Tiger Point Tours and Travels

  • Home
  • Tiger Point Tours and Travels

Tiger Point Tours and Travels Tiger point Tours and Travel is a tour operating agency that helps you to realize your travel wishes This active delta region is among the largest in the world.
(1)

SUNDARBANS FEATURES

Sundarbans, which is located in the southwestern part of Bangladesh & the largest single block of tidal halophytic mangrove forest in the world. Sundarbans is a cluster of low-lying islands in the Bay of Bengal, spread across Bangladesh and India this is famous for its unique mangrove forests. This forest is consisting about 200 islands and separated by about 400 interconnecte

d tidal rivers, canals and creeks. In Bangladesh side this forest reclines under 2 forest divisions & 4 administrative ranges that is Chandpai, Sarankhola, Khulna and Burigoalini and has 16 forest stations. It is further divided into 55 compartments and 9 blocks. The Sundarbans was declared as a Reserve Forest in 1875. Under 1997 UNESCO declared World Heritage Site and its about 32,400 hectares of the Sundarbans three wildlife sanctuaries. Under the Bangladesh Wildlife Preservation Amendment Act-1974 these wildlife sanctuaries were established in 1977. In this forest the main trees are Sundari, gewa, gengwa, nipa palms and other halophytic like salt-tolerant species are the dominant flora in the mangrove swamps. Sundarbans inviter a large variety of animals. In this forest one of the last preserves of Bengal tigers (the spectacular Royal Bengal Tiger), which are found in relative abundance there. Other animals include spotted deer, wild boars, otters, wildcats, and Ganges River dolphins, but several species that once inhabited the region—including Javan rhinoceroses, guar, water buffalo, and spotted deer. Here found the several numbers of reptile and amphibian species are found in the Sundarbans, noticeable crocodiles, Indian pythons, cobras, and marine turtles. The region is home to more than 250 bird species—both seasonal migrants and permanent residents—including species of woodpeckers, barbets, owls, bee-eaters, bulbul, shrikes, drongos, starlings, mynas, babblers, thrush, oriole, flycatchers, and many others.

😍 ViP 𝐒𝐮𝐧𝐝𝐚𝐫𝐛𝐚𝐧 𝐏𝐚𝐜𝐤𝐚𝐠𝐞 𝐓𝐨𝐮𝐫 😍-------------------------------------প্রতি সপ্তাহে ২টা প্যাকেজ ৩ দিন ২ রাতেরশুক্র, শনি, রব...
19/12/2023

😍 ViP 𝐒𝐮𝐧𝐝𝐚𝐫𝐛𝐚𝐧 𝐏𝐚𝐜𝐤𝐚𝐠𝐞 𝐓𝐨𝐮𝐫 😍
-------------------------------------
প্রতি সপ্তাহে ২টা প্যাকেজ ৩ দিন ২ রাতের
শুক্র, শনি, রবি এবং সোম, মঙ্গল, বুধবার
খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা প্যাকেজ ট্যুর
ViP ট্যুরিষ্ট লঞ্চ👉🏻 Explorer
---------------------------------------
প্যাকেজে ফ্যামিলি ও গ্রুপ ট্যুর বুকিং চলছে___
আজই বুকিং করুন___
---------------------------------------
ভ্রমনের স্থান:
🌳হিরন পয়েন্ট
🌳দুবলারচড়
🌳কটকা অফিস পার্ক
🌳জামতলা সীবিস, ওয়াচ টাওয়ার
🌳আন্দার'মানিক
🌳করমজল।
--------------------------------------
* প্যাকেজের মধ্যে যা যা পাচ্ছেন___
* VIP ডাবল মেনু খাবার ও ২ বেলা নাস্তা
* Special Dinner BBQ Night
* ২ রাত কেবিনে থাকা।
* গোসলের জন্য মিস্টি পানি।
* বনের ভেতরে প্রবেশের ও ভ্রমণের জন্য ছোট ট্রলার।
* জঙ্গল ট্রেকিং।
* সুন্দরবনে প্রবেশের পাস।
* গাইড সার্ভিস।
* ক্যাটার্স সার্ভিস।
* বন বিভাগ থেকে সিকিউরিটি গার্ড।
* AC ৭০ জনের ডাইনিং।
* সাউন্ড সিষ্টেম। (শর্ত প্রযোজ্য)
* ২৪ ঘন্টা জেনারেটর ব্যবস্থা।
* ঘরোয়া পরিবেশে তিন বেলা খাবারের সাথে থাকছে দুই বেলা নাস্তা।
(প্রতিবেলা খাবারে থাকবে ভিন্নতা)
* চা,কফি,মিনারেল ওয়াটার ও ফল এর সু-ব্যবস্থা।
* বিনোদনের উত্তম ব্যবস্থা। (চাহিদা অনুযায়ী)।
* বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে আমাদের পক্ষ থেকে থাকছে বার- বি- কিউ নাইট চিকেন+ফিস
--------------------------------------
বিশেষ সুবিধাঃ-
আরও থাকছে বাচ্চাদের জন্য প্লে-গ্রাউন্ড।
খাবারের জন্য ২৪ ঘন্টা মিনারেল পানি ও ১৬ ঘন্টা চা/কফি চলমান থাকবে। প্যাকেজে আরো থাকছে দক্ষ খাবার পরিবেশন কারি, ছোট ইঞ্জিন বোট, অস্ত্রধারী ফরেষ্ট গার্ড, ও সার্বোক্ষনিক অভিজ্ঞ ট্যুর গাইড সেবা।
🌴🌳🌴🌳🌴🌳🌴🌳🌴🌳🌴
→ফরেস্ট গার্ড ও ট্যুর গাইডের কথা মেনে চলুন. আপনার সুন্দরবন ভ্রমনকে আনন্দিত করুন।
Booking is running....
----------------------------------------
পরিপূর্ণ ও আরাম দায়ক সুন্দরবন ভ্রমনের সঙ্গী
👉🏻👉🏻👉🏻 Tiger Point Tours and Travels 🌳🌳🌳
যোগাযোগ/বুকিং 👇🏻
Mobile: 01676446462



