Bhola - The Queen Island

  • Home
  • Bhola - The Queen Island

Bhola - The Queen Island Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Bhola - The Queen Island, Tour guide, .

26/08/2023

নদীমাতৃক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি দ্বীপজেলা ভোলা💯

Edit by - Ayon Mahmud

মাদকমুক্ত ভোলা চাই 🥀✊RAB 8 Barisal ❤️🇧🇩
30/03/2022

মাদকমুক্ত ভোলা চাই 🥀✊

RAB 8 Barisal ❤️🇧🇩

16/02/2022

Mashallah😮🌸

চর কুকরি মুকরি ভ্রমণ গাইড :পর্যটনের অপার সম্ভবনাময় দ্বীপের নাম দ্বীপ কন্যা কুকরি মুকরি। উপকূলীয় জেলা ভোলা থেকে বিচ্ছিন্ন...
11/02/2022

চর কুকরি মুকরি ভ্রমণ গাইড :

পর্যটনের অপার সম্ভবনাময় দ্বীপের নাম দ্বীপ কন্যা কুকরি মুকরি। উপকূলীয় জেলা ভোলা থেকে বিচ্ছিন্ন জনপদ চরফ্যাশন উপজেলার একটি ইউনিয়ন। ভোলা জেলা শহর থেকে কুকরি মুকরির দূরত্ব ১২০ কিঃ মিঃ। দ্বীপের পূর্বদিকে প্রমত্তা মেঘনা ও শাহাবাজপুর চ্যানেল। দক্ষিণান্তে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে বুড়াগৌড়াঙ্গ এবং মেঘনার মিলনাস্থল। চর কুকরি মুকরির যেদিকে চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। দৃষ্টিকে সম্মোহন করে হাতছানি দিতে থাকে টুকরো টুকরো নিবিড় বনভূমি। একদিকে বঙ্গোপসাগরের উত্তাল ঢেউ, বৈরী বাতাস, চিরসবুজ গাছ-গাছালি, মন ভুলানো সমুদ্র সৈকত, মায়াবী হরিণের দল আর অসংখ্য নাম না জানা পাখ-পাখালি বিস্তৃত সবুজ বনাঞ্চল কুকরীমুকরীকে ভ্রমণ বিলাসীদের তীর্থ ভূমিতে পরিণত করেছে।

চর কুকরি মুকরি ভ্রমণের উপযুক্ত সময়ঃ

শীতকালে চর কুকরি মুকরির আসল সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। আবার এখানে ক্যাম্পিং করার জন্য শীতকালেই উপযুক্ত সময়। বর্ষায় চরের অধিকাংশ অংশই ডুবন্ত থাকে তাই বর্ষাকালে চর কুকরি মুকরি ভ্রমণ না করাই শ্রেয়। চর কুকরি মুকরি ভ্রমণের জন্য নভেম্বর-মার্চ মাস সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।

কিভাবে যাবেনঃ

চর কুকরি মুকরিতে যেতে নদী পথ হচ্ছে সবচেয়ে সহজ উপায়। নদী পথে যাতায়াতে খরচ ও শারীরিক কষ্ট কম হয়। ঢাকার সদরঘাট থেকে বেতুয়াঘাট, চরফ্যাসন গামী লঞ্চে উঠতে হবে। এই পথে তাসরিফ, কর্ণফুলী, ফারহান ইত্যাদি লঞ্চ নিয়মিত যাতায়াত করে। এসব লঞ্চের ডেকের ভাড়া ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা এবং ডাবল কেবিন ভাড়া নিতে ২০০০ থেকে ২২০০ টাকা লাগে। ঘাট থেকে ১০০ টাকা মোটর সাইকেল ভাড়া করে কিংবা ৪০ থেকে ৫০ টাকা ভাড়ায় টেম্পোতে চরে চরফ্যাশন সদরে এসে সেখান থেকে ৩০ টাকা বাস ভাড়া অথবা ১৫০ টাকা মোটর সাইকেল ভাড়ায় দক্ষিণ আইচা আসুন। দক্ষিন আইচা থেকে ১০ থেকে ১৫ টাকায় টাকায় টেম্পো বা মোটরসাইকেল ভাড়ায় চর কচ্ছপিয়া যেতে পারবেন। চর কচ্ছপিয়া থেকে ৫০ থেকে ৬০ টাকায় ট্রলারে চেপে অথবা অথবা ১৫০ টাকা ভাড়ায় স্পীডবোটে চেপে পৌঁছে যাবেন চর কুকরি-মুকরি। এছাড়া ট্রলার রিজার্ভ করেও যেতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনাকে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা খরচ করতে হবে।

লঞ্চের টিকেট কাটতে সরাসরি নাম্বার সমূহে যোগাযোগ করুনঃ
ফারহানঃ ০১৭৯৮২৮৮৬৯২/ ০১৭৯৮২৮৮৬৯৩/০১৭৯৮২৮৮৬৯৪
কর্ণফূলীঃ ০১৭৯৮৫১৬৭২৬ / ০১৭৭৯৯৭২৬৪০
তাসরিফঃ ০১৭১২৩৯৩৮১২ / ০১৭৮২৪৭৬৩৭৯

কোথায় থাকবেন?

