Exotic Holidays Bangladesh

  • Home
  • Exotic Holidays Bangladesh

Exotic Holidays Bangladesh Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Exotic Holidays Bangladesh, Tour Agency, .

The Exotic Holidays Ltd was founded in 2014 by the Bangladesh government registration no C-116746/14 and Tour Operators Association of Bangladesh (TOAB) registration no 431/2016.

An overnight increase of jet fuel price to taka 130, about 18% jump. On the contrary we are going down with fare in comp...
11/07/2022

An overnight increase of jet fuel price to taka 130, about 18% jump. On the contrary we are going down with fare in competition to grab the market share of domestic passengers. A suicidal journey we are forced to take by our national carrier Biman, which has no book of accounts to keep.

Airlines are at the whims of sole fuel supplier Padma (BPC) who charge at least 50-60% higher price from world average. When fuel price drops at international market then it is not adjusted accordingly.

You need 20-25% extra to pay for fuel for domestic flight.

If this is the way forward then Bangladesh is never going to have a viable private sector airlines.

09/07/2022

ঈদ মোবারক।
আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সকল সদস্যকে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার শুভেচ্ছা।

অনলাইনে ভ্রমণ কর প্রদান পদ্ধতিসড়কপথে ভ্রমণের জন্য ভ্রমণ কর (ট্রাভেল ট্যাক্স) পরিশোধ সবার জন্যই একটি কঠিন কাজ ছিলো। এর প্...
25/05/2022

অনলাইনে ভ্রমণ কর প্রদান পদ্ধতি

সড়কপথে ভ্রমণের জন্য ভ্রমণ কর (ট্রাভেল ট্যাক্স) পরিশোধ সবার জন্যই একটি কঠিন কাজ ছিলো। এর প্রধান কারণ হচ্ছে শুধুমাত্র নির্ধারিত সোনালী ব্যাংকেই ভ্রমণ কর জমা দিতে হতো। ঢাকার মতো বড় শহরেই ভ্রমণ কর দিতে যেতে হতো সোনালী ব্যাংকের মতিঝিল বা নিউ মার্কেট শাখা।

বর্ডারে এমনিতেই ইমিগ্রেশনের বিশাল বড় লাইন থাকে, আগে থেকে না দেয়া থাকলে সেখানে ট্রাভেল ট্যাক্স জমা দিতে যেয়ে আরেক দফায় সময় নষ্ট হতো। অনেকদিন থেকেই স্থলপথে যারা ভ্রমণ করে তাদের দাবী ছিলো ভ্রমণ কর দেবার বিয়ষটা অনলাইন করার জন্য। অবশেষে সে দাবী পূরণ হলো।

গত ২৫ জানুয়ারি ২০২০ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড জানিয়েছিলো এখন থেকে অনলাইনেই ভ্রমণ কর দেয়া যাবে, কিন্তু এ ব্যপারে বিস্তারিত জানানো হয়নি। আসলে পুরো বিষয়টা অত্যন্ত সহজ। চলুন দেখে নেই কিভাবে অনলাইনে ভ্রমণ কর জমা দিবেন।

অনলাইনে ভ্রমণ কর জমা দেবার জন্য সোনালী ব্যাংক নয় আপনাকে যেতে হবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ওয়েবসাই www.nbr.gov.bd তে। সেখানে হেডলাইনেই পাবেন ভ্রমণ কর পরিশোধের লিংক। না পেলে ই-সার্ভিস হেডিংয়ের নিচে সবগুলো ক্যাটাগরির মধ্যে “Travel Tax” অপশন দেখতে পাবেন। সরাসরি নিচের লিংক ক্লিক করে যেতে পারেন:

https://lnkd.in/daxPPX7V

সেখানে আপনাকে কয়েকটি তথ্য পূরণ করতে হবে। এগুলো হচ্ছে আপনার নাম (পাসপোর্ট অনুসারে), পাসপোর্ট নাম্বার, যাত্রীর ধরণ ( প্রাপ্ত বয়স্ক ১৮ এর বেশি, শিশু ৫ বছর থেকে ১২ বছর পর্যন্ত), কোন ধরণের পরিবহনে যাচ্ছেন (সড়কপথ, জলপথ, আকাশপথ), গন্তব্য কোথায় (ভারত, নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমার) এবং মোবাইল নাম্বার। এগুলো পূরণ করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ভ্রমণ কর কতটাকা পরিশোধ করতে হবে সেটা দেখিয়ে দিবে।

প্রাপ্ত বয়স্কদের বর্তমান ভ্রমণ কর সড়কপথে ৫০০ টাকা, জলপথে ৮,০০ টাকা। এছাড়া বিমান ও ট্রেনে সাধারণত টিকেটের সাথে একেবারে আদায় করা হয় বলে আলাদাভাবে ভ্রমণ কর দেয়ার প্রয়োজন পড়েনা। অপ্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে যাদে বয়স ৫ থেকে ১২ বছরে মধ্যে তাদের জন্য ভ্রমণ কর অর্ধেক। আর ৫ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের জন্য কোন ভ্রমণ করে দিতে হয়না।

পরবর্তী পর্যায়ে গেলে আপনাকে আপনার দেয়া সব তথ্য দেখানো হবে। একবার ভালোমতো যাচাই করে দেখবেন, কারণ কোন ভুল হলে সেটা আর সংশোধনের কোন উপায় থাকবেনা। যদি ভুল দেখেন তবে ঠিক করার জন্য এডিট অপশনে ক্লিক করে ঠিক করে নেবেন। এরপর প্রসিড টু পেমেন্ট অপশনে ক্লিক করলে পেমেট গেইটওয়েতে নিয়ে যাবে।

মনে রাখবেন পেমেন্ট গেইটওয়েতে সেখানে আপনি সোনালী ব্যাংক, কার্ড ও মোবাইল ওয়ালেট এ তিনটা অপশন পাবেন। যার মধ্যে কার্ড ক্লিক করলে আপনার ডেভিট/ক্রেডিট কার্ড দিয়ে পরিশোধ করতে পারবেন ভ্রমণ কর। আর মোবাইল ওয়ালেটে এখন শুধুমাত্র বিকাশ অপশনটি আছে, তাই মোবাইল মানি দিয়ে করতে হলে বিকেশের মাধ্যমেই পেমেন্ট করতে হবে।

পুরো প্রক্রিয়া সফল হলে আপনার ই-চালান পেয়ে যাবেন। সেটি প্রিন্ট করে সঙ্গে রাখতে পারেন। এছাড়া আপনার মোবাইলে যে এসএমএস আসবে সেটা দেখালেও চলবে। তবে আমার পরামর্শ থাকবে আপনি ই-চালানটি প্রিন্ট করে রাখবেন। আর পুরো প্রক্রিয়াতে আপনার খরচ পড়বে ১০ টাকা বা তার চেয়ে কম। অনলাইনে পাশাপাশি চাইলে এপ ব্যবহার করেও জমা দেয়া যাবে ভ্রমণ কর। এপ লিংক: https://lnkd.in/d-E27_Z5

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বর্তমানে মাত্র তিনটি স্থলবন্দরের জন্য এখন ভ্রমণ কর অনলাইনে পরিশোধ করা যাবে। এ তিনটি হচ্ছে বেনাপোল, দর্শনা ও ভোমরা স্থলবন্দর। প্রতিবার ভ্রমণের সময় ভ্রমণ কর দিতে হয়।
ভ্রমণ কর প্রদান করা গেলেও টার্মিনাল চার্জ মাঝে মাঝে অনলাইনে দেয়া যাচ্ছেনা। শীঘ্রই অন্য বন্দরগুলো সহ টার্মিনাল চার্জ দেয়া যাবে এই সাইটের মাধ্যমেই।

The National Board of Revenue (NBR) is the apex authority for tax administration in Bangladesh. It was established by the father of the nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman under President's Order No. 76 of 1972.

