AVA অভিযান

AVA অভিযান Hello, I am a regular student ,NSS,cyclist, Traveler.

The intention of that page is to provide valuable scenario of around the world � and valuable information.Thank you all.

25/12/2023

ভারত আক্রমণকারী প্রথম ইউরোপীয় | Alexander the Great | আলেকজান্ডার ইতিহাসে কেন অনন্য?

22/12/2023

Manjhi – The Mountain Man

16/12/2023

চাঁদে কি আসলেই প্রাণের অস্তিত্ব ছিল? | Possibility of Life on the Moon | Moon Experiment |

26/11/2023

কেমন হবে পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা | Future Nuclear War | USA Fault | Future Concern |

24/09/2023

খরগোশ ও কচ্ছপের গল্পের পেছনের আসল রহস্য | খরগোশ যে কারনে হেরে গিয়েছিলো | Rabbit and Turtle Race |
On that day, the rabbit and the tortoise met on the way. He started teasing the turtle for talking, he wanted to do a little yorkie. Because the rabbit knows that the tortoise looks more beautiful when he is angry. The girl turtle had that much self-esteem. He immediately challenged the rabbit. There will be a race. Let's see who won! But the rabbit didn't want that but the tortoise didn't understand that he would take his yorkie so seriously. So he agreed to compete.

The owl whistled and started running. He went more than half the speed of the rabbit in one minute. Then he sat behind the tree to see his beloved. He could have gone to the finish line right away if he wanted to, but if he did that, the man in his heart would be smaller for the rest of his life. He can't belittle the man he loves in front of everyone. So he sat down. I started waiting when the person in his heart will crush him and leave. Finally, when he saw the turtle, he closed his eyes and pretended to sleep a little. The tortoise thought that the hare was asleep, but he was still listening to the tortoise's footsteps. After the tortoise left, the rabbit blinked again. If he wanted to, he could have jumped over the turtle in a moment, but he didn't. He only looked at the person in his mind. Let him win.
Rabbit gave up everything for love. Despite being the fastest animal, it lost to the slowest animal. He gave up his pride for love!

21/09/2023

Narendra Modi: A Visionary Leader

Born on September 17, 1950, in Vadnagar, a small town in the western Indian state of Gujarat, Narendra Damodardas Modi would go on to become one of India's most prominent and polarizing political figures. His journey from humble beginnings to the highest office in the land, the Prime Minister of India, is a testament to his charisma, political acumen, and determination.

Early Life and Education:
Narendra Modi was born into a modest family, the third of six children. His father, Damodardas, ran a small tea stall, and his mother, Hiraben, worked diligently to support the family. Despite the financial challenges, young Narendra displayed a keen interest in politics and debating from an early age.

Modi completed his higher secondary education in Vadnagar and then ventured out to explore the world. He worked with his family for a brief period before traveling extensively within India. During this time, he gained exposure to diverse cultures and languages, which would later serve him well in his political career.

Entry into Politics:
Narendra Modi's political journey began in the early 1970s when he joined the Rashtriya Swayamsevak Sangh (RSS), a Hindu nationalist organization. His dedication and organizational skills quickly earned him recognition within the RSS. He later became a pracharak (campaigner) for the organization.

In 1987, Modi joined the Bharatiya Janata Party (BJP), the political arm of the RSS. He steadily rose through the ranks of the party, working as an organizer, strategist, and campaigner. His association with the BJP in Gujarat culminated in his appointment as the Chief Minister of the state in October 2001.

Gujarat Chief Minister:
Narendra Modi's tenure as the Chief Minister of Gujarat was marked by both praise and controversy. His administration focused on economic development, infrastructure, and investment, earning him the reputation of a pro-business leader. However, his handling of the 2002 Gujarat riots, which resulted in significant loss of life, remains a deeply contentious issue and has continued to spark debate and criticism.

Despite the controversies, Modi was re-elected as the Chief Minister of Gujarat multiple times, and his leadership was instrumental in Gujarat's rapid economic growth during his tenure.

