Travel With Istiaque

Travel With Istiaque This is travel related page. This is Travel Service

প্রিয়  কুষ্টিয়াবাসীরেলওয়ে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য সুখবর। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী সেপ্টেম্বরে ঢাকাগামী দুই টা ট্রেনের রুট প...
26/07/2023

প্রিয় কুষ্টিয়াবাসী
রেলওয়ে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য সুখবর। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী সেপ্টেম্বরে ঢাকাগামী দুই টা ট্রেনের রুট পরিবর্তন হচ্ছে
#সুুন্দরবন _এক্সপ্রেস(খুলনা -ঢাকা)
#বেনাপোল _এক্সপ্রেস(বেনাপোল-ঢাকা)
পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় যাবে
এক্ষেত্রে নতুন রুট হতে পারে----

#সু্ন্দরবন(খুলনা -নওয়াপাড়া-যশোর -মোবারকগঞ্জ- কোটচাঁদপুর -দর্শনা-চুয়াডাঙ্গা-আলমডাঙ্গা-পোড়াদহ-কুষ্টিয়া-
রাজবাড়ী -ফরিদপুর-ভাঙ্গা-পদ্মা-মাওয়া-নিমতল-ঢাকা)

#বেনাপোল (বেনাপোল-ঝিকরগাছা -
যশোর - মোবারকগঞ্জ- কোটচাঁদপুর -দর্শনা-চুয়াডাঙ্গা--পোড়াদহ-কুষ্টিয়া-
রাজবাড়ী -ফরিদপুর-ভাঙ্গা-পদ্মা-মাওয়া-নিমতল-ঢাকা)

আশা করা যাচ্ছে এই রুটগুলো দিয়ে প্রথমে চলাচল শুরু করবে।
★এছাড়াও
#মধুমতী এক্সপ্রেস(রাজশাহী -ভাঙ্গা) চলাচলকারী ট্রেনটি পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা পর্যন্ত বর্ধিত করা হবে

★শোনা যাচ্ছে পাবনার নতুন ট্রেনটি এই রুট হয়ে ঢাকায় যাবে।

সুত্র : দৈনিক বাংলা পত্রিকা ও
বাংলাদেশ রেলওয়ে অপারেশন বিভাগ।প্রিয় কুষ্টিয়াবাসী
রেলওয়ে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য সুখবর। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী সেপ্টেম্বরে ঢাকাগামী দুই টা ট্রেনের রুট পরিবর্তন হচ্ছে
#সুুন্দরবন _এক্সপ্রেস(খুলনা -ঢাকা)
#বেনাপোল _এক্সপ্রেস(বেনাপোল-ঢাকা)
পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় যাবে
এক্ষেত্রে নতুন রুট হতে পারে----

#সু্ন্দরবন(খুলনা -নওয়াপাড়া-যশোর -মোবারকগঞ্জ- কোটচাঁদপুর -দর্শনা-চুয়াডাঙ্গা-আলমডাঙ্গা-পোড়াদহ-কুষ্টিয়া-
রাজবাড়ী -ফরিদপুর-ভাঙ্গা-পদ্মা-মাওয়া-নিমতল-ঢাকা)

#বেনাপোল (বেনাপোল-ঝিকরগাছা -
যশোর - মোবারকগঞ্জ- কোটচাঁদপুর -দর্শনা-চুয়াডাঙ্গা--পোড়াদহ-কুষ্টিয়া-
রাজবাড়ী -ফরিদপুর-ভাঙ্গা-পদ্মা-মাওয়া-নিমতল-ঢাকা)

আশা করা যাচ্ছে এই রুটগুলো দিয়ে প্রথমে চলাচল শুরু করবে।
★এছাড়াও
#মধুমতী এক্সপ্রেস(রাজশাহী -ভাঙ্গা) চলাচলকারী ট্রেনটি পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা পর্যন্ত বর্ধিত করা হবে

★শোনা যাচ্ছে পাবনার নতুন ট্রেনটি এই রুট হয়ে ঢাকায় যাবে।

সুত্র : দৈনিক বাংলা পত্রিকা ও
বাংলাদেশ রেলওয়ে অপারেশন বিভাগ।

প্রস্তুত আছেন তো খুলনা টু কুষ্টিয়ার যাত্রীগণ🙂💔কুষ্টিয়া - খুলনা রুটে গড়াই & রূপসা গাড়ির নতুন ভাড়ার তালিকা কুষ্টিয়া -...
11/08/2022

প্রস্তুত আছেন তো খুলনা টু কুষ্টিয়ার যাত্রীগণ🙂💔

কুষ্টিয়া - খুলনা রুটে গড়াই & রূপসা গাড়ির নতুন ভাড়ার তালিকা

কুষ্টিয়া - খুলনা | ভাড়া
_______________ ______
কুষ্টিয়া - লক্ষ্মীপুর | ৪৪ টাকা
কুষ্টিয়া - শেখপাড়া | ৫১ টাকা
কুষ্টিয়া - গাড়াগঞ্জ | ৭০ টাকা
কুষ্টিয়া - ঝিনাইদহ| ১০১ টাকা
কুষ্টিয়া - কালিগঞ্জ| ১৩৯ টাকা
কুষ্টিয়া - বারবাজার | ১৫৪ টাকা
কুষ্টিয়া - যশোর | ২০২ টাকা
কুষ্টিয়া - নোয়াপাড়া | ২৬২ টাকা
কুষ্টিয়া - ফুলতলা | ৩০৪ টাকা
কুষ্টিয়া - খুলনা | ৩৪৮ টাকা