ভারত ভ্রমণে ট্রেন যাতায়াত আমাদের বাংলাদেশী ভ্রমণপিপাসুদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।তবে ভারতের ট্রেন টিকেট নিজে কিংবা এজেন্টের মা...
15/05/2022

ভারত ভ্রমণে ট্রেন যাতায়াত আমাদের বাংলাদেশী ভ্রমণপিপাসুদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।
তবে ভারতের ট্রেন টিকেট নিজে কিংবা এজেন্টের মাধ্যমে বুকিং করার সময় প্রথম দিকে একটা সমস্যায় সবাই পড়েন। তা হল ভারতের ট্রেনের ক্লাসগুলোর কোনটার কি নাম তা না জানা আর তাদের পার্থক্য বুঝতে না পারা। এই সমস্যা সমাধানেই আমার আজকের পোস্ট।

ভারতের টিকেটের মোট ৯ টা ক্লাস আছে।

১। Unreserved General Class বা UR - এই ক্লাসটা মূলত যারা আগে থেকে টিকেট কাটেননি তাদের জন্য। স্টেশনে যেকোনো সময়েই এই টিকেট পাবেন, ট্রেন ছাড়ার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত। এ ধরণের টিকেটে সিট নাম্বার দেয়া থাকে না। ট্রেনের জেনারেল বগিতে গিয়ে যেকোনো সীটে (খালি থাকা সাপেক্ষে) বসে পড়া যায়।

২। Second Seating বা 2S - এটা মূলত আমাদের শোভন সীটের মত (শোভন চেয়ার না কিন্তু আবার) বেঞ্চ-সীটার। এটার টিকেট আগে থেকে কাটা যায়। দামও বেশ কম পড়ে। শর্ট ডিস্টেন্সের জন্য বেশ ভালো এবং সাশ্রয়ী। তবে খুবই ভীড় হয় এই ক্লাসে, সেটার জন্য প্রস্তত থাকবেন।

৩। Sleeper Class বা SL - নামেই বুঝতে পারছেন এটা মূলত শোয়ার জায়গা সহ সীট। তিনটা স্তরের শোয়ার বার্থ থাকে এতে, আপার-মিডল-লোয়ার। এটি মূলত নন-এসি হয়। কম দামে দুরবর্তী বা রাতের জার্নি করার জন্য এই ক্লাস খুবই জনপ্রিয়। তবে প্রায়ই জেনারেল বগির লোকজন এসে বসে থাকায় এখানেও বেশ ভীড় হয়। মালামাল সামলে রেখে ঘুমানোটাই ভালো বুদ্ধি হবে।

৪। Three Tier Air Conditioned Class বা 3A - এটা ঠিক উপরের স্লিপার ক্লাসের মত। তবে পার্থক্য হলো এটি শীতাতপ-নিয়ন্ত্রিত বগি। এজন্য মানুষের ভীড়ও নেই। তবে টিকেটের দাম সাধারণত নন-এসি স্লিপারের দ্বিগুণের চেয়ে বেশী হয়।

৫। Two Tier Air Conditioned Class বা 2AC - এই ক্লাসের বগিগুলোতে দুইটা বার্থ থাকে। ফলে মানুষ আরো কম হয়। তাছাড়া প্রাইভেসির জন্য প্রত্যেকটা কম্পার্টমেন্টের পাশে পর্দাও দেয়া থাকে এ বগিতে।

৬। First Class Air Conditioned বা 1AC - এ ধরণের সীটগুলো প্রায় আমাদের দেশের এসি কেবিনের মত। আলাদা দরজা লক করা যায়। তবে ভারতের এই ক্লাসের টিকেট বেডিং, টাওয়েল, রুম ফ্রেশনার দেয়া হয়। ভাড়া 2AC এর প্রায় দ্বিগুণ, যা বেশীরভাগ সময়েই প্লেন ভাড়ার সমান বা বেশী।

৭। Executive Air Conditioned Chair Car বা EC/1A - এই সীটগুলো শুধুমাত্র শতাব্দী এক্সপ্রেস (এবং কিছু দুরন্ত এক্সপ্রেস) সুপারফাস্ট ট্রেনগুলোতে পাওয়া যায়। এর মান এয়ারলাইন্সের বিজনেস ক্লাস সীটের মত। ভালো খাবারও প্রভাইড করা হয় ট্রেন থেকে। তবে এটি স্লিপার নয় বরং দুপাশে ২-২ সীটপ্ল্যান সহ চেয়ার কোচ।

৮। Air Conditioned Chair Car বা CC - 1A আর CC কার্যত একইরকম। দুটিই এসি চেয়ারকোচ। তবে CC ক্লাসে একপাশে ৩টি এবং অপরপাশে ২টি চেয়ার থাকে। অর্থাৎ কিছুটা বেশী ক্রাউডেড। দিনের যাত্রার জন্য বেশ ভালো সীট বলা চলে। ভাড়াও 1A থেকে বেশ কম।

৯। Second Class on Jan Shatabdi বা 2S - জন শতাব্দী নামের বাজেট ট্রেনগুলোতেই কেবল এই সীটগুলো থাকে। অন্য ট্রেনের 2S থেকে এর পার্থক্য হলো এই সীটগুলো বেঞ্চ-সীটার নয় বরং চেয়ার দেয়া থাকে। এসি এবং নন-এসি দুইধরণের বগিই হয়ে থাকে এর।

সিকিমের জিরো পয়েন্ট যেতে পারবেনা বাংলাদেশি পর্যটকরা২০১৮ সালে সিকিম বাংলাদেশিদের জন্য পুণরায় খুলে দেবার পর থেকে বাংলাদেশে...
09/05/2022

সিকিমের জিরো পয়েন্ট যেতে পারবেনা বাংলাদেশি পর্যটকরা

২০১৮ সালে সিকিম বাংলাদেশিদের জন্য পুণরায় খুলে দেবার পর থেকে বাংলাদেশের মানুষের অন্যতম পছন্দের গন্তব্য। অনেকেই গরমের সময় বেড়াতে আসেন সিকিমে। তাদের জন্য বড় দুঃসংবাদ, বাংলাদেশি পর্যটকরা যেতে পারবেন না সিকিমের অন্যতম পছন্দের গন্তব্য জিরো পয়েন্ট।

মার্চ-এপ্রিলে মাস জিরো পয়েন্ট যাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময়। এসময় সেখানে বরফ জমে থাকে, আবার রাস্তাও খোলা থাকে। মে মাসেও হাল্কা বরফের দেখা মিলে এখানে। সাধারণত বাংলাদেশ থেকে যারা যায়, তারা সাধারণত লাচুং প্যাকেজের সাথে জিরো পয়েন্ট বেড়াতে যান।

