14/12/2020
দত্ত বাড়ি,
১৯৩০ সালে তৈরি হওয়া এই বাড়িটি জমিদারি নকশায় নির্মিত।
বাংলাদেশের আদিম ও ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে এই বাড়িটা অন্যতম
লোকেশনঃ নাসিরনগর,ব্রাক্ষনবাড়িয়া
dhdhbndhdhhghhcbghhh
দত্ত বাড়ি,
১৯৩০ সালে তৈরি হওয়া এই বাড়িটি জমিদারি নকশায় নির্মিত।
বাংলাদেশের আদিম ও ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে এই বাড়িটা অন্যতম
লোকেশনঃ নাসিরনগর,ব্রাক্ষনবাড়িয়া
ট্রি অফ লাইফ ওয়ালট ডিজনি ওয়ার্ল্ড।
এই গাছে ৩২৫ টি প্রাণীর ছবি খোঁদাই করা আছে।
ফুজি কিন্ডারগার্টেন, জাপান
আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অশেষ রহমত ও টিম ট্রাভেল ওয়ারিয়র্স এর নিরলস পরিশ্রমে সফল ভাবে সম্পন্ন হলো আরেকটি ডে- ট্যুর/ইভেন্ট।
পূর্ব ঘোষিত ডে ট্যুর হিসাবে আমরা গিয়েছিলাম আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী,জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান "বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মুন্সি আব্দুর রউফ" এর সমাধী স্থলে।
টিম ওয়ারিয়র্স বরাবরের মত এবারও চেয়েছে একটু ভিন্ন আঙিকে নিজের দেশকে ভ্রমণ পিপাষু মানুষের কাছে উপস্থাপন করতে।
গতকাল ১২ ডিসেম্বর কুয়াশাচ্ছন্ন শীতের আমেজে গা ভাসিয়ে আমরা রওনা দেই আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে। একদিকে শীতের প্রখরতা অন্য দিকে নতুন কিছু দেখা, জানা ও ঐতিহাসিক স্থানে সময় কাটানোর উত্তেজনায় শীত সেভাবে একটা গাঁয়ে কাঁটা দিয়ে উঠার ফুরসৎ পায় নি।
সকাল ৮টাঃ চাঁদের গাড়িতে করে সবাই মিলে গল্পের আমেজ মিশিয়ে রওনা দেই চাঁদের গাড়ি করে মহলাছড়ির উদ্যেশ্য,
আমাদের দল যখন মহলাছড়িতে পা রাখে তখন বেশ সময় গড়িয়েছে। ঘড়ির কাটায় সকাল ৯ঃ৩০।
সকালের কুয়াশাচ্ছন্ন মিষ্টি আমেজে সবাই মিলে পেট পূজো করে নাস্তা করে আমরা জেটিতে গিয়ে দাঁড়াই।
হালকা আলাপচারিতার পর আমাদের দল যখন বোটে উঠে বসে তখন মেঘের মাঝ দিয়ে সূর্য মামা উঁকি দিচ্ছে।
শীতের প্রখরতাকে সাথে নিয়ে রওনা দিয়ে একটু শীত লাগছিলো বেশ কিন্তু সবাই মিলে গল্প আড্ডা গানে পরিবেশ এমনি মাতিয়ে রেখেছিলো পুরো বোট যে শরীরের হাল্কা কাপুনির কথা ভুলেই গিয়েছিলো সবাই।
সূর্য যখন মাথার উপর চলে আসে। ঘড়ির কাটায় ১২ টার দিকে,
আমরা পৌছে যাই গন্তব্যস্থলে। এটা শুধু গন্তব্যস্থলই অনেক বরং আরো অনেক কিছু।
সকালের শীতের তীব্রতা যতটা না কাঁটা দিয়েছিলো শরীরে তার চেয়েও বেশি শিহরন জাগাচ্ছিলো সমাধিপ্রাঙ্গন। এ যে, যে সে সমাধি নয়....!
জাতির স্বাধীনতার দাবিতে সংঘটিত মহান যুদ্ধের বীর সেনানীর সমাধি। শ্রদ্ধায় ভালোবাসায় সবার মাথা নিমজ্জিত হয়ে আসছিলো সাধারণভাবেই...
