Sundarbans Travel and Tours

Sundarbans Travel and Tours Local & International Travel Agency

⭐ কটকা ফরেস্ট এবং কটকা সমুদ্র সৈকত ⭐ 🌲 কটকা নামক পর্যটন স্থানটি বাংলাদেশের দক্ষিণের খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার কয়রা ইউনি...
26/06/2024

⭐ কটকা ফরেস্ট এবং কটকা সমুদ্র সৈকত ⭐

🌲 কটকা নামক পর্যটন স্থানটি বাংলাদেশের দক্ষিণের খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার কয়রা ইউনিয়নে অবস্থিত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের দক্ষিণ পূর্বকোণে এই স্থানটি অবস্থিত। এটি মংলা সমুদ্র বন্দর হতে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

🌲 কটকায় বনের ভিতরের কাঠেরপুল দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় যে কারোরই অ্যাডভেঞ্চার ও শিহরণ জেগে উঠবে। কটকা ফরেষ্ট ষ্টেশনের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। আর সাগর কোল ঘেষেই কটকা আভায়ারন্যটি। কটকায় সবচেয়ে চমৎকার যে বিষয়টি তা হলো এখানে দেখা মিলবে বন্য হরিণ দলের সাথে। এখানেও আছে বনের ভিতর একটি কাঠের ট্রেইল ।

🌲 কেওড়া বনের মাঝ দিয়ে ট্রেইল ধরে মিনিট ১৫ হাটলেই দেখা যাবে হরিণের দল। কটকা পয়েন্ট এর ট্রেইল ধরে আরও কিছুদূর হাঁটলেই পৌঁছে যাওয়া যাবে কটকা সমুদ্র সৈকতে। বঙ্গোপসাগরের দেখা মিলবে এইখানে। কটকা সী বিচ অত্যন্ত পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর। এখানে বেলাভূমি জুড়ে আঁকা থাকে লাল কাঁকড়াদের শিল্পকর্ম।

🌲 কটকা সমুদ্র সৈকতে 40 ফিট উচ্চতার চারতলা বিশিষ্ট একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার আছে। সুন্দরবনের অন্যতম আকর্ষণ রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে নিরাপদ দূরত্ব থেকে দেখার সুযোগ এই সৈকতে রয়েছে। 🔸পর্যবেক্ষণ টাওয়ার থেকে হরিণের পালদের ঘোরাঘুরি, শকুনের দৌড়াদৌড়ি, বানরদের খেলাধুলা, বাঘের শিকার ধরা, রয়েল বেঙ্গল টাইগারের চলাফেরা এবং অন্যান্য বন্যপ্রাণীর সাথে শীতকালে কুমিরও দেখতে পাওয়া যায়। সূর্যাস্ত দেখার জন্য এই সমুদ্র সৈকত উপযুক্ত জায়গা।

🚫 কটকা সমুদ্র সৈকতটি কিছুটা বিপদজনক। সৈকতে চোরাবালির দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। বন বিভাগ কর্তৃক একটি সাইনবোর্ডে সৈকতের পানিতে না নামার জন্য সতর্কিকরণ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া রয়েছে। 🚫

কটকা ফরেস্ট🌳 এবং কটকা সমুদ্র সৈকতের🌊 সৌন্দর্য✨ ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রত্যক্ষ👀 সাক্ষী হতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে আমাদের সাথে সুন্দরবন🌳 ভ্রমণে👣।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৭১২-৭৫১৭৩৬, ০১৩২৫১৬৮০৫৩
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

🌳 সুন্দরবনের ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা ও বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল। রয়েল বেঙ্গল টাইগার সহ 🐅 বিচিত্র নানান ধ...
25/06/2024

🌳 সুন্দরবনের ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা ও বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল। রয়েল বেঙ্গল টাইগার সহ 🐅 বিচিত্র নানান ধরণের পাখি🦜, চিত্রা হরিণ🦌, কুমির ও সাপসহ🐍 অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে সুন্দরবন🌿 পরিচিত। এখানে রয়েছে প্রায় ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ🌱, ১২০ প্রজাতির মাছ🐟, ২৭০ প্রাজাতির পাখি🦚, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী🐖, ৩৫ সরীসৃপ🦎 এবং ৮ প্রজাতীর উভচর প্রাণী🐍। সুন্দরী বৃক্ষের নামানুসারে এই বনের নাম সুন্দরবন রাখা হয়। 🌳

#সুন্দরবন

⭕ কলাগাছিয়া ইকো ট্যুরিজম সেন্টারে গেলেই স্বাগত জানাবে একদল বানর, আশপাশে ঘুরবে হরিন ⭕🐒🦌🌿 সাতক্ষীরা রেঞ্জ পশ্চিম বন বিভাগে...
24/06/2024

⭕ কলাগাছিয়া ইকো ট্যুরিজম সেন্টারে গেলেই স্বাগত জানাবে একদল বানর, আশপাশে ঘুরবে হরিন ⭕🐒🦌

🌿 সাতক্ষীরা রেঞ্জ পশ্চিম বন বিভাগের আওতাধীন কলাগাছিয়া টহল ফাঁড়ি ও ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্র এখন পর্যটকের পদচারণায় মুখর। দেশের দূর-দূরান্ত থেকে দলবেঁধে আসছেন পর্যটকরা।

🪴 ❝সাতক্ষীরার আকর্ষণ, সড়ক পথে সুন্দরবন❞ – এ স্লোগান এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে।⭐

#সুন্দরবন

⭕ আপনি কি জানেন সুন্দরবন ঘুরে দেখার উপযুক্ত সময় কোনটি ⁉️⭐ নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী মাস সুন্দরবন🌳🌿 ঘুরে দেখার জন্যে উপযু...
23/06/2024

⭕ আপনি কি জানেন সুন্দরবন ঘুরে দেখার উপযুক্ত সময় কোনটি ⁉️

⭐ নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী মাস সুন্দরবন🌳🌿 ঘুরে দেখার জন্যে উপযুক্ত সময়💠। এই সময় নদী ও সমুদ্র🌊 শান্ত থাকে, তাই সুন্দরবনের🌳 সকল দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখা যায়🤓। সাতক্ষীরা রেঞ্জের কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে🗺️ বছরের যে কোন সময় একদিনেই ঘুরে দেখা যায়। তবে মূল সুন্দরবনের🌳 স্বাদ পেতে হলে যেতে হবে গহীনের স্থান গুলোতেও। 🐅🦌🐒

#সুন্দরবন

🚫 ৩০ মিনিটের বেশি অবস্থান করা নিষেধ 🚫আপনি জানেন কি⁉️বর্তমানে সুন্দরবন ভ্রমণে পর্যটন স্পট "মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত" গেলে...
22/06/2024

🚫 ৩০ মিনিটের বেশি অবস্থান করা নিষেধ 🚫

আপনি জানেন কি⁉️

বর্তমানে সুন্দরবন ভ্রমণে পর্যটন স্পট "মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত" গেলে সশস্ত্র নিরাপত্তা বাহিনীর দুজনকে সঙ্গে নিয়ে সব পর্যটকরা সঙ্গ বদ্ধ ভাবে অবস্থান করে। এমনকি সেখানে ৩০ মিনিটের বেশি থাকতে নিষেধও করা হয়, কারণ সেখানে বাঘের🐅 আক্রমণের সম্ভাবনা বেশি থাকে। 🚫🐅

