Team24 Travelers

  • Home
  • Team24 Travelers

Team24 Travelers Team24 Travelers is a Tour & Travel Group. You can Travel with us any time any where.

 #নেপাল ভ্রমণনেপাল ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য একটি স্বর্গতুল্য গন্তব্য, কারণ এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, অ্যা...
02/12/2024

#নেপাল ভ্রমণ
নেপাল ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য একটি স্বর্গতুল্য গন্তব্য, কারণ এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, অ্যাডভেঞ্চার কার্যক্রম এবং আধ্যাত্মিক পরিবেশ একত্রে মেলে। এটি ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য একটি আদর্শ জায়গা হয়ে উঠেছে।
নেপালের আকর্ষনীয় টুরিস্ট স্পটগুলো হলো :
✅ কাঠমাণ্ডু ভ্যালি
কাঠমাণ্ডু ভ্যালি নেপালের একটি ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, এবং প্রাকৃতিকভাবে সমৃদ্ধ এলাকা। এটি তিনটি প্রধান শহর—কাঠমাণ্ডু, পাটান (ললিতপুর) এবং ভক্তপুর নিয়ে গঠিত। ১,৩৫০ মিটার উচ্চতায় হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত এই উপত্যকা প্রাচীন ঐতিহ্য, অসাধারণ স্থাপত্য, এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের জন্য ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান পেয়েছে। উপত্যকাটি চারপাশে সবুজ পাহাড় দ্বারা পরিবেষ্টিত। নগরকোট এবং ধুলিখেল থেকে হিমালয়ের শৃঙ্গের অসাধারণ দৃশ্য দেখা যায়। এখানকার বাগান ও জলাশয় এলাকাটি আরও প্রাণবন্ত করে তোলে।
✅ মাউন্ট এভারেস্ট
পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ, যার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮,৮৪৮.৮৬ মিটার (২৯,০৩১.৭ ফুট)। এটি হিমালয় পর্বতমালার অংশ এবং নেপাল ও তিব্বতের (চীন) সীমান্তে অবস্থিত। এই পর্বতশৃঙ্গ পর্বতারোহীদের কাছে বিশ্বব্যাপী এক স্বপ্নের গন্তব্য। এটি কেবল বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ নয়; এটি প্রকৃতির শক্তি, সৌন্দর্য, এবং মানুষের সাহসিকতার প্রতীক। যারা পর্বতপ্রেমী বা অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয়, তাদের জন্য মাউন্ট এভারেস্ট একটি অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা। আপনি যদি প্রকৃতি, ট্রেকিং এবং পর্বতারোহণ পছন্দ করেন, তবে মাউন্ট এভারেস্ট ভ্রমণ আপনার জীবনের অন্যতম সেরা অভিজ্ঞতা হতে পারে।
✅ পোখারা
পোখারা নেপালের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন শহর, যা তার মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শান্ত পরিবেশ এবং অ্যাডভেঞ্চার কার্যক্রমের জন্য বিখ্যাত। এটি কাঠমাণ্ডু থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত এবং নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। পোখারা মূলত হিমালয়ের শৃঙ্গ, লেক এবং পাহাড়ি দৃশ্যের জন্য পরিচিত। পোখারা থেকে মাচাপুচারে (ফিশটেল মাউন্টেন), অন্নপূর্ণা রেঞ্জ, এবং ধৌলাগিরি শৃঙ্গের অসাধারণ দৃশ্য দেখা যায়। শহরটি পর্বতারোহীদের জন্য অন্নপূর্ণা এবং অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প ট্রেকের প্রবেশদ্বার।
পোখারার আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য:
পোখারা তার লেকগুলোর জন্য বিখ্যাত, বিশেষত ফেওয়া লেক।
ফেওয়া লেকের তীরে শীতল পরিবেশ, বোটিং এবং পাশের পাহাড়ের প্রতিবিম্ব পর্যটকদের কাছে বিশেষ আকর্ষণীয়।
অন্যান্য বিখ্যাত লেকগুলো:
বেগনাস লেক
রুপা লেক
অ্যাডভেঞ্চার কার্যক্রম:
প্যারাগ্লাইডিং: পোখারা বিশ্বের সেরা প্যারাগ্লাইডিং গন্তব্যগুলোর একটি। ফেওয়া লেক এবং হিমালয়ের শৃঙ্গের উপরে উড়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা অবিস্মরণীয়।
আল্ট্রালাইট ফ্লাইট: ছোট বিমান থেকে হিমালয়ের দর্শন।
রাফটিং: পোখারার নদীগুলোতে র‍্যাফটিং বেশ জনপ্রিয়।
ট্রেকিং: অন্নপূর্ণা, গোরেপানি-পুনহিল এবং ধৌলাগিরি রুট পোখারা থেকে সহজেই শুরু করা যায়।
ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থান:
বারাহী মন্দির: ফেওয়া লেকের মাঝে অবস্থিত একটি ছোট দ্বীপে নির্মিত মন্দির।
বিন্ধ্যাবাসিনী মন্দির: পোখারার প্রাচীন মন্দির, যা স্থানীয়দের কাছে পবিত্র।
গুপ্তেশ্বর গুহা: একটি রহস্যময় গুহা, যেখানে শিবলিঙ্গ দেখা যায়।
দেবিস ফলস: এটি একটি অনন্য জলপ্রপাত, যা গুপ্তেশ্বর গুহার পাশেই অবস্থিত।
কীভাবে পৌঁছানো যায়?
বিমান: কাঠমাণ্ডু থেকে পোখারা পর্যন্ত মাত্র ২৫ মিনিটের ফ্লাইট।
সড়কপথ: কাঠমাণ্ডু থেকে ৬-৭ ঘণ্টার বাস বা প্রাইভেট কার ভ্রমণ।
✅ চিতওয়ান ন্যাশনাল পার্ক
নেপালের প্রথম জাতীয় উদ্যান, যা ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে এটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান পায়। এটি নেপালের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত এবং তার বন্যপ্রাণী, গ্রীষ্মমন্ডলীয় জঙ্গল, এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের আকর্ষণ করে। চিতওয়ান ন্যাশনাল পার্ক প্রকৃতি, বন্যপ্রাণী এবং সংস্কৃতির এক অপূর্ব সমন্বয়। এটি শুধুমাত্র নেপালের নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা পর্যটন গন্তব্য।
যাতায়াত:
সড়কপথ: কাঠমাণ্ডু থেকে চিতওয়ান প্রায় ৫ ঘণ্টার ড্রাইভ।
বিমান: কাঠমাণ্ডু থেকে ভরতপুর বিমানবন্দর (চিতওয়ানের নিকটবর্তী) পর্যন্ত ফ্লাইট।
✅ লুম্বিনি
নেপালের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি পবিত্র স্থান, যা গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান হিসেবে বিশ্বখ্যাত। এটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান। প্রধান আকর্ষণ: মায়াদেবী মন্দির, অশোক স্তম্ভ, পবিত্র পুকুর (পুস্করিণী) , আন্তর্জাতিক মঠসমূহ ।
কেন লুম্বিনি ভ্রমণ করবেন?
এটি ধর্মপ্রাণ বৌদ্ধদের জন্য তীর্থস্থান এবং ইতিহাসপ্রেমীদের জন্য একটি গবেষণার ক্ষেত্র।
মায়াদেবী মন্দির এবং আন্তর্জাতিক মঠগুলো আধ্যাত্মিক শান্তি এবং স্থাপত্যের সৌন্দর্যের এক অনন্য সমন্বয়।
প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য লামবিনীর শান্ত পরিবেশ এবং সবুজ দৃশ্য এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।
লুম্বিনি হল সেই স্থান যেখানে ধর্ম, ইতিহাস এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য একসঙ্গে মিলিত হয়েছে। এটি ভ্রমণকারীদের মনে চিরস্থায়ী ছাপ রেখে যায়।