13/12/2023
সুন্দরবনের মানুষদের কথা কেউ ভাবে না রে ভাই। কষ্টের কোনো শেষ নাই।
30/11/2023

সুন্দরবনের মানুষদের কথা কেউ ভাবে না রে ভাই। কষ্টের কোনো শেষ নাই।

গোলক মন্ডলকে বিষধর সাপে কেটেছে ভোর ছয়টায়। সুন্দরবনের ভেতরে ঘটেছে দুর্ঘটনাটি। সেখান থেকে নৌকা, ট্রলার আর মটরসাইকেলে করে দাকোপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্যন্ত আনতে দুপুর হয়ে যায়। সেখানে অ্যান্টিভেনম নাই। খুলনা নিতে হবে। ৯৯৯ এ কল করে অ্যাম্বুলেন্স এর ব্যবস্থা হয়েছে। আবারও মটরসাইকেলে বসিয়ে তাকে নেওয়া হচ্ছে বাজুয়ায়।

মটরসাইকেলে বসে কাৎরাচ্ছেন কালাবগীর গোলক মন্ডল। কালাবগী যুব ফাউন্ডেশনের যুবকরা তাঁকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন।

সুন্দরবনের মানুষদের কথা কেউ ভাবে না রে ভাই। কষ্টের কোনো শেষ নাই।

28/11/2023


হরিণ ধরার ফাঁদ- 'ডোয়া' আর 'ছিটকে'

রূপান্তরের গল্প ২৬৮ #রূপান্তরেরগল্প

হরিণ শিকার সুন্দরবনে সাধারণ ব্যাপার। অহরহই ঘটে। একটা সময় সাধারণ জেলেদের মধ্যে শিকারের প্রবণতা ছিলো খুব বেশি। তবে সময়ের সাথে সাথে সেটি কমেছে। ক্রেতারা সতর্ক। আবার বন্যপ্রাণি আইনটি সংশোধন হয়েছে বলে অনেকেই শিকার থেকে সরে এসেছে। শিকার আর বন্যপ্রাণি বেচাকেনা আগের মতো সহজ নাই।

সুন্দরবনের শিকারীদের অনেককেই চিনি। পরিচিতদের প্রায় সবাই এই পেশা ছেড়ে দিয়েছে। শখের শিকারীরা সুন্দরবনে যায় না বললেই চলে। তবে পেশাদার হরিণ শিকারীরা সুযোগ পেলেই বনে ঢুকে পড়ে। কিছু স্থায়ী ক্রেতা আছে। তাদের কাছে গোপনে পৌঁছে যায় হরিণের মাংস।

বনদস্যুদের ডেরায় হরিণ শিকার আরও সাধারণ বিষয়। প্রতিদিনের খাবারের চাহিদা মিটাতে শিকার করতে হয়। প্রতিটি দস্যুদলে এক বা একাধিক পাকা শিকারী থাকে। দস্যুদলে তাদের কদর অন্য পর্যায়ে। আবার বনদস্যুরা ভয় পায়, এড়িয়ে চলে শিকারীদের।

দস্যুরা প্রশাসনকেও পরোয়া করে না। তাহলে শিকারীদের কেন ভয় পায়? দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় যা বুঝেছি তা হলো, শিকারীদের বন্দুকের নিশানা ভালো। তারা জঙ্গলে চলতে পারে নিঃশব্দে। কাউকে কিছু বুঝতে না দিয়ে একজন পাকা শিকারী হামলা চালাতে পারে যেকোনো বন্দস্যুদের আস্তানায়। অন্যদিকে দস্যুদের বেশির ভাগ সদস্যই বন্দুক চালানোয় পারদর্শী না। তাই শিকারীদের সাথে সুসম্পর্ক রাখে বনদস্যুরা।

মংলার মিন্টু শিকারী ছিলো রাজু বাহিনীর প্রধান রাজু'র বন্ধু। নিবিড় সম্পর্ক ছিলো তাদের মধ্যে। সুন্দরবনে নিয়মিত যাতায়াত করতো মিন্টু। সবাই জানে যে সে শিকার করে। শুধু হরিণ না। বাঘ শিকারের অভিযোগও ছিলো তার বিরুদ্ধে। তার পরও সুন্দরবনে তার নির্বিঘ্ন যাওয়া আসা ছিলো।

একবার মিন্টু শিকারীর সাথে গল্পে বসেছিলাম। সে বলতো, জঙ্গলে নামার পর একটি হরিণ শিকার করতে তার সময় লাগে বড়জোর আধা ঘন্টা। তার কাছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা হরিণের মাংস নিতো। তাদের মাধ্যমে দেশের অনেক হোমড়া চোমড়ার কাছে উপহার হিসাবে পৌঁছে যেতো সুন্দরবনের হরিণের মাংস।

দস্যুনেতা রাজুর সাথে সম্পর্ক থাকায় মিন্টু শিকারীকে বনরক্ষীরা কিছু বলতে পারতো না। জনশ্রুতি ছিলো যে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ধরলেও তাকে আটকে রাখতে পারতো না। পরবর্তীতে নিরুদ্দেশ হয়ে যায় এই শিকারী। আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। শুনেছি খুলনায় বসবাস করেন সুন্দরবনের এক বড় মহাজনের বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিরুদ্দেশ হয় মিন্টু। সুন্দরবনের হরিণ-বাঘ শিকারীদের নিয়ে অনেক গল্প শুনি। বিচিত্র জীবন তাদের।

আমরা আছি পূর্ব সুন্দরবনে। নিম্নচাপ চলে গেছে গত রাতে। আকাশ এখন পরিস্কার। বাতাস বইছে উত্তর থেকে। সূর্যের উত্তাপ বেশি হলেও হাল্কা বাতাস বেশ স্বস্তি দিচ্ছে। গেলো রাতে কয়েকটি জেলে নৌকা ছিলো সাথে। ঝড়-বৃষ্টি একসাথর মোকাবেলা করেছি আমরা।

