17/01/2023
।।সাতক্ষীরার আকর্ষণ, সড়ক পথে সুন্দরবন || Sundarban Tour || সুন্দরবন ভ্রমন।।
ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি বিশ্ব ঐতিহ্য ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। সবুজের সমারোহ আর বনের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শণার্থী ভিড় করছেন। সড়ক পথে সুন্দরবন ভ্রমণের একমাত্র রুট সাতক্ষীরা। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সড়ক পথে সাতক্ষীরার মুন্সিগঞ্জ কিংবা নীলডুমুর পৌঁছালেই দেখা যায় সুন্দরবন। মুন্সিগঞ্জ কিংবা নীলডুমুর থেকে নৌকায় যাওয়া যায় কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রে। সেখান থেকে দোবেকি। লঞ্চ কিংবা ইঞ্জিনবোটে যাওয়া যায় সুন্দরবনের করমজল ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্র, হারবারিয়া, কোকিলমনি, কটকা, হিরণ পয়েন্ট ও বঙ্গবন্ধুর চর, কালির চরসহ বিভিন্ন স্পটে। কলাগাছিয়ায় পৌঁছানোমাত্রই পর্যটকদের স্বাগত জানায় বানরের দল। এরপর কাঠের তৈরি ট্রেইলে হেঁটে সুন্দরবনের অপরূপ দৃশ্য উপভোগ করা যায়। মুন্সিগঞ্জ গ্যারেজ থেকে ১০০ মিটার দূরে চুনা নদীর তীরে সৌন্দর্যের অবারিত দুয়ার খুলে পর্যটকদের হাতছানি দেয় আকাশ লীনা ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র। মূলত: সেখান থেকেই সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায়। জ্যোৎস্না রাতে সবুজ পাতায় শিশির বিন্দু আর নদীর জলের রূপালী ঢেউ পর্যটকদের হৃদয়ে দোলা দেয়। এখানে আড়পাঙ্গাসিয়া, কালিঞ্চি, চুনাসহ বিভিন্ন নদী দিয়ে প্রতিদিন সারি সারি ট্যুরিস্ট বোট ও লঞ্চ আসতে দেখা যায়।
১. মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত(Mandarbaria Beach): সাতক্ষীরা জেলায় অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের এক নয়নাভিরাম বেলাভূমি। বাংলাদেশে যে মান্দারবাড়িয়া নামে একটা সমুদ্র সৈকত আছে তা বেশীর ভাগ মানুষের কাছেই অজানা। হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর তীরে মান্দারবাড়িয়ায় বন আর তার সম্মুখে বঙ্গোপসাগরের তীর জুড়ে নয়নাভিরাম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত যেন প্রকৃতির এক অপার সৃষ্টি।
প্রায় ৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের মান্দারবাড়ীয়া সমুদ্র সৈকত শুধুমাত্র বিশেষ ভ্রমণকারীদের জন্য উপযুক্ত যারা কষ্ট স্বীকার করে বঙ্গোপসাগরের মায়াবী জলরাশির অবিশ্রান্ত গর্জন শুনতে রাজি আছেন। কক্সবাজার, টেকনাফ, উখিয়া, ইনানী, সেন্টমার্টিন সহ বঙ্গপোসাগরের অনেকগুলো সৈকত হয়তো দেখেছেন। সুন্দরবন এ এসে এত বড় একটি সৈকতের দেখা হয়ে যাবে তা হয়তো কেউ ভাবতেও পারবে না। যাত্রাপথের নদীর উভয় পাশেই দেখা যাবে চিরহরিৎ সুন্দরবনকে। দেখে চোখ জুড়িয়ে যাবে যেন সবুজের রাজ্য। সুন্দরী, কেওড়া, বাইন, পশুর, গরান, গোলপাতা, সিংড়া, হেতাল, খলসী, গেওয়া গাছের সম্মিলনে এখানে ঘটেছে সবুজের মিলনমেলা।