যাতায়াত:
সড়কপথ: কাঠমাণ্ডু থেকে লামবিনী প্রায় ৮ ঘণ্টার ড্রাইভ।
বিমানপথ: কাঠমাণ্ডু থেকে ভৈরহাওয়ের গৌতম বুদ্ধ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত ফ্লাইট।
রেলপথ (ভারত থেকে): নিকটবর্তী সীমান্তসিটি সোনাউলি থেকে লামবিনী সহজে পৌঁছানো যায়।
✅ বক্তপুর দুর্গ স্কয়ার
নেপালের বক্তপুর শহরে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থান। এটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত এবং কাঠমাণ্ডু উপত্যকার তিনটি প্রধান দুর্গ স্কোয়ারের মধ্যে একটি। বক্তপুর দুর্গ স্কয়ার তার অনন্য স্থাপত্য, প্রাচীন মন্দির, প্রাসাদ এবং নেপালি সংস্কৃতির জন্য বিশ্বজুড়ে পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
বক্তপুর দুর্গ স্কয়ারের প্রধান আকর্ষণ: ৫৫ জানালার প্রাসাদ, গোল্ডেন গেট, নাটাপোল মন্দির, ভৈরব মন্দির, দত্তাত্রেয় মন্দির, পোটার স্কয়ার,
যাতায়াত:
বক্তপুর কাঠমাণ্ডু থেকে প্রায় ১৩ কিমি দূরে।
স্থানীয় বাস, ট্যাক্সি, বা ট্যুর অপারেটরের মাধ্যমে সহজে পৌঁছানো যায়।
✅ নগরকোট
নেপালের কাঠমাণ্ডু উপত্যকার প্রান্তে একটি বিখ্যাত পাহাড়ি স্থান, যা তার অপূর্ব প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং হিমালয়ের শৃঙ্গের মনোমুগ্ধকর দৃশ্যাবলির জন্য জনপ্রিয়। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২,১৭৫ মিটার (৭,১৩৬ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত এবং কাঠমাণ্ডু থেকে প্রায় ৩২ কিলোমিটার পূর্বে। নগরকোট শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং দর্শনীয় দৃশ্য উপভোগ করার জন্য পর্যটকদের কাছে এক আদর্শ গন্তব্য।
নগরকোট কেন বিখ্যাত?
১. হিমালয়ের দৃশ্য:
নগরকোট থেকে আপনি মাউন্ট এভারেস্ট সহ হিমালয়ের ৮টি বিশাল শৃঙ্গ দেখতে পারেন।
সুর্যোদয় ও সূর্যাস্ত: হিমালয়ের উপর থেকে সুর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য অসাধারণ। এটি ফটোগ্রাফার এবং প্রকৃতি প্রেমীদের জন্য একটি আদর্শ স্থান।
২. ট্রেকিং ও হাইকিং:
নগরকোট থেকে বিভিন্ন ছোট ও বড় ট্রেকিং রুট শুরু হয়।
চাংগুনারায়ণ মন্দির ট্রেক: একটি জনপ্রিয় পথ, যা ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য এবং স্থানীয় গ্রামীণ জীবনের মধ্য দিয়ে যায়।
নগরকোটের চারপাশের ট্রেইলগুলি জঙ্গল, পাহাড়, এবং স্থানীয় গ্রামগুলোর মধ্য দিয়ে চলে, যা একটি অনন্য অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
৩. প্রকৃতির সৌন্দর্য:
নগরকোট সবুজ পাহাড়, পাইন বন, এবং নির্মল পরিবেশের জন্য পরিচিত।
এটি শহরের কোলাহল থেকে দূরে একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ উপভোগ করার সুযোগ দেয়।
৪. অ্যাডভেঞ্চার:
সাইক্লিং এবং প্যারাগ্লাইডিং এখানে জনপ্রিয় কার্যক্রম।
নগরকোটে দেখার মতো জায়গা:
ভিউ টাওয়ার:
নগরকোটের সবচেয়ে উঁচু স্থান, যেখান থেকে পুরো হিমালয় রেঞ্জ এবং কাঠমাণ্ডু উপত্যকার অসাধারণ দৃশ্য দেখা যায়।
স্থানীয় গ্রাম:
নগরকোটের আশেপাশের গ্রামগুলি নেপালের স্থানীয় সংস্কৃতি এবং জীবনধারা সম্পর্কে জানার সুযোগ দেয়।
মন্দির ও গুম্ফা:
আশেপাশে ছোট ছোট মন্দির এবং বৌদ্ধ গুম্ফা রয়েছে, যা আধ্যাত্মিক শান্তি এবং স্থাপত্যের সৌন্দর্য উপভোগ করতে সহায়ক।
থাকার ব্যবস্থা:
নগরকোটে বিভিন্ন ধরণের রিসর্ট, হোটেল এবং গেস্টহাউস রয়েছে।
বেশিরভাগ হোটেলেই পাহাড় ও হিমালয়ের দৃশ্য উপভোগ করার সুযোগ আছে।
নগরকোটে যাতায়াত:
কাঠমাণ্ডু থেকে:
বাস বা প্রাইভেট ট্যাক্সির মাধ্যমে নগরকোট পৌঁছানো যায়। প্রায় ১.৫-২ ঘণ্টার পথ।
নিকটতম বিমানবন্দর:
কাঠমাণ্ডু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
✅ অন্নপূর্ণা সার্কিট
বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত ট্রেকিং পথ, যা নেপালের অন্নপূর্ণা পর্বতমালার চারপাশে বিস্তৃত। এই রুটটি ট্রেকারদের জন্য একটি দুঃসাহসিক এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অভিজ্ঞতা প্রদান করে, যেখানে আপনি হিমালয়ের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য, স্থানীয় সংস্কৃতি, এবং প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।
অন্নপূর্ণা সার্কিটে আকর্ষণীয় স্থানসমূহ: মার্স্যাঙ্গদি নদী উপত্যকা, মানাং, মুকতিনাথ, কালিগণ্ডকী গর্জ, পুথিনাথ
✅ পাটান দুর্বার স্কয়ার
নেপালের পাটান শহরে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক এবং স্থাপত্যিক গন্তব্য, যা ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত। এটি কাঠমাণ্ডু উপত্যকার তিনটি প্রধান দুর্বার স্কয়ারের একটি। পাটান, যা ললিতপুর নামেও পরিচিত, নেপালের প্রাচীন শহরগুলোর মধ্যে একটি এবং এর ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্প ও স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত।
পৌঁছানোর উপায়:
পাটান দুর্বার স্কয়ার কাঠমাণ্ডু শহর থেকে মাত্র ৫ কিমি দূরে।
বাস, ট্যাক্সি, বা রিকশায় সহজেই পৌঁছানো যায়।
✅ বিন্দিপুর
নেপালের একটি সুন্দর ও ঐতিহাসিক শহর, যা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য, এবং নেপালি সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত। এটি তানাহু জেলার একটি পাহাড়ি শহর এবং সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১,০৩০ মিটার (৩,৩৮০ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত। কাঠমাণ্ডু এবং পোখারা শহরের মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত এই শান্ত ও সুন্দর গন্তব্যটি প্রকৃতি এবং সংস্কৃতির এক অপূর্ব মিলনস্থল।
বিন্দিপুরের প্রধান আকর্ষণ: টুডিখেল, সিদ্ধ গুহা, খদগ দেবী মন্দির, সিল্ক ফার্ম এবং অরেঞ্জ অরচার্ড ।
থাকার ব্যবস্থা:
বিন্দিপুরে অনেক ছোট ছোট গেস্টহাউস এবং বুটিক হোটেল রয়েছে।
বেশিরভাগ আবাসস্থানে পাহাড় এবং উপত্যকার দৃশ্য উপভোগ করার ব্যবস্থা থাকে।
ভ্রমণের সেরা সময়:
অক্টোবর থেকে মার্চ: আবহাওয়া পরিষ্কার এবং হিমালয়ের দৃশ্য দেখা যায়।
এপ্রিল থেকে জুন: মনোরম পরিবেশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
পৌঁছানোর উপায়:
কাঠমাণ্ডু থেকে:
বিন্দিপুর পোখারা যাওয়ার পথে অবস্থিত।
বাস বা প্রাইভেট গাড়ির মাধ্যমে প্রায় ৪-৫ ঘণ্টায় পৌঁছানো যায়।