খুলনা - কুষ্টিয়া | ভাড়া
______________ ______
খুলনা - নোয়াপাড়া| ৮৮ টাকা
খুলনা - যশোর | ১৩৪ টাকা
খুলনা - কালিগঞ্জ| ২২০ টাকা
খুলনা - ঝিনাইদহ| ২৪৯ টাকা
খুলনা - গাড়াগঞ্জ | ২৭৭ টাকা
খুলনা - শেখপাড়া | ২৯৭ টাকা
খুলনা - লক্ষ্মীপুর | ৩০৪ টাকা
খুলনা - কুষ্টিয়া | ৩৪৮ টাকা

Travel With Istiaque

28/07/2022

Kolkata City

খুলনা -কলকাতা -খুলনা ট্রেনের সময়সূচি
20/07/2022

খুলনা -কলকাতা -খুলনা ট্রেনের সময়সূচি

Welcome back to my channel Travel with Istiaque. Few days ago I was submitted Dhaka to Kolkata train time table. Maitree express train time table schedule.Li...

19/07/2022

হাওড়া ব্রিজ কলকাতা

বাংলাদেশের সব চাইতে বেশী সুখী মানুষের বসবাস এবং ১১তম বড় শহর কুষ্টিয়া শহর। সকল ফসল উৎপাদনে সক্ষম কুষ্টিয়ার মানুষ। নদী-না...
19/07/2022

বাংলাদেশের সব চাইতে বেশী সুখী মানুষের বসবাস এবং ১১তম বড় শহর কুষ্টিয়া শহর। সকল ফসল উৎপাদনে সক্ষম কুষ্টিয়ার মানুষ। নদী-নালা, খাল-বিল, হাওড়-বাওড় এবং বিভিন্ন জলাশয়ে ভরপুর কুষ্টিয়া অঞ্চল। আর এই কারণে মাছেও ব্যাপক সাফল্য দেখা যায়। বর্তমানে শিল্প প্রতিষ্ঠানেও ভরপুর কুষ্টিয়ার অঞ্চল। বাংলাদেশ জয় করে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে গেছে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন ধরণের পন্য। কুষ্টিয়ার প্রাকৃতিক পরিবেশ বিশুদ্ধ হওয়ার কারণে আদী হতেই অনেক গুণী মানুষ হয়ে গড়ে উঠেছেন। বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলনে কুষ্টিয়ার মানুষের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়, এ কারনে অনেকে পুরস্কারও লাভ করেছেন।

কুষ্টিয়া নগরায়ন শুরু হয় মূলত নীলকরদের আগমনের পর হতেই। ১৮৬০ সালে কলকাতার (তৎকালীন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর রাজধানী) সাথে সরাসরি রেললাইন স্থাপিত হয়। একারণে এ অঞ্চল শিল্প-কারখানার জন্য আদর্শ স্থান বলে তখন বিবেচিত হয়েছিল। তৎকালীন সময়ে যজ্ঞেশ্বর ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস(১৮৯৬), রেণউইক, যজ্ঞেশ্বর এণ্ড কোং (১৯০৪) এবং মোহিনী মিলস (১৯১৯) প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৭-এ ভারতবর্ষ ভাগের সময় কুষ্টিয়া পৃথক জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এর সাবডিভিশন ছিল কুষ্টিয়া সদর, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর। তৎকালীন এস ডি ও মৌলভি আব্দুল বারী বিশ্বাস কে প্রধান করে ১৯৫৪ সালে গঙ্গা-কপোতাক্ষ প্রকল্পের সদর দপ্তর স্থাপন করা হয়। এ ছাড়া আরো বেশ কিছু সরকারী অফিস কুষ্টিয়ায় স্থাপনের পরে শহরটিতে পুনরায় উন্নয়ন শুরু হয়।

কুষ্টিয়ার ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রধান নদীগুলো হল পদ্মা, গড়াই নদী, মাথাভাঙ্গা, কালীগঙ্গা, কুমার নদী ও ডাকুয়া খাল নদী। জেলাটির গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭.৮°সে এবং গড় সর্বনিন্ম তাপমাত্রা ১১.২°সে । এখানকার বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১,৪৬৭ মি.মি.।

কুষ্টিয়া জেলা ৬টি উপজেলা, ৭টি থানা, ৫টি পৌরসভা, ৫৭টি ওয়ার্ড, ৭০টি মহল্লা, ৭১টি ইউনিয়ন পরিষদ, ৭১০টি মৌজা ও ৯৭৮টি গ্রামে বিভক্ত। কুষ্টিয়া জেলার জনসংখ্যা ১৭,১৩,২২৪ জন, যার মধ্যে ৫০.৮৬% পুরুষ ও ৪৯.১৪% মহিলা। জনসংখ্যার ৯৫.৭২% মুসলিম, ৪.২২% হিন্দু ও ০.০৬% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।

ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে কুষ্টিয়া কয়েকটি সাব ডিভিশন নিয়ে গঠিত একটি বড় জেলা, যার প্রতিটি সাবডিভিশন পরবর্তীকালে জেলা হয়েছে। কিন্তু এই তিন জেলা চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও কুষ্টিয়ার মানুষের কাছে বৃহত্তর কুষ্টিয়া শুধুই একটি অতীত নয়, আরও কিছু। বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায় যে, এই অঞ্চলের ও অবিভক্ত নদীয়া জেলার আদি বাসিন্দাদের মুখের ভাষার সাথে আধুনিক প্রমিত বাংলার ঘনিষ্ঠ মিল পাওয়া যায়। এই তিন জেলার অধিবাসীদের বৃহত্তর সমাজকে বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা বলা হয়।

