Aparna Travels

15/01/2024

KafferGaon...
Offbeat Kalimpong with Full Kanchanjangha View ..

For Booking Call or WhatsApp 082508 76564

13/01/2024

Hotel Valentino .... 🧳🧳

Near by distance from hotel ▶️▶️

•Mall Road (Chowrasta) 7 mins walk.
•Darjeeling Railway station 15mins walk.
•Glenarys cafe and restaurant 3 mins walk.
•Keventers cafe 3 mins distance by walk .
•Taxi stand 3 mins walk .
•Chauk Bazar 15 mins walk .

Popular Amenities ▶️▶️▶️

•Free Wi-Fi, Breakfast extra charge..
•Tour & Travel Office..
•In House Restaurant..
•Room Service..
•Table Service..
∆ Born fire _chargeable ∆

Service >>>
•Front desk 16hrs.....
•Housekeeping (daily)...
•Geyser 24hrs...
•Electric kettle..
•Extra Blankets...
•Toiletries....

Know More Please Call or WhatsApp 082508 76564

11/01/2024

Kagey — Pedong Kalimpong Offbeat
কাগে কালিমপঙ এর পেডং এর অফবিট গ্রাম । চারদিকে 360 ডিগ্রি পাহাড় ঘেরা আর সাথে কাঞ্চনজঙ্ঘা ও নিজস্ব একটা ভিউ পয়েন্ট যেখানে বসে অনায়াসে সারাদিন কাটিয়ে দেওয়া যায় । হোম স্টের কাছে একটা নদী আছে যার নাম মুডং খোলা যা অনেকের কাছেই এখন অপরিচিত হয়ে আছে ।
এখান থেকে সিল্ক রুট খুব সহজে ঘুরে আসা যায় ।।
আরো জানতে 8250876564 নম্বরে ফোন বা Whatsapp করুন ।।

27/09/2023

Tumsong B***y
Near Sukhia Darjeeling .

15/06/2023

দূর্গা পুজোতে যারা বেড়াতে যেতে চাইছেন তাদের অগ্রিম টিকিট কাটার দিন গুলি ...

Aparna Travels

8250876564

13/02/2022

লিংডিং অফবিট দার্জিলিং 🏡🏡🏡

08/02/2022

লাৎপাঞ্চার (Latpanchar) 🏡🏡🏡 :

লাৎপাঞ্চার হলো দার্জিলিং জেলার সিটঙ 3 এর একটি ছোট্ট মিস্টি পাহাড়ি গ্রাম। দারুণ সব পাহাড়ি দৃশ্য ছাড়াও গ্রামটির অন‍্যতম বিশেষত্ত হলো এটি পাখি-প্রেমিদের কাছে স্বর্গ রাজ‍্য 💚 ।।

14/11/2021

🏡🏡🏡 কিজোম ( Kizom ) গ্রাম 🏡🏡🏡

হ্যা দার্জিলিং জেলার বিজনবাড়ির কাছে এক নতুন অফবিট ডেস্টিনশন ... সামনে সিকিমের পাহাড় ঘেরা ও দার্জিলিং থেকে মাত্র 25 কিমি আর শিলিগুড়ি থেকে মাত্র 105 কিমি দূরে অবস্থিত এই গ্রাম যার নিচ দিয়ে বয়ে চলেছে রঙ্গীত নদী । এখান থেকে প্রিয় কাঞ্চনজঙ্ঘা অল্প দেখতে পাওয়া যায় । গ্রামের মধ্যেই রয়েছে 1760 সালে তৈরি এক প্রাচীন মোনাস্ট্রি এক প্রাচীন ইতিহাস আজ ও বহন করে চলেছে টেন্দ্রূপ রাজার স্মৃতি । এখান থেকে দেখতে পাওয়া যায় সিকিমের দারামডিম গ্রাম যা ওখানে বাটারফ্লাই ভ্যালি হিসাবে পরিচিত । কর্মি ফ্রাম ( হোম স্টে ) যেটা আজও প্রাচীন শৈলি বহন করে চলেছে এই গ্রামের । হোমস্টের কাছে আছে আলেটার ভিউ পয়েন্ট যেখান থেকে এই গ্রামের ভ্যালির ভিউ খুব ভালো পাওয়া যায় । "পঞ্চকন্যা ধাম , গুরাসেদ্বারা , ইয়েহবা জিরে চার্চ ( দার্জিলিং এর প্রথম চার্চ 1815 সালে তৈরি ) এখানকার মূল আকর্ষণ ।

এই গ্রামে অবশ্যই 1 দিন / 2 দিন কাটিয়ে যেতে পারেন আর যারা অফবিট জায়গা ভালোবাসেন তাদের কাছে এই গ্রামের পরিবেশ খুবই সুন্দর লাগবে আর সাথে পাবেন প্রকৃত নেপালি হোমস্টের
ঐতিহ্য ।

12/11/2021

"শেরপাটার গাঁও" 🏡🏡🏡🏡
গরুবাথান থেকে লাভা যাবার পথে সামবিয়ং টি গার্ডেনের কাছে একটি নতুন অফবিট ।। এখান থেকে অনায়াসে লাভা - রিশপ - কোলাখাম - চাঙ্গে ফলস ঘুরে আসা যায় আবার কাছাকাছি থাকার মত অফবিট স্পট লাংসেল ও ঝান্দি । তাই গরুবাথান থেকে লাভা যাবার পথে বা লাভা থেকে / দিয়ে ফেরার পথে আপনি বা আপনারা একদিন কাটিয়ে যেতে পারেন ।।

05/09/2021

লেপচাখা ....... 🌲🌲🌲

প্রকৃতি প্রেমিকদের জন্য ডুয়ার্সের সেরা ঠিকানা হল বক্সা-জয়ন্তীর পাহাড়। এখানের পাহাড় খুব উচু না হলেও আপনি পাচ্ছেন পাহাড়ী জঙ্গলের মায়াবী রূপ, সঙ্গে কিছুটা শীতল পরশও।

