Jalil Faruk

Jalil Faruk Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Jalil Faruk, Travel Agency, Sylhet.

নিকটাত্মীয় এমনকি আপন ভাই বোন ছাড়াও আপনার  দিন মাস চলে যায় অবলীলায়।প্রাত্যহিক জীবনে কে কার কাজ করে দেয় বলেন?কিন্তু যাঁদের...
27/06/2024

নিকটাত্মীয় এমনকি আপন ভাই বোন ছাড়াও আপনার দিন মাস চলে যায় অবলীলায়।
প্রাত্যহিক জীবনে কে কার কাজ করে দেয় বলেন?
কিন্তু যাঁদের উপস্থিতি ছাড়া আপনার একদিনও চলে না,
তাঁদের কাজ কে সম্মান করুন,
তাঁদের প্রতি সহনশীল হোন।
জানি, তারা অনেক সময় তাদের কথায় এবং কাজে আপনার বিরাগভাজন হয়,
কিন্তু একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে, তাদের বিচার বুদ্ধি যদি আপনার মতো হতো,
তারা কিন্তু আপনার বাসায় কাজে আসতো না।

24/06/2024

ব্রিটিশরা যখন ভারতবর্ষে প্রথম ব্যবসা করতে আসলো তার কিছুদিন পর স্থায়ী জায়গা চাইলো। আওরঙ্গজেব তখন পিটায়-পাটায় ব্রিটিশদের ভারত ছাড়া করলো।

তারও বহু বছর পর তারা আবার আসলো ওয়াইন আর ধাতু নিয়ে। সুবেদারদের ঢেলে ঢেলে ওয়াইন খাওয়ালো। দুটো জাহাজ ভেড়ানোর অনুমতি পেলো।

তার কিছুদিন পর জাহাজ রাখার ঘাট চাইলো, তারপর মালামাল রাখার ওয়্যারহাউজ। তারপর একদিন ওয়্যারহাউজে চুরি হলো, ওয়্যারহাউজে বাউন্ডারি দিলো। ব্যবসা বাড়লো।

তারপর ওয়্যারহাউজ চালাতে ব্রিটিশ অফিসার আসলো, তাদের থাকার বাংলো হলো। বাংলোর নিরাপত্তায় পাহাড়াদার এলো। উঁচু প্রাচীর হলো। সৈন্য এলো। দুর্গ হলো। এরপর মুঘলদের পতন হলো ব্রিটিশদের হাতে।

২০০ বছরের গোলামীর রাস্তা শুরু হয়েছিলো দুটো জাহাজ ভেড়ানোর ঘাট দিয়ে।

ভারত রেল ট্রানজিট নিবে, তারপর রেলে দামি পন্য বহন করবে, কিছু উচ্ছৃঙ্খল বাঙালি (!) রেলে হামলা করবে। নিরাপত্তায় সৈন্য আসবে, ঘাটি হবে। ব্যবসা বাড়বে। দুর্গ হবে।

তারপর আমরা পাসপোর্ট ছাড়া বোম্বে, গুজরাট, কাশ্মীর ঘুরতে পারবো!

©মারজুক রাসেল

স্পয়লার এলার্ট! ⚔️❎তুফান সিনেমা দেখলাম। সিনেমায় শাকিবের বউ থাকে নাবিলা। শাকিব আর নাবিলার আবার একটা ছেলে আর একটা মেয়েও থা...
21/06/2024

স্পয়লার এলার্ট! ⚔️❎
তুফান সিনেমা দেখলাম।

সিনেমায় শাকিবের বউ থাকে নাবিলা। শাকিব আর নাবিলার আবার একটা ছেলে আর একটা মেয়েও থাকে। ছবিতে শাকিব বিরাট বড়লোক। ছেলে মেয়ের কোনো শখ সে অসম্পূর্ণ রাখে না। স্ত্রী নাবিলাকেও সে অনেক ভালোবাসে। তাই তার সম্পত্তির ৩০% ই সে তার স্ত্রীকে দিয়ে দেয়। সবার চোখে শাকিব একজন ফ্যামিলি ম্যান। কিন্তু নাবিলা যখন ই বাপের বাড়িতে বেড়াতে যায় সে ৭ দিনের আগে আর বাসায় ফেরে না। এই সময় একাকীত্ব কাটাতে শাকিব আশ্রয় চায় মিমির কাছে। মিমি তার সামনে লাল চমলক্ক জামা পরে নাচে আর গান গায় "দুষ্টু কোকিল ডাকে দেখো, কুক কুক কুক "।

যাই হোক এভাবে চলতে চলতে একদিন মিমি শাকিব কে জানায় শাকিব জেনো তাকে বিয়ে করে। সে আর হারাম সম্পর্কে থাকতে চায় না। তারপর শাকিব নাবিলার অগোচরে মিমি কে বিয়ে করে৷ গোপনে চলে তাদের সংসার। বছর খানিক পরে মিমির কোল আলো করে আসে শাকিব মিমির একমাত্র ছেলে। তারপর বড় হয়ে একদিন সেই ছেলে কুরবানির হাটে গিয়ে ১২ লাখ টাকা দিয়ে খাসি কিনে । সময় টিভির সাংবাদিক তাকে ভাইরাল করে দিলে সে জানায় সে বিশিষ্ট শিল্পপতি শাকিব খানের ছেলে। এদিকে শাকিব নাবিলার ছেলে মেয়ে জানায় তাদের আর কোনো ভাই নেই। এই সম্পর্ক ভিত্তিহীন। শাকিব ও জানায় এই ছেলের সাথে তার কোনো সম্পর্ক নেই। অন্যদিকে সেই ছেলে ফেসবুকে মিমির সাথে ছবি পোস্ট করে। এতে জানা যায় তার মা আসলে নাবিলা না। তারপর পুরো দেশ উত্তাল পাতাল হয়ে যায় এই নিউজে।
তখন সময় টিভির সাংবাদিক আবার নিউজ করেন - " ছাগল কিনে বিপদে পড়লেন এক যুবক, সম্পর্ক কি আসলেই বদলে গেলো একটি ছাগলে "?

~সংগৃহীত
(যেই লিখসেন ভাই আমি আপনাকে একটু দেখতে চাই )

আপনাদের আছে কোন পরিকল্পনা?  নাকি শুধু চেয়ার দখলের প্রতিযোগিতা ? বৃষ্টি হয় ভারতে। বানের জলে ভেসে যাবার টেনশানে থাকে সুনাম...
19/06/2024

আপনাদের আছে কোন পরিকল্পনা? নাকি শুধু চেয়ার দখলের প্রতিযোগিতা ?

বৃষ্টি হয় ভারতে। বানের জলে ভেসে যাবার টেনশানে থাকে সুনামগঞ্জের মানুষ।

পাশের দেশ থেকে পাহাড়ি ঢল নামে জন্মের পর থেকে দেখছি।
এই ঢল নিচু এলাকায় কিভাবে সামাল দেয়া হবে, সেই সামাল ব্যবস্থাপনা নিয়ে সরকার কোনো উদ্যোগ নেয় না। উল্টা বিভিন্ন হাওরে পানি নামার রাস্তা না রেখে বাঁধ দেয়া হয়। ফলে উপর থেকে নিচের দিকে ধাবিত পানি নেমে যাবার রাস্তা পায় না। বাড়ি ঘরে ঢুকে। মানুষকে বিপদে ফেলে।
কিশোরগঞ্জে রাষ্ট্রপতি-খুশি করণ বাঁধ নিয়েও অনেক কথা হয়েছিলো। সেটা যে ভুল সিদ্ধান্ত ছিলো পরবর্তীতে অনেক কথা সরকারি মহল থেকেও শোনা গেছে।

গতকাল ঈদ ছিলো। অনেকটা সাঁতার কেটে গ্রামের মানুষ ঈদের জামাতে অংশ নিয়েছে। ভেবেছিলাম রাতে পানি কমবে। সকালে জেগে দেখি, পানি বাড়তে বাড়তে ঘরে ঢুকার উপক্রম। গ্রামের অনেক ঘরে পানি ঢুকেছে। গরু ছাগল নিয়ে মানুষ আশ্রয় নিয়েছে স্কুল ঘরে। তারা অপেক্ষা করছে। ঘর থেকে পানি নামবে আবার তারা ঘরে ফিরবে। কিন্তু পানি কি আদৌ নামবে? আবহাওয়া সেই কথা বলে না। অন্যদিকে বরাবরের মতো সুনামগঞ্জ শহরও তলিয়ে গেছে। বিপন্ন অবস্থা সবদিকে।

