য আপনার আছে, এর মানে আপনি আমেরিকাতে যাবেন এবং ফিরে আসবেন। আমার এই কথাটি পড়ে হয়তো চিন্তা করছেন অনেক টাকা থাকলে বা অনেক টাকা ইনকাম করলে হয়তো আমেরিকায় যেতে পারব। তাই না? কথাটি যদিও সত্য, কিন্তু আমরা যারা ভালো কোন দেশে যাওয়ার চিন্তা করি, তখনি যখন এটলিস্ট কিছু ভালো পরিমাণ টাকা আমাদের কাছে থাকে। তাহলেই আমেরিকার ভিসা নিয়ে চিন্তা করি। সেক্ষেত্রে আমরা ভালো জব বা ভালো ব্যবসা দেখাতে পারি। হয়তো আমি কি বুঝাতে চেয়েছি বুঝতে পারছেন।
যাইহোক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্পটি এই কারণেই বললাম। বলার কারণ কি জানেন? ভিসা অফিসার চিন্তা করেন আপনি আপনার দেশে যে পরিমাণ টাকা উপার্জন করেন, হয়তো সেখানে গিয়ে আরো ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করলে আপনি দেশে ফিরবেন না। এটা চিন্তা করে ভিসা অফিসার আপনাকে ভিসাটি নাও দিতে পারে। ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটে লেখা আছে আপনি যখন নন ইমিগ্রেন্ট তথা টুরিস্ট ভিসায় (B1/B2) আবেদন করেন, ইন্টারভিউর আগের সময় পর্যন্ত ভিসা অফিসার ধরে নেন আপনি আমেরিকাতে গিয়ে আর ফিরে আসবেন না।
🔮 তৃতীয় কথাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে ফর্ম টিকে বলা হয় DS-160, ভিসা অফিসারের সামনে নিজেকে প্রেজেন্ট করার সবথেকে বড় একটি মাধ্যম, তবে একটি দুঃখের বিষয় কি জানেন? আমরা DS-160 ফর্মটিকে নিয়ে অবহেলা করি। যেমন অনভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে DS-160 ফর্মটি পূরণ করানো এবং অনভিজ্ঞ কারো সাথে পরামর্শ নেওয়া। অনেকেই এই ক্ষেত্রে খরচ কমানোর জন্য যেখানে সেখানে মোটামুটি ব্রাউজ করতে পারে বা কোন এক কম্পিউটার দোকান থেকে DS-160 ফর্মটি পূরণ করে। এমন কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেয় সে হয়তো আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞ নন, হয়তো বা তিনি একবার ভিসা পেয়েছে, কিন্তু ভিসা পাওয়ার মানে এই নয় যে তিনি সব ব্যাপারে জেনে গেছেন। তাই এরকম অনেকের পরামর্শ নিয়ে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করে বা ইন্টারভিউ দিয়ে অনেকেই রিফিউজ হয়েছে। কেননা DS-160 ফর্মটি ওভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যাতে করে ভিসা অফিসার আপনার সম্পর্কে যা জানার বা ডিসিশন নেওয়ার দরকার তা সব ইনফরমেশন DS-160 ফর্মটি থেকে পেয়ে যান।
🔮চতুর্থ যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সেটি হলো ইন্টারভিউ, যেহেতু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা একটি ইন্টারভিউ নির্ভর ভিসা সে ক্ষেত্রে আপনার ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে কনভেন্স করতে হবে যে আপনি যাবেন আবার ফিরে আসবেন, এজন্য অবশ্যই আপনার একটি বিশ্বাসযোগ্য গল্প থাকতে হবে। এটির মাধ্যমে ভিসা অফিসারকে বোঝাতে হবে -আমি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত, -আমেরিকা যাওয়ার আমার যৌক্তিক কারণ আছে এবং -আমি আমেরিকাতে গিয়ে ঘুরে ফিরে আসবো।
এই যে আমি বললাম আপনি যে ফিরে আসবেন, এটা কনভেন্স করতে হবে, এটা কনভেন্স করার উপায় কি? কাজ হচ্ছে DS-160 ফর্মটি সুন্দর ভাবে, নির্ভুল ভাবে পূরণ করা। অনেকেই (DS-160 ফর্ম ও ইন্টারভিউ) এই গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিষয়কে আলাদাভাবে পার্সেন্টেজ করে। আমরা এই কাজটি করব না কারণ এই দুইটির কম্বিনেশনে কাঙ্খিত ভিসাটি আপনার হবে।
আমরা আরেকটা বড় ভুল করি ডকুমেন্টকে মাত্রাতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া ও প্রচুর ডকুমেন্ট রেডি করা, যেগুলো আসলে ইন্টারভিউতে ধরেও দেখবেন না, তবে কিছু ডকুমেন্ট ভিসা ইন্টারভিউর সময় নিয়ে যেতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে হয়তো কোন যুক্তি সঙ্গত কারণ থাকলে ভিসা অফিসার দেখতে চাইবে। অনেকের মাথায় চিন্তাটি থাকে ব্যাংক ব্যালেন্স কত থাকতে হবে, ট্রানজেকশন কেমন করতে হবে, ব্যাংকে কত টাকা রাখতে হবে। এই প্রশ্নের আসলে কোন উত্তরই নেই, ডকুমেন্ট এর মতো আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক ব্যালেন্সও ভিসা অফিসার ধরেও দেখবেন না। যদিও দেখে খুব রেয়ার কেসে। আমাদের কথাটি হয়তো বুঝতে পেরেছেন ইউএস টুরিস্ট ভিসা ক্ষেত্রে এইসব ডকুমেন্টারি ইস্যু আপনার জন্য কোন ধরনের ভ্যালু রাখে না।
আমেরিকার ভিসার ব্যাপারে কোনভাবে আপনারা কন্ট্রাকে কারো সাথে যোগাযোগ করবেন না। কোনভাবে কন্ট্রাকে আমেরিকার ভিসা নিবেন এই বিষয়টি মন থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলে দিন। আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাকে বা টাকা পয়সা দিয়ে কোনভাবে নেওয়া যায় না। সঠিকভাবে আবেদন করে ও সঠিকভাবে ইন্টারভিউ দিয়ে আপনি পেতে পারেন আমেরিকার টুরিস্ট (B1/B2) ভিসা।
💲 আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার বর্তমান এম্বাসি ফি ১৮৫$ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে যা আসে। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দেওয়া যায়। এই টাকা জমা দিয়ে ইন্টারভিউ এর ডেট নিতে হয়।
🔷 সর্বপরি একটা কথা বলবো, আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসার ক্ষেএে যদি DS-160 ফর্মটি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা পূরণ করাতে পারেন, কারণ এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে ও আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারেন। এবং ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে সন্তুষ্ট করতে পারলে, আপনার ভিসাটি হবে ইনশাল্লাহ।
আপনারা যারা ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️
🟢 আচ্ছা এখন বলি আমাদের কাজ কি। আমরা আপনাকে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা (B1/B2) প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করে থাকি। যেমনঃ-
১। DS-160 ফর্ম সঠিক ও সুন্দর ভাবে পূরণ করে দিবো।
২। ইন্টারভিউ এর জন্য ট্রেনিং দিয়ে পুরোপুরি তৈরী করবো।
৩। ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তার সঠিক গাইড লাইন দিবো।
🟢 আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনার যা প্রয়োজনঃ-
১। পাসপোর্ট এর রঙিন কপি।
২। দুইটা ফোন নাম্বার।
৩। একটা ই-মেইল আইডি।
৪। ছবি (২x২ সাইজ) সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড (সফট কপি)।
এগুলো থাকলেই আপনি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদনটি করতে পারেন।
🟢 আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ-
১। ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২। মেডিকেল ভিসা (B2)
৩। বিজনেস ভিসা (B1)
৪। ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।।
🔷 পরিশেষে বলবো আপনি যদি কিছু দেশ ভিজিট করে থাকেন এবং উপরে আমরা যা লিখেছি সে অনুযায়ি আপনার প্রোফাইলটির মিল থাকে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি একটু সময় করে ফোন দিয়ে বিস্তারিত আলাপ করে দেখেন, আশাকরি আমরা আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আপনাকে সহজ সমাধান দিতে পারবো। ইনশাল্লাহ। আপনার মূল্যবান ফোনের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।।।