কুষ্টিয়ার কুমারখালি-খোকসা অঞ্চলে ব্যাপক ফসল উৎপাদন হয়। তার মধ্য অন্যতমঃ- ধান, পিঁয়াজ, আলু, তিল, কলা, বিভিন্ন ধরণের সবজি এবং ফল। কুষ্টিয়া সদরে বেশ ভালো ফসল উৎপাদন হয় তার মধ্যে ধান, কলা, আখ, ভুট্টা, বিভিন্ন ধরণের শাকসবজি উৎপাদন হয়। মাছ চাষেও বেশ এগিয়ে আছে কুষ্টিয়া সদর। মিরপুর ভেড়ামারা বিভিন্ন ফসলের পাশাপাশি তামাক এবং পান চাষে বেশ সমৃদ্ধ। আর এটাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই। দৌলতপুরে পানের বরজ, মাছ চাষ, বিভিন্ন ধরণের ফলের চাষ বেশ লক্ষণীয়।

কুষ্টিয়ানরা ধর্ম ভিরু এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনায় জাগ্রত। সকল ধর্মের মানুষের সাথে রয়েছে অভিন্ন এক মিল। যা অন্য কোন জেলাতে পাওয়া যায় না। সব ধর্মের মানুষ সব ধর্মের উৎসব উৎযাপন করে মহা ধুমধামের সাথে। এই জেলা হতেই প্রথমে ইসলাম প্রচার শুরু হয় যা ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে।

কুষ্টিয়ার এই জনপদে অনেক বিশিষ্ট ব্যাক্তি জন্ম নিয়েছেন এবং নিচ্ছেন। প্রখ্যাত বাউল, মরমী গানের স্রষ্টা, বিশিষ্ট আইনজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, কৃষক আন্দোলন, সাময়িক পত্রসেবী, সমাজ বিপ্লবী, বাউল কবি, ভ্রমণ কাহিনী, উপন্যাস লেখক, প্রখ্যাত ব্যবসায়ী, প্রখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ, প্রখ্যাত সাহিত্যিক, ইতিহাসবিদ, আইনজীবি, আন্তর্জাতিক বিচারক, প্রখ্যাত স্বদেশী নেতা, সশস্ত্র সংগ্রামী, খ্যাতনামা শিশু সাহিত্যিক, খ্যাতনামা শিশু সংগঠক, দাবাড়ু, শিক্ষাবিদ, কবি, গীতিকার, মুক্তিযুদ্ধের বিশিষ্ট সংগঠক, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকার, আইনশাস্ত্রবিদ, মানবাধিকার আন্দোলন, বিশিষ্ট নাট্য নির্মাতা, অভিনেতা, বিশিষ্ট সংগীত পরিচালক, সুরকার, গায়ক এবং বিভিন্ন ধরণের নাম করা খেলোয়াড় কি নেই এখানে।
পরিশেষে এক কথায় বলা যায় সমৃদ্ধ একটি অঞ্চল কুষ্টিয়া। প্রশাসন এবং সমাজের মানুষ সবাই এক সাথে কাজ করে তাহলে আরো অনেক কিছুই সম্ভব এই কুষ্টিয়া জেলা হতে।

