চলো হারাই-Cholo Harai

  • Home
  • চলো হারাই-Cholo Harai

চলো হারাই-Cholo Harai Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from চলো হারাই-Cholo Harai, Tour Agency, .

01/08/2022
"চলো হারাই" এর সাথে মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালী এবং খাগড়াছড়ি ভ্রমণ!!!বর্ষায় সাজেক সেজে উঠেছে নবযৌবনা রুপে। কেমন হবে যদি দূর...
18/07/2022

"চলো হারাই" এর সাথে মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালী এবং খাগড়াছড়ি ভ্রমণ!!!

বর্ষায় সাজেক সেজে উঠেছে নবযৌবনা রুপে। কেমন হবে যদি দূর থেকে দেখা তুলোর মতো মেঘের সাথে কাছাকাছি মিলনের সুযোগ হয়!

চলো হারাই এর পক্ষ থেকে এই বর্ষায় সিঙ্গেল, ডাবল, ফ্যামিলি কিংবা বন্ধুবান্ধবের সাথে নিশ্চিন্তে ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে প্রস্তুত করা হচ্ছে মেঘের রাজ্যে ভ্রমণের আয়োজন। আপনার ভ্রমণকে সহজ ও আরামদায়ক করে তুলতে আমরাই করে দিবো আপনার সকল‌ কাজ।
তাই আর দেরি না করে নিজের পছন্দমতো প্যাকেজে সীটটি এখনি কনফার্ম করুন।
৩০, ৩১ জুলাই এবং ১ আগস্ট মেঘের রাজ্যে চলো হারাই!

প্যাকেজ সমূহ:
আপনাদের সুবিধার্থে আমাদের প্যাকেজগুলোকে তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে এবং "চলো হারাই" এর যাত্রা শুরু হওয়া উপলক্ষ্যে প্রতিটি প্যাকেজে চলছে অফার মূল্য।

•প্রিমিয়াম:
৫২০০৳ (সিঙ্গেল)
৫৫০০৳ (কাপল জনপ্রতি)

"Premium" package includes:
AC/Non-AC business class bus
"A" category resort
T shirt
Per Chader gari 10 tourist

•স্ট্যান্ডার্ড:
৪৫০০৳ (সিঙ্গেল)
৪৮০০৳ (কাপল জনপ্রতি)

"Standard" Package includes:
E-class bus
Standard Resort
T shirt
Per Chader gari 12 tourist

•ব্যাসিক:
৩৯৯০৳ (সিঙ্গেল)
৪২০০৳ (কাপল জনপ্রতি)

"Basic" package includes:
R class bus
Any type Resort (on availability)
Per chander gari 12 tourist

যাত্রা বর্ণণা:

🚎 যাত্রা শুরু: ৩০ জুলাই, রাত ১০ টায়‌ কল্যাণপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে।
🚎 ফেরা : ২ আগস্ট, সকাল ৮ টায়‌ (ঢাকায় থাকবো ইনশাআল্লাহ)

🗻🏞ভ্রমণের স্থান সমুহ-
🏘খাগড়াছড়ি শহর
🌊জেলা পরিষদ পার্ক
🏔সাজেক ভ‌্যালি
🏔হেলিপ্যাড
🏔কংলাক পাহাড়
🏞রিসাং ঝর্ণা
🏟আলুটিলা গুহা

🚌 ভ্রমণের সম্ভাব্য বর্ণনা :
🚌‌ ৩০ জুলাই সোমবার রাত ১০টায় ঢাকা কল্যাণপুর থেকে যাত্রা।

🚙 ৩১জুলাই ভোরে খাগড়াছড়ি পৌঁছে রেস্টুরেন্টে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা সেরে সাজেকের উদ্দেশ্যে যাত্রা। ১২.৩০ সাজেক ভ্যালীতে আমাদের নির্দিষ্ট রিসোর্টে চেক-ইন করে গোসল ও বিশ্রাম। দুপুর ২.০০টায় দুপুরের খাবার। বিকাল ৪.০০ টায় সাজেকের সবচেয়ে উঁচু কংলাক পাহাড়ের চূড়া উদ্দেশ্যে যাত্রা। সেখানেই সূর্যাস্ত দেখে ফিরবো আমরা। এরপর সন্ধ্যায় হেলিপ্যাডে এসে সান্ধ্যকালিন আড্ডা। তারপরে রাতে BBQ/ব্যাম্বুচিকেন ডিনার।