পোখারা থেকে:
বিন্দিপুর প্রায় ৭০ কিমি দূরে, এবং যাত্রাপথে ২ ঘণ্টার মতো সময় লাগে।
✅ রেরা লেক
নেপালের বৃহত্তম এবং অন্যতম সুন্দর হ্রদ। এটি নেপালের মুগু জেলাতে অবস্থিত এবং সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২,৯৯০ মিটার (৯,৮০৯ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত। এই হ্রদটি রেরা ন্যাশনাল পার্কের অংশ, যা নেপালের একটি সংরক্ষিত এবং প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ এলাকা।
রেরা লেকের প্রধান আকর্ষণ: প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য, অ্যাডভেঞ্চার ও ট্রেকিং, শান্ত পরিবেশ
থাকার ব্যবস্থা:
হ্রদের আশেপাশে কিছু ছোট ছোট চৌকি এবং গেস্টহাউস রয়েছে।
ক্যাম্পিংয়ের ব্যবস্থাও করা যায়।
যাতায়াত:
১. কাঠমাণ্ডু থেকে:
বিমানে তালচা বিমানবন্দর পর্যন্ত যাত্রা, তারপর ট্রেকিং।
পুরো যাত্রায় প্রায় ৩-৪ দিন সময় লাগে।
২. ট্রেকিং পথ:
বিভিন্ন ট্রেকিং রুটে পায়ে হেঁটে রেরা লেকে পৌঁছানো যায়।
পথটি কিছুটা চ্যালেঞ্জিং, তবে প্রকৃতির সৌন্দর্য সেই কষ্ট ভুলিয়ে দেয়।
✅ গোসাইকুন্ড লেক
নেপালের একটি পবিত্র হ্রদ এবং হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান। এটি লাংটাং ন্যাশনাল পার্কের মধ্যে অবস্থিত এবং সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪,৩৮০ মিটার (১৪,৩৭০ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত। হ্রদটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, আধ্যাত্মিক গুরুত্ব এবং ট্রেকিংয়ের জন্য বিখ্যাত।
গোসাইকুন্ড লেকের প্রধান আকর্ষণ:
১. পবিত্র হ্রদ:
গোসাইকুন্ডের জল অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়।
তীর্থযাত্রীরা বিশ্বাস করেন, এখানে স্নান করলে তাদের পাপমোচন হয়।
২. ট্রেকিং:
গোসাইকুন্ড ট্রেক নেপালের অন্যতম জনপ্রিয় ট্রেকিং রুট।
লাংটাং ট্রেকিং রুটের অংশ হিসেবে এই হ্রদে পৌঁছানো যায়।
রুটে মনোরম পাহাড়, গ্রামীণ জীবন এবং স্থানীয় সংস্কৃতি অভিজ্ঞতা লাভ করা যায়।
৩. প্রাকৃতিক দৃশ্য:
হ্রদটি থেকে লাংটাং, গণেশ, এবং হিমাল চুলি পর্বতমালা স্পষ্ট দেখা যায়।
সূর্যোদয়ের সময় এই স্থান অত্যন্ত মোহনীয় হয়ে ওঠে।
ভ্রমণের সেরা সময়:
অক্টোবর থেকে নভেম্বর:
আবহাওয়া পরিষ্কার এবং হ্রদ ও পাহাড়ের দৃশ্য উপভোগের জন্য উপযুক্ত।
মে থেকে জুন:
বসন্তকালে ফুলে ভরা পাহাড় দেখা যায়।
শীতকাল (ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি):
হ্রদটি বরফে পরিণত হয়, তবে যাতায়াতে অসুবিধা হতে পারে।
পৌঁছানোর উপায়:
১. কাঠমাণ্ডু থেকে:
ঢুনচে (Dhunche):
কাঠমাণ্ডু থেকে বাসে বা গাড়িতে ঢুনচে পৌঁছানো যায়। এটি গোসাইকুন্ড ট্রেকের প্রাথমিক পয়েন্ট।
ট্রেক শুরু:
ঢুনচে থেকে হ্রদ পর্যন্ত ২-৩ দিনের ট্রেকিং।
২. হেলিকপ্টার:
যারা ট্রেক করতে চান না, তারা হেলিকপ্টার চার্টার করে সরাসরি হ্রদে পৌঁছাতে পারেন।
✅ লিমি ভ্যালি
নেপালের একটি দূরবর্তী ও অত্যন্ত সুন্দর উপত্যকা, যা হিমালয়ের কোলে হুমলা জেলায় অবস্থিত। এটি নেপালের উত্তর-পশ্চিম অংশে চীন সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থিত এবং প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অপূর্ব মিশ্রণের জন্য বিখ্যাত। লিমি ভ্যালি মূলত তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং তিব্বতীয় বৌদ্ধধর্মের প্রভাবিত সংস্কৃতির কারণে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়।
লিমি ভ্যালির পরিচিতি:
১. অবস্থান ও উচ্চতা:
লিমি ভ্যালি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩,৬০০ থেকে ৫,০০০ মিটার (১১,৮০০ থেকে ১৬,৪০০ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত।
এটি হুমলা জেলায়, যা নেপালের সবচেয়ে উত্তরের জেলা।
২. গ্রামগুলো:
লিমি ভ্যালি মূলত তিনটি গ্রাম নিয়ে গঠিত:
তিল (Til): ঐতিহ্যবাহী তিব্বতীয় স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত।
হালজি (Halji): এখানে বিখ্যাত হালজি মঠ (Halji Monastery) অবস্থিত।
জাং (Jang): পাহাড়ি সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের সংরক্ষিত কেন্দ্র।
৩. ধর্ম ও সংস্কৃতি:
লিমি ভ্যালিতে তিব্বতীয় বৌদ্ধধর্মের গভীর প্রভাব রয়েছে।
এখানকার মানুষজন নেপালি এবং তিব্বতীয় সংস্কৃতির সংমিশ্রণ ধারণ করে।
লিমি ভ্যালির বৈশিষ্ট্য:
১. প্রাকৃতিক সৌন্দর্য:
বরফে ঢাকা হিমালয়ের শৃঙ্গ এবং শান্তিপূর্ণ উপত্যকার দৃশ্য মুগ্ধ করে।
এখানকার নদীগুলো, সবুজ মাঠ, এবং পাহাড়ের ফাঁকে থাকা গ্রামগুলো একটি ছবির মতো পরিবেশ তৈরি করে।
২. হালজি মঠ:
এটি ১১শ শতাব্দীতে নির্মিত একটি তিব্বতীয় বৌদ্ধ মঠ।
মঠটি ঐতিহাসিক এবং ধর্মীয় দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩. বিরল প্রাণী ও উদ্ভিদ:
লিমি ভ্যালিতে হিমালয়ান ব্লু শিপ, তুষার চিতা, লাল পান্ডার মতো বিরল প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়।
এটি একটি জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ অঞ্চল।
৪. ট্রেকিং ও অ্যাডভেঞ্চার:
লিমি ভ্যালি ট্রেক নেপালের অন্যতম সুন্দর এবং দুঃসাহসিক ট্রেকিং রুট।
রুটটি প্রকৃতি এবং সংস্কৃতির মিশ্রণে পর্যটকদের অভিভূত করে।
থাকার ব্যবস্থা:
লিমি ভ্যালিতে স্থানীয় গেস্টহাউস এবং চৌকিতে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
যাত্রাপথে ক্যাম্পিংয়ের ব্যবস্থা করতে হয়।
পৌঁছানোর উপায়:
১. সিমিকোট পর্যন্ত:
কাঠমাণ্ডু থেকে বিমানে নেপালের সিমিকোট (Simikot) শহরে পৌঁছাতে হয়।
সিমিকোট হুমলা জেলার প্রধান শহর।
২. ট্রেকিং:
সিমিকোট থেকে লিমি ভ্যালি পর্যন্ত ট্রেক করতে হয়।
ট্রেকিং রুটটি ৮-১০ দিন সময় নেয় এবং এটি মধ্য থেকে উচ্চমানের শারীরিক সক্ষমতা প্রয়োজন।
✅ তানসেন
নেপালের গুলি অঞ্চলের একটি ঐতিহাসিক শহর, যা পাল্পা জেলাতে অবস্থিত। এটি পাহাড়ি এলাকার একটি মনোরম শহর, যা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি, এবং অতীতের ইতিহাসের জন্য পরিচিত। তানসেন কাঠমাণ্ডু ও পোখারা শহরের মধ্যবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত, এবং এর ফলে এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য।
তানসেনের প্রধান আকর্ষণ: তানসেন দুর্গ, . রানী মহল, শীতলা মন্দির , তানসেন বাজার, লামজুং হিমাল
থাকার ব্যবস্থা:
তানসেন শহরে বেশ কিছু গেস্টহাউস, হোটেল এবং লজ রয়েছে, যেখানে আপনি থকতে পারেন।