জেনে নিই কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের ইতিহাস !!!
১৮১৬ এবং ১৮১৯ সালের স্থানীয়ভাবে ফেরী ব্যবস্থাপনা ও রক্ষনাবেক্ষণ, সড়ক/ সেতু নির্মাণ ও মেরামতের জন্য বৃটিশ সরকার কর্তৃক কর ধার্যের আইন প্রণীত হয়। ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহের পর দেশের অর্থনীতি ও আইন শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে বৃটিশ সরকার স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে এবং ১৮৭০ সালে বেঙ্গল চৌকিদারী আইন প্রণয়ন করে।
১৮৭০ সালে গ্রাম চৌকিদারী আইন পাশের মাধ্যমে পল্লী অঞ্চলে এক স্তর বিশিষ্ট স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়। ১৮১৭ সনে তৎকালীন বৃটিশ লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে জিলা বোর্ড সেস কমিটি বিল উত্থাপিত হয় এবং ঐ বছরেই তা আইনে পরিণত হয়। এ আইনের অধীন প্রতিটি জেলায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে জেলা বোর্ড সেস কমিটি গঠিত হয়। এ কমিটি প্রধান কাজ ছিল করের হার নির্ধারণ, কর আদায় এবং রাস্তাঘাট নির্মাণ ও প্রয়োজনীয় মেরামত কাজে অর্থ ব্যয় করা। ১৮৭১ সালে দশম বেঙ্গল এ্যাক্ট এর অধীনে একটি রোড কমিটি গঠিত হয়। ১৮৭১ সাল হতে ১৮৮৫ সাল পর্যন্ত এ কমিটির অস্তিত্ব ছিল। স্থানীয় সরকার গঠনের এটিই ছিল প্রাথমিক পদক্ষেপ। সেস কমিটির অভিজ্ঞতার আলোকে ১৮৮৫ সালে লোকাল সেলফ গভর্ণমেন্ট এ্যাক্ট প্রণীত হয় এবং রোড সেস কমিটির বদলে জেলা বোর্ডের সৃষ্টি হয়। স্থানীয় সরকার গঠনে এ এ্যাক্টই উপমহাদেশে যুগান্তকারী অবদান রাখে। ১৮৮৫ সালে লোকাল সেলফ গভর্নমেন্ট এ্যাক্ট বলে তৎকালীন বাংলায় ১৬টি জেলায় বিভিন্ন ডিস্ট্রিক্ট বোর্ড গঠিত হয়। ঢাকা, চব্বিশ পরগনা, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, যশোর, খুলনা,হুগলী, হাওড়া, বর্ধমান, মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, বীরভূম, ফরিদপুর,পাবনা ও পাটনা। ১৮৮৬ সালের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে ১৯২০ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট পদাধিকার বলে ডিস্ট্রিক্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হতেন। ১৯৩৬ সনে লোকাল সেলফ গভর্নমেন্ট এ্যাক্ট এর সংশোধিত আইনে লোকাল বোর্ডের বিলুপ্তি ঘটে। পরবর্তী পর্যায়ে নির্বাচিত চেয়ারম্যান নিযুক্তির মাধ্যমে ডিস্ট্রিক্ট বোর্ড জনপ্রতিনিধিত্বশীল স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসেবে রূপলাভ করে এবং এ ধারা ১৯৫৭ সন পর্যন্ত বলবৎ থাকে। ১৯৫৯ সনে মৌলিক গণতন্ত্র আদেশের অধীন ডিস্ট্রিক্ট বোর্ডকে নতুন আঙ্গিকে পরিণত করে। ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিল নামকরন করা হয়। এ ব্যবস্থায় ১৯৬৩ সালে জেলা পরিষদের প্রথম নির্বাচন হয়। দ্বিতীয় এবং সর্বশেষ ১৯৬৬ সনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর স্বাধীনতা পরবর্তী কালে ১৯৭২ সনে নির্বাচিত পরিষদ ভেঙ্গে দিয়ে অন্তবর্তীকালীন ব্যবস্থা হিসেবে জেলা প্রশাসককে এর প্রশাসক করে ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিলের যাবতীয় কার্যাবলী পরিচালনা ও তত্ত্বাবধানের ক্ষমতা অর্পণ করা হয় এবং ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিলের স্থলে জেলা বোর্ড নামকরণ করা হয়। ১৯৭৬ সনের স্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ জারী করা হয় এবং জেলা বোর্ডের নামকরন করা হয় জেলা পরিষদ স্থানীয় সরকার (জেলা পরিষদ) আইন,১৯৮৮ এর ধারা ৪(১) অনুযায়ী প্রতিনিধি সদস্য, মনোনীত সদস্য, মহিলা সদস্য এবং কর্মকর্তা সদস্যগনের সমন্বয়ে জেলা পরিষদ গঠন করা হয়।

১৯৪৭ সালে কুষ্টিয়া জেলা বোর্ড গঠিত হয়। জেলা পরিষদ আইন, ২০০০ এ পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে ০১ (এক) জন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য এবং সংরক্ষিত আসনের ০৫ (পাঁচ) জন মহিলা সদস্য সমন্বয়ে পরিষদ গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। জেলা পরিষদ আইনে উপ-সচিব পদমর্যাদার একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদমর্যাদার একজন সচিব প্রেষনে পরিষদে ন্যস্ত রাখার বিধান আছে। জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান না থাকায় তার অনুপস্থিতিতে স্থানীয় সরকার কর্তৃক জারিকৃত পরিপত্র অনুযায়ী প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করতেন।
বর্তমানে স্থানীয় সরকার বিভাগের জেলা পরিষদ শাখার প্রজ্ঞাপন নং ৪৬.০৪২.০৩৩.০৩.০০. ১৪৭.২০১১-৪১৭৩, তারিখ ১৫-১২-২০১১খ্রিঃ জারী হওয়ায় জেলা পরিষদ আইন ২০০০ এর (৮২) ধারা মোতাবেক জেলা পরিষদ সমুহে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে। জেলা পরিষদ গঠিত না হওয়া পর্যন্ত সরকার কর্তৃক নিযুক্ত প্রশাসকগন জেলা পরিষদের কার্যাবলী সম্পাদন করবেন।

জেলা পরিষদ আইন, ২০০০ অনুযায়ী ইতিমধ্যে গত ২৮/১২/২০১৬ খ্রি: অনুষ্ঠিত নির্বাচন জেলা পরিষদ গঠিত হয়েছে । ৩টি পার্বত্য জেলা পরিষদ ব্যতীত বাকী ৩১টি জেলা পরিষদে বর্তমানে ১জন নির্বাচিত চেয়ারম্যান, ৫জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ও ১৫ জন সাধারণ সদস্য রয়েছে । বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এই প্রথম নির্বাচিত জেলা পরিষদ গঠিত হলো।
সংগ্রহ সহযোগিতা: প্রকৌশলী আঃ খালেক।
কুষ্টিয়ার সংস্কৃতি ও সৌন্দর্য গ্রুপ
ঐতিহ্যে ঘেরা কুষ্টিয়া 💜💜

২২ জুলাই থেকে পদ্মা সেতু দেখার সুযোগ চালু করতে যাচ্ছে বিপিসিআগামী ২২ জুলাই থেকে আগ্রহীদের পদ্মা সেতু দেখার সুযোগ করে দিচ...
17/07/2022

