Ezy Travels & Tourism

  • Home
  • Ezy Travels & Tourism

Ezy Travels & Tourism Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ezy Travels & Tourism, Travel Company, .

"Ezy Travels & Tourism" is a name in the field of tourism industry in Bangladesh and serving for many corporate and individual clients.Please suggest this page to your friends.

29/06/2021

শুভ সকাল🌻
তুমি কেবল মেঘ ছুঁয়ে দেবার প্রতীক্ষায় থাকো
অথচ আমার সব অভিমান বেলা অবেলায়
বৃষ্টি হয়ে ঝরে যায়!
📍 সাজেক ভ্যালী, বাংলাদেশ 🇧🇩
Join:- Vromonwala ভ্রমনওয়ালা Group

📸 Nusrat

যারা সুন্দরবন যাইতে চাইছিলেন।  আওয়াজ দেন।  এইবার বাঘ দেখবই দেখব। 😁😁😁
20/11/2020

যারা সুন্দরবন যাইতে চাইছিলেন। আওয়াজ দেন। এইবার বাঘ দেখবই দেখব। 😁😁😁

মেঘের দেশ সাজেক🎀
10/11/2020

মেঘের দেশ সাজেক🎀

Sundarbon💥
10/11/2020

Sundarbon💥

sajek
02/11/2020

sajek

22/10/2020

Just wowwwooo...

22/10/2020
🌺আমিয়াখুম জলপ্রপাত(Amiakhum Waterfall):বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় অবস্থিত একটি অসাধারণ জলপ্রপাতের নাম আমিয়াখুম (Ami...
21/09/2020

🌺আমিয়াখুম জলপ্রপাত(Amiakhum Waterfall):
বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় অবস্থিত একটি অসাধারণ জলপ্রপাতের নাম আমিয়াখুম (Amiakhum Waterfall)। এটি বাংলাদেশের দুর্গম জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম। সবুজে মোড়া পাহাড় আর পাথরের বাধা পেরিয়ে দুধসাদা রঙের ফেনা ছড়িয়ে তুমুল বেগে নিচে নেমে আসছে শীতল পানির ধারা। লোকালয় থেকে অনেক দূরে বিশুদ্ধ প্রকৃর মাঝে জলের পতন আর প্রবাহের শব্দতরঙ্গের সুরের মূর্ছনা পর্যটকদের মোহাবিষ্ট করে তোলে। বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত ঘেঁষা আমিয়াখুম জলপ্রপাত অনেকের কাছে পেয়েছে বাংলার ভূস্বর্গ নামের সুখ্যাতি। ঝর্ণার রূপে মুগ্ধ হয়ে কেউ কেউ আবার একে বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জলপ্রপাত হিসাবে আখ্যায়িত করেছেন।

🍁কখন যাবেনঃ
বান্দরবানের প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য আমিয়াখুমের সৌন্দর্য দেখতে প্রায় সারাবছরই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকেরা এসে ভিড় করেন। বর্ষায় আমিয়াখুমের সৌন্দর্য পূর্ণতা ফিরে পায়। বহু কষ্ট স্বীকার করে পাহাড়ের দূর্গমতার মাঝে আমিয়াখুমের মুখোমুখি হওয়া যেন এক যথার্থ উৎসর্গ! তবে ভরা বর্ষায় সাঙ্গু নদীর পানি বেশি থাকে এবং ফ্লাশ ফ্লাডের আশঙ্কা থাকে বলে নিরাপত্তা বিবেচনা করে যাওয়া উচিত। এছাড়া বছরের যে কোন সময়েই যাওয়া যায় এই ঝর্ণায়। ট্রেকিং করতে হয় বলে শীতকালে যাওয়া কিছুটা সুবিধাজনক।

🌹আমিয়াখুম যাওয়ার উপায়ঃ
আমিয়াখুম যেতে চাইলে দেশের যেকোন স্থান হতে প্রথমে বান্দরবান জেলায় চলে আসুন। এরপর থানচি উপজেলা হয়ে আমিয়াখুম যেতে হয়। থানচি থেকে দুইপথে আমিয়াখুম যাওয়া যায়।

🍀রুট ১: থানচি > পদ্মঝিরি > থুইসাপাড়া > দেবতাপাহাড় > আমিয়াখুম।

🍀রুট ২: থানচি > রেমাক্রি > নাফাখুম > জিনাপাড়া > থুইসাপাড়া > দেবতাপাহাড় > আমিয়াখুম।

🌱প্রথম পথে শুধুমাত্র পদ্মঝিরিতেই প্রায় ৬-৭ ঘণ্টা ট্রেকিং করতে হয় এবং অনেক সময় রাতের বেলাতেও ট্রেকিং করতে হতে পারে। প্রথম রুট দিয়ে অনেকে গেলেও দ্বিতীয় রুট তুলনামূলক সুবিধাজনক। এছাড়া আপনি পদ্মঝিরি দিয়ে গিয়ে রেমাক্রি হয়ে আসতে পারবেন।

বান্দরবান শহর থেকে বাস বা জীপে চড়ে থানচি উপজেলা যেতে প্রায় ৪-৫ ঘন্টা সময় লাগে। থানচি উপজেলায় পৌঁছে অবশ্যই আপনাকে একজন গাইড ঠিক করে নিতে হবে। গাইড ছাড়া আমিয়াখুম যাওয়ার অনুমতি পাওয়া যাবেনা। গাইড নিয়ে সেখানের প্রশাসন থেকে অনুমতি নিতে হবে। এরপর থানচি হতে নৌকা রিজার্ভ নিয়ে চলে আসুন রোমাক্রি বাজারে। যদি দুপুরের মধ্যে রোমাক্রির পৌঁছাতে পারেন তবে আর সময় নষ্ট না করে নাফাখুম ঝর্ণার উদ্দেশ্য হাটা শুরু করতে পারেন। রোমাক্রি হতে প্রায় দুই থেকে আড়াই ঘন্টা ট্রেকিং করলে নাফাখুম ঝর্ণা দেখতে পাবেন। সেখানে কিছুটা সময় কাটিয়ে থুইসা পাড়ার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ুন। থুইসা পাড়া পৌছাতে বেশী রাত হবে মনে হলে তার আগের পাড়া জিনাপাড়ায় রাতে কাটিয়ে নিতে পারবেন।

নাফাখুম ঝর্ণা থেকে ৩-৪ টা ঘন্টা ট্রাকিং দূরত্বে থুইসা পাড়ার অবস্থান। সেখানে রাত কাটিয়ে থানচি গাইড সহ আরও একজন লোকাল গাইড নিয়ে খুব সকালে বেড়িয়ে পড়ুন আমিয়াখুম যাত্রায়। প্রায় ৩ থেকে সাড়ে তিন ঘন্টা বান্দরবানের প্রকৃতির আদিম সৌন্দর্য দেখতে দেখতে দেবতা পাহাড় হয়ে আমিয়াখুম ঝর্ণায় পৌঁছে যাবেন। আমিয়াখুম ঝর্ণার কাছেই রয়েছে ভেলাখুম ও সাতভাইখুম। তাই পরিকল্পণা সেই মাফিক সাজিয়ে রাখুন। দুপুরের খাবারের জন্যে আগেই ব্যবস্থা করে রাখুন। ফিরতি পথে আমিয়াখুম থেকে থুইসা পাড়ায় রাত কাটিয়ে আগের মত করে অথবা ভিন্ন রুট ধরে থানচি ফিরে আসুন। থানচি থেকে বান্দরবান এসে আপনার গন্তব্যে চলে আসুন।