🏠অফিস: ১২/২ (৩য় তলা), বসিলা সিটি ডেভেলপার্স, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭।
আমাদের ফোন নাম্বারঃ-
📲+8801817508895(WhatsApp)
📧 E-mail: [email protected]

আফ্রিকার দেশ মরক্কোর ভিজিট ভিসা নিজেই করুন:-ঘরে বসেই পূরণ করুন মরক্কোর ই-ভিসা আবেদন। আপনারা যারা মরক্কোর ভিজিট ভিসা নিয়ে...
18/02/2024

আফ্রিকার দেশ মরক্কোর ভিজিট ভিসা নিজেই করুন:-

ঘরে বসেই পূরণ করুন মরক্কোর ই-ভিসা আবেদন। আপনারা যারা মরক্কোর ভিজিট ভিসা নিয়ে যেতে আগ্রহী তাদের জন্য এই পোস্ট। এই পোস্টে দেখানো নিয়মগুলো অনুসরণ করে নিজে নিজে ঘরে বসেই মরক্কোর ই ভিসা আবেদন করতে পারেন। শেয়ার করে টাইম লাইনে রেখে দিন পরে কাজে লাগবে। চলুন শুরু করি

১. সরকারি ওয়েবসাইটে যান: মরক্কোর ই-ভিসা আবেদন পোর্টালের ওয়েবসাইটে যান। এই ওয়েবসাইটটি সাধারণত মরক্কোর সরকার বা এর অনুমোদিত সেবা দাতা দ্বারা পরিচালিত হয়।

২. "ভিসা জন্য আবেদন করুন" নির্বাচন করুন: "ই-ভিসা জন্য আবেদন করুন" বা "অনলাইন ভিসা আবেদন" সহ আপনাকে ভিসা আবেদন করার সেকশনে যেতে পারবেন।

৩. ভিসা প্রকার নির্বাচন করুন: আপনার যে ধরনের ভিসা জন্য আবেদন করতে চান তা নির্বাচন করুন। এই অংশে, আপনি পর্যটন ভিসা বা আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যে কোনও প্রয়োজনীয় ভিসা বিভাগ নির্বাচন করুন।

৪. একাউন্ট তৈরি করুন: যদি প্রয়োজন হয়, মরক্কোর ই-ভিসা পোর্টালে একাউন্ট তৈরি করুন। নিবন্ধন করার জন্য আপনার ইমেল ঠিকানা প্রদান করতে হতে পারে এবং একটি পাসওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে।

৫. আবেদন ফর্ম পূরণ করুন: সঠিক এবং সম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে অনলাইন ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করুন। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, পাসপোর্টের তথ্য, ভ্রমণের বিবরণ, এবং যোগাযোগের তথ্যের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করা হতে পারে।

৬. প্রয়োজনীয় দলিল আপলোড করুন: অনলাইন ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত নথি স্ক্যান করুন এবং আপলোড করুন। সাধারণত নথি হতে পারে:
- আপনার পাসপোর্টের কপি
- পাসপোর্টের আকারের ছবি
- মরক্কোতে আপনার অবস্থানের প্রমাণ সরবরাহ (হোটেল রিজার্ভেশন, আমন্ত্রণপত্র ইত্যাদি)
- রয়েছে যাত্রার উদ্দেশ্যের বক্তব্য
- আর্থিক সাধারণ ধরণের অনুভূতির প্রমাণ (ব্যাংক বিবরণী, স্পন্সরের পত্র, ইত্যাদি)
- ট্রেভেল ইতিহাস বা বিস্তারিত ভ্রমণ পরিকল্পনা

