Hatim Travels & Tours

Hatim Travels & Tours Government recognized Hajj Omrah travel and Tours agent.

30/10/2024

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় হজ্জ প্যাকেজ ঘোষণার নামে জনগণের সাথে নির্ভেজাল বাটপারী করেছেন।

30/10/2024

হাতিম ট্রাভেলস এ্যান্ড টুরস। আনসারী হজ্জ ও ওমরাহ কাফেলা।
হজ্জ ২০২৫ খ্রি: মোতাবেক 1446 হিজরী।
প্যাকেজ মূল্য :-
প্যাকেজ (মানজুর) ৫৭৫৫০০/=
প্যাকেজ (মাকবুল) ৬৭৫৫০০/=
প্যাকেজ (মাবরুর) ৮৫৫০০০/=
01713045986, 01730718100

22/10/2024

বিগত চব্বিশ বছর যাবত বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের হজ্জ কার্যক্রম ও হজ্জ ব্যবস্থাপনার প্রত্যক্ষ করছি (আমি অধম বান্দা সরাসরি জড়িয়ে আছি)

আল্লাহ তায়ালার ফরজ বিধান "হজ্জ" কঠিন পরিস্থিতি এবং কঠোর পরিশ্রমের মধ্যে আদায় করতে হয়। বিগত পচিশ বছর বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও সৌদি সরকারের hajj ministry এবং মুয়াসসাসার(as like company) অনেক অনিয়ম, অব্যাবস্থাপনা, সীমাহীন নৈরাজ্য নিজের চোখে দেখেছি !!

আমার খুদ্র জ্ঞান ও সময়ের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে মনে হচ্ছে, এ বছরের (২০২৫ খ্রী: এর) হজ্জ ব্যবস্থাপনা চরম বিপর্যয় ও বিশৃঙ্খলার মধ্যে পড়তে যাচ্ছে !!

ধর্ম উপদেষ্টা মহোদয় ব্যক্তিগত জীবনে একজন সৎ আল্লাহ ভিরু মানুষ হলেও প্রশাসন পরিচালনায় একজন অদক্ষ, অযোগ্য ব্যক্তি। ধর্ম মন্ত্রনলয়ের সর্বোচ্চ পদে আছেন কিছু অতি আওয়ামী আমলা !! যাদের বিগত দিনের ঔদ্ধত্তপূর্ণ আচরণ, মনগড়া সিদ্ধান্ত, বেসরকারী হজ্জ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে বিমাতা সুলভ আচরণ, গুরুত্বপূর্ণ কাজে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনলয়ের সাথে সমন্বয় হিনতাতার কারণে বাংলাদেশের হজ্জ ব্যবস্থাপনা স্মরণকালের ভয়াবহ বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছি।

