Iqra Computer and Technology

  • Home
  • Iqra Computer and Technology

Iqra Computer and Technology A-Challan
E-Tenderer
ICT Consultancy
Remote Work

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে হারিয়ে যাবে যেসব পেশা-কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এর কারণে আগামী পাঁচ বছরে পৃথিবীজুড়ে কাজ হারাত...
04/05/2023

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে হারিয়ে যাবে যেসব পেশা-

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এর কারণে আগামী পাঁচ বছরে পৃথিবীজুড়ে কাজ হারাতে পারেন এক কোটি ৪০ লাখ মানুষ। এছাড়া ১০ পেশার মানুষের কর্মসংস্থান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দখলে যাবে বলে মনে করছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বা ডব্লিউইএফ। পাশাপাশি এআই এর ধাক্কা কাটিয়ে বাড়বে কিছু পেশার চাহিদা।

বৃহস্পতিবার (৪ মে) ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজারে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বা ডব্লিউইএফের এক সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে আসে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এর ব্যবহার নিয়ে পৃথিবীজুড়ে আলোচনা হচ্ছে, সময়ের সাথে সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে এর ব্যবহার। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে ইতোমধ্যেই এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। যেভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে, বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার উন্নয়ন ঘটছে, তাতে কর্মক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলছে।

একইসাথে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে বিভিন্ন সংস্থায় কর্মী সঙ্কোচন হবে বলে মনে করছেন গবেষকরা। তারা বলছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বহুল ব্যবহারের ভালো দিক যেমন আছে, তেমনই রয়েছে নেতিবাচক কিছু বিষয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো কর্মীসঙ্কোচন।

গবেষকরা বলছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগের জন্য সংস্থাগুলো যেমন কিছু কর্মী নিয়োগ করবে, তেমনি এর ব্যবহারের ফলে পুরনো অনেক কর্মীর আর প্রয়োজন বোধ করবে না সংস্থাগুলো। সেখান থেকেই আসতে পারে কর্মী ছাটাই। আগামী ৫ বছরে কোন কোন পেশায় ‘এআই’ হানা দিতে পারে সম্প্রতি তার একটি তালিকাও প্রকাশ করেন তারা।

ব্যাংকের চাকরির ক্ষেত্রে এআই-এর একটি বড় প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন গবেষক দল। তারা বলছেন, ‘অনলাইন ব্যাংকিং’ এর সুবিধা থাকায় এমনিতেই এখন ব্যাংক কর্মীদের কাজ অনেকটাই কমেছে। তবে কয়েক বছরে এআই-এর কৃপায় সশরীরে ব্যাংকে গিয়ে প্রয়োজন মেটানোর আর প্রয়োজন হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। এর ফলে গোটা বিশ্বজুড়ে কাজ হারাতে পারেন অসংখ্য ব্যাংক কর্মী।

এছাড়াও তারা মনে করছেন, পোস্টাল সার্ভিস ক্লার্ক, ডেটা এন্ট্রি কর্মী, ক্যাশিয়ার, হিসাব রক্ষক এআই-এর কারণে আগামী ৫ বছরে এই ধরনের পেশাগুলো প্রায় এক তৃতীয়াংশেরও বেসি কমতে পারে।

সম্প্রতি ‘এআই-এর কার্যকারিতা’ নিয়ে একটি আলোচনা সভা বসেছিল। সেখানে উঠে এসেছে ২০২৭ সালের মধ্যে আট কোটি তিন লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বেন। আগামী ৬ বছর শুধু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বহুল ব্যবহারে প্রায় এক কোটি ৪০ লাখ মানুষের কাজ চলে যাবে। যা বর্তমান কর্মসংস্থানের প্রায় দু’শতাংশ।
সূত্র - চ্যানেল আই অনলাইন ৪ মে, ২০২৩ ১৫:১৪

ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ১। পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ)।২। ছবি ১কপি রঙ্গিন (২x২ সাইজ, ব্যাকগ্রাউন্ড সা...
31/03/2023

ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ

১। পাসপোর্ট (নূন্যতম ৬ মাস মেয়াদ)।
২। ছবি ১কপি রঙ্গিন (২x২ সাইজ, ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা)।
৩। বিদ্যুৎ অথবা যেকোনো একটি Utility বিলের কপি।
৪। ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা জন্ম সনদ কপি।
৫। ট্রেড লাইসেন্স (ব্যবসায়ী) / NOC (চাকুরীজীবী)।
৬। আগে ইন্ডিয়া যাওয়া থাকলে, সে ভিসার কপি।
৭। ব্যাংক ষ্টেটম্যান্ট অথবা ডলার এন্ড্রোস রশিদ।
৮। স্টুডেন্ট দের জন্য স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
৯। সাথে স্পাউস অথবা বাচ্চা থাকলে, তাদের পাসপোর্ট, ছবি, আইডি কার্ড/ জন্ম সনদ ও স্কুল আইডি কার্ডের কপি।
১০। আগের ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন/ মেডিকেল রিপোর্ট (মেডিকেল ভিসার জন্য) |
১১। মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট ১ থেকে ২ দিন।
• প্রসেসিং: ১ থেকে ২ দিন।
• মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট ১০০০/ ২৫ ০০
• ভিসা পেতে সময়ঃ ১০ থেকে ২৫ দিন।
• ভিসা প্রসেসিং ফিঃ ৫০০ টাকা।
• এম্বাসী ফিঃ ৮২৪ টাকা।

আপনার প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা বাড়াতে ডিজিটাল মার্কেটিং হলো একটি স্মার্ট মাধ্যম।তাই আমরা নিয়ে এসেছি ১০০% সেবার মানসিকতায় সূলভ...
26/03/2023

আপনার প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা বাড়াতে ডিজিটাল মার্কেটিং হলো একটি স্মার্ট মাধ্যম।তাই আমরা নিয়ে এসেছি ১০০% সেবার মানসিকতায় সূলভ ও সাশ্রয়ী প্যাকেজ। বিস্তারিত জানতে কল করুন-
+8801718142000 (Whatsapp) অথবা মেসেজ করুন।

Indian Visa1. e-Tourist Visa2. e-Business Visa3. e-Conference Visa4. e-Medical Visa5. e-Medical Attendant Visa6. e-Emerg...
26/03/2023

Indian Visa

1. e-Tourist Visa
2. e-Business Visa
3. e-Conference Visa
4. e-Medical Visa
5. e-Medical Attendant Visa
6. e-Emergency X-Misc Visa

Any Query Please Contact
+8801718142000(Whatsapp)

সবাইকে রমজানুল মোবারকের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনসুপ্রিয় সুধী,আসসালামু আলাইকুম।পবিত্র মাস মাহে রামাজান এই মাসে ইকরা কম্পিউটার ...
24/03/2023

সবাইকে রমজানুল মোবারকের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
সুপ্রিয় সুধী,
আসসালামু আলাইকুম।পবিত্র মাস মাহে রামাজান এই মাসে ইকরা কম্পিউটার এন্ড টেকনোলজি আপনাদের মাঝে কিছু 100% অনলাইন সার্ভিসেস কিছু প্রয়োজনীয় সেবা নিয়ে হাজির হয়েছি।
আমাদের দাপ্তরিক কাজকর্মের ধরণ দিনদিন স্মার্ট
হচ্ছে- উদাহরণ সরূপ আপনি জমি ক্রয়/বিক্রয় করতে গেলে আপনার আয়কর দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে শুধু তাই নয় ভূমি উন্নয়ন কর বাধ্যতামূলক করা হয়েছে এছাড়া বিভিন্ন দাপ্তরিক ও প্রশাসনিক অনেক কাজ অনলাইনে করার পক্রিয়া চলমান আছে ।
তাই ইকরা কম্পিউটার এন্ড টেকনোলজি জনগণের দোড়গোড়ায় সেবা দিতে নিম্নের সেবা সমূহ প্রদান করছে। আজই আপনার কাঙ্খিত সেবা পেতে ইনবক্স/মেসেজ/কল/ইমেইল করুন।

1. E-tin(টিন সার্টিফিকেট ) ও E-Return(আয়কর দাখিল) একসাথে শুধুমাত্র আপনার স্মার্ট কার্ড/জাতীয় পরিচয় পত্রের কপির একটি ছবি পাঠিয়ে দিন সাথে আপনার নামে রেজিষ্ট্রেশন করা একটি মোবাইল নাম্বার(যে কোন অপারেটর) তারপর আপনার মোবাইলে প্রেরিত একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠাতে হবে(01718-142000) ও যারা শুন্য আয়কর জমা দিবেন আপনার টিন নাম্বার ও নিজের নামে রেজিষ্ট্রেশন করা মোবাইল নাম্বার- ১০০% বিশ্বস্ততার সাথে আপনার আয়কর বিষয়ক সেবা দিতে বদ্বপরিকর।
2. ই-র্পচা/ভূমি উন্নয়ন কর/ নামজারি
3. ই-পাসপোর্ট/ই-ভিসা