সাত সকালে তিন জেলে শিকারে গেছে আমাদের কাউকে কিছু না জানিয়ে। ওদের বলেছি হরিণ ধরার ফাঁদ তুলে আনতে। একটু তাড়া থাকলেও শিকারীদের ফিরে না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করবো। কাছাকাছি একটি নৌকা রেখে এসেছি তাদের নিয়ে আসার জন্য।

ঘন্টা খানেক পর নৌকাটি আসলো। শিকারে যাওয়া তিনজনকে ডেকে ট্রলারে তুললাম। বেশি বেশি বকাঝকা করলাম। ওরা বললো, ভুল হয়ে গেছে। এরপর নেমে গেলাম ওই নৌকায়। ফাঁদগুলো বের করতে বললাম। ওরা নৌকার পাটাতনের নিচ থেকে একটা ছোট বস্তা বের করলো। বস্তা খুলে দেখি একগুচ্ছ নাইলনের দড়ি।

এগুলো তো শুধু দড়ি! হরিণ ধরার ডোয়া কোথায়? ওরা বললো, এগুলোই তো ডোয়া, মানে হরিণ ধরার ফাঁদ। দড়িগুলো হাতে তুলে নিলাম। গুছিয়ে রাখা দড়িগুলোই তাহলে ডোয়া? জেলেদের বললাম, আমাকে একটু বোঝান তো!

একটু পর পর ফাঁস। দড়ির এক মাথা থেকে আরেক মাথা কয়েকশ' মিটার হবে। এর মধ্যে প্রায় তিনশ' ফাঁস। বললাম, ডোয়া কোথায় পেলেন আপনারা?

সুন্দরবনে যারা হরিণ শিকার করে তারা ফাঁদ বহন করে না। জালের সাথে দড়ি নিয়ে আসে। তারপর অবসর সময়ে বনের ভিতর বসে ফাঁস তৈরি করে। কয়েক ঘন্টায় বানিয়ে ফেলে হরিণ ধরার ফাঁদ-ডোয়া। তারপর শিকারে নামে। দড়িতে আটকা পড়ে হরিণ। শিকার শেষে ফিরে যাওয়ার সময় ফাঁদগুলো বস্তায় ভরে জঙ্গলের ভিতর রেখে যায়। বেশির ভাগ সময় মাটি খুঁড়ে পুঁতে ফেলে বস্তাটি। খাল ও বড় কোনো গাছকে নিশানা করে তারা ফিরে যায়। জঙ্গলের বিভিন্ন জায়গায় ফাঁদ রাখা থাকে। সময় সুযোগ পেলেই তারা শিকারে নামে।

'ছিটকে' নামে আরেক ধরণের ফাঁদ আছে। তাতে দড়ি লাগে মাত্র এক টুকরা। সুন্দরবনে হরিণের চলাফেরার পথ হিসাব করে ছিটকে ফাঁদ পাতে শিকারীরা। ডোয়া যেমন লম্বা জায়গা জুড়ে পাতা হয়। এটি তেমন না। মাঝারি আকারের গাছ কেটে তার সাথে কয়েক টুকরো চিকন গাছের ডাল দিয়ে তৈরি করা হয় ছিটকে ফাঁদ।

শুকনা ঘাস-পাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয় জায়গাটি। দড়িগুলো দেখা যায় না। হরিণদের আকৃষ্ট করার জন্য শিকারীরা কেওড়ার ডাল-পাতা ফেলে রাখে। জায়গা মতো পা পড়লে তীব্র বেগে উঠে যায় দড়ির ফাঁস। ঝুলে পড়ে শিকার। শুধু হরিণ না, বন্য শুকর বা বাঘও এতে আটকা পড়তে পারে। কখনও কখনও মদনটাকের মতো বড় পাখিও ধরা পড়ে যায় ছিটকে ফাঁদে।

জেলেরা ডোয়া ফেলেছিলো বনে। এখানে কেওড়া বন আছে বলে হরিণের চলাফেরা বেশি। শিকারীরা বললো, ফিরে গিয়ে তারা একটা হরিণ পেয়েছে। তবে ছেড়ে দিয়ে এসেছে। আমি বিশ্বাস করিনি। বললাম, ওখানে যেতে চাই। দেখতে চাই সত্যি সত্যি সবটুকু ফাঁদ তোমরা তুলেছো কী না!

ট্রলারের সহযাত্রীরা একটু দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলো। বললাম, দুশ্চিন্তা করো না। এদিকটা তো কেওড়া বাগানে ভরা। জঙ্গলের ভিতরটা তো পরিস্কার থাকার কথা। বেলায়েত সরদার এসে বসলেন। বললেন, চলেন ভাই। অভিযান একটা চালায়ে আসি। এই জেলেদের কথা আমারও বিশ্বাস হচ্ছে না।

এবার ভয় পেয়ে গেলো ওই জেলে শিকারীরা। নিজে থেকেই বললো যে ভিতরে আরও ফাঁদ আছে। তবে সেগুলো তাদের না। কোনো শিকারী চক্রের ডোয়া হবে। দুই একদিনের মধ্যে রাস পূর্ণিমা। এসময় দুবলার চরে রাস পূজা হয়, মেলাও হয়। তাতে যোগ দিতে আসে লাখ লাখ মানুষ। শুনেছি এসময় হরিণ শিকার বেগে যায়। মেলার কয়েক দিন আগে শিকারীরা ঢুকে পড়ে বনে। মাছ-কাঁকড়া শিকারের অনুমতি নিয়ে তারা হরিণ শিকার করে। শুনেছি, এসময় পূর্ব সুন্দরবনের এদিকটাতে শিকার বেশি হয়।

দুবলার চরে আজ আর যাওয়া হবে না। বনের ভিতরে নামার সিদ্ধান্ত নিলাম। ট্রলার রাখবো এখানেই। ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে রওনা দিবো। তবে তার আগে একটু খাওয়া দাওয়া করে নিতে হবে। বনের ভিতরে কয় ঘন্টা থাকবো আমরা তা নিশ্চিত না।

রাতের ভাতে পানি দেওয়া ছিলো। মানে পান্তা ভাত আছে রান্নাঘরে। শুকনা মরিচ পোড়ানো হলো। পেঁয়াজ কেটে দিলো মামুন। চুলায় গরম পানি তুললেন শহীদুল কাকা। ভরপেট খাওয়ার মতো পান্তা নাই। তবে যা আছে তাই দিয়ে চলে যাবে। সকালে পান্তা ভাত খাবার হিসাবে বেশ ভালো।

দুধ চা খেয়ে নিলাম। নৌকা তৈরি। তাতে হাল্কা খাবার আর চায়ের সরঞ্জাম তোলা হলো। মনে হয় আজ সারাদিন জঙ্গলের ভিতরেই কাটবে। মনে হচ্ছে ভীতিকর এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে যাচ্ছি আমরা!

