Fatima Hajj Kafela

  • Home
  • Fatima Hajj Kafela

Fatima Hajj Kafela * হজ্জ্ব ও ওমরাহ্ সার্ভিস।
* বিমান টিকিট।

ঈদ পরবর্তী ওমরাহ্ বুকিং চলছে
21/03/2024

ঈদ পরবর্তী ওমরাহ্ বুকিং চলছে

হজ্জ ও উমরাহ যাত্রীদের জ্ঞাতার্থে বায়োমেট্রিক রেজিষ্ট্রেশন সর্তকতাঃবায়োমেট্রিক করার সময় তথ্যের অমিল হলে অর্থাৎ ফেস একজন...
09/03/2024

হজ্জ ও উমরাহ যাত্রীদের জ্ঞাতার্থে বায়োমেট্রিক রেজিষ্ট্রেশন সর্তকতাঃ
বায়োমেট্রিক করার সময় তথ্যের অমিল হলে অর্থাৎ ফেস একজনের ফিঙ্গার অন্যের এরূপ হলে সৌদি আরবে প্রবেশ করতে পারবেন না।।

🕋 হজ্জ্ব ও ওমরাহ্ সংক্রান্ত পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন। 🕋-
মীর কামরুজ্জামান মনি
ফাতিমা ট্রাভেলস
01975444466

সৌদি আরবের মসজিদে ১২০০ বছরের পুরনো স্থাপত্য উন্মোচন-----------------------------------------------------------------সৌদি...
05/03/2024

সৌদি আরবের মসজিদে ১২০০ বছরের পুরনো স্থাপত্য উন্মোচন
-----------------------------------------------------------------
সৌদি আরবে মিললো প্রত্নতত্ত্বের সন্ধান। উসমান বিন আফফান মসজিদে ১২০০ বছরের পুরনো স্থাপত্য নিদর্শন পাওয়া গেছে । আবিষ্কারটি ঐতিহাসিক জেদ্দায় প্রত্নতত্ত্ব প্রকল্পের প্রাথমিক ধাপের অংশ, যার লক্ষ্য এই অঞ্চলের ইতিহাস ও ঐতিহ্য উন্মোচন করা। জেদ্দা হিস্টোরিক ডিস্ট্রিক্ট প্রোগ্রাম (জেএইচডিপি) দ্বারা পরিচালিত অধ্যয়নগুলি মসজিদের বিস্তৃত ইতিহাসে অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। ঐতিহ্যগত স্থাপত্য শৈলীর মধ্যে রয়েছে একটি খোলা উঠান এবং একটি আচ্ছাদিত প্রার্থনা হল যা জেদ্দার ঐতিহাসিক নির্মাণের বৈশিষ্ট্য।

উল্লেখযোগ্যভাবে, মসজিদটি বহু শতাব্দী ধরে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে, সবচেয়ে সাম্প্রতিক কাঠামোটি ১৪ শতক হিজরির। এক সহস্রাব্দেরও বেশি সময় ধরে এর মূল মিহরাব এবং স্থানিক নকশা অবিকৃত রয়েছে। প্রত্নতাত্ত্বিক খনন মারফত শত শত প্রত্নবস্তু উদ্ধার হয়েছে, যা মসজিদের স্থায়ী উত্তরাধিকার এবং বিভিন্ন নির্মাণ পর্যায়কে প্রকাশ করে।

উল্লেখযোগ্য আবিষ্কারের মধ্যে রয়েছে মসজিদের মেঝেতে ব্যবহৃত মাটির টাইলস, প্লাস্টার । সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আবিষ্কারগুলির মধ্যে একটি হল মসজিদের নীচে পাওয়া প্রাচীন পানির ট্যাঙ্কগুলি, যা প্রায় ৮০০ বছরের পুরনো। জেদ্দার বাসিন্দাদের পানির অভাব মোকাবেলায় এগুলি তৈরি করা হয়েছিল বলে জানাচ্ছেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা । এছাড়াও সাইটটি থেকে অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক সামগ্রী মিলেছে-যেমন চীনামাটির বাসন এবং সেলাডন জাহাজের টুকরো, যা কয়েক শতাব্দী আগে এই অঞ্চলের ঐতিহাসিক বাণিজ্য রুট এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় সম্পর্কে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে।

সূত্র : গালফ নিউজ

হারাম শরীফের মার্বেল পাথরের এক চমকপ্রদ ইতিহাস--------------------------------------------------------হজ্জ কিংবা উমরাহ কর...
28/02/2024

হারাম শরীফের মার্বেল পাথরের এক চমকপ্রদ ইতিহাস
--------------------------------------------------------
হজ্জ কিংবা উমরাহ করতে যাঁরা মক্কায় হারাম শরীফে গিয়েছেন, তাঁরা সবাই নিশ্চয়ই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন- চামড়া পোড়ানো প্রখর রোদে খোলা আকাশের নিচে কাবার চারপাশে তাওয়াফ করার সময় পায়ের তলাটা পুড়ে যায় না, বরং বেশ ঠান্ডা অনুভূত হয়।
কারণ, এর নেপথ্যে রয়েছে এক চমকপ্রদ ইতিহাস।

ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল (১৯০৮-২০০৮) একজন মিশরীয় প্রকৌশলী ও স্থপতি; লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন। মিশরের ইতিহাসে তিনিই ছিলেন প্রথম সর্বকনিষ্ঠ শিক্ষার্থী- যিনি হাইস্কুল শেষে ‘রয়েল স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং’-এ ভর্তি হয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ইউরোপে পাঠানো ছাত্রদের ভেতরেও তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ, ইসলামি আর্কিটেকচার-এর ওপর তিনটি ডক্টরেট ডিগ্রিপ্রাপ্ত প্রথম মিশরীয় প্রকৌশলী।

ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল প্রথম প্রকৌশলী- যিনি হারামাইন (মক্কা-মদিনা) সম্প্রসারণ প্রকল্পের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেন। এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞ তত্ত্বাবধান করার জন্য সৌদি বাদশাহ ফাহাদ এবং বিন লাদেন গ্রুপের সুপারিশ থাকা সত্ত্বেও তিনি কোনো পারিশ্রমিক গ্রহণ করেননি; মোটা অংকের চেক উনি ফিরিয়ে দেন! তাঁর সততা ও কাজের প্রতি আন্তরিকতা তাঁকে বাদশাহ ফাহাদ, বাদশাহ আব্দুল্লাহসহ সকলের প্রিয়পাত্র ও বিশেষ আস্থাভাজন করে তোলে।

তিনি বাকার বিন লাদেনকে বলেছিলেন, এই দু’টি পবিত্র মসজিদের কাজের জন্য পারিশ্রমিক নিলে শেষ বিচারের দিনে আমি কোন মুখে আল্লাহর সামনে গিয়ে দাঁড়াবো?

ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ৪৪ বছর বয়সে বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী সন্তান জন্ম দিয়ে মারা যান। এরপর তিনি আর বিয়ে করেননি। মৃত্যু পর্যন্ত তাঁর পুরোটা জীবন আল্লাহর ঘর রক্ষণাবেক্ষণে উৎসর্গ করেন। অর্থ-বিত্ত, খ্যাতি-যশ, মিডিয়ার লাইম লাইট থেকে দূরে সরে থেকে তিনি তাঁর ১০০ বছরের জীবনের পুরোটা সময় মক্কা ও মদীনার দুই মসজিদের সেবায় বিনিয়োগ করে গেছেন।

মক্কা-মদিনার হারাম শরীফের মার্বেলের কাজের সঙ্গে উনার জীবনের একটি বিস্ময়কর ঘটনা রয়েছে। উনি চেয়েছিলেন- মাসজিদুল হারামের মেঝে তাওয়াফকারীদের জন্য এমন মার্বেল দিয়ে আচ্ছাদিত করে দিতে- যার বিশেষ তাপ শোষণ ক্ষমতা রয়েছে। এই বিশেষ ধরনের মার্বেল সহজলভ্য ছিল না। এই ধরনের মার্বেল ছিল পুরো পৃথিবীতে কেবলমাত্র গ্রিসের ছোট্ট একটি পাহাড়ে।

ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল গ্রিসে গিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে মার্বেল কেনার চুক্তিস্বাক্ষর করে মক্কায় ফিরে এলেন এবং সাদা মার্বেলের মজুদও চলে এলো। যথাসময়ে বিশেষ নকশায় মাসজিদুল হারামের মেঝের সাদা মার্বেলের কাজ সম্পন্ন হলো।

এর ঠিক ১৫ বছর পরে সৌদি সরকার তাঁকে মাসজিদুন নব্বীর চারদিকের চত্বরও একইভাবে সাদা মার্বেল দিয়ে ঢেকে দিতে বললেন। কিন্তু ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল দিশেহারা বোধ করলেন! কেননা ওই বিশেষ ধরনের মার্বেল কেবলমাত্র গ্রিসের ওই ছোট্ট জায়গা বাদে গোটা পৃথিবীর কোথাও পাওয়া যায় না এবং সেখানে যতটুকু ছিল, তার অর্ধেক ইতোমধ্যেই কিনে মক্কার হারাম শরীফে কাজে লাগানো হয়ে গেছে। যেটুকু মার্বেল অবশিষ্ট ছিল- সেটা মাসজিদুন নব্বীর প্রশস্ত চত্বরের তুলনায় সামান্য!

ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল আবার গ্রিসে গেলেন। সেই কোম্পানির সি.ই.ও-র সঙ্গে দেখা করে জানতে চাইলেন, ওই পাহাড় আর কতটুকু অবশিষ্ট আছে? সি.ই.ও জানালেন, ১৫ বছর আগে উনি কেনার পরপরই পাহাড়ের বাকি অংশটুকুও বিক্রি হয়ে যায়! এই কথা শুনে তিনি এতটাই বিমর্ষ হলেন যে, তাঁর কফি পর্যন্ত শেষ করতে পারলেন না! সিদ্ধান্ত নিলেন- পরের ফ্লাইটেই মক্কায় ফিরে যাবেন। অফিস ছেড়ে বেরিয়ে আসার আগে কী মনে করে যেন অফিস সেক্রেটারির কাছে গিয়ে সেই ক্রেতার নাম-ঠিকানা জানতে চাইলেন- যিনি বাকি মার্বেল কিনেছিলেন।

যদিও এটা অনেক দুরূহ কাজ, তবু কামালের পুনঃপুন অনুরোধে সে পুরোনো রেকর্ড চেক করে জানাবে বলে কথা দিলো। নিজের নাম এবং ফোন নম্বর রেখে বেরিয়ে আসার সময় কামাল মনে মনে ভাবলেন- কে কিনেছে, ১৫ বছর পরে তা জেনেই-বা আর লাভ কী?

পরদিন এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার আগে অফিস সেক্রেটারি ফোনে জানাল, সেই ক্রেতার নাম-ঠিকানা খুঁজে পাওয়া গেছে! কামাল ধীর গতিতে অফিসের দিকে যেতে যেতে ভাবলেন- ঠিকানা পেয়েই-বা লাভ কী? মাঝে তো অনেকগুলো বছর পেরিয়ে গেছে…।

অফিসে পৌঁছলে সেক্রেটারি তাঁকে ওই ক্রেতার নাম-ঠিকানা দিলেন। ঠিকানা হাতে নিয়ে ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইলের হৃদ্স্পন্দন বেড়ে গেল, যখন তিনি দেখলেন- বাকি মার্বেলের ক্রেতা একটি সৌদি কোম্পানি!

কামাল সেদিনই সৌদি আরব ফিরে গেলেন। সেখানে পৌঁছে তিনি কোম্পানির ডিরেক্টর এডমিন-এর সঙ্গে দেখা করে জানতে চাইলেন- মার্বেলগুলো দিয়ে তাঁরা কী করেছেন, যা অনেক বছর আগে গ্রিস থেকে কিনেছিলেন?

ডিরেক্টর এডমিন প্রথমে কিছুই মনে করতে পারলেন না। কোম্পানির স্টক রুমে যোগাযোগ করে জানতে চাইলেন- ১৫ বছর আগে গ্রিস থেকে আনা সাদা মার্বেলগুলো দিয়ে কী করা হয়েছিল? তারা খোঁজ করে জানাল- সেই সাদা মার্বেল পুরোটাই স্টকে পড়ে আছে, কোথাও ব্যবহার করা হয়নি!

এই কথা শুনে কামাল শিশুর মতো ফোঁপাতে শুরু করলেন। কান্নার কারণ জানতে চাইলে তিনি পুরো ঘটনা কোম্পানির মালিককে খুলে বললেন। ড. কামাল ওই কোম্পানিকে সৌদি সরকারের পক্ষে একটি ব্লাংক চেক দিয়ে ইচ্ছেমতো অংক বসিয়ে নিতে বললেন। কিন্তু কোম্পানির মালিক যখন জানতে পারলেন- এই সাদা মার্বেলে রাসূল (সা.)-এর মসজিদ চত্বর বাঁধানোর জন্য ব্যবহৃত হবে, তৎক্ষণাৎ তিনি এর বিনিময় মূল্য নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বললেন, আল্লাহ্ সুবহানুতায়ালা আমাকে দিয়ে এটা কিনিয়েছিলেন আবার তিনিই আমাকে এর কথা ভুলিয়ে দিয়েছেন; কেননা এই মার্বেল রাসূল (সা.)-এর মসজিদের উদ্দেশ্যেই এসেছে…!
-সংগৃহিত।