Prime Minister of India:
In May 2014, Narendra Modi's political career reached its zenith when he was elected as the Prime Minister of India, following a landslide victory for the BJP in the general elections. His campaign emphasized economic development, good governance, and a promise to transform India into a global powerhouse.

As Prime Minister, Modi initiated several ambitious initiatives, including "Make in India," "Digital India," and "Swachh Bharat Abhiyan" (Clean India Campaign). His government also implemented the Goods and Services Tax (GST) and launched the Pradhan Mantri Jan Dhan Yojana, a financial inclusion program.

Modi's foreign policy sought to strengthen India's position on the global stage, fostering closer relationships with key countries and organizations. His assertive approach in dealing with Pakistan and China garnered both support and criticism.

Re-Election and Ongoing Legacy:
Narendra Modi's popularity remained strong, and in 2019, he secured a second term as Prime Minister in another resounding electoral victory. His leadership during the COVID-19 pandemic, however, drew mixed reviews, with both praise for his efforts and criticism over aspects of the government's response.

Throughout his political career, Narendra Modi has been a charismatic and polarizing figure, admired by his supporters for his commitment to nationalism, economic growth, and social reforms, while criticized by his detractors for alleged authoritarian tendencies and divisive politics.

স্বাস্থ্য একটা বিশাল মার্কেটে পরিণত হয়েছিল আগেই। কত বড় মার্কেট, অনেকেরই ধারণা নেই। যেসব স্বাস্থ্যকর্মীরা নানা প্রান্তিক ...
15/09/2023

স্বাস্থ্য একটা বিশাল মার্কেটে পরিণত হয়েছিল আগেই। কত বড় মার্কেট, অনেকেরই ধারণা নেই। যেসব স্বাস্থ্যকর্মীরা নানা প্রান্তিক হাসপাতালে কাজ করেন, তাঁরা জানেনও না, কি বিপুল অর্থ আদানপ্রদান হয় এই স্বাস্থ্যক্ষেত্রে। যাদের দৈনন্দিন চিন্তা এমার্জেন্সিতে একটা ট্রপ-টি কিট পাওয়া যেতে পারে কিভাবে, ইসিজি টেকনিশিয়ান না থাকলে নিজে হাতে ক'টা পেশেন্টের ইসিজি করে ফেলা যায় কিনা এমার্জেন্সির ভিড়ের মাঝে, তাঁরা কিভাবে জানবেন কত কোটি টাকার ব্যবসা করে ফেলে নামীদামি ওষুধ কম্পানি, কত পরোক্ষ ভেট ভেসে বেড়ায় বাজারে, যে ওষুধ খালি বইয়ে আর জার্নালে পড়া তাঁদের, সেই ওষুধ নির্বিকার মুখে ব্যবহার করে বড় নার্সিং হোমের হোমরাচোমরারা তাচ্ছ্বিল্য করেন 'পিছিয়ে পড়া' সরকারি ডাক্তারদের- 'এবাবা, এটাও জানা নেই!'

স্বাস্থ্য এখন প্যাকেজে আসে। যেমন আসে শপিং মলের বড় চানাচুরের প্যাকেটটি, তেমনি। সময়ের কত বৈষম্য। এদিকে সরকারি হাসপাতালে হাজারো রুগির প্রত্যেকের জন্য কোনক্রমে এক মিনিট বরাদ্দ করে সরকারি ডাক্তাররা অভিহিত হন অধৈর্য্য, রক্তচোষা বলে। আর ওদিকে নামকরা স্বাস্থ্য ফ্র‍্যাঞ্চাইজের বেসরকারি হাসপাতালে ঝাঁচকচকে মেঝের উপর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে মহান হয়ে যান দশ মিনিট রোগীর সাথে গপ্পো করে ফেলা চিকিৎসক।
বিজ্ঞাপন থেকে ফেসবুক গ্রুপে তাদের বন্দনা, উপাসনা।