চলবে...

ছবি: রাশেদুল আরেফিন
ঘটনা: নভেম্বর ২০১৬

🥲🥲🥲🥲
27/11/2023

🥲🥲🥲🥲

মৃত বাঘগুলোর ময়না তদন্ত হয়?

গতকাল ২৫ নভেম্বর পশ্চিম সুন্দরবনের রায়মঙ্গল নদীর পাড়ে একটি বাঘের মৃতদেহ উদ্ধার করে বন বিভাগ। সন্ধ্যায় কলাগাছিয়া বন টহল ফাঁড়ি প্রাঙ্গনে সেটিকে সমাহিত করা হয়। এবিষয়ে এক একটি সংবাদ মাধ্যমে এনিয়ে এক এক রকমের তথ্য পাচ্ছি। বলা হচ্ছে বাঘটি বার্ধক্যজনিত কারণে মারা গেছে। ময়না তদন্ত করা হয়েছে কী না জানি না। তবে পরীক্ষার আগেই মৃত্যুর কারণ বার্ধক্যজনিত বলা হয়েছে।

গত কয়েক বছরে কয়েকটি মৃত বাঘ উদ্ধার হয়েছে। পশ্চিম সুন্দরবনে পাওয়া মৃত বাঘগুলো নিয়ে পর্যাপ্ত তথ্য দেয়নি বন বিভাগ। এবারও সরাসরি কলাগাছিয়াতে এনে বাঘটির কবর দেওয়া হয়। নিশ্চয়ই ময়না তদন্তসহ নিয়মতান্ত্রিক কাজগুলো করা হয়েছে! সেই তথ্যগুলো জানতে ইচ্ছে করছে। সুন্দরবনের বাঘ শুধু এই বনের সম্পদ না। এটি পৃথিবীর সম্পদ।

গত বছর পূর্ব সুন্দরবনের রূপের গাঙ-এ মৃত বাঘটি পাওয়া যায়। মৃতদেহ উদ্ধার করে বন ময়না তদন্ত করে বন বিভাগ। জানায় বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যায় সুন্দরবনের বাঘটি। পোস্টের ছবিটি সেই বাঘের।

যেকোনো প্রাণির মতো বাঘেরও স্বাবাভাবিক মৃত্যু হবে। তবে সেটিও তো নিশ্চিত হতে হবে!

03/11/2023

২০১৬ সালের ৩১ মে প্রথম দস্যুদলটি আত্মসমর্পণ করে। ২০১৮ সালের নভেম্বরের মধ্যে সবগুলো দস্যুদল আত্মসমর্পণ করে....

21/09/2023

রক্ষক যখন ভক্ষক
21/09/2023

রক্ষক যখন ভক্ষক

শুধু মাঠের ভক্ষকদের নিয়ে কথা বললে হবে? উনারা মাঠের কাজও করেন। উনাদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে অনেকেই গুলি করেন। এক দুইজন মিলে সুন্দরবনকে বিষের অভয়াশ্রম বানাতে পারেন না।

শুভরাত্রি ♥

17/09/2023

সুন্দরবন ♥️

17/09/2023
08/09/2023



03/09/2023
01/09/2023

সুন্দরবন এবার কেমন বিশ্রাম পেলো?

তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষ হলো। সুন্দরবন খুললো বনজীবীদের জন্য। ১ সেপ্টেম্বর থেকে পর্যটকরাও ঘুরতে যেতে পারবেন।

সুন্দরবনকে বিশ্রাম দিতে চাই আমরা। বন উপকূলের মানুষদের কষ্ট হয়। খাবারের কষ্ট হয়। ওদের পেট চালাতে চড়া সূদে ঋণ নিতে হয়। তবুও আরাম পাক সুন্দরবন। কিন্তু সত্যি সত্যি কি আরাম পেলো আমাদের এই সম্পদ? না কী বিষে বিষে ছয়লাব হলো? অবৈধ ভাবে প্রবেশ করে, বিষ দিয়ে মাছ ধরে, সেই মাছ জঙ্গলের ভিতরে গাছ পুড়িয়ে শুকানো কী মুখের কথা?

তবুও ভালো থাকুক সুন্দরবন ♥

(ছবি ও সংবাদ: দৈনিক ইত্তেফাক)

01/09/2023

আজ থেকে পর্যন্টের জন্য উন্মুক্ত সুন্দরবন ।

28/08/2023

এখনও হরিণ শিকার হয়। সুন্দরবন বন্ধ। তবুও চলে সব ধরনের অপকর্ম।
গত রাতে পশ্চিম সুন্দরবনের কাটেশ্বর থেকে শিকার করা হরিণ জব্দ করেছে বন বিভাগ। আসামী পালিয়ে গেছে।

সুন্দরবনে চোরা শিকারীদের দাবড়ে ধরা মোটেই সহজ না। কিন্তু শিকারও তো চলতে দেওয়া যায় না

এমন ছবি দেখলে রূপান্তরের গল্প আর এগোয় না আজ আর পারলাম না লিখতে।

শুভ রাত্রি :-(

20/08/2023

  Run for a purpose    Khulna Half Marathon 2023
13/08/2023


Run for a purpose
Khulna Half Marathon 2023

Khulna Half Marathon 2023Registration will be start on 11th August at 8 PM ( Friday)Don’t miss the chance to share the a...
09/08/2023