৭. পর্যালোচনা এবং জমা দিন: আপনি যদি সমস্ত তথ্য সঠিক এবং যথাযথ হয় তার সমস্ত তথ্য যাচাই করে নিন। এরপর জমা দিন।

৮. ভিসা ফি পরিশোধ করুন: ই-ভিসা আবেদন ফি প্রদান করুন। অনলাইন ভিসা আবেদনের ফি অংশগুলি ওয়েবসাইটে সরবরাহ করা হয়ে থাকে।

৯. প্রসেসিং জন্য অপেক্ষা করুন: আপনার আবেদন জমা দেওয়ার পরে, ভিসা প্রসেসিংের জন্য অপেক্ষা করুন। প্রসেসিং সময় ভিসা ধরন এবং সংস্থার নির্দিষ্ট অধীনে পরিবর্তন করে তা নিশ্চিত করতে ওয়েবসাইট পরীক্ষা করুন।

১০. ই-ভিসা পেতে: আপনার ই-ভিসা আবেদন অনুমোদন হওয়ার পরে, আপনি ই-ভিসা ইমেল বা ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।

১১. মরক্কোতে ভ্রমণ করুন: আপনার ই-ভিসা নিয়ে আপনি এখন মরক্কোয় ভ্রমণ করার জন্য প্রস্তুত আছেন। ভ্রমণের সময়ে আপনার পাসপোর্ট এবং ই-ভিসা সহ সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি নিয়ে যাওয়া সতর্কতা অবলম্বন করুন। আপনার ভ্রমণে আনন্দ করুন এবং মরক্কোর সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থান, ও সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা অনুভব করুন। সমস্ত নিয়ম এবং নির্দেশনাগুলি অনুসরণ করুন এবং সমস্ত নিরাপত্তা বিধিমালা মেনে চলুন। ভ্রমণের পরে একটি অমূল্য অভিজ্ঞতা সংরক্ষণ করার জন্য আপনার ই-ভিসা প্রিন্ট কপি এবং পাসপোর্ট ভালভাবে সংরক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। ভালো ভ্রমণ ও শুভকামনা রইলো!



A.K Tours & Travels

ভিজিট ভিসা নিয়ে তুরস্ক!তুরস্কের আঙ্কারা ইউরোপ ও এশিয়া দুই মহাদেশের মিলনকেন্দ্র । যারা ভিজিট ভিসা নিয়ে তুরুষ্ক যেতে চান এ...
12/02/2024

ভিজিট ভিসা নিয়ে তুরস্ক!
তুরস্কের আঙ্কারা ইউরোপ ও এশিয়া দুই মহাদেশের মিলনকেন্দ্র । যারা ভিজিট ভিসা নিয়ে তুরুষ্ক যেতে চান এই পোস্ট তাদের জন্য। এই পোস্টে তুরুষ্কের ভিজিট ভিসা আবেদন করার জন্য যা যা লাগবে তা সবগুলো দেওয়া হয়েছে। পোস্ট শেয়ার করে টাইম লাইনে রেখে দিন যখন আবেদন করবেন তখন চেক করতে সুবিধা হবে।

তুর্কির পর্যটক ভিসার জন্য আবশ্যক নথির তালিকা:

1. ৬ মাসের মেয়াদ প্রাপ্ত বৈধ পাসপোর্ট এবং এর মধ্যে অন্তত ২টি খালি পাতা থাকা উচিত।
2. পাসপোর্টের বায়োডাটা পৃষ্ঠার ফটোকপি (৩টি কপি)।
3. ৬ মাসের মধ্যে তোলা এবং সাদা পট্টিতে নিখুঁত মুখ এবং পূর্ণভাবে পরিপূর্ণ ছবিতে দেখা গেলে নিখুঁত বিয়োমেট্রিক ছবি (2x2 ম্যাট পেপারে) (৩ কপি)।
4. জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম সনদের ফটোকপি (পরিচয়পত্র অবশ্যই)।
5. প্রেরণের পত্র / অনুরোধের পত্র / ফরোয়ার্ডিং পত্র।
6. পরিচিতি পত্র (নিজের).
7. ব্যবসা কর্মীর জন্য নোটারি পাবলিক দ্বারা নিশ্চিত ব্যবসা লাইসেন্স।
8. উদ্যোক্তা এবং কর্মচারীর জন্য নোটারি পাবলিক দ্বারা নিশ্চিত আয়কর রিটার্ন / TIN।
9. সাক্ষাত্কার কার্ড + সরকারি আইডি (কর্মচারীর জন্য শুধুমাত্র) এবং এনওসি।
10. ব্যবসা উদ্যোক্তার জন্য নোটারি পাবলিক দ্বারা নিশ্চিত সদস্যতা + মেমোরেন্ডাম + ইনকর্পোরেশন + রপ্তি + আমদানি সার্টিফিকেট।
11. ১৮ বছরের বেশী বয়স্ক যাত্রীরা যদি একজন অভিভাবকের সাথে ভ্রমণ করেন তবে অন্য একজন অভিভাবকের অনুমতি পত্র সরবরাহ করতে হবে।
12. বার্ম্ডিসি সার্টিফিকেট বা বার কাউন্সিল সার্টিফিকেট নোটারি পাবলিক দ্বারা নিশ্চিত।
13. অফিসিয়াল ব্যক্তিরা যারা অবসরপ্রাপ্ত তাদের পেনশনের পত্র নোটারি পাবলিক দ্বারা নিশ্চিত করতে হবে।

এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, ভিসার সাথে সম্পৃক্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং স্টেপগুলি সঠিকভাবে অনুসরণ করা ও আবেদন পত্র জমা দেওয়ার আগে সমস্ত যাচাই করা জরুরি।

04/02/2024

আপনি কি ঘানায় যেতে চান? কিন্তু ঘানার দূতাবাস বাংলাদেশে নাই, তাই ভিসা কি করে করবেন ভাবছেন? চিন্তা নাই, বাংলাদেশে বসে সহজেই করে নিন ঘানার ভিসা। ভিসার জন্য কি কি লাগছে এবং ভিসা থিং টিমের সাথে যোগাযোগ করতে ভিজিট করুনঃ

