বিশ্বাস বাবুর আম বাগান

  • Home
  • বিশ্বাস বাবুর আম বাগান

বিশ্বাস বাবুর আম বাগান Twelve travel BD air ticketing and travel agency in bangladesh.

🥭গোপালভোগ🥭হিমসাগর🥭খিরসাপাত🥭লাংরা🥭হারিভাঙ্গা🥭শুরু হয়েছে পাকা আম বুকিং এর সময়  #প্রিমিয়াম_কোয়ালিটি🟩আমের মূল্য ( হিমসাগর / ...
08/06/2022

🥭গোপালভোগ🥭হিমসাগর🥭খিরসাপাত🥭লাংরা🥭হারিভাঙ্গা🥭
শুরু হয়েছে পাকা আম বুকিং এর সময় #প্রিমিয়াম_কোয়ালিটি
🟩আমের মূল্য ( হিমসাগর / ল্যাংড়া ): ৮০/= টাকা ( প্রতি কেজি )

🟩প্রী-অর্ডারের নিয়মাবলিঃ
🟢Inbox please (আমাদের ইনবক্স করুন)
🟢Your name ( আপনার নাম )
🟢Contact Number ( মোবাইল নাম্বার )
🟢Full address ( আপনার ঠিকানা )
🟢Name of mango with quantity (আমের নাম এবং পরিমান)

🥭সর্বনিম্ন ১০ কেজি আমের অগ্রিম বুকিং দেওয়া যাবে🥭

🟩প্রী-অর্ডারের সুবিধা সমূহঃ
🟢সর্বনিম্ন ১০ কেজি আম অর্ডারের সুবিধা।
🟢থাকছে আম পরিপক্ক হবার সাথে সাথেই সরবরাহ পাবার সুযোগ, ফলে আমের সর্বোত্তম স্বাদ উপলব্ধি করা যায়।
🟢থাকছে দ্রুত ডেলিভারি প্রক্রিয়া।

🟩বিঃদ্রঃ ক্ষতিকারক কেমিক্যাল কার্বাইড, ফরমালিন, গ্রথ হরমোন, কৃত্তিম রং কোন কিছুই ব্যাবহার হয়না "বিশ্বাস বাবুর আম বাগান"-এর আমগুলোতে।

🟩 ডেলিভারি চার্জঃ
ঢাকা সিটির মধ্যে ১০/= টাকা (প্রতি কেজি )
ঢাকা সিটির বাহিরে ১৫/= টাকা (প্রতি কেজি )
***( ঢাকা সিটির ভেতরে হলে অর্ধেক / ৫০% মুল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে )
***( ঢাকা সিটির বাহিরে হলে সম্পূর্ণ / ১০০% মুল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে )
🟩পেমেন্ট গেটওয়েঃ বিকাশ, রকেট, নগদ

যে কোন প্রয়োজনে আমদের ইনবক্স করুন বা কমেন্ট করুন বা সরাসরি কল করুন---০১৭৭০৯৫৯০৮১

ভালো আম বুঝে কিনুন, অযথা টাকা দিয়ে বিষ কিনে খাবেন না।
ধন্যবাদ !!

🌙ঈদ মোবারক🌙 ঈদ মোবারক🌙 ঈদ মোবারক 🌙👨‍👩‍👦‍👦ধর্ম যার যার উৎসব সবার👨‍👩‍👦‍👦❤️সবার প্রতি রইল ঈদের প্রীতি শুভেচ্ছা ও ভালবাসা❤️য...
13/05/2021

🌙ঈদ মোবারক🌙 ঈদ মোবারক🌙 ঈদ মোবারক 🌙

👨‍👩‍👦‍👦ধর্ম যার যার উৎসব সবার👨‍👩‍👦‍👦

❤️সবার প্রতি রইল ঈদের প্রীতি শুভেচ্ছা ও ভালবাসা❤️

যে যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন ও সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদান্তে
"বিশ্বাস বাবুর আম বাগান"

 #শুধুমাত্র_প্রী_বুকিং_এর_জন্য🥭১০ কেজি আমের সাথে থাকছে ১ কেজি উপহার🥭চলছে পাকা আমের প্রী-বুকিং। প্রী-অর্ডারের সুবিধা সমূহ...
13/05/2021

