Travel Planner Bangladesh

Travel Planner Bangladesh Travel Planner Bangladesh is One of The Best Travel Company in Bangladesh. For More Visit Our Website or Call 01314492777
(2)

We Provide Local Tour Package, International Tour Package, Hajj & Umrah Pakages & Student & Work Permit Visa Whole Over the World.

এজেন্সির সাহায্য ছাড়া নিজে যেভাবে ফিলিপাইনের ভিসা করবেন - স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন  :-১ - ট্যুরিস্ট ভিসায় আপনার আগ্রহ ...
06/10/2024

এজেন্সির সাহায্য ছাড়া নিজে যেভাবে ফিলিপাইনের ভিসা করবেন - স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন :-

১ - ট্যুরিস্ট ভিসায় আপনার আগ্রহ প্রকাশ করে ফিলিপাইন দূতাবাসে একটি ইমেল পাঠাবেন - ([email protected])

২ - ফিডব্যাক মেইলে ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সহ যে সকল ডকুমেন্টস লাগবে তার একটি চেকলিস্ট পাবেন। এবং তারা আপনাকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়ার জন্য একটি লিংক দিবে‌। ওই লিংকে গিয়ে আপনার বেসিক ইনফরমেশন গুলো দিবেন এবং অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি ফিল আপ করে ওখানে সাবমিট করবেন।

৩ - এখন আসি আপনার যে সকল ডকুমেন্টস লাগবে -

➡️‌ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম নির্ভুলভাবে পূরণ করবেন

➡️২*২" সাইজের ছবি; অবশ্যই ল্যাব প্রিন্ট হতে হবে।

➡️ ভিসা রিকোয়েস্ট লেটার - আপনি কে, কি করেন, কেন যেতে চান, কত দিন থাকবেন, কোন শহরগুলিতে যাবেন, আপনার সাথে পরিবারের কে কে যাচ্ছে - এসব লিখবেন, আপনার পূর্বের ট্রাভেল হিস্টোরি উল্লেখ করবেন।

➡️ ব্যাংক স্টেটমেন্ট : এক জনের জন্য মিনিমাম ৩-৫লক্ষ টাকা ব্যালেন্স সহ লাস্ট ছয় মাসের স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে। বিজনেস একাউন্টে অবশ্যই প্রতিমাসে ৫/১০ টা লেনদেন থাকতে হবে।
যদি ৩ জন ফ্যামিলি মেম্বার আবেদন করেন তাহলে একজনের স্টেটমেন্ট দেখালেই হবে এবং কমপক্ষে ৬-১০ লক্ষ প্লাস ব্যালেন্স দেখাতে হবে। সেই সাথে সল্ভেন্সি সার্টিফিকেট দিবেন

➡️ ফ্লাইট বুকিং: শেয়ারট্রিপ অথবা গো জায়ান থেকে নন পেইড টিকেট বুক করবেন আর পেমেন্ট মেথড দিবেন ক্যাশ অন ডেলিভারি। এটা প্রিন্ট করে নিলেই হবে। অন্যথায় কোন এজেন্সি থেকে করে নিবেন।

➡️ হোটেল বুকিং: বুকিং ডট কম অথবা অ্যাগোডা থেকে একটা ননপেইড বুকিং দিবেন; ফিল্টার থেকে বুক উইদআউট ক্রেডিট কার্ড সিলেক্ট করে।

➡️ ট্রাভেল আইটেনারি : যেহেতু আপনাকে ম্যানিলাতেই ল্যান্ড করতে হবে আপনি সহজে ভিসা পাওয়ার জন্য শুধু মাত্র ম্যানিলারই ৪/৫ দিনের ট্রাভেল আইটেনারি দিবেন। ধরেন আপনার অন্য সিটিতে যাওয়ার প্লান আছে, আপনি ট্রাভেল আইটেনারিতে উল্লেখ করলেন কিন্তু ওই সিটিতে যাওয়ার এয়ার টিকেট/বাস টিকেট দিলেন না, এ কারনেই আপনার ভিসা রিজেক্ট হয়ে যাবে। আপনি ভিসা পাওয়ার পর যেখানে মন চায় যান সমস্যা নেই।

➡️ পেশাগত প্রমান : আপনি জব হোল্ডার হলে অবশ্যই এনওসি, অফিস আইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
আর বিজনেস করলে ট্রেড লাইসেন্স এর নোটারাইজড কপি এবং ভিজিটিং কার্ড ও পেড লাগবে।

➡️ সঙ্গে বাচ্চা থাকলে অবশ্যই বাচ্চার বার্থ সার্টিফিকেট লাগবে এবং পাসপোর্ট ইনফরমেশন পেজ ফটোকপি।