ঘানার ভিসা সম্পর্কিত তথ্য >

31/01/2024

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব‍্যক্তিদের পছন্দের দেশ! 💖UAE💖

নিচে যে হোটেলের ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন এটি নাকি সেভেন স্টার অনলি ওয়ান হোটেল ইন দ্যা ওয়ার্ল্ড (বুর্জ আল আরব)। শুনেছি এই হোটেলে গোল্ডের ছড়াছড়ি। টয়লেট কমোডেও নাকি গোল্ড ব্যবহার করা হয়েছে। ইউনিক তো তাই। আপনি যদি কখনও এই হোটেলে রাত খাটিয়ে থাকেন কমেন্টসে আপনার অনুভূতি শেয়ার করার অনুরোধ করছি।

আপনার যদি বছরে কম করে হলেও একবার দুইবার দুবাই ট্রাভেল করার প্রয়োজন থাকে তাহলে দুবাইয়ের পাঁচ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা আপনার জন্য সাশ্রয়ী হবে এবং অনেক বেশি বেনিফিটেড হবেন।

দুবাই (UAE) পাঁচ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসার খরচ সবচাইতে কম। বিশ্বাস হচ্ছে না। একটু ক্যালকুলেশন করে দেখি বিশ্বাস হয় কিনা। ধরেন পাঁচ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসার খরচ ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। ৩০২৫ দেরহাম এম্বাসির ডিপোজিট। দেরহাম রেট ৩৩ টাকা হিসেবে ধরলে ১ লক্ষ টাকা জমা থাকবে যা ৫ বছর পর আপনি ফেরত পাবেন। তাহলে আপনার ভিসার খরচ মোট ৪৫ হাজার টাকা। কিন্তু এটা আসলে ৪৫ হাজার টাকা না। প্রকৃত অর্থে আপনার খরচ হলো ২০/২৫ হাজার টাকা। এটা কিভাবে হতে পারে। হ্যা, আপনার কি মনে হয় পাঁচ বছর পরে দেরহামের রেট ৩৩ টাকা থাকবে। আমার কাছে মনে হয় থাকবে না। কারণ গত এক বছরে আমরা দেখেছি বেরহাম এর রেট সর্বোচ্চ ৩৫ টাকা পর্যন্ত। পাঁচ বছর পরে দেরহামের রেট ৪০ টাকার বেশি যদি হয় তাহলে আপনি ৩০২৫ দেরহামের মূল্যমান পাবেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এর চাইতেও বড় সুবিধা হচ্ছে আপনি পাঁচ বছরের জন্য নিশ্চিন্ত ভিসা পেয়ে গেলেন। আর পাঁচ বছর পর দুবাইয়ের ভিসা এত সহজ নাও থাকতে পারে। দুবাই পাঁচ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা প্রসেস পৃথিবীর চাইতে সহজ কাজ আমাদের কাছে। চাইলে আপনার ভিসাটি করে নিতে পারেন।

কল করুন: 01817508895 (WhatsApp)
মালয়েশিয়া, সিংগাপুর, থাইল্যান্ড, ডুবাই, কাতার, চায়না, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, সৌদি আরব, ইটালি, গ্রীস, ভিসা প্রসেস্ করা হয়
Malaysia, Singapore, Thailand, Dubai, Qatar, China, Indonesia, Vietnam, Saudi Arabia, Italy, Greece VISA available
------------------------------------------------------------------------------
সহযোগিতায় :
A.K. Tours & travels
প্রতিদিন: সকাল ১০:০০ টা - রাত ৮:০০ টা পর্যন্ত।
WhatsApp for VISA: 01817508895

31/01/2024

Md. Aminul Islam Tapu
Immigration Lawyer (Advocate)
Supreme Court of Bangladesh

For any kind of immigration issues you can contact with me.
01817508895

31/01/2024

CAMBODIA 🇰🇭 VISA :

ভ্রমণ পিপাসুদের দৃষ্টি আকর্ষণ :-

থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে যেভাবে ১ দিনে কম্বোডিয়ার ভিসা করবেন :

💥 Document checklist :
১. থাইল্যান্ডের ভিসার ফটোকপি, অ্যারাইভাল সিল সহ।
২. পূরনকৃত ভিসা এপ্লিকেশন ফরম।
৩. এক কপি ছবি। (পাসপোর্ট সাইজ হলেও হবে)
৪. হোটেল বুকিং
৫. এয়ার টিকিট অনলি বুকিং।
৬. ভিসা ফি ১২০০-১৬০০ থাই বাথ।
৭. ব্যাংক স্টেটমেন্ট/ ক্রেডিট কার্ড ফটোকপি ।

সকাল ১০ টা থেকে ১১ টার মধ্যে জমা দিলে বিকেল ৪টায় নিশ্চিত ডেলিভারি পেয়ে যাবেন। ১ঘন্টায় ডেলিভারি পেয়ে যাবেন..যদি লোক কম থাকে..

কম্বোডিয়া এম্বাসীর ঠিকানা :
518 4 Pracha Uthit Rd, Wang Thonglang, Bangkok 10310, Thailand

© Traveling With A.K. Tours & travels

সেনেজন ভিসা!!!যারা ইউরোপের সেনজেন ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্য এস্তোনিয়া হতে পারে একটা আদর্শিক দেশ। যাদের পাসপোর্...
30/01/2024

সেনেজন ভিসা!!!

