23/10/2023
Visa Process for Laos
Contact us for more details
Your trusted tours & travel partner.
(5)
Visa Process for Laos
Contact us for more details
এমন ঠাণ্ডা বাংলাদেশেও নামা দরকার
যতবার শুনি মন ভরে না ♥️♥️♥️
Focus on your goal..
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা।
দেখে নিন টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন ⤵️
ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ভিসা করতে যা যা প্রয়োজনঃ
১। ২*২ ল্যাব প্রিন্ট ছবি
২। এন আই ডি / স্মার্ট কার্ড / জন্ম নিবন্ধন কপি
৩। বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী আপডেট ইউটিলিটি/ বিদ্যুৎ বিলের কপি।
৪। লাস্ট ১ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট (মিনিমাম ব্যালেন্স ২০০০০৳) / ডলার এনডোর্সমেন্ট।
৫। পেশাগত প্রমাণপত্র (NOC/ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি)
৬। লাস্ট ভিসা কপি (যদি থাকে)।
৭। পাসপোর্ট কপি
৮। নতুন এবং পুরাতন পাসপোর্ট (একসাথে পিনাপ করে দিবেন)
---------------------------------------------------------------
দেখে নিন আপনি কোথায় যেতে চাইলে কোন পোর্ট দিয়ে ভিসা করবেন??
সিক্কিম/দার্জিলিং/শিলিগুড়ি/ডুয়ার্স/সান্দাকফু/গোচেলা ট্রেক ইত্যাদি যেতে চাইলেঃ
চ্যাংড়াবান্ধা অথবা ফুলবাড়ি দিতে হবে। ফুলবাড়ি দিলে আপনি খুব সহজেই শিলিগুড়ি পৌঁছে যাবেন। তবে এই পোর্টে সুযোগ সুবিধা কম থাকায় বেশির ভাগ ট্যুরিস্ট চ্যাংড়াবান্ধা দিয়ে প্রবেশ করে। চ্যাংড়াবান্ধা দিয়ে প্রবেশ করলে আপনাকে ২ ঘণ্টার মত জার্নি করে শিলিগুড়ি যেতে হবে।
মেঘালয়/নাগাল্যান্ড/অরুণাচল প্রদেশ যেতে চাইলেঃ
আপনাকে ডাউকি পোর্ট দিয়ে ভিসা করতে হবে। যা আমাদের সিলেটের তামাবিল দিয়ে প্রবেশ করতে হয়।
ত্রিপুরা যেতে চাইলেঃ
আপনাকে আগরতলা পোর্ট দিয়ে ভিসা করতে হবে।
আগের নিয়মে উপরের যে কোন পোর্ট নিলে এডিশোনাল পোর্ট হিসেবে (বেনাপোল+গেদে+ট্রেন+এয়ার) পাওয়া যায় বিধায় আলাদা করে শুধু বেনাপোল পোর্ট নেওয়া লস।
বিঃদ্রঃ এছাড়া আপনি ভিসা করার পর মাত্র ৬০০ টাকা দিয়ে আরও ২টি পোর্ট সংযুক্ত করতে পারবেন ৭ দিন সময় এর মধ্যে।
Mid Night Live
ইনি হলেন পরিমল কাঁঞ্জি 🧡🧡
৫৫ বছর বয়সী এই ব্যাক্তি কলকাতা থেকে সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ভ্রমণের উদ্দেশ্যে...