কুকরী-মুকরিতে হোমস্টে সার্ভিস চালু রয়েছে সেখানে থাকতে পারবেন। এছাড়া বন বিভাগের রেস্ট হাউসে অনুমতি নিয়ে রাত্রি যাপন করতে পারবেন। রেস্ট হাউজে থাকতে চাইলে আগেই জানিয়ে যাওয়া ভালো। রেস্ট হাউসের রুমগুলোর ভাড়া ২০০০-৫০০০ টাকা। হোম স্টের ক্ষেত্রে জন প্রতি ২৫০-৫০০ টাকা ভাড়ায় থাকতে পারবেন। হোম স্টে সার্ভিসের জন্য যোগাযোগের ফোন নম্বর -০১৭১১৫৮০৬৮০, ০১৭১৪৮২০৫০৮।

কোথায় খাবেনঃ

হোম স্টে তে থাকা এবং খাওযার সু-ব্যবস্থা রয়েছে। বন বিভাগের রেস্ট হাউস কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করলে উনারাই খাবারের ব্যবস্থা করে থাকেন ।

কোথায় ঘুরবেনঃ

কুকরি তে নারকেল বাগান, বিভিন্ন বিচ্ছিন্ন খালের মোহনায় রঙ্গিন নৌকায় চেপে প্রকৃতি ও প্রতিবেশ দর্শন যেখানে ভাগ্য ভালো হলে হরিণের দেখা পেয়ে যেতে পারেন। তারুয়া দ্বীপের লম্ব সমুদ্র সৈকতে স্থান ও রাতে সৈকত তীরবর্তী বনে ক্যাম্পিং করতে পারেন। এছাড়া সমুদ্রে মৎস্য আহরণ, ট্রেইল ট্রাকিং, সি ফুড উপভোগ সহ সোনারচর, শিবচর, মুজিব কেল্লা ও অন্যান্য দর্শনীয় স্থানে ভ্রমণ করতে পারবে।

[যানবাহনের ভাড়া একটু কম বেশি হতে পারে]

তারুয়া সমুদ্র সৈকত, ঢালচর, ভোলা 🇧🇩 পর্যটন দ্বীপ তারুয়া সমুদ্র সৈকত (Tarua Sea Beach) ভোলা জেলার চর ফ্যাশন উপজেলার সর্ব ...
11/02/2022

তারুয়া সমুদ্র সৈকত, ঢালচর, ভোলা 🇧🇩


পর্যটন দ্বীপ তারুয়া সমুদ্র সৈকত (Tarua Sea Beach) ভোলা জেলার চর ফ্যাশন উপজেলার সর্ব দক্ষিনে অবস্থিত ঢালচরের সর্ব দক্ষিণের ভূখন্ড। প্রায় ৭ কি.মি. দীর্ঘ এই তারুয়া সমুদ্র সৈকতের একপাশে বঙ্গোপসাগর আর অন্যপাশে বিসস্তৃর্ণ চারণভূমি, যার শেষ হয়েছে তারুয়া সৈকত সংলগ্ন ম্যানগ্রোভ বনে। হরিণ, বণ্য মহিষ, বানর, লাল কাকড়া সহ বৈচিত্র্যময় প্রাণীর বসবাস এই দ্বীপে। প্রকৃতির নিখাদ নির্জনতা এবং মোহনীয়তা যেসব মানুষকে আন্দোলিত করে, নতুন করে বেচে থাকার উদ্দিপনা জোগায় তাঁর সকল উপকরণই তারুয়া সমুদ্র সৈকতে উপস্থিত। প্রকৃতি যেন নিজ হাতে এই সৌন্দর্য সাজিয়েছে, আপন ভঙ্গিমায়।

শহুরে একঘেয়েমি ক্লান্তিকর সময় গুলোকে যারা সুযোগ পেলে ছুটি দিতে এতোটুকু কার্পণ্য করেন না, তাদের জন্যে খুব কম খরচ আর নিরাপদে ঘুরে আসার যায়গা হতে পারে ভোলা জেলার ঢালচরের এই তারুয়া সমুদ্র সৈকত। যারা ছবি তুলতে পছন্দ করেন তাদের জন্যে তো এক অনন্য স্থান। লবণাক্ত বনাঞ্চল এবং কাছাকাছি স্থানের মাটির চারিত্রিক পার্থক্য আপনাকে বিমোহিত করবে। মরা গাছের শুকনো গুড়িগুলো যেন এক একটা ফসিল আর ভেজা গুড়িগুলোকে যেন মনে হয় প্রবাল পাথর। যারা ক্যাম্পিং ভালবাসেন তাদের জন্যেও হতে পারে একটি অসাধারন আর নিরাপদ স্থান। তবে ক্যাম্পিং করলে অবশ্যই স্থানীয় মানুষকে জানিয়ে করবেন, তাদের কাছ থেকে সাহায্যও নিতে পারেন, এরা খুব সরল ভাবে আপনার প্রয়োজনে এগিয়ে আসবে।

