Jaflong, Sylhet, Bangladesh

Jaflong, Sylhet, Bangladesh Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Jaflong, Sylhet, Bangladesh, Tour guide, Jaflong, Sylhet.
(362)

জাফলং, সিলেট, বাংলাদেশ
আপনাদের ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য গ্রুপে জয়েন করুন
https://www.facebook.com/groups/Jaflong.xyz
আর যে কোন স্পন্সর পোস্ট করার জন্য যোগাযোগ করুন
01711-133-548 জাফলং:

বাংলাদেশ-ভারতের সীমান্ত ঘেঁষে মারি নদীর পাশে অবস্থিত সিলেটের এ দর্শনীয় স্থানটি। হিমালয় থেকে উৎপত্তি এই মারি নদী এখানে স্বেচ্ছায় পাথর বহন করে নিয়ে এসে যেন নিজের দায় মেটায়!

জাফলংকে সিলেটের একটি অবিচ্ছেদ

অংশ বললে ভুল করবেন না। এর রুপে মুগ্ধ না হয়ে যাবার সামান্যতম কারণ নেই। জাফলং এর জলের কলকলানি যেন নুপূরের আওয়াজের মতোই দোলা দেয় মনে। সিলেট থেকে প্রায় ৬০ কি.মি. দূরে অবস্থিত জাফলং। শহর থেকে বাসে যেতে প্রায় ২ ঘন্টা সময় লাগে। আদিবাসী খাসিয়া সম্প্রদায়ের লোকের বাস এ অঞ্চলে। বিকেলে পাথরের গায়ে সূর্যের ঝলমলতা সঙ্গে চা বাগানের সবুজ রং আপনাকে অবসাদ থেকে মুক্তি দিবেই। তাই জাফলং এ একটি ঢুঁ মেরে আসা যাক!

জাফলং নামটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে উঠে সবুজ পাহাড়। আর স্ফটিক স্বচ্ছ নদীর পানির ওপর একটি ঝুলন্ত ব্রিজ। তার নিচে সাদা সাদ...
15/12/2023

জাফলং নামটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে উঠে সবুজ পাহাড়। আর স্ফটিক স্বচ্ছ নদীর পানির ওপর একটি ঝুলন্ত ব্রিজ। তার নিচে সাদা সাদা ছোট বড় অসংখ্য পাথর ও নুড়ি পাথর। যেন পাথুরে রাজ্য। পানির ওপর নৌকাগুলোকে দেখলে মনে হয় যেন শূন্যে চলাচল করছে। এর পানি এতই স্বচ্ছ যে মনে হয় কাচের মাঠ। এমন মোহনীয় প্রাকৃতিক পরিবেশ কার না ভালো লাগে। এখানে প্রকৃতির এমন শোভা দেখতে পর্যটকরা ছুটে আসেন নানা স্থান থেকে। জাফলংয়ে আগের সৌন্দর্য হারিয়ে গেলেও এখনো প্রতিদিন সবুজ পাহাড়ি ও স্বচ্ছ পিয়াইন নদীর শীতলতা উপভোগ করতে পর্যটকরা আনন্দে ঝাঁপিয়ে পড়েন। গরমকালে দেহ-মনে আসে তৃপ্তি। আর শীতে হীমশীতল পানির স্পর্শে বয়ে দেয় আলাদা আনন্দ।

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার গহিন জঙ্গলে ৭১ সালের আগেও এই দৃশ্যটি ছিল বিস্ময়। পর্যটনশিল্পের প্রসরে এটি দেশবিদেশে পরিচিতি লাভ করে। তবে পাথর ব্যবসায়ীরা নির্বিচারে জাফলংয়ে পাথর আহরণ করতে থাকলে এক পর্যায়ে এটিকে পরিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তার পর থেকে অনেক উত্কট ঝামেলা দূর হয়েছে।

খালি চোখে ওপর থেকে নদীর তলদেশ পর্যন্ত দেখতে পাওয়া যায়। সে এক মনোমুগ্ধকর ব্যাপার। মেঘালয়ের দুটি পাহাড়কে ধরে রেখেছে ‘ডাউকি ব্রিজ’। এই ব্রিজের উত্তর দিকে যে নদীটি নেমে এসেছে। সেটির নাম ডাউকি নদী। নদীটি এ পাড়ে এসে নাম ধারণ করেছে পিয়াইন নদী। ডাউকি নদী ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলং মালভূমির দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চল থেকে উত্পন্ন। এটি ছোট্ট পাহাড়ি নদী। সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং দিয়ে নদীটি বাংলাদেশে প্রবেশ করে পিয়াইন নাম ধারণ করে নানা পথ ঘুরে এটি সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক পর্যন্ত পৌঁছে সুরমায় মিলিত হয়েছে। ডাউকি খরস্রোতা পাহাড়ি নদী। বর্ষায় এটি ভয়ংকর রূপ ধারণ করে। নান্দনিক দৃষ্টিকোণ থেকে এই নদী ও এর আশপাশের এলাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি।

ডাউকি নদী খাসী ও জয়ন্তিয়া অঞ্চল দিয়ে বয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। স্বচ্ছ কাচের মতো এ নদীতে নৌবিহার করতে করতে কীভাবে যে দিন কেটে যায় তা বোঝাই যায় না। সিলেটের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগের লক্ষ্যে ডাউকিতে ঝুলন্ত সেতুটি নির্মিত হয় ১৯৩২ সালে। ব্রিজের খানিক উজানে নদীর পানি এতই স্বচ্ছ যে নৌকায় চড়লে মনে হয় যেন নৌকাটি শূন্যে ভেসে যাচ্ছে। গোয়াইনঘাটের আলী হোসেন বললেন, এবার বৃষ্টি কম। পাহাড়ি এ নদীতে তেমন ঢল নামেনি। তাই পানি কম। সেই স্বচ্ছ ভাব এখনো তেমন ফুটে উঠছে না।

15/12/2023

অপরুপ সৌন্দর্য্যে, মায়াবি ঝর্নার আদলে স্বচ্ছ পানির বহতা নিয়ে বেস্টিত জাফলং

যেভাবে যাবেন জাফলং :----------------------সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং ...
15/12/2023

যেভাবে যাবেন জাফলং :
----------------------

সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এর অবস্থান। সিলেটে থেকে বাস, মাইক্রোবাস, সিএনজি অটোরিকশা বা লেগুনায় যাওয়া যায় জাফলংয়ে। জাফলং যেতে জনপ্রতি বাস ভাড়া পড়বে ৮০ টাকা।