#শুধুমাত্র_প্রী_বুকিং_এর_জন্য

🥭১০ কেজি আমের সাথে থাকছে ১ কেজি উপহার🥭
চলছে পাকা আমের প্রী-বুকিং।

প্রী-অর্ডারের সুবিধা সমূহ...
🥭থাকছে প্রতি ১০ কেজি আমের সাথে ১ কেজি আম উপহার
🥭থাকছে আম পরিপক্ক হবার সাথে সাথেই সরবরাহ পাবার সুযোগ, ফলে আমের সর্বোত্তম স্বাদ উপলব্ধি করা যায়।
🥭থাকছে দ্রুত ডেলিভারি প্রক্রিয়া
🥭 এছাড়াও থাকছে চিন্তামুক্ত ঋতুর শুরুতেই ডেলিভারি পাবার সুযোগ
ক্ষতিকারক কেমিক্যাল কার্বাইড, ফরমালিন, গ্রথ হরমোন, কৃত্তিম রং কোন কিছুই ব্যাবহার হয়না "বিশ্বাস বাবুর আম বাগান"-এর আমগুলোতে।

প্রী-অর্ডারের নিয়মাবলিঃ
👉আমাদের ইনবক্স করুন
* Your name( আপনার নাম )
*Contact Number( মোবাইল নাম্বার )
*Full address( আপনার ঠিকানা )
*Name of mango with quantity(আমের নাম এবং পরিমান)
👉ডেলিভারি চার্জ অগ্রিম পাঠাতে হবে, পাঠাতে পারবেন- বিকাশ, রকেট, নগদ-এর মাধ্যমে। চাইলে ব্যাংক একাউন্টের মধ্যমে পাঠাতে পারেন (DBBL, AIBL, EBL)।
👉টাকা পাঠানো হয়ে গেলে ইনবক্সে তা নিশ্চিত করতে হবে।

সমগ্র বাংলাদেশেই সরবরাহ করে থাকি।
ডেলিভারি চার্জ...
ঢাকা সিটির মধ্যে #১০টাকা প্রতি কেজি
ঢাকা সিটির বাহিরে #১৫টাকা প্রতি কেজি
(ঢাকা সিটির বাহিরে হলে সম্পূর্ণ মুল্য #অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে)
ডেলিভারি শুরুর সম্ভাব্য সময় জুন ১ম মাসের সপ্তাহ থেকে বা এর আগেও হতে পারে।

যে কোন প্রয়োজনে আমদের ইনবক্স করুন বা কমেন্ট করুন বা সরাসরি কল করুন---
বিশেষ যোগাযোগঃ 01967261669

ভালো আম বুঝে কিনুন, অযথা টাকা দিয়ে বিষ কিনে খাবেন না।
ধন্যবাদ

 #শুধুমাত্র_প্রী_বুকিং_এর_জন্য🥭১০ কেজি আমের সাথে থাকছে ১ কেজি উপহার🥭শুরু হয়ে গেলো পাকা আমের প্রী-বুকিং। প্রী-অর্ডারের সু...
09/05/2021

#শুধুমাত্র_প্রী_বুকিং_এর_জন্য
🥭১০ কেজি আমের সাথে থাকছে ১ কেজি উপহার🥭

শুরু হয়ে গেলো পাকা আমের প্রী-বুকিং।

প্রী-অর্ডারের সুবিধা সমূহ...
🥭থাকছে প্রতি ১০ কেজি আমের সাথে ১ কেজি আম উপহার
🥭থাকছে আম পরিপক্ক হবার সাথে সাথেই সরবরাহ পাবার সুযোগ, ফলে আমের সর্বোত্তম স্বাদ উপলব্ধি করা যায়।
🥭থাকছে দ্রুত ডেলিভারি প্রক্রিয়া
🥭 এছাড়াও থাকছে চিন্তামুক্ত ঋতুর শুরুতেই ডেলিভারি পাবার সুযোগ

ক্ষতিকারক কেমিক্যাল কার্বাইড, ফরমালিন, গ্রথ হরমোন, কৃত্তিম রং কোন কিছুই ব্যাবহার হয়না "বিশ্বাস বাবুর আম বাগান"-এর আমগুলোতে।

প্রী-অর্ডারের নিয়মাবলিঃ
👉আমাদের ইনবক্স করুন
Your name( আপনার নাম )
Contact Number( মোবাইল নাম্বার )
Full address( আপনার ঠিকানা )
Name of mango with quantity(আমের নাম এবং পরিমান)
👉ডেলিভারি চার্জ অগ্রিম পাঠাতে হবে। পাঠাতে পারবেন- বিকাশ, রকেট, নগদ-এর মাধ্যমে। চাইলে ব্যাংক একাউন্টের মধ্যমে পাঠাতে পারেন (DBBL, AIBL, EBL)।
👉টাকা পাঠানো হয়ে গেলে ইনবক্সে তা নিশ্চিত করতে হবে।

সমগ্র বাংলাদেশেই সরবরাহ করে থাকি।
ডেলিভারি চার্জ...
ঢাকা সিটির মধ্যে #১০টাকা প্রতি কেজি
ঢাকা সিটির বাহিরে #১৫টাকা প্রতি কেজি
(ঢাকা সিটির বাহিরে হলে সম্পূর্ণ মুল্য #অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে)