২২ জুলাই থেকে পদ্মা সেতু দেখার সুযোগ চালু করতে যাচ্ছে বিপিসি

আগামী ২২ জুলাই থেকে আগ্রহীদের পদ্মা সেতু দেখার সুযোগ করে দিচ্ছে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন (বিপিসি)। এজন্য জনপ্রতি খরচ হবে ৯৯৯ টাকা।

মঙ্গলবার (১২ জুলাই) রাতে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের উপ-ব্যবস্থাপক (বিপণন) মোহাম্মদ শেখ মেহদি হাসান এ কথা জানান।

তিনি বলেন, আমরা ৯৯৯ টাকায় পদ্মা সেতু ও ভাঙ্গা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ভ্রমণের প্যাকেজ নিয়ে এসেছি। আগামী ২২ জুলাই (শুক্রবার) আধুনিক এসি ট্যুরিস্ট কোস্টারে ট্যুরিস্টরা ভ্রমণ করতে পারবেন। আমরা মাত্র ৫২ থেকে ৫৫ জনকে ভ্রমণের সুযোগ দিতে পারবো। এরই মধ্যে ৫০০ থেকে ৬০০ মানুষ আমাদের ফোন করেছেন।

মেহদি হাসান বলেন, আমরা শুরুতে টুঙ্গিপাড়াসহ পদ্মা সেতু ভ্রমণের আয়োজন করেছিলাম। কিন্তু এতে খরচ অনেক বেশি পড়ে যায়। পরবর্তীতে মানুষের পদ্মা সেতু নিয়ে আবেগের কথা মাথায় রেখে ৫০ শতাংশ ডিসকাউন্ট দিয়ে ৯৯৯ টাকা মূল্যে প্যাকেজ নির্ধারণ করেছি। মানুষকে পর্যটনে আকর্ষণ করতেই আমাদের এ উদ্যোগ।

আগ্রহীদের আগে প্যাকেজ বুকিং করে ২২ জুলাই বিকেল সাড়ে ৩টায় আগারগাঁওয়ের পর্যটন ভবনের সামনে আসতে হবে। পৌনে ৪টায় আসন গ্রহণ ও ৪টায় ভ্রমণ শুরু হবে। দিনের আলোয় পদ্মা সেতু ও ভাঙ্গা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে নান্দনিক ভাঙ্গা চত্বরে উপস্থিত হওয়ার পর সেখানে বৈকালিক স্ন্যাক্স দেওয়া হবে। সন্ধ্যা ৭টায় আলোকসজ্জিত পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় ফিরে আসা হবে।

পর্যটন করপোরেশন জানায় আগ্রহীরা ০১৯৪১৬৬৬৪৪৪ নম্বরে কল দিলে বিকাশ নম্বর দেওয়া হবে। অথবা পর্যটন ভবনেও ভ্রমণ মূল্য পরিশোধ করা যাবে। আগে এলে আগে পাবেন ভিত্তিতে বুকিং নেয়া হবে।

 #পদ্মা সেতুর কিছু অজানা তথ্য নিচে তুলে ধরা হলো* বিশ্বের ১০তম দীর্ঘ  সেতুর পুরো নাম ‘পদ্মা বহুমুখী সেতু’। * সেতুটি নির্ম...
01/07/2022

#পদ্মা সেতুর কিছু অজানা তথ্য নিচে তুলে ধরা হলো

* বিশ্বের ১০তম দীর্ঘ সেতুর পুরো নাম ‘পদ্মা বহুমুখী সেতু’।
* সেতুটি নির্মাণের জন্য ৯১৮ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে।
* এই সেতুর নির্মাণ প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড
* সেতুর নকশা প্রণয়ন করেছে আমেরিকার মাল্টিন্যাশনাল ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম AECOM।
* সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার (২০,২০০০ ফুট)
* প্রস্থ ১৮ দশমিক ১০ মিটার (৫৯.৪ ফুট)।
* নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৪ সালের ৭ ডিসেম্বর
* সেতুটি রক্ষণাবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এবং তদারকির দায়িত্ব পালন করছে কোরিয়ান এক্সপ্রেসওয়ে ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
* সেতুর নিকটতম সেনানিবাস হলো পদ্মা সেনানিবাস।
* প্রতিদিন গড়ে ৭৫ হাজার যানবাহন চলাচল করবে।
* ভূমিকম্প সহনশীল মাত্রা ৯
* সেতুটির ভায়াডাক্ট ৩ দশমিক ১৮ কিলোমিটার এবং পিলার ৮১টি। মোট স্প্যান সংখ্যা ৪২।
* প্রতিটি স্পেনের দৈর্ঘ্য ১৫০ মিটার এবং প্রতিটি স্পেনের ওজন ৩ হাজার ২০০ টন।
* সেতুর স্থানাঙ্ক ২৩.৪৪৬০ ডিগ্রি (উত্তর) এবং ৯০.২৬২৩ ডিগ্রি (পূর্ব)।
* পানির স্তর থেকে এই অত্যাধুনিক সেতুর উচ্চতা ৬০ ফুট এবং এর পাইলিং গভীরতা ৩৮৩ ফুট।
* সেতুর উপরের তলায় চার লেনের সড়ক এবং নিচতলায় থাকবে রেললাইন।
* সংযোগ সড়ক হচ্ছে জাজিরা ও মাওয়া
* সংযোগ সড়কের দূরত্ব ১৪ কিলোমিটার।
* দুই পাড়ে নদী শাসন ১২ কিলোমিটার
* মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজংয়ের সঙ্গে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলার সরাসরি সংযোগ স্থাপিত হবে
* দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২৯টি জেলার সঙ্গে সংযোগ ত্বরান্বিত হবে।

Dhaka - Kolkata - Dhaka
15/06/2022

Dhaka - Kolkata - Dhaka

Welcome back to my channel Travel with Istiaque.Today submit Dhaka To Kolkata train time table .Maitree express train time table schedule .Dhaka to kolkata t...

