Traveller MONUJ DATTA BD

  • Home
  • Traveller MONUJ DATTA BD

Traveller MONUJ DATTA BD Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Traveller MONUJ DATTA BD, Tourist Information Center, .

আমাদের আরও ১টি কানাডা ভিজিট ভিসা সফলতা!!!আমাদের শুরু থেকে ভিসার রেশিও ১০০% !!শেরপুরের ব্যবসায়ী কাউছার ভাইয়ের কানাডা ভিজি...
05/11/2023

আমাদের আরও ১টি কানাডা ভিজিট ভিসা সফলতা!!!
আমাদের শুরু থেকে ভিসার রেশিও ১০০% !!
শেরপুরের ব্যবসায়ী কাউছার ভাইয়ের কানাডা ভিজিট ভিসা অ্যাপ্রুভাল!

আমাদের ভ্রমণবিলাস ট্যুরস অ্যান্ড ট্র্যভেলস এ Vromonbilash Tours and Travels, Sherpur - Sylhet এ বিশ্বাস রাখার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।
এই সময় কানাডায় ভিসা প্রাপ্তির রেশিও অনেক ভালো। আমাদের মাধ্যমে ইতিমধ্যে অনেকে ভিসা পেয়েছেন। নির্ভুলভাবে কানাডা, ইউকে, অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসা প্রসেসিং করার জন্য চলে আসুন আমাদের অফিস সিলেটের প্রাণকেন্দ্র শেরপুরে।
অফিসঃ রয়েল মার্কেট, শেরপুর, মৌলভীবাজার।
মোবাইলঃ 01819-574778, 01715-376972 (হোয়াট’সঅ্যাপ), 01315-868741, 01739714927
ইমেইলঃ [email protected]

🎯  #ভিসা_ছাড়া_৪০টি_দেশে_ভ্রমণ !!🇧🇩  #শক্তিশালী_পাসপোর্টের_তালিকায় পাঁচ ধাপ এগিয়ে  #বাংলাদেশ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠা...
10/09/2022

🎯 #ভিসা_ছাড়া_৪০টি_দেশে_ভ্রমণ !!
🇧🇩 #শক্তিশালী_পাসপোর্টের_তালিকায় পাঁচ ধাপ এগিয়ে #বাংলাদেশ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান দ্য হেনলি অ্যান্ড পার্টনারসের প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে ১০৩তম অবস্থানে রয়েছে লিবিয়া ও কসোভো।

এখন বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী ব্যক্তিরা আগাম ভিসা ছাড়া ৪০টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন। সর্বশেষ গত বছরের অক্টোবরে এ পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০৮তম। এর আগে গত বছরের জুলাইয়ে ১০৬ ও এপ্রিলে অবস্থান ছিল ১০০তম। এপ্রিলে বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া ৪১টি দেশে ভ্রমণ করা যেত।

এক যুগের বেশি সময় ধরে এ বিষয়ে গবেষণা ও সূচক প্রকাশ করে আসছে দ্য হেনলি অ্যান্ড পার্টনারস। কোন দেশের পাসপোর্ট দিয়ে আগাম ভিসা ছাড়াই কতটি দেশে যাওয়া যায়, মূলত তার ওপর ভিত্তি করে শক্তিশালী পাসপোর্টের এ সূচক তৈরি করা হয়। তিন মাস অন্তর এ সূচক প্রকাশ করে হেনলি অ্যান্ড পার্টনারস।

সর্বশেষ প্রকাশিত পাসপোর্ট সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার দুটি দেশ বাংলাদেশের পেছনে অবস্থান করছে। এর মধ্যে পাকিস্তান ১০৮তম ও নেপাল ১০৫তম। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট মালদ্বীপের। দেশটির পাসপোর্টধারীরা আগামী ভিসা ছাড়া ৮৮টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন।

বর্তমানে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট হচ্ছে জাপানের। জাপানের সঙ্গে শীর্ষে রয়েছে সিঙ্গাপুরও। দেশ দুটির নাগরিকেরা আগাম ভিসা ছাড়াই ১৯২টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। এরপর যৌথভাবে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়া। এই দুই দেশের পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া ১৯০টি দেশে যাওয়া যায়।

সর্বশেষ প্রকাশিত পাসপোর্টের সূচকে সাত ধাপ এগিয়ে ৮৩তম অবস্থানে উঠে এসেছে ভারত। দেশটির পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া ৬০টি দেশে যাওয়া যায়। আর তালিকায় ১১১তম হয়ে সর্বনিম্ন অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তান। দেশটির পাসপোর্টধারীরা আগামী ভিসা ছাড়া মাত্র ২৬টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন।

26/03/2022
মান্না দে'র কফি হাউজ! কফিহাউজ গানের জন্মকাহিনী->ঐতিহাসিক কফিহাউজে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল প্রায় এক যুগ হয়! উপমহাদেশে ব্রিটিশ...
15/02/2022

মান্না দে'র কফি হাউজ! কফিহাউজ গানের জন্মকাহিনী->
ঐতিহাসিক কফিহাউজে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল প্রায় এক যুগ হয়! উপমহাদেশে ব্রিটিশবিরোধী নানা আন্দোলন-সংগ্রামের অনেক ইতিহাসে জড়িয়ে আছে কফি হাউজটির নাম। মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষ বসু, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সত্যজিৎ রায়, সমরেশ মজুমদার, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন, বাঙালি অভিনেতা রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের মতো কত বিখ্যাত ব্যক্তি আড্ডা দিয়েছেন এই কফি হাউজে। এসব ভেবেই রোমাঞ্চিত হলাম।

কফিহাউজ গানের জন্মকাহিনী

কফিহাউজ গানটি নিয়ে মান্না দে সবসময় নিজের চেয়েও বেশি কৃতিত্ব দেন গীতিকার সুরকারকে। তিনি শুধু গানটা গেয়েছিলেন মাত্র।

তার মতে, হেমন্ত গাইলে গানটা সুপারহিট হতো আর শ্যামল মিত্র গাইলে তো হিট। তবে মান্নার কণ্ঠে যে গানটি চিরকালীন পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে সেকথা স্বীকার করে নিয়েছেন গানটির সুরকার সুপর্ণকান্তি।

তবে মান্না দে এ গানটির দ্বিতীয় অংশ হিসেবে ‘স্বপ্নের কফি হাউস’ শীর্ষক একটি গান প্রথম গানটির ঠিক কুড়ি বছর বাদে গেয়েছিলেন। কিন্তু রহস্যময় কারণে সেটি শোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন বাঙালি।