🕋 হজ্জ্ব ও ওমরাহ্ বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুন। --🕋--
মীর কামরুজ্জামান মনি
ফাতিমা ট্রাভেলস
01975444466

আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর মেহমান, সম্মানিত ওমরাহ যাত্রীদের সাথে ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। হে মহান কা'বার মালিক আমাদের ...
24/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহর মেহমান, সম্মানিত ওমরাহ যাত্রীদের সাথে ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
হে মহান কা'বার মালিক আমাদের সম্মানিত সকল ওমরাহ যাত্রীদের সফরকে কবুল করে নিন। সকলের নিকট দোয়া চাই।

🕋 হজ্জ্ব ও ওমরাহ্ বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুন। --🕋-----------------------------🕋--------
মীর কামরুজ্জামান মনি
ফাতিমা ট্রাভেলস
পূর্ব বারান্দি পাড়া, যশোর
01975444466
-🕋-

18/02/2024
শুধুমাত্র একটি ওয়াদা রক্ষার্থে ১৪০০ বছর যাবত খোলা রওজা শরীফের জানালাটি !!!----------------------------------------------...
06/02/2024

শুধুমাত্র একটি ওয়াদা রক্ষার্থে ১৪০০ বছর যাবত খোলা রওজা শরীফের জানালাটি !!!
------------------------------------------------------------------------
প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর রওজা শরীফের বিপরীতে বরাবর দক্ষিণ পাশে একটি খোলা জানালা। সুদীর্ঘ ১৪০০ বছর যাবত জানালাটি খোলা রয়েছে। এটা ভালোবাসার খোলা জানালা! এটা হযরত হাফসা রাদি. এর জানালা। এ জানালা যুগের পরিবর্তনে বন্ধ হয়নি কখনো। এই জানালার একটি দারুণ ইতিহাস রয়েছে। যার জন্য এই জানালাটি প্রায় দেড় হাজার বছর যাবত খোলা।
রওজা মুবারকে সালাম দেয়ার জন্য পশ্চিম দিক থেকে প্রবেশ করে পূর্ব দিকে বের হতে হয়। রওজা শরীফ বরাবর এসে হাতের বামে উত্তর মুখি হয়ে সালাম প্রদান করতে হয়। যখন আপনি রওজা শরীফের দিকে মুখ করে সালাম পেশ করছেন তখন ঠিক আপনার পিঠের পেছনে দক্ষিণ পাশের দেয়ালে রয়েছে এই খোলা জানালা।
নবীজি সা. যেখানে শুয়ে আছেন সেটি হল আম্মাজান আয়েশা সিদ্দিকা রাযিয়াল্লাহু আনহার হুজরা মোবারক। বর্তমানে যেটি রওজা মুবারক। ঠিক তার বিপরীত দিকে দক্ষিণ পাশের দেয়ালে জানালাটি অবস্থিত। সেটি হল ওমর রাযিয়াল্লাহুর কন্যা আম্মাজান হাফসা রাযিআল্লাহু আনহার বাসস্থান।
মসজিদে নববীর পূর্ব পাশে সারিবদ্ধভাবে নবীজির স্ত্রীদের হুজরা নির্মিত ছিল। আম্মাজান আয়েশা এবং আম্মাজান হাফসা রাযিআল্লাহু আনহুমাদের হুজরা দু'টি মুখোমুখি ছিল। মাঝে ছিল একটি গলিপথ। যে গলিপথ দিয়ে সবাই রওজায় সালাম করতো।
নবীজির ইন্তেকালের পর আবু বকর সিদ্দিক রাজিয়াল্লাহু আনহুর যুগ সমাপ্ত হলো। ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর খেলাফতে ১৭ হিজরীতে মসজিদে নববী সম্প্রসানের প্রয়োজন দেখা দিল। বিশেষ করে রওজায় সালাম দেয়ার সুবিধার্থে হাফসা রাযিআল্লাহু আনহার হুজরাটি সরিয়ে ফেলার প্রয়োজন দেখা দিল। যে হুজরায় তখনো তিনি অবস্থান করছিলেন।
নবীজি ভূপৃষ্ঠে নেই তো কি হয়েছে! চোখের সামনেই তো রয়েছে নবীজির রওজা। রওজার পাশেই এই হুজরা খানায় তিনি নবীজির স্মরণ নিয়ে বসবাস করতেন। আর যখনই মন চাইতো এই জানালা দিয়ে প্রাণপ্রিয় স্বামীর রওজার দিকে তাকিয়ে আত্মাকে প্রশান্ত করতেন। মন ভরে দুরুদ ও সালাম পেশ করতেন। আর অনুভব করতেন, এইতো কয়েক হাতের দূরত্বে নবীজির পাশে নবীজির সঙ্গেই তিনি আছেন। ওমর রাজিয়াল্লাহু আনহু বড় চিন্তায় পড়ে গেলেন। কিভাবে তিনি হাফসাকে বলবেন এই হুজরাটি ছেড়ে দেয়ার জন্য!
একদিন তিনি পিতৃস্নেহ ও পরম মমতা নিয়ে মেয়ের সাথে দেখা করতে গেলেন। খোঁজখবর নেয়ার পর কথা প্রসঙ্গে বিষয়টি তাঁর সামনে তুলে ধরলেন।
দীর্ঘ ৭ বছর যাবত নবীজির বিরহ যন্ত্রণায় যিনি ছটফট করছেন। আশা ছিলো জীবনের যে ক'টি দিন বাকি আছে অন্ততঃ রওজার পাশে থেকে কিছুটা শান্তনায় বাঁচবেন। এখানে এসে নবীজি তাঁর পাশে বসতেন। তাঁর সাথে সময় কাটাতেন। এই হুজরার প্রতিটি কোনায় নবীজির স্পর্শ ও স্মৃতি মেখে রয়েছে। এটিও তাঁকে ছাড়তে হবে! বিষয়টি তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না। তিনি হাউমাউ করে কেঁদে উঠলেন। তাঁর কান্না দেখে সেদিনের মতো ওমর রাযিয়াল্লাহু আনহু ফিরে গেলেন।
পরদিন আম্মাজান আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে তাঁর কাছে পাঠালেন। আরো অনেকে তাঁকে অনুরোধ করলো। কিন্তু তিনি অনড়। ওমর রাঃ এর পক্ষ থেকে যখনই কেউ তার কাছে এই হুজরা সরানোর আবেদন নিয়ে আসতো তিনি হাউমাউ করে কেঁদে উঠতেন। তাঁকে বলা হলো, এই হুজরার বিনিময়ে মদিনার সবচেয়ে বড় বাড়িটি তাকে উপহার স্বরূপ দেওয়া হবে। তাতেও তিনি রাজি হলেন না। সারা পৃথিবীর সব সম্পদের বিনিময়েও যদি কেউ তাঁকে এই হুজরা ছাড়তে বলতো তবুও তিনি কিছুতেই তাতে রাজি হতেন না।
কিছুদিন পর ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু পুত্র আবদুল্লাহকে সাথে নিয়ে পুনরায় তাঁর কাছে এলেন। এবার ভাই আবদুল্লাহ সবিনয়ে বোনের কাছে আবেদন রাখলেন যেন তিনি উম্মতে মুসলিমার ফায়দার স্বার্থে এ হুজরাটি ছেড়ে দেন। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাজিয়াল্লাহু আনহুর বাড়িও হাফসা রাযিআল্লাহু আনহার হুজরার সাথেই লাগোয়া ছিল। তিনি বোনকে অনুরোধ করলেন তার বাড়িতে এসে ওঠার জন্য। তিনি বোনের জন্য এই বাড়ি ছেড়ে অন্যখানে চলে যাবেন। আর এ বাড়িটিও তো তাঁর হুজরার সাথেই। সুতরাং তিনি নবীজির কাছেই অবস্থান করবেন।
এবার হাফসা রাদিয়াল্লাহু আনহার মন নরম হলো। তিনি তার হুজরা ভেঙে পথ সম্প্রসারণের অনুমতি দিলেন। তবে তিনি শর্ত রাখলেন, আব্দুল্লাহ ইবনে ওমরের যে বাড়িতে তিনি উঠছেন রওজা শরীফ বরাবর তার দেয়ালে একটি জানালা খুলতে হবে। আর এই জানালাটি কখনো বন্ধ করা যাবে না। যেন মন চাইলেই তিনি এই জানালা দিয়ে রওজা পানে তাকিয়ে থাকতে পারেন। হযরত ওমর রাজিয়াল্লাহু আনহু ওয়াদা করলেন যে, কখনোই এ জানালাটি বন্ধ করা হবে না।
খেলাফতে ওমর শেষ হলো। ওসমান ও আলী রাদিয়াল্লাহু আনহুমা এর যুগও সমাপ্ত হলো। হাফসা রাদিয়াল্লাহু আনহাও ইন্তেকাল করলেন। আরো কত শত খলিফা ও রাজা বাদশা গত হলেন! কতবার মসজিদে নববীর পুনঃনির্মাণ ও সম্প্রসারণ হল! কিন্তু কেউই হযরত ওমর রাজিয়াল্লাহু আনহুর কৃত সেই ওয়াদা ভঙ্গ করলেন না।
১৪০০ বছর যাবত স্মৃতি হয়ে থাকল এই খোলা জানালাটি একটি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে এবং ওয়াদা রক্ষার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্বরূপ!
-সংগৃহিত।
--------------------------------------------------------
🕋 হজ্জ্ব ও ওমরাহ্ বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুন। --🕋-----------------------------🕋--------
মীর কামরুজ্জামান মনি
ফাতিমা ট্রাভেলস
পূর্ব বারান্দি পাড়া, যশোর
01975444466
-🕋-