লাচুংয়ে রাতে থেকে তার পরের দিন সকালে জিরো পয়েন্ট হয়ে ফিরে আসার সময় ইয়ামথাং ভ্যালী ও রডোডেনড্রন স্যাংচুয়ারী দেখে ফিরে আসেন। তবে এখন থেকে লাচুং প্যাকেজে বাংলাদেশী নাগরিকরা যেতে পারবেন না জিরো পয়েন্ট। ইয়ামথাং ভ্যালী দেখেই ফিরে আসতে হবে। আগেও অবশ্য জিরো পয়েন্ট যাওয়ার বিষয়টি পুরোপুরি আনুষ্ঠানিক ছিলোনা। তবে ড্রাইভারদের ৩-৩৫০০ রুপি দিয়ে যাওয়া যেতো।

ইয়ামথাং ভ্যালীতে দুচারজনের সাথে আলাপ করে জানা গেছে বাংলাদেশী কয়েকজন পর্যটক আধার কার্ড জাল করে ভারতীয় সেজে সিকিমে বিদেশি নাগরিকদের জন্য নিষিদ্ধ এমন কিছু জায়গা ঘুরে এসে সেসব ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করলে ভারতীয় সেনাবাহিনীর নজরে আসে।

এছাড়া কয়েকজন বাংলাদেশী লাচুংয়ের মাউন্ট কাটাওয়ে উঠে সেখানে বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে সে ছবি তুলে ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেন। এসমস্ত কারণে সেখানকার সেনাবাহিনী বাংলাদেশীদের জন্য সংরক্ষিত স্থানে যাওয়ার ব্যপারে আরো কড়াকড়ি আরোপ করে।

কোন ড্রাইভার এ নিয়ম ভংগ করলে তার গাড়িও সিজ করা হবে জানা গেছে। ফলে ঈদের ছুটিতে যারা সিকিম বেড়াতে এসেছেন তাদের কেউ বরফের দেখা পেতে জিরো পয়েন্ট যেতে পারেননি। দূর থেকে তুষারাবৃত পর্বতমালা ইয়ামথাং ভ্যালী দেখে ফিরে আসতে হয়েছে। ভারতীয় নাগরিক যারা জিরো পয়েন্ট যেতে চাইছেন তাদেরকে আধার কার্ডের পাশাপাশি ভোটার আইডি কার্ড/ড্রাইভার লাইসেন্স/জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট দেখাতে হচ্ছে।

বর্তমানে বাংলাদেশী পর্যটকরা লাচুং, ইয়ামথাং ভ্যালী, ছাংগু লোক, পেলিং, কালুক, রিনচিংপং, ওখরে, বার্সে এসব জায়গায় যেতে পারছেন। এছাড়া আগের মতোই রংপো বা মেল্লী শহরে এসে সিকিম ভ্রমণের অনুমতি নিতে হচ্ছে।

উইকেন্ডে উত্তরকন্যার ট্যুর সহজ করতে চালু হল বিশেষ ট্রেন, খুব কম সময়ে কলকাতা টু দার্জিলিংKolkata to NJP Trains: তাপমাত্রা...
02/05/2022

উইকেন্ডে উত্তরকন্যার ট্যুর সহজ করতে চালু হল বিশেষ ট্রেন, খুব কম সময়ে কলকাতা টু দার্জিলিং

Kolkata to NJP Trains: তাপমাত্রা বাড়তেই বাঙালির হিড়িক পড়েছে উত্তরবঙ্গ যাওয়ার। এখন যে ভাবে তাপপ্রবাহ থাবা বসিয়েছে, তাতে বেঁচে থাকা দায় হয়ে উঠেছে রাজ্যবাসী। গরমের হাত থেকে বাঁচতে আর দৈনন্দিন জীবন থেকে ছুটি নিতে ইতিমধ্যেই নিউ জলপাইগুড়ির ট্রেনের (New Jalpaiguri) টিকিট বুক করেছেন অনেকেই। কেউ কেউ তো আরএসসি’তেই টিকিট কেটেছেন। আবার অনেকে টিকিটই পাননি। কিন্তু তার জন্য তো আর পাহাড়ে যাওয়া বন্ধ থাকবে না। গরমের ছুটি যাতে আপনি উত্তরবঙ্গে পাহাড়ের কোলে কাটাতে পারেন আরও একজোড়া স্পেশাল ট্রেন (Special Trains) চালু করল পূর্ব রেল (Eastern Railway)। আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে শুরু হবে এই ট্রেন দুটির পরিষেবা। চলবে ৩ জুন অবধি।

২৯ এপ্রিল থেকে ৩ জুন পর্যন্ত এই কলকাতা-নিউ জলপাইগুড়ি স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে বলে জানিয়েছে পূর্ব রেল। প্রতি শুক্রবার রাত ১১টা ৩০মিনিটে কলকাতা স্টেশন থেকে এই ট্রেন ছাড়বে। পর দিন সকাল ১০টা ৩০মিনিটে আপনি পৌঁছে যাবেন নিউ জলপাইগুড়ি। একই ভাবে প্রতি শুক্রবার ভোর ৪টে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে একটি ডাউন ট্রেন ছাড়বে। দুপুর ৩টে আপনি পৌঁছে যাবেন কলকাতায়। নৈহাটি, ব্যান্ডেল, নবদ্বীপ ধাম, কাটোয়া, আজিমগঞ্জ জংশন, মালদহ টাউন, বরসোই, কিষানগঞ্জ এবং আলুয়াবাড়ি স্টেশনে দাঁড়াবে এই ট্রেন দুটি। অনলাইনে এই ট্রেন দুটির টিকিট পাওয়া যাচ্ছে।

মূলত দৈনন্দিন জীবন থেকে ছুটি নিতে সপ্তাহান্তে বাঙালি ভিড় করে উত্তরবঙ্গে। গন্তব্য উত্তরবঙ্গের অচেনা, অজানা কোনও পাহাড়ি গ্রাম। হাতে যদি একটু বেশি দিনের ছুটি থাকে তাহলে গন্তব্য সিকিম। সিকিম হোক বা দার্জিলিং, কালিম্পং, কার্শি‌য়াংয়ের কোনও অফবিট রুট, কলকাতা থেকে যেতে গেলে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নামতেই হবে। তাছাড়া এই গরমের হাত থেকে পালাতে, কম খরচে এবং অল্প সময়ে পাহাড়ে ছুটি কাটানোর জন্য আর কোথায়ই বা ভিড় করবে। এই কথা মাথায় রেখেই সপ্তাহান্তে স্পেশাল ট্রেন চালুর পরিকল্পনা পূর্ব রেলের।

এই দুটি ট্রেন ছাড়াও ইতিমধ্যেই উত্তরবঙ্গের ৪টি স্পেশাল ট্রেন চলছে হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে। ১৩ এপ্রিল থেকে ০২৩০৭ হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি সামার স্পেশাল চালু হয়েছে। চলবে আগামী ২৯ জুন পর্যন্ত। প্রতি বুধবার রাত ১১টা ৩৫মিনিটে হাওড়া থেকে এই ট্রেনটি ছাড়ে।