ডেলিভারি শুরুর সম্ভাব্য সময় জুন ১ম মাসের সপ্তাহ থেকে বা এর আগেও হতে পারে।
যে কোন প্রয়োজনে আমদের ইনবক্স করুন বা কমেন্ট করুন বা সরাসরি কল করুন---
বিশেষ যোগাযোগঃ 01967261669
ভালো আম বুঝে কিনুন, অযথা টাকা দিয়ে বিষ কিনে খাবেন না।

ধন্যবাদ

প্রতিবারের ন্যায় এবারের আমের ফলন কিছুটা কম। এর প্রধান কারণ হচ্ছে বৃষ্টির অভাব এবং প্রচণ্ড রোদ।  এরপরেও আমরা চেষ্টা করবো ...
09/05/2021

প্রতিবারের ন্যায় এবারের আমের ফলন কিছুটা কম। এর প্রধান কারণ হচ্ছে বৃষ্টির অভাব এবং প্রচণ্ড রোদ।
এরপরেও আমরা চেষ্টা করবো সাশ্রয়ী মুল্যে আমদের গ্রাহকদের নিকট আম পৌঁছে দেবার।

ধন্যবাদ।

 #কেমিক্যাল_মুক্ত     #ফরমালিন_ফ্রী     #বাগান_থেকে_সরাসরি  #পাকা_আমমে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু হবে পাকা আমের প্রী-অ...
27/04/2021

#কেমিক্যাল_মুক্ত #ফরমালিন_ফ্রী #বাগান_থেকে_সরাসরি #পাকা_আম
মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু হবে পাকা আমের প্রী-অর্ডার নেয়া।
ডেলিভারি শুরু জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে।

প্রী-অর্ডারের সুবিধা সমূহ...
# থাকছে বিশেষ মূল্যছাড়
# থাকছে আম ম্যাচিউরড হবার সাথে সাথেই সরবরাহ পাবার সুযোগ
# থাকছে দ্রুত ডেলিভারি প্রক্রিয়া
# থাকছে চিন্তামুক্ত ঋতুর শুরুতেই ডেলিভারি পাবার সুযোগ

বিঃ দ্রঃ জুন মাসের আগে কিন্তু ভালো আম পাকেনা...

করোনা মহামারিতে পুষ্টিকর  খাবার হিসেবে পাকা আম গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। কেমিক্যাল মুক্ত  সতেজ পাকা আম খেতে " বিশ্বা...
16/04/2021

করোনা মহামারিতে পুষ্টিকর খাবার হিসেবে পাকা আম গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। কেমিক্যাল মুক্ত সতেজ পাকা আম খেতে " বিশ্বাস বাবুর আম বাগানের" সাথেই থাকুন।
মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে আমের প্রি-অর্ডার নেয়া শুরু হবে সে পর্যন্ত ধৈর্য ধরুন।

বিঃদ্রঃ জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে আম পাকা শুরু করবে। এর আগে যে সব আম দেখবেন বুঝতে হবে সে সব আম-ই কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো।

ধন্যবাদ
ভালো থাকুন ও সুস্থ থাকুন।

 #কেমিক্যাল_মুক্ত_আম_কিভাবে_চিনবেনফলের মৌসুমে বড় আতঙ্কের নাম ফরমালিন কিংবা রাসায়নিক উপাদানযুক্ত ফল। বিশেষ করে এই মৌসুমে ...
07/04/2021

#কেমিক্যাল_মুক্ত_আম_কিভাবে_চিনবেন

ফলের মৌসুমে বড় আতঙ্কের নাম ফরমালিন কিংবা রাসায়নিক উপাদানযুক্ত ফল। বিশেষ করে এই মৌসুমে ফলের রাজা আমের খাওয়া একটা উৎসবের মতো চলে। এর মধ্যে ক্যামিকেলযুক্ত আম কেবল স্বাস্থ্যের জন্যেই হুমকি নয়, একে নিয়ে দুশ্চিন্তা উৎসবের আমেজটাকেই নষ্ট করে দেয়। ইতিমধ্যে আমাদের আম উৎসব শুরু হয়ে গেছে। ল্যাংড়া, গোপালভোগ, হীমসাগর, আম্রপালি, বারোমাসি, ফজলি থেকে শুরু করে আরো অনেক নামের ও জাতের আম মেলে বাজারে। যারা ভালো আম চিনতে হিমশিম খান তাদের জন্যে এই পরামর্শ।