যারা ইউরোপের সেনজেন ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্য এস্তোনিয়া হতে পারে একটা আদর্শিক দেশ। যাদের পাসপোর্ট প্রোফাইল ভালো তারা খুব সহজে এই দেশের ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন।

ভিসা অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া:
এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা জন্য আবেদন অনলাইনে করতে হবে। এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। এই ফর্মে ব্যক্তিগত তথ্য, ভ্রমণের উদ্দেশ্য, সঠিক ছবি সহ অন্যান্য তথ্য প্রয়োজন।

দলিল সংগ্রহ:
আবেদন ফর্ম সাবমিট করার সাথে সাথে প্রয়োজনীয় সমস্ত দলিল সংগ্রহ করতে হবে। এটি পাসপোর্ট, ছবি, আর্থিক প্রমাণপত্র, ভ্যালিড টিকিট, হোটেল বুকিং রিসিপ্ট, পর্যটক অ্যাট্রাকশনের টিকিট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে।

ভিসা ফি:
ভিসা অনুমোদনের জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হবে। এই ফি অনলাইনে বা ভিসা অফিসে জমা দেওয়া যেতে পারে।

অফিস ভিজিট:
অন্তত একবার ভিসা অফিসে ভিজিট করে আপনার আবেদন ফাইনালাইজ করতে হবে। অফিসে আপনার অবস্থানের নির্দিষ্ট সময় ও দিন অফিস ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত হবে।

সতর্কতা ও পরামর্শ:
- আবেদন ফর্ম পূরণে সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।
- অনিয়মিত বা অসঠিক তথ্য প্রদানের ফলে ভিসা অনুমোদন বা প্রাপ্তি বিঘটিত হতে পারে।
- আবেদন ফি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় দলিলগুলি সঠিকভাবে প্রদান করা উচিত।

সমাপ্তি:
এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা অনুমোদন প্রক্রিয়া শেষে, ভিসা প্রাপ্ত হলে আপনি ভ্রমণ পরিকল্পনা প্রয়োজন অনুযায়ী আপনার ভ্রমণ শুরু করতে পারবেন।

এস্তোনিয়ার ভিজিট ভিসা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও সময়সীমা পরিষ্কার করে রাখলে আপনার ভিসা প্রাপ্তির সম্ভাবনা উন্নত হবে।

26/01/2024

অভিবাসন প্রত্যাশীদের কাছে বিশ্বের পঞ্চম জনপ্রিয় ও নিরাপদ দেশ হচ্ছে জার্মানি। এর পেছনের কারণ হচ্ছে ইউরোপের এই দেশটির শক্তিশালী অর্থনীতি, অভিবাসীদের জন্য উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা এবং চাকুরি ও কর্মসংস্থার ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা। এজন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের স্বপ্ন থাকে জার্মানিতে স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার। জেনে নেয়া যাক কী উপায়ে ঐতিহ্যবাহী জার্মানি যেতে হবে, ভিসার খরচ কেমন হবে এবং ভিসা পেতে কী কী কাগজ-পত্র (ডকুমেন্ট) লাগবে। সেই সঙ্গে দেশটির সাধারণ অভিবাসন নীতিমালা সম্পর্কেও জানা যাবে।

জার্মানির ভিসা আবেদনের নিয়মঃ

শিক্ষা-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যপূর্ণ এই দেশটিতে যেতে হলে অবশ্যই যৌক্তিক কারণ ও বৈধ ভিসা থাকতে হবে। বৈধ ভিসা ছাড়া কেউই জার্মানিতে যেতে পারবেন না। জার্মানি যাওয়ার কয়েক ধরনের ভিসা রয়েছে। এদের মধ্যে ট্যুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (কাজের ভিসা)। কর্মসংস্থানের সুযোগ, শিক্ষা, উদ্যোক্তা, পরিবারের সঙ্গে মিলিত হওয়া এবং বাসিন্দা হওয়া এসব কারণে মূলত দেশটিতে যেতে চায় অভিবাসন প্রত্যাশীরা। ভিসা প্রত্যাশীর অর্থনৈতিক সক্ষমতা, হেলথ ইন্সুরেন্স ও জার্মান ভাষায় ন্যূনতম দক্ষতা থাকতে হবে।
পাঁচ ধরনের ভিসার আবেদনের পদ্ধতি আলাদা। প্রথমত, আপনাকে নির্দিষ্ট করতে হবে ভিসার ধরণ, অর্থাৎ কোন ভিসার মাধ্যমে আপনি যেতে চান।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসাঃ

আপনি যদি দক্ষ কর্মী হয়ে থাকেন তবে জার্মানির উদ্যোক্তা বা চাকরিদাতা আপনাকে স্পন্সরের মাধ্যমে স্বপ্নের দেশটিতে নিয়ে যেতে পারেন। এভাবে আপনি মর্যাদাকর ‘জার্মান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা’র মাধ্যমে দেশটিতে যেতে পারবেন। জার্মানিতে ব্যবসা পরিচালনা করে এমন কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ পাবেন আপনি। এই ভিসার আওতায় সেই দেশটিতে থাকা ও কাজ করার অনুমতি পাবেন আপনি। এই ক্ষেত্রে ওই কোম্পানির দেয়া অফার লেটারটা সঙ্গে থাকা ভীষণ জরুরি। জার্মানিতে প্রায়ই দক্ষ অভিবাসী কর্মীর প্রয়োজন হয়৷ তাই জার্মান সরকার এই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু করে। বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে বাংলাদেশি নাগরিক দেশটিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে যেতে পারেন।
জার্মানিতে ভালো বেতনের পাশাপাশি ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা নিচে দেয়া হলো। জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার আগে নির্দিষ্ট কাজের ওপর দক্ষতা থাকতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্রের (এনআইডি কার্ড) ফটোকপি থাকতে হবে।

ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা যাচাই পরীক্ষা আইএলটিএসে ভালো স্কোর থাকতে হবে। নির্দিষ্ট কাজের উপরে প্রশিক্ষণ সনদ থাকতে হবে।

বিভাগীয় চেয়ারম্যানের সাক্ষরিত সনদপত্র ও বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয় পত্রের (এনআইডি কার্ড) ফটোকপি লাগবে।
জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে এই সব ডকুমেন্ট/ নথিপত্র প্রয়োজন হয়। তাছাড়া, আপনি যদি জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট বা ওয়ার্ক ভিসা পেতে চান তাহলে আপনাকে ন্যূনতম সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পাস হতে হবে। তাছাড়া জার্মান ভাষায় দক্ষতা অর্জনের পর জার্মানিতে যেতে হবে। এই সব যৌগ্যতার সমন্বয়ে আপনি হাতে পেয়ে যেতে পারবেন স্বপ্নের ওয়ার্ক পারমিট ভিসাটি।