আলিপুরদুয়ার থেকে মাত্র চল্লিশ মিনিট (19km) ড্রাইভ করলেই রাজাভাতখাওয়া হয়ে পৌছে যাবেন অপরূপ সাজে রাঙা বক্সার জঙ্গলে। রাজাভাতখাওয়ায় থাকা খাওয়ার সুব্যবস্থা আছে। তারপর কিছুটা গেলেই পৌছে যাবেন সান্থালবাড়ি, সেখান থেকে পাচ কি সাড়ে পাচ কিমির মত ট্রেক করে উঠতে হবে বক্সার দূর্গে। দূর্গের ভগ্নাবশেষ দেখতে পাবেন, সঙ্গে পাথরের ফলকে রবীন্দ্রনাথের লেখা একটি চিঠিও দেখতে পাবেন। বিপ্লবী সুভাষ চন্দ্র বসুকে কিছুদিনের জন্য এখানে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। আরো পাবেন বৃহদাকার ও ভয়ঙ্কর সুন্দরী হর্ণবিলের(ধনেশ পাখি) দর্শন। অনেকেই এই জায়গাটা ঘুরেই নীচে নেমে আসেন। কিন্তু ব্যাক্তিগত মতামতে এটা করলে বক্সা রেঞ্জের সেরা আকর্ষন থেকে আপনি বা আপনারা বঞ্চিত হলেন।

বক্সা দূর্গ থেকে একটু কষ্ট করে আরো আড়াই কিলোমিটার( এই পথে একটা সুন্দর ঝর্ণার উপস্থিতি দেখা যায় , এককথায় যা অনবদ্য লাগবে) ট্রেক করলেই পৌছে যাবেন লেপচাখা( Elevation-2788ft) নামক ছবির মত সুন্দর একটি পাহাড়ী গ্রামে। এই জায়গাটা এই পাহাড়ের একেবারে চুড়ায় অবস্থিত। লেপচাখা গ্রামের খুব কাছেই ভুটানের পাহাড় । এটাকে "Queen of Duars" ও বলা হয়ে থাকে। এখানে হোমস্টের সুবন্দোবস্থ আছে। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখলে আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য প্রায় । সব চেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ হল এখান থেকে সোজা তাকালে প্রায় বহুদূর অবধি খালি চোখে দেখতে পাবেন। এখানে গেলে অনেকটা সুদূর আফ্রিকার প্রকৃতির মত একটা সুবাস পাওয়া যায় । এই চুড়ার থেকে চারপাশ চোখ মেলে দেখলে নিখাদ তৃপ্তি পাবেন । এখান থেকে আলিপুরদূয়ার ও অন্যান্য কিছু মফস্বল শহর দেখা যায়। লক্ষী পূর্ণিমা বা দোল পূর্ণিমায় চাঁদের আলো গায়ে মাখতে মাখতে এই জায়গাটার অপরূপ দৃশ্য দেখতে দেখতে একটা গোটা রাত কাটানো মনের অনেক গুলো দামী ইচ্ছের মধ্যে একটা।

যাই হোক, তারপর নেমে এসে জয়ন্তী রুট ধরে চলে যান জয়ন্তীর পাহাড়ে। এখানেও ট্রেক করে উঠে যান ছোট মহাকাল মন্দির, খুব ভাল লাগবে, সঙ্গে এখানকার নদীর সৌন্দর্যও আপনার মনকে নাড়িয়ে তুলবে। এখানেও থাকা খাওয়ার সুব্যবস্হা আছে।

31/08/2021

•••••রুঙমুক রায়াধুরা -----

শিলিগুড়ি থেকে 57 কিমি দূরে দার্জিলিং থেকে 20 কিমি দূরে শহরের কোলাহল থেকে, শান্ত নিরিবিলির খোঁজে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে আপনি প্রকৃতির প্রকৃত মেজাজ অনুভব করতে পারেন। পাইন গাছ, পাহাড়ের চূড়া, তুষারের সৌন্দর্য সমৃদ্ধ সূর্যের আলো, গাছের উপর কিচিরমিচির করা পাহাড়ি পাখি, নীচে প্রবাহিত নদীর ধারা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যা আপনার ভ্রমণের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
চা বাগানের ঢালে নেপালী মহিলাদের পিঠে ঝুড়ি নিয়ে চা পাতা তোলা – পাহাড়ের এক অতি চেনা এ দৃশ্য। আর যদি এমন কোনো চায়ের বাগানে বসে সে বাগানেরই সৌন্দর্য্য চোখ ভরে দেখার সৌভাগ্য হয়, সে তো সোনায় সোহাগা। আবার যদি এমনই কোনো রূপসী চা বাগানের কোলে, নিরিবিলি প্রকৃতির মাঝে ছোট্ট একটা আশ্রয়ে কাটানো যায় কয়েকটা দিন – সে তো পরম প্রাপ্তি, তেমনি আজ একটি হোমস্টের সন্ধান দিলাম চা'বাগানের মধ্যে আশ্রয় নেওয়ার এই হোমস্টে।
আর হ্যা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাওয়া যায় না এই জায়গা থেকে তবে পাহাড় আর প্রকৃতি যে রূপ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তা আপনাকে কখনো নিরাশ হতে দেবে না ।

27/08/2021

🔰🔰 North Bengal Offbeat tour 🔰🔰

NJP ➡️Chatakpur ➡️ Lamahata
➡️ Lepchajagat ➡️ NJP


⭕( 5 Nights - 6 Days)⭕

চটকপুর ⏭️ 2 রাত ।।
লামহাটা ⏭️ 2 রাত ।।
লেপচাজগত ⏭️ 1 রাত

For any detailed information or for booking contact us at::