পাহাড়ি অঞ্চলের একটি স্বাভাবিক অভিজ্ঞতা নিতে স্থানীয় হোমস্টে-তে থাকারও ব্যবস্থা রয়েছে।
যাতায়াত:
১. কাঠমাণ্ডু থেকে:
কাঠমাণ্ডু থেকে বাসে তানসেন পৌঁছাতে প্রায় ৮-১০ ঘণ্টা সময় লাগে।
এছাড়াও প্রাইভেট গাড়ি বা ট্যাক্সি দিয়ে তানসেন পৌঁছানো সম্ভব।
২. পোখারা থেকে:
পোখারা থেকে তানসেন প্রায় ৩-৪ ঘণ্টার দূরত্বে।
✅ শম্ভুনাথ
নেপালের পূর্বাঞ্চলীয় সপ্তরী জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর ও ধর্মীয় স্থান। এটি নেপালের সমতল এলাকায় অবস্থিত এবং ভৌগোলিক, ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় কারণে সুপরিচিত। শম্ভুনাথ প্রধানত তার শম্ভুনাথ মন্দির এবং স্থানীয় ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত।
কেন শম্ভুনাথ ভ্রমণ করবেন?
ধর্মীয় অভিজ্ঞতা লাভ করতে।
স্থানীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে।
গ্রামীণ নেপালের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সময় কাটানোর জন্য।
সেরা সময় ভ্রমণের জন্য:
শীতকাল (অক্টোবর থেকে মার্চ):
শম্ভুনাথ ভ্রমণের জন্য আদর্শ সময়, কারণ তখন আবহাওয়া শীতল ও মনোরম থাকে।
শিবরাত্রি উৎসবের সময়:
এই সময় মন্দিরটি উৎসবমুখর পরিবেশ ধারণ করে।
যাতায়াত:
১. কাঠমাণ্ডু থেকে:
কাঠমাণ্ডু থেকে শম্ভুনাথে যেতে বাস বা প্রাইভেট গাড়ির মাধ্যমে সপ্তরী জেলাতে পৌঁছাতে হয়।
নিকটতম বড় শহর হলো রাজবিরাজ, যা থেকে শম্ভুনাথ সহজেই পৌঁছানো যায়।
২. বিমানে:
নিকটতম বিমানবন্দর হলো রাজবিরাজ বিমানবন্দর।
✅ ফেওয়া লেক
নেপালের অন্যতম বিখ্যাত এবং পর্যটকদের প্রিয় হ্রদ। এটি পোখারা শহরের প্রধান আকর্ষণগুলোর মধ্যে একটি এবং তার অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শান্ত পরিবেশের জন্য পরিচিত।ফেওয়া লেকে থাকা জল এতটাই পরিষ্কার যে পরিষ্কার দিনে মাচাপুচ্রে (Machhapuchhre) এবং অন্যান্য অন্নপূর্ণা পর্বতশ্রেণীর প্রতিচ্ছবি দেখা যায়। হ্রদটির চারপাশের সবুজ পাহাড়, হিমালয়ের প্রতিচ্ছবি, এবং কেন্দ্রে অবস্থিত মন্দির একে বিশেষভাবে মনোমুগ্ধকর করে তোলে।
ফেওয়া লেকের প্রধান আকর্ষণ:
১. তাল বারাহি মন্দির (Tal Barahi Temple):
ফেওয়া লেকের মাঝখানে একটি ছোট দ্বীপে অবস্থিত।
এটি একটি দুই-তলা মন্দির, যা হিন্দু দেবী দুর্গার জন্য উৎসর্গীকৃত।
স্থানীয় এবং পর্যটকদের কাছে এটি একটি পবিত্র স্থান।
২. বোট রাইডিং:
ফেওয়া লেকে রঙিন কাঠের নৌকায় চড়ে বোট রাইডিং অত্যন্ত জনপ্রিয়।
বোটে চড়ে হ্রদের কেন্দ্রে মন্দিরে পৌঁছানো যায়।
সাঁঝের সময় সূর্যাস্ত উপভোগ করার জন্য এটি দারুণ।
৩. হ্রদের চারপাশের পাহাড় ও ট্রেকিং:
হ্রদটির চারপাশে ঘন সবুজ পাহাড় এবং ছোট ছোট ট্রেকিং ট্রেইল রয়েছে।
এখান থেকে পোখারা ভ্যালি এবং হিমালয়ের সুন্দর দৃশ্য দেখা যায়।
৪. পানি ক্রীড়া:
ফেওয়া লেকে কায়াকিং, প্যাডেল বোটিং, এবং অন্যান্য জল-ক্রীড়ার সুযোগ রয়েছে।
৫. লেকের পাড়:
হ্রদের পাড় ঘেঁষে বিভিন্ন রেস্তোরাঁ, ক্যাফে, এবং দোকান আছে।
এখানে বসে হিমালয়ের দৃশ্য উপভোগ করার সময় স্থানীয় খাবার খাওয়া এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।
ফেওয়া লেক ভ্রমণের সেরা সময়:
সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর (শরৎকাল):
আবহাওয়া পরিষ্কার থাকে এবং হিমালয়ের দৃশ্য স্পষ্ট দেখা যায়।
মার্চ থেকে মে (বসন্তকাল):
গরমের মধ্যেও সুন্দর ফুলে ঢাকা পাহাড় দেখা যায়।
বর্ষাকালে হ্রদের পানি বেশি থাকে, তবে মেঘাচ্ছন্ন আবহাওয়া দৃশ্যমানতা কমিয়ে দেয়।
থাকার ব্যবস্থা:
ফেওয়া লেকের চারপাশে বেশ কিছু বিলাসবহুল হোটেল এবং রিসোর্ট আছে।
কম খরচের লজ এবং হোস্টেলেরও ব্যবস্থা রয়েছে।
কীভাবে পৌঁছাবেন:
১. পোখারা থেকে:
ফেওয়া লেক পোখারা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত।
শহর থেকে হ্রদে পায়ে হেঁটে বা ট্যাক্সিতে সহজেই পৌঁছানো যায়।
২. কাঠমাণ্ডু থেকে পোখারা:
কাঠমাণ্ডু থেকে পোখারায় বাস, গাড়ি বা বিমানযোগে পৌঁছে ফেওয়া লেকে যাওয়া যায়।
✅ অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প
যা অন্নপূর্ণা স্যাংকচুয়ারি নামেও পরিচিত, নেপালের অন্যতম জনপ্রিয় ট্রেকিং গন্তব্য। এটি অন্নপূর্ণা পর্বতমালার পাদদেশে অবস্থিত এবং সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪১৩০ মিটার (১৩,৫৫০ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত। প্রকৃতি ও অ্যাডভেঞ্চারের মিশ্রণে এই স্থানটি ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এক স্বপ্নের গন্তব্য।
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পের আকর্ষণ:
১. হিমালয়ের দৃশ্য:
বেস ক্যাম্প থেকে চারপাশের ৩৬০ ডিগ্রি হিমালয়ের দৃশ্য অভিভূত করে।
ভোরের সূর্যের আলোতে বরফে ঢাকা শৃঙ্গগুলো সোনালী রঙ ধারণ করে।
২. মাচাপুচ্রে বেস ক্যাম্প (MBC):
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প যাওয়ার পথে ৩৭০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।
মাচাপুচ্রের অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্য এখান থেকে দেখা যায়।
৩. হট স্প্রিং (Jhinu Danda Hot Spring):
ট্রেক শেষে ঝিনু দান্ডায় প্রাকৃতিক উষ্ণ প্রস্রবণে বিশ্রাম নেওয়া একটি স্বস্তিদায়ক অভিজ্ঞতা।
৪. প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য:
রডোডেনড্রন ফুল, বাঁশের বন, এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ও প্রজাপতির উপস্থিতি এই অঞ্চলকে অনন্য করে তোলে।
ট্রেকের সেরা সময়:
১. বসন্তকাল (মার্চ থেকে মে):
রডোডেনড্রন ফুলে পাহাড় ঢেকে থাকে।
আবহাওয়া পরিষ্কার থাকে, এবং হিমালয়ের দৃশ্য দেখা যায়।
২. শরৎকাল (সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর):
পরিষ্কার আকাশ এবং শুষ্ক আবহাওয়া, ট্রেকের জন্য উপযুক্ত সময়।
যা সঙ্গে রাখবেন:
উষ্ণ পোশাক: উচ্চতায় তাপমাত্রা খুব কম থাকে।
আরামদায়ক ট্রেকিং জুতা।
পানি পরিশোধন ট্যাবলেট।
প্রথমিক চিকিৎসা সামগ্রী।
ট্রেকিং স্টিক।
স্লিপিং ব্যাগ।
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প ট্রেক অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমী এবং প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা। এর প্রকৃতি, সংস্কৃতি এবং হিমালয়ের সৌন্দর্য সব ধরনের পর্যটকদের মুগ্ধ করে।