সঙ্গে ছিল জামা-কাপড় এবং কিছু শুকনো খাবার আর ছিল সমগ্র ভারতবর্ষের সীমানা ঘুরে দেখার ইচ্ছা। এই নিয়েই তিনি যাত্রা শুরু করেছিলেন এ বছর 1st জানুয়ারি।
ওড়িশা,অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, কেরল, কর্ণাটক, গোয়া, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, রাজস্থান,পাঞ্জাব, জম্মু ও শ্রীনগর পৌঁছান সাইকেল এ চেপেই। এখন তিনি লেহ-লাদাখ পেরিয়ে মানালির দিকে যাচ্ছেন। তিনি হিমাচল, উত্তরাখণ্ড, নেপাল, সিকিম, সমস্ত উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলি পেরিয়ে অবশেষে কলকাতায় ফিরে আসবেন। লাদাখের কাছেই কিছু ভ্রমণপিপাসু ব্যাক্তিদের সাথে ওনার দেখা হয়, সেই মুহূর্তেরই ছবি এটি।
ওনার স্লোগান - “ সামর্থ নেই.... পা তো আছে "
এটি সমস্ত ভ্রমণকারীদের জন্য সত্য অনুপ্রেরণা। এটা আবারও প্রমাণ হয়ে গেলো যে বয়স শুধুই একটা সংখ্যা মাত্র। ওনার এই অদম্য ইচ্ছাশক্তিকে কুর্নিশ আগামী যাত্রাপথের জন্য অনেক শুভেচ্ছা জানাই
🧡🙏👍👍
তথ্য এবং ছবি:- ইন্টার নেট।
যেভাবে শীত পড়ছে, মনে হচ্ছে বাংলাদেশ আসলেই ইউরোপ - আমেরিকা হয়ে গেছে 🥺
ব্যাস এইটুকুই আর কিছু চাই না!🙂
এটা কিছু হইলো, এটা কোন কথা 🙄
"থার্টি ফার্স্ট নাইট" নয়,
কবরের 'ফার্স্ট নাইট'এর কথা চিন্তা করুন।
জীবনে পরিবর্তন আসবে ইনশাআল্লাহ!
সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।।
সাজেক ২০০৪- ২০২২ 😳
অতি আবেগি বাঙালী 👹
এক নজরে দেখে নিন মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকা:
Bangladesh’s First Metro Rail 🚄🚄🚄🇧🇩
মেট্রোরেলে চড়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রী...
সবুজ পতাকা দুলিয়ে সবুজ সংকেত- উদ্বোধনের পর টিকেট কেটে মেট্রোরেলের যাত্রী হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর আগে তিনি অবতীর্ণ হন গার্ডের ভূমিকায়। সবুজ পাতাকা নেড়ে মেট্রো ট্রেন চলাচলের সবুজ সংকেত তিনি দেন। তারপর সেই পতাকায় স্বাক্ষরও করেন সরকারপ্রধান।
বুধবার সকালে দিয়াবাড়ি স্কুলের মাঠে সুধী সমাবেশে মেট্রোরেলের উদ্বোধন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে তিনি উত্তরা উত্তর স্টেশন ঘুরে দেখেন এবং বুধ থেকে মেট্রো রেলের টিকেট কাটেন। পরে মেট্রোরেলের যাত্রী হয়ে রওনা দেন আগারগাঁওয়ের উদ্দেশ্যে।
আজকের সাজেক যাওয়ার আগের অবস্থা 🙃
মেট্রোরেল নগর গণপরিবহন ব্যবস্থায়
অনন্য মাইলফলক : বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
---
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের গর্ব ও আকাঙ্ক্ষার প্রতীক মেট্রোরেল বাংলাদেশের নগর গণপরিবহন ব্যবস্থায় একটি অনন্য মাইলফলক।
আগামীকাল ২৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেলের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে দেয়া এক বাণীতে তিনি বলেন, ‘ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-৬ বা বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেলের উদ্বোধন ঢাকা মহানগরবাসীর বহু প্রতীক্ষিত স্বপ্ন। এমআরটি লাইন-৬ এর উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশের শুভ উদ্বোধনের মাধ্যমে আজ মহানগরবাসীর সেই স্বপ্ন পূরণ হল। মেট্রোরেল উদ্বোধনের এ মাহেন্দ্রক্ষণে আমি দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় দেশের পরিবহন ও যোগাযোগ খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠনের উন্নয়ন যাত্রার সূচনা করেছিলেন। জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে আওয়ামী লীগ সরকার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।
