ভ্রমণকুঞ্জ - VromonKunjo Holiday’s

  • Home
  • ভ্রমণকুঞ্জ - VromonKunjo Holiday’s

ভ্রমণকুঞ্জ - VromonKunjo Holiday’s আমাদের নেই কোনো সীমানা প্রাচীর।

ফোটা'র অপেক্ষায় 🌷
24/10/2020

ফোটা'র অপেক্ষায় 🌷

শহুরে মানুষের গ্রামীণ জীবন উপভোগ করার আক্ষেপ নিত্যদিনের! তারই ফল হিসেবে বছরে দুই ঈদে দিন চারেকের জন্য নারীর টানে বাড়ি ফি...
23/10/2020

শহুরে মানুষের গ্রামীণ জীবন উপভোগ করার আক্ষেপ নিত্যদিনের! তারই ফল হিসেবে বছরে দুই ঈদে দিন চারেকের জন্য নারীর টানে বাড়ি ফিরে লাখো মানুষ। বাড়ি যেতে সেকি অসহ্য ঝক্কি-ঝামেলা আর কর্মস্থলে ফিরে আসতেও একই চিত্র। দুই/চারদিন শেষে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে তুলতে সবাই আবার যান্ত্রিক জীবনে ডুব দেই। এভাবে চলতে থাকে আবার ঈদ আসা অব্দি! এভাবেই কি চলবে? আচ্ছা, সবার জন্য ঢাকার অদুরে একটা গ্রামের বাড়ি বানালে কেমন হয়? যে বাড়ি হবে সবার, ইচ্ছে হলেই যেকোন দিন বলতে পারবেন... চলো, গ্রামের বাড়ি থেকে বেড়িয়ে আসি।
আচ্ছা, গ্রাম কেমন সেটা কি আমাদের বাচ্চারা জানে? মনে হয় অনেকের বাচ্চারাই ভালোভাবে জানেনা। বাচ্চাদের পড়াশোনার পাশাপাশি ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হলে পরিচিত করতে হবে গ্রামীণ সংস্কৃতির সাথে। তাহলে আর দেরি কেনো? চলে আসুন আমাদের গ্রামের বাড়িতে। যেখানে বর্ষা মৌসুমে এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়িতে যেতে হবে নৌকায় করে আর শীতকালে ধানখেতের আইল দিয়ে ঘন কুয়াশা মাড়িয়ে...
যেখানে থাকবেনা কোনো যান্ত্রিকিতা! তবে শহুরে মানুষের একেবারে মৌলিক প্রয়োজন মেটানোর উপকরন থাকবে সেখানে কিন্তু সেটা গ্রামীন আবহ নষ্ট করবে এমন কিছুনা।

চারদিকে শুধু বিলুপ্তি, বিলুপ্তি আর বিলুপ্তি! আমি বলি কি গ্রামকে গ্রামের মত থাকতে দিন। তাহলে কিছুই বিলুপ্ত হবেনা।
#গ্রামই_বাংলাদেশ #গ্রামীণ_জীবন #দেখা_হবে_বিজয়ে

23/10/2020

গতকাল বুধবার বিকেল থেকে টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন পথে সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। এতে বুধবার দুপুরে সেন্ট ম.....

19/10/2020
18/10/2020
18/10/2020
"চায়ের আড্ডা"বাঙালি মাত্রই আড্ডাপ্রিয়। এই আড্ডা তুলনাহীন। পৃথিবীর কোনো দেশের, জাতির মানুষের সাথে এই আড্ডার তুলনা মেলে না...
18/10/2020

"চায়ের আড্ডা"