🌺কোথায় থাকবেনঃ
থানচির পর যেখানেই থাকতে চান আপনাকে স্থানীয় আদিবাসিদের ঘরে থাকতে হবে। আপনার এই পুরো পথ ধরে বেশ কিছু আদিবাসী পাড়া রয়েছে। সাধারণত থাকতে হলে রেমাক্রি, নাফাখুম পাড়া, জিনাপাড়া ও থুইসা পাড়ায় রাত্রীযাপন করা হয়। থাকার ব্যাপারে আপনার গাইডই সব ব্যবস্থা করে দিবে।

🌺কোথায় খাবেনঃ
আপনার ট্রেকিং এর পথে খাওবার জন্যে স্থানীয় আদিবাসীদের ঘরেই খেতে হবে। পর্যটকদের সুবিধার জন্যে বিভিন্ন প্যাকেজে খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। কোথায় কি খাবেন তার জন্যে গাইডের সাথে আগেই পরামর্শ করে নিন। জুম চালের ভাত, সবজি, ডাল, পাহাড়ী মুরগী, আলু ভর্তা এইরকম খাবারের প্যাকেজ অনুযায়ী খেতে পারবেন। আর সাথে করে অবশ্যই পরিমান ও পরিকল্পনা মাফিক শুকনো খাবার যেমন বিস্কিট, চকোলেট, চিড়া, মুড়ি, খেজুর এমন সব খাবার নিয়ে যাবেন। পুরো যাত্রাপথে কঠিন পরিশ্রমের ট্রেকিং করতে হবে।

🌺আমিয়াখুম ভ্রমণ খরচঃ
আমিয়াখুম ভ্রমণে গেলে অবশ্যই একসাথে কয়েকজন মিলে ঘুরতে যাওয়া উচিত। এতে খরচ যেমন কম হবে তেমনি এই দুর্গম যায়গা ভ্রমণে সাহস পাওয়া যাবে। আমিয়াখুম ভ্রমণে মূল খরচ গুলো হলো-

বান্দরবান আসা – আপনি যেখানেই থাকেন সেখান থেকে বান্দরবান শহরে আসতে যে খরচ।
বান্দরবান থেকে থানচি – বান্দরবান থেকে থানচি যাওয়া আসার জন্যে জীপ, চান্দের গাড়ী অথবা বাসে যেতে হবে। রিসার্ভ জীপ/চান্দের গাড়ী ৫৫০০-৬০০০ টাকা এবং বাসে জনপ্রতি ২০০ টাকা।
থানচি থেকে রেমাক্রি – থানচি থেকে রেমাক্রি ইঞ্জিন নৌকায় যাওয়া ও আসা ৪০০০-৪৫০০ টাকা। এক নৌকায় ৫-৬ জন বসা যায়।
গাইড খরচ – আমিয়াখুম, ভেলাখুম, সাতভাইখুম সব ভ্রমণের জন্যে গাইড খরচ ৪৫০০-৫০০০ টাকা।
খাবার খরচ – আদীবাসীদের ঘরে খাবার খেতে প্রতি বেলা ১২০-১৫০ টাকা লাগবে।
থাকার খরচ – আদিবাসীদের ঘরে থাকতে জনপ্রতি এক রাত ১৫০ টাকা।

🌺ভ্রমণ পরামর্শঃ
🌿আমিয়াখুম যেতে হলে দীর্ঘ পথ ও দীর্ঘ সময় ট্রেকিং করতে হয়। এবং যাত্রাপথে বিশাল সব পাহাড় খাড়া উঠা ও নামা লাগে। তাই আগে যদি ট্রেকিং এর অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে ভাল করে জেনে বুঝে তারপর যাওয়া উচিত।
🌿একসাথে গ্রুপ করে যাওয়া সুবিধাজনক, এতে খরচ যেমন কম হবে তেমনি মনোবল ভাল থাকবে। পুর্ব অভিজ্ঞতা আছে এমন কেউ থাকলে সবচেয়ে ভাল হবে। এছাড়া অনেক ট্রাভেল গ্রুপ আমিয়াখুম ট্যুর দিয়ে থাকে, তাঁদের সাথেও যেতে পারেন।
🌿ট্রেকিং এর জন্যে সুবিধাজনক জুতা, ভালো ব্যাগ এবং জামাকাপড় ব্যবহার করতে হবে। আর অবশ্যই ব্যাগ এত ভারি করা যাবেনা। কারণ ব্যাগ আপনাকেই বহন করতে হবে। যত কম কিছু নেওয়া যায় ততই ভালো হবে আপনার জন্যে।
🌿সাথে করে নিজের প্রয়োজনীয় ওষুধ, ফার্স্ট এইড বক্স, কিছু শুকনো খাবার নিয়ে নিবেন। এছাড়া স্যালাইন, গ্লুকোজ অনেক কাজে দিবে।
🌿থানচি বাজারের পর থেকে মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়ার সম্ভাবনা নাই বললেই চলে। এই বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখবেন। প্রয়োজনীয় ফোন কল থানচি থাকতেই করে ফেলুন। পরিবার পরিচিতদের আগেই জানিয়ে রাখুন পরবর্তী দিন গুলোতে আপনি নেটওয়ার্ক এর বাইরে থাকবেন।
🌿থানচির পর থেকে গাইডই আপনাকে সকল বিষয়ে সহায়তা করবে। গাইড ঠিক করার আগে কি কি প্ল্যান, কি কি দেখবেন তার বিস্তারিত ঠিক করে নিন।
🌿গাইডের পরামর্শ মেনে চলুন। নিজেদের নিরাপত্তার জন্যে গাইডের কথা অনুসরন করুন। মনে রাখবেন সেখানে গাইডই আপনার একমাত্র পথ নির্দেশক। এছাড়া থাকা ও খাওয়ার ব্যাপারে গাইডের সাথে আগেই কথা বলে রাখুন।
🌿অনেক সময় আমিয়াখুম ভ্রমণ প্রশাসন থেকে বন্ধ থাকে। তাই অনুমতি ছাড়া আমিয়াখুম যাবার চেষ্টা কখনই করবেন না। অনুমতির জন্যে আপনার আইডি কার্ড (অথবা স্টুডেন্ট আইডি) অবশ্যই রাখতে হবে। মূলকপি না হলেও ফটোকপি করিয়ে নিন। যাত্রাপথে চেকপোস্টে এবং অনুমতি নিতে প্রয়োজন হবে।
🌿বাচ্চা এবং বয়স্ক ব্যাক্তিদের অবশ্যই আমিয়াখুম ভ্রমণ পরিহার করা উচিত। মানসিক ও শারীরিক ভাবে শক্ত হলেই তবে এই ট্রেকিং এ যাওয়া উচিত।
🌿সর্বশেষ, স্থানীয় আদিবাসীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন। এমন কোন আচরণ করা থেকে বিরত থাকুন যার কারণে তাঁদের জীবনধারা ব্যহত হয় বা মনে আঘাত পায়। এবং অবশ্যই পরিবেশের প্রতি যত্নবান হোন। এমন কিছু করবেন না যার কারণে পরিবেশ ও প্রকৃতির ক্ষতি হয়।

🌺ঋজুক ঝর্ণাঃবান্দরবান জেলা সদর থেকে ৬৬ কিলোমিটার এবং রুমা বাজার থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে সাঙ্গু নদীর পাড়ে ঋজুক ঝর্ণা (Rijuk...
21/09/2020

