শঙ্খচিল

03/10/2022

টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে যোগাযোগ করুন : 01759404030 অথবা +880 1552-201683

18/09/2022

For your reservation please contact 01759404030 or +880 1552-201683

15/09/2022

For your reservation contact 01759404030 or +880 1552-201683

27/08/2022

Contact 01759404030 or +880 1552-201683 for your reservation.

08/08/2022

For Reservation contact 01759404030 or +880 1552-201683

08/08/2022

24/07/2022

For reservation: 01759404030 or WhatsApp 01552201683

23/07/2022

This is an event by শঙ্খচিল

It'll be a trip operated by শঙ্খচিল (Shongkhochil Tours). For your reservation on board Tanguar Haor Express please contact 01715168928 or +880 1552-201683 or 01787131954

16/07/2022

For Booking contact 01759404030 or 01552201683

15/07/2022

শঙ্খচিল পরিচালিত Tanguar Haor Express-এর ট্যুর প্যাকেজ নিয়ে অনেক ভ্রমণকারী বিস্তারিত জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
পর্যটকদের কৌতুহল মেটাতে আমরা এখানে আমাদের প্যাকেজের বিস্তারিত উল্লেখ করলাম। আশা করি এটা আগ্রহী ভ্রমণকারীদের কৌতুহল মেটাবে। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন 01759404030 অথবা +880 1552-201683 নাম্বারে।

03/07/2022

Our boat the 'Tanguar Haor Express' is now ready to serve tourists. The reservation for Tanguar Haor Tour Package is going on now. The package will be started from Eid-ul-Azha.
For details call on 01759404030 or WhatsApp 01552201683.

28/06/2022

Our boat the 'Tanguar Haor Express' is at the stage of its decoration. Due to the severe flood situation, the boat has been used as a flood-affected families' shelter and we were unable to make an emergency trip for relief work.
However, we are now busy getting ready the boat for regular use and hopefully expect the boat will take place in your heart with its new look and earlier name the only one 'Tanguar Haor Express'!

17/06/2022

‘শঙ্খচিল‘ (shongkhochil) দেশের একটি নিবন্ধিত ট্রাভেল কোম্পানী।
‘শঙ্খচিল‘-এর পেছনে যে তিন জন ব্যক্তি কাজ করছেন তারা আপনাদের সুপরিচিতি। ভ্রমণের বিষয়ে আমাদের নিজেদের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি আমরা বছর পাঁচ এর বেশী সময় যাবৎ ‘পরিবারভিত্তিক পর্যটন’ (Family Tourism) নিয়ে কাজ করার আগ্রহ পাচ্ছি। এ আগ্রহ থেকে দুই বছর আগে আমরা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ’শঙ্খচিল’-এর যাত্রা শুরু করি।

আমরা আমাদের পরিচিত বন্ধু-শুভানুধ্যায়ী সকলকে অনুরোধ করবো দেশের পর্যটন শিল্পকে উচ্চতর মাত্রায় উন্নীত করতে আমাদের যে পরিকল্পনা তাতে সহযোগিতা করবার জন্য। আপনারা অনুগ্রহ করে আমাদের শঙ্খচিল -এ দিয়ে প্রচারে সহযোগিতা করবেন। এছাড়া আপনারা আপনাদের বন্ধু-পরিচিতজনদের আমাদের
' শঙ্খচিল - Your Travel Partner ' এ যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানাবেন।

আমাদের নিয়মিত আমরা ফেসবুকে আপনাদের জন্য নিয়মিত জানাবো। আপনারা এ ইভেন্টগুলো শেয়ার করলে আমরা কৃতজ্ঞ থাকবো।
আমাদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: shongkhochil.com অথবা shongkhochil.com.bd
আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক আইডি
https://www.facebook.com/shongkhochil.tours.35

দুর্ভাগ্যজনক ভাবে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর পরপরই পুরো বিশ্বের পর্য টন শিল্প কোভিড-১৯ এর কারণে চরম ভাবে বাধাগ্রস্ত হয় যার ফল আমরাও ভোগ করি এবং এখন পর্যন্ত করছি। ‘শঙ্খচিল’ মূলতঃ পারিবারিক ভ্রমণকে গুরুত্ব দিয়ে পরিবার নিয়ে নির্ঝঞ্জাট, নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক ভ্রমণের আয়োজন করে থাকে যেখানে প্রবীন, নবীন ও শিশু - অর্থাৎ পরিবারের সব বয়সী ব্যক্তি আনন্দের সাথে ভ্রমণকে উপভোগ করতে পারেন। ’শঙ্খচিল’ যেহেতু ফেসবুক বেইজড্ ট্যুর কোম্পানী নয় সেহেতু ফেসবুক প্রতিযোগিতায় আমাদের অবস্থান হয়তো লক্ষ্যণীয় পর্যায়ে নেই। তবে আমাদের সেবার বিষয়ে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

আপনাদের সহযোগিতা আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

03/06/2022

14/04/2022

সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা!
বাঙালির সত্ত্বা ও সংস্কৃতির সাথে নিবিড়ভাবে জড়িত এ দিনটিতে আমাদের অঙ্গীকার হোক আগামী ভ্রমণের দিনগুলো যেন আরো নিরাপদ, ‍সুন্দর ও আনন্দময় হয়!

