Travelers of Kalmakanda and Durghapur

13/07/2023

কলমাকান্দার পাহাড়ের পাদদেশে গারামপাড়া গ্রাম❤️

09/07/2023

#আজকের পাচগাও পয়েন্ট 😎

21/06/2023

it🙏😘😍

12/01/2023

দেখে নিন গোবিন্দপুর স্কুল মাঠের আশেপাশের জনপ্রিয় বর্ডার লাইন .....
কলমাকান্দা, নেত্রকোণা।

নেত্রকোণা জেলার অন্যতম একটি উপজেলা কলমাকান্দা। উপজেলা সদর থেকে মাত্র কয়েক মেইল দুরেই খরানৈ ইউনিয়নের গোবিন্দপুর...

02/12/2022

" স্বপ্নপুরী বিজয়পুর" ঘুরতে আসা সম্মানিত পর্যটকবৃন্দরা এখন থেকে টোল ইজারাদারকে নির্ধারিত টোল দিয়ে দুর্গাপুর বিরিশিরি হয়ে অস্থায়ী ব্রীজের উপর দিয়ে সোমেশ্বরী নদী পার হয়ে সরাসরি প্রাইভেট, মাইক্রোবাস, অটো রিক্সা , সিএনজি নিয়ে সাদামাটির দেশ বিজয়পুরের সবগুলো স্পটে যেতে পারবেন।

আগামী কয়েকদিনের ভিতরে তেরীবাজার হয়ে দ্বিতীয় অস্থায়ী ব্রীজের উপর দিয়েও প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাবাস, অটো রিক্সা, সিএনজি চলাচল করবে।

এতে করে ঘুরতে আসা পর্যটকদের গাড়ি বিরিশিরি/দুর্গাপুর রেখে নৌকা দিয়ে নদী পার হয়ে আবার অটো ভাড়া করে ঘুরার সমস্যার পরিত্রাণ হলো। এখন থেকে নিজের গাড়ি নিয়ে সরাসরি বিজয়পুর (বাংলাদেশ শেষ প্রান্ত) পর্যন্ত ঘুরে আসতে পারবেন।

17/06/2022

#বিশেষ সতর্কবার্তা ঃ

#বন্যা পরিস্থিতিতে অস্বাভাবিক ভাবে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সকলেই কলমাকান্দা, সুনামগঞ্জ, টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ পরিহার করুন!!

08/06/2022

Take me to the mountains
For that's where i belong
Just bird's & tree's.

📍 kalmakanda, netrokona.

https://www.instagram.com/billal_husen_/

18/05/2022

https://m.facebook.com/groups/TourgroupBd/permalink/5084782141642014/

13/05/2022

# এরকম সুন্দর মনোরম ভিউ পয়েন্ট জন্য আপনাকে আমাদের এলাকায় আসার আহ্বান করবে বারবার 🤐

07/05/2022

#প্রকৃতির সান্নিধ্যে একদিন😊
#আমাদের কলমাকান্দা 🖤

21/04/2021

জায়গাটি নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলা সদর হতে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে মেঘালয় বর্ডারের পাদদেশে অবস্থিত।জায়গাটির নাম পাতলাবন।পাহাড়ি নদী থেকে নেমে আসা স্বচ্ছ জলধারার সাথে ছোটবড় পাথর এর মিশ্রন জায়গাটির সৌন্দর্য্য বহুগুনে বাড়িয়ে দিয়েছে।বর্ষাকালে নদীটিতে ভরা পানি থাকে।এখানে আরো উপভোগ করা যায় আদিবাসী গারোদের জীবনযাত্রা।আদিবাসীদের নদী থেকে কয়লা আর পাথর উত্তোলনের দৃশ্যও মনোরম।জায়গাটি ভ্রমন করার উপযুক্ত সময় আগষ্ট হতে এপ্রিল পর্যন্ত।নেত্রকোনা হতে বাইকে করে সহজেই জায়গাটি ভ্রমন করা যায়।এছাড়াও কলমাকান্দা হতে বাইক বা অটোতে করেও স্পট এ আসা যায়।এখান স্বচ্ছ পানিতে ঘন্টার পর ঘন্টা গোসলের আনন্দ উপভোগ করা যায় সাথে তো পাহাড়ি সৌন্দর্য্য আছেই।
লোকেশনঃপাতলাবন, কলমাকান্দা,নেত্রকোনা