সরকারি হাসপাতালের ওষুধের লাইনে হাজার হাজার মানুষ দাঁড়িয়ে। ময়লা জামা, খাবার পোঁটলা করা। প্রাথমিক শিক্ষার গণ্ডিটুকুও পেরোননি। গ্যাসের ওষুধ চেনেন, শ্বাসকষ্টের পাম্প চেনেন। এরা কেউ নিরাময় চাইতে আসেননি। সাময়িক সুস্থতার উপায় খোঁজেন। সেইটুকুই চান। একটুও বেশি নয়। তাঁরা জানেন, তাদের জন্য 'ঐটুকুই যথেষ্ট'। সরকার তাঁদের ধন্য করে দিয়েছেন।

শিক্ষা নেই, তাই নেই চেতনা। আপনি গ্রামের মানুষটিকে শিক্ষিত না করে তুললে তাকে সচেতন করতে পারবেন কি করে! প্রাথমিক বিজ্ঞানটুকু যে জানে না, জানার প্রয়োজনটুকু বোঝে না- তাকে আপনি একগুচ্ছ তথ্য দিয়ে দিতে পারেন, সে সেই তথ্যকে বিশ্লেষণ করবে না, সেই তথ্যের উপর ভর করে নতুন অনুমানের দিকে যাবে না। যে তথ্য ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তার ক্রমশ ক্ষয় হবে, তার বিস্তার হবে না।

কিন্তু তাতে কি এসে যায়। চটজলদির যুগ। হাতে গরম সবকিছু। সময় নিয়ে আমূল পরিবর্তন যে সত্যিই মূলে শুরু করতে হয়, জেনেও কেউ জানেন না যেন। হাসপাতালের ওয়ার্ড ভর্তি হয়ে যায় পেট খারাপে। শুধু পেট খারাপে! যে রোগ প্রতিরোধ করার জন্য সামান্য কিছু সচেতনতা লাগে। সেই রোগের রোগীতেই ভর্তি ওয়ার্ড!

বিজ্ঞান একটা জরুরি অস্ত্র। মানুষের চেতনায় ধার দেওয়ার। বিজ্ঞান একটা হাতিয়ার। বিজ্ঞানকে বইয়ের পাতায় কয়েকটা শুকিয়ে যাওয়া ছাপার অক্ষর হিসেবে দেখা মাধ্যমিক পাশ করার জন্য, এটা বন্ধ করতে হবে। নইলে স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নয়ন অসম্ভব। হাজারটা নতুন যন্ত্র দিয়েও রোগ হারানো যায় না, কারণ মূল যন্ত্রটিই অনুপস্থিত- যুক্তিবোধ, বিজ্ঞানসম্মত চিন্তার ক্ষমতা।

সরকার স্বাস্থ্য পরিষেবায় তাও মন দেয়। শিক্ষাটা তাদের কাছে 'অত জরুরি নয়'। চটজলদি গ্যাসের ওষুধ ধরিয়ে দিলে পেশেন্টের সরকারপ্রেমের যে নিশ্চয়তা পাওয়া যায়, কয়েকটি গরীব ছাত্রছাত্রীর মধ্যে যত্নে, বহু সময় ব্যয়ে বিজ্ঞানমনস্কতা জাগিয়ে তুলে সেই হাতে গরম আনুগত্যের নিশ্চয়তা পাওয়া মুশকিল।

বরং শিক্ষার অভাব হয়ে ওঠে আনুগত্যের মাপকাঠি। শিক্ষিতদের প্রতি অদ্ভূত বিদ্বেষ। বাইক নিয়ে ঘুরে বেড়ানো এইট-ফেল পাশবিক আনন্দ পায় শিক্ষিতকে হেনস্থা করে, হুমকি দিয়ে। শিক্ষা নেই, বিজ্ঞানসম্মত চিন্তা নেই, কিন্তু হোয়াটস্যাপে হাজারো অপতথ্যের জোগান আছে, ফেসবুকে অর্ধসত্য অসত্যের গোঁজামিলে ভর্তি ভাইরাল ভিডিয়ো আর পোস্ট আছে। শিক্ষার জায়গা নেয় সেই অন্ধত্ব। আর অন্ধরাই যেন মনে করে সবচেয়ে বেশি দেখতে পায় তারা।