🌺ঋজুক ঝর্ণাঃ
বান্দরবান জেলা সদর থেকে ৬৬ কিলোমিটার এবং রুমা বাজার থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে সাঙ্গু নদীর পাড়ে ঋজুক ঝর্ণা (Rijuk Waterfall) অবস্থিত। নদীপথে রুমা বাজার থেকে থানছি যাওয়ার সময় এই চির তরুণ ঋজুক ঝর্ণার দর্শন মিলে। মার্মা ভাষায় এই ঝর্ণার নাম রী স্বং স্বং। প্রায় ৩০০ ফুট উচু পাহাড় হতে সারা বছর জলধারা বয়ে চলে। আর বর্ষায় স্রোতের তোড় এত বৃদ্ধি পায় যে তখন জলপ্রপাতের কাছে ঘেঁষতে বড় ইঞ্জিনের নৌকা নিয়েও রীতিমত হিমশিম খেতে হয়। বছরজুড়ে বহমান জলের ধারা আর চারপাশের আদিম বুনো সবুজের সৌন্দর্য ঋজুক ঝর্ণাকে দিয়েছে প্রকৃতির এক অপার্থিব নির্মলতা।

🌿শুধুমাত্র ঋজুক নয়, সৌন্দর্যের বেলায় সাঙ্গুও কম যায় না। বর্ষাকাল ছাড়া বছরের অন্য সময় সাঙ্গু নদীতে পানি কম থাকে। পরিস্কার টলটলে পানির নিচে বালি ও ছোট ছোট নুড়িপাথরের রাজত্ব পরিষ্কার দেখা যায়। সাঙ্গুর বাকে বাকে কোথাও কোথাও পাহাড় ভেদ করে বেড়িয়ে আসে ফসলের জমি। ঋজুকের বিপরীত পাশে মারমাদের একটা পাড়া রয়েছে। এই পাড়ার নাম নতুন ঋজুকপাড়া। আবার পাহাড়ের উপর বমদের পাড়াড় নাম ঋজুকপাড়া। হাতে সময় থাকলে ঋজুক ঝর্ণা দেখে আদিবাসী জীবনধারার সাথে পরিচিত হতে পারেন। মারমারা আতিথেয়তা ও আন্তরিকতায় একেবারে তুলনাহীন।

🌿কিভাবে যাবেনঃ
ঋজুক ঝর্ণা দেখতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই প্রথমে বান্দরবান শহর আসতে হবে। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে শ্যামলি, হানিফ, ইউনিক, এস আলম, ডলফিন ইত্যাদি বেশকিছু পরিবহনের বাসে বান্দরবান যেতে পারবেন। ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান যেতে সময় লাগে ৮-১০ ঘন্টা। বান্দরবান শহর পৌঁছে লোকাল বাস, জীপ/চাঁন্দের গাড়িতে চড়ে চলে যান রুমা বাজার। রুমা বাজার থেকে পায়ে হেটে ট্রাকিং করে কিংবা ইঞ্জিন চালিত নৌকা ভাড়া নিয়ে ঋজুক ঝর্ণা দেখতে যেতে পারবেন।

🌿কোথায় থাকবেনঃ
রুমা বাজারে হোটেল হিলটনে রাত্রিযাপন করতে পারেন। আর বান্দরবান শহরে হলিডে ইন রিসোর্ট, হোটেল ফোর স্টার, হিলসাইড রিসোর্ট, হোটেল রিভার ভিউ, হোটেল থ্রি স্টার ইত্যাদি আবাসিক হোটেল রয়েছে।

🌺সাতভাইখুমঃবান্দরবান জেলায় অবস্থিত আমিয়াখুম জলপ্রপাত থেকে কিছুটা দূরে পাহাড় আর সবুজে ঘেরা স্বচ্ছ শীতল জলধারার নাম সাতভ...
21/09/2020

🌺সাতভাইখুমঃ
বান্দরবান জেলায় অবস্থিত আমিয়াখুম জলপ্রপাত থেকে কিছুটা দূরে পাহাড় আর সবুজে ঘেরা স্বচ্ছ শীতল জলধারার নাম সাতভাইখুম (Satvaikhum)। বাঁশের ভেলায় করে সাতভাইখুমের জলপথ পাড়ি দিতে গেলে নিজেকে হঠাৎ যেন কোন পাথুরে দুর্গের অপ্রত্যাশিত আগন্তুক বলে মনে হতে পারে। চারপাশের সৌন্দর্য আপনি মুগ্ধ চোখে উপভোগ করবেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আকাশ ফুঁড়ে উপরে উঠে যাওয়া পাথরের পাহাড়, সবুজ প্রাকৃতির গাম্ভীর্য আর টলটলে সবুজাভ জলপথ যেন এখানে আগত দর্শনার্থীদের অলৌকিক সংবর্ধনা জানাতে ব্যস্ত। রুপ-সৌন্দর্য আর রোমাঞ্চকর অনুভবে সাতভাইখুম অতুলনীয়।

দেবতার পাহাড় থেকে ভেঙে পড়া বিশালাকৃতির বোল্ডারগুলোর মধ্য হতে সাতটি বড় পাথরের উপর ভিত্তি করে সাতভাইখুম নামকরণ করা হয়েছে। বড় সাতটি পাথরের মধ্যে প্রথম পাথরটি অতিসম্প্রতি ভেঙ্গে দু’টুকরো হয়ে গেছে। আর স্থানীয়দের বিশ্বাস অবাধে পাহাড় থেকে গাছ কাটার ফলে দেবতাদের অভিশাপে এমনটা হয়েছে।

🌿কিভাবে যাবেনঃ
আমিয়াখুম জলপ্রপাত থেকে উপরের দিকে ১৫ থেকে ২০ মিনিট হাটলে সাতভাইখুম পৌঁছানো যায়। ঢাকা হতে বান্দরবান জেলায় পৌঁছে জীপ বা বাস নিয়ে থানচি হয়ে নৌকা নিয়ে পদ্দমুখ চলে আসুন। এরপর ট্রেকিং করে পদ্দঝিরি পার হয়ে থুইছাপারায় রাত্রিযাপন করতে হবে। পরদিন ভোরে আবার ট্রেকিং শুরু করে একে একে দেবতাপাহাড়, আমিয়াখুম, ভেলাখুম, সাতভাইখুম, নাফাখুম দেখে রেমাক্রি হয়ে বান্দরবান ফিরে আসতে পারবেন।

🌺সাঙ্গু নদী বা শঙ্খ নদীঃসাঙ্গু নদী বা শঙ্খ নদী, বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের চট্টগ্রাম ও বান্দরবন জেলার একটি নদী। নদ...
21/09/2020

🌺সাঙ্গু নদী বা শঙ্খ নদীঃ
সাঙ্গু নদী বা শঙ্খ নদী, বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের চট্টগ্রাম ও বান্দরবন জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৯৪ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১১৯ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক সাঙ্গু নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী নং ১৫।

🌺নীলাচলঃনীলাচল বাংলাদেশের বান্দরবান জেলায় অন্যতম দর্শনীয় স্থান। এখানে নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স বান্দরবান জেলা প্রশাসনের...
21/09/2020

🌺নীলাচলঃ
নীলাচল বাংলাদেশের বান্দরবান জেলায় অন্যতম দর্শনীয় স্থান। এখানে নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স বান্দরবান জেলা প্রশাসনের তত্তাবধানে বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে টাইগারপাড়ার পাহাড়চূড়ায় গড়ে তোলা হয়েছে আকর্ষণীয় এই পর্যটন কেন্দ্র।