14/04/2021

#শুভ নববর্ষ 🌸

14/03/2021

Scenario😍😍
Location:Baruakona,Kalmakanda,Netrokona

12/03/2021

এটা আমার বাংলাদেশ।
হ্যা, আমার সোনার বাংলা। 😍😍

লোকেশন: পাচগাও, কলমাকান্দা, নেত্রকোনা।

04/03/2021

অপরূপ নেত্রকোনা....
স্থান : পাঁচগাও, কলমাকান্দা, নেত্রকোনা।

31/12/2020

সেরে যাক পৃথিবীর অসুখ
সুস্থ হয়ে উঠুক সকল কিছু

সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা…… new year to our all Travelers 💝🙏😍

20/11/2020

# # Just Feel The sound😍
Week Video was Taken🙏

10/11/2020

হেমন্ত এর রূপ😍😍

13/10/2020

লোকেশনঃ বরুয়াকোনা বাজার,কলমাকান্দা।

28/09/2020

চন্দ্রডিঙ্গা,রংছাতি,কলমাকান্দা, নেত্রকোনা

রংছাতি ইউনিয়নের পাঁচগাঁও এর উত্তরে গারো পাহাড়ের পাদদেশে ডিঙ্গাসদৃশ পাহাড়টি চন্দ্রডিঙ্গা নামে প্রাচীন যুগ হতে পরিচিত হয়ে আসছে। কথিত আছে যে, পৌরানিক যোগে হিন্দুদের দেবতা পদ্মা দেবীল সহিত চাঁদ সওদাগরের বিরোধ ছিল। স্থানটি পূর্বে কালিদহ সাগর নামে পরিচিত ছিল। চাঁদ সওদাগরের সপ্তডিঙ্গা কালিধর সাগরে পদ্মা দেবী তার পূজা না করায় ডুবিয়ে দিয়েছিল। চাঁদ সওদাগরের ডিঙ্গা এ অঞ্চলে ডুবেছিল, এ পৌরাণিক কাহিনীকে এ অঞ্চলবাসী সত্য বলেই মনে করে। তাদের বিশ্বাস ডুবে যাওয়া চাঁদ সওদাগরের ডিঙ্গার মাস্তুল গারো পাহাড়ের শিলাস্তরে অঙ্কিত হয়ে পূর্বের স্মৃতি বহন করছে। চন্দ্রডিঙ্গা নামক গ্রামটি সেই স্মৃতি চিহ্নের একটি। বর্তমানে স্থানটিতে ৭টি পাথরের নৌকার আকৃতি রয়েছে। এছাড়াও রংছাতি ইউনিয়ন এর সর্বশেষ উত্তরে রয়েছে মনোরম চোখ জুড়ানো গারো পাহার। গারো পাহাড়ের ছোট ছোট অংশগুলো স্থানীয়ভাবে টিলা নামেও পরিচিত।
[ তথ্য সূত্র : উইকিপিডিয়া ]

বর্তমান সময়ে কলমাকান্দার এই জায়গাটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন দলবেঁধে শত শত মানুষ ভিড় জমাচ্ছে সুন্দর এই জায়গাটি দেখার জন্য।তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন জায়গাটি সীমান্ত এলাকা তাই কোনো ভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করবেন না।

★ভ্রমণ করুন।
★ভ্রমণের সময় পরিবেশ দূষিত না করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। ★ভ্রমণ শেষে সবার সাথে অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
★অপরকে ভ্রমণে আগ্রহী করে তুলুন।