ধ্বংসের মুখোমুখি আমরা। কিন্তু নির্বিকার, অবিচল।

স্বাস্থ্য পণ্যে পরিণত হওয়ার পর, শিক্ষা একটা বাজারে পরিণত হওয়ার পর, জানাই ছিল, স্বাস্থ্য শিক্ষাও একটা মস্ত মার্কেটে পরিণত হবে। তাই হয়েছে। লক্ষ থেকে কোটি টাকা ব্যয়ে কেনা যাচ্ছে সিট, পাওয়া যাচ্ছে ডিগ্রি। কোচিঙের অনলাইন ক্লাসে উৎসুক চোখের ছড়াছড়ি, মেডিক্যাল কলেজের কাঠের বেঞ্চিতে গোটাকয় বিরক্ত মুখ, অর্ধমুদিত চক্ষু।
কোচিঙের শিক্ষক শিক্ষিকাদের নিয়ে উচ্ছ্বাস সর্বত্র-
যারা কোচিঙের পড়ে না তারা অবাক হয়ে ভাবে অতিমানবরা কারা! আর কি দুর্ভাগ্য নিয়ে জন্মেছিল বলে এই মহাপুরুষদের ক্লাস করার সুযোগ পাবে না তারা!
তাই বাড়ে কোচিঙের এনরোলমেন্ট। ফুলে ওঠে টাকার ঢিপি। ওয়ার্ডে এসে ডাক্তারি ছাত্রছাত্রীর মুখ থেকে হুড়হুড় করে বেরিয়ে আসে বিরল রোগের ফিরিস্তি। পেশেন্টের গায়ে হাত ছোঁয়াতে দেরি হয়ে যায়। তার আগে হাতে হাতে উঠে আসে সিটি স্ক্যান আর এম আর আই প্লেট, গবেষণা শুরু হয় 'ডিফারেন্সিয়াল ডায়াগনসিস' নিয়ে, জটিল রোগের তালিকা তৈরি হয়ে যায়। রোগীর বুকের শব্দ শুনতে গেলে শোনা যায় রেডিয়োর স্ট্যাটিক। নাড়ির স্পন্দন লাগে অচেনা। শূন্যতা ঘনিয়ে আসে তখন।
অবশ্য তাতে কিছু এসে যায় না। কারণ উচ্চতর শিক্ষার মারকাটারি এন্ট্রান্সে রোগীর গায়ে হাত দিয়ে রোগ নির্ণয়ের ক্ষমতার পরীক্ষা নেওয়া হয় না। বরং কার মাথার পেছনে জোরে চাঁটি মারলে বিরলতর রোগটি ও তার ততোধিক বিরলতর টেস্ট এবং সদ্য এফ ডি এ অ্যাপ্রুভাল পাওয়া ওষুধটির নাম টুক করে বেরিয়ে এসে খাতায় পড়বে, এইটে বেশি জরুরি গণ্য করা হয়।

কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপনে সারি সারি হাসি মুখ। ইন্টারভিউ। কিভাবে! কিভাবে এই অসম্ভব রেজাল্ট! কোন বই, কোন কোচিং, কোন শিক্ষক! এক কোচিং থেকে এক শিক্ষক অন্য কোচিঙে লাফ মারেন। সেই নিয়ে তুমুল আলোচনা।
প্রান্তিক হাসপাতালের হাউসস্টাফ যে নিজের প্রাণটি বাজি রেখে খালি হাসপাতালের ডিউটি করে, রোগীকে বাঁচায়, বা বাঁচাতে পারে না- ডুবে থাকে অন্ধকারে, হীনমন্যতায়, অপমানে-
আর ভাবে একদিন নাম লেখাবে সর্বজ্ঞদের দলে, তার রক্ত জল করা পরিশ্রমের টাকা মহাপুরুষদের পায়ে সমর্পণ করে।

