SKR Sojib

SKR Sojib Live in Savar, Dhaka, Bangladesh, Home Town is in Panchagarh District. Traveler, Biker & Instructor.

আজকাল দৈনন্দিন জীবনের একটা বড় অংশ জুড়ে থাকে মোবাইল ফোন। এই যন্ত্রটি আমাদের জীবনের এতটাই দখল করে নিয়েছে যে খাওয়া-দাওয়া,...
28/05/2024

আজকাল দৈনন্দিন জীবনের একটা বড় অংশ জুড়ে থাকে মোবাইল ফোন। এই যন্ত্রটি আমাদের জীবনের এতটাই দখল করে নিয়েছে যে খাওয়া-দাওয়া, ওঠা-বসা সব সময়ই মনোযোগ থাকে ফোনের দিকে। কেউ কেউ তো সকাল, দুপুর বা রাতের খাবার খাওয়ার সময়ও মোবাইল ফোন হাতছাড়া করতে চায় না। এই কারণে তারা বেশি সময় ধরে খাবার খেতে থাকে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বিপজ্জনক। এমনটা করা মানে নিজেই রোগকে আমন্ত্রণ জানানো। শিশুদের মধ্যেও এই অভ্যাস দেখা যায়। অনেক সময় বাবা-মায়েরা খাওয়ানোর সময় শিশুর হাতে মোবাইল দেন। কখনও আবার শিশুর জেদের কাছে তারা হার মানেন। কিন্তু, এটা করা তাদের সন্তানের জন্য মোটেও ঠিক নয়। খাওয়ার সময় স্মার্টফোন ব্যবহার করলে তিনটি রোগের ঝুঁকি বাড়ে। যেমন-

১.খাবার খাওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করলে খাবার সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত হয় না। এই কারণে ওজন বাড়তে থাকে। এই অবস্থায় মেটাবলিজম ধীরগতির কারণে, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।

২. খাওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করলে পুরো মনোযোগ ফোনেই থাকে। এই কারণে, আপনি আপনার খিদের চেয়ে বেশি খাবার খেয়ে ফেলেন। অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে স্থূলতার সমস্যা বাড়তে পারে। স্থূলতা বৃদ্ধির কারণে শরীরে নানা রোগের প্রকোপ দেখা দেয়।

৩. খাবার খাওয়ার সময় সব মনোযোগ ফোন ব্যবহারের দিকে থাকে। এ কারণে, খাবার সঠিকভাবে চিবানো হয় না এবং সরাসরি গিলে ফেলা হয়। তাই খাবার হজম হয় না এবং হজমের সমস্যা হতে পারে। পেট ব্যথা ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

https://dainikamadershomoy.com/details/018fb41ea6a5

দাম্পত্য জীবনে প্রভাব ফেলছে মোবাইল আসক্তি, সমাধান যেভাবেবিস্তারিত লিংকেhttps://dainikamadershomoy.com/details/018fbde150...
28/05/2024

দাম্পত্য জীবনে প্রভাব ফেলছে মোবাইল আসক্তি, সমাধান যেভাবে
বিস্তারিত লিংকে
https://dainikamadershomoy.com/details/018fbde150d8

ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি ২ জুন থেকেআসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ২ জুন থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি কর...
28/05/2024

ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি ২ জুন থেকে
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ২ জুন থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ফিরতি ঈদযাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১০ জুন। ঈদ উপলক্ষে এবার দেশের বিভিন্ন রুটে ২০টি বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা রাখছে রেলওয়ে।

আজ মঙ্গলবার রেল ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান রেলপথমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম।
সূত্র : দৈনিক প্রথম আলো

শিখো–প্রথম আলোজিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতীদের সংবর্ধনা ২০২৪(গতবার পোস্ট করেছিলাম, অনেকে সংবর্ধনা ও বিভিন্ন উপহার পেয়ে আমাকে জানি...
28/05/2024

শিখো–প্রথম আলো
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতীদের সংবর্ধনা ২০২৪
(গতবার পোস্ট করেছিলাম, অনেকে সংবর্ধনা ও বিভিন্ন উপহার পেয়ে আমাকে জানিয়েছিলো, আমি শুনে খুশি হয়েছিলাম)।

প্রথম আলোর আয়োজনে ও শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘শিখো’র পৃষ্ঠপোষকতায় আবার আয়োজিত হচ্ছে জিপিএ–৫ প্রাপ্ত কৃতী সংবর্ধনা ২০২৪। সারা দেশে ২০২৪ সালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ–৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের এ সংবর্ধনা দেওয়া হবে।

নিবন্ধন শেষ হবে: কবে শেষ হবে তারিখ দেয়া নাই, তাই যত দ্রুত সম্ভব ফ্রি নিবন্ধন করে ফেলুন।

অনলাইন নিবন্ধন লিংক: https://www.gpa5reception.com/

সংবর্ধনায় অংশ নেওয়ার নিয়মাবলি :
১. শিক্ষার্থীকে অবশ্যই ২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ–৫ পেতে হবে।

২. শিক্ষার্থীকে নিবন্ধনের সময় যে জেলায় সংবর্ধনা নিতে ইচ্ছুক, তা পছন্দ করতে হবে, যা পরবর্তী সময়ে পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।

৩. সংবর্ধনা আয়োজনের দিন অনলাইনে নিবন্ধিত শিক্ষার্থীদের ই–আমন্ত্রণপত্রের প্রিন্ট কপি এবং এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও নম্বরপত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে।

৪. সংবর্ধনায় শিক্ষার্থীর সঙ্গে অভিভাবকেরা নিজ দায়িত্বে ও নিজ খরচে আসতে পারবেন।

৫. আয়োজকেরা সংবর্ধনা আয়োজনের ব্যাপারে যেকোনো ধরনের পরিবর্তন, পরিমার্জন ও সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।

৬. প্রতিটি জেলার সংবর্ধনা আয়োজনের নির্ধারিত দিনের তিন দিন আগ পর্যন্ত নিবন্ধন করা যাবে।

বিশ্ব মৌমাছি দিবস-২০২৪,  যে ৭টি অজানা বৈশিষ্ট্য শুনলে আপনি অবাক হবেন ১০০%...‘মৌমাছি মৌমাছি কোথা যাও নাচি নাচি দাঁড়াও না...
20/05/2024

