বাসা ভাড়া বিডি - House Rent BD - ToLet

  • Home
  • বাসা ভাড়া বিডি - House Rent BD - ToLet

বাসা ভাড়া বিডি - House Rent BD - ToLet We are leading a service of House Rent. This is a best platform for The dwellers in Bangladesh.
(1)

12/01/2024

Mirpur 12, Pollobi te 2 room flat needed urgent !!

09/01/2024

ধানমন্ডিতে ফ্যামিলি #বাসা_ভাড়া লাগবে 🔥💥💥

২ বেড, সেপারেট ড্রয়িং, ডাইনিং সহ...বাসা থাকলে কমেন্ট বক্সে জানান 👇👇

বসুন্ধরায়  #বাসা_ভাড়া হবে 💥💥 (only family)অনেক বড় বাসা বাসা, মনোরম পরিবেশ 👇👇♦️সাইজ : ২২০০ sqft♦️৪ বেডরুম,     ৪ ওয়াশরুম...
03/01/2024

বসুন্ধরায় #বাসা_ভাড়া হবে 💥💥 (only family)
অনেক বড় বাসা বাসা, মনোরম পরিবেশ 👇👇

♦️সাইজ : ২২০০ sqft
♦️৪ বেডরুম,
৪ ওয়াশরুম,
২ বেলকনি,ড্রয়িং ডাইনিং, ফ্যামিলি লিভিং এর জন্য প্রশস্ত ওপেন স্পেস
♦️1 পার্কিং
♦️1 লিফট
♦️ Rent 47,000/- with service charge

♦️যোগাযোগ করুন:
☎️ 01966-444439
☎️01557-743200

#টুলেট
#ফ্যামেলী_বাসা


#বাসা_ভাড়া_বিডি

ফেব্রুয়ারি ২০২৪ থেকে আভিজাত্য মনোরোম পরিবেশে সম্পূর্ণ ফ্লাট ভাড়া দেওয়া হবে। ফ্লাটটি সম্পূর্ণ কেবিনেট করা। ৩ বেড,, বড় ড্র...
03/01/2024

ফেব্রুয়ারি ২০২৪ থেকে আভিজাত্য মনোরোম পরিবেশে সম্পূর্ণ ফ্লাট ভাড়া দেওয়া হবে। ফ্লাটটি সম্পূর্ণ কেবিনেট করা। ৩ বেড,, বড় ড্রইংরুম ডাইনিং, আলাদা ২ বাথরুম এবং বড় বারান্দা।
ভাড়া- ২৪০০০ (অন্যান্য ভারা বাদে)
লোকেশন:. সেকসন ১৩, ব্লক সি,লেন-২, হাউজ ৩, ঢাকা। মিরপুর ১৩ বাজারের সাথে।
যোগাযোগ:01937691762 ( সামিউল)

ফ্যামিলি  #বাসা_ভাড়া হবে 💥💥 (ব্যাচেলর ভাড়া দেওয়া হবে না)মোহাম্মদপুর ঢাকাতে...বসিলা গার্ডেন সিটিতে কি আপনার  #বাসা_প্রয়...
03/01/2024

ফ্যামিলি #বাসা_ভাড়া হবে 💥💥 (ব্যাচেলর ভাড়া দেওয়া হবে না)
মোহাম্মদপুর ঢাকাতে...
বসিলা গার্ডেন সিটিতে কি আপনার #বাসা_প্রয়োজন?

ফেব্রুয়ারি মাস থেকে ভাড়া হবে ।
3 বেডরুম ড্রইং ডাইনিং 2 বাথরুম 1 বারান্দা 1 কিচেনের ফ্লাট ভাড়া হবে।
নিচ তলায় দক্ষিণমুখী ।
বাড়িটির চারপাশ খোলামেলা পর্যাপ্ত আলো-বাতাস রয়েছে। (24x24) ফ্লোর টাইলস করা ।
আধুনিক মানের সকল সুযোগ সুবিধা। গিজারের ব্যবস্থা। 🔥🔥

*বড় গ্যারেজ বাইক রাখার সুব্যবস্থা।
*বাইক রাখার জন্য আলাদা পে করতে হবে না।
*বাড়িটি সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
* বিদ্যুৎ বিল আলাদা(আপনার)
* সিলিন্ডার গ্যাস (আপনার)।
*অন্য কোন সার্ভিস চার্জ নেই।

⚡ভাড়াঃ ৯০০০৳
📳যোগাযোগ করুনঃ 01819273391

 #বাসা_ভাড়া দেওয়া হবে 💥💥 #ছোট_বাসা ভাড়া দেওয়া হবে, ০১লা জানুয়ারি, ২০২৪ থেকে । 🏨 ১বেড, ১ ডাইনিং-ড্রইং, ১ কিচেন, ১ ওয়াশ রু...
25/12/2023

#বাসা_ভাড়া দেওয়া হবে 💥💥
#ছোট_বাসা ভাড়া দেওয়া হবে, ০১লা জানুয়ারি, ২০২৪ থেকে ।

🏨 ১বেড, ১ ডাইনিং-ড্রইং, ১ কিচেন, ১ ওয়াশ রুম।
ভাড়া 3500 (মোট ৪ রুম টাইলস ছাড়া)

🏨 ১বেড, ১ ডাইনিং-ড্রইং, ১ কিচেন, ১ ওয়াশ রুম।
ভাড়া 4000 (মোট ৪ রুম টাইলস করা)

🏨 ২বেড, ১ ডাইনিং-ড্রইং, ১ কিচেন, ১ ওয়াশ রুম।
ভাড়া 5000 (মোট ৫ রুম টাইলস করা)

⛔ ওয়াসার পানি ২৪ ঘন্টা ইনশাআল্লাহ। 💥💥
⛔ সেলেন্দের গ্যাস/এলেট্রিক চুলা ব্যবহার করতে হবে।
⛔ প্রত্যেকের জন্য আলাদা প্রিপেইড মিটার দেওয়া আছে।

⭕লোকেশন: হাজরেতুজু কলেজ, চান্দগাঁও, চট্টগ্রাম। (হাজরেতুজু কলেজ নেমে বিশ টাকা রিক্সা ভাড়া/পায়ে হেঁটে গেলে ১০ থেকে ১২ মিনিট সময় লাগে)

গুগল লোকেশন👇👇 https://maps.app.goo.gl/eRxcge41B5EhuKNb7

বিস্তারিত জানতে কল দিন: 01842581824

মোহাম্মদপুর নিরিবিলি মনোরম পরিবেশে  #বাসা_ভাড়া হবে। জানুয়ারি মাস থেকে আপনার  #বাসা_প্রয়োজন আছে কি? 💥💥১লা জানুয়ারী  থেকে ...
14/12/2023

