Bangladesh Hajj Vision

  • Home
  • Bangladesh Hajj Vision

Bangladesh Hajj Vision Bangladesh Hajj Vision We provide support services to Hajj pilgrims through mobilization of Bangladeshi volunteers in association of Bangladesh Hajj Mission .

Registration for Hajj 2017 is now Open for Bangladeshi Males living in Saudi Arabia.

02/12/2024

#ভেজাল হইতে #সাবধান।

#সুরাহ #আনফাল

‘তারাই হল সত্যিকারের ঈমানদার! তাদের জন্য রয়েছে স্বীয় পরওয়ারদেগারের কাছে মর্যাদা, ক্ষমা এবং সম্মানজনক রিজিক তথা জীবিকা।’ (সুরা আনফাল : আয়াত ৪)

ঈমানদার, তারা এমন যে, যখন (তাদের সামনে) আল্লাহর নাম নেয়া হয়, তখন (আল্লাহর ভয়ে) ভীত হয়ে পড়ে তাদের অন্তর। আর যখন তাদের সামনে পাঠ করা হয় কালাম (কুরআন), তখন তাদের ঈমান বেড়ে যায় আর তারা স্বীয় পরওয়ারদেগারের (আল্লাহর) প্রতি ভরসা পোষণ করে। (সুরা আনফাল আয়াত ২)

তারা) সেসব লোক; যারা নামাজ প্রতিষ্ঠা করে আর আমি তাদের যে রিজিক (জীবিকা) দিয়েছি, তা থেকে (আল্লাহর পথে) ব্যয় (দান) করে।' (সুরা আনফাল : আয়াত ৩)

একমাত্র মুক্তির পথ। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত।
29/11/2024

একমাত্র মুক্তির পথ। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত।

21/11/2024

ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর জীবনকথা
মুফতি মানজুর হোসাইন খন্দকার

আলী (রা.) তখন আমিরুল মুমিনিন। ছোট্ট শিশু সাবিত এসেছিলেন তার দরবারে। আলী (রা.) মাথায় হাত বুলিয়ে দোয়া করলেন তার বংশধরদের জন্য। দোয়ার বীজ মহীরুহ হতে বেশি সময় লাগেনি।

তার দোয়ার অনেক বছর পর ৮০ হিজরিতে সাবিতের বংশে নূরের বাতি জ্বালিয়ে পৃথিবীতে আসেন নুমান নামের এক তুখোড় প্রতিভার অধিকারী মানবশিশু। তার পুরো নাম নুমান ইবনে সাবিত ইবনে জুতি ইবনে মাহ। গবেষকরা বলেন, ইমাম আবু হানিফার পূর্বপুরুষ পারস্যের সম্ভ্রান্ত বংশের লোক ছিলেন। তার মাতৃভাষা ছিল ফারসি।

[ইমাম আজম আবু হানিফা (রহ.), পৃষ্ঠা-২৭]
ইমাম আবু হানিফা পরিণত বয়সে বেশ কয়েকজন সাহাবির সাক্ষাৎ পেয়েছেন। ফলে জীবনীকাররা সন্দেহাতীতভাবে তাকে তাবেঈ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বিশ্লেষকরা বলেন, আনাস ইবনে মালেক (রা.), সাহল ইবনে সাদ (রা.), আবু তোফায়েল আমর ইবনে ওয়াসেলা (রা.) এবং আবদুল্লাহ ইবনে আবু আওফাসহ (রা.) বেশ কয়েকজন সাহাবির সঙ্গে আবু হানিফার সাক্ষাৎ প্রমাণিত। ইমাম আজমের তাবেঈ হওয়ার বিষয়টি বিস্তারিত প্রমাণ পাওয়া যায় ইবনে সাদ, খতিব আল বাগদাদি, আবদুল করিম সামআনি, ইমাম নববি, ইমাম জাহাবি, হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানি ও জাইনুদ্দিন ইরাকির লেখায়।

(মানাকিবে ইমাম আবু হানিফা, পৃষ্ঠা-২৯৬)