কফি হাউসের সেই আড্ডাটা গানটির গীতকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের কথায় সুর দিয়েছিলেন নচিকেতার পুত্র সুপর্ণকান্তি ঘোষ। মান্না দের মতে, গৌরীবাবু লিখেছিলেন দুর্দান্ত।
সুরকার সুপর্ণকান্তি অসাধারণ কাজ করেছিলেন। এই গানটির জন্ম কাহিনীটি বেশ গল্পের মতো।

সময়টা ১৯৮৩ সাল। গীতিকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদার তখন আশা ভোঁসলেকে নিয়ে প্রচুর হিট প্রেমের গান লিখে চলেছেন। কিন্তু পূজার গান মান্না দের জন্য তিনি লিখতে পারছেন না। সবই লিখছেন পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়। এ নিয়ে আক্ষেপ ছিল গৌরী প্রসন্নের মনে। এ সময় একদিন নচিকেতা ঘোষের নিউ আলিপুরের বাড়িতে গিয়েছিলেন গৌরী প্রসন্ন। উদ্দেশ্য ছিল শক্তি ঠাকুরকে দিয়ে একটি গান তোলা।

সেই সময় সেরা জুটি ছিলেন নচিকেতা ও গৌরী প্রসন্ন। সেই সূত্রে নচিকেতার ছেলে সুপর্ণকান্তির সঙ্গেও বেশ ভাল সম্পর্ক। তবে বাড়িতে আসার অনেকক্ষণ পরে সুপর্ণকান্তিকে দেখতে পেয়ে গৌরী প্রসন্ন মজা করেই বলেন, `কী বাইরে আড্ডা মেরে সময় কাটাচ্ছ? এর উত্তরে সুপর্ণকান্তি তার গৌরী কাকাকে বলেন, `কী সব গদগদে প্রেমের গান লিখছো। একটা অন্যরকম গান লিখে দেখাও না। এই আড্ডা নিয়েও তো গান লিখতে পারো। `

এবার গৌরী প্রসন্ন বলেন, তুমি তো অক্সফোর্ডের এমএ হয়ে গিয়েছো। আড্ডা নিয়ে বাংলা গান গাইবে? সুপর্ণ এবার বলে, কেন নয়। কফি হাউসের আড্ডা নিয়েও তো একটা গান লিখতে পারো। গৌরী প্রসন্ন এবার বলেন, তোমার বাবা (নচিকেতা ঘোষ) কি আর সে গান গাইবেন? তর্ক চলছে বটে কিন্তু গৌরী প্রসন্ন এরই মধ্যে মনে মনে তৈরি করে ফেলেন দুটি লাইন।

এরপরেই সুপর্ণকান্তিকে বললেন, লিখে নাও- ‘কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই/ কোথায় হারিয়ে গেল সোনালি বিকেলগুলো সেই। ’ সুপর্ণও সঙ্গে সঙ্গে দুটো লাইনেই সুর দিয়ে শুনিয়ে দেন। উপস্থিত শক্তি ঠাকুর সেবার পূজায় গানটা গাওয়ার জন্য অনুরোধ জানালেও সুপর্ণ রাজি হননি। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই ঠিক করে নিয়েছিলেন মান্না দের কথা।

কিন্তু গানের বাকি লাইনগুলো? পরের দিন সকালেই গৌরী প্রসন্নের স্ত্রী সুপর্ণকান্তিকে ফোন দিলেন । সারা রাত জেগে বহুদিন পরে গান লিখেছেন অসুস্থ গৌরী প্রসন্ন। তখনই তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত। দু’দিন পরে গানটা নিয়ে হাজির। কিন্তু শেষ স্তবক যোগ করার পক্ষপাতী ছিলেন না গৌরী প্রসন্ন। সুপর্ণকান্তি চান যোগ করুন একটি স্তবক।
শেষ পর্যন্ত রাজি হন। লেখেন দুর্দান্ত সেই লাইন- ‘সেই সাতজন নেই, তবুও টেবিলটা আজও আছে। ’ কিন্তু শেষ তিনটি লাইন তিনি লিখেছিলেন চেন্নাইয়ে চিকিৎসা করাতে যাওয়ার পথে হাওড়া স্টেশনে বসে একটি সিগারেটের প্যাকেটের উল্টো পিঠে। এক চেনা লোকের মাধ্যমে তা পাঠিয়ে দেন সুপর্ণকান্তির কাছে।

তারপর সুপর্ণকান্তির সুরে মুম্বইয়ে গানটি রেকর্ড করেন মান্না দে। তৈরি হয়ে যায় একটা ইতিহাস। তবে কফি হাউসের দ্বিতীয় অংশ হিসেবে পরবর্তী সময়ে ‘স্বপ্নের কফি হাউস’ নামে একটি গান রেকর্ড করেছিলেন মান্না দে। একটি নতুন রেকর্ড কোম্পানিই রেকর্ড করিয়েছিল গানটি। কিন্তু সুপর্ণকান্তি জানিয়েছেন, সেই গানের অরিজিনাল স্পুলটি পাওয়া যায়নি। ফলে অন্য স্পুল দিয়ে কাজ করতে হয়েছিল। নিখিলেশ, মইদুলদের নিয়ে দ্বিতীয় গানটি লিখেছিলেন শমীন্দ্র রায় চৌধুরী। প্রথম গানের স্কেলেই গানটা করেছিলেন মান্না দে। দ্বিতীয় গানটি প্রথমটির থেকেও সুরের বৈচিত্রের বিচারে অনেক ভাল হয়েছিল। কিন্তু কোথায় গেল সেই স্বপ্নের কফি হাউস কেউ জানে না। মান্না দেও হতাশ। তিনি শুধু বলেছেন, বাঙালি তো জানতেই পারল না সেই গানের কথা।

কফি হাউজ নিয়ে মান্না দের দুটি গান আছে। দুটি গান এখানে তুলে ধরা হল বাংলানিউজ পাঠকদের জন্য...

