Deniber Visa Consultant - DVC

Deniber Visa Consultant - DVC USA 5 YEARS MULTIPLE BUSINESS AND TOURIST VISA PROCESSING CENTER.

16/11/2023

আপনি যদি 🇧🇩 বাংলাদেশ থেকে 🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো নিয়ে এত খোলামেলা কথা বলেনি যা আজকে আমরা বলতে যাচ্ছি। তাই ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়বেন আশা করি। যা আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে কাজ করবে, আর আপনি পেতে পারেন আমেরিকার পাঁচ বছরের মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা ইনশাল্লাহ।
আমেরিকার ভিসা নিয়ে আমাদের অনেক কৌতূহল থাকে। আবার আমাদের অনেকের ড্রিম কান্ট্রি আমেরিকা। সবার একবার হলেও আমেরিকা যাওয়ার ইচ্ছা থাকে। তাই হয়তো আমাদের সবার চেষ্টা থাকে আমেরিকা যাওয়ার। আর সত্যি কথা হচ্ছে আমরা চাইলেই আমেরিকা যেতে পারি, হ্যাঁ আমরা সত্যি বলছি, চাইলে আপনিও যেতে পারেন। এখন আপনি বলতে পারেন এতই কি সহজ আমেরিকা যাওয়া? আমরা বলবো হ্যাঁ আসলেই সহজ আমেরিকা যাওয়া। যদি আপনি আমেরিকা যাওয়ার একজন যোগ্য ব্যক্তি হন। আমরা কিন্তু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার কথা বলছি।
এখন বলি সঠিক যোগ্যতার মাপকাঠি কি? আসলে এই ব্যাপারে কোন দিক নির্দেশনা নেই, ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটেও এর কোন চেকলিস্ট বা ক্রাইটেরিয়াও নেই। যেইটা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে এই এই ক্রাইটেরিয়া ও চেকলিস্ট গুলো ফুলফিল করলে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি বলতে পারেন আমি তাহলে কোন যোগ্যতার কথা বলছি? আসলে যোগ্যতার কোন মাপকাঠি নেই এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি যেহেতু আমরা অনেক ফাইল প্রসেস করেছি তাই কেন ভিসা পেয়েছে বা রিফিউজ হয়েছে তা বুঝতে পারছি, তাই একজন ব্যক্তি বা একটি পরিবার যে বিষয় গুলো মেনে তার প্রোফাইল গুলো ঘুছাতে পারলে তার কাঙ্খিত ভিসাটি পেতে পারে, তার একটি বিস্তর ধারণা দিচ্ছি।
আর হ্যাঁ, মাঝখানে ছোট করে একটি কথা বলি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসাটি মূলত ইন্টারভিউ নির্ভর একটি ভিসা। ৫ থেকে ৭ মিনিটের ছোট একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসাটি হয়ে থাকে। অন্যান্য দেশের মতো ডকুমেন্ট ভিত্তিক ভিসা নয়। ইন্টারভিউটি আপনি বাংলা অথবা ইংলিশে দিতে পারবেন।
যাক আগের কথায় আসি, আমরা প্রথমেই যে ভুল কাজটি করে থাকি সেটি হলো সঠিক যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলি। যে কারণে রিফিউজও হয়ে যাই। তাহলে অল্প করে ধারণা দিচ্ছি কি কি যোগ্যতা না থাকার কারণে ভিসা রিফিউজ হয়।
🔴 প্রথমত আমরা একেবারে সাদা পাসপোর্টে কোন দেশ ট্রাভেল করা ছাড়া ইউএস ভিজিট ভিসার জন্য দাঁড়িয়ে যাই, যেই ভুলটি আমরা অনেকে করে থাকি। আবার অনেকে আপনার ফাইল প্রসেস করার জন্য বলে, সাদা পাসপোর্টে ভিসা হয় এটি একবারে ভুল কথা। আপনি ভিসা অফিসারের কাছে একজন ট্রাভেলার হিসেবে কিভাবে প্রমাণ করবেন যে আপনি আমেরিকা গিয়ে আবার ফিরে আসবেন? যেহেতু এটি একটি টুরিস্ট ভিসা আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি একজন ট্রাভেলার। আর প্রমাণ করার একটি ভালো মাধ্যম হলো আমাদের দেশের পার্শ্ববর্তী দেশগুলো টুরিস্ট ভিসায় ভিজিট করা। আপনি নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী দেশগুলো ট্রাভেল না করে আমেরিকার মতো প্রথম সারির দেশে কেন ঘুরতে যাবেন? হয়তো আপনি উত্তরটি পেয়ে গেছেন।
তবে আপনার যদি বয়স বেশী থাকে বা নিজ পরিবার ও আত্মীয়র মধ্যে কেউ যদি আমেরিকায় থাকে সেক্ষেত্রে তেমন একটা ভিজিট না থাকলেও হবে, যেমন ধরেন আপনার বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, কাজিন কেউ যদি আমেরিকায় থাকেন সেখানে ওনাদের দেখতে যাবেন বা ওনারা কোন প্রোগ্রাম এরেঞ্জ করেছেন সেখানে আপনি উপস্থিত থাকার কারণ দেখিয়ে আমেরিকা ভিজিট ভিসায় যেতে পারেন যদিও তার যুক্তিযুক্ত কারণ থাকতে হবে।
অনেকে বলে আমেরিকা থেকে আপনার জন্য ইনভাইটেশন এনে ভিসা করিয়ে দিবে, এটিও ভুল কথা। আপনি চিন্তা করে দেখেন অচেনা লোক বা দূর সম্পর্কের কেউ কেন আপনাকে ইনভাইটেশন দিবেন? যদি দিয়েও দেন সেই ইনভাইটেশনে কোন কাজে আসবে না। আর ইনভাইটেশন ব্যাপারটি শুধুমাত্র মেডিকেল ইমারজেন্সি, বিজনেস, কনফারেন্স, বিয়ে, জন্মদিন এবং ট্রেড ফেয়ার এর ক্ষেত্রে কিছুটা কার্যকর হয়।
🔴 দ্বিতীয়ত আপনি আপনার দেশে প্রতিষ্ঠিত, প্রতিষ্ঠিত মানে হচ্ছে আপনি বাংলাদেশে একজন ব্যবসায়ী বা ভালো কোন জব করেন, আর্থিকভাবে যথেষ্ট সচ্ছল আপনার আমেরিকাতে গিয়ে টাকা পয়সা খরচ করার মতো সামর্থ্য আপনার আছে, এর মানে আপনি আমেরিকাতে যাবেন এবং ফিরে আসবেন। আমার এই কথাটি পড়ে হয়তো চিন্তা করছেন অনেক টাকা থাকলে বা অনেক টাকা ইনকাম করলে হয়তো আমেরিকায় যেতে পারব। তাই না? কথাটি যদিও সত্য, কিন্তু আমরা যারা ভালো কোন দেশে যাওয়ার চিন্তা করি, তখনি যখন এটলিস্ট কিছু ভালো পরিমাণ টাকা আমাদের কাছে থাকে। তাহলেই আমেরিকার ভিসা নিয়ে চিন্তা করি। সেক্ষেত্রে আমরা ভালো জব বা ভালো ব্যবসা দেখাতে পারি। হয়তো আমি কি বুঝাতে চেয়েছি বুঝতে পারছেন।
যাইহোক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্পটি এই কারণেই বললাম। বলার কারণ কি জানেন? ভিসা অফিসার চিন্তা করেন আপনি আপনার দেশে যে পরিমাণ টাকা উপার্জন করেন, হয়তো সেখানে গিয়ে আরো ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করলে আপনি দেশে ফিরবেন না। এটা চিন্তা করে ভিসা অফিসার আপনাকে ভিসাটি নাও দিতে পারে। ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটে লেখা আছে আপনি যখন নন ইমিগ্রেন্ট তথা টুরিস্ট ভিসায় (B1/B2) আবেদন করেন, ইন্টারভিউর আগের সময় পর্যন্ত ভিসা অফিসার ধরে নেন আপনি আমেরিকাতে গিয়ে আর ফিরে আসবেন না।