একটা দেশের সীমান্তবর্তী একটা বিশেষ অঞ্চলের মানুষের এই যে আজীবন দুর্ভোগ, সেটা নিয়ে রাষ্ট্রের নীতি নির্ধারণী মহলের দেখেও না দেখার মনোভাব, এটা পীড়া দেয়। কষ্ট দেয়।

সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে নানান প্রশংসা উদ্দীপক প্রকল্প করে বিদেশে বাংলাদেশের ভালো বিজ্ঞাপন প্রচার করে। সরকারি দায় থেকে না হোক প্রশংসা পাবার লোভেও অন্তত সুনামগঞ্জবাসীকে ভারতের পানি-অভিশাপ থেকে মুক্তির ব্যবস্থা করুক।

ছবি: বিভিন্নজনের টাইমলাইন থেকে
Shejul Hussen ভাইয়ের টাইম লাইন থেকে।

মাত্র দেড় কোটি জনসংখ্যার একটি গোষ্ঠীর কাছে পৃথিবীর ৫৬ টি দেশ ও ১৯০ কোটির উপরে মানুষ বিদ্রোহ করেও টিকতে পারছেনা শুধু জ্ঞ...
16/06/2024

মাত্র দেড় কোটি জনসংখ্যার একটি গোষ্ঠীর কাছে পৃথিবীর ৫৬ টি দেশ ও ১৯০ কোটির উপরে মানুষ বিদ্রোহ করেও টিকতে পারছেনা শুধু জ্ঞানের কারণে।
দ্বীপ রাষ্ট্র নাউরুর ও সম্পদ ছিল, পৃথিবীর ২য় ধনী রাষ্ট্র ও হইছিলো কিন্তু এখন আর নাই।আরব বিশ্বের সম্পদও চিরকাল থাকবেনা। কিন্তু ওই দেড় কোটি মানুষের জ্ঞানের ধারা প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম রক্তের মাধ্যমে বইতে থাকবে।

কোকাকোলা বয়কট করেন তাতে কোন আপত্তি নাই। কিন্তু লিস্ট শুধু কোক না লিস্টটা অনেক লম্বা।পড়তে পড়তে আপনার দাঁত ভেঙ্গে যেতে পারে।শুরুটা ইনটেল , মাইক্রোসফট , উইকিপিডিয়া , গুগল ও ফেসবুক দিয়ে শুরু করা যাক।আপনি যে কম্পিউটার ব্যবহার করছেন তার প্রসেসরটা ইহুদীদের তৈরী।একটা ১৪ ইনটেল প্রসেসরের দাম প্রায় ৬৯০০০ টাকা।ওটা নিশ্চয়ই আপনার দুই লিটার কোকের দাম নয় যে চাইলেই ফেলে দিবেন।এতবড় আত্মা এখনো এই দেশে কম্পিউটার ব্যাবহারকারী লক্ষ লক্ষ মানুষের হয় নাই।ডেল, লেনোবা যাই ব্যাবহার করুন ওদের কাছে আপনি না চাইলেও খত দিতে হবে।সবার ঘরে ঘরে তো আর কম্পিউটার নাই!! আপনার হাতের যে মোবাইলটা তার বিভিন্ন সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার এই ইহুদিদের তৈরী। ফেসবুক , গুগল , ইউটিউব এসব ব্যাবহার করতে করতে যারা হাতের আঙ্গুল ব্যাথা করে ফেলছেন তারা বড়জোর নির্লজ্জের মত ফেসবুক ভিউ পেতে পোস্ট করেই শেষ। আমাদের দেশের বিভিন্ন বুলডোজার ইহুদিদের তৈরি। ওদের তৈরি Dell, GE , HP এগুলো আপনারা ছাড়বেন না তাতো বহু আগে থেকেই জানা।
আরব বিশ্বে ইহুদীদের ম্যাকডোনাল্ড এর সংখ্যা কেন দিন দিন বাড়তেছে সেই প্রশ্ন কখনো নিজেকে করছেন?
ম্যাকডোনাল্ড, কেএফসি এসব দেখলেই যাদের জিহ্বা লিকলিক করে তারা শুধু ফেসবুকে বয়কট লিখেই জিহ্বা চাটতে চাটতে বাসায় ফিরে যাচ্ছেন সেটাও আমি জানি।যে নোকিয়া মোবাইল দিয়ে আপনার মোবাইল ব্যাবহার শুরু করেছিলেন সেটাও তাদের প্রতিনিধিত্ব করে। বিশ্ববিখ্যাত মোটোরোলাও তাদের।
আপনি হয়তো ভাবছেন আজ থেকে পাকিস্তানি মোবাইল ব্যাবহার শুরু করবেন কিন্তু সেই মোবাইলের ভেতরের যন্ত্রাংশ ও তাদের। আপনাদের শুধু আছে মুখ আর মুখোশ।

মাত্র ৬০ লক্ষ জনসংখ্যার একটি দেশ আপনাদের পুতুলের মত নাচাচ্ছে আর আপনারা নেচে নেচে তাদেরই ফেসবুকে এসে পোস্ট দিচ্ছেন ' বয়কট!!
আপনার এই পোস্টেও লাভ তাদেরই হচ্ছে । ইসরাইলের পণ্য জানার জন্য গুগলে সার্চ করছেন এতেও লাভ তাদের হচ্ছে।আপনারা যত বেশি নাচানাচি করবেন তাদের লাভ ততবেশি।।

আপনি খাইলেও তাদের লাভ।না খেয়ে সিএনএন, বিবিসি,ডিজনি ও খেলার চ্যানেল সহ ডিসকভারি দেখলেও তাদের লাভ।ভলবো বাসে করে আপনি ঘুরতে গেলেও তাদেরই লাভ।

ব্রান্ড স্টার কফিতে চুমুক দিয়ে উদাসী হবেন এতেও তাদের লাভ।বিশ্বকে জানতে নামিদামি পত্রিকা পড়বেন তাতেও তাদের লাভ। আপনি খালি পায়ে থাকলেও তাদের লাভ আবার ফ্যাশন করে দামী জুতা পরলেও তাদের লাভ।

আরেকটা কথা ম্যাগি, বাটা, আটা, ময়দা ও সুজি এসব কোনটাই তাদের পণ্য নয়।তারা আটা, ময়দা ও সুজি বিক্রি করে রাষ্ট্র চালায়না। তাদের রপ্তানি আয়ের প্রায় ৯০ ভাগ আপনাদের ছাড়াই হয়। লরিয়াল, প্রেসিডেন্ট এসব আপনি কিনলেও তাদের লাভ আর না কিনলেও তাদের লাভ । আমেরিকা ও ইউরোপের মত দেশ যাদের কাছ থেকে বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার রপ্তানি করে সেখানে আপনি আমি চোখ খুললেও কিছু যায় আসেনা।আর চোখ বন্ধ করে তেল মেখে ফেসবুক গুতালেও তাদের কিছু যায় আসেনা।।