‘হাজরে আসওয়াদ’ : জান্নাতি পাথরটি এলো যেভাবে -------------------নুরুদ্দীন তাসলিম :- পবিত্র কাবা মুসলমানদের আবেগ-অনুভূতি ও...
04/02/2024

‘হাজরে আসওয়াদ’ :
জান্নাতি পাথরটি এলো যেভাবে -------------------

নুরুদ্দীন তাসলিম :- পবিত্র কাবা মুসলমানদের আবেগ-অনুভূতি ও ইবাদতের প্রধান কেন্দ্র। এই ঘরের দেয়ালে বিশেষভাবে স্থাপন করা মর্যাদাপূর্ণ একটি পাথরের নাম ‘হাজরে আসওয়াদ’। আরবি ‘হাজর’ শব্দের অর্থ পাথর আর ‘আসওয়াদ’ শব্দের অর্থ কালো। ‘হাজরে আসওয়াদ’-এর অর্থ হলো কালো পাথর।
শরিয়তের বিধান অনুযায়ী হাজিরা তাওয়াফ করার সময় এতে সরাসরি বা ইশারার মাধ্যমে চুম্বন দিয়ে থাকেন।

রাসুলের হাদিসে ‘হাজরে আসওয়াদ’ ::
এটি একটি জান্নাতি পাথর। বিশুদ্ধ সূত্রে আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, হাজরে আসওয়াদ জান্নাতের পাথর। প্রথমে এটি দুধের চেয়েও অধিক সাদা ছিল। পরে মানুষের গুনাহ তাকে কালো করে দিয়েছে। (তিরমিজি, হাদিস : ৮৭৮)

‘হাজরে আসওয়াদ’ পৃথিবীতে এলো যেভাবে ::
জান্নাতি এই পাথরটি পৃথিবীতে কিভাবে এলো- এই ইতিহাস অনেকেরই অজানা। এ বিষয়ে তাফসিরে মাযহারীতে বর্ণিত হয়েছে, আদি পিতা হজরত আদম আলাইহিস সালাম জান্নাত থেকে পৃথিবীতে চলে আসার পর আল্লাহ তায়ালা ইয়াকুত মর্মর নির্মিত এবং পূর্ব ও পশ্চিমমুখী জমরূদ নির্মিত দরজাবিশিষ্ট বায়তুল মামুরকে পৃথিবীতে নামিয়ে আনলেন এবং বর্তমানে কাবাঘর যেখানে অবস্থিত তার জায়গায় তা স্থাপন করলেন।
এরপর হজরত আদম আল্লাইহিস সাল্লামকে বললেন, তুমি জান্নাতে যেভাবে এই ঘর তাওয়াফ করতে এবং এই ঘরকে ঘিরে নামাজ আদায় করতে এখানেও সেভাবে নামাজ পড়ো, তাওয়াফ করো। এসময় বায়তুল মামুরের সঙ্গে হাজরে আসওয়াদকেও পৃথিবীতে নামিয়ে আনা হয়।
তাফসিরে মাযহারীর বর্ণনা অনুযায়ী, সর্বপ্রথম পৃথিবীতে নামিয়ে আনার সময় হাজরে আসওয়াদের রঙ ছিলো একেবারে সাদা এবং এটি আলোকজ্জ্বল ছিলো। তবে জাহেলি যুগে এক পাপী ও অপবিত্র নারীর স্পর্শে পাথরটি কালো হয়ে যায়।