#সুন্দরবন

⭐ দোবেকী ও কাগা দোবেকী, সুন্দরবন ⭐সুন্দরবনের🌳🌿 সাতক্ষীরা রেঞ্জে অবস্থিত পর্যটন-আকর্ষী👀 দুটি স্থান "দোবেকী ইকো-ট্যুরিজম ক...
21/06/2024

⭐ দোবেকী ও কাগা দোবেকী, সুন্দরবন ⭐

সুন্দরবনের🌳🌿 সাতক্ষীরা রেঞ্জে অবস্থিত পর্যটন-আকর্ষী👀 দুটি স্থান "দোবেকী ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্র💠" ও "কাগা দোবেকী ওয়াচ টাওয়ার💠"। সুন্দরবনের🌳 পশ্চিমাংশে অবস্থিত এই দুটি স্থান। দোবেকী ও কাগা দোবেকী ঘুরতে গেলে আপনি পাবেন সুন্দরবনের ভেতরের উদ্ভিদকূল🌱🌿 ও প্রাণীকূলের প্রত্যক্ষ দর্শনের👀 সুযোগ।

💠 দোবেকী ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে রয়েছে 🔸দোবেকী বন টহল ফাঁড়ি, 🔸দোবেকী টহল ফাঁড়ি, 🔸একটি পুকুর এবং 🔸একটি ওয়াচ টাওয়ার। দোবেকী এসে আপনি কিছুটা এলাকা ঘুরে দেখতে পারবেন বনের ভেতর দিয়ে। গতবছর এই টহল ফাঁড়িতে ৩ টি বাঘের🐅 দেখা পাওয়া যায় এবং প্রায় ১৬ ঘন্টা এই ফাঁড়িটি বাঘেদের🐅 দখলে ছিলো। এমন অবস্থায় নিরাপদ দূরত্ব🚫 বজায় রেখে সতর্ক থাকা এবং বাঘেদের🐅 উত্তক্ত না করারই মঙ্গল।

💠 কাগা দোবেকী গিয়ে আপনি বন রক্ষনাবেক্ষন কর্মীদের 🔸৪ তলা বিশিষ্ট একটি ভবন দেখতে পাবেন। ভবনের সামনে রয়েছে 🔸একটি পুকুর। কাগা দোবেকী ওয়াচ টাওয়ার🗼 থেকে বনের হরিণ🦌, বানর🐒, শুকর🐖 প্রভৃতি প্রাণীর বিচরণ দেখতে পাবেন এবং সুন্দরবনের🌳 প্রাকৃতিক সৌন্দর্য✨ উপভোগ করতে পারবেন। কাগা দোবেকীতে শীপ🛥️ বা বোট🚤 ভিড়ানোর জন্য একটি জায়গা রয়েছে। সেখানে পুরনো কিছু ভাঙ্গা নৌকা🛶 দেখা যায় যার সাথে স্মৃতি হিসেবে পর্যটকদের ছবি📸 তুলতে দেখা যায়।

মনে রাখবেন, সুন্দরবন🌳🌿 ট্যুর মানেই এডভেঞ্চারে ভরপুর। তাই সুন্দরবনের🌳 এমন অনেক পর্যটন স্থানসমূহের সৌন্দর্য✨ উপভোগ করতে ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রত্যক্ষ👀 সাক্ষী হতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে আমাদের সাথে সুন্দরবন🌳 ভ্রমণে👣।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৭১২-৭৫১৭৩৬, ০১৯২৬-৩৭০৮৯৭
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⭐ সুন্দরবনের বাঘ এবং এডভেঞ্চার ⭐সুন্দরবন🌳🌱 ভ্রমণে বাঘের🐅 দেখা পাওয়া সৌভাগ্যের বিষয় বটে। কারণ, বাংলাদেশের ৬ হাজার ১৭ বর্গ...
20/06/2024

⭐ সুন্দরবনের বাঘ এবং এডভেঞ্চার ⭐

সুন্দরবন🌳🌱 ভ্রমণে বাঘের🐅 দেখা পাওয়া সৌভাগ্যের বিষয় বটে। কারণ, বাংলাদেশের ৬ হাজার ১৭ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বাঘের🐅 সংখ্যা অতি নগন্য। যদিও বর্তমানে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন যে, সুন্দরবনে বাঘের🐅 সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। স্থানীয়রা সাতক্ষীরা রেঞ্জ, মংলা রেঞ্জ ও শরণখোলা রেঞ্জের বেশ কিছু স্থানে বাঘের🐅 দেখা👀 পেয়েছে যা আগে এতটা পাওয়া যেত না।

সরকারী বাঘ🐅 গণণা কার্যক্রমেও ক্যামেরা ট্র্যাপিঙ্গে বাঘ🐅 ও বাঘের বাচ্চাদের🐯 ছবি ধারণ করেছে যে সকল এলাকায়, সেসকল এলাকায় আগে বাঘের🐅 দেখা পাওয়া যেত না বললেই চলে।

গতবছর 🔸কটকা, 🔸মান্দারবাড়িয়া, 🔸কাগা দোবেকী ও 🔸শরণখোলা রেঞ্জে ৩-৪ টি করে বাঘ🐅 একসঙ্গে ঘুরতে দেখা গিয়েছে। পর্যটকদের কাছে এই চিত্র দেখতে পাওয়া যেমন ছিলো আনন্দের🥳, তেমনি ছিলো ভীতিকর🚫। ছোট কাঠের তৈরি নৌকাগুলো🛶 বাঘ খুব সহজেই ভেঙ্গে ফেলতে সক্ষম। তাই বাঘের🐅 দেখে পেলে উত্তেজিত বা ভয়ে দিশেহারা না হয়ে দক্ষ ট্যুর গাইডের নির্দেশনা অনুযায়ী এবং সঙ্গে থাকা নিরাপত্তা কর্মীদের সাথে থাকা বাধ্যতামূলক। ✊

মনে রাখবেন, সুন্দরবন🌳🌿 ট্যুর মানেই এডভেঞ্চারে ভরপুর। তাই সুন্দরবনের🌳 সৌন্দর্য✨, এডভেঞ্চার💠 ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রত্যক্ষ👀 সাক্ষী হতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে আমাদের সাথে সুন্দরবন🌳 ভ্রমণে👣।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৭১২-৭৫১৭৩৬, ০১৯২৬-৩৭০৮৯৭
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⭕ সুন্দরবনে বিলুপ্তপ্রায় বাটাগুর কাছিমের প্রজনন: সম্ভাবনা কতদূর ⁉️🐢 🔸বাংলাদেশে প্রায় ৩০ প্রজাতির কাছিম বা কচ্ছপ রয়েছে। 🔸...
19/06/2024

⭕ সুন্দরবনে বিলুপ্তপ্রায় বাটাগুর কাছিমের প্রজনন: সম্ভাবনা কতদূর ⁉️

🐢 🔸বাংলাদেশে প্রায় ৩০ প্রজাতির কাছিম বা কচ্ছপ রয়েছে। 🔸তার মধ্যে ‘বাটাগুর বাসকা’ বা নর্দান রিভার টেরাপিন অতি বিপন্ন প্রজাতির কাছিম। এককালে সুন্দরবন এলাকায় প্রচুর দেখা যেত কাছিমটি। 🔸যদিও দুই দশক আগে এ প্রজাতির কাছিমটিকে বিপন্ন বলেই ধরা নেয়া হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় এর দেখা পাওয়া যেত। কাছিমটি টিকিয়ে রাখতে বন বিভাগসহ কয়েকটি সংস্থা কাজ করছে এক যুগের বেশি সময় ধরে। আবার সুন্দরবনে বাটাগুর কাছিমের স্বাভাবিক বিচরণ ফেরানো সম্ভব বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের।🐢