📲 -8250876564 / 8250624129(call & WhatsApp)

24/08/2021

।। চারখোল ।।

লোঁলেগাও থেকে অনতিদূরে ৫৫০০ ফিট উচ্চতায় কালিম্পং সাব-ডিভিশনের ছোট্ট পাহাড়ি হ্যামলেট চারখোল। ঘন সবুজে ঘেরা এই পাহাড়ী জনপদের বাঁকে-বাঁকে নিঃস্তব্ধ সৌন্দর্যের মূর্ত প্রতীক হয়ে রয়েছে যেন প্রকৃতি। পাইন, ওক, শাল, সাইপ্রাস, রডোডেনড্রনে মোড়া নেওরাভ্যালি ন্যাশানাল পার্কের অন্তর্ভুক্ত চারখোল বিভিন্ন প্রকার হিমালয়ান পাখির অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। যেদিকেই চোখ যাবে শুধু সবুজ আর তারই মাঝে নানারকম পাখির সুরেলা শিষ আপনার ছুটি কাটানোর আমেজকে করে তুলবে স্বর্গীয়। প্রকৃতির এই নিঃস্তব্ধ, নিশ্চিন্ত আস্তানায় পায়ে হাঁটা পাহাড়ী পথে দেখা পেয়ে যাবেন ব্লু ফ্রন্টেড রেডস্ট্রাট, গ্রীণ ব্যাকড্ টিট, ভার্ডিটার ফ্লাইক্যাচার, হিমালয়ান বুলবুল প্রভৃতি পাখির। এছাড়া কয়েকশ প্রজাতির প্রজাপতি এই অঞ্চল কে এক অনন্য রূপদান করেছে। ফলে একদিকে যেমন পাখিপ্রেমি অন্যদিকে যারা কাছেপিঠে অফবিট লোকেশনের খোঁজ করেন তাদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চারখোল। চারখোল থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা র ভিউও অসাধারণ, এমনকি আকাশ পরিস্কার থাকলে এখান থেকে পাহাড়ের সারি হাতছানি দিয়ে ডাক দেয় । গুটি কয়েক পরিবারের বাস এই চারখোলে, মূলতঃ চাষবাস করেই জীবিকা নির্বাহ করেন। তাদের সহজ সরল জীবনযাত্রা এবং উষ্ম আতিথিয়তা আপনার ভালো লাগবেই।

মূলতঃ পায়ে হেঁটেই ঘুরতে হবে, নিঃস্তব্ধ প্রকৃতিকে উপলব্ধি করাই মূল এখানে। এছাড়া নেওড়াভ্যালি ফরেস্টের নানা রকম পাখি দেখতে দেখতেও সময় কেটে যায়।

কাছে পিঠে দর্শনীয় বলতে, চারখোলের খুব কাছেই লাভা, লোঁলেগাও, রিশপ, কোলাখাম, রিকিশাম, পেডং প্রভৃতি সুন্দর পাহাড়ী গ্রাম গুলি। দিনে দিনেই ঘুরে আসা যায়। এই অঞ্চল গুলি থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা ও তার পার্শ্ববর্তী পিকগুলি এবং পুরো ইস্টার্ন হিমালয়ার ভিউ অসাধারণ।
এছাড়া লোলেগাঁও এর ঝান্ডিদারা থেকে কাঞ্চন জঙ্ঘার ওপর সূর্যোদয় দেখা এক স্বর্গীয় অনুভুতি।

নিউ জলপাইগুড়ি থেকে চারখোলের দূরত্ব ৮৬ কিমি, কালিম্পং থেকে ৩৫ কিমি।
রোজগার একঘেয়ে জীবন থেকে মুক্তির স্বাদ নিতে চারখোল হতে পারে এক আদর্শ ডেস্টিনেসন।

16/08/2021

কালিম্পঙের নতুন #অফবিট

কালিম্পং থেকে মাত্র ১০ কিমি দূরে পাহাড়ী পাকদন্ডী পেরিয়েই প্রকৃতির কোলে এক নতুন ঠিকানা। কালিম্পং এর ভ্রমণমানচিত্রে শান্ত ও ছোট্ট নির্জন ভূমি এই গ্রাম। নীল আকাশ, বিস্তৃত সবুজ পাহাড়, সাদা মেঘের ভেলা, শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা আর উষ্ণ অভ্যর্থনায় সাজানো ছোট এক হোমস্টের খোঁজে সরু পথ চলে গেছে খারকাগাঁও। কাছেই অঝোর ধারায় বয়ে চলা জলপ্রপাত আর নিরন্তর পাহাড়ী পাখির ডাকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মেঘ আর সবুজ বনানীর মাঝে এই গ্রাম যে আপনাকে ভালো লাগার নতুন ঠিকানা হবে তা হলফ করে বলতে পারি। আপনি যদি পক্ষীপ্রেমী হন, তাহলে ক্যামেরা আর বাইনোকুলার সঙ্গী করে চলে আসতে পারেন এখানে। মনের মধ্যে আতিথিয়তার উষ্ণ পরশ, প্রাণের মাঝে মুক্ত বাতাস আর ক্যামেরা বন্দী একগুচ্ছ ছবি নিয়ে পরিপূর্ণ হবে আপনার ভ্রমণ। কাছেই কালিম্পং শহর, পরিবারের কোন সদস্য যদি একটু শপিংয়ের শখ রাখেন বা সংগ্রহ করতে চান পাহাড়ী কোন সুভেনিয়ার, চটজলদি ঘুরে‌ই আসা যায় কালিম্পং থেকে‌। তবে মূলতঃ নির্জন প্রকৃতির সাথে যারা একাত্ম হতে চান, তাদের জন্য এই জায়গা আদর্শ। হোমস্টের বারান্দায় গরম চা এর সাথেই দেখা হয়ে যাবে প্রিয় কাঞ্চনজঙ্ঘার সাথে। দু-তিনদিনের ছোট্ট ঘুরে আসা আর অবসর যাপনের এক আদর্শ ঠিকানা এই জায়গা । সাইটসিং করতে যারা ভালোবাসেন তারা এখান থেকে ঘুরে আসতে পারেন পঞ্চমী ফলস্, ডেলো পার্ক, দূরপীন, সায়েন্স সেন্টার, জলসা বাঙলো, রামধূরা, সাংসের প্রভৃতি স্থান। দিনেদিনেই ঘুরে আসতে পারবেন। আকাশ পরিস্কার থাকলে, চোখের সামনে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর সবুজের নিরবতা ছেড়ে কজন‌ই বা ঘুরতে চাইবেন।
📲8250876564