কথায় কথায় বয়কট বয়কট না করে নিজেদের চরিত্র সংশোধন করুন। নিজেদের সর্বজ্ঞানী না ভেবে, আগামী ইউটিউব ও ফেসবুক বিজ্ঞানী না বানিয়ে জ্ঞান অর্জন করার শিক্ষা দিন।নিজ দেশে জ্ঞানী মানুষকে সম্মান দিবেননা আর বলবেন প্রতিবেশীরা লুট করে নিয়ে যাচ্ছে।বলি নিজের চরকায় তেল দিতে শিখুন।চুরি ও দূর্নীতি, সুদ, ঘুষ, পরনিন্দা এসব ছেড়ে মানুষ ও দেশপ্রেমিক হতে শিখুন। আমাদের মতো হিন্দু, মুসলিম , আস্তিক, নাস্তিক , ধনী ও গরীব এতো ভেদাভেদ ৬০ লক্ষ মানুষের ছোট দেশ ইসরায়েলে নেই।
আপনারাও জাতি ভেদাভেদ ভূলে জ্ঞান ও জ্ঞানীকে সম্মান করতে শিখুন। আইনস্টাইনকে হিংসা না করে নিজের সন্তানকে জ্ঞান অর্জন করার শিক্ষা দিন।
কোকাকোলা যখন শুরু হয় তখন ইসরায়েল নামক দেশটি পৃথিবীতে ছিলোনা। কিন্তু জাতি হিসেবে তারা একতাবদ্ধ বিধায় তারা এর সুফল পেয়েছে। আমাদের মধ্যে শিয়া, সুন্নি, কাদিয়ানি , মাজার পুজারি , হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান কত ভাগ।এই দেশ উন্নতি করবে কেমনে?
যে দেশে দূর্নীতিবাজদের গলায় ফুলের মালা দেওয়া হয় , ঘুষখোর ও রাজাকারকে রাষ্ট্রীয় সম্মান দেওয়া হয় সেই দেশটা ফেসবুক আর ইউটিউব বিজ্ঞানীরাই শেষ করে দিবে এবং দিচ্ছে।ফেসবুক ও ইউটিউব ভিউ ও টাকা কামানোর ধান্দায় এরা দেশটাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।
যে দেশে সৎ মানুষের সম্মান নাই , জ্ঞানী লোকের সম্মান নাই, দেশ প্রেমিকদের সম্মান নাই সেই দেশের মানুষের মুখে বয়কট শুনলেই হাসি পায়। কাউকে বয়কট করার আগে নিজের পায়ের তলার মাটি শক্ত করুন , নিজেদের পৃথিবীতে বসবাসের যোগ্য করে গড়ে তুলুন নয়তো আফগানিস্তান ও ইরাকের মত অথবা পাকিস্তানের মত আম ও ছালা দুটোই হারাতে হবে।।লোটা হাতে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ২৩ শতাংশ হয়ে বিশ্ব শাসন করা যায়না।এই বিশ্বকে শাসন করতে হলে ধর্মান্ধতা ও উগ্রতা পরিহার করে এবং গাছে ভূত আছে এই জাতীয় কুসংস্কার কবর দিয়ে জ্ঞানে ও বিজ্ঞানে উন্নত জাতি হতে হবে।তাহলে এক ঢাকা শহরের মানুষকে দিয়েই পুরো বিশ্ব শাসন করতে পারবেন।আর লোটা বিজ্ঞান পড়লে দেশ ও জাতি দুটোই ধ্বংস হবে আজ নয়তো কাল।

#সত্য_সবসময়_সুন্দর
আলফ্রেড নোবেল
#আলো_আসবেই
ক্যাপটেক শুভ ক্যাকটাস
ওমর ফারুক শুভ



–সময়ের প্রেক্ষাপটে উপলব্ধি মূলক অসাধারণ একটি লিখা।

©রাইসুল ইসলাম রিমন

"ত্রিশ থেকে পঁয়ত্রিশ" এই বয়সটা খুব বাজে জানেন তো! এই বয়সে আমাদের মধ্যে বাবা-মাকে হারিয়ে ফেলার একটা আতঙ্ক কাজ করতে থাকে। ...
11/06/2024

"ত্রিশ থেকে পঁয়ত্রিশ" এই বয়সটা খুব বাজে জানেন তো!
এই বয়সে আমাদের মধ্যে বাবা-মাকে হারিয়ে ফেলার একটা আতঙ্ক কাজ করতে থাকে। চোখের সামনে আমরা আমাদের বাবা-মাকে বৃদ্ধ হতে দেখি। সে এক তীব্র যন্ত্রণা।
একটা সময় বাবা-মা যতটা গর্ব করে বলে, আমার সন্তানটা অনেক বড় হয়ে গেছে, ঠিক ততটাই ভয় নিয়ে সন্তানরাও বলে, বাবা-মার বয়স হয়ে যাচ্ছে। এর চেয়ে কষ্টের বোধহয় আর কিছু হয় না।
বাবা-মা ঘুমিয়ে থাকলে অদ্ভুত ভাবে তাদের ঘরে গিয়ে বারবার দেখতে হয় মানুষ গুলো ঠিক আছেন তো? ঘুমের মধ্যে সুন্দর করে নিশ্বাস নিচ্ছে দেখলে তখন যেন বুকের উপর থেকে পাথর নেমে যায়।
ছোট বেলায় যারা শিখিয়েছিল সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে সবুজ প্রকৃতির দিকে চোখ বুলালে আমাদের চোখের জ্যোতি বাড়ে। সেই মানুষ গুলোকেই যখন পাওয়ারওয়ালা চমশা পরতে দেখতে হয় তখন বুকের মধ্যে অজান্তেই একটা মোচর দিয়ে ওঠে।
"ত্রিশ থেকে পঁয়ত্রিশ" এই বয়সটা সত্যিই খুব বাজে। বাবা-মায়ের হাই প্রেশার, একটু একটু করে তাদের ঔষধের কৌটা ভারী হতে দেখা, রোজ খবরের কাগজ কিংবা বই পড়ার জন্য চশমা খুঁজে বের করে দেয়া এইগুলো আমাদের সন্তানদের ভীষণ পোড়ায়।
আমরা বড় হই সাথে সাথে আমাদের বাবা-মায়েরা বৃদ্ধ হতে থাকেন। এই যে চোখের সামনে নিজের বাবা-মাকে একটু একটু করে বৃদ্ধ হতে দেখার যেই যন্ত্রণা এটা বোধহয় এই বয়সের সন্তান গুলো ছাড়া আর কেউ অনুভব করতে পারবে না।

🖋জান্নাতুল ইভা

সিলেটের মানুষ যখন বন্যার পানিতে বন্দী তখন বর্তমান মেয়রকে দেখলাম বিদেশ ট্যুরে। আর যিনি জনতার মেয়র সেই আরিফ ভাই সিলেটের মা...
03/06/2024

সিলেটের মানুষ যখন বন্যার পানিতে বন্দী তখন বর্তমান মেয়রকে দেখলাম বিদেশ ট্যুরে।
আর যিনি জনতার মেয়র সেই আরিফ ভাই সিলেটের মানুষের পাশে!

সিলেট যাওয়ার পর চাক্ষুষ দেখেছিলাম,
আরিফ আর সিলেট নামটি যেনো একে অপরের পরিপূরক হয়ে গেছে।

©রাসেদ ভাই

যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না, অনেকেই বিশ্বাস করবে না। তবে বিশ্ব...
30/05/2024

যদি বলি মাত্র ১ শতক জমিতে আমাদের নিয়মে সবজি চাষ করলে সারাবছর আপনার সবজি কেনা লাগবে না, অনেকেই বিশ্বাস করবে না।
তবে বিশ্বাস করেন আর না করেন একবার ট্রাই করবেন অবশ্যই।
এই টা এমন একটা মডেল যেখানে আপনি সারা বছর আপনার পছন্দনীয় প্রায় সব গুলো সবজি চাষ করতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষমুক্ত ও নিরাপদভাবে। এই মডেলটার জন্য মাত্র এক শতক জায়গা লাগবে।
আমাদের নিয়মে চাষ করলে আপনাকে কোনো রাসায়নিক সার, কীটনাশক দিতে হবে না।
একবার বেড তৈরী করে নিলে আজীবন শাক সবজি খেতে পারবেন।

সারাবছরের সবজি গুলোকে আমরা দুই সিজনে ভাগ করি, গ্রীষ্মকালীন এবং শীত কালীন।
এই মডেল টা ২৪ ফিট বাই ২৪ ফিট। নরমালি সবজির বেড থাকবে ৫ টা (মাঝখানে), তবে দুই মাথায় মাচায় হয় এমন সবজির জন্য আরো দুটি বেড হবে, মোট ৭ টা বেড। মাঝখানের ৫ টা বেড হবে ১৬ ফিট করে লম্বা আর ২ ফুট ৪ ইঞ্চি চওড়া, বেড গুলো হবে উত্তর দক্ষিন মুখি, বেডের মাঝখানে মাঝখানে নালা গুলো হবে ১০ ইঞ্চি চওড়া। দুই মাথায় মাচা গুলো হবে ৩ ফিট চওড়া আর ২৪ ফিট লম্বা।
এবার দেখে নিন কি কি সবজি লাগাবেন।

গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ
পূর্ব দিকের মাচায় একদিক থেকে ঝিঙ্গা, কাকরোল, পটল, বরবটি,
মাঝখানের ৫ টা বেডের (পূর্ব থেকে)
প্রথম বেডে টমেটো এবং বেগুন
দ্বিতীয় বেডে মিষ্টি আলু ও কচু
তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ
চতুর্থ বেডে ডাটা শাক, পাট শাক
পঞ্চম বেডে ঢেড়স(ভেন্ডি)
পশ্চিম দিকের মাচায় একদিক থেকে মিষ্টি কুমড়ো, শসা।
উত্তর ও দক্ষিন মাথায় ৩ টি করে মোট ৬ টি পেপে গাছ।