➡️স্পাউস সঙ্গে থাকলে স্পাউসের নাম যদি পাসপোর্টে মেনশন না থাকে তাহলে ম্যারেজ সার্টিফিকেট নোটারাইজড কপি লাগবে।

৪- সকল ডকুমেন্টস রেডি হলে ফিলিপাইন দূতাবাসের মেইলের রিপ্লাই করবেন ডকুমেন্টস গুলো অ্যাটাচ করে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাইবেন। ওরা ৭/১০ দিনের মধ্যেই আপনাকে মেইল করবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট ডেট দিবে।

৫- ফ্যামিলি হলে যে কোন একজন গিয়ে সকলের পাসপোর্ট এবং ডকুমেন্টস জমা দিয়ে আসতে পারবেন।

৬- ভিসা ফি: আগে ৪৬০০ ছিলো রিসেন্টলি ৫০০০ হয়েছে ।

যেকোন দেশের ভিসা প্রসেসিং নিজে নিজেই করা সম্ভব।

সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুনমঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির ম...
28/09/2024

সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস

১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুন

মঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির মধ্যে একটি। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস সাধারণত মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭:০০ টায় তাদের বুকিং সিস্টেম আপডেট করে। কারণ এয়ারলাইনস জানে যে বেশিরভাগ যাত্রী শুধুমাত্র সপ্তাহের দিনগুলোতে টিকিট বুক করার সময় পান। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের বেশিরভাগই সাধারণত শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার টিকিটের দাম দেখেন।

২. আগে বুক করুন, তবে খুব বেশি আগে নয়

অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে, ভ্রমণের তারিখের কমপক্ষে ২১ দিন আগে টিকিট বুক করা উচিত। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস তাদের সিস্টেমগুলো এমনভাবে সেট করেছে যাতে যত বেশি সম্ভব টিকিট বিক্রি করতে পারে। তাই, সিস্টেমের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট কোটা থাকে সস্তা টিকিটের জন্য। উদাহরণস্বরূপ, কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডনের ফ্লাইটের জন্য সিস্টেমে নির্ধারণ করা হয় যে প্রথম ২০ জন যাত্রী সবচেয়ে কম দাম পাবেন। পরবর্তী ২০০ জন মাঝারি দাম পাবেন, এবং বাকিরা সম্ভবত আরও বেশি মূল্য দিতে হতে পারে। সংক্ষেপে, এয়ারলাইন্সের সিস্টেম কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডন যাওয়ার সময় তারা যে মার্জিন চায় তার উপর ভিত্তি করে টিকিটের দাম নির্ধারণ করবে।

৩. উড়ার জন্য উপযুক্ত দিন

মঙ্গলবার বা বুধবার উড়ার জন্য টিকিট বুক করার চেষ্টা করুন। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস এই দুই দিনকে ‘কম ব্যস্ত দিন’ হিসেবে নির্ধারণ করে বুকিং সিস্টেমের জন্য। এয়ারপোর্টও সাধারণত এই দুই দিন অন্যান্য দিনের তুলনায় কম ব্যস্ত থাকে, বিশেষ করে শুক্রবার এবং রবিবার যখন বুকিং সিস্টেম এবং এয়ারপোর্ট অনেক ব্যস্ত হয়ে ওঠে।

৪. আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য 'বেস্ট ডিল' খুঁজুন

বেশিরভাগ এয়ারলাইনস আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য প্রায় ১১ থেকে ১২ সপ্তাহ আগে 'বেস্ট ডিল' অফার করে। তাই, এই সময়ের মধ্যে নিয়মিত টিকিটের দাম পরীক্ষা করুন।

৫. ছোট এয়ারপোর্ট বেছে নিন

এই পদ্ধতি চেষ্টা করতে পারেন, যা হল প্রধান এয়ারপোর্টে না নেমে গন্তব্যের কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্টে নামা। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি লন্ডনে যেতে চান, অনেকেই সাধারণত হিথ্রোতে নামেন। পরের বার, হিথ্রোতে না নেমে, হিথ্রোর কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্ট যেমন ম্যানচেস্টারের এয়ারপোর্টে নামার চেষ্টা করুন। তারপর ম্যানচেস্টার থেকে আপনি ট্রেনে করে লন্ডনে যেতে পারেন। এই পদ্ধতি চেষ্টা করুন, এটি সস্তা হওয়া উচিত!