শুভ নববর্ষ ১৪১৯!
#শঙ্খচিল
#শুভনববর্ষ
#১৪১৯

05/02/2022

03/02/2022

Traveler’s Note: You’ll get different information, stories, and advices here.

সময়ের সাথে সাথে বাংলা ভাষার পরিবর্তনে সম্ভাষণের পরিবর্তন হয়েছে – স্বাগত ও বিদায় উভয় ক্ষেত্রেই। তরুণ-তরুণীরা এখন পরষ্পরের সাথে দেখা হলে ‘হাই’ বা ‘হ্যাল্লো’ বা ‘হাই ব্রো’ বলে সম্বোধন করে থাকে; বিদায়ে ‘সি ইউ’ বা ‘বাই’ বলে সম্ভাষণ করে থাকে। ইংরেজির প্রভাব ব্যাপক তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আগেকার দিনের চিঠি-পত্রের সম্ভাষণ ‘শুভাশীষ’, ‘সালাম’ বা ‘ভালো থেকো’ কিংবা ‘নিজের যত্ন নিও’ এ ধরনের শব্দগুলো এখন ই-মেইল ও ম্যাসেঞ্জারে ‘Good Bye’, ‘Bye’ ‘Take Care’ বা সংক্ষেপে TC তে রূপ নিয়েছে। দুঃখজনক ভাবে বাংলার ভালোবাসায় পূর্ণ ও আশীর্বাদ মাখা বিদায় সম্ভাষণ বিদায় নিয়েছে প্রায়। এ বিষয়ে আমরা পরে আসছি। তার আগে আমরা একটু দেখি পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় বিদায় সম্ভাষণ – বিশেষ করে অনানুষ্ঠানিক (Informal or Casual) বিদায় সম্ভাষণগুলো কেমন।

ওলন্দাজ ঔপনিবেশের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকার ভাষায় এর প্রভাব রয়েছে। আফ্রিকানরা বিদায় সম্ভাষণে বলে থাকে tot weersiens [উচ্চারণ: TOTE-veer-seens] যার অর্থ ‘সে পর্যন্ত’ অথবা বলে থাকে TOTE-VAY-der-OM যার অর্থ ‘শীঘ্রি আবার দেখা’ হবে। উত্তর আফ্রিকা, আরব উপসাগর ও মধ্যপ্রাচ্যের ভাষা আরবীতে বিদায় সম্ভাষণে বলা হয় ‘সালাম’ অর্থাৎ ‘শান্তি’। বিদায়ী ব্যক্তির শান্তি কামনা করে এ সম্ভাষণ করা হয়ে থাকে। চায়নার সরকারি ভাষা চাইনিজ মান্দারিন ভাষায় অনানুষ্ঠানিক বিদায়ে বলা হয়ে থাকে mīng tiān jiān [উচ্চারণ: miin-tyen-JIEN] যার অর্থ ‘আগামিকাল আবার দেখা’ হবে। এ ভাষায় চীনের মূল ভূখন্ডের পাশাপাশি তাইওয়ানের লোকজনও কথা বলে থাকে। জাপানীরাও অনেকটা একই ভাবে বলে থাকে ‘জাহ্-নেহ’ অথবা ‘জাহ্-মা-তা-নেহ’ অর্থাৎ ‘দেখা হবে’ বা ‘আবার দেখা হবে’। লাউসের অধিবাসীরা লাউ ভাষায় খুব সংক্ষেপে বলে থাকে ‘পাই দি’ অর্থাৎ ‘ভালোভাবে যেও’।