বিষয়টি সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

06/10/2024

কাবা তাওয়াফ করার নিয়মাবলী ও নিয়মাবলী সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর
মক্কায় প্রবেশের পর প্রথম কাজ উমরা করা, কিন্তু উমরা কিভাবে করতে হয়?
মসজিদুল হারামে ঢুকে প্রথমে ৭ বার কাবাঘর তাওয়াফ করবেন। এরপর দু’রাকআত নামায শেষে ‘সাফা’ ও ‘মারওয়া’ পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে সাঈ করবেন ৭ বার। সবশেষে চুল কেটে হালাল হয়ে যাবেন, অর্থাৎ ইহরামের কাপড় বদলিয়ে স্বাভাবিক পোষাক পরিধান করবেন। তাওয়াফ, সাঈ ও চুল কাটার বিস্তারিত নিয়ম পরবর্তী অধ্যায়গুলোতে দেখুন।
মক্কায় প্রবেশের আদব হিসেবে তাওয়াফের পূর্বে কি কি কাজ আমাদের করণীয় আছে?
কাজগুলো নিম্নরূপ :
মক্কায় পৌঁছে সুবিধাজনক কোন স্থানে একটু বিশ্রাম করা যাতে ক্লান্তি দূর হয় এবং শক্তি অর্জিত হয়। তাছাড়া তাওয়াফের পূর্বে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও পবিত্র হওয়া জরুরী। (বুখারী)
সম্ভব হলে গোসল করে নেয়া মুস্তাহাব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনটি করতেন। (বুখারী) সুযোগ না পেলে না-করলেও চলবে। তবে নাপাকী থেকে অবশ্যই পবিত্র হতে হবে।
সহজসাধ্য হলে উঁচুভূমি এলাকা দিয়ে মক্কায় প্রবেশ করাও মুস্তাহাব। (বুখারী) “বাবুস্‌ সালাম” গেট দিয়ে ঢুকা উত্তম। তা সম্ভব না হলে যে কোন দরজা দিয়ে ঢুকতে পারেন।
হারাম শরীফে প্রবেশকালে উত্তম হলো ডান পা আগে দিয়ে ঢুকা এবং নীচের দোয়াটি পড়াঃ
أَعُوذُ بِاللهِ الْعَظِيمِ وَبِوَجْهِهِ الْكَرِيمِ وَسُلْطَانِهِ الْقَدِيمِ مِنْ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ بِسْمِ اللهِ وَالصَّلاَةُ وَالسَّلاَمُ عَلٰى رَسُوْلِ اللهِ – اَللَّهُمَّ افْتَحْ لِيْ أَبْوَابَ رَحْمَتِكَ
এবং মসজিদে হারাম থেকে বের হওয়ার সময় পড়াঃ
بِسْمِ اللهِ وَالصَّلاَةُ وَالسَّلاَمُ عَلٰى رَسُوْلِ اللهِ اَللَّهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ مِنْ فَضْلِكَ
এ দোয়াগুলো দুনিয়ার অন্যসব মসজিদেও পড়া সুন্নত।
“মসজিদে হারাম”এর তাহিয়াহ হল তাওয়াফ করা। আর তাওয়াফের নিয়ত না থাকলে দু’রাকআত সালাত আদায় না করে মসজিদে কখনো বসবেন না। তবে, জামাআত দাঁড়িয়ে গেলে সরাসরি জামাআতে শরীক হয়ে যাবেন।
অসুস্থ ও মাযুর ব্যক্তিদের জন্য খাটিয়ায় চড়ে তাওয়াফ বা সাঈ করা জায়েয আছে। (বুখারী)
প্রথম তাওয়াফকে ‘তাওয়াফুল কুদুম’
(طواف القدوم) বা ‘তাওয়াফুল উমরা’ বলে।
তাওয়াফের শর্ত কয়টি ও কী কী?
আমাদের হানাফী মাযহাব মতে তাওয়াফের শর্ত ৩টি, যথা :
তাওয়াফের নিয়ত করা,
তাওয়াফের ৭ চক্র পূর্ণ করা,
মসজিদে হারামের ভিতরে থেকে কাবার চারপাশে তাওয়াফ করা।
তাওয়াফের ওয়াজিব কয়টি ও কী কী?
উঃ- ৫টি, সেগুলো হলো :
অযূ করা।
সতর ঢাকা।
হাজ্‌রে আসওয়াদকে বামপাশে রেখে তাওয়াফ করা।
তাওয়াফের পর দু’রাকআত সালাত আদায় করা।
তাওয়াফ কী? এটা কিভাবে করতে হয়?
তাওয়াফ হল কাবা ঘরের চারপাশে ৭ বার প্রদক্ষিণ করা। এ তাওয়াফ করার নিয়মাবলী নীচে উল্লেখ করা হলঃ