15/08/2021

🏡🏡 সিলারি গাও 🏡🏡

শীতের দিনে পাহাড় উপভোগ করার মজাই আলাদা। কোথাও স্তুপাকার বরফ, কোথাও আবার কম টুরিস্টের জেরে নির্ঝুম সকালের আনন্দ। এবার রইল এমনই এক জায়গার খোঁজ। পাহাড় পছন্দ করেন এমন মানুষের অভাব নেই। কিন্তু শীতের দাপট এড়াতে অনেকেই ডিসেম্বর-জানুয়ারি এড়িয়ে চলেন পাহাড়ি অঞ্চল।

তবে সিলারিগাঁও এর রহস্যই ভিন্ন। এখানে পর্যটকেরা খুব একটা আসেন না। সম্প্রতি সকলের নজরে এসেছে এই স্থান। হাতে গোনা কয়েকটি হোমস্টে। সামনেই খাদ, আর অপরপ্রান্তে বিস্তির্ণ এলাকা জুড়ে রয়েছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। এমনই এক মনোরম জায়গা গল সিলারি গাঁও।

কীভাবে ঘুরবেনঃ এই এলাকাতে পৌঁছতে শিলিগুড়ি থেকে সময় লাগে ৫ ঘন্টা। ঠাণ্ডা তুলনামূলকভাবে বেশি। প্রথমে এসেই ফ্রেস হয়ে আসেপাশের এলাকা ঘুরে দেখা। খুব ছোট জায়গা, তাই পায়ে হেঁটে ঘুরে দেখতে খুব একটা সময় লাগে না।
পরের দিন পাশেই থাকা গ্রাম ইচ্ছেগাঁও ঘুরে আসা যায়। সেখানেই সৌন্দর্য একই রকমের। পাহাড়ের কোলে বিলাসিতায় মোড়া নয়, হোমস্টে-তে যা পাওয়া যায় তাই খাওয়া আর সঙ্গে বনফায়ার। তিনদিনের জন্য এক কথায় অনবদ্য ট্রিপ।

কীভাবে যাবেনঃ বিমান পথে বাগডোগরা, কিংবা ট্রেনে করে শিলিগুড়ি। সেখান থেকে গাড়ি পথে ছয় ঘন্টা মত লাগে এই জায়গায় পৌঁছতে। তবে রাস্তায় পড়ে বেশ কয়েকটি সুন্দর স্পট। যা দেখতে দেখতে পৌঁছে যাওয়া যায়। শেষের চার কিলোমিটার রাস্তা খানিকটা কষ্ট দায়ক হলেও, ওটাই বিশেষত্ব এই এলাকার।

এখানে থাকার জন্য কোনও বিলাশবহুল বাংলো কিংবা হোটেল নেই। কাঠের ছোট ছোট হোমস্টে-তেই থাকতে হয়। যার ফলে রাতে ঠাণ্ডা একটু বেশি অনুভুত হয়।হোমস্টে হলেও, প্রতিটি জায়গাই বেশ সুন্দর। প্রকৃতির কোলে এক কথায় অনবদ্য এই স্থানে থাকতে গেলে অভিজ্ঞতা হবে খানিকটা ভিন্ন। তবে তা অন্যান্য ট্রিপের থেকে বেশ আলাদা। এই জায়গা থেকে শীতের এক অন্যরকম আমেজ নেওয়া যেতেই পারে ।

15/08/2021

TOUR PLAN For OCTOBER & NOVEMBER

↘️ Lava - 1N
↘️ Pedong - 1N
↘️ Icchegaon - 2 N
↘️ Charkhol / Sangser - 1N

🌲🌲 TOUR ITINERARY IN BRIEF 🌲🌲

⏭️ Day 1 - Pick-up from NJP in the morning and then transfer to ➡️ LaVa . Check into Lava Hotel by afternoon and after freshening up have Lunch. Post Lunch you can visit Lava Monastery by walking. Evening free for leisure. Overnight stay at LaVa .

⏭️ Day 2 - After Breakfast check out from Lava Hotel and then proceed for sightseeing. Visit Kolakham and Changey Falls. After completing the sightseeing transfer to ➡️ Pedong. Check into Pedong Homestay by late afternoon and after freshening up have Lunch. Post Lunch you can explore the small Village by walking. Evening free for leisure. Overnight stay at Pedong .

⏭️ Day 3 - After Breakfast check out from Pedong Homestay and then transfer to ➡️ IccheGaon. Visit Loley Gaon Canopy Walk and Hanging Bridge on the way. Check into Loley Gaon Homestay by afternoon and after freshening up have Lunch. Post Lunch you can explore the small Village by walking. Evening free for leisure. Overnight stay at IccheGaon .

⏭️ Day 4 - Early morning after Breakfast IccheGaon Homestay and then proceed for Kalimpong full day sightseeing. After completing the sightseeing Back to
➡️ Homestay by late afternoon and after freshening up have Lunch. Evening free for leisure. Overnight stay at IccheGaon .