ডেনমার্কের দাপ্তরিক ভাষা Danish; এ ভাষায় ডেনমার্কের অধিবাসী ছাড়াও কথা বলে গ্রীনল্যান্ড ও জার্মানীর কিছু অংশের লোকজন। বিদায়ে তারা বলে থাকেন hej hej [উচ্চারণ: হেয় হেয়] যার অর্থ ‘বিদায়’। গ্রীকরা ইংরেজদের মতোই গুড বাই বা বাই বলে থাকেন ‘ইয়াহ-সুউ’ অর্থাৎ ‘শুভ বিদায়’ বলার মাধ্যমে। ফ্রেঞ্চ আর স্প্যানিশ ভাষায় বিদায় সম্ভাষণ মোটামুটি একই অর্থ বহন করে। ফ্রেঞ্চ ভাষায় বলা হয়ে থাকে ‘ah-bee-EN-toe’ কিংবা ‘ah-DE-mah’ যার অর্থ ‘আবার দেখা হবে’ কিংবা ‘কাল আবার দেখা হবে’। হিব্রুতে যে বিদায় সম্ভাষণ তা প্রায় আরবীর কাছাকাছি – ‘Shalom’ যার অর্থ ‘শান্তি’। এদিকে লাতিন ভাষার বিদায় সম্ভাষণ অনেকটা বাংলা আনুষ্ঠানিক বিদায় সম্ভাষণের মতো। লাতিনে বিদায়ে বলা হয় ‘ভালে’ অর্থাৎ ‘ভালো থেকো’। তার্কিশ ভাষায়ও বিদায় সম্ভাষণ এমনই – ‘Hoshakal’ অর্থাৎ ‘ভালো থেকো।’

ইরান, আফগানিস্তানে সুস্বাস্থ্য ও শান্তি কামনায় বিদায়বেলায় ফার্সিতে বলা হয় ‘বি সালামাত’ বা পশতুতে বলা হয় ‘da khoday pa amaan’। ভুটানিজ ভাষায় বলা হয়ে থাকে ‘Yaya. Yasi mey.’ যার অর্থ ‘আচ্ছা বিদায়’; যেখানে নেপালে বিদায় সম্ভাষণে বলা হয়ে থাকে ‘pachi bhetaula’ অর্থাৎ ‘পরে দেখা হবে’। পাকিস্তানীরা উর্দুতে বলে থাকে ‘খুদা হাফেজ’ যেটা এক সময় বাংলাদেশেও প্রচলন ছিলো এখন কমে এসেছে; অনেক ক্ষেত্রে এটা ‘আল্লাহ হাফেজ’ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে! হিন্দিতে নেপালীদের মতোই বলা হয়ে থাকে ‘ফির মিলেঙ্গে’।

তবে মজার ব্যাপার হলো তামিল ভাষায় বিদায় সম্ভাষণে যা বলা হয় তা বাংলার হারিয়ে যাওয়া সম্ভাষণের প্রায় কাছাকাছি। বিদায় বেলায় তামিল ভাষায় বলা হয় ‘poitu varein’ বা সংক্ষেপে ‘varein’ যার অর্থ ‘যাচ্ছি কিন্তু আবার আসবো’ বা ‘আবার আসবো’। আমাদের দেশের বাংলায় সবচেয়ে আবেগঘন কিন্তু ছোট্ট বিদায় সম্ভাষণ যেটা প্রায় উঠে যাচ্ছে সে সম্পর্কে আমি এখানে কিছু না লিখে প্রখ্যাত লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী’র কিছু কথা বিনয়ের সাথে উদ্ধৃত করছি।

“নানা দেশে নানা রকমের বিদায়বাণী বলা হয়। জানিনে, এই লক্ষ্মীছাড়া মুল্লুকে এখন পনেরো আনা লোক – এমনকি মেয়েরা পর্যন্ত ঘোর অপয়া ‘এখন তবে যাই’ বলে। যেন অগস্ত্য যাত্রা করছে! ‘এখন তবে আসি’ প্রায় উঠে গেছে। আমরা তখন উত্তরে বলতুম ‘এসো।’ এখন কী উত্তর দেয়। এই আধুনিক আধুনিকারা যখন কেউ বলে, ‘এখন তবে যাই?’ তারা কি ‘হ্যাঁ, যাও’ বলে? সর্বনাশ! এর চেয়ে মারাত্মক বর্বর অপয়া উত্তর কী হতে পারে।”

বিদায় সম্ভাষণে বাংলায় ‘আসি’ শব্দের চল এখনকার তরুণ সমাজে অনেকটাই অবহেলিত।

[তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট]
ভ্রমণ সংক্রান্ত যে কোন পরামর্শ ও মতামত আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

09/01/2022

31/12/2021

বছরের শেষ দিনের সূর্যাস্তের সাথে সমস্ত ব্যর্থতা আর হতাশা এভাবেই পুড়ে নিঃশেষ হোক। রোগ-শোকের পৃথিবী থেকে মুক্ত হোক পৃথিবী।