তাওয়াফ শুরু করার পূর্বেই তালবিয়াহ পাঠ বন্ধ করে দেয়া। এরপর মনে মনে তাওয়াফের নিয়ত করা। নিয়ত না করলে তাওয়াফ শুদ্ধ হবে না। নিয়ম হল প্রথমে ‘হাজারে আসওয়াদ (কাল পাথরের) কাছে যাওয়া, “বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার” বলে এ পাথরকে চুমু দিয়ে তাওয়াফ কার্য শুরু করা। কিন্তু রমাযান ও হজ্জের মৌসুমে প্রচণ্ড ভীড় থাকে। বয়স্ক, বৃদ্ধ ও মহিলাদের জন্য পাথর চুম্বনের কাজটি প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। এ ধরনের ভীড় দেখলে ধাক্কাধাক্কি করে নিজেকে ও অন্য হাজীকে কষ্ট না দিয়ে পাথর চুমু দেয়া ছাড়াই “হাজ্‌রে আসওয়াদ” থেকে তাওয়াফ শুরু করে দিবেন। কাবাঘরের “হাজারে আসওয়াদ” কোণ থেকে মসজিদে হারামের দেয়াল ঘেষে সবুজ বাতি দেয়া আছে। এ রেখা বরাবর থেকে তাওয়াফ শুরু করে আবার এখানে আসলে তাওয়াফের এক চক্র শেষ হবে। এভাবে ৭ চক্র পূর্ণ করতে হবে। ভীড়ের পরিমাণ যদি আরো বেশী দেখতে পান এবং গ্রাউন্ড ফ্লোরে তাওয়াফ করা কঠিন মনে করেন তাহলে দু’তলা বা ছাদের উপর দিয়েও তাওয়াফ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে সময় একটু বেশী লাগলেও ভীড়ের চাপ থেকে রেহাই পাবেন। ছাদের উপর তাওয়াফ করলে দিনের প্রখর রৌদ্রতাপ ও প্রচণ্ড গরমে না গিয়ে রাতের বেলায় করবেন। বেশী ভীড়ের মধ্যে ঢুকে মানুষকে কষ্ট দেবেন না। দিলে ইবাদত ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
কাবাঘরকে বামপাশে রেখে তাওয়াফ করতে হয়। তাওয়াফের প্রথম চক্রে “বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার” বলে নীচের দোয়াটি পড়তে পারলে ভাল হয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনটি করতেন। দোয়াটি হল :
اَللَّهُمَّ إِيْمَانًا بِكَ وَتَصْدِيْقًا بِكِتَابِكَ وَوَفَاءً بِعَهْدِكَ وَاتِّبَاعًا لِسُنَّةِ نَبِيِّكَ مَحَمَّدٍ -صلى الله عليه وسلم-
অর্থ : হে আল্লাহ! তোমার প্রতি ঈমান এনে, তোমার কিতাবের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, তোমার সাথে কৃত অঙ্গীকার পূরণের জন্য তোমার নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সুন্নাতের অনুসরণ করে এ তাওয়াফ কার্যটি করছি।
প্রথম তিন চক্রে পুরুষগণ ছোট ছোট পদক্ষেপে দৌড়ের ভঙ্গিতে সামান্য একটু দ্রুত গতিতে চলতে চেষ্টা করবেন। আরবীতে এটাকে ‘রম্‌ল’ বলা হয়। বাকী চার চক্র সাধারণ হাঁটার গতিতে চলবেন। মক্কায় প্রবেশ করে প্রথম যে তাওয়াফটি করতে হয় শুধু এটাতেই প্রথম তিন চক্রের রম্‌লের এ বিধান। এরপর যতবার তাওয়াফ করবেন সেগুলোতে আর “রম্‌ল” করতে হবে না। মহিলাদের রম্‌ল করতে হয় না।
পুরুষেরা ইহরামের গায়ের কাপড়টির একমাথা ডান বগলের নীচ দিয়ে এমনভাবে পেঁচিয়ে দেবেন যাতে ডান কাঁধ, বাহু ও হাত খোলা থাকে। কাপড়ের বাকী অংশ ও উভয় মাথা দিয়ে বাম কাঁধ ও বাহু ঢেকে ফেলবেন। এ নিয়মটাকে আরবীতেও اضطباع (ইয্‌তিবা) বলা হয়। এটা শুধুমাত্র প্রথম তাওয়াফে করতে হয়। পরবর্তী তাওয়াফগুলোতে এ নিয়ম নেই, অর্থাৎ ডান কাঁধ ও বাহু খোলা রাখতে হয় না।
কাবাঘরের চারটি কোণের মধ্যে একটি কোণের নাম হল “রুক্‌নে ইয়ামানী”। হাজ্‌রে আসওয়াদ-এর কোণটিকে প্রথম কোণ ধরে তাওয়াফ শুরু করে আসলে “রুক্‌নে ইয়ামানী” হবে চতুর্থ কোণ। এ “রুক্‌নে ইয়ামানী”র পাশে এসে পৌঁছলে ভীড় না হলে এ কোণকে ডান হাত দিয়ে ছুইতে চেষ্টা করবেন। কিন্তু সাবধান, এ রুক্‌নে ইয়ামেনীকে চুমু দেবেন না, এর পাশে এসে হাত উঠিয়ে ইশারাও করবেন না এবং সেখানে ‘আল্লাহু আকবার’ও বলবেন না। ‘আল্লাহু আকবার’ বলবেন হাজ্‌রে আসওয়াদে পৌঁছে। তাওয়াফ শুরু করবেন “হাজ্‌রে আওয়াদ” থেকে এবং শেষও করবেন সেখানে গিয়েই।
রুক্‌নে ইয়ামেনী ও হাজ্‌রে আসওয়াদের মধ্যবর্তী স্থানে নিম্নের এ দোয়াটি পড়া মুস্তাহাব :
رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَّفِي الآخِرَةِ حَسَنَةً وَّقِنَا عَذَابَ النَّارِ