Khulna Half Marathon 2023

Registration will be start on 11th August at 8 PM ( Friday)
Don’t miss the chance to share the awareness


03/08/2023
 #আসুন_সুন্দরবনের_বিভিন্ন_ট্যুরিস্ট_পয়েন্ট_সম্পর্কে_জানি ।প্রকৃতির এক অপার রহস্য বুকে নিয়ে বঙ্গোপসাগরের কূলঘেষে ঠায় দাড়ি...
30/07/2023

#আসুন_সুন্দরবনের_বিভিন্ন_ট্যুরিস্ট_পয়েন্ট_সম্পর্কে_জানি ।

প্রকৃতির এক অপার রহস্য বুকে নিয়ে বঙ্গোপসাগরের কূলঘেষে ঠায় দাড়িয়ে আছে হাজার বছরের বন সুন্দরী। মূলত এখানকার সুন্দরী গাছের নামেই এর নাম সুন্দরবন। সুন্দরবনের বাঁকে বাঁকে বয়ে চলেছে কতো নদী তাদের আবার রহস্যময় সুন্দর-সুন্দর নাম। নদী আর বন মিলিয়ে যেমন দিয়েছে স্থানীয় ও আশপাশের মানুষের জীবর জীবিকার আধার তেমনি পানি কুমির আর বাঘ মিলে প্রাণ নিয়েছে কতো জানা অজানা মানুষের। আজকের সুন্দরবন সুন্দরের ডালা বিছিয়েছে প্রকৃতিপ্রেমী মানুষদের জন্য। সুন্দরের পসরা সাজিয়ে বসেছে ঘাটে ঘাটে। প্রকৃতির প্রেমিকেরা তার রুপদেখার তৃষ্ণা মেটায় সুন্দরবনের রুপমার্ধূর্য দেখে। জীবন ও প্রকৃতির গভীর মিতালী যেন শিল্পীর আঁকা ছবি কিংবা ছন্দে বাঁধা কোনো কবিতা। এখানে বন-বনানী কথা বলে প্রেমিক আগন্তুকের সাথে। নদীরবুকে কুলু কুলু শব্দতুলে বনের গভীরে হারিয়ে যায় প্রকৃতির পেম ভিখারিরা। আসুন আজ তবে আমরা জেনে নিই সুন্দরবনের বিভিন্ন ট্যুরিস্ট পয়েন্টে সম্পর্কে।

#করমজল
করমজল মংলা থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে পশুর নদীর তীরে অবস্থিত। এখানে রয়েছে কুমির, হরিণ, বানর সহ নানা প্রজাতির পশুপাখি। কাঠের ট্রেইল ও টাওয়ারসহ এখানে রয়েছে দেশের একমাত্র কুমিরের প্রাকৃতিক প্রজনন কেন্দ্র। আছে হরিণ প্রজনন কেন্দ্র এবং পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। এখানে কুমিরের বাচ্চা আর অসংখ্য বানর দেখতে পাবেন। মাটিতে দৌড়ে বেড়াবে লাল কাঁকড়া। নদীর ঢেউ এসে পাড় ভেঙ্গে পড়বে ম্যানগ্রোভ শেকড় রাশির গায়ে। মজার ব্যাপার হলো মিষ্টি পানির জন্য এখানে তিনটি পুকুর রয়েছে।

#হাড়বাড়িয়া
সুন্দরবন দেখে দিনে দিনে ফিরে আসার জন্য হাড়বাড়িয়া একটি উৎকৃষ্ট ট্যুরিষ্ট স্পট হয়ে গড়ে উঠেছে। মংলা থেকে ট্রলার যোগে হাড়বাড়িয়া যেতে সময় লাগে ৩/৪ ঘন্টা। পশুর নদী ও হাড়বাড়িয়া খালের সংগম স্থলে হাড়বাড়িয়া টহল ফাঁড়ির নিকটে পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য কিছু কিছু স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে।

#কটকা
সুন্দরবণ পুর্ব অভয়ারন্যের পশ্চিমাংশে সাগরের কোল ঘেষে অবস্থিত কটকা অভয়ারণ্য। এখানে নৈসর্গিক পরিবেশ ঘন বনানীর ছায়ায় নির্মিত বিশ্রামাগার থেকে উপভোগ করা যায় উত্তাল সমুদ্রের ঢেউ। বিকেলে সূর্যের আলো পড়ে গেলে হরিনেরা চলে আসে কাছাকাছি। বানরের দলেরতো আর রাতদিন নেই! হয়তো দেখে ফেলতে পারেন নদীর পাড়ে কুমিরের রোদ পোহানোর দৃশ্য। কটকা টাইগার এর বিচরণ এলাকার মধ্যে পড়লেও বাঘের সংখ্যা এতই কমেছে যে, বাঘ দেখতে পাওয়া কেবল ভাগ্যের উপর। বন দেখার জন্য এখানে আছে পর্যক্ষেন টাওয়ার আর থাকার জন্য আছে ৪বেডের একটি রেস্ট হাউস। কটকা থেকে মংলা হতে প্রায় ১১২ কিঃমিঃ। সময় লাগে প্রায় ৮ ঘন্টা থেকে ১০ ঘন্টা। জামতলা কটকার কাছেই জামতলা। কটকা খাল পার হয়ে ছোট একটি খালের পাড়েই এর অবস্থান। পর্যটকদের আকর্ষনের জন্য এখানে একটি ওয়াইল্ড লাইফ ওয়াচ টাওয়ার নির্মিত হয়েছে। টাওয়ার থেকে দেখাযায় হরিণের পাল। কখনো বাঘের ভয় বা অন্যকোনো কারণে ভিত হলে মুহুর্তে হারিয়ে যায় গভীর বনে। জামতলা খালটি প্রায় ১ কিঃমিঃ লম্বা তাই ছোট নৌকায় উপভোগ করা যায়। তবে কুমিরের ভয়ও আছে।