বিকাশ/রকেট/উপায়-01718142000

বিঃ দ্রঃ কাগজ ডেলিভারি নিতে হবে সরাসরি বা ডাকযোগে।

29/11/2022

যাদের আয়কর এখনো দাখিল করা হয়নি- হোক সেটা করযোগ্য বা শূন্য কর ।
আয়কর দাখিল অনলাইনে করার জন্য আপনার
টিন নাম্বার, মোবাইল নম্বর, ওটিপি কোড তাহলে আপনার রিটার্ন রেজিষ্ট্রেশন কমপ্লিট হয়ে যাবে।
যোগাযোগ-01718142000
ইমেইল[email protected]
বিঃদ্রঃ- টাইম এক্সটেনশন করা হয়।

 #একটি_জরুরী_বিজ্ঞপ্তিযোগপোযোগী লাভজনক  আইসিটি ব্যবসার জন্য কয়েকজন পার্টনার বা ইনভেস্টর আবশ্যক। ১০০% নিশ্চিত ও পরিকল্পিত...
28/09/2021

#একটি_জরুরী_বিজ্ঞপ্তি
যোগপোযোগী লাভজনক আইসিটি ব্যবসার জন্য কয়েকজন পার্টনার বা ইনভেস্টর আবশ্যক। ১০০% নিশ্চিত ও পরিকল্পিত বিনিয়োগ। বিস্তারিত জানতে চাইলে যোগাযোগ করুন-০১৭১৮১৪২০০০

 #সুখবর,  #সুখবর,  #সুখবর #জামালপুর #ড্রোন  #ড্রোন  #ড্রোনঅনেকদিন পর আপনাদের সামনে কিছু চমৎকার ড্রোন নিয়ে হাজির হয়েছি। আ...
15/07/2021

#সুখবর, #সুখবর, #সুখবর

#জামালপুর

#ড্রোন #ড্রোন #ড্রোন

অনেকদিন পর আপনাদের সামনে কিছু চমৎকার ড্রোন নিয়ে হাজির হয়েছি। আশাকরি ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।

ড্রোন পছন্দ হলে ছবিতে ক্লিক করে মডেল নাম্বার ইনবক্স করুন। আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করবো। আরও ড্রোন সম্পর্কে জানতে আমাদের পেইজে যুক্ত থাকুন।

বিঃদ্রঃ-আমরাই আপনাকে খুবই ভালো মানের ড্রোন সরবরাহ করে থাকি এবং আপনি চাইলে বুকিং দিতে পারেন। পন্য হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করতে পারবেন।

উল্লেখ্য যে, প্রদর্শিত ড্রোন গুলো ব্যবহার করতে সিভিল এভিয়েশন বা স্থানীয় প্রশাসনের কোন অনুমোদন প্রয়োজন হবে না।
প্রয়োজনে-01718142000 (Bkash, Rocket) whatsapp

08/07/2021
ক্রিয়েটিভ ডিজাইন নিয়ে এলো........যোগাযোগ-+8801718142000Email-ictjamalpur@gmail.com
01/07/2020

ক্রিয়েটিভ ডিজাইন নিয়ে এলো........
যোগাযোগ-+8801718142000
[email protected]

03/03/2020

20/02/2020

ব্যবসা করার জন্য অর্থ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেটি হোক প্রাথমিক মূলধন কিংবা ব্যবসা চালিয়ে নেওয়ার অর্থ। দীর্ঘ মেয়াদে ব্যক্তিগত মূলধন কখনোই পর্যাপ্ত নয়। তবে কী পরিমাণ অর্থ ঋণ হিসেবে গ্রহণ করা হবে এবং সেগুলোর উৎস কী হবে, তা নির্ভর করে ব্যবসার পরিধি এবং ধরনের ওপর। স্টার্টআপের শুরুতে একজন উদ্যোক্তা কীভাবে অর্থসংস্থান করতে পারেন? কয়েকটি উপায় জানাচ্ছেন মো. রাশেদুর রহমান ও জুবেলী খানম।

বুটস্ট্র্যাপিং বা আত্ম-অর্থসংস্থান

একটি স্টার্টআপ শুরু করার জন্য ব্যক্তির কিছু সঞ্চয় থাকা জরুরি, যা দিয়ে প্রাথমিকভাবে ছোট করে কাজটা শুরু করা যায়। নিজের জমানো টাকা কিংবা আত্মীয় ও বন্ধুবান্ধবের থেকে নেওয়া অর্থ দিয়ে কাজ শুরু করাটাকে বুটস্ট্র্যাপিং বলা হয়। তবে মনে রাখতে হবে, বড় ধরনের কোনো ব্যবসার জন্য এই ধরনের উৎস একমাত্র ভরসার জায়গা হতে পারে না। এগুলো ছোট ছোট উদ্যোগে বেশ ভালো কাজে আসে। ছোট ছোট উদ্যোগগুলো পরবর্তী সময়ে অনেক বড় হলেও প্রাথমিকভাবে খুব বেশি টাকাপয়সার দরকার হয় না। আজকের সফল উদ্যোক্তাদের দিকে তাকালে দেখবেন, অনেকেই খুব অল্প মূলধন দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন। ১ মাসের বেতনের মাত্র ১৫ হাজার টাকাকে পুঁজি করে ব্যবসা শুরু করেছিলেন আজকের সুপরিচিত অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী।