স্বপ্নের পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে ঝলমল করে জ্বলে উঠল আলো। মঙ্গলবার (১৪ জুন) সন্ধ্যা ৬টা ৫৪ মিনিটে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্ত...
14/06/2022

স্বপ্নের পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে ঝলমল করে জ্বলে উঠল আলো। মঙ্গলবার (১৪ জুন) সন্ধ্যা ৬টা ৫৪ মিনিটে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তের ৪১৫টি ল্যাম্পপোস্টে একসঙ্গে বাতি জ্বালানো হয়েছে।

ছবি: সংগৃহীত

মিতালী_এক্সপ্রেস এবং দার্জিলিং ভ্রমণ ১লা জুন,২০২২ হতে ঢাকা-জলপাইগুড়ি রুটে চলাচল শুরু করেছে মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন।এক নজর...
13/06/2022

মিতালী_এক্সপ্রেস এবং দার্জিলিং ভ্রমণ
১লা জুন,২০২২ হতে ঢাকা-জলপাইগুড়ি রুটে চলাচল শুরু করেছে মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন।

এক নজরে দেখে নিন মিতালী এক্সপ্রেস এর ভাড়া ও যাবতীয় তথ্য! 😊👇

☞ট্রেন নং: ৩১৩১/৩১৩২
☞ট্রেনের নাম: আন্তঃদেশীয় "মিতালী এক্সপ্রেস"
☞রুট: ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট (বাংলাদেশ) - নিউ জলপাইগুড়ি (ভারত)
☞চলাচলের দিন: সোমবার ও বৃহস্পতিবার (ঢাকা থেকে)
এবং রবিবার ও বুধবার (নিউ জলপাইগুড়ি)

☞ট্রেন কম্পোজিশন:
এসি (বার্থ/সিট)- ৪ টি
এসি চেয়ার - ৪ টি
ব্রেকভ্যানসহ পাওয়ার কার - ২ টি

☞ভাড়া: এসি সিট - ৩৩ ডলার/৩৮০৫ টাকা
এসি কেবিন (বার্থ) - ৪৪ ডলার/৪৯০৫ টাকা
এসি চেয়ার - ২২ ডলার/২৭০৫

✔মিতালী এক্সপ্রেসের সময়সুচীঃ
নিউ জলপাইগুড়ি ১২:১০(ভারতীয় সময়) হলদিবাড়ি ইন ১৩:১০ আউট ১৩:১৫ ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ২২:৩০

ফিরতি যাত্রায়- ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ২১:৫০ হলদিবাড়ি ইন ৬:০০, আউট ৬:০৫(ভারতীয় সময়) নিউ জলপাইগুড়ি ৭:০৫

☞ট্রেনটির ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ও নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে।
☞ অগ্রিম টিকেট পাওয়া যাবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, নিউ জলপাইগুড়ি ও ফেয়ারলি প্লেসে।

13/06/2022
* বিশ্বের ১১তম দীর্ঘ  সেতুর পুরো নাম ‘পদ্মা বহুমুখী সেতু’। * সেতুটি নির্মাণের জন্য ৯১৮ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে। *...
13/06/2022

* বিশ্বের ১১তম দীর্ঘ সেতুর পুরো নাম ‘পদ্মা বহুমুখী সেতু’।
* সেতুটি নির্মাণের জন্য ৯১৮ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে।
* এই সেতুর নির্মাণ প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড
* সেতুর নকশা প্রণয়ন করেছে আমেরিকার মাল্টিন্যাশনাল ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম AECOM।
* সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার (২০,২০০০ ফুট)
* প্রস্থ ১৮ দশমিক ১০ মিটার (৫৯.৪ ফুট)।
* নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১৪ সালের ৭ ডিসেম্বর
* সেতুটি রক্ষণাবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এবং তদারকির দায়িত্ব পালন করছে কোরিয়ান এক্সপ্রেসওয়ে ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
* সেতুর নিকটতম সেনানিবাস হলো পদ্মা সেনানিবাস।
* প্রতিদিন গড়ে ৭৫ হাজার যানবাহন চলাচল করবে।
* ভূমিকম্প সহনশীল মাত্রা ৯
* সেতুটির ভায়াডাক্ট ৩ দশমিক ১৮ কিলোমিটার এবং পিলার ৮১টি। মোট স্প্যান সংখ্যা ৪১।
* প্রতিটি স্পেনের দৈর্ঘ্য ১৫০ মিটার এবং প্রতিটি স্পেনের ওজন ৩ হাজার ২০০ টন।
* সেতুর স্থানাঙ্ক ২৩.৪৪৬০ ডিগ্রি (উত্তর) এবং ৯০.২৬২৩ ডিগ্রি (পূর্ব)।
* পানির স্তর থেকে এই অত্যাধুনিক সেতুর উচ্চতা ৬০ ফুট এবং এর পাইলিং গভীরতা ৩৮৩ ফুট।
* সেতুর উপরের তলায় চার লেনের সড়ক এবং নিচতলায় থাকবে রেললাইন।
* সংযোগ সড়ক হচ্ছে জাজিরা ও মাওয়া
* সংযোগ সড়কের দূরত্ব ১৪ কিলোমিটার।
* দুই পাড়ে নদী শাসন ১২ কিলোমিটার
* মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজংয়ের সঙ্গে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলার সরাসরি সংযোগ স্থাপিত হবে
* দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২৯টি জেলার সঙ্গে সংযোগ ত্বরান্বিত হবে।
-
[collected]