16/09/2024

🔵 মাত্র ১১৯৯৯ টাকায় প্রাচ্যের স্কটল্যান্ড খ্যাত #মেঘালয়ের_শিলং_চেরাপুঞ্জি_ভ্রমণ‼️

🗓️ ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর (৪রাত ৩দিন)
🗓️ ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর (৪রাত ৩দিন)

💰ইভেন্ট ফি - ১২০০০ টাকা ( ঢাকা থেকে)
💰ইভেন্ট ফি - ১০৮০০ টাকা ( সিলেট থেকে)

‍বিঃদ্রঃ কাপলদেরকে জনপ্রতি এক্সটা ১৫০০ টাকা পে করতে হবে।

☎ 01620908079 (Call Or WhatsApp)
☎️ 01954506479 (Call Or WhatsApp)

↘️ ভ্রমণ বিস্তারিতঃ-
Day-1 >ঢাকা থেকে প্রথমদিন রাতের বাসে সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা দিব।
Day-2
সকালে সিলেটে পৌছে সবাই একসাথে পানসি রেস্টুরেন্টে ব্রেকফাস্ট করব। তারপর সিলেট থেকে তামাবিলের উদ্দেশ্যে রওনা দিব। পথিমধ্যে শ্রীপুর চা বাগান,জাফলং ভ্যালি চা বাগান ঘুরে দেখবো। বর্ডার পৌছে ইমিগ্রেশনের সব ফর্মালিটিস সব সেড়ে প্রথমদিন আমরা যে স্পর্টগুলো এক্সপ্লোর করবঃ-
✅ উমক্রেম রিভার
✅ উমক্রেম ফলস্
✅ বোরহিল ফলস্
✅ মাউলিনং ভিলেজ (এশিয়ার পরিচ্ছন্ন গ্রাম)
✅ লিভিং রোড ব্রিজ
✅ নরয়িয়েট ভিউ পয়েন্ট
✅ মাউজিজং ভিউ পয়েন্ট
Food: Breakfast,Lunch, Dinner

Day-3
পরদিন সকালে হোটেল চেক আউট করে আমরা যে স্পটগুলো এক্সপ্লোর করব ঃ-
✅সেভেন সিস্টার্স ফলস্
✅ মৌসুমাই কেভ
✅ চেরাপুঞ্জি ইকোপার্ক
✅ কিনরেম ফলস্ (সময় সাপেক্ষে)
✅ নোহকালিকায় ফলস্
✅ ওয়াকাবা ফলস্
✅ মউডক ভিউ পয়েন্ট
✅ শিলং সিটি ভিউ পয়েন্ট
✅ উইসডাং ফলস্
✅ ডেন্থেইল ফলস্
Food: Breakfast,Lunch, Dinner

Day-4
সকালে হোটেল চেক আউট করে আমার যে স্পর্টগুলো এক্সপ্লোর করব ঃ-
✅ জোয়াই ভ্যালি
✅ নাম না জানা কিছু ঝর্ণা
✅ লাইটলুম দ্যা গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন/ ফি ফি ফলস্
✅ ক্রাংসুরি ওয়াটার ফলস /সোনাংপেডাং
Food: Breakfast,Lunch

বিকাল ৫টার দিকে আমরা বর্ডার পার হয়ে বাংলাদেশে চলে আসব। এবং রাতের বাসে সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিব। ইনশাআল্লাহ পরদিন সকালে সবাই ঢাকাতে থাকবো।
পথিমধ্যে অনেক সারপ্রাইজ ভিউ পয়েন্ট পাওয়া যাবে। সেগুলো লিখতে গেলে শেষ হবে না। সেগুলো আমরা ব্রেক দিয়ে দিয়ে দেখে নিবো । মূলত পুরো ট্যুরটাই সারপ্রাইজে ভরা থাকবে৷

এই প্যাকেজে যা পাচ্ছেন -
⭕️ঢাকা - সিলেট - ঢাকা - নন এসি বাস ভাড়া।
⭕️সিলেট টু তামাবিল লেগুনা বা সি এন জি।
⭕️ ডাউকি-চেরাপুঞ্জি-শিলং (টয়োটা ইনোভা/জাইলো লাক্সারী গাড়ী/টুরিস্ট কোচ)
⭕️সার্বক্ষণিক গাইড সাপোর্ট
⭕️২রাত হোটেলে থাকা। (২,৩ জন শেয়ারে)
⭕️৩দিনে টোটাল ৮বেলা খাবার ( ইন্ডিয়ান থালি)
⭕️পার্কিং ফি।

❌ এই প্যাকেজে যা পাচ্ছেন না-
⭕️ ইমেগ্রেশন স্পীড মানি (যদি প্রয়োজন হয়)
⭕️এন্ট্রি ফি বা রাইড ফি