৬. 'কুকিজ' ক্লিয়ার করুন

অনেকে এটা জানেন না। যদি আপনি ৩০ দিনের মধ্যে এয়ারলাইনের ওয়েবসাইটে গিয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এবং পিসি থেকে কুকিজ ক্লিয়ার করুন। কারণ এই কুকিজের মাধ্যমে এয়ারলাইনের বুকিং সিস্টেম মনে করবে যে আপনি বারবার তাদের ওয়েবসাইট দেখেছেন। তাই, বুকিং সিস্টেম একই দাম দেখাবে এমনকি যদি আপনি বহুবার ওয়েবসাইটে যান। কখনও কখনও দাম বাড়তেও পারে! তাই, আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারের কুকিজ ক্লিয়ার করার অভ্যাস তৈরি করুন। আপনি যদি জানেন না কিভাবে তা মুছতে হয়, তাহলে গুগলকে জিজ্ঞাসা করুন!

৭. দাম তুলনা করুন

গুগল করতে এবং আপনি যে টিকিট কিনতে চান তার দাম অন্যান্য ওয়েবসাইটে তুলনা করতে অলস হবেন না। শুধু এক ওয়েবসাইটে ফোকাস করবেন না। আপনি অবাক হবেন, কারণ কখনও কখনও আপনি একই এয়ারলাইনের টিকিট আরও সস্তা পাবেন। এখানে কিছু সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে যা আমি প্রায়ই ভ্রমণের জন্য ব্যবহার করি:

1. Skyscanner
2. CheapFlight
3. Momondo
4. Kayak
5. Google Flight
6. Ita Software

এজেন্সির সাহায্য ছাড়া নিজে যেভাবে ফিলিপাইনের ভিসা করবেন - স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন  :-১ - ট্যুরিস্ট ভিসায় আপনার আগ্রহ ...
24/09/2024

এজেন্সির সাহায্য ছাড়া নিজে যেভাবে ফিলিপাইনের ভিসা করবেন - স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন :-
১ - ট্যুরিস্ট ভিসায় আপনার আগ্রহ প্রকাশ করে ফিলিপাইন দূতাবাসে একটি ইমেল পাঠাবেন - ([email protected])
২ - ফিডব্যাক মেইলে ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সহ যে সকল ডকুমেন্টস লাগবে তার একটি চেকলিস্ট পাবেন। এবং তারা আপনাকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেয়ার জন্য একটি লিংক দিবে‌। ওই লিংকে গিয়ে আপনার বেসিক ইনফরমেশন গুলো দিবেন এবং অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি ফিল আপ করে ওখানে সাবমিট করবেন।
৩ - এখন আসি আপনার যে সকল ডকুমেন্টস লাগবে -
#️⃣ #️⃣➡️‌ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম নির্ভুলভাবে পূরণ করবেন
➡️২*২" সাইজের ছবি; অবশ্যই ল্যাব প্রিন্ট হতে হবে।
➡️ ভিসা রিকোয়েস্ট লেটার - আপনি কে, কি করেন, কেন যেতে চান, কত দিন থাকবেন, কোন শহরগুলিতে যাবেন, আপনার সাথে পরিবারের কে কে যাচ্ছে - এসব লিখবেন, আপনার পূর্বের ট্রাভেল হিস্টোরি উল্লেখ করবেন।
➡️ ব্যাংক স্টেটমেন্ট : এক জনের জন্য মিনিমাম ২ লক্ষ টাকা ব্যালেন্স সহ লাস্ট ছয় মাসের স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে। অবশ্যই প্রতিমাসে ৫/১০ টা লেনদেন থাকতে হবে।
যদি ৩ জন ফ্যামিলি মেম্বার আবেদন করেন তাহলে একজনের স্টেটমেন্ট দেখালেই হবে এবং কমপক্ষে ৬ লক্ষ প্লাস ব্যালেন্স দেখাতে হবে। যদি সল্ভেন্সি সার্টিফিকেট থাকে তাহলে সেটাও দিবেন।
➡️ ফ্লাইট বুকিং: শেয়ারট্রিপ অথবা গো জায়ান থেকে নন পেইড টিকেট বুক করবেন আর পেমেন্ট মেথড দিবেন ক্যাশ অন ডেলিভারি। এটা প্রিন্ট করে নিলেই হবে।
➡️ হোটেল বুকিং: বুকিং ডট কম অথবা অ্যাগোডা থেকে একটা ননপেইড বুকিং দিবেন; ফিল্টার থেকে বুক উইদআউট ক্রেডিট কার্ড সিলেক্ট করে।
➡️ ট্রাভেল আইটেনারি : যেহেতু আপনাকে ম্যানিলাতেই ল্যান্ড করতে হবে আপনি সহজে ভিসা পাওয়ার জন্য শুধু মাত্র ম্যানিলারই ৪/৫ দিনের ট্রাভেল আইটেনারি দিবেন। ধরেন আপনার অন্য সিটিতে যাওয়ার প্লান আছে, আপনি ট্রাভেল আইটেনারিতে উল্লেখ করলেন কিন্তু ওই সিটিতে যাওয়ার এয়ার টিকেট/বাস টিকেট দিলেন না, এ কারনেই আপনার ভিসা রিজেক্ট হয়ে যাবে। আপনি ভিসা পাওয়ার পর যেখানে মন চায় যান সমস্যা নেই।
➡️ পেশাগত প্রমান : আপনি জব হোল্ডার হলে অবশ্যই এনওসি, অফিস আইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
আর বিজনেস করলে ট্রেড লাইসেন্স এর নোটারাইজড কপি এবং ভিজিটিং কার্ড লাগবে।
➡️ সঙ্গে বাচ্চা থাকলে অবশ্যই বাচ্চার বার্থ সার্টিফিকেট লাগবে এবং পাসপোর্ট ইনফরমেশন পেজ ফটোকপি।
➡️স্পাউস সঙ্গে থাকলে স্পাউসের নাম যদি পাসপোর্টে মেনশন না থাকে তাহলে ম্যারেজ সার্টিফিকেট নোটারাইজড কপি লাগবে।
৪- সকল ডকুমেন্টস রেডি হলে ফিলিপাইন দূতাবাসের মেইলের রিপ্লাই করবেন ডকুমেন্টস গুলো অ্যাটাচ করে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাইবেন। ওরা ৭/১০ দিনের মধ্যেই আপনাকে মেইল করবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট ডেট দিবে।
৫- ফ্যামিলি হলে যে কোন একজন গিয়ে সকলের পাসপোর্ট এবং ডকুমেন্টস জমা দিয়ে আসতে পারবেন।
৬- ভিসা ফি: আগে ৪৬০০ ছিলো রিসেন্টলি ৫০০০ হয়েছে ।