যাওয়া আসার জন্য মাইক্রোবাসের ভাড়া পড়বে ৩০০০-৩৫০০ টাকা। সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া পড়বে ১০০০-১২০০ টাকা। সিলেট শহরের যেকোনো অটোরিকশা বা মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড থেকে গাড়ি রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে জাফলংয়ে। আর জাফলংমুখী বাস ছাড়ে নগরীর শিবগঞ্জ থেকে। প্রতি এক ঘন্টা পরপর পাওয়া যাবে বাস।

থাকা খাওয়া : জেলা পরিষদের বাংলো ছাড়া জাফলংয়ে থাকার তেমন ভালো ব্যবস্থা নেই। এক্ষেত্রে পর্যটককে থাকতে হবে সিলেট শহরে। আর জাফলং যাওয়ার সময় খাবার সঙ্গে করে নিয়ে গেলেই ভালো হয়। কেননা খাসিয়া আদিবাসী গ্রাম সংগ্রামপুঞ্জিতে একমাত্র ক্যাফে সংগ্রাম ছাড়া জাফলংয়ে নেই কোনো ভালোমানের খাবার রেস্টুরেন্ট।

জাফলংয়ের জেলা পরিষদে থাকতে চাইলে সিলেট আসার আগে ফোনে রিসোর্টটি বুকিং নিতে হবে। তবে সিলেটে শহরে থাকার সুব্যবস্থা রয়েছে। সকল মানের হোটেলই রয়েছে এখানে।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সিলেটের জাফলংজাফলং (Jaflong) প্রকৃতির কন্যা হিসাবে পরিচিত। সিলেট জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর...
15/12/2023

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সিলেটের জাফলং

জাফলং (Jaflong) প্রকৃতির কন্যা হিসাবে পরিচিত। সিলেট জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে জাফলং সবার পছন্দ। সিলেট এর গোয়াইনঘাট উপজেলার ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষা প্রকৃতির দানে রুপের পসরা সাজিয়ে আছে জাফলং। সিলেট থেকে জাফলং এর দুরত্ব মাত্র ৬২ কিলোমিটার। পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ পানির ধারা, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রিজ, উঁচু উঁচু পাহাড়ে সাদা মেঘের খেলা জাফলংকে করেছে অনন্য। একেক ঋতুতে জাফলং একেক রকম রুপের প্রকাশ ঘটায় যা পর্যটকদেরকে ভ্রমণের জন্য সারাবছরই আগ্রহী করে রাখে।

সিলেটের জাফলং আল্লাহর সৃষ্টির অপরূপ মহিমা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে নদী। পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে চলছে ঝরনা, আর নদীর বুকে স্তরে স্তরে সাজানো নানা রঙের নুড়ি পাথর। দূর থেকে তাকালে মনে হবে আকাশের গায়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে পাহাড়। পাহাড়ের গায়ে নরম তুলার মতো ভেসে বেড়াচ্ছে মেঘরাশি। প্রকৃতির এক অপরূপ সৌন্দর্য জাফলং। এখানেই শেষ নয় সমতল চা-বাগান, খাসিয়া পল্লী, পানের বরজ-কী নেই জাফলংয়ে! সিলেটের জাফলংকে তাই বলা হয়ে থাকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। প্রকৃতিকন্যা নামেও রয়েছে আলাদা পরিচিতি। প্রকৃতি যেন নিজ হাতে সাজিয়েছে ভারতের সীমান্তঘেঁষা দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এই জনপদকে। জাফলংয়ের সৌন্দর্য দেখতে তাই প্রতি বছরই প্রচুরসংখ্যক পর্যটক ভিড় করেন এখানে। লোকের মুখে না শুনে এবার নিজ চোখে দেখার সুযোগ হল। কেন জাফলং এ এত পর্যটকের আগমন। কয়েক জন পর্যটক ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়,ঋতু- বৈচিত্র্যের সঙ্গে জাফলংও তার রূপ বদলায়। সৌন্দর্যে আসে বৈচিত্র্যতা। বর্ষায় গেলে এখানে দেখা যাবে ওপারের পাহাড় থেকে নেমে আসা অগণিত ঝরনা। সবুজের বুকে নেমে আসা ঝরনাধারায় সূর্যের আলোর ঝিলিক ও পাহাড়ে ভেসে বেড়ানো মেঘমালা মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখে পর্যটকদের।

আবার শীতে অন্য রূপে হাজির হয় জাফলং। চারদিকে তখন সবুজের সমারোহ, পাহাড় চূড়ায় গহিন অরণ্য। ফলে শীত এবং বর্ষা সব সময়ই বেড়ানোর জন্য উপযুক্ত স্থান হতে পারে জাফলং। জাফলংয়ের বুক চিড়ে বয়ে গেছে দুই নদী। ধলাই ও পিয়াইন। এ নদী দুটি অনন্যতা এনে দিয়েছে জাফলংকে। ধলাই ও পিয়াইনের স্বচ্ছ জলে দল বেঁধে ঘুরে বেড়ায় নানা জাতের ছোট মাছ। দুই নদীর পানির নিচ থেকে ডুব দিয়ে হাজার হাজার শ্রমিকের পাথর উত্তোলনের দৃশ্যও মুগ্ধ করে পর্যটকদের। নদীর পানিতে নারী-পুরুষের এই ‘ডুবোখেলা’ দেখা যায় ভোর থেকে সন্ধ্যা অবধি। সীমান্তের ওপারে ডাউকি নদীর ওপরে দুই পাহাড়ের মাঝখানে ঝুলন্ত সেতু বাড়িয়ে তুলেছে জাফলংয়ের সৌন্দর্য। পাহাড়, পানি, পান, পাথর, ঝরনা সব মিলিয়ে জাফলং যেন এক রূপকথার রাজ্য।

নাগরিক জঞ্জাল আর কোলাহল ছেড়ে শান্তি খুঁজে নিতে তাই দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে, এমনকি দেশের বাইরে থেকেও দল বেঁধে জাফলংয়ে বেড়াতে আসেন পর্যটকরা। ভাড়া নৌকায় পিয়াইন ও ধলাইর বুকে ভেসে বেড়ান তারা। পাহাড় আর নদীতে সীমাবদ্ধ নয় জাফলংয়ের সৌন্দর্য। জাফলংয়ের সৌন্দর্যে আলাদা মাত্রা যোগ করেছে সেখানকার আদিবাসীদের জীবনধারা। নদী পার হলেই খাসিয়াপুঞ্জি। খাসিয়াদের গ্রামকে বলা হয় পুঞ্জি। এই পুঞ্জিগুলোতে গেলে দেখা যাবে ৩-৪ ফুট উঁচুতে বিশেষভাবে তৈরি খাসিয়াদের ঘর।