🔴 তৃতীয় কথাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে ফর্ম টিকে বলা হয় DS-160, ভিসা অফিসারের সামনে নিজেকে প্রেজেন্ট করার সবথেকে বড় একটি মাধ্যম, তবে একটি দুঃখের বিষয় কি জানেন? আমরা DS-160 ফর্মটিকে নিয়ে অবহেলা করি। যেমন অনভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে DS-160 ফর্মটি পূরণ করানো এবং অনভিজ্ঞ কারো সাথে পরামর্শ নেওয়া। অনেকেই এই ক্ষেত্রে খরচ কমানোর জন্য যেখানে সেখানে মোটামুটি ব্রাউজ করতে পারে বা কোন এক কম্পিউটার দোকান থেকে DS-160 ফর্মটি পূরণ করে। এমন কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেয় সে হয়তো আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞ নন, হয়তো বা তিনি একবার ভিসা পেয়েছে, কিন্তু ভিসা পাওয়ার মানে এই নয় যে তিনি সব ব্যাপারে জেনে গেছেন। তাই এরকম অনেকের পরামর্শ নিয়ে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করে বা ইন্টারভিউ দিয়ে অনেকেই রিফিউজ হয়েছে। কেননা DS-160 ফর্মটি ওভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যাতে করে ভিসা অফিসার আপনার সম্পর্কে যা জানার বা ডিসিশন নেওয়ার দরকার তা সব ইনফরমেশন DS-160 ফর্মটি থেকে পেয়ে যান।
🔴 চতুর্থ যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সেটি হলো ইন্টারভিউ, যেহেতু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা একটি ইন্টারভিউ নির্ভর ভিসা সে ক্ষেত্রে আপনার ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে কনভেন্স করতে হবে যে আপনি যাবেন আবার ফিরে আসবেন, এজন্য অবশ্যই আপনার একটি বিশ্বাসযোগ্য গল্প থাকতে হবে। এটির মাধ্যমে ভিসা অফিসারকে বোঝাতে হবে -আমি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত, -আমেরিকা যাওয়ার আমার যৌক্তিক কারণ আছে এবং -আমি আমেরিকাতে গিয়ে ঘুরে ফিরে আসবো।
এই যে আমি বললাম আপনি যে ফিরে আসবেন, এটা কনভেন্স করতে হবে, এটা কনভেন্স করার উপায় কি? কাজ হচ্ছে DS-160 ফর্মটি সুন্দর ভাবে, নির্ভুল ভাবে পূরণ করা। অনেকেই (DS-160 ফর্ম ও ইন্টারভিউ) এই গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিষয়কে আলাদাভাবে পার্সেন্টেজ করে। আমরা এই কাজটি করব না কারণ এই দুইটির কম্বিনেশনে কাঙ্খিত ভিসাটি আপনার হবে।
আমরা আরেকটা বড় ভুল করি ডকুমেন্টকে মাত্রাতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া ও প্রচুর ডকুমেন্ট রেডি করা, যেগুলো আসলে ইন্টারভিউতে ধরেও দেখবেন না, তবে কিছু ডকুমেন্ট ভিসা ইন্টারভিউর সময় নিয়ে যেতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে হয়তো কোন যুক্তি সঙ্গত কারণ থাকলে ভিসা অফিসার দেখতে চাইবে। অনেকের মাথায় চিন্তাটি থাকে ব্যাংক ব্যালেন্স কত থাকতে হবে, ট্রানজেকশন কেমন করতে হবে, ব্যাংকে কত টাকা রাখতে হবে। এই প্রশ্নের আসলে কোন উত্তরই নেই, ডকুমেন্ট এর মতো আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক ব্যালেন্সও ভিসা অফিসার ধরেও দেখবেন না। যদিও দেখে খুব রেয়ার কেসে। আমাদের কথাটি হয়তো বুঝতে পেরেছেন ইউএস টুরিস্ট ভিসা ক্ষেত্রে এইসব ডকুমেন্টারি ইস্যু আপনার জন্য কোন ধরনের ভ্যালু রাখে না।
আমেরিকার ভিসার ব্যাপারে কোনভাবে আপনারা কন্ট্রাকে কারো সাথে যোগাযোগ করবেন না। কোনভাবে কন্ট্রাকে আমেরিকার ভিসা নিবেন এই বিষয়টি মন থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলে দিন। আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাকে বা টাকা পয়সা দিয়ে কোনভাবে নেওয়া যায় না। সঠিকভাবে আবেদন করে ও সঠিকভাবে ইন্টারভিউ দিয়ে আপনি পেতে পারেন আমেরিকার টুরিস্ট (B1/B2) ভিসা।
💲 আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার বর্তমান এম্বাসি ফি ১৮৫$ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে আসে ২০,৩৫০/- টাকা। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দেওয়া যায়। এই টাকা জমা দিয়ে ইন্টারভিউ এর ডেট নিতে হয়।
🔷 সর্বপরি একটা কথা বলবো, আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসার ক্ষেএে যদি DS-160 ফর্মটি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা পূরণ করাতে পারেন, কারণ এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে ও আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারেন। এবং ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে সন্তুষ্ট করতে পারলে, আপনার ভিসাটি হবে ইনশাল্লাহ।
আপনারা যারা ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️
🟢 আচ্ছা এখন বলি আমাদের কাজ কি। আমরা আপনাকে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা (B1/B2) প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করে থাকি। যেমনঃ-
১। DS-160 ফর্ম সঠিক ও সুন্দর ভাবে পূরণ করে দিবো।
২। ইন্টারভিউ এর জন্য ট্রেনিং দিয়ে পুরোপুরি তৈরী করবো।
৩। ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তার সঠিক গাইড লাইন দিবো।
🟢 আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনার যা প্রয়োজনঃ-
১। পাসপোর্ট এর রঙিন কপি।
২। দুইটা ফোন নাম্বার।
৩। একটা ই-মেইল আইডি।
৪। ছবি (২x২ সাইজ) সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড (সফট কপি)।
এগুলো থাকলেই আপনি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদনটি করতে পারেন।
🟢 আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ-
১। ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২। মেডিকেল ভিসা (B2)
৩। বিজনেস ভিসা (B1)
৪। ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।
🔷 পরিশেষে বলবো আপনি যদি কিছু দেশ ভিজিট করে থাকেন এবং উপরে আমরা যা লিখেছি সে অনুযায়ি আপনার প্রোফাইলটির মিল থাকে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
অফিস সময়ঃ- শুক্রবার ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ১০:০০ টা থেকে বিকাল ০৬:০০ টা পর্যন্ত।
©️ copyright
বিঃদ্রঃ পোস্টটি কপি করা থেকে বিরত থাকবেন। অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আপনি যদি আমেরিকা যেতে আগ্রহী হোন বা আমেরিকা যদি আপনার স্বপ্নের দেশ হয়ে থাকে তাহলে এই লেখাটি কেবলই আপনার জন্য। আমরা সাধার...
16/06/2023