মোহাম্মদপুর নিরিবিলি মনোরম পরিবেশে #বাসা_ভাড়া হবে। জানুয়ারি মাস থেকে আপনার #বাসা_প্রয়োজন আছে কি? 💥💥

১লা জানুয়ারী থেকে #বাসা_ভাড়া ( নতুন বাড়ী )
ফ্যামিলি / মেয়ে #ব্যাচেলর_ভাড়া হবে অষ্টম তলা লিফ্ট সুবিধা সহ ( 7th floor)

★ 2 বেড
★ 2 বারান্দা
★ 1 বাথ
★ ড্রইং কাম ডাইনিং
★ কিচেন

ভাড়া-11000/-
💥💥 লিফ্ট আছে 💥💥

সার্ভিস চার্জ ৩০০০/-
পানি ,গ্যাস, বিদ্যুৎ বিল আলাদা ৷
পুরো বাড়িটি সি.সি টি.ভি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত l

ঠিকানা: বাড়ী নং ২৮ , রোড নং ১/বি, ব্লক- বি, নবোদয় হাউজিং সোসাইটি, মোহাম্মদপুর, ঢাকা ৷(নবোদয় লোহার গেটের উত্তর পার্শ্বে) ULAB main campus er opposite e

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ:
01955567477
01740227667
01552334668
01935555063

খুবই ভালো সুবিধায়  #বাসা_ভাড়া নিন 💥💥জানুয়ারি মাস থেকে   সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে  ৭ তলায় লিফট সুবিধা সহ একটি  #ফ্যামিলি_বা...
13/12/2023

খুবই ভালো সুবিধায় #বাসা_ভাড়া নিন 💥💥
জানুয়ারি মাস থেকে

সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে ৭ তলায় লিফট সুবিধা সহ একটি #ফ্যামিলি_বাসা #ফ্ল্যাট_ভাড়া দেওয়া হবে।
- মাস্টার বেডরুম: ১টি
- চাইল্ড বেডরুম: ১টি
- কমনরুম: ১টি
- ডাইনিং এবং ড্রইংরুম: ১টি
- কিচেন: ১টি
- বেল্কনি: ২টি

সুবিধা-সমুহঃ
- সার্বক্ষণিক পানি ও বিদ্যুৎ এর সু-ব্যবস্থা।
- লিফটের সুবিধা 💥💥
- পর্যাপ্ত আলো বাতাস এবং খোলামেলা

ঠিকানাঃ ফ্লাট ৭/এ, বাড়ি নাম্বার -৪ রোড নাম্বার -৪, কল্যাণপুর, ঢাকা।

বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইল নংঃ 01711447254, 01707776602



#বাসা_প্রয়োজন
#বাসা_ভাড়া_বিডি

 #বাসা_প্রয়োজন? ফ্ল্যাট ভাড়া  : (অনলি ফ্যামিলি)💥💥১লা ফেব্রয়ারি/মার্চ২০২৪ থেকে  #ফ্যামেলী_বাসা ভাড়া হবে।👉 ১ম তলা (৩ রু...
13/12/2023

#বাসা_প্রয়োজন?
ফ্ল্যাট ভাড়া : (অনলি ফ্যামিলি)💥💥
১লা ফেব্রয়ারি/মার্চ২০২৪ থেকে #ফ্যামেলী_বাসা ভাড়া হবে।

👉 ১ম তলা (৩ রুমের বাসা)

২ বেডরুম, ১ ড্রয়িং কাম ডাইনিং, ১ টি বারান্দা,
১ বাথরুম (কমোড)১ টি রান্নাঘর(সিলিন্ডার গ্যাস)। সার্বক্ষণিক পানি থাকে।
পুরো ফ্লোর টাইলস করা।

👉 ভাড়া-১০৫০০ টাকা +
পানির বিল ৭০০ টাকা +সিলিন্ডার গ্যাস
বিদ্যুৎ প্রিপেইড+সার্ভিস চার্জ ৪০০
💥💥২৪/৭ সিসি ক্যামেরা নিয়ন্ত্রাধীন 💥💥

ঠিকানা :৯৯৫ পূর্ব শেওড়াপাড়া, মিরপুর,ঢাকা-১২১৬
মেইন রোড থেকে ২/৩ মিনিট এর রাস্তা

👉 ফোন-০১৮৩৬৩৬২৮১১, ০১৮১৬৪৩২৯২৪

#বাসা_ভাড়া_বিডি
#বাসা_ভাড়া

#টুলেট

💥 বাসার কোথায় কেমন ল্যাম্পশেড রাখবেন ??একটা সময় ছিল, শুধু বসার ঘরেই ল্যাম্পশেডের ব্যবহার হতো। কিন্তু আজকাল প্রায় সব ঘরের...
13/12/2023

💥 বাসার কোথায় কেমন ল্যাম্পশেড রাখবেন ??

একটা সময় ছিল, শুধু বসার ঘরেই ল্যাম্পশেডের ব্যবহার হতো। কিন্তু আজকাল প্রায় সব ঘরের আলোকসজ্জাতেই ল্যাম্পশেডের ব্যবহার হচ্ছে। ল্যাম্পশেড নিয়ে কাজও হচ্ছে এখন ব্যাপক।

আপনার ঘরের আবহ বদলে দিতে পারে যথাযথ ল্যাম্পশেড। যেকোনো ঘরেই যেকোনো আদলের আসবাবের সঙ্গে ল্যাম্পশেড ব্যবহার করতে পারেন। ল্যাম্পশেড ব্যবহারের সবচেয়ে মজার দিক হলো, এর আলো–আঁধারি ছায়া চেনা ঘরও অচেনা আর নতুন করে তোলে।

অনেক সময় দেখা যায়, দোকানে হয়তো বেশ নজর কাড়ছে কোনো একটা ল্যাম্পশেড কিন্তু বাসায় আনার পর অন্দরসজ্জার সঙ্গে একেবারেই বেমানান লাগছে। এ প্রসঙ্গে অন্দরসজ্জাবিদ গুলশান নাসরীন চৌধুরী বলেন, ঘরে কী ধরনের আসবাব আছে, তা দেখে ল্যাম্পশেড কেনা ভালো। যদি কাঠের আসবাব থাকে, সে ক্ষেত্রে একটু লম্বাটে ধরনের ফ্লোর ল্যাম্পশেড বেছে নিতে হবে। আ্যন্টিক ফার্নিচারের ক্ষেত্রে ল্যাম্পশেডও অ্যান্টিক হলে ভালো। আর আসবাব যদি বেতের হয়, তাহলে ল্যাম্পশেডও বেতের হতে হবে।