বাঙালি মাত্রই আড্ডাপ্রিয়। এই আড্ডা তুলনাহীন। পৃথিবীর কোনো দেশের, জাতির মানুষের সাথে এই আড্ডার তুলনা মেলে না।
বুদ্ধদেব বসুর ভাষায়... বাঙালির আড্ডার মেজাজ নেই অন্য কোনো দেশে, কিংবা থাকলেও যথোচিত পরিবেশ নেই। অন্যান্য দেশের লোক বক্তৃতা দেয়, রসিকতা করে, তর্ক চালায়, ফূর্তি করে রাত কাটিয়ে দেয়, কিন্তু আড্ডা দেয় না। আমাদের ঋতুগুলো যেমন কবিতা জাগায়, তেমনই আড্ডাও জমায়। আমাদের চৈত্রসন্ধ্যা, বর্ষার সন্ধ্যা, শরতের জ্যোৎস্না-ঢালা রাত্রি, শীতের মধুর উজ্জ্বল সকাল- সবই আড্ডার নীরব ঘণ্টা বাজিয়ে যায়, কেউ শুনতে পায়, কেউ পায় না।
তাই এ ভূ-সংসারে এমন কোনো বাঙালি পাওয়া যাবে না যে জীবনে একবারও আড্ডা দেয়নি। বাঙালির আড্ডার ইতিহাস বেশ প্রাচীন। বাংলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের আড্ডা নিয়ে কত মজার কাহিনী চালু রয়েছে তার কোনো ইয়ত্তা নেই। বিংশ শতাব্দীর গোড়ায় দুই বাংলায় বেশ কয়েকটি জমাট আড্ডার ঠেক ছিল। বাংলার বহু জ্ঞানী-গুণী বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ ছিলেন সেসব আড্ডার মধ্যমণি। সেই আড্ডাগুলো ছিল প্রাণোচ্ছ্বল। দুই বাংলার এমন কয়েকটি বিস্মৃত আড্ডার স্থান নিয়ে আজকের এই আয়োজন।

পুরনো ঢাকার বিউটি বোর্ডিংঃ
চল্লিশের দশকে পুরনো ঢাকার ১নং শ্রীশদাস লেনে অবস্থিত বিউটি বোর্ডিংয়ের আড্ডা বেশ সুখ্যাতি লাভ করে। এই দোতলা পুরাতন বাড়ির সাথে জড়িয়ে রয়েছে বাঙালির শিল্প-সংস্কৃতির এক অনন্য ইতিহাস। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর এই বোর্ডিংয়ের যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশের প্রথিতযশা কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, গায়ক, অভিনেতা, রাজনীতিবিদ, চিত্রশিল্পী, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের এক মিলনমেলা ছিল এই বিউটি বোর্ডিং।
প্রতিদিন ক্যান্টিনের চায়ের কাপের সাথে আড্ডার ঝড় তুলতেন শহীদ কাদরী, আলাউদ্দিন আল আজাদ, শামসুর রাহমান, আল মা‏হমুদ, নির্মলেন্দু গুণ ও শামসুল হকের মতো প্রখ্যাত কবিরা। আরো আসতেন সমুদ্র গুপ্ত, ফজল শাহাবুদ্দিন, ফয়েজ আহমদ ও সন্তোষ গুপ্তের মতো সাংবাদিকরা। আসতেন কৌতুক অভিনেতা ভানু বন্দোপাধ্যায়ও। এছাড়াও সত্য সাহা, কলাম লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরী, ভাস্কর নিতুন কুণ্ড, জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, টিভি ব্যক্তিত্ব ফজলে লোহানী, শিল্পী দেবদাস চক্রবর্তী, চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরীসহ অনেক বিখ্যাত ব্যক্তির আড্ডার স্থান ছিল এই বিউটি বোর্ডিং।
আবদুল জব্বার খান এখানে বসেই লিখেছিলেন বাংলার প্রথম সবাক চলচ্চিত্র 'মুখ ও মুখোশ' এর পাণ্ডুলিপি। সমর দাশ তার অনেক গানের সুর এখানে বসেই তৈরি করেছেন। শামসুর রাহমানের এক কবিতায় উঠে এসেছে এই বিউটি বোডিংয়ের কথা-
"মনে পড়ে একদা যেতাম প্রত্যহ দু'বেলা বাংলা বাজারের শীর্ণ গলির ভেতরে সেই বিউটি বোর্ডিংয়ে পরস্পর মুখ দেখার আশায় আমরা ক'জন।"