নূহ আলাইহিস সালামের মহাপ্লাবনের সময় ‘হাজরে আসওয়াদ’ ::
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত, বায়তুল মামুরের সঙ্গে হাজরে আসওয়াদও পৃথিবীতেই ছিলো। তবে হজরত নূহ আলাইহিস সালামের মহাপ্লাবনের সময় বায়তুল মামুরকে কাবাঘরের স্থান থেকে আসমানে তুলে নেওয়া হয়।
এসময় আল্লাহ তায়ালা হাজরে আসওয়াদকে বন্যার পানি থেকে রক্ষার জন্য হজরত জিবরাঈল আলাইহিস সালামকে দায়িত্ব দিলেন। আল্লাহ তায়ালা হাজরে আসওয়াদকে মক্কার আবু কুবাইস পাহাড়ে সংরক্ষিত করে রাখার আদেশ দিলেন। জিবরাঈল আলাইহিস সালাম আল্লাহ তায়ালার আদেশ পালন করলেন।

ইবরাহিম খলিলুল্লাহকে কাবা পুনর্নির্মাণের আদেশ ::
এরপর হজরত ইবরাহিম খলিলুল্লাহ কাবা পুনর্নির্মাণের আগ পর্যন্ত বায়তুল মামুরের জায়গাটি শূন্য পড়ে ছিলো। হজরত ইবারাহিম আলাইহিস সালামের ছেলে ইসমাঈল আলাইহিস সালাম বাবার কাজে সাহায্য করার মতো বড় হওয়ার পর আল্লাহ তায়ালা তার খলিলকে কাবা ঘর পুনর্নির্মাণের আদেশ দিলেন।
ইবরাহিম আলাইহিস সালাম ছেলে ইসামাঈলকে নিয়ে আল্লাহর নির্দেশিত জায়গায় কাবা ঘর নিমার্ণের কাজ শুরু করলেন। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা,-এর বর্ণনামতে, ইবরাহিম আলাইহিস সালাম কাবাঘর নির্মাণের সময়- হেরা, সিনাই, সিরিয়ার লুবনান, জুদী ও জায়তা- এই পাঁচটি পাহাড়ের পাথর ব্যবহার করেছিলেন।

কাবার দেয়ালে আবারও ‘হাজরে আসওয়াদ’ ::
কাবার দেয়াল গাঁথুনির কাজ যখন হাজরে আসওয়াদের উচ্চতা পর্যন্ত পৌঁছলো, ইবরাহিম আলাইহিস সালাম ছেলে ইসমাঈলকে বললেন, তাওয়াফকারীদের মন এদিকে আকৃষ্ট করতে এখানে একটি সুন্দর পাথর স্থাপন করো।
অনেক খোঁজাখুজির পর ইসমাঈল আলাইহিস সালাম একটি পাথর নিয়ে এলেন, কিন্তু পাথরটি ইবরাহিম আলাইহিস সালামের পছন্দ হলো না। তিনি এর থেকে আরও সুন্দর পাথর খুঁজতে বললেন।
বাবার আদেশমতো ইসমাঈল আলাইহি সালাম বিভিন্ন পাহাড়ে গিয়ে আরও সুন্দর পাথর খুঁজতে লাগলেন। এসময় হঠাৎ আবু কুবাইস পাহাড় থেকে একটি আওয়াজ হলো- ‘হে ইসামাঈল! আপনার একটি গচ্ছিত সম্পদ আমার কাছে রয়েছে। সম্পদটি নিয়ে আমাকে দায়মুক্ত করুন’।
আওয়াজ শুনে হজরত ইসমাঈল আলাইহিস সালাম পাহাড়ের ভেতরে গিয়ে হাজরে আসওয়াদ খুঁজে বের করলেন এবং তা কাবা শরীফের দেয়ালে রাখলেন। এভাবেই হাজরে আসওয়াদ আবার তার স্থান ফিরে পেলো। ( সুরা বাকারা আয়াত, ১২৭-১২৮ তাফসিরে মাযহারী, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা, ২৫২-২৫৫)

হাজরে আসওয়াদ চুম্বনের ফজিলত ::
হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করা বরকতময়। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কিয়ামতের দিন এ পাথর আবু কুবাইস পাহাড় থেকে বড় আকার ধারণ করে উপস্থিত হবে। তার একটি জিহ্বা ও দুইটি ঠোঁট থাকবে, (বায়তুল্লাহর জিয়ারতকারীরা) কে কোন নিয়তে তাকে চুম্বন করেছে, সে সম্পর্কে বক্তব্য দেবে।’ (ইবনে খুজায়মা : ৪/২২১; মুসতাদরাকে হাকেম : ১/৪৫৭)
আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.)-কে হাজরে আসওয়াদ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি রাসুল (সা.)-কে তা স্পর্শ ও চুম্বন করতে দেখেছি।’ (মুসলিম, হাদিস : ১২৬৭)

--------------------------------------------------------
🕋 হজ্জ্ব ও ওমরাহ্ বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুন।--🕋----------------------------🕌-------
মীর কামরুজ্জামান মনি
ফাতিমা ট্রাভেলস
পূর্ব বারান্দি পাড়া, যশোর
01975444466

শেষবারের মত বৃদ্ধি করা হয়েছে ২০২৪ সালের হজযাত্রীদের চুড়ান্ত নিবন্ধনের সময়। আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার পর্যন্ত চূড়ান্ত ন...
02/02/2024

শেষবারের মত বৃদ্ধি করা হয়েছে ২০২৪ সালের হজযাত্রীদের চুড়ান্ত নিবন্ধনের সময়। আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার পর্যন্ত চূড়ান্ত নিবন্ধন করা যাবে।

আলহামদুলিল্লাহ,মসজিদ আল 🕋হারাম ও মসজিদ আল 🕌নববীতে ওমরাহযাত্রী ও দর্শনার্থীদের বিবাহ চুক্তি সম্পাদনের অনুমতি দিয়েছে সৌদির...
29/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ,
মসজিদ আল 🕋হারাম ও মসজিদ আল 🕌নববীতে ওমরাহযাত্রী ও দর্শনার্থীদের বিবাহ চুক্তি সম্পাদনের অনুমতি দিয়েছে সৌদির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়।
এতদিন শুধুমাত্র মদিনার স্থানীয় নাগরিকরা মসজিদ আল 🕌নববীতে বিবাহ চুক্তি সম্পাদনা করতে পারতো। এখন থেকে এই সুযোগ পাবেন ওমরাহযাত্রী ও দর্শনার্থীরা।
সূত্রঃ গালফ নিউজ।
হজ্জ্ব ও ওমরাহ্ বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুন।
-----🕋----------------------------🕌-------
মীর কামরুজ্জামান মনি
ফাতিমা ট্রাভেলস
পূর্ব বারান্দি পাড়া, যশোর
01975444466

29/01/2024
 #আলহামদুলিল্লাহ,, সম্মানিত ওমরাহ্ যাত্রীদের জন্য ফেব্রুয়ারি মাসের ওমরাহ্ প্যাকেজের বুকিং চলছে।🟩  ওমরাহ্ প্যাকেজ সময়সীমা...
21/01/2024