পেমেন্ট বিস্তারিত :
অগ্রীম বুকিং মানি - ৩,০০০ টাকা (অফেরতযোগ্য)
বাকি টাকা সিলেটে পৌছে বর্ডার ক্রস করার আগে অথবা বর্ডার ক্রস করার পরে কালেকশন করা হবে৷
বিকাশ 01620908079 (Personal) বা
ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠাতে পারবেন।

Account Name: Md Jewel Hasan
Account No : 119-105-0085135
Bank : DUTCH BANGLA BANK
Branch: Dania BRANCH

আরো কিছু জানার থাকলে আমাদের নাম্বারে কল বা Whatsapp করতে পারেন।

Corporate Office:
Team Traveller
154, Motijheel, C/A, Dhaka.
Beside Bangladesh water Development Broad
☎️ +880 1620-908079
📲 +880 1954-506479

অনলাইনে:
Facebook - m.me/teamtraveller.bd
Whatsapp - wa.me/+8801620908079
Instagram - https://ig.me/m/teamtraveller.bd

For Business Quiry:
📩 [email protected]

♦️ বিঃদ্রঃ
** ** পরিস্থিতি,আবহাওয়া বিচারে মূল পরিকল্পনায় কোন স্থান ভ্রমণ আগে পরে হতে পারে। তবে যাহাই হবে সবাই আলোচনা করেই হবে। প্রকৃতিগত কারন বা স্থানীয় কোন কারনে অতিরিক্ত কোন খরচ প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত খরচ সবাই সমান ভাবে বহন করবে।** **

🔰 সমুদ্রের বিশালতায় রিলেক্স কক্সবাজার ট্রিপ।স্লিপার এসি বাস এবং এসি হোটেলে রিলাক্স ট্যুর। শহরের প্রচন্ড গরমের ক্লান্তি দ...
14/09/2024

🔰 সমুদ্রের বিশালতায় রিলেক্স কক্সবাজার ট্রিপ।

স্লিপার এসি বাস এবং এসি হোটেলে রিলাক্স ট্যুর।

শহরের প্রচন্ড গরমের ক্লান্তি দূর এবং গরমের হাফ ছেড়ে বাঁচতে চলেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।

🔷 ভ্রমণ:২৬-২৯ সেপ্টেম্বর (৩ রাত ২ দিন)
🔷 বাজেট জনপ্রিয় ৪৫০০৳(এক রুমে ৪ জন)
🔷 কাপল প্যাকেজ ৫৫০০৳(এক রুমে দুজন)

প্যাকেজে যা যা থাকছে ঃ
* ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা আপ ডাউন এসি স্লিপার বাস টিকেট
* সর্ব মোট ৫ বেলা খাবার
*এক রাত থ্রি স্টার মানের হোটেলে থাকা
*হিমছড়ি এবং ইনানী যাওয়া আসার খরচ
* বারবিকিউ পার্টি
*অভিজ্ঞ হোস্ট

যা যা থাকবে না ঃ
* যাওয়া এবং আসার দিন রাতের খাবার।
*কোন ব্যাক্তিগত খরচ
* বাসের যাত্রা বিরতিতে খাবার

🔰 ভ্রমণ বিস্তারিত *

♂️ ১ম দিন:
২৬ সেপ্টেম্বর রাত ১০ টায় সায়দাবাদ থেকে যাত্রা শুরু করবো।সকালে কক্সবাজার পৌছে নাস্তা সেরে হোটেলে চেক ইন করে। হোটেলে ফ্রেশ হয়ে সমুদ্রে ঝাঁপাঝাপি করবো যে যার ইচ্ছে মত এবং দুপুরে খাবার খেয়ে যে যার মত ঘুরবো। সন্ধায় সূর্য ডোবা দেখবো।রাতে বারবিকউ পার্টি করবো সবাই একসাথে।এরপর ঘুমাতে যাব।

♂️ সকালের খাবারঃপরাটা,সবজি,ডিম/ ভুনা খিচুড়ি
দুপুরের খাবারঃসাদা ভাত,মাছ/মুরগী মাংশ,ডাল সালাদ।
রাতের খাবারঃ বারবিকিউ,নান রুটি /চিকেন বিরিয়ানি

♂️ ২য় দিন :
খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে হিমছড়ি, ইনানী যাবো(যার যার নিজস্ব খরচে)। দুপুরে ফিরে খাবার খেয়ে যে যার মত ঘুরবো,মার্কেট করবো। রাতের খাবার খেয়ে রাত ৯ টায় ঢাকার উদ্দেশ্য রওনা হব । ২৯ তারিখে সকাল ৬ টার মধ্যে ঢাকা থাকবো ইনশাল্লাহ।
সকালের খাবারঃ খিচুড়ি, ডিম,পানি
দুপুরের খাবারঃ সাদা ভাত,মুরগি/সামুদ্রিকমাছ,ডাল

বুকিং ফি, ২০৪০/-জনপ্রতি
(01620908078- বিকাশ পার্সোনাল)
(01954506479- নগদ পার্সোনাল)

যিনি আগে বুকিং দিবেন তাকে আগে সিট দেওয়া হবে।

+88 01620-908079 (Call or WhatsApp)
+88 01954-506479 (Call only)

💁🏻‍♂যে কোন জিজ্ঞাসা,বিস্তারিত ট্যুর প্ল্যান জানতে কর্পোরেট বুকিং অথবা কাস্টোমাইজ ট্যুরের জন্য এবং যোগাযোগ করুনঃ

Corporate Office:
Team Traveller
154, Motijheel, C/A, Dhaka.
Beside Bangladesh water Development Broad
☎️ +880 1620-908079
📲 +880 1954-506479

অনলাইনে:
Facebook - m.me/teamtraveller.bd
Whatsapp - wa.me/+8801620908079
Instagram - https://ig.me/m/teamtraveller.bd

For Business Quiry:
📩 [email protected]

বিঃদ্রঃ গ্রুপ ট্যুরে সবার সাথে মিলেমিশে থাকার ইচ্ছা থাকতে হবে।*একরুমে ৪ জন করে থাকতে হবে
*কাপল হলে আলাদা রুমের জন্য অতিরিক্ত চার্জ দিতে হবে। যারা যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছেন তারা going দিয়ে রাখেন এবং শেয়ার করতে পারেন। আমাদের টুর এ অনেক কাপল এবং মেয়ে মেম্বার অংশ গ্রহণ করে থাকে। তাই আপনি, মা,ভাই, বোন সবাইকে নি ভ্রমণ করতে পারেন।

🔰 বড় কমলদহ ট্রেইল এবং গুলিয়াখালীর বীচ/মহামায়া লেক ভ্রমণ_১৭ই সেপ্টেম্বর রাতে রওনা। ✏️ সবুজ পাহাড় অরণ্যের ঝর্না  বারবার টা...
12/09/2024

🔰 বড় কমলদহ ট্রেইল এবং গুলিয়াখালীর বীচ/মহামায়া লেক ভ্রমণ_১৭ই সেপ্টেম্বর রাতে রওনা।

✏️ সবুজ পাহাড় অরণ্যের ঝর্না বারবার টানে।
অদ্ভুত রকমের সুন্দর বিচিত্র দৃশ্যের কমলদহ ট্রেইলে ঝিরিপথে এগিয়ে যেতে আশা করি প্রকৃতি আপনাকে মুগ্ধ করবে।

🎲 অর্গানাইজেশন - Team Traveller
🎲 ভ্রমণের ধরন- ডে লং ট্যুর+ট্রেকিং
🎲 বাজেট জন প্রতি ১৯৯৯৳
(কোনো হিডেন খরচ নাই)

🎲 যাত্রা-১৭ সেপ্টেম্বর রাত ১১:৩০ মিনিট সায়দাবাদ জনপদ মোড়।

🎲 বুকিং মানি ছাড়া মৌখিক কনফার্ম করা সম্ভব না।
✏️বিকাশ- 01620908079 ( পার্সোনাল )
🎲 বুকিং মানি= ৫১০/- টাকা ( অফেরতযোগ‍্য )