প্রতিটি বাড়িতে সৃজিত পানবরজ। মাতৃতান্ত্রিক খাসিয়া সম্প্রদায়ের পুরুষরা গাছ বেয়ে বরজ থেকে পান পাতা সংগ্রহ করেন। আর বাড়ির উঠোনে বসে নারী সদস্যরা পান পাতা ভাঁজ করে খাঁচা ভর্তি করেন বিক্রির জন্য। পান পাতা সংগ্রহ ও খাঁচা ভর্তি করার অভিনব দৃশ্য পর্যটকদের নজরকাড়ে। পানবরজ ছাড়াও খাসিয়া পল্লীতে দেখা যাবে কমলা বাগান। কাঁচা-পাকা কমলায় নুয়ে আছে বাগানের গাছ। সংগ্রামপুঞ্জির রাস্তা ধরে আরেকটু এগুলো দেখা যাবে দেশের প্রথম সমতল চা বাগান।

কিভাবে যাবেন
জাফলং যেতে আপনাকে আসতে হবে চায়ের দেশ সিলেটে। দেশের নানা প্রান্ত থেকে সিলেট আসা যায় কয়েকভাবেই। বাস, ট্রেন কিংবা আকাশপথে যে কোন উপায়েই সিলেট আসতে পারবেন

ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, অরণ্য বেষ্টিত উঁচু উঁচু টিলা, সারি সারি পর্বতমালা, ঝুলন্ত ডাউকি সেতু, প...
15/12/2023

ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, অরণ্য বেষ্টিত উঁচু উঁচু টিলা, সারি সারি পর্বতমালা, ঝুলন্ত ডাউকি সেতু, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ নির্মল পানি, পাহাড়ের সঙ্গে লেগে থাকা বিশাল পাথরখণ্ড, নদীর পানিতে পড়ে থাকা পাথরের স্তুপ- পর্যটকের মনে ভাব-আবেগের এক তরঙ্গজোয়ার সৃষ্টি করে।

জিরো পয়েন্টে বাংলাদেশের পাহাড় থেকে দেখা যায় ভারতের পাহাড়ের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা দৃষ্টিনন্দন ঘর-বাড়ি। ভারতের পাহাড়ে উঁচু-নিচু জায়গায় অদ্ভুতভাবে দাঁড়িয়ে আছে বাড়িগুলো। এই দৃশ্য হৃদয়ে অন্যরকম এক দোলা দিয়ে যায়। প্রকৃতি কন্যা, সৌন্দর্যের রাণী, পিকনিকস্পট, বিউটিস্পট এসব নামে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করা জাফলং দর্শণার্থীদের কাছে কল্পণার চোখে দেখা কোনো জগৎ।

জাফলং সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বদিকে গোয়াইনঘাট উপজেলার অন্তর্গত পর্যটনস্থল। ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে খাসিয়ার জৈন্তা পাহাড়ের তলদেশে এর অবস্থান।

ঐতিহাসিকদের বর্ণনা মতে হাজার হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল এক নির্জন বনভূমি। খাসিয়ার জৈন্তা রাজারা সেখানে রাজত্ব করতো। ১৯৫৪ সালে জমিদারী প্রথার বিলুপ্তি ঘটলে তাদের এ রাজ্যের অবসান ঘটে। তারপর কয়েক বছর জাফলাং বিরান পড়েছিল। পরবর্তীতে নদীপথে পাথরব্যবসায়ীরা এখানে আসতে শুরু করে। ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে নতুন জনবসতি। আশির দশকের দিকে সিলেটের সঙ্গে জাফলং এর ৫৫ কিলোমিটার সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে জাফলংয়ের নয়নাভিরাম সৌন্দর্যের কথা ছড়িয়ে পড়ে সারাদেশে।

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে জাফলং ভিন্ন ভিন্ন রূপে সাজে। শীত, বর্ষার মওসুমে জাফলং নিজ সৌন্দর্য ফুটয়ে তোলে। বর্ষায় জাফলংয়ের রূপ লাবণ্য ফুটে ওঠে ভিন্ন মাত্রায়। ধূলি ধূসরিত পরিবেশ হয়ে উঠে স্বচ্ছ, নির্মল। খাসিয়া পাহাড়ের সবুজাভ চূড়ায় তুলার মতো থাকে মেঘরাজির বিচরণ। সেই সঙ্গে কয়েক হাজার ফুট উপর থেকে নেমে সফেদ ঝর্ণাধারার দৃশ্য নয়ন জুড়ায় প্রতিটি সৌন্দর্যপ্রেমীর।

বর্ষায় মৌসুমী বায়ুপ্রবাহের ফলে ভারত সীমান্তে প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে নদীর স্রোত বেড়ে যায়। নদী ফিরে পায় প্রাণ, হয়ে ওঠে আরও মনোমুগ্ধকর। পহেলা বৈশাখে বাংলা নববর্ষকে ঘিরে জাফলং-এ আয়োজিত হয় বৈশাখী মেলা। এই মেলাকে ঘিরে উৎসবে মুখরিত হয়ে উঠে জাফলং এলাকা।

বর্ষায় পিনাইন নদীতে উপচে পড়া পানি থাকলেও শীতে পানি কমে আসে পুরোপুরি। হেঁটে পার হওয়া যায় নদীর এপার থেকে ওপার। স্বচ্ছ জল আর পাথরের মিতালি দেখতে শীতের সময়ে জাফলংয়ে বেড়াতে আসা ভ্রমণপিপাসুরা নিতে পারেন প্রকৃতির অপরূপ স্বাদ। দেশি-বিদেশী পর্যটকদের পাশাপাশি প্রকৃতিপ্রেমীরাও ভিড় করতে থাকেন জাফলংয়ে। জাফলং এখন দেশের অন্যতম সেরা পর্যটন স্পট।

11/12/2023

ভ্রমণের অপরূপ স্থান জাফলং! জাফলং জিরো পয়েন্টে ভ্রমণে আসা পর্যটকদের দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন জাফলং ট্যুরিস্ট পুলিশের ইউনিট ইনচার্জ

22/11/2023
Jaflong Valley Boarding School
21/11/2023

Jaflong Valley Boarding School

গ্রাউন্ড রিপোর্ট, এপিসোড ১৩জাফলং ভ্যালি বোর্ডিং স্কুল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে তাদের ওয়েবসাইটটা একটু ঘুরে আসতে...