ইমাম আবু হানিফা যখন জন্মগ্রহণ করেন, তখন উমাইয়া শাসক হাজ্জাজ ক্ষমতায়। হাজ্জাজের পর ক্ষমতায় আসেন ওলিদ। এ দুই শাসকের সময়কালে শৈশব ও কৈশোর কেটেছে আবু হানিফার। এ সময় তিনি পৈতৃক ব্যবসা-বাণিজ্য দেখাশোনা করতেন। পড়াশোনা তখনো শুরু করেননি।

তার ইলমি সাগরে যাত্রা শুরু হয় সুলাইমানের শাসনের সময়। এ নিয়ে একটি সুন্দর গল্প প্রচলিত আছে। ঘটনাটি স্বয়ং ইমামের মুখে শোনা যাক, ‘একদিন আমি বাজারে যাচ্ছিলাম ব্যবসার কাজে। পথে কুফার বিখ্যাত আলেম ইমাম শাবির সঙ্গে দেখা। তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, বাবা! তুমি কোথায় যাচ্ছ? আমি একজন সওদাগরের নাম বললাম। ইমাম বললেন, আমি জানতে চাচ্ছি, তুমি কারো কাছে পড়াশোনা করো কিনা? আমার কণ্ঠে একরাশ আক্ষেপ ফুটে উঠল। দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম, আমি কারো কাছে পড়ি না। আমার জবাব শুনে ইমাম শাবি বললেন, তোমার ভেতর আমি বিশাল সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি। তোমার অবশ্যই আলেমদের দরসে বসা উচিত। কথাগুলো আমার ভেতর ছুঁয়ে গেল। আমি ইলম সাধনার জন্য পাগল হয়ে গেলাম। ’ (মানাকিবে ইমাম আজম, পৃষ্ঠা-৫৪)

ইমাম আবু হানিফার উস্তাদদের মধ্যে ইমাম হাম্মাদ (রহ.)-এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কুফায় ইমাম হাম্মাদের মাদ্রাসা ছিল। তিনি বহু তাবেঈর উস্তাদ। আনাস (রা.) থেকে তিনি হাদিস বর্ণনা করেছেন। ফিকহের ক্ষেত্রে তিনি অন্যতম ফকিহ সাহাবি ইবনে মাসউদের ফিকহ শিক্ষা দিতেন। ইমাম আবু হানিফা ১০ বছর ইমাম হাম্মাদের কাছে ফিকহ শিক্ষা করেন। তিনি নিজেই বলেছেন, ‘আমি দীর্ঘ ১০ বছর ইমাম হাম্মাদের মাদরাসায় পড়াশোনা করেছি। ১০ বছর শেষে আমার মনে হলো, এবার আমি পড়াতে পারি। কিন্তু উস্তাদের সম্মানে আমি পড়ানো থেকে নিজেকে বিরত রেখেছি। ’
(তারিখে বাগদাদি, খণ্ড-১৩, পৃষ্ঠা-৩৩৩)

ইমাম হাম্মাদের মাদ্রাসায় পড়ার সময়ই ইলমে হাদিসের ব্যাপারে আগ্রহী হন ইমাম আজম (রহ.)। হাদিস শিক্ষার জন্য ইমাম আজম কুফার আলেমদের মজলিসে বসতে শুরু করলেন। কুফার মুহাদ্দিসদের থেকে দরস শেষ করে তিনি ইলমে হাদিসের জন্য মক্কা-মদিনায় ভ্রমণ করেন। সেখানে তিনি জগদ্বিখ্যাত মুহাদ্দিস আতা ইবনে আবু রাবাহ আল কুরাইশির কাছে ইলমে হাদিস শিক্ষা করেন। আতা ছিলেন যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস। প্রায় দুইশ’ সাহাবির সান্নিধ্য থেকে ইলম আহরণ করেছেন তিনি। সাহাবিরাও তার মজলিসে বসত। তিনি সাহাবিদের উপস্থিতিতে ফতোয়া দিতেন এবং তার ফতোয়া গ্রহণযোগ্য হতো। এছাড়া, হাফেজে হাদিস আবদুল্লাহ ইবনে ইকরিমা, সুলাইমান ইয়াসার, সালিম ইবনে আবদুল্লাসহ মক্কা-মদিনার শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিসদের থেকেও ইলমে হাদিস শেখেন ইমাম আজম (রহ.)। হাদিসের অন্যতম সেরা মনীষী ইমাম আওজায়ি (রহ.) ইমাম আবু হানিফাকে হাদিসের সনদ দেন।