সমাধিপ্রাঙ্গন ঘুরে বেড়িয়ে প্রাকৃতিক নৈষর্গিকতায় নিজেকে নিমজ্জিত করে প্রকৃতি মায়ের কোলে এমন ভাবে ডুবে গিয়েছিলো দল যে কখন বেলা পড়ে এসেছে কেউই বুঝে উঠেনি।
প্রকৃতি কোলে প্রকৃতির মায়ায় নিজেদের মিশিয়ে এক ফাঁকে দুপুরের লাঞ্চ শেষ করে দল ফিরতি পথ ধরে।
বিদায় বেলায় ফিরে আসার ইচ্ছা কি আর হয় কারো। তবু ফিরতে হয়।
মনের মধ্যে আরেকটু সময় কাটানোর চাপা বেদনা নিয়েই ফিরতে হয়।
পুরো দল যখন খাগড়াছড়ি এসে পৌছায় তখন বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমেছে নগরীরে বুকজুড়ে। ঘড়ির কাটায় ৬টার সামান্য বেশি বাজে
এই ছিলো টিম ওয়ারিয়র্স এর ডে ট্রিপ এর বিস্তারিত।
এই ডে ট্রিপে জন প্রতি খরচ হয়েছিলো, ৫৫০ টাকা।
আমাদের পরবর্তী ট্রিপ/প্যাকেজ/ইভেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে মেসেজ করুনঃ 👉 https://www.facebook.com/travelwarrior.bd/
ট্রাভেল বিষয়ক যে কোন সমস্যায় সরাসরি সহায়তা নিতে পারেন আমাদের হটলাইন নাম্বারে ফোন করেঃ +8801690036363
একজন সত্যিকারের ট্রাভেলার ও আমরা❤️
চাচার সাথে আমাদের দেখা মোংলা ফেরিঘাটে। হাতে একটা লাঠি ও ব্যাগ আর মুখে মাস্ক পরা একজন ষাটোর্ধ মানুষ।
ফেরিঘাটে কোনো টুরিস্ট না পাওয়ায় করমজল একা যেতে চাচ্ছিলাম না। প্রায় ১ ঘন্টার মত ঘুরাঘুরি করলাম ঘাটে। অবশেষে ফিরে আসব আসব এমন এক অবস্থা। হঠাৎ সিদ্ধান্ত হলো যে একাই যাবো। বোটে ওঠার সময় চালক এক লোককে এনে বললেই উনিও যাবে আপনাদের সাথে। প্রথমে চাচাকে দেখে বুঝতে পারছিলাম না উনি একা সুন্দরবন কেনো যাবেন! বোটে উঠে উনার কথা শুরু হলো আর সব জানা গেলো।
প্রথমেই সবচেয়ে অবাক করেছে চাচার একটি কথা "" আমার মনে চায় সব বই পইড়া লাই, সব কিছু দেইখা লাই""
অতপর শুরু হলো চাচার বকবক। একটুও থাকতে চাইনি। জানতে পারলাম উনি ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক। ঢাকা এসেছিলেন ঈঁসা খাঁর জীবনি নিয়ে বইয়ের খোঁজে। বাড়ি কিশোরগঞ্জ। ঢাকা এসে মনে হয়েছে বঙ্গবন্ধুর মাজার দেখবেন, তাই গোপালগঞ্জ চলে এসেছিলেন, এরপরে মনে হলো বাগেরহাট ষাট গম্বুজ মসজিদ দেখবেন। সেখান থেকে চলে এসেছেন মোংলা ফেরিফঘাট,অবশেষে সুন্দরবন ❤️❤️
সারাক্ষণ আমাদের সাথেই ছিলেন, বলে হরিণ ঘুরবে ফিরবে, এমন দৃশ্য দেখার খুব ইচ্ছা। এমন কিছু না দেখতে পেয়ে খুবই আফসোস করতেছিলেন, আর বার বার ছবি তুলে দেয়ার জন্য বলতেছিলেন। আমরা দুজন ওয়াচ টাওয়ার থেকে একটু গহিনে যেতে চাচ্ছিলাম। গেলমও, চাচাও আমাদের সাথে গেলেন। উনি যে কী পরিমাণ ভ্রমণপ্রেমি তা ওনার সাথে অল্প কিছুক্ষণ থেকেই বোঝা যাবে। এই এঙ্গেল থেকে, ওই গাছের ডালে উঠে, এখানে সেখানে প্রচুর ছবি তুললেন বাটন ফোন দিয়েই, বাড়ি ফিরে চাচিকে দেখাবেন বলে। হরিণ দেখতে পাচ্ছিলেন না বলে আমার উনি বললেন শীপে করে ৩ দিনের প্যাকেজে গহিন বনে যাওয়ার কথা।
পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় ছেল্কে সাথে সাথে ফোন করে টাকা পাঠাতে বললেন। সম্ভবত এখন কুয়াকাটা চলে গেছেন নয়ত শীপের জন্য অপেক্ষা করছেন হরিণ দেখতে যাবে বলে😄
পদ্মা সেতুর নিচে রেকর্ড করা পাইলের গল্প
অনেকেই হয়তো পদ্মা সেতু কে দেখে এর পেছনের চ্যালেঞ্জ গুলো কে উপলব্ধি করতে পারেনি। হয়তো মনে হতে পারে এ আর এমন কি! বহু দেশে হরহামেশা হচ্ছে। কিন্তু না এটা হচ্ছে পদ্মা, পদ্মা নদীকে দেখে যেমন এর বিশালতা বোঝা যায় না, ঠিক তেমনি পদ্মা ব্রিজ কে দেখেও এর পেছনের চ্যালেঞ্জ গুলো কে উপলব্ধি করা যায়না। এজন্যে আপনাকে জানতে হবে এর পেছনের গল্প।
শুধুমাত্র পাইল সম্পর্কে জানলেই আপনি হয়তো আশ্চর্য হয়ে যাবেন।পদ্মা ব্রিজ এর শুধুমাত্র ৬.১৫ কিলোমিটার স্প্যান কে দেখা গেলেও, এই স্প্যান যার উপর দাড়িয়ে আছে সেই পাইল করেছে ওয়ার্ল্ড রেকর্ড।
আসুন দেখা যাক পদ্মা সেতুর পাইল এর বিশালতা , নির্মানশৈলি, এবং চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে।
#পদ্মা_নদীঃ
পদ্মা সেতু সম্পর্কে জানার আগে পদ্মা নদী নিয়ে জানা যাক।
পদ্মা নদীর পানির প্রায় চল্লিশ মিটার নিচে নদীর তলদেশ। চল্লিশ মিটার মানে ১৩১ ফিট প্রায়। দশ ফিট করে সাধারণত এক তালার হাইট। সেই হিসাবে, পদ্মা নদীর তলদেশ থেকে পানির পৃষ্ঠের হাইট হল ১৩ তলা বিল্ডিং এর সমান।
তাহলে ব্রিজের পিয়ার গুলো (সাধারণ ভাবে বললে কলাম যেগুলোকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ভাষায় পিয়ার বলে ) ১৩ তলা বিল্ডিং এর সমান হতে হবে।
কিন্তু কলাম যদি মাটিতে ধরে রাখা না যায়, পদ্মার যে স্রোত, কলাম তো ভেসে চলে যাবে। আর এই স্রোতের বিপরীতে পিয়ার গুলো কে টিকিয়ে রাখার জন্যে অর্থাৎ পিয়ার ধরে রাখার জন্যে নির্মান করতে হয়েছে পাইল। এই স্রোতের বিপরীতে টিকে থাকাটাই যেন বিশাল এক ইঞ্জিনিয়ারিং চ্যালেঞ্জ।
এছাড়া পদ্মার তলদেশের মাটি হল বালি টাইপের, নরম কাদা টাইপ। পাথরের মত শক্ত না। বেডরক প্রায় ৮কিমি নিচে বলে ধারনা করা হয়। ৮কিমি হল মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতা! তো বেডরক পর্যন্ত যাওয়ার স্বপ্ন না দেখাই ভাল। অনেক দেশেই বেডরক অনেক অল্প নিচেই পাওয়া যায়। তাদের দেশে যে কোন স্ট্রাকচার বানানো অনেক কম খরচের ব্যাপার কারণ তাদের ফাউন্ডেশন বানানো অনেক সহজ, খরচও কম। আমাদের এদিক দিয়ে কপাল খারাপ।
তাহলে পদ্মা নদীর ব্রিজের পাইল কতটুকু দিতে হবে?