বিশ্ব মৌমাছি দিবস-২০২৪, যে ৭টি অজানা বৈশিষ্ট্য শুনলে আপনি অবাক হবেন ১০০%...
‘মৌমাছি মৌমাছি কোথা যাও নাচি নাচি দাঁড়াও না একবার ভাই, ওই ফুল ফোটে বনে যাই মধু আহরণে দাঁড়াবার সময় যে নাই’- নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্যের 'কাজের লোক' ছড়ার এ দুটি লাইন থেকে ধারণা পাওয়া যায় কতোটা কর্মঠ এই মৌমাছি।

শুধু তাই নয় এই পতঙ্গটি যেভাবে নিয়ম মেনে দলবদ্ধ হয়ে কাজ করে তা অবাক করার মতো। একটি কারখানায় যেমন শ্রমিকদের আলাদা আলাদা দায়িত্ব থাকে। মৌমাছিদের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। কেউ নার্সের ভূমিকায় বাচ্চাদের যত্ন নেয়, কেউবা পরিচ্ছন্নতা-কর্মী হয়ে মৌচাক পরিষ্কার রাখে। অন্যরা মধু তৈরি করে আর পরাগায়নে ভূমিকা রাখে। আর তাদের এসব কাজ তদারকিতে কোন সুপারভাইজার লাগে না। নিজেদের বরাদ্দ কাজে তারা ভীষণ দায়িত্বশীল।

প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় এক বিশাল নির্ভরতা রয়েছে ছোট এই পতঙ্গের ওপর। কখনও যদি মৌমাছি বিলুপ্ত হয়ে পড়ে তাহলে মানুষসহ পুরো প্রাণীকুল নিঃশেষ হয়ে যেতে পারে। পরিবেশে মৌমাছির এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কারণে প্রতি বছর ২০ মে বিশ্ব মৌমাছি দিবস হিসেবে পালন করা হয়। মৌমাছি নিয়ে সাতটি চমকপ্রদ তথ্য রয়েছে এই নিবন্ধে যার সব তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে বিবিসি প্ল্যানেট আর্থ, ন্যাশনাল জিওগ্রাফি, যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসাসহ আরও বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদন থেকে।

১. মৌমাছির প্রশাসন
মৌমাছি একটি সামাজিক পতঙ্গ। এরা দলবদ্ধভাবে চাক বানিয়ে বাস করে। চাকগুলোতে যে ষষ্ঠভূজাকৃতির অসংখ্য খাঁজ থাকে, তার সবগুলো কিন্তু একই কাজে ব্যবহার করা হয় না। কোনটিতে মৌমাছির লার্ভা, কোনটিতে মধু আবার কোনটিতে পরাগ জমা করা হয়। আর বাকি খাঁজগুলোয় মৌমাছি নিজেরা বাস করে।
মৌচাক তৈরি ও টিকিয়ে রাখতে হাজারো মৌমাছি একসাথে কাজ করে। আর প্রতিটি মৌমাছির আলাদা আলাদা কিছু দায়িত্ব ভাগ করা থাকে।

এখন প্রশ্ন উঠতে পারে যে, মৌমাছির মস্তিষ্ক যেখানে একটা তিলের দানার সমান। সেখানে তারা কিভাবে নিজেদের দায়িত্ব বুঝে নেয়? এর পেছনে বড় কারণ তাদের জেনেটিক গঠন আর হরমোন। বয়সের সাথে সাথে তাদের মস্তিষ্কের রসায়ন বদলায়। যা তাদেরকে নির্দেশ করে কখন কোন দায়িত্ব পালন করতে হবে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফির তথ্য মতে, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মৌমাছি চারটি ধাপে এই দায়িত্ব পালন করে।

প্রথমত মৌমাছির খাঁজে একটি করে ডিম পাড়া হয়। ডিম থেকে লার্ভা বের হতে ছয় দিন সময় লাগে। জন্মের তিন সপ্তাহের মাথায় তারা পিউপায় পরিণত হয়ে খাঁজ থেকে বেরিয়ে আসে। বের হওয়ার সময় তারা খাঁজ পরিষ্কার করে নেয়। তিন দিন পর পিছপাগুলো কিছুটা বড় হয়ে নার্সের দায়িত্ব পালন করে এবং চাকের অন্য লার্ভাদের যত্ন নেয়। নার্সের কাজ তারা সাত দিন করে। এর পরের সাত দিন তারা মৌচাক তৈরি, মধু সংরক্ষণের কাজ করে সেই সাথে অন্যান্য পোকামাকড় থেকে মৌচাক রক্ষায় মৌচাকের প্রবেশ মুখে প্রহরীর কাজ করে।

এরপর মৌমাছিগুলো পরের ধাপের কাজের জন্য অনেকটাই উপযুক্ত হয়ে ওঠে এবং তারা বাইরে মধু সংগ্রহে নেমে পড়ে। পরের ১০ দিন নিরলসভাবে এই কাজ করে। আর এই টানা কাজের ফলে মৌমাছিগুলোর মৃতপ্রায় অবস্থা হয়। অনেকেই চাকের খাঁজের ভেতরেই মারা যায়। তখন মৌমাছিদের আরেকটি অংশ বা 'আন্ডারটেকার' তাদের চাক থেকে বের করে দেয় বা মৃতের সৎকার করে।

আবার অসুস্থ মৌমাছিদের মধু খাইয়ে সারিয়ে তোলার চেষ্টা করে কর্মী মৌমাছি। কিন্তু চিকিৎসায় কেউ সুস্থ না হলে মৌমাছিরা তাকে মৌচাকের বাইরে ফেলে দিয়ে আসে যেন ভেতরে রোগবালাই না ছড়ায়। সবকিছু চলে ভীষণ নিয়মতান্ত্রিকভাবে। যে চাকের মৌমাছিরা যতো চৌকশ তাদের টিকে থাকার সম্ভাবনা ততো বেশি।

মৌমাছির চাকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে স্ত্রী মৌমাছি। আর পুরুষ মৌমাছি বা 'ড্রোন' বংশবিস্তার করা ছাড়া কোন কাজই করে না। এমনকি নিজেদের খাবারের জন্য তারা স্ত্রীদের ওপর নির্ভর করে। কেননা পুরুষ মৌমাছির হুল বা মধু আহরণের অঙ্গ নেই। তাদের কাজ কেবল বংশবিস্তার করা এবং কয়েকবার মিলনের পর তারা বাঁচতেও পারে না। গুরুত্ব কম হওয়ার কারণে শীতকালে খাদ্য সংকটের সময় স্ত্রী মৌমাছিরা পুরুষ মৌমাছি বা ড্রোনগুলোকে মৌচাক থেকে বের করে দেয়।