#কচিখালী
সুন্দরবণ পুর্ব অভয়ারন্যের পুর্ব দক্ষিন প্রান্তে সাগর তীর ঘেষে সারি সারি তালগাছ আর নারিকেল বাগান নিয়ে গড়ে উঠেছে কচিখালী সাথে আছে একটি মনোরম বিশ্রামাগার। এতে এক শয্যা বিশিষ্ট ৩টি ও ২ শয্যা বিশিষ্ট ১টি কক্ষ এবং ড্রইং ও ডাইনিং রুম রয়েছে। এখানে পর্যটকেরা আসে বাঘ দেখার আশায়। তবে আজকাল লোকালয়ের এতকাছে বাঘ মেলা ভার। কাশবনের সাদা ফুলের বাঁকে যদি কখনো হরিণ শিকারের আশায় লুকিয়ে থাকে মংলা হতে কচিখালীর দুরত্ব ১০৬ কিঃ মিঃ। কচিখালীতে অক্টোবর হতে মার্চ পর্যন্ত মৌসুমী মাছের হাট বসে।

#বাদামতলা
কচিখালী আর কটকার মাঝামাঝি বাদামতলা। বাদামতলা সৈকত অত্যন্ত নির্জন মনোরম কিছুটা ভয়ংকরও বলা যায়। শীতকালে এ সৈকতে বাঘ দেখার সম্ভাবনা থাকে, অন্তত বাঘের পায়ের ছাপতো দেখা যায়। আরেকটি বিষয় হলো এখানে জামতলা বা কচিখালী থেকে পাঁয়ে হেঁটে যাওয়া যায়, সেক্ষেত্রে ঝুকি আছে, তবে নিয়ম মেনে সতর্ক থেকে যাওয়া যেতে পারে। শীত মওসুমে এখানে শন সংগ্রহের জন্য স্থানীয় বনজীবি মানুষেরা আসেন।

#তিনকোনা_দ্বীপ
তিনকোনা দ্বীপ তিনকোণা দ্বীপ সুন্দরবনের ভ্রমনেচ্ছুদের কাছে নতুন করে পরিচিত হয়ে উঠেছে। পশুর ও মরা পশুর নদীর সংগম স্থলে অবস্থিত এ স্থানে হরিণ বানরের দেখা মিলবে। অনেকে এখানে বাঘের দেখা পেতেও আসেন। তিনকোণা দ্বীপের কাছে কোকিলমনি নামক স্থানে বন বিভাগের একটি টহল ফাঁড়ি রয়েছে। দুবলার চর ভ্রমনকারীরা কখনো কখনো এখানে যাত্রাবিরতি করে থাকেন।

#দুবলার_চর
দুবলার চর এটি তুষারশুভ্র কাশফুল আর সবুজ ঘাষে ঢাকা সমুদ্রের কোল ঘেষে অবস্থিত। এখানে জেলেরা বছরের ছয় মাস অবস্থান করে দেশী ছোট নৌকায় জীবনের ঝুকি নিয়ে সাগরে মাছ ধরতে যায়। এই জেলে পল্লীতে জেলেদের অবসর সময় অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সমূহ খুবই উপভোগ্য। পর্যটকেরা এখানে শুটকি প্রক্রিয়াকরণ সচক্ষে দেখেন। সাথে খুব কাছ থেকে দেখতে পারেন জেলে পাড়ার জীবন। এই স্থানটি রাসমেলার জন্য বিখ্যাত। মংলা হতে দুবলার চর ৯০ কিঃ মিঃ দুরত্ব। এখানে জনবসতি থাকার কারণে ৪টি সাইক্লোন সেন্টার ও কটি মিঠা পানির পুকুর রয়েছে। বর্ষায় দুবলার চর থেকে ইলিশ পাওয়া যায়। কার্তিক মাসের রাশ পুর্নিমার মেলায় দুর-দুরান্ত থেকে হাজার হাজার তীর্থ যাত্রীর আগমন ঘটে রাস মেলায়। রাস মেলাটি ৩ দিন ধরে চলে।

#মান্দারবাড়িয়া
সুন্দরবনের অভ্যন্তরে ভ্রমনের জন্য যে সব গুরুত্বপূর্ণ ও মনোরম স্থান রয়েছে মান্দারবাড়িয়া অন্যতম এবং বাঘ দেখতে পাওয়ার জন্য এই স্থানটি পরিচিতি। সুন্দরবনের পশ্চিমে দক্ষিণ অংশে বঙ্গোপসাগরের কুল ঘেঁষে এখানে সুর্য উঠা ও অস্ত যাওয়ার দৃশ্য পর্যটকদের বিশেষভাবে আকর্ষণ করে। মান্দারবাড়িয়ার সন্নিকটেই রয়েছে পটণী আইল্যান্ড, দুর থেকে দেখলে মনে হয় যেন বঙ্গোপসাগরে এক খন্ড সবুজ পাথর ভাসছে। টাইগার, হরিণ, বানর, কচ্ছপ, সাপ, কাঁকড়া, কুমির আর পাখিতো আছেই। আর বুনো নিরব মনোরম সমুদ্র সৈকততো শীতে কচ্ছপের রৌদ্র স্নান দেখার সুযোগ মিলতে পারে।

#হিরণ_পয়েন্ট
হিরণ পয়েন্ট বা নীলকমল সাগরের বেলাভূমি ঘেষে সন্নিকটে নদীর দক্ষিন বনে মনোরম নীলকমল অভয়ারণ্য। এখানে আছে নীল রং শোভিত অভয়ারণ্য কেন্দ্রের অফিস গৃহ, বনকর্মীদের বাসগৃহ, পিকনিক স্পট। নীলকমল খালের নাম অনুসারে এ স্থানটির নাম রাখা হয়েছে নীলকমল। এমাঠে সকালবেলা হরিণের দেখা মেলে। এখানকার পুকুরে পানি খেতে আসে তারা। এখানেও একটি টাওয়ার আছে। এখানকার নদীতে কুমিরের দেখা মিলতে পারে যেকোনো সময়। খুলনা হতে হিরণ পয়েন্ট এর দুরত্ব প্রায় ১২০ কিঃ মিঃ।