⏭️ Day 5 - After Breakfast check out from IccheGaon proceed for sightseeing. Visit Ramdhura, Pedong, Munsong, Jalsa Bungalow, Crosshill View Point and etc .Then check in to CharKhol Homestay by late afternoon and after freshening up have Lunch. Evening free for leisure. Overnight stay at ➡️Charkhol.

⏭️ Day 6 - After Breakfast check out from CharKhol Homestay and then transfer to NJP. On the way to NJP visit *Delo Park*. Reach NJP by late afternoon.

14/08/2021

পাহাড়ের কোলে ছোট্ট গ্রাম 🏡 "ছায়াতাল"... 🏡

ভারতের যে কোন প্রান্ত থেকে নিউ জলপাইগুড়ির যে কোন ট্রেনে চলে আসা যায় আর এখান থেকে রিসার্ভ গাড়ী তে চেপে পৌছে যাওয়া যায় "ছায়াতাল"। অথবা শিলিগুড়ি থেকে শেয়ার গাড়িতে জোরথাং , সেখান থেকে হি-পাতাল এর গাড়িতেও আসতে পারে । দূরত্ব প্রায় ১৬৪ কিমি।
সিকিম আমাদের প্রত্যেক বাঙালির কাছে যেন একটা দুর্বলতা। সামান্য ৩/৪ দিনের ছুটি পেলেই আমরা ছুটে যাই সিকিম।

ছায়াতাল সিকিম এর ঠিক পশ্চিম দিকের একটি গ্রাম। এক অদ্ভুত প্রাকৃতিক দৃশ্য যেন ঘিরে রয়েছে এই গ্রাম এর চারিদিকে যা আমাদের সকল ক্লান্তি কাটিয়ে দেয়। প্রকৃতি যেন ঢেলে সাজিয়েছে ছায়াতাল কে। কাঞ্চনজঙ্ঘা তার অপরুপ রাশি দের সৌন্দর্য দিয়ে ছায়াতাল কে অপরুপা করেছে। অর্কিড, রডডেন্ড্রন প্রভৃতি ফুল, নাম না জানা পাখির দল ছায়াতাল কে দৃষ্টিনন্দন করেছে। চারিদিকে শুধু সবুজ আর সবুজ যা চোখের সাথে মনের শান্তি ও এনে দেয়।

14/08/2021

14/08/2021

ঝালঙ খোলা । অফবিট কালিমপঙ ।
8250876564

07/08/2021

👉 অফবিট ডেস্টিনেশনের পথে 🏡 লামাগাঁও 🏡

দার্জিলিং থেকে মাত্র ৪০ কিমি দূরে পাহাড়ের কোলে অবস্থিত এই অফবিট গ্রামটির নাম লামাগাঁও। এই গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য আপনাকে মোহিত করে তুলবেই।

🔳◾ লামাগাঁও ◾🔳
〰️〰️〰️〰️〰️〰️〰️〰️〰️

লামাগাঁও অর্থাৎ লামাদের (বৌদ্ধ সন্ন্যাসী বা বৌদ্ধ ভিক্ষুকের) গ্রাম। এই জায়গাটিকে ইস্কুয়াশের বা চলতি ভাষায় ইস্কুশ-এর স্থানও বলা হয়। শান্ত পরিবেশে ও সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যে ভরা এই জায়গাটি অফবিট গন্তব্যস্থান হিসেবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

ছোট্ট একটি সুন্দর গ্রাম লামাগাঁও, যা দার্জিলিং জেলার -বিজনবাড়ি উন্নয়ন ব্লকের অন্তর্গত। দার্জিলিং শহর থেকে এই গ্রামটির দূরত্ব প্রায় ৩৫-৪০ কিলোমিটার এবং বিজনবাড়ি থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১২ কিলোমিটার। এই জায়গাটি স্থানীয়ভাবে জন্মানো উদ্ভিদ 'ইস্কুস' এর জন্য বিখ্যাত যা উপত্যকার অন্যতম প্রধান চাষ। ইস্কুস ছাড়াও লামাগাঁওয়ের স্থানীয়রা এলাচ এর চাষ করেন।

🔳কি ভাবে পৌঁছাবেন এই গ্রামে?

👉দার্জিলিং যাওয়ার রাস্তা নিশ্চই আপনাদের আর চিনিয়ে দিতে হবে না আমাকে। সেই দার্জিলিং থেকে লামাগাঁওয়ের জন্য স্থানীয় দৈনিক ট্যাক্সি পরিষেবা পাওয়া যায়। সেই ট্যাক্সিতে ভাড়া প্রতি ব্যক্তি ১২০ টাকা ( সময়বিশেষে বর্ধিত হয় ) । এছাড়া আপনারা যেকোন ছোট গাড়ি রিজার্ভ করে নিতে পারেন দার্জিলিং থেকে ।

এছাড়া আপনারা চাইলে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন, শিলিগুড়ি বাস স্ট্যান্ড ও বাগডোগরা বিমান বন্দর থেকে সরাসরি গাড়ি ভাড়া করে নিতে পারেন।

🔳 কি কি দেখবেন?