চৌরঙ্গির কফি হাউজঃ
চল্লিশের দশকে বাংলার বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিকদের এক জমজমাট আড্ডার আসর ছিল চৌরঙ্গির কফি হাউজ। ১৯৪৫-৪৬ সালে এই আড্ডায় নিত্য যাতায়াত ছিল সত্যজিৎ রায়, কমলকুমার মজুমদার, চঞ্চল কুমার চট্টোপাধ্যায় ও রাধাপ্রসাদ গুপ্তের মতো ব্যক্তিদের। সত্যজিতের অনবদ্য চলচ্চিত্র ‘পথের পাঁচালি’র ভাবনাও এই আড্ডা থেকেই শুরু।
রাধাপ্রসাদ গুপ্তের এক লেখা থেকে জানা যায়, চৌরঙ্গি কফি হাউজের ছোট ঘরে বিভিন্ন ধরনের, বিভিন্ন চরিত্রের ও পেশার লোকজনের সমাগম হতো। সত্যজিৎ, বংশী চন্দ্রগুপ্ত, চিদানন্দ দাশগুপ্তরা সেসব আড্ডায় ইউরোপিয়ান চলচ্চিত্র নিয়ে বিদগ্ধ আলোচনা করতেন। আবার এই আড্ডার ফাঁকেই ক্রসওয়ার্ড পাজলে মেতে উঠতেন সত্যজিত ও সত্যেন রায়ের মতো অনেকেই। ফরাসি চলচ্চিত্রকার জ্যাঁ রেনোয়াও তার “দ্য রিভার” ছবির শুটিং চলাকালে এই আড্ডায় বেশ কয়েকবার এসেছিলেন।

রায়বাড়ির আড্ডাঃ
কলকাতার অনেক বনেদি বাড়ি বা বিখ্যাত ব্যক্তির বাড়ির বৈঠকখানায় বেশ জমাট আড্ডা বসতো। ঐ রকমই একটি আড্ডার আসর ছিল লেক অ্যাভিনিউ, ৩ নম্বর লেক টেম্পল রোড এবং ১/১, বিশপ লেফ্রয় রোডে তিন তলার পূর্বদিকের এক ফ্ল্যাটে। রায় পরিবারের এই আড্ডা প্রায় তিন প্রজন্মের। এই আড্ডার প্রাণপুরুষ বিংশ শতাব্দীর বাংলার প্রখ্যাত শিশু সাহিত্যিক সুকুমার রায় ও তার বন্ধুদের ‘মন্ডা ক্লাব’ আজও কিংবদন্তী হয়ে আছে।
শুধু ননসেন্স রাইমই নয়, এই আড্ডায় অনেক গুরুগম্ভীর আলোচনাও হতো। মন্ডা ক্লাবের একেকজন সভ্য ছিলেন নামকরা ব্যক্তিত্ব। সুকুমার রায়ের মৃত্যুতে এই আড্ডা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর সুকুমার রায়ের সুযোগ্য পুত্র সত্যজিৎ রায় আবার নতুন করে আয়োজন করেন সেই আড্ডার। রবিবার সকালে রায়বাড়ির এই আড্ডায় উপস্থিত থাকতেন বিভিন্ন পেশার মানুষজন। কমলকুমার মজুমদার, রাধাপ্রসাদ গুপ্তের মতো নামকরা লেখক ছাড়াও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, বরুণ চন্দ, দীপঙ্কর দে, ধৃতিমান চ্যাটার্জিসহ অনেক নামকরা অভিনেতাই হাজির হতেন এই সকালের আড্ডায়। সিনেমা সংক্রান্ত আলোচনা ছাড়াও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হতো এই আড্ডায়। সত্যজিৎ রায়ের পুত্র সন্দীপ রায় এখনও এ আড্ডা নিয়মিত চালিয়ে যাচ্ছেন।