অর্থ : হে আমাদের রব! আমাদেরকে তুমি দুনিয়ায় সুখ দাও, আখেরাতেও আমাদেরকে সুখী কর এবং আগুনের আযাব থেকে আমাদেরকে বাঁচাও।[৪]
তাওয়াফের প্রত্যেক চক্রেই হাজ্‌রে আসওয়াদ ছুঁয়া ও চুমু দেয়া উত্তম। কিন্তু প্রচণ্ড ভীড়ের কারণে এটি খুবই দূরূহ কাজ। সেক্ষেত্রে প্রতি চক্রেই হাজ্‌রে আসওয়াদের পাশে এসে এর দিকে মুখ করে ডান হাত উঠিয়ে ইশারা করবেন। ইশারাকৃত এ হাত চুম্বন করবেন না। ইশারা করার সময় একবার বলবেন بسم الله الله أكبر ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’।
তাওয়াফরত অবস্থায় খুব বেশী বেশী যিক্‌র, দোয়া ও তাওবা করতে থাকবেন। কুরআন তিলাওয়াতও করা যায়। কিছু কিছু বইতে আছে প্রথম চক্রের দোয়া, ২য় চক্রের দোয়া ইত্যাদি। কুরআন হাদীসে এ ধরনের চক্রভিত্তিক দোয়ার কোন ভিত্তি নেই। যত পারেন একের পর এক দোয়া আপনি করতে থাকবেন। এ বইয়ের ২১ ও ২২ নং অধ্যায়ে কিছু দোয়া দেয়া আছে। এ দোয়াগুলো করতে পারেন। তাছাড়া আপনার নিজ ভাষায় আপনার মনের কথাগুলো আল্লাহ্‌র কাছে বলতে থাকবেন, মিনতি সহকারে চাইতে থাকবেন। দলবেঁধে সমস্বরে জোরে জোরে দোয়া করে অন্যদের দোয়ার মনোযোগ নষ্ট করবেন না। আরবীতে দোয়া করলে এগুলোর অর্থ জেনে নেয়ার চেষ্টা করবেন যাতে আল্লাহর সাথে আপনি কি বলছেন তা যেন হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে পারেন।
তাওয়াফের ৭ চক্র শেষ হলে দু’কাঁধ এবং বাহু ইহরামের কাপড় দিয়ে আবার ঢেকে ফেলবেন এবং “মাকামে ইব্‌রাহীমের” কাছে গিয়ে পড়বেন :
وَاتَّخِذُوا مِنْ مَقَامِ إِبْرَاهِيمَ مُصَلّىً
অর্থ : ইব্‌রাহীম (পয়গাম্বর)-এর দণ্ডায়মানস্থলকে সালাত আদায়ের স্থান হিসেবে গ্রহণ করো।[৫]
অতঃপর তাওয়াফ শেষে এ মাকামে ইব্‌রাহীমের পেছনে এসে দু’রাকআত সালাত আদায় করবেন। ভীড়ের কারণে এখানে জায়গা না পেলে মসজিদে হারামের যে কোন অংশে এ সালাত আদায় করা জায়েয আছে। মানুষকে কষ্ট দেবেন না, যে পথে মুসল্লীরা চলাফেরা করে সেখানে সালাতে দাঁড়াবেন না। সুন্নত হলো এ সালাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর প্রথম রাকআতে সূরা কাফিরূন এবং দ্বিতীয় রাকআতে সূরা ইখলাস পড়া।
এরপর যমযমের পানি পান করতে যাওয়া মুস্তাহাব। পান শেষে যমযমের কিছু পানি মাথার উপর ঢেলে দেয়া সুন্নাত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনটি করতেন। (আহমাদ)
মুস্তাহাব হলো পুনরায় হাজ্‌রে আসওয়াদের কাছে গিয়ে এটা স্পর্শ করা ও চুম্বন করা। সম্ভব হলে এটা করবেন। আর ভীড় বেশী থাকলে এ কাজটা করতে যাবেন না।
বেগানা পুরুষের সামনে মহিলারা হাজারে আসওয়াদ চুম্বনের সময় মুখ খোলা রাখবেন না। কাবার গা ঘেঁষে পুরুষদের মধ্যে না ঢুকে মেয়েদের একটু দূর দিয়ে তাওয়াফ করা উত্তম।
তাওয়াফ করার সময় যদি জামা’আতের ইকামত দিয়ে দেয় তখন সঙ্গে সঙ্গে তাওয়াফ বন্ধ করে দিয়ে নামাযের জামা’আতে শরীক হবেন এবং ডান কাঁধ ও বাহু চাদর দিয়ে ঢেকে ফেলবেন। নামায রত অবস্থায় কাঁধ ও বাহু খোলা রাখা জায়েয না। সালাত শেষে তাওয়াফের বাকী অংশ পূর্ণ করবেন।
প্রচণ্ড ভীড়ের কারণে কোন পর মহিলার গা স্পর্শ হলে এতে তাওয়াফের কোন ক্ষতি হবে কি?
না, অযুও ছুটবে না। তবে সতর্ক থাকতে হবে।
তাওয়াফরত অবস্থায় শরীরের কোন স্থান ক্ষত হয়ে গেলে বা ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়লে এতে তাওয়াফের কোন ক্ষতি হবে কি?
উঃ- না।
বিশেষ করে মসজিদে হারামে মুসল্লীর সামনে দিয়ে কেউ হাঁটলে তার গোনাহ হবে কি?