হাদিসের জগতেও তিনি ছিলেন সম্রাট। ইমাম আজমের হাত ধরে ‘কিতাবুল আছার’ নামে প্রথম সহিহ হাদিস গ্রন্থ রচিত হয়। অসংখ্য হাদিস থেকে যাচাই-বাছাই করে তিনি এই গ্রন্থ রচনা করেন। ছদরুল আয়িম্মা মুওয়াফফাক ইবনে মক্কি (রহ.) বলেন, ইমাম আবু হানিফা ৪০ হাজার হাদিস থেকে যাচাই-বাছাই করে কিতাবুল আছার সংকলন করেন।
(মানাকিবু আবি হানিফা, পৃষ্ঠা-২৭)

21/11/2024
Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Abdul Gofur, Hamid Gul, Delowar Hossain, Sheikh Iqbal Hos...
20/11/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Abdul Gofur, Hamid Gul, Delowar Hossain, Sheikh Iqbal Hossain, Hk Rabby, Shamsur Rahman, Md. Rana Hossain, Md Moynul Islam, Nizam Kareem Sak, Harun Ar Rosid, Md Ashadul Islam, Salauddin Ahmed, Md Shuvo Islam

14/11/2024

সুরাহ আল ইমরান, আয়াত ১০৬- এর তাফসীরে ইবনে কাছীর- ও মুসনাদ-ই-আহমাদের মধ্যে রয়েছে যে, হযরত মুআবিয়া ইবনে আবু সুফইয়ান (রাঃ) হজ্বের উদ্দেশ্যে মক্কায় আগমন করেন।
যোহরের নামাযের পর তিনি দাড়িয়ে বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন-কিতাব প্রাপ্তগণ তাদের ধর্মের ব্যাপারে মতভেদ সৃষ্টি করে ৭২টি দল হয়ে গেছে। আর আমার এ উম্মতের ৭৩টি দল হয়ে যাবে। অর্থাৎ সবাই প্রবৃত্তির বশীভূত হয়ে পড়বে। কিন্তু আরও একটি দল রয়েছে এবং আমার উম্মতের মধ্যে এমন লোকও হবে যাদের শিরায় শিরায় কুপ্রবৃত্তি এমনভাবে প্রবেশ করবে যেমন কুকুরে কাটা ব্যক্তির শিরায় শিরায় বিষক্রিয়া পৌঁছে যায়। হে আরববাসী! তোমরাই যদি তোমাদের নবী (সঃ) কর্তৃক আনয়নকৃত বস্তুর উপর প্রতিষ্ঠিত না থাক, তবে অন্যান্য লোক তো আরও বহু দূরে সরে পড়বে।' এ হাদীসটির বহু সনদ রয়েছে। সুরাহ আল ইমরান ১০৬ নং আয়াতে- আল্লাহ পাক বলেন- ‘সেদিন কতকগুলো লোকের মুখমণ্ডল শ্বেতবর্ণ ধারণ করবে এবং কতকগুলো লোক কৃষ্ণ চেহারা বিশিষ্টও হবে।' হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন যে, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের মুখমণ্ডল শ্বেত বর্ণ ও আলোকোজ্জ্বল হবে এবং আহলে বিদ'আতের মুখমণ্ডল হবে কৃষ্ণ বর্ণের। হযরত হাসান বসরী (রঃ) বলেন যে, এ কৃষ্ণ বর্ণ বিশিষ্ট লোকেরা মুনাফিকের দল। তাদেরকে বলা হবে- তোমরা বিশ্বাস স্থাপনের পরিবর্তে অস্বীকার করেছিলে বলে আজকার স্বাদ গ্রহণ কর।