29/12/2021

অপেক্ষার প্রয়োজন নেই জেনেও আমি অপেক্ষায় থাকি -
একটি রৌদ্রজ্জ্বল দিনের অপেক্ষায় থাকি;
‘কমলা রঙের রোদ‘ ভরা উষ্ণতার অপেক্ষায়;
কার্তিকের ভরা জোছনার, আর
পৌষের কুয়াশা ঢাকা ভোরের
অপেক্ষায় থাকি আমি।

20/12/2021

I don't know the man and the boy who were traveling on the Sangu River from Thanchi. I was running side by side on another boat. I really enjoyed the scene and missed the moment of the child's life who was not only traveling by boat but also flying over the river... Amazing!!!
N.B. I expect the travelers in the photo excuse me for publishing the photos in this social media without their permission.

22/11/2021

রাসপূর্ণিমা হচ্ছে মণিপুরী সম্প্রদায়ের প্রধান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যবাহী উৎসব। রাস উৎসব উপলক্ষে আয়োজন করা হয় রাসনৃত্যের। রাসনৃত্য মণিপুরী সাংস্কৃতিক ঐহিত্যের ধ্রুপদী ধারার এক শৈল্পিক উপস্থাপনা। মণিপুরের রাজা ভাগ্যচন্দ্র মণিপুরে প্রথম এই রাস উৎসব প্রবর্তন করেছিলেন। মণিপুরের বাইরে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে মাধবপুরের শিববাজারে ১৭৮ বছর ধরে মণিপুরী বিষ্ণুপ্রিয়া সম্প্রদায়ের এবং আদমপুরের তেতইগাঁওয়ে ৩৫ বছর ধরে মণিপুরী মৈতৈ সম্প্রদায়ের রাস উৎসব উদযাপিত হচ্ছে। ‘শঙ্খচিল’-এর আয়োজনে ১৯ তারিখ রাতে শারদীয় পূর্ণিমা তিথিতে রাত ১২ টায় আমরা উপভোগ করতে যাই তেতইগাঁওয়ে সানা ঠাকুরের মণ্ডপে উৎসবের মূলপর্ব মহারাস-এ।
জগৎপতি কৃষ্ণের ১২ ধরণের রস থেকে ‘রাস’ শব্দের উৎপত্তি। এই ১২ রসের মধ্যে ৭ টি রস হচ্ছে গৌণ আর ৫ টি রস মূখ্য। পাঁচটি মূখ্য রসের মধ্যে আবার ৩ টি রস হচ্ছে প্রধান। এগুলো হচ্ছে সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর। এই তিন রসের উপস্থাপন করা হয় রাসলীলায়। বাংলাদেশের মণিপুরীরা সাধারণতঃ মৃদঙ্গ, মন্দিরা, শেলপুং, বাঁশি, হারমোনিয়াম, মইবং বা শঙ্খ, মাংকাং ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকেন। রাসের পোশাক ও অঙ্গহারে রয়েছে পশোয়াল, লেইত্রেং, কতনাম, খাংচেৎ, মেইখুম্বি, কুমিন, খবাকয়েং ইত্যাদি। গোপীরা গলায় মণিপুরী ঐতিহ্যবাহী সোনার হার পরে থাকেন। রাসনৃত্যে সাধারণতঃ রাধা ও কৃষ্ণের ভূমিকা দেয়া হয় শিশুদের, যাদের বয়স পাঁচ বছরের কম। মণিপুরীদের বিশ্বাস, এই বয়সের পর শিশুদের দৈবশক্তি লোপ পায়। তবে প্রকৃত নাটনৃত্য ও গীত পরিবেশন করে তরুণীরা যারা রাধার সহচরী হিসেবে মঞ্চে আসে।
[তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া, দৈনিক প্রথম আলো এবং EyeNews]

02/11/2021

https://shongkhochil.com/st_tour/10-days-of-vacation-in-florence-resorts-2-2-2-2-2-2-2-2-3/

21/09/2021

A normal lunch on board of Tanguar Haor Express...

06/09/2021

A trip arranged by শঙ্খচিল Shongkhochil Tours during last weekend. A group of 11 young happy minds passed some of their happiest moment in Tanguar Haor. We share here some of their happy moments.

