Sajek travels

  • Home
  • Sajek travels

Sajek travels ঘুরতে হবে প্রচুর

10/09/2022

Sajek view ❤️

good morning  sajek ❤️
26/08/2022

good morning sajek ❤️

এই সময়ে সাজেক
17/09/2021

এই সময়ে সাজেক

সাজেক নামক নদী হতে সাজেক ভ্যালির নামকরণ হয়েছে । সাজেক ভ্যালি বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গতসাজে...
01/09/2019

সাজেক নামক নদী হতে সাজেক ভ্যালির নামকরণ হয়েছে ।
সাজেক ভ্যালি বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত
সাজেক ইউনিয়নের একটি বিখ্যাত পর্যটন আকর্ষণ । সাজেক ভ্যালি রাঙামাটি জেলার সর্বউত্তরের মিজোরাম সীমান্তে অবস্থিত। সাজেকের উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা , দক্ষিণে রাঙামাটির লংগদু , পূর্বে ভারতের মিজোরাম , পশ্চিমে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা অবস্থিত । সাজেক হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন ; যার আয়তন ৭০২ বর্গমাইল । এখানে সাজেক বিজিবি ক্যাম্প অবস্থিত । সাজেকের বিজিবি ক্যাম্প বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উঁচুতে অবস্থিত বিজিবি ক্যাম্প । বিজিবি সদস্যদের সুষ্ঠ পরিকল্পনায় , বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের দ্বারাই বর্তমান সাজেকের এই ব্যাপক উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে । বর্তমানে সাজেকে ভ্রমণরত পর্যটকদের জন্য প্রায় সকল ধরণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয় । সারাবছরই সাজেক যাওয়া যায়। আর সাজেকে পাহাড়ধস বা রাস্তাধস এরকম কোন ঝুকি নেই । সাজেক রুইলুইপাড়া এবং কংলাক পাড়া এই দুটি পাড়ার সমন্বয়ে গঠিত । ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়ার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৭২০ ফুট । আর ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত কংলাক পাহাড় -এ কংলাক পাড়া অবস্থিত । সাজেকে মূলত লুসাই ,পাংখোয়া এবং ত্রিপুরা আদিবাসী বসবাস করে । সাজেকের কলা ও কমলা বেশ বিখ্যাত । রাঙামাটির অনেকটা অংশই দেখে যায় সাজেক ভ্যালি থেকে । তাই সাজেক ভ্যালিকে হয়
রাঙামাটির ছাদ ও বলা হয়।

ছবি তুলেছেনঃ sajek travels

25/08/2019
সাজেকে বেড়াতে এলে কোথায় থাকবেন ?পরিবার পরিজন, বন্ধু-বান্ধব নিয়ে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার আগে যে বিষয়টি খুব বেশী ভাবি বা চিন্ত...
24/08/2019