07/11/2024

হজ প্যাকেজ ঘোষণা বেসরকারি এজেন্সির

আগামী বছরের জন্য ইতোমধ্যে দুটি হজ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। তবে সেই দুই প্যাকেজ প্রত্যাখ্যান করে ৪৫ হাজার টাকা এবং প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার টাকা বেশিতে পৃথক হজ প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন বেসরকারি হজ এজেন্সির মালিকরা। বুধবার (৬ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ২০২৫ ঘোষণা’ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পাল্টা এই প্যাকেজ ঘোষণা করেন তারা।

gnewsদৈনিক ইত্তেফাকের সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন
সম্প্রতি সরকার ঘোষিত দুই প্যাকেজের মূল্য ধরা হয়েছে যথাক্রমে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা এবং ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮০ টাকা। আর বেসরকারি এজেন্সি মালিকদের দুই প্যাকেজের মধ্যে ‘সাধারণ প্যাকেজ’ ৫ লাখ ২৩ হাজার টাকা আর ‘বিশেষ প্যাকেজ’ ৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা ধরা হয়েছে। মালিকদের দাবি, সরকার যে হজ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে এতে শুভঙ্করের ফাঁকি রয়েছে। এতে হাজিদের খরচ কমবে না, বরং বাড়বে।

সংবাদ সম্মেলনে হাবের সাবেক মহাসচিব ফারুক আহমেদ সরদার বলেন, হাজিদের সুবিধার্থে আমরা দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করছি। এর মধ্যে একটি সাধারণ, অন্যটি বিশেষ। আমাদের প্যাকেজে সেবার মান উন্নত করা হয়েছে। সবার সামর্থ্যের মধ্যে রেখেই সাধারণ প্যাকেজটির মূল্য ধরা হয়েছে। এই প্যাকেজে সৌদি অংশের খরচ ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। এর মধ্যে থাকবে মক্কা-মদিনায় বাসা ভাড়া, জমজম পানি, সার্ভিস চার্জ, খাওয়া খরচ ইত্যাদি। আর বাংলাদেশ অংশের খরচ ধরা হয়েছে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। এর মধ্যে রয়েছে বিমানভাড়া ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮২০ টাকা, হজযাত্রীদের কল্যাণ তহবিল, প্রশিক্ষণ ফি, হজ গাইড ফি ইত্যাদি।

তিনি আরও জানান, সাধারণ প্যাকেজে থাকবে–– হজ ভিসা ও সৌদি আরবে যাওয়া-আসার বিমান টিকিট সরবরাহ, মক্কায় মসজিদুল হারামের বাইরের চত্বর থেকে সর্বোচ্চ ৩ কিলোমিটার এবং মদিনায় মসজিদে নববী থেকে সর্বোচ্চ দেড় কিলোমিটারের মধ্যে মারকাজিয়া এরিয়ার বাহিরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হোটেল বা বাড়ি। প্রতি রুমে সর্বোচ্চ ৬ জনের আবাসন; মিনায় তাঁবুতে ম্যাট্রেস, চাদর, কম্বল ও বালিশ এর ব্যবস্থা; আরাফায় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত তাঁবুর ব্যবস্থা; মিনা ও আরাফায় মোয়াল্লেমের মাধ্যমে খাবার পরিবেশন; মক্কা-মিনা-আরাফা-মুজদালিফায় যাতায়াতের জন্য বাসের ব্যবস্থা; হজযাত্রী ও গাইডদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ; হজ ও ওমরাহ নির্দেশিকা, আইডি কার্ড ও লাগেজ ট্যাগ সরবরাহ; দেশে ফেরার পর বিমানবন্দর থেকে হজযাত্রীকে ৫ লিটার জমজম পানি সরবরাহ।