শিল্পী- মান্না দে
কথা- গৌরী প্রসন্ন মজুমদার
সুর- সুপর্ণ কান্তি ঘোষ

কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেল গুলো সেই
আজ আর নেই...........................। ।

নিখিলেশ প্যারিসে মইদুল ঢাকাতে নেই তারা আজ কোন খবরে
গ্র্যান্ড এর গীটারিষ্ট গোয়ানিস ডি সুজা ঘুমিয়ে আছে যে আজ কবরে
কাকে যেন ভালবেসে আঘাত পেয়ে যে শেষে পাগলা গারদে আছে রমা রায়
অমলটা ধুক্ছে দুরন্ত ক্যান্সারে জীবন করেনি তাকে ক্ষমা হায়। ।

সুজাতাই আজ শুধু সবচেয়ে সুখে আছে শুনেছি তো লাখপতি স্বামী তার
হীরে আর জহরতে আগা গোড়া মোড়া সে গাড়ী বাড়ি সব কিছু দামি তার
আর্ট কলেজের ছেলে নিখিলেশ সান্যাল বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকতো
আর চোখ ভরা কথা নিয়ে নির্বাক শ্রোতা হয়ে ডি সুজাটা বসে শুধু থাকতো। ।

একটা টেবিলে সেই তিন চার ঘণ্টা চারমিনার ঠোঁটে জ্বলতো
কখনো বিষ্ণুদে কখনো যামিনী রায় এই নিয়ে তর্কটা চলতো
রোদ ঝড় বৃষ্টিতে যেখানেই যে থাকুক কাজ সেরে ঠিক এসে জুট্তাম
চারটেতে শুরু করে জমিয়ে আড্ডা মেরে সাড়ে সাতটায় ঠিক উঠতাম। ।

কবি কবি চেহারা কাঁধেতে ঝোলানো ব্যাগ মুছে যাবে অমলের নামটা
একটা কবিতা তার কোথাও হলোনা ছাপা পেলো না সে প্রতিভার দামটা
অফিসের সোসালে এমেচার নাটকে রমা রায় অভিনয় করতো
কাগজের রিপোর্টার মইদুল এসে রোজ কি লিখেছে তাই শুধু পড়তো। ।

সেই সাতজন নেই আজ টেবিলটা তবু আছে সাতটা পেয়ালা আজো খালি নেই
একই সে বাগানে আজ এসেছে নতুন কুঁড়ি শুধু সেই সেদিনের মালী নেই
কত স্বপ্নের রোদ ওঠে এই কফি হাউজে কত স্বপ্ন মেঘে ঢেকে যায়
কতজন এলো গেলো কতজনই আসবে, কফি হাউজটা শুধু থেকে যায়। ।

কফি হাউজ-২

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,
আজ আর নেই
জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,
আজ আর নেই
নিখিলেশ লিখেছে প্যারিসের বদলে
এখানেই পুজোটা কাটাবে
কী এক জরুরি কাজে ঢাকার অফিস থেকে
মইদুলকেও নাকি পাঠাবে
একটা ফোনেই জানি রাজি হবে সুজাতা
আসবেনা অমল আর রমা রায়
আমাদের ফাঁকি দিয়ে কবেই তো চলে গেছে
ওদের কখনো কি ভোলা যায়?

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,
আজ আর নেই
জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,
আজ আর নেই
ওরা যেন ভালো থাকে একটু দেখিস তোরা
শেষ অনুরোধ ছিল ডিসুজার
তেরো তলা বাড়িতে সবকিছু আছে তবু
কিসের অভাব যেন সুজাতার
একটাও তার লেখা হয়নি কোথাও ছাপা
অভিমান ছিল খুব অমলের
ভালো লাগে দেখে তাই সেই সব কবিতাই
মুখে মুখে ফেরে আজ সকলের

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,
আজ আর নেই
জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,
আজ আর নেই
নাম যশ খ্যাতি আর অনেক পুরস্কার
নিখিলেশ হ্যাপি থেকে গিয়েছে
একটা মেয়ে বলে সুজাতা বিয়েতে তার
দুহাত উজার করে দিয়েছে
সবকিছু অগোছালো ডিসুজার বেলাতে
নিজেদের অপরাধী মনে হয়
পার্ক স্ট্রীটে মাঝরাতে ওর মেয়ে নাচে গায়
ইচ্ছে বা তার কোন শখে নয়

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,
আজ আর নেই
জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,
আজ আর নেই
কার দোষে ভাঙলো যে মইদুল বলেনি
জানি ওরা একসাথে থাকেনা
ছেলে নিয়ে মারিয়ম কোথায় হারিয়ে গেছে
কেউ আর কারো খোঁজ রাখেনা
নাটকে যেমন হয় জীবন তেমন নয়
রমা রয় পারেনি তা বুঝতে
পাগলা গারদে তার কেটে গেছে শেষ দিন
হারালো সে চেনা মুখ খুঁজতে

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,
আজ আর নেই
জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,
আজ আর নেই
দেওয়ালের রঙ আর আলোচনা পোস্টার
বদলে গিয়েছে সব এখানে
তবুও প্রশ্ন নেই,
যে আসে বন্ধু সেই
আড্ডা তর্ক চলে সমানে
সেই স্বপ্নের দিনগুলো বাতাসে উড়িয়ে ধুলো
হয়ত আসছে ফিরে আজ আবার
অমলের ছেলেটার হাতে উঠে এসেছে
ডিসুজার ফেলে যাওয়া সে গীটার

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,
আজ আর নেই
জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,
আজ আর নেই।।

(তথ্যসূত্রঃ গুগল, ছবিঃ গুগল)সংগৃহীত

এক ঝলকে জার্মানি ভ্রমণ!!! 🇩🇪🇩🇪🇩🇪 2020
13/02/2022

এক ঝলকে জার্মানি ভ্রমণ!!! 🇩🇪🇩🇪🇩🇪 2020

Today’s view
18/11/2021

Today’s view

17/11/2021

এক ব্যাক্তির স্ত্রীর পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সে মৃত্যু হল,সবাই যখন দ্বিতীয় বিয়ের পরামর্শ দিল।
উনি তখন বললেন স্ত্রীর সবচেয়ে বড় উপহার ছেলে আছে ওকে নিয়েই কেটে যাবে।
ছেলে যখন বয়স্ক হল ছেলেকে সব ব্যাবসা বুঝিয়ে দিয়ে কখনও নিজের আর কখনও বন্ধুর অফিসে সময় কাটাতে লাগলেন।
ছেলের বিয়ের পর উনি আরও বেশি একাকী হয়ে পড়লেন।
তখন পুরো বাসাতে বৌমার অধিকারে দিয়ে দিলেন।
ছেলের বিয়ের এক বছর পরে উনি দুপুরে খাবার খাচ্ছিলেন ছেলেও অফিস থেকে এসে হাত মুখ ধুয়ে খাবার খাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল।
ছেলে শুনতে পেল বাবা খাবার পর দই চাইল আর বৌ জবাব দিল আজকে ঘরে দই নেই!
খাবার খেয়ে বাবা বাহিরে হাটতে চলে গেল।
কিছু পরে ছেলে তার বৌয়ের সাথে খাবার খেতে বসল।
খাবারে পাত্র ভরে দই ছিল ছেলে কোন প্রতিক্রিয়া না জানিয়ে খাবার খেয়ে অফিস চলে গেল।
কিছু দিন পর ছেলে নিজের বাবাকে বললেন ---"আজ আপনাকে কোর্টে যেতে হবে আর আজ আপনার বিবাহ হচ্ছে "।
পিতা আশ্চর্য হয়ে ছেলের দিকে দেখল আর বললেন "বাবা! আমার আর বিয়ের দরকার নেই, আর আমি তোমাকে এত স্নেহ দিই যে তোমারও মায়ের দরকার নেই, তো আবার বিয়ে কেন??
ছেলে বলল "বাবা, না আমি নিজের জন্য মা আনছি, না নিজের স্ত্রীর জন্য শ্বাশুড়ি আনছি!
আমি তো কেবল আপনার জন্য দই এর ব্যাবস্থা করছি! কাল থেকে আমি ভাড়া বাড়িতে আপনার বৌমার সাথে থাকব আর আপনার অফিসের এক কর্মচারীর মত বেতন নেব যাতে আপনার বৌমা জানতে পারে দই এর দাম কত।
*মা-বাবা আমাদের জন্যে ATM কার্ড হতে পারেন*
*কিন্তু তারা আমাদের দয়ায় না বরং আমরা তাদের দয়ায় বেঁচে থাকি। 💖