🚙 ১ আগস্ট ভোরে হেলিপ্যাডে সূর্যোদয় দেখা আর মেঘের পরশে গা ভিজিয়ে নেয়া। এরপর ৮.৩০ মিনিট এ নাস্তা করবো। সকাল ১০ টায় পুনরায় জীপে উঠে খাগড়াছড়ি ফিরব। খাগড়াছড়ি ফিরে রেস্টুরেন্টে ফ্রেশ হয়ে আগে দুপুরের খাবার খেয়ে নিবো। এরপর যাব রিসাং ঝর্ণা, আলুটিলা গুহা এবং তারেং। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় রাতের খাবার খাব। রাত সাড়ে আটটায় বাস কাউন্টারে থাকবো।

🚌 ২ আগষ্ট ভোরবেলা ঢাকায় চলে আসব ইনশাআল্লাহ।

🏔🏔 প্যাকেজগুলোতে যা থাকছেঃ
> "ঢাকা- খাগড়াছড়ি" এবং "খাগড়াছড়ি- ঢাকা" বাসের টিকেট
> দুই দিনের পুরোটা সময় সার্বক্ষনিক চাঁদের গাড়ি।
> পুরো ২ দিনের ৬ বেলা খাবার।
> সাজেক ঢোকার টিকিট।
> রিসোর্টে থাকার খরচ।
> প্রতি বড় রুমে ৪ জন শেয়ারিং করে থাকা ( ফ্যামিলি বা ৪ জনের জন্য আলাদা)
> আলুটিলা গুহাতে ঢোকার টিকেট

★★ প্যাকেজে যা যা থাকছে নাঃ
- হোটেলে যাত্রা বিরতিতে কোন খরচ।
– সকল প্রকার ব্যক্তিগত খরচ।

🌧যাত্রা পথে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, হরতাল,ইত্যাদি সমস্যার সম্মুখীন হলে আলোচনা করে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধন্ত মানতে হবে।

🍲খাবার মেনুঃ
১ম দিনঃ
সকালের নাস্তা: খিচুড়ি/ পরোটা, ডিম/ভাজি, চা

দুপুরের খাবার: মুরগী, আলু ভর্তা, সবজি, ডাল এবং বিশেষ পাহাড়ি খাবার বাঁশ কোড়ল।

রাতের খাবার: BBQ/ ব্যাম্বোচিকেন।

২য় দিনঃ
সকালের নাস্তা: খিচুরি, ডিমের ঝোল।
দুপুরের খাবার: শুটকি ভর্তা, সবজি, ডাল, মাছ/মুরগী/হাঁস/গরু।

রাতের খাবার: মাছ ভর্তা, ডাল, মাছ/মুরগী/হাঁস/গরু।


✈️ কনফার্ম করার পদ্ধতিঃ
– জনপ্রতি ২০০০ টাকা করে কনফার্মেশন মানি জমা দিতে হবে বিকাশ এর মাধ্যমে খরচসহ।
বিকাশ নাম্বার- 01937049945
(বাকি টাকা যাত্রা শুরু করার সময় দিয়ে দিতে হবে।)

✈️কনফার্ম করার পূর্বে যে ব্যাপার গুলো অবশ্যই বিবেচনা করতে হবেঃ
- বুকিং মানি অফেরতযোগ্য
- নিরাপত্তা ও নিয়ম অনুযায়ী ছেলে ও মেয়েদের থাকার রুম আলাদা থাকবে।
- "কাপল" প্যাকেজে যারা আসবেন তাদের সাথে অবশ্যই বিবাহ সনদ থাকতে হবে।
- স্টুডেন্ট এর ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট ও ভোটার আইডি কার্ড থাকতে হবে।
-বিনয়ী ও আন্তরিক থাকতে‌ হবে।

চাইল্ড পলিসিঃ
– ৩ বছর পর্যন্ত ফ্রি এবং ৩+ থেকে ৬ বছরের শিশুদের জন্য ৫০% ছাড় প্রযোজ্য হবে। সেক্ষেত্রে তাদেরকে তাদের বাবা-মা বা গার্ডিয়ানের সাথে আসন শেয়ার করতে হবে।

🔈-কিছু তথ্যঃ
- বাসের সিট ও হোটেল রুম বণ্টন বুকিং এর সময় অনুযায়ী করা হয়।
- নির্দিষ্ট পরিমাণ ট্রাভেলার্স বুকিং দিয়ে ফেললে আমরা ইভেন্ট ক্লোজ করে দেই।
- আমাদের ট্যুরে একজন ট্যুর ম্যানেজার সাথে থাকবেন যিনি সম্পূর্ণ ট্যুর পরিচালনা করবেন।

★ খরচ পাঠানোর পদ্ধতিঃ
বিকাশ: 01521216503

★★আমাদের অফিসিয়াল পেইজ লিংক নিচে দেয়া হলো:
https://www.facebook.com/tourbyhaseen/


Emai: [email protected]