চাকরিপ্রার্থী ভিসা (জব সিকার ভিসা)ঃ

চাকরিপ্রার্থী ভিসার (জব সিকার ভিসা) মাধ্যমে দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তি জার্মানিতে এসে চাকরি/কাজ খোঁজার অনুমতি পেয়ে থাকে। এই বিশেষ ভিসার মেয়াদ ৬ মাস। এই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তিনি যদি চাকরি বা কর্মসংস্থান করে ফেলতে পারেন তবে তাহলে জব সিকার ভিসাটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় উন্নীত হবে। অন্যদিকে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি তিনি কর্মসংস্থান খুঁজে নিতে ব্যর্থ হন তাহলে তাকে নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে।

স্টুডেন্ট ভিসাঃ

জার্মান সরকার বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ভিসা সুবিধা দিয়ে থাকে। কেউ যদি দেশটিতে পড়তে যেতে চান, তাহলে তারা সরাসরি জার্মানির স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। স্টুডেন্ট ভিসায় গিয়ে সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি ভালো অর্থ আয় করা যায়।

স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করলে, ভিসা ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে পাওয়া যেতে পারে। জার্মানির স্টুডেন্ট ভিসার মেয়াদ মাত্র তিন মাস। এর পর এটি বৈধতা হারাবে। তবে ওই শিক্ষার্থী জার্মানিতে আসার পর যদি আরও বেশি সময় তার শিক্ষা কার্যক্রম সেখানে চালিয়ে যেতে চায় তবে তাকে আলাদাভাবে রেসিডেন্স পারমিটের (বসবাসের অনুমতি) জন্য আবেদন করতে হবে। এর পর সেই নির্ধারিত কোর্সের (শিক্ষা কার্যক্রম) মেয়াদ শেষ হবার পর চাকরি খোঁজার জন্য রেসিডেন্স পারমিটে উল্লেখিত নির্দিষ্ট সময় জার্মানিতে অবস্থান করা যাবে। চাকরি পাওয়ার পর ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে।

স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হলে জার্মানির যে ইউনিভার্সিটিতে আপনি ভর্তি হয়েছেন তাদের দেয়া ‘অ্যাডমিশন লেটার’ হাতে থাকতে হবে। সেই সঙ্গে পড়াশোনা চালানোর মতো যথেষ্ট আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

উদ্যোক্তা হিসেবে অভিবাসন ভিসাঃ

আপনার যদি অভিনব ও দুর্দান্ত ব্যবসায়িক আইডিয়া/প্রস্তাব থাকে তবে আপনি এন্ট্রাপ্রেনিউর ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে সেই ব্যবসাকে জার্মানিতে চালু করার মতো অর্থনৈতিক সামর্থ্য ও নগদ অর্থ থাকতে হবে। এর সর্বনিম্ন পরিমাণ হচ্ছে ১০ লাখ ইউরো। শুরুতে অন্তত ১০ জার্মান নাগরিককে আপনার নতুন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দিতে হবে।


ফ্যামিলি স্পন্সরশিপ ভিসাঃ

আপনি যদি জার্মান বাসিন্দার পরিবারের সদস্য অথবা তার ওপর নির্ভরশীল (স্পাউজ বা সন্তান) হয়ে থাকেন তবে ফ্যামিলি স্পন্সরশিপ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। জার্মানিতে বসবাসরত পরিবারের মূল সদস্যের সঙ্গে থাকার আবেদন করতে হলে সন্তানদের বয়স ১৬ বছরের নীচে হতে হবে। তবে এমন নির্ভরশীল সদস্যের বয়স ১৬ এর বেশি হলে তাকে জার্মান ভাষার ওপর দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে।

ট্যুরিস্ট ভিসাঃ

যারা জার্মানি পর্যটক হিসেবে ভ্রমণ করতে চান তাদের অবশ্যই জার্মানির ট্যুরিস্ট ভিসা (পর্যটক) নিতে হবে। জার্মানির ট্যুরিস্ট ভিসাকে অনেকেই ভিজিট ভিসা বলে থাকেন। জার্মান ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে প্রায় ১৫ দিন সময় লাগে৷ জার্মান দূতাবাস থেকে সরাসরি এই ভিসার জন্য আবেদন করা যেতে পারে।

কোন কাজে কত বেতনঃ

জার্মানিতে একজন কর্মীকে কত বেতন দেয়া হয়ে থাকে তা জানার আগ্রহ অনেকেরই আছে। জার্মানিতে একজন কর্মী মাসে সর্বনিম্ন দুই থেকে ৫ লাখ টাকার সমপরিমাণ বেতন পান। অর্থাৎ সেখানে ন্যূনতম মাসিক বেতন বাংলাদেশি মুদ্রায় দুই লাখ টাকা। জার্মানিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা খণ্ডকালীন কাজ (পার্টটাইম) করেও মাসে এক লাখ টাকার বেশি আয় করতে পারেন।
জার্মানিতে মোট কাজের সময় ৮ ঘণ্টা এবং অনেকেই এই সময়ে দুই থেকে তিন লাখ টাকা আয় করতে পারেন।

যেসব কাজের চাহিদা বেশিঃ

বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি এই দেশটিতে কাজ করছেন। সেখানে দক্ষ শ্রমিক ও কর্মীর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে বেশি চাহিদা রয়েছে এমন কিছু উল্লেখযোগ্য চাকরি হলো সিকিউরিটি গার্ড, ফুড প্যাকেজিং, শপিং মল, ড্রাইভিং, মেকানিক্যাল, নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, পরিচ্ছন্নতা কর্মী ও ক্লিনিং ম্যানের।
অন্যদিকে আপনি যদি জার্মানিতে যেয়ে থাকেন, আপনাকে প্রথমে এই সমস্ত কাজে প্রশিক্ষণ থাকা জরুরি। আপনি ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারেন যদি আপনি নির্দিষ্ট কিছু চাকরি বা কর্মে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন।