১৪ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে ০২৩০৮ নিউ জলপাইগুড়ি-হাওড়া সামার স্পেশাল ট্রেনের পরিষেবা। এটি আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে। প্রতি সপ্তাহে বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা ৩৫মিনিটে হাওড়া থেকে এই স্পেশাল ট্রেনটি ছাড়ে। একই সঙ্গে এবং একই দিনে ০৩১২৯ শিয়ালদহ-নিউ জলপাইগুড়ি সামার স্পেশাল ট্রেনটিও শিয়ালদহ থেকে ছাড়ে।

শিয়ালদহ থেকে উত্তরবঙ্গের আরেকটি উইকেন্ড স্পেশাল ট্রেন চালু হয়েছে। ০৩১৩০ নিউ জলপাইগুড়ি-শিয়ালদহ সামার স্পেশাল ট্রেনটি প্রতি শুক্রবার বেলা ১২টা ৩৫মিনিটে ছাড়ে।

ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়াকরোনার সংক্রমণ কমায় দেশে স্বাভাবিক হয়েছে রেল পরিষেবা। ফলে আবারও চালু হতে যাচ্...
02/05/2022

ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়া

করোনার সংক্রমণ কমায় দেশে স্বাভাবিক হয়েছে রেল পরিষেবা। ফলে আবারও চালু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। সবকিছু ঠিক থাকলে কিছুদিনের মধ্যেই দুই দেশের মধ্যে যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবা শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর দুই দেশের মধ্যে যাত্রীবাহী ট্রেন চালু হওয়ার খবরে যারপরনাই খুশি ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে রেল ভ্রমণের সময়সূচি ও ভাড়ায় এসেছে বেশি কিছু পরিবর্তন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক, ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়া সম্পর্কে-

ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের সময়সূচি

ঢাকা-কলকাতা এবং কলকাতা-ঢাকার মধ্যে চলাচলকারী আন্তঃদেশীয় মৈত্রী এক্সপ্রেস সপ্তাহে ৫ দিন চলাচল করে। ঢাকা থেকে প্রতি শুক্র, শনি, রবি, মঙ্গলবার ও বুধবার ট্রেন ছাড়বে।

অপরদিকে কলকাতা থেকে প্রতি শুক্র, শনি, সোম, মঙ্গল ও বুধবার ট্রেন ছেড়ে আসবে ঢাকার উদ্দেশ্যে। তবে বৃহস্পতিবার মৈত্রী এক্সপ্রেস বন্ধ থাকবে।

ঢাকা-কলকাতার দূরত্ব ৩৭৫ কিলোমিটার। এ রুটের যাত্রী প্রতি ট্রেন ভাড়া ট্রাভেল ট্যাক্সসহ (৫০০ টাকা) এসি সিট তিন হাজার ৫০৫ টাকা ( ৩০ ডলার ) ও এসি চেয়ার দুই হাজার ৫০৫ টাকা। ট্রেনটিতে কোনো শোভন চেয়ার নেই।

মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের অগ্রিম টিকিট যাত্রার ২৯ দিন পূর্ব থেকে দেওয়া হয়। এছাড়াও রিটার্ন/ফেরত টিকিট যাত্রার ৪ দিন পূর্বে উভয় ষ্টেশন থেকে ক্রয় করা যাবে।
দুই দেশ থেকেই ট্রেনের টিকিট কাটা যাবে। বাংলাদেশ থেকে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন এবং চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের টিকিট কাটা যাবে। প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ পর্যন্ত টিকিট কাটা যাবে।

অপরদিকে ফেয়ারলী প্লেস, ডালহৌসি স্কয়ার, কোলকাতা রেলওয়ে স্টেশন থেকে কলকাতা-ঢাকা ট্রেনের টিকিট কাটা যাবে। স্থানীয় সময় সকাল ১০ থেকে বিকাল ৫ পর্যন্ত প্রতিদিন টিকিট কাটা যাবে।

24/04/2022

আসসালামু আলাইকুম
Exotic Holidays Ltd. এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ভ্রমণ করতে আমরা সবাই ভালবাসি তাই আপনার ভ্রমনকে সহজ করতে বাংলাদেশে আমরাই প্রথম যারা ডোমেস্টিক ও ইন্টারন্যাশনাল সকল ধরনের টিকিট দিচ্ছি সবার থেকে কম মূল্যে । তাই অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ভ্রমনের জন্য টুইস্ট ভিসা ও এয়ার টিকেট সব থেকে কম মূল্যে পেতে কল করুন আমাদের হটলাইন নাম্বারেঃ
০১৭৭৪৭৭৭৭৮৮
০১৫৩১৯৯৪২৭১
ইমেইল: [email protected]

Website: http://exoticholidays.tours
page: https://m.facebook.com/EHLbddk

Exotic Holidays Ltd. সব সময়ে আপনাদের সেবায় 24/7 নিয়োজিত।

'sbazzar

Smiling face always😁

ঈদের আছে আর মাত্র কয়েকদিন, তাই টিকেট করতে চাইলে এখনই যোগাযোগ করুন। +৮৮০১৭৭৪৭৭৭৭৮৮
19/04/2022

ঈদের আছে আর মাত্র কয়েকদিন, তাই টিকেট করতে চাইলে এখনই যোগাযোগ করুন। +৮৮০১৭৭৪৭৭৭৭৮৮

ঢাকা থেকে দার্জিলিং : মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়াঢাকা থেকে দার্জিলিং ভ্রমণ খরচ নিয়ে চিন্তিত? ঢাকা থেকে দার্জ...
16/04/2022

ঢাকা থেকে দার্জিলিং : মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়া

ঢাকা থেকে দার্জিলিং ভ্রমণ খরচ নিয়ে চিন্তিত? ঢাকা থেকে দার্জিলিং ভ্রমণ অল্প খরচে সেরে আসুন। খুব শিগগিরই ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট (বাংলাদেশ) - নিউ জলপাইগুড়ি (ভারত) এর মধ্যে আন্তঃদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেন মিতালী এক্সপ্রেস চালু হচ্ছে। আর এই ট্রেনে করেই আপনি ঢাকা থেকে সহজে ও স্বল্প খরচে দার্জিলিং ঘুরে আসতে পারেন।

সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৬ মার্চ থেকে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘ ২৫ মাস পর যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। প্রথম দিকে ঢাকা-কলকাতা ট্রেন চলবে। তবে সম্প্রতি আরও একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট - নিউ জলপাইগুড়ি ট্রেনের সময়সূচি
সপ্তাহে চারদিন চলাচল করবে ট্রেনটি। নিউজলপাইগুড়ি (ভারত) থেকে মিতালী এক্সপ্রেস ছাড়বে প্রতি রবিবার ও বুধবার। অন্যদিকে ক্যান্টনমেন্ট ( বাংলাদেশ) থেকে ছাড়বে প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার।

মিতালী এক্সপ্রেস নিউ জলপাইগুড়ি ও ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ছাড়াও হলদিবাড়ি ও চিলহাটি স্টেশন ধরবে।