স্বাস্থ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্যশিক্ষায় টাকার খেলা যত বাড়বে, সমাজ জুড়ে বৈষম্য বেড়ে চলবে। স্বাস্থ্যক্ষেত্র থেকে মানবিকতা আস্তে আস্তে বিদায় নেবে, তার স্থান দখল করবে ব্যবসায়িকতা। আর চওড়া হবে মালিক শ্রেণির, পুঁজিপতির হাসি। চিকিৎসক থেকে নার্স, মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ থেকে ফার্মাসিস্ট, সকলে হয়ে উঠবে পুঁজির দম দেওয়া কলের পুতুল, ক্ষমতার ভৃত্য৷

এইভাবেই টাকা দখল নেয় সর্বক্ষেত্রের। আড়ালে, আবডালে। উন্নয়নের মুখোশে। মিষ্টি হাসির ছদ্মবেশে। এগিয়ে দেওয়া চা-কফির খোলসে।
আমরা ঢকঢক করে খেয়ে নিই সব। আর বশীভূত হই হাসিমুখে। আমাদেরই কি যুক্তিবুদ্ধির পরিমাণ পর্যাপ্ত? নাকি সেসব খালি দেওয়ালে বাঁধিয়ে রাখার জন্যে?

একবার একটি ছোট ছেলে ছিল, যিনি বেশ দরিদ্র ছিলেন। তাঁর পরিবার খুব কষ্টে আবর্জনাই সম্পন্ন করতে পারছিল। তিনি একটি ছোট গ্রামে...
25/07/2023

একবার একটি ছোট ছেলে ছিল, যিনি বেশ দরিদ্র ছিলেন। তাঁর পরিবার খুব কষ্টে আবর্জনাই সম্পন্ন করতে পারছিল। তিনি একটি ছোট গ্রামে বাড়ি থেকে বাড়ি কাজ করতে ভালোবাসতেন এবং কখনোই মানসিক দু:খী হয়নি।

ছেলেটির মনে ছিল স্বপ্নের জগতে প্রবেশ করা, কিন্তু তার দরিদ্রতা তাকে সাহায্য করছিল না। একদিন, একটি দরিদ্র মিশনের প্রোগ্রামে তিনি যোগ দিতে গিয়ে একজন উদ্যোক্তা সাথে ভেলা করলেন। তিনি ছেলের জন্য ভালো হওয়া ভাবে খরচ করেন এবং তাঁকে সাথে নিয়ে এসে তাঁর কাছে কাজের একটি সুযোগ দিয়ে দিলেন।

ছেলেটি প্রথমে এই কাজে কার্যকর ছিল না, তবে তিনি অস্বীকার করার মত মনোভাব করেননি। তিনি পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ এবং প্রয়োগ করেন। একদিন, সে কাজ করার সুবিধা পেয়ে এবং সেই উদ্যোক্তা তাকে খুশি করতে প্রশংসা করে। উদ্যোক্তা তাকে আরও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ এবং সাপোর্ট প্রদান করতে থাকলেন।

সময়ের সাথে, ছেলেটি তার ক্যারিয়ার উন্নত করেন এবং নিজের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। তার উদ্যোক্তা মানসিকতা তাকে মিলতে শেখা, প্রস্তুতি সঙ্গে কাজ করতে এবং সমস্যাগুলির সামঞ্জস্য করতে সাহায্য করে। সে প্রতিষ্ঠানের দ্বারা আপনার অনুভব এবং সাক্ষাৎকার থেকে মিলে, তার সাক্ষাত্কার এক দিন তাকে বিলিয়নেয়ার পথে সার্থক করে।

এটি একটি মোটিভেশনাল গল্প, যা দেখাচ্ছে যে ধৈর্য, সংকল্পশীলতা এবং শক্তি দ্বারা একজন বেশি দরিদ্র ছাত্র কিভাবে সফল উদ্যোক্তা হতে পারে। এই গল্প অনুভব ও উৎসাহ এনে দেয় যে যখন আপনি সমর্থন এবং স্বপ্ন সামঞ্জস্য করতে সক্ষম হয়, তখন কিছুই অসম্ভব নয়।