ক্রাউড ফান্ডিং

প্রযুক্তির উন্নয়নের সুবাদে সামাজিক এই প্ল্যাটফর্ম ধীরে ধীরে বেশ সফলভাবে গড়ে উঠছে। এই প্ল্যাটফর্মে একজন উদ্যোক্তা শুরুতে তাঁর ভাবনা বা চ্যালেঞ্জগুলো একদল ব্যক্তি বা বিনিয়োগকারীর সামনে উপস্থাপন করেন। কেউ যদি আগ্রহী হন, তিনি আইডিয়াটিকে বাস্তবে রূপদান করতে টাকা দিতে পারেন। এভাবে এক বা একাধিক মানুষের দেওয়া টাকায় গড়ে ওঠে একটি ব্যবসা। বাংলাদেশে অপরাজয় ডট ওআরজি (oporajoy.org) নামে একটি ক্রাউড ফান্ডিংয়ের প্ল্যাটফর্ম আছে।

এই প্রক্রিয়ার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এতে যেমন অর্থের জোগান হয়, তেমনি বিনা খরচায় এই উদ্যোগ বা উদ্যোক্তার একটা প্রচারণাও হয়ে যায়, ফলে সাধারণ মানুষ এ সম্পর্কে জানতে পারে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো, এই প্ল্যাটফর্ম অনেক বেশি প্রতিযোগিতাপূর্ণ। তাই যথেষ্ট ভালো ‘আইডিয়া’ নিয়েই আপনাকে ক্রাউড ফান্ডিংয়ের দ্বারস্থ হতে হবে।

২০১৪ সালে ২০০ কোটি ডলারের বিনিময়ে ফেসবুক যে অকুলাস নামে একটি প্রতিষ্ঠান কিনে নিল, সেটিও ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল।

এঞ্জেল ইনভেস্টরস

আপনি হয়তো মাথায় দুর্দান্ত একটা আইডিয়া নিয়ে বসে আছেন। আর গালে হাত দিয়ে ভাবছেন, যদি কোনো বিনিয়োগকারী আমার এই ব্যবসার জন্য বিনিয়োগ করতেন! ভাবনাটা কিন্তু একেবারে আকাশকুসুম নয়। এমন অনেক বিনিয়োগকারী আছেন, যাঁরা বড় অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত। তাঁদের বলা হচ্ছে ‘এঞ্জেল ইনভেস্টর’। এই ধরনের বিনিয়োগের সংস্কৃতি বাংলাদেশে ধীরে ধীরে গড়ে উঠছে। এমন সুবিধা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শহরকেন্দ্রিক। এই ধরনের বিনিয়োগকারী বেশ ধনী হয়ে থাকেন, যাঁরা মূলত নতুন নতুন উদ্যোক্তার আইডিয়াগুলোতে বিনিয়োগ করতে চান। অনেক ধরনের আইডিয়ার মধ্য থেকে সবচেয়ে জুতসই উদ্যোগটিতে বিনিয়োগ করার জন্য খুব সূক্ষ্মভাবে সেটিকে বিচার–বিশ্লেষণ করা হয়। এঞ্জেল ইনভেস্টররা এককভাবে থাকতে পারেন, অথবা একটা দল হয়েও বিনিয়োগ করতে পারেন। বাংলাদেশে গত ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ এঞ্জেলসের উদ্বোধন হয়েছে। উদ্যোক্তা কিংবা বিনিয়োগকারীরা ফান্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন এই লিংকের মাধ্যমে: www.bdangels.com

এঞ্জেল ইনভেস্টরসদের অবদানে বা অর্থায়নে একটি স্টার্টআপ ঠিক কত বড় আর সফল হতে পারে, তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ আমাজন ডটকম, স্টারবাকস ও অ্যাপল। এই প্রতিষ্ঠানগুলো খুব ছোট আকারেই শুরু হয়েছিল। তহবিলের অভাবে যখন ঠিকভাবে ব্যবসা করা সম্ভব হচ্ছিল না, তখন এঞ্জেল ইনভেস্টরসদের মাধ্যমেই এগুলো নিজেদের ব্যবসার সম্প্রসারণ করে।