05/11/2023

সবাই মিলে জাফলং সাদা পাথর ঘুরে আসলাম । Let’s Explore Jaflong, Sylhet, Bangladesh

জাফলং কিভাবে যাবেনসিলেট থেকে জাফলংবাস, সিএনজি, লেগুনা কিংবা মাইক্রোবাসে জাফলং যেতে পারবেন। জাফলংগামী বাস ছাড়ে কদমতলী থে...
21/10/2023

জাফলং কিভাবে যাবেন

সিলেট থেকে জাফলং

বাস, সিএনজি, লেগুনা কিংবা মাইক্রোবাসে জাফলং যেতে পারবেন। জাফলংগামী বাস ছাড়ে কদমতলী থেকে। লোকাল বাস ভাড়া জনপ্রতি ৭০ টাকা এবং গেইটলক বিরতীহীন বাস ভাড়া ১০০ টাকা। আপনার সুবিধামত চাইলে সিলেট শহরের সোবহানীঘাট থেকেও বাসে উঠতে পারবেন।

21/08/2023

জাফলংয়ে ঘুমের মধ্যে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু, দগ্ধ ৪

09/08/2023
09/08/2023

সিলেটের বিখ্যাত ৩৫টি দর্শনীয় স্থান

আলী আমজদের ঘড়ি
ইরাবতী পান্থশালা
উৎমাছড়া
ওসমানী জাদুঘর
কুলুমছড়া কৈলাশটিলা
খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান
গাজী বুরহান উদ্দীনের মাজার
জাফলং
জিতু মিয়ার বাড়ী
টিলাগড় ইকোপার্ক
ডিবির হাওর
ড্রিমল্যান্ড পার্ক
তিন নদীর মোহনা
নাজিমগড় রিসোর্ট
পাংতুমাই
বঙ্গবীর ওসমানী শিশু উদ্যান
বাংলাদেশের শেষ বাড়ি
বিছানাকান্দি
ভোলাগঞ্জ
মশাজানের দিঘী
বর্ষিজোড়া ইকোপার্ক
মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক
মিউজিয়াম অব রাজাস
রাতারগুল জলাবন
রামপাশার জমিদার বাড়ি
লালাখাল
লোভাছড়া
শাহ জালালের দরগাহ
শাহ পরাণের মাজার
শাহী ঈদগাহ সিলেট
শ্রীপুর, সিলেট
সংগ্রামপুঞ্জি জলপ্রপাত
সাজিদ রাজার বাড়ি
সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
হারং হুরং

জাফলং এর কাছাকাছি কিছু দর্শনীয় স্থন* তামাবিল* লালাখাল* সংগ্রামপুঞ্জি মায়াবী ঝর্ণা* ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর* সংগ্রামপুঞ্জি চা ...
06/08/2023

জাফলং এর কাছাকাছি কিছু দর্শনীয় স্থন

* তামাবিল
* লালাখাল
* সংগ্রামপুঞ্জি মায়াবী ঝর্ণা
* ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর
* সংগ্রামপুঞ্জি চা বাগান
* জৈন্তাপুর
* ডিবির হাওর/শাপলা বিল

জাফলং ভ্রমনের খুটিনাটি সব তথ্য।সিলেটের সেরা দর্শনীয় স্থান জাফলং যাবেন কিভাবে।
06/08/2023

জাফলং ভ্রমনের খুটিনাটি সব তথ্য।সিলেটের সেরা দর্শনীয় স্থান জাফলং যাবেন কিভাবে।

Jaflong Travel Guide | জাফলং ভ্রমনের খুটিনাটি সব তথ্য।সিলেটের সেরা দর্শনীয় স্থান জাফলং কখন যাবেন ও কিভাবে যাবেন। আসসালামু আলা....

সিলেট থেকে যেভাবে জাফলং যেতে হবেসিলেট থেকে বাস, সিএনজি, লেগুনা অথবা মাইক্রোবাসে করে জাফলং যাওয়া যায়। কদমতলী থেকে জাফলংগা...
06/08/2023

সিলেট থেকে যেভাবে জাফলং যেতে হবে

সিলেট থেকে বাস, সিএনজি, লেগুনা অথবা মাইক্রোবাসে করে জাফলং যাওয়া যায়। কদমতলী থেকে জাফলংগামী বাস ছেড়ে যায়। আপনার সুবিধামত সিলেট শহরের সোবহানীঘাট থেকেও বাসে করে জাফলং যেতে পারবেন। রিজার্ভ গাড়িতে যেতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে বন্দরবাজার শিশুপার্কের সামনে। এখান থেকে লেগুনা, সিএনজি অথবা মাইক্রোবাস রিজার্ভ করতে পারবেন। কয়েকজন এক সাথে ঘুরতে গেলে গাড়ি রিজার্ করে নেওয়া ভাল।

এতে করে যাওয়ার পথে অন্যান্য দর্শনীয় স্থানসমূহ ঘুরে দেখতে পারবেন। তবে কি কি দেখতে চান তা গাড়ি ঠিক করার আগে জানিয়ে দরদাম করে নিবেন। সিলেট থেকে জাফলং এর দূরত্ব ৬০ কিলোমিটার প্রায়। সিলেট থেকে যেতে সময় লাগবে প্রায় দেড় থেকে দুই ঘণ্টা। বর্তমানে জাফলং যাওয়ার বাস্তা অনেক ভালো। মামার বাজার না গিয়ে গুচ্ছগ্রাম বিজিবি ক্যাম্প হয়ে জাফলং জিরো পয়েন্ট যাওয়ার রাস্তাটি অনেক জনপ্রিয়।

ঢাকা থেকে জাফলং কিভাবে যাবে?বাসঃ  ঢাকা থেকে প্রতিদিনই সিলেটের উদ্দেশ্যে গাবতলী, সায়েদাবাদ বাস স্টেশন থেকে বাস ছেড়ে যায...
06/08/2023

ঢাকা থেকে জাফলং কিভাবে যাবে?

বাসঃ ঢাকা থেকে প্রতিদিনই সিলেটের উদ্দেশ্যে গাবতলী, সায়েদাবাদ বাস স্টেশন থেকে বাস ছেড়ে যায়। হানিফ পরিবহন, এনা, গ্রিন লাইন অন্যতম। এসি এবং নন এসি ভেদে বাসের ভাড়া কম বেশি হয়ে থাকে। এসি বাসের ভাড়া ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা এবং নন এসি বাসের ভাড়া ৬০০ থেকে ৭০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। ( এখন যেহেতু হুট হাট তেল, গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই সিট ভাড়াও পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে)বাসে যেতে কতক্ষন লাগে? নরমাল হিসাবে ৮ ঘন্টার মধ্যে সিলেটে পৌঁছে যাওয়ার কথা।

ট্রেনঃ কালনী, পারাবত, উপবন এক্সপ্রেসে করে ঢাকা থেকে সিলেট যেতে পারবেন। ট্রেনেও যেতে প্রায় ৭/৮ ঘণ্টা সময় লেগে যায়। কোন শ্রেনিতে যাবেন তার উপর ভিত্তি করে সিটের দাম কম নির্ধারিত হয়। ৩২০ থেকে ১১০০ টাকার মধ্যে সিট পাবেন।