না। (আবূ দাঊদ, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ), তবে মুহাদ্দিস আলবানী (রহ.)-এর মতে হাঁটা জায়েয নয়। সেজন্য সতর্ক থাকা বাঞ্ছনীয়।
তাওয়াফ শেষে দু’রাক’আত সালাত দিন ও রাতের যে কোন সময় এমনকি নিষিদ্ধ ও মাকরূহ ওয়াক্তেও আদায় করা যাবে কি?
হ্যাঁ। তবে নিষিদ্ধ ৩টি সময়ে নামায না পড়া উত্তম।
তাওয়াফের দু’রাক’আত সালাত শেষে হাত তুলে দোয়া করার কোন বিধান শরীয়তে পাওয়া যায় কি?
না, বরং এটা সুন্নাতের খেলাফ।
তাওয়াফ শেষে কী কী কাজ সুন্নত?
এখানে সুন্নাত হল যমযম পান করতে চলে যাওয়া, কিছু পানি মাথায় ঢেলে দেয়া, অতঃপর সম্ভব হলে পুনরায় হাজারে আসওয়াদ স্পর্শ করা। এরপর সাফা-মারওয়ায় সাঈ করতে চলে যাওয়া। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবেই করেছেন।
রুকনে ইয়ামানী কি চুম্বন করা যাবে?
না, এটা কখনো চুম্বন করবেন না। তবে “রুক্‌নে ইয়ামানী” স্পর্শ করা মুস্তাহাব।
তাওয়াফের ৭ চক্রের মধ্যে এক চক্র কম হলে তাওয়াফ কি শুদ্ধ হবে?
না।
পরবর্তী দু’রাক’আত সালাত কি তাওয়াফের অংশ?
না। এটা পৃথক ইবাদত।
বহিরাগত লোকদের জন্য হারামে কোনটিতে সাওয়াব বেশী? নফল নামায নাকি নফল তাওয়াফ?
তাওয়াফ। কারণ তাওয়াফের সুযোগ এখানে ছাড়া দুনিয়ায় আর কোথাও নেই।
নামাযীদের সামনে দিয়ে তাওয়াফরত পুরুষ-মহিলারা হাঁটলে কি তাতে মাকরূহ হবে?
না। এ বিধান মক্কার জন্য খাস।
যে তিন ওয়াক্তে সালাত আদায় নিষিদ্ধ সে সময়ে তাওয়াফ করা কি জায়েয?।
হাঁ। জায়েয।
হায়েয বা নেফাসওয়ালী মহিলারা পবিত্র হওয়ার আগে তাওয়াফ করতে পারবে কি?
না।
যদি তাওয়াফ শেষ করার পর সাঈ শুরু করার পূর্বে কোন মহিলার হায়েয শুরু হয়ে যায় তাহলে কী করবে?
সাঈ করে ফেলবে। কারণ সাঈতে পবিত্রতা অর্জন শর্ত নয়, বরং মুস্তাহাব।
তাওয়াফুল কুদুম বা উমরার তাওয়াফ ছাড়া বাকী সব তাওয়াফ কী পোষাকে করব?
স্বাভাবিক পোষাক পরিধান করেই করবেন।
“হাজারে আসওয়াদ” ও ‘রুক্‌নে ইয়ামেনী” স্পর্শ করার ফযীলত জানতে চাই?
এ বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :
“হাজ্‌রে আসওয়াদ” ও “রুক্‌নে ইয়ামেনী”র স্পর্শ গুনাহগুলোকে সম্পূর্ণরূপে মুছে ফেলে দেয়। (তিরমিযী)
নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা “হাজ্‌রে আসওয়াদ”কে কিয়ামতের দিন উত্থিত করবেন। তার দু’টি চক্ষু থাকবে যা দ্বারা সে দেখতে পাবে, একটি জিহ্বা থাকবে যা দ্বারা সে কথা বলবে এবং যারা তাকে স্পর্শ করেছে সত্যিকারভাবে এ পাথর তাদের পক্ষে সাক্ষ্য প্রদান করবে। (তিরমিযী)
তাওয়াফে হাজীদের সাধারণত কী কী ভুলত্রুটি লক্ষ্য করা যায়?
হাজারে আসওয়াদের কাছে এসে দু’হাতে ইশারা দেয়। এটা ভুল। শুদ্ধ হলো এক হাতে দেয়া।
রুক্‌নে ইয়ামানী হাত দিয়ে ইশারা করে। এটা করা ঠিক নয়।
কিছু লোক তাওয়াফের সময় কাবার চার কোণই স্পর্শ করে। এরূপ করতে যাওয়া ঠিক না।
তাওয়াফের সময় কেউ কেউ কাবাঘর বা এর গেলাফ মুছে। এ মুছার মধ্যে কোন ফযীলত নেই।
কিছু লোক তাওয়াফের সময় দল বেঁধে যিক্‌র ও দোয়া করে। এটা করবেন না।
এক শ্রেণীর লোক বেরিকেড দিয়ে দল বেঁধে তাওয়াফ করে। অন্যদেরকে কষ্ট দিয়ে এভাবে তাওয়াফ করা উচিত না।
কেউ কেউ মাকামে ইব্‌রাহীম চুমু দেয় এবং এটাতে হাত দিয়ে মুছে। এসব ভুল কাজ।
উমরাহ্‌ বুকিং : +𝟖𝟖𝟎𝟎𝟏𝟕𝟏𝟑𝟎𝟒𝟓𝟗𝟖𝟔, +𝟖𝟖𝟎𝟏𝟕𝟑𝟎𝟕𝟏𝟖𝟏𝟎𝟎, +𝟖𝟖𝟎𝟏𝟕𝟗𝟒𝟑𝟏𝟎𝟗𝟖𝟔, (whatsapp & IMO Available 24 Hours) (whatsapp & IMO Available 24 Hours)
📌অথবা সরাসরি দেখা করুন:
৫৫, পুরানা পল্টন, আজাদ সেন্টার (৪র্থ তলা)