👉পাহাড়ের কোলে অবস্থিত শান্ত এই গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। এই গ্রামের প্রধান আকর্ষণ হল - বরফাবৃত হিমালয় শৃঙ্গ মাউন্ট কাঞ্চনজঙঘার মৌনমুগ্ধতা, যা পর্যটকদের মনকে উদ্বেলিত করবেই।

◾বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এবং হরেক রকমের অর্কিডের বাহার যে কোন প্রকৃতি প্রেমী ও পাখি প্রেমীদের কে আকর্ষিত করবেই।

◾এই গ্রামে থাকাকালীন আপনি পায়ে হেঁটে গোটা গ্রামটি ঘুরে দেখতে পারেন। দেখতে পারেন স্থানীয়দের বাসস্থান, চাষের জমি ও স্থানীয়দের সংস্কৃতি। স্থানীয়দের ব্যবহার ও সহজেই সকলকে আপন করে নেওয়া আপনাদেরও ভালো লাগবে।

◾ এই গ্রামে থেকে আপনি যেতে পারেন বিজনবাড়ির সাইটসিনে, যেখান থেকে সহজেই দেখতে পারবেন কাঞ্চনজঙ্ঘার প্রতিটা রেঞ্জ। এমনকি দেখতে পারেন পর্বতশৃঙ্গের উপর সূর্যোদয়ের রক্তিম দৃশ্য। এছাড়া যেতে পারেন জেপি ইনডিপেন্ডেন্ট চার্চ, সাঁই মন্দির, অর্কিড সেন্টার।

◾ এই গ্রাম থেকে আপনি চাইলে তাকদাহ, তিনচুলে, লামাহাটা, দার্জিলিং, সিটং, রামপুরিয়া ইত্যাদি স্থান ঘুরে দেখতে পারেন।

🔳কোন সময়ে এই গ্রামে আসবেন?

👉 বর্ষার সময় ছাড়া অন্য যে কোন সময়ে আপনারা আসতে পারেন এই গ্রামে। তবে এপ্রিল থেকে জুন এবং সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর এখানকার সবচেয়ে ভালো সিজেন টাইম।

আপনারা চাইলে দার্জিলিং বা সিটং এ নাইট স্টে করে, একদিনে এই গ্রামটিকে ঘুরে দেখতে পারেন।

তাহলে আর দেরী না করে ব্যাগ গুছিয়ে বেড়িয়ে পড়ুন, নতুন এক গ্রামের উদ্দ্যেশ্যে।

📲8250876564

06/08/2021

🌲🌲🌲 লাভা 🌲🌲🌲

নব গঠিত কালিম্পং জেলার লাভা একটি মেঘে ঢাকা সুন্দর পাহাড়ী শহর l শহর না বলে একে আধা শহর বলা বরং ভাল l এখানে দার্জিলিংয়ের মত চোঁখ ধাঁধানো জাঁকজমক নেই ঠিকই কিন্তু আছে মন ভাল করা মিষ্টি সৌন্দর্য্য l দুটো দিন এখানে থাকলে মন কানায় কানায় ভরে উঠবেই l সকালের আকাশ পরিস্কার থাকলে দেখবেন লাভা মনাস্ট্রী থেকে অপূর্ব সূর্যোদয়ের দৃশ্য l আছে সরল সাধাসিধে স্থানীয় মানুষজন l আছে নেওড়াভ্যালী অভয়ারণ্য l পাহাড়ের ধাপে ধাপে সুন্দর সাজানো বাড়িঘর l যদিও দিনের বেশীরভাগ সময়ই লাভা মেঘে ঢাকা থাকে l কারণ লাভা দার্জিলিংয়ের থেকেও উঁচুতে l কিন্তু যখন মেঘ সড়ে যায়, আকাশ পরিস্কার হয় তখন মনাস্ট্রীর উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে দাঁড়ালে দেখবেন তুষারশুভ্র হিমালয়ের অপরূপ রূপ l তাই লাভা হোক আপনার পরের ভ্রমণ ডেস্টিনেশন l

একটু সংযোজন :

এখানে একটা কথা বলা হয়নি - লাভা থেকে মাত্র চার কিলোমিটার দূরে (জঙ্গলের মধ্য দিয়ে ট্রেকিং করে) বঙ্গ হিমালয়ের আর এক সৌন্দর্য্যের খনি রিশপ l তবে গাড়িতে রিশপ গেলে একটু ঘুরে যেতে হবে l গাড়ি পথে দূরত্ব দশ বারো কিলোমিটারের বেশি নয় l ইচ্ছেগাঁও এখান থেকে 24 কিলোমিটারের মধ্যে আর যেতে সময় লাগে 1 ঘন্টার মত । নেওড়াভ্যালী অভয়ারণ্যের মধ্য দিয়ে ফলস্-এ যাবার রাস্তা গেছে l জঙ্গলের রোমাঞ্চ পাওয়া আবার বাড়তি পাওনা হিসাবে ফলস্ও দেখতে পারা যায় l

📲8250876564

03/08/2021

চির-রঙিন দার্জিলিং চা বাগান .........