জার্মানিতে কোন ভিসায় যাওয়া সহজঃ

অনেকেই জানতে চান কোন ভিসায় দ্রুততম সময়ে জার্মানিতে যাওয়া যায় এবং কোন ভিসা সহজে পাওয়া যায়। বর্তমানে, জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খুব কঠিন হয়ে উঠেছে। তবে বাংলাদেশ থেকে সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা বা জব সিকার ভিসার মাধ্যমে জার্মানিতে যেতে পারেন।

অনার্স বা মাস্টার্স শেষ করার পর আপনি সহজেই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করে জার্মানিতে যেতে পারেন। তবে জার্মানিতে যাওয়ার আগে আপনার ইংরেজি এবং জার্মান ভাষায় ভালো অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, তাহলে সেখানে ভালো করতে পারবেন। শিক্ষার্থীরা চাইলে স্টুডেন্ট ভিসায় জার্মানিতে পার্ট-টাইম কাজ করে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

বাংলাদেশ থেকে জার্মানি যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে আগে জার্মানি যেতে হলে অনেক কষ্ট করতে হতো। কিন্তু এখন ট্যুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও স্টুডেন্ট ভিসায় যে কেউ সহজেই জার্মানিতে যেতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে জার্মান দূতাবাসে কিছু ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে এবং তারপর ভিসা পেতে পারেন।

আপনার পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র, ব্যাংক স্টেটমেন্টসহ সমস্ত তথ্য নিয়ে সরাসরি জার্মান দূতাবাসে যেতে হবে এবং আপনি যে ধরণের ভিসা চান সে সম্পর্কে তাদের জানাতে হবে। তারপর তাদের শর্তানুযায়ী সব কাজ শেষ করে কিছু দিনের মধ্যেই পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্খিত জার্মান ভিসা। এতো ঝামেলার মধ্যে দিয়ে যেতে না চাইলে বাংলাদেশে অনেক ভিসা এজেন্সি আছে তাদের কাছে যেতে পারেন যারা গ্রাহকদের কোনো ঝামেলা ছাড়াই যেকোনো দেশের ভিসা দিয়ে থাকে।

আপনি সরাসরি এই সংস্থাগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে জার্মানির ভিসা পেতে পারেন।

জার্মানির ভিসা পেতে লাগে যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
জার্মানি ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে অর্থাৎ জব ভিসার মাধ্যমে জার্মানি যেতে হলে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
এই কাগজপত্রগুলো জার্মান দূতাবাসে জমা দেওয়ার পরে তারা কোম্পানির কাছে পাঠাবে এবং সবকিছু যাচাই করার পরে কোম্পানি আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য যোগ্য বিবেচনা করলে ভিসা ইস্যু করবে।

জার্মানি ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতার সার্টিফিকেট, ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং চেয়ারম্যানের সত্যায়িত সনদ। জার্মান দূতাবাসে সত্যায়িত করা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠাতে হবে।

সর্বনিম্ন ছয় মাস মেয়াদ রয়েছে এরকম একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। নিজের এনআইডি কার্ডের ফটোকপি ছাড়াও বাবা-মার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে। জার্মান দূতাবাস থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সেটি পূরণ করতে হবে। উপরে উল্লিখিত সমস্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করার পরে, জার্মান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর কোন কিছুতে ভুল থাকলে তা সংশোধন করে নিতে হবে।

জার্মানির ভিসা প্রসেসিং হতে কতদিন সময় লাগেঃ

জার্মানির ভিসা প্রক্রিয়াকরণে সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ দিন সময় লাগে। তবে কারো কারো জন্য সময় বেশি লেগে যেতে পারে।

জার্মানি যেতে কত টাকা লাগতে পারেঃ

জার্মানিতে যেতে কত খরচ হয় বা জার্মানিতে ভিসার জন্য বর্তমানে কত টাকা নেওয়া হচ্ছে সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা থাকা জরুরি। যারা ওয়ার্ক ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে জার্মানি যেতে চান তাদের খরচ হবে ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা। কেউ স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে জার্মানিতে যেতে চাইলে প্রায় ৫ লাখ টাকা খরচ হবে।

আপনি জার্মানিতে থাকার সময় প্রতি মাসে ৩০০ থেকে ৪০০ ইউরো অতিরিক্ত খরচ হবে৷ খাবার এবং বাসস্থানসহ মাসে খরচ হতে পারে সর্বোচ্চ ৪০০ ইউরো।

ঢাকার জার্মান সাংস্কৃতিক সেন্টার গ্যেটে ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন সংস্থায় জার্মান ভাষা শেখার পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে।

25/01/2024

🇧🇩বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport)

ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই যেকোনো ট্রাভেলারের জন্য দারুণ সুখবর। তবে ভিসা ছাড়াই তালিকায় থাকা ৪২টি দেশের যেকোনো একটিতে যেতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমনঃ

আপনার পাসপোর্টটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে। সাধারণত, বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী পাসপোর্টটি ডেস্টিনেশন থেকে এক্সিটের তারিখ , অর্থাৎ দেশটি ছেড়ে আসার তারিখের পর থেকে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হয় এবং
ট্রাভেল করার আগে যে দেশে যাচ্ছেন সেটির জন্য সঠিক স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) কিনে রাখা জরুরি। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে বীমার ধরন এবং মূল্য ভিন্ন হতে পারে।
সব রিকোয়ারমেন্ট জেনে নেওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে খুব সহজেই যেতে পারেন