যেকোন দেশের ভিসা প্রসেসিং নিজে নিজেই করা সম্ভব।
আলহামদুলিল্লাহ নিজে অ্যাপ্লাই করেই এপর্যন্ত ছয় টা দেশের ভিসা পেয়েছি ।
কোন হেল্প প্রয়োজন হলে পোষ্টে কমেন্ট করবেন।

হেলিকপ্টারে মেঘালয় গৌহাটি  প্রথমেই চলে যাবেন ঢাকা থেকে ৪ ঘন্টার দূরত্বে শেরপুর (Sherpur)। মহাখালি থেকে শেরপুর যাওয়ার এভে...
07/05/2024

হেলিকপ্টারে মেঘালয় গৌহাটি

প্রথমেই চলে যাবেন ঢাকা থেকে ৪ ঘন্টার দূরত্বে শেরপুর (Sherpur)। মহাখালি থেকে শেরপুর যাওয়ার এভেইলেবল বাস পাওয়া যায়। সরাসরি নালিতাবাড়ীর বাসে চড়লেই সবচাইতে ভালো। ভাড়া ৩০০ টাকা। এই জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলায় অবস্থিত স্থলবন্দর হচ্ছে নাকুগাও। এখানে ইমিগ্রেশনও আছে। ভারতীয় ভিসায় By Road DALU লেখা থাকলেই এ বন্দর দিয়ে ভারতে ঢোকা যায়। অন্যান্য বন্দরের তুলনায় এ বন্দরে ভীড় একেবারেই নেই।

সারাদিনে মাত্র ৫-৬ জন মানুষ যাতায়াত করে। এজন্য নেই কোন ঘুষ কিংবা দালালের প্রবলেম। যাইহোক, বর্ডার ক্রস করেই ২ কিলোমিটার সামনেই ডালু বাসট্যান্ড। সেখান থেকে বাস কিংবা প্রাইভেটকারে ৪৯ কিলোমিটার দুরেই তুরা (Tura) জেলা (বাসভাড়াঃ ১০০ রুপী, শেয়ারড প্রাইভেটকারেঃ ২৫০ রুপী)।

এই তুরা থেকেই প্রতি শুক্র, শনি, সোম এবং বুধবার হেলিকপ্টার সার্ভিস চালু আছে। যা স্থানীয় সময় সকাল ১১.২৫ মিনিটে গোয়াহাটির উদ্দেশ্যে ছেড়ে ১২.০৫ এ পৌছায়।

সেখানে ২৫ মিনিটের বিরতি দিয়ে ঠিক ১ টায় পৌছায় শিলং। ভাড়া মাত্র ১৯০০ রুপী। তবে ফোনে একটু আগেভাগেই বুকিং দিতে হবে।

কলকাতার তুলনায় ঢাকায় মেট্রোরেলের ভাড়া তিনগুণ বেশি কেন এই প্রশ্ন করা হলেই বলা হয়, কলকাতায় তো ৪০ বছর আগে বানিয়েছে তাই মেট্...
23/03/2024