আগামী মাসেই বাংলাদেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজ শুরু হতে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা ঢাকা মহানগরী ও তৎসংলগ্ন পার্শ্ববর্তী এলাকার যানজট নিরসন ও পরিবেশ উন্নয়নে মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি প্রদান করেছিলাম। বর্তমান সরকার সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ৬টি মেট্রোরেল লাইনের সমন্বয়ে সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা ২০৩০ গ্রহণ করেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী শতভাগ সরকারি মালিকানাধীন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের আওতায় ৪টি মেট্রোরেল লাইনের নির্মাণ বিভিন্ন পর্যায়ে বাস্তবায়নাধীন রয়েছে এবং ২টি মেট্রোরেল লাইন নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের উদ্যোগ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, সবার জন্য মেট্রোরেল- এই স্লোগানকে সামনে রেখে ঢাকা মেট্রোরেলে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য উন্নত বিশ্বের ন্যায় প্রয়োজনীয় সকল সুবিধাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মেট্রোরেলে মহিলা যাত্রীদের নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য যাতায়াত নিশ্চিত করার জন্য প্রতিটি মেট্রো ট্রেনে একটি স্বতন্ত্র মহিলা কোচ রাখা হয়েছে।
তিনি বলেন, ২০১৬ সালের ১ জুলাই গুলশান হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে এক অনাকাঙ্খিত বিয়োগান্তক ঘটনায় এমআরটি লাইন-১ এবং এমআরটি লাইন-৫ এ কর্মরত ৭ জন জাপানী পরামর্শক জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাঁদের স্মরণে বাংলাদেশ ও জাপান সরকারের যৌথ উদ্যোগে উত্তরা দিয়াবাড়িতে মেট্রোরেল প্রদর্শনী ও তথ্য কেন্দ্রে স্মৃতিস্মারক স্থাপন করা হয়েছে, যা পরবর্তিতে এমআরটি লাইন-১ এবং এমআরটি লাইন-৫ : নর্দার্ন রুটের নতুন বাজার আন্তঃলাইন সংযোগ স্টেশনে স্থানান্তর করা হবে। প্রধানমন্ত্রী তাঁদের পরিবারের সদস্যদেরকে আন্তরিক সমবেদনা এবং জীবন উৎসর্গকারীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা মহানগরবাসী ও অংশীজনের সর্বাত্মক সহযোগিতা ব্যতীত মেট্রোরেল নির্মাণ একটি দুরূহ কাজ ছিল। একটি সুন্দর মহানগরী বিনির্মাণে তাদের সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। করোনার বৈশ্বিক মহামারি পরিস্থিতেও নির্ধারিত সময়ের পূর্বে বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেলের উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশের উদ্বোধন আওয়ামী লীগ সরকার, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকা, টিম ডিএমটিসিএল, প্রকল্প কর্তৃপক্ষ, নিয়োজিত পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের একীভূত প্রচেষ্টার ফসল।’
তিনি বলেন, আগামী প্রজন্মের জন্য ঢাকা মহানগরীকে বাসযোগ্য করে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। উন্নয়নের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় আমরা এগিয়ে যাবো নিরন্তর- ইনশাল্লাহ।
প্রধানমন্ত্রী মেট্রোরেলের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন.
মরিয়ম আফিজা, উদ্বোধনী দিনে মেট্রোরেলের প্রথম চালক।
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেমিস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর শেষ করে মেট্রোরেলের চালকের আসনে বসছেন মরিয়ম। নব ইতিহাসের সাক্ষী মরিয়মের জন্য শুভ কামনা।
#বাংলাদেশ
ইহাই চরম সত্য😑
মেট্রোরেল সম্পর্কে কিছু দুঃসংবাদ
==≠=====================
সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৯ তারিখে ঢাকায় মেট্রোরেল চালু হইয়া যাইবো ইনশাআল্লাহ। তাই নির্ঝঞ্ঝাট ট্রেন যাত্রার জন্য কিছু তথ্য জানা জরুরী। তেমনই কিছু তথ্য ফ্রীতে জাইনা লন সবাইঃ
১। এই ট্রেনের টিকেট পাতলা কাগজের হইবোনা, প্লাস্টিক কার্ড। একবার কিন্না খালি টাকা রিচার্জ করবেন, ব্যাস আর টিকেট কাটার ঝামেলা নাই। যাগো এই সিস্টেম পছন্দ না, তারা প্রতিবার স্টেশনে ঢুকার সময় মেশিন/কাউন্টার থিকা টিকেট কাইটা ট্রেনে উঠতারবো।
২। টিকেট ছাড়া ট্রেনে উঠার চিন্তা ভুলেও কইরেন না। ট্রেনে উঠনের বহুত আগে ইস্টিশনে ঢুকার মুখেই কার্ড চার্জ কইরা ভিত্রে ঢুকতে হইবো। কার্ড ছাড়া দরজা খুলবো না। তাই বিনা টিকেটে ঘুরার চিন্তা বাদ দেন। অল্প দূরের টিকেট কাইটা বেশি দূরে যাইয়াও শান্তি নাই, অতিরিক্ত ভাড়া পরিশোধ না করলে বাইর হওনের গেইট খুলবোনা। ব্যারাছ্যারা অবস্থা!!!