শীতকালীন সবজিঃ
পূর্ব দিকের মাচায় একদিকে লাউ, আরেক দিকে খীরা।
মাঝখানের বেড গুলোর(পূর্ব দিক থেকে)
প্রথম বেডে টেমেটো ও বেগুন,
দ্বিতীয় বেডে মূলা ও গাজর,
তৃতীয় বেডে কাচা মরিচ,
চতুর্থ বেডে লাল শাক ও পালং
পঞ্চম বেডে ফুলকপি ও বাধাকপি
পশ্চিম দিকের মাচায় একদিকে শীম, অন্যদিকে উস্তা করলা। পেপে গাছ গুলোর গোড়ায় পুদিনা, ধনিয়া।

আপনার পরিবারের জন্য বিষমুক্ত নিরাপদ শাক সবজি সর্বরাহের দ্বায়িত্ব আপনার।
এই জিনিস গুলো কেউ আপনাকে বলবে না।
নিজে করুন, অন্যকে করতে উৎসাহিত করুন।
(Collected)

অনেকেই বলতেছেন "রাফসানের এ সাফল্য দেখে তাঁর বড় ভাই রিগ্রেট ফিল করতেছে" মানুষের জীবন আসলে রিগ্রেট ফিল করার মতোই একটা অংশ!...
10/05/2024

অনেকেই বলতেছেন "রাফসানের এ সাফল্য দেখে তাঁর বড় ভাই রিগ্রেট ফিল করতেছে" মানুষের জীবন আসলে রিগ্রেট ফিল করার মতোই একটা অংশ!'ভিডিওটা দেখেই বুঝা যাচ্ছে "রাফসানের বড় ভাই কতোটা অবাক হ'য়েছে ভাইয়ের এ সাফল্যে" আবার এটাও বুঝা যাচ্ছে তাঁর কিছু টা মন খারাপ!'স্বাভাবিক এটা একটা মানুষের জন্য আর ফ্যামিলির বড় সন্তানের জন্য!'কারন ফ্যামিলির বড় সন্তানই সবসময় সবকিছু করে আসে এখনকার সমাজের নিয়মে!'নিয়ম পাল্টানো উচিত!'তবে হ্যাঁ রাফসানের বড় ভাইও তাঁর ফ্যামিলির জন্য অনেক কিছু করে তবে সেটা সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখায় না আর রাফসান শেয়ার করে এটাই তফাৎ ব্রো!'❤️

আমার নিজের শহর হচ্ছে সিলেটে। এই শহরের রাস্তায় যদি আপনি হাটাহাটি করেন তাহলে ২০-২৫ বছরের ছেলেদের খুব কমই দেখবেন। লাস্ট ২ ব...
06/05/2024

আমার নিজের শহর হচ্ছে সিলেটে। এই শহরের রাস্তায় যদি আপনি হাটাহাটি করেন তাহলে ২০-২৫ বছরের ছেলেদের খুব কমই দেখবেন। লাস্ট ২ বছরের ব্যবধানে এই শহরে তরুণ - তরুণী দের সংখ্যা সিগনিফিক্যান্টলি ডিকলাইন হয়েছে।

পুরো দুনিয়ায় যেভাবে ভারতীয়রা থাকে ঠিক তেমনি পুরো ইউরোপের আনাচে কানাচে সিলেটিদের পাবেন। অল্প যে কয়জনকে এখনো রাস্তাঘাটে দেখতে পাবেন এদের সবার প্রসেসিং চলতেছে অথবা এরা এদের সর্বোচ্ছ দিয়ে IELTS এর একটা ভালো স্কোর পেয়ে দেশ ছাড়তে চাচ্ছে।

সিলেটিদের রাস্তায় আন্দোলনে পাবেন না, মিডিয়া কভারেজে পাবেন না, নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়েও এদের পাবেন না, সিনেমা-নাটকেও পাবেন না, এদের রাজনীতির মাঠেও পাবেন না।

এরা শুধু ইউরোপ বুঝে, এরা বুঝে এডুকেশন একটা স্ক্যাম, এরা ধরে নিয়েছে ৭০ বছরের ছোট্ট একটা জীবনে বাজে কোনো এক্সপেরিয়েন্স নেওয়ার সুযোগ নেই, এরা বুঝে অর্থনীতি, এরা বুঝে সুখ, এরা বুঝে ফ্যামিলির প্রয়োরিটি মিট করা, এরা খুঁজে নেয় ডলার,ইউরো,পাউন্ডে সুখ।

আপনি আমার জীবন থেকে ৩০ বছর কেড়ে নিয়ে আমার সিভি ডাস্টবিনে ফেলে দিবেন একজন সিলেটি এই সুযোগই দিতে চায়না। এরা জীবনকে একটু বেশিই ভালোবাসে, এরা আসলে অপচয়ে নেই.

© নাজিম আহমেদ ভাই

মহিষ চুরি করতে নাকি ৩ জন লাগে ।১ম চোর মহিষের গলার ঘন্টা খুলে বাজাতে বাজাতে গ্রামের উত্তর দিকে রওনা হয় ।২য় চোর মহিষ নিয়ে ...
29/04/2024

মহিষ চুরি করতে নাকি ৩ জন লাগে ।
১ম চোর মহিষের গলার ঘন্টা খুলে বাজাতে বাজাতে গ্রামের উত্তর দিকে রওনা হয় ।
২য় চোর মহিষ নিয়ে গ্রামের দক্ষিন দিকে হাটতে থাকে , আর তৃতীয় চোর ভাল মানুষ সেজে গ্রামের মানুষের সাথে মিশে যায়।
ভাল মানুষ সাজা ৩য় চোর গ্রামের মানুষ কে পরামর্শ দেয় , ঘন্টার শব্দ যেদিক থেকে আসছে মহিষ সেই দিকেই গেছে।
বাজনা প্রিয় গ্রামবাসী ঘন্টার শব্দের দিকেই হাটতে থাকে।
ঘন্টা নিয়ে যাওয়া ১ম চোর নিরাপদ দুরত্বে গিয়ে ঘন্টা ফেলে দিয়ে অন্ধকারে মিশে যায়।
গ্রামবাসী ঘন্টা খুঁজে পেয়ে ,ঘন্টা নিয়েই মশগুল থাকে।
২য় চোর মহিষ নিয়ে নিরাপদে চলে যায় , আর ভদ্র মানুষরুপী ৩য় চোর কে কিছুক্ষন পর খুঁজে পাওয়া যায় না।

দেশের যে কোন ইস্যুতে আমাদের মিডিয়া প্রথমে ঘন্টা বাজিয়ে বাজিয়ে একদিকে যেতে যেতে হঠাৎ মিলিয়ে যায়।
আর সুশীল সমাজের পরামর্শে দেশবাসী ঘন্টার শব্দের দিকেই হাটতে থাকে।
আর এদিকে ঘটনার মূল নায়ক ঘটনা ঘটিয়ে নিরাপদে প্রস্থান করে। মিডিয়া এক সময় থেমে যায় ,
তখন দেশবাসী কুড়িয়ে পাওয়া ঘন্টা বাজাতে থাকে।

(সংগৃহীত)

শহরের নামকরা ফুটপাত চায়ের দোকানে খেতে গেলাম।চা বিক্রেতা আমায় দেখে মুচকি হেসে বসতে বললেন।বিস্মিত হয়ে দেখলাম..... উনি শুধু...
27/04/2024

শহরের নামকরা ফুটপাত চায়ের দোকানে খেতে গেলাম।চা বিক্রেতা আমায় দেখে মুচকি হেসে বসতে বললেন।বিস্মিত হয়ে দেখলাম.....