কলকাতার তুলনায় ঢাকায় মেট্রোরেলের ভাড়া তিনগুণ বেশি কেন এই প্রশ্ন করা হলেই বলা হয়, কলকাতায় তো ৪০ বছর আগে বানিয়েছে তাই মেট্রোর নির্মাণ খরচ কম পরেছে।

বানানোর খরচ কম পড়েছে ইত্যাদি। কিন্তু এবার দেখুন এটা কলকাতায় নতুন রুট নতুন চালু হওয়া মেট্রোরেল ৭ মার্চ চালু হলো। নদীর নিচ দিয়ে মেট্রো গেছে হাওড়ায় (নদীর নিচ দিয়ে উপমহাদেশে প্রথম মেট্রোরেল ) ।

ভাড়া দেখুন ৫ রুপি থেকে শুরু। সর্বোচ্চ ৫০ রুপিতে যে দূরত্ব যাওয়া যাবে সেটা উত্তরা-মতিঝিল দূরত্বের চেয়ে অনেক অনেক বেশি। (৫০ রুপি মানে বাংলার ৬৬ টাকা, ৫ রুপি মানে ৭ টাকার মতন)। নতুন রুটেও তারা ভাড়া এত কম রাখতে বাংলাদেশ কেন পারেনা।

ঢাকা মেট্রোর ভাড়া বেশি কেন বলা হলে কিছু লোক তেড়ে আসেন। যেন ভাড়া কমালে তাদের সমস্যা।

30/12/2023

✈️ Soar into savings with Travel Planner Bangladesh!

Get 10% off your Biman Bangladesh Airlines flight! ✈️🇧🇩 This is your chance to explore the breathtaking beauty of Bangladesh at an amazing price. ️

Why choose Travel Planner Bangladesh?

✅ Exclusive 10% discount on Biman Bangladesh flights!
✅ Book with ease thanks to our travel experts! ‍
✅ Great prices and flexible travel options! ✈️
Visa help and travel insurance? We got you! ️
Unforgettable trips just for you! ✨🇧🇩

10% discount valid January 1-4 only!! ⏳

Don't miss out! Book your Biman Bangladesh flight with Travel Planner Bangladesh today!

🥰আসুন জেনে নেই কিভাবে ট্রেনের সম্পূর্ণ কোচ রিজার্ভ করবেন?❣️বিভিন্ন সময়ে পিকনিক ও বিয়ে উপলক্ষ্যে পুরো কোচ রিজার্ভের প্রয়ো...
18/12/2023

🥰আসুন জেনে নেই কিভাবে ট্রেনের সম্পূর্ণ কোচ রিজার্ভ করবেন?❣️

বিভিন্ন সময়ে পিকনিক ও বিয়ে উপলক্ষ্যে পুরো কোচ রিজার্ভের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ রেলওয়েতেও সেই সুযোগ রয়েছে। তবে তার জন্য আপনাকে অফিশিয়ালি এগোতে হবে এবং অবশ্যই মাসখানেক সময় হাতে রেখে।

প্রথমে, পারিবারিক ভ্রমণ বা অফিশিয়াল ভ্রমণ সেটি জানিয়ে একটি দরখাস্ত প্রস্তুত করুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের প্যাডে হতে হবে সেটি। তাতে উল্লেখ থাকতে হবে যে বিষয়গুলোঃ ট্রেনের নাম ও নম্বর, কবে, কোন শ্রেনীর কতটি টিকেট। যিনি টিকেটগুলো কালেক্ট করবেন তার পরিচয় ও মোবাইল নম্বর অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে তাতে। খুবই সাধারণ একটি দরখাস্তই যথেষ্ট। সেক্ষেত্রে যোগাযোগ করতে পারেন স্টেশন ম্যানেজার/ মাস্টারদের সাথে।
কমপক্ষে ১৫-২০ দিন আগে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবরে। আপনি যদি ঢাকায় থাকেন, তাহলে রেলভবনে দরখাস্তটি জমা দিবেন “এডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল/অপারেশন” বরাবরে। তিনি এটি ফরোয়ার্ড করবেন চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার/পূর্ব অথবা পশ্চিম বরাবরে। তবে আপনি যদি চট্টগ্রাম বা রাজশাহীতে থাকেন, তবে সরাসরি এড্রেস করে জমা দিতে পারবেন সিসিএম/পূর্ব অথবা পশ্চিম অফিসে যথাক্রমে।
আপনি যেখানেই এপ্লিকেশনটি জমা দিন না কেন, উল্লিখিত তারিখ মোতাবেক আপনাকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। কারন এবার আপনার জন্য একটি অনুমতিপত্র ইস্যু করা হবে সিসিএম সাহেবের অফিস থেকে এবং আপনাকে সেটি কালেক্ট করতে হবে। সাধারণত সেটির একটি কপি আপনাকে এবং আরেকটি কপি স্টেশন ম্যানেজার বা স্টেশন সুপারিনটেন্ডেন্টদের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সাধারনতঃ কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয়, তবে আপনার অনুরোধে হাতে হাতেও সেটি পাবার সুযোগ রয়েছে।
নির্ধারিত তারিখে সেটি কালেক্ট করে নিয়ে এবার চলে যাবেন রেলস্টেশনে স্টেশন ম্যানেজার/সুপারিনটেন্ডেন্টের কাছে। তার নির্দেশনা আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। খেয়াল রাখবেন, যিনি টিকেট কালেক্ট করবেন মর্মে এপ্লিকেশনে নাম্বার দিয়েছিলেন, তিনিই যেন উপস্থিত থাকেন তখন। আপনি নির্ধারিত দিন ও সময়ে তার নির্দেশিত কাউন্টারে পুরো টাকা জমা দিয়ে আপনার জন্য বরাদ্দকৃত আসনগুলোর বিপরীতে টিকেট সংগ্রহ করবেন।