#শেখেরটেক
এখানে প্রায় ৪০০ বছরের পুরাতন একটি মন্দির, শেখেরবাড়ীর ধবংসাবশেষ এবং কিছু উঁচু জায়গায় ঘরবাড়ীর চিহ্ন পাওয়া যায়। শিবসা নদীর তীরে বনের মধ্যে শেখেরটেক মন্দিরটি অবস্থিত যা ছোট ছোট ইট, চুন ও সুরকীর গাথুনী দিয়ে তৈরী। এটা নিয়ে নানা গল্প প্রচলিত আছে।

#বঙ্গবন্ধু_আইল্যান্ড
বঙ্গবন্ধু দ্বীপ সুন্দরবনের সর্বশেষ পয়েন্ট পুটনী আইল্যাণ্ডের আগে। নির্জন দ্বীপের প্রশস্ত সমূদ্র সৈকত আপনার মন ভরাবে। এখানে কাশবন অল্পকিছু গাছ রয়েছে। রয়েছে হরিণ। বাঘেরা এখনো সেখানে যায়নি। ভবিষ্যতে একটি আকর্ষনীয় পর্যটনকেন্দ্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ পুটনি দ্বীপ আর বঙ্গবন্ধু দ্বীপ এই দুটো দ্বীপে রয়েছে প্রশস্থ ও পরিচ্ছন্ন বালুকাবেলা। একজন জেলে এই দ্বীপের নাম রাখেন বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড।

#খালপেটুয়া:
সুন্দরবনের পাড় ঘেষে আর খোলপেটুয়া নদীর পাশ ধরে চলতে থাকলে হরিণ, বানর এর দেখা মিলবে। খোলপেটুয়া নদী এই অঞ্চলের মানুষকে দিয়েছে প্রতিদিনের জীবিকা। এই নদীতে প্রায় সারা বছরই মাছ ধরে স্থানীয় মানুষ। এই নদীতে সারা বছর ধরেই কাঁকড়া পাওয়া যায়। এছাড়া, রামসার, মুন্সীগঞ্জ, কপিলমনি, টিয়ার চর, শেলার চর, ঢাংমারী, জোংড়া, মরা পশুর, ঘাগড়ামারী, লাউডোব, জ্ঞানপাড়া, চাঁদপাই, নন্দবালা, চরাপুটিয়া, মৃগামারী, জিউধারা, বড়ইতলা, আমুরবুনিয়া, শুয়ারমারা, ধানসাগর, গুলিসাখালী ইত্যাদি পয়েন্টে এডভেঞ্চারপ্রিয় পর্যটকেরা গিয়ে থাকেন।

আসুন সুন্দরবন ভ্রমন করি এবং রহস্যময়ি সুন্দরবন সর্ম্পকে জানি।

ছবিতে যে মাছটি দেখতে পাচ্ছেন, আমরা সবাই এটিকে সাকার ফিস (Sucker Fish) নামেই চিনি, যার বৈজ্ঞানিক নাম Hypostomus Plecostom...
25/07/2023

ছবিতে যে মাছটি দেখতে পাচ্ছেন, আমরা সবাই এটিকে সাকার ফিস (Sucker Fish) নামেই চিনি, যার বৈজ্ঞানিক নাম Hypostomus Plecostomus. খাদ্য হিসেবে পৃথিবীর কোথাও এটি প্রচলিত নয়। এছাড়াও এর কিছু ভয়ঙ্কর ফলাফল আছে।

এখন সারা দেশে সাকার মাছ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। দেশের অধিকাংশ জেলার নদ-নদীতে এ মাছ পাওয়া যাচ্ছে। এ মাছ বুড়িগঙ্গার মতো দূষিত পানিতেও টিকে থাকতে পারে। দ্রুত প্রজননও ঘটায় মাছটি। পাশাপাশি মানুষ এই মাছ না খাওয়ায় এটি দ্রুত বাড়ছে ও ছড়িয়ে পড়ছে। সাকার দেশীয় প্রজাতির মাছের ডিম ও রেণু খেয়ে মাছের বংশবিস্তারে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এ মাছ যেকোনো পরিবেশে বাঁচতে পারে এবং দ্রুত বংশবৃদ্ধির কারণে দেশীয় প্রজাতির মাছের সঙ্গে খাদ্য ও বাসস্থান নিয়ে প্রতিযোগিতা করে। মাছটি খাওয়া যায় না। সর্বোপরি সাকার মাছ জলজ জীববৈচিত্র্য নষ্ট করে। এমনকি এই মাছ ফ্রিজে বরফ বানিয়ে ফেললেও, অনেকদিন পর তা বের করে বরফ গলালে মাছ নড়াচড়া শুরু করে।

মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, সাকার মাছ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করায় এখন চাইলে মানুষ এখন আর মাছটি আমদানি, অ্যাকুয়ারিয়ামে পালন বা বিক্রি কিংবা প্রজনন কিছুই করতে পারবেন না। তবে যেহেতু মাছটি আগে থেকেই ছড়িয়ে এসেছে, সেক্ষেত্রে এখন সবার এই বিষয়টি জরুরি ভাবে দেখা উচিত। সাকার মাছ এর জন্য অদূর ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তার ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারি আমরা। তাই, কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এই বিষয়ে জরুরিভাবে পদক্ষেপ নেয়ার অনুরোধ করছি, সেই সাথে আপনারা যারা পুকুর চাষ করে থাকেন তারাও মাছটি যাতে কোনোভাবে পুকুরে প্রবেশ না করতে পারে সে বিষয়ে সচেতন থাকুন।

The government must, therefore, come out of a denial mode and declare the dengue situation a public health emergency. It...
25/07/2023

The government must, therefore, come out of a denial mode and declare the dengue situation a public health emergency. It must allocate resources for district and upazila hospitals for dengue tests and treatment. In cities and towns worst affected, there should be a dengue ward in public hospitals and makeshift emergency medical facilities, if needed. The government should subsidies dengue treatment, make tests free for the poor. It must also take early steps to control the breeding of Aedes and redouble its mosquito control efforts, with action against non-compliant house owners, where applicable, routine drives to the canals and other water bodies and a systematic use of insecticides to kill the larvae.