২. মৌমাছি কীভাবে চাক বানায়
প্রথমে মৌমাছিরা একটি আদর্শ জায়গা খুঁজে বের করে। যেখানে দিনে সূর্যের আলো পড়ে আবার শিকারিদের থেকে আড়ালে থাকা যায়। তারপর তারা সেই জায়গাটা পরিষ্কার করে। আর এই পরিষ্কারের কাজে ব্যবহার করে প্রোপোলিস। গাছের কুড়ির সাথে লালা মিশিয়ে মৌমাছি প্রোপোলিস নামের এই আঠালো পদার্থ তৈরি করে যা প্রাকৃতিক জীবাণুনাশক। এরপর ওপর থেকে একজন আরেকজনের সাথে ঝুলে ঝুলে লম্বা চেইন তৈরি করে এবং মোম দিয়ে মৌচাক বানায়।

কর্মী মৌমাছিরা তাদের জন্মের ১২ থেকে ২০ দিনের মধ্যে চাক বানানোর মোম তৈরির কাজ করে। মৌমাছির পেটের বিশেষ গ্রন্থি থেকে তরল মোম নিঃসরিত হয়। বাতাসের সংস্পর্শে তা জমাট বাধে। আরেকটি মৌমাছি পেট থেকে এই মোম নিয়ে সেটার সাথে লালা ও পরাগ মেশায় এবং চিবিয়ে চিবিয়ে মোমটিকে চাক বানানোর উপযুক্ত করে তোলে। এরপর মৌমাছির আরেক দল এই মোম নিয়ে গোল সিলিন্ডারের মতো গড়ন দেয়, এভাবে পাশাপাশি এই সিলিন্ডারগুলো বসানো হয়।

এর পরের প্রক্রিয়াটা দারুণ। সব সিলিন্ডার বসানো হয়ে গেলে সব মৌমাছি একসাথে পাখা ঝাপটে তাপ উৎপন্ন করে এবং মোম কিছুটা গলে যায় তখন প্রতিটা সিলিন্ডার ছয় কোনা বিশিষ্ট হয়ে পড়ে এবং জোড়া লেগে যায়। মৌচাকের ছয়-কোনা বিশিষ্ট বা হেক্সাগোনাল নকশা তৈরিতে সবচেয়ে অল্প মোম লাগলেও এর গঠন খুবই মজবুত হয়। এবং একটি চাকে কয়েক কেজি পর্যন্ত মধু ধারণ করা যায়। দেখা গিয়েছে মাত্র ৪৫ গ্রাম মোম দিয়ে তৈরি চাকে তিন কেজি মধু সংরক্ষণ করা যায়।

মৌচাক তৈরির পর এর সবচেয়ে ওপরের তলায় মধু সংরক্ষণ করা হয়। এরপরের ফুলের পরাগ জমানো হয়। তার নিচে থাকে স্ত্রী মৌমাছির লার্ভা, এর নিচে থাকে পুরুষ মৌমাছির লার্ভা এবং একদম নিচে থাকে ভবিষ্যতের রাণী মৌমাছির লার্ভা। মৌচাক রক্ষায় পাহারাদার মৌমাছি থাকে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখলে তারা আরও মৌমাছিকে তলব করে যেন যেকোনো হামলা একসাথে প্রতিহত করা যায়।

মৌচাক ঠাণ্ডা রাখতে তারা পানি বয়ে এনে পাখা উড়িয়ে বাষ্পীভূত করে যেন তাপমাত্রা কমে। একটি মৌমাছির চাকে অন্তত ৫০ হাজার মৌমাছি জায়গা করতে পারে। মৌচাকে জনসংখ্যা বেড়ে গেলে তাদের একটা অংশ স্থানান্তরিত হয়। তবে তারা সহজে পুরো মৌচাক খালি করে না। বংশ পরম্পরায় কয়েক দশক ধরে একই মৌচাক ব্যবহার হয়ে থাকে।

৩. রানি মৌমাছি রাণী কেন?
মৌমাছিদের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষমতাধর হল রানিমৌমাছি। মৌচাকের ডিম পাড়ার দায়িত্ব পালন করে এই রানি। এর বাইরে আর কোন কাজ করে না। রানি মৌমাছি আকারে সবার থেকে বড় এবং তার সম্পূর্ণরূপে বিকশিত ডিম্বাশয় থাকে যা তার রানি হয়ে ওঠার মূল কারণ। একটি রানি মৌমাছি দিনে দুই হাজারের বেশি ডিম পাড়তে পারে। এজন্য প্রতিদিন একাধিকবার পুরুষ মৌমাছিদের সাথে মিলিত হয়। অনেক সময় পুরুষ মৌমাছি মিলিত হওয়ার পর পর মারা যায়।

রানি মৌমাছির ডিম থেকে স্ত্রী মৌমাছি জন্মায় যারা ভবিষ্যতের দায়িত্ব বণ্টনে ভূমিকা রাখে। অন্যদিকে কর্মী মৌমাছিরা কিছু বিরল ক্ষেত্রে ডিম পাড়লেও সেটা অনুর্বর হয় যা থেকে পুরুষ মৌমাছি বা ড্রোন জন্মায়। যারা মৌচাক টিকিয়ে রাখতে তেমন কাজে লাগে না। রানি মৌমাছির আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো এটি ফেরোমোন বা রাসায়নিক গন্ধ ছড়ায় যা মৌচাকে তার নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে সাহায্য করে। এমনিতে রানি মৌমাছির মগজ কর্মী মৌমাছিদের চাইতে ছোট।

যদি কোন মৌচাকের রানি হঠাৎ মারা যায়, তখন মৌমাছিরা অস্থির হয়ে পড়ে। এমন জরুরী পরিস্থিতিতে কর্মী মৌমাছিরা কয়েকটি রানি লার্ভা সনাক্ত করে সেগুলিকে রানি করে গড়ে তুলতে শুরু করে। রানী মৌমাছি যখন লার্ভা অবস্থায় থাকে তখন তাকে চিনিযুক্ত বিশেষ মধু খাওয়ানো হয় যাতে সেটি পরিপুষ্ট হয়ে উঠতে পারে। রানি মৌমাছির আরেকটি বৈশিষ্ট্য হল এটি কখনও হুল ফোটায় না। তবে বিবিসি সায়েন্স ফোকাস বলছে অপরিণত রানি মৌমাছি অন্যান্য অপরিণত রানীদের খুঁজে বের করে তাদের হুল ফুটিয়ে মেরে ফেলে যেন তার একক শাসন বজায় থাকে।