উনি শুধু আমাকেই না,সব কাস্টমারকেউ অতি আদরে বসতে বলছেন।প্রতিকাপ চায়ের দাম দশ টাকা।দেখেই বোঝা যায় অতি আলাভোলা ধরনের মানুষ।

এর সুযোগও অনেকে নিচ্ছে।চা খেয়ে টাকা না দিয়েই চলে যাচ্ছে।অথচ উনি টেরই পাচ্ছেন না।দোকানে উপচে পরা ভিড়!চা খাওয়ার ওই মুহুর্তেই ওনার ইমকাম মিনিমাম হাজার টাকা ছাড়িয়ে গেছে।কিন্তু ওনার জামাকাপড় খুবই সাধারণ।

আগ্রহ জমে গেলো।একদিন রাত দশটায় গেলাম চা খেতে।দোকানে তেমন কেউ নেই।যাক,একটু কথা বলার সুযোগ পাওয়া গেলো।বেঞ্চে বসে বললাম

" ভাই একটা চা দাও "

চা খেতে খেতে ওনাকে বললাম " ভাই কিছু মনে করবেন না,কৌতুহল থেকেই জানতে চাচ্ছি, আপনার দিনে ইনকাম কতো? "

উনি হেসে নম্র ভঙ্গিতে বললেন " হাজার পাঁচেকের মতো হয় "

" বলেন কি " এতো বেচাকেনা হয় অথচ মাত্র পাঁচ হাজার! "

" কাস্টমাররা না ঠকালে দিনে হাজার পনেরো হয়।বেশিরভাগই খাইয়া টাকা দেয় না "

অবাক হয়ে বললাম " আপনি বুঝতে পারেন সেটা? আমিও লক্ষ্য করেছি,টাকা দেয়না অনেকে "

উনি বোকার মতো হাসলেন।বললাম " চুপচাপ মেনে নেন কেনো? "

" ওনারা খাচ্ছেন,নষ্ট তো করতাছে না।ওনারা খেয়ে শান্তি পেলে তাতেই ভাললাগে "

লোকটার প্রতি শ্রদ্ধায় মন ভরে গেলো।বললাম " আপনি থাকেন কই? "

দোকানের পিছে হাফ বিল্ডিং এর টিনশেড ঘর দেখিয়ে দিয়ে বললো " এইহানে থাকি ভাই "

" এতো টাকা ইনকাম,আপনি তো ডুপ্লেক্স বাড়ি করার সামর্থ্য রাখেন।এখানে কেনো "

" ট্যাকা থাকে না তো ভাই "

বুঝলাম ইনি নেশা করেন।নেশা যারা করেন তারা দুহাতে টাকা উড়ান।বললাম " কেনো টাকা থাকেনা? "

" বস্তির বাচ্চাগো পড়ালেহার খরচ দেওন লাগে ভাই।ওগো স্কুল ম্যালা দূরে।টাকা জমাইতাছি।ওদের সবাইরে সাইকেল কিন্না দিবো।রোদে হাইটা হাইটা যায়,দেখলে বু"ক মোচড় দিয়া ওঠে।এইবার টাকা জমাইয়া ওগো লাইগা ঘর বানামু।ফ্যান লাগামু।তাইলে এই গরম আর সহ্য করতে হইবো না "

লোকটার কথায় আমি কাঠ হয়ে বসে রইলাম।

ইনি সাধারণ কোনো মানুষ হতেই পারেন না।

গল্প #পথের_বোঝা

#সংগৃহীত

লোকটির ছবি ১৯৪৬ সালে তোলা হয়েছিল। এই লোকটি কেন শিমিজু।তার বয়স ছবি তোলার সময় ছিল ৩৫ বছর। তার ২ টি সন্তান ছিল।শিমিজু তেম...
22/04/2024

লোকটির ছবি ১৯৪৬ সালে তোলা হয়েছিল। এই লোকটি কেন শিমিজু।
তার বয়স ছবি তোলার সময় ছিল ৩৫ বছর। তার ২ টি সন্তান ছিল।
শিমিজু তেমন হাটাচলা করত না।
দেরি করে ঘুমাইত।
তার যা ইচ্ছে তাই খাইত, ডুবা তেলে ভাজা, প্রচুর চিনিযুক্ত খাবার, তারপর মনে করেন কোক, ফান্টা, মোজো, আরসি কোলা যখন যা মন চাইত, ১৯৪৬ এ মোজো, আরসি অন্যনামে হইলেও পাওয়া যাইত।
জিলাপি বেশি মিষ্টি লাগলে তা বাদ দিয়ে আমেত্তি খাইত।
প্রতিদিন দুপরে লাঞ্চের আগে ডিনার খাইত, প্রতিদিন রাতে ডিনারের পর লাঞ্চ।

তাইলে বডি কীভাবে এমন হইল? কোনও গোপন ব্যাপার নাই।

শিমিজু সেই ব্যক্তি যে ছবির নীচের বাম কোনায় বসে আছে... মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকা লোকটির ব্যাপারে আমি নিশ্চিত নই।

অনুবাদিত

এই ছবিটি বিখ্যাত ইতালীয় চিত্রশিল্পী মার্কো মেলগ্রাতি একেছে।আগে যখন এই ছবিটা দেখেছিলাম.... এর পেছনের অর্থ বুঝিনি...দেখা ...
19/04/2024

এই ছবিটি বিখ্যাত ইতালীয় চিত্রশিল্পী মার্কো মেলগ্রাতি একেছে।
আগে যখন এই ছবিটা দেখেছিলাম.... এর পেছনের অর্থ বুঝিনি...
দেখা যাচ্ছে বিড়ালটি একটি ছোট গর্ত থেকে একটি সাপের লেজ টানছে, এবং বিড়ালটি ভেবেছিল যে এটি একটি ইঁদুরের লেজ, তাই সে এটিকে টেনে টেনে তাড়িয়ে দিতে চেয়েছিল যতক্ষণ না এটি বেরিয়ে আসে...।
তার পেইন্টিংয়ের অর্থ: "ঝুঁকি না জেনে আপনি কখন কার সাথে খেলছেন,,
কোবরার লেজকে ইঁদুরের লেজ ভেবে খেলা করবেন না। এই ছবিটি মনে রাখবেন: কাওকে ছোট করে দেখবেন না I অনেক সময় আমরা যাকে ছোট মনে করি হয়তো সময়ের পরিবর্তনে তাহার বিপরীত ও দেখতে হতে পারে ।

সংগ্রহে
Mandol Creation - মণ্ডল ক্রিয়েশন

আমি কখনো আমার বাবা ভাই কে ছেঁড়া লুঙ্গি পড়তে দেখিনি।কিন্তু আমার স্বামীকে দেখেছি ছেঁড়া লুঙ্গি কিভাবে পেঁচিয়ে আড়াল করে পড়তে...
12/04/2024

আমি কখনো আমার বাবা ভাই কে ছেঁড়া লুঙ্গি পড়তে দেখিনি।
কিন্তু আমার স্বামীকে দেখেছি ছেঁড়া লুঙ্গি কিভাবে পেঁচিয়ে আড়াল করে পড়তে হয়।

সেইদিন গুলোতে আত্মীয়রা সবাই হারিয়ে গিয়েছিলো। চিরচেনা মুখগুলো ঝাপসা হয়েছিলো।

যেদিন ঘরে রান্না করার মতো কিছু থাকতো না, সেদিন কাঁচা মরিচ আর পেয়াজ ভেজে ভর্তা করে গরম ভাত মাখিয়ে খেতাম।

আমার ভাইয়েরা তখন খোঁজ নিতে ভয় পেতো।

মাস্টার্স শেষ করা ছেলেটা যখন চাকরি না পেয়ে গার্মেন্টসে অল্প বেতনের চাকরিতে ঝুঁকেছিলো, আমার বাবার বাড়ির আত্মীয়রা তার জন্য লজ্জায় কুঁকড়ে যেতো।

সেবার ঈদের পরদিন বাবার বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিলাম। আমার স্বামীর অবহেলা পরিমাণে এতটায় বেশি ছিলো যে সে বাড়িতে এক বছরের মতো আর পা রাখিনি।

আমার তিন বছরের ছেলেটা ভাসুরের ছেলের সাথে খেলতে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে বাম পায়ে প্রচন্ড আঘাত পেয়েছিলো। আমাদের নুন আনতে পান্তা ফুরোয় অবস্থা। ডাক্তার, ঔষুধ ভালো চিকিৎসা করার মতো সামর্থ্য ছিলো না। বাধ্য হয়ে আমার স্বামী ভাসুরের কাছে হাত পেতেছিলো। কিন্তু কিঞ্চিৎ সাহায্যও কেউ করেনি। নিরুপায় হয়ে অবশিষ্ট কানের দুল জোড়া বিক্রি করেছিলাম।
আলহামদুলিল্লাহ আজ আমাদের সব আছে। দূর্দিন কাটিয়ে উঠেছি। প্রিয় থেকে প্রিয় মানুষগুলোর মুখ চিনে রেখেছি।
গত সপ্তাহে আমার ভাই এক জোড়া ইলিশ মাছ নিয়ে বাসায় এসেছিলো। ভাইয়ের বউ প্রায়শই কল দিয়ে বলে কবে যাবো বেড়াতে।

ভাসুরের শরীরে নানা ধরনের রোগের উৎপাত। চিকিৎসার জন্য গত মাসেও টাকা পাঠানো হয়েছে।

সৃষ্টিকর্তার রহমতে আমার স্বামীর ব্যবসাটাও বেশ বড়-সড় হয়েছে। সাথে মান-মর্যাদা, প্রতিপত্তির বুঝি কমতি নেই। আত্মীয়রা আমাদের নিয়ে এখনও কানাঘুঁষা করে তবে হয়ত ইতিবাচক কিছু।