কি ভাবে ইউরোপের ভ্রমণ ভিসা পাবেন How to get a travel visa to Europe-?
04/11/2021

কি ভাবে ইউরোপের ভ্রমণ ভিসা পাবেন How to get a travel visa to Europe-?

সিলেট বিভাগের কিছু দর্শনীয় স্থান
26/09/2021

সিলেট বিভাগের কিছু দর্শনীয় স্থান

কল্পনার জগৎটাকে আপনি যদি এভাবে সাজান, রেলপথে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এসে নামলেন কমলাপুর রেলস্টেশনে। সেখান থেকে পাতালরে...
13/09/2021

কল্পনার জগৎটাকে আপনি যদি এভাবে সাজান, রেলপথে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এসে নামলেন কমলাপুর রেলস্টেশনে। সেখান থেকে পাতালরেলে করে খিলক্ষেত হয়ে কাওলা। সেখানে নেমে সুড়ঙ্গপথে চলে যাবেন হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে। বিমানবন্দরের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে উঠে গেলেন উড়োজাহাজে। এরপর নিজ গন্তব্যে। এ সময়ে পড়বেন না কোনো যানজটে। কমলাপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত দেখবেন না সূর্যের আলো।

না, এটি স্বপ্ন নয়, রূপ পেতে যাচ্ছে বাস্তবে। রাজধানীর কাওলা রেলস্টেশনকে তৈরি করা হচ্ছে শুধু হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে যাওয়ার জন্য। দেশ থেকে যাঁরা বিদেশ যাবেন বা বিদেশ থেকে যাঁরা দেশে আসবেন, তাঁদের যাত্রা সহজ করতে বিমানবন্দরকে সাজানো হচ্ছে এভাবেই।

হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে যেতে আপনি আরও একটি পথ ব্যবহার করতে পারবেন। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করে আপনি সরাসরি চলে যেতে পারবেন নির্মিতব্য নতুন টার্মিনালে। বিমানবন্দর এলাকায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে থেকে টার্মিনালে নামার জন্য রাখা হচ্ছে আলাদা ব্যবস্থা। ঠিক একই পথ ব্যবহার করে আপনি বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যেতেও পারবেন। সিঙ্গাপুরের একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা রোহানি বাহরিনের নকশায় এভাবেই তৈরি করা হচ্ছে শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালটি।

01/09/2021

জাপানও কি এই রকম হয়!!!?

প্রায় ২২শত ফুট উপর থেকে অসাধারণ ভিউ। স্থলে যদি ছোটছোট রিসোর্ট গড়ে তোলা যায়, তাহলে এটা হবে দ্বিতীয় মালদ্বীপ। স্থান : রাঙা...
30/08/2021

প্রায় ২২শত ফুট উপর থেকে অসাধারণ ভিউ।
স্থলে যদি ছোটছোট রিসোর্ট গড়ে তোলা যায়,
তাহলে এটা হবে দ্বিতীয় মালদ্বীপ।

স্থান : রাঙামাটি, বাংলাদেশ। 💙💗

মেঘালয়ের ‘জীবন্ত সেতু’ ♻️
20/08/2021

মেঘালয়ের ‘জীবন্ত সেতু’ ♻️

Dubai UAE
19/08/2021

Dubai UAE

বাংলাদেশের যে রির্সোট থেকে ভারতের ঝর্ণা দেখা যায়!!
14/07/2021

বাংলাদেশের যে রির্সোট থেকে ভারতের ঝর্ণা দেখা যায়!!

🦋🦋🦋
27/05/2021

🦋🦋🦋

ইন্দোনেশীয়া ভ্রমণে সমুদ্রের তলদেশে সমুদ্রের নিচে এ কেমন অদ্ভূত জগৎ !!
27/04/2021

ইন্দোনেশীয়া ভ্রমণে সমুদ্রের তলদেশে সমুদ্রের নিচে এ কেমন অদ্ভূত জগৎ !!

সমুদ্রের নিচে এ কেমনঅদ্ভূত জগৎ

পুরো দুনিয়া দেখার ইচ্ছা যদি থাকে, সেটা সম্ভব না হলে অন্তত ইন্ডিয়া ঘুরে আসুন। ছবিঃ সংগৃহীত।
11/04/2021

পুরো দুনিয়া দেখার ইচ্ছা যদি থাকে, সেটা সম্ভব না হলে অন্তত ইন্ডিয়া ঘুরে আসুন।

ছবিঃ সংগৃহীত।

সুনামগঞ্জের সীমান্তবর্তী উপজেলা তাহিরপুরের লাউরেরগড় এলাকার মানিগাঁওয়ে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিমুলবাগান। সুনামগঞ্জ শ...
01/03/2021

সুনামগঞ্জের সীমান্তবর্তী উপজেলা তাহিরপুরের লাউরেরগড় এলাকার মানিগাঁওয়ে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিমুলবাগান। সুনামগঞ্জ শহর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে জাদুকাটা নদীর তীরে এই শিমুলবাগানের অবস্থান। শুষ্ক মৌসুমে বাগানটির চারদিকে থাকে ধু ধু বালুচর। এই বালুমাটিতেই ১৯ বছর আগে বাদাঘাট (উত্তর) ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন বাণিজ্যিকভাবে শিমুলবাগান গড়ে তোলেন। তিনি মারা যাওয়ার পর তাঁর ছেলে বাগানটির দেখভাল করছেন। বর্তমানে ৩৩ একর জমিতে দুই হাজারের বেশি শিমুলগাছ আছে। বসন্ত এলেই হাজারো গাছে ফুটতে শুরু করে ফুল। শিমুলের রঙে রঙিন হয়ে ওঠে জাদুকাটা নদীর তীর। এ যেন শিমুলের রাজ্য! শিমুলবাগানের এমন সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন এখানে আসেন পর্যটকেরা।