13/02/2022
বাংলাদেশ-এর মাথা পিছু আয় কেন বর্তমানে ভারতের চেয়ে বেশি?মাথাপিছু আয় ধারণা টা একদিকে প্রাসঙ্গিক আবার অন্যদিকে অপ্রাসঙ্গিক।...
02/02/2022

বাংলাদেশ-এর মাথা পিছু আয় কেন বর্তমানে ভারতের চেয়ে বেশি?

মাথাপিছু আয় ধারণা টা একদিকে প্রাসঙ্গিক আবার অন্যদিকে অপ্রাসঙ্গিক। অর্থাৎ প্রকৃত সীমা রেখা বুঝায় না। বর্তমান মাথাপিছু আয় টা অনেকটা স্ট্রাইক রেইট বুজানোর মত। ধরেন, ক্রিকেট খেলার কোন ম্যাচে একজন ওপেনার ব্যাটসম্যান ৪০ বলে ৪০ রান করে আউট হল। ফলে তার স্ট্রাইক রেইট ১০০%. আবার ৮ম ব্যাটসম্যান ১০ বলে ২৬ রান করে আউট হল, যার স্ট্রাইক রেইট আসল ২৬০%. এখন আমরা যদি শুধুমাত্র স্ট্রাইক রেইট ধরে ভাল ব্যাটসম্যান নির্ধারণ করতে যাই তাহলে ৮ম ব্যাটসম্যান কে নির্বাচন করতে হবে। এখন প্রশ্ন হল আদৌ কী আমাদের নির্বাচন দ্বারা যোগ্যতম ব্যাটসম্যান নির্বাচন করা গেল?? বর্তামান মাথাপিছু আয় নির্ধারণ অনেকটা সেরকম। আপনি যদি প্রকৃত মাথাপিছু আয় নিয়ে দুটো দেশের তুলনা করতে চান তখন কম সংখ্যক জনগোষ্ঠীর অধিক মাথাপিছু আয় এবং বেশি সংখ্যক জনগোষ্ঠীর কম মাথাপিছু আয় এভাবে তুলনা করলে প্রকৃত মাথাপিছু আয় পাওয়া যায় না। দুটো দেশের তুলনার জন্য তাদের জনসমষ্টি, উদ্ভাবন, নগরায়ন ও শিল্পায়ন,শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন প্রভৃতির উপর খেয়াল করতে রাখতে হয়। আরো সহজ করে বল্লে, দেশ দুটির অত্যাধিক উন্নত এবং অনুন্নত দুটো জায়গা বা শহরের (বিভিন্ন সূচকে সামঞ্জস্য আছে এমন) নির্দিষ্ট সংখ্যক লোক কে স্যাম্পল হিসেবে নিয়ে তাদের মাথাপিছু আয় থেকেই প্রকৃত আয় সম্পর্কে ধারণা ও তুলনা পাওয়া যায়।

Why is Delhi so polluted in the winters?Every winter we are shocked by the alarming levels of Air Quality Index in Delhi...
02/02/2022

Why is Delhi so polluted in the winters?

Every winter we are shocked by the alarming levels of Air Quality Index in Delhi. However, the average contribution of Delhi’s own emissions in its PM2.5 concentrations was found to be 36% in winters, other sources of pollution originate in neighboring states.

So where does Delhi’s air pollution come from?

Stubble (biomass) burning from neighboring states of Punjab, Haryana & Uttar Pradesh. Farmers burn millions of tones of rice stubbles every year.
Vehicle emissions. Abundance of diesel, two-wheelers and polluting vehicles leads to heightened levels of pollution in the capital.