মালামাল বহনের সম্ভাব্য খরচ
৫ বছরের কম বয়সী যাত্রীর ক্ষেত্রে : সর্বোচ্চ ২০ কেজি ওজনের মালামাল বিনামূল্যে বহন করা যাবে। ২০ কেজির ওপরে কিন্তু ৩৫ কেজির নিচে ওজন হলে প্রতি কেজিতে ২ ডলারের সমপরিমাণ টাকা এবং ৩৫ কেজির উপরে ওজন হলে প্রতি কেজিতে ১০ ডলারের সমপরিমাণ টাকা অতিরিক্ত যুক্ত হবে।

প্রাপ্ত বয়সের যাত্রীর ক্ষেত্রে : সর্বোচ্চ ৩৫ কেজি ওজনের মালামাল বিনামূল্যে বহন করা যাবে। এর বেশি ওজনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক নির্ধারিত হারে অতিরিক্ত খরচ যুক্ত হবে।

সম্ভাব্য টিকেট প্রাপ্তির স্থান
১। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ঢাকা

২। চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন, চট্টগ্রাম

৩। কলকাতা টার্মিনাল স্টেশন, কলকাতা

৪। ফেয়ারলীপ্লেস রেলওয়ে বিল্ডিং, কলকাতা

ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট - নিউ জলপাইগুড়ি ট্রেনের ভাড়া
এসি বার্থ ভ্যাট ও ট্রাভেল ট্যাক্সসহ ৪৯০৫ টাকা, এসি সিট ভ্যাট ও ট্রাভেল ট্যাক্সসহ ৩৮০৫ টাকা ও এসি চেয়ার ভ্যাট ও ট্রাভেল ট্যাক্সসহ ২৭০৫ টাকা

উল্লেখ্য, ৫ বছর বয়স পর্যন্ত ৫০% ভাড়া প্রযোজ্য হবে।

#দার্জিলিং

যদি কেউ প্ল্যান করে ঘুরতে যেতে চান, তাহলে অক্টোবর এবং ডিসেম্বর মাসে যদি এক দিন ছুটি নেয়া যায়, তাহলে চার দিন ছুটি পাওয়া ...
21/09/2020

যদি কেউ প্ল্যান করে ঘুরতে যেতে চান, তাহলে অক্টোবর এবং ডিসেম্বর মাসে যদি এক দিন ছুটি নেয়া যায়, তাহলে চার দিন ছুটি পাওয়া যাবে। আর ছুটিটা আরো সুন্দর আরো মধুর করার জন্য, ঘুরে আসতে পারেন বাংলাদেশের দর্শনীয় জায়গা গুলো থেকে। আর সেই ক্ষেত্রে এখনই পরিকল্পনা করা হবে বুদ্ধিমানেরা কাজ। আর পরিকল্পিত কাজ সব সময়ে হয় সুন্দর। তাই এখন যদি কোন প্লেনের টিকিট কেটে রাখেন, তাহলেই পাবেন সুলভ মূল্য প্লেন টিকেট, তাই আজই যোগাযোগ করুন +8801774777788
'sbazzar

05/02/2020

Exotic Holidays Ltd এর সাথে বাংলার গর্ব সুন্দরবন ভ্রমণ ।
৮৫০০ টাকা জনপ্রতি।
বুকিং কনফার্ম করতে কল করুনঃ
+880 1774777788
ভ্রমনের স্থান সমুহঃ
কচিখালী
কটকা
জামতলী
বাদামতলী সী বিচ
দুবলার চর
হিরন পয়েন্ট
হাড় বাড়িয়া
করমজল
***ইভেন্ট তারিখঃ
১৪-১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০
২১-২২ ফেব্রুয়ারী ২০২০
২৮-২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২০
৬-৭ মার্চ ২০২০
*** ভ্রমনের বিবরণ
আগের দিন রাতে ঢাকা থেকে নন-এসি বাসে খুলনা
প্রথম দিনঃ
খুলনা/মংলা থেকে সকাল ৭/৮ টার মধ্যে হাড়বারিয়া এর উদ্যেশ্যে শিপ ছেড়ে যাওয়া। আনুমানিক দুপুর ২ টায় পৌছানো ও হাড়বারিয়া ইকো ট্যুরিজম স্পট ঘুরে সরাসরি কচিখালীর দিকে রওনা করা। রাতে কচিখালীতে অবস্থান। নিজেদের মত করে সবাই একসাথে আনন্দ করে কিছুটা সময় পার জাহাজে। তারপর যার যার মত ঘুমাতে যাওয়া।
দ্বিতীয় দিনঃ
খুব ভোরে সকালের নাস্তা সেরেই কচিখালী ক্যানেলে প্রবেশ করা। ক্যানেলের মাঝামাঝি বনে নেমে মূল টাইগার পয়েন্ট পরিদর্শন করে আসা। তারপর শিপ ছেড়ে এসে জামতলা সি-বিচ এ প্রবেশ করা। বনের ভিতর দিয়ে ট্রাকিং শুরু করে জাহাজ এ ফিরে আসা। বড় বড় ছনের ভিতর দিয়ে, কখনও খোলা মাঠ দিয়ে, কখনও ম্যানগ্রোভের ভিতর দিয়ে রোমাঞ্চকর হবে হেটে চলা। তারপর হবে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খাওয়া।
দুপুরের খাবার শেষে কটকা অফিস ঘুরে সন্ধ্যায় শিপে ফিরে আসা। রাতে কটকা তে শিপ এর অবস্থান।
তৃতীয় দিনঃ
খুব ভোরে ট্রলার যোগে কটকা ক্যানেল ভ্রমন করে শিপসা নদী দিয়ে মংলার দিকে রওনা করা। সময় পেলে করমজল ঘুরে আসা। আনুমানিক রাত ৭/৮ টায় মংলায় পৌছানোর সাথে আমাদের ভ্রমণের সমাপ্তি হবে।
*** যা যা থাকছেঃ
*টুরিস্ট ভ্যাসেলে ৩দিন দুই রাত কেবিন বরাদ্দ।
*ভ্রমনের জন্য বন বিভাগের অনুমতি ও ট্যাক্স।
*নিজস্ব নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং ।
*ভারি অস্ত্রসহ দুই জন বন-প্রহরী ও এক্সপার্ট গাইড সেবা।
*যেকোন ধরনের চার্জ।
*৩দিন ২রাতের খাবার।
***যা যা থাকছে নাঃ
*যেকোন ব্যক্তিগত খরচ(যেমন দুবলার চর গেলে আপনার শুটকি কিনতে ইচ্ছে হতে পারে কিংবা মেলার বাহারি পন্য। কিংবা আপনি হয়তো একটু খাঁটি মধু সংগ্রহ করে আনতে চাইতেই পারেন)
***যা যা নিতে হবেঃ
*ছোট সাইজের ট্রাভেল ব্যাগ(বনে হাঁটার সময় প্রয়োজন হবে)
*টেলিটক সিম,কারন গহিন বনে অন্য মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের নেটওয়ার্কের থেকে টেলিটকের নেটওয়ার্ক ভালো।
*জাতীয় পরিচয়পত্র।
* ৩-৪ দিনের পরার মত জামা কাপড় ও প্রয়োজনীয় শীত বস্ত্র।
* তোয়ালে বা গামছা।
* ভালো গ্রীপের স্যান্ডেল, কেডস।
* ক্যামেরা,মেমোরী কার্ড, ব্যাটারী ও চার্জার।
* সানস্ক্রিম ও লোশন।
* সানগ্লাস ও সানক্যাপ বা হ্যাট।
* টুথপেষ্ট+ ব্রাশ+ সাবান+শ্যাম্পু।
* প্রয়োজনীয় ঔষধ।