দীর্ঘ চার বছরের অপেক্ষার পর অবশেষে ভারত এবং নেপালের মধ্যে রেল পরিষেবা আবার চালু হল। বহু বছর আগে থেকেই প্রতিবেশী দেশ নেপা...
13/06/2022

দীর্ঘ চার বছরের অপেক্ষার পর অবশেষে ভারত এবং নেপালের মধ্যে রেল পরিষেবা আবার চালু হল। বহু বছর আগে থেকেই প্রতিবেশী দেশ নেপাল এবং ভারতের মধ্যে রেল সংযোগ ব্যবস্থা চালু ছিল। কিন্তু মাঝখানে পরিবহনজনিত অসুবিধার কারণে এই রেল পরিষেবা বন্ধ হয়ে যায়। চার বছর পর আবার চালু হয় এই পরিষেবা।

গত ৩রা এপ্রিল থেকে এই ট্রেন পরিষেবা চালু করা হয়েছে। আগের থেকে এখনকার ট্রেনের মানগুলি থাকবে বেশ উন্নত ধরনের। এছাড়াও যাত্রীদের জন্য এক্সপ্রেস ট্রেনের ব্যবস্থা থাকবে। ট্রেনের উদ্বোধনের জন্য দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং শের বাহাদুর দেউবা শনিবার দুপুর ১২.৩০ মিনিটে জয়নগর থেকে যাত্রা করে জনকপুরে পৌঁছান ২টোর সময়।

স্টেশনগুলির মধ্যে দূরত্ব- কুর্থা থেকে জনকপুর হল্টের দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার। জনকপুর থেকে পেহেরা দূরত্ব ৪ কিলোমিটার। পেহেরা থেকে ভেদহি ৩ কিলোমিটার। ভেতরে থেকেই মহিনাথপুরের দূরত্ব ৪.৪ কিমি। আবার মুভি নাগপুর থেকে খাজুরি দূরত্ব প্রায় ৭ কিলোমিটার। খাজুরি থেকে ইনারবা ৪.৭ কিমি দূরে অবস্থিত। ইনারবা থেকে জয়নগরের দূরত্ব ৪ কিলোমিটার। ভারতের স্বাধীনতার আগে থেকেই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে রেল সংযোগ অবস্থিত ছিল। প্রায় ১৯৬১ সালে এই রেল সংযোগ ব্যবস্থা প্রথম চালু হয়। প্রথমেই ট্রেনগুলো ছিল কাঠ-কয়লার। কাঠ কয়লার ট্রেন গুলো তেমন উন্নত মানের নয় আবার এগুলি ছোট। তাই যাত্রীদের বেশ অসুবিধায় পড়তে হতো। এই কারণের জন্যই রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ কিছু বছরের জন্য এই দুই দেশের মধ্যে রেল পরিষেবা বন্ধ রেখেছিল। এই রেল পরিষেবা নতুন করে নির্মাণের জন্য খরচ হয়েছে ৮০০ কোটি টাকা।

ভারত থেকে নেপাল যাওয়ার ট্রেনের টিকিটের মূল্য-
ভারত থেকে নেপালে ট্রেনের মূল্য অনেক কম। জয়নগর থেকে ইনেরভা টিকিটের মূল্য ১২.৫ টাকা। খেজুরির জন্য ১৫.৬ টাকা। জয়নগর থেকে জনকপুর টিকিটের মূল্য ৪৩.৮৫ টাকা।

৫৭ বছর পর যাত্রী নিয়ে ট্রেন ছুটল চিলাহাটি-হলদিবাড়ির পথেসবুজ পতাকা নাড়িয়ে সংকেত দিলেন ভারত ও বাংলাদেশের রেলমন্ত্রীরা; ৫৭ ...
11/06/2022