#আলহামদুলিল্লাহ,,
সম্মানিত ওমরাহ্ যাত্রীদের জন্য ফেব্রুয়ারি মাসের ওমরাহ্ প্যাকেজের বুকিং চলছে।

🟩 ওমরাহ্ প্যাকেজ সময়সীমা ১৪ দিন।

🕋 প্যাকেজ মূল্য: ১,৩৫,০০০ টাকা।
✈️ ট্রানজিট ফ্লাইট
🏢 মক্কা হোটেল ৫৫০ মিটার
🏬 মদিনা হোটেল ২০০ মিটার
(ডিরেক্ট ফ্লাইটের জন্য ৮,০০০-১০,০০০ টাকা যোগ হবে)

♻️ প্যাকেজের অন্তর্ভুক্তঃ
🇸🇦 ওমরাহ্ ভিসা।
✈️ বিমান টিকিট।
🌆 হোটেল (রুমে ৪/৫ জন)
🚎 (জেদ্দা-মক্কা)(মক্কা-মদিনা)(মদিনা-এয়ারপোর্ট) ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস (বাস)
🍰 ৩ বেলা বাংলাদেশী সুস্বাদু খাবারের ব্যবস্থা করা।

🏕️ মক্কা শরীফ ও মদিনা শরীফের দর্শনীয় স্থান সমূহ জিয়ারাহ করার ব্যবস্থা করা হয়

✅ মক্কা শরীফের জিয়ারার স্থান সমূহ:
🚌 নবীজির বাড়ী
🚌 জাবালে সাওর
🚌 হেরা গুহা
🚌 আরাফার ময়দান
🚌 মিনা
🚌 মুজদালিফা
🚌 জান্নাতুল মোআল্লা
🚌 জিন মসজিদ
🚌 ইসমাইল আ: কুরবানী দেওয়ার স্থান
🚌 নহরে জুবাইদাহ

✅ মদিনা মনোয়ারা জিয়ারার স্থান সমূহ:
🚌 রিয়াজুল জান্নাহ
🚌 জান্নাতুল বাকী
🚌 খন্দকের কূপ
🚌 খন্দকের ময়দান
🚌 উহুদ পাহাড়
🚌 মাকবারায়ে শোহাদায়ে উহুদ
🚌 মসজিদে কিবলাতাইন
🚌 মসজিদে কুবা।
🚌 মসজিদে বেলাল রাযি.
🚌 মসজিদে আবু বকর রাযি.
🚌 মসজিদে গমামাহ

২০২৪ ও ২০২৫ সালের হজ্জ্বের বুকিং নেয়া হচ্ছে। বুকিং এর জন্য বিস্তারিত যোগাযোগ করুন।

🇧🇩বিস্তারিত যোগাযোগঃ
মীর কামরুজ্জামান মনি
ফাতিমা ট্রাভেলস্
☎️+8801975444466

20/01/2024

জান্নাতুল বাকি :: --------------------------------
হাজারও সাহাবির কবর যেখানে
--------------------------------------------------------
মদিনায় মসজিদে নববীর পূর্বদিকের কবরস্থানের নাম জান্নাতুল বাকি। আরবিতে বলা হয়- বাকিউল গারকাদ।
প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরিবারের অধিকাংশ সদস্য অর্থাৎ তাঁর স্ত্রী, কন্যা, ছেলে ও অন্য আত্মীয়-স্বজন থেকে শুরু করে হাজার হাজার সাহাবির কবর রয়েছে জান্নাতুল বাকিতে।
ইমাম মালিক (রহ.) এর বর্ণনা মতে, ‘জান্নাতুল বাকিতে রয়েছে প্রায় ১০ হাজার সাহাবার কবর। কিন্তু কোনও কবরে নামফলক নেই’।
জান্নাতুল বাকিতে রয়েছে- নবী কন্যা হজরত ফাতেমা (রা.) ও হজরত রোকাইয়া (রা.), নবীর চাচা হজরত আব্বাস (রা.), নবী পুত্র হজরত ইবরাহিম (রা.), নবী দৌহিত্র হজরত হাসান (রা.), হজরত উসমান ইবনে মজঊন (রা.), নবীর দুধ মা হজরত হালিমা সাদিয়া (রা.), উম্মুল মুমিনিন হজরত আয়েশা (রা.),ইসলামের তৃতীয় খলিফা হজরত উসমান (রা.), চতুর্থ খলিফা হজরত আলী (রা.), সাহাবি হজরত আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.), হজরত সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.), হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) প্রমুখ এর কবর।
জান্নাতুল বাকিতে প্রবেশ মুখে আলাদা করে ঘেরাও করে রাখা হয়েছে ২টি কবর। এই দুই কবরের একটি হজরত ফাতেমা (রা.) এর এবং অপরটি হজরত আয়েশা (রা.)। কবরস্থানের শেষ দিকে রয়েছে ইসলামের তৃতীয় খলিফা হজরত উসমান (রা.) এর কবর।
হুজুরে পাক মদিনায় থাকাবস্থায় তাঁর দুধভাই হযরত উসমান ইবনে মযঊন (রা.)-এর মৃত্যু হলে সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করেছিলেন, তাকে কোথায় দাফন করা হবে? হুজুর (সা.) ইরশাদ করলেন, ‘আমাকে আদেশ দেওয়া হয়েছে, তাকে বাকিউল গারকাদ’য় দাফন করা হবে। (মুসতাদরাকে হাকিম, খ.১১ পৃ.১৯৩)।
এভাবেই জায়গাটি কবরস্থানের জন্য নির্বাচিত হয়। সেখানে সর্বপ্রথম হুজুর (সা.) এর দুধভাই হযরত উসমান ইবনে মযঊন (রা.) কে দাফন করা হয়। তারপর কবরস্থানের পরিধি তিনদিকে বাড়তে থাকে। বর্তমানে বিশাল জায়গা জুড়ে বিস্তৃত জান্নাতুল বাকি।
হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) প্রায়ই শেষ রাতে জান্নাতুল বাকিতে যেতেন এবং দোয়া করতেন। দোয়ায় নবী করিম (সা.) কবরবাসীদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতেন।
জান্নাতুল বাকি জিয়ারতের জন্য খুলে দেওয়া হয় ফজর ও আসরের নামাজের পর। ওই সময় পুরুষরা জিয়ারতে জন্য ভেতরে যেতে পারেন। ইসলামি শরিয়তে নারীদের জন্য কবর জেয়ারত করা বৈধ নয়।
জানা গেছে, মদজিদে নববি ও জান্নাতুল বাকি’র মাঝখানে ‘হারতুত দাগওয়াত’ নামে একটি পাড়া ছিলো। সেখানে মদজিদে নববির খাদেমরা পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। ১৪০৫ হিজরীতে মসজিদে নববি সংস্কারের সময় এই পাড়া অন্য জায়গায় স্থানান্তর করা হয়। এখন জায়গাটি মসজিদে নববির বারান্দা হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
এরপর রয়েছে ‘আবু যর’ নামে একটি সড়ক। সড়কের পেরিয়ে জান্নাতুল বাকি কবরস্থান। চতুর্দিকে আছে এক হাজার ৭২৪ মিটার দীর্ঘ উঁচু দেওয়াল। পশ্চিম দিকে আছে একটি বড় গেট, কবরস্থানে যাওয়ার জন্য প্রশস্ত সিঁড়ি।
মদিনায় হজ পালনকারীদের মৃত্যু হলে জান্নাতুল বাকিতে দাফনের সুযোগ মিলে। মদিনাবাসীদেরও মৃত্যুর পর এখানে দাফন করা হয়। জান্নাতুল বাকির একপাশে মরদেহ গোসল করানো এবং কাফন পরানোর ব্যবস্থা রয়েছে।
ওসমানি খেলাফতের সময় জান্নাতুল বাকিতে সাহাবিদের কবরের ওপর স্থাপনা ছিল। পরবর্তীতে সৌদি আরব সরকার এসব স্থাপনা সরিয়ে নেয়।
সৌদি বাদশাহ ফয়সাল বিন আবদুল আজিজ এর আমলে উত্তর দিকে কবরস্থান ছয় হাজার মিটার পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়। কবরস্থানের ভেতরে তৈরি করা হয় পাকা রাস্তা। এরপর বাদশাহ ফাহাদের আমলে আশপাশের পাড়া, বাজার ও সড়ক জান্নাতুল বাকির অন্তর্ভুক্ত করে সংস্কার করা হয়। (সোহেল সরওয়ার, বাংলানিউজ24.কম)