আপনি যদি আমেরিকা যেতে আগ্রহী হোন বা আমেরিকা যদি আপনার স্বপ্নের দেশ হয়ে থাকে তাহলে এই লেখাটি কেবলই আপনার জন্য। আমরা সাধারণত আমেরিকান ভিসার কথা শুনলেই ভয় পেয়ে যাই, ভয় পেয়ে আর চেষ্টাই করি না। অথচ বাস্তবতা হলো , অন্যান্য দেশের ভিসার তুলনায় আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা পাওয়া টা অনেক সহজ। ভয় পাওয়ার মানসিকতা থেকে বের হয়ে আপনাকে সঠিক উপায়ে চেষ্টা করতে হবে, তাহলেই আপনার ভিসা পাওয়ার সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।

🔷 সর্বপ্রথম বলে নেই আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা আসলে কাদের জন্য? আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা কারা রাখে? এই বিষয়টি আমাদের পরিষ্কার হওয়া বেশ জরুরী। আমেরিকার মতো একটি দেশে যাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই পার্শ্ববর্তী এবং ভালো কিছু দেশ ট্রাভেল থাকাটা জরুরী। কোনো দেশ ট্রাভেল না করেই আপনি আমেরিকায় ঘুরতে চলে যাবেন এটির কোনো যৌক্তিকতা হতে পারে না৷ এখন প্রশ্ন হলো, তাহলে কি সাদা পাসপোর্ট অথবা শুধু ইন্ডিয়া ভিজিটে আমেরিকার ভিসা হয় না? আপনি অনেক গুলো দেশ ট্রাভেল করলেই আমেরিকার ভিসা পেয়ে যাবেন ব্যাপারটা এমন নয়, আপনাকে সঠিক পলিসিটা জানতে হবে। ক্ষেত্র বিশেষে সাদা পাসপোর্টেও আমেরিকার ভিসা হয়ে থাকে। আপনার যদি নিজ পরিবারের কেও অর্থাৎ বাবা-মা, ভাই-বোন, ছেলে মেয়ে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কেও আমেরিকাতে থাকে তাহলে আপনি সাদা পাসপোর্টেও আমেরিকার ভিসা পাবেন। এছাড়াও যাদের বয়স একটু বেশি এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো তারা যদি আত্মবিশ্বাস এর সাথে ইন্টারভিউ দিতে পারে তাহলে সেসকল ব্যাক্তিরাও সাদা পাসপোর্টে আমেরিকার ভিসা পেতে পারে।