বিমানঃ দ্রুত এবং সহজে ভ্রমন করতে আকাশ পথে ভ্রমন করতে পারেন। ঢাকা বিমান বন্দর থেকে সিলেটের বিমান বন্দর পৌছে যাবেন দ্রুত। ইউ এস বাংলা, নভো এয়ার অন্যতম।একোনমি নাকি বিজনেস ক্লাস তার উপর ভিত্তি করে ভাড়া সাড়ে ৩হাজার থেকে দশ হাজারের মধ্যে।

বিমানের টিকিট বুক করার জন্য আমাদের GooFly24.com পেজে এসএমএস দিতে পারেন। আমরা বিমান টিকিট সেবা দিয়ে থাকি।

জাফলং এর দর্শনীয় স্থান এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাজাফলং, বাংলাদেশের সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার অন্তর্গত, একটি পর্যটনস্থল। জাফল...
06/08/2023

জাফলং এর দর্শনীয় স্থান এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা

জাফলং, বাংলাদেশের সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার অন্তর্গত, একটি পর্যটনস্থল। জাফলং, সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে, ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত, এবং এখানে পাহাড় আর নদীর অপূর্ব সম্মিলন বলে এই এলাকা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটনস্থল হিসেবে পরিচিত।

পর্যটনের সাথে জাফলং পাথরের জন্যও বিখ্যাত। শ্রমজীবি মানুষেরা পাথরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে সেই বহু বছর যাবত৷

জাফলং-এর বাংলাদেশ সীমান্তে দাঁড়ালে ভারত সীমান্ত-অভ্যন্তরে থাকা উঁচু উঁচু পাহাড়শ্রেণী দেখা যায়। এসব পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝরণা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।

এছাড়া ভারতের ডাউকি বন্দরের ঝুলন্ত সেতুও আকর্ষণ করে অনেককে।[৯] এছাড়া সর্পিলাকারে বয়ে চলা ডাওকি নদীও টানে পর্যটকদের। মৌসুমী বায়ুপ্রবাহের ফলে ভারত সীমান্তে প্রবল বৃষ্টিপাত হওয়ায় নদীর স্রোত বেড়ে গেলে নদী ফিরে পায় তার প্রাণ, আর হয়ে ওঠে আরো মনোরম। ডাওকি নদীর পানির স্বচ্ছতাও জাফলং-এর অন্যতম আকর্ষণ।

পহেলা বৈশাখে বাংলা নববর্ষকে ঘিরে জাফলং-এ আয়োজন করা হয় বৈশাখী মেলা।এই মেলাকে ঘিরে উৎসবে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো এলাকা। বর্ষাকাল আর শীতকালে জাফলং-এর আলাদা আলাদা সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। বর্ষাকালে বৃষ্টিস্নাত গাছগাছালি আর খরস্রোতা নদী হয় দেখার মতো। তাছাড়া পাহাড়ের মাথায় মেঘের দৃশ্যও যথেষ্ট মনোরম।

১৯৮০'র দশকে সিলেটের সাথে জাফলং-এর ৫৫ কিলোমিটার সড়ক তৈরি হওয়ার মাধ্যমে দেশের অন্যান্য সকল অঞ্চল থেকে এই এলাকার সাথে সড়ক-যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। সড়কপথে সিলেট সদর থেকে এই স্থানের দূরত্ব ৫৬ কিলোমিটার।

জাফলং জিরো পয়েন্টে রয়েছে তামাবিল স্থল বন্দর, এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ভারতের সাথে পণ্য আমদানি রপ্তানী করা হয়। বিশেষ করে ভারত থেকে কয়লা আমদানি করা হয়।

সিলেটের সেরা ১০টি দর্শনীয় স্থান | সিলেট ভ্রমণ গাইড | top 10 tourist places in sylhet Jaflong, Sylhet, Bangladeshhttps:/...
03/08/2023

সিলেটের সেরা ১০টি দর্শনীয় স্থান | সিলেট ভ্রমণ গাইড |
top 10 tourist places in sylhet

Jaflong, Sylhet, Bangladesh

https://www.youtube.com/watch?v=qhyzMIAs1Ac
https://www.youtube.com/watch?v=2SV90A6KICo

সিলেটের সেরা ১০টি দর্শনীয় স্থান। সিলেট ভ্রমণ গাইড। top 10 tourist places in sylhet Bangladesh. sylhet tour guide. সিলেট জেলার জনপ্রিয় সকল পর্যটন কেন্.....

সিলেটের বিখ্যাত ৩৫টি দর্শনীয় স্থানআলী আমজদের ঘড়িইরাবতী পান্থশালাউৎমাছড়া ওসমানী জাদুঘরকুলুমছড়া কৈলাশটিলাখাদিমনগর জাতী...
03/08/2023

সিলেটের বিখ্যাত ৩৫টি দর্শনীয় স্থান

আলী আমজদের ঘড়ি
ইরাবতী পান্থশালা
উৎমাছড়া
ওসমানী জাদুঘর
কুলুমছড়া কৈলাশটিলা
খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান
গাজী বুরহান উদ্দীনের মাজার
জাফলং
জিতু মিয়ার বাড়ী
টিলাগড় ইকোপার্ক
ডিবির হাওর
ড্রিমল্যান্ড পার্ক
তিন নদীর মোহনা
নাজিমগড় রিসোর্ট
পাংতুমাই
বঙ্গবীর ওসমানী শিশু উদ্যান
বাংলাদেশের শেষ বাড়ি
বিছানাকান্দি
ভোলাগঞ্জ
মশাজানের দিঘী
বর্ষিজোড়া ইকোপার্ক
মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক
মিউজিয়াম অব রাজাস
রাতারগুল জলাবন
রামপাশার জমিদার বাড়ি
লালাখাল
লোভাছড়া
শাহ জালালের দরগাহ
শাহ পরাণের মাজার
শাহী ঈদগাহ সিলেট
শ্রীপুর, সিলেট
সংগ্রামপুঞ্জি জলপ্রপাত
সাজিদ রাজার বাড়ি
সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
হারং হুরং

01/08/2023

সিলেট জাফলং ভ্রমণ এবং জাফলং ভ্রমণের উপযুক্ত সময়

জাফলং যাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় বর্ষাকালে। তখন এর পূর্ণ সৌন্দর্য ফুটে উঠে। তবে মাঝ বার্ষায় না যাওয়া ভালো, তখন বন্যায় সব কিছু ডুবে যায়। বর্ষার শুরুতে বা শেষে যাওয়া ভালো। তখন জাফলং এর সৌন্দর্য ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন। তবে শীতকালেও যেতে পারেন। শীতকালে গেলে এর আরেক রূপ দেখতে পারবেন।