🌿নীলাচলকে বাংলার দার্জিলিং বললে বোঝা যায় এর সৌন্দর্য। ২০০৬ সালের পহেলা জানুয়ারি এই প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়। এ প্রকল্পে রয়েছে শুভ্রনীলা,‘ঝুলন্ত নীলা’, ‘নীহারিকা’ এবং ‘ভ্যালেন্টাইন পয়েন্ট’ নামে পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় বিশ্রামাগার। কমপ্লেক্সের মাঝে বাচ্চাদের খেলাধুলার ব্যবস্থা এবং বসার ব্যবস্থা রয়েছে। পাহাড়ের ঢালে ঢালে সাজানো হয়েছে এ জায়গাগুলো। ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে সামনের পাহাড়ের দৃশ্যও ভিন্ন ভিন্ন রকম। একটি থেকে আরেকটি একেবারেই আলাদা, স্বতন্ত্র। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৬শ’ ফুট উঁচু এই জায়গায় বর্ষা, শরৎ কি হেমন্ত— তিন ঋতুতে ছোঁয়া যায় মেঘ।

🌿নীলাচল থেকে সমগ্র বান্দরবান শহর একনজরে দেখা যায়। মেঘমুক্ত আকাশে কক্সবাজারর সমুদ্রসৈকতের অপুর্ব দৃশ্য নীলাচল থেকে পর্যটকেরা উপভোগ করতে পারেন। নীলাচলে বাড়তি আকর্ষণ হল এখানকার নীল রং এর রিসোর্ট। নাম নীলাচল স্কেপ রিসোর্ট। সাধারণ পর্যটকদের জন্য এ জায়গায় সূর্যাস্ত পর্যন্ত অনুমতি আছে।

🌿কক্সবাজারের মত বান্দরবানেও এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন (ইটিজেড) স্থাপনে পর্যটন মন্ত্রণালয় ও জাতীয় পর্যটন সংস্থাগুলোর কার্যকর উদ্যোগ নিয়েছে।

🌺রাতারগুল জলাবনঃরাতারগুল জলাবন বা বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা (রাতারগুল) বা রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট বাংলাদেশের একম...
16/09/2020

🌺রাতারগুল জলাবনঃ
রাতারগুল জলাবন বা বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা (রাতারগুল) বা রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট বাংলাদেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবন এবং বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, যা সিলেটের গোয়াইনঘাটে অবস্থিত। বনের আয়তন ৩,৩২৫.৬১ একর, আর এর মধ্যে ৫০৪ একর বনকে ১৯৭৩ সালে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়।এছাড়াও ২০৪.২৫ হেক্টর বনভুমিকে ৩১ মে ২০১৫ তারিখে বাংলাদেশের বন অধিদপ্তর বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা ঘোষণা করে।এটি পৃথিবীর মাত্র কয়েকটি জলাবনের মধ্যে অন্যতম একটি। এই বনকে বাংলাদেশ সরকারের বনবিভাগের অধীনে সংরক্ষণ করা হয়েছে।

🌿চিরসবুজ এই বন গোয়াইন নদীর তীরে অবস্থিত (গোয়াইন নদী সারি গোয়াইন নদীর সাথে মিলিত হয়েছে) এবং চেঙ্গির খালের সাথে একে সংযুক্ত করেছে। এখানে সবচেয়ে বেশি জন্মায় করচ গাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Millettia pinnata)। বর্ষাকালে এই বন ২০–৩০ ফুট পানির নিচে নিমজ্জিত থাকে। বাকি সারা বছর, পানির উচ্চতা ১০ ফুটের মতো থাকে।বর্ষাকালে এই বনে অথৈ জল থাকে চার মাস। তারপর ছোট ছোট খালগুলো হয়ে যায় পায়ে-চলা পথ। আর তখন পানির আশ্রয় হয় বন বিভাগের খোঁড়া বিলগুলোতে। সেখানেই আশ্রয় নেয় জলজ প্রাণীকুল।

🌺নামকরণঃ
সিলেটের স্থানীয় ভাষায় মুর্তা বা পাটি গাছ "রাতা গাছ" নামে পরিচিত। সেই রাতা গাছের নামানুসারে এ বনের নাম রাতারগুল।

10/09/2020

ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর সিলেট

❐Ezy Travels & Tourism এর সাথে-সিলেটের সাদাপাথর ভোলাগঞ্জ, রাতারগুল ও হজরত শাহ জালাল (রঃ) মাজার ভ্রমন..!📷২রাত/১ দিন- জনপ্...
09/09/2020