19/07/2023

হিজরি ১৪৪৫ নববর্ষের শুভেচ্ছা

সেপ্টেম্বর ১ তারিখ থেকে সুন্দরবনে পর্যটক ভ্রমন শুরু হবে ইনশাআল্লাহ্। গ্রুপ ট্যুর ও পেকেজ ট্যুরের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন...
07/07/2023

সেপ্টেম্বর ১ তারিখ থেকে সুন্দরবনে পর্যটক ভ্রমন শুরু হবে ইনশাআল্লাহ্।
গ্রুপ ট্যুর ও পেকেজ ট্যুরের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
Tiger Point Tours and Travels
☎ Hotline:
Cell: +8801676-446462 (Shaiyadul Arafeen)

😢😢🙏🙏
04/07/2023

😢😢🙏🙏

🥲🥲😡😡
27/06/2023

🥲🥲😡😡

May the teachings of Allah and his prophet be your companion throughout your life. May this Eid ul Adha bring peace, pro...
27/06/2023

May the teachings of Allah and his prophet be your companion throughout your life. May this Eid ul Adha bring peace, prosperity, and happiness to you and your family!
Have a blessed Eid-ul-Azha

এসেছে ধরায় মুসলিম জাহানের প্রিয় কুরবানির ঈদ।সবাই ঈদে কুরবানি দিবে প্রতিপালকের তরে,মানব মনের পশুত্বটা যেন একেবারেই যায়...
25/06/2023

এসেছে ধরায় মুসলিম জাহানের প্রিয় কুরবানির ঈদ।
সবাই ঈদে কুরবানি দিবে প্রতিপালকের তরে,
মানব মনের পশুত্বটা যেন একেবারেই যায় মরে।

মাত্র ৬০০ টাকায় একদিনের নৌ ভ্রমন এখন থেকে খুলনায়।ঈদের পর যে তারিখ গুলোয় প্যাকেজ আছে দেখে নিনঃ৩০শে জুন শুক্রবার০১লা জুলাই...
23/06/2023

মাত্র ৬০০ টাকায় একদিনের নৌ ভ্রমন এখন থেকে খুলনায়।ঈদের পর যে তারিখ গুলোয় প্যাকেজ আছে দেখে নিনঃ

৩০শে জুন শুক্রবার
০১লা জুলাই শনিবার
০২রা জুলাই রবিবার
০৩রা জুলাই সোমবার
০৭ই জুলাই শুক্রবার
০৮ই জুলাই শনিবার

টুর প্লানঃ বিকাল ৩.৪৫ এর মধ্যে খুলনা লঞ্চঘাট চলে আসবো। আমাদের রিজার্ভ ভ্যাসেল "পেলিকন" অপেক্ষা করবে আপনাদের জন্য। জাস্ট ৪.০০ টায় ভ্যাসেল ছাড়বো, সাথে থাকবে ওয়েলকাম ড্রিংক। আমরা রুপসা ব্রিজ, বটিয়াঘাটা, রেল ব্রিজ ক্রস করে নদীর মাঝখানে নোঙর করবো ভ্যাসেল। সন্ধ্যার পর থাকবে লাইভ মিউজিক এবং চিকেন বারবি কিউ নাইট। আর কিছু সময় ভ্যাসেলে নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করে রাত ৯.০০ টার মধ্য খুলনা লঞ্চঘাট পৌছাবো ইনশাআল্লাহ এবং ভ্রমন শেষ হবে।

# সুন্দর ভ্যাসেলে বিকাল থেকে রাত নৌপথে ভ্রমন
# ওয়েলকাল ড্রিংক, চা এবং স্নাকস
# চিকেন বার বি কিউ নাইট সাথে লাইভ মিউজিক

উপরে উল্লেখিত যেকোনো ডেটে বুকিং দিয়ে রাখতে পারেন। বুকিং দিতে কল বা নক Shaiyadul Arafeen 01676446462

Perfect song to listen in   Trip
20/06/2023

Perfect song to listen in Trip

SHYAM KALIA is a traditional folk song in Bangladesh. This song was originally tuned and composed by The Great Radha Romon. In 2015, an experimental lineup o...

  Tiger Point Tours and Travels
17/06/2023




Tiger Point Tours and Travels

৯২ দিনের জন্য বন্ধ হচ্ছে সুন্দরবনের দুয়ার, দুশ্চিন্তা নিয়ে ফিরছেন বনজীবীরা
30/05/2023

৯২ দিনের জন্য বন্ধ হচ্ছে সুন্দরবনের দুয়ার, দুশ্চিন্তা নিয়ে ফিরছেন বনজীবীরা

বনজীবীরা বলছেন, বন্ধের দিনগুলোতে তাঁদের জন্য সরকারি যে সহায়তা দেওয়া হয়, তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। সরকারি সহায়তা...

😥😥
20/05/2023

😥😥

আজ থেকে ৬৫ দিনের জন্য সাগরে মাছ ধরা বন্ধ। জেলেরা বেকার হলো। সরকার কিছু খাবার সহায়তা দেয়। কিন্তু সেটা সবাই পায় না। সবার নাম তালিকাতেও নাই। তালিকায় নাম উঠানো সহজ কাজও নয়। অথচ কতো অবস্থাসম্পন্ন পরিবার এই সহায়তার চাল পায়। কতোজন হাঁস মুরগিকে খাওয়ায় সেই চাল!

তবুও মেনে নিতাম সব। যদি সত্যি সাগরে মাছ ধরা বন্ধ থাকতো। এই সময় ভারত ও মিয়ানমারের জেলেরা মাছ ধরে ঠিকই।

Address

Joinogor Govt Officers Quarter, Mirpur/15

Telephone

+8801676446462

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tiger Point Tours and Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tiger Point Tours and Travels:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share