আসলে ভালো আম কিংবা ক্যামিকেলমুক্ত যাই বলেন না কেন, দেখে-শুনে এগুলোই খেতে হবে। ফরমালিন মেশানো আম খেয়ে খুব সহজেই অসুস্থ হয়ে যাবেন। এসব আম পরিবারের শিশুসহ সবার জন্যেই ক্ষতিকর। এখানে ভালো আম চেনার সহজ উপায়গুলো শিখে নিন। কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে অনেকেই জানেন। যারা জানেন না তারা চোখ বুলিয়ে নিন।

১. এ পদ্ধতি সবাই জানতে পারেন। আমে মাছি বসছে কিনা দেখুন। রাসায়নিক উপাদান মেশানো থাকলে মাছি তা এড়িয়ে যায়। যদি মাছির আনাগোনা থাকে তো বুঝে নিন তাকে ফরমালিন মেশানো হয়নি।

২. আম পাকাতে আরো অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান ব্যবহৃত হয়। কারবাইডের ব্যবহার হয়ে থাকে। এসব দিয়ে পাকানো আমের শরীর হয় মোলায়েম ও দাগহীন। এগুলো দেখলেই কেনার লোভ জাগে। আসলে গাছের কাঁচা আম পেড়েই এগুলো ওষুধ দিয়ে পাকানো হয়। ফলে তাতে কোনো দাগ থাকে না।

৩. গাছপাকা ফলের স্বাদ মুখে লেগে থাকে। তাই গাছপাকা আম খোঁজেন অনেকে। মিলতেও পারে। এ ধরনের আমের গায়ে সাদাটে ভাব থাকে। দেখলে হয়তো ভালো লাগবে না। কিন্তু বুঝতে হবে এগুলো গাছেই পেকেছে। ফরমালিন বা অন্য রাসায়নিকে চুবানো আম ঝকঝকে সুন্দর হয়।

৪. গাছপাকা আম চেনার আরেকটা উপায় আছে। গাছে আম পাকলে তা গোড়ার দিকে হলদেটে বা গাঢ় রং হয়ে থাকে। ধীরে ধীরে সেই রং ফিকে হয়ে দেহের অন্যান্য অংশে ছড়ায়। কিন্তু কারবাইডে পাকানো আম পুরোটাই হলদেটে হয়ে যায়।

৫. আম নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ নিন। গাছপাকা আমের গোড়ার দিকে সুন্দর গন্ধ থাকে। হলে অবশ্যই বোটার কাছে ঘ্রাণ থাকবে। ওষুধ দেয়া আম হলে কোনো গন্ধ না থাকারই কথা।

৬. আম মুখে দেয়ার পর তার দারুণ স্বাদ মিলবে। স্বাদ-গন্ধ সবই মিলবে।

৭. আম কিনে ফেললে একটু পরীক্ষা চালান। ভালোমানের আম কোথাও রাখলে তার গন্ধ চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে। ওষুধ মেশানো আম থেকে এমন গন্ধ বের হবে না।

মুকুল থেকে গুটি আমে রূপ নিয়েছে আমাদের বাগানের আম গুলো। অর্ডার করার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন তো???
20/03/2021

মুকুল থেকে গুটি আমে রূপ নিয়েছে আমাদের বাগানের আম গুলো। অর্ডার করার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন তো???

আমের মুকুল ঝরা ও আম ঝরা প্রতিরোধের উপায়।আম বাংলাদেশের অর্থকরী ফল। বাংলাদেশের ফলের রাজা বলা হয়ে থাকে আমকে। আম একটি গ্রীষ...
21/02/2021