❐Ezy Travels & Tourism এর সাথে-সিলেটের সাদাপাথর ভোলাগঞ্জ, রাতারগুল ও হজরত শাহ জালাল (রঃ) মাজার ভ্রমন..!
📷২রাত/১ দিন- জনপ্রতি: ২২৫০/=।
❐ কোন হিডেন চার্জ বা ডিসকাউন্ট নেই।
❐ফোন:
📷 +8801820-052946 📷 01958441055
❑ ভ্রমণ এর তারিখ এবং সময়ঃ
📷📷২৪ ই সেপ্টেম্বর ২০২০ বৃহস্পতিবার রাত ১০ঃ০০ মিনিট থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ শনিবার সকাল ৬ঃ০০ টা পর্যন্ত।
❑ ভ্রমণের খরচঃ ২২৫০ টাকা (বিকাশের খরচ ব্যতীত)
❑ বুকিং এর জন্য পাঠাতে হবেঃ ১০২০টাকা ( বিকাশ খরচ সহ)
📷যেকোনো প্রয়োজনেঃ 01958441055
📷যাত্রার তারিখঃ
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ বৃহস্পতিবার রাত ১০ টা (পান্থপথ থেকে)
📷ফেরার তারিখঃ
২৫ ই সেপ্টেম্বর শুক্রবার রাত ১০.৩০টা ( রওনা )
-------------------------
📷ট্যুর কনফার্ম করতে যোগাযোগ করুন +8801958441055 নাম্বারে।
📷বিকাশ : 01958441055 ( personal)
📷যাবেন যারা ১০২০/= টাকা ( অফেরতযোগ্য) বিকাশ, রকেট বা স্ব-শরীরে ইভেন্ট হোস্টদের কাছে পৌঁছে আপনার আসন নিশ্চিত করতে পারেন। বাকী টাকা ট্যুরের দিন বাসে উঠার আগে পরিশোধ করে বাসের আসন নং বুঝে নিতে হবে।
📷টাকা পাঠিয়ে অবশ্যই +8801958441055 এই নাম্বারে কল করে কনফার্ম হয়ে নিবেন।
---------------------------
📷সম্ভাব্য ট্যুর প্লানঃ
❑ ২৪ ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাত ০৯ টা ৩০ পান্থপথ সামনে থেকে আমাদের বাস ছাড়া হবে সিলেট এর উদ্দেশ্যে ।
❑ ২৫ ই সেপ্টেম্বর তারিখ শুক্রবার ভোর ৬ টায় সিলেট পৌঁছে ৮ টার মধ্যে সকালের নাস্তা শেষ করে রওনা হবো রাতারগুলের উদ্দেশ্য। এরপর ১২ টার মদ্ধে রাতারগুল ঘুরে এরপর রওনা হবো ভোলাগঞ্জের উদ্দেশ্যে।
❑ ১ টার দিকে ঘাটে পৌঁছে দুপুরের খাবার সেরে এরপর ২ টার দিকে রিজার্ভ ট্রলারে রওনা হবো ভোলাগঞ্জ জিরো পয়েন্ট এর উদ্দেশ্যে।
এরপর আনুমানিক ৫ টা পর্যন্ত ভোলাগঞ্জ এ অবস্থান করে এরপর আবার আমরা আমাদের বাসের কাছে চলে আসবো।
এই সময়ের মধ্যে কেউ চাইলে উৎমাছড়াও ঘুরে আসতে পারবেন( যাওয়া আসা ১ ঘন্টার মত হাটা)
❑ এরপর বিকেল ৬ টার দিকে রওনা হব সিলেটের উদ্দেশ্য এবং ৮ টার দিকে সিলেট শহরে পৌছে ২ ঘন্টা যার যার মত কাটিয়ে/ মাজার জিয়ারত করে ও রাতের খাবার সেরে ১০.৩০টার দিকে রাতের বাসেই ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবো।
📷আশাকরি, ২৬ তারিখ শনিবার ভোর ৬ টার মধ্যে ঢাকা থাকবো। যারা জব হোল্ডার তারা শনিবার ঢাকায় ফিরে অফিস করতে পারবেন।
---------------------------
📷যা যা দেখবোঃ
★★ ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর জিরো পয়েন্ট ।
★★ রাতারগুল জলাবন।
★★ হযরত শাহ জালাল ( রঃ) এর মাজার।
★★ উৎমাছড়া ( যার যার মর্জি )
---------------------------
📷যা যা থাকছেঃ
★★ ঢাকা - সিলেট- ভোলাগঞ্জ- সিলেট- ঢাকা নন এসি বাসে যাওয়া-আসা।
★★ রাতারগুলে নৌকা খরচ।
★★ ৩ বেলা খাবার।
★★ ভোলাগঞ্জে ট্রলার খরচ ।
★★ সিলেটের বিখ্যাত 'পানসি' হোটেলে খাওয়া-দাওয়া।
----------------------------
📷যা যা থাকছে নাঃ
★★ হাইওয়ে হোটেল বিরতিতে খাবার ।
★★ ব্যক্তিগত খরচ।
-----------------------------
📷যা যা করা যাবে না:
📷 মেয়েদের সাথে কোন প্রকার অশালীন বা খারাপ আচরন করা যাবে না। কারো বিরুদ্ধে এমন কোন অভিযোগ পেলে দল থেকে বের করে দেয়ার মত কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
📷 যেকোন সমস্যা বা প্রয়োজনে এ্যাডমিনদের সাথে সরাসরি কথা বা আলোচনা করতে হবে। নিজেদের মধ্যে কোন প্রকার আলোচনা বা সমালোচনা করা যাবে না ।
📷 এ্যাডমিনদের অনুমতি ছাড়া গ্রুপ থেকে আলাদা হওয়া যাবে না
📷 গ্রুপের কারো সাথে খারাপ আচরণ করা যাবে না ।
📷 ঘুরতে গিয়ে যেখানে সেখানে ময়লা ফেলা যাবে না ।
📷 বাসে ধূমপান করা যাবে না ।
📷সাবধান যেসকল কারনে যেকোন সময় আপনি গ্রুপ থেকে টার্মিনেট হতে পারেনঃ
📷 আপনার দ্বারা গ্রুপের কোন মেয়ে মেম্বার হ্যারেইজমেন্ট এর স্বীকার হলে !
📷 এডমিন - মডারেটর বা ট্যুর কমিটির যেকোন কারো সাথে কোন প্রকার মিস বিহেইভ করলে সাথে সাথে গ্রুপ থেকে বের করে দেওয়া হবে। এ বিষয়ে পরবর্তীতে কোন সুপারিশ বা আপত্তি চলবে না ।
📷 বাসে বা ট্যুর চলাকালিন কেউ নেশাজাত কোন দ্রব্য বহন বা সেবন করার চেষ্টা করলে সাথে সাথে তাকে ফায়ার করে দেয়া হবে ।
------------------------
📷 বরাবরের মতই মেয়েদের নিরাপত্তার বেপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকায় মেয়েরাও নিশ্চিন্তে যেতে পারেন আমাদের সাথে ।
📷 সময়ের বেপারে সকলকে সচেতন থাকতে হবে। কোন একটি জায়গায় ঘুরে দেখা বা অন্যান্য প্রয়োজনে খুব বেশি সময় নেয়া যাবে না ।
📷 সর্বদা ভ্রমন পিপাসু মন নিয়ে বাকী মেম্বারদের সাথে চলাফেরা করতে হবে। কারন নিজেদের মধ্যে ভালো একটা কমিনিউকেশন বিল্ডাপ না হলে ঘুরতে গিয়ে সর্বোচ্চ আনন্দ উপভোগ করা সম্ভব তো নয়ই বরং পুরো ট্যুরটাই বোরিং কাটবে ।
-------------------------
❑ যা সাথে নিতে পারেনঃ
১. অবশ্যই ব্যাকপ্যাক।
২. সান গ্লাস, ক্যাপ/গামছা, রেইনকোট।
৩. এক সেট এক্সর্ট্রা কাপড়।
৪. সানস্ক্রিন (ত্বক সচেতন হলে)
৫. ক্যামেরা এবং এক্সর্ট্রা ব্যাটারি।
৬. পাওয়ার ব্যাংক।
৭. চাদর ( চাইলে নিতে পারেন)
৮. যদি গিটার বাজাতে পারেন তাহলে গিটার নিয়ে নিতে পারেন। আড্ডা দিব আর গান গাব।
★★বরাবরের মতই মেয়েদের নিরাপত্তার বেপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকায় মেয়েরাও নিশ্চিন্তে যেতে পারেন আমাদের সাথে ।
--------------------------
বিঃদ্রঃ যেকোন সময় যেকোন পরিস্থিতিতে বাস আসন ও ট্যুর প্ল্যান এমনকি ট্যুর ডেট পরিবর্তন করার ক্ষমতা শুধুইমাত্র উক্ত ট্যুর কমিটির হাতে অর্পিত থাকিবে )
❑ বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
★★সরাসরি অফিসে এসে বুকিং মানি জমা দেয়া যাবে।
★★বিকাশ ও ডাচ বাংলা ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে।
📷বিকাশ নাম্বার ঃ 01958441055
📷যোগাযোগ :
📷 1958441055
Hotline
📷 01958441055
📷 01820-052946
ধন্যবাদ।

Cox's Bazar (Bengali: কক্সবাজার):Cox's Bazar is a city, fishing port, tourism centre and district headquarters in southe...
08/09/2020

Cox's Bazar (Bengali: কক্সবাজার):
Cox's Bazar is a city, fishing port, tourism centre and district headquarters in southeastern Bangladesh. It is famous mostly for its long natural sandy beach, and it is infamous for the largest refugee camp in the world. It is located 150 km (93 mi) south of the divisional headquarter city of Chittagong. Cox's Bazar is also known by the name Panowa, which translates literally as "yellow flower". Another old name was "Palongkee".

The modern Cox's Bazar derives its name from Captain Hiram Cox, an officer of the British East India Company, a Superintendent of Palongkee outpost. To commemorate his role in refugee rehabilitation work, a market was established and named after him.

The municipality covers an area of 6.85 km² (2.64 sq mi) with 27 mahallas and 9 wards and as of 2012 had a population of 51,918.Cox's Bazar is connected by road and air with Chittagong.

Chandranath Temple (Bengali: চন্দ্রনাথ মন্দির or Chandronath mondir):Chandronath Temple located on top of the Chandranat...
08/09/2020

Chandranath Temple (Bengali: চন্দ্রনাথ মন্দির or Chandronath mondir):
Chandronath Temple located on top of the Chandranath Hill, is a famous Shakti Peeth located near Sitakunda in Bangladesh where, as per Hindu sacred texts, the right arm of Goddess Sati fell. Chandranath Temple is a pilgrimage site for Hindus. Its height about 1,020 feet (310 m) above sea level (according to Google map).