আমার স্বামীর সেই ছেঁড়া লুঙ্গিটা আজও আমি আলমারিতে অনেক যত্নে তুলে রেখেছি৷ সেদিনও লুঙ্গিটা দেখলে যতটা কষ্ট হতো আজও ঠিক ততোটাই কষ্ট হয়।
ব্যবধানটা শুধু দুর্দিন আর সুদিনের।

---সোনিয়া_শেখ

ফেইসবুকে ছবিটা পেয়ে অনেকক্ষণ তাকিয়ে ছিলাম। কত সুন্দর মিনিংফুল একটি ছবি। ইগো, অহংকার, রাগ এসবের মধ্যে আমরা বন্দি। অথচ সবা...
11/04/2024

ফেইসবুকে ছবিটা পেয়ে অনেকক্ষণ তাকিয়ে ছিলাম। কত সুন্দর মিনিংফুল একটি ছবি। ইগো, অহংকার, রাগ এসবের মধ্যে আমরা বন্দি। অথচ সবার ভেতরেই একটা শিশু সুলভ মন আছে। যে মিশতে চায়। মিলে মিশে থাকতে চায়। কম্প্রোমাইজ করতে চায়। শিশুর মতোই একটু পরেই ভুলে যায় সবকিছুই। কারণ এই পৃথিবীতে আমরা অনেক একা। বড় একা।

তারা ভরা রাতে ছাদে শুয়ে নিরিবিলি আকাশের দিকে তাকালে বুঝা যায় কত ছোট আমাদের পৃথিবী। তার মাঝে কত কত ক্ষুদ্র আমরা।

ওই দিন আমার এক ফ্রেন্ড খুব হাইথট একটা কথা বলল। ওর কথাটা আমাকে অনেকক্ষন ভাবিয়েছে।

বলল, তোর হাতের মোবাইলটার মালিক তুই, মানে এই মোবাইলটা তোর কিন্তু মোবাইলটা কিন্তু তুই না। তেমনি এটা তোর হাত কিন্তু হাতটা তুই না। তোর হাতটা কেটে ফেলেও তুই বেঁচে থাকবি। এই পা, মাথা সব কিছুই তোর কিন্তু কোনটাই তুই না। তাহলে তুই কে? হু আর ইউ? হয়ার আর ইউ?

আমি কিছুক্ষন টাসকি খেয়েছিলাম। আসলেইতো আমি কে? আমার পরিচয় কি? আমার দেহের ভেতর তন্ন তন্ন করে খুঁজে কোথাও আমাকে পাইনি। তার মানে জ্বীন ভুত মানুষের উপর যেভাবে ভর করে আমরাও এই দেহটার মধ্যে ভর করে আছি। ব্রেন আমাদের শরীরকে নিয়ন্ত্রন করে। আর ব্রেনকে নিয়ন্ত্রণ করি আমরা। কিন্তু আমি কে? কোথায় আমি? আমার পরিচয় কি? দেহটার নাম তো আছে।
তাহলে আমার হৃদয় ও মনের নাম কি?

পৃথিবীর জন্ম থেকে শুরু করে মিলিয়ন মিলিয়ন বছর কেটে গেছে। সামনে আরো মিলিয়ন বছর হয়তো টিকে থাকবে। তার মাঝে আমরা মাত্র কয়েকটা বছর থাকব। পৃথিবীর হিসেবে মাত্র কয়েক ন্যানসেকেন্ড আমাদের স্থায়িত্ব।

তবুও কেন এতো মারামারি, এতো হানাহানি, এতো লোভ, এতো লালসা? এতো বিভেদ, এতো ভেদাভেদ, এতো দূরত্ব?

নিজের পরিচয় জানিনা অথচ অন্যের জাত বংশ নিয়ে প্রশ্ন তুলি। হাস্যকর না?

মানুষের দেহের গতি খুব বেশি না। কিন্তু মানুষটার গতি বিদ্যুতের চাইতেও বেশি। মানুষ চাইলে মুহুর্তেই বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা চলে যেতে পারে সেখান ধাম করে মঙ্গলগ্রহে।

মানুষ চাইলে পৃথিবীটাকে মুহুর্তেই ধ্বংস করে ফেলতে পারে আবার চাইলে শান্তিতে ভরিয়ে দিতে পারে।

ভাল থাকুক মানুষ। ইগো, রাগ, হিংসার হাজতে বন্দি না থেকে চারিদিকে ছড়িয়ে পরুক। একে অপরের সাথে আঠার মত লেগে থাকুক জয় হউক মানবতার।

06/04/2024

জীবনে কখনো কি কোন মৃতকে গোসল করিয়েছেন? সুযোগ পেলে মৃতদের গোসল করাবেন, খুব কাছ থেকে দেখবেন মৃত্যুর পরে মানুষের দেহটা কত অসহায় হয়, মৃত্যুর পরে মানুষের মৃতদেহ কতটা ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

সুযোগ পেলে রাতে লাশ পাহারা দিবেন। তখন বুঝতে পরবেন মৃত্যুর পরে প্রিয় মানুষটার লাশ রাতের বেলা আপনার কাছে কত অদ্ভুত লাগে, কত ভয়ের কারণ হয়ে উঠে, কত আতঙ্কের কারণ হয়ে যায়।

সুযোগ পেলে মৃত ব্যাক্তির শরীরে একটু হাত লাগিয়ে কিছুক্ষণ স্পর্শ নিবেন। আপনি তখন উপলব্ধির সুযোগ পাবেন এই পৃথিবীতে বিশাল প্রভাব-প্রতিপত্তি রেখে যাওয়া মানুষগুলো মৃত্যুর পরে কত নির্জীব রূপ ধারন করে।

সুযোগ পেলে আপনজনদের লাশ কবরে নামাবেন- খুব আগ্রহ নিয়ে শেষবারের মতো মৃতদেহের মুখটি দেখার চেষ্টা করবেন এবং বারবার উপলব্ধির চেষ্টা করবেন এই মৃতদেহের সাথে অনন্তকালের যাত্রার পথে এটাই আপনার জীবনের শেষ দেখা।

জীবনে সুযোগ পেলে মাঝেমধ্যে কবরস্থানে গিয়ে নিরবে কিছুক্ষণ দাঁড়াবেন। এরপর মনে মনে চিন্তা করবেন জীবনের লাভ ক্ষতির হিসাবে এই মৃত মানুষগুলো এই পৃথিবীতে কি করে গেছেন? কাদের রেখে গেছেন? যাদের রেখে গেছেন তারা কি কখনও এই মৃত মানুষগুলোকে স্মরণ করার জন্য কবরস্থানের আশেপাশে আসে?

আমাদের সবার শরীরেই কমবেশী রক্তকণা আছে। একথা চিরসত্য যে আমাদের শরীরের প্রতিটি রক্তকণা শরীরে খুবই গুরুত্ব বহন করে। অথচ আমাদের শরীর থেকে কোন রক্তকণা বেরিয়ে গেলে সেটির যেমন কোন গুরুত্ব থাকে না তদ্রুপ আমাদের দেহ থেকে প্রাণটা বেরিয়ে গেলে আমাদের শরীরেরও অন্যের কাছে কোন মূল্য থাকে না।

আমাদের জীবনটা বড় বৈচিত্রময়। বেঁচে থাকতে আমরা এর জন্য ওর জন্য কত মায়া দেখাই, কত ভালবাসা দেখাই। এ আমার ছেলে তো সে আমার মেয়ে, এ আমার ভাই তো সে আমার বোন। অথচ মরে গেলে এই মানুষগুলোই সবার আগে তোড়জোড় শুরু করে কিভাবে মৃতকে দাফন করা যায়! কত দ্রুত মৃতকে কবরস্থ করা যায়! সেই চিন্তায় সবাই তটস্থ থাকে।

আমাদের জীবনটা আসলেই সাময়িক। এই সাময়িক জীবনটা মাত্র চল্লিশ-পঞ্চাশ-ষাট অথবা বড়জোর সত্তর বছরের সমষ্টি। অথচ এই জীবনে আমরা কখনো মৃত্যুর কথা না ভেবে কিভাবে অঢেল সম্পদ অর্জন করা যায় সেই চিন্তায় সর্বদা বিভোর থাকি।