৪. ফুল, ফল, শস্য টিকিয়ে রাখছে মৌমাছি
আপনি যে শাক সবজি ফল মূল খাচ্ছেন সেটা উৎপাদনে বা আপনার ফুলের বাগান এতো রঙিন রাখতে কে সাহায্য করছে? এর উত্তর হল মৌমাছির মতো পতঙ্গ। তারা এসব উদ্ভিদের পরাগায়ন বা প্রজননে ভূমিকা রাখে। ফুল চায় তাদের পরাগগুলো যেন অন্য ফুলে ছড়িয়ে যায়। মৌমাছি সেই কাজটাই করে। মৌমাছি যখন এক ফুল থেকে আরেক ফুলে মধু আহরণ করতে তখন মৌমাছির গায়ে লেগে যাওয়া প্রথম ফুলের পুরুষ পীঠের পরাগ রেণু অন্য ফুলের স্ত্রী গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হয়।

তখনই ফুলের পরাগায়ন ঘটে। এভাবে ফল, আঁশ, বাদাম এবং প্রায় সব ধরণের ফসল বংশবিস্তার করতে পারে। গবেষণা বলছে, ৯০ শতাংশ বন্য ফুল, ৭৫ শতাংশ ফসল এবং ৩৫ শতাংশ বৈশ্বিক কৃষির পরাগায়নের পেছনে ভূমিকা রাখছে মৌমাছির মত পতঙ্গ। মৌমাছি যেমন পরাগ ছড়িয়ে দেয়। তেমনি তারা নিজেদের খাওয়ার জন্য ফুটন্ত ফুল খুঁচিয়ে পরাগ বের করে। এখন প্রশ্ন করতে পারেন মৌমাছি পরাগগুলো মৌচাক পর্যন্ত বয়ে আনে কীভাবে? জেনে অবাক হবেন মৌমাছির পেছনের পায়ে পরাগ বহন করার দুটো ঝুড়ি রয়েছে। একে বলে কর্বিকিউলা।

মৌমাছি পরাগের সাথে নিজের লালা এবং ফুলের মিষ্টি রস মিশিয়ে দলা তৈরি করে তারপর পেছনের পায়ের কর্বিকিউলাতে ভরে রাখে। একটি মৌমাছি তার দুই পায়ে তিন লাখেরও বেশি পরাগের দানা বহন করতে পারে। এরপর তারা চাকে ফিরে খালি খাঁজগুলোয় এগুলো জমিয়ে রাখে এবং এর সাথে কিছুটা মধু মিশিয়ে ম্যারিনেট করে নেয়। এই পরাগ মৌচাকের প্রোটিনজাতীয় খাবার যা চাকের সব মৌমাছি মিলেমিশে খায়।

৫. মধু সংগ্রহ
মৌমাছি প্রথমে একটি উপযুক্ত ফুল গাছ বাছাই করে এবং এর গভীর থেকে নেকটার বা রস আহরণ করে। এই রস আহরণে তারা ব্যবহার করে মাথার সামনে থাকা লম্বা শুঁড়। এভাবে শুঁড় বেয়ে ফুলের রস মৌমাছির পাকস্থলীতে জমা হয়। নেকটার থেকে মৌমাছি তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি যেমন পায় তেমনি মধুও তৈরি করে। মৌচাকে আসার পর মৌমাছি তার পাকস্থলী থেকে সব রস বের করে খাঁজে জমা করে এসময় অন্য মৌমাছিরা পাখা উড়িয়ে নেকটার থেকে পানি বাষ্পীভূত করে ফেলে এতে নেকটার মধুর রূপ পায়। একটি খাঁজ মধুতে পূর্ণ হলে সেটি মোম দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়।

হাজার বছর ধরে মৌমাছির চাক থেকে মানুষের মধু সংগ্রহ করে খাওয়ার চল রয়েছে। মিশর, রোমান ও গ্রিক সভ্যতায় এর প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। মধ্য যুগ থেকে ইউরোপে মৌমাছি চাষ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। একটি পরিশ্রমী মধু মৌমাছি তার সারা জীবনে এক চা চামচের ১২ ভাগের এক ভাগ মধু উৎপাদন করতে পারে। তার মানে আপনি যদি এক চামচ মধু খান তাহলে জেনে রাখবেন এইটুকু মধু সংগ্রহের জন্য ১২টি কর্মী মৌমাছিকে সারাদিন বিরামহীন শ্রম দিতে হয়েছে।

ব্যাংক লুটের মতো মৌমাছির চাকের জমানো মধুও লুটপাট হয়। আর এই লুটপাট করে জায়ান্ট হর্নেট নামে মৌমাছির মতোই আরেকটি প্রাণী। তারা দলবেঁধে মৌমাছির চাকে আক্রমণ করে মধু, পিউপা, লার্ভা সবকিছু চুরি করে নিয়ে যায়। কিন্তু মৌমাছিও ছেড়ে দেয়ার পাত্র না। তারা এজন্য দলবেঁধে একসাথে আক্রমণ করে। এজন্য হর্নেট সবসময় শক্তিশালী কলোনিগুলো এড়িয়ে চলে আর দুর্বল কলোনিতে হামলা চালায়।

৬. মৌমাছির জনসংখ্যা
বিশ্বে মৌমাছির প্রায় আড়াইশ প্রজাতি রয়েছে। কিন্তু এরমধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ প্রজাতির মৌমাছি মধু সংগ্রহ আর পরাগায়নের কাজ করে। বিবিসি নিউজ অ্যারাউন্ডের তথ্য মতে, গত এক দশকে মৌমাছির সংখ্যা এক-তৃতীয়াংশ কমে গিয়েছে। সাত ধরণের প্রজাতি মহা বিপন্নের তালিকায় রয়েছে। যার মূল কারণ, জলবায়ু পরিবর্তন, নগরায়ন, ফুল কমে যাওয়া এবং মৌচাক গড়ার মতো ঝোপঝাড় বা গাছ কমে যাওয়া।