জাফলং এর কাছাকাছি কিছু দর্শনীয় স্থন
* তামাবিল
* লালাখাল
* সংগ্রামপুঞ্জি মায়াবী ঝর্ণা
* ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর
* সংগ্রামপুঞ্জি চা বাগান
* জৈন্তাপুর
* ডিবির হাওর/শাপলা বিল

সিলেট জাফলং ভ্রমণ কিছু সতর্কতা:

➤ কেনাকাটা করার আগে বা খাবার আগে অবশ্যই দাম জিজ্ঞেস করে নিবেন।
➤ এটি সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায়, সীমান্ত এলাকার নির্দেশনা মেনে চলুন।
➤ পানিতে নামার সময় সাবধান থাকুন, কারণ পাথর উত্তোলনের ফলে কোথাও কোথাও বেশ গভীর।
➤ প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন।
➤ গাড়ি রিজার্ভ করার সময় দরদাম ঠিক করে নিন।

বিস্তারিত কমেন্টে লিংক দেওয়া আছে

সিলেট ভ্রমণে ৫টি বাজেট হোটেল গাড়ি বুকিং সব তথ্য
30/07/2023

সিলেট ভ্রমণে ৫টি বাজেট হোটেল গাড়ি বুকিং সব তথ্য

সিলেট ভ্রমণে থাকার জন্য ৫টি হোটেল গাড়ি বুকিং সব তথ্য। Sylhet Hotel prices 2023. Sylhet Tour guide Line. sylhet travel guide service. best budget hotel in syl...

Jaflong Best Resort | জাফলং গ্রীন রিসোর্ট
30/07/2023

Jaflong Best Resort | জাফলং গ্রীন রিসোর্ট

জাফলং গ্রীন রিসোর্ট লিংক 👇https://www.facebook.com/jaflongresortসিলেটে ঘুরতে আসলে অনেকেই শহরের হোটেলে থাকেন। এক্ষেত্রে টুরিস্ট স্পটে ঘ....

জাফলং কেন যাবেন?পিয়াইন নদীর ওপারে ভারতের ডাউকি শহর দেখা যাচ্ছে। পাহাড়, টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরাম ধারায় নেমে আসা জলপ্...
21/07/2023

জাফলং কেন যাবেন?

পিয়াইন নদীর ওপারে ভারতের ডাউকি শহর দেখা যাচ্ছে। পাহাড়, টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরাম ধারায় নেমে আসা জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেল পানি, উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদের দারুণভাবে আকৃষ্ঠ করে। এসব দৃশ্যপট দেখতে প্রতিদিনই দেশী-বিদেশী পর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। আমি অনেক ছবি তুললাম এখানকার। প্রকৃতি কন্যা ছাড়াও জাফলং বিউটি স্পট, পিকনিক স্পট, সৌন্দর্যের রাণী- এসব নামেও পর্যটকদের কাছে বেশ পরিচিত। ভ্রমণ পিয়াসীদের কাছে জাফলং-এর আকর্ষণই যেন অন্য রকম। সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং না গেলে ভ্রমণ যেন অসপূর্ণই রয়ে যায়।

জাফলংস্থানসিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বদিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলংয়ের অবস্থান।কিভাবে যাওয়া যায়অবস্থা...
12/07/2023

জাফলং

স্থান
সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বদিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলংয়ের অবস্থান।
কিভাবে যাওয়া যায়

অবস্থান:
সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট জেলা সদর হতে সড়ক পথে দুরুত্ব মাত্র ৫৬ কি.মি। সিলেট থেকে যাতায়াতঃ সিলেট থেকে আপনি বাস/ মাইক্রোবাস/ সিএনজি চালিত অটোরিক্স্রায় যেতে পারেন জাফলং এ। সময় লাগবে ১ ঘন্টা হতে ১.৩০ ঘন্টা। সিলেটে থেকে বাস, মাইক্রোবাস, সিএনজি অটোরিকশা বা লেগুনায় যাওয়া যায় জাফলংয়ে। জাফলং যেতে জনপ্রতি বাসভাড়া পড়বে ৮০ টাকা। যাওয়া-আসার জন্য মাইক্রোবাসের ভাড়া পড়বে ৩০০০-৩৫০০ টাকা। সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া পড়বে ১০০০-১২০০ টাকা। সিলেট শহরের যে কোনো অটোরিকশা বা মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড থেকে গাড়ি রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে জাফলংয়ে।


প্রকৃতি কন্যা হিসাবে সারাদেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং।খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপলীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছেআকর্ষণীয়। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান পাহাড় টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেলপানি,উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদেরদারুণভাবে মোহাবিষ্ট করে। এসব দৃশ্যপট দেখতে প্রতিদিনই দেশী-বিদেশীপর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। প্রকৃতি কন্যা ছাড়াও জাফলং বিউটি স্পট, পিকনিকস্পট, সৌন্দর্যের রাণী- এসব নামেও পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিত। ভ্রমনপিয়াসীদের কাছে জাফলং এর আকর্ষণই যেন আলাদা। সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং নাগেলে ভ্রমনই যেন অপূর্ণ থেকে যায়।

সিলেটনগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এরঅবস্থান। জাফলংয়ে শীত ও বর্ষা মওসুমের সৌন্দর্যের রুপ ভিন্ন। বর্ষায় জাফলংএর রুপ লাবণ্য যেন ভিন্ন মাত্রায় ফুটে উঠে। ধূলি ধূসরিত পরিবেশ হয়ে উঠেস্বচ্ছ। স্নিগ্ধ পরিবেশে শ্বাস-নি:শ্বাসে থাকে ফুরফুরে ভাব। খাসিয়া পাহাড়েরসবুজাভ চূড়ায় তুলার মত মেঘরাজির বিচরণ এবং যখন-তখন অঝোরধারায় বৃষ্টিপাহাড়ি পথ হয়ে উঠে বিপদ সংকুল-সে যেন এক ভিন্ন শিহরণ। সেই সঙ্গে কয়েক হাজারফুট উপর থেকে নেমে আসা সফেদ ঝর্ণাধারার দৃশ্য যে কারোরই নয়ন জুড়ায়।



ইতিহাসঘেঁটে জানা যায়, হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল খাসিয়া জৈন্তা-রাজার অধীন নির্জনবনভূমি। ১৯৫৪ সালে জমিদারী প্রথা বিলুপ্তির পর খাসিয়া জৈন্তা রাজ্যেরঅবসান ঘটে। তারপরও বেশ কয়েক বছর জাফলংয়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চল পতিত পড়ে রয়েছিল।ব্যবসায়ীরা পাথরের সন্ধানে নৌ পথে জাফলং আসতে শুরু করেন। পাথর ব্যবসারপ্রসার ঘটতে থাকায় গড়ে উঠে নতুন জনবসতিও। আশির দশকে সিলেটের সাথে জাফলং এর৫৫ কিলোমিটার সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে জাফলংয়ের নয়নাভিরামসৌন্দর্যের কথা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের পাশাপাশিপ্রকৃতিপ্রেমীরাও ভিড় করতে থাকেন জাফলংয়ে। জাফলং এখন দেশের সেরা পর্যটনস্পট।