ভেঞ্চার ক্যাপিটাল

বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে এখনো ব্যবসায় ঋণের জন্য মানুষের মূল ভরসার জায়গা বিভিন্ন ব্যাংক। সব সময় যে ঋণ গ্রহণের জন্য ব্যাংক একটি ভালো সিদ্ধান্ত, বিষয়টা এমন নয়। কারণ, আমাদের দেশে ব্যাংকগুলো মূলত পরিচিত গ্রাহকদের সঙ্গেই চুক্তিতে যেতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। তা ছাড়া ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে আগের বছরগুলোর আয়-ব্যয়, জামানত, পূর্বপরিচিতি, কোম্পানির কোনো পরিচালকের গ্যারান্টি ইত্যাদি খুঁজে থাকে। এসব একটি প্রতিষ্ঠিত ব্যবসার পক্ষে গেলেও একদম শূন্য থেকে শুরু করা একজন উদ্যোক্তার পক্ষে থাকে না। এ ক্ষেত্রে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সবচেয়ে উত্তম সিদ্ধান্ত। নতুন একটি ব্যবসায়িক আইডিয়া যেখানে ঝুঁকিতে পরিপূর্ণ, সেখানে ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট প্রতিষ্ঠান ঝুঁকি গ্রহণ করতে আগ্রহী থাকে। বাংলাদেশে বর্তমানে ১১টির বেশি ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনসহ পুরোদমে উদ্যোগের ক্ষেত্রে অর্থায়নের কাজ করে যাচ্ছে। নতুন উদ্যোক্তাদের উচিত হবে, ব্যবসায় অর্থসংস্থানের জন্য ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জোগান নিশ্চিত করা।

ভেঞ্চার ক্যাপিটাল দিয়ে বিশ্বের সেরা প্রতিষ্ঠানগুলো আজকের পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ, স্ন্যাপ ডট ইনক, কিং ডিজিটাল এন্টারটেইনমেন্ট, যা ক্যানডি ক্রাশ সাগা গেইমটি তৈরি করেছে—এরা সবাই ভেঞ্চার ক্যাপিটালের মাধ্যমেই নিজেদের ব্যবসায় অর্থসংস্থান করেছে।

বিজনেস ইনকিউবেটর

একটি অপরিণত শিশুকে পরিপূর্ণতা দিতে তাকে যেমন ইনকিউবেটরে রাখা হয়, ব্যবসার ক্ষেত্রেও ইনকিউবেটরের ধারণা প্রচলিত আছে। তরুণ উদ্যোক্তাদের ব্যবসাকে সফল করার জন্য বিভিন্ন ‘বিজনেস ইনকিউবেটররা’ এগিয়ে আসছে। আমাদের দেশে ধীরে হলেও এই সংস্কৃতি বেশ ভালোভাবেই গড়ে উঠছে। বাংলাদেশ সরকার একটি উদ্যোক্তাবান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য এ ধরনের ‘ইনকিউবেশন’ প্রকল্পগুলোর প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছে। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ইনকিউবেশন সেন্টারের টেন’স ৩৬০ নামক একটি ইনকিউবেটর প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাফি মিজান খান চৌধুরী তাঁর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলেন, একটা সময় টাকার অভাবে তাঁরা একটি ব্যবসায় এগোতে পারছিলেন না। অবশেষে ব্র্যাক বিজনেস ইনকিউবেশনের (বিআইসি) একটি ব্যবসায়িক ভাবনা প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিজেদের প্রমাণ করে তাঁরা সফল হয়েছেন। ইনকিউবেশনে আসার সুযোগ পাওয়ার মাধ্যমে তাঁরা একটি অফিস, প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা এবং ৫০ হাজার টাকা পেয়েছিলেন পুঁজি হিসেবে। ইনকিউবেশনের এই সাহায্যগুলোর মাধ্যমে তিনি পরবর্তী সময়ে একজন সফল উদ্যোক্তা হয়েছেন এবং তাঁর দল এখন অন্যদের সহায়তার জন্য কাজ করছে।

বাংলাদেশে ব্যবসাসহায়ক প্ল্যাটফর্ম ওয়াইওয়াই গোষ্ঠী এখন ইনকিউবেশনে খুব ভালোভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তারা পুঁজির ব্যবস্থা করার পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের জন্য প্রশিক্ষণ, পরামর্শ, কাজের জায়গা এবং ব্যবসায় উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন সহায়তা যেমন মার্কেটিং ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দিচ্ছে।