অনেক মৌচাক ভাইরাসসহ নানা রোগে দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে আবার ফসলকে পোকামাকড় থেকে রক্ষায় যে কীটনাশক ব্যবহার করা হয় এতেও মৌমাছি প্রকৃতি থেকে হারিয়ে গিয়েছে। মৌমাছির জনসংখ্যা ঠিক রাখতে মানুষের বেশি বেশি ফুল ও ফলের গাছ লাগানোর কথা বলা হয়েছে বিবিসি নিউজ অ্যা-রাউন্ডে। মৌমাছির চাক ভাঙলে অন্তত অর্ধেকটা অক্ষত অবস্থায় রেখে দিতে হবে যেন তারা পুনরায় সেখান থেকে মৌচাক গড়তে পারে।

৭. মৌমাছি কখন আক্রমণ করে
মৌমাছি আক্রমণাত্মক পতঙ্গ নয়। মৌমাছি সহজে হুল ফোটায় না। কেননা হুল ফোটালে মৌমাছি নিজেও অনেকসময় মারা যায়। এটি শুধুমাত্র আত্মরক্ষার জন্য হুল ফোটায়। মৌমাছির লেজের দিকে হুল থাকে। হুল বিষাক্ত হওয়ায় মৌমাছির কামড়ে তীব্র যন্ত্রণা হয়ে থাকে। যদি মৌমাছি কাউকে ঝাঁক বেধে হুল ফোটায় তাহলে এর পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।

অন্যান্য বৈশিষ্ট্য
মৌমাছির মস্তিষ্কের আকার তিলের সমান হলেও তারা মানুষের মতো একে অপরের মুখ দেখেই চিনতে পারে, মনে রাখতে পারে। এই পতঙ্গ সেকেন্ডে দুইশ বার পাখা ঝাপটায় এবং ২০ মাইল গতিতে ছুটে অসংখ্য ফুলের নেকটার সংগ্রহ করে। মৌমাছি কোন ভাল নেকটার পেলে নেচে নেচে অন্য মৌমাছিদের সংকেত দেয়। মৌমাছির মোট পাঁচটি চোখ রয়েছে। দুই পাশে দুটি এবং মাখায় তিনটি। কিন্তু তারা লাল রং দেখতে পারে না।

মৌমাছিরা নিজেদের সতর্ক রাখতে কফি পান করে, অর্থাৎ ক্যাফেইন জাতীয় নেকটার পান করে। তার সামনের শুঁড় দিয়ে গন্ধ শোকে আর অন্য মৌমাছিদের সাথে যোগাযোগ করে। তীব্র ঘ্রাণশক্তির কারণে মৌমাছি পুদিনা পাতা সহ্য করতে পারে না। মৌমাছির দুটো পাকস্থলী রয়েছে। একটি খাবার হজমের জন্য এবং আরেকটি ফুলের রস সংরক্ষণের জন্য যা তারা মৌচাকে বয়ে আনে।

20/05/2024

গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন শুরু

বিস্তারিত ১ম কমেন্টে...

এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জ যেভাবে করবেনফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন আজ ১৩-০৫-২০২৪ থেকে শুরু... চলবে ১৯ মে পর্যন্ত। ফলাফলে কেউ সংক...
13/05/2024

এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জ যেভাবে করবেন
ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন আজ ১৩-০৫-২০২৪ থেকে শুরু... চলবে ১৯ মে পর্যন্ত।
ফলাফলে কেউ সংক্ষুব্ধ বা অসন্তুষ্ট হলে তিনি চাইলে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে মাধ্যমে ঘরে বসেই তিনি এ আবেদন করতে পারবেন। পরে বোর্ড তার খাতা যাচাই-বাছাই করে দেখে আবেদন নিষ্পত্তি করবেন।

যেভাবে আবেদন করবেন:
প্রার্থীরা শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল ফোন নম্বর থেকে পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ জন্য প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর রোল নম্বর বিষয় কোড লিখে 16222 নম্বরে Send করতে হবে।

এরপর ফিরতি এসএমএস -এ আবেদনের জন্য কত টাকা কেটে নেওয়া হবে সেটি জানিয়ে একটি পিন দেওয়া হবে। এতে প্রার্থী সম্মত থাকলে মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC Yes PIN Contact Number (যে কোনো অপারেটর) লিখে 16222 নম্বরে Send করতে হবে।

ফল পুনর্নিরীক্ষণের ক্ষেত্রে একজন প্রার্থী একই এসএমএস’র মাধ্যমে একাধিক বিষয়ের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ জন্য কমা (,) দিয়ে বিষয় কোড আলাদা লিখতে হবে। উদাহরণ হিসেবে ঢাকা বোর্ডের একজন শিক্ষার্থী বাংলা ও ইংরেজি দুটি বিষয়ের জন্য টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে লিখবে RSC Dha Roll Number

২৬ মে শুরু একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন...শিক্ষা বোর্ড বলছে, ক্লাস শুরু হবে জুলাইয়ের শেষ দিকে। সারা দেশে একাদশ শ্রেণিতে আ...
13/05/2024

২৬ মে শুরু একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন...
শিক্ষা বোর্ড বলছে, ক্লাস শুরু হবে জুলাইয়ের শেষ দিকে। সারা দেশে একাদশ শ্রেণিতে আসন ২৪ লাখ। যা পাস করা শিক্ষার্থীদের তুলনায় অনেক বেশি। তাই ভর্তিতে কোনো সংকট হওয়ার কথা না।

এবার এসএসসি পরীক্ষায় পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ শিক্ষার্থী। যা গত বছরের পাসের তুলনায় দুই দশমিক ছয়-পাঁচ শতাংশ বেশি।

আন্তঃশিক্ষাবোর্ড সমন্বয়ক অধ্যাপক তপন কুমার সরকার গণমাধ্যমকে বলেন, এবার পাস করা শিক্ষার্থীদের চেয়ে সাত লাখের মতো আসন বেশি রয়েছে। এ কারণে ভর্তিতে সংকট না হলেও নাম করা কলেজে আসন সংকট আছে।

এবার রাজধানীতে বাংলা মাধ্যমে ভর্তি ফি সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ ও ইংরেজি মাধ্যমে ৮ হাজার ৫০০ টাকা। ঢাকার বাইরে অন্য মেট্রোপলিটন শহরে বাংলা মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৫ হাজার, জেলা শহরে ৩ ও উপজেলা শহরে ২ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নির্ধারণ হয়েছে।

সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে অনলাইনে আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। তিন দফা আবেদনের সুযোগ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে শিক্ষাবোর্ডের।

সূক্র : দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন

বিমান বন্দরে মাত্র ৩০০/- টাকায় থাকার ব্যবস্থা রয়েছে...বিস্তারিত ১ম কমেন্টে
13/05/2024

বিমান বন্দরে মাত্র ৩০০/- টাকায় থাকার ব্যবস্থা রয়েছে...
বিস্তারিত ১ম কমেন্টে

ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের শিক্ষাবৃত্তি-২০২৪যাঁরা এবার এসএসসি পরীক্ষায় সিটি ও জেলা শহরের মধ্যে হতে জিপিএ ৫.০০ এবং যাঁরা গ্রামীণ...
13/05/2024

ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের শিক্ষাবৃত্তি-২০২৪
যাঁরা এবার এসএসসি পরীক্ষায় সিটি ও জেলা শহরের মধ্যে হতে জিপিএ ৫.০০ এবং যাঁরা গ্রামীণ অঞ্চলের মধ্য হতে ৪.৮৩ পেয়ে পাস করেছেন তাঁদের সবাই এই শিক্ষাবৃত্তিতে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদন শুরু : ১৪-০৫-২০২৪ তারিখ।
আবেদন শেষ : ০৮-০৬-২০২৪ তারিখ।

অনলাইনে আবেদন করতে হবে, আরো বিস্তারিত তথ্য ছবিতে দেয়া রয়েছে...

কক্সবাজারে নতুন প্রত্যয়ে চালু হলো জোবাইক...বিস্তারিত ১ম কমেন্টে।
12/05/2024

কক্সবাজারে নতুন প্রত্যয়ে চালু হলো জোবাইক...
বিস্তারিত ১ম কমেন্টে।

নবীনবরণ পথনাটক উৎসব ২০২৪তারিখ : ১০ ও ১১ মে ২০২৪, সময় : সন্ধ্যা ৭:০০ টা।স্থান : কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্বব...
09/05/2024

নবীনবরণ পথনাটক উৎসব ২০২৪
তারিখ : ১০ ও ১১ মে ২০২৪, সময় : সন্ধ্যা ৭:০০ টা।
স্থান : কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা।
আয়োজনে : জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার।

যাঁরা বাইকে উঠে বাইকটাকে বাইক না ভেবে প্লেন ভেবে রাইড করেন তাদের জন্য...নিজের ওয়ালে রেখে দিন কাজে লাগবে।
09/05/2024

যাঁরা বাইকে উঠে বাইকটাকে বাইক না ভেবে প্লেন ভেবে রাইড করেন তাদের জন্য...
নিজের ওয়ালে রেখে দিন কাজে লাগবে।

একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি,,,নাম: আলো রানী (রবিদাস), বয়স : ৩২পিতা: মৃত কেদারী রবিদাসঠিকানা: মানিকগঞ্জ বাজার রবিদাস পাড়া ৬নং ও...
09/05/2024

একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি,,,
নাম: আলো রানী (রবিদাস), বয়স : ৩২
পিতা: মৃত কেদারী রবিদাস
ঠিকানা: মানিকগঞ্জ বাজার রবিদাস পাড়া ৬নং ওয়ার্ড।

হারানোর স্থান:
মানিকগঞ্জ বাজার সংলগ্ন রবিদাস পাড়া থেকে বাজারে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে নাই। বের হয়ে যাওয়ার সময় তার পরনে চেক চেক শাড়ী ও হাতে শাখা ছিল। গায়ের রং শ্যামলা,,,,

কোন সহৃদয়বান ব্যক্তি তাঁর সন্ধান পেলে নিম্নোক্ত নম্বরে যোগাযোগ করবেন প্লিজ : +8801908174157, +8801611443031, +8801706894134

হারিয়ে যাওয়ার সময় : তারিখ : ০৩-০৪-২০২৪, সময় : দুপুর ১২:০০ টার পর।

ঢাকা থেকে দেশের প্রধান কিছু রুটের ট্রেনের নতুন ভাড়ার খসড়া (রেলের বানিজ্য বিভাগে অনুমোদিত)...
08/05/2024

ঢাকা থেকে দেশের প্রধান কিছু রুটের ট্রেনের নতুন ভাড়ার খসড়া (রেলের বানিজ্য বিভাগে অনুমোদিত)...

07/05/2024

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে লাগবে ডোপ টেস্ট

বিস্তারিত ১ম কমেন্টে...

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, অনগ্রসর সম্প্রদায় ...
02/05/2024

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, অনগ্রসর সম্প্রদায় ও দলিত সম্প্রদায় কোটায় ভর্তির জন্য আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকারের বিজ্ঞপ্তি …
সাক্ষাৎকার গ্রহণের তারিখ : ০৮-০৫-২০২৪, সকাল ১০:০০ টা থেকে বিকেল ৩:০০ টা পর্যন্ত।

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, অনগ্রসর সম্প্রদায় ও দলিত সম্প্রদায় কোটায় মোট আসন=৩০টি। আবেদনকারী মোট ১৫৫ জন।
এর মধ্যে শুধুমাত্র অনগ্রসর সম্প্রদায় ও দলিত সম্প্রদায় কোটায় আসন=৫টি। আবেদনকারী ২৬ জন।
ফলাফলের স্কোর যাঁদের বেশি (সামনের দিকে যেমন: ১-৫ মধ্যে)+কাগজপত্র যাঁদের ঠিক থাকবে তাঁদেরই সুযোগ হবে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সাক্ষাৎকার দিতে গ্রাম থেকে আগত শিক্ষার্থীদের মধ্যে কারো যদি থাকার জায়গা প্রয়োজন হয় তো আমাকে জানাবেন একদিন আগে।
আমার মোবাইল নম্বর : +8801719513578

অপারেশনের জন্য জরুরি ভিত্তিতে ‘ও’ পজিটিভ (O+) রক্তের প্রয়োজন...💁রোগীর নাম : সুবল রবিদাস💁রোগীর সমস্যা : টিউমার সার্জারি ...
30/04/2024