মান্দারবাড়িয়া অন্য সৈকতগুলো হতে একেবারেই আলাদা। অপূর্ব সৌন্দর্য ঘেরা এক জায়গা। পিছনে বাঘের ভয় আর সামনে অসম্ভব ভালোলাগার হাতছানি দেয়া সমুদ্র, বিস্তীর্ণ সৈকত, সবুজ রহস্যে ঘেরা বন। পর্যটকেরা এখানে নির্জন সৈকতে নিজেকে নষ্টালজিয়ার জালে জড়িয়ে খুঁজতে থাকবেন ভিন্ন এক অনুভূতি। সৈকতের বুকে হরিণ আর বাঘের পায়ের ছাপ সে সম্মোহনকে আরও বাড়িয়ে দেবে কয়েকগুন। তাই যারা ভ্রমন বিলাসী আর এ্যাডভেঞ্চার করত আগ্রহী তারা ঘুরে আসুন দেশের অজানার সুন্দর সৈকত মান্দারবাড়িয়া থেকে আর নিজের নামটা লিখিয়ে রাখুন নতুনদের তালিকায়।
২. হিরণ পয়েন্টঃ হিরণ পয়েন্ট হল বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত পৃথিবীর সর্ববৃহৎ লোনা পানির বন সুন্দরবনের দক্ষিণাংশের একটি সংরক্ষিত অভয়ারণ্য। এর আরেক নাম নীলকমল। প্রমত্তা কুঙ্গা নদীর পশ্চিম তীরে, খুলনা রেঞ্জে এর অবস্থান। হিরণ পয়েন্ট, ইউনেস্কো ঘোষিত অন্যতম একটি বিশ্ব ঐতিহ্য। নীলকমল নদীর আশপাশের জঙ্গলে এখনো হরিণের আধিক্য চোখে পড়ে। এদত অঞ্চলে হরিণের অবাধ বিচরণের জন্যই এ স্থানকে হিরণ পয়েন্ট নামে অভিহিত করা হয়। হিরণ পয়েন্ট একটি অভয়ারণ্য হওয়ায় এই স্থান অনেক বাঘ, হরিণ, বানর, পাখি এবং সরিসৃপের নিরাপদ আবসস্থল। সুন্দরবন এলাকায় রয়েল বেঙ্গল টাইগার দেখার অন্যতম একটি স্থান হলো এই হিরণ পয়েন্ট। এখানে দেখা পাওয়া যায় চিত্রা হরিণ, বন্য শুকরের; পাখিদের মধ্যে আছে সাদা বুক মাছরাঙা, হলুদ বুক মাছরাঙা, কালোমাথা মাছরাঙা, লার্জ এগ্রেট, কাঁদা খোঁচা, ধ্যানী বক প্রভৃতি। এছাড়া আছে প্রচুর কাঁকড়ার আবাস। আর আছে রঙ-বেরঙের প্রজাপতি। হিরণ পয়েন্ট থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে কেওড়াসুঠিতে রয়েছে একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার, যা থেকে আশপাশের প্রকৃতি দেখার ব্যবস্থা রয়েছে। সেখানে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ পরিচালিত তিনটি ভালো রেস্টহাউজ আছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমতিসাপেক্ষে তাতে থাকা যায়।
৩. পুটনির দ্বীপ বা বঙ্গবন্ধু দ্বীপঃ বঙ্গবন্ধু দ্বীপ (যা পুটুনির দ্বীপ নামেও পরিচিত) বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলার দুবলার চর থেকে ২০(মতভেদ আছে)কিলোমিটার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের অবস্থিত একটি দ্বীপ। এটি নতুন পর্যটন আকর্ষণীয় স্থান। বঙ্গবন্ধু দ্বীপ সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জে পরেছে। সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্ট থেকে ১৫ কিলোমিটার ও দুবলারচর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের বুকে দ্বীপটি অবস্থিত। যা বঙ্গবন্ধু চর, বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড নামেও ডাকা হয়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় দুই মিটার উচ্চতায় অবস্থিত নতুন এই দ্বীপ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের অনন্য উদাহরণ। ১৯৯২ সালে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে প্রথম নতুন জেগে ওঠা একটি চরের দেখা পান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একনিষ্ঠ ভক্ত, মালেক ফরাজী নামের এক মৎস্য শিকারী। এ সময় তিনি জনমানবহীন এ দ্বীপের নাম দেন "বঙ্গবন্ধু দ্বীপ" এবং সেখানে একটি সাইন বোর্ড লাগিয়ে দিয়ে আসেন। সুন্দরবনের কাছে নতুনরূপে আবিষ্কৃত ‘বঙ্গবন্ধু দ্বীপে’ পর্যটন বিকাশে বিপুল সম্ভাবনা। আশেপাশের পরিচিত পর্যটন স্থানের সঙ্গে মিলিয়ে সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে দ্বীপটিকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্য।