Sajek Valley - সাজেক ভ্যালি / মেঘের উপত্যকায় জীবনঃSajek Valley is an emerging tourist spot in Bangladesh situated among...
07/09/2020

Sajek Valley - সাজেক ভ্যালি / মেঘের উপত্যকায় জীবনঃ
Sajek Valley is an emerging tourist spot in Bangladesh situated among the hills of the Kasalong range of mountains in Sajek union, Baghaichhari Upazila in Rangamati District. The valley is 1,476 feet (450 m) above sea level.Sajek valley is known as the Queen of Hills & Roof of Rangamati.

২০১ গম্বুজ মসজিদ পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ এবং ২য় উচ্চতম মিনার (যা ৫৭ তলা বিল্ডিংএর সমান) বিশিষ্ট একটি মসজিদ মসজিদ। মসজ...
19/08/2020

২০১ গম্বুজ মসজিদ পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ এবং ২য় উচ্চতম মিনার (যা ৫৭ তলা বিল্ডিংএর সমান) বিশিষ্ট একটি মসজিদ মসজিদ। মসজিদটি ডিজাইন করা হয়েছে ২০১টি গম্বুজ ৮টি ছোটো এবং ১টি বড় মিনার দ্বারা।
-
মসজিদটি টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে অবস্থিত।

যা ইতোমধ্যে গীনেজ রের্কডের খাতায় নাম লিখাতে যাচ্ছে😊

 #ট্রেন_ট্রাভেলারদের জন্য.....অনলাইনে টিকেট কিভাবে কাটবো..?আজ থেকে শুরু হলো "টিকেট যার-ভ্রমণ তার" নীতি।এর মানে আপনি এখন ...
18/08/2020

#ট্রেন_ট্রাভেলারদের জন্য.....
অনলাইনে টিকেট কিভাবে কাটবো..?

আজ থেকে শুরু হলো "টিকেট যার-ভ্রমণ তার" নীতি।এর মানে আপনি এখন আর চাইলেই অন্যের টিকেটে ভ্রমণ করতে পারবেন না, আর যদি আপনি এই আইন অমান্য করেন তাহলে জরিমানা অথবা ৩ মাসের জেল পর্যন্ত হতে পারে।তাই নিজের টিকেট নিজেকেই করতে হবে।

রেলওয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মোট আসনের ৫০% টিকেট বিক্রি করা হচ্ছে,আর মজার ব্যাপার হলো এই ৫০% টিকেট ও আবার অনলাইনে কিনতে পাওয়া যাবে, মোটকথা কাউন্টারে দাঁড়িয়ে লাইন ধরে টিকেট কাটার সুযোগ নেই,আবার কালোবাজারিদের কাছ থেকে টিকেট ক্র‍য় করার ও সুযোগ নেই।তাই আপনার টিকেট আপনাকেই কাটতে হবে।
গ্রুপের সদস্যদের জন্য (যারা এখনো জানেন না অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম তাদের জন্য) আজকের এই আয়োজন -

কিভাবে কাটবেন অনলাইন টিকেট..?

এ নিয়ে কোন চিন্তার কারণ নেই,অনলাইন টিকেট কাটতে আপনার লাগবে একটি SmartPhone
আপনার Smart Phone টি হাতে নিন, ও গুগল প্লে ষ্টোর থেকে ডাউনলোড করুন "রেল সেবা" এপস।

Step 1
আরো সহজ করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন- https://play.google.com/store/apps/details?id=com.cnsbd.railsheba

Step 2
সাইন আপ - Sign Up বাটনে আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে,ইমেইল ঠিকানা, আপনার ফোন নম্বর ও পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে।

Step 3
আপনার মোবাইল নম্বর ও পাসওয়ার্ড এর মাধ্যমে করে লগ ইন বাটনে ক্লিক করে আপনার উল্লেখিত মোবাইল নম্বরে OTP কোড পাঠানো হবে, OTP কোড দিয়ে ভেরিফিকেশন করার পর লগ ইন হয়ে যাবে।

Step 4
লগ ইন - Log in সফলভাবে হয়ে যাওয়ার পর আসে আপনার এন আই ডি / জাতীয় পরিচয় পত্র সাবমিট করার পালা।মোবাইল নম্বর দিয়ে যখন লগ ইন করবেন তখন আপনার বৈধ information গুলো সাবমিট করুন। আপানি আপনার প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন দিন।জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর বা জন্ম নিবন্ধন নম্বর দিলেই আপনার একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে। জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে জন্ম নিবন্ধন ফরম দিয়ে ও একাউন্ট খোলা যাবে।

এই তো হয়ে গেল আপনার একাউন্ট। এরপর চাইলে আপনি সেটিংস অপশনে গিয়ে নিজের মতো করে পরিবর্তন করে নিতে পারেন।

এরপর আপনি পেয়ে যাবেন বিস্তারিত, আপনি তখন নিজের টিকেট নিজেই কাটতে পারবেন।

কোন জায়গা থেকে যাবেন ও কোথায় নামবেন তা সিলেক্ট করে দিলেট্রেন সিলেকশন চলে আসবে, আপনি আপনার পছন্দের ট্রেন সিলেক্ট করে নিন।

এককথায় Purchase বাটনে ক্লিক করলেই চলে আসবে আপনি কোন জায়গা থেকে কোন জায়গায় যেতে চান ও কত তারিখ যেতে চান এসব। এই তথ্যগুলো দিয়ে Search বাটনে চাপলেই পেয়ে যাবেন আপনার গন্তব্যে যাওয়ার ট্রেন।

তারপর সেখানে লিখা দেখবেন - Class, মানে আপনি-
★ শোভন,
★শোভন চেয়ার,
★স্নিগ্ধা, এসি চেয়ার
★এসি সিট,
★এসি বার্থ

-- যে শ্রেণিতে যেতে চান সেই শ্রেণির উল্লেখ করবেন।কোন সিট কি রকম হয় তা বুঝার সুবিধার জন্য ছবি দেয়া আছে পোষ্টে।

তারপর এর নিচে পাবেন Adult বাটন, সেখানে দেখবেন লিখা আছে 1 Person / 2 Person / 3 Person / 4 person. আপনার যদি একাধিক সিট লাগে তাহলে ২ বা ৩ বা ৪ সিলেক্ট করুন। আপনি একা হলে 1 peeson ই সিলেক্ট করুন।একটি আই ডি দিয়ে ৪ টির বেশি টিকেট কাটা যাবে না।

তারপর দেখবেন এর নিচে পাবেন Child বাটন, আপনার সাথে ভ্রমণের যদি ১২ বছরের নিচে কোন বাচ্চা থাকে তার জন্য টিকেট কাটতে 1 Children /2 Children /3 Children বাটন চাপুন।আপনার একাধিক বাচ্চা থেকে থাকলে ২/৩ Children বাটনে চাপলেই হবে।

তারপর এর নিচে পাবেন লিখা সবুজ বাটনে Any Seat ও লাল বাটনে Select Seat লিখা।

Any Seat বাটনে চাপলেই আপনি আপনার জন্য বরাদ্দকৃত আসন পেয়ে যাবেন, আর এভাবেই আপনি পেমেন্ট অপশনে গিয়ে রকেট/বিকাশ কিংবা ভিসা Card এর মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন।

এভাবেই আপনার টিকেট এর Confirmation চলে আসবে আপনার মেইল এড্রেসে, অথবা এপস এর History বাটনে ২০ থেকে ৩০ মিনিটেই চলে আসবে আপনার ই-টিকেট।

আর এভাবে টিকেট কাটার মাধ্যমেই আপনি ও হয়ে গেলেন ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটাল নাগরিক।

Collected (All Credited BRTI)

আবারো আসছে ভ্রমণের সুযোগ। আবারো জমে উঠবে Ezy_Travels_&_Tourism প্রাঙ্গন। আবারো সবাই মেতে উঠবো ভ্রমণে যাওয়ার সময় গান আর আ...
16/08/2020

আবারো আসছে ভ্রমণের সুযোগ। আবারো জমে উঠবে Ezy_Travels_&_Tourism প্রাঙ্গন। আবারো সবাই মেতে উঠবো ভ্রমণে যাওয়ার সময় গান আর আড্ডায়। চারপাশ ভরে উঠবে উচ্ছ্বাসে!