অন্যান্য দিন আপনি চাহিদার সব কয়টি টিকেটই পাবেন আশা করা যায়, তবে বৃহষ্পতি ও রবি এবং এরকম ছুটির পাল্লা থাকলে রাতের ট্রেনে আপনার চাহিদার সকল টিকেট নাও দেয়া হতে পারে। বিষয়টি সম্পূর্ণ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে।

সবশেষ অনুরোধ থাকবে, সদলবলে ভ্রমণ করলে দয়া করে কোচের চেয়ার-টেবিলের কোন রকম ক্ষতি করবেন না। কোনো রকম উচ্ছৃংখলতা করে সহযাত্রীদের বিড়ম্বনা তৈরী করবেন না। এটেনডেন্টকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করবেন। রাতের ট্রেনের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

ধন্যবাদ।
নিরাপদ ও আনন্দময় ভ্রমণের জন্য রেল সবসময় বদ্ধপরিকর।

#কালেক্টেড ❣️

কক্সবাজারগামী ট্রেন যাত্রী সাধারণের জন্য সুখবর। বহুল প্রতীক্ষিত ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেনের যাত্রা ১ ডিসেম্বর হতে শুরু হতে যা...
01/12/2023

কক্সবাজারগামী ট্রেন যাত্রী সাধারণের জন্য সুখবর।

বহুল প্রতীক্ষিত ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেনের যাত্রা ১ ডিসেম্বর হতে শুরু হতে যাচ্ছে ইনশা আল্লাহ। আপনারা ইতিমধ্যেই জেনেছেন যে 'কক্সবাজার এক্সপ্রেস' নামের ট্রেনটি একটি নন-ষ্টপ ট্রেন যা কিনা সরাসরি ঢাকা-কক্সবাজার রাত ২২:৩০ ঘটিকায় এবং কক্সবাজার-ঢাকাগামী ট্রেন দুপুর ১২:৪০ ঘটিকায় যাত্রা শুরু করবে। ট্রেনটির রানিং টাইম ৯ ঘন্টা ৫০ মিনিট। দীর্ঘ এই নন-ষ্টপ যাত্রায় আপনাদের যাত্রাকে আনন্দমূখর, স্বাচ্ছন্দ্যময় এবং আরামদায়ক করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ের নিজস্ব ক্যাটারিং সেল ''বাংলাদেশ রেলওয়ে ক্যাটারিং ও ট্যুরিজম সার্ভিস" এর মাধ্যমে কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনটির খাবার ও পানীয়র ব্যবস্থাপনা করা হবে।
কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনের সম্মানীত যাত্রীগণের জন্য দীর্ঘ এই যাত্রায় নিম্নোক্ত খাবার ও পানীয় ভ্রমণকালীন গ্রহণ করতে পারবেন:
১। চিকেন ফ্রাই
২। চিকেন স্যান্ডউইচ
৩। চিকেন বার্গার
৪। ভেজিটেবল কাটলেট
৫। ভেজিটেবল রোল
৬। চিকেন রোল
৭। চকোলেইট চিকেন কাটলেট
৮। কাপ দই/ফিরনি
৯। মিস্টি/লাড্ডু
১০। প্লেইন কেক/চকোলেট কেক
১১। পিঠা
১২। লাবাং/মাঠা
১৩। চা/কফি
১৪। জুস/কোল্ড ড্রিংকস, ইত্যাদি।