বাজারে এখন নানা ধরনের ল্যাম্পশেড পাওয়া যায়। কোনোটা মেঝেতে রাখার উপযোগী, কোনোটা আবার টেবিলের ওপর। আবার কোনো ল্যাম্পশেড দেয়াল থেকে ঝুলিয়ে দিতে পারেন ঘরের কোণে। ল্যাম্পশেড তৈরির উপকরণগুলোও এখন বেশ আকর্ষণীয়। পুঁতি, কাপড়, কাঠ, কাগজ, বাঁশ, বেত, হোগলাপাতা, এমনকি পুরোনো কাপড় দিয়েও তৈরি হচ্ছে ল্যাম্পশেড।

বসার ঘর:

বসার ঘরের আয়তন যদি বড় হয়, একাধিক ল্যাম্পশেড ব্যবহার করতে পারেন। ঘর যদি দেশীয় ঘরানার হয়, তাহলে সিলিং থেকে বেতের ল্যাম্পশেড ঝুলিয়ে দিতে পারেন। রঙিন ল্যাম্পশেড ব্যবহার করে বদলে দিতে পারেন ঘরের কোণ। ধরুন পুরো বসার ঘরের দেয়ালে থাকল সাদা রঙের ব্যবহার, কিন্তু কর্নারটিকে রাঙিয়ে নিলেন লাল অথবা হলুদ রঙে। এবার লম্বা ল্যাম্পশেড বসিয়ে দিন ঘরের কোণে। দেখুন কেমন বদলে গেছে বসার ঘরের চেহারা। যদি বসার ঘরে তাক বা ক্যাবিনেট থাকে, তখন ল্যাম্পশেড এই আসবাবগুলোর ওপর স্থাপন করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ছোট আকৃতির ল্যাম্পশেড বেছে নিতে হবে। যদি ঘরে আসবাব একেবারেই কম থাকে, তাহলে সিলিংয়ে দুই থেকে তিনটি ল্যাম্পশেড একসঙ্গে ব্যবহার করতে পারেন। তবে ল্যাম্পশেডগুলো এখানে ঝুলিয়ে দেওয়া যাবে না, বরং সিলিংয়ের সঙ্গে বসিয়ে দিলে ভালো দেখাবে। সাধারণত বসার ঘরের ল্যাম্পশেড হালকা আলোর ব্যবহারই আরাম দেবে।

খাবার ঘর:
খাবার ঘরে সাধারণ ল্যাম্পশেডেই ভালো দেখাবে। তবে একটু নতুনত্ব আনতে খাবার ঘরের কর্নারে মেঝেতে একসঙ্গে তিনটি ল্যাম্পশেড রাখতে পারেন। সব কটিই লম্বাটে হবে, তবে একেকটা ল্যাম্পশেডের দৈর্ঘ্য একেক রকম হলে দেখতে ভালো লাগবে। অনেকে খাবার টেবিলের সেন্টার থেকে ঝুলিয়ে দেন ল্যাম্প। এতে সুবিধা হলো টেবিলের অংশই শুধু আলোকিত হবে, বাড়তি আলোর ঝলকানি না থাকায় টেবিলে বসা একজন আরেকজনের মুখ দেখতে কোনো অসুবিধা হবে না।

শোবার ঘরের আলো:

শোবার ঘরে যেদিকে বিছানা থাকবে, তার একদিকে সিলিং থেকে ল্যাম্পশেড ঝুলিয়ে দিলে ভালো দেখাবে। চাইলে এই ঘরে কর্নারে রাখতে পারেন ল্যাম্পশেড। খুব বেশি জমকালো নয়, বরং একরঙা কাগজে তৈরি ল্যাম্পশেড শোবার ঘরে বেশি মানায়। শোবার ঘরে যদি সাইড টেবিল থাকে, তাহলে সেটার ওপরও একটা চিমনি আকৃতির ল্যাম্পশেড রাখতে পারেন।

বারান্দার আলো:
আজকাল অনেকেই বারান্দাতেও ল্যাম্পশেড ব্যবহার করে থাকেন। দোকানে যে বেতের গোলাকৃতির সিলিং ল্যাম্পশেডগুলো পাওয়া যায়, এ ধরনের ল্যাম্পশেড বারান্দার সিলিংয়ে লাগাতে পারেন। এ ক্ষেত্রে ল্যাম্পশেডে একটু উজ্জ্বল বা রঙিন আলোর ব্যবহার মন্দ লাগবে না।

তবে যে ঘরেই ল্যাম্পশেডের ব্যবহার করুন না কেন, খেয়াল রাখবেন সেসব ঘরে যেন খুব বেশি আসবাবের ব্যবহার না থাকে। তাহলে ল্যাম্প শ্যাডের আঁধারি আলোয় ঘর আরও ঘিঞ্জি মনে হবে। হালকা আসবাবে ল্যাম্পশেডের আলো একধরনের মায়াবী আবহ আনে।

আরেকটি বিষয় ল্যাম্পশেডে ঘর সাজানোর সময় মাথায় রাখা জরুরি। তা হলো ভিন্টেজ ইন্টেরিয়র বা বিদেশি আসবাবে সাজানো ঘরে দেশীয় উপকরণের ল্যাম্পশেডের ব্যবহার এড়িয়ে যেতে হবে। পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন রট আয়রনের ফ্রেমে তৈরি ল্যাম্পশেড। একটু ঝালর বা জমকালো কাপড় বসানো ল্যাম্পশেডও এ ধরনের অন্দরসজ্জায়
মানিয়ে যাবে।

কোথায় পাবেন:
বনানীর যাত্রাতে আছে ল্যাম্পশেডের বিশাল সংগ্রহ। কাপড়, বাঁশ, বেতে তৈরি ল্যাম্পশেড তো আছেই, এখানকার অন্যতম আকর্ষণ রিকশা পেইন্টের ল্যাম্পশেড। ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে দাম শুরু। এখানকার বেশির ভাগ ল্যাম্পশেড ফ্লোর বা মেঝেতে রাখার উপযোগী। আড়ংয়ে সব ধরনের সব আকৃতির ল্যাম্পশেড পাওয়া যায়। এখানে উপকরণে আছে ভিন্নতা। এখানে কাঠ, তার, মাটির ল্যাম্পশেড পাওয়া যাবে। কাগজের ল্যাম্পশেডেও যে অনেক বৈচিত্র্য আসতে পারে, তা দেখতে যেতে পারেন মোহাম্মদপুরের সোর্সে। এখানে ল্যাম্পশেডের দামটাও একেবারেই নাগালে আছে। ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় এখানে পছন্দের ল্যাম্পশেডটি পেয়ে যাবেন। এদিকে পুঁতি দিয়ে তৈরি আয়তাকার, বৃত্তাকার, ত্রিভুজ—এমনই নানা জ্যামিতিক ল্যাম্পশেড পাওয়া যাবে মেট্রো শপিংমলের নন্দনযাত্রায়। এ ছাড়া জেডিপিসি, অরণ্য, খুঁতে পাবেন বৈচিত্র্যময় ল্যাম্পশেড।

 #বাসা_ভাড়া নেওয়ার কথা বলে ফ্ল্যাটে ঢুকে স্বর্ণালংকার লুট!রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর এলাকা থেকে ষাটোর্ধ্ব নারীকে জিম্মি কর...
13/12/2023

#বাসা_ভাড়া নেওয়ার কথা বলে ফ্ল্যাটে ঢুকে স্বর্ণালংকার লুট!

রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর এলাকা থেকে ষাটোর্ধ্ব নারীকে জিম্মি করে টাকা ও স্বর্ণালংকার লুটের অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

পুলিশ বলেছে, গ্রেপ্তার তরুণের নাম মো. লিটন (২৭)। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মুন্সিগঞ্জ থেকে লুট করা সোনার চেন ও একটি সোনার আংটি উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার লিটন #বাসা_ভাড়ার নেওয়ার কথা বলে ফ্ল্যাটে যান। এরপর ঘরে থাকা নারীদের জিম্মি করে টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নেন।

গ্রেপ্তার লিটন একসময় সৌদি আরব ছিলেন। কিন্তু সেখানে সুবিধা করতে না পেরে দেশে ফিরে আসেন। তিনি #বাসা_ভাড়ার কথা বলে বিভিন্ন ফ্ল্যাটে যান। সাধারণত যেসব ফ্ল্যাটে পুরুষ থাকেন না, সেসব ফ্ল্যাটকেই নিশানা করেন।

#বাসা_প্রয়োজন
#বাসা_ভাড়া_বিডি

#বাসা_ভাড়া

12/12/2023

Need two room's Flat, besides Mohammadpur, Babar Road, Dhaka.

 #বাসা_ভাড়া_প্রয়োজন?★ ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ থেকে ★ # ২য় তলা দক্ষিণমুখি, প্রজাপ্ত আলো বাতাস সম্পূর্ণ  নতুন বিল্ডিং এ সনাতন ...
12/12/2023

#বাসা_ভাড়া_প্রয়োজন?
★ ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ থেকে ★

# ২য় তলা দক্ষিণমুখি, প্রজাপ্ত আলো বাতাস সম্পূর্ণ নতুন বিল্ডিং এ সনাতন ধর্মালম্বী
# ২ বেড, ২ বাথ, ২ বেলকনি, ১ ড্রইং, ১ ডাইনিং, ১ কিচেন
# গ্যাস (সিলিন্ডার), বিদ্যুৎ প্রিপেইড মিটার, ২৪ ঘণ্টা পানি।

লোকেশনঃ- ব্রিক ফিল্ড রোড, পাথরঘাটা।
(সেন্ট প্লাসিড/ সেন্ট স্কলাস্টিকা/পাথরঘাটা স্কুল থেকে ৫ মিনিট ওয়াকিং ডিসটেন্স)

যোগাযোগঃ- ০১৬৭১৮৬৩৩৮০ (সময় : সকাল ১০ টা থেকে রাত ০৮ টা)

#বাসা_ভাড়া
#বাসা_ভাড়া_বিডি

জেনে নিন আপনার ছোট্ট বাসাটিকে, কিভাবে সাজাতে পারেন এবং কিভাবে সাজালে একটু বড়ও লাগবে 💥💥যদিও অনেকেই ভাবেন  #ছোট_বাসা সাজান...
11/12/2023

জেনে নিন আপনার ছোট্ট বাসাটিকে, কিভাবে সাজাতে পারেন এবং কিভাবে সাজালে একটু বড়ও লাগবে 💥💥

যদিও অনেকেই ভাবেন #ছোট_বাসা সাজানো যায় না। তো...পড়ুন কিভাবে কি করা প্রয়োজন 👇

দেয়ালের রং
------------
ছোট বাসার ক্ষেত্রে দেয়ালের রং অনেক গুরুত্বপূর্ণ। গাঢ় রঙের দেয়ালে ঘর ছোট লাগে। অন্যদিকে হালকা রংয়ের দেয়ালে বাসা বড় দেখায়।

তাই দেয়ালে সবসময় হালকা রং ব্যাবহার করবেন। পেস্ট, গোলাপী, মেজেন্টা, কমলা, হলুদ এসব রং ব্যাবহার থেকে বিরত থাকুন। বরং সাদা, ক্রিম, অফহোয়াইট, পার্ল হোয়াইট, লাইট গ্রেসহ যেকোন নিউট্রাল পেস্টেল রং ব্যবহার করুন। এধরনের রং বড় ঘরের মত ইলিউশন তৈরী করে যার ফলে ঘর অনেক বড় মনে হয়, খোলামেলা মনে হয়।

আসবাবও হালকা ধাঁচের
------------------------
ছোট ঘরে বড় আকৃতির, অনেক নকশাওয়ালা আসবাব না রাখাই ভাল। এতে ঘর আরো ছোট দেখাবে। পরিবর্তে হালকা নকশার আসবাব রাখুন। যতটা না হলেই না এমন আসবাব রাখুন।

বিছানার চাদরেও হালকা রং
----------------------------
দেয়ালের মতই ছোট ঘরে বিছানার চাদরও ব্যবহার করুন হালকা রংয়ের।

কোন ধরনের হিবিজিবি জবরজং রং ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। ঘর বড় ও আলোকিত লাগবে এতে।

পর্দা ব্যবহারে সতর্কতা
-----------------------
ঘরের দরজা জানালায় পর্দা না লাগালেই না। কিন্তু ছোট ঘরে পর্দা ব্যবহার করুন এমন যার ভেতর দিয়ে সকালে হালকা আলো আসে কিন্তু রাতে অন্ধকার থাকে। তাহলে সকালে রুমে এক্সট্রা বাতি জ্বালাতে হবেনা। মেইন পর্দার ভেতরে নেট এর পর্দা ব্যবহার করতে পারেন। সকাল বেলা মেইন পর্দা বাধুনি নিয়ে বেধে রাখবেন সুন্দর করে আর নেট এর পর্দা মেলে রাখবেন। বাহির থেকে দেখাও যাবেনা আবার আলোও আসবে। স্বল্প দামের মধ্যেই এগুলা পাওয়া সম্ভব।

স্বচ্ছ জানালা
------------
ঘরের জানালা পরিস্কার রাখুন, কাচ গুলো সুন্দরভাবে মুছে রাখবেন। জানালার এক কোনায় যেখানে আলো আসে একটা ঝুলানো গাছ দিতে পারেন। সবুজ এর ছোয়া সবসময়েই সুন্দর।