৪. দুবলার চরঃ দুবলার চর বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনের দক্ষিণে, কটকার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং হিরণ পয়েন্টের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত একটি দ্বীপ যা চর নামে হিন্দুধর্মের পূণ্যস্নান, রাসমেলা এবং হরিণের জন্য বহুল পরিচিত। কুঙ্গা ও মরা পশুর নদের মাঝে এটি একটি বিচ্ছিন্ন চর। এই চরের মোট আয়তন ৮১ বর্গমাইল। আলোরকোল, হলদিখালি, কবরখালি, মাঝেরকিল্লা, অফিসকিল্লা, নারকেলবাড়িয়া, ছোট আমবাড়িয় এবং মেহের আলির চর নিয়ে দুবলার চর গঠিত। দুবলার চরে শুধু মাত্র টেলিটক এর নেটওয়ার্ক রয়েছে। দুবলার চর মূলত জেলে গ্রাম। মাছ ধরার সঙ্গে চলে শুঁটকি শোকানোর কাজ। বর্ষা মৌসুমের ইলিশ শিকারের পর বহু জেলে চার মাসের জন্য সুদূর কক্সবাজার, চট্টগ্রামসহ, বাগেরহাট, পিরোজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা থেকে ডেরা বেঁধে সাময়িক বসতি গড়ে সেখানে। মেহেরআলীর খাল, আলোরকোল, মাঝেরচর, অফিসকেল্লা, নারিকেলবাড়িয়া, মানিকখালী, ছাফরাখালী ও শ্যালারচর ইত্যাদি এলাকায় জেলে পল্লী স্থাপিত হয়। এই চার মাস তারা মাছকে শুঁটকি বানাতে ব্যস্ত থাকেন। এখান থেকে আহরিত শুঁটকি চট্টগ্রামের আসাদগঞ্জের পাইকারী বাজারে মজুদ ও বিক্রয় করা হয়। সুন্দরবনের পূর্ব বিভাগের সদর দপ্তর বাগেরহাট থেকে মাছ সংগ্রহের পূর্বানুমতিসাপেক্ষে বহরদার ও জেলেরা দুবলার চরে প্রবেশ করে থাকেন। দুবলার চর থেকে সরকার নিয়মিত হারে রাজস্ব পেয়ে থাকে। প্রতি বছর বিএলসি বা বোট লাইসেন্স সার্টিফিকেট, ডিএফসি বা ডেইলি ফুয়েল (জ্বালানি কাঠ) কন্যাম্পশন ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় বন বিভাগকে রাজস্ব প্রদান করে মৎস্য ব্যবসায়ীগণ সুন্দরবনে ঢোকার অনুমতি পান, এছাড়া আহরিত শুঁটকি মাছ পরিমাপ করে নিয়ে ফিরে আসার সময় মাছভেদে প্রদান করেন নির্ধারিত রাজস্ব। রাসমেলাঃ প্রতি বছর কার্ত্তিক মাসে (খ্রিস্টীয় নভেম্বর) হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রাসমেলা এবং পূণ্যস্নানের জন্যও দ্বীপটি বিখ্যাত। যদিও বলা হয়ে থাকে, ২০০ বছর ধরে এ রাসমেলা হয়ে চলেছে, তবে জানা যায়, ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে হরিচাঁদ ঠাকুরের এক বনবাসী ভক্ত, নাম হরিভজন(১৮২৯—১৯২৩), এই মেলা চালু করেন। প্রতিবছর অসংখ্য পুণ্যার্থী রাসপূর্ণিমাকে উপলক্ষ করে এখানে সমুদ্রস্নান করতে আসেন। দুবলার চরে সূর্যোদয় দেখে ভক্তরা সমুদ্রের জলে ফল ভাসিয়ে দেন। কেউবা আবার বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে ভজন-কীর্তন গেয়ে মুখরিত করেন চারপাশ। দুবলার চরের রাসমেলায় স্থানীয় লোকজন ছাড়াও দূর-দূরান্তের শহরবাসী এমনকি বিদেশি পর্যটকেরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়ে থাকেন। ৩দিনব্যাপী এ মেলায় অনেক বিদেশী পর্যটকেরও সমাগম হয়।