কক্সবাজার হতে ঢাকামূখী ট্রেনের ক্ষেত্রে উপরের আইটেমের সাথে সাথে নিম্নোক্ত আইটেমসমূহ পাওয়া যাবে:
১৫। মোরগ পোলাও
১৬। প্লেইন পাউরুটি উইথ জেলী/বাটার
১৭। ঝাল টোস্ট
১৮। চিপস/বিস্কিট

বাংলাদেশ রেলওয়ে ক্যাটারিং ও ট্যুরিজম সার্ভিসের খাবার ও পরিবেশনা আপনাদের যাত্রাকে আরও আনন্দিত ও আরামদায়ক করবে।
এ সংক্রান্ত যে কোন অভিযোগ বা পরামর্শ বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে প্রদানের অনুরোধ রইলো।

© বাংলাদেশ রেলওয়ে

★ ৮১৩/৮১৪ কক্সবাজার এক্সপ্রেস এর বিস্তারিত সকল তথ্য...... 😍 √ নামঃ কক্সবাজার এক্সপ্রেস। √ ট্রেন কোডঃ ৮১৩/৮১৪। √ রুটঃ কক্...
01/12/2023

★ ৮১৩/৮১৪ কক্সবাজার এক্সপ্রেস এর বিস্তারিত সকল তথ্য...... 😍

√ নামঃ কক্সবাজার এক্সপ্রেস।
√ ট্রেন কোডঃ ৮১৩/৮১৪।
√ রুটঃ কক্সবাজার- ঢাকা।
√ সার্ভিসঃ ননস্টপ।
√ পরিসেবাঃ ব্র‍্যান্ড নিউ কোরিয়ান লাল-সবুজ রেক৷
√ সাপ্তাহিক বন্ধঃ ৮১৩ কক্সবাজার থেকে মঙ্গলবার/ ৮১৪ ঢাকা থেকে সোমবার।

√ সময়সূচিঃ

> ৮১৩ কক্সবাজার থেকে ছাড়বে দুপুর ১২.৩০ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম পৌঁছাবে দুপুর ০৩.৪০ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম ছাড়বে বিকেল ০৪.০০ মিনিট ➡️ বিমানবন্দর স্টেশন পৌঁছাবে রাত ০৮.৩০ মিনিটে ➡️ বিমানবন্দর স্টেশন ছাড়বে রাত ০৮.৩৩ মিনিটে ➡️ ঢাকা পৌঁছাবে রাত ০৯.১০ মিনিটে।

> ৮১৪ ঢাকা থেকে ছাড়বে রাত ১০.৩০ মিনিটে ➡️ বিমানবন্দর স্টেশন পৌঁছাবে রাত ১০.৫৩ মিনিটে ➡️ বিমানবন্দর স্টেশন ছাড়বে রাত ১০.৫৮ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ০৩.৪০ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম ছাড়বে ভোর ০৪.০০ মিনিটে ➡️ কক্সবাজার পৌঁছাবে সকাল ০৭.২০ মিনিটে।

√ ঢাকা- কক্সবাজার রুটের চূড়ান্ত ভাড়া.....

> শোভন চেয়ার- ৬৯৫; স্নিগ্ধা- ১৩২৫; এসি সিট- ১৫৯০; এসি বার্থ- ২৩৮০।

√ চট্টগ্রাম- কক্সবাজার রুটের চূড়ান্ত ভাড়া.....

> শোভন চেয়ার- ২৫০; স্নিগ্ধা- ৪৭০; এসি সিট- ৫৬৫; এসি বার্থ- ৮৪৫।

√ বিস্তারিত সিটপ্লানঃ

> শোভন চেয়ারে উইন্ডো নম্বর সমূহঃ ০১, ০২, ০৪, ০৫, ০৮, ০৯, ১২, ১৩, ১৬, ১৭, ২০, ২১, ২৪, ২৫, ২৮, (২৯, ৩২, ৩৩, ৩৬), ৩৭, ৩৯, ৪১, ৪৪, ৪৫, ৪৭, ৪৯, ৫১, ৫৩, ৫৬, ৫৭, ৫৯, ৬০৷ () টেবিল সিট।

> স্নিগ্ধা শ্রেণীর উইন্ডো নম্বর সমূহঃ ০১, ০৩, ০৪, ০৭, ০৮, ১১, ১২, ১৫, ১৬, ১৯, ২০, ২৩, (২৪, ২৭, ২৮, ৩১) ৩২, ৩৫, ৩৬, ৩৯, ৪০, ৪৩, ৪৪, ৪৭, ৪৮, ৫১, ৫২, ৫৪, ৫৫। () টেবিল সিট৷