#বাসা_প্রয়োজন
#বাসা_ভাড়া
#বাসা_ভাড়া_বিডি

11/12/2023

#বাসা_প্রয়োজন?
৪র্থ তলায় জানুয়ারি মাস থেকে ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়া হবে( ৩টি বেডরুম, ২টি বাথ, ১টি ড্রয়িং-ডাইনিং, কিচেন)। শুধু মাত্র মুসলিম ফ্যামিলি চাকরিজীবী ঠিকানা:- নরসিংদী, নওমহল, ১১ নাম্বার ওয়ার্ড কমিশনার অফিসের সংলগ্নে। প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন:- ০১৭৮৪২৬২০২৪

কেউ চাইলে এই মাস( ডিসেম্বর ২৩)  থেকে ও উঠতে পারবেন বাসায়।বাসা খালি আছে যেকোনো সময় উঠতে পারবেন।
11/12/2023

কেউ চাইলে এই মাস( ডিসেম্বর ২৩) থেকে ও উঠতে পারবেন বাসায়।বাসা খালি আছে যেকোনো সময় উঠতে পারবেন।

বাসা বা অফিসে ফার্নিচার ব্যবহারে যেন কম জায়গা লাগে, সেই ভাবনা থেকেই এখনকার আসবাবগুলো বানানো হচ্ছে। জায়গা বাঁচানোর জন্য স...
14/01/2022

বাসা বা অফিসে ফার্নিচার ব্যবহারে যেন কম জায়গা লাগে, সেই ভাবনা থেকেই এখনকার আসবাবগুলো বানানো হচ্ছে। জায়গা বাঁচানোর জন্য স্পেস সেভিং বেড, সোফা কাম বেড, স্পেস সেভিং ডাইনিং সেট, ওয়াল ক্যাবিনেট, চেয়ার অ্যান্ড ল্যাডার, রিডিং ইউনিটের জনপ্রিয়তা এখন বেশি।

28/09/2021

সদ্যনির্মিত #অত্যাধুনিক_ফ্ল্যাট ভাড়া হবে।
🔰 ১লা অক্টোবর থেকে ভাড়া দেওয়া হবে। লোকেশনঃ উত্তরা, আজমপুর কাঁচাবাজার সংলগ্ন। 01711621237, 01712738080

28/09/2021

সদ্যনির্মিত #অত্যাধুনিক_ফ্ল্যাট ভাড়া হবে।

🔰 ১লা অক্টোবর থেকে ভাড়া দেওয়া হবে।
✅সুবিধাঃ
★গ্যারেজ সুবিধা ★তিন বেড ★দুই বাথ ★ দুই বারান্দা ★ রান্নাঘর ★ ড্রয়িং ★ডাইনিং সহ আরো অনেক সুবিধা রয়েছে।

🔰 লোকেশনঃ উত্তরা, আজমপুর কাঁচাবাজার সংলগ্ন।
⭕ আরো তথ্য জানতেঃ 01711621237, 01712738080 🥰🥰

নতুন বাড়ি সাজানোর সময় অন্দরমহলের রং, সাজসজ্জা, মেঝে, আসবাব নিয়ে যত বেশি ভাবনাচিন্তা করা হয়, ততটা ভাবনা কিন্তু বাড়ির বাইর...
19/09/2021

নতুন বাড়ি সাজানোর সময় অন্দরমহলের রং, সাজসজ্জা, মেঝে, আসবাব নিয়ে যত বেশি ভাবনাচিন্তা করা হয়, ততটা ভাবনা কিন্তু বাড়ির বাইরের বা ভেতরের দরজা নিয়ে করা হয় না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ অনুষঙ্গ থাকে উপেক্ষিত। একটু ভেবে দেখা উচিত দরজাও অনেকটা বইয়ের মলাটের মতো। অন্দরমহলের সাজ কেমন, এর প্রথম আভাস পাওয়া যায় সদর দরজা থেকেই। এমনকি বাড়ির বাসিন্দাদের রুচি, পছন্দ, অপছন্দ, ভালো লাগার পরিচায়কও দরজা।

শুধু বাড়ির সদর দরজা নয়, প্রতিটি ঘরের দরজাও কিন্তু আলাদা পরিচয় বহন করে। কারণ, প্রতিটি দরজা সেই ঘর সম্পর্কে স্বচ্ছ একটা ধারণা তৈরি করতে সাহায্য করে। সুতরাং বলাই যায় বাড়ির পরিচয় তুলে ধরতে যার অবস্থান এত গুরুত্বপূর্ণ, তার ধরন ও রূপবিন্যাস নিয়ে একটু ভালোভাবেই ভাবা উচিত।

শুধু দরজার নকশা নিয়ে ভাবলেই চলবে না। কোন দরজার উপাদান কী হবে, তা নির্বাচন করতে হবে প্রয়োজন অনুযায়ী। এরপর চিন্তা করতে হবে কীভাবে তাকে করে তুলবেন নজরকাড়া। তবে দরজা তৈরির আগে বাড়ির আয়তন, ব্যবহারিক প্রয়োজন, বাজেট সবকিছু মাথায় রাখতে হবে। সবচেয়ে বড় বিষয় বাড়ি বা ফ্ল্যাটের আয়তন অনুযায়ী দরজা। যেমন দুই রুমের ফ্ল্যাটে যদি কেউ বিরাট লোহার দরজা ব্যবহার করে, নিশ্চয় তা হবে বেমানান। এখানেই দিতে হবে রুচির এবং নান্দনিকতাবোধের পরিচয়। সেগুনকাঠের দরজা সব সময় বেশ শক্ত আর এতে কারুকাজও করা যায় অনায়াসে। উডকার্ভিংও করা যায়। আবার এখন বাজারে নানা ধরনের তৈরি দরজা পাওয়া যায়। সেখান থেকে সাধ এবং সাধ্য অনুযায়ী বেছে নেওয়া যেতে পারে দরজা।

অনেক সময় দরজার কাঠামোগত পরিবর্তন করা সম্ভব হয় না। সে ক্ষেত্রে যোগ করতে হতে পারে বাড়তি অনুষঙ্গ অথবা দরজার উপরিভাগে আনা যেতে পারে পরিবর্তন। এই যেমন কাঠের দরজার ওপরের দিকের কিছুটা অংশ গোল করে কেটে নিয়ে সেখানে গ্লাস বসানো যায়। আবার ইদানীং নানা রকম অ্যামোনিয়া এচিং দিয়ে নানা রকম ফ্লোরাল বা অ্যাবস্ট্র্যাক্ট ডিজাইনও করা সম্ভব। আবার দরজায় থ্রি ডাইমেনশনাল এফেক্ট আনতে উড কার্ভিংয়ের প্যানেল যোগ করা যায়। বাড়ির ভেতরের দরজায় স্পেসের ইলিউশন ক্রিয়েট করতে লাগানো যেতে পারে বড়সড় আয়না।