#পদ্মা_সেতুর_পাইলের_বিশালতা
বর্ষাকালে যখন অতিরিক্ত স্রোত থাকে, এই পদ্মার তলদেশের বালির মতন মাটি, ধুয়ে চলে যায়। এটাকে scour হওয়া বলে।পদ্মা নদীর scour হওয়ার সর্বোচ্চ রেকর্ড হল ৬০-৬৫ মিটার। মানে নদীর নিচ থেকে ৬৫ মিটার মাটি ধুয়ে চলে গেছে। মানে ২১৩ ফিট। অর্থাৎ ২১ তলা বিল্ডিং এর সম
প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা -
১. যে ফলটিকে আমরা কমলালেবু বলি তার ইংরেজি নাম ম্যান্ডারিন ৷ মাল্টাকে ইংরেজিতে অরেঞ্জ বলে ৷
২. গুঁইসাপ পাওয়ালা সাপ নয় ৷ এটি বিশ্বের বৃহত্তম টিকটিকি গোষ্ঠীর সদস্য ৷
৩. পৃথিবীর গতি দুটো নয় বরং তিনটা ৷ আহ্নিক ও বার্ষিক গতির পর তৃতীয় গতিটি হলো বেরিকেন্দ্রিক গতি ৷ পৃথিবী, চাঁদ ও তার সাধারণ ভরকেন্দ্রকে আবর্তন করে ৷ চাঁদ প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীকে নয় বরং এই বিন্দুটিকে আবর্তন করে ৷
৪. চিনাবাদাম গাছ বাদাম জাতীয় গাছ নয় বরং শিম বা মটরশুঁটির সমগোত্রীয় ৷
৫. নিচের প্রথম ছবিকে অনেক ওয়েবসাইটে মারিয়ানা ট্রেঞ্চ বলে চালিয়ে দেয় ৷ এটা আসলে আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত 'গ্রেট ব্লু হোল' নামক একটি ডুবন্ত গর্ত ৷ মারিয়ানা ট্রেঞ্চ একটি খাদ, গর্ত নয় ৷
৬. দুই নম্বর ছবিটিকে অনেক জায়গায় বিশ্বের গভীরতম গর্ত 'কোলা সুপারডিপ বোরহোল' হিসেবে চালিয়ে দেয় ৷ এটি রাশিয়ার একটি পরিত্যক্ত হীরার খনির ছবি ৷ এর নাম 'দ্য মির ডায়মন্ড মাইন' ৷
৭. গিরগিটি কখনই ছদ্মবেশ ধারণের জন্য রং বদলায় না ৷ আত্মরক্ষার খাতিরে শিকারীকে ভয় দেখাতে এবং সূর্যালোক শোষণ করার জন্য রং বদলায় ৷
৮. মাউন্ট এভারেস্ট পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ বটে কিন্তু পর্বত নয় ৷ ভূগোলে পর্বত বলতে একেবারে ভিত্তি থেকে চূড়া পর্যন্ত সম্পূর্ণটা বোঝায় ৷ সমুদ্রপৃষ্ঠের উপরে মাউন্ট এভারেস্টই সর্বোচ্চ ৷ কিন্তু বিশ্বে এমন অনেক পর্বত আছে যেগুলো সমুদ্র নিমজ্জিত ৷ সমুদ্রপৃষ্ঠের উপরে তারা মাউন্ট এভারেস্টের চেয়ে উঁচু হবে না ৷ কিন্তু সমুদ্রের গভীরে ভিত্তি থেকে ধরলে হাওয়াই দ্বীপের মওয়া কিয়া সর্বোচ্চ পর্বত হয় ৷ এভারেস্টের ভিত্তি সমুদ্রের উপরেই ৷ তার উচ্চতা ৮,৮৪৮.৮৬ মিটার আর ভিত্তি থেকে মওনা কিয়ার উচ্চতা ১০,২০০ মিটার ৷
৯. দিনের বেলা শুধু চাঁদ আর সূর্যই নয় বরং তিনটি গ্রহও দেখা যায় ৷ তারা হলো শুক্র, বৃহস্পতি ও মঙ্গল ৷
১০. নীল তিমি বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাণী নয় বরং সবচেয়ে ভারী প্রাণী ৷ বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাণী হলো বুটলেস ওয়ার্ম ৷
এই উচ্চমানের কালেক্টর পিসগুলো বাংলাদেশে তৈরি করা হয় নীলফামারীর উত্তরায় সোনিক (বাংলাদেশ) লিমিটেডের কারখানায়!