31/08/2021

It's 2 years of our page 'শঙ্খচিল'. We are serving through a tour operator company named 'শঙ্খচিল', you know. We serve now different exclusive tour packages throughout the country as well as abroad. We also operate day long tour. We make plan for you customized tour with most comfortability. You may go through our website with the link below.
Dear Friends, we request you all to recommend our page. Please add your friends and families in our official facebook group 'শঙ্খচিল - Your Travel Partner' to get the updates.
https://shongkhochil.com/

Your Travel Partner

07/08/2021

ক্রয়সূত্রে মালিকানা লাভ করায় ‘Tanguar Haor Express’ (টাঙ্গুয়ার হাওড় এক্সপ্রেস) নৌকাটি এখন থেকে ট্যুর অপারেটর ‘শঙ্খচিল’ (Shognkhochil) কর্তৃক পরিচালিত হবে। টাঙ্গুয়ার হাওড় ও অন্যান্য এলাকায় Tanguar Haor Express (টাঙ্গুয়ার হাওড় এক্সপ্রেস)-এ ভ্রমণ সংক্রান্ত প্যাকেজ ও বিভিন্ন বিষয়ের হালনাগাদ তথ্য শুধুমাত্র শঙ্খচিল এর অফিসিয়াল page ‘শঙ্খচিল’ (https://www.facebook.com/shongkhochil.tours/) এবং অফিসিয়াল Facebook আইডি ‘Shongkhochil Tours’ থেকে পাওয়া যাবে। যে সকল ভ্রমণকারী Tanguar Haor Express (টাঙ্গুয়ার হাওড় এক্সপ্রেস) নৌকাটিতে ভ্রমণ করতে আগ্রহী তাদেরকে সরাসরি ট্যুর অপারেটর ‘শঙ্খচিল’ এর সাথে যোগাযোগ (ফোন: 01552201683, 01759404030 অথবা ইমেইল: shongkhochil.com) করতে অনুরোধ করা হলো। শঙ্খচিল ছাড়া অন্য কোন ট্যুর অপারেটর কিংবা ট্যুর গ্রুপের মাধ্যমে এ নৌকায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভ্রমণের গুণগত মানের বিষয়ে শঙ্খচিল দায়ী থাকবে না। আইনগত ঝামেলা এড়াতে ‘শঙ্খচিল‘ ভিন্ন অন্য প্রতিষ্ঠান বা গ্রুপের ব্যানারে Tanguar Haor Express নৌকার নামে page, Facebook Group, ভ্রমণ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন কিংবা এ নামে ভিন্ন নৌকা পরিচালনা করার বিষয়ে সতর্ক থাকতে অনুরোধ করা হলো। আপনাদের ভ্রমণ আনন্দের হোক।

03/08/2021

03/08/2021

আমরা আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, ‘শঙ্খচিল’ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট shongkhochil.com সম্পূর্ণরূপে চালু হয়েছে। shongkhochil.com ওয়েবসাইটের ডেক্সটপ এবং মোবাইল ভার্সনে Home, Our Tours, Destinations, Our Story, Wish List, Gallery এবং Contact Us মেনুগুলো থেকে আপনারা ‘শঙ্খচিল’ সম্পর্কে তথ্য, আমাদের বিভিন্ন ভ্রমণ প্যাকেজ, এলাকাভিত্তিক ভ্রমণ প্যাকেজ, আপনার ভবিষ্যৎ ভ্রমণ পরিকল্পনা প্রভৃতি সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এছাড়া Home Page এর Customized Tours অপশন থেকে আপনি নিজের চাহিদা মতো ভ্রমণ প্যাকেজ তৈরির জন্য অনুরোধ করতে পারবেন। যে কোন ভ্রমণ প্যাকেজ পেইজ এর Inquiry বক্স থেকে আপনারা খুব সহজেই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। আপনার ভবিষ্যৎ ভ্রমণ পরিকল্পনা জানাতে Wish List পেইজে গিয়ে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন অল্প সময়ের মধ্যেই।

‘শঙ্খচিল’ এর সাথে থাকুন। নতুন নতুন ভ্রমণ প্যাকেজ সম্পর্কে জানতে নিয়মিত চোখ রাখুন ওয়েব সাইটে। ক্লিক করুন: shongkhochil.com অথবা shongkhochil.com.bd লিংকে।

01/08/2021

টাঙ্গুয়ার হাওড় - ২ দিন ৩ রাত প্যাকেজ
আমাদের টাঙ্গুয়ার হাওড় প্যাকেজ সম্পর্কে
বিস্তারিত জানতে নিচের লিংক এ ক্লিক করুন। এছাড়া কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে লিখুন বা ইনবক্স করুন।
https://shongkhochil.com/st_tour/10-days-of-vacation-in-florence-resorts-2-2-2-2-2-2-2-2-2/

Your Travel Partner

01/07/2021

Traveler’s Note: You’ll get different information, stories, and advices here.