আবার রঙের ব্যবহারেও দরজার বিশেষত্ব তুলে ধরা যায়। এই যেমন দরজায় গাঢ় রং দিয়ে আশপাশের দেয়ালে হালকা রং ব্যবহার করলে, দরজা বিশেষ হয়ে উঠবে। আবার দরজায় টেক্সচার্ড পেইন্টও করা যেতে পারে। এ ছাড়া শৈল্পিক প্রকাশ ঘটাতে দেয়ালে ঝোলানো যেতে পারে নানা রকমের মুখোশ এবং ছবি। কিংবা দরজার দুই পাশে পর্যাপ্ত জায়গা থাকলে ছোট ছোট গাছের টব রাখলে মনোরম পরিবেশ তৈরি হবে। বাহারি ফুটম্যাটও হতে পারে ভালো অনুষঙ্গ। এ ছাড়া দরজার বাইরে উইন্ড চাইম কিংবা ছোট্ট ঘণ্টাও দারুণ লাগবে। দরজার ওপরে পর্যাপ্ত জায়গা থাকলে সেখানে সুন্দর পেইন্টিংও মানানসই। সদর দরজায় নান্দনিক নামফলকের ব্যবহারও একটি ভালো মাধ্যম।

এতেও বাড়ির চেহারাটা পুরো বদলে যায়। আধুনিক ফ্ল্যাটগুলোতে সদর দরজার বাইরে বেশ কিছুটা ফাঁকা জায়গা বা লন থাকে। সেখানে সুন্দর আলোর ব্যবস্থা করলে পুরো বাড়ির আবহ পরিবর্তন হয়ে যায়।

সদর দরজার পাশাপাশি বাড়ির অন্য দরজাগুলোতেও করা যায় নানা ধরনের নিরীক্ষা। যেমন বাড়ির ভেতরের সব দরজা একই রকম হতে হবে, এমন কোনো নিয়ম নেই। ফ্রেঞ্চ ডোর, সুইং ডোর, স্লাইডিং ডোর ইত্যাদি বাহারি ধরনের দরজা ব্যবহার করা যায়। তবে তা হতে হবে প্রয়োজন অনুযায়ী। স্লাইডিং ডোর হলে তাতে গ্লাস পেইন্টিং করানো যায়। যেমন জালি বা জাফরির কাজ করানো যায়। মূলত দরজা সাজানো নির্ভর করে নিজের রুচিবোধের ওপর।

11/08/2021

★Urgent Post★
||Comment Please||
Need an apartment of 3 beds near Hatirful area, Dhaka.

21/07/2021

❣️Eid Mubarak❣️

 #বাড়িভাড়ার ওপর গৃহকর আদায় অযৌক্তিক১৯৮৬ সালের ‘দ্য সিটি করপোরেশন ট্যাক্সেশন রুলস’ অধ্যাদেশটি জারি করা হয়েছিল দেশের তদানী...
28/06/2021

#বাড়িভাড়ার ওপর গৃহকর আদায় অযৌক্তিক

১৯৮৬ সালের ‘দ্য সিটি করপোরেশন ট্যাক্সেশন রুলস’ অধ্যাদেশটি জারি করা হয়েছিল দেশের তদানীন্তন চারটি সিটি করপোরেশন—ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহীর জন্য। অধ্যাদেশ জারির ৩৫ বছর পার হয়ে গেলেও দেশের রাজধানী ঢাকাসহ কোনো নগরেই ওই অধ্যাদেশে নির্দেশিত বাড়িভাড়ার আয়ের ভিত্তিতে গৃহকর নির্ধারণের ব্যবস্থা বাস্তবায়িত করা যায়নি। স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের মেয়াদকালে কোনো মন্ত্রী বা আমলার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে হয়তো বাড়িভাড়ার ভিত্তিতে হোল্ডিং ট্যাক্স বা গৃহকর নির্ধারণের এই ভুল অধ্যাদেশের ধারণার জন্ম হয়েছিল, যা বিশ্বের আর কোথাও চালু নেই। কারণ, বাড়িভাড়া হলো বাড়ির মালিকের আয়, যার ভিত্তিতে তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে নিয়মমাফিক প্রতিবছর আয়কর পরিশোধ করতে বাধ্য। ওই একই বাড়িভাড়ার আয়ের ভিত্তিতে যদি তাঁকে আবার গৃহকর দিতে হয়, তাহলে তো আয়ের ওপর ‘ডাবল ট্যাক্সেশন’ হয়ে যাবে, যা সর্বস্বীকৃত করনীতির পরিপন্থী বিধায় বিশ্বের সব দেশেই নিষিদ্ধ।

সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাড়িভাড়ার জরিপ চালাতে গিয়ে অসংখ্য জোরজবরদস্তির ঘটনা ঘটিয়েছেন, ঘুষ-বাণিজ্যের মাধ্যমে মনগড়া ভ্যালুয়েশন নির্ধারণ করেছেন, কাউকে অন্যায় সুবিধা দিয়েছেন, কাউকে আবার গলাকাটা ভাড়া দেখিয়ে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। এরপর আবার আপিলের নামে আরেক দফা ঘুষ-বাণিজ্যের সুযোগ সৃষ্টি করেছেন।
গৃহকরকে ‘ট্যাক্সেশন তত্ত্বে’ সম্পত্তি কর বা প্রোপার্টি ট্যাক্স অভিহিত করা হয়। প্রোপার্টি ট্যাক্স নির্ধারণের বিশ্বস্বীকৃত নিয়ম হলো সম্পত্তির অবস্থানের গুরুত্ব, আয়তনের মাপ, ওই সম্পত্তির গুণগত মান এবং কাঠামোগত বৈশিষ্ট্যের রকমফের বিবেচনায় নিয়ে করহার কমবেশি ধার্য করা। নগরীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিটি সেন্টারে সম্পত্তি-করহার বেশি হবে, কমার্শিয়াল জোনে করহার বেশি হবে, সিটি সেন্টার থেকে যতই দূরবর্তী এলাকায় বা শহরতলিতে সম্পত্তির অবস্থান হবে, ততই কর ক্রমান্বয়ে কমে আসবে। মাল্টিস্টোরেড হাইরাইজ বিল্ডিংয়ের অ্যাপার্টমেন্টে যে হারে গৃহকর ধার্য হবে, একতলা টিনের ছাউনি সেমিপাকা বাড়ির গৃহকর তার সঙ্গে তুলনীয় হতেই পারে না। মার্বেল পাথরের মেঝেযুক্ত অ্যাপার্টমেন্টের করহার শুধু সিমেন্টের মেঝেযুক্ত ফ্ল্যাটের করহারের তুলনায় অনেক বেশি হবে। বেড়ার ঘর হলে হয়তো কোনো গৃহকরই ধার্য হবে না।