এই প্রকারের কারখানা দক্ষিণ এশিয়ায় একমাত্র একটিই আছে, যা হল বাংলাদেশে। এগুলি খেলনা নয়, এগুলি উচ্চমানের কালেক্টর পিস। ইউরোপের মার্কেট এর জন্য এই কালেক্টর পিসগুলো মূলত তৈরি করা হয়!
source:https://tbsnews.net/panorama/crafting-car-models-bangladesh-62875
ঝড়ে পড়ে যাওয়া বিশাল এক গাছের গুড়ি কেটে বানানো বাড়ি।।।
এই পাহাড়টি পাকিস্তানে অবস্থিত🗻🗻
ভালো করে খেয়াল করলে দেখবেন,মনে হচ্ছে একজন নারী ঘুমিয়ে অাছে।
পাহাড়টির নাম Sleeping Beauty Mountain....😱
চেন্নাই এক্সপ্রেস মুভি যারা দেখেছেন তাদের কাছে এই ছবিটা অতি পরিচিত।
দুধসাগর ওয়াটারফল, গোয়া ভারত।
যার দিকে একবার তাকালে চোখ ফেরানো প্রায় অসম্ভব।
ছবিঃ সংগৃহীত।
কুয়াশায় ঢাকা পুরান ঢাকার লালবাগ কেল্লা
জাফলং সিলেট
Winter snow in Istanbul, Turkey ☃️❄️
📍 Istanbul, Turkey 🇹🇷❤
Faisal Mosque, Islamabad 🖤
Photo by travelling X_shoot
১০টি মজাদার মনস্তত্ত্বিক বিষয়ক তথ্য!
১।কোনও ব্যক্তি যদি খুব বেশি হাসেন, এমনকি তুচ্ছ তুচ্ছ বিষয়গুলিতেও, তবে সে মনে প্রাণে বেশ নিঃসঙ্গ একজন মানুষ!
২।অস্বস্তি বোধ করলে পুরুষরা সাধারণত তাদের মুখ স্পর্শ করতে পছন্দ করেন। অন্যদিকে মহিলারা তাদের ঘাড়, পোশাক, গহনা এবং চুল স্পর্শ করতে পছন্দ করেন।
৩। কঠিন কোন সিদ্ধান্ত নিতে হলে মুদ্রা ফ্লিপ করুন হাওয়ায়, আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য নয়, মুদ্রাটি যখন হাওয়ায় ফ্লিপ খেতে থাকবে তখনি আপনি সিদ্ধান্ত নিতে চান তা বুঝতে পারবেন।
৪। একটি ব্যক্তির উপর ক্রাশ খাওয়াকে পারিভাষিক শব্দে বলা হয় লাইমেরেন্স!
৫।কেউ আপনাকে পরামর্শ দিলে, "আমি জানি" না বরং "আপনি ঠিক" বলে উত্তর দিবেন।তাইলে আপনাকে আরও ভাল এবং আরও কূটনীতিক শোনাবে!
৬। কেউ আপনাকে লক্ষ্য করলে আপনার মন তা বুঝতে পারে আপনি ঘুমন্ত অবস্থাতেও থাকলে!
৭।স্বপ্নের মধ্যে হোঁচট খাওয়া বা চটফটিয়ে ঘুম ভেঙ্গে যায় যখন আপনার মস্তিষ্ক ভাবে যে আপনি মারা যাচ্ছেন!
৮।আমরা যে সব বিষয়ে দুশ্চিন্তা করি তার ৮৫% বাস্তব জীবনে আসলে কখনই ঘটে উঠে না!
৯।ভুলোমন উচ্চ বুদ্ধিমাত্রার একটি লক্ষণ!
১০।কাউকে পছন্দ বা অপছন্দ করতে, এবং কারো প্রেমে পরতে আমাদের মাত্র ৪ মিনিট সময় লাগে!