🐢 🔸বাটাগুর কাছিমের স্থানীয় নাম কেটো কাছিম, কাইট্টা কাছিম বা বোদো কাছিম। 🔸এরা মিঠা ও নোনা—দুই ধরনের পানিতেই বাস করতে পারে। 🔸কাছিমের আর কোনো প্রজাতির এমন সক্ষমতা নেই। 🔸স্বভাবগত কারণে অনেকে এটিকে নদীমাতৃক কাছিমও বলে থাকেন।🐢

🐢 প্রকৃতিতে বাটাগুর কাছিমের বিচরণ খুবই সীমিত। এমনকি গবেষকদের নজরেও দীর্ঘ সময় কাছিমটির উপস্থিতি ছিল না। গবেষকরা ২০০০ সালের দিকে ধরেই নিয়েছিলেন যে বাংলাদেশ থেকে বাটাগুর বাসকা প্রজাতির কাছিম একেবারে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পরে ২০০৮ সালে গবেষকরা বাটাগুর বাসকা আছে কিনা, তা খুঁজতে শুরু করেন। 🔸এরপর তারা নোয়াখালী ও বরিশালের বিভিন্ন জলাশয়ে ৮টি বাটাগুর বাসকার সন্ধান পান। 🔸এর মধ্যে ৪টি পুরুষ ও ৪টি স্ত্রী। প্রজননের জন্য গাজীপুরে নিয়ে যাওয়া হয় কাছিমগুলোকে। বিলুপ্তপ্রায় বাটাগুর বাসকা প্রজাতির কাছিম সংরক্ষণ ও প্রজননের মাধ্যমে বংশ বিস্তারের জন্য উদ্যোগ নেয়া হয় ২০১২ সালে। 🔸এ লক্ষ্যে সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন এলাকায় ২০১৪ সালে গড়ে তোলা হয় বাটাগুর বাসকা কাছিম প্রজনন কেন্দ্র। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা জুটি এসএ আমেরিকা ও বাংলাদেশ বন বিভাগ। 🔸এ কেন্দ্র থেকে কাছিমের ডিম থেকে বাচ্চা ফুটে বের হওয়ার পর সেগুলো প্রাপ্তবয়স্ক হলে সুন্দরবন ও বঙ্গোপসাগরে অবমুক্ত করাই এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।🐢

⭐🐢 🔸২০১৪ সালে করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন ও লালন-পালন কেন্দ্রে বিলুপ্তপ্রায় বাটাগুর বাসকা প্রকল্প চালু করার পর ২০১৭ সালে দুটি কাছিম যথাক্রমে ৩১টি ও ৩২টি ডিম দেয়। 🔸তা থেকে ২৮ ও ২৯টি বাচ্চা পাওয়া যায়। 🔸২০১৮ সালে দুটি কাছিম যথাক্রমে ২৬টি ও ২০টি ডিম দেয়। 🔸তা থেকে যথাক্রমে ৫টি ও ১৬টি বাচ্চা পাওয়া যায়। 🔸২০১৯ সালে একটি কাছিমের ৩২টি ডিম থেকে ৩২টি বাচ্চাই পাওয়া যায়।🐢⭐

[সংগৃহিত]

#সুন্দরবন

⭐ পুটনীর দ্বীপ ⭐বঙ্গোপসাগর ও সুন্দরবনের🌊 মাঝে গড়ে ওঠা দ্বীপ পুটনীর দ্বীপ🏝️। পুটনীর দ্বীপ🏝️ সুন্দরবনের🌳🌿 সাতক্ষীরা রেঞ্জে...
18/06/2024

⭐ পুটনীর দ্বীপ ⭐

বঙ্গোপসাগর ও সুন্দরবনের🌊 মাঝে গড়ে ওঠা দ্বীপ পুটনীর দ্বীপ🏝️। পুটনীর দ্বীপ🏝️ সুন্দরবনের🌳🌿 সাতক্ষীরা রেঞ্জে পরেছে। সুন্দরবনের🌳 হিরণ পয়েন্ট🐅🦌 থেকে ১৫ কিলোমিটার ও দুবলারচর🐟 থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের🌊 বুকে দ্বীপটি🏝️ অবস্থিত। যা স্থানীয় ভাবে দ্বীপচর নামে পরিচিত। সুন্দরবনের🌳 পাশে বঙ্গোপসাগরের🌊 বুকে জাগরিত এই দ্বীপ🏝️ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের✨ অনন্য উদাহরণ।

✨ এই দ্বীপের একপাশে বিস্তীর্ণ বঙ্গোপসাগর ও অপরপাশে গহীন জঙ্গল এবং ঠিক মাঝখানে খালগুলোর ধারে ঘন বিস্তীর্ণ ঘাস। অসংখ্য কাঁকড়ার দেখা মেলে এ দ্বীপটিতে। এ দ্বীপে আরো রয়েছে অসংখ্য হরিণ এবং আড়পাঙ্গাসিয়া নদী ও খালগুলোতে রয়েছে অসংখ্য মাছের প্রাচুর্যতা। হরিণ ও মাছের অভয়ারণ্য এ দ্বীপটিতে কোনো বাঘের অস্তিত্ব নেই বলে জানা গেছে। ⭐

✨ জোয়ারের সময় এ দ্বীপটি থাকে পুরো ভাসমান এবং ভাটার সময় ধু ধু বালুচর। এখানে ভোরের সূর্য একেবারে চোখের সামনেই দেখা মেলে এবং পড়ন্ত বিকেলে সূর্য থাকে বঙ্গোপসাগরের মোহনায়। প্রাইভেট দ্বীপ কিংবা হলিউড সারভাইবাল মুভিতে দেখতে পাওয়া দ্বীপগুলোর মতই এই দ্বীপটি।⭐

🏝️পুটনির দ্বীপ সৌন্দর্য✨ ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রত্যক্ষ👀 সাক্ষী হতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে আমাদের সাথে সুন্দরবন🌳 ভ্রমণে👣।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৭১২-৭৫১৭৩৬, ০১৯২৬-৩৭০৮৯৭
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর, থানা রোড, এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে

#সুন্দরবন

🔴 সাতক্ষীরা রেঞ্জের আকর্ষণীয় স্থানসমূহঃ ⭕ সাতক্ষীরা শ্যামনগর দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করলে পর্যটকরা প্রথমেই যে জায়গায় যায়, ...
17/06/2024

🔴 সাতক্ষীরা রেঞ্জের আকর্ষণীয় স্থানসমূহঃ

⭕ সাতক্ষীরা শ্যামনগর দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করলে পর্যটকরা প্রথমেই যে জায়গায় যায়, তার নাম "কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরিজম পার্ক"।
⭕ তারপর আছে "দোবেকী" ও "কাকা দোবেকী" নামক দুটি আকর্ষণীয় স্থান। যেখানে আপনি নৌকায় করে বনের ভেতরে প্রবেশের সাথে সাথেই গায়ের লোম দাড়িয়ে যেতে বাধ্য। এখানে আপনি হয়তো বাঘ মামার দর্শনও পেতে পারেন।
⭕ তারপর আছে "মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত" ও "পূটনী দ্বীপ"। যেখানে আপনি একই সাথে সমুদ্রসৈকত ও সুন্দরবন উভয়েরই সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। পর্যটকদের ভাষ্যমতে, সমুদ্র পাড়ের সুন্দরবনের সৌন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়।
⭕ তারপর দেখতে পাবেন "হিরণ পয়েন্ট" এর কাঠের ট্রেইল ধরে বনের ভেতরের প্রাকৃতিক পরিবেশ ঘুরে দেখার সুযোগ।
⭕ তারপর আছে সুন্দরবনের শুঁটকির রাজ্য "দুবলার চর"। অস্থায়ী জেলেরা এখানে বছরের কিছু সময় শুঁটকি প্রস্তুত করতে এসে থাকে।