আমের মুকুল ঝরা ও আম ঝরা প্রতিরোধের উপায়।
আম বাংলাদেশের অর্থকরী ফল। বাংলাদেশের ফলের রাজা বলা হয়ে থাকে আমকে। আম একটি গ্রীষ্মকালীন ফল। সাধারণত মার্চ মাসের দিকে আম গাছে মুকুল আসা শুরু করে। মুকুলে অনেক পরিমাণে ফুল থাকে। আমরা অনেক সময় ভাবি আমদের গাছে অনেক মুকুল আসছে কিন্ত তবুও কেন ফুলগুলো ঝরে পরে যাচ্ছে, এই সমস্ত কথা অনেক আম চাষিই বলে থাকে। আম গাছের একটা ডালে অনেকগুলা ফুল থাকে, যদি ওই একটা ডাল থেকে একটা ফল ও হয় তাহলে একে বাম্পার ফলন বলা হবে। কিন্তু এই বাম্পার ফলন নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না। তারপরও অনেক সময় পত্রিকার পাতায় দেখা যায় বৃষ্টি বা ঝড়ের জন্য আমের মুকুল ঝড়ে পরছে। যেখানে আমের বাম্পার ফলন হওয়ার কথা সেখানে আম ঝড়ে পরছে অনাকাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির জন্য অথবা পরিচর্যার অভাবে। তাহলে এই মুকুল ঝড়া প্রতিরোধ করা কতটা জরুরী। এর জন্য সুপরিকল্পিত ব্যবস্থা নিশ্চিত করা দরকার। তার আগে জেনে নিই আমের মুকুল কি এবং মুকুল ঝড়ে পরার কারন কি?
আমের মুকুল ঝরে পড়ার কারণ:
মূলত আমের ফুলগুলোকে একত্রে আমের মুকুল বলা হয়ে থাকে। আমের মুকুলের মধ্যে হাজার হাজার ফুল থাকে। পুরুষ এবং স্ত্রী ফুল একসাথেই থাকে। এই মুকুল থেকেই আমের গুটি আসা শুরু করে। এই মুকুল থেকে আমের গুঁটি জন্মায়।
(১) হপার পোকার আক্রমণ মুকুল ঝড়ে পরার একটি অন্যতম কারন। একটা হপার পোকা প্রায় ১৫০টা ডিম পাড়তে পারে। এই ডিম গুলা পরে ৫-৭ দিনের মাথায় ডিম ফুটে নিম্ফ হয় এবং এই ডিম গুলো পরে আম গাছের পাতা, ফুল, ফলের রস শুষে খায় তখন এক ধরণের রস নিঃসরণ করে যাকে ”হানি ডিউ” বলে। এই আঠালো একটা পদার্থের জন্য আম গাছে শুটি মোল্ড নামে এক ধরণের ছত্রাক জন্মায় ফলে সম্পূর্ণ গাছের পাতা, মুকুল কালো হয়ে যায়। তখন বলা হয় মহালাগা।
(২) অ্যানথ্রাকনোজ রোগ আমের মুকুলে হয়ে থাকে। এটি কোলিটোট্রিকাম গোলেসপোরিওডিস (Colletotrichum gloeosporioides) নামক এক প্রকার ছত্রাক দ্বারা হয়ে থাকে। এই রোগের ফলেও আমের মুকুল ঝড়ে পড়ে।
(৩) পাউডারী মিলডিউ ওডিয়াম মেংগিফেরা (Oidium mangiferae) নামক ছত্রাক দ্বারা এ রোগ হয়ে থাকে। এ রোগের কারণে আক্রান্ত অংশে সাদা পাউডারে আমের মুকুল ঢেকে যায় ও আমের মুকুল ঝড়ে যায়। এখন আমাদের যেই বিষয়টা লক্ষ্য রাখতে হবে আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
(৪) প্রাকৃতিক কারণ যেমন বৃষ্টি, ঝড়, বন্যা, শিলা বৃষ্টির জন্য মুকুল ঝড়ে পরে।
(৫) মাটিতে রসের অভাব হলে আমের মুকুল ঝড়ে পরে যায়।
আমের মুকুল ঝড়ে পরা রোধে করণীয়:
(১) আমবাগান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, আগাছামুক্ত ও খোলামেলা অবস্থায় রাখতে হবে । মরা ডালপালা ছেঁটে ফেলতে হবে। রোগাক্রান্ত ডাল, পাতা পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
(২) শীতের পর গরম শুরু হয়।এই সময়টাতে আম গাছের প্রচুর পানির প্রয়োজন পরে। তাই গাছের গোড়াতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পায় তা লক্ষ্য রাখতে হবে।
(৩) ফুল থেকে যখন ফল মটর দানার মতো হবে তখন একটা স্প্রে করতে হবে হপার পোকা দমনের জন্য। সাধারণত মুকুল আসার আগে হপার পোকার জন্য স্প্রে করতে হয়।হপার পোকার জন্য ডায়াজিনন ৬০ ইসি বা লেবাসিড ৫০ ইসি চা চামচের ৪ চামচ ৮.৫ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১৫ দিন পর পর দুই বার স্প্রে করতে হবে। অথবা ম্যালাথিয়ন বা এমএসটি ৫৭ ইসি উপরোক্ত মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।এছাড়া সাইপারমেথ্রিন১০ ইসি(সিমবাস বা রিপকর্ড)@ ২মিলি./১লি. স্প্রে করা যেতে পারে।
(৪) আমটা যখন গুটি আকার ধারণ করবে তখন ১০-২০ দিন পর পর বোরিক এসিড@৬ গ্রাম/১০ লি. পানি স্প্রে করলে আমের গুটির পরিমাণ বেড়ে যাবে।
(৫) সালফার জাতীয় কীটনাশক আমের গুটিতে স্প্রে করতে হবে যাতে ছত্রাক আক্রান্ত না করতে পারে।অথবা ম্যানক্রোজেন ২ গ্রাম/লি. নামক ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে। ব্যাভিসটিন WP ০.২ % হারে অথবা ডাইথেন-এম ০.৩ % হারে দুই বার ফুল ধরার আগে ও পরে স্প্রে করতে হবে।
(৬) পাউডারী মিলডিউ রোগ দমনে থিয়োভিট ০.৩ % হারে ফুল ফোটার পূর্বে এক বার ও পরে দুই বার স্প্রে করতে হবে। ম্যালাথিয়ন ০.২ % হারে ফুল ফোটার পর একবার ও গুটি আসার পর ১৫ দিন পর পর দুই বার স্প্রে করতে হবে।
৭) আম যখন মারবেলের মতো ছোট ফল হবে তখন ইউরিয়া সার @২০ গ্রাম/লি. স্প্রে করতে হবে।
(৮) আম গাছের পাশে মৌমাছি পালন করতে হবে প্রাকৃতিক পরাগায়নের জন্য। এছাড়া আম বাগানে বিভিন্ন জাতের আম গাছ লাগানোর করতে হবে এবং পাশাপাশি বিভিন্ন ফুল গাছ লাগাতে হবে যাতে বিভিন্ন পোকামাকড় পরপরাগায়নে সহযোগিতা করে।
লক্ষ্য রাখতে হবে গাছে যখন ফুল ফুটে যাবে তখন কোনো প্রকার স্প্রে করা যাবে না। আম গাছে মুকুল আসার আগে স্প্রে করা যেমন জরুরি না, তেমনি মুকুল ফোটার পর স্প্রে করার জরুরি নয়। কেননা এই সময় অনেক উপকারী পোকারা পরাগায়নের জন্য আসে।