ইতিহাস ও নামকরণ
প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ বছর আগে বঙ্গোপসাগরের বুক চিরে জেগে উঠে সবুজের এই ঢালচর এলাকা। স্থানীয়রা যখন এই এলাকায় মাছ ধরতে আসতেন তখন শত শত তারুয়া নামের এক প্রকার মাছ উঠে আসতো তাদের জালে। ধারনা করা হয়, সে কারণেই এ এলাকাটির নামকরণ করা হয়েছে তারুয়া। যা এখন সবার কাছে সমুদ্র সৈকত নামে পরিচিত।

কি কি দেখবেন
তারুয়া সমুদ্র সৈকত, ম্যানগ্রোভ বন, গো চারণভূমি, জেলে নৌকায় চড়ে মৎসাভিযান, বনের মহিষ, শেয়ালের হুক্কা-হুয়া কোরাস, হাজারও অতিথি পাখি। তারুয়া সমুদ্র সৈকতে প্রায় ৩০০ ফুট দীর্ঘ, ল্যান্ডিং ষ্টেশন বানানো হয়েছে যেখানে ট্রলার ও ছোট লঞ্চ ভীড়তে পারবে। এছাড়া সৈকতের বিস্তীর্ণ প্রান্তর-জুড়ে লাল কাঁকড়ার ছোটাছুটি ভিন্ন সৌন্দর্য সৃষ্টি করে।

তারুয়া সৈকত যাওয়ার উপায় এবং খরচ
ঢাকার সদরঘাট থেকে ফারহান ৫ অথবা ৬ এবং তাশরিফ ৪ অথবা ৩ একই দিনে যথাক্রমে সন্ধ্যা ৭টা ৪৫মিনিটে এবং রাত ৮টা ৩০মিনিটে বেতুয়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এক্ষেত্রে ভাড়া ডেকে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। নাস্তা সেরে অটোতে চেপে চলে যেতে হবে চর কচ্ছপিয়া, ভাড়া জনপ্রতি ১০০ – ১২০ টাকা। মটর সাইকেলে গেলে ২০০-২৫০ টাকা ভাড়া পড়বে। এক বাইকে ২জন যেতে পারবেন। চর কচ্ছপিয়া থেকে ট্রলারে করে যেতে চর কুকরি মুকরি, ভাড়া ৪০ টাকা। তবে লোকাল ট্রলারে যেতে চাইলে সকাল ১১:৪৫ এর মধ্যে ঘাটে থাকতে হবে। চর কুকরি মুকরিতে পৌছানোর পরে ট্রলারে করে ঢাল চর যাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবেন খুব সহজেই সহজেই।

এছাড়া কচ্ছপিয়া ঘাট থেকে বিকেল ৩টায় সারাদিনে মাত্র ১টি লঞ্চ ঢালচরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ভাড়া জনপ্রতি ৭০টাকা।

আপনি চাইলে চর ফ্যাশন থেকেও যেতে পারেন। চর ফ্যাশন বাজার থেকে কচ্ছপিয়া ঘাট বাস কিংবা অটোতে যেতে হবে, সময় লাগবে ঘন্টা দেড়েক। এরপর কচ্ছপিয়া ঘাট থেকে নৌকা নিয়ে ২.৩০ ঘন্টায় তারুয়া/ঢাল চর। নৌকা ভাড়া ৩৫০০-৪৫০০ টাকা।

খাওয়া দাওয়া
মহিষের দুধের ছানা ঢালচরের বেশ ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার। তাছাড়া পাবেন, মহিষের দুধে তৈরি দই, রসগোল্লা। প্রাণভরে সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন। রূপালী ইলিশ, খালের টাটকা গলদা চিংড়ী, জালি ডাব, নারকেল দিয়ে রান্না করা কাঁকড়া, খেজুরের রস ইত্যাদি।

থাকার ব্যবস্থা
ঢালচরের স্থানীয় মানুষজন খুবই অতিথিপরায়ণ। আপনি চাইলে এমন কোন পরিবারের সাথে কথা বলে তাদের সাথে থাকতে পারেন। তাছাড়া কুকরি মুকরিতে ইউনিয়ন পরিষদের একটি গেস্ট হাউজ আছে। পূর্বানুমতি নিয়ে এখানেও থাকতে পারেন।

সবচেয়ে ভালো হয়, ক্যাম্প করে থাকলে। তারুয়া সমুদ্র সৈকত এর সাথে রয়েছে দিগন্ত বিস্তৃত ঘাস এর সবুজ মাঠ। এটা বেশ মজার এবং এডভেঞ্চারের দুর্দান্ত স্বাদ পাওয়া যায় এতে।

চর কুকরি মুকরি (Char Kukri Mukri), ভোলা (Bhola) জেলা শহর থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে…

-আদার ব্যাপারী - Adar Bepari

11/02/2022

The Beauty of Queen Island! ❤️🌸

📽️: Pear

Cheak and explore our Queen Island ❤️🇧🇩
11/02/2022

Cheak and explore our Queen Island ❤️🇧🇩

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bhola - The Queen Island posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share