© Mir Mustaufiq
source: https://www.quora.com/What-are-the-some-psychology-facts #!n=12
পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম স্থান হচ্ছে প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। যা পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে ১১ কিলোমিটার গভীর যেখানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্ট ঢুকে গিয়েও এর প্রায় ২ কিলোমিটার ফাঁকা যায়গা অবশিষ্ট থাকবে। চাঁদে যত মানুষ পা রাখতে পেরেছে,তার চেয়েও কম মানুষ মারিয়ানা ট্রেঞ্চের তলদেশে যেতে পেরেছে,মাত্র ৩ জন মানুষ এর তলদেশে যায়। ১৮০ মিলিয়ন বছর আগে সৃষ্টি হওয়া খাদের বিভিন্ন ফাটল দিয়ে বের হয় বিভিন্ন বিষাক্ত গ্যাস সহ হাইড্রোজেন সালফাইড। তবু এই বিষাক্ত পরিবেশে খুঁজে পাওয়া গেছে অসংখ্য চেনা ও অজ্ঞাত প্রাণী।
পদ্মা সেতু পারাপারে প্রস্তাবিত টোল
মোটরসাইকেল - ১০৫ টাকা
কার/জিপ - ৭৫০ টাকা
ছোট বাস - ২০২৫ টাকা
বড় বাস - ২৩৭০ টাকা
৫ টনী ট্রাক - ১৬২০ টাকা
৮ টনী ট্রাক - ২৭৭৫ টাকা
মাইক্রোবাস - ১২৯০ টাকা
এবং প্রতি ১৫ বছর পরপর টোলের হার ১০% করে বাড়ানো হবে...
-সংগৃহীত।
Elephant Rock,Iceland
বাংলাদেশের প্রথম দীর্ঘতম ভাসমান সেতু️️
=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
লোকেশনঃ- ঝাঁপা,মনিরামপুর, যশোর I
এটা কোন ইলাস্ট্রেটর দিয়ে আর্টস করা নয়। এটা ফিনল্যান্ডের এখনকার অবস্থা।
Helsinki, Finland 🇫🇮
ভ্যান্টাব্ল্যাক হলো পৃথিবীর সবচেয়ে কালো পদার্থ. এটি এতটাই কালো যে এর উপর আলো পড়লে ৯৯.৯৮% আলো এটি শোষণ করে নেয়. সে অনুযায়ী যেকোনো মানুষ এটির দিকে তাকালে কিছুই দেখতে পাবে না. মূলত কৃষ্ণগহ্বর কতটা কালো হতে পারে সেটি বোঝানোর জন্যই কার্বন দিয়ে এটি তৈরী করা হয়।
কেমন হতো সব প্রাণী যদি বিড়ালের মতো হতো🤣
বাংলাদেশের মডেল মসজিদগুলোর রাতের রূপ দেখতে এমনই লাগবে,
বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ.❣️❣️🕌
দেশের ‘সবচেয়ে সুন্দর’ পাহাড়ি নদীঃ
বান্দরবানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম অংশ সাঙ্গু নদী। নদীটি পার্বত্য চট্টগ্রামে উত্তরদিকে বৃত্তাকারে বান্দরবান পর্যন্ত প্রবাহিত হয়েছে। পূর্বদিক দিয়ে বান্দরবানে প্রবেশ করে নদীটি জেলার পশ্চিম দিক দিয়ে বের হয়েছে। প্রায় ২৭০ কিলোমিটার প্রবাহিত হবার পর বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে।উৎসমুখ হতে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত এই নদীর দৈর্ঘ্য ১৭০ কিলোমিটার। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে কয়টি নদীর উৎপত্তি তার মধ্যে সাঙ্গু নদী অন্যতম। মিয়ানমার সীমান্তবর্তী বান্দরবান জেলার মদক এলাকার পাহাড়ে এ নদীর জন্ম।