গ্রীষ্মের হাত ধরেই বাজারে আগমন ঘটে ফলের রাজা আমের। গ্রীষ্মকালের অত্যন্ত  সুস্বাদু ফল হলো আম। এই ফলটি এমন একটি ফল যা সকলে...
16/05/2020

গ্রীষ্মের হাত ধরেই বাজারে আগমন ঘটে ফলের রাজা আমের। গ্রীষ্মকালের অত্যন্ত সুস্বাদু ফল হলো আম। এই ফলটি এমন একটি ফল যা সকলেই খেতে পছন্দ করে। অনেক ব্যবসায়ীই বাড়তি লাভের জন্য প্রাকৃতিক উপায়ে গাছ পাকা আমের তুলনায় রাসায়নিক পদ্ধতিতে আম পাকিয়ে বেশি বিক্রি করেন।

এই রাসায়নিক দিয়ে পাকানো আমে প্রাকৃতিকভাবে পাকা আমের স্বাদ থাকে না। একইসঙ্গে রাসায়নিকের পাকা আম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।তাই চেষ্টা করুন গাছ পাকা আম খাওয়ার, পাশাপাশি অন্যান্যদেরও সচেতন করুন। রাসায়নিক দেওয়া পাকা আম খাওয়া থেকে দূরে থাকুন।

চলুন দেখে নিন রাসায়নিকভাবে পাকানো আম চেনার উপায় কী এবং তা স্বাস্থ্যের কী ক্ষতি করে।

ক্যালসিয়াম কার্বাইড, অ্যাসিটিলিন গ্যাস, কার্বন-মনোক্সাইডের মতো রাসায়নিকগুলি ব্যবহার করে কাঁচা আম ও অন্যান্য কাঁচা ফল পাকানো হয়। রাসায়নিকগুলি এতটাই ক্ষতিকারক যে, ফলের মাধ্যমে তা শরীরে গেলে ত্বকের ক্যানসার, কোলন ক্যান্সার, জরায়ুর ক্যান্সার, লিভার ও কিডনির সমস্যা, মস্তিষ্কের ক্ষতির মতো মারাত্মক রোগ হওয়ার ঝুঁকি দেখা যায়।

আসুন জেনে নিই কীভাবে রাসায়নিক দিয়ে পাকা আম চিহ্নিত করবেন...