প্রাকৃতিক🌿 ভয়ংকর সৌন্দর্য✨ উপভোগ করতে এডভেঞ্চার🪐 প্রিয় পর্যটক ভাই ও বোনদের জানাই সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে স্বাগতম🥀। এডভেঞ্চারাস সুন্দরবন🌳 উপভোগ করতে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোনোই বিকল্প নেই।⭐

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৬৩০-১৯২৮৬৩, ০১৭১২-৭৫১৭৩৬
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⭐ সাতক্ষীরা রেঞ্জে সুন্দরবন ⭐ জলে কুমির🐊, ডাংগায় বাঘ🐅; বাংলা ভাষার প্রচলিত এই কথা কড়ায় গন্ডায় যেখানে উপলব্ধি করা যায়, তা...
16/06/2024

⭐ সাতক্ষীরা রেঞ্জে সুন্দরবন ⭐

জলে কুমির🐊, ডাংগায় বাঘ🐅; বাংলা ভাষার প্রচলিত এই কথা কড়ায় গন্ডায় যেখানে উপলব্ধি করা যায়, তার নাম সুন্দরবন🌳🌿। ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত সুন্দরবনের ৬ হাজার ১৭ বর্গ কিলোমিটার বন পড়েছে বাংলাদেশের🇧🇩 অংশে। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলা নিয়ে বিস্তৃত বাংলাদেশের সুন্দরবন। 🌳🌿🐅

🔴 সাতক্ষীরা রেঞ্জে কেনো যাবেন❓

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভান্ডার সুন্দরবনের🌳 সৌন্দর্য✨ উপভোগ করতে হলে আপনাকে যেতে হবে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে🌺।

সুন্দরবন যাওয়ার ২ টি রুটঃ
⭕ খুলনার মংলা রুট, ⭕ সাতক্ষীরার শ্যামনগর রুট।

সরকারী ও বেসরকারী ব্যবস্থাপনায় খুলনার মংলা রেঞ্জের সুন্দরবনে🌳 দেশী-বিদেশী পর্যটকদের সুবিধার্তে কৃত্রিম ভাবে অনেক ব্যবস্থা গ্রহণ করায় এই রেঞ্জ বেশ আকর্ষণীয়🔅 হলেও প্রাকৃতিক পরিবেশ ও এডভেঞ্চার অনেকটা কমে গেছে। তাই বাচ্চাদের👶 নিয়ে পারিবারিক👨‍👩‍👦 ট্যুরের জন্য খুলনা মংলা রেঞ্জ উপযুক্ত হলেও এডভেঞ্চার প্রিয় এবং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশের সুন্দরবন🌳🌿 দেখতে চাওয়া মানুষদের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত হলো সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জ✅।

সুন্দরবনের🌳 বন বিভাগের তথ্য মতে, সুন্দরবনের পশ্চিমাংশে বাঘের🐅 সংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। তাই সুন্দরবন ভ্রমণে যারা বাঘ🐅, হরিণ🦌 দেখতে উৎসুক, তাদের অবশ্যই যেতে হবে সাতক্ষীরা রেঞ্জে🌺। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশমন্ডিত এই সাতক্ষীরা রেঞ্জ এডভেঞ্চার প্রিয় মানুষদের কাছে সবসময়ই প্রথম1️⃣ পছন্দের জায়গা।
সাতক্ষীরা দিয়ে যাতায়াত🚌 ব্যবস্থা খুব বেশি উন্নত না হলেও এই রুটে সুন্দরবনে🌳 প্রবেশ করতে তুলনামূলক কম সময় লাগে। সাতক্ষীরায় একটি কথা প্রচলিত আছে, ❝সাতক্ষীরার আকর্ষন, সড়কপথে সুন্দরবন❞।💠

প্রাকৃতিক🌿 ভয়ংকর সৌন্দর্য✨ উপভোগ করতে এডভেঞ্চার🪐 প্রিয় পর্যটক ভাই ও বোনদের জানাই সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে স্বাগতম🥀। এডভেঞ্চারাস সুন্দরবন🌳 উপভোগ করতে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোনোই বিকল্প নেই।⭐

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৬৩০-১৯২৮৬৩, ০১৭১২-৭৫১৭৩৬
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⚠️ কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম পার্ক ভ্রমণের কিছু পরামর্শঃ ১. নির্ধারিত ট্রেইল ধরে হাঁটুন। ✅২. একজন ইকো গাইডের সাহায্য নিন। ✅৩...
15/06/2024

⚠️ কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম পার্ক ভ্রমণের কিছু পরামর্শঃ

১. নির্ধারিত ট্রেইল ধরে হাঁটুন। ✅
২. একজন ইকো গাইডের সাহায্য নিন। ✅
৩. পশু পাখীদের বিরক্ত করা থেকে বিরত থাকুন। ✅
৪. বানরদের আক্রমণ থেকে নিরাপদে থাকতে সাথে একটি লাঠি রাখুন। ✅
৫. ফাস্ট এইড বক্স, শুকনো খাবার ও পানির বোতল সঙ্গে রাখুন। ✅
৬. কোনো প্রকার ময়লা আবর্জনা বনে ফেলা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যকেও বারণ করুন। ✅

কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম পার্কের সৌন্দর্য✨ ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রত্যক্ষ👀 সাক্ষী হতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে আমাদের সাথে সুন্দরবন ভ্রমণে👣

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৬৩০-১৯২৮৬৩, ০১৭১২-৭৫১৭৩৬
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⭐ কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরিজম পার্ক ⭐ 🐅 খুলনার সাতক্ষীরা রেঞ্জের অধীনে সুন্দরবনের🌳🌿 পশ্চিম অংশে অবস্থিত কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরি...
14/06/2024

⭐ কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরিজম পার্ক ⭐

🐅 খুলনার সাতক্ষীরা রেঞ্জের অধীনে সুন্দরবনের🌳🌿 পশ্চিম অংশে অবস্থিত কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরিজম পার্ক (Kalagachia Eco Tourism Park)🏞️ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত✨ একটি পর্যটন কেন্দ্র। সুন্দরবন🌳 পেরিয়ে খোলপেটুয়া নদী🌊 পথে খাল পার হয়ে কলাগাছিয়া যেতে হয়। কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রটির একপাশে লোকালয়🏘️ ও আরেক পাশে সুন্দরবন🌳, আর মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে খোলপেটুয়া নদী🌊। লোকালয় পার হয়ে সুন্দরবনের পশ্চিম অংশের বনের ভিতর দিয়ে কলাগাছিয়া যাওয়ার সময় দুই ধারের সারি সারি বন🌳 মুগ্ধ করে। কলাগাছিয়া ইকো ট্যুরিজম সেন্টারের সংরক্ষিত পুকুরে বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী🎊 উপলক্ষে পর্যটকদের জন্য ছাড়া হয়েছে তিনটি কুমির🐊। যা সুন্দরবন ভ্রমণে আসা পর্যটকদের বাড়তি আনন্দের খোরাক যোগাচ্ছে। 🌳