Industries like brick kilns, open waste burning, combustion of fuels for cooking, lighting, and heating, and power generation via diesel generator sets.
Dust and construction. Due to over-population and poor infrastructure there is non-stop construction in the city.
Delhi in its turn contributes to 40% of Noida’s and Ghaziabad’s pollution. There is a high cross-boundary transmission of PM2.5 across NCR, depending on the wind direction. Long-term exposure to polluted air leads to a higher risk of cancer and a number of respiratory diseases. PM2.5 air pollution caused around 54,000 premature deaths in New Delhi in 2020.

ভারত এবং পাকিস্তান প্রায় একইসঙ্গে জন্ম হয়েছে। ভারত যেভাবে এগোতে পারছে, পাকিস্তান পারছে না। কেন?ভারত এবং পাকিস্তান একসঙ্গ...
01/02/2022

ভারত এবং পাকিস্তান প্রায় একইসঙ্গে জন্ম হয়েছে। ভারত যেভাবে এগোতে পারছে, পাকিস্তান পারছে না। কেন?

ভারত এবং পাকিস্তান একসঙ্গে স্বাধীন হয়েছে । কাগজ পত্রে একদিন আগে পড়ে । ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান , ১৫ আগস্ট ভারত । প্রশাসন ছিল ব্রিটিশ দের গরা । তাই দেশ নতুন হলেও প্রশাসনিক কাঠামো , সিমানা চিনহিত করন , সরকার গঠন , অনেক কিছুই করতে হয়নি । নিরাপত্তা বাহিনী ও তৈরি ছিল । এলাকা ভিত্তিক বিভাজন হলেও তেমন প্রব্লেম হয়নাই । মুল সমস্যা ছিল শরণার্থী বা দেশ ভাগের কারনে হিন্দুরা ভারতে মুসলমানরা পাকিস্তানে জাবার সাধিনতায় কোটী মানুষ স্থনান্তরিত হন । তাদের পুনর্বসন ছিল বড় চ্যালেঞ্জ ।

স্বাধীনতা পেয়েই পাকিস্তান বিলম্ব না করে নিজেরাই সব করতিত্ত নিয়ে নেয় । ভারতিয়রা লর্ড মাউন ব্যাটেনকে কিছুদিনের জন্য গভর্নর হিসাবে রাখে । কিন্তু পাকিস্তান জিন্নাহকে গভর্নর বানায় । ফলে শুরুতেই ভারত অভিজ্ঞ এবং পাকিস্তান অনভিজ্ঞ প্রশাসন দিয়ে দেশ শাসন শুরু করে । ভারত তার সকল এলাকাকে এক ভারত হিসাবে গন্য করে । পাকিস্তান তার পূর্ব অংশকে উপনিবেশ মনে করে । এক সংবিধান রচনা করতে পাকিস্তানের লাগে ৯ বছর । এর মধ্যে পাকিস্তানের অর্ধেক মানুসের ভাষা বাংলা হলেও স্বাধীনতার ৭ মাসের মাথায় জিন্নাহ উরদুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা ঘোষণা করেন । অথচ উর্দু মাত্র ৮% পাকিস্তানির ভাষা । শুরু হয় দেশে চরম অশান্তি । পূর্ব ও পশিম পাকিস্তানের মধ্যে বিভেদ শুরু । আবার ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানে জারি হয় সামরিক শাসন । প্রায় ৭৫ বয়সের পাকিস্তানে কোন সরকার ই তার মেয়াদ ই পূর্ণ করতে পারে নাই । এখনো সেনা বাহিনী জাতির কাধে জগদ্দল পাথরের মতন বসে আছে । এর মধ্যে পাকিস্তান ভেঙ্গে দুই ভাগ হয়েছে । বর্তমানে বেলুচরা আজাদি আন্দোলন করছে ।উপরন্ত ভারত একটা সময় পর্যন্ত লর্ড মাউন্ট ব্যাটেনকে দিয়ে সরকার পরিচালনা করে । স্থানিয় সরকার , কেন্দ্রিয় সরকার সবোত্র গনতন্ত্র চর্চা চালু রাখে । ফলে ভারতের গনতন্ত্র বিশ্বের সবচেয়ে বড় গনতন্ত্রের মর্যাদা পায় ।গন্তান্ত্রিক সরকারের অধিনে ভারত ধিরে ধিরে বিশ্বের চতুর্থ বড় সামরিক শক্তিতে পরিনত হয়েছে । অনেক পন্য রপ্তানি করে । ১৯৭১ সাল পরজন্ত পাকিস্তান ছিল দক্ষিন এশিয়ায় সবচেয়ে বেশি মাথা পিছু আয়ের দেশ । ভারত ধারাবাহিক ভাবে আগাতে থাকলেও সেনা শাসনে পাকিস্তান পিছাতে থাকে । মুলত গনতন্ত্র চরচাই ভারতকে কৃষি শিল্প ও ব্যবসা বানিজ্যর বিনিয়োগের কেন্দ্রে পর