কোথায় থাকবেন

গেষ্ট হাউজ ও রেষ্ট হাউজের তথ্যঃ

১।জেলা পরিষদের রেষ্ট হাউজ ,উপজেলা হেড কোয়ার্টার। যোগাযোগ: ইউএনও ০১৭৩০ ৩৩১০৩৬। কেয়ারটেকার: ০১৭৩৭৬৯৬৭৮১।

২।নলজুরী রেষ্ট হাউজ- নলজুরী, জাফলং। যোগাযোগ: প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, সিলেট- ০১৭১১-৯৬৬০১৯, কেয়ারটেকার: ০১৭৫২-২২৬৩৭৫

৩।গ্রীণ পার্ক রেষ্ট হাউজ, নলজুরী, জাফলং। যোগাযোগ: বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, সিলেট- ০১৭১১-১৮০৫৭৪, কেয়ারটেকার: ০১৭৬৬-৮৫৭১৬৮

৪।সওজ বাংলো, জাফলং- যোগাযোগ- নির্বাহী প্রকৌশলী, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, সিলেট-০১৭৩০ ৭৮২৬৬২।



রেস্টুরেন্ট

জাফলং এ পর্যটকদের খাওয়ার জন্য বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট রয়েছে।

১।পর্যটন রেস্তোরা,জাফলং, তামাবিল জিরো পয়েন্ট; যোগাযোগ: ম্যানেজার ০১৮১৯৯-০৪০৭৫

২।পিকনিক সেন্টার রেস্টুরেন্ট,জাফলং বল্লাঘাট। যোগাযোগ: ম্যানেজার- ০১৭১২ ৭৪৬৪২৫।

৩।ক্ষুধা রেস্টুরেন্ট, জাফলং বল্লাঘাট। যোগাযোগ: ম্যানেজার; ০১৭২১-৯১২৫১৭।

সিলেটের সেরা ১০টি বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান  Amazing Top 10 Most Beautiful Places to Visit in Sylhet
01/06/2023

সিলেটের সেরা ১০টি বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান
Amazing Top 10 Most Beautiful Places to Visit in Sylhet

সিলেটের সেরা ১০টি বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান | Amazing Top 10 Most Beautiful Place to Visit in Sylhetসিলেটের ১০ টি দর্শনীয় স্থান বা পর্যটন কেন্দ্র সম্.....

মানুষের আচরণ প্রধানত তিনটি উৎস থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়। যথা: ইচ্ছা, আবেগ ও জ্ঞান।— প্লেটো।
01/06/2023

মানুষের আচরণ প্রধানত তিনটি উৎস থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়।
যথা: ইচ্ছা, আবেগ ও জ্ঞান।
— প্লেটো।

29/05/2023
26/05/2023

পাথরের টুকরো দিয়ে তৈরী পিরামিড।

অদ্য ইং ২৫-০৩-২০২৩ তারিখ সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট থানার অন্তর্গত আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট জাফলং জিরো পয়েন্ট বরিশাল থেকে ভ্রমণে আসা কিশোর পর্যটকরা নদীর পাথর দিয়ে তৈরী করেন পিরামিড।সেই পিরামিড দেখতে নদীতে নেমে গেলেন জাফলং ট্যুরিস্ট পুলিশের অফিসার ইনচার্জ। এই দৃশ্য দেখে ভ্রমণে আসা একজন সন্মানিত মহিলা পর্যটক নৌকা থেকে পানিতে নেমে পড়েন।

ট্যুরিস্ট পুলিশের উপস্থিতিতে ভ্রমণ করুণ নিশ্চিন্তে।

জাফলংস্থানসিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বদিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলংয়ের অবস্থান।কিভাবে যাওয়া যায়অবস্থা...
26/05/2023

জাফলং

স্থান
সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বদিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলংয়ের অবস্থান।

কিভাবে যাওয়া যায়
অবস্থান: সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট জেলা সদর হতে সড়ক পথে দুরুত্ব মাত্র ৫৬ কি.মি। সিলেট থেকে যাতায়াতঃ সিলেট থেকে আপনি বাস/ মাইক্রোবাস/ সিএনজি চালিত অটোরিক্স্রায় যেতে পারেন জাফলং এ। সময় লাগবে ১ ঘন্টা হতে ১.৩০ ঘন্টা। সিলেটে থেকে বাস, মাইক্রোবাস, সিএনজি অটোরিকশা বা লেগুনায় যাওয়া যায় জাফলংয়ে। জাফলং যেতে জনপ্রতি বাসভাড়া পড়বে ৮০ টাকা। যাওয়া-আসার জন্য মাইক্রোবাসের ভাড়া পড়বে ৩০০০-৩৫০০ টাকা। সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া পড়বে ১০০০-১২০০ টাকা। সিলেট শহরের যে কোনো অটোরিকশা বা মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড থেকে গাড়ি রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে জাফলংয়ে।


প্রকৃতি কন্যা হিসাবে সারাদেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং।খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপলীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছেআকর্ষণীয়। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান পাহাড় টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেলপানি,উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদেরদারুণভাবে মোহাবিষ্ট করে। এসব দৃশ্যপট দেখতে প্রতিদিনই দেশী-বিদেশীপর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। প্রকৃতি কন্যা ছাড়াও জাফলং বিউটি স্পট, পিকনিকস্পট, সৌন্দর্যের রাণী- এসব নামেও পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিত। ভ্রমনপিয়াসীদের কাছে জাফলং এর আকর্ষণই যেন আলাদা। সিলেট ভ্রমনে এসে জাফলং নাগেলে ভ্রমনই যেন অপূর্ণ থেকে যায়।

সিলেটনগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এরঅবস্থান। জাফলংয়ে শীত ও বর্ষা মওসুমের সৌন্দর্যের রুপ ভিন্ন। বর্ষায় জাফলংএর রুপ লাবণ্য যেন ভিন্ন মাত্রায় ফুটে উঠে। ধূলি ধূসরিত পরিবেশ হয়ে উঠেস্বচ্ছ। স্নিগ্ধ পরিবেশে শ্বাস-নি:শ্বাসে থাকে ফুরফুরে ভাব। খাসিয়া পাহাড়েরসবুজাভ চূড়ায় তুলার মত মেঘরাজির বিচরণ এবং যখন-তখন অঝোরধারায় বৃষ্টিপাহাড়ি পথ হয়ে উঠে বিপদ সংকুল-সে যেন এক ভিন্ন শিহরণ। সেই সঙ্গে কয়েক হাজারফুট উপর থেকে নেমে আসা সফেদ ঝর্ণাধারার দৃশ্য যে কারোরই নয়ন জুড়ায়।