সাঙ্গু নদীর অপার রূপ দেখে মুগ্ধ হবেন না এমন মানুষ পাওয়া ভার। অপূর্ব এই নদীর দুইদিকে পাহাড়ের সারি। বর্ষায় পাহাড় বেয়ে নামে ছোট বড় অসংখ্য ছড়া। ছল ছল শব্দে ছড়ার চঞ্চল জল এসে মেশে নদীতে। পাহাড়ের ওপরে ভেসে বেড়ায় মেঘ। মনে হয়, ওই চূড়ায় উঠলেই বুঝি ছোঁয়া যাবে, ধরা যাবে, মেঘের মাঝে ভেসে বেড়ানো যাবে। বান্দরবানে এই মনে হওয়াটা মোটেও বেশি নয়। সাঙ্গুর তীরবর্তী পাহাড়ের চূড়ায় সত্যিই জমে থাকে মেঘ। গাছের ফাঁকে আটকে যায়। সেখানেই ঝরে যায় বৃষ্টি হয়ে।
অপূর্ব সুন্দর এই পাহাড়ি নদীর অপর নাম শঙ্খ। পাহাড়ের কোল বেয়ে এঁকে-বেঁকে চলছে কোথাও উন্মত্ত আবার কোথাও বা শান্ত এই নদী। এই নদীর দুই তীরের পাহাড়, বন, নদী ও ঝর্ণার সৌন্দর্যে আপনি বিমোহিত হবেন। এক কথায় এই নদীটির সৌন্দর্যে আপনি শুধু অবাকই হবেন না বরং মুগ্ধতা আপনাকে গ্রাস করবে। এই সৌন্দর্য সত্যিই ভুবন ভোলানো। শীতকালে এই নদীটিতে তেমন স্রোত না থাকলেও
ঢাকা থেকে বান্দরবানগামী যে কোনো বাসে চলে যেতে পারেন বান্দরবান। শ্যামলি, হানিফ, ইউনিক, এস আলম, ডলফিনসহ অনেক বাস রয়েছে। ১০ টায় অথবা সাড়ে ১১টার দিকে কলাবাগান, সায়েদাবাদ বা ফকিরাপুল থেকে এসব বাস বান্দরবানের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। পৌঁছে যাবেন সকাল ৬টা অথবা ৭টার মধ্যে।
চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান যেতে পারেন। বদ্দারহাট থেকে বান্দরবানের উদ্দেশ্যে পূবালী ও পূর্বানী পরিবহনের বাস যায়। এসব বাসে জনপ্রতি ২২০টাকা ভাড়া রাখা হয়।
ট্রাভেল বিষয়ক যে কোন সমস্যায় সরাসরি সহায়তা নিতে পারেন এই নাম্বারে ফোন করেঃ +8801690036363
১০০ ফুট উঁচু নতুন ঝরনার সন্ধান মিলল খাগড়াছড়িতে!!
খাগড়াছড়িতে দিনদিন বাড়ছে পর্যটনকেন্দ্র, এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পর্যটকদের সংখ্যাও। সম্প্রতি দীঘিনালা উপজেলার সীমানা পাড়ায় সন্ধান মিলেছে প্রায় ১০০ ফুট উঁচু নতুন একটি ঝরনার। স্থানীয়রা এ ঝরনার নাম দিয়েছে ‘তুয়ারি মাইরাং’।
‘তুয়ারি মাইরাং’ ঝরনার খবর কানে পৌঁছাতেই প্রতিদিন ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দীঘিনালায় হাজির হচ্ছেন অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় শত শত পর্যটক। তাদের নিরাপত্তা ও গাইড সুবিধা দিচ্ছে স্থানীয়রা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, লোকালয় থেকে পাহাড়ি পথে হেঁটে ঝরনায় পৌঁছাতে সময় লাগে এক ঘণ্টা। পাহাড় থেকে লতা বেয়ে নামতে হয় ঝিরিতে। ঝিরিতে আটকে থাকা শত বছরের পুরোনো বড় বড় পাথর ও ক্যাসকেড বেয়ে প্রায় ১০০ ফুট নিচে নামছে পানির স্রোত। উঁচু পাহাড় আর ঘন বনের কারণে ঝিরি পর্যন্ত সূর্যের আলো পৌঁছায় না। প্রায় ঘণ্টাখানেক অন্ধকার-পাহাড়ি পথে হাঁটার পর দেখা মেলে ‘তুয়ারি মাইরাং’ ঝরনার।
পথে আরো কয়েকটি ছোট ঝরনা থাকলেও সেগুলোতে পানি খুব কম। এ কারণে ‘তুয়ারি মাইরাং’ ঝরনার প্রতি পর্যটকদের রয়েছে অন্যরকম আকর্ষণ।
ট্রাভেল বিষয়ক যে কোন সমস্যায় সরাসরি সহায়তা নিতে পারেন এই নাম্বারে ফোন করেঃ +8801690036363
Travel Warrior এর সাথে জীবনের স্মরণীয় সময় কাটাতে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বিজয়ের মাসের সব এক্সক্লুসিভ ট্যুর প্যাকেজ.....