১) ফলের চেহারা হবে উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয়।

২) কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো আমের সবদিকটাই সমানভাবে পাকবে কিন্তু গাছ পাকা ফলের সবদিক কখনোই সমানভাবে পাকে না।

৩) রাসায়নিক দিয়ে পাকানো ফলে স্বাভাবিক পাকা ফলের মতো মিষ্টি গন্ধ থাকবে না।

৪) প্রাকৃতিকভাবে পাকা ফলের চামড়ার ওপর এক ফোঁটা আয়োডিন দিলে তা গাঢ় নীল অথবা কালো বর্ণের হয়ে যাবে। কিন্তু ক্যামিকেল দ্বারা পাকানো ফলে আয়োডিনের রং অপরিবর্তিত থাকে।

খাওয়ার জন্য যা করণীয় :

১) ফলের মরসুমের আগে ফল কিনবেন না। কারণ, সময়ের আগে প্রাপ্ত ফলগুলি ক্যামিকেল দিয়ে পাকানো হয়ে থাকে।

২) খাওয়ার আগে জলে দুই মিনিট ভিজিয়ে রাখবেন।

৩) তারপর ভালো করে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে খাবেন।

৪) গোটা ফল সরাসরি খাবেন না।

১. আম রক্তে ক্ষতিকারক কোলেস্টেলের মাত্রা কমায়। ডায়াবেটিসের সঙ্গে লড়াই করে। ক্যানসার কোষকে মেরে ফেলতে সাহায্য করে।২. আমে ...
16/05/2020

১. আম রক্তে ক্ষতিকারক কোলেস্টেলের মাত্রা কমায়। ডায়াবেটিসের সঙ্গে লড়াই করে। ক্যানসার কোষকে মেরে ফেলতে সাহায্য করে।

২. আমে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ প্রোটিন যা জীবাণু থেকে দেহকে সুরক্ষা দেয়।

৩. পুরুষের যৌনশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং শরীর ফিট রাখে।

৪. ক্লিনজার হিসেবে ত্বকের উপরিভাগে কাঁচা এবং পাকা আম ব্যবহার করা যায়। আম লোমকূপ পরিষ্কার করে এবং ব্রণ দূর করে। বার্ধক্যের ছাপ রোধে আমের রস বেশ কার্যকরী। কাঁচা আমের রস, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে।

৫. আমে রয়েছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে। চোখের চারপাশের শুষ্কভাবও দূর করে।

৬. ওজন কমাতে চাইলে কাঁচা আম খেতে পারেন। এটি পাকা আমের থেকে অনেক ভালো। কেননা পাকা আমে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে।

৭. কাঁচা আম দেহের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, দুপুরে খাওয়ার পর কাঁচা আম খেলে বিকেলের তন্দ্রাভাব কাটে।

৮. লিভারের সমস্যায় কাঁচা আম খাওয়া উপকারী। এটি বাইল এসিড নিঃসরণ বাড়ায় এবং অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে পরিষ্কার করে।

৯. দেহে নতুন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে আম।

১০. খনিজ পদার্থ আয়রনের ভালো উৎস আম। অ্যানিমিয়া আক্রান্ত রোগীদের জন্য ভালো ওষুধ হিসেবে কাজ করে আম।

১১. সন্তানসম্ভবা নারী এবং মেনোপোজ হওয়া নারীর আয়রনের ঘাটতি পূরণে আম বেশি উপকারী।

১২. কাঁচা আম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য খেতে পারেন। কাঁচা আম মধু দিয়ে খাওয়া পেটের কষাভাব দূর করতে সাহায্য করে।

১৩. আয়রন ও সোডিয়ামের ঘাটতি পূরণে বেশ কার্যকরী আম।

১৪. কাঁচা আম মাড়ির জন্য ভালো। দাঁতের ক্ষয় এবং রক্তপাত রোধ করে। এটি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।

১৫. আম পুরুষের শুক্রাণুর গুণগত মানকে ভালো রাখে।

আম কাঁচা অথবা পাকা যে ভাবেই খাওয়া হোক তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের গুণ আ...
16/05/2020

আম কাঁচা অথবা পাকা যে ভাবেই খাওয়া হোক তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের গুণ আরও বেশি। আম আমাদের শরীরকে সুস্থ ও রোগমুক্ত রাখতে সহায়তা করে। জেনে নিন আমের কিছু উপকারিতা-