সকাল হলেই চৌরাস্তার ট্যাক্সি স্ট্যান্ডে চিৎকার শুরু হয়।পর্যটকদের আকর্ষণ করার জন্য।ফাইভ পয়েন্ট সেভেন পয়েন্টের ছড়াছড়ি।তার মধ্যে থাকে কোন এক চা বাগান দর্শন ও।সে হ্যাপি ভ্যালি হতে পারে,রঙ্গীত হতে পারে কিংবা মকাইবাড়ি অথবা টেনিদার রংলি রংলিওট, যেখানে রংলিকে তার বাবা ঘুম থেকে উঠতে বলছে!! তাই চা বাগান আরেক প্রধান আকর্ষণ।
ঢালু পাহাড়ে দূর থেকে চা বাগানকে বিছানো হলদে সবুজ গালিচার মতো লাগে।মূলতঃ চা চাষ কে কেন্দ্র করেই দার্জিলিং-এর জনবিন্যাস পাল্টে যায়। ভূমিপুত্র লেপচা আর ভুটিয়ারা কোণঠাসা হয়ে পড়ে নেপালিদের কাছে।স্বাদে গন্ধে অতুলনীয় দার্জিলিং চায়ের অর্থকরী দিকের কথা মনে রেখে ভিড় জমায় ইংরেজ থেকে মারওয়ারী।মদেশীয় শ্রমিকের ভিড়ে ওষ্ঠাগত হয় শহরের প্রাণ। লোভ আর লালসার শিকার হয় স্থানীয় মানুষ। তাই চা বাগান নিয়ে নিত্য অসন্তোষ।জাগতিক চাহিদার কাছে বার বার হার মানে নৈসর্গিক রোমান্টিসিজম।
১৮৫৬ থেকে সেই ডক্টর ক্যাম্পবেল এর উদ্যোগে শুরু হয় চা চাষ।বর্তমানে মোট ৮৪ টি চা বাগান আছে।সারা দার্জিলিং এর পঞ্চাশ শতাংশ লোক এই চা উৎপাদন এর সাথে জড়িত।বারবার শ্রমিক মালিক সংঘর্ষে রক্তাক্ত হয়েছে পাহাড়-রানী।২০১৭ সালের গোর্খাল্যান্ড আন্দোলন এর তীব্রতায় ঝলসে যায় চা শিল্প ও।শোষণ ,বঞ্চনা ,রাজনীতি আর অধিকার এর জটিল আবর্তে পাক খাওয়া এই সবুজ চা বাগানে কোনোদিন আলো আসবে কিনা কে জানে!!
ঘড়ির কাঁটা তখন দুটো ছুঁই ছুঁই।আকাশ একটু পরিস্কার।আমরা হাজির হলাম রঙ্গীত টি এস্টেটে।বাগান-এ processing unit তখন বন্ধ।তবু ঢালু বেয়ে অনেকটা নেমে দেখলাম চা গাছের ঝোপ। বুঝতে চেষ্টা করলাম first flush, second flush,in between,oolong ইত্যাদি শব্দের।
উপরে ছোট ছোট ঘুপচি দোকান।বিক্রি হচ্ছে চা বাগানে তৈরি বিভিন্ন চা।আপনি গেলে পাহাড়ি মেয়েরা সাগ্রহে জানতে চাইবে চা খাবেন কি না।না না টাকা পয়সা লাগবে না।বিনামূল্যে ই।যদি পছন্দ হয় তাহলে কিনে নিতে পারেন পৃথিবীসেরা দার্জিলিং চা। কোম্পানি আউটলেটের থেকে একটু কম দামেই।
ঝিমঝিমে বৃষ্টি আবার শুরু।দূরে লেবঙ কুয়াশার চাদরে ঢাকা।ফেরার পথে গম্বু রক আর তেনজিং রক কোনটাই দেখা হলোনা।বৃষ্টির মধ্যেও আমাকে হাজির হতে হবে ম্যালে।আজ ওখানে দার্জিলিং জেলা গ্রন্থমেলা শুরু হবে যে। এ এক অন্য অভিজ্ঞতা।

02/08/2021

TeH's Hotel Arya , Gangtok

Have you ever wondered watching Kanchenjunga from your bed and taking a sip of delicious coffee? Yes it's possible.

Only 2Min walk-in distance from MG MARG and near Ranka Taxi stand.
Our hotel is serving at a very minimum price of Rs. 1000/head fooding and lodging we serve a delicious mouth watering food maintaining the local culture and tradition.

ONLY AT RS. 1000 /HEAD FOODING AND LODGING

*TRAVEL AGENTS AND PARTNERS ARE CORDIALLY WELCOME*

For booking these awesome location

📲8250876564

01/08/2021

রঙ্গো।।

ইন্দো-ভূটান বর্ডারের কাছে, ৪৫০০ ফুট উচ্চতায়, কালিম্পঙের অন্তর্গত ছবির মতো ছোট্ট একটি গ্রাম হল রঙ্গো বা রঙ্গু। যেটিকে ডুয়ার্সের Hidden Hamlet ও বলা হয়। এই গ্রামের চারদিক ঘন সবুজ পাহাড়ে ঘেরা, এবং এর মধ্যেই দেখা যায় মেঘেদের লুকোচুরি। এই গ্রামের পাশ দিয়েই বয়ে চলেছে জলঢাকা নদী। ইচ্ছা করলেই সেই নদীতে নেমে শরীরটা একটু ভিজিয়ে নিতে পারেন। এছাড়া চারিদিকে রঙ বেরঙের পাহাড়ি ফুল, হরেক রকমের প্রজাপতি এবং জানা অজানা পাখির কলকাকলি আপনার মন ভালো করে দেবেই। উত্তরবঙ্গের এই গ্রামটি মূলত সিংকোনো চাষের জন্য বিখ্যাত। প্রথমেই বলে নিচ্ছি যারা সবুজ ভালোবাসেন, যারা নিরিবিলি পছন্দ করেন, বা যারা পাখি প্রেমী তাদের কাছে এই গ্রাম পুরোপুরি স্বর্গ। এই গ্রামে মোট জনসংখ্যা ৬০০ জনের কাছাকাছি, তার মানে বুঝতেই পারছেন কতটা নিরিবিলি এই গ্রাম।বর্ষার সময়টুকু ছাড়া আর যেকোন সময়েই আপনি এই গ্রামে এসে এখানকার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।আপনারা ইচ্ছা করলে এখান থেকেই ঘুরে নিতে পারেন ঝালং, বিন্দু, রকি আইল্যান্ডের মতো ট্যুরিস্ট স্পটগুলো। আবার চাইলে আপনারা পায়ে হেঁটেও গোটা গ্রামটা ঘুরে দেখতে পারেন। এছাড়া গ্রামের ভিতরে একটি বৌদ্ধ মনাস্ট্রি আছে, চাইলে সেখানেও আপনারা কিছুটা সময় কাটাতে পারবেন।

কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন, গাড়ি ও হোমস্টে বুকিং এর বিস্তারিত তথ্য পেতে 📲8250876564