25/09/2020

বিজয়পুর,বিরিশিরি,দুর্গাপুর,নেত্রকোনা।

দুর্গাপুর উপজেলা বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের একটি বিশাল জায়গা জুরে রয়েছে। এই উপজেলায় রয়েছে চীনা মাটির পাহাড়, সোমেশ্বরী নদী, রানীখং মিশন,বিরিশিরি কালচারাল একাডেমী, গারো পাহাড়, রাশমণি স্মৃতিসৌধ,কমলা রাণীর দিঘী। ইতিহাস, ঐতিহ্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, আদিবাসীদের বসবাস সব মিলিয়ে এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা হবে আপনার এই দুর্গাপুর এসে।
বিরিশিরির মূল আকর্ষণ এখানকার চীনামাটির পাহাড়, যার বুক চিরে জেগে উঠেছে নীলচে-সবুজ এক হ্রদ। তবে অপূর্ব এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে হতে হলে যেতে হবে বিরিশিরি থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত বিজয়পুরের চীনামাটির পাহাড়ে।এই পাহাড়ের মাটি সাদা,গোলাপি রংয়ের দেখা যায়।এই পাহাড় থেকে মাটি কাটার ফলে সৃষ্টি হয়েছে অনিন্দ্য সুন্দর হ্রদের। নীল জলের এই হ্রদ যে কারো ক্লান্তি-অবসাদ দূর করবে নিমিষেই। এছাড়া চীনামাটির এই পাহাড়ের পাদদেশ দিয়ে বয়ে গেছে অপরুপ সোমেশ্বরী নদী।এ নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে রানীখং পাহাড়ের পাশ ঘেঁষে।পাহাড়, নদী আর গাছপালা দিয়ে ঘেরা নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার সোমেশ্বরী নদীর সৌন্দর্য আপনার নজর কাড়বেই।এক এক ঋতুতে এই নদী এক এক রূপ লাভ করে। বর্ষায় এই নদীর পানি বেড়ে গেলেও, শীতে এখানে হাঁটুজল থাকে। সেই হাঁটুজলে নদী পার হবেন পায়ে হেটে।এছারাও বালুচর ইচ্ছে করলে হারিয়ে যেতে পারবেন অজানায়।

নদীর পাশ ঘেঁষে উচু এক পাহাড়ের উপরে রয়েছে রানীখং মিশন।এই রাণীখং মিশন উপজেলার দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম আরেক আকর্ষণ। সোমেশ্বরী নদী আর ভারতের মেঘালয় রাজ্যের কূল ঘেঁষা পাহাড়ি টিলায় শতবছরের পুরাতন এ মিশন। প্রতিদিন দর্শনার্থীরা মিশনটির সৌন্দর্য উপভোগ আর ইতিহাস জানতে ছুটে আসেন।
রাণীখং নামে পাহাড়ি এই টিলা নিয়ে জনশ্রুতি রয়েছে সেখানে একসময় খংরাণী নামে এক রাক্ষুসি বসবাস করতো। আদিবাসীরা ওই রাক্ষুসিকে বধ করে সেখানে জনবসতি গড়ে তোলেন।
পরে সুসং রাজ্যের রাজার কাছ থেকে জমিটি বন্দোবস্ত নিয়ে স্থায়ী বা প্রতিষ্ঠা করা হয় মিশন ও ক্যাথলিক গীর্জা যা সাধু যোসেফের ধর্মপল্লী। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পাহাড়ি টিলায় অসম্ভব সুন্দর এ স্থাপনা।
ছিমছাম পরিবেশে গড়ে তোলা ধর্মপল্লীটিতে রয়েছে ফুলফলসহ নানারকম ঔষধি গাছের সমারোহ। বিশ্রামাগারের পাশে এখানে দাঁড়িয়ে উপভোগ করা যায় মেঘবৃষ্টির লুকোচুরি খেলা। চিকচিক করে উঠা সোমেশ্বরীর সিলিকা বালি দৃষ্টি কেড়ে নেয় দর্শনার্থীর। এছারাও রাশিমণি স্মৃতিস্তম্ভ, কমলা রানীর দিঘী, বিজিবি ক্যাম্প থেকে সোমেশ্বরী ও মেয়ালয় পাহাড় এর সৌন্দর্য আপনাকে একটি সুন্দর ভ্রমণ উপহার দিবে।

কিভাবে আসবেন: ঢাকা থেকে দুর্গাপুর উপজেলা সদর এ সরাসরি বাস রয়েছে মহাকালী থেকে।এ ছারাও ঢাকা থেকে ট্রেনে অথবা বাসে করে নেত্রকোনা এসে সেখান থেকে দুর্গাপুর আসতে পারবেন। এক দিনে এই জায়গাটি ভ্রমণ এর জন্য উপযোগী। এছারাও যদি কেউ এসে থাকতে চান তাহলে স্থানীয় কিছু হোটেল ও উপজেলা ডাকবাংলো তে থাকতে পারবেন।