আপনিও হয়ে উঠুন একজন প্রকৃত ভ্রমনযোদ্ধা। পূরণ করুন আপনার ভ্রমন ইচ্ছা।
বাংলাদেশের প্রতিটি দর্শনীয় ও পর্যটন স্থানেই আমরা রাখতে যাচ্ছি আমাদের ভ্রমনযোদ্ধাদের পদচারনা।
এরই ধারাবাহিকতায় বিজয়ের মাসে আপনাদের জন্য থাকছে খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান,সেন্টমার্টিন ও সুন্দরবন ভ্রমনের আকর্ষণীয় প্যাকেজ।
ভ্রমণপিয়াসীদের ভ্রমনকে আনন্দমুখর ও স্মৃতিময় করতেই আমাদের এই প্রয়াস।
আমাদের বিজয়ের মাসের ইভেন্ট সমূহঃ
১. বোট ভ্রমনে Team Warrior বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ এর সমাধীস্
২. সুন্দরবন ভ্রমন Travel Warrior এর সাথে
৩. বিজয় দিবসের ছুটি মেঘের রাজ্যে | সাজেক ভ্রামন
৪. সমুদ্র বিলাশে Travel Warrior | সেন্টমার্টিন ভ্রমন
৫. শীতে দেবতাখুম ভ্রমন Team Warrior এর সাথে
বুকিং কিংবা জিজ্ঞাসা এর জন্য যোগাযোগ করুন
+8801690036363
https://facebook.com/travelwarrior.bd/
আসসালামু আলাইকুম
সম্মানিত মেম্বারগন,
আপনারা ইতিমধ্যে জানেন Travel Warrior গ্রুপে বিজয় দিবসের ফটো কন্টেস্ট শুরু হয়েছে।
পাশাপাশি আরেকটি কন্টেস্ট শুরু হচ্ছে আজ থেকে,
গ্রুপে/পেইজে প্রতি সপ্তাহে সর্বোচ্চ মেম্বার ইনভাইট করে জিতে নিতে পারেন সাপ্তাহিক আকর্ষণীয় গিফট
বিদ্রঃ মেম্বার ইনভাইটেশন এর স্ক্রিনশট 👉 Travel Warrior পেইজের ইনবক্সে পাঠাতে হবে
এই সপ্তাহের বিজয়ীর নাম ঘোষণা হবে আগামী ১০ ডিসেম্বর রাত ১০ টায়
Travel warrior এর গ্র্যান্ড ওপেনিং
খাগড়াছড়ি মহাজন পাড়াস্থ এফএনএফ রেষ্টুরেন্টে গতকাল ০১নভেম্বর ২০২০খ্রিঃ মঙ্গলবার বিকাল ৪ঃ০০ঘটিকায় Travel Warrior এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্কাউটস, খাগড়াছড়ি জেলা রোভার #মো_দুলাল_হোসেন।
ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুইরেন্স কোঃ লিঃ এর সম্মানিত জোনাল অফিসার #মো_ইসমাইল_হোসেন_সবুজ।
খাগড়াছড়ি ব্লাড ডোনারস্ এসোসিয়েশন এর সম্মানিত উপদেষ্টা Hasanul Karim সহ খাগড়াছড়ির তরুন প্রতিনিধিগন।
অনুষ্ঠানে Travel Warrior এর নির্বাহী #মো_শাহাদাত_হোসেন_কায়েস এর সঞ্চালনায় Travel Warrior এর প্রধান নির্বাহী #মো_সাগর_হোসেন উক্ত বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
অতিথিবৃন্দ সকলের উদ্দ্যেশ্যে পরামর্শমূলক বক্তব্য প্রদান করেন। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে Travel Warrior এর আরেক প্রধান নির্বাহী েব_কুমার_নাথ অতিথিদের সাথে নিয়ে কেক কেটে শুভ উদ্বোধন করেন সাথে অতিথি ও উপস্থিত সকলের মাঝে Travel Warrior এর লগো যুক্ত টি-শার্ট প্রধান করেন।
আপনি কি ফ্রি সাজেক যেতে চান?
তা হলে এটাই আপনার জন্য সব থেকে সুন্দর একটা সুবর্ণ সুযোগ।
প্রতিযোগিতায় জিতুন সাজেক সম্পুর্ণ ফ্রিতে ভ্রমন করুন Travel warrior এর সাথে
সাইরু হিল রিসোর্ট
বান্দরবান
সাইরু হিল রিসোর্ট বান্দরবান শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান-থানচি সড়কের চিম্বুক পাহাড়ের আগে সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ১৮০০ ফুট উঁচুতে অবস্হিত।নিরিবিলি সময় কাটানোর জন্য যেতে পারেন ভালো লাগবে।
আসুন ভ্রমনে গিয়ে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা থেকে বিরত থাকি।পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।
Khagrachari
Be the first to know and let us send you an email when Travel Warrior posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Khagrachari Travel Group - KTG
College RoadViator Private Tour Guide in Bangladesh
Pankhaiya Para Road