কম-বেশি ৪৬ জন হজযাত্রীর জন্য ১ জন গাইড থাকবে এবং এজেন্সির সঙ্গে আলোচনা করে অতিরিক্ত অর্থ প্রদান করে রুম আপগ্রেডেশন করা যাবে।

হজযাত্রীকে কোরবানি বাবদ আনুমানিক ৭৫০ সৌদি রিয়াল সঙ্গে নিতে হবে এবং কোরবানি নিজ দায়িত্বে সম্পন্ন করতে হবে। সৌদি আরবে সর্বনিম্ন ৩০ দিন ও সর্বোচ্চ ৪৮ দিন অবস্থান করা যাবে। মদিনায় ৫ থেকে ৮ দিন অবস্থান করা যাবে। মুজদালিফায় নিজ ব্যবস্থাপনায় অবস্থান করতে হবে।

নিয়মিত সেবন করতে হয় এমন ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী (ব্লাড সুগার টেস্টের স্ট্রিপ, নিডল, ইনসুলিন, ডায়াবেটিক ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ওষুধ) চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রসহ কমপক্ষে ৫০ দিনের ওষুধপত্র সঙ্গে নিতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, কোনও এয়ারলাইন্স এ বছর ডেডিকেটেড ফ্লাইট ছাড়া শিডিউল ফ্লাইটে কোনও হজযাত্রী বহন করতে পারবে না। প্যাকেজ ঘোষণার পর সৌদি সরকার কোনও খাতে খরচ বাড়ালে তা প্যাকেজ মূল্য হিসেবে গণ্য হবে এবং হজযাত্রীকে পরিশোধ করতে হবে।

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় প্রত্যেক হজযাত্রী নূন্যতম ৩ লাখ টাকা জমা দিয়ে নিবন্ধিত হতে পারবেন। হজ প্যাকেজের বাকি টাকা আগামী ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে অবশ্যই স্ব স্ব এজেন্সির ব্যাংক হিসাবে বা এজেন্সির অফিসে জমা দিয়ে মানি রিসিট গ্রহণ ও সংরক্ষণ করতে হবে। কোনোভাবেই মধ্যস্বত্বভোগীদের মাধ্যমে কোনও লেনদেন করা যাবে না। এ বছর ৬৫ বা এর বেশি বয়সীরাও হজে যেতে পারবেন।

যেতে নারি মদিনায় আমি হে প্রিয় নবীআমারই ধ্যানে এসো প্রাণে এসো আল-আরবি।।তপ্ত যে নিদারুণ আরবের সাহারা গোশীতল হৃদে মম রাখিব ...
04/11/2024

যেতে নারি মদিনায় আমি হে প্রিয় নবী
আমারই ধ্যানে এসো প্রাণে এসো আল-আরবি।।
তপ্ত যে নিদারুণ আরবের সাহারা গো
শীতল হৃদে মম রাখিব তোমারই ছবি।।
ভালবাস যদি না মরুভূ ধূসর গো
জ্বালায়ে, হৃদি মম করিব সাহারা গোবি।।
হে প্রিয়তম, গোপনে তব তরে আমি কাঁদি
তোমারে দিয়াছি মোর, দুনিয়া আখের সবই।।

30/10/2024

#হজ ২০২৫: কোন প্যাকেজে কত খরচ

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৪ জুন সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হতে পারে। এবার বাংলাদেশ থেকে হজ পালনের সুযোগ পাবেন ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১ লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন যেতে পারবেন হজে।

২০২৫ সালে সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যেতে দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। একটি প্যাকেজে সরকারি ব্যবস্থাপনায় প্যাকেজে (মসজিদুল হারামের আশপাশের ৩ কিলোমিটারের মধ্যে বাড়ি ) ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা। অপর প্যাকেজে (মসজিদুল হারামের আশপাশের দেড় কিলোমিটারের মধ্যে বাড়ি) ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮০ টাকা।

আর বেসরকারিভাবে সাধারণ প্যাকেজে ৪ লাখ ৮৩ হাজার ১৫৬ টাকা।

সচিবালয়ে বুধবার দুপুরে হজ ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত নির্বাহী কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন। এই সভা থেকেই আগামী বছরের হজ প্যাকেজ চূড়ান্ত করা হয়।

হজযাত্রার খরচ কমানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা। গত বছরের চেয়ে একটি প্যাকেজ ১ লাখ টাকা হজের খরচ কমেছে ।
২০২৪ সালে সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যেতে সাধারণ প্যাকেজে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা এবং বিশেষ প্যাকেজ খরচ হয়েছিল ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা। আর বেসরকারিভাবে সাধারণ প্যাকেজে ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৮০০ টাকা ।

কী থাকছে সরকারি ব্যবস্থাপনার প্যাকেজে

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের দুটি প্যাকেজের মধ্যে একটি হবে পবিত্র কাবা শরিফ থেকে এক থেকে দেড় কিলোমিটারের মধ্যে। অপরটি থাকবে কাবা শরিফ থেকে আড়াই থেকে তিন কিলোমিটারে মধ্যে। আসা যাওয়ার জন্য পরিবহন ও ভালো থাকার ব্যবস্থা থাকবে। এর মধ্যে সাধারণ হজ প্যাকেজ-১ এর মূল্য ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা। সাধারণ হজ প্যাকেজ-২ এর মূল্য ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮০ টাকা।

বেসরকারি মাধ্যমের সাধারণ হজ প্যাকেজের মূল্য ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮৩ হাজার ১৫৬ টাকা। এর বাইরে সাধারণ হজ প্যাকেজ গ্রহণ করে এজেন্সি একটি অতিরিক্ত বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করতে পারবে।

মক্কায় মসজিদুল হারাম চত্বর থেকে ৩ কিলোমিটারের মধ্যে আবাসন হবে। যাতায়াতে বাসের ব্যবস্থা থাকবে। প্যাকেজ –২ তে মসজিদুল হারাম চত্বর থেকে ১.৫ কিলোমিটারের মধ্যে আবাসন হবে। মদিনায় মার্কাজিয়া (সেন্ট্রাল এরিয়া) এলাকায় আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে।

মিনায় হলুদ জোনে (জোন-৫) তাঁবুর অবস্থান এবং মিনা-আরাফায় 'ডি' ক্যাটাগরির সার্ভিস সুবিধা থাকবে। মক্কার হোটেল বা বাড়ি থেকে বাসে মিনার তাঁবুতে এবং মিনা-আরাফাহ-মুজদালিফা-মিনা ট্রেনে যাতায়াত করানো হবে। মিনা ও আরাফায় মোয়াল্লেম খাবার পরিবেশন করবেন।

অ্যাটাচড বাথসহ মক্কা ও মদিনায় বাড়ি বা হোটেলের প্রতি রুমে সর্বোচ্চ ৬ জনের আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। বাড়ি বা হোটেল কক্ষে বা ফ্লোরে রেফ্রিজারেটরের ব্যবস্থা রাখা হবে। মক্কা, মদিনা ও জেদ্দায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বিনা মূল্যে ওষুধ ও প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা প্রদানের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

৪৬ জন হজযাত্রীর জন্য ১ জন হজ গাইডের ব্যবস্থা করা হবে। প্রত্যেক হজযাত্রীকে খাবার বাবদ ন্যূনতম ৪০ হাজার টাকার সমপরিমাণ সৌদি রিয়াল এবং দমে শোকর (কোরবানি) বাবদ ৭৫০ সৌদি রিয়াল সঙ্গে নিতে হবে।

26/10/2024

#তাফসীরুল,কোরআন,মাহফিল
হায় রে ভজনালয়,
তোমার মিনারে চড়িয়া ভণ্ড গাহে স্বার্থের জয় !

Address

Makkah

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh Hajj Vision posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangladesh Hajj Vision:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share