কলেজ স্ট্রিট কফি হাউজের আড্ডাঃ
কলকাতা কলেজ স্ট্রিটের আলবার্ট হল একসময় ভারতীয় কফিবোর্ডের মালিকানাধীন ছিল। পরবর্তীকালে একে তারা কফি হাউজে রূপান্তর করেন। কবি-লেখকে সর্বদা গমগম করতো কফি হাউসের বিশাল হলঘর, তিলধারণের জায়গা থাকতো না।
সত্তরের শুরুর দিকেই এই কলেজ স্ট্রিট কফি হাউজে কবি-সাহিত্যিকদের তুখোড় আড্ডা জমতো। সে সময়ে প্রতি সন্ধ্যায় কবি আর গল্প লেখকদের মিলনমেলায় কফি হাউজে দাঁড়ানোর মতো জায়গা থাকতো না। কবিদের আড্ডার মধ্যমণি হয়ে থাকতেন পার্থপ্রতিম কাঞ্জিলাল। তার সতীর্থদের মধ্যে ছিলেন নিশীথ ভড়, সমরেন্দ্র দাস, অরণি বসু, অমিতাভ গুপ্ত, তুষার চৌধুরী মতো কবিরা। আর গল্পকারদের আড্ডার প্রধান ছিলেন সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়। তার বিষয় উপস্থাপন, কথা বলার ভঙ্গি শ্রোতাদের চুম্বকের মতো টানতো।
কবিদের মধ্যে আরও আসতেন শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তার কৃত্তিবাস পত্রিকার কবিদের দলবল নিয়ে উপস্থিত হতেন। সত্যজিৎ রায়ের গল্পের কাহিনীকার হিসেবে, আধুনিক বাংলা কবিতার তুমুল আলোড়ন সৃষ্টিকারী ‘কৃত্তিবাস’ আন্দোলনের নেতা এবং আনন্দবাজার প্রতিষ্ঠানের উঠতি লেখক হিসেবে তখন সুনীল কফি হাউজের মেগাস্টার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। এছাড়া কবিতা সিংহের মতো ক্ষুরধার নারীব্যক্তিত্ব সেসব আড্ডাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতেন।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের অনেক কবি, সাহিত্যিক শরণার্থী হিসেবে কলকাতায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। আর সে সময় এই কফি হাউজ হয়ে উঠেছিল মুক্তিযুদ্ধের আর এক শিবির, অন্যরকম এক ঘাঁটি। আল মাহমুদ, বেলাল চৌধুরি, আব্দুল গাফফার চৌধুরী প্রমুখ লেখক এই কফি হাউজে সে সময় নিত্য যাতায়াত করতেন। কফি হাউজের সেই আড্ডা আজ আর আগের মতো না থাকলেও তার রেশ একেবারেই বিলীন হয়ে গেছে তা বলার উপায় নেই। এখনও কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভিন্ন পেশার লোকদের ভিড়ে কফি হাউজ মুখরিত থাকে। কফি হাউজের আড্ডার সেই আবেগ ছড়িয়ে দিয়েছেন মান্না দে তার বিখ্যাত ‘কফি হাউজ’ গানটিতে,
"কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল সোনালি বিকেলগুলো সেই।"