29/07/2021

সিটং।।

দার্জিলিং জেলার কার্সিয়াং মহকুমার মধ্যেই মাত্র ৪০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত একটি ছোট গ্রাম হল সিটং । গ্রামের প্রধান ফসল হল কমলালেবু । তাই সিটং কে বলা হয় “The Oranges Village ” । গ্রামে ঢুকলেই পাহাড়ী নদী রিয়াং আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে । গ্রামটি ছোট । কিন্তু গ্রামের প্রতিটি বাড়ির সঙ্গেই কমলার বাগান । এছাড়াও আছে এলাচের বাগান । পাহাড়ের ধাপে ধাপে সবুজ চাষজমি । পায়ে হেঁটেই ঘুরে ফেলতে পারেন গ্রামটি । হাঁটতে হাঁটতে চলে যেতে পারেন গীর্জায় । এখান থেকে সিটং( sitong ) এর ভিউ অসাধারণ । তবে সিটং আসার সেরা সময় অক্টোবর – ডিসেম্বর । এই সময় গাছে কমলালেবু সিটংকে সুন্দরী করে তোলে । যতদূর চোখ যায় শুধুই কমলা-আর-কমলা । অসাধারণ !এছাড়াও সিটং-এ বিভিন্ন ধরণের হিমালয়ান পাখিও দেখা যায় । সাথে বাইনোকুলার এবং ধৈর্য্য রাখতে পারলেই ধারা দেবে পাখির ঝাঁক । লাটপানচারে যে সমস্থ বিরল প্রজাতির পাখি দেখা যায় , সমস্থ পাখি -ই দেখা যায় সিটং এ । সিটং-এ এলে একদিন অবশ্যই থাকবেন । থাকার জন্য কিছু হোমস্টে আছে । প্রতিটি হোমস্টের সাথে আছে কমলাবাগান। পরিবেশ মনোরম, আতিথিয়তা চমৎকার । সারাবছর বছর সিটং যাওয়া যায় । গ্রীষ্মকালে আবহাওয়া থাকে মনোরম আর একটি মনভোলানো চমৎকার হাওয়া বয়ে চলে এই গ্রামের উপর দিয়ে| কমলালেবুর বাগানে এই হওয়া আপনাকে পাগল করে দেবে । শীতকালেও তাপমাত্রা খুব কমে যায় না । উত্তরবঙ্গের কোনো গ্রামে নিরিবিলিতে দুটো দিন কাটানোর জন্য সিটং ( Sittong )আদর্শ জায়গা । মনোরম আবহাওয়া, চারিদিকে কমলালেবু ও এলাচ এর বাগান আর পাহাড়ি লেপচাদের রোজ নামচা দেখতে দেখতে কখন দুটো দিন কেটে যাবে বুঝতেই পারবেন না । এর সঙ্গে অতিরিক্ত পাওনা পাহাড়ি মানুষের আতিথিয়তা ।

কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন, গাড়ি ও হোমস্টে বুকিং এর বিস্তারিত তথ্য পেতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন এবং সহজেই আপনার তথ্য সংগ্রহ করুন - 📱8250876564 ...

19/07/2021

#রিপোস্ট

তোদে এবং তাঙ্গতা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলার কালিম্পং সদর মহকুমার গোরুবাথান সিডি ব্লকের দুটি ছোট গ্রাম। আঞ্চলিক নেপালি, ভূটিয়া, লেপচা, কিরন্তি, বানতাওয়া অফিসিয়াল ইংলিশ, নেপালি, হিন্দি, বাংলাটাইম । মানচিত্রের পাশাপাশি কালিম্পং জেলার কালিম্পং সদর মহকুমা দেখায়।

ভৌগলিকভাবে, এই অঞ্চলটি কালিম্পং রেঞ্জ গঠন করে, যেখানে গড় উচ্চতা 300 থেকে 3,000 মিটার পর্যন্ত হয়। এই অঞ্চলটি হঠাৎ করে বেড়ে ওঠা পাহাড় এবং অসংখ্য ছোট ছোট প্রবাহ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে। এটি একটি প্রধানত গ্রামীণ অঞ্চল, যেখানে জনগোষ্ঠী পল্লী অঞ্চলে বাস করে এবং কেবল শহুরে অঞ্চলে বাস করে। যদিও কালিম্পং একমাত্র পৌরসভা, ডুংরা হ'ল সমগ্র অঞ্চলে একমাত্র আদমশুমারি শহর। অর্থনীতি কৃষিভিত্তিক এবং গোরুবাথান সিডি ব্লকে চা বাগান রয়েছে। যা রাজ্যের জেলাগুলিতে সর্বোচ্চ মাত্রার সাক্ষরতার সাথে তুলনীয় মহকুমায় প্রথম ডিগ্রি কলেজটি ১৯৬২ সালে কালিম্পংয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল প্রধান মহকুমা ব্যতীত সমগ্র মহকুমা 2015 পর্যন্ত শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছিল (আরও বেশি অর্ধ শতাব্দী) পেডং এবং গোরুবাথনে তাদের প্রথম ডিগ্রি কলেজ হয়।

অঞ্চলটি এলাচ উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। এখানে পর্যটন অবকাঠামো সবেমাত্র বিকশিত হচ্ছে এবং এখানে পর্যটকদের জন্য সীমাবদ্ধ ব্যবস্থা রয়েছে। কিছু হোমস্টে রয়েছে - এলাচ হোমস্টে পাল এবং হ্যাঙ্গেলিনা হোটেল। টোডিতে একটি মঠ রয়েছে। অঞ্চলটি ঔষধি গাছের জন্যও পরিচিত। লোকেরা ঘোড়ার পরিবহণের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করে।

📲8250876564