এশিয়া - ৬টি দেশ - ভুটান, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব তিমুর।
দক্ষিণ আমেরিকা - ১টি দেশ - বলিভিয়া।
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাবিয়ান অঞ্চল) - ১১ টি দেশ - বাহামাস, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস এবং নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো।
ওশিয়ানিয়া - ৮টি দেশ - কুক দ্বীপপুঞ্জ, ফিজি, কিরিবাস বা কিরিবাটি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউয়ে, সামোয়া, ভানুয়াটু, টুভালু।
আফ্রিকা - ১৬টি দেশ - লেসোথো, গাম্বিয়া, বুরুন্ডি, কেপ ভার্দে, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি-বিসাউ, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সেশেল, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, টোগো।
তথ্যসূত্র: visaguide.world

--------------------------

বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (Visa on Arrival বা VoA) নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন যেসব দেশে


আগে থেকে কোনও প্রকার ভিসা আবেদন ছাড়াই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন অসাধারণ কিছু স্পট- এটা হয়তো অনেক ভ্রমণপ্রেমীরই শুধু কল্পনায় ছিল। ব্যাপারটা এখন পুরোপুরি সত্যি আর তা হয়তো অনেকে জেনেও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের জন্য অন এরাইভাল ভিসা ঠিক কোন কোন দেশে আছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আজকে একনজরেই দেখে নিতে পারবেন সেই দেশগুলোর তালিকা আর চট করে প্ল্যান করে ফেলতে পারবেন আপনার পরবর্তি ট্রিপ।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (VoA) পাবেন যেসব দেশে


এশিয়া - মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, টিমর-লেস্টে, শ্রীলঙ্কা
আফ্রিকা - কাবো ভার্দে, মৌরিতানিয়া, বুরুন্ডি, কমোরোস, গিনি-বিসাউ, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া
দক্ষিণ আমেরিকা - বলিভিয়া
ওশিয়ানিয়া - টুভালু
তথ্যসূত্র: visaguide.world
------------------------------
ভিসা অন-অ্যারাইভাল এমন এক ধরনের ভিসা যেটির মাধ্যমে ডেস্টিনেশনে পৌঁছানোর আগে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না । অর্থাৎ, আপনাকে আগে থেকে কোনো ডকুমেন্ট সংগ্রহ করার দরকার নেই। আপনি যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানে পৌঁছে একটি অনুমোদিত পয়েন্টে প্রয়োজনীয় ফি দিয়েই আপনি আপনার ভিসাটি কালেক্ট করে নিতে পারবেন। এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি দেশভেদে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। ভিসা অন-অ্যারাইভাল সাধারণত ট্যুরিস্টরাই ব্যবহার করে থাকেন এবং এর মেয়াদ থাকে ১৪ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে ভিসা অন-অ্যারাইভালের যেকোনো শর্ত উক্ত দেশগুলোর সিধান্ত অনুযায়ী চেঞ্জ হতে পারে।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা অন-অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?


একটি বৈধ পাসপোর্ট
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
প্রয়োজনীয় ফি দিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড কিংবা ক্যাশ
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ই-ভিসায় ঘুরে আসতে পারবেন যে দেশগুলো থেকে

বর্তমান সময়ে প্রায় সব ট্রাভেলারদের মধ্যেই ই-ভিসা বেশ পরিচিত। ই-ভিসা মূলত সাধারণ ভিসার একটি ইলেক্ট্রনিক ভার্সন । এটি একটি নিয়মিত ভিসার মতোই কাজ করে তবে নিয়মিত ভিসার তুলনায় কিছু এটির সুযোগ-সুবিধা কিছুটা বেশি, কেননা ই-ভিসার আবেদনের জন্য আপনাকে এম্বাসির লম্বা লাইনে মোটেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। যেই দেশে যেতে চান, সেখানের এম্বাসির পোর্টালে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করলেই আপনার কাজ শেষ। অর্থাৎ, আপনাকে আর এম্বাসিতে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে না বা ডকুমেন্টের কোনো হার্ড কপিও জমা দিতে হবে না। তাই বুঝতেই পারছেন, ই-ভিসা প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলামুক্ত, সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী!

বাংলাদেশী পাসপোর্টে ই-ভিসা অনুমোদনকারী দেশের তালিকা


এশিয়া: বাহরাইন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, কাতার, তাজিকিস্তান, ভিয়েতনাম
ইউরোপ: আলবেনিয়া
আফ্রিকা: বেনিন, বটসোয়ানা, বুর্কিনা ফাসো, ক্যামেরুন, কঙ্গো জাতীয় প্রজাতন্ত্র, আইভরি কোস্ট (কোট ডিভোয়ার), জিবুটি, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইথিওপিয়া, গাবন, গিনি, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, সাও টোমে এবং প্রিন্সিপে, দক্ষিণ সুদান, টোগো, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাইবিয়ান অঞ্চল): অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা
দক্ষিণ আমেরিকা: সুরিনাম
তথ্যসূত্র: visaguide.world
-----------------------------
বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেও যেসব দেশ ভ্রমণ করতে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে


নো-ভিসা, ই-ভিসা এবং ভিসা অন-অ্যারাইভাল নিয়ে সব প্রয়োজনীয় তথ্য জানার পর এবার পালা ভিসাসহ ট্রাভেল নিয়ে জানার। আপনার যদি একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং একটি ভিসা থাকে, তাহলে আপনি ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর অনন্য ১৬১টি দেশ! প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপ, চোখ ধাঁধানো আর্কিটেকচারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পটের ছবিগুলো মডার্ন ডিভাইসটিতে ক্যাপচার করতে বেশ ভালোই লাগবে! চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এই নিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট


ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
একটি বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ছয় মাসের বৈধতা) যেখানে পরিদর্শনকারী দেশটির জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি ফাঁকা পৃষ্ঠা রয়েছে।
পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি
আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ (সাধারণত লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
ম্যারেজ সার্টিফিকেট
এনআইডি, জন্মনিবন্ধনপত্র (অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য) ইত্যাদি।🇧🇩

Address

Korfula Plaza, Sohid Buddijibi Setu Road, Ghatarchar
Dhaka
1312

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801817508895

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A.K. Tours & travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to A.K. Tours & travels:

Videos

Share

Category