মাইক নামে নরওয়ের একজন ট্রাভেল ফটোগ্রাফার নরওয়ের মেইনল্যান্ড ও উত্তর মেরুর মাঝামাঝি Svalbard অঞ্চলে ঘুরতে গিয়ে ড্রোন দিয়ে...
01/03/2021

মাইক নামে নরওয়ের একজন ট্রাভেল ফটোগ্রাফার নরওয়ের মেইনল্যান্ড ও উত্তর মেরুর মাঝামাঝি Svalbard অঞ্চলে ঘুরতে গিয়ে ড্রোন দিয়ে ছবিটি তুলেছেন।৩০ হাজার কেজি ওজনের হাম্পব্যাক হোয়েলগুলো আসলেই বিশাল। পূর্ণবয়স্ক পুরুষ হাম্পব্যাক তিমি ১৩-১৪ মিটার ও নারীগুলো ১৫-১৬ মিটার লম্বা হয়।
সংগৃহীত

স্লোভেনিয়া ভ্রমণ—২০২০অল্প খরচে ইউরোপের সবকিছু যদি কেউ একটা জায়গায় দেখতে চায়, তার জন্য আদর্শ স্থান হলো স্লোভেনিয়া। যেকোনে...
13/02/2021

স্লোভেনিয়া ভ্রমণ—২০২০
অল্প খরচে ইউরোপের সবকিছু যদি কেউ একটা জায়গায় দেখতে চায়, তার জন্য আদর্শ স্থান হলো স্লোভেনিয়া। যেকোনো আলপাইন দেশগুলোর চেয়ে এ দেশটি অনেক সস্তা। যাতায়াতে সেখানে খুবই কম খরচ হয়।

ছেলেটার বয়স যখন ৮ বছর, মাউন্ট এভারেস্টের ছবি দেখিয়ে তার বাবা বলেছিলো, এর চুড়ায় উঠতে পারবে তুমি? ছেলেটা বুঝে হোক আর ন...
11/01/2021

ছেলেটার বয়স যখন ৮ বছর, মাউন্ট এভারেস্টের ছবি দেখিয়ে তার বাবা বলেছিলো, এর চুড়ায় উঠতে পারবে তুমি? ছেলেটা বুঝে হোক আর না বুঝে হোক, সেদিন বলেছিলো হ্যা, সে "পারবে"!

স্কুল জীবন শেষে বৃটিশ আর্মির এয়ার ডিভিশনে যোগ দেয় ছেলেটা। মনের ভেতর হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে দাঁড়িয়ে বিজয়ীর চিৎকার দেয়ার ইচ্ছে তখনো দমে যায়নি। এর ভেতর একদিন ঘটে গেলো দুর্ঘটনা।

জাম্বিয়াতে ফ্রি ফল প্যারাশুটিং করার সময় মারাত্মক আঘাত পায় সে, শিরদাঁড়ার তিনটা কশেরুকা ভেঙে যায় তার। ডাক্তার জানিয়ে দেয়, এজীবনে আর সে হাঁটতে পারবেনা কোনোদিন। হুইলচেয়ারে কাটিয়ে দিতে হবে বাকিটা জীবন। আর্মির চাকরি চলে যায় তার। সামনে বাকিটা জীবন পঙ্গুত্বের অভিশাপ নিয়ে কাটিয়ে দেয়ার প্রতীক্ষা।

স্রেফ অদম্য ইচ্ছাশক্তি থেকে ছেলেটা ১ বছরের ভেতর হুইলচেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ায়, হাঁটতে শুরু করে সে। এরপর দৌঁড়ানো শুরু করে। ডাক্তারদের সব ভবিষ্যৎবাণী মিথ্যে প্রমাণ করে দেয় ছেলেটি। উঠে দাঁড়ানোর জাস্ট ৬ মাসের মাথায় ছেলেটা মাউন্ট এভারেস্ট জয় করে ফেলে, ২৩ বছর বয়সে।

ছেলেটাকে আমরা সকলেই চিনি Man Vs Wild অনুষ্ঠানের সুবাদে তার নাম "বেয়ার_গ্রীলস"।

সে চোখে আঙুল ধরে দেখিয়ে দিয়েছে, স্রেফ অদম্য ইচ্ছেশক্তিই যথেষ্ঠ আবারো জীবনে ঘুরে দাঁড়াবার জন্য। সাথে ইস্পাত কঠিন সংকল্প আর দৃঢ়তা।

অথচ আমি আপনি কি করছি?
জীবনে এক দুটো ঝড় আসছে, ব্যাস খড়কুটোর মত উড়ে যাচ্ছি সেই ঝড়ে। চাকরি পাচ্ছেন না, ব্যবসা করতে গিয়ে সর্বশান্ত হয়ে গেছেন, গার্লফ্রেন্ড ছেড়ে দিয়েছে, বউ ডিভোর্স দিয়েছে, ব্যাস এটুকুতেই কাত হয়ে গেলেন আপনি?

আহত বাঘের মত শেষ একটা থাবা বসান নিজের লক্ষ্যে আবারো। একটা মানুষ হুইলচেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ানোর ৬ মাসের মাথায় মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছে। আর আপনি স্রেফ বুদ্ধিমানের মত ঠান্ডা মাথায় নিজের সমস্যার সমাধান করে আবারো জীবনে ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন না নতুন করে?