নোট : ঢাকা থেকে যাওয়া আসার জন্য এসি বা নন এসি ট্রান্সপোর্টেশন ব্যাবস্তা করে দেওয়া যাবে।
• কোনো রকম আইন বিরোধী কাজে সম্পৃক্ত থাকা যাবেনা।
• দলছাড়া হয়ে ঘুরা যাবে না। বিশেষ প্রয়োজনে দলকে জানিয়ে যাওয়া যেতে পারে।
• অন্য কোন সদস্যের সাথে আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকবেন। লেনদেন করার পর ক্ষতিগ্রস্ত হলে তার দায়ভার নিজের উপরেই বর্তাবে।
• ভ্রমণকালীন যে কোন সমস্যা নিজেরা আলোচনা করে সমাধান করতে হবে। ভ্রমণ সুন্দর মত পরিচালনা করার জন্য সবার সর্বাত্মক সহায়তা কাম্য।
• “Exotic Holidays Ltd" এই ভ্রমণ সংক্রান্ত যেকোন সিদ্ধান্ত গ্রহনের একক ক্ষমতা রাখে।
• ট্যুর চলাকালীন সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ অথবা রাস্তায় জ্যাম, রাস্তায় গাড়ী খারাপ হয়ে যাওয়ার কারণে কোন সমস্যা হলে “Exotic Holidays Limited” কোনভাবেই দায়ী নয় ।
• ট্যুর চলাকালীন সময়ে ছোট খাটো কোন সমস্যা হলে মানিয়ে নেবার মানষিকতা থাকতে হবে, যারা ভ্রমনে ছোট খাটো সমস্যাগুলো নিজের মনে করে মেনে নিতে পারেন না তাদের কোন গ্রুপ ভ্রমনে না যাওয়াই শ্রেয়।
• মজা করতে গিয়ে কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমন বা অসম্মান করা থেকে বিরত থাকুন। আশা করি সুন্দর একটা ট্যুর আপনাদের উপহার দিতে পারব তাই পরিবেশ নষ্ট হয় এমন কাজ করা যাবে না, গ্রুপের সবার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখলে আপনার এই ভ্রমণটি আনন্দময় হয়ে উঠবে ।
• Ticketshala.com এর কোন কার্পণ্য থাকবে না আপনাদের প্রদেয় প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে কিন্তু যদি কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে বা উদয় হয় সেক্ষেত্রে উহা মেনে নেওয়ার মানসিকতা ট্যুর এর সফল বাস্তবায়নে একান্ত জরুরি । আপনাদের যথার্থ সেবাই আমাদের একান্ত কাম্য ।
• ট্যুর পুরোপুরি উপভোগ্য করার জন্য সময় সচেতনতা একান্ত ভাবে কাম্য ।

ডিবির_হাওরজৈন্তাপুর, সিলেট।ওপারে মেঘালয়ের সুউচ্চ পাহাড়, এপারে সমতলে বিস্তৃত জলাশয়। এখানে চারটি বিল রয়েছে; ডিবি, ইয়াম, হর...
31/01/2020

ডিবির_হাওর
জৈন্তাপুর, সিলেট।
ওপারে মেঘালয়ের সুউচ্চ পাহাড়, এপারে সমতলে বিস্তৃত জলাশয়। এখানে চারটি বিল রয়েছে; ডিবি, ইয়াম, হরফকাটা আর কেন্দ্রী। প্রায় ছয়শ একরজুড়ে বিস্তৃত এ চার বিলের সমন্বিত জলাশয় ডিবির হাওর নামে পরিচিত। এ হাওরেই ফুটেছে হাজার হাজার লাল শাপলা। প্রতিদিন শাপলার সৌন্দর্য্য দেখতে প্রতিদিন ছুটে আসছেন মানুষ।
সিলেট-তামাবিল সড়ক ধরে জৈন্তাপুর বাজার পেরিয়ে একটু এগোলেই হাতের ডানে একটা সাইনবোর্ড চোখে পড়ে যেখানে লেখা ডিবির হাওড় বিশেষ বিজিবি ক্যাম্প। সেই রাস্তা ধরে এক কি.মি. গেলেই চোখে পড়বে লাখ লাখ শাপলায় ছেয়ে থাকা ডিবির হাওর। জায়গাটা ঠিক বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে। তাই মেঘালয়ের পাহাড়গুলো যায়গাটার সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুন। এখানেই ডিবির হাওর নিজেকে আলাদা করেছে শাতলার চেয়ে।
জৈন্তা রাজ্যের রাজা রাম সিংহের স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই ডিবির হাওরে। উনাকে এই হাওরে ডুবিয়ে মারা হয়েছিলো।

ডিবির হাওরে শাপলা থাকে মোটামুটি ৩/৪ মাস। নভেম্বর-জানুয়ারি গেলেই দেখা মিলবে এই অপরূপ সৌন্দর্য্যের। তবে এজন্য যেতে হবে একদম সকাল সকাল। সূর্যের আলো শাপলার গায়ে পড়লে আস্তে আস্তে ফুলগুলোর পাপড়ি বন্ধ হয়ে যায়।
#যাওয়ার_রুট
দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে প্রথমে সিলেটে আসতে হবে! সিলেটের বন্দর শিশু পার্ক থেকে জাফলং গামী লেগুনা যায়! সেখানে জৈন্তাপুর বাজারে নামবেন বলে উঠতে পারবেন! ভাড়া নিবে ৩৫টাকা! জৈন্তাপুর বাজারে নেমে টমটম করে ডিবির হাওর যেতে পারবেন। পার পারসন ৫ টাকা ভাড়া নিবে! হাওরে ছোট ছোট নৌকা পাবেন। নৌকার ছোট ছেলেকে ১০০ টাকা দিলেই ঘন্টাখানিক পুরো হাওরের শাপলার বিল ঘুরিয়ে দোখাবে
হ্যাপি ট্রাভেলিং

বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায়। ভ্রমণ করতে কার না ভাল লাগে। আর তা যদি হয় বিদেশ তাহলে তো কথ...
29/01/2020

বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায়।
ভ্রমণ করতে কার না ভাল লাগে। আর তা যদি হয় বিদেশ তাহলে তো কথাই নেই। বিদেশ যাওয়ার ঝক্কি ঝামেলা কম না এর মধ্যে অন্যতম হল ভিসা। তবে বাংলাদেশের পাসপোর্ট এর সম্মানে ঘুরে আসতে পারেন ৪২ টা দেশ থেকে কোন ভিসা ছাড়া। শুধু বৈধ পাসপোর্ট হইলে চলবে সাথে রাখবেন হোটেল বুকিং, পর্যাপ্ত ডলার। এখন একনজরে দেখে নিন আপনি কোন দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারেন।
১৯০ দেশে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার সুবিধা নিয়ে তালিকার প্রথমে রয়েছে জাপানি পাসপোর্ট। পরের স্থানে রয়েছে যৌথভাবে সিঙ্গাপুর ও দক্ষিণ কোরিয়ান পাসপোর্ট (ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার ১৮৯ দেশ)।