তা ছাড়া স্টার্টআপ বাংলাদেশের আইডিয়া প্রজেক্টের মাধ্যমেও নতুন নতুন উদ্যোক্তার জন্য অর্থায়ন, মেন্টরশিপ, কাজের জায়গা ইত্যাদির ব্যবস্থা করা হয়। অ্যাডমিশন নিনজা, অ্যাপ বাজার, বিউটিফুল বরিশাল, হ্যালো লন্ড্রি ইত্যাদি স্টার্টআপ আইসিটি ডিভিশনের এই প্রকল্পের মাধ্যমেই বিকশিত হয়েছে।

বিভিন্ন প্রতিযোগিতা থেকে পুরস্কারপ্রাপ্ত অর্থ

নতুন নতুন আইডিয়া উপস্থাপনের প্রতিযোগিতা নিয়মিতই হচ্ছে। এ ধরনের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মূলত অসাধারণ উদ্যোগগুলোকে বের করে আনার চেষ্টা করা হয়। প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ আইডিয়াগুলোর জন্য যে ‘প্রাইজমানি’ দেওয়া হয়, তা নেহাতই কম নয়। একজন উদ্যোক্তার জন্য এ ধরনের পুরস্কারপ্রাপ্ত অর্থ ব্যবসা শুরু করতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে খুব বড় পরিসরে এই ধরনের আয়োজন হয়। মিয়ানমারের সবচেয়ে বড় স্টার্টআপ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ২০১৭ সালে ১১টি স্টার্টআপকে ৩৭ হাজার ৫০০ ডলারের অর্থায়ন করা হয়। এর মাধ্যমে ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচিতি এবং কাজের ব্যাপ্তি অনেক বেড়ে গিয়েছে। এশিয়া অঞ্চলের জন্য ফাউন্ডারস ভ্যালি কনটেস্টের মাধ্যমেও নতুন এবং চলমান স্টার্টআপে অর্থসংস্থান করা হয়।

ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান

বাংলাদেশের চলমান সংস্কৃতিতে ব্যবসার ঋণের জন্য উদ্যোক্তাদের প্রথম আকর্ষণের জায়গা হলো ব্যাংক। প্রতিষ্ঠিত কিংবা নতুন উভয় ধরনের ব্যবসার জন্যই বাংলাদেশের প্রায় সব ব্যাংকে ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা আছে। এসএমই ফাউন্ডেশন বর্তমানে ৩টি ব্যাংকের মাধ্যমে ঋণ সহায়তা দিচ্ছে। তা ছাড়া অন্যান্য ব্যাংক নিজেদের নিয়মকানুনের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মনীতিকে বিবেচনায় রেখে বিভিন্ন খাতের জন্য ঋণের ব্যবস্থা করেছে। একজন উদ্যোক্তাকে বুঝতে হবে, তাঁর উদ্যোগটি যে খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত সেটির জন্য কোন ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করা উচিত।

● আইডিএলসি স্টার্টআপ লোন: ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত, সময়: ৫ বছর।

● বিনা জামানতে কর্মসংস্থান ব্যাংকের ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে। টাকার পরিমাণ আরও বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গৃহীত হচ্ছে।

● মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ‘স্মল বিজনেস লোন’ সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। এর মধ্যে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কোনো কোলেটারালের প্রয়োজন হয় না। সময়সীমা ৫ বছর, তবে এই ঋণ পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ১ বছর ব্যবসাটির সময়কাল হতে হবে।

● আইএফআইসি প্রান্ত নারী (উইমেন এন্ট্রাপ্রেনিউর লোন): তৃণমূল পর্যায়ের নারী উদ্যোক্তাদের দ্বারা ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের জন্য এই ঋণ প্রদান করা হয়। মূলত জামদানি, নকশিকাঁথা, বুটিক, বিভিন্ন হ্যান্ডিক্রাফট, বিউটি পারলার, ক্যাটারিং সার্ভিস ইত্যাদি কাজের সঙ্গে যাঁরা যুক্ত এবং ব্যাংকের অন্য কোনো আর্থিক সুবিধা যাঁরা পাচ্ছেন না, তাঁদের জন্য এই বিশেষ ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই ঋণসুবিধা পাওয়ার জন্য একজন নারী উদ্যোক্তাকে কমপক্ষে ২ বছর সেই ব্যবসাটির সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। এটি মূলত একটি ‘টার্ম লোন’। ইকুইটি অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ফান্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক: সফটওয়্যার, ফুড প্রসেসিং, অ্যাগ্রো-বেসড ইন্ডাস্ট্রির জন্য।