🕋 হাতিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস ২০২৪ অক্টোবর মাসের ওমরাহ্ প্যাকেজসূমহ : প্রথম গ্রুপ ০৯-১০-২০২৪, দ্বিতীয় গ্রুপ ২১-১০-২০২৪📒 প...
05/10/2024

🕋 হাতিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস ২০২৪ অক্টোবর মাসের ওমরাহ্ প্যাকেজসূমহ : প্রথম গ্রুপ ০৯-১০-২০২৪, দ্বিতীয় গ্রুপ ২১-১০-২০২৪
📒 প্যাকেজে কি কি থাকছে :
✈️ রিটার্ন এয়ার টিকেট - সরাসরি ফ্লাইট এবং ট্রানজিট (সৌদি এয়ারলাইন্স/ যেকোন এয়ারলাইন্স হতে পারে) ওমরাহ্ ভিসা ৫* ও 8*/৩ *হোটেল
ট্রান্সপোর্টঃ জেদ্দা – মক্কা – মদিনা সৌদি - বিমানবন্দর।
মক্কায়ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন - জিয়ারা
মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন - জিয়ারা
রুম সুবিধাঃ প্রতি রুমে ৩/৪ জন
খাবারঃ ২ বেলা
✅ভিসা
✅টিকেট (সৌদি এয়ারলাইনস)
✅হোটেল
✅ট্রান্সপোর্ট
✅জিয়ারা
✅ইন্সুরেন্স
✅২বেলা বাঙ্গালী খাবার
>মক্কায় হোটেল ৩৫০-৫০০ মিটারের মধ্যে
>মদিনায় হোটেল ২০০-৩৫০মিটারের মধ্যে
১৪ দিনের প্যাকেজে। বিস্তারিত জানতে ফোন করুন।
উমরাহ্‌ বুকিং : +𝟖𝟖𝟎𝟎𝟏𝟕𝟏𝟑𝟎𝟒𝟓𝟗𝟖𝟔, +𝟖𝟖𝟎𝟏𝟕𝟑𝟎𝟕𝟏𝟖𝟏𝟎𝟎, +𝟖𝟖𝟎𝟏𝟕𝟗𝟒𝟑𝟏𝟎𝟗𝟖𝟔, (whatsapp & IMO Available 24 Hours) (whatsapp & IMO Available 24 Hours)
📌অথবা সরাসরি দেখা করুন:
৫৫, পুরানা পল্টন, আজাদ সেন্টার (৪র্থ তলা)