৩। ট্রেনের সীটগুলা শক্ত প্লাস্টিকের তৈরি, ফোম-রেক্সিনের তৈরি না। তাই ব্লেড দিয়া কাটা যাইবোনা। কাটাকুটির অভ্যাস যাগো আছে তারা আপাতত হতাশ হইবো। আর যারা কাটা রেক্সিনের ফাক দিয়া টাইনা টাইনা ফোম ছিড়তো, তারা অগত্যা মাথার কেশ ছিড়তারেন। এই খায়েশও পুরণ না কইরাই ইহকাল ত্যাগ করতে হইবো!
৪। কিছু আদম সন্তান আছে ট্রেন দেখলেই যাগো ঢিল মারনের লাইগা হাত নিশপিশ করে, তাগো লাইগা বিরাট দুঃসংবাদ। এত উপ্রে ঢিল মারা যাইবো? আর ট্রেনটা চলবো শহরের মধ্যে দিয়া। ঢিল মারার সময় পাবলিকের হাতে ধরা খাইলে কিন্তু মাইর একটাও মাটিত পরবো না।
৫। এই ট্রেনে টাট্টিঘর নাই। তাই বড় কাম কইরা পানি ব্যাবহার না কইরা ট্রেন নোংরা করনের খায়েশও অনেকের পূরণ হইবো না। আফসোস! ট্রেনে উঠনের আগেই বড়/ছোট সব কাম সাইরা উঠলে আর সমইস্যা হইবোনা।
৬। জার্নি বাই ট্রেন করনের সময় বাদাম খাইয়া খোসা ফালাইয়া ট্রেন নোংরা করা অনেকের হবি। এইখানেও হতাশার খবর। ট্রেনে বাদাম ওয়ালাই নাই, বাদাম খাইবেন কইত্তে? টিকেট কাইট্টা ট্রেনে উইঠা বাদাম বেইচা পোষান যাইবো?
৭। অনেক বান্দা আছেন যারা ট্রেনের ছাদে না উঠলে ভ্রমনের মজা পান না, তাগো লাইগাও দুঃসংবাদ। এই ট্রেন বিদ্যুতে চলে, তাই ছাদের উপ্রে বিদ্যুতের তার থাকবো। ছাদে উঠলে হাই ভোল্টেজ তারের লগে লাইগা আলুপোড়া হইয়া যাইবেন। অতএব, সাধু সাবধান!!!
আপাতত এইপর্যন্তই। ভালো থাইকেন।
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের রুইলুই পর্যটনকেন্দ্রে পর্যটকের ঢল নেমেছে। রিসোর্ট-কটেজে কক্ষ না পেয়....
মেঘালয় ভিউ
Double decker living root bridge
Upper the 7th sister
umkrem falls
উমক্রেম ফলস
বিশ্বকাপ জয়ের পর 🏆🏆🏆
আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েন্স আইয়ারস এর চিত্র
অভিনন্দন আর্জেন্টিনা ফুটবল টিম কে...
মেসির জন্ম দিনে সবাই কিছু না কিছু উপহার দিয়েছিলো! কিন্তু এই মানুষ টা কোন উপহার দেয়নি!
জানতে চাওয়া হলে সে বলেছিলো আমি মেসিকে বিশ্বকাপ এনে দিব এটাই আমার পক্ষ হতে উপহার!
এবং সে তার কথা রেখেছে! 💙🏆
সাদা পাথর, ভোলাগঞ্জ
Even after a famous win at the World Cup, Japan fans stayed behind to clean up ❤️
Be the first to know and let us send you an email when Phoenix Travels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Phoenix Travels:
Want your business to be the top-listed Travel Agency?