করোনার জন্য দীর্ঘসময় সুন্দরবন🌳🌿 বন্ধ ছিল। এ দীর্ঘ সময়ে বদলেছে কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরিজম সেন্টারের চিরচেনা রূপ। কাঠের ফুট ট্রেইলের বদলে কংক্রিটের ট্রেইল, পুকুরটির চারপাশে ওয়াক ওয়েসহ প্রাচীর আর ওয়াচ টাওয়ার🗼 তো আছেই। ইকো-ট্যুরিজম ঘাটে ট্রলার ভিড়লেই অসংখ্য বানরের দেখা মিলে। পার্কের মূল অংশে ঢোকার পথে আছে লোহার তৈরি একটি ব্রিজ🌉। এই ব্রিজ পার হলে একটি রেস্ট হাউজ🏠 ও কাঠের তৈরি আরেকটি ব্রিজ নজরে আসে। কাঠের সেতুর দুই পাশে আছে খলিশা, হরকোচা ও বাইন গাছের🌳 সারি। আর বনের ভিতরে আছে বানর ও হরিণের দল। ওয়াকওয়ে দিয়ে সামনে এগিয়ে পাঁচতলা ওয়াচ টাওয়ার🗼 থেকে পাখির চোখে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য✨ উপভোগ করা যায়। এখানে বনের ভিতরের শিব মন্দিরে🛕 বনবিবির পূজা করা হয়। অনেকের বিশ্বাস মন্দিরে দর্শন👀 দিয়ে বনের ভেতরে গেলে সকল বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। 🌳

কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরিজম পার্কের সৌন্দর্য✨ ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রত্যক্ষ👀 সাক্ষী হতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে আমাদের সাথে সুন্দরবন ভ্রমণে👣।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৬৩০-১৯২৮৬৩, ০১৭১২-৭৫১৭৩৬
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⭐ দুবলার চর ⭐ সুন্দরবনের🌳🌿 কটকা সমুদ্রসৈকতের🌊 দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত দুবলার চরকে অনেকেই চিনে শুঁটকি পল্লী🌼 হিসেবে। দুবলা...
13/06/2024

⭐ দুবলার চর ⭐

সুন্দরবনের🌳🌿 কটকা সমুদ্রসৈকতের🌊 দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত দুবলার চরকে অনেকেই চিনে শুঁটকি পল্লী🌼 হিসেবে। দুবলার চরে নামলেই দেখতে পাবেন খালি শুঁটকি আর শুঁটকি। দুবলার চর মূলত হিন্দুধর্মের পূণ্যস্নান, রাসমেলা, শুটকি ও হরিণের জন্য সুপরিচিত। নানা প্রজাতির মাছ🐟 আর কাঁকড়া পাওয়া যায় এখানে।

🌿কুঙ্গা ও মরা পশুর নদের মাঝে অবস্থিত দুবলার চর একটি বিচ্ছিন্ন চর। দুবলার চরের মোট আয়তন ৮১ বর্গমাইল। আলোরকোল, কোকিলমনি, হলদিখালি, কবরখালি, মাঝেরকিল্লা, অফিসকিল্লা, নারকেলবাড়িয়া, ছোট আমবাড়িয়া, মেহের আলির চর এবং শেলার চর নিয়ে দুবলার চর গঠিত। দুবলার চরে নেমে ১০ মিনিট হাঁটলে নিউমার্কেট নামক একটি বাজার পাবেন। সন্ধ্যার পরে চাইলে সেখান থেকে ঘুরেও আসতে পারেন। দুবলার চর সুন্দরবনের ৪৫ এবং ৮ নম্বর কম্পার্টমেন্টে অবস্থিত।দুবলার চরের জেলেরা এখানে অস্থায়ী ভাবে ৪-৫ মাসের জন্য এসে থাকে। এই সময়ের মধ্যে তারা এখানে শুঁটকি বানানোর কাজ করে। দুবলার চরে যাওয়ার কথা শুনলে পর্যটকদের মাথায় প্রথমেই আসে শুঁটকি কেনার কথা। দুবলার চরের জেলে পল্লীতে বনদস্যুদের উৎপাত, খাবার পানির অভাব, স্বাস্থ্য সেবা সংকট, বাঘ ও কুমিরের আক্রমণ, নিম্ন মজুরি ইত্যাদি প্রায় প্রতি মৌসুমের নৈমিত্তিক ঘটনা। এছাড়া বড়সড় ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছাসে বিপর্যস্থ হয় দুবলার চরের জেলে পল্লী। বনদস্যুদের উৎপাত ঠেকাতে নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, র‌্যাব, পুলিশ ও বন বিভাগের প্রহরীরা থাকলেও সমন্বিত উদ্যোগের অভাব রয়েছে। প্রতি বছর কার্তিক মাসে রাসমেলা অনুষ্ঠিত হয়। এই রসমেলা দেখতে দুবলার চরে ভিড় জমায় অসংখ্য পর্যটকেরা। বলা হয় ২০০ বছর ধরে এই রাসমেলা চলছে। জানা যায় , ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে হরিচাঁদ ঠাকুরের এক বনবাসী ভক্ত এই মেলা চালু করেন। পরবর্তীতে মেজর জিয়াউদ্দিন রাসমেলাকে আরো বেশী আকর্ষণীয় করে তোলার পদক্ষেপ নেন। তিনদিনব্যাপী এ মেলায় অনেক বিদেশী পর্যটকেরও সমাগম হয়। 🌿

🌿দুবলার চর এবং এখানের অন্যান্য সব আকর্ষণীয় স্থানের সৌন্দর্য✨ ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রত্যক্ষ👀 সাক্ষী হতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে আমাদের সাথে সুন্দরবন ভ্রমণে👣।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৬৩০-১৯২৮৬৩, ০১৭১২-৭৫১৭৩৬
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⭐ হিরণ পয়েন্ট ⭐ হিরণ পয়েন্ট সুন্দরবনের 🌳🌿 একটি সংরক্ষিত অভয়ারণ্য, যা সুন্দরবনের দক্ষিণাংশে অবস্থিত। এটির একটি অপর নাম ...
12/06/2024

⭐ হিরণ পয়েন্ট ⭐

হিরণ পয়েন্ট সুন্দরবনের 🌳🌿 একটি সংরক্ষিত অভয়ারণ্য, যা সুন্দরবনের দক্ষিণাংশে অবস্থিত। এটির একটি অপর নাম হল "নীল কমল" 🌸। এটি প্রমত্তা কুঙ্গা নদীর পশ্চিম তীরে খুলনা রেঞ্জে অবস্থিত। হিরণ পয়েন্ট একটি বিশ্ব ঐতিহ্য হিসাবে ইউনেস্কো ঘোষিত করা হয়েছে🌍। এই জায়গাটি মূলত বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধীনে রয়েছে। শুরুতেই এখানে একটি রিসোর্ট 🏨 রয়েছে। একটি মিঠা পানির পুকুর 🏞️ ও সুন্দর অফিসের সঙ্গে একটি বন বিভাগও এখানে রয়েছে। পুকুরের পাশে ওয়াচ টাওয়ার 🗼 অবস্থিত। এই টাওয়ারের কাঠের গেটে আপনি "নীলকমলে স্বাগতম" লিখা দেখতে পাবেন। হিরণ পয়েন্টে 🌳 আসলেই একটি কাঠের ট্রেইল পাওয়া যাবে। হিরণ পয়েন্ট থেকে আপনি এই ট্রেইল ধরে বনের ভেতরে অনেক দূরে যেতে👣 পারবেন। এই ট্রেইলটি ধরে অনেকটা ভেতরে গেলে একটি গহীন বনে হারিয়ে যাচ্ছেন বলে আপনার মনে হতে পারে। হিরণ পয়েন্ট থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে কেওড়াসুঠি নামক একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার (ওয়াচ টাওয়ার)🗼 রয়েছে। এখান থেকে আপনি আশপাশের প্রকৃতি🏞️ দেখতে পারবেন।