অধ্যাদেশ জারির ৩০ বছর পর ২০১৬ সালে হঠাৎ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের তদানীন্তন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন ১৯৮৬ সালের ওই অধ্যাদেশের দোহাই দিয়ে বাংলাদেশের ১১টি সিটি করপোরেশনের মধ্যে প্রথম বাড়িভাড়ার আয়ের ভিত্তিতে গৃহকর পুনর্মূল্যায়ন শুরু করে দেন। পুনর্মূল্যায়ন শুরু হতেই দেখা গেল, নতুন ধারায় গৃহকরের পরিমাণ একলাফে প্রচলিত করের ৫ থেকে ৬ গুণ, এমনকি ১০ গুণ বেড়ে যাচ্ছিল। অতএব, ওই অযৌক্তিক পদ্ধতির বিরুদ্ধে করদাতাদের প্রতিবাদ দ্রুত প্রতিরোধ আন্দোলনে পরিণত হলো। উপরন্তু, এই ভুল সিদ্ধান্তটি বাস্তবায়নের শুরু থেকেই সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাড়িভাড়ার জরিপ চালাতে গিয়ে অসংখ্য জোরজবরদস্তির ঘটনা ঘটিয়েছেন, ঘুষ-বাণিজ্যের মাধ্যমে মনগড়া ভ্যালুয়েশন নির্ধারণ করেছেন, কাউকে অন্যায় সুবিধা দিয়েছেন, কাউকে আবার গলাকাটা ভাড়া দেখিয়ে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। এরপর আবার আপিলের নামে আরেক দফা ঘুষ-বাণিজ্যের সুযোগ সৃষ্টি করেছেন।

১৯৮৬ সালের ‘দ্য সিটি করপোরেশন ট্যাক্সেশন রুলস’ অনুসরণে বাংলাদেশের ১১টি সিটি করপোরেশনের যেখানেই গৃহকর নির্ধারণের উদ্যোগ নেওয়া হবে, সেখানেই অতীতের মতো আবার করদাতাদের তোপের মুখে পড়তে হবে কর্তৃপক্ষকে।
পত্রপত্রিকায় যখন ইস্যুটির বিরুদ্ধে জনমত জোরদার হতে শুরু করল, তখন নাছির উদ্দীন মিডিয়ার সামনে চট্টগ্রামের নাগরিক সমাজের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকবার বিষোদ্‌গার করতেও পিছপাও হননি। কিন্তু নতুন হারে গৃহকর আদায়ের তোড়জোড় শুরু হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই নগরীর করদাতাদের ধূমায়িত ব্যাপক ক্ষোভ উত্তপ্ত বিক্ষোভ ও জনপ্রিয় আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়ে গিয়েছিল। প্রয়াত মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরীও তাঁর মৃত্যুর অব্যবহিত আগে আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ওই তীব্র আন্দোলনের প্রভাবে নাছির উদ্দীনের জনপ্রিয়তা অতি দ্রুত শূন্যে নেমে গিয়েছিল, যা আর কখনো তিনি পুনরুদ্ধার করতে পারেননি। পাঠকদের হয়তো মনে আছে, নাছির উদ্দীনের পদাঙ্ক অনুসরণ করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তদানীন্তন মেয়র সাঈদ খোকন ওই অধ্যাদেশের ভিত্তিতে গৃহকর পুনর্মূল্যায়নের প্রয়াস নেওয়ায় ঢাকায়ও আন্দোলনের জোয়ার জোরদার হতে শুরু করেছিল। ফলে সরকার তড়িঘড়ি করে পুরো ব্যাপার স্থগিত ঘোষণা করেছিল।

দৈনিক আজাদীতে কয়েক দিন ধরে প্রকাশিত সংবাদে মনে হচ্ছিল, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীও এই অযৌক্তিক অধ্যাদেশ বাস্তবায়নের ভুল পথে যাত্রা করেছিলেন। ২৫ জুনের পত্রপত্রিকার খবরে স্বস্তি পেলাম যে তাঁর এ-সংক্রান্ত পদক্ষেপ জানাজানি হওয়ার পর দৈনিক আজাদী চট্টগ্রামের বিভিন্ন পেশার বিশিষ্টজনদের যে ধারাবাহিক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে চলেছিল, তাতে শেষ পর্যন্ত হয়তো তাঁর বোধোদয় ঘটেছে। তিনি ২৪ জুনের সিটি কাউন্সিল সভায় ঘোষণা দিয়েছেন, আপাতত গৃহকর বাড়ানো হবে না। স্বস্তি এ জন্য যে এই ভুল অধ্যাদেশের ভিত্তিতে গৃহকর পুনর্মূল্যায়ন করতে গিয়ে তাঁর পূর্বসূরি মেয়র নাছিরকে যে ব্যাপক আন্দোলনের মোকাবিলা করতে হয়েছিল, তা তাঁর জনপ্রিয়তাকে ধুলায় মিশিয়ে দিয়েছিল। আমরা চাই না রেজাউল করিম চৌধুরীও একই বিপদের সম্মুখীন হোন। যাঁরা এই পরামর্শ দিয়েছিলেন, তাঁরা তাঁর শুভাকাঙ্ক্ষী নন।

আমরা দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, এ ব্যাপারে কিছু করতে হলে প্রথমে সব সিটি করপোরেশনের গৃহকরের সামঞ্জস্য বিধানকল্পে নতুন আইন প্রণয়ন প্রয়োজন হবে। বাড়িভাড়ার ভিত্তিতে গৃহকর নয়, সম্পত্তির অবস্থান, বর্গফুট, গুণগত মান এবং কাঠামোগত বৈশিষ্ট্যই হতে হবে গৃহকর নির্ধারণের ভিত্তি। অতএব অবিলম্বে দেশের সব সিটি করপোরেশনের গৃহকর নির্ধারণের পদ্ধতিকে ইউনিফর্ম পদ্ধতিতে নিয়ে আসার জন্য একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করে কমিশনের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কর্তৃক অবিলম্বে সংসদে একটি আইন প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ এখন ফরজ হয়ে গেছে। প্রয়োজনে কমিশন ভারতের মুম্বাই, দিল্লি, কলকাতা ও চেন্নাইয়ের পাশাপাশি যুক্তরাজ্যের লন্ডন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক নগরীতে বিদ্যমান পদ্ধতির তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে আইনের খসড়া প্রণয়নই সমীচীন হবে। কারণ, ১৯৮৬ সালের ‘দ্য সিটি করপোরেশন ট্যাক্সেশন রুলস’ অনুসরণে বাংলাদেশের ১১টি সিটি করপোরেশনের যেখানেই গৃহকর নির্ধারণের উদ্যোগ নেওয়া হবে, সেখানেই অতীতের মতো আবার করদাতাদের তোপের মুখে পড়তে হবে কর্তৃপক্ষকে।