● আইডিএলসি উদ্ভাবন লোন: সর্বনিম্ন ৫ লাখ, আনসিকিউরড লোন ২৫ লাখ, আংশিক সিকিউরড লোন সর্বোচ্চ ১ কোটি। সর্বনিম্ন ১৩ মাস থেকে সর্বোচ্চ ৬০ মাস পর্যন্ত এই ঋণের মেয়াদ। যাঁরা বেসিসের সদস্য, তাঁরা এই ঋণ প্রাপ্তিতে অগ্রাধিকার এবং বিশেষ সুবিধা পান। তা ছাড়া ২ বছরের ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক তবে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ১ বছরের অভিজ্ঞতাই যথেষ্ট। উদ্যোক্তার বয়স হতে হবে ২০ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে।

ক্ষুদ্রঋণ

বাংলাদেশের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত এনজিও, যেমন গ্রামীণ ব্যাংক, ব্র্যাক, আশা বাংলাদেশ ইত্যাদি ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের জন্য ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্পের আওতায় ঋণ প্রদান করে থাকে। তারা মূলত তৃণমূল পর্যায়ে এমন উদ্যোক্তাদের খুঁজে বের করে, যাঁদের জন্য ক্ষুদ্রঋণই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

স্টার্টআপের জন্য সরকারি প্রকল্প

বিভিন্ন সময় সরকার বিভিন্ন প্রকল্প বা প্রতিযোগিতার মাধ্যমে চলমান সমস্যা সমাধানের উপায় খোঁজে। তা ছাড়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্টার্টআপের জন্য মূলধন দেওয়ার সুযোগও পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে একজন উদ্যোক্তা তাঁর আইডিয়াটি জমা দেন, তারপর কমিটি সেটি বিচার–বিশ্লেষণের পর গ্রহণ করলে তহবিল পাওয়া যায়। স্টার্টআপের অর্থায়নের জন্যে এ ধরনের সরকারি প্রকল্পগুলো প্রোগ্রামগুলো বেশ কার্যকর। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় প্রায়ই এ ধরনের প্রকল্প হাতে নেয়।

তথ্য সূত্রঃ প্রথম আলো

bdangels.com is your first and best source for all of the information you’re looking for. From general topics to more of what you would expect to find here, bdangels.com has it all. We hope you find what you are searching for!

First and  #1 online Travel Agent of Bangladesh for Booking Flight, Hotels and Tours from Anywhere in the World. ✓24/7 S...
22/01/2020

First and #1 online Travel Agent of Bangladesh for Booking Flight, Hotels and Tours from Anywhere in the World. ✓24/7 Support ✓Real-Time Process ✓Easiest ...
Call: +8801718142000

08/01/2020
Update with Logo.
26/12/2019

Update with Logo.

26/12/2019
26/12/2019
26/12/2019
Ek Sheba: All Services in One Place - a2iএকসেবা হচ্ছে উদ্যোক্তাদের জন্য এমন একটি প্লাটফর্ম যার মাধ্যমে উদ্যোক্তাগন সাধার...
26/12/2019

Ek Sheba: All Services in One Place - a2i
একসেবা হচ্ছে উদ্যোক্তাদের জন্য এমন একটি প্লাটফর্ম যার মাধ্যমে উদ্যোক্তাগন সাধারণ জনগণকে সকল ধরনের সেবা দিয়ে থাকেন।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রাপ্তি বাতায়ন।    সরকারের রাজস্ব আহরণ ও হিসাবের সঙ্গতিসাধন, জনগণের হয়রানি লাঘব, আ...
25/12/2019

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রাপ্তি বাতায়ন।
সরকারের রাজস্ব আহরণ ও হিসাবের সঙ্গতিসাধন, জনগণের হয়রানি লাঘব, আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা সর্বোপরি সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সরকারি প্রাপ্তি জমাদানের জন্য অর্থবিভাগের উদ্যোগে “ই-চালান - সরকারের প্রাপ্তি বাতায়ন” নামের এই অনলাইনভিত্তিক প্লাটফরমটি ২৫শে মার্চ, ২০১৮ তারিখে চালু হয়েছে।
সরকারের কর ও বিভিন্ন সেবার ফি ব্যাংকে জমা প্রদানের বিদ্যমান পদ্ধতির পাশাপাশি এই পদ্ধতিতে অনলাইনে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
সরকারি সকল প্রাপ্তি জমা দেওয়ার অনলাইন প্লাটফরম হিসেবে এই পদ্ধতি বিবেচিত হবে এবং এটি ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ব্যাংকের জাতীয় পেমেন্ট গেটওয়ের সাথে যুক্ত হবে।
প্রাথমিকভাবে সোনালী ব্যাংকের পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি ও জাতীয় পরিচয়পত্র ফি জমাপ্রদানের সুবিধা সরকারের প্রাপ্তি বাতায়নে চালু করা হয়েছে। অন্যান্য সরকারি প্রাপ্তির জন্য অর্থজমাদানের সুবিধা পর্যায়ক্রমে চালু করা হবে।