এই পৃথিবীতে যার অঢেল সম্পদ আছে সে আরো সম্পদ চায়। যার সম্পদ নেই সে সম্পদ নেই ভেবে সর্বদা দুশ্চিন্তায় সময় কাটায়। আমাদের ১০% মানুষ ব্যতীত ৯০% মানুষেরই ধান্ধা ইহকাল আগে এবং পরকাল পরে। সম্পদ আগে এবং ইবাদত পরে।

এজন্য আমরা প্রায় সবাই দিনরাত চেষ্টা করি যে যেভাবে পারি, চুরি করে অথবা ডাকাতি করে অথবা অন্য কোন উপায়ে যাকে তাকে ঠকিয়ে যেভাবে পারি আগে সম্পদ অর্জন করি। এরপর এই অবৈধ সম্পদের অর্থে কয়েকবার হজ করে, মসজিদ মাদরাসায় বড় অংকের টাকা দান করে, গরীব এতিমখানায় খাইয়ে, বিভিন্ন দাতব্য সংস্থায় দানখয়রাত করে একেবারে বেহেস্ত কনফার্ম হয়ে যাবে।

রমাদান মাসে সারা পৃথিবীর মানুষ যেখানে ইবাদত মশগুলে সময় পার করে সেখানে বাংলাদেশের অনেকেই কিভাবে একে অন্যকে ঠকানো যায় সেই চিন্তায় ব্যস্ত থাকে। আমাদের দেশে সবাই মুসল্লি। মসজিদ মুসল্লিতে ভরপুর। কিন্তু ঈমানী শক্তিতে আমাদের মনোবল খুবই দুর্বল।

আমাদের দেশে যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, যে সর্বদা নিজেকে ইসলামি ব্যক্তি হিসাবে সবখানে জাহির করে সেও সুযোগ পেলে সাধারণ কিছু টাকা-পয়সার কাছে হঠাৎ নিজেকে হারিয়ে ফেলে। এজন্য বলি যে মৃত্যু চিরসত্য সে মৃত্যু নিয়ে আমরা খুব কমই চিন্তা করি।

আমাদের সততা সাধারণ টাকার কাছেই প্রতিনিয়ত হেরফের হয়ে যায়। অথচ মৃত্যুর পর একজন মৃত ব্যক্তির কি হিসাব নিকাশ শুরু হবে সেটি উপলব্ধি করতে পারলে আমরা কিছুতেই এত খারাপ হতাম না, আমরা কিছুতেই অন্যের হক মারার চিন্তা করতাম না, এমনকি আমরা কিছুতেই অন্যের সাথে দুর্ব্যবহারের চিন্তা করতাম না। মহান প্রভু সবাইকে এই বিষয়টি উপলব্ধির সুযোগ দিন। আমিন🤲 (সংগৃহীত)

05/04/2024

৪৭ এ দেশভাগের পর দেশের পশ্চিমাংশেে কোন সমুদ্রবন্দর ছিল না। তৎকালীন সরকার ৬ মাসের জন্য কলকাতা বন্দর ব্যবহারের জন্য ভারতের কাছে অনুরোধ করল। কিন্তু দাদারা নিজেদের রাস্তা নিজেদের মাপার পরামর্শ দিছিলো। বাধ্য হয়ে দুর্ভিক্ষ দমনে উদ্বোধনের আগেই মংলা বন্দর খুলে দেওয়া হয়েছিল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে আজ ইন্ডিয়াকে সে মংলা বন্দর ব্যবহারের জন্য হাত পাততে হচ্ছে।

২.কাবেরি নদীর পানি ছাড়াছাড়ি নিয়ে কানাড়ি আর তামিলদের কামড়াকামড়ি কয়েকবছর আগে শিরোনাম হয়েছিল। যে দেশের এক রাজ্যই অন্যকে পানি দিতে চাই না সেখানে আমরা বিনিময় ছাড়া দিনে দেড়লাখ কিউবিক মিটার পানি দিব।

৩.কয়েকবছর আগে নিজেদের সম্পদ রক্ষার দোহাই দিয়ে উত্তরভারত কয়লা-পাথর রপ্তানি বন্ধ করেছে অথচ আমরা তাদের গ্যাস দিব। যেখানে গ্যাসের অভাবে নিজেদের কারখানা বন্ধ করা লাগে সেখানে নিজের সম্পদ দিয়ে বন্ধুর বাতি জ্বালাব।

হয়তো এসুখের খোঁজেই কবি লিখেছেন-
"পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি
এ জীবন মন সকলি দাও,
তার মত সুখ কোথাও কি আছে
আপনার কথা ভুলিয়া যাও।"

03/04/2024

দানশীল ব্যক্তির কোন টেনশন নাই।
তার সম্পদ কখনোই কমবেনা।

হাজারো খারাপ সংবাদের মধ্যে একটি খুশির সংবাদ।প্রতি কিলোমিটারে 03 পয়সা ভাড়া কমানো হয়েছে। এখন থেকে খাতা কলম আর ক্যালকুলে...
03/04/2024

হাজারো খারাপ সংবাদের মধ্যে একটি খুশির সংবাদ।
প্রতি কিলোমিটারে 03 পয়সা ভাড়া কমানো হয়েছে। এখন থেকে খাতা কলম আর ক্যালকুলেটর নিয়ে বসে পড়েন।
এই সেভিংস দিয়ে কি কি করবেন।
ধন্যবাদ সংশ্লিষ্ট সকলকে,
সাধারণ মানুষের সাথে এমন মশকরা করার জন্য।

একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন।তারপর বললেন,“আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?”“বেশি...
31/03/2024

একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন।
তারপর বললেন,
“আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?”
“বেশিক্ষণ না” জেলেদের এক কথার উত্তর।
“তাহলে আপনারা আরও বেশি সময় দিয়ে আরও বেশি মাছ ধরেন না কেন?” লোকটা প্রশ্ন করেন। জেলেরা বলেন, "আমরা যে মাছে ধরি তাতে আমাদের প্রয়োজন মিটে যায়"।
“তাহলে মাছ ধরার পর বাকি সময়টা আপনারা কী করেন?” লোকটা জিজ্ঞাসা করে। জেলেরা জবাব দেয়,
“আমরা ঘুমাই, মাছ ধরি, বাচ্চাদের সাথে খেলা করি, বৌয়ের সাথে খাই, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই, মজা করি, হাসি, গলা ছেড়ে গান গাই…”। পর্যটক তাদেরকে থামিয়ে বলেন,
“আমি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছি। আমি আপনাদেরকে বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনাদেরকে আরও বেশি সময় দিয়ে মাছ ধরতে হবে, বাড়তি মাছগুলো বিক্রি করে মাছ ধরার বড় নৌকা কিনতে হবে। ”
“তারপর?” জেলেদের প্রশ্ন।
“আপনারা বড় নৌকার সাহায্যে বেশি মাছ ধরবেন, বেশি আয় করবেন। সেটা দিয়ে আরও বড় দুটা, তিনটা বা আরও বেশি নৌকা কিনবেন। একসময় মাছ ধরার নৌবহর বানিয়ে ফেলবেন। তখন মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীদের কাছে মাছ বিক্রি না করে, সরাসরি মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরির সাথে বেচাকেনা করবেন। এক সময় নিজেরাই মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরি খুলে বসবেন। তারপর অনেক ধনী হয়ে গ্রাম ছেড়ে মেক্সিকোর রাজধানী, আমেরিকার লসএঞ্জেলেস বা নিউ ইয়র্কে চলে যাবেন। সেখান থেকে আপনারা মেগা প্রজেক্ট চালু করবেন। ”
“এসব করতে কত সময় লাগবে?” জেলেদের প্রশ্ন।
“কুড়ি/পঁচিশ বছর তো লাগবেই।” জবাব দেয় পর্যটক।
“তারপর” জেলেরা প্রশ্ন করে।
লোকটা হেসে জবাব দেয়, “ব্যবসায় যখন আরও বড় হবে তখন আপনারা শেয়ার বাজারে যাবেন, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আয় করবেন।”
“মিলিয়র ডলার! ধরুন পেলাম মিলিয়ন ডলার। কিন্তু, তারপর?” জেলেরা সবিস্ময়ে প্রশ্ন করে। পর্যটক তখন জবাব দেন,
“আপনারা তখন অবসরে যাবেন। শান্ত গ্রামে ফিরে এসে সমুদ্রের ধারে ঘুমাবেন, বাচ্চাদের সাথে খেলা করবেন, বৌয়ের সাথে খাবার খাবেন, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিবেন, মজা করবেন…,”। তখন জেলেরা বলেন,
“সেই কাজটাই তো আমরা এখন করছি। তাহলে এই বিশ/পঁচিশ বছরের এই কষ্টের জীবনের মানে কী?”