অপারেশনের জন্য জরুরি ভিত্তিতে ‘ও’ পজিটিভ (O+) রক্তের প্রয়োজন...
💁রোগীর নাম : সুবল রবিদাস
💁রোগীর সমস্যা : টিউমার সার্জারি
🔴রক্তের গ্রুপ: ‘ও’ পজিটিভ (O+)
🌡রক্তের পরিমাণ: ০৬ ব্যাগ
🌡রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ:-
📆রক্তদানের তারিখ: ০২-০৫-২০২৪ (বৃহস্পতিবার)
⏰রক্তদানের সময়: বৃহস্পতিবার সকাল দশটার মধ্যে হলে ভাল হয়।
🏨রক্তদানের স্থান : শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কলেজ গেইট, ঢাকা।
📱যোগাযোগ: উদয় রবি দাস +8801789882520, +8801910047085, +8801735448442

শুধু গরমের সময় নয়, সব সময়ই মাটির কলসির পানি পান করার রয়েছে অগণিত স্বাস্থ্য উপকারিতা...অনেকেই দেখেছি তীব্র গরমে মাটির কলস...
29/04/2024

শুধু গরমের সময় নয়, সব সময়ই মাটির কলসির পানি পান করার রয়েছে অগণিত স্বাস্থ্য উপকারিতা...
অনেকেই দেখেছি তীব্র গরমে মাটির কলসিতে পানি রাখতে। এতে নাকি পানি ঠান্ডা থাকে। আসল কথা হলো, এধরনের পাত্রে অসংখ্য আণুবীক্ষণিক ছিদ্র থাকে। এগুলো দিয়ে অল্প কিছু পানি বাইরের পৃষ্ঠে এসে বাষ্প হয়ে যায়।

বাষ্পীভূত হওয়ার সময় পানি কিছুটা তাপ শোষণ করে নেয়। যার ফলে কলসি ঠান্ডা থাকে। তাই গরমের সময় ফ্রিজের ঠান্ডা পানির বদলে খেতে পারেন মাটির কলসির পানি। এর আছে আরো কিছু উপকারিতা।

চলুন জেনে নেওয়া যাক।

১। তীব্র তাপপ্রবাহে বেড়েছে হিট স্ট্রোকের মতো সমস্যা। অনেকের আবার মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব দেখা দেয়।
রোদে বের হলে এসব সমস্যা বেশি দেখা যায়। এক্ষেত্রে বাড়ি ফিরে মাটির কলসি থেকে পানি নিয়ে খেতে পারেন। এতে থাকে খনিজ ও ভিটামিন যা শরীর চাঙ্গা রাখতে সাহায্য করে।

২। আমাদের অনেকেরই অল্পতেই ঠান্ডা লেগে যায়।
বিশেষ করে ফ্রিজের পানি যেন যমের মতো তাদের কাছে। এজাতীয় সমস্যা দূরীকরণে মাটির কলসির পানির বিকল্প নেই। আবার ঠান্ডা লাগার ঝুঁকিও থাকেনা।

৩। মাটির কলসির পানি পরিপাকতন্ত্রের জন্য উপকারী। এতে পানি রাখলে ক্ষার জাতীয় উপাদানের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যার জন্য পেটের বিভিন্ন অ্যাসিডজনিত সমস্যা প্রশমিত হয় এবং অম্ল ও ক্ষারের সমতা বজায় থাকে। গরমে যেহেতু আমাদের সবারই কমবেশি হজমের সমস্যা হয়ে থাকে সুতরাং এসময়ে মাটির কলসির পানি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

29/04/2024

রোদের মধ্যে খেলার সময় নোয়াখালীর সুবর্ণচরের মো. কামরুল হাসান ফাহিম (বয়স-৭ ) নামের এক শিশু অচেতন, পরে মৃত্যু।

বিস্তারিত ১ম কমেন্টে.

29/04/2024

প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের মৌখিক পরীক্ষা (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) ৯ জুন শুরু হবে।

বিস্তারিত ১ম কমেন্টে...

28/04/2024

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ফল ১ মে, ক্লাস শুরু পয়লা আগস্ট

বিস্তারিত ১ম কমেন্টে...

28/04/2024

আরও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি

বিস্তারিত ১ম কমেন্টে...

28/04/2024

এসএসসি পরীক্ষার ফল আগামী ৯-১১ মে’র মধ্যে প্রকাশ হতে পারে।

বিস্তারিত ১ম কমেন্টে...

25/04/2024

খুলছে স্কুল-কলেজ, ৪ মে থেকে শনিবারও হবে ক্লাস
বিস্তারিত ১ম কমেন্টে...

22/04/2024

কৃষিগুচ্ছ ভর্তিতে আবেদন শুরু ২২ এপ্রিল, আবেদন চলবে ৩০ মে পর্যন্ত, ২০১৯ সালের এসএসসি পাসরাও আবেদন করতে পারবেন।
বিস্তারিত ১ম কমেন্ট

যে ৫টি কারণে বিছানায় বসে কাজ করা ঠিক না...জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে কাজ করতে হচ্ছে। অনেকেই ঘরে বসে করছেন অফিসের কাজ। কারও ...
22/04/2024

যে ৫টি কারণে বিছানায় বসে কাজ করা ঠিক না...
জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে কাজ করতে হচ্ছে। অনেকেই ঘরে বসে করছেন অফিসের কাজ। কারও কারও বাড়িতে বসে কাজ করা মানে বিছানায় শুয়ে-বসে কাজ। এটি খুবই অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস। আপনারও যদি এভাবে বিছানায় বসে কাজ করার অভ্যাস থাকে তবে তা দ্রুত ত্যাগ করুন।

বাড়িতে বসে অফিসের কাজ করলেও একটি নির্দিষ্ট স্থান বেছে নিন। চেয়ার-টেবিলে বসে কাজ করার অভ্যাস করুন। যেখানে-সেখানে বসে অফিসের কাজ করতে যাবেন না। এতে কাজে ঠিকভাবে মনোযোগ দেওয়া সম্ভব না-ও হতে পারে। চেয়ারে এমনভাবে বসুন যেন মেরুদণ্ড সোজা থাকে। এতে ব্যাক পেইনের মতো সমস্যা থেকে দূরে থাকা যাবে। সেইসঙ্গে কম্পিউটার বা ল্যাপটপের স্ক্রিন থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বে বসুন। ফলে চোখ ভালো রাখা সহজ হবে। আপনি যদি বিছানায় বসে অফিসের কাজ করে থাকেন তবে দেখা দিতে পারে নানা শারীরিক সমস্যা। চলুন সেসব সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-