> ৮১৩ঃ কক্সবাজার- চট্টগ্রাম ৬০ থেকে ৩৬ যাত্রামুখী। চট্টগ্রাম- ঢাকা ১-৩৫ যাত্রামুখী৷
> ৮১৪ঃ ঢাকা- চট্টগ্রাম ৬০-৩৬ যাত্রামুখী। চট্টগ্রাম- কক্সবাজার ১- ৩৫ যাত্রামুখী।

√ বর্তমানে দেশে পর্যাপ্ত কোরিয়ান কেবিন না থাকার কারণে এই ট্রেনে আপাততঃ কোনো কেবিন সংযুক্ত নেই। তবে ইনশাআল্লাহ শীঘ্রই এই ট্রেনের সাথে এসি এবং ননএসি কেবিন যুক্ত হবে।

√ যেহেতু পর্যটন মৌসুম চলমান এবং মাত্র একটি ট্রেন চালু হয়েছে, তাই ভাড়া নিয়ে যতই আলোচনা/সমালোচনা থাকুক তবুও টিকেট পাওয়া যাচ্ছে না সহজে। তাই আপনাদের প্রতি অনুরোধ টিকেট কাটার সময় অবশ্যই একটু ফাস্ট হওয়ার চেষ্টা করবেন। এবং অবশ্যই কাউন্টার পরিহার করার চেষ্টা করবেন। কারণ ১০০% টিকেট অনলাইন এবং কাউন্টার এর জন্য উন্মুক্ত, তাই, সকাল আটটার সময় একজন বুকিং সহকারীর কম্পিউটার এর মাউস আর আপনার মোবাইল স্ক্রিনের ক্ষমতা সমান। তবে টিকেট কাটার সময় অবশ্যই ধৈর্য্য ধরতে হবে।

Follow 👉 Travel Planner Bangladesh

ঢাকা-সিলেট রুটের সদ্য যুক্ত হওয়া "টাঙ্গুয়ার এক্সপ্রেস" ট্রেনের প্রস্তাবিত সময়সূচি।। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ০১/১২/২০২৩ হত...
23/11/2023

ঢাকা-সিলেট রুটের সদ্য যুক্ত হওয়া "টাঙ্গুয়ার এক্সপ্রেস" ট্রেনের প্রস্তাবিত সময়সূচি।। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ০১/১২/২০২৩ হতে ট্রেনটি ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচল করবে ইনশাআল্লাহ।।

আবারো বলে রাখি→ এটা "প্রস্তাবিত সময়সূচি" ( পরিবর্তন হতে পারে )। কোনো ধরণের পরিবর্তন হলে পেইজে জানানো হবে। নতুন ট্রেনের টাটকা আপডেট পেতে পেইজের সাথে থাকুন।।

ইউরোপ-আমেরিকার মতো এবার পর্যটন নগরী কক্সবাজারেও ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবেন পর্যটকরা। দুটি টুরিস্ট বাস এনেছে কক্সবাজার জেল...
13/11/2023

ইউরোপ-আমেরিকার মতো এবার পর্যটন নগরী কক্সবাজারেও ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবেন পর্যটকরা। দুটি টুরিস্ট বাস এনেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। এই দুটি বাস চলবে কক্সবাজারের পর্যটন জোন থেকে দীর্ঘ ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ দিয়ে।

মূলত এসব বাস দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় করে তুলতে নতুন সংযোজন করা হয়েছে কক্সবাজারে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, কক্সবাজারকে বলা হয় পর্যটন রাজধানী। তাই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে কক্সবাজারকে আকর্ষণীয় করতে প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে টুরিস্ট বাসের।

দুটি বাসের মধ্যে একটি বাস কক্সবাজার সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট থেকে পর্যটকদের নিয়ে রেজুখাল ব্রিজ পর্যন্ত যাবে। এরপর তাদের তুলে দেয়া হবে ব্রিজের অপরপ্রান্তে অবস্থান করা টুরিস্ট বাসে। এই বাস মেরিন ড্রাইভের পাতুয়ারটেক পর্যন্ত চলাচল করবে। এই যাত্রায় দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভে যেসব পর্যটন স্পট রয়েছে বাস ওই স্পটে থামবে এবং পর্যটকদের তা ঘুরে দেখানো হবে।

প্রতিটি বাসে ৫৫ জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। বাসগুলোতে থাকছে নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা। আশা করা যায়, পর্যটকদের বিনোদনে নতুন মাত্রা যোগ করবে এই টুরিস্ট বাস বা ছাদখোলা বাস। সূত্র: সময় নিউজ।

ধন্যবাদান্তে,

Travel Planner Bangladesh

Address

Dhanmondi

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801314492777

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel Planner Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel Planner Bangladesh:

Share

Nearby travel agencies