🕋 হাতিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস ২০২৪ অক্টোবর মাসের ওমরাহ্ প্যাকেজসূমহ : প্রথম গ্রুপ ০৯-১০-২০২৪, দ্বিতীয় গ্রুপ ২০-১০,২০২৪📒 প...
02/10/2024

🕋 হাতিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস ২০২৪ অক্টোবর মাসের ওমরাহ্ প্যাকেজসূমহ : প্রথম গ্রুপ ০৯-১০-২০২৪, দ্বিতীয় গ্রুপ ২০-১০,২০২৪
📒 প্যাকেজে কি কি থাকছে :
✈️ রিটার্ন এয়ার টিকেট - সরাসরি ফ্লাইট এবং ট্রানজিট (সৌদি এয়ারলাইন্স/ যেকোন এয়ারলাইন্স হতে পারে) ওমরাহ্ ভিসা ৫* ও 8*/৩ *হোটেল
ট্রান্সপোর্টঃ জেদ্দা – মক্কা – মদিনা সৌদি - বিমানবন্দর।
মক্কায়ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন - জিয়ারা
মদিনায় ঐতিহাসিক স্থানসমূহ পরিদর্শন - জিয়ারা
রুম সুবিধাঃ প্রতি রুমে ৩/৪ জন
খাবারঃ ২ বেলা
✅ভিসা
✅টিকেট (সৌদি এয়ারলাইনস)
✅হোটেল
✅ট্রান্সপোর্ট
✅জিয়ারা
✅ইন্সুরেন্স
✅২বেলা বাঙ্গালী খাবার
>মক্কায় হোটেল ৩৫০-৬০০ মিটারের মধ্যে
>মদিনায় হোটেল ২০০-৩৫০মিটারের মধ্যে
১৪ দিনের প্যাকেজে। বিস্তারিত জানতে ফোন করুন।
উমরাহ্‌ বুকিং : +𝟖𝟖𝟎𝟎𝟏𝟕𝟏𝟑𝟎𝟒𝟓𝟗𝟖𝟔, +𝟖𝟖𝟎𝟏𝟕𝟑𝟎𝟕𝟏𝟖𝟏𝟎𝟎, +𝟖𝟖𝟎𝟏𝟕𝟗𝟒𝟑𝟏𝟎𝟗𝟖𝟔, (whatsapp & IMO Available 24 Hours) (whatsapp & IMO Available 24 Hours)
📌অথবা সরাসরি দেখা করুন:
৫৫, পুরানা পল্টন, আজাদ সেন্টার (৪র্থ তলা)

𝐇𝐚𝐭𝐢𝐦 𝐓𝐫𝐚𝐯𝐞𝐥𝐬 𝐚𝐧𝐝 𝐓𝐨𝐮𝐫𝐬 -এ আসছে নতুন দিগন্ত!আমরা আপনাদের আরও উন্নত সেবা দেওয়ার জন্য আমাদের কার্যক্রমকে নতুনভাবে সাজাচ্ছি...
30/09/2024

𝐇𝐚𝐭𝐢𝐦 𝐓𝐫𝐚𝐯𝐞𝐥𝐬 𝐚𝐧𝐝 𝐓𝐨𝐮𝐫𝐬 -এ আসছে নতুন দিগন্ত!
আমরা আপনাদের আরও উন্নত সেবা দেওয়ার জন্য আমাদের কার্যক্রমকে নতুনভাবে সাজাচ্ছি!
হজ্জ ২০২৫ প্রি-রেজিস্ট্রেশন চলছে । হাতিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস
– এর সাথে ২০২৫ সালে হজ্জের জন্য প্রি-রেজিস্ট্রেশন করুন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন: 📱+𝟖𝟖𝟎𝟎𝟏𝟕𝟏𝟑𝟎𝟒𝟓𝟗𝟖𝟔, +𝟖𝟖𝟎𝟏𝟕𝟑𝟎𝟕𝟏𝟖𝟏𝟎𝟎, +𝟖𝟖𝟎𝟏𝟕𝟗𝟒𝟑𝟏𝟎𝟗𝟖𝟔, (whatsapp & IMO Available 24 Hours)
ঠিকানা: ৫৫ পুরানা পল্টন, আজাদ সেন্টার (চতুর্থ তলা)

16/08/2024

কিছু ভুঁইফোড় এজেন্সি ! না আছে হজ্জ ওমরাহ লাইসেন্স না আছে বৈধ/অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ট্রাভেলস লাইসেন্স !! তারাই আবার হজ্জ ওমরাহ সম্পর্কে উল্টাপাল্টা বক্তব্য দেয়, অবাস্তব রেট বলে !

সম্মানিত দেশবাসী । হজ্জ ২০২৫ উপলক্ষ্যে প্রাকনিবন্ধনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। রাজকীয় সৌদি সরকার ও বাংলাদেশের ধর্ম বিষয়ক...
13/08/2024

সম্মানিত দেশবাসী । হজ্জ ২০২৫ উপলক্ষ্যে প্রাকনিবন্ধনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। রাজকীয় সৌদি সরকার ও বাংলাদেশের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যৌথ রোড ম্যাপ অনুযায়ী ১৮ আগষ্ট ২০২৪ তারিখ থেকে হজের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে এবং ২০২৫ সালের জানুয়ারী মাসে হজের অফিসিয়াল কার্যক্রম সমাপ্ত হবে।
অত‌এব যে সকল ব্যাক্তিবর্গ ২০২৫ সালে আল্লাহ তায়ালার মেহমান হিসেবে হজ্জব্রত পালন করতে আগ্রহী, তারা সরকার অনুমোদিত কোন বৈধ এজেন্সির অফিসে অতিসত্বর যোগাযোগ করুন।

নির্বিঘ্নে উমরাহ পালনে আজই যোগাযোগ করুন অথবা ভিজিট করুন আমাদের অফিস।
ঠিকানা: ৫৫ পুরানা পল্টন, আজাদ সেন্টার (চতুর্থ তলা)
যোগাযোগ: 01713045986, 01859993210, 01977885599