এটা কি কিছু হলো ?
You can do it --- আপনিই পারবেন,
প্রয়োজন স্রেফ অদম্য ইচ্ছেশক্তির।

ক্ষণিকের অবসরে জলঝিরিতে পদ চিহ্ন এঁকে নয়ন মৌহিনী জলধারার পরশ নিও মেখেজলঝিরি শিলার-ডাক  শুভলং ঝর্ণা  রাঙ্গামাটি———————শুভ...
24/12/2020

ক্ষণিকের অবসরে জলঝিরিতে পদ চিহ্ন এঁকে নয়ন মৌহিনী জলধারার পরশ নিও মেখে
জলঝিরি শিলার-ডাক শুভলং ঝর্ণা রাঙ্গামাটি
———————শুভলং ঝর্ণা
রাঙ্গামাটি সদর হতে মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরত্বে শুভলং বাজারের পাশেই শুভলং ঝর্ণার অবস্থান। বাংলাদেশের অন্য সকল ঝর্ণার মত শুভলং ঝর্ণাতেও শুকনো মৌসুমে পানি খুব কম থাকে। বর্ষা মৌসুমে প্রায় ১৪০ ফুট উঁচু পাহাড় থেকে বিপুল জলধারা কাপ্তাই লেকে আছড়ে পড়ে।
ভ্রমণ ২০১৭

দেশের প্রথম ক্যাবল কার লাইন করা হচ্ছে টেকনাফে। পাহাড়, সমুদ্র ও দ্বীপের সৌন্দর্য একসঙ্গে উপভোগের সুযোগ তৈরি হচ্ছে নাফ ট্য...
29/11/2020

দেশের প্রথম ক্যাবল কার লাইন করা হচ্ছে টেকনাফে।

পাহাড়, সমুদ্র ও দ্বীপের সৌন্দর্য একসঙ্গে উপভোগের সুযোগ তৈরি হচ্ছে নাফ ট্যুরিজম পার্কে। এ পার্কে পর্যটকদের বাড়তি আকর্ষণ হিসেবে থাকছে নেটং পাহাড় থেকে জ্বালিয়ার দ্বীপ পর্যন্ত সাড়ে ৯ কিলোমিটারের কেবলকার।বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) দেশের পর্যটনের বিকাশে এ মনোরম পার্ক স্থাপনের পদক্ষেপ নিয়েছে।চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) বেজাকে ডিজাইন এবং ম্যানেজমেন্ট পরামর্শদাতা হিসাবে সহায়তা করছে।©
সংগৃহীত

The cleaning of the Venice canals, 1956. then venice 2020
24/11/2020

The cleaning of the Venice canals, 1956. then venice 2020

খাগড়াছড়ির জেলার  দর্শনীয় স্থানগুলো ❤১.সাজেক। ২.রিচাং ঝর্ণা।৩.দেবতাপুকুর।৪.আলুটিলা।৫.হাজাছড়া ঝর্ণা।৬.মায়াবিনী লেক।৭.তার...
04/11/2020

খাগড়াছড়ির জেলার দর্শনীয় স্থানগুলো ❤

১.সাজেক।
২.রিচাং ঝর্ণা।
৩.দেবতাপুকুর।
৪.আলুটিলা।
৫.হাজাছড়া ঝর্ণা।
৬.মায়াবিনী লেক।
৭.তারেং।
৮.হটিকালচার পার্ক
৯.স্বর্গের সিড়ি।
ছবি গুলো সংগৃহীত

কে ট্রাভেলার? কে ট্যুরিস্ট?ট্রাভেলার এবং ট্যুরিস্ট উভয়ই বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেন। পার্থক্যটি তৈরি হয় মূলত তাঁদের ভ্রমণ...
14/10/2020

কে ট্রাভেলার? কে ট্যুরিস্ট?
ট্রাভেলার এবং ট্যুরিস্ট উভয়ই বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করেন। পার্থক্যটি তৈরি হয় মূলত তাঁদের ভ্রমণের ধরণে এবং ভ্রমণকালীন আচরণে।
ছবিগুলো দেখে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন আপনি কোনটি?
ট্রাভেলার নাকি ট্যুরিস্ট?
চাইলে আপনার ভ্রমণ কালীন ছবিও কমেন্টস্ এ পোষ্ট করতে পারেন🚴🏻‍♂️🏕⛰🏜⛺️🛳🛵🚗🎻🎷🌲🌿

চোখ ধাঁধানো সব সৌন্দর্য ও হাজার বছরের ঐতিহ্য নিয়ে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস শহরের “প্যারিস গেট”এ যেন সত্যিই ‌'অর্ধেক নগর...
13/10/2020

চোখ ধাঁধানো সব সৌন্দর্য ও হাজার বছরের ঐতিহ্য নিয়ে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস শহরের “প্যারিস গেট”এ যেন সত্যিই ‌'অর্ধেক নগরী আর অর্ধেক কল্পনা'!

04/10/2020

ছোট ভাইয়ের আঘাতের জবাব বড় ভাই দিতে জানেনা।
ভালোবাসা রইলো সকল ভাইদের জন্য❤️

03/10/2020

কেওক্রাডং (Keokradong) পাহাড় বান্দরবানের রুমা উপজেলায় অবস্থিত। প্রায় ৩১৭২ ফুট উঁচু এ পর্বতকে এক সময় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মনে করা হত কিন্তু আধুনিক পদ্ধতিতে পরিমাপে বর্তমানে সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ হিসাবে এর অবস্থান পঞ্চম। কেওক্রাডং নামটি এসেছে স্থানীয় আদিবাসী মারমাদের থেকে। মারমা ভাষায় কেওক্রাডং মানে সবচেয়ে উঁচু পাথরের পাহাড়। দূর থেকে কেওক্রাডাং এর চূড়া শূন্যে মিলিয়ে আছে বলে মনে হয়। আর চূড়ায় উঠলে পাহাড় মেঘের মিতালী আপনাকে আন্দোলিত করবে মায়াবী আকর্ষনে।

কেওক্রাডং যাবার উপায়
দেশের যে প্রান্তেই থাকেন আপনাকে প্রথমে বান্দরবান আসতে হবে কেওক্রাডং যাবার জন্যে। ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে এস. আলম, সৌদিয়া, সেন্টমার্টিন পরিবহন, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি, ডলফিন ইত্যাদি পরিবহনের বাস বান্দারবানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। জনপ্রতি এসব বাসের ভাড়া যথাক্রমে নন এসি ৫৫০ টাকা ও এসি ৯৫০-১৫০০ টাকা। ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান যেতে সময় লাগে ৮-১০ ঘন্টা।

ট্রেনে যেতে চাইলে ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম গামী সোনার বাংলা, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, তূর্ণা নিশিতা, মহানগর গোধূলি এইসব ট্রেনে করে চট্রগ্রাম যেতে পারবেন। শ্রেনীভেদে ভাড়া ৩৫০ থেকে ১২০০টাকা। এছাড়া ঢাকা থেকে আকাশ পথে সরাসরি চট্রগ্রাম আসতে পারবেন।

চট্টগ্রামের বদ্দারহাট থেকে পূবালী ও পূর্বানী নামের দুটি বাদ বান্দারবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ দুটি বাসে জনপ্রতি ২২০ টাকা ভাড়া লাগে। চট্রগ্রামের ধামপাড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে ২০০-৩০০ টাকা ভাড়ায় বাসে করে বান্দরবান আসতে পারবেন।