অগ্রাধিকার ও উদ্দেশ্যঃ

ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ট্রেজারি চালান জমা প্রদানের সুবিধা প্রবর্তন;
সরকারি সেবা প্রত্যাশীদের জন্য সেবা ফি প্রদানের প্রক্রিয়া সহজীকরণ;
ভুয়া (fake) চালান জমা ও রাজস্ব ফাঁকির প্রবণতা রোধসহ সঠিক সময়ে অর্থ জমা নিশ্চিতকরণ;
সরকারি প্রাপ্তি বৃদ্ধিসহ আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা।

প্রদত্ত সুবিধাদিঃ

অনলাইনে ১৮টি সহজবোধ্য বিষয়ভিত্তিক কিংবা নির্দিষ্ট সেবাভিত্তিক চালানের অর্থ জমা প্রদান;
নির্দিষ্ট ব্যাংক কাউন্টারে জমা প্রদান;
চালান ফরম পূরণ ও প্রিন্ট;
শূণ্য চালান ফরম প্রিন্ট;
ব্যবহারকারীর জন্য নিবন্ধনের মাধ্যমে নিজস্ব একাউন্ট সৃজন;
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক প্রাপ্তি প্রতিবেদন।

অসাধারণ অর্জনঃ

ভোগান্তি লাঘবসহ অর্থ ও সময়ের অপচয় রোধ;
চালানের অর্থ তাৎক্ষণিকভাবে সরকারি কোষাগারে জমা নিশ্চিতকরণ;
নিবন্ধনকৃত গ্রাহককে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোট চালান সংখ্যা ও অর্থ জমা প্রদানের তথ্য প্রদান;
সরকারি প্রতিষ্ঠানের মোট প্রাপ্তি সম্পর্কিত প্রকৃত সময়ভিত্তিক (real-time based) হালনাগাদ তথ্য প্রদান;

সৃষ্ট প্রভাবঃ

সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ কর্তৃক মোট রাজস্ব আহরণের হিসাব ও হিসাবরক্ষণ কার্যালয় প্রদত্ত হিসাবের মধ্যেকার পার্থক্য দূরীভূত হবে;
প্রতিটি চালানের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংক, হিসাবরক্ষণ কার্যালয় ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সংগতিসাধন (reconciliation)- এর ফলে রাজস্ব ফাঁকি কমবে;
সরকারি প্রাপ্তি সম্পর্কিত হালনাগাদ তথ্য সরকারের আর্থিক অবস্থান (fiscal position) ও ঋণ ব্যবস্থাপনা কৌশল নির্ধারণে ভূমিকা রাখবে;
প্রক্রিয়া সহজীকরণের ফলে অনলাইনে চালান জমা প্রদানে আগ্রহীর সংখ্যা বাড়বে।

টেকসই অবস্থাঃ

সরকারের যে কোন প্রতিষ্ঠানকে নিজস্ব সেবা ফি অথবা কর প্রাপ্তির কার্যক্রম পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট অংশের এ্যাডমিনিস্‌ট্রেটর হিসেবে নিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে;
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা এবং অর্থবিভাগের সমন্বিত বাজেট ও হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি (Integrated Budget and Accounting System – iBAS++)-কে এপ্লিকেশন ইন্টারফেজের মাধ্যমে ‘ই-চালান’ বাতায়নের সাথে যুক্ত করে সরকারি প্রাপ্তি প্রক্রিয়াকে নিরবচ্ছিন্নভাবে সক্রিয় রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

25/12/2019
25/12/2019

নগদ বাংলাদেশ ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফোন ভিত্তিক ডিজিটাল আর্থিক সেবা যা একটি অর্থ আদান-প্রদানের পরিষেবা। এটি থ্রার্ড ওয়েভ টেকনোলজি লিমিটেড কর্তৃক পরিচালিত। উইকিপিডিয়া

Address


Opening Hours

Monday 09:00 - 22:00
Tuesday 09:00 - 22:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 22:00
Friday 15:30 - 22:00
Saturday 09:00 - 22:00
Sunday 15:30 - 22:00

Telephone

+8801718142000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Iqra Computer and Technology posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Iqra Computer and Technology:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Opening Hours
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share