ইতিহাসঘেঁটে জানা যায়, হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল খাসিয়া জৈন্তা-রাজার অধীন নির্জনবনভূমি। ১৯৫৪ সালে জমিদারী প্রথা বিলুপ্তির পর খাসিয়া জৈন্তা রাজ্যেরঅবসান ঘটে। তারপরও বেশ কয়েক বছর জাফলংয়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চল পতিত পড়ে রয়েছিল।ব্যবসায়ীরা পাথরের সন্ধানে নৌ পথে জাফলং আসতে শুরু করেন। পাথর ব্যবসারপ্রসার ঘটতে থাকায় গড়ে উঠে নতুন জনবসতিও। আশির দশকে সিলেটের সাথে জাফলং এর৫৫ কিলোমিটার সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে জাফলংয়ের নয়নাভিরামসৌন্দর্যের কথা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের পাশাপাশিপ্রকৃতিপ্রেমীরাও ভিড় করতে থাকেন জাফলংয়ে। জাফলং এখন দেশের সেরা পর্যটনস্পট।



কোথায় থাকবেন
গেষ্ট হাউজ ও রেষ্ট হাউজের তথ্যঃ

১।জেলা পরিষদের রেষ্ট হাউজ ,উপজেলা হেড কোয়ার্টার। যোগাযোগ: ইউএনও ০১৭৩০ ৩৩১০৩৬। কেয়ারটেকার: ০১৭৩৭৬৯৬৭৮১।

২।নলজুরী রেষ্ট হাউজ- নলজুরী, জাফলং। যোগাযোগ: প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, সিলেট- ০১৭১১-৯৬৬০১৯, কেয়ারটেকার: ০১৭৫২-২২৬৩৭৫

৩।গ্রীণ পার্ক রেষ্ট হাউজ, নলজুরী, জাফলং। যোগাযোগ: বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, সিলেট- ০১৭১১-১৮০৫৭৪, কেয়ারটেকার: ০১৭৬৬-৮৫৭১৬৮

৪।সওজ বাংলো, জাফলং- যোগাযোগ- নির্বাহী প্রকৌশলী, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, সিলেট-০১৭৩০ ৭৮২৬৬২।



রেস্টুরেন্ট

জাফলং এ পর্যটকদের খাওয়ার জন্য বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট রয়েছে।

১।পর্যটন রেস্তোরা,জাফলং, তামাবিল জিরো পয়েন্ট; যোগাযোগ: ম্যানেজার ০১৮১৯৯-০৪০৭৫

২।পিকনিক সেন্টার রেস্টুরেন্ট,জাফলং বল্লাঘাট। যোগাযোগ: ম্যানেজার- ০১৭১২ ৭৪৬৪২৫।

৩।ক্ষুধা রেস্টুরেন্ট, জাফলং বল্লাঘাট। যোগাযোগ: ম্যানেজার; ০১৭২১-৯১২৫১৭।

সিলেট থেকে জাফলং এর বাস ভাড়া কত?জাফলংগামী বাস ছাড়ে কদমতলী থেকে। লোকাল বাস ভাড়া জনপ্রতি ৭০ টাকা এবং গেইটলক বিরতীহীন বা...
26/05/2023

সিলেট থেকে জাফলং এর বাস ভাড়া কত?

জাফলংগামী বাস ছাড়ে কদমতলী থেকে। লোকাল বাস ভাড়া জনপ্রতি ৭০ টাকা এবং গেইটলক বিরতীহীন বাস ভাড়া ১০০ টাকা। আপনার সুবিধামত চাইলে সিলেট শহরের সোবহানীঘাট থেকেও বাসে উঠতে পারবেন। বাস ছাড়াও জাফলং যাওয়ার লোকাল লেগুনা সার্ভিস রয়েছে।

জাফলং কেন বিখ্যাতজাফলং তার পাথর সংগ্রহের জন্য বিখ্যাত এবং খাসিয়া উপজাতির বাড়ি । চা বাগান এবং পাহাড় থেকে ঘূর্ণায়মান প...
26/05/2023

জাফলং কেন বিখ্যাত

জাফলং তার পাথর সংগ্রহের জন্য বিখ্যাত এবং খাসিয়া উপজাতির বাড়ি । চা বাগান এবং পাহাড় থেকে ঘূর্ণায়মান পাথরের বিরল সৌন্দর্যের মধ্যেও জাফলং একটি মনোরম স্থান। আপনি মেঘালয়ের পাহাড়ে ডাউকি বাজার এবং মেঘালয়ের দুই পাহাড়ের মধ্যে যুক্ত ঝুলন্ত সেতু দেখতে পারেন, এটি দেখতে সুন্দর।

19/05/2023

ঝড়ো হাওয়া বইছে,,
সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট থানার অন্তর্গত জাফলং পর্যটন স্পটের জিরো পয়েন্টের পাহাড়ে মেঘ দেখা দেওয়ায় দীঘির মত শান্ত পানি হটাৎ অশান্ত রূপ ধারণ করছে,,

19/05/2023
19/05/2023

পর্যটকদের উপর পাথর নিক্ষেপ!

সীমানা অতিক্রম করে ইন্ডিয়া ঢুকে পড়েছে জাফলং জিরো পয়েন্ট ভ্রমণে আসা পর্যটক।ভারতীয় সীমানা থেকে পাথর নিক্ষেপ করছে পর্যটকদের উপর। অনাকাঙ্ক্ষিত দূর্ঘটনা এড়াতে পর্যটকদের ফিরিয়ে আনতে ট্যুরিস্ট পুলিশ ও গোয়ানঘাট থানা পুলিশের তৎপরতা।

ভ্রমণে এসে ট্যুরিস্ট পুলিশের নির্দেশনা মেনে চলুন, নদী সাতার কেটে কেউই ওপার যাবেননা। ছুড়ে মারা একটি পাথর আপনার গায়ে বা মাথায় লাগলে বড় ধরনের দূর্ঘটনার সম্মুখীন হতে পারেন।

ভ্রমণে এসে সাহস দেখিয়ে কেউ সীমানা অতিক্রম করবেন না আপনি আক্রান্ত হতে পারেন।

30/03/2018

Jaflong, Sylhet, Bangladesh

Address

Jaflong
Sylhet
3151

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jaflong, Sylhet, Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jaflong, Sylhet, Bangladesh:

Videos

Share

Category