১. ঘুমে সমস্যা হতে পারে
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত বিছানায় বসে অফিসের কাজ করলে দেখা দিতে পারে ঘুমের সমস্যা। আপনি যদি সারাদিন বিছানায়ই থাকেন, তাহলে ঘুমের প্রতি আলাদা কোনো আকর্ষণ কাজ করবে না। ঘুমের নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম না-ও আসতে পারে। এর কারণ হলো সারাদিন বিছানায় থাকার কারণে বিছানাকে আলাদা কিছু মনে হয় না। লকডাউনে যারা বিছানায় বসে অফিসের কাজ করেছেন, তাদের অনেকের ক্ষেত্রেই এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। ভালো ঘুমের জন্য দিনের বেলা বিছানা থেকে দূরে থাকতে হবে। বিছানা পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি রাখতে হবে।

২. পিঠ ও কাঁধে ব্যথা হতে পারে
বিছানায় বসে কাজ করলে স্বাভাবিকভাবেই মেরুদণ্ড সোজা রাখা সম্ভব হয় না। ফলে দেখা দিতে পারে পিঠ ও কাঁধে ব্যথা। দীর্ঘ সময় এভাবে বসে থাকলে হতে পারে স্নায়ুর সমস্যাও। এ ধরনের ব্যথা একবার দেখা দিলে মুক্তি পাওয়া কষ্টসাধ্য। তাই বিছানায় বসে কাজ করার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।

৩. মানসিক চাপ বাড়ে
বিছানা ব্যবহার করা হয় বিশ্রাম কিংবা আরামের জন্য। সারাদিন কাজের ফলে মনের উপর যেসব চাপ পড়ে তা থেকে মুক্তি দিতে পারে একটি ভালো ঘুম। কিন্তু বিছানায় থেকেই যদি অফিসের কাজ করেন তবে সেই চাপ থেকে বের হয়ে আসা মুশকিল। কারণ তখন আর বিছানা শুধু বিশ্রামের জায়গা হিসেবে ব্যবহৃত হয় না। এর প্রভাব পড়ে ঘুমের ক্ষেত্রেও।

৪. কর্মক্ষমতা কমে যায়
আরামে কাজ করার জন্য বিছানাকে বেছে নেন কিন্তু এটিই ডেকে আনতে পারে আপনার ক্ষতি। শারীরিক ও মানসিক ক্ষতির পাশাপাশি করে কাজেরও ক্ষতি। গবেষণা বলছে, বিছানায় বসে কাজ করলে কর্মদক্ষতা কমে যায় অনেকটাই। তাই কর্মদক্ষতা ধরে রাখতে বিছানায় বসে কাজ করার অভ্যাস বাদ দিন।

৫. দেখা দিতে পারে আরও অনেক অসুখ
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শারীরিক কার্যকলাপ বা নড়াচড়া যত বেশি হবে, শরীর তত বেশি সুস্থ থাকবে। এক জায়গায় দীর্ঘ সময় বসে থাকা বা শুয়ে-বসে থাকার অভ্যাস তাই বাদ দিতে হবে। দীর্ঘ সময় বসে কাটালে দেখা দিতে পারে ক্যান্সার, হৃদরোগের মতো মারাত্মক অসুখও। তাই সুস্থ থাকতে এই অভ্যাস এড়িয়ে চলতে হবে।

চোখের পানি নোনা কেন?চারদিক ভালোভাবে দেখার জন্য চোখের মণি সব সময় নড়াচড়া করে। এ জন্য চোখ ভেজা থাকতে হয়। চোখের পানি সামান্য...
22/04/2024

চোখের পানি নোনা কেন?

চারদিক ভালোভাবে দেখার জন্য চোখের মণি সব সময় নড়াচড়া করে। এ জন্য চোখ ভেজা থাকতে হয়। চোখের পানি সামান্য নোনা থাকলে সেটা চোখ পিচ্ছিল রাখতে সাহায্য করে। চোখের পানিতে বিভিন্ন রকম লবণ দ্রবীভূত হয়। এই লবণ সম্ভবত আসে রক্ত থেকে।

আমরা যে খাবার খাই, তার একটি উপাদান লবণ। শরীরের পাকস্থলী খাদ্য থেকে পুষ্টি সংগ্রহ করে। এ সময় লবণ রক্তপ্রবাহে সঞ্চালিত হয়। ল্যাক্রিম্যাল গ্ল্যান্ড থেকে চোখের পানি বের হয়। এই গ্ল্যান্ড দিয়ে রক্ত সঞ্চালিত হওয়ার সময় চোখের পানি লবণাক্ত হয়ে পড়ে।

চোখের পানিতে লবণ কতটা ও কী অনুপাতে আছে, তার রাসায়নিক বিশ্লেষণ সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় ১৭৯১ সালে, ফরাসি রসায়নবিদ ল্যাভয়সিঁয়ে সম্পাদিত একটি বৈজ্ঞানিক সাময়িকীতে। সেখানে উল্লেখ করা হয় যে চোখের পানিতে সবচেয়ে বেশি রয়েছে সোডিয়াম ক্লোরাইড। এটা হলো সেই লবণ, যা আমরা রান্নার সময় ব্যবহার করি। এরপরই উল্লেখযোগ্য পরিমাণ লবণ হলো পটাশিয়াম ক্লোরাইড। এ ছাড়া রয়েছে ক্যালসিয়াম বাইকার্বনেট, ম্যাঙ্গানিজসহ আরও কিছু উপাদান, যা লবণ তৈরিতে সাহায্য করে।

১৯৫০ সালে এক পরীক্ষায় দেখা গেছে, চোখের পানিতে সোডিয়ামের ঘনত্ব যতটা, রক্তের মূল উপাদান রক্তরসেও ততটা। সে জন্য রক্তের স্বাদও নোনা। রক্তরসের এই সোডিয়ামই চোখের পানিকে নোনা করে।

প্রশ্ন হলো, নোনা পানিতে তো চোখ জ্বালা করার কথা, সেই অস্বস্তি হয় না কেন? আসলে চোখের পানি নোনা হলেও তাতে লবণের ভাগ খুবই কম। এত হালকা নোনা হওয়ার কারণেই চোখের পানিতে তেমন কোনো অস্বস্তিবোধ হয় না।
তথ্য : সংগৃহীত।

21/04/2024

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল আজ
বিস্তারিত ১ম কমেন্টে...

Address

Jahangirnagar University
Savar

Telephone

+8801719513578

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SKR Sojib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SKR Sojib:

Videos

Share


Other Savar travel agencies

Show All