(সংগৃহীত ও অনূদিত)

❤️মেস লাইফ❤️❤️ ছবিতে মিলিয়ে দেখুন কারো সাথে মিলে কি না❣️❣️
30/03/2024

❤️মেস লাইফ❤️❤️
ছবিতে মিলিয়ে দেখুন
কারো সাথে মিলে কি না❣️❣️

24/03/2024

ইদানিং মানুষ আত্মসম্মানের নামে ইগো বাড়িয়ে নিচ্ছে! সহজ থেকে কঠিন হচ্ছে! আবেগ লুকাতে গিয়ে প্রিয় মানুষ হারাচ্ছে! কষ্ট পাচ্ছে কিন্তু কাঁদতে পারছে না! ব্যাক্তিত্ব দেখাতে গিয়ে অহংকারী হচ্ছে! স্মার্ট হতে গিয়ে অশ্লীল হচ্ছে! স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড সাজতে গিয়ে অভদ্র হচ্ছে! উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে নিজেকে শিক্ষিত দাবী করছে!

কিন্তু সবাই কেন জানি 'মানুষ' হতে ভুলে যাচ্ছে!

©

- আপনার পরিবার জানে না যে আপনি আপনার দৈনন্দিন জীবনে বা আপনার কর্মক্ষেত্রে বা আপনার ব্যবসায় কতটা অসুবিধা এবং চাপের মধ্য ...
17/03/2024

- আপনার পরিবার জানে না যে আপনি আপনার দৈনন্দিন জীবনে বা আপনার কর্মক্ষেত্রে বা আপনার ব্যবসায় কতটা অসুবিধা এবং চাপের মধ্য দিয়ে যান।

- এবং আপনার বসও আপনার জীবন এবং আপনার বাড়ির পরিস্থিতি জানে না।

- আপনার অনেক বন্ধুরা, প্রিয়জনরা আপনার উপর নতুন এবং পুরানো দায়িত্বের ভার বুঝতে চাইবে না।

- এবং আপনার কাছের মানুষজন সর্বদা আপনার কাছ থেকে ভালবাসা এবং সময় এর জন্য অপেক্ষা করবে এবং আপনি তাদের সাথে যতই কথা বলুন এবং ব্যাখ্যা করুন না কেন আপনি যে চাপের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তা তারা হয়তো অনুধাবন করতে চাইবে না।

নিজের অবস্থা নিজে ছাড়া অন্য কেউ আপনার সম্পর্কে অনুভব করতে পারে না.. পারবে না … পারতে চাইবে না।

তাই শুধুমাত্র তওয়াক্কুল করুণ মহান রবের উপর ।
আল্লাহই একমাত্র সাহায্যকারী। ✨

সর্বোত্তম অভিভাবক।

®সিপন

বিবাহিত মেয়েরা..১. হালকা চালাক হয়..২. মাঝারি চালাক হয়...৩. আবার অতি চালাক হয়! এর মধ্যে অতি চালাক কারা সেটা  বুঝবেন কিভাব...
11/03/2024

বিবাহিত মেয়েরা..
১. হালকা চালাক হয়..
২. মাঝারি চালাক হয়...
৩. আবার অতি চালাক হয়!

এর মধ্যে অতি চালাক কারা সেটা বুঝবেন কিভাবে?

খুব সহজ..

তার সাথে কথা বলুন...কথার ফাঁকে বোঝার চেষ্টা করুন...শাশুড়ীর সাথে তার সম্পর্ক কেমন!

যদি দেখেন সম্পর্ক খারাপ...তাহলে বুঝবেন মেয়েটা বোকা..একেবারেই আহাম্মক টাইপের বোকা!

আর যদি শাশুড়ির সাথে সুসম্পর্ক থাকে..তবে বুঝবেন উক্ত মেয়ে অতিশয় চালাক!

যে দিনকাল পড়েছে...নিজের বাচ্চাকাচ্চা নিজে পেলে পুষে বড় করা ম্যালা কঠিন!

ভরসা এখন তাই শাশুড়ী..
হয় নিজের শাশুড়ী..
নয়ত বরের শাশুড়ী!

অতি চালাক মেয়েরা তাই শাশুড়ীদের সাথে উত্তম সম্পর্ক বজায় রেখে চলে! আর অতি চালাক ছেলেরা ঘর জামাই না থেকে 'এলাকা জামাই' থাকে।
এই এলাকা জামাই হওয়ার মেলা সুবিধা...
অফিস যাবেন...যান না...সমস্যা কি...যাওয়ার আগে বাচ্চা কাচ্চা শাশুড়ির কাছে রেখে যান!

শুধু বাচ্চা কাচ্চা লালন নয়...এদিক সেদিক হাওয়া খেতে যাবেন...সাথে গ্যাটিস নিবেন না..আই মিন বাচ্চা কাচ্চা নিবেন না...কোন ব্যাপার না...শাশুড়ীকে ধরায় দেন...ঝামেলা শ্যাষ!

এমনকি..
চাইলে মাঝেমধ্যে শাশুড়ির হাতের রান্নাও খেতে পারেন...
তবে এক্ষেত্রে কিছু থেরাপি খুব কার্যকরী!
এই যেমন ধরেন..
আশেপাশে কেউ নাই..
ব্যাস, হুট করে শাশুড়ির গলা ধরে বললেন,
'মা জানেন...জন্ম থেকে মায়ের হাতের রান্না খেয়ে বড় হয়েছি...কিন্তু আপনার হাতের রান্না না খেলে বুঝতামই না..হাতের রান্না কারো এতো ভাল হয়..শশুরবাড়ী এসেও মনে হয় মায়ের হাতের রান্না খাচ্ছি!
ব্যাস..
নিশ্চিত থাকেন..
আগামী এক মাস আপনাকে চুলার কাছে যেতে হবেনা!

শাশুড়ির ফেসবুক একাউন্ট থাকলে....মাঝেমধ্যে তাকে নিয়ে স্ট্যাটাস দিন..গদগদ স্ট্যাটাস!
জীবন সুন্দর হয়ে যাবে!

দিন বদলাইছে..
এখন বোকা মেয়েরাই কেবল শাশুড়ির সাথে সম্পর্ক খারাপ রাখে!

বোঝা গেছে বিষয়টা...
এর চেয়ে বেশি খুলে বলা সম্ভব না...নইলে শাশুড়ীরা এই স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে স্টার জলসায় নালিশ করবে।
তবে,
সবাই চালাক না..কেউ কেউ এমনি এমনি সুসম্পর্ক বজায় রাখে..এদের বেশিরভাগই নিজ মাকে দেখে শেখে...যাদের মা কোন অবস্থাতেই তার শাশুড়ির সাথে খারাপ আচরণ করেনি।

ও মেয়ে..!
জানো নিশ্চয়ই...
প্রত্যেক মা..তার ছেলের কাছে আরাধ্য..মন্দির বলো আর মসজিদ বল...মা-ই তার সব..
নকল করে হলেও সেই মাকে একটু শ্রদ্ধামাখা ভালোবাসা দেখাইও...দেখবে, ছেলেটা স্ত্রীর কাছে অনেক না পাওয়া ভুলে যাবে!
তিনি যদি অধম হন...তবুও তোমার উত্তম হতে বাঁধা কোথায় বল?

ও মা..
যে মেয়েটাকে আজ বউমা বলে ডাকছো...সে কিন্তু নিজ গৃহ থেকে চির বিদায় নিয়ে এসেছে...সেই গৃহে সে যখন বেড়াতে আসে...তখন সেটা আর তার গৃহ নয়...পিতার গৃহ বা ভাইয়ের!
কি ক্ষতি হয়...যদি একটু তাকে আগলে রাখো?
মা,
শ্বাশুড়ি হওয়ার আগে তুমি নিজেই না কারো বউমা ছিলে! তোমার চেয়ে একজন নারীর কষ্ট আর কে এতো ভাল বুঝবে বল!

নারীরা সব পারে...
তবে তার পুরুষটা সহযোগিতার হাত বাড়ালে...সেই পারাটা অনেক সহজ হয়।

'প্রতিদিনই নারীর'...৮ ই মার্চ কেবল এ সত্যটাকে মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।
শুভ নারী দিবস এবং প্রতিদিন!

কার্টেসী ডাঃ রাসেল

Address


Telephone

+8801329643376

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jalil Faruk posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jalil Faruk:

Videos

Share

Category