বান্দরবান থেকে কেওক্রাডং

বান্দরবান শহর থেকে কেওক্রাডং যেতে হলে প্রথমে যেতে হবে রুমা বাজার। তারপর রুমা বাজার থেকে বগালেক হয়ে কেওক্রাডং। একদিনে বান্দরবান থেকে কেওক্রাডং পৌঁছানো একটু কষ্টকর হয়ে যাবে। সাধারণত পর্যটকগন প্রথমদিন বগালেকে এক রাত থেকে তার পরদিন সকালে কেওক্রাডং ভ্রমণে যায়। বগালেক দেখা ও সেখানে থাকা আপনার কেওক্রাডং ভ্রমণ আরও সুখময় করে তুলবে।

বান্দরবান থেকে রুমা বাজার এর দূরত্ব ৪৮ কিলোমিটার। লোকাল বাস কিংবা চাঁন্দের গাড়ি/জীপে করে রুমা বাজার যাওয়া যায়। বাসে যেতে হলে বান্দরবানের রুমা বাস স্ট্যান্ডে যেতে হবে। সেখান থেকে ১ ঘন্টা পর পর বাস রুমার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। জনপ্রতি ভাড়া ১২০ টাকা, সময় লাগবে ৩ ঘন্টার মত। দলগত ভাবে গেলে রুমা বাজার যেতে পারেন জীপ/চান্দের গাড়িতে করে। এক গাড়ীতে ১০-১৫ যাওয়া যায়। বান্দরবান শহরের জীপ স্টেশন থেকে ৩০০০-৪০০০ টাকা ভাড়ায় গাড়ি নিতে হবে। জীপে করে গেলে সময় লাগবে ২ ঘন্টার মত।

রুমা বাজার পৌঁছে কেওক্রাডং যাবার জন্যে প্রথমেই আপনাকে গাইড ঠিক করে নিতে হবে। গাইড নেওয়া বাধ্যতামূলক। গাইড সমিতির রেজিস্টার্ড গাইড আছে, তেমন কাউকে ঠিক করে নিতে হবে। গাইডের থাকা খাওয়ার খরচ আপনাকেই বহন করতে হবে। রওনা হবার আগে রুমা বাজার আর্মি ক্যাম্প থেকে কেওক্রাডং যাবার অনুমতি নিতে হবে। অনুমতির জন্যে ভ্রমণকারী সকল সদস্যের পরিচয় লিখিত কাগজে জমা দিতে হবে। এই কাজ গুলো করার জন্যে গাইড আপনাকে সাহায্য করবে। আর অবশ্যই মনে রাখবেন বিকেল ৪টার পর রুমাবাজার থেকে বগালেক যাবার অনুমতি দেওয়া হয় না। রুমাবাজার থেকে নিজেদের দরকারি জিনিস কিনে নিবেন। বগালেক ও কেওক্রাডং যাবার পথে কিছু আদিবাসী দোকান আছে, কিন্তু সেখানে আপনার প্রয়োজনীয় জিনিস নাও পেতে পারেন।

রুমাবাজার থেকে বগালেকের দূরত্ব ১৭ কিলোমিটার। অনুমতি নেবার পর রুমাবাজার থেকে ল্যান্ডক্রুজার জীপ বা চান্দের গাড়ী ভাড়া করতে হবে। এক গাড়িতে ৮-১৫ জন যাওয়া যায়। এইসব কাজে গাইডের সাহায্য নিতে পারেন। গাইডকে আপনাদের কি প্রয়োজন তা বুঝিয়ে বললে সাধারণত সেই সব কিছুর ব্যবস্থা করবে। রুমা থেকে বগালেক পর্যন্ত ল্যান্ডক্রুজারের রিজার্ভ ভাড়া ১৮০০ টাকা, চাঁদের গাড়ী ভাড়া ২০০০ টাকা। আপনাদের সদস্য সংখ্যা কম থাকলে অন্য কোন গ্রুপ পেলে তাদের সাথে কথা বলে একসাথে একটা গাড়ি ঠিক করে নিতে পারেন। অথবা টিকেট কেটে লোকাল গাড়িতে যেতে পারবেন। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এক ঘন্টা পর পর লোকাল চাঁদের গাড়ি যাওয়া আসা করে। বগালেক পর্যন্ত লোকাল ভাড়া জনপ্রতি ১০০ টাকা।

বগালেক পৌঁছে সেখানের আর্মি ক্যাম্পে রিপোর্ট করতে হবে। সেই রাত বগালেকে থেকে পরদিন খুব সকালে রওনা দিলে ৩-৪ ঘন্টা পায়ে হেঁটে(ট্রেকিং) কেওক্রাডং এর চূড়ায় পৌঁছতে পারবেন। বগালেক থেকে কেওক্রাডং এই পুরো রাস্তা হেঁটে যেতে হবে। মোটামুটি বেশ কিছু খাড়া পাহাড় পার হতে হবে। চাইলে সেইদিন কেওক্রাডং থেকে পরদিন বগালেক হয়ে রুমা বাজার তারপর বান্দরবান পৌঁছতে পারবেন। নয়তো সেইদিন কেওক্রাডং থেকে নেমে বগালেকে এসে রাতে থেকে তারপর দিন রুমা হয়ে বান্দরবান পৌঁছতে হবে। তবে সবচেয়ে ভালো হয় এক রাত কেওক্রাডং পাহাড় চুড়ায় থাকা। বাংলাদেশের পঞ্চম উঁচু পাহাড় থেকে সুর্যাস্ত ও সূর্যোদয় দেখার সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়।

নোটঃ বর্তমানে রাস্তা ভালো থাকলে গাড়ি দিয়েই কেওক্রাডং পর্যন্ত যাওয় যায়। তবে যাওয়া যাবে কিনা তা নির্ভর করবে রাস্তা ঠিক আছে কিনা তার উপর।

কেওক্রাডং গাইড ভাড়া
গাড়ি দিয়ে যাওয়া ও আসা – ১ দিন ১,০০০ টাকা
গাড়ি দিয়ে যাওয়া ও আসা – ২ দিন ১,৬০০ টাকা
গাড়ি দিয়ে কমলাবাজার/বগালেক তারপর হেঁটে কেওক্রাডং যাওয়া ও আসা – ২দিন ২,০০০ টাকা
গাড়ি দিয়ে কমলাবাজার/বগালেক তারপর হেঁটে কেওক্রাডং যাওয়া ও আসা – ৩দিন ২,৬০০ টাকা