☎ যোগাযোগ:
01521216503
01855081855

পিতাপুত্র পরম্পরাযারা সিলেট হয়ে মেঘালয় বেড়াতে যান তারা ডাউকি সেতু পার হন। যারা জাফলং জিরো পয়েন্ট ঘুরতে যান, তারা সেখানে ...
29/06/2022

পিতাপুত্র পরম্পরা

যারা সিলেট হয়ে মেঘালয় বেড়াতে যান তারা ডাউকি সেতু পার হন। যারা জাফলং জিরো পয়েন্ট ঘুরতে যান, তারা সেখানে ভারতের একটি ঝুলন্ত সেতু দেখতে পান। এই সেতুটি নির্মিত হয়েছিল ১৯৩২ সালে। সেতু নির্মাণে প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন সিলেটের সন্তান আবিদ রেজা চৌধুরী।

সেতুটি নির্মাণের ইতিহাসও বেশ চমকপ্রদ। ১৯১৯ সালে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শিলং বেড়াতে এসেছিলেন। এটা শুনে তৎকালীন শ্রীহট্টে (বর্তমান সিলেট) কবিকে নিয়ে আসার তোড়জোর শুরু হয়। কিন্তু বিপত্তি দেখা দেয় যাত্রাপথ। তখন উমগট নদীর উপর কোন সেতু ছিল না, গাড়ি চলার পথও সেভাবে ছিল না। মানুষ পার হতো মানুষের পীঠে চড়ে! রবীন্দ্রনাথ মানুষের পীঠে চড়ে এভাবে আসতে রাজী হননি। অনেকটা ঘুরে তাই ট্রেনে করে তিনি সিলেটে আসেন গৌহাটি-বদরপুর-লাতু (বড়লেখার শাহবাজপুর)-কুলাউড়া পথ দিয়ে।

এরপরই সিলেট-শিলং সরাসরি সড়ক পথটি নির্মাণের আলোচনা জোরালো হয়। তখনকার প্রভাবশালী কংগ্রেস নেতা ও মন্ত্রী সিলেটের বুরঙ্গা গ্রামের বসন্ত কুমার দাস বিষয়টি নিয়ে উদ্যোগী হন। তার চেষ্টায় বাজেট বরাদ্দও হয়ে যায়। কিন্তু উমগট নদীতে খাসিয়া ও জৈন্তিয়া পাহাড়কে যুক্ত করতে কঠিন একটি সেতু নির্মাণের দরকার পড়ে। তখন আবিদ রেজা চৌধুরী প্রকৌশলী হিসেবে শিলংয়ে চাকরি করছিলেন। আবিদ রেজার বাড়ি ছিল তৎকালীন সিলেটের হাইলাকান্দিতে, পরে তার পরিবার বড়লেখার শাহবাজপুরে থিতু হয়েছিল। তার উপরই পড়ে সেতুর নকশার ভার। ১৯৩০ সালে আবিদ রেজার নকশা, নির্দেশনায় তৈরি হতে থাকে এই সেতু।

ব্রিটিশ ভারতে আসাম প্রদেশের রাজধানী ছিল শিলং। আর সিলেট ছিল আসামের একটি জেলা শহর। দুই গুরুত্বপূর্ণ শহরের মধ্যে ৯০ বছর আগে তৈরি হয় সরাসরি যোগাযোগের পথ। যা আজও চলমান।

গল্পটি এই সময়ে প্রাসঙ্গিক কারণ আবিদ রেজার পুত্র অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীও আরেকটি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ সেতুতে ইতিহাসে নাম উঠালেন। প্রয়াত জামিলুর রেজা ছিলেন পদ্মা সেতুর প্রধান পরামর্শক। মানুষের চলাচলের ব্যবস্থাকে সহজ করে দেওয়া দুই কীর্তিমানকে শ্রদ্ধা।

আবিদ রেজা চৌধুরী
প্রধান প্রকৌশলী
ডাউকি সেতু, উমগট্ নদী ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দ
পশ্চিম জয়ন্তিয়া জেলা, মেঘালয়, ব্রিটিশ ভারত

জামিলুর রেজা চৌধুরী
প্রধান পরামর্শক
পদ্মা সেতু, পদ্মা নদী ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
মুন্সিগঞ্জ-শরীয়তপুর জেলা, বাংলাদেশ

(তথ্যসূত্র: মিলু কাশেম, ছবি- সংগ্রহ)

ঘরে আরামে শুয়ে বসেও কতই না অভিযোগ করছি আমরা, আর অন্যদিকে কিছু মানুষের স্বপ্ন, বেঁচে থাকার আশা পানির নীচে রেখেই জীবন নাম...
18/06/2022