🔷 টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ইনভাইটেশন এর কোনো প্রয়োজন আছে কি? আমাদের উত্তর হলো না। টুরিস্ট ভিসার জন্যে ইনভাইটেশন প্রয়োজন নেই। কেও যদি আমেরিকাতে কোনো কনফারেন্স বা সেমিনার অথবা কোনো মেলায় যোগদান করতে চান সেক্ষেত্রে ইনভাইটেশন এর প্রয়োজন আছে। এছাড়া শুধুমাত্র ঘুরতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ইনভাইটেশন এর কোনো প্রয়োজন নেই।

🔷 এবার আসি ডকুমেন্টস এর বিষয়ে। আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা সম্পুর্ণ ইন্টারভিউ নির্ভর একটি ভিসা৷ আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য ডকুমেন্টস নিয়ে চিম্তা করার কোনোই প্রয়োজন নেই। তবে হ্যাঁ, ডকুমেন্টস খুবই গুরুত্বপূর্ণ যদি কিনা আপনি আমেরিকার মেডিকাল/স্টুডেন্ট/বিজনেস ভিসার জন্য এপ্লাই করে থাকেন। এসকল ভিসার ক্ষের্তে এম্বাসি আপনার কাছে নানা প্রকার ডকুমেন্টস দেখতে চেতে পারে তবে টুরিস্ট ভিসার জন্য কোনো প্রকার ডকুমেন্ট এম্বাসি সচরাচর দেখতে চায় না।

🔷 আবার অনেকেই মনে করেন আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাক্ট এ করা যায়। ব্যাপারটা একদমই ভুল। আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাকে হয় না, ভুলেও এই কন্ট্রাকে এ যাবেন না, কারণ আমেরিকান এম্বাসির সাথে কারও লিংক বা লবিং থাকার কোন প্রশ্নই আসে না। কেউ যদি বলে থাকে আমেরিকা এম্বাসির সাথে লিংক আছে, তার মানে তিনি আপনাকে মিথ্যা তথ্য দিচ্ছে।

🔷 এবার আপনাদের আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা প্রসেস এর ব্যাপারে একটি স্বচ্ছ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা সাধারণতো ৫ বছরের মাল্টিপোল ভিসা হয়ে থাকে অর্থাৎ ৫ বছরের মধ্যে আপনি যতবার খুশি আমেরিকায় যাতায়াত করতে পারবেন। এই ভিসাটি মূলতো ২ টা জিনিস এর উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।

১. DS -160 ফর্ম অর্থাৎ এপ্লিকেশন ফর্ম এর উপর।
২. ছোট একটি ইন্টারভিউ এর উপর।

নির্ভুল ভাবে DS-160 ফর্ম ফিলাপ করে যদি আপনি আত্মবিশ্বাস এর সাথে ইন্টারভিউতে কন্সুলার অফিসারকে এটা বিশ্বাস করাতে পারেন যে আপনার আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ আছে এবং আপনি আমেরিকায় যাবেন এবং ফিরে আসবেন, তাহলেই আপনার ভিসা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

ইন্টারভিউ বাংলাদেশে সাধারণতো দুই ভাষায় হয়ে থাকে, বাংলা এবং ইংরেজী। আপনি চাইলে বাংলাতেও ইন্টারভিউ দিতে পারবেন। ইন্টারভিউ সাধারণতো ২ থেকে ১০ মিনিটের হয়ে থাকে। আপনি আমেরিকা যাওয়ার যোগ্য সেটা এম্বাসিকে কি করে বুঝাবেন? সেটা বুঝাবেন আপনার এপ্লিকেশন ফর্ম এর মাধ্যমে অর্থাৎ Ds-160 এর ফর্ম এর মাধ্যমে। আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে যার নাম DS-160 ফর্ম। এই এপ্লিকেশন ফর্ম অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে। তাই অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা ফর্মটি পূরণ করা উচিত। মূলত এই ফর্মটি আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্ব শর্ত হিসাবে বিবেচিত হয়। আপনি বলতে পারেন ৭০% চান্স নির্ভর করে এই DS-160 ফর্ম এর উপর, বাকি ৩০% নির্ভর করে আপনার ইন্টারভিউ এর উপর। এই দুইটির সঠিক সফল কম্বিনেশন ই আপনার ভিসা পাওয়া চান্স নিশ্চিত করবে ইনশাআল্লাহ। বেশিরভাগ মানুষ যে ভুলটা বেশি করে থাকে সেটা হলো, DS 160 অদক্ষ কাওকে দ্বারা পূরণ করে ইন্টারভিউতে চলে যায়, এতে করে হয়তো কিছু টাকা বেঁচে যায় তবে ফলাফল হয় ভিসা রিজেকশন। আবার অনেকেই ভিসা পেয়েছেন তাঁদের থেকে ইন্টারভিউ এর গাইডলাইন নিয়ে ইন্টারভিউ ফেইস করতে চলে যায়, অথচ তার প্রোফাইল এবং উনার প্রোফাইল কিন্তু ভিন্ন। না এটা কখনই করবেন না আপনাকে আপনার প্রোফাইল অনুযায়ী ইন্টারভিউ এর গাইডলাইন নিতে হবে। মনে রাখবেন অল্প বিদ্যাভয়ঙ্কর জিনিস। ওষুধ এর দোকানদার আপনাকে পরামর্শ দিতে পারে, কিন্তু মনে রাখবেন তিনি কিন্তু ডাক্তার না। অনেকেই বলেন ভাই DS 160 কি আসলেই এতো জটিল কিছু? যেহেতু আমেরিকার মতো একটি দেশ সারাপৃথিবী থেকে এই ফর্ম এর উপর ভিত্তি করে ভিসা ইস্যু করে থাকে তাহলে আপনি নিজেই চিন্তা করুন এই ফর্ম কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আশাকরি উত্তর পেয়ে গেছেন। অর্থাৎ আপনি যদি ইন্টারকানটেক্টেড তথ্য দিয়ে চমৎকার ভাবে একটা কমপ্লিট DS 160 ফর্ম পুরুন করতে পারেন তাহলেই ইনশাআল্লাহ আপনি ভিসা পাবেন। কারণ ইন্টারভিউ এর আগে এই ফর্ম এর উপর স্টাডি করেই সাধারণতো আপনার ভিসা ইস্যু করে থাকে। আর ইন্টারভিউতো হয় মাত্র ২ থেকে ৫ মিনিট, এই সময় এর মধ্যে আপনাকে আর কি বা যাচাই বাঁচাই করার থাকে। তাই অদক্ষ লোক দ্বারা ফর্ম ফিলাপ করলে আপনার ভিসা হওয়ার থেকে না হওয়ার সম্ভানাই বেশি থাকে। আরও একটা জিনিস মনে রাখবেন DS-160 ফর্ম এর তথ্য এবং আপনার ইন্টারভিউ এর তথ্য এই দুই এর মধ্যে চমৎকার ও শৈল্পিক একটা মিল থাকতে হবে।

নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস তৈরী করুন, সঠিক গাইড লাইন ফলো করুন, সঠিক তথ্য দিয়ে DS-160 ফর্ম ফিলাপ করুন, ইন্টারভিউ এর জন্য প্রস্তুতি নিন ইনশাআল্লাহ আপনার ভিসা কেউ আটকাতে পারবে না।

🔷 কিছু প্রশ্ন যা ক্লাইন্ট আমাদের সচরাচর করে থাকেন, সেগুলোর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছি।

১. আমেরিকার ভিসার জন্য কতো টাকা ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাতে হবে?

উত্তরঃ যেতেতু আমেরিকার এম্বাসি ডকুমেন্টস দেখে না তাই ব্যাংক ব্যালেন্স তেমন একটা গুরুত্বপূর্ণ নয় তবে আপনি যতটুকু টাকা আমেরিকা ঘুরে আসার জন্য প্রয়োজন ততটুকু টাকা ব্যাংকে রেখে দিতে পারেন।

২. হোটেল বুকিং, প্লেনের টিকেট বুকিং এর কোনো প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা?

উত্তরঃ ভিসা পাওয়ার আগে পর্যন্ত এসব হোটেল বুকিং, প্লেনের টিকেট বুকিং এর কোনো প্রয়োজন নেই। এগুলা ভিসা পাওয়ার পর প্রয়োজন হয়।

৩. NOC/GO লাগবে কিনা?

উত্তরঃ ইন্টারভিউ এর সময় কন্সুলার অফিসার কখনই NOC/GO দেখতে চায় না তবে ইমিগ্রেশন পার হবার সময় ইমিগ্রেশন অফিসার NOC/GO দেখতে চাইতেও পারে।

৪. পিটিশন/ইমিগ্রেন্ট ফাইল এপ্লাই করা থাকলে টুরিস্ট ভিসায় এপ্লাই করা যায় কিনা?

উত্তরঃ অবশ্যই এপ্লাই করা যায়। একটি ইমিগ্রেন্ট ফাইল প্রসেস হতে ১০-১৫ বছর এর মতো সময় লাগে, এর মধ্যে আপনি চাইলে টুরিস্ট ভিসা নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।

৫. এপ্লাই করলে ইন্টারভিউ ডেট কবে পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ বর্তমানে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার ইন্টারভিউ ডেট প্রায় ১ বছর পর পাওয়া যাচ্ছে। আমরা রিশিডিউল করে ইন্টারভিউ ডেট ৪ মাসের মধ্যে করে দিয়ে থাকি।

আরও অনেক প্রশ্ন থাকে যার সব উত্তর দেয়া পোস্টে সম্ভব নয়।

আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার এম্বাসি ফী ১৬০$ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে আসে ১৭,৬০০ টাকা। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দিতে হয়। এম্বাসি ফী জমা দিয়ে আপনাকে ইন্টারভিউ এর জন্য ডেট নিতে হবে।

🔷 এম্বাসি ফী জমা দেয়ার জন্য যা যা প্রয়োজন।
১. পাসপোর্টের স্কেন কপি
২. ১টি ফোন নাম্বার
৩. ১টি ইমেইল আইডি

🔷 এপ্লিকেশন করার জন্য যা যা প্রয়োজন

১. ছবি ২×২ সাইজ সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড (ল্যাব কপি)
২. আপনার মা -বাবার তথ্য
৩. আপনার শিক্ষাগত সকল তথ্য
৪. আমেরিকায় যদি আপনার পরিচিত কেও থেকে থাকে তার তথ্য।
৫. স্বামী বা স্ত্রীর তথ্য
৬. ব্যবসা/চাকরি জনিত সকল তথ্য
৭. পূর্ববর্তী ট্রাভেল হিস্ট্রি
৮. কোনো সংস্থায় জড়িত থাকলে সেই সংস্থার নাম

🔷 আমরা আপনাকে যে সকল সেবা দিয়ে থাকবোঃ

১. আপনার DS-160 ফর্ম সঠিক ও চমৎকার ভাবে পূরণ করে দিবো।
২. আপনার ইন্টারভিউ ডেট রিশিডিউল এর মাধ্যমে এগিয়ে নিয়ে আসবো।
২. আপনাকে ইন্টারভিউ এর সম্পুর্ণ গাইডলাইন দিয়ে দিবো।
৩. ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তা আমরা গুছিয়ে দিবো।

🔷 আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ

১. ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২. বিজনেস ভিসা (B1)
৩. ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।

আমাদের ফোন নাম্বারঃ (ফোন করার সময় সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত)

(আমরা সাধারণত ফোন কলের অনেক প্রেসার এ থাকি, যদি ফোন এ আমাদের কে না পান তবে সরাসরি অফিস এ আসার অনুরোধ রইলো, আমাদের অফিস আওয়ার সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা)

খুব দ্রুত রেসপন্স পেতে সরাসরি ফোন করুন অথবা whatsapp এ knock করুন।

📧 Mail: [email protected]

🏢 আমাদের ঠিকানাঃ Flat: 2/10, Salam Tower, Apollo Hospital Link Road, Bashundhara R/A, Vatara, Dhaka-1229.

আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল ভিজিট ভিসা !!!ভিসার পর টাকা ***শর্ত প্রযোজ্য***হেল্প লাইন: +880 1713-260006বর্তমানে আমেরিকার ভ...
09/12/2022

আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল ভিজিট ভিসা !!!
ভিসার পর টাকা ***শর্ত প্রযোজ্য***
হেল্প লাইন: +880 1713-260006
বর্তমানে আমেরিকার ভিসা পাওয়া খুবই সহজ যদি আপনি সঠিক ভাবে ফাইল প্রসেস করতে পারেন। সঠিকভাবে ফাইল প্রসেস এর দিক দিয়ে আমরা 10 বছরের অভিজ্ঞ।আমাদের রয়েছে 10 বছরের অভিজ্ঞ ভিসা কনসালটেন্ট।
তাই আপনার স্বপ্ন পূরণ করতে আর দেরি না করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
Address: Japani Complex (5th floor), 817 Dania, Dhaka-1236, Bangladesh.
Cell : +880 1713-260006

যেখানে আমেরিকার অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে ১/১.৫ বছর !!!সেখানে আমরা আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে দিচ্ছি!...
04/12/2022

যেখানে আমেরিকার অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে ১/১.৫ বছর !!!

সেখানে আমরা আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে দিচ্ছি
!!! মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই !!!

মাত্র ২/৩ দেশ ভ্রমণ থাকলেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ

Address: Japani Complex (5th floor), 817 Dania, Dhaka-1236, Bangladesh.
Cell : +880 1713-260006

আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল ভিজিট ভিসা !!!মাত্র ২/৩ দেশ ভ্রমণ থাকলেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।Call: +880 1713-260006
04/12/2022

আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল ভিজিট ভিসা !!!
মাত্র ২/৩ দেশ ভ্রমণ থাকলেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
Call: +880 1713-260006

দক্ষ এবং অভিজ্ঞ এক্সপার্ট দ্বারা আপনার আমেরিকান বিজনেস ও টুরিস্ট ভিসা ফাইল প্রসেস করাতে চান???তাহলে এখনি যোগাযোগ করুন: +...
01/12/2022

দক্ষ এবং অভিজ্ঞ এক্সপার্ট দ্বারা আপনার আমেরিকান বিজনেস ও টুরিস্ট ভিসা ফাইল প্রসেস করাতে চান???
তাহলে এখনি যোগাযোগ করুন: +880 1713-260006

আপনি যদি আমেরিকা যেতে আগ্রহী হোন বা আমেরিকা যদি আপনার স্বপ্নের দেশ হয়ে থাকে তাহলে এই লেখাটি কেবলই আপনার জন্য।আমরা সাধারণ...
30/11/2022

আপনি যদি আমেরিকা যেতে আগ্রহী হোন বা আমেরিকা যদি আপনার স্বপ্নের দেশ হয়ে থাকে তাহলে এই লেখাটি কেবলই আপনার জন্য।

আমরা সাধারণত আমেরিকান ভিসার কথা শুনলেই ভয় পেয়ে যাই, ভয় পেয়ে আর চেষ্টাই করি না। অথচ বাস্তবতা হলো , অন্যান্য দেশের ভিসার তুলনায় আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা পাওয়া টা অনেক সহজ। ভয় পাওয়ার মানসিকতা থেকে বের হয়ে আপনাকে সঠিক উপায়ে চেষ্টা করতে হবে, তাহলেই আপনার ভিসা পাওয়ার সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।

কি কি করলে আপনি খুব সহজেই আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পেতে পারেন এ ব্যাপারে একটি স্বচ্ছ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা সাধারণতো ৫ বছরের মাল্টিপোল ভিসা এবং এই ভিসাটি মূলতো ২ টা জিনিস এর উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।

১. DS -160 ফর্ম অর্থাৎ এপ্লিকেশন ফর্ম এর উপর।
২. ছোট একটি ইন্টারভিউ এর উপর।

আপনাকে অবশ্যই আমেরিকা যাওয়ার যৌক্তিক কারন দেখাতে হবে। আপনি যদি ইন্টারভিউ এর সময় ভিসা অফিসারদের বুঝাতে পারেন,আপনার আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ আছে এবং আপনি আমেরিকায় যাবেন এবং ফিরে আসবেন, তাহলেই আপনার ভিসা হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

কিছু কিছু কান্ট্রি ভিজিট করা থাকলে সেটা নিঃস্বন্দেহে ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে একটা সহায়ক ভূমিকা পালন করে কিন্তু এর মানে এই নয় যে ভিজিট করা থাকলেই আপনি আমেরিকার ভিসা পেয়ে যাবেন । আপনাকে সঠিক পলিসি টা জানতে হবে। আমেরিকার ভিসা সাদা পাসপোর্টেও হয়ে থাকে।

ক্লায়েন্ট আমাদের সবচেয়ে বেশি যেসব প্রশ্ন করেন সেসব প্রশ্নের উত্তর নিম্নে দেওয়া হলো :

১. আমেরিকার ভিসা কি সাদা পাসপোর্ট হয়?