নদী যে অঞ্চলে উৎপত্তি হয় তাকে নদীর উৎস ও যে স্থানে সমুদ্র বা হ্রদে মিলিত হয় তাকে মোহনা বলে। নদীর চলার পথে ছোট ছোট যে নদী বা জলধারা নদীকে প্রবাহ দান করে তা উপনদী নামে পরিচিত। বাংলাদেশ নদীর দেশ হিসেবে পরিচিত। হিমালয়ের পাদদেশে নদী প্রবাহের সাথে পলি জমে যে ব-দ্বীপের জন্ম হয়েছে তার ফলে এ দেশে শিরা-উপশিরার মতো নদী বিস্তৃত হয়ে রয়েছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এর তথ্য মতে প্রায় ৪৬টি বড় নদী দেশজুড়ে প্রায় ৬,৫৭৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য নিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৭০০টি নদী-উপনদী মোট প্রায় ২৪,০০০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য নিয়ে দেশজুড়ে প্রবাহিত রয়েছে। প্রথাগত ভাবে, নদীকে পূর্ণতার ধাপ অনুসারে ‘যৌবন’, ‘পরিণত’ ও ‘বার্ধক্য’-এ তিনটি শ্রেণিতে বিন্যস্ত করা হয়।

একটি নদী যখন অপর একটি নদীর সাথে কোন স্থানে মিলিত হয় তখন সে স্থানকে নদীর মিলনস্থল বা সঙ্গমস্থল (Confluence of Rivers) বলা হয়ে থাকে। যেমন, বাংলাদেশের গোয়ালন্দ হচ্ছে পদ্মা নদীর সাথে যমুনা নদীর সঙ্গমস্থল। মজার ব্যাপার হচ্ছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নদীর এ সঙ্গমস্থলে প্রাকৃতিকভাবে ভিন্ন জলধারার জল প্রবাহ ভিন্ন রঙ নিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ সকল স্থানে নদীর ভিন্ন জল প্রবাহের কারণে জলের মিশ্রণ হচ্ছে না বলে প্রতীয়মান হয়। মূলত প্রতিটি নদীর পানির নিজস্ব ঘনত্ব, তাপমাত্রা, গতিধারা রয়েছে যার ফলে নদীর সঙ্গমস্থলে দুইটি জলধারার মিশ্রণ দুইটি নদীর পানির চরিত্রের উপর নির্ভর করে। নদীর সঙ্গমস্থলে ভিন্ন জলধারার অমিশ্রণীয় চরিত্র প্রকৃতির একটি বিস্ময়কর নমুনা হিসেবে অনেক স্থানই পর্যটকদের আকৃষ্ট করে থাকে। নীচের ছবিতে বাংলাদেশের গোয়ালন্দে পদ্মা-যমুনার সঙ্গমস্থলে পদ্মা-যমুনার ভিন্ন রঙ দেখা যাচ্ছে। তবে সব মৌসুমে এ চিত্র চোখে পড়ে না।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যেমন, ভারতে অলকনন্দা-ভাগীরথি নদীর সঙ্গমস্থল; ক্রোয়েশিয়ায় দ্রবা-দানিউব নদীর সঙ্গমস্থল; আমেরিকায় ওহিয়ো-মিসিসিপি নদীর সঙ্গমস্থল; আলাস্কা উপসাগর প্রভৃতি স্থানে এমন চিত্র দেখা যায়।

[তথ্যসূত্র: Statistical Year Book 2020, BBS; Banglapedia; Britannica etc.]

ভ্রমণ সংক্রান্ত যে কোন পরামর্শ ও মতামত আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

25/06/2021

Do you like to see the moon with a closer view? Then you may take a look on these photos. The photos are taken tonight [26 June 2021 at 00:32 am] with my Nikon DSLR.

21/06/2021

Traveler’s Note: You’ll get different information, stories, and advices here.

পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি জেলা হিসেবে সরকারিভাবে আত্মপ্রকাশ করে ১৯৮৩ সালের ১ নভেম্বর। রামগড় খাগড়াছড়ি জেলার একটি উপজেলা যার একটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। বর্তমানের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন সশস্ত্র বাহিনী। প্রায় সোয়া ২শ‘ বছর বয়সী এ বাহিনীর জন্ম খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলায়।