মসজিদে কুবায় দু’রাকাত নামাজে এক ওমরার সওয়াবমসজিদে কুবা :দুনিয়ায় ফজিলতপূর্ণ চারটি মসজিদের একটি হলো- মসজিদে কুবা। মসজিদটি ...
19/01/2024

মসজিদে কুবায় দু’রাকাত নামাজে এক ওমরার সওয়াব

মসজিদে কুবা :
দুনিয়ায় ফজিলতপূর্ণ চারটি মসজিদের একটি হলো- মসজিদে কুবা। মসজিদটি মদিনা শরিফের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত। ইসলামের ইতিহাসে সবচেয়ে ফজিলতপূর্ণ ও মর্যাদাসম্পন্ন মসজিদ ১. মক্কার মসজিদুল হারাম, ২. মদীনার মসজিদে নববি ও ৩. জেরুজালেমের মসজিদুল আকসা। এর পর মসজিদে কুবা’র অবস্থান। মসজিদে কুবায় নামাজ আদায় করলে এক ওমরাহর সমপরিমাণ সওয়াব পাওয়া যায়। আল্লাহর রাসুল (সা.) নবুওয়ত লাভের পর এটিই ইসলামের ইতিহাসে নির্মিত প্রথম মসজিদ।

মসজিদে কুবায় নামাজ আদায়ের ফজিলতঃ
মসজিদে কুবায় নামাজ আদায় করলে এক ওমরাহর সমপরিমাণ সওয়াব। আল্লাহর রাসুল (সা.) হিজরতের সময় মদিনা গমনকালে এই মসজিদের নির্মাণ কাজে নিজে অংশ গ্রহণ করেন।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে কুবার অধিবাসী ও মসজিদে কুবার প্রশংসা করে বলেন, ‘যে মসজিদ প্রথম দিন থেকে তাকওয়ার ওপর প্রতিষ্ঠিত সেখানে অবস্থান করা আপনার জন্য অধিক সঙ্গত। সেখানে এমন কিছু লোক রয়েছে যারা পবিত্রতা পছন্দ করে। আর আল্লাহ পবিত্র ব্যক্তিদের ভালোবাসেন।’ (সুরা তওবা, আয়াত : ১০৮)
মসজিদে কুবায় নামাজ পড়ার অনেক ফজিলতের কথা হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এক বর্ণনায় এসেছে, ‘নবী কারিম (সা.) প্রতি শনিবার কুবা মসজিদে আসতেন, কখনও পায়ে হেঁটে, কখন আরোহণ করে।’ (সহিহ বুখারি, খণ্ড- : ০২, হাদিস : ১১১৯)
উসাইদ ইবনে খুদাইর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, ‘মসজিদে কুবায় নামাজ, ওমরাহর সমতুল্য।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২২৪; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৪১১)
নাফি (রহ.) হতে বর্ণিত আছে যে, ‘আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রা.) দুইদিন ছাড়া অন্য সময়ে চাশতের সালাত আদায় করতেন না। এক. যেদিন তিনি মক্কা আগমন করতেন; তাঁর অভ্যাস ছিল যে, তিনি চাশতের সময় মক্কায় আগমন করতেন। তিনি বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করার পর মাকামে ইব্রাহিমের পেছনে দাঁড়িয়ে দুই রাকাত সালাত আদায় করতেন। দুই. আর যেদিন তিনি কুবা মসজিদে গমন করতেন। তিনি প্রতি শনিবার সেখানে গমন করতেন এবং সেখানে সালাত আদায় না করে— বেরিয়ে আসা অপছন্দ করতেন।’ নাফি (রহ.) আরও বলেন, তিনি (আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রা.) হাদিস বর্ণনা করতেন যে, ‘আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুবা মাসজিদ জিয়ারত করতেন; কখনো আরোহন করে, আর কখনো পদব্রজে।’ (বুখারি, হাদিস : ১১৯৩, ১১৯৪, ৭৩২৬) (আধুনিক প্রকাশনী, হাদিস : ১১১৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিস : ১১১৮)

মসজিদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি ও ইতিহাস ঃ
মসজিদে কুবা ইসলামের ইতিহাসের প্রথম নির্মিত মসজিদ। মহানবী (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার সময় মদিনার অদূরে কুবায় এ মসজিদ নির্মাণ করেন। এর আগে মক্কায় তিনি কোনো মসজিদ নির্মাণ করেননি। হিজরতের প্রথম দিন কুবা অবস্থানকালে এই মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করেন। মসজিদের নির্মাণকাজে সাহাবাদের সঙ্গে স্বয়ং রাসুল (সা.) অংশগ্রহণ করেন।
ইতিহাসবিদরা বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) যখন ভিত্তি স্থাপন করেন, তখন কেবলার দিকের প্রথম পাথরটি নিজ হাতে স্থাপন করেন।
কুবা মসজিদের জায়গাটি ছিল- হযরত কুলসুম ইবনুল হিদম (রা.)-এর খেজুর শুকানোর পতিত জমি। তিনি ছিলেন আমর ইবনে আওফের গোত্রপতি। এখানে হযরত রাসূলুল্লাহ (সা.) ১৪ দিন (কেউ বলেন ১০ দিন) অবস্থান করেন ও তার আতিথ্য গ্রহণ করেন।