12/08/2024

সম্মানিত দেশবাসী । হজ্জ ২০২৫ উপলক্ষ্যে প্রাকনিবন্ধনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। রাজকীয় সৌদি সরকার ও বাংলাদেশের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যৌথ রোড ম্যাপ অনুযায়ী ১৮ আগষ্ট ২০২৪ তারিখ থেকে হজের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে এবং ২০২৫ সালের জানুয়ারী মাসে হজের অফিসিয়াল কার্যক্রম সমাপ্ত হবে।

অত‌এব যে সকল ব্যাক্তিবর্গ ২০২৫ সালে আল্লাহ তায়ালার মেহমান হিসেবে হজ্জব্রত পালন করতে আগ্রহী, তারা সরকার অনুমোদিত কোন বৈধ এজেন্সির অফিসে অতিসত্বর যোগাযোগ করুন।

10/07/2024

উমরাহ পালনের জন্য বিশ্বস্ত ও অভিজ্ঞ গাইডেন্স খুঁজছেন?

আপনাদের উমরাহ পালনকে সহজ করতে প্রখ্যাত মুফাসসির হযরত মাওলানা কামরুল ইসলাম সাঈদ আনসারী সাহেবের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান হাতিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস‌ সুদীর্ঘ ২০ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে আপনাদের সেবা দানে প্রস্তুত রয়েছে।

প্যাকেজের সেবা সমূহ:

রিটার্ন টিকেট
১৫ দিনের ভিসা
মক্কা হোটেল (৫০০ মি.)
মদিনা হোটেল (৬০০ মি.)
তিন বেলা খাবার
ট্রান্সপোর্ট
জেয়ারাহ
ডাইরেক্ট ফ্লাইট প্যাকেজ: ১৪০,০০০/-

ট্রানজিট ফ্লাইট প্যাকেজ:
১৩০,০০০/-

নির্বিঘ্নে উমরাহ পালনে আজই যোগাযোগ করুন অথবা ভিজিট করুন আমাদের অফিস।
ঠিকানা: ৫৫ পুরানা পল্টন, আজাদ সেন্টার (চতুর্থ তলা)
যোগাযোগ: 01713045986, 01859993210, 01977885599

03/07/2024

হজ্জ পরবর্তী উমরাহ সফরে আজই সংযুক্ত হোন।

Have your spiritual journey with Hatim Travels and tours, we have experienced muallim for your assistance as shariya con...
24/06/2024

Have your spiritual journey with Hatim Travels and tours, we have experienced muallim for your assistance as shariya consultant.

Contact: Purana Paltan, Azad center, (3rd floor)
01713045986
01859993210
01977885599

06/06/2024

"হাতিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস" তথা আনসারী হজ্জ ও উমরাহ কাফেলার সম্মানিত হাজী সাহেবদের জন্য হজ্জ প্রশিক্ষণ আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ অংশ বিশেষ।

04/06/2024

ইসলামের ৫ টি স্তম্ভের শেষ টি হজ্জ যা সামর্থবানদের উপর ফরজ করা হয়েছে।
"হাতিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস" তথা আনসারী হজ্জ ও উমরাহ কাফেলা ২০২৪ হজ্জ প্রশিক্ষণ ও হজ্জের প্রস্তুতিমূলক দিনব্যাপী কর্মশালা।
আলোচক: M***i Torikul Islam ( মুফতি তরিকুল ইসলাম )
২০২৫ সালে হজ্জের জন্য প্রি-রেজিস্ট্রেশন করুন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন: 01713-045986, 01977-885599, 01730-718100
🎉হজ্জ পরবর্তী ওমরার জন্য বুকিং চলছে 🕋
প্যাকেজে যা পাচ্ছেন:
✅ ডাইরেক্ট টিকেট
✅হেলথ ইন্স্যুরেন্সসহ ভিসা
✅মক্কায় ৬০০ মিটারের মধ্যে মানসম্মত হোটেল
✅মদিনায় ৫০০ মিটারের মধ্যে মানসম্মত হোটেল
✅তিন বেলা বাংলা খাবার
✅জেদ্দা-মক্কা-মদিনা ফুল রুট ট্রান্সপোর্ট
✅মক্কা ও মদিনার দর্শণীয় স্থানসমূহ বিবরণসহ জেয়ারা
✅অভিজ্ঞ আলেম গাইড
💵প্যাকেজের খরচ ও বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন
📞01713045986, 01977885599, 01859993210
📌অথবা সরাসরি দেখা করুন:
৫৫, পুরানা পল্টন, আজাদ সেন্টার (৪র্থ তলা)

Address

55/Purana Paltan, Azad Center (3rd Floor)
Fulbaria
DHAKA1000

Telephone

+8801713045986

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hatim Travels & Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hatim Travels & Tours:

Videos

Share

Category