★ভ্রমণ করুন।
★ভ্রমণের সময় পরিবেশ দূষিত না করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন।
★ভ্রমণ শেষে সবার সাথে অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
★অপরকে ভ্রমণে আগ্রহী করে তুলুন।

23/09/2020

A tour to Chandradinga.The place is located at Pachgaon Border of Kalmakanda Upazila in Netrakona District.The place is really beautiful.Watch the video to see the beauty.

22/09/2020

পাতলাবন,রংছাতি,কলমাকান্দা।

কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী গ্রাম পাতলাবন।মেঘালয় পাহাড় এর বুক ছিরে বয়ে আসা মহাদেও নদীটি এই পাতলাবনকে করেছে রূপে গুণে অনন্য। পাহাড়, নদী,বালুচর, নদীর দুই পাশে আদিবাসী জনপদ সব মিলিয়ে এক নৈসর্গিক রূপের মিশ্রণ। পাতলাবন এর এক বিশেষ রূপ আমাকে আরও বেশি মুগ্ধ করে, এর সৌন্দর্য একেক ঋতুতে একেক রকম।সময়ের সাথে সাথে এর রূপ বদলায়।বর্ষায় পাহাড়ি ঢলে মহাদেও এর দুকূল ছাপিয়ে যায় জলে।আর শুকনো মৌসুমে নদী ছরায় পরিণত হয়।আর তখন পাহাড়ি ঝর্ণার বয়ে আসা সচ্ছ পানি মনে আনন্দের ফুলঝুরি ফুটায়।তখন ছরার পাশেই বালুচরে দেখা যায় অনেক পর্যটক এর ফুটবল খেলা।খেলা শেষেই ছরায় লাফালাফি আরও কত কি।এ এক বিশাল প্রশান্তির জায়গা,চোখের সামনে মেঘালয়। ছরার সামনের দিকে কিছু বড় বড় পাথর রয়েছে, এর পাশেই ছোট ছোট পাথর আর উজান থেকে নেমে আসা সচ্ছ পানি আপনাকে দিবে অনাবিল আনন্দ, মনে হবে যেন বিছানাকান্দি।এই নদীকে ঘিরে হাজারো মানুষের জীবিকা। নদীর বালু,পাথর,কয়লা তুলে শত শত মানুষ।আমাদের এই পাশটায় বাংলাদেশ সীমান্তে কোনো বড় পাহাড় বা ঝর্ণার দেখা আপনি পাবেন না,তবে সীমান্তের এ পাশে দু একটি ছোট টিলা আপনার ভ্রমণে ভিন্ন মাত্র যোগ করবে।ইচ্ছে করলে ছোট ছোট নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।একদিন এর জন্য যারা ভ্রমণের প্ল্যান করছেন তারা কলমাকান্দা ঘুরে যেতে পারেন।

কিভাবে যাবেন-
ঢাকা থেকে কলমাকান্দা গামি বেশ কিছু বাস রয়েছে, যেগুলো দিনে এবং রাতে ছেরে আসে। এছারাও ঢাকা থেকে ট্রেনে বা বাসে নেত্রকোনা নেমে সেখান থেকে কলমাকান্দার বাস বা সিএনজি বা ভাড়াটিয়া মটর বাইক দিয়ে চলে আসতে পারবেন।যারা জিলা শহর থেকে আসবেন তারা কলমাকান্দা আসে এমন যেকোনো যানবাহন ব্যাবহার করে সরাসরি পাতলাবন চলে আসতে পারবেন।

#পাতলাবন

★ভ্রমণ করুন।
★ভ্রমণের সময় পরিবেশ দূষিত না করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন।
★ভ্রমণ শেষে সবার সাথে অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
★অপরকে ভ্রমণে আগ্রহী করে তুলুন

22/09/2020

.
# feel the view... 😍

😎
travelling 🤗

21/09/2020

..
taken 10km away from the hills..
is loading😍

19/09/2020

💜💜