♂️ ভ্রমণে যা যা দেখবো-
১/ রুপসী ঝর্ণা।
২/ ছাগলকান্দা ঝর্ণা।
৩/ পাথরভঙ্গা ঝর্ণা।
৪/ কমলদহ ক্যাসকেড।
৫/ গুলিয়াখালীর সি বিচ /মহামায়া লেক

★★ ট্যুর প্যাকেজে যা যা থাকছে★★
- ট্রান্সপোর্ট
- সকালের নাস্তা।
- ট্রেকিং নাস্তা।
- দুপুরের খাবার।
- সকল প্রকার এন্ট্রি ফি।
- লোকাল ট্রান্সপোর্ট।
- দক্ষ গাইড লাইন ।

♦ যা যা আনতে হবে-
♂️ ওয়েদার উপযোগী জুতা
ট্রেকিং স্যান্ডেল।
♂️ পড়নের ছাড়া অতিরিক্ত একসেট কাপড়।
♂️ সানগ্লাস, ক‍্যাপ ( নিজের প্রয়োজন হলে )
♂️ গামছা/ তোয়ালে।

Corporate Office:
Team Traveller
154, Motijheel, B/A, Dhaka.
Beside Bangladesh water Development Broad
☎️ +880 1620-908079
📲 +880 1954-506479

অনলাইনে:
Facebook - m.me/teamtraveller.bd
Whatsapp - wa.me/+8801620908079
Instagram - https://ig.me/m/teamtraveller.bd

For Business Quiry:
📩 [email protected]

✏️✏️ বিঃদ্রঃ আমাদের ট্যুরে মেয়েদের সেফটির বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়, তাই
কোনো সন্দেহ ছাড়াই আপুরা জয়েন করতে পারবেন।

✏️✏️ বিঃদ্রঃ প্রাকৃতিক বিপর্যয় অথবা যেকোনো পরিস্থিতিতে বাধাগ্রস্ত হলে তখন ট্যুর হোস্ট যেকোনো ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য থাকিবে এবং অবশ্যই সকলের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

✏️✏️ বিঃদ্রঃ ভ্রমণে গিয়ে ময়লা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলবো। প্লাস্টিকের ব্যবহার কম করবো। পরিবেশ নষ্ট না করে আমরা পরিবেশকে উপভোগ করবো।

১৬ সেপ্টেম্বর ১ দিনের ছুটিতে যাচ্ছি "নিকলী হাওর" ডে-লং- ট্যুরে।ঢাকা থেকে যাওয়া আসা হবে এসি গাড়িতে।সারাদিনের জন্য রিজার্ভ...
09/09/2024

১৬ সেপ্টেম্বর ১ দিনের ছুটিতে যাচ্ছি "নিকলী হাওর" ডে-লং- ট্যুরে।ঢাকা থেকে যাওয়া আসা হবে
এসি গাড়িতে।সারাদিনের জন্য রিজার্ভ বোট,
সকালের নাস্তা এবং দুপুরে ডাবল মেন্যুর লাঞ্চ,
ভাইরাল রোডে ঘুরার জন্য অটো ভাড়া।
ইভেন্ট ফি জনপ্রতি ২৫০০ টাকা।
যারা এই একদিনের ছুটিতে ঘুরে আসতে চান তারা যোগাযোগ করুন।
☎️ 01620908079(হোয়াটসঅ্যাপে)

বিস্তারিত Team Traveller

প্রতি সপ্তাহে আমাদের রেগুলার ট্যুর থাকছে ইন্ডিয়াতে আপনার যদি ইন্ডিয়ান ভিসা করা থাকে তাহলে যেতে পারবেন আমাদের টিমের সাথ...
16/08/2024

প্রতি সপ্তাহে আমাদের রেগুলার ট্যুর থাকছে ইন্ডিয়াতে
আপনার যদি ইন্ডিয়ান ভিসা করা থাকে তাহলে যেতে পারবেন আমাদের টিমের সাথে

নিচে আমাদের পরবর্তী ট্যুরের সিডিউল দেয়া হলো

♦️মাত্র ১২০০০ টাকায় প্রাচ্যের স্কটল্যান্ড মেঘালয়ের শিলং-চেরাপুঞ্জি ভ্রমণ (৪রাত ৩দিন)

🕗 ২২ আগস্ট থেকে ২৬ আগস্ট (৪ রাত ৩ দিন)
🕗 ২৯ আগস্ট থেকে ০২ সেপ্টেম্বর (৪রাত ৩দিন)

♦️মাত্র১৪,৫০০টাকায় দার্জিলিং কালিম্পংমিরিক ভ্রমণ

🕗২২ আগস্ট থেকে ২৭ আগস্ট (৫রাত ৪ দিন)
🕗২৯ আগস্ট থেকে ৩ সেপ্টেম্বর (৫রাত ৪ দিন)

♦️মাত্র ৮,৫০০ টাকায় প্রাচীন ঐতিহ্যের তীর্থস্থান কলকাতা সিটি ভ্রমণ (৪রাত ৩দিন)

🕗 ২২ আগস্ট থেকে ২৬ আগস্ট (৪রাত ৩ দিন)
🕗 ২৯ আগস্ট থেকে ০২ সেপ্টেম্বর (৪রাত ৩দিন)

★★ যে কোন জিজ্ঞাসা, কর্পোরেট বুকিং অথবা কাস্টোমাইজ ট্যুরের জন্য যোগাযোগ করুনঃ
📲 - 01620908079(WhatsApp)
📲 - 01954506479(WhatsApp)

—--শিলং, মেঘালয় (Shillong) -  মেঘের রাজ্যে এক মনোমুগ্ধকর শহর—-শিলং, মেঘালয়ের রাজধানী, একটি মনোরম পাহাড়ি শহর যা তার অপ...
12/08/2024

—--শিলং, মেঘালয় (Shillong) - মেঘের রাজ্যে এক মনোমুগ্ধকর শহর—-

শিলং, মেঘালয়ের রাজধানী, একটি মনোরম পাহাড়ি শহর যা তার অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত। এই শহরটি 'পূর্বের স্কটল্যান্ড' নামে পরিচিত এবং এটি তার শান্ত পরিবেশ, সবুজ বনভূমি এবং হ্রদগুলির জন্য পর্যটকদের কাছে একটি আদর্শ গন্তব্য হিসেবে পরিচিত। শিলংয়ের চমৎকার আবহাওয়া এবং মনোরম দৃশ্যাবলী আপনার মনকে প্রশান্তি প্রদান করবে এবং আপনাকে প্রকৃতির সঙ্গে একাত্ম হওয়ার সুযোগ দেবে।

শিলংয়ের সৌন্দর্য শুধু তার প্রাকৃতিক দৃশ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, এই শহরটি তার সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং সমৃদ্ধ ইতিহাসের জন্যও খ্যাত। এখানে আপনি খাসি এবং গারো জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতির স্বাদ নিতে পারবেন, যা এই অঞ্চলের জীবনযাত্রা ও ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। শিলংয়ের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং স্বাগতিক মানুষজন আপনার ভ্রমণকে স্মরণীয় করে তুলবে।

➽ দর্শনীয় স্থানসমূহ:

★ শিলং পিক: শিলং-এর সর্বোচ্চ বিন্দু, যা শহর ও আশেপাশের এলাকার প্যানোরামিক দৃশ্য প্রদান করে।

★ এলিফ্যান্ট ফলস: একটি জনপ্রিয় জলপ্রপাত যা হাতির আকৃতির পাথরের জন্য বিখ্যাত।

★ উমিয়াম লেক (বরাপানি): একটি শান্ত হ্রদ যা বোটিং এবং পিকনিকের জন্য আদর্শ।

★ ওয়ার্ডস লেক: একটি কেন্দ্রীয় হ্রদ যার চারপাশে একটি বাগান, যা হাঁটাহাঁটি এবং বোটিংয়ের জন্য উপযুক্ত।