🌿এমন প্রাকৃতিক ভয়ংকর সৌন্দর্যের প্রত্যক্ষ👀 সাক্ষী হতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে আমাদের সাথে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনে 🌳🌿🐅

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৬৩০-১৯২৮৬৩, ০১৭১২-৭৫১৭৩৬
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⭐ মান্দার বাড়িয়া সমুদ্র সৈকত ⭐🌊 মান্দার বাড়িয়া সমুদ্র সৈকত এমন একটি সমুদ্র সৈকত যার রূপবৈচিত্র্য হার মানায় অন্য যে ক...
11/06/2024

⭐ মান্দার বাড়িয়া সমুদ্র সৈকত ⭐

🌊 মান্দার বাড়িয়া সমুদ্র সৈকত এমন একটি সমুদ্র সৈকত যার রূপবৈচিত্র্য হার মানায় অন্য যে কোন সমুদ্র সৈকতকে। এর একপাশে রয়েছে রূপবৈচিত্র্যে ভরা বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন🐅 এবং অপর পাশে রয়েছে বালুকাময় সমুদ্র সৈকত। এখানে বঙ্গোপসাগরের গর্জন যেন তৈরি করে এক স্বপ্নের পরিবেশ। 🌊

🌊 মান্দারবাড়িয়ার সমুদ্র সৈকতের অবস্থান সাতক্ষীরা জেলায়।সাতক্ষীরা সদর থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে বুড়িগোয়ালিনী নীলডুমুর নৌকাঘাট থেকে ইঞ্জিন চালিত নৌকা⛵ অথবা স্পিড বোটে🚤 করে সহজেই যাওয়া যায় মান্দার বাড়িয়া সমুদ্র সৈকতে। ইঞ্জিন চালিত নৌকায় যেতে সময় লাগে 6 থেকে 7 ঘন্টা এবং স্পিড বোটে সময় লাগে দুই থেকে আড়াই ঘন্টা। 🌊

🌊 নীলডুমুর ঘাট থেকে যাত্রা শুরু করে খোলপেটুয়া-কপোতাক্ষ নদের সঙ্গমস্থলকে পাশ কাটিয়ে কলাগাছিয়া, আড়পাঙ্গাশিয়া, মালঞ্চ নদী হয়ে যেতে হবে মান্দারবাড়িয়া। যাওয়ার পথে নদীর দুই ধারে চোখে পড়বে চিরহরিৎ সুন্দরবন🐅। সুন্দরী, কেওড়া, বাইন,পশুর, গরান, গোলপাতা, সিংড়া, হেতাল, খলসী, গেওয়া গাছের সম্মেলনে এখানে মিলেছে সবুজের মিলনমেলা🌲🌳। ম্যানগ্রোভ ফরেস্টের শ্বাসমূল আর তাতে হরিণসহ নানা প্রাণীর ছুটে চলা আপনাকে বিমোহিত করে রাখবে। পানকৌড়ি ও বালি হাঁসের উড়ে যাওয়ার দেখতে দেখতে আপনিও পৌঁছে যাবেন মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত। তবে শীতের মৌসুম (অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত) সময় ছাড়া মান্দারবাড়িয়ার সমুদ্র সৈকতে যাওয়া যায় না।তাই মান্দারবাড়িয়ার নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখতে চলে আসতে পারেন আমাদের সাথে সুন্দরবনের মান্দার বাড়িয়া সমুদ্র সৈকতে। 🌊

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৬৩০-১৯২৮৬৩, ০১৭১২-৭৫১৭৩৬
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

সুন্দরবনের🌳🌿 জেলে, মৌয়াল এবং কাঠুরিয়া রা মূলত তাদের মাথার পিছনে মুখের মতো দেখতে মুখোশ👺 তৈরি করে পড়ে থাকে। কারণ, বাঘ🐅 সবস...
10/06/2024

সুন্দরবনের🌳🌿 জেলে, মৌয়াল এবং কাঠুরিয়া রা মূলত তাদের মাথার পিছনে মুখের মতো দেখতে মুখোশ👺 তৈরি করে পড়ে থাকে। কারণ, বাঘ🐅 সবসময় পেছন থেকে আক্রমণ করে। তবে এটি অল্প সময়ের জন্য কাজ করে, কারণ, বাঘেরা🐅 দ্রুতই ছলচাতুরী করে এবং আক্রমণ অব্যাহত রাখে বলে জানা গেছে। তবুও পেটের দায়ে জীবিকার সন্ধানে তারা এই মুখোশকেই নিজেদের রক্ষার্থে ব্যবহার করে থাকে। ⭐

#সুন্দরবন

⛔ আপনি কি এডভেঞ্চার প্রিয়❓❓❓⛔ আছে কি বুক ভরা সাহস❓❓❓⭐ তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য........ ✔️⚠️ সুন্দরবনের গহীনে যেতে এবং...
09/06/2024

⛔ আপনি কি এডভেঞ্চার প্রিয়❓❓❓
⛔ আছে কি বুক ভরা সাহস❓❓❓
⭐ তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য........ ✔️

⚠️ সুন্দরবনের গহীনে যেতে এবং সুন্দরবনকে খুব কাছ থেকে দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে পশ্চিম সুন্দরবনে। যেখানে বাঘের🐅 আনা-গোনাও অনেক বেশি।আর সেখানে যেতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে সাতক্ষীরা রুট দিয়ে সুন্দরবনে। ⚠️

⚠️ খুলনা মংলা রুটে সুন্দরবনে গেলে সুন্দরবনের আসল রূপ দেখা যায় না। সেখানে মানুষের হস্তান্তর বেশি হওয়ায় কমে গেছে প্রাকৃতিক জীববৈচিত্রের রূপরেখা। তাই সুন্দরবনের আসল রূপের দেখা মেলে কেবল সাতক্ষীরা রূটেই। ⚠️

⚠️ নৌকা বা বোটে করে ৩০ মিনিট সুন্দরবনের ভেতরে ঢুকতেই গা ছমছমে পরিবেশে সুন্দরবনের ভয়ংকর সৌন্দর্য চোখে পড়ে। পাখির🦜 কিচির মিচির, বানরের🐒 লাফালাফি, হরিণের🦌 মায়া এবং বাঘের🐅 অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায় এই সাতক্ষীরা রুটে সুন্দরবন গেলে। এই রুটে সুন্দরবনের পশ্চিম অংশে ঘুরে দেখা যায় যেখানে বাঘের বিচরণ সবচেয়ে বেশি। দেখা মিলতে পারে বাঘ🐅 মামার সাথে। এখানের পরিবেশ এতটাই ভয়ংকরভাবে সুন্দর যে, আপনার সাহসীকতার পরীক্ষা নিতে সর্বদাই প্রস্তুত। ⚠️🐅

[🚫বি.দ্র: দুর্বল চিত্তের মানুষ এবং বাচ্চাদের জন্য নয়🚫]

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৬৩০-১৯২৮৬৩, ০১৭১২-৭৫১৭৩৬
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⭕ সুন্দরবন ভ্রমণে খেয়াল রাখবেন ⭕🌿 গেওয়া পাতার কষ যেনো চোখে না লাগে। কারণ, গেওয়া পাতার কষ চোখ অন্ধ করে দেয়। 🚫           #...
08/06/2024