৫. কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম পার্কঃ সাতক্ষীরা রেঞ্জের অধীনে সুন্দরবনের পশ্চিম অংশে অবস্থিত কলাগাছিয়া ইকো ট্যুরিজম পার্ক ও টহল ফাঁড়ি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমন্ডিত একটি পর্যটন কেন্দ্র। কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রটির একদিকে লোকালয় ও আরেক পাশে সুন্দরবন, আর মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে খোলপেটুয়া নদী। বন পেরিয়ে নদী পথে খাল পার হয়ে কলাগাছিয়া যেতে হয়।
***********৩দিন ও ২রাত এর সুন্দরবন বিশেষ ভ্রমণ(প্যাকেজ ট্যুর)***********
""সাতক্ষীরা – সুন্দরবন – সাতক্ষীরা""
**আসন সংখ্যাঃ ১৫-২০ বা ৩২-৩৬ জন
❑ভ্রমণ শুরু- ১৬ ফেব্রুয়ারি।
❑ভ্রমণ শেষ- ১৮ ফেব্রুয়ারি।
সুন্দরবনের বিভিন্ন আকর্ষণীয় জায়গাঃ
১। দোবেকি ইকো ট্যুরিজম ও ফরেস্ট অফিস, ২। পুটনির দ্বীপ, ৩। কাগা দোবেকী ফরেস্ট ক্যাম্প, ৪। রায়ঙ্গলের টোটা, ৫। কালীর চর, ৬। হিরণ পয়েন্ট, ৭। দুবলার চর, ৮। মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত, ৯। কলাগাছিয়া ইকো ট্যুরিজম।
"""সাতক্ষীরা - সুন্দরবন - সাতক্ষীরা"""
এই প্যাকেজের মধ্যে যা যা পাচ্ছেনঃ
_ জঙ্গলট্রেকিং
_ গাইড সার্ভিস
_ বন বিভাগ থেকে সিকিউরিটি গার্ড
_ জেনারেটর ব্যাবস্থা।
_ ঘরোয়া পরিবেশে সুস্বাদু, সুরুচি ও পরিচ্ছন্নভাবে সকাল,দুপুর ও রাতের খাবার পরিবেশন। এছাড়া প্রতিদিন দুইবার পানি ও খাবারের ব্যবস্থা। চা,কফি,মিনারেল ওয়াটার ও ফল এর সু-ব্যবস্থা। বিনোদনের উত্তম ব্যবস্থা।
এছাড়া দেশের যে কোনো প্রান্ত থাকা আসার জন্য বাস/ ট্রেন/ টিকেট প্রাপ্তিতে সহযোগিতা করা হবে।
আমাদের এই ট্যুরে আপনি পুরো সময়টা থাকবেন ট্রলারে/লঞ্চে, ঘুরে বেড়াবেন সুন্দরবনের গহীনে আকর্ষনীয় সব দর্শনীয় স্থান, এবং দেখতে পারবেন হরিণ, কুমির, বানরসহ অসংখ্য বন্যপ্রানী ও অতিথি পাখি, খুব বেশী ভাগ্যবান হলে বাঘ দেখাও সম্ভব।
খাবারঃ ১৬ ডিসেম্বর সকালের ব্রেকফাষ্ট থেকে শুরু করে ১৮ ডিসেম্বর বিকেল পর্যন্ত সব ধরনের ব্রেকফাষ্ট, লাঞ্চ/ডিনার/স্ন্যাক্স, লাইফ জ্যাকেট।
_ পর্যাপ্ত পরিমান বয়া,
_ ফাস্ট এইড।
_ বন বিভাগ অনুমদিত গাইড এবং নিরাপত্তা কর্মী।
কনফার্ম করার আগে যে ব্যাপার গুলো অবশ্যই বিবেচনা করতে হবেঃ
- এটি একটি রিলাক্স এবং এডভেঞ্চার ট্রিপ।
- আপনাকে মোবাইল নেটওয়ার্ক এর বাইরে থাকতে হতে পারে। নেটওয়ার্ক পাওয়া যেতে পারে মাঝেমাঝে। তবে দুবলার চরে কেবল টেলিটকের নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।
** যা সাথে নেওয়া উচিতঃ
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড। ন্যাশনাল আইডি না থাকলে, স্টুডেন্ট আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং জন্মসনদের ফটোকপি ও ৪/৫ কপি ছবি।
***চাইল্ড পলিসিঃ ০ থেকে ৩ বছরের শিশুদের জন্য ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৬ বছরের শিশুদের জন্য আলোচনা স্বাপেক্ষে ছাড় প্রযোজ্য।
যা যা সাথে নিতে পারেনঃ
ছোট সাইজের ট্রাভেল ব্যাগ, তোয়ালে বা গামছা , স্যান্ডেল, কেডস, ক্যামেরা, মেমোরীকার্ড, ব্যাটারী ও চার্জার, টর্চলাইট + অতিরিক্ত ব্যাটারী, টুথপেষ্ট+ ব্রাশ+ সাবান+শ্যাম্পু, ব্যক্তিগত ঔষধপত্র।
#সুন্দরবন #ভ্রমণ #সাতক্ষীরা #মান্দারবাড়িয়া #হিরণপয়েন্ট #কলাগাছিয়া #কালির_চর #বঙ্গবন্ধুর_চর #পুটনির_দ্বীপ ে_সুন্দরবন