★ লেডি হায়দারি পার্ক: একটি পার্ক যা একটি মিনি চিড়িয়াখানা এবং বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ নিয়ে গঠিত।

★ ডন বসকো সেন্টার ফর ইনডিজিনিয়াস কালচারস: একটি যাদুঘর যা উত্তর-পূর্ব ভারতের সংস্কৃতি প্রদর্শন করে।

★ পুলিশ বাজার: একটি প্রাণবন্ত বাজার এলাকা যেখানে কেনাকাটা এবং স্থানীয় খাবার উপভোগ করা যায়।

★ মাউফ্ল্যাং স্যাক্রেড ফরেস্ট: একটি সাংস্কৃতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বন যা অনন্য উদ্ভিদ নিয়ে গঠিত।

★ লাইটলুম ক্যানিয়নস: গভীর গিরিখাত এবং উপত্যকার বিস্ময়কর দৃশ্য প্রদান করে।

★ শিলং গলফ কোর্স: একটি ঐতিহাসিক এবং সুন্দর গলফ কোর্স।

➽ ভ্রমণের সেরা সময়:

শিলং ভ্রমণের জন্য অক্টোবর থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত সময়টি সবচেয়ে উপযুক্ত, যখন আবহাওয়া শীতল এবং আরামদায়ক থাকে।

➽ তাপমাত্রা:

শিলংয়ের গড় তাপমাত্রা সারা বছর ১৫°C থেকে ২৪°C এর মধ্যে থাকে, যা এটিকে একটি আরামদায়ক গন্তব্য করে তোলে।

➽ কিভাবে পৌঁছাবেন:
শিলং-এ পৌঁছানোর জন্য কয়েকটি উপায় রয়েছে:

★ বিমানপথে: শিলংয়ের নিকটতম বিমানবন্দরটি হলো উমরয় বিমানবন্দর, যা শহর থেকে প্রায় ৩০ কিমি দূরে অবস্থিত। এছাড়াও, গৌহাটি বিমানবন্দরও ব্যবহার করা যায়, যা শিলং থেকে প্রায় ১২০ কিমি দূরে অবস্থিত।

★ রেলপথে: শিলংয়ের নিকটতম রেলওয়ে স্টেশনটি হলো গৌহাটি রেলওয়ে স্টেশন। সেখান থেকে শিলং পর্যন্ত বাস বা ট্যাক্সি সুবিধা পাওয়া যায়।

★ সড়কপথে: গৌহাটি থেকে শিলংয়ের দূরত্ব প্রায় ১০০ কিমি, যা সড়কপথে সহজেই যাতায়াতযোগ্য।

শিলং, তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশের জন্য একটি আদর্শ পর্যটন গন্তব্য। এই শহরে আপনি প্রকৃতির নৈকট্য উপভোগ করতে পারবেন এবং এক স্মরণীয় অভিজ্ঞতার অংশীদার হতে পারবেন।


10/07/2024

🔰মাত্র ১১৯৯৯ টাকায় প্রাচ্যের স্কটল্যান্ড খ্যাত #মেঘালয়ের শিলং চেরাপুঞ্জি ভ্রমণ‼️

🗓️ ১১ জুলাই থেকে ১৫ জুলাই (৪রাত ৩দিন)
🗓️ ১৬ জুলাই থেকে ২০ জুলাই (৪রাত ৩দিন)

💰ইভেন্ট ফি - ১২০০০ টাকা ( ঢাকা থেকে)
💰ইভেন্ট ফি - ১০৮০০ টাকা ( সিলেট থেকে)

☎ 01620908079 (Call Or WhatsApp)
☎️ 01954506479 (Call Or WhatsApp)

↘️ ভ্রমণ বিস্তারিতঃ-
🔷Day-1 >ঢাকা থেকে প্রথমদিন রাতের বাসে সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা দিব।
🔷Day-2
সকালে সিলেটে পৌছে সবাই একসাথে পানসি রেস্টুরেন্টে ব্রেকফাস্ট করব। তারপর সিলেট থেকে তামাবিলের উদ্দেশ্যে রওনা দিব। পথিমধ্যে শ্রীপুর চা বাগান,জাফলং ভ্যালি চা বাগান ঘুরে দেখবো। বর্ডার পৌছে ইমিগ্রেশনের সব ফর্মালিটিস সব সেড়ে প্রথমদিন আমরা যে স্পর্টগুলো এক্সপ্লোর করবঃ-
✅ উমক্রেম রিভার
✅ উমক্রেম ফলস্
✅ বোরহিল ফলস্
✅ মাউলিনং ভিলেজ (এশিয়ার সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন গ্রাম)
✅ লিভিং রোড ব্রিজ
✅ নরয়িয়েট ভিউ পয়েন্ট
✅ মাউজিজং ভিউ পয়েন্ট
🍲 Food: Breakfast,Lunch, Dinner

🔷Day-3
পরদিন সকালে হোটেল চেক আউট করে আমরা যে স্পটগুলো এক্সপ্লোর করব ঃ-
✅সেভেন সিস্টার্স ফলস্
✅ মৌসুমাই কেভ
✅ চেরাপুঞ্জি ইকোপার্ক
✅ কিনরেম ফলস্ (সময় সাপেক্ষে)
✅ নোহকালিকায় ফলস্
✅ ওয়াকাবা ফলস্
✅ মউডক ভিউ পয়েন্ট
✅ শিলং সিটি ভিউ পয়েন্ট
✅ উইসডাং ফলস্
✅ ডেন্থেইল ফলস্
🍲 Food: Breakfast,Lunch, Dinner

🔷Day-4
সকালে হোটেল চেক আউট করে আমার যে স্পর্টগুলো এক্সপ্লোর করব ঃ-
✅ জোয়াই ভ্যালি
✅ নাম না জানা কিছু ঝর্ণা
✅ লাইটলুম দ্যা গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন/ ফি ফি ফলস্
✅ ক্রাংসুরি ওয়াটার ফলস /সোনাংপেডাং
🍲 Food: Breakfast,Lunch

বিকাল ৫টার দিকে আমরা বর্ডার পার হয়ে বাংলাদেশে চলে আসব। এবং রাতের বাসে সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিব। ইনশাআল্লাহ পরদিন সকালে সবাই ঢাকাতে থাকবো।
🔰পথিমধ্যে অনেক সারপ্রাইজ ভিউ পয়েন্ট পাওয়া যাবে। সেগুলো লিখতে গেলে শেষ হবে না। সেগুলো আমরা ব্রেক দিয়ে দিয়ে দেখে নিবো । মূলত পুরো ট্যুরটাই সারপ্রাইজে ভরা থাকবে৷

👉এই প্যাকেজে যা পাচ্ছেন -
⭕️ঢাকা - সিলেট - ঢাকা - নন এসি বাস ভাড়া।
⭕️সিলেট টু তামাবিল লেগুনা বা সি এন জি।
⭕️ ডাউকি-চেরাপুঞ্জি-শিলং (টয়োটা ইনোভা/জাইলো লাক্সারী গাড়ী/টুরিস্ট কোচ)
⭕️সার্বক্ষণিক গাইড সাপোর্ট
⭕️২রাত হোটেলে থাকা। (২,৩ জন শেয়ারে)
⭕️৩দিনে টোটাল ৮বেলা খাবার ( ইন্ডিয়ান থালি)
⭕️পার্কিং ফি।

❌ এই প্যাকেজে যা পাচ্ছেন না-
⭕️ ইমেগ্রেশন স্পীড মানি (যদি প্রয়োজন হয়)
⭕️এন্ট্রি ফি বা রাইড ফি

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Team24 Travelers posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Team24 Travelers:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share