উত্তরঃ হে আমেরিকার ভিসা সাদা পাসপোর্ট ও হয়। ব্যাপারটা এমন না যে ৫ টা বা ৭ টা কান্ট্রি ভিজিট থাকলেই আমেরিকার ভিসা আপনি পেয়ে যাবেন। আপনাকে পলিসিটা জানতে হবে।

২. ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক সল্ভয়েন্সি কতো থাকা লাগবে?

উত্তরঃ ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক সল্ভয়েন্সি এই ভিসার ক্ষেত্রে একদম ই ইম্পরট্যান্ট না। এসব ডকুমেন্ট দেখে আমেরিকা ভিসা হয় না।

৩. এপ্লাই করলে ইন্টারভিউ কবে দিতে পারবেন?

উত্তরঃ এখন তো এম্বাসি ডেট অনেক দেরিতে পাওয়া যাচ্ছে। আমাদের সাথে কাজ করলে ডেট রিশিডিউল করে ম্যাক্সিমাম ৬ মাসের মধ্যে এম্বাসি ডেট নিয়ে দিবো।

৪. আপনারা ইন্ভাইটেশন আনেন কি না?

উত্তরঃ ইন্ভাইটেশন ব্যাপারটা সবার জন্য না। যাদের জন্য ইন্ভাইটেশন প্রয়োজন তাদের জন্য ইন্ভাইটেশন আনা হয়।

অনেকেই বলেন ভাই আমি কয়েকটা দেশ ভিসিট করে এসে এপলাই করতে চাই।
আমাদের পরামর্শ হলো আপনি এপলাই করে গিয়ে ভিজিট করে আসেন। তাতে করে আপনি খুব সহজেই এম্বাসি ডেট পেয়ে যাবেন।

বেশির ভাগ মানুষের ধারণা এই ভিসা করতে অনেক কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় বা অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়, এই ধারণাটিও সঠিক না, অন্যান্য দেশের মতো এটি ডকুমেন্ট বেইসড ভিসা না, এটি সম্পূর্ণ ইন্টারভিউ এর উপর নির্ভর করে ভিসা হয়ে থাকে। অনেকেই প্রশ্ন করেন, ভাই ডকুমেন্ট না দেখলে উনারা কি ভাবে বুঝবে আমি আমেরিকা যাওয়ার যোগ্য বা আমেরিকা গিয়ে আমি ফেরত আসবো? এটা বিচার করবে প্রথমতো আপনার এপ্লিকেশন ফর্ম অর্থাৎ DS 160 ফর্ম দেখে, তারপর আপনার সাথে ইন্টারভিউ এর সময় কথা বলে।

ইন্টারভিউ বাংলাদেশে সাধারণতো দুই ভাষায় হয়ে থাকে, বাংলা এবং ইংরেজী। আপনি চাইলে বাংলাতেও ইন্টারভিউ দিতে পারবেন। ইন্টারভিউ সাধারণতো ২ থেকে ১০ মিনিটের হয়ে থাকে।

আপনি আমেরিকা যাওয়ার যোগ্য সেটা এম্বাসিকে কি করে বুঝাবেন? সেটা বুঝাবেন আপনার এপ্লিকেশন ফর্ম এর মাধ্যমে অর্থাৎ Ds-160 এর ফর্ম এর মাধ্যমে। আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে যার নাম DS-160 ফর্ম। এই এপ্লিকেশন ফর্ম অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে। তাই অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা ফর্মটি পূরণ করা উচিত। মূলত এই ফর্মটি আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্ব শর্ত হিসাবে বিবেচিত হয়। আপনি বলতে পারেন ৭০% চান্স নির্ভর করে এই DS-160 ফর্ম এর উপর, বাকি ৩০% নির্ভর করে আপনার ইন্টারভিউ এর উপর।

এই দুইটির সঠিক সফল কম্বিনেশন ই আপনার ভিসা পাওয়া চান্স নিশ্চিত করবে ইনশাআল্লাহ।

DS-160 ফর্ম এর তথ্য এবং আপনার ইন্টারভিউ এর তথ্য এই দুই এর মধ্যে চমৎকার একটা মিল থাকতে হবে। অদক্ষ লোক দ্বারা ভিসা ফর্ম পূরণ করলে আপনার ভিসা হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

আবার অনেকেই মনে করেন আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাক্ট এ করা যায়। আমেরিকার ভিসা কন্টাক্ট এ হয় না, ভুলেও এই কন্টাক্ট এ যাবেন না, কারণ আমেরিকা এম্বাসির সাথে কারও লিংক বা লবিং থাকার কোন প্রশ্নই আসে না। কেউ যদি বলে থাকে আমেরিকা এম্বাসির সাথে লিংক আছে, তার মানে তিনি আপনাকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে।

নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস তৈরী করুন, সঠিক গাইড লাইন ফলো করুন, সঠিক তথ্য দিয়ে DS -160 ফর্ম ফিলাপ করুন, ইন্টারভিউ এর জন্য প্রস্তুতি নিন ইনশাআল্লাহ আপনার ভিসা কেউ আটকাতে পারবে না।

আমেরিকান টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, যেটা ম্যাক্সিমাম ক্লায়েন্ট করে থাকেন সেটা হলো ভাই আমেরিকা যেতে কতো টাকা লাগে?

আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার ফী ১৬০ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে আসে ১৬,৮০০ টাকার মতো। এটাই আমেরিকান টুরিস্ট ভিসার মূল খরচ। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দিতে হয়। এই টাকা জমা দিয়ে ইন্টারভিউ এর ডেট নিতে হয়। বাকি চার্জ একেক এজেন্সী একেক রকম নিয়ে থাকেন। যারা এ বিষয়ে স্পেশালিস্ট , তাঁদের ভিসা হওয়ার পার্সেন্টেজ ও অনেক বেশি। তাই আমাদের পরামর্শ হলো এজেন্সী সিলেক্ট করার আগে খোঁজ খবর নিয়ে,ভালো ভাবে যাচাই বাছাই করে সিদ্ধান্ত নিন। দরকার হলে ১০টা এজেন্সী ঘুরে সিদ্ধান্ত নিন, একটা কথা মনে রাখবেন, যে ডাক্তার সকল রোগের ট্রিটমেন্ট করে সে ডাক্তার কিন্তু খুব বেশি একটা ভালো হয় না, তাই যেসব এজেন্সী সব দেশের ভিসা নিয়ে কাজ করে থাকেন তার কাছে না গিয়ে, যে এজেন্সী শুধুমাত্র আমেরিকা নিয়ে কাজ করে তাদের কাছেই কাজ করানোটাই উত্তম।

অনেকেই আমাদের ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করে থাকেন ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক সলভেনসি লাগবে কি না? এসব ডকুমেন্ট আপনি ইন্টারভিউ এর সময় নিয়ে যেতে পারেন, ইন্টারভিউ অফিসার এসব ডকুমেন্ট দেখতেও পারে নাও দেখতে পারে।

পরিশেষে ৩ টি কথা মাথায় রাখবেন, আপনার ভিসা তখন ই হবে যখন আপনি -

১. DS -160 সঠিক ও চমৎকার ভাবে পূরণ করবেন।
২. ইন্টারভিউ এর সময় আপনার আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারবেন।
৩. আপনার আমেরিকা থেকে ফেরত আসার যথেষ্ট ভালো কারণ দেখাতে পারবেন।

আমরা আপনাকে যে সকল সেবা দিয়ে থাকবোঃ

১. আপনার DS-160 ফর্ম সঠিক ও চমৎকার ভাবে পূরণ করে দিবো।
২. আপনাকে ইন্টারভিউ এর জন্য ট্রেনিং দিয়ে পুরোপুরি তৈরী করবো।
৩. ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তা আমরা গুছিয়ে দিবো।

আপনি কি ড্রেস পড়ে যাবেন, কিভাবে যাবেন, কি পেপার নিয়ে যাবেন, এই ব্যাপারে আপনাকে সঠিক গাইড লাইন দিবো।

প্রসেসিং শুরু করতে যেসব ডকুমেন্ট লাগে (চাইলে এসব ডকুমেন্ট আপনি হোয়াটস্যাপ করে পাঠিয়ে ও কাজ শুরু করতে পারেন )

১. পাসপোর্ট এর রঙিন কপি
২. দুইটা ফোন নাম্বার
৩. একটা ইমেইল আইডি।

আপনি ঢাকার বাহিরে থেকে কাজ করতে চাইলে আমাদের হোয়াটস্যাপ নাম্বারে এই ৩ টা জিনিস দিলেই আমরা আপনার সাথে কাজ শুরু করতে পারবো।

আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ

১. ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২. মেডিকেল ভিসা (B2)
৩. বিজনেস ভিসা (B1)
৪. ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।


যারা এম্বাসি ফী দিয়েছেন কিন্তু আইডি, পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন বা আপনাদের কাছে কোন এক্সসেস নাই বা এম্বাসি ডেট কতো তারিখ জানেন না তারাও চাইলে আমাদের হেল্প নিতে পারেন।

আমাদের ফোন নাম্বারঃ +8801713260006 (whats app)

(আমরা সাধারণত ফোন কলের অনেক প্রেসার এ থাকি, যদি ফোন এ আমাদের কে না পান তবে সরাসরি অফিস এ আসার অনুরোধ রইলো, আমাদের অফিস আওয়ার সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা)

খুব দ্রুত রেসপন্স পেতে সরাসরি ফোন করুন অথবা whatsapp এ knock করুন।

বিঃদ্রঃ যারা ইন্টারভিউ ডেট আগাতে চাচ্ছেন তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

Mail: [email protected]

Office: Japani Complex (5th floor), 817 Dania 1236 Dhaka, Dhaka Division, Bangladesh

আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল ভিজিট ভিসা !!!ভিসার পর টাকা ***শর্ত প্রযোজ্য***হেল্প লাইন: +880 1713-260006বর্তমানে আমেরিকার ভ...
30/11/2022

আমেরিকার ৫ বছরের মাল্টিপল ভিজিট ভিসা !!!
ভিসার পর টাকা ***শর্ত প্রযোজ্য***
হেল্প লাইন: +880 1713-260006

বর্তমানে আমেরিকার ভিসা পাওয়া খুবই সহজ যদি আপনি সঠিক ভাবে ফাইল প্রসেস করতে পারেন। সঠিকভাবে ফাইল প্রসেস এর দিক দিয়ে আমরা 10 বছরের অভিজ্ঞ।আমাদের রয়েছে 10 বছরের অভিজ্ঞ ভিসা কনসালটেন্ট।
তাই আপনার স্বপ্ন পূরণ করতে আর দেরি না করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
Address: Japani Complex (5th floor), 817 Dania, Dhaka-1236, Bangladesh.
Cell : +880 1713-260006

We provide outstanding travel USA 5 years multiple business and travel visa processing facilities. Save yourself the has...
30/11/2022

We provide outstanding travel USA 5 years multiple business and travel visa processing facilities. Save yourself the hassle of running to travel agencies and get your processing done in a breeze with us.
Get your visa information Call/Whats App : +880 1713-260006

Address

Japani Complex (5th Floor), 817 Dania
Dhaka
1236

Telephone

+8801713260006

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Deniber Visa Consultant - DVC posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Deniber Visa Consultant - DVC:

Share

Category