পানতুমাই, সিলেটসিলেট জেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম পানতুমাই, ভারত সীমান্তে, মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে এর অবস্থান। ...
11/08/2020

পানতুমাই, সিলেট

সিলেট জেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম পানতুমাই, ভারত সীমান্তে, মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে এর অবস্থান। পানতুমাই গ্রামকে বলা হয় বাংলাদেশ এর সবচেয়ে সুন্দর গ্রাম। যদিও অনেকে একে “পাংথুমাই” বলে, কিন্তু এর সঠিক উচ্চারণ “পানতুমাই”

বাংলাদেশের কোল ঘেঁষে প্রতিবেশী ভারতের মেঘালয়ের গহীন অরণ্যের কোলে বাংলাদেশ পানে নেমেছে অপরূপ এক ঝরনাধারা। ঝরনাটির স্থানীয় নাম ফাটা ছড়া ঝরনা; কেউ কেউ একে ডাকেন বড়হিল ঝরনা বলে। ঝরনাটি ভোগোলিক ভাবে ভারতে অন্তর্ভুক্ত। তাই আমরা বাংলাদেশীরা শুধু দূর থেকেই দেখি এর সৌন্দর্য।পাশেই বিএসএফের ক্যাম্প। এখানে বিজিবির কোনো চৌকি নেই। তাই সীমানার কাছাকাছি যাওয়া বিপদজনক। পাহাড় ঘেঁষা আঁকাবাঁকা রাস্তা পানতুমাই গ্রামের বৈশিষ্ট্য। গ্রামের শেষে পাহাড়ি গুহা থেকে হরিণীর মতোই লীলায়িত উচ্ছল ভঙ্গিমায় ছুটে চলেছে সঠিক নাম না জানা এই ঝরনার জলরাশি। ছিটকে পড়ে মেলে ধরছের রূপের মাধুরী।
পাংথুমাই

শুভ সকাল 🌿
10/08/2020

শুভ সকাল 🌿

স্বাস্থ্যবিধি মেনে সাজেক ভ্রমণে খরচ বাড়ছে ...ধারণা করছি, সাজেক খুলে দিলে আগের চাইতে খরচ বাড়বে ২০০০-২৫০০ টাকা বেশি।তাই যা...
10/08/2020

স্বাস্থ্যবিধি মেনে সাজেক ভ্রমণে খরচ বাড়ছে ...

ধারণা করছি, সাজেক খুলে দিলে আগের চাইতে খরচ বাড়বে ২০০০-২৫০০ টাকা বেশি।
তাই যাওয়ার আগ্রহটাও হয়ত কম থাকবে।
প্রথমতঃ আগে বাস ভাড়া ছিল ৫২০ এখন ৮৩০ টাকা হবে।
যদি বাস ভাড়া না কমে যায় তাহলে ৬২০ টাকা বেশি হচ্ছে আপ ডাউনে।
দ্বিতীয়তঃ আগে চান্দের গাড়িতে যেতে দিত ১২ জন যদি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা লাগে সে ক্ষেত্রে দিবে ৬ জন। সেক্ষেত্রে ১২ জনে খরচ ছিল জনপ্রতি ৮০০ টাকার মতো চান্দের গাড়ি, ৬ জন হলে জনপ্রতি ১৬০০ টাকা করে পড়তেছে। ৮০০ টাকা বাড়তি খরচ।
তবুও সার্ভিস চার্জ বাড়বে না বরং চেষ্টা থাকবে কোয়ালিটিফুল ট্যুর এরেঞ্জ করতে।

🎥 Adnan Jubaid

আগামি ২০ ই আগস্ট বরিশাল ভাসমান পেয়ারা বাজার, গুটিয়া মসজিদ, দুর্গা সাগর যাচ্ছি। সবাই ব্যাগপ্যাক গুছিয়ে তৈরি হন।খরচঃ ২০০০ ...
10/08/2020

আগামি ২০ ই আগস্ট বরিশাল ভাসমান পেয়ারা বাজার, গুটিয়া মসজিদ, দুর্গা সাগর যাচ্ছি। সবাই ব্যাগপ্যাক গুছিয়ে তৈরি হন।
খরচঃ ২০০০ টাকা।
যোগাযোগ ঃ 01629106168
ইভেন্টে ডিটেইলস আগামীকাল পেয়ে যাবেন।

"প্রত্যক সকালবেলা আমাদের নতুন করে জন্ম হয় | আমরা আজকের সেই দিনটা কীভাবে সুন্দর করে তুলছি সেটাই দেখার বিষয়" #সুপ্রভাত😍
08/08/2020

"প্রত্যক সকালবেলা আমাদের নতুন করে জন্ম হয় | আমরা আজকের সেই দিনটা কীভাবে সুন্দর করে তুলছি সেটাই দেখার বিষয়"

#সুপ্রভাত😍

আগামি ২০ ই আগস্ট বরিশাল ভাসমান পেয়ারা বাজার, গুটিয়া মসজিদ, দুর্গা সাগর যাচ্ছি। সবাই ব্যাগপ্যাক গুছিয়ে তৈরি হন।খরচঃ ২০০০ ...
08/08/2020

আগামি ২০ ই আগস্ট বরিশাল ভাসমান পেয়ারা বাজার, গুটিয়া মসজিদ, দুর্গা সাগর যাচ্ছি। সবাই ব্যাগপ্যাক গুছিয়ে তৈরি হন।
খরচঃ ২০০০ টাকা।
যোগাযোগঃ 01629106168
ইভেন্টে ডিটেইলস আগামীকাল পেয়ে যাবেন।
Ezy Travels & Tourism😍

08/08/2020

১৭ ই আগষ্ঠ ২০২০ থেকে বান্দরবনের সকল টুরিষ্ট স্পট খুলে দেওয়া হচ্ছে।

সুত্র : বান্দরবন জেলা প্রশাসক

Ezy Travels & Tourism এর সাথে বান্দরবনের কোথায় যেতে চাচ্ছেন।

পরিপূর্ণা যৌবনা ঝর্ণা তাপসী অপর্ণার মতোই সংযমী। Location: রুপসী ঝর্ণা, কমলদহ ট্রেইল, মিরসরাই
08/08/2020

পরিপূর্ণা যৌবনা ঝর্ণা তাপসী অপর্ণার মতোই সংযমী।
Location: রুপসী ঝর্ণা, কমলদহ ট্রেইল, মিরসরাই

সন্দীপ থেকে সীতাকুণ্ড 😍
08/08/2020

সন্দীপ থেকে সীতাকুণ্ড 😍

নৌকাতেই ঘরবাড়ি, নৌকাতেই বসতি।যাযাবর জনগোষ্ঠির বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে বেদে সম্প্রদায়ের লোকজন অন্যতম। যাঁদের এ...
08/08/2020