What is something the government of India will always remain bad at?and the changing Government has not changed it, a bi...
31/01/2022

What is something the government of India will always remain bad at?

and the changing Government has not changed it, a bit.

A well laid, neat clean Road is done.

After the Road is done, few days later( month or so) a contractor comes in and breaks the Road & digs a big tunnel. The contractor has been given the job to lay pipelines/ cables(telephone/gas/sewage etc)

I don't really understand why all these pipelines, gas lines are not planned before hand. This is sheer waste of “Government money”, indirectly public money.

No Government has been able to administer and address this problem. Some kind of a scam is going on for years and it will continue to happen this way.

If you think it is to enhance the beauty or increase the number of trees, then friend, its use is much more than that.Th...
24/01/2022

If you think it is to enhance the beauty or increase the number of trees, then friend, its use is much more than that.

These shrubs or plants are usually thickets that block the glare of the headlights.

If these bushes were not there, one could be confused whether they are traveling on the other side of the highway or on a wrong path, which may result in an accident.

In addition, the bushes perform another function. These bushes have sharp leaves and thorns which prevent the animals from moving from one side to the other, thus they avoid accidents.

This applies to India and some other countries, although I don't know about other countries.

03/12/2021

জ্ঞান অর্জনের অন্যতম একটা মাধ্যম হচ্ছে ভ্রমণ। ভ্রমণের শখ অনেকেরই আছে, আমিও সেই অনেকের মধ্যে একজন। প্রকৃতির প্রত্...

23/11/2021

জ্ঞান অর্জনের অন্যতম একটা মাধ্যম হচ্ছে ভ্রমণ। ভ্রমণের শখ অনেকেরই আছে, আমিও সেই অনেকের মধ্যে একজন। প্রকৃতির প্রত্যেকটা সৃষ্টিকে ঘুরে দেখতে চাই আমি । ইতিমধ্যে দেশের কিছু জায়গা ভ্রমণ সম্পন্ন করেছি। সেক্ষেত্রে ভারত ঘুরার পালা শেষ করেছি বললেই চলে না। তবে প্রকৃতির সৃষ্টি অসীম, শুধুমাত্র ভ্রমণ করেই তার সকল সৃষ্টি ঘুরে দেখা অসম্ভব। তবে পরাশুনা করেও তার সৃষ্টি সম্পর্কে কিছুটা জানা যায়। আমি পড়ি প্রকৃতির সৃষ্টি সম্পর্কে। লাইফে সব যায়গা হয়তো যেতে পারবো না। অনেকে হয়তো শুনে হাসতে পারেন বা আমাকে পাগলও ভাবতে পারেন , আমি মাঝেমধ্যে গুগোলের ষ্ট্রীট ভিউতে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গার ফিজিক্যাল সিনগুলো দেখি, ভালো লাগে। বিভিন্ন যায়গা সম্পর্কে পড়ি, ভালো লাগে। তাই বিভিন্ন তথ্য পড়ছি , তার কিছু তথ্য এখানে শেয়ার করতে চাই।

Address

Jalpaiguri
735305

Telephone

+918670246234

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AVA অভিযান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to AVA অভিযান:

Videos

Share

Category