কেওক্রাডং থাকা ও খাওয়া ব্যবস্থা
কেওক্রাডং যদি রাত কাটাতে চান তাহলে কেওক্রাডং এর চূড়ার কাছেই আদিবাসী কটেজ আছে। গাইডের মাধ্যমে আগে থেকেই কথা বলে রাখতে পারেন অথবা গিয়ে সেখানে কথা বলে থাকতে পারবেন। এক রুমের কটেজে কয়েকজন থাকতে হবে। জনপ্রতি ১০০-১৫০ টাকা ভাড়া। খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা আদিবাসী ঘরেই করতে হবে। সাধারণত ১০০-২০০ টাকার খাবার প্যাকেজ পাওয়া যায়। ভাত, ডিম, আলুভর্তা, পাহাড়ি মুরগি দিয়েই হয় খাবারের আয়োজন। এই জন্যে আগে থেকেই বলে রাখতে হবে কি খাবেন ও কত জন খাবেন। পৌঁছেই খাবার খেতে চাইলে যাবার সময়ই গাইডের সাহায্যে বলে রাখতে পারবেন।

বগালেকে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা

আদিবাসীদের ছোট ছোট কিছু কটেজ আছে। আপনাকে সেই সব কটেজের কোন একটায় থাকতে হবে। একেবারে প্রাকৃতিক পরিবেশে আদিবাসীদের এই কটেজ গুলোতে থাকতে জনপ্রতি খরচ হবে ১০০-২০০ টাকা করে। এক রুমের কটেজে ৫-৬ জন থাকা যাবে। এছাড়া কাপল কিংবা মহিলাদের জন্য চাইলে আলাদা কটেজের ব্যবস্থা করা যায়। আগে থেকে কোন পছন্দ থাকলে যাবার সময় গাইডকে বললে সেই ঠিক করে রাখবে কটেজ। কিংবা গিয়েও ঠিক করতে পারবেন। খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা কেওক্রাডং এর মতই।

কেওক্রাডং ভ্রমণ টিপস
ট্রেকিং এর জন্যে ভালো গ্রিপের জুতা ব্যবহার করতে হবে।
আপনার ব্যাগপ্যাক এর ওজন যত কম রাখতে পারবেন ট্রেকিং ততই সহজ হবে।
বগালেকে ও কেওক্রাডং এ বিদ্যুৎ নেই, সোলার পাওয়ার সিস্টেম থাকলেও মোবাইল চার্জ দেয়ার জন্যে সাথে করে পাওয়ার ব্যাংক নিতে পারেন।
ট্রেকিং এর সময় সাথে পর্যাপ্ত পানি রাখুন। পানি শেষ হয়ে গেলে কোন ঝিরি তে বোতল ভরে নিন।
সাথে কয়েক প্যাকেট স্যালাইন বা গ্লুকোজ নিয়ে নিন।
সব মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না, টেলিটক ও রবির নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়।
বগালেকে গোসল করার সময় সতর্ক থাকুন, গভীরতা অনেক।
আদীবাসী মানুষের জীবন যাত্রা সমতলের মানুষের মত নয়, তাদের অসম্মান হয় এমন কিছু করবেন না।
বান্দরবান থেকে বগালেক পুরো রাস্তাই পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তা, ভ্রমণে সতর্ক থাকুন।
রুমা বাজার থেকে অবশ্যই আর্মি ক্যাম্প থেকে অনুমতি নিতে হবে, বাগলেক আর্মি ক্যাম্পে রিপোর্ট করতে হবে। কেওক্রাডং ক্যাম্পেও তাই

সংগৃহীত ...

নিজেকে নিজেই প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, নিজের সপ্ন পূরণ করার লক্ষে - অন্যরা শুধু  ছায়ার মতো  - কখনো পাশে থাকবে আবার মেঘাচ্ছন্ন...
29/09/2020

নিজেকে নিজেই প্রতিষ্ঠিত করতে হবে,
নিজের সপ্ন পূরণ করার লক্ষে - অন্যরা শুধু ছায়ার মতো - কখনো পাশে থাকবে আবার মেঘাচ্ছন্ন দিন হলে তাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না - 🙂অতএব এগিয়ে চলো আপন গতিতে

ছবি টা একটি উদাহরণ মাত্র 😊

অধিকাংশ পুরুষই তাদের মানিব্যাগ পিছনের পকেটে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। প্রায়শই পকেটে রেখেই এর উপর বসে পড়েন। কিন্তু এর জ...
29/09/2020

অধিকাংশ পুরুষই তাদের মানিব্যাগ পিছনের পকেটে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। প্রায়শই পকেটে রেখেই এর উপর বসে পড়েন। কিন্তু এর জন্য নিজের অজান্তেই নিজেদের শারীরিক ক্ষতি করে ফেলছেন।

বড়/ভারী/মোটা মানিব্যাগের উপর বসায় মেরূদণ্ড খানিকটা বাকা হয়ে যায় নিজের অবস্থান থেকে। এরজন্য কোমড়ে চাপ তো পড়েই,সাথে sciatic স্নায়ুতন্তুটিও সংকুচিত হয়ে যায়।এই স্নায়ুতন্তুটি কোমড় থেকে একদম পা পর্যন্ত সকল স্নায়ু মস্তিষ্কে বহন করতে সাহায্য করে। এভাবে দীর্ঘদিন চলতে চলতে একসময় কোমড়ে ব্যথা,পা ব্যথা নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে যায়। সামান্য একটা মানিব্যাগে বসার জন্য শরীরে এত ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে....
সাবধান হোন

সংগৃহীত ......

28/09/2020

সবুজের সমারোহে.......
সবুজ ঘাসে মোড়ানো মাঠ..স্থান-শ্রীমঙ্গল

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্ক, কোম্পানীগঞ্জ-সিলেট১৬২ দশমিক ৮৩ একর জমিতে পিপিপি মডেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার...
17/09/2020

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্ক, কোম্পানীগঞ্জ-
সিলেট
১৬২ দশমিক ৮৩ একর জমিতে পিপিপি মডেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্ক গড়ে তোলার কাজ এগিয়ে চলেছে। এই পার্ককে বিশেষায়িত ইলেকট্রনিক সিটি হিসেবে গড়ে তোলা হবে। এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর। এখানে বিশ্বমানের বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে বলে জানা গেছে, যেখানে ৫০ হাজার কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। একইসঙ্গে আইটি পেশাজীবীদের চাকরির ক্ষেত্র তৈরি হবে। এরইমধ্যে আইটি বিজনেস সেন্টার, গেস্ট হাউজ, ইউটিলিটি ভবন নির্মাণের কাজ প্রায় শেষের পথে। এছাড়া অভ্যন্তরীণ অবকাঠামো নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ। অগ্রগতি প্রায় ৭৮ শতাংশ।

Address


Telephone

+8801819574778

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Traveller MONUJ DATTA BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Traveller MONUJ DATTA BD:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share