⭕ সুন্দরবন ভ্রমণে খেয়াল রাখবেন ⭕

🌿 গেওয়া পাতার কষ যেনো চোখে না লাগে। কারণ, গেওয়া পাতার কষ চোখ অন্ধ করে দেয়। 🚫

#সুন্দরবন

সর্বোচ্চ বাঘ সংখ্যা যে ৭ টি দেশেঃ১. ইন্ডিয়া (৩১৬৭): ইন্ডিয়া গর্বের সাথে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বন্য বাঘের আবাসস্থল!  রণথম্...
07/06/2024

সর্বোচ্চ বাঘ সংখ্যা যে ৭ টি দেশেঃ

১. ইন্ডিয়া (৩১৬৭): ইন্ডিয়া গর্বের সাথে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বন্য বাঘের আবাসস্থল! রণথম্ভোর, বান্ধবগড় এবং করবেট হল ভারতে বাঘ দেখার জন্য কিছু প্রধান উল্লেখযোগ্য জায়গা।

২. রাশিয়া (৪৮০-৫৪০): রাশিয়া আমুর বাঘের জনসংখ্যার জন্য পরিচিত, সাইবেরিয়ান বাঘ নামেও পরিচিত, যা বিশ্বের বিরল বড় বিড়ালগুলির মধ্যে একটি! অন্তর্বর্তী আদমশুমারির ফলাফলের উপর ভিত্তি করে, আমুর বাঘের বর্তমান জনসংখ্যা 480 থেকে 540 এর মধ্যে।

৩. ইন্দোনেশিয়া (৩৭১): সর্বশেষ আপডেট অনুসারে, ইন্দোনেশিয়ায় 371টি সুমাত্রান বাঘ রয়েছে, যা শুধুমাত্র সুমাত্রা দ্বীপে পাওয়া বাঘের একটি সমালোচনামূলকভাবে বিপন্ন উপপ্রজাতি।

৪. নেপাল (৩৫৫): নেপাল তার বাঘ সংরক্ষণ প্রচেষ্টার জন্য বিখ্যাত। তাই এখন, চিতওয়ান জাতীয় উদ্যান এবং বারদিয়া জাতীয় উদ্যানের মতো পার্ক এবং সংরক্ষিত এলাকায় নেপালে 355টি বাঘ বাস করছে।

৫. থাইল্যান্ড (১৪৮): থাইল্যান্ড দুর্দান্ত ইন্দোচাইনিজ বাঘের জন্য বিখ্যাত। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় পাওয়া বাঘের একটি উপ-প্রজাতি এবং বর্তমান তথ্য অনুসারে, তাদের মধ্যে 148 বা 149টি রয়েছে।

৬. মালয়েশিয়া (১২০): বর্তমান আপডেট অনুসারে, মালয়েশিয়ায় 120টি মালয় বাঘের আবাসস্থল, যেগুলি প্রাথমিকভাবে মালয় উপদ্বীপের দক্ষিণ ও মধ্য অঞ্চলে পাওয়া যায়।

৭. বাংলাদেশ (১০৬): বাংলাদেশ রয়েল বেঙ্গল টাইগারের জনসংখ্যার জন্য বিখ্যাত। বর্তমান তথ্য অনুযায়ী, তাদের মধ্যে 106 জন বাংলাদেশের জঙ্গলে বিচরণ করছেন।

#সুন্দরবন

⭐ সুন্দরবনের প্রাণীবৈচিত্র্য ⭐🌿 প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য✨ এবং জীব বৈচিত্র‍্যের লীলাভূমি সুন্দরবন🌳🌱। ১৮৭৮ সালে স্যার উইলিয়া...
06/06/2024

⭐ সুন্দরবনের প্রাণীবৈচিত্র্য ⭐

🌿 প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য✨ এবং জীব বৈচিত্র‍্যের লীলাভূমি সুন্দরবন🌳🌱। ১৮৭৮ সালে স্যার উইলিয়াম উইলসন হান্টার 🔸"স্টেটিস্টিকাল একাউন্ট অব সুন্দরবন" নামে একটি সরকারি গেজেট📃 সম্পাদনা করেন। গেজেটে সুন্দরবনের উদ্ভিদ বৈচিত্র্য🌱 ও প্রাণীবৈচিত্র🦌 সম্পর্কে তুলে ধরেন। স্যার হান্টার এর তথ্য মতে, বেঙ্গল টাইগার🐅, চিতাবাঘ🐆, গন্ডার🦏, বুনো মহিষ🦬, চিতল হরিণ🦌, হগ হরিণ, মায়া হরিণ ছিল সুন্দরবনের প্রধান প্রাণিসমূহ।

🌿 বর্তমানে সুন্দরবনের ৩২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী🐃, ৩৫ প্রজাতির সরীসৃপ🐊, ৮ প্রকার উভচর ও ৩০০ প্রজাতির পাখির🦩 বসবাসস্থল। কিন্তু ক্রমেই বিলুপ্তির সম্মুখীন হচ্ছে এই সুন্দরবনের🌳 প্রাণীকুল। গত ১২০ বছরে প্রায় ২৯ প্রজাতির প্রাণী🐆 বিলুপ্ত হয়েছে। রয়েল বেঙ্গল টাইগার সহ দুই প্রজাতির উভচর🐢, ১৪ প্রজাতির সরীসৃপ🐍, ২৫ প্রজাতির পাখি🦩 এবং পাঁচ প্রজাতির স্তন্যপায়ী🐃 প্রাণী বিলুপ্তির আশঙ্কায় রয়েছে। যা নিঃসন্দেহে সুন্দরবনের🌳🌱 জীববৈচিত্রের জন্য অনেক বড় হুমকি। 🚫

#সুন্দরবন

⭐ পক্ষীর খাল ও মাছরাঙ্গা ⭐🌿 সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া অসংখ্য খালের মধ্যে পক্ষীর খাল অন্যতম। দুই কিলোমিটারের এই খ...
05/06/2024

⭐ পক্ষীর খাল ও মাছরাঙ্গা ⭐

🌿 সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া অসংখ্য খালের মধ্যে পক্ষীর খাল অন্যতম। দুই কিলোমিটারের এই খালের দুপাড়ের গাছগুলোতে দেখা যায় পাখিদের মেলা। ভোরের পাখিদের কিচিরমিচিরে মুখরিত থাকে এই খাল। 🌳

🌿 খালের দুপারের গাছগুলোতে পোকা খেতে আসে পতঙ্গ ভোগ পাখিরা। গাছগুলোতে রাসনা নামক পরগাছার ফুলের মধু খেতে দেখা যায় মটুশী ও ফুলঝুরি পাখিদের। ফিঙ্গে, কাঠঠোকরা ও সাহেরি পাখিদের ও দেখা মেলে পক্ষীর খালে। শীতের সকালে গাছের ওপর রোদ পোহাতে দেখা যায় বানরদের। এছাড়াও এখানে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের বক ও মাছরাঙাদের। 🐦