বুধ সন্ধ্যাঃ
আড্ডা দিতে খুব ভালবাসতেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়সহ তার সমসাময়িক সকল লেখক। সেই লক্ষ্যেই ১৯৮০ সালের দিকে সাগরময় ঘোষ, সমরেশ বসু, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের যৌথ উদ্যোগে গড়ে তোলা হয় ‘বুধ সন্ধ্যা’। কোনো নির্দিষ্ট স্থানে এই আড্ডা বসতো না। সপ্তাহে প্রতি বুধবার সন্ধ্যায় স্বনামধন্য সব সাহিত্যিক তাদের পরিচিত কারো বাড়ির বৈঠকখানায় জড়ো হয়ে ভাবের দেওয়া-নেওয়া, আলাপ-আলোচনায় মেতে উঠতেন।
এই আড্ডায় ছিলেন না কে? শঙ্খ ঘোষ, সুবোধ সরকার, মল্লিকা সেনগুপ্ত, জয় গোস্বামী, আবুল বাশার, আফসার আহমেদ, তারাপদ রায়, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, মন্দাক্রান্তা সেনের মতো বিখ্যাত সাহিত্যিকরা এ আড্ডার নিয়মিত সদস্য ছিলেন। শুধু তা-ই নয়, বাংলাদেশের বেলাল চৌধুরী, রফিক আজাদ, অসীম সাহা, নির্মলেন্দু গুণ, মহাদেব সাহা, সৈয়দ আল ফারুক, তারিক সুজাতসহ বাংলাদেশের অনেক কবি-সাহিত্যিকের আনাগোনা ছিল এই আড্ডায়।
এই আড্ডাকে তারা নিজেদের চিন্তা-ভাবনার আদান-প্রদানের উৎকৃষ্ট স্থান বলে মনে করতেন। এই আড্ডায় পাঠ করা হতো সদ্য লেখা কোনো কবিতা। চলতো প্রকাশিত কোনো লেখার উপর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা। এছাড়া আড্ডায় কেউ স্বরচিত গান আবার কেউ তারা ভাল লাগা কোনো গানের কলি খালি গলায় পরিবেশন করে আড্ডাকে জমিয়ে তুলতেন।

কৃতজ্ঞতাঃ roar.media
ছবিঃ bahumatrik.com

প্রকৃতি মানুষকে বেঁচে থাকার পূর্ণতা প্রদান করে, কথাটি একদম'ই সত্য! ছুটে যেতে চাই শহুরে জীবনটাকে এক পাঁ পিছনে ফেলে, যেখান...
17/10/2020

প্রকৃতি মানুষকে বেঁচে থাকার পূর্ণতা প্রদান করে, কথাটি একদম'ই সত্য! ছুটে যেতে চাই শহুরে জীবনটাকে এক পাঁ পিছনে ফেলে, যেখানে কানে আসবে ঝিঝি পোকার ডাক, দুচোখে দেখবো জোনাকির আলো, মাথার উপরে চাঁদ আর অগণিত তারার আলো!! নেই যেখানে যান্ত্রিকতা, একটুকু শহুরে জীবনযাত্রা সেখানে প্রভাব ফেলতে পারেনি। নিজ কথা আর গানের সুর জলরাশির মাঠে হারিয়ে যাবে দূর, বহুদূর...

আমরা কজনা, আমাদের জ্যোৎস্না দেখার একটা বদ অভ্যাস আছে তাও আবার সেটা যেন জলের বুকে ভাসতে ভাসতে হতে হবে!

চাঁদনী রাতগুলো এমনিতেই একটু বেশী রুপসী। আর এমন একটি রাতে এই পরিবেশ, চিন্তা করতেই মন উশখুশ করে উঠছে।

এমন হাজারো ইচ্ছে পূরণ করতে ভ্রমণকুঞ্জ আপনাদের নিয়ে ঘুরে বেড়াবে দেশ হতে দেশান্তরে... 🙂

Address


Opening Hours

Monday 08:00 - 20:00
Tuesday 08:00 - 20:00
Wednesday 08:00 - 20:00
Thursday 08:00 - 20:00
Friday 08:00 - 20:00
Saturday 08:00 - 20:00
Sunday 08:00 - 20:00

Telephone

+8801711871858

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ভ্রমণকুঞ্জ - VromonKunjo Holiday’s posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Opening Hours
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share