Africa :
1. Burundi Visa issued on arrival
2. Cape Verde Visa issued on arrival. Comoros Visa issued on arrival
4. Djibouti 1-month visa issued upon arrival for DJF5, 000
5. Kenya 3 months
6. Madagascar 90-day visa issued upon arrival for MGA140,000
7. Malawi 90 days
8. Mozambique 30-day visa issued on arrival for US$25
9. Seychelles 1 month
10. Togo 7 day visa issued on arrival for XOF35,000
11. Uganda 3 month visa issued on arrival for US$50
12. Dominica 21 days
13. Grenada 3 months
14. Haiti 3 months
15. Montserrat 3 months
16. Saint Kitts and Nevis 3 months
17. Saint Vincent and the Grenadines 1 month
18. The Turks and Caicos Islands 30 days
19. British Virgin Islands 30 days
20. Trinidad and Tobago No visa required
Asia :
Countries and Territories Conditions of access
21. Azerbaijan 30-day visa issued on arrival for US$100
22. Bhutan No visa required
23. Georgia 3 month visa issued on arrival
24. Laos 30-day visa issued on arrival for US$30
25. Macau 30 day visa issued on arrival
26. Maldives 30 day visa issued on arrival
27. Nepal 60 day visa issued on arrival for USD 30
28. South Korea 90 days
29. Sri Lanka 30 days
30. Syria 15 day visa issued upon arrival
31. Timor-Leste 30-day visa issued upon arrival for US$30
Europe :
Countries and Territories Conditions of access
32. Oceania
33. Cook Islands 31 days
34. Fiji 6 months
35. Federated States of Micronesia 30 days
36. Nauru 30 days
37. Niue 30 days
38. Palau 30 days
39. Samoa 60 days
40. Tuvalu 1 month
41. Vanuatu 30 days
42. Turkey: Only official passport holders are exempted from visa for their travels to Turkey for up to 90 days. Ordinary passport holders with a valid Schengen, UK or US visas may get their one-month single entry visas at the Turkish border gates upon their arrival

28/01/2020

কক্সবাজার টু সেন্টমার্টিন সরাসরি যাতায়াতের
জাহাজ ভাড়া এবং জাহাজ ছাড়ার সময়সূচি:
ভাড়ার তালিকা (আপ ডাউন):
২য় শ্রেনী চেয়ার: ২০০০/-
১ম শ্রেনী চেয়ার: ২৫০০/-
২য় শ্রেনী কেবিন: ১২০০০/-
ভি আই পি কেবিন: ১৫০০০/-
(প্রতিটি কেবিন ২ জন এর জন্য প্রযোজ্য, অতিরিক্ত জন প্রতি আলাদা টিকেট কেটে নিতে হবে)
সময়সূচী:
কক্সবাজার (BIWTA) ঘাট থেকে ছাড়বে:
সকাল ৭.০০ টায়।
সেন্টমার্টিন থেকে ফিরবে: বিকাল: ৩.০০ টায়।
(কিছুদিন পর সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার সময় আরো ১ ঘন্টা পেছানো হতে পারে, জাহাজের যাত্রীদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ থাকবে সে সময়)
(এমভি কর্ণফুলী জাহাজ পেজ থেকে সংগৃহীত)

(বারিক্কা টিলা,শিমুল বাগান, জাদুকাটা নদী) শিমুল বাগান ঃসিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলায় রয়েছে একটি চমৎকার ...
26/01/2020

(বারিক্কা টিলা,শিমুল বাগান, জাদুকাটা নদী)
শিমুল বাগান ঃ
সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলায় রয়েছে একটি চমৎকার দর্শনীয় স্থান শিমুল বাগান। জাদুকাটা নদীর কাছাকাছি মানিগাঁও গ্রামে গড়ে তোলা হয়েছে এ মনোমুগ্ধকর ফুলের বাগান। দৃষ্টিনন্দন এ শিমুল ফুলের বাগান স্থানীয়দের কাছে শিমুল বাগান নামেই বেশি পরিচিত। ইদানিং দেশের নানা প্রান্তের পর্যটকদের ভীড়ে ভরপুর থাকে এ সুন্দর বাগানটি।প্রায় একশো বিঘার বেশি জায়গা জুড়ে শিমুল গাছের বাগানের অবস্থান। ফুটন্ত লাল শিমুল গাছের অপার সৌন্দর্য যেকোনো পর্যটকের চোখ জুড়াতে বাধ্য করবে।

যাদুকাটা নদীঃ
যদুকাটা নদী বা জাদুকাটা-রক্তি নদী বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সুনামগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৭ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৫৭ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। যাদুকাটা নদী ভারতের খাসিয়া জৈন্তিয়া পাহাড় হতে উৎপত্তি হয়ে বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুরে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

বারেক টিলা ঃ
বারিক্কা টিলা বা বারেকের টিলা নামেও পরিচিত সবুজে মোড়া উঁচু টিলার একপাশে পাহাড়, অন্যপাশে স্বচ্ছ জলের নদী। টিলার ওপর দাঁড়ালে হাতছানি দেয় মেঘ-পাহাড়। হাওর-নদী-পাহাড়ের এই অপরূপ সৌন্দর্যের এ লীলাভূমি একটি উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান।
বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার বড়দল উত্তর ইউনিয়নের লাউড়েরগড় এলাকায় ভারত সীমান্ত ঘেঁষে।একপাশে বাংলাদেশের সীমান্ত, ওপাশে ভারতের মেঘালয়, খাসিয়া পাহাড়। বারিক্কা টিলাতে রয়েছে ৪০ টির মত আদিবাসীদের

কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে সরাসরি বাসে সুনামগঞ্জ যাওয়া যায় । সুনামগঞ্জ নেমে ব্রীজের সামনে মোটরবাইক ভাড়া করে বারেক টিলা ও জাদুকাটা নদীর সামনে যাওয়া যায়।

ইট পাথর আর কংক্রিটে পরিপূর্ণ ঢাকা শহর। সুস্থভাবে অক্সিজেন নিয়ে নিঃশ্বাস ফেলার মতো জায়গা মেলাই ভার! বাতাসে কার্বন ড্রাই ...
25/01/2020

ইট পাথর আর কংক্রিটে পরিপূর্ণ ঢাকা শহর। সুস্থভাবে অক্সিজেন নিয়ে নিঃশ্বাস ফেলার মতো জায়গা মেলাই ভার! বাতাসে কার্বন ড্রাই অক্সাইড ও সিসার পরিমাণই বেশি। একটু মুক্ত হাওয়া আর স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে ছুটির দিনে ঘুরে আসতে পারেন ঢাকার অদূরে সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের ‘গোলাপ গ্রামে’। এই ইউনিয়নের সাদুল্লাহপুর, শ্যামপুর, মোস্তাপাড়া গ্রামজুড়ে আছে গোলাপের রাজ্য। যতদূর চোখ যায়, শুধু গোলাপ আর গোলাপ। তাই এ গ্রামগুলো এখন ‘গোলাপ গ্রাম’ নামেই বেশি পরিচিত।