বাংলাদেশের ১১টি সিটি করপোরেশনের গৃহকর নির্ধারণ ও আদায়ের পদ্ধতিগুলোয় কোনো রকম সামঞ্জস্য বিধান করা হয়নি এবং এ ক্ষেত্রে প্রকৃতপক্ষে চরম নৈরাজ্য বিরাজ করছে।
পাঠকদের মনে করিয়ে দিতে চাই, ২০১৭ সালের ১৩ অক্টোবর প্রথম আলো পত্রিকার লিড নিউজ হিসেবে যে চাঞ্চল্যকর খবরটা প্রকাশিত হয়েছিল, তা হলো দেশের ১১টি সিটি করপোরেশনে মোট ছয় ধরনের গৃহকরের হার বলবৎ রয়েছে, যেখানে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে বার্ষিক সর্বনিম্ন ১২ শতাংশ, গাজীপুর সিটি করপোরেশনেও ১২ শতাংশ, খুলনা সিটি করপোরেশনে ১৬ শতাংশ, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে ১৭ শতাংশ, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে ১৭ শতাংশ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে ১৯ শতাংশ, সিলেট সিটি করপোরেশনে ২০ শতাংশ, রংপুর সিটি করপোরেশনে ২০ শতাংশ এবং রাজশাহী ও বরিশাল সিটি করপোরেশনে ২৭ শতাংশ হারে গৃহকর আদায় করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু এই ছয় রকমের গৃহকরের হারের ফলে রাজশাহী ও বরিশাল সিটি করপোরেশনের করদাতারা অন্য নয়টি নগরীর করদাতাদের চেয়ে বেশি পরিমাণ গৃহকর দিচ্ছেন বলে ধারণা করলে সঠিক হবে না।

এমনকি চট্টগ্রামের করদাতারা ঢাকার করদাতাদের চেয়ে বেশি গৃহকর দিচ্ছেন কি না, তা-ও সঠিকভাবে বলা যাবে না। কারণ, এই ১১টি সিটি করপোরেশনে বাড়ির ভ্যালুয়েশনে কোনো ইউনিফর্ম পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় না। ফলে রাজশাহী বা বরিশালে বাড়ির ভ্যালুয়েশন কম হলে ওই ভ্যালুয়েশনের ২৭ শতাংশ গৃহকরের পরিমাণ ঢাকা বা চট্টগ্রামের চেয়ে কম হতে পারে। তবে এটুকু বলা যেতে পারে যে বাংলাদেশের ১১টি সিটি করপোরেশনের গৃহকর নির্ধারণ ও আদায়ের পদ্ধতিগুলোয় কোনো রকম সামঞ্জস্য বিধান করা হয়নি এবং এ ক্ষেত্রে প্রকৃতপক্ষে চরম নৈরাজ্য বিরাজ করছে। আরও তাৎপর্যপূর্ণ হলো, এই ১১ সিটি করপোরেশনের কোনোটিতেই গৃহকরের হার নির্ধারণের ভিত্তি হিসেবে বাড়িভাড়ার আয়কে ব্যবহার করা হয় না।

এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীকে ১৯৮৬ সালের ‘দ্য সিটি করপোরেশন ট্যাক্সেশন রুলস’ সংশোধনের জন্য একটি শক্তিশালী কমিশন গঠনের অনুরোধ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে ১৯৮৬ সালের অধ্যাদেশটি বাতিলের জন্য আবেদন করছি। স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের খামখেয়ালির ফসল একটি মারাত্মক ভুল অধ্যাদেশের ভিত্তিতে সিটি করপোরেশনগুলোর অযৌক্তিক গৃহকর আদায়ের জবরদস্তি সমর্থনযোগ্য হতে পারে না।

মইনুল ইসলাম অর্থনীতিবিদ ও অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর, অর্থনীতি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

18/02/2021

ছাত্র মেস এ...
মার্চ থেকে একটি সিট প্রয়োজন।
আজিমপুর, কাটাবন, নিউ এলিফেন্ট রোড, নীলক্ষেত এর আশেপাশে হলে ভাল হয়।

09/07/2020

২ রুমের বাসা লাগবে নদ্দা/ নিকুঞ্জ এলাকায়...

01/06/2020

★Urgent Post★
||Comment Please||
Need an apartment of 3 or 4 beds near PG Hospital or Hatirful area, Dhaka.

30/05/2020

আস্ত শ’খানিক #বিল্ডিং_ভেঙে_দিলো প্রশাসন। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।বেআইনি নির্মাণ করার জন্য ভাঙা হয় বহুতল।
অবৈধ বিল্ডিং নির্মাণের কারণে তা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচেছ। বিল্ডিং বিস্ফোটকের মাধ্যমে উড়িয়ে দিয়ে জায়গা খালি করা হলো।

একের পর এক অবৈধ নির্মাণ করা গগনচুম্বী বিল্ডিং গড়ে উঠায় প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় প্রশাসনকে। এই অবৈধ নির্মাণ করার কারণে অসন্তোষের দানা বাঁধছিল পরিবেশ প্রেমীদের মনে।
কিন্তু সবকিছু মুখ বুজে সহ্য করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। এবার তা কোর্টের নির্দেশে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো।

আইন না মেনে ও পরিবেশে সংক্রান্ত বাধা নিষেধ না মানার কারণে এই বিল্ডিংগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো।গত কয়েক মাস আগেই সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল যে,পরিবেশ সংক্রান্ত আইন না মেনে ও জলাধারের সামনে গড়ে ওঠা অবৈধ নির্মানগুলোকে ভেঙে ফেলতে হবে।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য আগে থেকেই পদক্ষেপ নিয়ে রেখেছিল প্রশাসন।
ওই বিল্ডিংগুলোর আশপাশের এলাকা একদম খালি করে দেওয়া হয়েছিল।

27/05/2020

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাসা ভাড়া বিডি - House Rent BD - ToLet posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share

House Rent BD Vission:

We are leading a service of House Rent BD. This Page is All about a Service Holder.

Here you can roam around and get your house/flat/room/sit as your choice. You can add our group House Rent BD. Actually this is a best platform for The dwellers in Bangladesh.

Thank You For Supporting US.