নৌকাতেই ঘরবাড়ি, নৌকাতেই বসতি।

যাযাবর জনগোষ্ঠির বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে বেদে সম্প্রদায়ের লোকজন অন্যতম। যাঁদের একটা অংশ নৌকায় ভাসমান অবস্থায় বসবাস করে। তাঁদের ডাঙ্গায় কোনো ঘরবাড়ি নেই। ছোট এক নৌকাকেই ঘরবাড়ি বানিয়ে জীবনযাপন করতে হয়। ছবিতে এক বেদে মহিলা এবং উনার সাজানো-গোছানো পরিপাটি নৌকা।

লোকেশন : দিরাই, সুনামগঞ্জ
ডিভাইস : মুঠোফোন
©দেবাশীষ রনি

08/08/2020

"ট্যুরিস্ট পুলিশ বান্দরবান জোন- হতে দেয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ"

সম্মানিত পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ
--------------------------------------------------------
দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বান্দরবান জেলায় বেড়ানোর উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করা হলো। মহামারী কোভিড-১৯ করোনার সংক্রমণের কারণে বান্দরবান জেলার সকল ট্যুরিস্ট স্পটসমূহ এখনো বন্ধ আছে।

ইতোমধ্যে অনেক পর্যটক বান্দরবান জেলার পর্যটন স্পট সমূহের বিষয়ে ভালোভাবে খোঁজ খবর না নিয়ে বেড়াতে এসেছেন এবং স্পটসমূহ বন্ধ থাকায় তাদেরকে ফিরে যেতে হয়েছে।

কিছু পর্যটক পর্যটন স্পট সমূহ দর্শন করতে না পেরে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করেছেন। প্রশাসনের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের তৎপরতায় তাৎক্ষণিকভাবে উক্ত পরিস্থিতি মোকাবেলা করা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সকলকে বান্দরবান জেলা ভ্রমণ করার পূর্বেই অত্র জেলার বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে ভ্রমণ করার জন্য অনুরোধ করা হলো। সেই সাথে অত্র বান্দরবান জেলার জন্য সরকারি নিষেধাজ্ঞা সহ অন্যান্য নিয়মকানুন মেনে চলার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।

অনুরোধক্রমে
ট্যুরিস্ট পুলিশ বান্দরবান জোন
বান্দরবান পেইজ থেকে সংগৃহীত।

 #সাজেক_রাঙামাটি 😍
08/08/2020

#সাজেক_রাঙামাটি 😍

ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নইলাহি রাজিউন।সকাল 11 টায়, অনেক বড় একটা দূর্ঘটনা ঘটেছে চন্দ্রীমা উদ্দ্যানের রোডে। পর্বতারোহী,সাইক্...
08/08/2020

ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নইলাহি রাজিউন।

সকাল 11 টায়, অনেক বড় একটা দূর্ঘটনা ঘটেছে চন্দ্রীমা উদ্দ্যানের রোডে। পর্বতারোহী,সাইক্লিস্ট আপু স্পট ডেড। উনার নাম Reshma N Ratna Reshma Nahar Mountaineer😥 মাথায় খুব বাজে ভাবে আঘাত পেয়েছে 😥

চোখ কান খোলা রেখে সাইক্লিং করুন সবাই, ১ সেকেন্ডের ভূলে অনেক কিছুই হয়ে যেতে পারে। তখন হেলমেট থাকলেও বাচবেন না।

গুরুত্বপূর্ণ নোটঃ
ব্যস্ততম সড়কে সাইকেল চালানো অবস্থায় লেন চেঞ্জ করার আগে হাজার বার খেয়াল করতে হবে আপনাকে কোন ভাবেই আনমোনা হয়ে হুট করে লেন চেঞ্জ করতে গেলে এক্সিডেন্ট প্রায় নিশ্চিত। বিজয় স্মরনী, এয়ারপোর্টে রোড, চন্দ্রীমা এর পাশের রোড, সংসদ ভবনের রোড এসব রোডে গাড়ির স্পীড ৭০/৮০ এর উপরে থাকে, অতএব আপনাকে ১০০০ হাজার বার চিন্তা করে সতর্ক হয়ে লেন চেঞ্জ করতে হবে বা রাস্তা পার হতে হবে। এসব রোডে হেলমেটও কাজে দিবেনা এক্সিডেন্ট করলে, হেলমেট অবশ্যই জরুরি। হেলমেট পরেছেন বলেই যে বেচে যাবে এমন ভাবার কোন কারন নেই, অবশ্যই সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে লেন চেঞ্জ করবেন বা রাস্তা পার হবেন। জীবন তো একটাই ভাই..... এই খবর শুনে গায়ের পশম দাড়িয়ে গেছে, খুব ভয় লাগে ভাই। এরকম অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু কাম্য নয়, সাবধানে থাকুন নিজে অন্যকে সাবধানে রাখুন।

আল্লাহ সকল সাইক্লিস্টকে বিপদ থেকে রক্ষা করুন, আমিন। 😥
Ezy Travels & Tourism 💝
#সংগৃহীত

08/08/2020

দোলনায় দোলার সাথেসাথে মনেপ্রাণে দিয়ে যায় অন্যরকম দোলা। যা মন কে করে তুলে প্রাণবন্ত। আর এমন সমুদ্রের পাড়ে দোলনায় দোলা সে-তো আরো বেশি প্রাণোচ্ছল ব্যাপার। ❤

(ভিডিওটি সংগৃহীত)

এই ঝর্ণার নাম অমিতাভ বচ্চন ফলস।লাচুং, নর্থ সিক্কিম।এই ঝর্ণার উচ্চতা প্রায় ২৭৫মিটার। এর পূর্ববর্তী নাম ভেউমা ফলস। লোকমুখে...
06/08/2020

এই ঝর্ণার নাম অমিতাভ বচ্চন ফলস।
লাচুং, নর্থ সিক্কিম।

এই ঝর্ণার উচ্চতা প্রায় ২৭৫মিটার। এর পূর্ববর্তী নাম ভেউমা ফলস। লোকমুখে শোনা যায় যে, কোন এক সময় অমিতাভ বচ্চন এই ঝর্ণার সামনে শ্যুটিং করেছিলেন সেই থেকে স্থানীয়রা এই ঝর্ণার নামকরন করে অমিতাভ বচ্চন ফলস।

আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। ভ্রমণপ্রিয় সকলের প্রতি শ্রদ্ধা। যারা সাজেক আসতে চাচ্ছেন এবং ...
06/08/2020

আসসালামু আলাইকুম।

আশাকরি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন।

ভ্রমণপ্রিয় সকলের প্রতি শ্রদ্ধা। যারা সাজেক আসতে চাচ্ছেন এবং এ নিয়ে আমাদের পেজে মেসেজ পাঠাচ্ছেন যে কবে সাজেক খুলবে, সাজেক খোলা কিনা? সবার আগ্রহ দেখে সত্যিই আমরা মুগ্ধ।

মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে করোনা মহামারির কারণে সাজেক এখন পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে।

যেদিনই খুলবে সেটা আমাদের পেইজের মাধ্যমে আপডেট জানিয়ে দিবো ইনশাআল্লাহ। তবে এখন পর্যন্ত বন্ধ আছে এটা হচ্ছে সর্বশেষ আপডেট ।

ধন্যবাদ সবাইকে।

Address


Telephone

+8801820052946

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ezy Travels & Tourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ezy Travels & Tourism:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share