এই সশস্ত্র বাহিনীর প্রথম নাম ছিলো ‘রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন’। ১৭৯৪ খ্রিস্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির গঠিত ‘ফ্রন্টিয়ার প্রটেকশন ফোর্স’-এর নাম পরিবর্তন করে ১৭৯৫ খ্রিস্টাব্দে ‘রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন’ নামে এই বাহিনীর যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠাকালে ৪৪৮ জন সদস্যের এই বাহিনীকে ১৮৬১ সালে নিয়মিত ও অনিয়মিত পুলিশ বাহিনীর সদস্য নিয়ে ‘ফ্রন্টিয়ার গার্ডস’ নামে পুনর্গঠন করা হয়। বাহিনীর সদর দপ্তর স্থাপন করা হয় চট্টগ্রামে, যার অধীনে কামরূপ, গোয়ালপাড়া, লক্ষীপুর, সিলেট ও ত্রিপুরার সীমান্ত ফাঁড়িগুলো অন্তর্ভুক্ত ছিলো। ১৮৭৯ সালে ‘স্পেশাল রিজার্ভ ফোর্স’ মতান্তরে ‘স্পেশাল রিজার্ভ কোম্পানি’ নামে এই বাহিনীর সদস্যগণ পিলখানায় ঘাঁটি স্থাপন করেন। ১৮৯১ সালে এই বাহিনীর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘বেঙ্গল মিলিটারি পুলিশ’ এবং ঢাকা, খুলনা, ভাগলপুর ও গ্যাংটক এই ৪টি কোম্পানিতে ভাগ করে একজন ইউরোপীয় সুবেদারের অধীনে ন্যস্ত করা হয়।

১৯২০ সালে বেঙ্গল মিলিটারি পুলিশের নাম পরিবর্তন করে ‘ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার্স রাইফেল্স’ রাখা হয় এবং ১৬টি প্লাটুনে বিভক্ত করে সীমান্ত রক্ষা ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা রক্ষার কাজে নিয়োজিত করা হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর এই বাহিনীর নাম রাখা হয় ‘ইস্ট পাকিস্তান রাইফেল্স’ যা সংক্ষেপে ‘ইপিআর’ নামে পরিচিত। কোলকাতা মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি দল, কতিপয় বাঙালি সদস্য ও তদানিন্তন পশ্চিম পাকিস্তানের এক হাজার প্রাক্তন সৈনিক এই বাহিনীতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে তিন হাজার বাঙালি সদস্য এই বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তখন থেকেই দক্ষ নেতৃত্ব ও দিকনির্দেশনার স্বার্থে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ত করা হয়। ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে এই বাহিনীর বাঙালি সদস্যরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং ১৪২ সদস্য জাতীয় বীরত্বপূর্ণ খেতাবে ভূষিত হন। ১৯৭২ সালের ৩ মার্চ এই বাহিনীর নামকরণ করা হয় ‘বাংলাদেশ রাইফেলস্ (বিডিআর)’। ২০১০ সালের ডিসেম্বর থেকে এই বাহিনী ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ’ বা সংক্ষেপে ‘বিজিবি’ নামে পরিচিতি লাভ করে।

[তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা, বাংলা একাডেমি]
যারা খাগড়াছড়ি ভ্রমণে যাবেন তারা রামগড় উপজেলা কার্যালয় সংলগ্ন বিজিবি স্মৃতিফলক ‘রাইফেলস্ স্মৃতিস্তম্ভ’ টি ঘুরে দেখে আসতে পারেন। খাগড়াছড়ি সদর থেকে রামগড় উপজেলার দূরত্ব ৫৫ কি.মি. যা প্রায় দেড় ঘন্টার দূরত্ব।

ভ্রমণ সংক্রান্ত যে কোন পরামর্শ ও মতামত আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

13/06/2021

Traveler’s Note: You’ll get different information, stories, and advices here.

‘লাভ লক্’ (Love Lock or Love Padlock) বর্তমান প্রজন্মের কাছে একটি পরিচিত ও জনপ্রিয় বিষয়। ‘লাভ লক্’ হচ্ছে এক ধরনের লৌকিক আচার যার কোন প্রমাণিত ভিত্তি নেই। সাধারণত প্রেমিক-প্রেমিকা কোন একটি তালার উপর তাদের নাম বা নামের আদ্যক্ষর লিখে সেটিকে তাদের পছন্দের কোন স্থানে লক্ করে চাবিটা নদীস্রোতে ভাসিয়ে দেন যেন এ তালা চিরস্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়; এই চিরস্থায়ী ব্যবস্থা থেকে তারা এই বিশ্বাসে উপনীত হন যে, তাদের ভালোবাসাও এমনভাবেই চিরস্থায়ী হবে।

বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় ‘লাভ লক্’-এর শুরুটা হয় প্রায় শত বছর আগে সার্বিয়ার একটি প্রেমের ঘটনা থেকে। সেন্ট্রাল সার্বিয়ার একটি স্পা টাউন (যে শহরে জলচিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে) ভ্রিনজাকা বান্যা‘র (Vrnjačka Banja) মোস্ত ল্যুবাভি (Most Ljubavi; lit. the Bridge of Love) ব্রিজ থেকে ‘লাভ লক্’ এর শুরু। নাদা ছিলেন ভ্রিনজাকা বান্যা‘র এক স্কুল শিক্ষিকা, যিনি রেইল্যা নামক এক সৈন্যের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে রেইল্যা গ্রীসে যুদ্ধে চলে যান এবং সেখানে গ্রীক দ্বীপাঞ্চল করফু থেকে আগত অপর এক নারীর প্রেমে পড়েন। রেইল্যা‘র নতুন সম্পর্কের খবরে নাদা মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন যার পরিণতি গড়ায় নাদার অকাল মৃত্যুতে। নাদা‘র মতো করুণ পরিণতির শিকার যেন হতে না হয় সে জন্য কোন এক অন্ধ বিশ্বাস থেকে একই শহরের কোন এক তরুণী তার প্রেমকে অমর করতে প্রেমিক ও তার নাম লেখা একটি তালা মোস্ত ল্যুবাভি ব্রিজে ঝুলিয়ে দিয়ে চাবিটা নদীর জলে ভাসিয়ে দেন। সেই তরুণী তার প্রেমকে চিরস্থায়ী বন্ধনে বেঁধে ফেলতে মোস্ত ল্যুবাভি ব্রিজকেই বেছে নিয়েছিলেন কারণ নাদা ও রেইল্যা এই ব্রিজের উপর প্রায়ই দেখা করতে আসতেন।

‘লাভ লক্’ ধারণার প্রচলন অনেক আগে থেকে থাকলেও একবিংশ শতকের শুরু থেকে এটা বেশ প্রচারণা পায়। বিশেষ করে, ইতালীয় লেখক Federico Moccia‘র ২০০৬ সালের বেস্ট সেলিং উপন্যাস Ho Voglia Te (I Want You) নিয়ে যখন সিনেমা তৈরি হয় তখন থেকে ‘লাভ লক্’ ইউরোপ ও সেখান থেকে অন্যান্য স্থানে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। ‘লাভ লক্’ এর সবচেয়ে জনপ্রিয় স্থান হচ্ছে প্যারিসের পুন দে জ্যা‘ (Pont des Arts) ব্রিজ যেখানে প্রতি বছর প্রায় ৭,৫০০ কেজি ওজনের তালা ঝুলতো। তালার ওজনের জন্য ব্রিজ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় পরবর্তীতে নগর কর্তৃপক্ষ এগুলো সরিয়ে নেয়। ছবিতে যে ‘লাভ লক্’ চেইন দেখা যাচ্ছে সেটা চীনের প্রাচীরের উপরে যেখানে কপোত-কপোতীরা বিশ্বাস করেন এ তালার বন্ধনের মাধ্যমে তাদের প্রেম চীনের মহাপ্রাচীরের মতো দীর্ঘস্থায়ী হবে।

‘লাভ লক্’ তরুণ প্রজন্মের কাছে জনপ্রিয় একটি ধারণা হলেও বিভিন্ন নগর কর্তৃপক্ষের কাছে এটি এখন একটি বাড়তি ঝামেলা তৈরি করছে। বিভিন্ন স্থাপনা বিশেষ করে সেতু, ঐতিহাসিক স্থাপনা, ঐতিহ্যগত স্থাপনা প্রভৃতি এ সকল ‘লাভ লক্’ এর কারণে হুমকির মুখে পড়ছে এবং এগুলোর অপসারণও নগর কর্তৃপক্ষের কাছে একটি বাড়তি খরচের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ কারণে অনেক দেশেই ‘No Love Lock’ গ্রুপ তৈরি হচ্ছে; কিছু দেশে চাবি ছাড়াই তালা খোলা যায় এমন তালা পর্যটন স্থানে বিক্রি হচ্ছে; অনেক দেশে আইন ও জরিমানা ধার্য করা হচ্ছে। বাংলাদেশে জানামতে রাঙ্গামাটির ‘পলওয়েল পার্ক’ এর ‘লাভ সেন্টার’-এ এমন ‘লাভ লক্’ ঝুলানোর ব্যবস্থার প্রচলন করা হয়েছে।

[তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট ও বিভিন্ন পত্রিকা]

যারা বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণে যাবেন মনে রাখবেন ‘লাভ লক্’ দিয়ে প্রেমের বাঁধন চিরস্থায়ী করার চেয়েও প্রকৃতির ভারসাম্য ও ঐতিহ্যকে চিরস্থায়ী করা জরুরি।
ভ্রমণ সংক্রান্ত যে কোন পরামর্শ ও মতামত আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।