মসজিদে কুবার অবস্থান ও নামকরণঃ
মক্কা শরিফ থেকে ৩২০ কিলোমিটার উত্তরে এবং মদিনার দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত এই মসজিদ কুবা গ্রামে অবস্থিত। মসজিদে নববি থেকে এর দূরত্ব মাত্র পাঁচ কিলোমিটার।
কুবা একটি বিখ্যাত কূপের নাম। সময়ের পরিক্রমায় এ কূপকে কেন্দ্র করে যে জনবসতি গড়ে উঠেছে, তাকেও কুবা বলা হতো। এরই সূত্রে মসজিদের নাম হয়ে যায় মসজিদে কুবা।

পবিত্র কোরআনের মসজিদে কুবাঃ
পবিত্র কোরআনে কুবার অধিবাসী ও মসজিদে কুবার প্রশংসা করেন আল্লাহ তাআলা। তিনি বলেন, ‘যে মসজিদ প্রথম দিন থেকে তাকওয়ার ওপর প্রতিষ্ঠিত সেখানে অবস্থান করা আপনার জন্য অধিক সঙ্গত। সেখানে এমন কিছু লোক রয়েছে যারা পবিত্রতা পছন্দ করে। আর আল্লাহ পবিত্র ব্যক্তিদের ভালোবাসেন।’ (সুরা তওবা, আয়াত : ১০৮)

মসজিদে কুবার সংস্কারকাজঃ
মসজিদে কুবা শুরু থেকে এ পর্যন্ত কয়েক দফা সংস্কার ও পুনর্নিমাণ করা হয়। নবীর আমলের পর ইসলামের তৃতীয় খলিফা হযরত উসমান ( রা.) তার খেলাফতকালে মসজিদে কুবার সংস্কার ও পুনর্নিমাণ করেন। এরপর বিভিন্ন সময়ে আরও বেশ কয়েকবার এই মসজিদের পুনর্নিমাণ ও সংস্কার করা হয়। উমর বিন আবদুল আজিজ (রহ.), ওসমানি সুলতান দ্বিতীয় মাহমুদ ও তার ছেলে প্রথম আবদুল মাজিদ প্রমুখ শাসকরা মসজিদে কুবার সংস্কারকাজ করেন।
৪৩৫ হিজরিতে আবু ইয়ালি আল-হোসায়নি কুবা মসজিদ সংস্কার করেন। তিনি মসজিদের মিহরাব তৈরি করেন। ৫৫৫ হিজরিতে কামাল আল-দিন আল-ইসফাহানি মসজিদে আরও বেশ কিছু সংবর্ধনের করেন। পরবর্তী সময়ে ৬৭১, ৭৩৩, ৮৪০ ও ৮৮১ হিজরিতে ওসমানি সাম্রাজ্যকালে মসজিদটি সংস্কার করা হয়। ওসমানি শাসনামলে ১২৪৫ হিজরিতে সর্বশেষ সংস্কার করেন সুলতান আবদুল মজিদ।
১৯৮৬ সালে বাদশাহ ফাহাদ বিন আবদুল আজিজ আলে সৌদের সময় সর্বশেষ সম্প্রসারণ হয়। তখন পুরো মসজিদে এক ধরনের সাদাপাথর ব্যবহার করা হয়, যা অন্যকোনো মসজিদে সাধারণত দেখা যায় না।

মসজিদে কুবা দেখতে এখন যেমনঃ
মসজিদে কুবার বর্তমান আয়তন ১৩ হাজার ৫০০ স্কয়ার মিটার। চারটি উঁচু মিনার, ছাদে ১টি বড় গম্বুজ এবং ৫টি অপেক্ষাকৃত ছোটো গম্বুজ রয়েছে। এছাড়া ছাদের অন্য অংশে ৫৬টি ছোট গম্বুজের অবয়ব রয়েছে। ২০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারে এই মসজিদে।
মূল মসজিদ ছাড়াও এখানে রয়েছে আবাসিক এলাকা, অফিস, অজুখানা, দোকান ও লাইব্রেরি। তবে মসজিদের মূল আকর্ষণ বিশাল গম্বুজ এবং চার কোণায় চারটি সুউচ্চ মিনার। মসজিদের চতুর্দিকের সুবজ পাম গাছের বলয় মসজিদটিকে বাড়তি সৌন্দর্য দিয়েছে।
মসজিদটি দেখতে প্রতিদিন প্রচুর মানুষ আসেন। মসজিদে নারী ও পুরুষদের নামাজের জায়গা ও প্রবেশ পথ আলাদা। অজুর জায়গাও ভিন্ন। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মসজিদের ভেতরের কারুকাজও বেশ মনোমুগ্ধকর।
মূল মসজিদ ভবনের মাঝে একটি খালি জায়গা আছে, সেখানেও নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে। দামি কারপেট বিছানো মেঝেতে মুসল্লিরা নামাজ আদায় করেন। এছাড়াও রয়েছে জমজম পানির ব্যবস্থা।
মসজিদের উত্তর দিক নারীদের জন্য সংরক্ষিত। ১১২ বর্গমিটার অংশজুড়ে ইমাম ও মুয়াজ্জিনের থাকার জায়গা, একটি লাইব্রেরি, প্রহরীদের থাকার জায়গা এবং সাড়ে ৪শ’ বর্গমিটার স্থানে ১২টি দোকানসমৃদ্ধ একটি বাণিজ্যিক এলাকা।
মসজিদে ৭টি মূল প্রবেশ দ্বার ও ১২টি সম্পূরক প্রবেশ পথ রয়েছে। প্রতিটি ১০ লাখ ৮০ হাজার থার্মাল ইউনিট বিশিষ্ট তিনটি কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র মসজিদকে ঠান্ডা রাখছে।
মসজিদের বাইরে এ মসজিদ সম্পর্কে বর্ণিত পবিত্র কোরআনের আয়াত ও হাদিসের বাণীগুলো সুন্দরভাবে লিখে রাখা হয়েছে। ঐতিহাসিক কুবা মসজিদ শ্বেতবর্ণের একটি অনন্য স্থাপত্যকর্ম হওয়ার দরুন বহু দূর থেকে দৃষ্টিগোচর হয়।

---------------------------------------------
হজ্জ্ব - ওমরাহ্ বুকিং নেয়া হচ্ছে।
বুকিং এর জন্য বিস্তারিত যোগাযোগ করুন।

🇧🇩 যোগাযোগঃ
ফাতিমা হজ্জ্ব কাফেলা
মীর কামরুজ্জামান মনি
☎️+8801975444466

Address


Telephone

+8801975444466

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fatima Hajj Kafela posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Fatima Hajj Kafela:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share