🌿 সুন্দরবনের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ রংবেরঙের মাছরাঙ্গা। সুন্দরবনের মোট আটটি প্রজাতির মাছরাঙ্গার দেখা মেলে। এদের মধ্যে রয়েছে- ধলাঘাড় মাছরাঙ্গা, কালো টুপি মাছরাঙ্গা, খয়রা পাখা মাছরাঙ্গা, লালচে মাছরাঙ্গা, মেঘহও মাছরাঙ্গা, সাদা গলা মাছরাঙ্গা , নীল কান মাছরাঙ্গা আর পাতি মাছরাঙ্গা। খয়রা পাখা মাছরাঙ্গা বাংলাদেশে বিপদাপন্ন পাখির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এরা অন্যান্য মাছরাঙাদের তুলনায় আকারে বড় এবং একাকী থাকতে পছন্দ করে। মেঘহও মাছরাঙ্গারা জোড়ায় জোড়ায় থাকতে পছন্দ করে। কালো টুপি মাছরাঙাদের শুধুমাত্র শীতকালে সুন্দরবনে দেখা যায়। ছোট খালগুলোর পাশে এদের বেশি চোখে পড়ে। ধলাঘাড় মাছরাঙা দের সুন্দরবনের সর্বত্র দেখা যায়। সাধারণত কেওড়ার বনে যখন জোয়ারের পানি ঢুকে তখন এরা ছোট মাছ, ছোট কাকড়া ও পোকামাকড় ধরে খায়। প্রজনন ঋতুতে এরা গাছের ডালের গর্তে বাসা বানায় আর বাচ্চা ফোটায়। স্ত্রী পুরুষ উভয়ই বাচ্চাদের খাবার দিয়ে থাকে। ⭐

মনে রাখবেন, সুন্দরবন🌳🌿 ট্যুর মানেই এডভেঞ্চারে ভরপুর। তাই সুন্দরবনের🌳 সৌন্দর্য✨, এডভেঞ্চার💠 ও বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রত্যক্ষ👀 সাক্ষী হতে হলে আপনাকে চলে আসতে হবে আমাদের সাথে সুন্দরবন🌳 ভ্রমণে👣।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল: ০১৭১২-৭৫১৭৩৬, ০১৩২৫১৬৮০৫৩
মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.sundarbanstravels.com
ঢাকা অফিস: খ-২০০/এ, মধ্য বাড্ডা, ঢাকা-১২১২
সাতক্ষীরা অফিস: শ্যামনগর উপজেলা সদর,থানা রোড,এসিল্যান্ড অফিসের দক্ষিণ পাশে।

#সুন্দরবন

⭐ জামতলা সৈকত ⭐🌿 সুন্দরবনের এডভেঞ্চারাস পর্যটন স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো জামতলা সমুদ্র সৈকত। বনের ভেতর দিয়ে প্রায় তিন...
04/06/2024

⭐ জামতলা সৈকত ⭐

🌿 সুন্দরবনের এডভেঞ্চারাস পর্যটন স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো জামতলা সমুদ্র সৈকত। বনের ভেতর দিয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার ঘন সুন্দরী, গেওয়া, গরান, এবং কেওড়ার বন পেরিয়ে সৈকতে যেতে হয়ে। জামতলা সমুদ্র সৈকতের পথে শুধু ম্যানগ্রোভ বন নয়, ফার্নের ঝোঁপও পাড়ি দিতে হয় খানিকটা। এ সৈকতের স্বকীয়তা হলো কালো বালির চাকচিক্য! ✨

#সুন্দরবন

⭐ ডিমের চর ⭐🌿 সুন্দরবনের কটকা থেকে খুবই কাছে ডিমের চরের অবস্থান। এ চরের বেলাভূমি জুড়ে শুধুই দেখা যায় কাঁকড়াদের শিল্পকর্ম...
03/06/2024

⭐ ডিমের চর ⭐

🌿 সুন্দরবনের কটকা থেকে খুবই কাছে ডিমের চরের অবস্থান। এ চরের বেলাভূমি জুড়ে শুধুই দেখা যায় কাঁকড়াদের শিল্পকর্ম এবং অন্যপাশে বিশাল কাশবন। এই সৈকতটি নির্জন এবং পরিচ্ছন্ন। সন্ধ্যায় এখান থেকে বিচিত্র এক আকাশের দেখা মেলে। ✨

#সুন্দরবন

⭐ কটকা সমুদ্র সৈকত ⭐🌿 সুন্দরবনের সবচেয়ে আকর্ষনীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলোর মধ্যে অন্যতম কটকা সমুদ্র সৈকত। এটি সুন্দরবনের দক্ষিণ...
02/06/2024

⭐ কটকা সমুদ্র সৈকত ⭐

🌿 সুন্দরবনের সবচেয়ে আকর্ষনীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলোর মধ্যে অন্যতম কটকা সমুদ্র সৈকত। এটি সুন্দরবনের দক্ষিণ-পূর্বকোনে অবস্থিত। এ সৈকতজুড়ে যেন ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে সাদা সাদা ‘মুক্তার’ দানা। লাল কাঁকড়া আর কালো ঝিনুকেরও দেখা মেলে এ সৈকতে। তবে সাদা ঝিনুকই সবচেয়ে বেশি নজর কাড়ে। ✨

#সুন্দরবন

⭐ কচিখালী সমুদ্র সৈকত ⭐🌿 সুন্দরবনের কটকা নদীর পূর্ব দিকে অবস্থিত প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি হিসেবে পরিচিত কচিখা...
01/06/2024

⭐ কচিখালী সমুদ্র সৈকত ⭐

🌿 সুন্দরবনের কটকা নদীর পূর্ব দিকে অবস্থিত প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি হিসেবে পরিচিত কচিখালী সমুদ্র সৈকত (Kochikhali Sea Beach) একটি চমৎকার দর্শনীয় স্থান। সমুদ্র সৈকতের পাশাপাশি এখানে আছে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এবং পর্যটন কেন্দ্র। সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের এই সৈকতটিকে বলা হয় ভয়ংকর সুন্দর! কারণ সৈকতে পৌঁছাতে হলে বঙ্গোপসাগরের মোহনার খরস্রোতা কটকা নদী ও সুন্দরবনের ভিতরের প্রায় ৩ কিলোমিটার বুনো পথ পাড়ি দিতে হয়। এই পথে প্রায়ই হরিনের পাল, বন্য শুকর এবং বাঘের পায়ের ছাপ দেখা যায়। 🐾🐅

🌿 এডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য কচিখালী অভয়ারণ্যে প্রবেশের রাস্তাটি একটি আদর্শ জায়গা। নৌকা থেকে নেমে বাঁশের সাঁকো পার হয়ে যেতে হয় বনের গভীরে। কাঙ্ক্ষিত কচিখালী সমুদ্র সৈকতের দেখা মিলে বনের একদম শেষ সীমানায়। পশুর, সুন্দরী, কেওড়া, বাইন ও আমুর গাছের মতো নানা ধরনের বৃক্ষের রঙ্গিন ফুল ও ফলে সাজানো বনের গাছে গাছে আছে নানান প্রজাতির পাখির আবাস। আর বনের উত্তর-পশ্চিম দিকে চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ, বানর, বন মোরগ, অজগর সাপসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর বিচরণ। আবার মাঝে মাঝে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারেরও দর্শন মিলে এই বনে। 🐾🐅

🌿 এছাড়া কটকা নদীর মোহনায় কুমির, শুশুক ও ডলফিনের মতো জলজ প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়। কচিখালী সমুদ্র সৈকতের লবনাক্ত জল কটকা নদীর সাথে গিয়ে মিশেছে।ম্যানগ্রোভ বন, ফার্ন এবং ৪০ ফুট উঁচু ওয়াচ টাওয়ার, চোখজুড়ানো সবুজের সমারোহ এবং সূর্যাস্তের অপূর্ব দৃশ্য ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে কচিখালী সমুদ্র সৈকতের বুনো সৌন্দর্য পর্যটকদের রোমাঞ্চিত করে। 🐾🐅⭐

#সুন্দরবন

Address

Shyamnagar Upazila Sadar, Thana Road, South Side Of ACland Office
Satkhira
9450

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sundarbans Travel and Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sundarbans Travel and Tours:

Videos

Share

Category


Other Travel Companies in Satkhira

Show All