ঘরে আরামে শুয়ে বসেও কতই না অভিযোগ করছি আমরা, আর অন্যদিকে কিছু মানুষের স্বপ্ন, বেঁচে থাকার আশা পানির নীচে রেখেই জীবন নামক যুদ্ধের সাথে লড়াই করে বেড়াতে হচ্ছে, পৃথিবীতে কোনো কিছুই স্থায়ী নয় 😓

সুনামগঞ্জে ভ্রমণে গিয়ে বন্যায় আটকা পড়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১ শিক্ষার্থী!!!উদ্ধারের জন্য আহ্বান...পোস্টটি শেয়ার করে...
17/06/2022

সুনামগঞ্জে ভ্রমণে গিয়ে বন্যায় আটকা পড়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১ শিক্ষার্থী!!!
উদ্ধারের জন্য আহ্বান...

পোস্টটি শেয়ার করে সকলকে সতর্ক করে দিন এবং তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।

  সিলেটে ভয়াবহ বন্যায় তলিয়ে গেছে অনেক উপজেলা ইউনিয়ন, সুরমা নদীর পানি ব্যাপক মাত্রায় বেড়ে যাওয়ার কারনে এই বন্যার সৃষ্টি হ...
17/06/2022



সিলেটে ভয়াবহ বন্যায় তলিয়ে গেছে অনেক উপজেলা ইউনিয়ন, সুরমা নদীর পানি ব্যাপক মাত্রায় বেড়ে যাওয়ার কারনে এই বন্যার সৃষ্টি হয়েছে।
বিশেষ করে সুনামগঞ্জের অবস্থা খুবই খারাপের দিকে, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সারাদেশের সাথে। তাই যারা টুরে টাংগুয়ার হাওর বা সিলেটের যে কোনো স্থানে ভ্রমনে যাচ্ছেন বা যাওয়ার চিন্তা করছেন, আপাতত না যাওয়াই ভালো।

Boats at Tanguar Haor🥰🥰
03/06/2022

Boats at Tanguar Haor🥰🥰

মহান‌ আল্লাহ এর সৃষ্টি অতুলনীয়, অদ্ভুত সুন্দর,‌ যার আসল সৌন্দর্য্য ক্যামেরায় ধারণ করা অসম্ভব! সৃষ্টির সৌন্দর্য নিজ চোখ...
18/05/2022

মহান‌ আল্লাহ এর সৃষ্টি অতুলনীয়, অদ্ভুত সুন্দর,‌ যার আসল সৌন্দর্য্য ক্যামেরায় ধারণ করা অসম্ভব!
সৃষ্টির সৌন্দর্য নিজ চোখে উপভোগ করার তৃপ্তি ই আলাদা, এক নিমিষেই যেন মন জুড়িয়ে দিতে যথেষ্ট।

তাই ব্যস্ততার এই শহরে নিজেকে গুটিয়ে না রেখে মাঝেমধ্যে নিজেকে সময় দিতে ঘুরতে যাওয়ার, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যাওয়া প্রয়োজন, জীবনকে উপভোগ করা প্রয়োজন।

ঘুরতে যাওয়ার যে কোনো বিষয়ে জানতে হলে যোগাযোগ করুন "চলো হারাই-Cholo Harai" এর সাথে!

প্রকৃতির এক অপরূপ সুন্দরতা  #নীল_গিরীখুবই মনোরম এক শান্তির স্থান!নীলগিরী থেকে বান্দরবানের যতটুকু অংশ দেখা যায় তা দু’চোখ ...
12/05/2022

প্রকৃতির এক অপরূপ সুন্দরতা #নীল_গিরী
খুবই মনোরম এক শান্তির স্থান!

নীলগিরী থেকে বান্দরবানের যতটুকু অংশ দেখা যায় তা দু’চোখ ভরে দেখার যেন কোন অন্ত নেই...❤️
বাংলাদেশের এক অফুরন্ত সৌন্দয্যের স্থান এই বান্দরবান।
যার ক্ষুদ্র একটি রূপ হচ্ছে এই নীলগিরী।😇

সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি অতুলনীয়, যতই দেখবেন মন শান্তিতে ভরে উঠবে। চলুন আমরা পরিবেশ নোংরা করা থেকে বিরত থাকি, সময় পেলে চোখ জুড়িয়ে দেখে আসি, আর যাওয়ার জন্য কোন সঙ্গী না পেলে কিংবা বিশাল গ্রুপ সামলাবেন কি করে কিংবা পরিবারকে নিয়ে যাবেন কি করে, এসব চিন্তার কোনো কারণ নেই, নির্দ্বিধায় আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমরা আপনাদের স্বল্প খরচে সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে। সদা প্রস্তুত। ❤️

07/05/2022
07/05/2022

Address


Telephone

+8801521216503

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চলো হারাই-Cholo Harai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share