মিরপুরের দিয়াবাড়ি থেকে ট্রলারে উঠলে ৩০ মিনিটের মধ্যে আপনাকে নামিয়ে দেবে সাদুল্লাহপুর বটতলায়। বেশ বড় বটবৃক্ষটির পাশেই ছোটখাট একটু বাজার। এখানে চা সিংগাড়া খেয়ে সোজা পিচঢালা পথ দিয়ে কিছু দূর গেলেই চোখে পড়বে গোলাপ ক্ষেত। যেখানে তারায় মতো ফুটে রয়েছে গোলাপ। এ পিচঢালা পথ ধরে যত আগাতে থাকবেন ততই দেখবেন গোলাপ ফুলের বাগান। বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত এ সব গোলাপ ঢাকাসহ সারাদেশে সরবরাহ করা হয়।

যেভাবে যাবেন গোলাপ গ্রামে
ঢাকার মিরপুরের দিয়াবাড়ি নৌকা ঘাট থেকে কিছুক্ষণ পরপরই সাদুল্লাহপুর নৌকা ঘাটে ইঞ্জিনচালিত নৌকা যায়। যাত্রী প্রতি নেওয়া হয় ২৫ টাকা। সাদুল্লাহপুর ঘাটে নেমেই গোলাপ গ্রামের পিচঢালা পথ। আর সেখান থেকে স্থল পথে ঢাকা আসতে চাইলে আক্রাইন বাজার থেকে বিরুলিয়া ব্রিজ হয়ে ঘুরে আসতে হবে। তবে শীতকালে গোলাপ গ্রামে যাওয়াই ভালো। তখন গোলাপের সুভাস পুরো গ্রাম জুড়েই পাবেন।

ই-পাসপোর্ট এর খরচের বিস্তারিত।
21/01/2020

ই-পাসপোর্ট এর খরচের বিস্তারিত।

19/01/2020

নতুন পাসপোর্ট করছেন? যে তথ্য জানা জরুরি..........
নতুন পাসপোর্ট করতে দিয়েছেন। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেছে। এখনও হাতে পাননি পাসপোর্ট।
এসএমএস করলে উত্তর আসে Pending for Passport Personalization কিংবা Pending for Backend Verification। এমন অবস্থায় আপনার করণীয় কী? সে তথ্য আজ আপনাকে জানাব।

১. Payment verification result – Name Mismatch : আপনার ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার নামের বানান এবং পাসপোর্ট ফরমে লিখা নামের বানানে অসমাঞ্জস্যতা পাওয়া গেছে। দ্রুত পাসপোর্ট অফিসে আপনার পাসপোর্ট প্রাপ্তির রশিদ, জন্মনিবন্ধন/জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপিসহ যোগাযোগ করুন।

২. Your application is pending on payment investigation (Amount mismatch or reference number mismatch) : আপনার ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার পরিমাণ এবং পাসপোর্ট ফরমে লিখা টাকা জমা দেওয়ার পরিমাণ অথবা ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার রশিদের নম্বরে অসমাঞ্জস্যতা পাওয়া গেছে। দ্রুত পাসপোর্ট অফিসে আপনার পাসপোর্ট প্রাপ্তির রশিদসহ যোগাযোগ করুন। উল্লেখ্য সাধারণ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে জমা ৩,৪৫০ টাকা এবং জরুরি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ৬,৯০০ টাকা এর কম বা বেশি লিখলে এই সমস্যা দেখা যায়।

৩. Pending for police approval : আপনার আবেদনপত্রটি পুলিশ প্রতিবেদন প্রাপ্তির জন্য অপেক্ষমাণ রয়েছে। আবেদকারীর বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা যদি আলাদা হয় তবে উভয় ঠিকানায় তদন্ত করার জন্য অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন হতে পারে।

৪. Pending for Assistant Director/Deputy Director Approval : পাসপোর্টের কাগজপত্র একজন Assistant Director/Deputy Director পদমর্যাদার অফিসার চেক করেন। তিনি অনুমোদন না দেওয়া পর্যন্ত এরকম দেখাবে। এই ধাপ সম্পন্ন হতে ৫/৬ দিন লাগে। তবে তিন সপ্তাহের বেশি হয়ে গেলে বুঝবেন আপনার পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট এখনও পাসপোর্ট অফিসে পৌঁছায়নি তাই Assistant Director / Deputy Director কর্তৃক অনুমোদন হচ্ছে না।

৫. Pending for Backend Verification : আপনার পাসপোর্টটি ঢাকায় প্রিন্টিং শাখায় পাঠানো হবে, তাই সকল তথ্য পুনরায় মিলিয়ে দেখা হচ্ছে। এটি হতে সাধারণত ১ বা ২ কর্মদিবস লাগে।

৬. Pending for Passport Personalization : এই ধাপটি অনেকগুলো অংশে বিভক্ত। যেমন - Laser Engraving,
HD DOD Colour Inkjet Printing, Security Lamination, Inline Quality Control (Optical / Electronic),
RFID Encoding। পাসপোর্ট বইয়ের যথাযথ মজুত ও মুদ্রণ যন্ত্র সচল থাকা সাপেক্ষে ৩/৫ কর্ম দিবস বা তারও বেশি সময় লাগে।

৭. In Printer Queue : আপনার পাসপোর্টটি মুদ্রণ শাখায় মুদ্রিত হওয়ার জন্য অপেক্ষমাণ আছে। পাসপোর্ট যথাযথ বইয়ের মজুত ও যন্ত্র সচল থাকা সাপেক্ষে ২/৩ কর্মদিবস বা তারও বেশি সময় লাগে।

৮. Printing Succeeded : আপনার পাসপোর্টটি সফলভাবে মুদ্রিত হয়েছে এবং Quality Control শাখায় পর্যবেক্ষণের জন্য পাঠানো হচ্ছে।

৯. QC Succeeded, Ready for Dispatch : সফলভাবে মুদ্রিত হওয়ার পর আপনার পাসপোর্ট বইটি Quality Control শাখা দ্বারা পরীক্ষা করা হচ্ছে যে, মুদ্রণে কোন ত্রুটি রয়েছে কি-না। এই ধাপে সব কিছু ঠিক থাকার পর আপনার পাসপোর্ট আবেদনকৃত অফিসে পাঠানোর জন্য প্রস্তুত করা হয়।

১০. Passport is Ready, Pending for Issuance : ঢাকার পাসপোর্ট মুদ্রণ শাখা থেকে পাসপোর্ট ডাক যোগে জেলা পর্যায়ের অফিসগুলোতে আসতে ৪/৫ কর্মদিবস সময় লাগে। এরপর পাসপোর্টগুলো বিতারণের জন্য প্রস্তুত হয়। এর মধ্যে আবেদনকারীর মোবাইল ফোনে পাসপোর্ট সংগ্রহ করার জন্য SMS পৌঁছে যায়। তবে SMS না পেয়ে থাকলে অনুগ্রহ করে আরও ২/৩ কর্মদিবস অপেক্ষা করুন।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Exotic Holidays Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Exotic Holidays Bangladesh:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share