সাজেকে বেড়াতে এলে কোথায় থাকবেন ?
পরিবার পরিজন, বন্ধু-বান্ধব নিয়ে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার আগে যে বিষয়টি খুব বেশী ভাবি বা চিন্তা করি তা হলো নিরাপত্তা। এছাড়াও হোটেল/ রির্সোট নির্বাচন করতে গিয়ে ভাবতে হয় হোটেল সেবার মান ও লোকেশন নিয়ে। আপনার এই সব চিন্তা, দুচিন্তা দূর করতে এবং সাজেক ভ্রমণকে নিরাপদ ও আনন্দময় করে আপনাকে বা আপনার টিমকে পুরোপুরি প্রফুল্ল রাখতে সাজেক, রুইলুই পর্যটন রির্সোট বিদ্যমান।
আমাদের রির্সোটের রুমগুলো পর্যটকদের চাহিদা এবং ভৌগলিক অবস্থানগত দিক বিবেচনা করে বানানো ও সাজানো হয়েছে।আমরা আপনার পরিবার-পরিজন ও বন্ধু বান্ধবদের মনোমুগ্ধকর ও নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সাজেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অনন্য লীলাভূমি। এর নৈসর্গিক সৌন্দর্য বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। দিগন্ত বিস্তৃত বিশাল সাজেক পাহাড়। এই সব দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়ে মাঝে মাঝে মেঘের আনাগোনা যা আপনাকে মুগ্ধ করবেই। সুদূর পূর্বদিকে ভারতের মিজোরাম প্রদেশ যেখানে সারি সারি পাহাড়-পর্বত পরিবেষ্ঠিত দৃশ্য যা দেখে প্রতিটি মানুষকে আনন্দিত করে। রাতের বেলার দৃশ্য সে এক অনুভূতি! মিটিমিটি জ্বলছে যেন জোনাকি পোকার লুকোচুরি খেলা যা না দেখে ভাষায় বর্ণনা করা কঠিন। বর্ষাকালে দৃশ্য সে এক অভূতপূর্ব মনে হয় যেন মহাসাগরের কোন এক তীরবর্তী জায়গায় আমরা বসবাস করছি। মনে হয় যেন, মেঘের লুকোচুরির খেলায় বাংলাদেশ ও ভারত মিশ্রিত হয়ে গেছে।
রুইলুই পর্যটন এলাকা হতে কংলাক পাহাড় পর্যন্ত ভ্রমণ আপনাদের সুবিধার্থে আমরাই সহযোগিতা করতে পারি। যেখানে আপনি একসঙ্গে অনেকগুলো দর্শনীয় স্থান দেখার সৌভাগ্য হবে। সাজেক ভ্রমণের উপযুক্ত সময় হচ্ছে বর্ষা এবং শীত মৌসুম। এই দুই ঋতুতে আপনার সাজেক ভ্রমণের স্বার্থকতা থাকবে। সাজেক ছাড়াও আপনারা খাগড়াছড়ি জেলায় লিখিত দশর্নীয় স্থানসমূহ পরিদর্শন করতে পারবেন।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ ঃ
১। খাগড়াছড়ি সদরে অবস্থিত জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্ক ও ঝুলন্ত ব্রিজ।
২। খাগড়াছড়ি সদর থেকে ১০ কি.মি. দূরে আলুটিলা গুহা, পর্যটন কেন্দ্র ও রিসাং ঝর্ণা।
৩। খাগড়াছড়ি সদর থেকে রাঙামাটির পথে নুনছড়ি দেবতা পুকুর।
৪। খাগড়াছড়ি সদর থেকে দীঘিনালার পথে কৃষি গবেষণা কেন্দ্র।
৫। খাগড়াছড়ি সদর থেকে পানছড়ি ইউনিয়ন সদরে অবস্থিত শান্তিপুর অরণ্য কুটির।
৬। খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক, রুইলুই যাওয়ার পথে হাজাছড়া ঝর্ণা।
৭। খাগড়াছড়ি বাজারের পাশের অবস্থিত শত বছরের প্রাচীনতম য়ংড বৌদ্ধ বিহার।

রুম বুকিং এর নিয়মাবলী ঃ
1. কমপক্ষে ২ সপ্তাহ বা ১ মাস (বিশেষ করে পর্যটন মৌসুমে) আগে নির্দিষ্ট ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করে রুম বুকিং করতে হবে। রুম বুকিং এর জন্য যোগাযোগের নাম্বার- 01647421425
2. রুম কনফারমেশনের জন্য রুম ভাড়া বাবদ ৫০% পরিশোধ করতে হবে। অগ্রীম পরিশোধের জন্য বিকাশ নাম্বার- 01887982826(পাসোর্নাল)।
3. অগ্রিম পরিশোধ ছাড়া কোন রুম নিশ্চিত করা হয় না।
‌‌‌4. হরতাল বা বিশেষ কোন অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বা ব্যক্তিগত বা পারিবারিক সমস্যাজনিত কারণে রুম বুকিং তারিখ পরির্বতনযোগ্য। অন্যথায় রুম বাতিল বলে গণ্য হবে না।
5. রুম বুকিং নিশ্চিত করার পর কোন ব্যক্তি বা দল অন্যত্র থাকতে চাইলে সেক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভাড়া দিতে হবে।
আমাদের হোটেল মৈত্রী রিসোর্ট এর নিয়মাবলী ঃ
1. কক্ষে প্রবেশের সাথে সাথে রেজিষ্টারে নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নং সহ যাবতীয় তথ্যাবলী লিপিবদ্ধ করতে হবে এবং রুম ভাড়া পরিশোধ করতে হবে।
2. কক্ষে রক্ষিত সকল প্রকার জিনিসপত্র যত্নসহকারে ব্যবহার করুন।
3. মূল্যবান মালামাল বা জিনিসপত্র নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে, হারানো গেলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না;
4. কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ব্যতিত বহিরাগত কাউকে নিয়ে কক্ষে প্রবেশ করা যাবে না;
5. কক্ষ ত্যাগের পূর্বে ব্যবহার্য জিনিসপত্র দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা কর্মীকে বুঝিয়ে দিতে বাধ্য থাকবেন;
6. পানি ব্যবহারের ক্ষেত্রে মিতব্যয়ী হউন;
7. রিসোর্ট এর সকল মালামাল, সম্পত্তি সংরক্ষনে সহযোগিতা করুন;