৫৭ বছর পর যাত্রী নিয়ে ট্রেন ছুটল চিলাহাটি-হলদিবাড়ির পথে
সবুজ পতাকা নাড়িয়ে সংকেত দিলেন ভারত ও বাংলাদেশের রেলমন্ত্রীরা; ৫৭ বছর পর চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথে নতুন স্পন্দন তুলে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে এল প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেন মিতালী এক্সপ্রেস।বুধবার দিল্লিতে ভারতের রেলওয়ে বোর্ডের সম্মেলন কক্ষ থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নিউ জলপাইগুড়ি জংশনে মিতালী এক্সপ্রেসের প্রথম যাত্রার আনুষ্ঠানিকতা সারেন ভারতের রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব ও বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন।
তারা দিল্লি থেকে পতাকা নেড়ে সংকেত দিলে হুইসেল বাজিয়ে চলতে শুরু করে ট্রেন। প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে চালু হওয়া তৃতীয় যাত্রীবাহী ট্রেন এটি।
মিতালী এক্সপ্রেসের যাত্রা শুরুর এই মুহূর্তকে দুই দেশের রেল সহযোগিতার ইতিহাসে একটি ‘মাইলফলক’ হিসাবে বর্ণনা করেন ভারতের রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।
ব্রিটিশ আমল থেকেই চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। দার্জিলিং থেকে খুলনা হয়ে কলকাতা পর্যন্ত এ রেলপথে নিয়মিত চলাচল করত একাধিক যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেন। ১৯৬৫ সালে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধের পর তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ব্রিটিশদের ঐতিহ্যবাহী দার্জিলিং মেইলের ’ঝক ঝক ঝক’ পথচলাও এই রুটে দেখেছে দুই বাংলার মানুষ।৫৫ বছর পর ২০২০ সালের ১৭ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের ভার্চুয়াল দ্বিপক্ষীয় শীর্ষ সম্মেলনে উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী যৌথভাবে এই রেলপথ উদ্বোধন করেছিলেন। এর সাড়ে সাত মাস পর গেল ১ অগাস্ট শুরু হয় পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল।
এর মধ্যে ২০২১ সালের মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফরে দুই দেশের মধ্যে তৃতীয় ট্রেন মিতালী এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করা হয়। করোনাভাইরাস মহামারীর ধাক্কা পেরিয়ে ১৪ মাসের মাথায় তা চালু হল।মিতালী এক্সপ্রেসের পতাকা ওড়ানোর অনুষ্ঠানে ভারতের রেলমন্ত্রী বলেন, একীভূত ঐতিহ্য, একীভূত বর্তমান ও একীভূত ভবিষ্যতের উপর গড়ে উঠেছে ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক। সর্বোচ্চ থেকে সর্বনিম্ন- সব পর্যায়ে দুদেশের সম্পর্ক বর্তমানে বেশ বেগবান।
”এই সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে এবং এই বন্ধনকে আরও জোরালো করার ক্ষেত্রে মিতালী এক্সপ্রেস গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলকের ভূমিকা রাখবে।”
ভারতীয় রেলমন্ত্রী বলেন, দুদেশের রেলওয়ের মধ্যে বহু প্রকল্প চলমান আছে। আমরা বাংলাদেশ রেলওয়ের অভিজ্ঞতা থেকেও শিখছি এবং আমাদের ক্ষুদ্র পর্যায় থেকে যথাসম্ভব সহযোগিতা করছি।”রেলে যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের সংখ্যা গত কয়েক বছরে বাড়ার কথা তুলে ধরে অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, কয়েক বছর আগেও মাত্র ৭০০ মালবাহী ট্রেন চলত। এই সংখ্যা এখন ১ হাজার ৬০০টির মত।
পুরো রেলপথ ব্রডগেজ করা, রেলের বিদ্যুতায়নসহ বাংলাদেশের রেলকেন্দ্রিক বিভিন্ন পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে ভারতীয় মন্ত্রী বলেন, “আমাদের রেলওয়ের মধ্যে সম্পর্ক ভবিষ্যতে তাৎপর্যপূর্ণ ফলাফল বয়ে আনবে বলে আশা রাখছি।”
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্তের অক্ষরে লেখা। বর্তমানে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অনেক বেশি গভীর হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর যে সম্পর্ক খারাপ হয়ে গিয়েছিল।
মুক্তিযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোর মধ্যে রেলওয়ে তালিকার শুরুতেই ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, রেললাইন, রেলব্রিজ ও রেলের বিভিন্ন কারখানা সব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
”ভারতের সহযোগিতায় সেসময় আমরা রেলব্যবস্থাকে পুনর্গঠন করেছিলাম। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যারা ক্ষমতায় এসেছে, তাদের রেলকে অবজ্ঞা করেছেমিতালী এক্সপ্রেস সপ্তাহে দুদিনের পরিবর্তে তিন দিন করা যায় কি-না, সেটি ভেবে দেখার পরামর্শ অনুষ্ঠানে দেন সুজন।
সরকার একক লাইন থেকে পুরো রেলওয়েকে ডাবল লাইনে রূপান্তরের কাজ করে যাচ্ছে জানিয়ে রেলখাতে ভারতের জোরালো সহযোগিতা চান তিনি।
রেলমন্ত্রী সুজন বলেন, “ভারত তার রেলব্যবস্থাকে যেভাবে গড়ে তুলেছে, আমি বিভিন্ন জায়গা ঘুরেছি, তাদের নিজেদের সামর্থ্য, প্রতিষ্ঠানগুলোকে যেভাবে গড়ে তুলেছে, তাতে আমি অভিভূত।
”ভারতের রেলব্যবস্থা তাদের যে অভিজ্ঞতা, তা যদি বাংলাদেশের রেলওয়ের জন্য কাজে লাগাতে পারি, আমরা উভয়ে উপকৃত হতে পারব।”
ভারতের পাশাপাশি প্রতিবেশী অন্যান্য দেশের সাথেও রেল যোগাযোগ তৈরিতে কাজ করার সুযোগ রয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
অন্যদের মধ্যে ভারতে বাংলাদেশের হাই কমিশনার মোহাম্মদ ইমরান মিতালী এক্সপ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

ভ্রমণে আসবে নতুন ---------
10/06/2022

ভ্রমণে আসবে নতুন ---------

Address

Kushtia
7000

Telephone

+8801914305044

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel With Istiaque posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travel With Istiaque:

Videos

Share

Category


Other Travel Services in Kushtia

Show All