১. কাঁচা আম ক্যারোটিন ও ভিটামিনএ সমৃদ্ধ, যা চোখের দৃষ্টি বাড়াতে সাহায্য করে, রাত কানা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে এবং চোখ ভালো রাখে ।
২. আমে রয়েছে ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স। এই ভিটামিন শরীরের স্নায়ুগুলোতে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়। শরীরকে রাখে সতেজ। ঘুম আসতে সাহায্য করে।
৩. আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে ভিটামিনসি এর পরিমাণ বেশি।
৪. আমে বেটাক্যারোটিন, ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম থাকায় হার্টের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৫. আমের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা বিভিন্ন রকম ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে, যেমন, স্তনক্যান্সার, লিউকেমিয়া, কোলনক্যান্সার, প্রোস্টেটক্যান্সার ইত্যাদি।
৬. আমে খনিজ লবণের উপস্থিতিও রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। দাঁত, নখ, চুল, মজবুত করার জন্য আমের খনিজ লবণ উপকারী ভূমিকা পালন করে।
৭. আমে রয়েছে প্রচুর এনজাইম যা শরীরের প্রোটিনের অণু গুলো ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে, যার ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় ।
৮. প্রতিদিন আম খেলে দেহেরক্ষয় রোধ হয় ও স্থূলতা কমিয়ে শারীরিক গঠনে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে ।
৯.আমে রয়েছে ম্যালিক অ্যাসিড, সাইট্রিক অ্যাসিড ও টারটারিক অ্যাসিড যা শরীরে ক্ষার ধরে রাখে ।
১০. কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় রক্তস্বল্পতা সমস্যা দূর হয়, আবার শরীরের রক্ত পরিষ্কার থাকে ।

ভেজালের ভয়তে মানুষের নাকাল অবস্থা। দেশের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ভেজালের ভয় ঢুকে গেছে। ভেজালে সয়লাব হয়ে উঠেছে বাজার। খা...
20/02/2020

ভেজালের ভয়তে মানুষের নাকাল অবস্থা। দেশের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ভেজালের ভয় ঢুকে গেছে। ভেজালে সয়লাব হয়ে উঠেছে বাজার। খাদ্য দ্রব্য ও ওষুধসহ প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহৃত সব কিছুতেই অসাধু পণ্য উৎপাদনকারী ব্যক্তিরা ভেজাল দিচ্ছে এবং বাজারজাত করে আসছে। অসৎ ব্যবসায়ীরা এসব ভেজাল পণ্য হরদম বিক্রি করছে। এসব ভেজাল সামগ্রীর কারণে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে।

ঘনঘন অসুস্থ হয়ে পড়া এবং নতুন নতুন জটিল ও কঠিন অসুখ-বিসুখ দেখা দেয়ার মূল কারণ হচ্ছে ভেজাল খাদ্য ও পণ্য সামগ্রী। দেশে বিভিন্ন সময় ভেজালবিরোধী অভিযান চালানো হলেও দ্রব্যের মান নিয়ন্ত্রণে আসছে না। ভেজাল থেকেই যাচ্ছে। বরং তা দিন দিন বেড়ে চলেছে। বিশ্বায়নের এই যুগে আমরা যতটা আধুনিক হচ্ছি, আমাদের উচ্চাভিলাষী জীবনে ঝুঁকি ততই বাড়ছে। আগেকার দিনে যখন মোটা ভাত ও মোটা কাপড়ের যুগ ছিল, তখন মানুষের এত রোগব্যাধি ছিল না। কারণ তখন খাবার, ওষুধ ও অন্যান্য ব্যবহারিক বস্তুতে কোন ভেজাল ছিল না। ফলমূল থেকে শুরু“করে সবকিছু ছিল টাটকা ও ভেজালমুক্ত। সুস্থ থাকার জন্য সুস্থ খাবার একান্ত প্রয়োজন।

খাদ্য ও ওষুধে ভেজাল দেয়া মারাত্মক অপরাধ। অথচ এসব সামগ্রী উৎপাদনকারী ও বিক্রেতারা থেমে নেই। তারা মুনাফা অর্জনের জন্য মানুষকে বিষ খাওয়াতে তাদের বিবেকে এতটুকু বাঁধে না। কিন্তু এই বিষচক্র থেকে তারাও মুক্ত নয়। যেমনÑ ভেজাল তেল বিক্রি করে ঘি কিনে। সেই ঘিতে ভেজাল। আবার ভেজাল ঘি বিক্রেতা গোস্ত কিনে। সেই গোস্তে ভেজাল। গোস্ত বিক্রেতা বিষ মেশানো ফল কিনে প্রতারিত হয়। ফল বিক্রেতা ভেজাল ওষুধ কিনে ধরা খায়। সে আবার তেল কিনে ঠকে। এভাবে চক্রাকারে সমাজের সবাই অস্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করছে। এতসব ভেজালের ভিড়ে নিরাপদ খাদ্য পাওয়া যেন সিন্ধু সেচে মুক্তা আনার মতো দুষ্কর ব্যাপার।

আমাদের এখানে পাবেন সব কিছুই ভেজাল্মুক্ত এবং কেমিক্যাল মুক্ত। কারণ আমাদের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে মানুষের মাঝে ভেজাল্মুক্ত এবং কেমিক্যাল মুক্ত খাবার পৌঁছে দেয়া...

ধন্যবাদ
ফ্রেশ এগ্রো মার্ট

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিশ্বাস বাবুর আম বাগান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বিশ্বাস বাবুর আম বাগান:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share