8. চেক ইন দুপুর 12 টা হতেই সন্ধ্যা ৭টা এবং চেক আউট সকাল 10টা;
9. আপনার সহযোগিতার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীর সাথে যোগাযোগ করুন।

দৃষ্টি আকর্ষণ:ছাত্রছাত্রীদের জন্য রয়েছে বিশেয ছাড়। ইহা শুধুমাত্র রুম বুকিং এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
হোটেল মৈত্রী রিসোর্টের সেবাসমূহ;
1.যেহেতু সাজেক পর্যটন এলাকা এখনো পর্যন্ত ইলেকট্রিসিটির আওতাভূক্ত হয়নি সেহেতু অতিথিদেরকে সন্ধ্যা ৭ টা হতে রাত ১১টা পর্যন্ত জেনারেটর এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ এর সুবিধা দেয়া হয়। আলোচনার মাধ্যমে এই সময় বাড়ানো/কমানো যেতে পারে।
2. সোলার এর মাধ্যমে সার্বক্ষনিক লাইটিং এর ব্যবস্থা রয়েছে।
3জেনারেটর চলাকালীন মোবাইল, ক্যামেরা, ল্যাপটপসহ অন্যান্য ইলেকট্রিক সামগ্রীর চার্জের ব্যবস্থা।
4 পর্যটকদের চাহিদা মাফিক সকল সম্প্রদায়ের জন্য উন্নতমানের খাবার ব্যবস্থা।

আপনাদের আন্তরিক সহযোগিতার ধন্যবাদ

লোকেশনঃ খাগড়াছড়ি জেলার উপজেলা সদরের পেরাছড়া ইউনিয়নের  #মায়ুং_কপাল_বা_হাতি_মুড়া হচ্ছে একটি পাহাড়ি উঁচু পথ । স্থানীয় অনেকে...
23/08/2019

লোকেশনঃ
খাগড়াছড়ি জেলার উপজেলা সদরের পেরাছড়া ইউনিয়নের #মায়ুং_কপাল_বা_হাতি_মুড়া হচ্ছে একটি পাহাড়ি উঁচু পথ । স্থানীয় অনেকেই আবার একে হাতি মাথা ডাকে। খাড়া পাহাড় ডিঙ্গিয়ে দুর্গম এই পথে যাতায়াত করে ১৫টি গ্রামের মানুষ। সদর উপজেলা ও মাটিরাঙ্গা উপজেলার সীমান্তবর্তী গ্রাম ভাঙ্গামুড়া, বাদলছড়া, মাখণ তৈসা পাড়া,কিনাপা পাড়া,হাজা পাড়া,বগড়া পাড়া,কেশব মহাজনপাড়া, সাধুপাড়া, কাপতলাপাড়ার মানুষের জীবন যাত্রাকে একটিু সহজ করার জন্য নির্মিত হয়েছে ৩০৮ ফুট লম্বা লোহার তৈরি সিঁড়ি। এটি তৈরি হওয়ার আগ পর্যন্ত এসব এলাকার মানুষ এ বিপদজনক পাহাড়টি পাড়ি দিতো বাঁশ/গাছের তৈরি খাড়া সিড়ি দিয়ে। যা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। অত উঁচু থেকে পড়ে দূর্ঘটনা ঘটলে বাঁচার সম্ভাবন ছিল ক্ষীণ। আর তাই এসব প্রান্তিক মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য সদর উপজেলা চেয়ারম্যান চঞ্চুমনি চাকমার উদ্দ্যোগে ২০১৫ সালের ১৩ জুন এ সিঁড়ির নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন পার্বত্য বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব,পাবর্ত্য উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা এনডিসি।

Sajek hotel booking number 01872682460
23/08/2019

Sajek hotel booking number 01872682460

Address

Sajek

RANGAMATI

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sajek travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sajek travels:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share